Blog

  • SIMI Banned: আরও ৫ বছরের জন্য জঙ্গি সংগঠন সিমিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করলেন অমিত শাহ

    SIMI Banned: আরও ৫ বছরের জন্য জঙ্গি সংগঠন সিমিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করলেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জঙ্গী সংগঠন সিমিকে (SIMI Banned) আরও ৫ বছরের জন্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি বলেন, “দেশের অখণ্ডতা, নিরাপত্তার জন্য এই সংগঠন অত্যন্ত বিপদজনক হয়ে দাঁড়িয়েছে। দেশের অভ্যন্তরীণ শান্তি-শৃঙ্খলা এবং সম্প্রীতিকে বিঘ্নিত করার কাজে জড়িত ছিল এই সংগঠন।” দেশের নিরাপত্তা এবং সুরক্ষার কথাকে মাথায় রেখে প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা এই সিদ্ধান্তকে অত্যন্ত সাধুবাদ জানিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।

    কী বলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী(SIMI Banned)?

    ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকেই সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গি কার্যকলাপ এবং বিচ্ছিন্নতাবাদীদের গতিপ্রকৃতির সঙ্গে কেন্দ্রের বিজেপি সরকার জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করে চলেছে। আজ সোমবার দেশের কেন্দ্রী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বললেন, “স্টুডেন্ট ইসলামিক মুভমেন্ট অফ ইন্ডিয়া অর্থাৎ সিমি (SIMI Banned) হল একটি বেআইনি, অবৈধ সংগঠন। কঠোর সন্ত্রাসবাদ বিরোধী আইনের আওতায় নিষেধাজ্ঞার সময় সীমা আরও ৫ বছরের জন্য বৃদ্ধি করা হল। এই সংগঠন দেশের মধ্যে নাশকতা মূলক কাজকে উৎসাহ দিয়ে থাকে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিকে আঘাত করার কাজ করে সিমি। এই সংগঠনের বিরুদ্ধে ভারতের সার্বভৌম এবং অখণ্ডতাকে হুমকি দেওয়া সংক্রান্ত নানান অভিযোগও রয়েছে।”

    এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্ট

    নিজের এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্ট করে অমিত শাহ বলেন, “দেশে মোদিজির শাসনে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে কঠোর মনভাব নিয়ে দমনের কাজ করা হচ্ছে। ইউপিএ আইনের ধারায় সিমিকে (SIMI Banned) নিষিদ্ধ সংগঠন হিসাবে নির্বাচিত করে আগামী আরও ৫ বছরের জন্য বেআইনি ঘোষণা করা হয়েছে।”

    নাশকতা মূলক কাজের সঙ্গে যুক্ত সিমি

    জঙ্গি সংগঠন সিমির (SIMI Banned) সদস্যদের বিরুদ্ধে নানান নাশকতা মূলক কাজের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। ২০১৭ সালে গয়া বিস্ফোরণ, ২০১৪ সালে বেঙ্গালুরুতে চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম বিস্ফোরণ এবং ২০১৪ সালে ভোপালে জেল ভাঙার মতো সন্ত্রাবাদী কর্মকাণ্ডের মধ্যে প্রত্যক্ষ ভূমিকা পালন করতে দেখা গিয়েছে সিমি সদস্যদের। ২৫ এপ্রিল, ১৯৭৭ সালে উত্তরপ্রদেশের আলিগড়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল সিমি এবং সংগঠনটি একটি ধর্মরাষ্ট্র হিসাবে ইসলামিক রাষ্ট্রে পরিণত করার লক্ষ্যে উগ্রপন্থী কার্যকলাপের কাজ করে থাকে। তাদের মূল উদ্দেশ্যে হল, ভারতকে কীভাবে ইসলাম ধর্মপ্রধান রাষ্ট্র এবং শরিয়াবিধি শাসনের অধীনে নেওয়া যায় সেই কাজ করা। আর এই কাজকে জাহাদি কার্যকলাপের দ্বারাই সম্পাদন করে থাকে তারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Kota Student Suicide: ‘‘মা-বাবা, এটা লাস্ট অপশন…’’, জয়েন্টের দুদিন আগে কোটায় আত্মহত্যা পরীক্ষার্থীর

    Kota Student Suicide: ‘‘মা-বাবা, এটা লাস্ট অপশন…’’, জয়েন্টের দুদিন আগে কোটায় আত্মহত্যা পরীক্ষার্থীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরীক্ষার বাকি ছিল আর মাত্র দু’দিন। কিন্তু তার আগেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিল ১৮ বছর বয়সি এক ছাত্রী (Kota Student Suicide)। নিজেকে শেষ করে দেওয়ার আগে বাবা-মা’র উদ্দেশে একটি মর্মান্তিক চিঠি লিখে রেখে গিয়েছেন ওই ছাত্রী। ৩১ জানুয়ারি জয়েন্ট এন্ট্রান্স মেইনের পরীক্ষা। আর তার ঠিক দুদিন আগে, সোমবার (২৯ জানুয়ারি), রাজস্থানের কোটা জেলায় আত্মঘাতী হলেন আরও এক শিক্ষার্থী। কোটার এক কোচিং সেন্টারে জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তিনি। পরীক্ষার চাপ সহ্য করতে না পেরেই এই শিক্ষার্থী আত্মঘাতী হয়েছেন বলে মনে করছে পুলিশ। 

    মর্মান্তিক চিঠি

    নীহারিকা নামে ওই পড়ুয়া জয়েন্ট এন্ট্রান্স মেনসের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। তার জন্যই কোটার শিক্ষা নগরী এলাকায় ঘরভাড়া নিয়ে থাকছিলেন তিনি। সেই ঘরেই গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছেন ওই ছাত্রী। তদন্তের সময় পুলিশ একটি সুইসাইড (Kota Student Suicide) নোট পায়। সুইসাইড নোটে আত্মঘাতী মেয়েটি লিখেছে, “মামি ও পাপা, আমি জয়েন্ট এন্ট্রান্স এক্সাম দিতে পারব না। তাই, আমি আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছি। আমি একজন হেরে যাওয়া মানুষ। আমার মৃত্যুর কারণ আমিই। আমি সবথেকে খারাপ মেয়ে। সরি, মামি-পাপা। আমার কাছে আর কোনও বিকল্প ছিল না।”

    আরও পড়ুন: আরও আধুনিক মেট্রো! কলকাতায় চালকবিহীন স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির ট্রায়াল রান সফল

    কেন আত্মহত্যা

    পরীক্ষার চাপ ও বাবা-মায়ের উচ্চকাঙ্ক্ষার জন্য এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে বলে পুলিশের অনুমান। নিজেকে খারাপ ছাত্রী (Kota Student Suicide) এবং এটাই শেষ পথ বলে লেখায় তদন্তকারী অফিসাররা জানিয়েছেন অত্যধিক চাপ নিতে পারেনি এই উঠতি বয়সি পড়ুয়া। উল্লেখ্য, এক সপ্তাহ আগেই উত্তরপ্রদেশের মোরাদাবাদের বাসিন্দা ১৭-১৮ বছর বয়সি মহম্মদ জাইদ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছিল। সে নিট পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। গতবছর কোটায় উচ্চশিক্ষার প্রশিক্ষণ নিতে আসা ৩০ জন পড়ুয়া আত্মহত্যা করেছিল। নিহারীকার মৃত্যু নতুন বছরের প্রথম মাসেই দ্বিতীয় আত্মহত্যা। ইঞ্জিনিয়ারিং এবং মেডিক্যাল এন্ট্রান্স পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য রাজস্থানের কোটায় কোচিং নেন হাজার হাজার ছাত্র-ছাত্রী। কিন্তু প্রতি বছরেই একাধিক পড়ুয়া আত্মহত্যা করেন সেখানে, যা রীতিমতো উদ্বেগজনক। সরকারের পক্ষেও বারবার শিক্ষক, অভিভাবক সকলকে এই বিষয়ে সচেতন করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kolkata Metro: আরও আধুনিক মেট্রো! কলকাতায় চালকবিহীন স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির ট্রায়াল রান সফল

    Kolkata Metro: আরও আধুনিক মেট্রো! কলকাতায় চালকবিহীন স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির ট্রায়াল রান সফল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লির পর এবার কলকাতাতেও চলবে  চালকবিহীন মেট্রো (Kolkata Metro)। আগামী দিনে সেক্টর ফাইভ থেকে শিয়ালদহ পর্যন্ত ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোয় চলবে পাঁচটি রেক। এই রেক চলবে চালকবিহীন অবস্থায়। তবে আপাতত মোটরম্যান থাকবেন কেবিনে৷ গোটা বিষয়টি তিনি পর্যবেক্ষণ করবেন ৷ যদি প্রয়োজন হয় তাহলে তিনি হস্তক্ষেপ করবেন। ইতিমধ্যেই অটোমেটিক ট্রেন অপারেশন (ATO) বা স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে চালকবিহীন মেট্রোর ট্রায়াল রান সম্পন্ন হয়েছে। ট্রায়াল রান সাফল্যের সঙ্গে সম্পন্ন হওয়ার জন্য আধিকারিকদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মেট্রোর জেনারেল ম্যানেজার পি উদয় কুমার রেড্ডি।

    চালকবিহীন মেট্রোর ট্রায়াল রান

    মেট্রোর (Kolkata Metro) তরফে দেওয়া এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সল্টলেক সেক্টর ফাইভ থেকে শিয়ালদা পর্যন্ত ২ রাউন্ড ট্রায়াল রান চালান হয়। সর্বোচ্চ ৭৪ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা বেগে চলে ট্রায়াল রান। ইস্ট-ওয়েস্ট করিডোরে রয়েছে কমিউনিকেশন বেসড ট্রেন কন্ট্রোল সিস্টেম (CBCTC)। এতে রয়েছে অটোমেটিক ট্রেন প্রোটেকশন, অটোমেটিক ট্রেন অপারেশন ও অটোমেটিক ট্রেন সুপারভিশনের সুবিধা। এই ট্রায়াল রানের সময় স্বয়ংক্রিয় ব্রেক, মোটোরিং এবং নির্দিষ্ট গতির মধ্যে ট্রেন থামানোর মতো বিষয়গুলি পরীক্ষা করে দেখা হয়। এছাড়াও ট্রেনের সঠিক পাশের দরজা কুলছে কি না, বা প্ল্যাটফর্ম স্ক্রিন ডোর ঠিকভাবে কাজ করছে কি না, সেই বিষয়গুলিও এদিন পরীক্ষা করে দেখা হয়।

    আরও পড়ুন: মঙ্গলবার থেকে বৃষ্টি! বাড়বে তাপমাত্রা, কেমন থাকবে আবহাওয়া?

    আধুনিক রেক

    শহর কলকাতা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার মানুষকে আরও ভালো পরিষেবা দিতে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন পদক্ষেপ করছে মেট্রো কর্তৃপক্ষ। তাই শীঘ্র এই পরিষেবা চালু করতে চাইছে রেল। সেই অনুযায়ী বারবার পরীক্ষা চলছে নয়া প্রযুক্তির পাঁচটি রেক নিয়ে ৷ চালকবিহীন রেক (Kolkata Metro) তৈরি করছে বেঙ্গালুরু আর্থ মুভার লিমিটেড। একটি রেকে থাকবে ৬টি বগি। রাজ্যের সংস্কৃতির কথা মাথায় রেখে রেকের নকশা করা হয়েছে। এক বগি থেকে অন্য বগিতে যাওয়ার রাস্তা আরও চওড়া করেছে মেট্রো কর্তৃপক্ষ। সম্পূর্ণ শীতাতপ এই মেট্রোয় সাশ্রয় হবে বিদ্যুৎখরচও। যাত্রীদের সুবিধার জন্য প্রতি বগিতে থাকবে ‘টকিং পয়েন্ট’৷ কোনও সমস্যা হলে সরাসরি স্টেশন ম্যানেজারের সঙ্গে কথা বলা যাবে। প্রতি রেকের দাম ৬৫ কোটি টাকা। বিশেষ সফটওয়্যারের সাহায্যে চালক ছাড়াই ছুটবে মেট্রো। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: মঙ্গলবার থেকে বৃষ্টি! বাড়বে তাপমাত্রা, কেমন থাকবে আবহাওয়া?

    Weather Update: মঙ্গলবার থেকে বৃষ্টি! বাড়বে তাপমাত্রা, কেমন থাকবে আবহাওয়া?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কনকনে ঠান্ডা না থকলেও শীতের আমেজ রয়েছে শহরে। জেলাতেও মাঘের মাঝামাঝি ভালই ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। তবে শীতসুখের মধ্যেই ফের  বৃষ্টির সম্ভাবনা দক্ষিণবঙ্গে। মঙ্গলবার থেকে বদলাতে পারে আবহাওয়া। তবে তার আগে সোমবার সকালে রোদ ঝলমলে আকাশের সঙ্গেই ছিল উত্তুরে হাওয়া। সোমবার সকালে তিলোত্তমায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৩.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের চেয়ে এক ডিগ্রি কম। 

    শহরে শীতের হাওয়া

    আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, সোমবার কলকাতায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকবে ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সোমবার সকালের দিকে কুয়াশা থাকলেও বেলা গড়াতেই আকাশ পরিষ্কার হয়ে যায়। রবিবার শহরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১২.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ২৯ জানুয়ারি কলকাতার বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার সর্বোচ্চ পরিমাণ ৯০ শতাংশের আশেপাশেই থাকতে পারে। কলকাতার পাশাপাশি এদিন উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর হাওড়া, হুগলি, পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমান, পূর্ব বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ এবং নদিয়ার আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে। কোনও জেলায় বৃষ্টি হবে না। এদিকে কনকনে ঠান্ডা না থকলেও শীতের আমেজ বজায় থাকবে জেলায় জেলায়। 

    বৃষ্টির পূর্বাভাস

    আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, মঙ্গলবার দক্ষিণবঙ্গের মোট পাঁচটি জেলায় বৃষ্টি হতে পারে। ভিজতে পারে পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমান, মুর্শিদাবাদ, বীরভূম এবং নদিয়া। তার পর বুধবার থেকে দক্ষিণের বাকি জেলাতেও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। ভিজতে পারে কলকাতাও। তবে ভারী বৃষ্টি হবে না কোথাও। হালকা বৃষ্টির সঙ্গে কুয়াশায় ঢাকা থাকবে বিভিন্ন এলাকা। সোমবার বিকেলের পর আবহাওয়ার পরিবর্তন হবে। উত্তর-পশ্চিমের হাওয়ার বদলে পুবালি হাওয়ার প্রভাব বাড়বে। মঙ্গলবার থেকে শুক্রবারের মধ্যে তিন থেকে চার ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বাড়তে পারে। কলকাতা শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছে যেতে পারে। 

    আরও পড়ুুন: মাঝ সমুদ্রে থাকা জাহাজে মিসাইল হানা, আগুন নেভাল ভারতীয় রণতরী

    উত্তরের হাওয়া

    সোমবার উত্তরের সব জেলায় মাঝারি কুয়াশা থাকবে ভোর এবং সকালের দিকে। এছাড়া উত্তরের সব জেলা – দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার, উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদার আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে। কোথাও কোনও বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। আপাতত দার্জিলিঙে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা। দার্জিলিং ও কালিম্পঙের পার্বত্য এলাকায় হালকা বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। মঙ্গলবার থেকে উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে বাড়তে পারে বৃষ্টিপাত। উত্তরবঙ্গের বেশ কয়েকটি জেলাতে সকালের দিকে কুয়াশার সম্ভাবনা। ঘন কুয়াশার সতর্কতা কিছু এলাকায়। মালদা ও উত্তর -দক্ষিণ দিনাজপুরে অপেক্ষাকৃত বেশি কুয়াশা রয়েছে। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: লোকসভা নির্বাচনের আগে রামধাক্কা! কাশ্মীরে ফারুকের দল ছেড়ে বিজেপিতে ‘মাথা’

    BJP: লোকসভা নির্বাচনের আগে রামধাক্কা! কাশ্মীরে ফারুকের দল ছেড়ে বিজেপিতে ‘মাথা’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের আগে রামধাক্কা খেল জম্মু-কাশ্মীরের ফারুক আবদুল্লার দল ন্যাশনাল কনফারেন্স। দলের একঝাঁক তাজা নেতা দল ভেঙে বেরিয়ে যোগ দিলেন বিজেপিতে (BJP)। এঁদের মধ্যে রয়েছেন ন্যাশনাল কনফারেন্সের কাঠুয়া জেলার সভাপতিও। রবিবার গেরুয়া খাতায় নাম লেখান তাঁরা। তাঁদের সঙ্গে তাঁদের অনুগামীরাও যোগ দিয়েছেন পদ্ম শিবিরে।

    বিজেপিতে যোগ

    এদিন জম্মুতে গিয়ে তাঁরা যোগ দেন বিজেপিতে। পদ্মশিবিরে তাঁদের স্বাগত জানান বিজেপির জম্মু-কাশ্মীর ইউনিটের প্রধান রবীন্দর রায়না। দল বদলের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিজেপির (BJP) অন্য নেতারাও। অনুষ্ঠানে বিজেপি যে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সমাজের সর্বস্তরের মানুষের কল্যাণে কাজ করে চলেছে, তা মনে করিয়ে দেন রায়না। তিনি বলেন, “স্বাস্থ্য, শিক্ষা, পরিকাঠামো উন্নয়ন এবং আর্থ-সামাজিক বিকাশের ক্ষেত্রে বিজেপি সরকারের অবদান ঐতিহাসিক।”

    মোদি-প্রশস্তি

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভূয়সী প্রশংসাও করেন রায়না। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্ব, জাতিকে ঐক্যবদ্ধ রাখতে তাঁর অবদান এবং উন্নয়নের ক্ষেত্রে তাঁর যে আপ্রাণ চেষ্টা, তাও তুলে ধরেন রায়না। বিজেপির প্রবীণ নেতা দেবীন্দর সিং রানা বলেন, “যাঁরা বিজেপিতে যোগ দিলেন, তাঁদের প্রত্যেককে স্বাগত জানাই।” কাঠুয়া জেলায় ফারুকের দলকে নেতৃত্ব দিতেন সঞ্জীব খাজুরিয়া। বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন তিনিও। বলেন, “তৃণমূলস্তরে মোদি সরকারের কল্যাণমূলক কাজের সুফল ফলেছে। বিশ্বমঞ্চে ভারতের অবস্থানকে সামনের সারিতে নিয়ে যাওয়ায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির অবদান অনস্বীকার্য।”

    আরও পড়ুুন: ড্রোন হামলায় তিন সেনানীর মৃত্যু, ইরানকে হুঁশিয়ারি বাইডেনের

    অন্য একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এদিনই বিজেপিতে যোগ দেন উপত্যকার অনেক মহিলা। সেই অনু্ষ্ঠানে ভাষণ দিচ্ছিলেন জম্মু-কাশ্মীরের প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী তথা বর্ষীয়ান বিজেপি নেতা কাভিন্দর গুপ্তা। বিজেপি কর্মীরা যে আমজনতার সেবায় সর্বদা নিয়োজিত, দলীয় কর্মীদের তা আরও একবার মনে করিয়ে দেন কাভিন্দর। জম্মু-কাশ্মীরে বিজেপি যে চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে, তার মোকাবিলা করতে হবে বলেও নবাগতদের জানিয়ে দেন তিনি। দলীয় কর্মীদের ভোটারদের বাড়ি বাড়ি যাওয়ার নির্দেশও দেন কাভিন্দর। বিরোধী দলকে রুখতে বিশেষ করে মহিলা ও তরুণদের কাছে পৌঁছতে দলীয় কর্মীদের নির্দেশ দেন প্রবীণ এই বিজেপি নেতা। বিজেপি-বিরোধী ইন্ডি জোটে রয়েছে ফারুকের দলও। নির্বাচনের মুখে সেই দলেরই মাথা ভেঙে যাওয়ায় প্রমাদ গুণছেন (BJP) ন্যাশনাল কনফারেন্সের নেতারা।

    ভূস্বর্গেও কি ক্রমেই মাটি হারাচ্ছে ফারুকের দল?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

      

  • Australian Open 2024: নতুন চ্যাম্পিয়ন! অস্ট্রেলিয়ান ওপেন জিতে ইতিহাস সিনারের

    Australian Open 2024: নতুন চ্যাম্পিয়ন! অস্ট্রেলিয়ান ওপেন জিতে ইতিহাস সিনারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টেনিস বিশ্বে আলোড়ন ফেললেন ইটালির তরুণ টেনিস তারকা যানিক সিনার। ২০২৪ অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে ছেলেদের বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হলেন ২২ বছরের সিনার। রবিবার ফাইনালে দানিল মেদভেদেভকে ৩-৬, ৩-৬, ৬-৪, ৬-৪, ৬-৩ সেটে হারিয়ে ইতিহাস গড়লেন এই তরুণ টেনিস তারকা। সেমিফাইনালে নোভাক জোকোভিচকে হারিয়ে সাড়া ফেলেছিলেন সিনার। এবার বাজিমাত করলেন তিনি। 

    দুরন্ত সিনার

    এদিন ম্যাচের প্রথম দুটি সেটে পিছিয়ে পড়েছিলেন সিনার। কিন্তু তিনি ফিরলেন রাজার মতো। দাপটে বাকি তিনটি সেট জিতলেন তিনি। রড লেভার এরিনায় সিনার দেখালেন অনভিজ্ঞ হলেও তিনিও মহাতারকা হওয়ার ক্ষমতা রাখেন। চলতি আসরে ফাইনালের আগে অবধি একটি সেট হেরেছেন, তাও সেটি জকোভিচের কাছে।  এদিন দুটি সেট হারলেও যেভাবে খেতাব জিতেছেন, ম্যাচ শেষে সবাই তাঁকে প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছেন। মেলবোর্নে সিনার খেললেন মস্তিষ্ককে কাজে লাগিয়ে। তিনি নেটবলে এতই ভাল যে বিপক্ষ বুঝেই উঠতে পারছিলেন না কী করবেন।

    ইটালির হয়ে ইতিহাস

    কেরিয়ারের প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম খেতাব জয় করলেন সিনার। তিনি মেদভেদেভের স্বপ্ন ভঙ্গ করেন। রাশিয়ার এই টেনিস তারকা অস্ট্রেলিয়ান ওপেন জেতার আপ্রাণ চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু, ইটালির তরুণ তুর্কির কাছে তাঁকে শেষ পর্যন্ত হার স্বীকার করে নিতে হল। ২০০৪ সাল থেকে সুইজারল্যান্ডের রজার ফেডেরার, সার্বিয়ার নোভাক জোকোভিচ এবং স্পেনের রাফায়েল নাদাল এই টুর্নামেন্টে নিজেদের কর্তৃত্ব বজায় রেখেছিলেন। ২০০৪ সাল থেকে ফেডেরার ৬ বার এই টুর্নামেন্টে জয়লাভ করেছেন। জোকোভিচ তাঁর থেকে বেশি ১০ বার জয়লাভ করেন। অন্যদিকে নাদাল মাত্র ২ বারই জয়লাভ করতে পেরেছেন। ইতিমধ্যে রাশিয়ার মারাট সাফিন ২০০৫ সালে এবং বাবরিঙ্কা ২০১৪ সালে এই টুর্নামেন্টে খেতাব জিতেছিলেন। অবশেষে ইটালির প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে সিনার অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের খেতাব জয় করেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Joe Biden: ড্রোন হামলায় তিন সেনানীর মৃত্যু, ইরানকে হুঁশিয়ারি বাইডেনের

    Joe Biden: ড্রোন হামলায় তিন সেনানীর মৃত্যু, ইরানকে হুঁশিয়ারি বাইডেনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিন মার্কিন সৈনিক হত্যার দায়ে ইরানকে কড়া হুঁশিয়ারি মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের (Joe Biden)। তাঁর হুঁশিয়ারি, চুপ করে বসে থাকবে না আমেরিকা। যারা দোষী, তাদের শীঘ্রই শাস্তি দেওয়া হবে। শনিবার রাতে সিরিয়া সীমান্তের কাছে উত্তর-পূর্ব জর্ডনে ড্রোন হামলা হয়। যেহেতু মার্কিন সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়, তাই মৃত্যু হয় আমেরিকার তিন সেনার। বেশ কয়েকজন জখম হয়েছেন বলেও খবর।

    ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধ

    প্রসঙ্গত, ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধ শুরুর পর আমেরিকার ওপর এটাই সব চেয়ে বড় হামলা। কয়েক দিন আগেই পাকিস্তানের ভেতরে ঢুকে কয়েকটি জঙ্গি গোষ্ঠী দুরমুশ করে দিয়েছিল ইরান। এবার তারা মার্কিন সেনাঘাঁটি লক্ষ্য করে হামলা চালাল বলে অভিযোগ। জর্ডনে এই হামলার নেপথ্যে ইরান সমর্থিত গোষ্ঠীর হাত রয়েছে বলে বিবৃতি জারি করে জানিয়েছে বাইডেন প্রশাসন (Joe Biden)। রবিবার নির্বাচনী প্রচারে দক্ষিণ ক্যারোলিনা প্রদেশে গিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী বাইডেন।

    কী বললেন বাইডেন?

    ড্রোন হামলা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “এই দিনটি আমাদের জন্য কঠিন ছিল। গত রাতে আমরা আমাদের তিন সাহসী সৈনিককে হারিয়েছি। আমাদের সামরিক ঘাঁটিতে হামলা চালানো হয়েছে। আমরা চুপ করে থাকব না। এর জবাব দেবই।” মার্কিন সেন্ট্রাল কমান্ড জানিয়েছে, টাওয়ার ২২ নামের একটি বেসে হামলা চালানো হয়েছে। জর্ডন প্রশাসনের তরফে মহম্মদ আল মুবাইদিন বলেন, “সিরিয়ায় মার্কিন আল তানফ বেস লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়েছে।” বাইডেন জানান, সিরিয়া এবং ইরাকে ইরানের মদতপুষ্ট যে জঙ্গিরা রয়েছে, তারাই চালিয়েছে হামলা। তিনি বলেন, “সময় এবং সুযোগ বুঝে আমরা যে এর প্রতিশোধ নেব, এ ব্যাপারে কোনও সন্দেহ নেই।”

    আরও পড়ুুন: মলদ্বীপে মৌষল-পর্ব, সংসদের অন্দরে ‘মল্লযুদ্ধ’, ভাইরাল ভিডিও

    আমেরিকা এবং তাদের সহযোগী ইরাক এবং সিরিয়ার যৌথ বাহিনীর ওপর গত অক্টোবর থেকে এনিয়ে ১৫৮টিরও বেশি বার হামলা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ড্রোন-রকেট হামলা, ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার মতো ঘটনাও। তবে এর কোনওটিতেই মার্কিন শিবিরে উল্লেখযোগ্য কোনও ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।

    ড্রোন হামলায় তিন মার্কিন সেনার মৃত্যুর ঘটনায় ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ছে বাইডেন প্রশাসন। বাইডেনের নীতির কড়া সমালোচনা করেছেন সে দেশের বিরোধীরা। চলতি বছরই রয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছেন বাইডেনও। বিরোধীরা যে তাঁর বিরুদ্ধে এই ড্রোন হামলাকে প্রচারের (Joe Biden) হাতিয়ার করবেন, তা বলাই বাহুল্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • East Bengal FC: ট্রফিহীন যুগের অবসান! সুপার কাপ জয়ের পরই প্লেয়ার বদল ইস্টবেঙ্গলের

    East Bengal FC: ট্রফিহীন যুগের অবসান! সুপার কাপ জয়ের পরই প্লেয়ার বদল ইস্টবেঙ্গলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সর্বভারতীয় স্তরে ১২ বছর পর  ট্রফি জিতল ইস্টবেঙ্গল। রবিবার সুপার কাপের ফাইনালে ৩-২ গোলে ওড়িশার বিপক্ষে জয়লাভ করে লাল-হলুদ শিবির। মশাল জ্বলে সমর্থকদের ঘরে ঘরে। ওডিশার হয়ে গোল করলেন দিয়েগো মরিশিও এবং জাহু। আর ইস্টবেঙ্গলের হয়ে একটি করে গোল করেন নন্দকুমার এবং সাউল ক্রেসপো এবং অধিনায়ক ক্লেইটন সিলভা।

    কোচের পছন্দে নতুন প্লেয়ার

    ইস্টবেঙ্গল সুপার কাপ জেতার দিনেই লাল-হলুদ থেকে সরে যাওয়া নিশ্চিত হল বোরহা হেরেরার। ইস্টবেঙ্গল থেকে লোনে এফসি গোয়া দলে যোগ দিচ্ছেন এই মিডফিল্ডার। সূত্রের খবর অনুযায়ী, স্প্যানিশ বোরহার বদলে আর এক স্প্যানিশ ফুটবলারকে সই করতে চলেছে ইস্টবেঙ্গল। গত বছর তিনি খেলেছেন আমেরিকার মেজর লিগ সকারে (এমএলএস), যে লিগে এখন খেলেন লিয়োনেল মেসি, লুই সুয়ারেসরা। বোরহার মতোই তিনি মিডফিল্ডার। কোচ কার্লোস কুয়াদ্রাত এই ফুটবলারকে বেছে নিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।

    হাড্ডাহাড্ডি লড়াই

    রবিবার সুপার কাপের ফাইনাল ম্যাচে কার্লেস কুয়াদ্রাতের দল ওডিশা এফসি’র বিরুদ্ধে খেলতে নেমেছিল। ম্যাচের শুরু থেকেই দুই দলের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই দেখতে পাওয়া গিয়েছিল। ম্যাচের ৩৯ মিনিটে প্রথম গোলটি করেন দিয়েগো মরিশিয়ো। প্রথমার্ধে ওড়িশা ১-০ গোলে লিড নিয়ে নেয়। ৫২ মিনিটে ম্য়াচে সমতা ফেরান নন্দকুমার। মহেশ তাঁর দিকে গোল করার জন্য বলটা একেবারে সাজিয়ে দিয়েছিলেন।

    ৬২ মিনিটে ম্যাচের স্কোর কার্ড ২-১ করে ইস্টবেঙ্গল। ম্যাচের ৬০ মিনিটে বোরহাকে বক্সের মধ্যে বাজেভাবে ফাউল করে মোর্তাদা ফল। সেকারণে লাল-হলুদ ব্রিগেডকে পেনাল্টি দেওয়া হয়। আর সেই সুযোগ কাজে লাগাতে বিন্দুমাত্র ভুল করলেন না সাউল ক্রেসপো। ম্যাচের একেবারে শেষবেলায় পেনাল্টি পায় ওড়িশা। সমতা ফেরান জাহু। ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। অবশেষে ১১০ মিনিটে জয়সূচক গোলটি করেন ক্লেইটন সিলভা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Maldives: মলদ্বীপে মৌষল-পর্ব, সংসদের অন্দরে ‘মল্লযুদ্ধ’, ভাইরাল ভিডিও

    Maldives: মলদ্বীপে মৌষল-পর্ব, সংসদের অন্দরে ‘মল্লযুদ্ধ’, ভাইরাল ভিডিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মৌষল-পর্ব শুরু হয়ে গেল মলদ্বীপে (Maldives)। রবিবারের দুপুরে তামাম বিশ্ব সাক্ষী রইল বেনজির এক সংসদীয়কাণ্ডের। সংসদের ভেতরেই চলল লাথি, ঘুষি, চড়-থাপ্পড়, চুল ধরে টানা, বাঁশি বাজিয়ে অধ্যক্ষের কণ্ঠ স্তব্ধ করে দেওয়া সবই। হাতাহাতির জেরে জখম হয়েছেন বেশ কয়েকজন সাংসদ। অ্যাম্বুলেন্সে করে তাঁদের নিয়ে যাওয়া হয়েছে হাসপাতালে। মুইজ্জু সরকার ভারত-বিরোধী অবস্থান নেওয়ায় কার্যত দু’ ভাগে ভাগ হয়ে গিয়েছে সে দেশের রাজনৈতিক মহল। তার জেরেই এদিন সংসদ পরিণত হল মল্লযুদ্ধের আখড়ায়।

    মহম্মদ মুইজ্জু

    গত নির্বাচনে দ্বীপরাষ্ট্রের (Maldives) ক্ষমতায় আসে চিনপন্থী নেতা মহম্মদ মুইজ্জু। তার পর থেকে ভারত-মলদ্বীপের সম্পর্ক গিয়ে ঠেকেছে তলানিতে। মলদ্বীপের রাজনৈতিক মহলও ভাগ হয়ে গিয়েছে দু’ ভাগে। একদল মুইজ্জুপন্থী। আর অন্য দল ভারতপন্থী। মলদ্বীপের ভারতপন্থী নেতারা মুইজ্জু সরকারের চিন-প্রেমে যারপরনাই ক্ষুব্ধ। ‘পরম মিত্র’ দেশ ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্টের জন্য তাঁরা দুষছেন মুইজ্জু প্রশাসনকে। সম্প্রতি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সম্পর্কে অবমাননাকর মন্তব্য করেন মুইজ্জু সরকারের তিন মন্ত্রী। চাপে পড়ে তাঁদের সাসপেন্ড করা হলেও, উন্নতি ঘটেনি ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্কের। এহেন আবহে ঘটল রবিবার (অ)সংসদীয়কাণ্ড।

    বিশেষ অধিবেশন

    মুইজ্জু সরকারের মন্ত্রিসভায় ঠাঁই হয়েছে ২২ জন মন্ত্রীর। তাঁদের সংসদীয় (Maldives) অনুমোদনের জন্যই ডাকা হয়েছিল বিশেষ অধিবেশন। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে মুইজ্জুর নেতৃত্বাধীন জোট জয়ী হলেও, সংসদে তাঁদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা নেই। সেখানে দাপট রয়েছে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ইব্রাহিম মহম্মদ সোলিহের দল এমডিপির। এদিন মুইজ্জুর মন্ত্রিসভার ২২ জন মন্ত্রীর নামের মধ্যে ১৮ জনকে অনুমোদন দেয় সংসদ। এমডিপি আপত্তি জানায় চারজনের নামে। তার পরেই দু’ পক্ষে শুরু হয় হাতাহাতি। জখম হন বেশ কয়েকজন সাংসদ।

     

    সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া ভিডিওয় দেখা যাচ্ছে, এমডিপি সাংসদ ঈশা এবং পিএনসি সাংসদ আবদুল্লা শাহীম আবদুল হাকিমের মধ্যে মারামারি হচ্ছে। ঈশার পা ধরে টেনে ফেলে দিচ্ছেন শাহীম। ঈশা পড়ে যান। শাহীমের ঘাড়ে লাথি মেরে তাঁর চুল টেনে ধরেন। জখম হন শাহীম। অন্য একটি ভিডিওয় দেখা যাচ্ছে, অধ্যক্ষের কাজে বাধা দেওয়ার জন্য মুইজ্জুর দলের সাংসদরা, তাঁর আসনের পাশে দাঁড়িয়ে ভেঁপু বাজাচ্ছেন। সংসদে কথা বলার জন্য যে মাইক রাখা থাকে, সেই মাইক তুলে হাতাহাতির উপক্রম হয়। এর পরেই মলদ্বীপের (Maldives) সংসদ ভবন থেকে সব মাইক সরিয়ে নেওয়া হয়।

    আরও পড়ুুন: নীতীশকে শুভেচ্ছা মোদির, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: নীতীশকে শুভেচ্ছা মোদির, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    PM Modi: নীতীশকে শুভেচ্ছা মোদির, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাগটবন্ধন ছেড়ে বিজেপিতে ভিড়েছেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী। রবিবার নবমবারের জন্য মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথও নিয়েছেন। এদিন বিকেলেই তাঁকে শুভেচ্ছা জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এক্স হ্যান্ডেলে দেওয়া বার্তায় তিনি শুভেচ্ছা জানিয়েছেন নয়া মুখ্যমন্ত্রী এবং দুই উপমুখ্যমন্ত্রীকে।

    প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা নীতীশকে

    প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, তিনি আত্মবিশ্বাসী, বিহারে নবগঠিত এনডিএ সরকার রাজ্যের উন্নয়ন ঘটাবে এবং মানুষের আশা-আকাঙ্খা পূরণে সব রকম চেষ্টা করবে। প্রসঙ্গত, এদিনই নীতীশের সঙ্গে সঙ্গে শপথ নিয়েছেন উপমুখ্যমন্ত্রী সম্রাট চৌধুরী ও বিজয় কুমার সিংহ। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিহারে আমাদের পরিবারের সদস্যদের সেবা করবে এই টিম। এ বিষয়ে আমি আত্মবিশ্বাসী।” গত এক দশকে এ নিয়ে পঞ্চমবারের জন্য দল বদল করলেন নীতীশ। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন নবম বার। তাঁর এই ভোল বদলের জেরে নয়া উপাধিও পেয়ে গিয়েছেন নীতীশ – পল্টু কুমার বা পল্টুমার।

    কী বললেন প্রশান্ত কুমার?

    ইলেকশন স্পেশালিস্ট প্রশান্ত কুমার বলেন, “আমি প্রথম থেকেই বলে (PM Modi) আসছি নীতীশ কুমার যে কোনও সময় ভোল বদল করতে পারেন। এটা তাঁর রাজনীতিরই অঙ্গ হয়ে গিয়েছে। কিন্তু আজকের ঘটনা দেখিয়ে দিল, বিহারের সব দল এবং নেতা পল্টুমার।” তিনি বলেন, “বিজেপি-সঙ্গ ছাড়ায় পদ্ম নেতারা বলেছিলেন নীতীশের জন্য বিজেপির দরজা বন্ধ হয়ে গেল। শনিবারও তাঁকে (নীতীশকে) গালমন্দ করেছিলেন বিজেপি নেতারা। তাঁরাই তাঁকে এখন সুশাসনের প্রতীক বলে দলে স্বাগত জানাচ্ছেন। আরজেডি, যারা তাঁকে ভবিষ্যতের নেতা আখ্যা দিয়েছিলেন, তাঁরা এবার বিহারে দুর্নীতি খুঁজে পাবেন।”

    প্রসঙ্গত, ২০১৩ সাল থেকে এ নিয়ে পাঁচ বার শিবির বদলালেন ৭২ বছরের নীতীশ (Nitish Kumar)। শেষ বার, ২০২২ সালে এনডিএ ছেড়ে মহাজোটে যোগ দেন তিনি। লালুর দল আরজেডির সঙ্গে সরকার গড়েন। তার দু’বছর আগেই মহাজোট ছেড়ে এনডিএ-তে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। এ বার ফের মহাজোট ছেড়ে এনডিএ-তে। মহাগটবন্ধনের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে এদিন পদত্যাগ করেই ফের এনডিএর মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন নীতীশ। অথচ বিজেপি-বিরোধী ইন্ডি জোট গঠনের অন্যতম উদ্যোক্তা তিনিই। সেই তিনিই বিজেপি জোটে ফেরায়, বিহারে কার্যত চোখে অন্ধকার দেখছেন (PM Modi) ইন্ডির নেতারা।

    আরও পড়ুুন: “শক্তিশালী বিচারব্যবস্থা বিকশিত ভারতের অংশ”, সুপ্রিম কোর্টের জন্মদিনে বললেন মোদি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share