Blog

  • Mithun Chakraborty: “আমার টিআরপি মৃত্যু পর্যন্ত কমাতে পারবি না”, কুনালকে ‘এলি তেলি গঙ্গারাম’ কটাক্ষ মিঠুনের

    Mithun Chakraborty: “আমার টিআরপি মৃত্যু পর্যন্ত কমাতে পারবি না”, কুনালকে ‘এলি তেলি গঙ্গারাম’ কটাক্ষ মিঠুনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty) অভিনীত ‘প্রজাপতি’ সিনেমাকে নন্দনে চলতে না দেওয়া নিয়ে উত্তাল হয় রাজ্য রাজনীতি। তৃণমূল সাংসদ দেবের প্রযোজনা সংস্থার ছবি হলেও, বিজেপি নেতা মিঠুন চক্রবর্তী এই সিনেমায় থাকায় নন্দন বয়কট করে সিনেমাটিকে বলে অভিযোগ রয়েছে। ছবিতে মিঠুনের অভিনয় নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। তাঁর দাবি, মিঠুনের খারাপ অভিনয়ের জন্যই নাকি দেবের ওই ছবি ফ্লপ করেছে৷ তাঁর জায়গায় দেব পরাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিলে অনেক ভালো করতেন ৷ 

    যদিও তাঁর এই মন্তব্যকে সর্বসমক্ষে খারিজ করে দিয়েছেন দেব (Mithun Chakraborty)৷ তিনি বলেছেন, “কুণাল ঘোষ ছবির বিষয়টি বোঝেন না৷ তাই এটা আমাদের উপরই ছেড়ে দেওয়া উচিত৷” নিজের সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেলে প্রজাপতি ছবির একটি দৃশ্যও পোস্ট করে দেব ক্যাপশনে লেখেন ‘এমনি’৷ এই পোস্টের মাধ্যমেই দেব কুণালের মতো সমালোচকদের জবাব দিয়েছেন বলে দাবি করেন অনেকে।

    কী বলেছেন মিঠুন? 

    এবার কুণাল ঘোষকে কড়া জবাব দিলেন মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)। কুণাল ‘এলি তেলি গঙ্গারাম’ বলে কটাক্ষ করলেন তিনি৷ মিঠুন কুণালকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে বলেন, “যতই চেষ্টা করা হোক, তাঁর মৃত্যু পর্যন্ত কেউ তাঁর টিআরপি নামাতে পারবেন না৷” ত্রিপুরায় ভোট প্রচারে যাওয়ার আগে কলকাতা বিমানবন্দরে মিঠুন আরও বলেন, “আমার টিআরপি কোনওদিনই কমানো যাবে না। আমার টিআরপি নামাতে চেয়েছিলি। আমার মরা পর্যন্ত সেটা পারবি না।” কুণাল ঘোষ সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে মিঠুন চক্রবর্তী বলেন, “আমি এলি তেলিদের কথার জবাব দিই না। ওসব গঙ্গারামদের কথায় জবাব দিই না।‌”

    আরও পড়ুন: মুক্তি পেল ‘পাঠান’- এর ট্রেলার, উন্মাদনা নেট পাড়ায়

    ত্রিপুরায় প্রচারের জন্য বিজেপির স্টার ক্যাম্পেইনার মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)। এবার গেরুয়া শিবিরের হয়ে ত্রিপুরাতেও প্রচার করবেন তিনি। প্রচারের জন্য প্রতিবেশী এই রাজ্যে যাচ্ছেন মিঠুন চক্রবর্তী। যদিও কোন কোন বিষয়কে সামনে রেখে তিনি বিজেপির হয়ে প্রচার চালাতে চলেছেন, সেই বিষয়ে কিছু বলেননি মিঠুন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Generic Medicine: বাড়ছে করোনা, ভারতের জেনেরিক ড্রাগের চাহিদা ক্রমেই ঊর্ধ্বমুখী চিনে   

    Generic Medicine: বাড়ছে করোনা, ভারতের জেনেরিক ড্রাগের চাহিদা ক্রমেই ঊর্ধ্বমুখী চিনে   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এ যেন উলটপুরাণ! যে ভারতের (India) বিভিন্ন অঞ্চলে দখলদারি করতে মুখিয়ে রয়েছে চিন (China), করোনা পরিস্থিতিতে সেই ভারতের ওষুধের দিকেই হা-পিত্যেশ করে রয়েছে শি জিনপিংয়ের দেশ। হ্যাঁ, ভারতের জেনেরিক ড্রাগের (Generic Medicine) চাহিদা ক্রমেই ঊর্ধ্বমুখী চিনে। চাহিদা এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে সে দেশে বিক্রি হচ্ছে ব্যাপক জাল ওষুধ। চিনের বিশেষজ্ঞরা অবশ্য সে ব্যাপারে সতর্ক করে দিয়েছেন ক্রেতাদের।

    করোনার ঢেউ…

    সম্প্রতি চিনে ফের আছড়ে পড়েছে করোনার ঢেউ। এক সময় চিনেই প্রথম মিলেছিল মারণ এই ভাইরাসের দেখা। সেখানে থেকেই ছড়িয়ে পড়েছিল তামাম বিশ্বে। পরে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে করোনা নিয়ন্ত্রণে এলেও, ব্যতিক্রম কেবল চিন। অথচ করোনার বাড়বাড়ন্ত রুখতে নানা পন্থা অবলম্বন করেছে বেজিং। নেওয়া হয়েছিল জিরো টলারেন্স নীতিও। তার পরেও রোখা যায়নি করোনার বাড়বাড়ন্ত। জানা গিয়েছে, চিনে ফি দিন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। সংক্রমিতের সঙ্গে সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মৃত্যুর হারও। এমতাবস্থায় চিনের ভরসা ভারতের জেনেরিক ড্রাগ। রবিবার চিনের ন্যাশনাল হেল্থ সিকিউরিটি অ্যাডমিনিস্ট্রেশন জানিয়েছে, ফাইজারের তৈরি প্যাক্সলোভিডকে রেজিস্টার অফ ড্রাগের অন্তর্ভুক্ত করা যাবে না। কারণ কোম্পানির কোটেশন চড়া। যেহেতু প্যাক্সলোভিডের সরবরাহ কম, তাই চিনের ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মে ভারতীয় ওষুধের জেনেরিক ভার্সানের (Generic Medicine) দাম গিয়েছে চড়ে।

    আরও পড়ুুন: এজলাস বয়কটের ডাক আইনজীবীদের! আদালত অবমাননার রুল জারি বিচারপতি মান্থার

    সে দেশের একটি সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, চিনা ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মে…অন্তত ভারতে উৎপন্ন চারটি জেনেরিক কোভিড ওষুধ-প্রাইমোভির, প্যাক্সিসটা, মলনুনাট এবং মলনাট্রিস বিক্রির জন্য তালিকাভুক্ত হয়েছে। প্রাইমোভির এবং প্যাক্সিসটা দুটোই প্যাক্সলোভিডের জেনেরিক ভার্সান। বাকি দুটি মলনিপিরেভির জেনেরিক ভার্সান। ভারতীয় কর্তৃপক্ষ এই চারটি ওষুধ জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োগ করার কথা বলেছেন। তবে চিনে এটির প্রয়োগ বৈধ নয়। বেজিং মেমরিয়াল ফার্মাসিউটিক্যালের প্রধান হি জিয়াওবিং সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ভারতই একমাত্র দেশ যেখানকার সোর্স বিশ্বস্ত, যার কোভিড ওষুধে গ্যারান্টিযুক্ত ফল হচ্ছে। তিনি বলেন, কিছু অবৈধ গোষ্ঠী এই ওষুধগুলির বিপুল চাহিদাকেই কাজে লাগাচ্ছে। তারা জাল ওষুধ তৈরি করছে। এতে রোগীর ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে। এদিক, ভারত চিনকে এই বলে আশ্বস্ত করেছে যে তারা ইচ্ছে করলে সে দেশের নাগরিকদের জন্য ওষুধের দাম কমাতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • ISIS: কলকাতা এসটিএফের বড় সাফল্য! মধ্যপ্রদেশ থেকে গ্রেফতার আইএস মডিউলের মাথা কুরেশি

    ISIS: কলকাতা এসটিএফের বড় সাফল্য! মধ্যপ্রদেশ থেকে গ্রেফতার আইএস মডিউলের মাথা কুরেশি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা এসটিএফের জালে আরও এক আইএস (ISIS) জঙ্গি। হাওড়া থেকে ধৃত দুই আইএস জঙ্গিকে জেরা করেই গতকাল মধ্যপ্রদেশ থেকে আরও এক সন্দেহভাজন জঙ্গিকে গ্রেফতার করল কলকাতা পুলিশের এসটিএফ। ৩৩ বছর বয়সি ওই ধৃত জঙ্গির নাম আব্দুল রাকিব কুরেশি। ধৃতের কাছ থেকে একটি পেন ড্রাইভ, মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়াও ধৃতের কাছ থেকে এমন কিছু জিনিস মিলেছে, যা থেকে তাঁর জঙ্গি যোগের প্রমাণ মিলেছে। কলকাতা পুলিশের এসটিএফ (STF) তাঁকে গ্রেফতার করে ট্রানজিট রিমান্ডে কলকাতায় নিয়ে আসছে।

    গ্রেফতার আইএস মডিউলের মাথা

    গত ৬ জানুয়ারি হাওড়া থেকে দুই সন্দেহভাজন জঙ্গিকে গ্রেফতার করে কলকাতা পুলিশ। ধৃত দু’জনের নাম এম ডি সাদ্দাম এবং শেখ সৈয়দ। এই দু’ জনকে জেরা করেই একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য হাতে পেয়েছেন তদন্তকারীরা। সাদ্দামের সঙ্গে যোগাযোগের সূত্রেই কুরেশিকেএই মামলায় গ্রেফতার করা হয় বলে জানিয়েছে পুলিশ। এই আব্দুল রাকিব কুরেশি জঙ্গি সংগঠন সিমি-র সঙ্গে যুক্ত ছিল বলে পুলিশ সূত্রে দাবি। গতকাল মধ্যপ্রদেশের খান্ডওয়া জেলা থেকে ওই জঙ্গিকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এসটিএফ সূত্রে জানা যাচ্ছে, কুরেশি দেশের আইএস-এর অন্যতম মাথা। তাঁকে হাতে পাওয়ার পর এবার লিঙ্কম্যানদের খোঁজে নামবেন তদন্তকারীরা। মঙ্গলবারই ধৃত কুরেশিকে কলকাতায় আনা হতে পারে ও বুধবার তোলা হবে আদালতে।

    ধৃত দুই জঙ্গির থেকে কী তথ্য পেয়েছে এসটিএফ?

    আপাতত পুলিশ হেফাজতে রয়েছেন সাদ্দাম, সৈয়দরা। সাদ্দামদের বড়সড় হামলার ছক ছিল বলে গোয়ান্দাদের কাছে তথ্য এসেছে বলে সূত্রের দাবি। সে কারণে অস্ত্র জোগাড়ও করছিল তারা। এছাড়াও সাদ্দামকে জেরা করে পুলিশ জানতে পেরেছে, অন্তত তিন জনের মগজ ধোলাই করেছে কুরেশি। ওই তিন জনেরও খোঁজ শুরু হয়েছে। সাদ্দামের কাছে উদ্ধার হওয়া ডায়েরিতে আরবি ভাষায় আইএস জঙ্গি গোষ্ঠীর শপথ বাক্যও পেয়েছে পুলিশ। ইতিমধ্যেই ধৃত সাদ্দাম এবং সৈয়দকে জেরা করতে এনআইএ-এর একটি দল লালবাজারে গিয়েছে। ধৃতদের নিজেদের হেফাজতেও নিতে পারে এনআইএ।

    আরও পড়ুন: ভোটমুখী ত্রিপুরায় প্রচারে আজ শুভেন্দু-মিঠুন, পৃথক সভার কর্মসূচি জানুন

    ধৃত সাদ্দাম ও সৈয়দের সম্পর্কে কী কী তথ্য পেল এসটিএফ?

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, জঙ্গি সন্দেহে ধৃত আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই ছাত্র সাদ্দাম ও সৈয়দ মূলত সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে নিজেদের পরিচয় গোপন রেখে বিভিন্ন উস্কানিমূলক এবং হত্যাকাণ্ডের মত ভিডিও ভাইরাল করার কাজে নিয়োজিত ছিল। তাদের হেফাজতে নিয়ে জেরা করার পর এই তথ্য পেয়েছেন কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের গোয়েন্দারা। তাঁরা আরও জানতে পেরেছেন, রাজস্থানের উদয়পুরে যেভাবে এক দর্জির গলা কেটে খুন করা হয়েছিল এবং সেই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল করা হয়েছিল, ঠিক সেই রকমই প্ল্যানিং ছিল সাদ্দাম ও সৈয়দের। তাদের উদ্দেশ্য ছিল বিভিন্ন সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা এবং নৃশংস হত্যাকান্ডের ভিডিওকে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল করে দেশ এবং রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলাকে উত্তপ্ত করা।

    আবার এই দুই যুবক পাকিস্তান এবং সৌদি আরবের একাধিক জঙ্গি সংগঠনের নেতা-নেত্রীদের সঙ্গে নিয়মিত টেলিগ্রামের মাধ্যমে যোগাযোগ রাখত এবং তাদের থেকে অ্যাসাইমেন্ট পেয়ে তা এই রাজ্য তথা দেশের উপর প্রয়োগ করত। এটিই তাদের প্রধান লক্ষ্য ছিল। এছাড়াও দুই জঙ্গি সন্দেহে যুবকের কাছ থেকে বেশ কিছু সাংকেতিক বিবরণ পাওয়া গিয়েছে, যার মধ্যে বেশ কিছু সাংকেতিক কথাবার্তা এখনও বোঝা সম্ভব হয়নি তদন্তকারীদের পক্ষে। এবার তা ল্যাবরেটরীতে পাঠানোর ব্যবস্থা করছে লালবাজার।

  • Narendra Modi: যাত্রা শুরু বিলাসবহুল প্রমোদতরী ‘গঙ্গা বিলাস’-এর, উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

    Narendra Modi: যাত্রা শুরু বিলাসবহুল প্রমোদতরী ‘গঙ্গা বিলাস’-এর, উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান। শুক্রবার শুভক্ষণে বিলাসবহুল প্রমোদতরী গঙ্গা বিলাস’-এর (Ganga Vilas) যাত্রার সূচনা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে বারাণসীতে (Varanasi) ওই জাহাজের যাত্রার সূচনা করেন তিনি। এদিন বারাণসীতে টেন্ট সিটিরও উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। আরও কয়েকটি অন্তর্দেশিয় জলপথ প্রজেক্টেরও শিলান্যাস করেন তিনি। এই প্রকল্পগুলির জন্য খরচ হবে হাজার কোটিরও বেশি টাকা।

    গঙ্গা বিলাস…

    এদিন বারাণসীতে উপস্থিত ছিলেন বন্দর, জাহাজ ও জলপথ মন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল এবং উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। সোনোয়াল বলেন, বিশ্বের দীর্ঘতম যাত্রার সূচনা লগ্নের কথা ইতিহাসে লেখা থাকবে। বিলাসবহুল এই জাহাজ উত্তর প্রদেশ, বিহার, ঝাড়খণ্ড, পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশ হয়ে ডিব্রুগড়ে পৌঁছবে। এই যাত্রার মাধ্যমে কেবল পর্যটন নয়, বাণিজ্যপথও খুলে যাবে। যোগী আদিত্যনাথ বলেন, গত তিনদিন ধরে গঙ্গা বিলাসের পর্যটকেরা বারাণসী এবং তার আশপাশের এলাকা ঘুরে দেখছেন। প্রত্যক্ষ করছেন সেখানকার সংস্কৃতি। প্রধানমন্ত্রী এদিন রাজ্যে পাঁচটি জেটিরও উদ্বোধন করবেন। আজ থেকে নতুন পরিচয়ে পরিচিত হবে কাশী।

    আরও পড়ুুন: ‘চিন সেনা মোতায়েন করলেও, ভারত জবাব দিতে প্রস্তুত’, বললেন সেনা প্রধান

    প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) পাশাপাশি এদিনের অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছিলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মাও। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ দিয়ে তিনি বলেন, এই প্রমোদতরীর যাত্রীরা মা কামাখ্যা, কাজিরাঙা জাতীয় উদ্যান এবং অন্যান্য জায়গা দেখার সুযোগ পাবেন। ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছিলেন বিহারের উপ মুখ্যমন্ত্রী তেজস্বী যাদবও। তিনি বলেন, বিহারের প্রতিটি বন্দরে পর্যটকদের স্বাগত জানানো হবে। ঐতিহাসিক স্থানগুলি দেখাতেও নিয়ে যাওয়া হবে।

    আরও পড়ুুন: জেলে মৌলবাদ ভাবাদর্শ প্রচার করা বন্দিদের আলাদা রাখতে রাজ্যগুলিকে নির্দেশ কেন্দ্রের

    গঙ্গা বিলাসের উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী একটি বার্তা শেয়ার করেছেন বিদেশি পর্যটকদের মধ্যে। তাতে বলা হয়েছে, সমস্ত বিদেশি পর্যটকদের প্রতি আমার একটি বিশেষ বার্তা রয়েছে। ভারতে সব কিছু রয়েছে যা আপনারা কল্পান করেন কিংবা তারও বেশি। ভারতকে ভাষায় ব্যাখ্যা করা যায় না, এক্সিপিরিয়েন্স করতে হয়। বারাণসী থেকে ছেড়ে গঙ্গা বিলাস ৩ হাজার ২০০ কিমি পাড়ি দিয়ে পৌঁছবে অসমের ডিব্রুগড়ে। সব মিলিয়ে লাগবে ৫১ দিন। এর মধ্যে ১৫ দিন কাটবে বাংলাদেশের নদনদীতে। ভারত ও বাংলাদেশের ২৭টি নদীর ওপর দিয়ে যাবে এই বিলাসবহুর প্রমোদতরণী। জাহাজটিতে রয়েছে তিনটি ডেক। স্যুইট রয়েছে ১৮টি। ভ্রমণ করতে পারবেন ৩৬ জন। সূচনা যাত্রায় থাকছেন ৩২ জন পর্যটক। এঁরা সবাই সুইজারল্যান্ডের। পুরো যাত্রাপথ এঁরা যাবেন গান গাইতে গাইতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • MHA: জেলে মৌলবাদ ভাবাদর্শ প্রচার করা বন্দিদের আলাদা রাখতে রাজ্যগুলিকে নির্দেশ কেন্দ্রের

    MHA: জেলে মৌলবাদ ভাবাদর্শ প্রচার করা বন্দিদের আলাদা রাখতে রাজ্যগুলিকে নির্দেশ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যে সব বন্দি (Jail Inmates) মৌলবাদের ভাবাদর্শ প্রচার করছে, যারা নঞর্থক চিন্তাভাবনা প্রচার করার চেষ্টায় রয়েছে, তাদের জন্য আলাদা কুঠুরির ব্যবস্থা করতে বলল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক (MHA)। সম্প্রতি এই মর্মে বিভিন্ন রাজ্য সরকার এবং কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলে নির্দেশিকা পাঠানো হয়েছে। কেবল ওই ধরনের বন্দিই নয়, যাদের মাদক এবং ওষুধ পাচারের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে, তাদের জন্যও পৃথক এনক্লোজারের ব্যবস্থা করতে হবে। শুধু তাই নয়, ওই সব বন্দিরা যাতে জেলের অন্য আবাসিকদের সঙ্গে মেলামেশা করতে না পারে, সেই ব্যবস্থাও করতে হবে জেল কর্তৃপক্ষকে। তারা যাতে ওই সব বন্দির সঙ্গে মেলামেশা করে তাদের ভাবধারা সঞ্চারিত করতে না পারে, তাই এই ব্যবস্থা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    আচরণবাদী বিশেষজ্ঞ…

    মৌলবাদের ভাবাদর্শ প্রচারের অভিযোগে যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে এবং যারা জেল খাটছে তাদের মধ্যে থেকে মৌলবাদের চিন্তাভাবনা দূর করতে হবে। সেজন্য মাঝে মধ্যে সেশন করতে হবে। এই সেশন করতে হবে জেলের মধ্যেই। সেজন্য সংশোধন ও আচরণবাদী বিশেষজ্ঞদের নিয়ে আসতে হবে। তাঁরাই বন্দিদের মধ্যে থেকে উপড়ে ফেলবেন মৌলাবাদী চিন্তাভাবনার শেকড়। বিপথে চালিত হওয়া বন্দিরা যাতে ফের সমাজের মূল স্রোতে ফিরতে পারে তাই এই সেশনের আয়োজন করতে হবে। এবং সেটা করতে হবে নিয়মিত।

    আরও পড়ুুন: ‘চিন সেনা মোতায়েন করলেও, ভারত জবাব দিতে প্রস্তুত’, বললেন সেনা প্রধান

    জানা গিয়েছে, গত ৯ জানুয়ারি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে দেশের প্রতিটি রাজ্য এবং কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলের মুখ্য সচিব এবং প্রিন্সিপাল সেক্রেটারিকে এই মর্মে চিঠি দেওয়া হয়েছে। এই চিঠি দেওয়া হয়েছে রাজ্য এবং কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলগুলির ডিজি এবং কারা দফতরের আইজিকে। প্রিজন ম্যানেজমেন্ট যাতে ঠিকঠাকভাবে করা হয়, সে ব্যাপারেও দেওয়া হয়েছে নির্দেশিকা। মডেল প্রিজন ম্যানুয়াল ২০১৬-ও অনুসরণ করতে বলা হয়েছে। ওই ম্যানুয়েলে যে গাইডলাইন দেওয়া হয়েছে, তাও অনুসরণ করতে বলা হয়েছে। বন্দিরা যাতে নিরাপদে থাকে এবং তাদের সুরক্ষা যাতে বজায় থাকে, সে ব্যাপারেও নজর দিতে বলা হয়েছে জেল কর্তৃপক্ষকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • NIA Arrest: আদালতে তালিবানি স্লোগান দিয়েছিল কুরেশি! আইসিস নেতার সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে সাদ্দামের!

    NIA Arrest: আদালতে তালিবানি স্লোগান দিয়েছিল কুরেশি! আইসিস নেতার সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে সাদ্দামের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদালত চত্বরে দাঁড়িয়ে তালিবানি স্লোগান দিয়েছিল আইএস (IS) জঙ্গি সন্দেহে ধৃত আবদুল রাকিব কুরেশি (NIA Arrest)। দীর্ঘ দিন সংশোধনাগারে থাকলেও, সে নিজেকে সংশোধন করেনি। ২০১৯ সালে জেল থেকে ছাড়া পেয়ে ফের সে নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড ও আইএসের স্লিপার সেল চাঙা করার কাজে নেমে পড়ে। ২০০৯ সালে এক ব্যক্তিকে খুনের চেষ্টার অভিযোগও উঠেছিল তার বিরুদ্ধে। কুরেশিকে রাতভর জেরা করেই এই তথ্য পেয়েছেন লালবাজারের গোয়েন্দারা।

    টাস্কফোর্স…

    এর আগে কুরেশিকে গ্রেফতার করেছিল মধ্যপ্রদেশের ভোপালের এমপি নগর থানার পুলিশ। আদালতে পেশ করা হলে, কুরেশি তালিবানি স্লোগান দিতে থাকে বলে লালবাজার সূত্রে খবর। এহেন কুরেশিকে চলতি বছরের ৯ জানুয়ারি গ্রেফতার করে কলকাতা পুলিশের টাস্কফোর্স (STF)। হাওড়া থেকে জঙ্গি সন্দেহে যে দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল, তাদের মধ্যে একজন সাদ্দাম। ২০২০ সালে সেই সাদ্দামের সঙ্গে একাধিকবার দেখা করেছিল কুরেশি। পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি মধ্য প্রদেশেও জঙ্গি কার্যকলাপ চালাতে এবং সংগঠনকে চাঙা করতে বৈঠক ডেকেছিল সে। জানা গিয়েছে, শিক্ষিত, বেকার যুবকদের টার্গেট করত সে। টাকার বিনিময়ে তাদের সংগঠনে শামিল করাই লক্ষ্য ছিল কুরেশির। বুধবার ব্যাঙ্কশাল আদালতে তোলা হলে বিচারক তাকে ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত এসটিএফ হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন।

    আরও পড়ুুন: তৃণমূল বিধায়ক জাকির হোসেনের বাড়ি, কারখানায় আয়কর হানায় উদ্ধার কোটি কোটি টাকা

    নতুন বছরের গোড়ায় জঙ্গি সন্দেহে হাওড়া থেকে গ্রেফতার করা হয় মহম্মদ সাদ্দাম ও সৈয়দ আহমেদ নামের দুই যুবককে। সূত্রের খবর, সাদ্দামের চ্যাট গ্রুপ ডি-কোড করে জানা গিয়েছে একে ৪৭ জোগাড় করতে মরিয়া ছিল সাদ্দাম। হাওড়ার আফতাবউদ্দিন লেন ও শিবপুরের গোলাম হোসেন লেনে সাদ্দাম ও আহমেদের বাড়িতেও তল্লাশি চালিয়েছিলেন গোয়েন্দারা। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল ল্যাপটপ, মোবাইল এবং বেশ কিছু নথিপত্র। কেবল তাই নয়, সাদ্দামের যোগাযোগ ছিল সিঙ্গাপুরের এক মহিলারও। ওই মহিলার সঙ্গে নিয়মিত কথাও বলত সে। টেলিগ্রামে কোড নামে থাকা এক ব্যক্তির সঙ্গেও যোগাযোগ রাখত সাদ্দাম। তদন্তকারীদের অনুমান, ওই ব্যক্তি সিরিয়ার আইসিস (ISIS) নেতা। সাদ্দামের নিশানায় ছিলেন দিল্লির দুই নেতা। তাঁদের গতিবিধির ওপর নজর রাখতে দিল্লি যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিল সে। সেজন্য নয়ডার একটি সংস্থায় চাকরিও নিয়েছিল সাদ্দাম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Narendra Modi: কর্নাটকে নিরাপত্তা বলয় ভেঙে মালা পরাতে প্রধানমন্ত্রীর কাছে পৌঁছে গেলেন যুবক

    Narendra Modi: কর্নাটকে নিরাপত্তা বলয় ভেঙে মালা পরাতে প্রধানমন্ত্রীর কাছে পৌঁছে গেলেন যুবক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) নিরাপত্তা বলয় ভেঙে ঢুকে পড়লেন এক যুবক। এমনই চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটেছে কর্নাটকের হুবলিতে। আজই হুবলিতে রোড শো ছিল প্রধানমন্ত্রীর। রোড শো চলাকালীন নিরাপত্তার বেষ্টনী টপকে আচমকাই ফুলের মালা হাতে এক ব্যক্তি ঢুকে পড়েন। চলে যান প্রধানমন্ত্রী মোদির খুব কাছে। যদিও তাঁকে সঙ্গে সঙ্গেই সরিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তারক্ষীরা। জাতীয় যুব উৎসব উপলক্ষে হুবলিতে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। আর সেখানেই ঘটে এমুন ঘটনা। 

    কী ঘটেছে?  

    এরপরেই প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। বৃহস্পতিবার হুবলিতে রোড শো করছিলেন প্রধানমন্ত্রী। রাস্তার দুপাশে প্রচুর লোক ভিড় জমান। প্রধানমন্ত্রী তাঁর গাড়ির ফুটবোর্ডে দাঁড়িয়ে রাস্তার দুপাশে থাকা জনতার উদ্দেশে হাত নাড়ছিলেন। তখনই ঘটে এই ঘটনা। মালা পরাতে এগিয়ে আসেন যুবক। মালা দেওয়ার চেষ্টা করতেই যুবককে সরিয়ে দেন নিরাপত্তারক্ষীরা। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী ওই যুবকের হাত থেকে সেই মালাটি নেন এবং গাড়ির বনেটের উপরে রাখেন। 


      
     
    প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছে স্পেশাল প্রোটেকশন গ্রুপ। তার বহির্বলয়ে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকে রাজ্য পুলিশ। কড়া নিরাপত্তা বলয় ভেঙে কী করে ওই যুবক প্রধানমন্ত্রীর কাছে পৌঁছলেন তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। যদিও হুবলির পুলিশ কমিশনার দাবি করেছেন, প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় কোনও রকম গাফিলতি হয়নি।

    আরও পড়ুন: আদালতে তালিবানি স্লোগান দিয়েছিল কুরেশি! আইসিস নেতার সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে সাদ্দামের!   

    তবে এই প্রথম নয়, গত বছরেও পাঞ্জাব সফরে প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়েছিল। গত বছরের ৫ জানুয়ারি পাঞ্জাবের ফিরোজপুরে একটি নির্বাচনী জনসভায় যাওয়ার পথে তাঁর কনভয়কে একটি উড়ালপুলের আটকে দেন বিক্ষোভকারী কৃষকরা। কীভাবে কড়া নিরাপত্তা বলয় ভেঙে কৃষকরা ঢুকে পড়লেন তা নিয়ে সেই সময় উত্তাল হয়েছিল জাতীয় রাজনীতি। মামলাটি সুপ্রিমকোর্ট অবধিও গড়ায়। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • NIA: ইসলামিক স্টেটের সঙ্গে যোগ! কর্নাটকে এনআইএ-র হাতে গ্রেফতার আরও দুই

    NIA: ইসলামিক স্টেটের সঙ্গে যোগ! কর্নাটকে এনআইএ-র হাতে গ্রেফতার আরও দুই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব সন্ত্রাসবাদী সংস্থা ইসলামিক স্টেটের (IS) সঙ্গে যোগাযোগ রাখার অভিযোগে গ্রেফতার আরও দুই। মঙ্গলবার জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ (NIA) তাদের গ্রেফতার করেছে। শিবমগ্গা ইসলামিক স্টেট ষড়যন্ত্র মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে ওই দুজনকে।  

    এনআইএ… 

    এর আগে ওই মামলায় চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। তাদের সঙ্গে যোগ ছিল মহম্মদ শারিকের। সম্প্রতি তাকে গ্রেফতার করা হয়। মেঙ্গালুরুতে একটি অটোরিক্সায় করে কুকার বম্ব নিয়ে যাচ্ছিল সে।  তখনই বিস্ফোরণ ঘটে। জখম হন সে। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাকে। পরে করা হয় গ্রেফতার।

    আরও পড়ুুন: ‘‘আমি না জিতলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও নবান্নে বসতে পারবেন না’’! বেফাঁস হাওড়ার তৃণমূল বিধায়ক

    জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার যে দুজনকে গ্রেফতার করেছে এনআইএ (NIA) তারা হল মাজিন আবদুল রহমান এবং নাদিম আহমেদ কেএ। মাজিনকে গ্রেফতার করা হয় মেঙ্গালুরুর পারমান্নুরের হীরা কলেজের কাছ থেকে। এই মেঙ্গালুরু দক্ষিণাখণ্ড জেলার হেডকোয়াটার্স টাউন। নাদিমকে গ্রেফতার করা হয় দাভানাজেরে জেলার হোন্নালি তালুক থেকে। জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবি, ধৃত মাজিন আবদুল রহমান ও নাদিম আহমেদ সরাসরি নাশকতামূলক কার্যকলাপে যুক্ত ছিল। এর আগে কর্নাটক থেকে সন্দেহভাজন ৪ আইএস জঙ্গিকে গ্রেফতার করেছিল এনআইএ। তাদের জেরা করেই খোঁজ মেলে মাজিন ও নাদিমের।

    তদন্তে প্রকাশ, অভিযুক্ত মাজ মুনির এবং সঈদ ইয়াসিন মাজিন ও নাদিমকে ভারতে সন্ত্রাসমূলক কাজকর্ম চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য নিয়োগ করেছিল। এনআইএ (NIA) জানিয়েছে, অভিযুক্তরা অন্তর্ঘাত এবং অগ্নিসংযোগের মতো ঘটনা ঘটানোর চেষ্টা করেছিল। এগুলি ইসলামিক স্টেটের ষড়যন্ত্র। প্রসঙ্গত, গত বছর শিবামগ্গা টেরর মডিউল তুঙ্গা নদীর তীরে ট্রায়াল ব্লাস্ট করেছিল বলে অভিযোগ। গত বছর ১৯ সেপ্টেম্বর কর্নাটকের শিবামগ্গা জেলার শিবামগ্গা রুরাল থানায় অভিযোগ দায়ের হয়। ওই বছরেরই ৪ নভেম্বর তদন্ত শুরু করে এনআইএ (NIA)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Justice Rajasekhar Mantha: আইনজীবীদের বিক্ষোভে এফআইআর দায়ের আরজি-র, প্রধান বিচারপতিকে চিঠি বারের

    Justice Rajasekhar Mantha: আইনজীবীদের বিক্ষোভে এফআইআর দায়ের আরজি-র, প্রধান বিচারপতিকে চিঠি বারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার কলকাতা হাইকোর্ট চত্বরে তৃণমূলপন্থী আইনজীবীদের তাণ্ডবের ঘটনায় পুলিশে কাছে অভিযোগ দায়ের করলেন হাইকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল। বুধবার হেয়ার স্ট্রিট থানায় এফআইআরটি দায়ের করা হয়। ইতিমধ্যেই ঘটনার তদন্তে নেমেছে পুলিশ। আদালত অবমাননার রুল জারি করেছেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা (Justice Rajasekhar Mantha)। ওই সময়ের হাইকোর্টের সিসিটিভি ফুটেজ চেয়ে পাঠিয়েছেন প্রধান বিচারপতি।   

    বিচারপতি মান্থার (Justice Rajasekhar Mantha) বিরুদ্ধে সোমবার থেকেই বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন হাই কোর্টের আইনজীবীদের একাংশ। মঙ্গলবার তাঁরা বিচারপতির এজলাস বয়কটের ডাকও দেন। এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে মঙ্গলবার হাই কোর্টে বিচারপতি মান্থা আদালত অবমাননার রুল জারি করলেও সেই বয়কট ওঠেনি। বুধবার সকালে আইনজীবীরা অবস্থান বিক্ষোভ তুলে নিলেও জানিয়ে দেন বয়কট চালু থাকবে। 

    প্রধান বিচারপতিকে চিঠি বার অ্যাসোসিয়েশনের

    এবার আইনজীবী এবং বিচারপতিদের (Justice Rajasekhar Mantha) মধ্যে মধ্যস্থতা করতে ময়দানে নামল বার অ্যাসোসিয়েশন। চিঠি দেওয়া হল হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতিকে। চিঠিতে লেখা হয়েছে, “সাম্প্রতিককালে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, যাতে মনে হচ্ছে বার অ্যাসোসিয়েশন আইনজীবী এবং বিচারপতিদের স্বার্থবিরোধী কাজ করছে। এই ধরনের আচরণের মাধ্যমে বিচারপতিদের সঙ্গে আইনজীবীদের সুসম্পর্ক নষ্ট করার চেষ্টা করা হচ্ছে।”

    এখন প্রশ্ন উঠছে যে, বার অ্যাসোসিয়েশন যদি বিচারপতির বিরুদ্ধে না হয়, তাহলে বিক্ষোভ দেখালেন কারা? নাকি বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা (Justice Rajasekhar Mantha) অবমাননার রুল জারি করার পরেই অবস্থান থেকে সরে আসল বার অ্যাসোসিয়েশন? 

    আরও পড়ুন: চাকরিপ্রার্থীদের ১০টি সংগঠনকে মিছিলের অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট

    এদিকে আইনজীবীদের আচরণে বিচারপতি মান্থার (Justice Rajasekhar Mantha) সামনে দুঃখপ্রকাশ করলেন রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল। বিচারপতি মান্থা বুধবার একটি মামলার শুনানি চলাকালীন এজি সৌমেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়ের কাছে জানতে চান, “অধিকাংশ মামলায় রাজ্যের অনেক আইনজীবী উপস্থিত থাকছেন না। কেন এমন হচ্ছে? রাজ্যের আইনজীবীরা আসছেন না কেন?” এর জবাবেই  রাজ্যের এজি বলেন, “এই ঘটনায় আমি দুঃখিত। খুব দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা। এখনও কেন এটা হচ্ছে খোঁজ নিয়ে দেখছি। কথা বলছি ওই আইনজীবীদের সঙ্গে।” 

    কলকাতা হাইকোর্টের আরও এক বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Rajasekhar Mantha) এই ঘটনার নিন্দা করে বলেন, “কারা করেছেন, তাঁদের আমরা চিনি। তাঁরা আগেও এই কাজ করেছেন।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Umran Malik: নিজের রেকর্ড নিজেই ভাঙলেন! ভারতের ইতিহাসে সব থেকে জোরে বলটা করলেন উমরান

    Umran Malik: নিজের রেকর্ড নিজেই ভাঙলেন! ভারতের ইতিহাসে সব থেকে জোরে বলটা করলেন উমরান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচে প্রতি ঘণ্টায় ১৫৫ কিলোমিটার গতিতে বল করে ভারতীয় বোলারদের মধ্যে প্রতি ঘণ্টায় সবচেয়ে দ্রুত গতিতে বল করার নজির গড়েছিলেন উমরান। শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধেই প্রথম এক দিনের ম্যাচে সেই নজির ভেঙে দিলেন তিনি। বল করলেন প্রতি ঘণ্টায় ১৫৬ কিলোমিটার গতিতে। নিজের রেকর্ড নিজেই ভেঙে দুরন্ত গতির এক্সপ্রেস ছোটাচ্ছেন উমরান।

    উমরানের লক্ষ্য

    এদিনের খেলায় শ্রীলঙ্কার ইনিংসে ১৪তম ওভারে উমরানের হাত থেকে ভারতের ইতিহাসে সব থেকে জোরে বলটা বেরিয়ে আসে। ব্যাটার ছিলেন পাথুম নিশাঙ্ক। বল ছুঁতে পারেননি তিনি। গোটা ম্যাচ জুড়ে প্রতি ঘণ্টায় ১৪০ কিলোমিটারের বেশি গতিতে বল করে গেলেন উপত্যকার এই পেসার। তার ফলও পেলেন। এদিন ৩টি উইকেট নিয়েছেন উমরান। ম্যাচ শেষে নিজের বোলিং প্রসঙ্গে উমরান বলেন, ‘‘পাটা উইকেট ছিল। আমি রোহিত ভাই, শামি ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলেছিলাম। ওরা বলেছিল উইকেট লক্ষ্য করে বল করতে। সেটাই করেছি। আমার কাজ হচ্ছে মাঝের ওভারে বল করতে এসে উইকেট তোলা। নিজের কাজটাই করছি। আশা করছি আগামী দিনে আরও ভাল বল করতে পারব।’’

    আরও পড়ুন: শচিনের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বিরাট! শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে প্রথম একদিনের ম্যাচে জয় ভারতের

    এর আগে যশপ্রীত বুমরা ১৫৪ কিমি গতিতে বোলিং করেন। মহম্মদ শামিও ১৫৩ কিমিতে এবং নভদীপ সিং ১৫২ কিমিতে বোলিং করেন। সেদিক থেকে উমরান নিজেই ইতিহাস রচনা করলেন। তাঁর এই কৃতিত্ব বাকিদের ছাপিয়ে গেছে। এত গতিতে বোলিং এর আগে কোনও ভারতীয় বোলার করেননি। তাঁর এই বোলিং গতিবেগ হার মানায় বন্দে ভারত হাই স্পিড ট্রেনকেও। হাওড়া ও জলপাইগুড়ি এই ট্রেনের গতিবেগ প্রায় ১৩০ থেকে ১৬০ কিমি প্রতি ঘণ্টায়। উমরানও প্রতিদিন প্রায় এই গতিতেই বল করছেন। উমরানের নজর এখন পড়শি দেশ পাকিস্তানের দিকে। প্রাক্তন পাক পেসার শোয়েব আখতারের রেকর্ড ভাঙতে চান উমরান। ক্রিকেটে দ্রুততম বলের রেকর্ড এখনও শোয়েবের দখলে। ২০০৩ সালের বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে শোয়েবের একটি বলের গতি ছিল ঘণ্টায় ১৬১.৩ কিলোমিটার। যা এখনও পর্যন্ত দ্রুততম বল হিসাবে চিহ্নিত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share