Blog

  • Yogi Adityanath: সনাতন ধর্মই ভারতের রাষ্ট্রীয় ধর্ম, সাফ জানালেন যোগী আদিত্যনাথ

    Yogi Adityanath: সনাতন ধর্মই ভারতের রাষ্ট্রীয় ধর্ম, সাফ জানালেন যোগী আদিত্যনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সনাতন ধর্মই (Sanatan Dharma) ভারতের (India) রাষ্ট্রীয় ধর্ম। রাজস্থানের ভিনমলে নীলকণ্ঠ মহাদেব মন্দিরের পুননির্মাণ ও মূর্তি প্রতিষ্ঠা উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে একথা বলেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। ওই অনুষ্ঠানে সভাপতি হিসেবে হাজির ছিলেন তিনি।

    আদিত্যনাথ উবাচ…

    বক্তৃতা দিতে গিয়ে উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, সনাতন ধর্মই ভারতের রাষ্ট্রীয় ধর্ম। যখন আমরা স্বার্থপরতার ঊর্ধ্বে উঠতে পারি, কেবল তখনই আমরা রাষ্ট্রীয় ধর্মের সঙ্গে সংযুক্ত হতে পারি। তিনি বলেন, আমরা যখন জাতীয় ধর্মের সঙ্গে একাত্মবোধ করি, তখন আমাদের দেশও সুরক্ষিত থাকে। এদিনের অনুষ্ঠানে যোগী আদিত্যনাথ বলেন, অতীতে কখনও যদি আমাদের ধর্মীয় স্থানকে ধ্বংস করা হয়ে থাকে বা তাকে অপবিত্র করা হয়ে থাকে, তাহলে সেই স্থানগুলিকে পুরনো মর্যাদা ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য প্রচার অভিযান চালানো জরুরি। ঠিক যেমন অযোধ্যার রাম মন্দিরের ক্ষেত্রে হয়েছে। তিনি (Yogi Adityanath) বলেন, ৫০০ বছর ধরে লড়াই চালানোর পর সেখানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দক্ষতায় সুউচ্চ, সুরম্য রামমন্দির তৈরি হচ্ছে। আপনারা সবাই তাতে সাধ্য মতো দান করেছেন। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় জলবিদ্যুৎ মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াতও। মন্দির উদ্বোধনের পর লাগোয়া এলাকায় একটি রুদ্রাক্ষ বৃক্ষ রোপণ করেন আদিত্যনাথ ও শেখাওয়াত।

    প্রসঙ্গত, ইতিমধ্যেই বারাণসীর জ্ঞানবাপী ও মথুরার শাহি ইদগা মসজিদ নিয়েও অযোধ্যার মতোই দাবি তুলেছে হিন্দুত্ববাদী নানা সংগঠন। বারাণসীর জ্ঞানবাপী মসজিদ বিতর্কের আঁচ গড়িয়েছে আদালত পর্যন্ত। কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের পাশে মসজিদটির বাইরের দেওয়াল সংলগ্ন এলাকায় মা শৃঙ্গার গৌরী স্থল বলে দাবি করেছেন হিন্দুরা। মা শৃঙ্গার গৌরীর কাছে প্রার্থনা করার দাবি জানিয়ে আদালতে আবেদন করেছেন পাঁচ হিন্দু মহিলা। এদিকে, মসজিদের ওজুখানায় শিবলিঙ্গ রয়েছে বলে দাবি করে হিন্দত্ববাদী সংগঠন। তাঁদের এও দাবি, আদালতের নির্দেশে ভিডিওগ্রাফি করার সময় ওজুখানায় শিবলিঙ্গ দেখা গিয়েছে। যদিও মসজিদ কমিটির দাবি, ওজুখানায় থাকা বস্তুটি শিবলিঙ্গ নয়, সেটি আদতে একটি ফোয়ারা।

    আরও পড়ুুন: আরএসএস, বিজেপি নেতাদের সম্পর্কে খোঁজখবর নিতে ফলওয়ালাকে রিপোর্টার নিয়োগ করেছিল পিএফআই!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

     

     

  • Recruitment Scam: এজেন্ট নিয়োগ করে বিক্রি হচ্ছে চাকরি! মধুপুরেও শিক্ষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের হদিশ! দাবি ইডির

    Recruitment Scam: এজেন্ট নিয়োগ করে বিক্রি হচ্ছে চাকরি! মধুপুরেও শিক্ষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের হদিশ! দাবি ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে ধুন্ধুমার পরিস্থিতি বাংলায়। একের পর পর শাসক দলের নেতা মন্ত্রীরা ধরা পড়েছে তদন্তকারী সংস্থার হাতে। সম্প্রতি শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে গ্রেফতার হয়েছেন যুব তৃণমূলের রাজ্য সম্পাদক কুন্তল ঘোষ। গ্রেফতার করার পর তাঁকে জেরা করতেই উঠে আসছে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। এবার এই যুব নেতাকে জেরা করে আরও এক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেল ইডি, যা শুনে তদন্তকারীদের চক্ষু চড়কগাছ। চাকরিপ্রার্থীদের সঙ্গে নিয়োগ কর্তাদের যোগাযোগ রাখতে রীতিমত এজেন্ট নিয়োগ করেছিলেন কুন্তল। তাঁরাই টাকা পয়সা লেনদেনের বিষয়টি দেখভাল করত। এছাড়াও জানা গিয়েছে, এবার আরও একটি শিক্ষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের হদিশ পাওয়া গিয়েছে মধুপুরে। অভিযোগ, এই প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ভর্তি হতে গেলে খরচ করতে হয় লক্ষ লক্ষ টাকা। এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য ইডির।

    বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি কুন্তলের

    ইডি সূত্রে খবর, শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির ক্ষেত্রে এতদিন মিডিলম্যান, এবং সুপারিশকারী, মূলত ২টি শ্রেণির মাধ্যমেই ব্যাপকহারে দুর্নীতি হত বলে তথ্য প্রমাণ ছিল ইডির হাতে। এজেন্টদের ব্যাপারে তেমন কোনও প্রমাণ ছিল না ইডির কাছে। তবে এবার কুন্তলের বয়ানে এজেন্টদের বিষয়টিও জলের মত পরিষ্কার হয়ে গেল তদন্তকারী সংস্থার কাছে। সূত্রের খবর, জেরায় কুন্তল জানিয়েছেন, চাকরিপ্রার্থীদের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় একার পক্ষে সবার সঙ্গে যোগাযোগ রাখা সম্ভব হচ্ছিল না তাঁর। ফলে বিভিন্ন পদে চাকরির জন্য আলাদা আলাদা এজেন্ট নিয়োগ করেছিলেন তিনি। চাকরিপ্রার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতেন তাঁরাই। টাকা পয়সা লেনদেনের বিষয়টিও দেখত তাঁরা।

    এখানেই শেষ নয়, কুন্তলের আরও দাবি, কোন প্রার্থী কবে কোথায় হাজিরা দেবে, কার কাছে নথিপত্র জমা করবে, কোন নথি সংগ্রহ করবে, এই সমস্ত বিষয়টি দেখতেন এই এজেন্টরাই। তাঁরাই নিয়ত চাকরিপ্রার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন। এরপর এজেন্টদের থেকে টাকা বুঝে নিতেন কুন্তল নিজে। আর এসব কথা জানার পরেই এখন কুন্তল ও তাপস মণ্ডলের কাছ থেকে এজেন্টদের তালিকা তৈরি শুরু করেছেন ইডির গোয়েন্দারা। প্রত্যেককে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে সূত্রের খবর।

    আরও পড়ুন: সনাতন ধর্মই ভারতের রাষ্ট্রীয় ধর্ম, সাফ জানালেন যোগী আদিত্যনাথ

    শিক্ষক প্রশিক্ষণের নামে টাকা তোলার অভিযোগ কুন্তলের বিরুদ্ধে 

    এর আগে হুগলি ধনিয়াখালির ভান্ডারহাটিতে কুন্তলের একটি শিক্ষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের খোঁজ মেলে বলে অভিযোগ ওঠে। ধনিয়াখালির পর এবার মধুপুর এলাকা। মধুপুরও ধনিয়াখালি থানার অন্তর্গত। অভিযোগ, ২০১৬ সালের আগে এই প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে প্রশিক্ষণ নিতেন বহু ছাত্র ছাত্রী। যদিও ২০১৬ সালের পর প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটি বন্ধ হয়ে যায়। প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের সংস্কারের কাজ হবে বলে তা বন্ধ রাখা হয়। অভিযোগ, এই প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ভর্তি হতে গেলে খরচ করতে হত লক্ষ লক্ষ টাকা। এতদিন কুন্তল ঘোষের নামে চাকরি বিক্রির অভিযোগ ছিল। এবার সেই তালিকায় যুক্ত হল প্রশিক্ষণ দেওয়ার নামে টাকা তোলার অভিযোগ। এইসব বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ্যে আসতেই সব অভিযোগই খতিয়ে দেখছে ইডির আধিকারিকরা।

  • Sania Mirza: ক্রীড়া জগতে সব মহিলাদের কাছেই তুমি আশার প্রতীক! স্ত্রী সানিয়াকে শুভেচ্ছা শোয়েবের

    Sania Mirza: ক্রীড়া জগতে সব মহিলাদের কাছেই তুমি আশার প্রতীক! স্ত্রী সানিয়াকে শুভেচ্ছা শোয়েবের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সদ্য কোর্টকে বিদায় জানিয়েছেন ভারতীয় টেনিস কুইন সানিয়া মির্জা। চোখের জলে নিজের শেষ গ্র্য়ান্ডস্ল্যামটা শেষ করেছেন দেশের টেনিস সুন্দরী। অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে মিক্সড ডাবলসে রোহন বোপান্নার সঙ্গে জুটি বেঁধে ফাইনাল পর্যন্ত যান তিনি। কিন্তু সেখানে গিয়ে পরাস্ত হতে হয়। তাঁর অবসরে বিভিন্ন মহল থেকে তাঁকে শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে। সচিন থেকে অনিল কাপুর সকলেই রয়েছেন তাঁর অনুরাগীর তালিকায়। এবার তাঁকে শুভেচ্ছা জানালেন পাকিস্তানের ক্রিকেটার ও সানিয়ার স্বামী শোয়েব মালিক।

    শোয়েবের বার্তা

    ফাইনাল ম্যাচের প্রায় দশ ঘণ্টা পরে স্ত্রী সানিয়াকে শুভেচ্ছা জানান শোয়েব। ট্যুইট বার্তায় পাকিস্তানের ক্রিকেটার জানিয়েছেন, স্ত্রীর কৃতিত্বে তিনি গর্বিত। গ্র্যান্ড স্ল্যামে সানিয়া শেষ ম্যাচ খেলার পর থেকেই দেশ-বিদেশ জুড়ে অগণিত বার্তা পেয়েছেন। কিন্তু শোয়েবের বার্তা কিছুতেই পাওয়া যাচ্ছিল না। দু’জনের মধ্যে তৈরি হওয়া সাম্প্রতিক দূরত্বের জল্পনা আরও বাড়িয়ে দিচ্ছিল এই নৈঃশব্দ। অবশেষে ট্যুইট শোয়েবের। যিনি এখন বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে খেলতে ব্যস্ত।

    শোয়েব লিখেছেন, “খেলাধুলোর জগতে সব মহিলাদের কাছেই তুমি আশার প্রতীক ছিলে। গোটা টেনিসজীবনে যা যা অর্জন করেছ, তার জন্য অত্যন্ত গর্বিত। তুমি অনেকের কাছে অনুপ্রেরণা। এ ভাবেই শক্তিশালী হয়ে আগামী দিনে এগিয়ে যাও। অবিশ্বাস্য টেনিস জীবনের জন্যে অনেক শুভেচ্ছা।” সানিয়ার প্রতি শোয়েবের এই আবেগঘন বার্তার পরে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে, দু’জনের সম্পর্কের বরফ কি গলতে শুরু করেছে?

    আরও পড়ুন: চোখের জলে বিদায়! টেনিস জীবনের শেষ গ্র্যান্ড স্ল্যাম জেতা হল না সানিয়ার

    আবেগপ্রবণ ট্যুইট ক্রীড়া জগত

    সানিয়া মির্জার বিদায় দেখে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলেন ক্রিকেটের ঈশ্বর শচিন তেন্ডুলকর। মাস্টার ব্লাস্টার লিখেছেন, ‘ধন্যবাদ সানিয়া একটা গোটা জেনারেশনকে স্বপ্ন দেখানোর জন্য। ভারতের প্রচুর মেয়ে তোমাকে দেখে টেনিস খেলার অনুপ্রেরণা পেয়েছিল এবং আগামী দিনেও পাবে। তোমার ক্যারিয়ার যথেষ্ট সফল। আশা করব টেনিস ছাড়ার পর বাকি জীবনটাও সাফল্যের সঙ্গে কাটাবে।’

    মহিলা কুস্তির বড় নাম ভিনিশ ফোগাট জানিয়েছেন সানিয়া মির্জা দেশের মহিলা ক্রীড়া ব্যক্তিদের আইকন ছিলেন এবং আগামীতেও থাকবেন। বলিউড অভিনেতা অনিল কাপুর সানিয়ার বিদায় নিয়ে পোস্ট করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Cocacola: ভারতে এবার স্মার্টফোন আনছে কোকাকোলা! জানুন বিস্তারিত

    Cocacola: ভারতে এবার স্মার্টফোন আনছে কোকাকোলা! জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিডি ন্যাশনালে বছর কুড়ি আগে বিজ্ঞাপন আসত ‘ঠান্ডা মতলব কোকাকোলা’, সফট ড্রিঙ্কস হিসাবে কোকাকোলার (Cocacola) আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড রয়েছে। জানা যাচ্ছে যে সফট ড্রিঙ্কসের এই সংস্থা ভারতের বাজারে এবার তাদের প্রথম স্মার্টফোন লঞ্চ করতে চলেছে। এটাই প্রথম, এর আগে কোনওরকমের প্রযুক্তি ব্যবসায় কখনও দেখা যায়নি এই সংস্থাকে। মনে করা হচ্ছে যে স্মার্টফোনের ব্যাপক চাহিদার জন্যই কোকাকোলার এই সিদ্ধান্ত এবং ভারতে স্মার্টফোনের বাজার অনেক ব্যাপক। নামীদামী মোবাইল ফোন সংস্থাগুলির নজর তাই এদেশের বাজারে অনেকদিন ধরেই আছে।

    কী কী থাকবে এই ফোনে

     জনপ্রিয় টিপস্টার মুকুল শর্মা তাঁর ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে ইতিমধ্যে কোকাকোলা (Cocacola) ফোনের একটি ছবি শেয়ার করেছেন, তিনি লিখছেন কোকাকোলার (Cocacola) এই ফোন একটি স্মার্টফোন ব্র্যান্ডের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে।

    তবে কোলাফোনের স্পেসিফিকেশন বা দাম এ সম্পর্কে এখনও অবধি তেমন কিছুই জানা যায়নি, সোশ্যাল মিডিয়াতে ইতিমধ্যে এই ছবি যথেষ্ট ভাইরাল হয়েছে। শোনা যাচ্ছে এটি Realme 10 সিরিজের স্মার্ট ফোনগুলোর মতোই হবে। আরও জানা যাচ্ছে এতে ডুয়েল ক্যামেরা থাকবে যার মধ্যে একটিতে ওয়াইড অ্যাঙ্গেল লেন্স থাকবে এবং অন্যটিতে টেলিফটো হতে পারে। বাকি স্মার্টফোনের সব সুবিধাই থাকবে এই কোলা ফোনে, যেমন, ফাইভ জি সুবিধা, ওয়াইফাই, ব্লুটুথ, জিপিএস ইত্যাদি থাকবে ।

    ননটেক ব্রান্ডগুলি ভারতের স্মার্ট ফোনগুলির সঙ্গে এর আগেও হাত মিলিয়েছে। যেমন ওয়ানপ্লাস হল McLaren এর একটি সংস্করণ।

    অন্যদিকে স্যামসাঙ ইতিমধ্যে ঘোষণা করেছে যে তারা লঞ্চ করবে গ্যালাক্সি এস ২৩ এর নতুন ভার্সেন, চলতি বছরের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে এই ভার্সেন আসতে চলেছে। জানা যাচ্ছে এতে ২০০ এমপির প্রাইমারি ক্যামেরার লেন্স থাকবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Indian Air Force: মধ্যপ্রদেশ ও রাজস্থানে এক ঘণ্টার ব্যবধানে ভেঙে পড়ল বায়ুসেনার তিনটি বিমান, মৃত ১ পাইলট

    Indian Air Force: মধ্যপ্রদেশ ও রাজস্থানে এক ঘণ্টার ব্যবধানে ভেঙে পড়ল বায়ুসেনার তিনটি বিমান, মৃত ১ পাইলট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক ঘণ্টার ব্যবধানে ভেঙে পড়ল ভারতীয় বায়ুসেনার তিনটি বিমান। শনিবার সকালে মাঝ আকাশে বায়ুসেনার দুই যুদ্ধবিমানের (Air Force fighter jets) মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে। এর ফলে মধ্যপ্রদেশের (Madhya Pradesh) মোরেনাতে ভেঙে পড়ল সুখোই এসইউ ৩০ ও মিরাজ ২০০০ বিমান। দুটি বিমানই গোয়ালিয়র এয়ার বেস থেকে উড়েছিল। অনুশীলনের সময়ে দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে বায়ুসেনা সূত্রে খবর। সুখোইতে ছিলেন ২ জন পাইলট, মিরাজে ছিলেন এক জন পাইলট। সুখোই-এর ২ পাইলটকে সুরক্ষিত উদ্ধার করা গেছে। মিরাজ-২০০০ যুদ্ধবিমানটির পাইলটের মৃত্যু হয়েছে। বিমান দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছিলেন তিনি। অন্যদিকে, রাজস্থানের ভরতপুরে ভেঙে পড়েছে বায়ুসেনার একটি বিমান। সেটি যুদ্ধবিমান না কি প্রশিক্ষণ বিমান, তা ধ্বংসাবশেষ দেখে বোঝা সম্ভব হচ্ছে না।

    খোঁজ নিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী

    ঘটনার কথা প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংকে জানিয়েছেন বায়ুসেনা প্রধান। এর বিস্তারিত ব্যাখ্যাও দেন তিনি। ট্যুইটারে এই ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান। তিনি লেখেন, ‘মোরিনায় সুখোই-৩০ ও মিরাজ-২০০০ যুদ্ধবিমানের দুর্ঘটনার খবর খুবই মর্মান্তিক। বায়ুসেনাকে দ্রুত উদ্ধারকাজে সহযোগিতা করার জন্য স্থানীয় প্রশাসনকে বলেছি। ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করি, বিমান চালকরা যেন নিরাপদে থাকেন। ‘

    আরও পড়ুন: ‘হাতেখড়ি’ হয়েছিল আলিপুরদুয়ারে, আজ ডায়মন্ড হারবারে প্রশাসনিক বৈঠক অভিষেকের!

    প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, এ ধরনের যুদ্ধ বিমান মাঝআকাশে বিকল হলে পাইলটের ইজেক্ট করার সুযোগ থাকে। অর্থাৎ বিমানের উপরের ঢাকনা খুলে পাইলট ছিটকে বেরিয়ে যেতে পারেন। এ ক্ষেত্রে তেমনই ঘটেছে বলে মনে করা হচ্ছে। সুখোই থার্টি বিমানটিতে দু’জন পাইলট ছিলেন। মিরাজ বিমানটিতে ছিলেন একজন পাইলট। সূত্রের খবর, এঁদের মধ্যে দু’জনের খোঁজ পাওয়া গিয়েছে। তাঁদের স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তবে তাঁদের দু’জনের অবস্থাই সঙ্কটজনক। বাকি একজনের খোঁজ এখনও মেলেনি।


    রাজস্থানে দুর্ঘটনা

    অপর আর একটি ঘটনায় ভরতপুরের নাগলা দিদা এলাকায় একটি চার্টার্ড বিমান ভেঙে পড়ে শনিবার সকালে। স্থানীয় প্রশাসনের তরফে উদ্ধারকাজ শুরু করা হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে, যান্ত্রিক ত্রুটির কারণেই এই দুর্ঘটনা। স্থানীয় সূত্রে দাবি, দুর্ঘটনাস্থলে বিমানচালকের খোঁজ মেলেনি। তাঁর সন্ধানে তল্লাশি চালানো হচ্ছে। জোরকদমে চলছে উদ্ধারকাজ। বিমানে কত জন ছিলেন, তা-ও স্পষ্ট নয়। শনিবারই রাজস্থানের উদয়পুর সফরে যাওয়ার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। তার আগে বায়ুসেনার বিমানে দুর্ঘটনা উদ্বেগ বাড়িয়েছে।

  • Dhanbad: ভয়াবহ আগুন বেসরকারি হাসপাতালে, চিকিৎসক দম্পতি সহ মৃত ৬, আশঙ্কাজনক ২

    Dhanbad: ভয়াবহ আগুন বেসরকারি হাসপাতালে, চিকিৎসক দম্পতি সহ মৃত ৬, আশঙ্কাজনক ২

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভয়াবহ আগুন বেসরকারি হাসপাতালে (Hospital)। অগ্নিকাণ্ডের জেরে শ্বাসকষ্ট হয়ে মৃত্যু বাঙালি চিকিৎসক দম্পতির (Doctor Couple)। ওই ঘটনায় আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার গভীর রাতে ঘটনাটি ঘটে ঝাড়খণ্ডের ধানবাদের (Dhanbad) কাছে পুরনো বাজার এলাকার একটি হাসপাতালে। 

    আগুন…

    স্থানীয় ও প্রশাসন সূত্রে খবর, শুক্রবার রাত একটা নাগাদ হাজরা ক্লিনিক অ্যান্ড হাসপাতালের রেসিডেন্সিয়াল কমপ্লেক্সে আগুন লাগে। গলগল করে বের হতে থাকে ধোঁয়া। ঘটনাটি নজরে পড়ে স্থানীয় কয়েকজনের। ততক্ষণে গোটা হাসপাতাল চত্বর ঢেকে গিয়েছে কালো ধোঁয়ায়। তার মধ্যেই রোগীদের হাসপাতাল থেকে উদ্ধার করতে ঝাঁপিয়ে পড়েন স্থানীয়রা। অচৈতন্য অবস্থায় উদ্ধার করা হয় চিকিৎসক দম্পতি সহ ছজনকে। পাটলিপুত্র হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁদের মৃত ঘোষণা করেন। এদিকে খবর পেয়ে রাতেই হাসপাতালে চলে আসে দমকলের আটটি ইঞ্জিন। ঘণ্টাখানেকের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে দমকল। শর্ট সার্কিট থেকেই আগুন বলে অনুমান দমকল কর্মীদের। জানা গিয়েছে, মৃত চিকিৎসক দম্পতির নাম বিকাশ হাজরা ও প্রেমা হাজরা। ওই পরিবারের এক পরিচারিকা সহ মৃত্যু হয়েছে আরও চারজনের।

    আরও পড়ুুন: আরএসএস, বিজেপি নেতাদের সম্পর্কে খোঁজখবর নিতে ফলওয়ালাকে রিপোর্টার নিয়োগ করেছিল পিএফআই!

    গোটা ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে ধানবাদ (Dhanbad)  পুলিশ। খতিয়ে দেখা হচ্ছে হাসপাতালের অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা ঠিকঠাক ছিল কিনা। কী থেকে আগুন লেগেছে, তা এখনও স্পষ্ট নয়। তবে এসি মেশিন থেকে শর্ট সার্কিটের কারণে আগুন লাগতে পারে বলে অনুমান দমকল কর্মীদের। জানা গিয়েছে, শুক্রবার রাতে প্রথমে আগুন লাগে হাসপাতালের (Dhanbad) দোতলায় থাকা ওষুধের দোকানে। সেখান থেকেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে অন্যত্র। হাসপাতালের রেসিডেন্সিয়াল কমপ্লেক্সে সপরিবারে থাকতেন ওই চিকিৎসক দম্পতি। হাসপাতালের সঙ্গে ওই রেসিডেন্সিয়াল কমপ্লেক্সে যাওয়ার জন্য ছিল করিডর। করিডরের দরজা বন্ধ থাকায় আগুন টের পেলেও, তীব্র ধোঁয়ায় দরজা খুলে বের হতে পারেননি ওই দম্পতি। প্রবল ধোঁয়ায় শ্বাসকষ্ট হয় মৃত্যু হয় তাঁদের। ছ জনের মৃত্যুর পাশাপাশি হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন অগ্নদগ্ধ আরও চারজন। এঁদের মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে হাসপাতাল সূত্রে খবর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • TET Examination: ২০১৬ সালে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে ইন্টারভিউ নিয়েছেন কারা? তথ্য তলব পর্ষদের

    TET Examination: ২০১৬ সালে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে ইন্টারভিউ নিয়েছেন কারা? তথ্য তলব পর্ষদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায়ও (TET Examination) দুর্নীতির গন্ধ! সেই কারণে ২০১৬-র প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের সময় বিভিন্ন জেলায় ইন্টারভিউয়ের সময় কারা কারা ছিলেন বিশেষজ্ঞ হিসেবে, তাঁদের সম্পর্কে বিশদ তথ্য চাইল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। ওই বিশেষজ্ঞদের নাম, ঠিকানা, মোবাইল নম্বর সহ বিস্তারিত তথ্য চাওয়া হয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের তরফে। পর্ষদের উপসচিব পার্থ কর্মকার জানান, ৩০ জানুয়ারির মধ্যে ওই ব্যক্তিদের টেলিফোন নম্বর সহ সবিস্তার তথ্য পাঠাতে বলা হয়েছে। কলকাতা হাইকোর্ট এ ব্যাপারে সম্প্রতি একটি নির্দেশ দিয়েছে। তার ভিত্তিতেই এই পদক্ষেপ বলে জানিয়েছে পর্ষদ।

    দুর্নীতির গন্ধ…

    জানা গিয়েছে, অ্যাকাডেমিকসে নম্বর কম অথচ ইন্টারভিউতে (TET Examination) নম্বর পেয়েছেন ভূরি ভূরি। সাম্প্রতিক অতীতে প্রাথমিকে ইন্টারভিউ হয়েছে দুবার, একবার ২০১৬, তারপর ২০২১। এই ২০১৬য় বিস্তর গোলযোগ হয়েছে বলে অভিযোগ। ওই বছরের নিয়োগ নিয়ে আগেও নানা প্রশ্ন উঠেছে। অ্যাপটিটিউট টেস্ট ছাড়াই নিয়োগ হয়েছে, এমন অভিযোগও সামনে এসেছে। ইতিমধ্যেই সে ব্যাপারে খতিয়ে দেখার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। ওই মামলার শুনানিতে বেশ কয়েকজন চাকরিপ্রার্থীকে কাঠগড়ায় তুলে সাক্ষ্য গ্রহণও করেছেন বিচারপতি। অনেকেই বলেছেন, বেশিরভাগ জেলায় অ্যাপটিটিউড টেস্ট নেওয়াই হয়নি। শ্রেণিকক্ষের বদলে বারান্দায় ইন্টারভিউ নেওয়া হয়েছে, এমন অভিযোগও করেছেন চাকরি প্রার্থীরা। অ্যাপটিটিউড টেস্ট না নেওয়া হয়ে থাকলে সে ক্ষেত্রে নম্বর কীভাবে দেওয়া হল, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন মামলাকারীর আইনজীবীরা।

    আরও পড়ুুন: একশো দিনের প্রকল্পে ৫ কোটি টাকা আত্মসাত! অভিযুক্ত তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধান এবং অঞ্চল সভাপতি

    প্রাথমিক শিক্ষকপদের এক চাকরিপ্রার্থী বলেন, প্রথম দফার ইন্টারভিউয়ে (TET Examination) শ্রেণিকক্ষে পড়ানোর কোনও পরীক্ষাই হয়নি। অথচ অনেকেই তাতে পুরো নম্বর পেয়েছিলেন। এই গোলমাল নিয়ে অভিযোগ উঠেছে। ২০১৬ সালের পর ২০২১ সালে ফের ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে ১৬ হাজার ৫০০ জন প্রাথমিক শিক্ষককে নিয়োগ করা হয়। তবে দু দফার ইন্টারভিউয়ের মধ্যে পার্থক্য ছিল। প্রথম দফায় ইন্টারভিউ হয়েছিল জেলা ভিত্তিক। তার আয়োজন করা হয়েছিল জেলা সংসদের অফিসে। ২০২১ সালে ইন্টারভিউ হয় প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অফিসে।

    এদিকে, প্রাথমিক নিয়োগ সংক্রান্ত মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত অপসারিত পর্ষদ সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যকে ফের ৫ লক্ষ টাকা জরিমানা করেছে কলকাতা হাইকোর্ট। নির্ধারিত টাকা দিয়ে পর্ষদে ওএমআর শিট চেয়েও পাননি সহিলা পারভিন নামে এক টেট পরীক্ষার্থী। ওই সময় পর্ষদ সভাপতি ছিলেন মানিক। সেই কারণেই তাঁকে জরিমানা করা হয়েছে বলে খবর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • 100 Days Work: একশো দিনের প্রকল্পে ৫ কোটি টাকা আত্মসাত! অভিযুক্ত তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধান এবং অঞ্চল সভাপতি

    100 Days Work: একশো দিনের প্রকল্পে ৫ কোটি টাকা আত্মসাত! অভিযুক্ত তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধান এবং অঞ্চল সভাপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একশো দিনের কাজে দুর্নীতির অভিযোগ মালদার গাজোলে। একশো দিনের প্রকল্পে গরমিলের অভিযোগ খতিয়ে দেখতে রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় গিয়েছে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল। সেই সময়েই প্রকল্পের ৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠল শাসকদলের এক গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান এবং অঞ্চল সভাপতির বিরুদ্ধে। 

    কী কী অভিযোগ

    মালদার গাজোলে তৃণমূল পরিচালিত দেওতলা গ্রাম পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে ৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ তুললেন গ্রামবাসীদের একাংশ। তাঁদের দাবি, ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে ১০০ দিনের কাজে ৩৫৬টি প্রকল্প নেওয়া হয়েছিল। তার মধ্যে ছিল ড্রাগন ফলের চাষ, কলাগাছ চাষ, পোল্ট্রি শেড নির্মাণ। স্থানীয়দের দাবি, কোনও কাজ না করে পুরো টাকা আত্মসাৎ করেছেন রিজিয়া এবং ফারাদ। প্রায় ৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধান, অঞ্চল সভাপতি ও পঞ্চায়েত কর্মীদের একাংশ। মালদার জেলা শাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন গ্রামবাসীদের একাংশ। এ প্রসঙ্গে জেলাশাসক নিতিন সিংহানিয়া তদন্তের আশ্বাস দিয়েছেন। তাতে আপাতত শান্ত হয়েছেন গ্রামবাসীরা।

    আরও পড়ুন: বীরভূমে ফের বিক্ষোভের মুখে ‘দিদির দূত’! অস্বস্তি এড়াতে পাশ কাটিয়ে গেলেন বিধায়ক 

    পঞ্চায়েত সূত্রে খবর, সব অভিযোগই অস্বীকার করেছেন তৃণমূলের অভিযুক্ত অঞ্চল সভাপতি ফারাদ হোসেন। তিনি বলেন, ‘‘নিয়ম মেনেই যাবতীয় কাজ হয়েছে।’’ পঞ্চায়েত প্রধান রিজিয়া সুলতানার এখনও  পর্যন্ত কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি। মালদহ উত্তরের বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মু এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘‘কোথাও রিগিং করে, কোথাও আবার সদস্যদের কিনে পঞ্চায়েত দখল করেছে তৃণমূল। আমরা কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রীকে জানাব। এই সব ঘটনার তদন্ত করে দোষীদের শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।’’ এ প্রসঙ্গে তৃণমূলের জেলা সাধারণ সম্পাদক কৃষ্ণেন্দুনারায়ণ চৌধুরী বলেন, ‘দল কাউকে দুর্নীতি করার অনুমতি দেয়নি। প্রশাসন তদন্ত করবে। কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা হবে।’  ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Pakistan: ঘোর আঁধারে পাকিস্তান, গাড্ডায় অর্থনীতির চাকা, ওয়াশিংটনের দ্বারস্থ ইসলামাবাদ

    Pakistan: ঘোর আঁধারে পাকিস্তান, গাড্ডায় অর্থনীতির চাকা, ওয়াশিংটনের দ্বারস্থ ইসলামাবাদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আক্ষরিক অর্থেই ঘোর আঁধারে পাকিস্তান (Pakistan)! হাঁড়ির হাল দেশের অর্থনীতির। এমতাবস্থায় সাহায্যের আশায় ফের আমেরিকার (US) দ্বারস্থ হয়েছে শাহবাজ শরিফের সরকার। জানা গিয়েছে, সোমবার আচমকাই বসে যায় সে দেশের গ্রিড। তার জেরে দেশের জেনারেটরগুলিকে প্রয়োজনের তুলনায় দ্বিগুণ বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে হয়েছে। অন্ধকারে ডুবে যান ২২০ মিলিয়ন পাক নাগরিক। পুরো একটি গ্রিড বসে যাওয়ার ঘটনা বিরল। তবে সেটাই হয়েছে পাকিস্তানে। গোটা একটা দিন কার্যত অন্ধকারেই কাটাতে হয়েছে পাকস্তানবাসীকে। কেন এই বিপর্যয়, সে ব্যাপারে মুখ খোলেননি পাকিস্তানের শক্তিমন্ত্রী।

    পাক অর্থনীতি…

    এদিকে, আক্ষরিক অর্থেই হাঁড়ির হাল পাক অর্থনীতির। দেশের ঋণ গিয়ে পৌঁছেছে ৬০ লক্ষ কোটি পাকিস্তানি রুপিতে। বৈদেশিক মুদ্রার ভাণ্ডার তলানিতে। জানা গিয়েছে, বুধবার পাকিস্তানে (Pakistan) এক ডলারের মূল্য ছিল ২৩০ পাকিস্তানি রুপি। ২৪ ঘণ্টা পরে তার দাম দাঁড়ায় ২৫৫ টাকায়। এদিকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডার শর্ত দিয়েছে, রুপির দামের ওপর কোনও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না পাকিস্তান। তা ছেড়ে দিতে হবে বাজারের হাতে। ফলে দ্রুত গতিতে কমতে শুরু করেছে পাকিস্তানি রুপির দাম। সম্প্রতি পাকিস্তানের স্টেট ব্যাঙ্ক দেশের ঋণ সংক্রান্ত তথ্য সামনে এনেছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, গত অর্থবর্ষে পাকিস্তানের সরকারি ঋণ ছিল ৯ লক্ষ ৩০ হাজার কোটি পাকিস্তানি রুপি। ২০২২ সালের জুনের শেষে ঋণের পরিমাণ দাঁড়ায় ৪৯ লক্ষ ২০ হাজার কোটি টাকা। পাকিস্তানের বৈদেশিক মুদ্রা ভাণ্ডারের দেখভাল করে স্টেট ব্যাঙ্ক অফ পাকিস্তান। বর্তমানে এই ব্যাঙ্কের কাছে রয়েছে মাত্র ৪.৩৪৩ মার্কিন ডলার। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই অর্থে পাকিস্তানের চলবে মাত্র তিন সপ্তাহ।

    আরও পড়ুুন: সিন্ধু জল চুক্তি নিয়ে পাকিস্তানকে নোটিশ দিল ভারত, কেন জানেন?

    এমতাবস্থায় আমেরিকার সাহায্য চেয়েছে পাক সরকার। তারা চাইছে, আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডার ১.১ বিলিয়ন ডলার ঋণ বরাদ্দ করুক, যাতে ডুবতে বসা অর্থনীতিকে টেনে তোলা যায়। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালে পাকিস্তানকে (Pakistan) ৬ বিলিয়ন ডলার ঋণ দিয়েছিল আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডার। জানা গিয়েছে, এই আর্থিক সঙ্কটের জন্য মূলত দায়ী ব্যাঙ্কের বাণিজ্যিক ঋণ পরিশোধ। সংযুক্ত আরব আমিরশাহির দুটি ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নেওয়ার পরে প্রায় ১০০ কোটি ডলার শোধ করতে হয় পাকিস্তানকে। এছাড়া, গত বছর জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশের রেমিট্যান্স অনেক কমে গিয়েছে। সব মিলিয়ে গাড্ডায় ইসলামাবাদ। পাকিস্তান এই পরিস্থিতি কীভাবে সামলায়, এখন তাই দেখার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Didir Doot: বীরভূমে ফের বিক্ষোভের মুখে ‘দিদির দূত’! অস্বস্তি এড়াতে পাশ কাটিয়ে গেলেন বিধায়ক

    Didir Doot: বীরভূমে ফের বিক্ষোভের মুখে ‘দিদির দূত’! অস্বস্তি এড়াতে পাশ কাটিয়ে গেলেন বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বিক্ষোভের মুখে ‘দিদির দূত’ (Didir Doot)! এবারও ঘটনাস্থল সেই অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal) খাসতালুক বীরভূম। শুক্রবার দিদির দূত হয়ে এলাকায় গিয়েছিলেন সিউড়ির বিধায়ক তৃণমূলের (TMC) বিকাশ রায় চৌধুরী। আবাস দুর্নীতি ইস্যুতে স্থানীয় প্রধানের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে বিধায়ককে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান তৃণমূলেরই কর্মী-সমর্থকরা। বিকাশের সামনে তাঁরই বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে শুরু করেন তৃণমূলের লোকজন। অস্বস্তি এড়াতে দ্রুত পাশ কাটিয়ে চলে যান বিকাশ। ঘটনার জেরে অস্বস্তিতে তৃণমূল নেতৃত্ব।

    দিদির দূত…

    স্থানীয় সূত্রে খবর, শুক্রবার সকালে সিউড়ির আলুন্দা পঞ্চায়েতের জুনিদপুর গ্রামে দিদির দূত (Didir Doot) হয়ে গিয়েছিলেন বিকাশ। তাঁকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন স্থানীয়রা। তাঁদের অভিযোগ, আবাস যোজনায় বাড়ি তৈরির জন্য কাটমানি নিয়েছেন প্রধান। আবাস যোজনায় ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে বলেও অভিযোগ তাঁদের। এলাকার নিকাশি ব্যবস্থাও বেহাল বলে অভিযোগ তাঁদের। ঘটনার জেরে অস্বস্তিতে পড়ে যান বিধায়ক। অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে পাশ কাটিয়ে চলে যান তিনি। পরিস্থিতি সামাল দিতে সাফাই গাইতে থাকেন প্রধান। তিনি বলেন, সমস্ত অভিযোগ মিথ্যা। প্রধান বলেন, কে কী করছে, সেটা আমি বলতে পারব না। এখন জব কার্ড হচ্ছে না। জব কার্ড দেওয়ার ক্ষমতা এখন কারও নেই। অপপ্রচার চলছে।

    আরও পড়ুুন: মোষের গাড়িতে কয়লা পাচার! পুলিশ দেখেই অন্ধকারে মিলিয়ে গেল চালকরা

    প্রধানের দাবি, যাঁরা বিক্ষোভ দেখিয়েছেন, তাঁরা বিরোধী দলের সদস্য। স্থানীয় সূত্রে খবর, কিছুক্ষণ পরে অবশ্য স্থানীয় একটি ক্লাবে বসে গ্রামবাসীদের অভাব অভিযোগের কথা শোনেন বিধায়ক। প্রধানের পাশে দাঁড়িয়েই এদিন তিনি বলেন, তৃণমূল কংগ্রেসের কোনও নেতা যদি মানুষকে নিয়ে ছিনিমিনি খেলেন, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে যে ব্যবস্থা নেওয়ার দরকার, দল তা নেবে।

    বিধায়কের পাশাপাশি এদিন জন-বিক্ষোভের মুখে পড়েন সাংসদ তৃণমূলের শতাব্দী রায়। দিদির দূত (Didir Doot) হয়ে গিয়ে এর আগেও একবার বিক্ষোভের মুখে পড়েছেন তিনি। এদিন পড়লেন ফের। স্থানীয় সূত্রে খবর, সিউড়ির কৈখি গ্রামে তাঁর গাড়ি আটকে রাস্তা ও পানীয় জল নিয়ে অভিযোগ করেন এক বৃদ্ধা। পরে গ্রামে গেলে সেখানেও সাংসদকে ঘিরে রাস্তা এবং নিকাশি ব্যবস্থা নিয়ে ক্ষোভ উগরে দেন স্থানীয়রা। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে জন-মন যাচাই করতে দিদির দূত কর্মসূচি হাতে নেয় তৃণমূল। তা যে এমন বুমেরাং হয়ে ফিরবে, তা বোধহয় ভাবতেও পারেননি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দলের নেতারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

LinkedIn
Share