Blog

  • Pakistan: সংকটে পাকিস্তানের সংখ্যালঘুরা! লাগাতার চলছে হিন্দু মেয়েদের ওপর নির্যাতন, ধর্মান্তকরণ

    Pakistan: সংকটে পাকিস্তানের সংখ্যালঘুরা! লাগাতার চলছে হিন্দু মেয়েদের ওপর নির্যাতন, ধর্মান্তকরণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লাগাতার হিন্দু নির্যাতন চলছে পাকিস্তানে (Pakistan)। হিন্দু মহিলাদের ধর্ষণ করে জোর পূর্বক ধর্মান্তকরণের অভিযোগও পাওয়া গেছে। চলতি বছরে প্রথম দুমাসেই এ রকম ১৯টি ঘটনা সামনে এসেছে বলে জানা গিয়েছে। এর মধ্যে জোর করে ধর্ম পরিবর্তন, অপহরণ করে ধর্ষণের মতো ঘটনাগুলি রয়েছে। এর পরই পাকিস্তানে (Pakistan) সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়ে প্রশ্নে উঠেছে। আর্থিক সঙ্কটে বিদ্ধ পাকিস্তানে হিন্দু মহিলাদের উপর অত্যাচারের ঘটনায় বিরাম নেই। জানা গিয়েছে, সিন্ধু প্রদেশের বিভিন্ন জেলায় হিন্দু মেয়েদের জোরপূর্বক ধর্মান্তর ও বিয়ের প্রসঙ্গ ২০১৯ সালে বিধানসভায় তোলা হয়েছিল। সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে এই অত্যাচার রুখতে একটি বিল পাশ করানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়। কিন্তু সেই বিল আজও পাশ হয়নি।

    বর্তমানে ২২ লক্ষ হিন্দু বাস করেন পাকিস্তানে (Pakistan)

    পাকিস্তানে প্রায় ২২ লক্ষ হিন্দুর বাস। যা পাকিস্তানের মোট জনসংখ্যার মাত্র ১.১৮ শতাংশ। সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিয়ে আগেও প্রশ্নের মুখে পড়েছে পাকিস্তান। কিন্তু তাতে কোনও লাভ হয়নি। মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, ৭০ শতাংশের বেশি নাবালিকার জোরপূর্বক ধর্মান্তর হয়। ২০২০ সালে সেখানে ১৫ জনের জোরপূর্বক ধর্মান্তর হয়েছিল। ২০২২ সালে সেটি বেড়ে হয় ৬০। প্রতি বছর এক হাজারেরও বেশি মেয়েকে অপহরণ করে ধর্মান্তর করা হয়। বিগত বছরগুলিতে সংখ্যালঘুদের প্রতি অত্যাচার অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে। 

    সিন্ধ প্রদেশের সংসদের বাইরে বিক্ষোভ ৩০ মার্চ

    সিন্ধ প্রদেশের সংসদের বাইরে প্রতিবাদে সরব হবেন তাঁরা। ৩০ মার্চ সিন্ধ প্রদেশে একটি আন্দোলনের ডাক দিয়েছেন সেখানকার হিন্দু  নেতারা। পাকিস্তান দারাওয়ার ইত্তেহাদ বা পিডিআই দ্বারা এই বিক্ষোভ কর্মসূচির ডাক দেওয়া হয়েছে। পাকিস্তানের (Pakistan) সংখ্যালঘুদের অধিকার পাইয়ে দিতে লড়াই করছে পিডিআই। হিন্দুদের বিরুদ্ধে হওয়া নানা অত্যাচারের বিরুদ্ধেই এই আন্দোলনটি হবে বলে জানানো হয়েছে। দলের সভাপতি শিব কুচি জানিয়েছেন, সচেতনতার প্রচারে এর আগেও গোটা প্রদেশজুড়ে মিছিল বের করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • WB School Service Commission: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এসএসসির আইন চ্যালেঞ্জ করে মামলা হাইকোর্টে

    WB School Service Commission: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এসএসসির আইন চ্যালেঞ্জ করে মামলা হাইকোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় এবার এসএসসির (WB School Service Commission) আইন বদলের দাবি উঠল। কমিশনের ১৭ নম্বর ধারাকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা রুজু হল কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court)। মামলাকারীদের দাবি, কমিশনের ১৭ নম্বর ধারা বাতিল করা হোক। এই বিষয়ে রাজ্য সরকার, এসএসসি (SSC) এবং মধ্যশিক্ষা পর্ষদের কাছে হলফনামা তলব করেছে হাইকোর্ট। ৩ এপ্রিলের মধ্যে প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ৩ এপ্রিল।

    এসএসসির (WB School Service Commission) আইন বদলের দাবি…

    সম্প্রতি শিক্ষক নিয়োগে বিস্তর দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। ২০১৬ সালের নবম-দশমে চাকরির পরীক্ষায় ব্যাপক গরমিল হয়েছে বলে অভিযোগ। সিবিআইয়ের দাবি, ৯৫২টি ওএমআর শিট বিকৃত করা হয়েছে। অনেকে সাদা খাতা জমা দিলেও, এসএসসির সার্ভারে কারও প্রাপ্ত নম্বর ৫০, কারও ৫২, কারও আবার ৫৩। গাজিয়াবাদ থেকে উদ্ধার হওয়া ওএমআর শিটের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন ৯৫২ জনের মধ্যে ১৩ জন। মামলায় (WB School Service Commission) যুক্ত হতে চেয়ে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে আবেদন জানান তাঁরা। যদিও তাঁদের সেই আবেদন খারিজ করে দেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়।

    ৮ ফেব্রুয়ারি বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু এঁদের সুপারিশপত্র বাতিলের নির্দেশ দেন। হাইকোর্টের এই দুই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন করে ৯৫২ জনের একাংশ। সেই সংক্রান্ত মামলায় বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় ও বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর নির্দেশ বহাল রাখে ডিভিশন বেঞ্চও। তার পরেই কমিশন ১৭ নম্বর ধারা প্রয়োগ করে প্রথমে ৬১৮ জনের সুপারিশপত্র বাতিল করে। মধ্যশিক্ষা পর্ষদ বাতিল করে নিয়োগপত্র।

    আরও পড়ুুন: মুখ্যমন্ত্রী সবাইকে নিজের মতো প্রতিভাবান ভাবছেন! কেন একথা বললেন সুকান্ত?

    কমিশনের (WB School Service Commission) এই ১৭ নম্বর ধারা বাতিলের আবেদন জানিয়ে মামলা হয় কলকাতা হাইকোর্টে। কমিশনের এই ধারাকে অবৈধ ঘোষণার দাবি জানানো হয়। প্রসঙ্গত, এই ধারায়ই কোনও চাকরিপ্রার্থীর সুপারিশ বাতিলের ক্ষমতা দেওয়া আছে কমিশনকে। যদি কোনও চাকরি প্রার্থীকে দেওয়া সুপারিশপত্রে কোনও ভুল থাকে তবেই কমিশন এই ধারা প্রয়োগ করতে পারে। প্রসঙ্গত, ওই ৯৫২ জনের মধ্যে ৮০৫ জনের চাকরি বাতিল নিয়ে পদক্ষেপ শুরু করেছে এসএসসি। তাঁদের মধ্যে প্রথম পর্যায়ে ৬১৮ জনের সুপারিশপত্র প্রত্যাহার করে স্কুল সার্ভিস কমিশন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: মুখ্যমন্ত্রী সবাইকে নিজের মতো প্রতিভাবান ভাবছেন! কেন একথা বললেন সুকান্ত?

    Sukanta Majumdar: মুখ্যমন্ত্রী সবাইকে নিজের মতো প্রতিভাবান ভাবছেন! কেন একথা বললেন সুকান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিক স্কুলে অঙ্ক এবং ইংরেজি পড়াবেন সিভিক ভলান্টিয়াররা। এই মর্মে গত ১৮ জানুয়ারি, বাঁকুড়ার জেলাশাসককে চিঠি লিখেছিলেন পুলিশ সুপার। বাঁকুড়া পুলিশের (Police) এই সিদ্ধান্ত ঘিরে তোলপাড় শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে। সিভিক কর্মীদের পড়ানোর ব্যবস্থা নিয়ে বাংলার শাসকদলকে কটাক্ষ করেছেন কেন্দ্রের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকার। তিনি বলেন, ‘সিভিক ভলান্টিয়াররা বাচ্চাদের অঙ্ক-ইংরেজি শেখাবে এটা একবিংশ শতাব্দীতে পশ্চিমবাংলার লজ্জা’। এ প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কটাক্ষ করেছেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদারও (Sukanta Majumdar)। 

    সুকান্তের কটাক্ষ

    সুকান্ত বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী সবাইকে নিজের মতো প্রতিভাবান ভাবছেন। তিনি নিজে একাধারে শিল্পী, কবি, অধ্যাপক, বিজ্ঞানী। ঠিক তাঁর মতোই রাজ্যের সিভিক ভলান্টিয়াররাও নানা ভাবে পারদর্শী। তাঁরা শিক্ষকতার কাজটা ঠিকঠাক করে দেবেন।” সুকান্ত (Sukanta Majumdar) দিল্লিতে সাংবাদিকদের এ প্রসঙ্গে আরও বলেন, “এই ধরনের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল। রাজ্যজুড়ে প্রতিবাদ হওয়ার পর তা বন্ধ হয়েছে বলে শুনেছি। এই ধরনের উপদেশ কারা দেন বুঝতে পারি না।  তাদের মুখগুলো দেখতে ইচ্ছে করছে। পড়ানোর মতো একটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ নিয়ে কী করে এত ছেলেখেলা হয় বুঝতে পারি না।”

    পড়ুয়াদের দক্ষতা বাড়ানোর লক্ষ্যে ‘বিশেষ পাঠ’

    দেড়শো জন সিভিক ভলান্টিয়ারকে চিহ্নিত করে ফেলেছিল জেলা পুলিশ। প্রাথমিকভাবে ঠিক হয়েছিল, খাতড়া সাব ডিভিশনের ৫ টি থানার অন্তর্গত ৪৬টি স্কুলের প্রতিটিতে ২ জন করে সিভিক ভলান্টিয়ারকে পাঠানো হবে। কিন্তু বিতর্ক দানা বাঁধায় এই প্রকল্পে পরিবর্তন আনা হয়েছে। স্কুল নয়, আপাতত গ্রামের কোনও এলাকায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের ক্লাস নেবেন সিভিক ভলান্টিয়াররা। স্কুলের ক্লাসের সঙ্গে এর কোনও সম্পর্ক নেই। এটি ‘সাপ্লিমেন্টারি ক্লাস’। অর্থাৎ, স্কুলের নির্দিষ্ট সময়ের বাইরে পড়ুয়াদের দক্ষতা বাড়ানোর লক্ষ্যে ‘বিশেষ পাঠ’ দেওয়ার জন্যই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিতর্কের মধ্যে বৃহস্পতিবার বিবৃতি দিয়ে এমনটাই জানাল বাঁকুড়া জেলা পুলিশ। সিভিক ভলান্টিয়ারদের দিয়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের ক্লাস নিতে ‘অঙ্কুর’ নামে যে কর্মসূচির পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে, তা নিয়ে ‘মানুষকে বিভ্রান্ত্র’ করা হচ্ছে বলেও দাবি করেছে পুলিশ।

    আরও পড়ুন: মিড ডে মিলের হিসেব খতিয়ে দেখতে রাজ্যে আসছে কেন্দ্রীয় অডিট দল, ট্যুইট শুভেন্দুর

    এই প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকার বলেছেন, ‘‘যদি এটা সত্যিই সাপ্লিমেন্টারি ক্লাস হয়, তাতে কোনও আপত্তি নেই। কিন্তু, যদি এমনটা হয় যে, স্কুলে শিক্ষক নেই বলে সেখানে পড়ানো হচ্ছে (সিভিক ভলান্টিয়ারদের দিয়ে), সেটা ঠিক নয়। নির্দেশে তেমনটাই রয়েছে ঠিকই, বাস্তবে কী হচ্ছে সেটা দেখা উচিত। রাজ্য সরকারের উচিত পুরো শ্বেতপত্র পাঠানো।’’ তিনি আরও জানিয়েছেন, যে কেউ শিক্ষক হতে পারেন। তবে তাঁর পড়ানোর যোগ্যতা থাকা উচিত। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Pakistan Economic Crisis: চরম খাদ্য সংকটের মধ্যেই পাকিস্তানে এবার ১০০ কোটি টাকার গম চুরি!

    Pakistan Economic Crisis: চরম খাদ্য সংকটের মধ্যেই পাকিস্তানে এবার ১০০ কোটি টাকার গম চুরি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরতে চলল। সংকট কাটেনি পাকিস্তানের। অর্থনৈতিক সংকট (Pakistan Economic Crisis) কাটাতে আইএমএফের (IMF) কাছে হাত পাতছে ইসলামাবাদ। তবে কতটা সাহায্য মিলবে, সংকটই বা কাটিয়ে ওঠা যাবে কি না, তা নিয়ে চিন্তিত পাকিস্তানের (Pakistan) অর্থনীতিবিদদের একাংশ। এদিকে, দেশে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম লাগামছাড়া। বৈদেশিক মুদ্রার ভাঁড়ারে টান পড়ায় আমদানি করা যাচ্ছে না জিনিসপত্র। তার জেরে ক্রমেই উর্ধমুখী নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম।

    পাকিস্তানের অর্থনৈতিক সংকট (Pakistan Economic Crisis) চরমে…

    আটা, পেঁয়াজের মতো জিনিসপত্রও সাধারণের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে। দেশে এক কেজি পেঁয়াজের দাম ১৫০ টাকা ছাড়িয়েছে। ৯ মার্চ পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে কেজি প্রতি ১৫৭ টাকায়। অথচ এক বছর আগেও এক কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৩৯ টাকা কেজি দরে। ২০ কেজি গম বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৭৭৫ টাকায়। দেশের অর্থনৈতিক সংকট (Pakistan Economic Crisis) মোকাবিলায় শাহবাজ শরিফের সরকার দ্বারস্থ হয়েছে আইএমএফের। ১.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সাহায্য চেয়েছে। কিন্তু আইএমএফ এখনও বেলআউট প্যাকেজ অনুমোদন করেনি। তার জেরেই সংকট আরও ঘনীভূত হয়েছে। অস্বাভাবিক হারে বাড়ছে পেট্রল-ডিজেলের দাম। চড়চড়িয়ে বাড়ছে বিদ্যুতের দামও।

    আরও পড়ুুন: ‘৬০০ মাদ্রাসা বন্ধ করেছি, বাকিগুলোও করব’, ঘোষণা অসমের মুখ্যমন্ত্রীর

    খাদ্য সংকটের জেরে বাড়ছে চুরির ঘটনাও। সিন্ধ প্রদেশে প্রায় ৪০ হাজার টন গম চুরির ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে। এই পরিমাণ গমের বাজার মূল্য প্রায় ১০০ কোটি টাকা। চুরির দায়ে অন্তত ৬৭ জন পদস্থ সরকারি কর্তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, খাদ্য দফতরের কর্মীদের যোগসাজশে দেশের ১০ জেলার সরকারি গোডাউন থেকে মোট ৪০ হাজার ৩৯২ টন গম চুরি গিয়েছে। চুরির দায়ে যাঁদের বরখাস্ত করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে ৪৯ জন খাদ্য তত্ত্বাবধায়ক। বাকি ১৮ জন খাদ্য পরিদর্শক।

    পাকিস্তানের বাসিন্দাদের প্রধান খাদ্য গম। এই গমের চাহিদা ও জোগানের মধ্যে ফারাক বিস্তর। যার জেরে পাকিস্তানের বিভিন্ন বাজারে পদপিষ্ট হওয়ার মতো পরিস্থিতিও তৈরি হয়েছে। সিন্ধ, বেলুচিস্তান প্রদেশে এ জাতীয় ঘটনার খবর জায়গা করে নিয়েছে সংবাদ মাধ্যমে। বর্তমানে রাশিয়া সহ বিভিন্ন দেশ থেকে গম আমদানি করতে বাধ্য হয়েছে ইসালামাবাদ। দেশের অর্থনৈতিক সংকট (Pakistan Economic Crisis) কাটাতে আইএমএফের কাছে ৬৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ প্রকল্প চালু করার অনুরোধ জানিয়েছে শাহবাজ শরিফের সরকার।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Calcutta High Court: নিয়োগ খারিজ করার হুঁশিয়ারি! এসএসসির চেয়ারম্যানকে আদালতে তলব বিচারপতির

    Calcutta High Court: নিয়োগ খারিজ করার হুঁশিয়ারি! এসএসসির চেয়ারম্যানকে আদালতে তলব বিচারপতির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবারে এসএসসির চেয়ারম্যানকে সশরীরে হাজিরার নির্দেশ দিলেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা (Calcutta High Court)। আগামী শুক্রবার রিপোর্ট নিয়ে হাজির থাকার নির্দেশ দিলেন তিনি। এদিন ২০১১ সালের প্রাথমিক টেটে প্রশ্ন ভুলের অভিযোগ ঘিরে একটি মামলায় কমিশনকে তীব্র ভর্ৎসনা করলেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। তিনি কমিশনের উদ্দেশ্যে বলেন, “আদালতের সঙ্গে খেলবেন না। আপনারা নিয়োগ করছেন,আবার আপনারাই ভুল প্রশ্ন করছেন? সব পরিকল্পিত। বলতে দ্বিধা নেই, একটা গোটা প্রজন্মের ভবিষ্যত নিয়ে খেলছে কমিশন।”

    কোন মামলায় এমন মন্তব্য বিচারপতির?

    ২০১১ সালের আপার প্রাইমারি প্রার্থীদের পরীক্ষায় ভুল ও সিলেবাসের বাইরের প্রশ্ন করেছিল এসএসসি (SSC)। এমনটাই অভিযোগ তুলে মামলা করেছিলেন ৮৩ জন। মামলাকারীদের হয়ে আদালতে সওয়াল করেন আইনজীবী শামিম আহমেদ। গত বছর জুন মাসে মামলাকারীদের নম্বর দিতে নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট (Calcutta High Court। কিন্তু কোর্টের নির্দেশ অমান্য করে সেই নম্বর না দেওয়ায় এসএসসি-কে চরম ভর্ৎসনা করলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা।

    আরও পড়ুন: মিড ডে মিলের হিসেব খতিয়ে দেখতে রাজ্যে আসছে কেন্দ্রীয় অডিট দল, ট্যুইট শুভেন্দুর

    আর কী বললেন বিচারপতি?

    এদিন তিনি (Calcutta High Court হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “আপনাদের প্রতিটি পদক্ষেপ সন্দেহজনক। আপনাদের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। প্রয়োজনে সব নিয়োগ খারিজ করে দেব। আমি সব নিয়োগে সন্দেহ করছি। আমাকে বাধ্য করবেন না আরও কড়া পদক্ষেপ করতে। আপনারা ভেবেছেন কী? আপনারা কোর্টের নির্দেশের উপরে খবরদারি করছেন! আগেও এই মামলায় আমি বলেছিলাম, দুর্নীতি হয়েছে। কিন্তু আজও দেখছি সেই একই পথে হাঁটছে এসএসসি।”

    ভর্ৎসনার শেষে এদিন আদালত (Calcutta High Court স্পষ্ট নির্দেশ দিয়ে জানায়, এই মামলায় এসএসসি-র চেয়ারম্যান যে হলফনামা দিয়েছেন, তা গ্রহণযোগ্য নয়। এরপরেই  আগামী শুক্রবার, ২৪ মার্চ রিপোর্ট নিয়ে কমিশনের চেয়ারম্যানকে সশরীরে হাজির থাকার নির্দেশ দেন বিচারপতি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

     

  • Himanta Biswa Sarma: ‘৬০০ মাদ্রাসা বন্ধ করেছি, বাকিগুলোও করব’, ঘোষণা অসমের মুখ্যমন্ত্রীর

    Himanta Biswa Sarma: ‘৬০০ মাদ্রাসা বন্ধ করেছি, বাকিগুলোও করব’, ঘোষণা অসমের মুখ্যমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৬০০ মাদ্রাসা বন্ধ করেছি, বাকিগুলোও করব। বৃহস্পতিবার এমন মন্তব্য করেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himanta Biswa Sarma)। কর্নাটকে বিজেপির (BJP) সভায় তিনি জানান, ধাপে ধাপে রাজ্যের সবকটি মাদ্রাসা (Madrasa) বন্ধ করা হবে। অসমের মুখ্যমন্ত্রীর অভিযোগ, বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা অসমের সংস্কৃতি নষ্ট করছে। ওই মাদ্রাসাগুলির পরিবর্তে তিনি যে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় চান, এদিন তাও জানান হিমন্ত।

    হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himanta Biswa Sarma) বলেন…

    এদিন ভোটমুখী কর্নাটকে বিজেপি আয়োজিত সভায় যোগ দিয়েছিলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী। বেলগাভিজ শিবাজি মহারাজ গার্ডেনে আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে হিমন্ত বলেন, বাংলাদেশ থেকে যারা অসমে এসেছে, তারা অসমের সংস্কৃতি ও সভ্যতা নষ্ট করছে। এর পরেই তিনি বলেন, আমি ৬০০ মাদ্রাসা বন্ধ করেছি। আমি চাই বাকি মাদ্রাসাগুলোও বন্ধ করতে। কারণ আমরা মাদ্রাসা চাই না। আমরা স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় চাই।

    গত বছরই হিমন্ত (Himanta Biswa Sarma) দাবি করেছিলেন, অসম জেহাদিদের হটবেডে পরিণত হয়েছে। আল কায়েদার সঙ্গে সম্পর্ক রেখে চলা পাঁচজন জেহাদি গ্রেফতার হওয়ার পর একথা বলেছিলেন তিনি। গোয়েন্দা সূত্রে খবর, ২০১৬ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে অন্ততঃ পক্ষে ছ জন জঙ্গি ভারতে অনুপ্রবেশ করেছিল। স্থানীয় যুবকদের জেহাদি মন্ত্রে দীক্ষিত করতেই তারা এ দেশে প্রবেশ করেছিল বলে দাবি গোয়েন্দা রিপোর্টে।

    কেন্দ্রের পূর্বতন কংগ্রেস সরকারের ব্যাপক সমালোচনার পাশাপাশি এদিন নরেন্দ্র মোদি সরকারের ভূয়সী প্রশংসা করেন হিমন্ত। তিনি বলেন, এক সময় দিল্লির শাসকরা মন্দির ধ্বংসের কথা বলতেন। আর আজ, নরেন্দ্র মোদির শাসনে আমি মন্দির নির্মাণ নিয়ে কথা বলছি। তিনি বলেন, এটাই হল নতুন ভারত। কংগ্রেস এই নতুন ভারতকেই দুর্বল করতে চাইছে। হিমন্ত বলেন, কংগ্রেস নয়া মুঘলদের প্রতিনিধিত্ব করছে।

    আরও পড়ুুন: মিড ডে মিলের হিসেব খতিয়ে দেখতে রাজ্যে আসছে কেন্দ্রীয় অডিট দল, ট্যুইট শুভেন্দুর

    এদিন কংগ্রেস ও বামপন্থীদের একযোগে নিশানা করেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী (Himanta Biswa Sarma)। তিনি বলেন, কংগ্রেস এবং কমিউনিস্টরা ভারতের ইতিহাসকে বাবর, ঔরঙ্গজেব এবং শাজাহানের ইতিহাস বলে দেখিয়েছে। আর আমি বলতে চাই, ভারতের ইতিহাস কেবল এঁদের সম্পর্কেই নয়, বরং ছত্রপতি শিবাজি, গুরু গোবিন্দ সিংহের সম্পর্কেও। হিমন্ত বলেন, ঔরঙ্গজেব সনাতন সংস্কৃতি নষ্টের চেষ্টা করেছিলেন। বহু মানুষকে জোর করে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত করেছিলেন। প্রসঙ্গত, শিক্ষা ধর্মনিরপেক্ষ হওয়া উচিত এই যুক্তিতে রাজ্যের সব মাদ্রাসাকে সাধারণ স্কুলে পরিণত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অসম সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Pap Mochani Ekadashi: আজ পাপমোচিনী একাদশী, জানেন এর তাৎপর্য? এক নজরে পুজো-বিধি

    Pap Mochani Ekadashi: আজ পাপমোচিনী একাদশী, জানেন এর তাৎপর্য? এক নজরে পুজো-বিধি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চৈত্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের একাদশী পাপমোচনী একাদশী (Pap Mochani Ekadashi) নামে পরিচিত। হিন্দু পঞ্জিকা অনুসারে, দোল পূর্ণিমা এবং চৈত্র নবরাত্রির মধ্যে এই একাদশী পালিত হয়। বিশ্বাস মতে, এই একাদশী তিথিটিও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও কল্যাণকর। ভক্তদের বিশ্বাস এই দিনে ভগবান বিষ্ণুর পুজো এবং উপবাস করলে পাপ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। সেই সঙ্গে সংসার পরিপূর্ণ হয় সুখ ও সমৃদ্ধিতে। পৌরাণিক কাহিনি অনুসারে এই একাদশীকে শ্রী হরির রূপ ধরা হয়। বিশ্বাস করা হয় যে এই দিনে উপবাস করলে মানুষ পার্থিব সুখের সঙ্গে সঙ্গে  মৃত্যুর পর স্বর্গ লাভ করে। পাপমোচনী একাদশীর উপবাস করলে পাপ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

    পাপমোচনি একাদশী (Pap Mochani Ekadashi) ২০২৩ তারিখ এবং শুভ সময়

    একাদশী তিথি শুরু: ১৭ মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২.০৬ মিনিট থেকে
    একাদশী তিথি শেষ: ১৮ মার্চ, ২০২৩, সকাল ১১.১৩ পর্যন্ত

    পাপমোচনী একাদশীর (Pap Mochani Ekadashi) গুরুত্ব

    সারা বছর পালিত বিভিন্ন একাদশী তিথির বিভিন্ন তাৎপর্য রয়েছে। নাম থেকেই বোঝা যায়, এই একাদশী হল পাপ বিনাশকারী একাদশী। এই দিনে ভগবান বিষ্ণুর আরাধনা করলে ব্রহ্মা হত্যা, সোনা চুরি, মদ্যপান, অহিংসা ও ভ্রুণহত্যার মতো বড় পাপ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এ ছাড়া যে ব্যক্তি এই দিনে ভগবান বিষ্ণুর পূজা করেন, তাঁর জন্ম-জন্মান্তরের পাপ মোচন হয় এবং সেই ব্যক্তি মোক্ষের অধিকারী হন।

    পাপমোচনী একাদশীর (Pap Mochani Ekadashi) উপবাস সম্পর্কে আরও বলা হয় যে, এই উপবাস পালন করলে হিন্দুরা তীর্থস্থানে যাওয়া এবং গরু দান করার চেয়েও বেশি পুণ্য লাভ করে। এছাড়াও, যারা এই শুভ উপবাস পালন করে তারা সকল প্রকার জাগতিক আনন্দ উপভোগ করে এবং অবশেষে ভগবান বিষ্ণুর স্বর্গরাজ্য বৈকুণ্ঠধামে স্থান পায়।

    পাপমোচনী একাদশী (Pap Mochani Ekadashi) সম্বন্ধিত পৌরাণিক কথা

    বলা হয়ে থাকে যে চৈত্ররথ নামে এক সুন্দর বনে বিখ্যাত ঋষি চ্যবন তার পুত্র মেধবীর সঙ্গে বসবাস করতেন। একদিন, যখন মেধাবী তপস্যা করছিলেন, তখন স্বর্গীয় জগতের অপ্সরা মঞ্জুঘোষা পাশ দিয়ে চলে গেলেন। মেধাবীকে দেখে তার তীক্ষ্ণ ও সুন্দরী মঞ্জুঘোষা তার পাগল হয়ে গেল। অপ্সরা মেধবীকে তার দিকে আকৃষ্ট করার অনেক চেষ্টা করেন। তবে তিনি এতে ব্যর্থ হন।

    অপ্সরা মঞ্জুঘোষের এসব কর্মকাণ্ড কামদেব দেখছিলেন। কামদেব মঞ্জুঘোষের আত্মা সম্পর্কে ভালভাবে অবগত ছিলেন। কামদেব স্বয়ং মঞ্জুঘোষাকে মেধবীকে প্ররোচিত করতে সাহায্য করেন এবং উভয়েই শেষ পর্যন্ত সফল হন। এর পর মেধবী ও মঞ্জুঘোষা তাদের জীবনে সুখেই ছিলেন। কিন্তু কিছুক্ষণ পর মেধবী নিজের ভুল বুঝতে পারলেন যে কীভাবে তিনি তার মনোযোগ বিভ্রান্ত করে এই পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। তারপর মঞ্জুঘোষাকে অভিশাপ দেন। যেখানে তিনি তাকে বলেছিলেন যে আপনি রাক্ষসী হয়ে যান।

    মঞ্জুঘোষা এবার মেধাবীদের কাছে ক্ষমা চাইতে শুরু করেন এবং এই অভিশাপ দূর করার উপায় জানতে চান। তখন মেধবী তাঁকে বললেন, ‘তুমি পাপমোচনী একাদশীর উপবাস কর। এটি আপনার পাপ দূর করবে। এর পর মেধবীও ​​এই একাদশীর উপবাস করেন এবং তিনিও তার পাপ থেকে মুক্তি পান এবং এর ফলে মেধবী তার তেজ ফিরে পান।

    পাপমোচনী একাদশী (Pap Mochani Ekadashi) ব্রত পুজো বিধি

    ভোরে ঘুম থেকে উঠে স্নান করে উপবাসের ব্রতের সংকল্প নিন। তার পরে পুজো শুরু করুন। এই দিনের পুজো ষোড়শপচার পদ্ধতিতে করা হয়। পুজোয় ভগবান বিষ্ণুর উদ্দেশ্যে ধূপ, প্রদীপ, চন্দন, ফল, ফুল, ভোগ ইত্যাদি অর্পিত করুন। এই দিনে ভগবান বিষ্ণুকে তুলসী অর্পিত করাও খুব ফলদায়ক হয়ে থাকে তবে একাদশী তিথিতে তুলসী ভাঙা অশুভ বলে মনে করা হয়। এমন অবস্থায় একাদশীর এক দিন আগে তুলসী পাতা ছিঁড়ে রেখে পরের দিনের পুজোয় যোগ করতে পারেন। পুজোর পরে, এই দিন সম্পর্কিত ব্রতকথা পড়ুন, শুনুন আর অন্যদের শোনান। শেষে ভগবান বিষ্ণুর আরতি করুন।

    একাদশী তিথি সংক্রান্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম অনুসারে, এই দিনে রাত্রি জাগরণ করা শুভ বলেও বলা হয়। আপনি এই দিনে নির্জল উপবাস করুন এবং পরের দিন অর্থাৎ দ্বাদশীর উপবাস ভঙ্গের আগে পুজো-অর্চনা করুন এবং সম্ভব হলে আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী যে কোনও যোগ্য ব্রাহ্মণকে দান করুন। বিশ্বাস মতে, পাপমোচিনী একাদশীর (Pap Mochani Ekadashi) দিনে এই পদ্ধতিতে পুজো করলে ব্যক্তির সমস্ত পাপ ধ্বংস হয় এবং সুখ ও সমৃদ্ধি আসে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mid-Day Meal: মিড ডে মিলের হিসেব খতিয়ে দেখতে রাজ্যে আসছে কেন্দ্রীয় অডিট দল, ট্যুইট শুভেন্দুর

    Mid-Day Meal: মিড ডে মিলের হিসেব খতিয়ে দেখতে রাজ্যে আসছে কেন্দ্রীয় অডিট দল, ট্যুইট শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মিড ডে মিলের (Mid-Day Meal) পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে সম্প্রতি রাজ্যে এসেছিল কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল। আর এবার মিড ডে মিলের খরচ সংক্রান্ত হিসেব খতিয়ে দেখতে আজ রাজ্যে আসছে কেন্দ্রীয় অডিট দল। আজ থেকেই শুরু হবে অনুসন্ধান। রাজ্যে বিশেষ অডিট দল আসার জন্যে ট্যুইটে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) জানিয়েছেন, তিনি ‘কেন্দ্রীয় অডিট ও অ্যাকাউন্টস’ বিভাগের বিশেষ অডিট দলকে স্বাগত জানাচ্ছেন। তিনি আরও জানিয়েছেন, রাজ্যের মোট ৫ টি জেলায় প্রধানমন্ত্রী পোষণ তহবিলের (মিড ডে মিলের) হিসেব খতিয়ে দেখার কাজ শুরু হবে আজ থেকেই। প্রথমে উত্তর ২৪ পরগনার স্কুল দিয়েই শুরু হবে। তবে কোন স্কুলে কেন্দ্রীয় দল পৌঁছে যাবে তা ঠিক করা নেই। তবে তাঁরা রাজ্যের যে কোনও স্কুলেই পৌঁছে যেতে পারেন।

    শুভেন্দু আরও জানিয়েছেন, মুখ্যমন্ত্রীর হিঙ্গলগঞ্জ সফরের জন্য মিড-ডে মিলের তহবিল থেকে লক্ষ লক্ষ টাকার অবৈধ অপসারণেরও তদন্ত করা উচিত অডিট টিমকে। আবার গত নভেম্বরে উত্তর ২৪ পরগনায় কম্বল বিতরণের জন্য যে অর্থ খরচ করা হয়েছে, সেই টাকাও মিড-ডে মিলের তহবিলের থেকে সরানো হয়েছে কিনা, এ নিয়েও খতিয়ে দেখা উচিত। রাজ্য সরকারকে কটাক্ষ করে তিনি লিখেছেন, বাংলার সরকার দেউলিয়া হয়ে গিয়েছে৷ আপৎকালীন তহবিল ও মুখ্যমন্ত্রীর রিলিফ ফান্ডে কোনও অর্থ নেই৷ তার পরও অর্থ-কম্বল প্রদান চলছে৷ এগুলো ফটোর জন্য করছেন। এমনকী বগটুই কাণ্ডে নিহতের পরিবারদের অর্থ মিড ডে মিলের তহবিল থেকেই দেওয়া হয়েছে৷ 

    মিড ডে মিলের (Mid-Day Meal) হিসেব দেখতে রাজ্যে কেন্দ্রীয় অডিট দল

    সম্প্রতি পশ্চিমবঙ্গে কেন্দ্রের মিড ডে মিল বা প্রধানমন্ত্রী পোষণ তহবিলের সংগঠিত তছরুপ ও অপব্যবহারের অভিযোগ তোলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বগটুই হত্যাকাণ্ডে নিহতদের পরিবারকে মিড-ডে মিলের (Mid-Day Meal) ফান্ড থেকে আর্থিক সাহায্য দেওয়া হয়েছে বলেও অভিযোগ তোলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। তাই নিয়ে কেন্দ্রের কাছে নালিশ ঠোকেন শুভেন্দু অধিকারী। তার পরই ক্যাগকে নিয়ে রাজ্যের মিড ডে মিলের বরাদ্দ অর্থের বিশেষ অডিট করানোর জন্য আর্জি জানায় কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রক। কেন্দ্রের দেওয়া টাকা ঠিক মত ব্যবহার করা হয়েছে কিনা বা কোথায় মিড ডে মিলের টাকা ব্যবহার করা হয়েছে তা জানতেই এই অডিটের নির্দেশ দেওয়া হয়। তারই প্রেক্ষিতে এই অডিট টিম আসছে বলে মনে করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: কুন্তলের থেকে নেওয়া টাকা ফেরত দিলেন বনি! ইডির নজরে আর কোন টলি-তারকা?

    খাবারের গুণমান দেখতে এসেছিলেন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিরা

    এর আগে, মিড ডে মিলের (Mid-Day Meal) গুণমান নিয়ে বিস্তর অভিযোগ উঠেছিল। অভিযোগ ওঠে, কোথাও মিড ডে মিলের মধ্যে মিলেছে সাপ। কোথাও ড্রামে পাওয়া গেছে মরা ইঁদুর। কোথাও আবার খিচুড়ির মধ্যে টিকটিকি মেলার অভিযোগ ওঠে। সেই সব অভিযোগের প্রেক্ষিতে মিড ডে মিল প্রকল্পের হাল হকিকত খতিয়ে দেখতে ৩০ জানুয়ারি রাজ্যে আসে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল। ৮ দিনে ৮ জেলার ৩০টি স্কুলে রাজ্য সরকারি আধিকারিকদের সঙ্গে নিয়ে ঘুরে দেখেন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিরা। সঙ্গে ছিলেন রাজ্য সরকারের আধিকারিকরা। তারা খতিয়ে দেখেন মিড মিলের সুবিধা কারা পাচ্ছে? রাজ্য সরকার স্কুলগুলিকে কীভাবে টাকা পাঠাচ্ছে? যে টাকা স্কুলগুলিতে বরাদ্দ হচ্ছে, তা কতটা কার্যকরী হচ্ছে? মিড ডে মিলের পরিকাঠামো কেমন? রান্নাঘরের কী অবস্থা? ছাত্র-ছাত্রীরা পর্যাপ্ত পুষ্টি পাচ্ছে কি না? খাবার পরীক্ষা হয় কিনা? পরিদর্শনের পর ফের বিকাশ ভবনে বৈঠক করেন জয়েন্ট রিভিউ মিশনের প্রতিনিধিরা। দিল্লি ফিরে গিয়ে ওই দল যে রিপোর্ট পেশ করে। আর এবার খরচের হাল-হকিকত খতিয়ে দেখতে আসছে কেন্দ্রীয় দল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India vs Australia: বিশ্বকাপের প্রস্তুতি! জেনে নিন ভারত-অস্ট্রেলিয়া একদিনের সিরিজের প্রথম ম্যাচ কখন কোথায়

    India vs Australia: বিশ্বকাপের প্রস্তুতি! জেনে নিন ভারত-অস্ট্রেলিয়া একদিনের সিরিজের প্রথম ম্যাচ কখন কোথায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর শেষে অক্টোবর-নভেম্বরে দেশের মাটিতে বসবে আইসিসি ওডিআই বিশ্বকাপের আসর। তার আগে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে তিন ম্যাচের ওডিআই সিরিজ (India vs Australia ODI Series) দিয়ে বিশ্বকাপের প্রস্তুতি সারতে চাইছে টিম ইন্ডিয়া। অস্ট্রেলিয়াকে টেস্ট সিরিজে ২-১ এ উড়িয়ে দেওয়ার পর আজ, শুক্রবার প্রথম একদিনের ম্যাচ খেলবে হার্দিক-ব্রিগেড। মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে প্রথম ম্যাচ থেকেই নিজেদের সেরাটা নিংড়ে দিতে মুখিয়ে রয়েছে দল। 

    রোহিত নেই অধিনায়ক হার্দিক

    অজিদের বিরুদ্ধে প্রথম ওডিআই ম্যাচে নেতৃত্ব দেবেন না ভারত অধিনায়ক রোহিত শর্মা। পারিবারিক কারণে তাঁর অনুপস্থিতিতে ভারতকে নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ পেয়েছেন হার্দিক পান্ডিয়া (Hardik Pandya)। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে টিম ইন্ডিয়ার হয়ে একাধিক ম্যাচে নেতৃত্ব দিলেও ওডিআই ফর্ম্যাটে নেতা হিসেবে এখনও হার্দিকের অভিষেক হয়নি। ভারত যেমন প্রথম ম্যাচে নেতা রোহিতকে পাচ্ছে না। তেমনই অজিরাও তাদের পূর্ণ সময়ের অধিনায় প্যাট কামিন্সকে পাচ্ছে না। তাঁর অনুপস্থিতিতে অজি দলকে নেতৃত্ব দেবেন স্টিভ স্মিথ। টিম ইন্ডিয়ার স্ট্যান্ড ইন ক্যাপ্টেন হার্দিক জানিয়ে দেন অজিদের বিরুদ্ধে প্রথম ওডিআই ম্যাচে ভারতের হয়ে ওপেনিং করবেন শুভমন গিল ও ঈশান কিষাণ।

    ওয়াংখেড়ের ফ্ল্যাট পিচ

    সাধারণত ওয়াংখেড়ের পিচ ফ্ল্যাট হয়। ব্যাটাররা এই পিচ থেকে সুবিধা পেয়ে থাকেন। ফ্লাডলাইটের আলোয় প্রভাব ফেলবে শিশির। হাওয়াটাও একটা ফ্যাক্টর। বৃষ্টির সম্ভবনা থাকায় বাতাসে আর্দ্রতা থাকবে। ২০২০ সালে এখানে শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ আয়োজন করা হয়েছিল।

    ভারত-অস্ট্রেলিয়া তিন ম্যাচের ওডিআই সিরিজের সূচি –

    ১৭ মার্চ – প্রথম ওডিআই, মুম্বই
    ১৯ মার্চ – দ্বিতীয় ওডিআই, ভাইজাগ
    ২২ মার্চ – তৃতীয় ওডিআই, চেন্নাই

    কখন শুরু প্রথম ম্যাচ, কী ভাবে দেখবেন

    দিন-রাতের এই একদিনের ম্যাচ শুরু হবে দুপুর আড়াইটের সময়। দুপুর দেড়টা থেকে শুরু হবে এই ম্যাচের কভারেজ। টস হবে দুপুর দুটোয়। স্টার স্পোর্টসে দেখা যাবে এই ম্যাচ। মোবাইলে লাইভ স্ট্রিমিং দেখতে হলে, ডিজনি হটস্টারের সাবস্ক্রিপশন নিতে হবে। ডিডি স্পোর্টসেও বিনামূল্যে দেখা যাবে ম্যাচ।

    আরও পড়ুন: ভারত ছাড়া এশিয়া কাপ হয় না! শোয়েব আখতারের কথায় সমালোচনার ঝড় পাকিস্তানে

    অস্ট্রেলিয়া
    ডেভিড ওয়ার্নার, ট্রেভিস হেড, স্টিভেন স্মিথ, মারনাস লাবুশানে, মিচেল মার্শ/মার্কাস স্টোইনস, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, অ্যালেক্স ক্যারি, ক্যামেরন গ্রিন, মিচেল স্টার্ক, অ্যাডাম জাম্বা, নাথান এলিস

    ভারত
    শুভমান গিল, ঈশান কিষান, বিরাট কোহলি, সূর্যকুমার যাদব, কেএল রাহুল, হার্দিক পান্ডিয়া, রবীন্দ্র জাদেজা, অক্ষর প্যাটেল, শার্দূল ঠাকুর, মহম্মদ সিরাজ, মহম্মদ সামি/উমরান মালিক

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • SSC Scam: বনির পর কুন্তলের থেকে নেওয়া টাকা ফেরালেন সোমাও ! ইডির নজরে আর কোন টলি-তারকা?

    SSC Scam: বনির পর কুন্তলের থেকে নেওয়া টাকা ফেরালেন সোমাও ! ইডির নজরে আর কোন টলি-তারকা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কুন্তল ঘোষের থেকে নেওয়া নিয়োগ দুর্নীতির (SSC Scam) টাকা ফেরত দিলেন টলি অভিনেতা বনি সেনগুপ্ত। শুধু বনি নন, বনির পর সোমা চক্রবর্তীও ইডির কাছে ৫৫ লক্ষ টাকা ফেরত দিলেন। বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)-র হাতে মোট ৪০ লক্ষ টাকা তুলে দিয়েছেন বনি। সূত্রের খবর, এদিনই ৫৫ লক্ষ ৬৩ হাজার টাকা ফিরিয়েছেন নেল পার্লারের মালিক কুন্তল ঘনিষ্ঠ সোমাও। ইডি সূত্রে খবর,  ওই অর্থ সংস্থার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে জমাও করা হয়েছে। 

    টাকা ফেরত দিলেন সোমা

    কুন্তল ঘোষের থেকে নেওয়া টাকা ফেরালেন তাঁর ‘ঘনিষ্ঠ’ বলে পরিচিত সোমা চক্রবর্তী। এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) সূত্রে জানা গিয়েছে, ৫৫ লক্ষ ৬৩ হাজার টাকা ফিরিয়েছেন তিনি। ওই টাকা কুন্তলের থেকে ঋণ হিসাবে নিয়েছিলেন তিনি। ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, তৃণমূলের প্রাক্তন যুবনেতা কুন্তলের অ্যাকাউন্ট থেকে যে টাকা লেনদেন হয়েছিল, তার মধ্যে এক কোটি টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। বনি সেনগুপ্ত ইতিমধ্যেই ৪০ লক্ষ টাকা ফেরত দিয়েছেন। এ বার টাকা ফেরত দিলেন সোমাও। 

    কুন্তলের টাকা ফেরত দিলেন বনি

    বনি ইডিকে আগেই জানিয়েছিলেন, কুন্তলের দেওয়া ৪০ লক্ষ টাকায় তিনি গাড়ি কিনেছিলেন। ইডি সূত্রের খবর, বনি দাবি করেছিলেন, ২০১৭ সালে কুন্তলের দেওয়া নিয়োগ দুর্নীতির (SSC Scam) সেই টাকা তিনি সরাসরি নেননি। পরিবর্তে সেই টাকা পাঠানো হয়েছিল গাড়ির শো-রুমে। এ-ও দাবি করেন, তিনি গাড়ি কেনার জন্য টাকা নিলেও পরে কুন্তল আয়োজিত বিভিন্ন অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে এবং তার জন্য কোনও পারিশ্রমিক না নিয়ে তিনি ওই টাকা ধৃত যুবনেতাকে শোধ করে দিয়েছিলেন।

    কুন্তলের টলিউড যোগ

    কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবি, টলিউডের (Tollywood) সঙ্গে নিবিড় যোগ ছিল কুন্তলের। বনি নিয়োগ দুর্নীতির (SSC Scam) টাকা ফেরত দিলেও তিনি একা নন, টলিউডের আরও বেশ ক’জন অভিনেতা-অভিনেত্রীর সঙ্গে আর্থিক লেনদেন হয়েছিল কুন্তলের। ইডি সূত্রে খবর, ছবি বানাতে গোটা একটা প্রোডাকশন হাউসও খুলে ফেলেছিলেন কুন্তল ঘোষ। সেই সূত্র ধরেই তদন্তকারীদের নজরে এবার কুন্তলের প্রোডাকশন হাউস। ইডির দাবি দুর্নীতির (SSC Scam)কালো টাকাই এই প্রোডাকশন হাউসে বিনিয়োগ করা হয়েছিল। ধৃত কুন্তলের প্রোডাকশন হাউসে কাজ করা অভিনেতাদের পারিশ্রমিক সম্পর্কে তথ্য চায় ইডি। কুন্তল ঘোষের প্রোডাকশন হাউসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে দেখা গিয়েছে বনি সেনগুপ্তর মা পিয়া সেনগুপ্ত, প্রিয়াঙ্কা সরকার, সৌরভ দাস, এনা সাহার মতো তারকাদের। নিয়োগ দুর্নীতির টাকা খাটিয়েই এই শর্ট ফিল্ম, মিউজিক ভিডিও বানানো হত কিনা তা জানতে এবার তারকাদের তলব করতে চলেছে ইডি। 

    আরও পড়ুন: দুর্নীতির তদন্ত করতে ফের রাজ্যে আসছে কেন্দ্রীয় দল, কোথায় যাবে জানেন?

    ইডির নজরে কারা? 

    উল্লেখ্য, সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বনির মা পিয়া সেনগুপ্ত স্বীকার করে নিয়েছেন যে অগ্রিম নেওয়ার সময়ে ছেলের সঙ্গে কোনও লিখিত চুক্তি হয়নি কুন্তলের। আরও যে অভিনেতা-অভিনেত্রী কুন্তলের থেকে নানা ইভেন্টের জন্য টাকা নিয়েছিলেন, তাঁদের ক্ষেত্রে লিখিত চুক্তি হয়েছিল কি না, সেটা খতিয়ে দেখছে ইডি। যাঁরা কোনও চুক্তি ছাড়াই কুন্তলের থেকে নগদ বা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা নিয়েছেন কিংবা দামি উপহার ‘পারিশ্রমিক’ পেয়েছেন, তাঁদের তালিকা তৈরি করছেন তদন্তকারীরা। এঁদের বয়ান ধাপে ধাপে রেকর্ড করবে ইডি। কুন্তল কেন লিখিত চুক্তি ছাড়া টাকা দিলেন, কেনই বা ওই অভিনেতা-অভিনেত্রীরা চুক্তি ছাড়া টাকা নিলেন, মৌখিক কথাবার্তায় এই লেনদেনের পিছনে নির্দিষ্ট কোনও পরিকল্পনা ছিল কি না, সে সব জানতে চাইছে ইডি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share