Blog

  • Bangladesh Border Madrassas: সীমান্তে ‘বিপজ্জনক’ ২৩৩ মাদ্রাসার হদিশ রাজ্য গোয়েন্দা বিভাগের, নবান্ন চুপ

    Bangladesh Border Madrassas: সীমান্তে ‘বিপজ্জনক’ ২৩৩ মাদ্রাসার হদিশ রাজ্য গোয়েন্দা বিভাগের, নবান্ন চুপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘জয় বাংলা’, ‘খেলা হবে’-র মতো বাংলাদেশি স্লোগান ধার করে ভোটের বাজার মাতিয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেস। নির্বাচনে সাফল্যও এসেছিল সংখ্যালঘু তোষণের কার্ড খেলে। সেই তোষণ নীতিই এবার রাজ্য সরকারের শিরপীড়ার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

    কী বলছে রাজ্য গোয়েন্দা রিপোর্ট?

    সম্প্রতি রাজ্য গোয়েন্দা দফতর নবান্নে একটি গোপন রিপোর্ট পাঠিয়ে জানিয়েছে, বাংলাদেশ সীমান্তঘেঁষা (Bangladesh Border) ৮টি জেলায় সীমান্তের পাঁচ কিলোমিটারের মধ্যে খারিজি মাদ্রাসার (Bangladesh Border Madrassas) সংখ্যা তরতরিয়ে বাড়ছে। তার মধ্যে ২৩৩টি মাদ্রাসাকে (Madrassa) রাজ্য স্বরাষ্ট্র দফতরটি বিপজ্জনক বলে চিহ্নিত করেছে। সীমান্তের পাঁচটি জেলার ১৫টি মাদ্রাসায় দেশ বিরোধী কাজকর্ম চলছে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে রিপোর্টে।

    বিশদে রাজ্য গোয়েন্দা দফতর দুই ২৪ পরগনা এবং মালদহ নিয়ে বিশেষ খোঁজখবর চালাচ্ছে। এই তিনটি জেলা থেকে আরও ভয়ঙ্কর রিপোর্ট আসতে পারে বলে জানাচ্ছেন গোয়েন্দা কর্তারা। নবান্নে রিপোর্ট পাঠিয়ে করণীয় পদক্ষেপ নিয়ে জানতে চাইলেও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata) তরফ থেকে কোনও নির্দেশ নেই। গোয়েন্দা কর্তাদের আশঙ্কা, রাষ্ট্রীয় সুরক্ষার বিচারে সীমান্তের জেলাগুলি বারুদের স্তূপের উপর বসে। এখন পদক্ষেপ না হলে পরিস্থিতি আরও গম্ভীর হয়ে যেতে পারে।

    আরও পড়ুন: পাচার সহ নানা অপরাধ রুখতে দিনে রাতে এক যোগে টহল দেবে বিএসএফ-বিজিবি!

    দেশবিরোধী কার্যকলাপের ইঙ্গিত?

    গোয়েন্দা বিভাগের রিপোর্ট অনুসারে কোচবিহার, রায়গঞ্জ, ইসলামপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মুর্শিদাবাদ পুলিশ জেলাতেই সীমান্তের পাঁচ কিলোমিটারের মধ্যে হালফিল ২৩৩টি মাদ্রাসার (Bangladesh Border Madrassas) কাজকর্ম মোটেই সন্তোষজনক নয়। সীমান্তের প্রত্যন্ত এলাকায় নির্মিত হলেও যে পরিমাণ পেট্রো ডলার এখানে আসতে শুরু করেছে তাতে দেশবিরোধী কাজকর্ম চলার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকেই নয়, বাংলাদেশসহ বিভিন্ন ইসলামিক দেশ থেকেও নিয়মিত মৌলানারা এখানে আসছেন। বহু সংখ্যক কমবয়সীদের এখানে ধর্মীয় এবং উগ্রচিন্তাধারার শিক্ষাও দেওয়া হচ্ছে। পড়ুয়াদের অনেকেই মাদ্রাসা থেকে উধাও হয়ে যাচ্ছে। রাজ্য গোয়েন্দাদের মতে, এই ২৩৩টি মাদ্রাসার কার্যকলাপ সন্দেহের উপরে নয়।

    এর মধ্যেই আবার নির্দিষ্টভাবে ১৫টি মাদ্রাসার (Bangladesh Border Madrassas) খবর রাজ্য গোয়েন্দাদের হাতে এসেছে। এখানে নানা স্পর্শকাতর এবং বিপজ্জনক কাজ চালানো হচ্ছে। কোচবিহারের সাহেবগঞ্জ, কালমাটি, গীতলদহ, ইসলামপুরের ঠিকরিবাড়ি, ভইসপিটা, নমুনিয়া, রায়গঞ্জের বামোইর, মালন, ভাটোলে হাট, দক্ষিণ দিনাজপুরের বেলাসথালি, হাসনগর, দীপখণ্ড, মুর্শিদাবাদের ভৌমিকপাড়া, রামনগর, দাঁইরাতুরিতে সবচেয়ে স্পর্শকাতর ১৫টি মাদ্রাসা চলছে। ঘটনাচক্রে সবগুলি মাদ্রাসার পরিচালন সমিতির সঙ্গে স্থানীয় তৃণমূল কংগ্রেসের নেতারা যুক্ত।

    রাজ্য গোয়েন্দা দফতরের বক্তব্য, সম্প্রতি কলকাতা পুলিশের এসটিএফ একজন আইএস জঙ্গিকে গ্রেফতার করেছে। সে বাংলা থেকে যুবকদের মগজধোলাই করে ইরান বা সিরিয়াতে পাঠাত। নিষিদ্ধ হয়েছে পিএফআই, যদিও রাজ্য পুলিশ কোনও পিএফআই নেতাকে গ্রেফতার করেনি। কারণ, নবান্ন অনুমতি দেয়নি। বাংলাদেশের জেএমবি জঙ্গি ধরা পড়ার আকছার ঘটে চলেছে। এ সবের পিছনে যে সীমান্তঘেঁষা মাদ্রাসাগুলির (Bangladesh Border Madrassas) যোগসূত্র থাকতে পারে বলে মনে করছেন গোয়েন্দারা।

    কী বলছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা রিপোর্ট?

    কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাবাহিনী অবশ্য রাজ্যের এই রিপোর্টকে বিশ্বাসযোগ্য নয় বলে মনে করছে। তাদের হাতে থাকা নথি অনুযায়ী, সীমান্তে কয়েক হাজার খারিজি মাদ্রাসা (Bangladesh Border Madrassas) গত কয়েক বছরে গজিয়ে উঠেছে। রাজ্য সরকার তা চেপে গিয়ে মাত্র ২৩৩টি মাদ্রাসার কথা জানাচ্ছে। তবে আশার আলো, গত কয়েক বছরে রাজ্য সরকার এ নিয়ে কখনও কোনও উচ্চবাচ্য করেনি। পরিস্থিতি এখন হাতের বাইরে যাওয়ায় অল্প হলেও মানতে বাধ্য হচ্ছে সরকার। এখন রিপোর্ট করার নয় ব্যবস্থা নেওয়ার সময় বলে জানাচ্ছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক।

  • SSC Scam: মধ্যশিক্ষা পর্ষদ নিজেদের হাইকোর্ট ভাবে!  তোপ বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের

    SSC Scam: মধ্যশিক্ষা পর্ষদ নিজেদের হাইকোর্ট ভাবে! তোপ বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘মধ্যশিক্ষা পর্ষদ নিজেদেরকে হাইকোর্ট মনে করে না কি? নিয়োগ দুর্নীতি (SSC Scam) মামলায় প্রশ্ন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের। আদালতের নির্দেশ অমান্য করায় মধ্যশিক্ষা পর্ষদকে তীব্র ভর্ৎসনা করলেন তিনি। পর্ষদের উপর ক্ষুব্ধ হয়ে পর্ষদ সভাপতি রামানুজ বন্দ্যোপাধ্যায়কে তলবও করেন বিচারপতি। যদিও পরে সেই নির্দেশ প্রত্যাহার করেন তিনি।

    কী হয়েছিল

    বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায় আগেই নির্দেশ দিয়েছিলেন যে, ২৮ অক্টোবরের মধ্যে প্রিয়াঙ্কা সাউ, নামে আদালতে আবেদনকারী এক চাকরিপ্রার্থীকে নিয়োগপত্র দিতে হবে। কিন্তু তা হয়নি। তাঁকে নিয়োগ দেওয়া হয় ১৪ নভেম্বর। মঙ্গলবার বিচারপতিকে সেকথা জানান প্রিয়াঙ্কার আইনজীবী। এর পরই মধ্যশিক্ষা পর্ষদের উদ্দেশে তীব্র ভর্ৎসনা করে বিচারপতি বলেন, কেন ২৮ অক্টোবরের মধ্যে প্রিয়াঙ্কাকে নিয়োগপত্র দেওয়া হয়নি? এদিন মধ্যশিক্ষা পর্ষদের কাছে তা জানতে চান বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায়। তিনি বলেন, ‘যদি সময়ে চাকরি না দিতে পারে, তা হলে আদালতে এসে জানানো উচিত ছিল। কেন পর্ষদ নিয়োগপত্র দেওয়ার সময়সীমা বাড়ানোর আবেদন করেনি আদালতে?’ এ প্রসঙ্গে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ সভাপতিকে এজলাসে তলবও করেন তিনি। পরে পর্ষদের তরফে জানানো হয় যে, ২৮ অক্টোবর এসএসসি নিযোগ সুপারিশপত্রের হার্ড কপি হাতে পায় মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। তাই ২৮ অক্টোবর প্রিয়াঙ্কা সাউকে নিয়োগপত্র দেওয়া যায়নি। একথা জানার পর মধ্যশিক্ষা পর্ষদ সভাপতির হাজিরার নির্দেশ প্রত্যাহার করে নেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।

    আরও পড়ুন: জামিন হল না পার্থ-সুবীরেশ সহ ধৃত ৭ জনের! এসএসসি কাণ্ডে ফের জেল হেফাজতের নির্দেশ

    প্রিয়াঙ্কার অভিযোগ

    প্রিয়াঙ্কা সাউয়ের অভিযোগ ছিল, তার থেকে কম নম্বর প্রাপ্তরা নিয়োগ পেলেও তিনি পাননি। পর্ষদের দফতরে অভিযোগ জানাতে গেলে কর্ণপাত করেননি কোনও আধিকারিক। তাই হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন প্রিয়াঙ্কা। আদালতের তরফে এদিন বিচারপতি পর্ষদের কাজে উষ্মা প্রকাশ করে বলেন, ‘রাজ্যের একাধিক শিক্ষা সংক্রান্ত অফিসার জেলে। তারপরেও এই বোর্ডের দৃষ্টিভঙ্গি, আচরণ পরীক্ষার্থী বিরোধী। বোর্ডের বহু কর্তা ছাত্রবিরোধী কাজ করছেন। যা কখনওই কাম্য নয়’।

    সিটের প্রধানকে তলব

    নিয়োগ-দুর্নীতি মামলায় সিবিআইয়ের সিটের প্রধানকেও তলব করেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। আজ দুপুর ২টোয় সিটের প্রধানকে তলব করেছেন তিনি। ‘ভুয়ো নিয়োগের প্রকৃত সংখ্যা কত?’ সিবিআইয়ের কাছে জানতে চাইলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Modi Rishi Meet: মোদি-ঋষি সাক্ষাৎ, তারপরই ভিসা নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর

    Modi Rishi Meet: মোদি-ঋষি সাক্ষাৎ, তারপরই ভিসা নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জি ২০ সম্মেলনে (G 20 Summit) গিয়ে ভারতের (India) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) পার্শ্ববৈঠক করেছিলেন কয়েকজন রাষ্ট্র প্রধানের সঙ্গে। মঙ্গলবার ওই সম্মেলনের ফাঁকে তিনি বৈঠক করেন ব্রিটেনের নয়া প্রধানমন্ত্রী ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনকের (Narendra Modi Rishi Sunak Meet) সঙ্গে। এরই কয়েক ঘণ্টা পরে ঋষি (Rishi Sunak) নিলেন এমন এক সিদ্ধান্ত, যার জেরে হাসি ফুটবে কয়েক হাজার ভারতীয়ের মুখে। এদিনই ব্রিটিশ সরকার জানিয়ে দিয়েছে, ১৮ থেকে ৩০ বছর বয়সী ৩ হাজার ভারতীয় পেশাদারকে প্রতি বছর ভিসা দেবে ব্রিটেন।

    কী জানাল ব্রিটিশ সরকার? 

    ব্রিটিশ সরকার জানায়, ভারতই প্রথম ভিসা ন্যাশনাল কান্ট্রি, যারা এই স্কিম থেকে উপকৃত হবে। ব্রিটেনের ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটে অফিস সে দেশের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনকের (Rishi Sunak)। এই অফিসের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারত-ব্রিটেন অভিবাসন নীতিকে আরও পোক্ত করতে গত বছর যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, তার ভিত্তিতেই এই ভিসা অনুমোদনের সিদ্ধান্ত।

    ভারতের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নিয়েও মঙ্গলবার মন্তব্য করেন ব্রিটেনের নয়া প্রধানমন্ত্রী। ঋষি সুনক (Rishi Sunak) বলেন, ভারতের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি তাড়াতাড়ি করতে গিয়ে চুক্তির মান নিয়ে কোনও আপস করা হবে না। প্রসঙ্গত, চলতি বছরই দিওয়ালির সময় ভারত ও ব্রিটেনের মধ্যে স্বাক্ষর হওয়ার কথা ছিল মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি। তবে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদ নিয়ে টালমাটালের জেরে শেষ পর্যন্ত আর স্বাক্ষরিত হয়নি ওই চুক্তি। ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দেন বরিস জনসন। প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন হন লিজ ট্রাস। ওই পদে তিনি ছিলেন মাত্র ৪৪ দিন। তার পর ইস্তফা দেন তিনিও। এই সব কারণে স্বাক্ষরিত হয়নি ভারত ব্রিটেন মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি। ট্রাসের পরে প্রধানমন্ত্রী হন ঋষি সুনক। তার পর ফের গতি পেয়েছে এই চুক্তির বিষয়টি। দুই দেশই চুক্তির চূড়ান্ত খসড়া তৈরি করতে আলোচনা করছে বলে সূত্রের খবর।

    আরও পড়ুন: ‘সারের কমতি মানে আগামী দিনে খাদ্যের ভাঁড়ারে টান’, জি ২০ সম্মেলনে বললেন মোদি

    ভিসা নিয়ে ব্রিটেনের সিদ্ধান্তের কথা ট্যুইট করে জানিয়েছে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর অফিস। তাতে লেখা হয়েছে, আজ ব্রিটেন-ভারত ইয়ং প্রফেশনালস স্কিম কমফার্মড করা হল। ১৮ থেকে ৩০ বছর বয়সী ডিগ্রি এডুকেটেড ভারতীয় নাগরিকরা দু বছর পর্যন্ত ব্রিটেনে বসবাস করতে আসতে পারবেন এবং কাজ করতে পারবেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • WhatsApp New Features: একই অ্যাকাউন্ট দুটি ফোনে ব্যবহার করার সুবিধা পাবেন হোয়াটসঅ্যাপে, আসছে নয়া ফিচার ‘কম্প্যানিয়ন মোড’

    WhatsApp New Features: একই অ্যাকাউন্ট দুটি ফোনে ব্যবহার করার সুবিধা পাবেন হোয়াটসঅ্যাপে, আসছে নয়া ফিচার ‘কম্প্যানিয়ন মোড’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হোয়াটসঅ্যাপ ইউজারদের সুবিধার কথা ভেবে ফের নিয়ে এসেছে নয়া ফিচার (WhatsApp New Features)। যার নাম কম্প্যানিয়ন মোড (Companion Mode)। এই ফিচারের সাহায্যে একই হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট দুটো ফোনে ব্যবহারের সুযোগ পাবেন ইউজাররা। শোনা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই নতুন এই ফিচার নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা শুরু করে দিয়েছে হোয়াটসঅ্যাপ কর্তৃপক্ষ। হোয়াটসঅ্যাপ ট্র্যাকার WaBetaInfo সম্প্রতি জানিয়েছে যে, হোয়াটসঅ্যাপের বিটা ভার্সানে এই কম্প্যানিয়ন মোড নিয়ে কাজকর্ম শুরুও হয়ে গিয়েছে।

    এই ফিচারের কী কী সুবিধা?

    বর্তমানে হোয়াটসঅ্যাপের একটি অ্যাকাউন্ট চারটি ডিভাইসে লিঙ্ক করার সুবিধা রয়েছে। অর্থাৎ ইউজাররা মোবাইলের পাশাপাশি অন্য একটি ল্যাপটপ বা ট্যাবলেটেও অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন। তবে এখন একটি হোয়াটসঅ্যাপের অ্যাকাউন্ট মাত্র একটি ফোনেই খোলা যায়। কিন্তু কম্প্যানিয়ন মোড ফিচারটি আসলে আপনারা একটি হোয়াটসঅ্যাপের অ্যাকাউন্ট দুটো ফোন থেকে খুলতে পারবেন। যদিও হোয়াটসঅ্যাপ ক্লোনিং- এর মাধ্যমে একটি ফোনে আপনি দুটো আলাদা ফোন নম্বর দিয়ে হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট একসঙ্গে ব্যবহার করতে পারেন। তবে এই ফিচার আসলে ইউজারদের সুবিধাই হবে বলে মনে করেছেন মেটা কর্তৃপক্ষ (WhatsApp New Features)।

    আরও পড়ুন: হোয়াটসঅ্যাপে আসতে চলেছে ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ মোড, মিস হবে না একটি কলও

    এই ফিচারের বিশেষত্বই হল যে এই সব হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্টের জন্য ইউজার তাঁর একটি মোবাইল নম্বর ব্যবহার করতে পারবেন। আবার যখন অন্য ফোন দিয়ে আপনার হোয়াটসঅ্যাপটি খুলবেন, তখন দ্বিতীয় ফোনটিতে একাই আগের সব মেসেজ, ভিডিও যাবতীয় তথ্য সিঙ্ক বা আপডেট হয়ে যাবে। এই ফিচার চলে আসলে আপনাকে ডেস্কটপ, ল্যাপটপ বা ট্যাবের উপর নির্ভর হতে হবে না। কারণ এরপর থেকে একই অ্যাকাউন্ট অন্য ফোনেও ব্যবহার করা যাবে (WhatsApp New Features)। 

    অনুমান করা হচ্ছে, হোয়াটসঅ্যাপের কম্প্যানিয়ন মোড সব ইউজারদের জন্য খুব তাড়াতাড়ি চালু হয়ে যাবে। তবে কবে এই ফিচার সব ইউজারের জন্য চালু হবে তার নিশ্চিত দিনক্ষণ এখনও জানা যায়নি। অন্যদিকে, হোয়াটসঅ্যাপের প্রতিদ্বন্দ্বী সংস্থা টেলিগ্রামে ইতিমধ্যেই এই ফিচার রয়েছে। আর এবার হোয়াটসঅ্যাপেও চালু হতে চলেছে এই গুরুত্বপূর্ণ ফিচার (WhatsApp New Features)।

    আরও পড়ুন: ভিডিও কলে একসঙ্গে ৩২ জন, গ্রুপে হাজারের বেশি লোক দেখুন হোয়াইসঅ্যাপের নতুন ফিচার

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • G20 Summit: ‘সারের কমতি মানে আগামী দিনে খাদ্যের ভাঁড়ারে টান’, জি ২০ সম্মেলনে বললেন মোদি

    G20 Summit: ‘সারের কমতি মানে আগামী দিনে খাদ্যের ভাঁড়ারে টান’, জি ২০ সম্মেলনে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশবাসীর জন্য খাদ্য নিরাপত্তা এবং সেজন্য সারের জোগান নিশ্চিত রাখা যে তাঁর অগ্রাধিকারের তালিকায় জি ২০ (G20 Summit) সম্মেলনে তা জানিয়ে দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। মঙ্গলবার এ নিয়ে একটি ট্যুইটও করেন প্রধানমন্ত্রী। ট্যুইট বার্তায় তিনি লেখেন, আজ সকালে জি-২০ সম্মেলনে খাদ্য এবং জ্বালানি নিরাপত্তা নিয়ে বক্তব্য রাখলাম। আমাদের দেশবাসীর জন্য খাদ্য নিরাপত্তা বজায় রাখতে ভারতের চেষ্টার কথাও তুলে ধরলাম। এটাও বললাম, এসব জিনিসের পর্যাপ্ত জোগানের ধারা বজায় রাখাও জরুরি কারণ যেখানে খাদ্য এবং রাসায়নিক সারের বিষয়টি জড়িত।

    আলোচনার বিষয়বস্তু…

    সোমবার সকালেই জি ২০ (G20 Summit) সম্মেলনে যোগ দিতে তিনদিনের ইন্দোনেশিয়া সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ইন্দোনেশিয়ার বালিতে হচ্ছে ওই সম্মেলন। সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ছাড়াও উপস্থিত রয়েছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ ও ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক। বিশেষ কারণে এই সম্মেলনে যোগ দিতে পারেননি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তাঁর বদলে এই সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন সে দেশের বিদেশমন্ত্রী সার্গেই লাভরভ। সম্মেলন চলবে দুদিন ধরে। ১৫ ও ১৬ নভেম্বর হওয়া এই সম্মেলনে (G20 Summit) আলোচনা হবে মূলত খাদ্য ও শক্তি সুরক্ষা, স্বাস্থ্য এবং ডিজিটাল ট্রান্সফর্মেশন নিয়ে। বৈশ্বিক অর্থনীতি, কৃষিকাজ, আবহাওয়া এবং জলবায়ু পরিবর্তনের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি নিয়েও আলোচনা হবে।

    আরও পড়ুন: মোদিকে দেখে এগিয়ে এলেন বাইডেন! আলিঙ্গন বন্ধু মাক্রঁর, শুরু জি-২০ বৈঠক

    এদিন বক্তৃতা দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী জানান কীভাবে ভারত দেশের ১.৩ বিলিয়ন নাগরিকের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে। তিনি এও জানান, করোনা অতিমারির সময় ভারত বিভিন্ন দেশের প্রয়োজনে খাদ্য সরবরাহ করেছে। বর্তমানে সারের জোগান কম হওয়ায় খাদ্য নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে বলেও তাঁর ভাষণে উল্লেখ করেন মোদি। তিনি বলেন, আজ রায়াসনিক সারের কমতি মানে আগামী দিনে খাদ্যের ভাঁড়ারে টান। এর সমাধানের পথ বিশ্বের কাছে থাকবে না। তিনি বলেন, আমাদের উচিত একটি মিউচুয়াল এগ্রিমেন্ট গড়ে তোলা, যাতে করে খাবার এবং সারের জোগান অব্যাহত থাকে। ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতের (India) চাহিদার অর্ধেক বিদ্যুৎ রিনিউয়েবল উৎস থেকে আসবে বলেও দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • TET Scam: টেট উত্তীর্ণদের তালিকায় মমতা-অভিষেক-শুভেন্দুর নাম! কী বললেন পর্ষদ সভাপতি?

    TET Scam: টেট উত্তীর্ণদের তালিকায় মমতা-অভিষেক-শুভেন্দুর নাম! কী বললেন পর্ষদ সভাপতি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪-এর টেট উত্তীর্ণদের তালিকা নিয়ে উত্তাল রাজ্য-রাজনীতি (TET Scam)। টেট উত্তীর্ণদের তালিকায় রয়েছে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির নাম থেকে শুরু করে দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের নাম পর্যন্ত। টেট পরীক্ষা দিয়েছেন অভিষেক বন্দ্যেপাধ্যায়, পার্থ চট্টোপাধ্যায়, অর্পিতা মুখোপাধ্যায়, শুভেন্দু অধিকারী, দিলীপ ঘোষ, সুজন চক্রবর্তীও! এ কি অবাক কাণ্ড! টেট তালিকার অদ্ভুত ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই রীতিমতো শোরগোল পড়ে গিয়েছে। যদিও একই নামের অন্য কেউ থাকতেই পারে, তবে এভাবে হেভিওয়েট রাজনীতিবিদদের নাম চাকরিপ্রার্থী হিসেবে প্রকাশিত হওয়ায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনা এখন তুঙ্গে।

    ২০১৪-এর টেট উত্তীর্ণদের তালিকা প্রকাশ

    উল্লেখ্য, হাইকোর্টের নির্দেশে গত ১১ নভেম্বর, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ ২০১৪-র চাকরিপ্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করেছে (TET Scam)। নাম রয়েছে প্রায় এক লক্ষ ২৫ হাজার পরীক্ষার্থীর। আর এই তালিকাতেই নাম রয়েছে মমতা ব্যানার্জির। এমনকি এই বিষয়টি নিয়ে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের দৃষ্টি আকর্ষণও করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: টেট চাকরিপ্রার্থীকে কামড়-কাণ্ডে অভিযুক্ত পুলিশকর্মীকে জিজ্ঞাসাবাদের সম্ভাবনা

    শুধু তাই নয়, ঘটনাচক্রে চাকরিপ্রার্থীদের সেই তালিকায় রয়েছে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, পার্থ চট্টোপাধ্যায়, অর্পিতা মুখোপাধ্যায়, শুভেন্দু অধিকারী, দিলীপ ঘোষ, সুকান্ত মজুমদার, সুজন চক্রবর্তী এবং অমিত শাহের নাম (TET Scam)। জানা গিয়েছে, ২০১৪-এর টেট পাশ করাদের তালিকায় নাম থাকা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রাপ্ত নম্বর দেখানো হয়েছে ৯২, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রাপ্ত নম্বর ৯৮, শুভেন্দু অধিকারী পেয়েছেন ১০০, সুজন চক্রবর্তী পেয়েছেন ৯৯ নম্বর,  দিলীপ ঘোষের প্রাপ্ত নম্বর ৮৪। আর এরপরেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে রাজ্যে। বিষয়টি কাকতালীয় নাকি কেউ ইচ্ছা করেই এই কাণ্ড ঘটিয়েছে, তা নিয়েই শুরু জোর চর্চা। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলেও জানিয়েছেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি গৌতম পাল।

    পর্ষদ সভাপতি কী বললেন?

    প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের ওয়েবসাইট হ্যাক করা হয়েছে বলে আশঙ্কা করেছেন সভাপতি গৌতম পাল (TET Scam)। তিনি বলেন, “কেউ হয়ত নিজেদের তৈরি করা তালিকা ঢুকিয়ে দিয়েছে।”  তিনি আরও জানিয়েছেন, টেট পরীক্ষার্থীদের নাম কোনওভাবে হুবহু মিলেও যেতে পারে। তবে এই বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন গৌতম পাল। ফলে এই অবাক কাণ্ড নিয়ে এমনই মন্তব্য করেছেন পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Shah Rukh Khan: শাহরুখ নয়, তাঁর বডিগার্ডকে মুম্বই বিমানবন্দরে আটক করেছিল শুল্ক দফতর!

    Shah Rukh Khan: শাহরুখ নয়, তাঁর বডিগার্ডকে মুম্বই বিমানবন্দরে আটক করেছিল শুল্ক দফতর!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সবসময়ের জন্যই খবরের শিরোনামে থাকেন বলিউড বাদশা (Shah Rukh Khan)। তবে গতকাল থেকে যেন তাঁকে নিয়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। সূত্রের খবর অনুযায়ী জানা গিয়েছিল, গতকাল শাহরুখ খানকে মুম্বই বিমানবন্দরে সাময়িক আটক করে শুল্ক দফতর। শুধুমাত্র আটকই করেনি। চলেছে জিজ্ঞাসাবাদও। খবরে এসেছিল, তাঁর কাছে ১৮ লক্ষ টাকার ঘড়ি ছিল। ৬ লক্ষ ৮৩ হাজার টাকা দেওয়ার পর ছাড়া হয় তাঁকে। শাহরুখের ম্যানেজার পূজা দাদলানিকেও সাময়িক আটক করা হয় বহুমূল্য সামগ্রী থাকার কারণে। কিন্তু আজ শোনা যাচ্ছে, অন্যই কথা। জানা গিয়েছে, শাহরুখকে নয়, তাঁর বডিগার্ডকে শনিবার আটক করেছিল এয়ার ইন্টিলেজেন্স ইউনিট।

    মুম্বই শুল্ক দফতরের আধিকারিকরা কী বললেন?

    কাস্টমস বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, কাস্টমস নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য খানের দেহরক্ষী রবি সিংকে আটক করেছিল এয়ার ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (এআইইউ)। তাঁরা শাহরুখ খানকে (Shah Rukh Khan) আটক করেননি। তাঁরা আরও জানান, বডিগার্ড রবি লাগেজ নিয়ে এসেছিলেন, তখন তাকে ৮ নম্বর গেটে চেক করার জন্য থামানো হয়েছিল। চেকিংয়ের সময়, লাগেজ চেকিং পয়েন্টে, দেহরক্ষীর কাছ থেকে দুটি বিলাসবহুল ঘড়ি এবং চারটি খালি ঘড়ির বাক্স পাওয়া যায়। এটি ছাড়াও, তাঁর লাগেজে একটি আই ওয়াচ সিরিজ ৮- এর একটি খালি বাক্সও ছিল। তবে যদিও এর শুল্ক চোকানো হয়েছে শাহরুখ খানের ক্রেডিট কার্ড দিয়েই। শুল্ক (Customs) বাবদ ৬.৮৩ লক্ষ টাকা দেওয়ার পর তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন: ‘টাইগার ৩’-তে ফের একসঙ্গে ‘করণ-অর্জুন’! কবে শ্যুটিং শুরু করবেন বাদশা?

    গতকাল থেক এই শোনা যাচ্ছিল যে, শাহরুখ খানকে (Shah Rukh Khan) মুম্বই বিমানবন্দরে থামিয়ে শুল্ক দফতর জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল। তবে কাস্টমস জানিয়েছে যে, বলিউড অভিনেতাকে মোটেও আটক করা হয়নি এবং কোনও প্রশ্নও করা হয়নি। তাঁকে শুধু শুল্ক পূরণ করতে বলা হয়েছিল, যা তিনি দিতে সম্মত হয়েছিলেন।

    প্রসঙ্গত, শারজায় বইমেলার উদ্বোধনে গিয়েছিলেন শাহরুখ। শারজা ইন্টারন্যাশন্যাল বুক ফেয়ারে বিশেষ সম্মান জানানো হয় অভিনেতাকে। অনুষ্ঠান সেরে চার্টার জেট ভিটিআর-এসজি’তে চেপে শনিবার ভোররাতে মুম্বইয়ে ফেরেন বাদশা। আর তারপরেই গুঞ্জন রটেছিল যে, তাঁকে (Shah Rukh Khan) মুম্বই বিমানবন্দরে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল। কিন্তু আজ এসব গুঞ্জনে জল ঢেলে শুল্ক দফতর স্পষ্ট জানিয়ে দেয়, গতকাল তাঁকে আটক করাই হয়নি। দুবাই থেকে আসার পরেই শাহরুখ খান এবং তাঁর ম্যানেজার পূজা দাদলানি বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে গিয়েছিলেন। তবে পুরো ঘটনা নিয়ে এখনও পর্যন্ত শাহরুখ খানের তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

     

  • Elon Musk: ট্যুইটার দেউলিয়ার পথে! নয়া আশঙ্কার মাঝে ‘সপ্তাহে ৮০ ঘণ্টা’ কাজের আদেশ ইলনের

    Elon Musk: ট্যুইটার দেউলিয়ার পথে! নয়া আশঙ্কার মাঝে ‘সপ্তাহে ৮০ ঘণ্টা’ কাজের আদেশ ইলনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ট্যুইটারে ফের নতুন সংকট! ৪৪ বিলিয়ন ডলার দিয়ে ট্যুইটার কেনার পর থেকেই একের পর এক নয়া সিদ্ধান্তের ঘোষণা করছে ইলন মাস্ক (Elon Musk)। আর এসব সিদ্ধান্তের জেরে একাধিক সমালোচনার সম্মুখীনও হতে হয়েছে টেসলা কর্তা-কে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, এই পরিস্থিতিতে আরও অর্থ জেনারেট করতে না পারলে দেউলিয়া হতে পারে কোম্পানি, বৃহস্পতিবার (১১ নভেম্বর) এমনই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন ট্যুইটারের নয়া মালিক ইলন মাস্ক। ইতিমধ্যেই দুই সপ্তাহে ট্যুইটারের দায়িত্ব নিতেই অর্ধেক কর্মী ছাঁটাই করে ফেলেছেন তিনি। এবার ফের তিনি এই আশঙ্কার কথা প্রকাশ করে কর্মীদের জন্য আরও একাধিক নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে ইলন (Elon Musk)।

    ঋণের বোঝা ট্যুইটারের উপর

    আবার ট্যুইটারের গণছাঁটাইয়ের পরিস্থিতি দেখে অনেক ট্যুইটারের দুই উচ্চপদস্থ কর্তা স্বেচ্ছায় ট্যুইটার থেকে পদত্যাগ করেছেন। যার মধ্যে আছেন এক্সিকিউটিভ ইয়োয়েল রোথ, রবিন হুইলার। কিন্তু মাস্ক তাঁকে কোম্পানিতে কাজ করার জন্য পরে রাজি করেছেন। মাস্কের (Elon Musk) কোম্পানিকে প্রায় ১৩ বিলিয়ন ডলার ঋণ দিয়েছেন, যা এখন সাতটি ওয়াল স্ট্রিট ব্যাংকের হাতে রয়েছে। কোম্পানির প্রতি আস্থা এতটাই কমে গেছে যে, ব্লুমবার্গ নিউজ জানিয়েছে যে, মাস্কের দেউলিয়া হওয়ার মন্তব্যের আগেও কিছু তহবিল ডলারে ৬০ সেন্টের মতো ঋণ কেনার প্রস্তাব দিয়েছিল। সাধারণত এই অফারটি আর্থিক সংকটে বলে মনে করা কোম্পানিগুলির জন্য তৈরি করা হয়।

    আরও পড়ুন: ভারতের প্রায় ৯০ শতাংশ কর্মী ছাঁটাই করল ট্যুইটার

    কর্মীদের উপর একাধিক নিষেধাজ্ঞা

    এরপরেই মাস্ক (Elon Musk) তাঁর বক্তব্যে এই কোম্পানির দেউলিয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন ও বেশ কিছু সতর্কতা জারি করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, কর্মীদের সপ্তাহে ৮০ ঘণ্টা কাজ করতে হবে, বিনামূল্যে খাবার দেওয়া আর হবে না এবং বাড়ি থেকে কাজ করার প্রক্রিয়াটি বন্ধ করতে হবে। অর্থাৎ যেসকল কর্মীরা বাড়ি থেকে কাজ (work from home) করার সুযোগ পেতেন, তাঁদেরকেও অফিসে আসতে হবে। কর্মীদের ওয়ার্ক ফ্রম হোম সম্পূর্ণভাবে তুলে দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন ইলন। আবার কর্মীদের রীতিমতো হুঁশিয়ারির সুরে ইলন মেলে লিখেছেন, “আপনারা যদি অফিসে ফিরে আসতে না চান, তবে আপনাদের ইস্তফাপত্র আমি গ্রহণ করছি।”

    এরপর ইলন (Elon Musk) আরও জানিয়েছেন, কোম্পানির প্রয়োজনের ভিত্তিতে ট্যুইটার ব্লু-টিকের পরিষেবা দ্রুত শুরু করতে হবে। এই পরিস্থিতিতে আরও অর্থ উপার্জন করা প্রয়োজন বলে মনে করছেন ট্যুইটার-কর্তা। ফলে কীভাবে কোম্পানির এই পরিস্থিতির মধ্যে ইলন মাস্ক ফের ট্যুইটারকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনবেন, সেটিই এখন দেখার অপেক্ষায়।

  • Nirmala Sitharaman: ১০-১৫ বছরে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে ভারত, বললেন অর্থমন্ত্রী

    Nirmala Sitharaman: ১০-১৫ বছরে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে ভারত, বললেন অর্থমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১০-১৫ বছরে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হতে চলেছে ভারত। এমনটাই জানালেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)। সম্প্রতি ব্রিটেনকে পিছনে ফেলে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি হয়ে উঠেছে ভারত। 

    আরও পড়ুন: রাজীব গান্ধী হত্যা মামলায় মুক্ত ৬ বন্দির জীবন এবার কোন পথে?

    কী বলেছেন অর্থমন্ত্রী?

    শুক্রবার দিল্লিতে একটি মার্কিন-ভারত ব্যবসা ও বিনিয়োগ সুযোগ নিয়ে একটি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, “বিশ্বে যে দেশগুলির অর্থনীতি দ্রুততার সঙ্গে বৃদ্ধি পাচ্ছে তাদের মধ্যে অন্যতম। সম্প্রতি যুক্তরাজ্যকে পিছনে ফেলে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হয়েছে এবং আগামী ১০ থেকে ১৫ বছরে বিশ্বের শীর্ষ তিন অর্থনৈতিক শক্তিধর দেশগুলির মধ্যে ভারত একটি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।” দেশের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে তিনি এদিন সরকারের তরফে নেওয়া বেশ কিছু প্রকল্পের কথা বলেন। তিনি বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রোডাকশন লিঙ্কড ইনসেনটিভ (PLI), পিএম গতিশক্তি প্রোগ্রাম ও  সেমিকন্ডাক্টর মিশনের কথা উল্লেখ করেছেন।

    অর্থমন্ত্রী বলেন, “ভারত ১০০ কোটির বেশি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট , ১০০ কোটির বেশি মোবাইল ফোন ও ডিজিটাল পরিচয় (আধার)-র মাধ্যমে একটি সম্পূর্ণ নতুন ডিজিটাল অর্থনীতি তৈরি করেছে।” তিনি জানিয়েছেন, বিশ্বের সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি যথেষ্ট অনিশ্চিত। কিন্তু সেই নেতিবাচক প্রভাব ভারতীয় অর্থনীতির উপরে পড়েনি। কারণ, কৃষি সহায়ক ভাল বৃষ্টিপাত, বেসরকারি বিনিয়োগ, কর্পোরেট ক্ষেত্রের ভাল অর্থনৈতিক ফল, ভোক্তা এবং ব্যবসায়িক গোষ্ঠীর আত্মবিশ্বাস এবং সর্বোপরি কোভিড সংক্রমণের ছায়া ক্রমশ সরে যাওয়া, এই এতগুলো বিষয় ভারতের অর্থনৈতিক বৃদ্ধির নেপথ্যে কাজ করে চলেছে।

    প্রসঙ্গত, ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রোডাকশনের ইন্ডেক্সের (IIP) দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত সেপ্টেম্বরে ভারতের শিল্পক্ষেত্রে ৩.১ শতাংশ অর্থনৈতিক বৃদ্ধি হয়েছে। এদিকে ভারতের বিশ্বের তৃতীয় অর্থনীতি হওয়া নিয়ে একটি রিপোর্ট পেশ করেছিল মর্গ্যান স্ট্যানলি। সেই রিপোর্টে বলা হয়েছিল, ২০২৭ সালের মধ্যে ভারতের বিশ্বের মধ্যে তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হওয়ার পথে কোনও বাধা নেই। সেই রিপোর্টে বলা হয়েছে, এক্ষেত্রে জাপান ও জার্মানিকে ছাপিয়ে যাবে ভারত। ২০৩০ সালের মধ্যে ভারত তৃতীয় বৃহত্তম স্টক মার্কেটও হয়ে উঠবে। এই রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, ভারত ইতিমধ্যেই দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়া অর্থনীতি। গত কয়েক দশক ধরেই ভারতের জিডিপি ৫.৫ শতাংশের উপরে রয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

          

     

     

  • NEET PG: ১৬ নভেম্বরের মধ্যে নিট পিজির দ্বিতীয় কাউন্সেলিং শেষ করার নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    NEET PG: ১৬ নভেম্বরের মধ্যে নিট পিজির দ্বিতীয় কাউন্সেলিং শেষ করার নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৬ নভেম্বর বিকেল ৬টার মধ্যে সব রাজ্য এবং কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলগুলিকে নিট পিজি- র দ্বিতীয় রাউন্ডের কাউন্সেলিং (NEET PG Second Round Counselling) শেষ করার নির্দেশ দিল দেশের শীর্ষ আদালত। নিট পিজি- র কাউন্সেলিং নিয়ে ঢিলেমি হচ্ছে, এই অভিযোগ পাওয়ার পরেই এই নির্দেশ দেয় শীর্ষ আদালত। 

    প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় এবং বিচারপতি হিমা একটি মামলার শুনানি চলাকালীন জানতে পারেন, অনেক রাজ্যেই দ্বিতীয় কাউন্সেলিং বাকি আছে, কিন্তু মপ-আপ কাউন্সেলিং- এর কাজ অনেকটাই এগিয়ে গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে অখিলের মন্তব্যের জের, বিজেপির আন্দোলনে উত্তাল রাজ্য 

    স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে রাজ্যের দ্বিতীয় কাউন্সেলিং সম্পন্ন হওয়ার পরে, মপ- আপ কাউন্সেলিং – এ যোগদানের যোগ্যতার মানদণ্ড জানিয়ে একটি নোটিফিকেশন জারি করা হয়েছে। নোটিফিকেশন- এ বলা হয়েছে, “যারা রাজ্যের দ্বিতীয় কাউন্সেলিং- এ একটি সিট ধরে রেখেছেন তাদের মপ-আপ কাউন্সেলিং- এ যোগদান না করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।” রাজ্যগুলিকে পরামর্শ দিয়ে বলা হয়েছে, যারা এর আগের যেকোনও কাউন্সেলিং- এ সিট পেয়েছেন তাদের এই সিট থেকে যেন অব্যহতি না দেওয়া হয়।

    মপ-আপ কাউন্সেলিং:

    এদিকে মেডিক্যাল কাউন্সেলিং কমিটি (এমসিসি) নিট পিজি কাউন্সেলিংয়ের মপ আপ রাউন্ডে রেজিস্ট্রেশনের সময়সীমা বাড়িয়েছে। যে প্রার্থীরা এখনও রেজিস্টার করেননি, তাঁরা এমসিসি-এর সরকারি ওয়েবসাইট-mcc.nic.in-এ গিয়ে তাঁদের নাম নথিভুক্ত করতে পারেন। এখন মপ আপ রাউন্ডে শিক্ষার্থীরা রেজিস্টার করতে পারবেন আগামী ১৩ নভেম্বরের পর্যন্ত। শিক্ষার্থীরা বিকল্প বাছাই নিশ্চিতও করতে পারবেন ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত।

    চলতি বছরে গত ২১ মে দেশজুড়ে ৮৪৯টি কেন্দ্রে নিট পিজি পরীক্ষা নেওয়া হয়। মোট ১ লক্ষ ৮২ হাজার ৩১৮ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়েছিলেন। পরীক্ষাটি কম্পিউটারে নেওয়া হয়। মোট সাড়ে ৩ ঘণ্টার পরীক্ষা হয়েছিল। প্রশ্নপত্রে মোট ২০০টি এমসিকিউ (MCQ) প্রশ্ন ছিল। প্রতিটি প্রশ্নের জন্যে চার নম্বর করে ধার্য করা হয় এবং প্রতিটি ভুল উত্তরে এক নম্বর করে কাটা হয় পরীক্ষার্থীদের। উত্তর না দিলে সেই প্রশ্নের জন্য কোনও নম্বর কাটা হয়নি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
LinkedIn
Share