Blog

  • Amarnath: আর দুর্গম থাকবে না অমরনাথ যাত্রা! তৈরি হচ্ছে নতুন সড়ক

    Amarnath: আর দুর্গম থাকবে না অমরনাথ যাত্রা! তৈরি হচ্ছে নতুন সড়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অমরনাথ (Amarnath) তীর্থযাত্রীদের জন্য সুখবর। দুর্গম অমরনাথ (Amarnath) যাত্রা এবার সুগম হতে চলেছে নেপথ্যে মোদি সরকারের উদ্যোগ। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় সরকার অমরনাথ যাত্রাকে আরও সুগম এবং নির্বিঘ্ন করে তুলতে ২২ কিলোমিটার নতুন সড়ক নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের সূত্রে জানা যাচ্ছে যে বর্ষাকালেও রাস্তাটি যাতে উপযোগী থাকে সেরকম পরিকল্পনা করেই এটি বানানো হচ্ছে।

    কোন দুটি স্থানকে জুড়বে এই সড়ক

    বিভিন্ন সূত্রে আরও জানা যাচ্ছে যে ২২ কিলোমিটার দীর্ঘ প্রস্তাবিত সড়কটি কাশ্মীরের চন্দনবাড়ি থেকে সঙ্গম পর্যন্ত যাবে। সড়কের ১১ কিলোমিটার অংশ জুড়ে থাকবে একটি সুড়ঙ্গপথ, যেটি গণেশটপ নামের এলাকার নিচ দিয়ে যাবে বলে জানা যাচ্ছে। কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহন দপ্তরের পাশাপাশি বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থাও এই সড়ক তৈরিতে প্রযুক্তিগত সহায়তা করবে বলেই জানা গেছে। ইতিমধ্যে বেসরকারি সংস্থাগুলির কাছে টেন্ডারের ডাক দিয়েছে কেন্দ্রীয় সড়ক ও পরিবহন দপ্তর। ১৩ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিভিন্ন সংস্থা তাদের টেন্ডার জমা দিতে পারবে বলে জানা গেছে। 

    ভারতের প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রেও বড় ভূমিকা নেবে প্রস্তাবিত এই সড়ক

    সরকারের সূত্রে জানা গেছে এই সড়ক তৈরি হলে লাদাখ এবং জম্মুর মধ্যে গাড়ি চলাচল করার একটি বিকল্প রাস্তা তৈরি হবে এবং সেক্ষেত্রে শ্রীনগর শহরকে এড়িয়ে জম্মু থেকে সীমান্তবর্তী সেনা ঘাঁটিগুলিতে দ্রুত পৌঁছে যাওয়া যাবে। তবে গোটা প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হতে ৫ বছর সময় লাগবে বলেই জানা যাচ্ছে। হিমালয়ের গভীর খাদের ভিতর একটি গুহায় অবস্থিত রয়েছে  অমরনাথ (Amarnath) মন্দির। প্রতিবছর বর্ষার সময় বিশেষত জুলাই-আগস্ট মাসে উপত্যকায় বরফ সরাবার পর পূর্ণ রাত্রির জন্য খুলে দেওয়া হয়। অসংখ্য শিবভক্তদের কাছে এটি পবিত্র তীর্থস্থান। মূলতপায়ে হেঁটে এবং ঘোড়ায় চড়ে অমরনাথ পৌঁছাতে হয় যাত্রীদের। নতুন রাস্তাটি তৈরি হলে বছরের অধিকাংশ সময়েই সড়ক পথে পৌঁছে যাওয়া যাবে অমরনাথ। আবার বন্যার সময় কিংবা আপৎকালীন পরিস্থিতিতে দ্রুত সীমান্তবর্তী এলাকায় পৌঁছে যেতে পারবে ভারতীয় সেনা তাই সবদিক মাথায় রেখে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের চেষ্টা চলছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Covid 19: ৩ বছর পর কোভিড নিয়ে সুখবর! ভারতের করোনাগ্রাফে রেকর্ড পতন

    Covid 19: ৩ বছর পর কোভিড নিয়ে সুখবর! ভারতের করোনাগ্রাফে রেকর্ড পতন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রায় ৩ বছর পর করোনা নিয়ে স্বস্তির খবর পাওয়া গেল। সারা বিশ্বে যখন করোনার প্রকোপ কিছুটা কমেছে, তখন চিনে এর দাপট বেড়েই চলেছে। ফলে ভারতেও কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে করোনা নিয়ে বিশেষ সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তারই মধ্যে এল খুশির খবর। অবশেষে ২০২৩-এর ১৭ জানুয়ারি এখনও অবধি সবথেকে কম সংখ্যক করোনা আক্রান্ত হল এদেশে। ভারতে গত ২৪ ঘণ্টায় মাত্র ৮৯টি নতুন করোনাভাইরাস সংক্রমণ নথিভুক্ত হয়েছে, যা ২৭ মার্চ, ২০২০-এর পর থেকে সর্বনিম্ন। মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুসারে এমনটাই বলছে দেশের করোনাগ্রাফ।

    ৩ বছর পর ভারতের করোনার গ্রাফে রেকর্ড পতন

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, এর আগে এত কম করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা হয়নি। ৭ মার্চ, ২০২০ থেকে এখনও পর্যন্ত সর্বনিম্ন বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে খবর, ভারতে গত ২৪ ঘণ্টায় মাত্র ৮৯টি নতুন করোনা সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে। যা ২০২০ সালের পর থেকে সর্বনিম্ন বলেই খবর। ফলে চিনে করোনার ভ্যারিয়েন্ট বিএফ.৭-এর দাপটের মাঝেই করোনাগ্রাফে এই সর্বনিম্ন পতনে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছেন দেশবাসী।

    আরও পড়ুন: নাক বন্ধ? হতে পারে করোনা! নতুন কোভিড উপসর্গগুলো জানেন?

    মঙ্গলবার দেশে সক্রিয় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা কমে হয়েছে ২,০৩৫। অন্যদিকে, সুস্থতার হার প্রায় ৯৮ শতাংশের আশেপাশে। এখনও পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৪ কোটি ৪১ লক্ষ ৪৮ হাজার ৪৭২ জন। সারা দেশে মোট কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা এখনও অবধি ৪.৪৬ কোটি। সারা দেশে মোট কোভিডে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৩০ হাজারের কিছু বেশি।

    ১০২৭ দিন পর দিল্লিতে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা শূন্য

    প্রায় ৩ বছর বা ১০২৭ দিন পর গতকাল, ১৬ জানুয়ারি রাজধানী দিল্লিতে করোনায় কেউ আক্রান্ত হননি। ২০২০ সালের ২৪ মার্চ দিল্লিতে শেষবারের মত কোনও কোভিড কেস দেখা যায়নি। আর আজ এমন ঘটনা ঘটল। প্রসঙ্গত, এর আগে দিল্লিতে প্রায় ২৬,৫০০-এর বেশি মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন। সেখানে দেখা গিয়েছে, গতকাল নতুন করে কোনও করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দেখা যায়নি। আবার কেউ কোভিডে মারাও যাননি গতকাল। ফলে দিল্লিবাসীর জন্যও এটি একটি স্বস্তির খবর।  

  • OXFAM: ভারতের এক শতাংশ মানুষের হাতে রয়েছে ৪০ শতাংশ সম্পদ!

    OXFAM: ভারতের এক শতাংশ মানুষের হাতে রয়েছে ৪০ শতাংশ সম্পদ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের (India) মোট সম্পদের ৪০ শতাংশ অধিকারে রয়েছে মাত্র ১ শতাংশ মানুষের হাতে। জনসংখ্যার নীচের অর্ধেকের অধিকারে রয়েছে মাত্র ৩ শতাংশ সম্পদ। সোমবার এক সমীক্ষায় এই তথ্য প্রকাশ পেয়েছে। দাভোসে ওর্য়াল্ড ইকোনোমিক ফোরামের অ্যানুয়াল মিটিংয়ের প্রথম দিনে অক্সফ্যাম (OXFAM) ইন্টারন্যাশনাল জানিয়েছে, ভারতের ১০ জন ধনীতম ব্যক্তির সম্পদ দিয়ে এ দেশের সমস্ত শিশুকে স্কুলে ফিরিয়ে আনা যেতে পারে।

    রিপোর্ট…

    ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০১৭ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত এই সময়ে গৌতম আদানির কাছ থেকে এককালীন কর আদায় করলে সরকারের কোষাগারে আসতে পারত ১.৭৯ লক্ষ কোটি টাকা। এই পরিমাণ অর্থ দিয়ে এক বছরের জন্য ৫০ লক্ষের বেশি প্রাথমিক শিক্ষকের বেতন দেওয়া যেত। প্রকাশিত রিপোর্টটির শিরোনাম সার্ভাইভাল অফ দ্য রিচেস্ট। রিপোর্টে বলা হয়েছে, যদি ভারতের বিলিয়নিয়ারদের মোট সম্পদের ওপর দুই শতাংশ কর ধার্য করা হত, তাহলে তার পরিমাণ দাঁড়াত ৪০ হাজার ৪২৩ কোটি টাকা। যে টাকায় আগামী তিন বছর ধরে দেশের অপুষ্টিতে ভোগা মানুষকে পুষ্টিকর খাবার দেওয়া যেত।ওই রিপোর্ট (OXFAM) থেকেই জানা গিয়েছে, দেশের দশজন বিলিয়নিয়ারের এককালীন পাঁচ শতাংশ কর ধার্য হলে তা হত স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের ২০২২-২৩ অর্থবর্ষের বরাদ্দের চেয়ে দেড় গুণ বেশি। এই অর্থবর্ষে আয়ুষ মন্ত্রকের চেয়েও তা ঢের বেশি। প্রসঙ্গত, এই অর্থবর্ষে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের বরাদ্দ ৮৬ হাজার ২০০ কোটি টাকা। আর আয়ুষের বরাদ্দ ৩ হাজার ৫০ কোটি টাকা।

    ভারতে লিঙ্গ বৈষম্য যে এখনও প্রবল, রিপোর্টে (OXFAM) উল্লেখ করা হয়েছে তাও। বলা হয়েছে, ভারতের পুরুষ কর্মীরা যেখানে এক টাকা রোজগার করেন, সেখানে মহিলাদের আয় ৬৩ পয়সা। তফশিলি জাতির কোনও কর্মীর আয় ৫৫ পয়সা। আর গ্রামীণ কোন কর্মীর আয় শহরের কর্মীদের ২০১৮-’১৯ সালের আয়ের অর্ধেক। অক্সফ্যামের ভারতের সিইও অমিতাভ বেহার বলেন, দেশের দলিত, আদিবাসী, মুসলমান, মহিলা এবং অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিকরা এই সিস্টেমে ভুগতেই আছেন, যে সিস্টেমে ধনীতমদের অস্তিত্ব নিশ্চিত করা হয়েছে।

     

  • Mohan Bhagwat: নেতাজি জন্ম-জয়ন্তী পালন! কালই রাজ্যে আসছেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত

    Mohan Bhagwat: নেতাজি জন্ম-জয়ন্তী পালন! কালই রাজ্যে আসছেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার কলকাতায় আসছেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত। থাকবেন আগামী সোমবার পর্যন্ত। ছ’দিনের সফরের বেশিটা জুড়েই থাকবে সাংগঠনিক বৈঠক। তার মধ্যেই বৃহস্পতিবার পূর্ব ভারতের বিভিন্ন রাজ্য থেকে আসা বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশিষ্টদের সঙ্গে কলকাতায় দেখা করবেন ভাগবত। সবটাই একান্তে। রুদ্ধদ্বার। শেষ দিন শহিদ মিনারে প্রকাশ্য কর্মসূচি। এমনই হয়ে থাকে আরএসএস তথা ভাগবতের যে কোনও রাজ্য সফরের কর্মসূচিতে। অতীতে বাংলা তথা কলকাতাতেও হয়েছে। মঙ্গলবার কলকাতা প্রেস ক্লাবে সঙ্ঘের তরফে ভাগবতের সফরসূচি ঘোষণা করা হয়।

    নেতাজি জয়ন্তী পালন

    মঙ্গলবার সাংবাদিক বৈঠকে মূল বক্তা ছিলেন সঙ্ঘের সাংগঠনিক পূর্ব ক্ষেত্রের (পূর্ব ভারত) সঙ্ঘচালক (সভাপতি) অজয়কুমার নন্দী। ছিলেন দক্ষিণবঙ্গের প্রচার প্রমুখ বিপ্লব রায়, কলকাতার প্রচার প্রমুখ শুভ্রজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ অন্যান্যরা।  রাজ্যের প্রচার প্রমুখ বিপ্লব বলেন, ‘‘সঙ্ঘ তো বরাবরই পরিবর্তনের পক্ষে। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার জন্যই প্রায় শতবর্ষ বয়স হতে চলা সঙ্ঘ এখনও সমান ভাবে প্রাসঙ্গিক এবং জীবন্ত। আমরা বিশ্বাস করি, আদর্শ অটুট রেখে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বহিরাঙ্গে বদল আনতে হয়।’’ আগামী বৃহস্পতিবার শহরের কোনও হোটেলে বিশিষ্টদের নিয়ে একান্তে কথা বলবেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত।  তবে সেখানে কে কে আসবেন তা এখনও প্রকাশ করেনি সঙ্ঘ। তবে অনুমান করা হচ্ছে কলকাতার বাসিন্দা তিন বিখ্যাত ধ্রুপদী শিল্পী অজয় চক্রবর্তী, রাশিদ খান এবং তেজেন্দ্রনারায়ণ মজুমদার আমন্ত্রণ পেতে পারেন। কারণ, গত কয়েক বছরে ‘সম্পর্ক তৈরি করতে’ এঁদের বাড়িতে গিয়েছিলেন ভাগবত।

    আরও পড়ুন: চলতি বছরের অক্টোবরেই সম্পন্ন হবে রাম মন্দিরের প্রথম তলার নির্মাণ!

    এ বার নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মদিনে কলকাতায় থাকছেন ভাগবত। সেই কারণে ২৩ জানুয়ারি শহিদ মিনারে সঙ্ঘ ‘নেতাজি লহ প্রণাম’ অনুষ্ঠান করবে। থাকবেন ভাগবত। এই কর্মসূচি প্রসঙ্গে অজয়কুমার বলেন, ‘‘নেতাজি জয়ন্তী পালন সঙ্ঘের কাছে নতুন কিছু নয়। স্বয়ংসেবকদের দৈনিক প্রাতঃস্মরণ মন্ত্রেই নেতাজি রয়েছেন। সঙ্ঘস্থান মানে শাখায় জন্মদিন অনুষ্ঠানও হয়।’’ ওই অনুষ্ঠানে মোহন ভাগবতের থাকা প্রসঙ্গে অজয়কুমার জানান, ‘‘এটা ঘটনাচক্র। এক বছর আগে থেকেই সরসঙ্ঘচালক কবে, কোন রাজ্যে যাবেন সেটা ঠিক হয়ে থাকে। এটাই আমাদের ধারা। এমন একটা দিনে তাঁকে কলকাতায় পাওয়া যাচ্ছে দেখেই ওই কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • BJP National Executive: বিজেপির সভাপতি পদে বহাল রইলেন নাড্ডাই, শাহি ঘোষণার কারণ জানেন?  

    BJP National Executive: বিজেপির সভাপতি পদে বহাল রইলেন নাড্ডাই, শাহি ঘোষণার কারণ জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের জেপি নাড্ডার (JP Nadda) ওপরই ভরসা রাখল গেরুয়া শিবির। মঙ্গলবার ভারতীয় জনতা পার্টির জাতীয় সভাপতি হিসেবে বাড়ানো হল নাড্ডার মেয়াদ। আগামী বছর দেশে সাধারণ নির্বাচন। এই সময় পর্যন্ত নাড্ডাই থাকছেন বিজেপির সভাপতি। বিজেপি নেতা তথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah) ঘোষণা, ভারতীয় জনতা পার্টির জাতীয় সভাপতি হিসেবে জেপি নাড্ডার মেয়াদ ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। এদিন জাতীয় কর্মসমিতির (BJP National Executive) বৈঠকে শাহ বলেন, জেপি নাড্ডার নেতৃত্বে বিহারে আমাদের সর্বোচ্চ স্ট্রাইক রেট ছিল। এনডিএ মহারাষ্ট্রে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে, উত্তর প্রদেশে জিতেছে এবং পশ্চিমবঙ্গে আমাদের সংখ্যা বেড়ছে। তিনি বলেন, আমরা গুজরাটেও জয় পেয়েছি। নাড্ডার নেতৃত্বে ১২০টি বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে বিজেপি জয়ী হয়েছে ৭৩টি আসনে।

    মোদিজির নেতৃত্বে…

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমি নিশ্চিত যে মোদিজির নেতৃত্বে এবং নাড্ডাজির সঙ্গে আমরা ২০২৪ সালের নির্বাচনে ২০১৯ এর তুলনায় বেশি আসনে জিতব। প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের ২০ জানুয়ারি তিন বছরের জন্য সভাপতি পদে নির্বাচিত হয়েছিলেন নাড্ডা। এর পর এদিন ফের বাড়ানো হল তাঁর কার্যকালের মেয়াদ। এদিকে, চলতি বছর ৯টি রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা। এই ৯টি রাজ্যেই জিততে হবে বিজেপিকে। সোমবার বিজেপির জাতীয় কর্মসমিতির (BJP National Executive) বৈঠকে এই সুরই বেঁধে দিলেন বিজেপির সভাপতি জেপি নাড্ডা (BJP National Executive)। এদিনের বৈঠকে তিনি বলেন, এখন থেকেই ঝাঁপিয়ে পড়ুন বিধানসভা নির্বাচনের জন্য। ৯টি রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনেই আমাদের জয়ী হতে হবে। এদিন পাশ হয়েছে রাজনৈতিক প্রস্তাব। নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিশ্ব দরবারে ভারতের মুখ উজ্জ্বল হয়েছে বলে তাতে বলা হয়েছে। যদিও বিরোধীরা সরকার এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে নিরন্তর আক্রমণ করে চলেছেন, তা সত্ত্বেও।

    নাড্ডার নির্দেশ, দলের সব নেতানেত্রীকে কোমর বেঁধে নামতে হবে। যাতে ৯টি রাজ্যেই জয়ী হয় বিজেপি। তাহলে চব্বিশের লোকসভা নির্বাচনে হ্যাটট্রিকের রাস্তা আরও মসৃণ হবে। নাড্ডা বলেন, বাইশে গুজরাটে যেভাবে বিপুল আসনে বিজেপি জয়ী হয়েছে, সেই মডেলে বাকি রাজ্যগুলিতে ভোট করাতে হবে কর্মীদের (BJP National Executive)। ঐতিহাসিক জয় চাই। প্রসঙ্গত, যে ৯টি রাজ্যে জয় চাইছেন বিজেপি নেতৃত্ব, সেই রাজ্যগুলির মধ্যে মধ্যপ্রদেশ, কর্নাটক এবং ত্রিপুরায় বিজেপির সরকারই রয়েছে। নাগাল্যান্ড ও মেঘালয়ে রয়েছে জোট সরকার।

  • Calcutta High Court: ২০১৬-এর পর স্কুলের সমস্ত নিয়োগ খতিয়ে দেখতে হবে ডিআইদের! নির্দেশ বিচারপতি বসুর

    Calcutta High Court: ২০১৬-এর পর স্কুলের সমস্ত নিয়োগ খতিয়ে দেখতে হবে ডিআইদের! নির্দেশ বিচারপতি বসুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভুয়ো শিক্ষক নিয়োগ মামলা নিয়ে আরও কড়া পদক্ষেপ নিল কলকাতা হাইকোর্ট। ২০১৬ সালের পরে রাজ্যের সমস্ত জেলায় যত সরকারি স্কুল আছে, তাতে যতজন নিয়োগ হয়েছেন, তাদের সকলের নিয়োগ পদ্ধতি সংশ্লিষ্ট জেলার ডিআই-কে খতিয়ে দেখার নির্দেশ দিলেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। বিচারপতির এই নির্দেশে রীতিমত শোরগোল পড়ে গিয়েছে শিক্ষামহলে। মুর্শিদাবাদের বেলডাঙার একটি স্কুলের প্রধান শিক্ষক বাবার স্কুলে জালিয়াতি করে চাকরি করছেন ছেলে। এই মামলার শুনানিতেই আজ এমন নির্দেশ দিলেন বিচারপতি বসু। শুধু তাই নয়, রাজ্যের মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিক স্কুলে গত ছ’বছরে যত শিক্ষক এবং অশিক্ষক কর্মী নিয়োগ করা হয়েছে, তাদের হিসাব রাজ্যের কাছে চাইলেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। পাশাপাশি বিচারপতি জানিয়ে দিয়েছেন, ওই হিসাব বা রিপোর্ট আগামী ২ ফেব্রুয়ারির মধ্যে আদালতে জমা দিতে হবে।

    মুর্শিদাবাদের ভুয়ো শিক্ষক মামলায় প্রশ্ন তোলেন বিচারপতি

    বৃহস্পতিবার একটি মামলার শুনানি চলাকালীন এই নির্দেশ দেন বিচারপতি। মুর্শিদাবাদের গোথা এয়ার হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক আশিস তিওয়ারির পুত্র অনিমেষের বিরুদ্ধে এক পাস করা শিক্ষকের নিয়োগপত্র জাল করে প্রধান শিক্ষক বাবার স্কুলে চাকরি নেওয়ার অভিযোগ ওঠে। গত তিন বছর ধরে তিনি বেতনও পেয়েছেন। অথচ জেলা স্কুল পরিদর্শকের কাছে তাঁর নিয়োগের কোনও নথিই ছিল না! ঘটনাটি জানার পরেই বিচারপতি প্রশ্ন করেন, “একজন ভুয়ো শিক্ষক তিন বছর ধরে চাকরি করছেন, আর সেই জেলার ডিআই তা জানেন না? কীভাবে সম্ভব?” নিয়োগপত্রে নাম না থাকা সত্ত্বেও কী ভাবে ওই ‘শিক্ষক’ এতদিন বেতন পেলেন?  এরপরই গোটা ঘটনার তদন্তভার সিআইডিকে দিয়েছেন বিচারপতি বসু। বিচারপতি আরও বলেন, “তবে তো এমন অনেক জালিয়াতিই হয়ে থাকতে পারে, যার এখনও খবরই নেই রাজ্যের কাছে!” তার পরেই এমন নির্দেশ দিলেন ডিআইয়ের।

    আরও পড়ুন: খারিজ জামিন-সওয়াল, ফের ১৪ দিন জেল হেফাজতে পার্থ, সুবীরেশ সহ ৭

    ২০১৬-এর পর স্কুলের সমস্ত নিয়োগ খতিয়ে দেখতে হবে ডিআইদের

    গত ছ’বছরে অর্থাৎ ২০১৬ সালের পর থেকে মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিক স্তরে স্কুলে নিয়োগের একটিই পরীক্ষা হয়েছে। তবে বেশ কয়েক দফায় নিয়োগ হয়েছে প্রায় সাড়ে ২৩ হাজার শিক্ষক এবং অশিক্ষক কর্মীর। এদের মধ্যে নবম-দশম শ্রেণির শিক্ষকের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি— ১১,৪২৫ জন। এ ছাড়াও একাদশ এবং দ্বাদশ শ্রেণির সাড়ে ৫ হাজার শিক্ষক, ৪৪৮৭ জন গ্রুপ-ডি কর্মী এবং ২,০৩৭ জন গ্রুপ-সি কর্মী নিয়োগ করা হয়েছে। বিচারপতি বসুর নির্দেশে এ বার এই সমস্ত চাকরিই নিয়োগপত্র পেয়ে যথাযথ প্রক্রিয়ায় হয়েছিল কি না, তা খতিয়ে দেখবেন জেলা স্কুল পরিদর্শক বা ডিআইরা।

  • Immunity Booster: আগের রাতে ভিজিয়ে সকালে খালি পেটে খান এই ৬ ‘সুপারফুড’

    Immunity Booster: আগের রাতে ভিজিয়ে সকালে খালি পেটে খান এই ৬ ‘সুপারফুড’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন সকালের সময়টাতে আমাদের প্রত্যেককে নিজেদের স্বাস্থ্যের প্রতি বেশি যত্নবান হওয়া দরকার। তাঁদের মতে এই সময়েই শরীরকে প্রয়োজনীয় পুষ্টি দেওয়া দরকার। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যাঁরা ছোটখাটো পুষ্টির অভাবে ভুগি, তবে মনে রাখা দরকার এর কারণে বড় বড় রোগও বাসা বাঁধতে পারে শরীরে। ভেঙে পড়তে পারে স্বাস্থ্য। উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে আয়রনের অভাব, ভিটামিন বি ১২-এর অভাব। আবার যেমন ধরুন ভিটামিন এ-র অভাবে অ্যানিমিয়া হয়। ভিটামিন ডি-এর অভাবে রক্তে ক্যালসিয়ামের পরিমাণও কমে যায়, যার ফলে রিকেট রোগ হতে পারে এবং হাড় নরম হয়ে যেতে প্রাপ্তবয়স্ক মানুষদের।

    আগের রাতে ভেজানো কাজুবাদাম, আখরোট, চিনা বাদাম এগুলি হল ভরপুর ভিটামিন বি এবং ভিটামিন ই-এর ভাল উৎস। এই ছোটখাটো সুপার ফুডগুলো (Immunity Booster) যদি নিয়মিত ভাবে খাওয়া হয় তাহলে সুস্থ থাকা যেতে পারে এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশেষজ্ঞদের মতে এই সমস্ত সুপারফুড ভিজিয়ে রাখলে সেই পুষ্টি শরীরে আরো ভালোভাবে শোষিত হয়, কারণ সারারাত ধরে ভিজিয়ে রাখলে এই সুপারফুডগুলির (Immunity Booster)  মধ্যে থাকা কিছু অ্যাসিড দূর হয়ে যায় ফলে বদহজম হয়না।  অনেকে বলেন বাদাম ভিজিয়ে রাখলে এর হজম ক্ষমতা বেড়ে যায় ফলে শরীরের পক্ষে খুবই উপযোগী হয়।

    আজকে আমরা এমনই কিছু সুপারফুড (Immunity Booster) নিয়ে আলোচনা করব যেগুলি রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালে ডায়েট হিসেবে গ্রহণ যায়

    ১) ভেজানো আমন্ড ব্রণ উপশমে সহায়ক

    ব্রণ একটি বড় সমস্যা, বয়ঃসন্ধিকালে সকলেরই মুখে ফুটে ওঠে ব্রণ।

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে এবং একটি উজ্জ্বল ঝরঝরে ত্বক পেতে পাঁচ থেকে সাতটি আমন্ড সারারাত ভিজিয়ে রাখুন এবং সকালে নিয়মিতভাবে খান।

    ২) ভিজিয়ে রাখা কিশমিস ও কেশর মহিলাদের পিরিয়ড সমস্যার সমাধান করে

    মহিলাদের পিরিয়ডের ব্যথা এবং অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যা থাকলে, বিশেষজ্ঞরা ছয় থেকে আটটি কিশমিস ও দুটি কেশর সারারাত ভিজিয়ে রেখে পরের দিন সকালে খেতে বলছেন।

    ৩) ভেজানো কালো কিশমিস খেলে চুল পড়া বন্ধ হয়

    বিশেষজ্ঞদের মতে চুল পড়া এবং আরও বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে মুক্তি পেতে কালো কিশমিস সারারাত ভিজিয়ে রাখুন এবং পরের দিন সকালে খান।

    ৪) স্মৃতিশক্তি এবং মস্তিষ্কের শক্তি বাড়াতে ভেজানো আখরোট খান

     দুটি আখরোট সারারাত ভিজিয়ে রাখুন এবং সকালে সেটি খান,

    এতে  স্মৃতিশক্তিও একাগ্রতা বৃদ্ধি পাবে এমনটাই মত রয়েছে স্বাস্থ্যবিদদের।

    ৫) মহিলাদের এবং বাচ্চাদের স্বাস্থ্যের জন্য ভিজিয়ে রাখা মুগ ডাল খুব উপযোগী

    দু চামচ মুগ ডাল সারারাত ভিজিয়ে রাখুন এবং সকালে খালি পেটে এটি খান।

    এটি ভালো ত্বক তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয় বলেই বিশেষজ্ঞদের ধারণা রয়েছে।

    ৬) কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ভেজানো ডুমুরের জুড়ি নেই

    বিশেষজ্ঞদের মতে দুটি ভেজানো ডুমুর আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ভালো ফলদায়ক হতে পারে এবং এটি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যার উপশম ঘটাতে সক্ষম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Mithun Chakraborty: ‘‘নাম তুফান, যখন আসি তখন প্রলয় ঘটে’’, নিজস্ব স্টাইলে বাসন্তী মাতালেন মিঠুন

    Mithun Chakraborty: ‘‘নাম তুফান, যখন আসি তখন প্রলয় ঘটে’’, নিজস্ব স্টাইলে বাসন্তী মাতালেন মিঠুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি লিডার নন, সাধারণের মতই ক্যাডার। এমনটাই বলতে শোনা গেল ‘মহাগুরু’কে পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রচারে ব্যস্ত বঙ্গ বিজেপি। বিজেপির এই ভোট প্রচারের অন্যতম প্রধান সৈনিক হিসেবে দেখা যাচ্ছে মহাগুরু মিঠুন চক্রবর্তীকে (Mithun Chakraborty)। জেলায় জেলায় জনসংযোগে মেতেছেন তিনি। ফলে গতকাল, বুধবার বাসন্তীতে দেখা গেল অভিনেতাকে। আর সেখানে গিয়ে বক্তৃতা নয়, ডায়লগেই জনগণের মন জয় করলেন মহাগুরু। তিনি বলেন, “আমি লিডার নই, আপনাদের মতোই ক্যাডার। আমাকে বক্তৃতা দিতে বললে পারব না। আমি বক্তৃতা দিই না।” এর পাশাপাশি তিনি আজ এক বিস্ফোরক দাবি করলেন। তিনি জানালেন, তাঁর সঙ্গে ২১ জনের বেশি তৃণমূল নেতা ক্রমাগত যোগাযোগ রাখছেন। আর এর পরেই রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে জল্পনা।

    ভোট প্রচারে ডায়লগেই বাজিমাত ‘মহাগুরু’-র

    রাজ্যে সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। তবে এখনও এর নির্ঘণ্ট ঘোষণা করা হয়নি। কিন্তু রাজনৈতিক দলগুলি এর প্রস্তুতি জোরকদমে শুরু করেছে। আবার লোকসভা নির্বাচনেরও দেরী আছে, তার আগেই পঞ্চায়েত নির্বাচনকে পাখির চোখ করে ভোট প্রচারে ব্যস্ত বিজেপি (BJP)। ফলে কাল তিনি পৌঁছে যায় বাসন্তীতে। প্রথমে রোড শো করেন ও পরে সভাতেও অংশ নেন। বাসন্তীর সোনাখালির সভায় হাজির ছিলেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার এবং বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পালও।

    তার পর এক দলীয় কর্মীর বাড়িতেই মধ্যাহ্নভোজ সারেন। এর পর তিনি সমাবেশে বলতে উঠে প্রথমেই জানিয়ে দেন, “আমি লিডার নই, আপনাদের মতোই ক্যাডার। আমাকে বক্তৃতা দিতে বললে পারব না। আমি বক্তৃতা দিই না।” কিন্তু সেখানে উপস্থিত মানুষজন মিঠুনের ডায়লগ শুনতে চান। তিনি স্পষ্ট জানিয়ে দেন “আমি একটি ডায়লগই বলব।” বক্তৃতার শেষে তিনি একথা বলেই বলেন, “নাম তুফান। বছরে এক আধবার আসি। যখন আসি তখন প্রলয় ঘটে। আর যখন যাই তখন সবাই তার অস্তিত্ব খুঁজে বেরায়।” এর পর জনতার হাততালিতে মুখরিত হয় জনসভা।

    আরও পড়ুন: মিড-ডে মিলের টাকায় জেলা সফর মুখ্যমন্ত্রীর! কীভাবে? নথি প্রকাশ শুভেন্দুর

    আবার তিনি সিএএ-এর প্রসঙ্গ এনেও বলেন, “আপনার কাছে আসল আধারকার্ড, আসল ভোটার পরিচয়পত্র থাকলে নাকে তেল দিয়ে ঘুমোন। কেউ আপানাকে এ দেশ থেকে বের করতে পারবে না।” মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষের কাছেও ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান অভিনেতা। তিনি বলেন, “গুজরাট নির্বাচনে মুসলমান ভাইবোনরা ভোট না দিলে এত ভোটে জিতে আসত পারত। উত্তরপ্রদেশেও মুসলমানরা ভোট না দিলে এত আসন পাওয়া যেত।”

    মিঠুনের বিস্ফোরক দাবি

    তৃণমূলের ২১ জন বিধায়কই তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন। এই দাবি আজকে নয়, বহুদিন আগে থেকেই এই দাবি করে আসছেন মিঠুন চক্রবর্তী। এদিন আবারও একসুর শোনা গেল মিঠুনের গলায়। সুকান্ত মজুমদার আবার একবার দাবি করেছিলেন, “মিঠুনদার সঙ্গে ২১ জন যোগাযোগ রাখলে আমাদের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সঙ্গে ৪১ জন যোগাযোগ রাখছেন।” মিঠুন চক্রবর্তী আরও বলেন, “তৃণমূলে অনেকে রয়েছেন, যাঁরা সবাই সমান নন, দমবন্ধ অবস্থা রয়েছেন। আমাদের সঙ্গে অনেকেই যোগাযোগ রাখছেন। তার মধ্যে ২১ জন আমরা সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ রাখছেন। আমি প্রোটোকল ছাড়া কাজ করি না। যা বলার বলে দিয়েছি। যে কোনও সময়ে, যা কিছু হতে পারে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • WhatsApp New Feature: স্টেটাসেও দেওয়া যাবে ‘ভয়েস নোট’! নতুন ফিচার আনছে হোয়াটসঅ্যাপ

    WhatsApp New Feature: স্টেটাসেও দেওয়া যাবে ‘ভয়েস নোট’! নতুন ফিচার আনছে হোয়াটসঅ্যাপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্ক জুকেরবার্গের মেটা সংস্থার হোয়াটসঅ্যাপ একের পর এক নতুন ফিচার (WhatsApp New Feature) এনেই চলেছে। এতে ব্যবহারকারীদের ব্যাপক সুবিধা হচ্ছে এবং হোয়াটসঅ্যাপও সরল ভাবে ব্যবহার করা যাচ্ছে। নতুন বছরেও অনেক কিছু ফিচার হোয়াটসঅ্যাপ আনতে চলেছে বলে শোনা যাচ্ছে। যার মধ্যে অন্যতম হল, এবার থেকে স্ট্যাটাস আপডেটে ভয়েস নোট যুক্ত করা যাবে। এর আগের যে ফিচার (WhatsApp New Feature) হোয়াটসঅ্যাপ এনেছে সেখানে দেখা যাচ্ছে যে স্ট্যাটাসেও এবার থেকে রিপোর্ট করা যাবে অর্থাৎ কোন ব্যবহারকারীর স্ট্যাটাসকে যদি মনে হয় এটি হোয়াটসঅ্যাপের গাইডলাইন মানছে না, তাহলে সেটিকে তৎক্ষণাৎ রিপোর্ট করার অপশন থাকছে।

    এই ফিচারের (WhatsApp New Feature) পর এবার হোয়াটসঅ্যাপ স্ট্যাটাসে এবার থেকে ভয়েস নোটও দেওয়া যাবে। প্রসঙ্গত এতদিন অবধি হোয়াটসঅ্যাপ স্ট্যাটাসে শুধুমাত্র ভিডিও এবং ছবি দেওয়া যেত।

    হোয়াটসঅ্যাপের টিম কী বলছে

    হোয়াটসঅ্যাপ সূত্রে জানা যাচ্ছে যে এই ফিচার (WhatsApp New Feature) স্ট্যাটাসের টেক্সট স্ট্যাটাস অপশনে আসবে।

    টেক্সট স্ট্যাটাসে ক্লিক করলে এই ফিচার দেখা যাবে এবং সেটিতে সুইচ করলেই ভয়েস নোট এখানে দেওয়া যাবে। স্ট্যাটাসে ভিডিও যেমন ৩০ সেকেন্ডের বেশি দেওয়া যায় না। সেরকমই ভয়েস নোটও ৩০ সেকেন্ডের বেশি দেওয়া যাবে না। তবে এজন্য হোয়াটসঅ্যাপের লেটেস্ট ভার্সনটাকে আপডেট করতে হবে। ছবি এবং ভিডিওর মতোই স্ট্যাটাসও ২৪ ঘন্টায থাকবে। তারপর এটি অটোমেটিক ডিলিট হয়ে যাবে। হোয়াটসঅ্যাপ সূত্রে জানা গেছে এই ভয়েস নোটে স্ট্যাটাস খুব তাড়াতাড়ি চালু হয়ে যাবে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • TB Vaccine: ২০২৫ সালের মধ্যে বিশ্বকে যক্ষ্মামুক্ত করার লক্ষ্যে এগোচ্ছে ভারত, জানালেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    TB Vaccine: ২০২৫ সালের মধ্যে বিশ্বকে যক্ষ্মামুক্ত করার লক্ষ্যে এগোচ্ছে ভারত, জানালেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত ২০২৫- এর মধ্যে গোটা বিশ্বকে যক্ষ্মামুক্ত (TB Vaccine) করার পরিকল্পনা করেছে। মঙ্গলবার এমনটাই জানালেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য। তিনি আরও বলেন, ভারত গবেষণার জন্যে সম্পূর্নভাবে প্রস্তুত। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের বার্ষিক সভা ২০২৩-এ ‘এন্ডিং যক্ষ্মা’ বিষয়ক একটি অধিবেশনে ভাষণ দিতে গিয়ে মন্ত্রী বলেন, “যেমন টিকাগুলি কোভিডের বিরুদ্ধে যুদ্ধে একটি গেম-চেঞ্জার হয়ে দাঁড়িয়েছিল, ২০২৫ সালের মধ্যে একটি নতুন টিবি টিকা অনুমোদন করার আন্তর্জাতিক পরিকল্পনা রয়েছে। যক্ষ্মা আক্রান্ত দেশগুলিতে এই টিকা প্রাপ্তবয়স্ক এবং কিশোর-কিশোরীদের জন্য উপলব্ধ হবে।” তিনি আরও বলেন, “ভারত এই টিকা প্রস্তুত করার জন্যে সম্পূর্নভাবে তৈরি। আরও উন্নত টিকা তৈরি করা হবে।”

    কী বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী? 

    প্রসঙ্গত, ২০২১ সালে বিশ্বজুড়ে ১৬ লক্ষ মানুষ যক্ষ্মায় (TB Vaccine)  প্রাণ হারান। করোনার আগেই এই রোগেই সবথেকে বেশি মৃত্যু হয়। মাণ্ডব্য বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ভারত বিশ্বব্যাপী যক্ষ্মা রোগের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের অগ্রভাগে রয়েছে।

    কেন্দ্রীয়মন্ত্রী বলেন, “‘স্টপ টিবি (TB Vaccine) পার্টনারশিপ বোর্ড’-এর চেয়ারম্যান হিসেবে বিশ্বব্যাপী টিবি ব্যবস্থাপনার চেষ্টায় আমার অতিরিক্ত দায়িত্ব রয়েছে।”

    তিনি আরও বলেন, টিবি (TB Vaccine) লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবনের ক্ষতি করেছে এবং এর বিরুদ্ধে লড়াই তার হৃদয়ের কাছাকাছি। 

    তিনি আরও বলেন, “আমরা কেস ফাইন্ডিংকে আরও জোরদার করতে, প্রতিটি যক্ষ্মা (TB Vaccine) রোগীকে টেলি পরামর্শ পরিষেবা-সহ ওষুধ সরবরাহ নিশ্চিত করতে বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছি।” 

    মন্ত্রী বলেন যে, ভারত সম্প্রতি একটি নতুন এবং অনন্য প্রচারাভিযান চালু করেছে, ‘প্রধানমন্ত্রী টিবি (TB Vaccine) মুক্ত ভারত অভিযান’। এই অভিযানের লক্ষ্য টিবি রোগীদের সম্প্রদায়ের মাধ্যমে সরবরাহকৃত পুষ্টির ডায়াগনস্টিক এবং বৃত্তিমূলক সহায়তা প্রদান করা। 

    আরও পড়ুন: সাগরদিঘিতে উপনির্বাচনের দিন ঘোষণা কমিশনের, কবে?

    মন্ত্রী আরও বলেন, “প্রধানমন্ত্রী টিবি (TB Vaccine) মুক্ত ভারত অভিযান ইতিমধ্যেই ৫০,০০০ টিরও বেশি নি-ক্ষয় মিত্রদের ১৩ লক্ষেরও বেশি টিবি রোগীর দায়িত্ব নিতে দেখেছে।” মাণ্ডব্য বলেন, “আমরা গোটা বিশ্বকেই টিবি মুক্ত করতে সহযোগিতা করব। নজরদারিতে উদ্ভাবন – প্রযুক্তি সরঞ্জাম, অভিনব ডায়াগনস্টিকস এবং ওষুধ – টিবি-র বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রতিটি বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হবে।” 

    তিনি আরও বলেন, “স্টপ টিবি (TB Vaccine) পার্টনারশিপ প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য আগামী 8 বছরে ২৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রয়োজন। এই প্রকল্প প্রতি ডলার বিনিয়োগের জন্য ৪০ মার্কিন ডলারের অর্থনৈতিক রিটার্ন প্রদান করবে।” 

    মন্ত্রী আরও বলেন, “বিশ্বব্যাপী এই উদ্যোগের জন্য পর্যাপ্ত তহবিল সংগ্রহ করার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। আমরা যদি এখনই যক্ষ্মার (TB Vaccine) বিনাশ করতে বিনিয়োগ না করি, তাহলে পরবর্তীতে আমাদের অনেক বেশি মূল্য দিতে হবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।
      

LinkedIn
Share