Blog

  • Gujarat bridge collapse: আমি মর্মাহত, মন পড়ে রয়েছে আক্রান্তদের সঙ্গে! আজ মোরবি যেতে পারেন প্রধানমন্ত্রী

    Gujarat bridge collapse: আমি মর্মাহত, মন পড়ে রয়েছে আক্রান্তদের সঙ্গে! আজ মোরবি যেতে পারেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোরবিতে সেতু দুর্ঘটনার ফলে সোমবার গুজরাটে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সমস্ত কর্মসূচি বাতিল করা হল। বর্তমানে, গুজরাটরাজস্থানের তিন দিনের সফরে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তবে এই দুর্ঘটনার কারণে তাঁর সফরসূচী পরিবর্তন করা হয়েছে। আজ সোমবার আমদাবাদে মোদির রোড শো হওয়ার কথা ছিল। তা বাতিল করা হয়েছে। বিজেপির মিডিয়া সেলের তরফে আরও জানানো হয়েছে যে একটি অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি উপস্থিত থাকার কথা ছিল প্রধানমন্ত্রীর। তা-ও স্থগিত করা হয়েছে। একমাত্র ২৯০০ কোটি টাকার রেল প্রকল্প উদ্বোধন করার অনুষ্ঠান বাতিল করা হয়নি।

    আরও পড়ুন: গুজরাটে সেতু ভেঙে মৃত অন্তত ১৩২, ঘটনাস্থলে তদন্তকারী দল

    রবিবার সন্ধ্যায় গুজরাটের মোরবিতে একটি পুরনো সেতু ভেঙে পড়ে। কিছুদিন আগেই কয়েক কোটি টাকা খরচ করে সেতুটি মেরামত করা হয়েছিল। গুজরাটি নববর্ষের দিন সেটি খুলে দেওয়া হয়। ওধভজি পটেলের মালিকানাধীন ওরেভা গ্রুপকে সেই দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। ওই দুর্ঘটনায় এখনও পর্যন্ত অন্তত ১৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতদের পরিবারকে ২ লক্ষ টাকা করে ও আহতদের ৫০ হাজার টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। ঘটনার পরই গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেলের সঙ্গে কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি নির্দেশ দিয়েছেন যাতে দ্রুত উদ্ধারের ব্যবস্থা করা হয়। ক্ষতিগ্রস্তদের সবরকমভাবে সাহায্য করারও নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।

    আজ মোরবি যেতে পারেন প্রধানমন্ত্রী। সূত্রের খবর, মোরবি গিয়ে আহত ও নিহতদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে পারেন মোদি। গতকালই এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় শোকপ্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী। মোদি বলেন, ‘দুর্ঘটনায় যাঁরা প্রাণ হারিয়েছেন তাঁদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি। এই দুঃসময়ে সরকার সব রকম ভাবে শোকাহত পরিবারের পাশে আছে। গুজরাট সরকার গতকাল থেকে ত্রাণ ও উদ্ধার অভিযান চালাচ্ছে। কেন্দ্রও রাজ্য সরকারকে সব রকম সাহায্য করছে।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি এখন একতা নগরে আছি কিন্তু আমার মন পড়ে রয়েছে মোরবির আক্রান্তদের সঙ্গে। আমার জীবনে খুব কমই এমন ব্যথা অনুভব করেছি আমি। একদিকে বেদনায় ডুবে থাকা হৃদয়, অন্যদিকে কর্তব্যের পথ।’ 

  • Mamata: লক্ষ্য পঞ্চায়েত ভোট, বিদ্যুৎ বিলে ব্যাপক ছাড়ের নির্দেশ

    Mamata: লক্ষ্য পঞ্চায়েত ভোট, বিদ্যুৎ বিলে ব্যাপক ছাড়ের নির্দেশ

    পঞ্চায়েত ভোট (Panchayet election) সামনে আসতেই আর এক দফা ছাড়ের সিদ্ধান্ত রাজ্যের। এবার বিদ্যুৎ বিলে (electricity bill)। ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত যাঁরা বিদ্যুৎ বিল দিতে পারেননি, তাঁরা বিলের ওপর পঞ্চাশ শতাংশ ছাড় (waiver) পাবেন। বাকি পঞ্চাশ শতাংশ যদি এককালীন মিটিয়ে দেন, তাহলে বকেয়া জরিমানা আর দিতে হবে না। পয়লা নভেম্বর থেকে যে দুয়ারে সরকার (duare sarkar) প্রকল্প চালু হচ্ছে, সেখানেই মিলবে এই সুবিধা। তবে পশ্চিমবঙ্গ যখন দিন দিন ঋণের ভারে জর্জরিত, তখন কীভাবে এই দানছত্র খুলে বসা হচ্ছে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

    বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থা (WBSEDCL) এর অধীনে ২ কোটি ১৯ লক্ষ গ্রাহক আছে। গ্রামীণ এলাকায় অনেক গ্রাহকই সঠিক সময়ে বিদ্যুৎ বিল মেটান না। কৃষির জন্য যাঁরা বিদ্যুৎ নেন, তাঁদেরও একটা অংশ এই বিল মেটাননি। এর জন্য আইন মেনেই তাদের সংযোগ ছিন্ন করা হয়েছে। তা আদায়েরও কোনও চেষ্টা করা হয়নি। ফলে 
    ঋণের বোঝা চাপছে বিদ্যুৎ সংস্থার ঘাড়ে। এই বোঝাই আরও বাড়িয়ে পঞ্চায়েত ভোটের আগে জনমোহিনী পথে হাঁটার চেষ্টায় সরকার। 

    গৃহস্থের পাশাপাশি কৃষিক্ষেত্রেও এই ছাড় মিলবে। শ্যালো টিউব ওয়েল, ডিপ টিউবওয়েল,সেচের জন্য নদী থেকে যারা বিদ্যুৎ খরচ করে জল তুলেছে, ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বকেয়া বিলের অর্ধেক তাদের মকুব করা হবে। বাকি ৫০ শতাংশ যদি এককালীন জমা দেয়, তাহলে আর জরিমানা লাগবে না। ব্যক্তিগত ক্ষেত্র ছাড়া  কৃষক কমিটিরাও এই সুযোগ পাবে। দুয়ারে সরকারের ক্যাম্প থেকেই এর জন্য ফর্ম মিলবে। ফর্ম ফিল আপের পর তড়িঘড়ি সংযোগ দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। 

    কিন্তু প্রশ্ন উঠছে জনপ্রিয়তা কুড়োতে এই দান খয়রাতি কেন! কিছুদিন আগেই রাজ্যের আর্থিক স্বাস্থ্য নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই যে ছাড় দেওয়া হচ্ছে, সেই লোকসানের দায় চাপবে বিদ্যুৎ বন্টন সংস্থার উপর। এমনিতেই সংস্থাকে সময়ে টাকা মেটাতে পারে না রাজ্য। কেন্দ্রের হিসেবে, বিদ্যুৎ উৎপাদন সংস্থার পাওনা মেটাতে গড়ে প্রায় ৩ মাস পর্যন্ত দেরি হয়ে যায় পশ্চিমবঙ্গের। ফলে তাদের ওপর বোঝা বাড়বে। সবমিলিয়ে বিপদ ডেকে আনবে গোটা বিদ্যুৎ ক্ষেত্রের। যার বিপর্যয়ে ভুগতে হবে রাজ্যের বহু কোটি মানুষকে।  

     

     

  • Bank Hike FD Rates: চারটি ব্যাঙ্কে স্থায়ী আমানতের উপর সুদ বাড়ল, বিনিয়োগ মুনাফা কোন কোন ব্যাঙ্কে?

    Bank Hike FD Rates: চারটি ব্যাঙ্কে স্থায়ী আমানতের উপর সুদ বাড়ল, বিনিয়োগ মুনাফা কোন কোন ব্যাঙ্কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে সুদের হার বৃদ্ধির প্রত্যাশা করাই অসম্ভব ব্যাপার। কিন্তু সেই অসম্ভবকেই সম্ভব করে তুলছে দেশের চারটি ব্যাঙ্ক। আপনি যদি অর্থ সঞ্চয় করতে আগ্রহী হন সেক্ষেত্রে এর থেকে আর ভালো সময় নেই। বর্তমানে মিউচুয়াল ফান্ডের মতো বিনিয়োগ ক্ষেত্রে তুলনামূলক ভাবে বেশি রিটার্ন পাওয়া গেলেও সেগুলি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় অনেকেই বিনিয়োগের ক্ষেত্রে দ্বিধাগ্রস্ত হন। তাই সুরক্ষিত বিনিয়োগের জন্য অনেকেই ফিক্সড ডিপোজিট করে থাকেন। 
    রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (RBI) দ্বারা টানা রেপো রেট বৃদ্ধির পরে, কম বেশী প্রতিটি ব্যাংকই ২০২২ সালের মে মাস থেকে ফিক্সড ডিপোজিট (FDs) এবং সেভিংস অ্যাকাউন্টে সুদের হার বাড়িয়েছে।
    বর্তমানে ভারতের সবচেয়ে বড়ো ব্যাংক স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া ও তার পাশাপাশি দেশের বৃহত্তম বেসরকারি ব্যাংক এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক সহ  আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক, অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক, কোটাক মাহিন্দ্রা ব্যাঙ্ক সম্প্রতি ফিক্সড ডিপোজিটের উপর সুদের হার বাড়িয়েছে।
    তবে এই ব্যাংকগুলির থেকেও ছোট ব্যাংক (Small Financed Bank) গুলি তাদের গ্রাহকদের জন্য লাভজনক হারে সুদের হার বাড়িয়েছে।
    বর্তমানে আইডিএফসি(IDFC) ব্যাংক, আরবিএল ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া, কানাড়া ব্যাংক(Canara Bank) গ্রাহকদের ৭% এরও বেশী সুদের হার বাড়িয়েছে।

    আইডিএফসি ফার্স্ট ব্যাংক (IDFC First Bank)

    আইডিএফসি ফার্স্ট ব্যাংক ৫০ বেসিস পয়েন্ট পর্যন্ত বর্ধিত সুদের হার ঘোষণা করেছে। সেই সুদের হার হল নিম্নরূপ—
    ৭৫০ দিনের মধ্যে ফিক্সড ডিপোজিটের জন্য, ব্যাঙ্ক সাধারণ গ্রাহকদের ৭.২৫% এবং বয়স্ক নাগরিকদের ৭.৭৫%।

    আরবিএল ব্যাংক (RBL Bank)

    RBL ব্যাঙ্ক সাধারণ গ্রাহকদের জন্য ১ বছর ৩ মাসে  ফিক্সড ডিপোজিটেত উপর ৭% হারে সুদ অফার করে এবং প্রবীণ নাগরিকদের জন্য ৭.৫০% হারে।

    ইউনিয়ন ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া(Union Bank of India)

    ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া হল একটি সরকারী ব্যাঙ্ক। ১৭ অক্টোবর থেকে ২ কোটির নিচে থাকা স্থায়ী আমানতের উপর (FD) সুদের হার বাড়িয়েছে।  সর্বশেষ খবর অনুযায়ী ব্যাঙ্কটি ৭ দিন থেকে 10 বছর মেয়াদী স্থায়ী আমানতের উপর ৩% থেকে ৭% পর্যন্ত সুদের হার বাড়িয়েছে।

    কানারা ব্যাংক(Canara Bank)

    কানারা ব্যাংকটিও হল সরকারী ব্যাংক। কানারা ব্যাঙ্ক ৬৬৬ দিনে মেয়াদের জন্য একটি বিশেষ ফিক্সড ডিপোজিট প্ল্যান চালু করেছে।  এই পরিকল্পনা অনুসারে, ব্যাংক তার সাধারণ গ্রাহকদের জন্য ৭% হারে সুদের হার অফার করছে এবং প্রবীণ নাগরিকদের জন্য সুদের হার হবে ৭.৫%।
    কানারা ব্যাঙ্ক বর্তমানে ৭ দিন থেকে ১০ বছরের মধ্যে ফিক্সড ডিপোজিটের উপর সাধারণ জনগণের জন্য ৩.২৫% থেকে ৭.০০% এবং প্রবীণ নাগরিকদের জন্য ৩.২৫% থেকে ৭.৫০% হারে সুদ প্রদান করছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Barack Obama: ভরা প্রচার সভায় হেনস্থা ওবামাকে, কেন জানেন?

    Barack Obama: ভরা প্রচার সভায় হেনস্থা ওবামাকে, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অদূরেই মধ্যবর্তী নির্বাচন। শনিবার মিচিগানে দলীয় প্রার্থীর হয়ে প্রচার করছিলেন আমেরিকার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা (Barack Obama)। তিনি প্রচার করছিলেন ডেমোক্রেটিক গভর্নর গ্রেটছেন হুইটমারের হয়ে। ওবামা যখন প্রেসিডেন্ট হিসেবে হোয়াইট হাউসে ছিলেন, তখনও হুইটমার ডেমক্রেটিক পার্টিতে ভীষণ জনপ্রিয় ছিলেন। এহেন জনপ্রিয় দলীয় এক প্রার্থীর হয়েই ভোট চাইতে বেরিয়েছিলেন ওবামা। সেখানে তোলেন মার্কিন হাউস স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির (Nancy Pelosis) স্বামীর ওপর হামলার প্রসঙ্গ। অভিযোগ, ওই সময় আচমকাই হেনস্থা করা হয় প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্টকে ( Former US President)।

    জানা গিয়েছে, যিনি প্রাক্তন প্রেসিডেন্টকে (Barack Obama) হেনস্থা করেছিলেন বলে অভিযোগ, তিনি একজন পুরুষ। বক্তৃতার মাঝে ন্যান্সির প্রসঙ্গ তোলেন তিনি। পরে একবার থামেন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। ওই সময় আচমকাই চিৎকার করতে থাকেন ওই ব্যক্তি। অভিযোগ, হেনস্থাও করা হয় ওবামাকে। তবে ওই ব্যক্তি ঠিক কী বলছিলেন, তা অবশ্য বোঝা যায়নি। ওবামা বলেন, আমি ঠিক এটাই বলছিলাম। যিনি তাঁকে হেনস্থা করেছিলেন, তাঁর উদ্দেশে প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, আমরা একটি পদ্ধতি পেয়েছি, যেটা আমরা আমাদের গণতন্ত্রে প্রতিষ্ঠাও করেছি। ঠিক এখনই, আমি বলছি, পরে কোনও এক সময় আপনার বলার সুযোগ আসবে। কোনও কাজের জায়গায় আপনি এভাবে কাউকে হেনস্থা করতে পারেন না।

    ছ বছর আগে হোয়াইট হাউস ছেড়েছিলেন ওবামা (Barack Obama)। এতদিন পরেও তাঁর জনপ্রিয়তায় ভাঁটা পড়েনি এতটুকুও। তার প্রমাণ এদিনের সমাবেশ। এদিন ওবামাকে এক ঝলক দেখার জন্য ভিড় উপচে পড়েছিল। কেবল আম জনতা নয়, ডেমোক্রেটদের মধ্যেও ওবামা ভীষণ জনপ্রিয়। এদিন তিনি প্রচার সমাবেশে হাজির হতেই উদ্বেল হয়ে পড়ে জনতা। এই তুঙ্গ জনপ্রিয়তার কারণেই ওবামার (Barack Obama) ওপর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ভোট প্রচারের। কেবল মিচিগান নয়, আরও চারটি রাজ্যে দলের তরফে নির্বাচন পরিচালনা করবেন তিনিই। জানা গিয়েছে, মিচিগানের সভা সেরে ওবামা (Barack Obama) প্রচারে যোগ দেবেন জর্জিয়ায়। মঙ্গলবার যাবেন নাভেদার পার্পেল স্টেটে। নভেম্বরের পাঁচ তারিখে তিনি যাবেন পেনসিলভানিয়ায়।

     

     

  • Prince Harry-Meghan Markle: রাজপরিবারের সঙ্গে ক্রিসমাস উদযাপন করবেন না প্রিন্স হ্যারি ও মেগান মার্কেল! কী এমন হল?

    Prince Harry-Meghan Markle: রাজপরিবারের সঙ্গে ক্রিসমাস উদযাপন করবেন না প্রিন্স হ্যারি ও মেগান মার্কেল! কী এমন হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের মৃত্যুর পর ব্রিটিশ রাজকীয় পরিবার প্রথম ক্রিসমাস উদযাপন করবেন। কিন্তু এই উদযাপনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন না ডিউক অ্যান্ড ডাচেস অফ সাসেক্স প্রিন্স হ্যারি ও মেগান মার্কেল। এমনকি পিতা রাজা তৃতীয় চালর্সের আমন্ত্রণও প্রত্যাখ্যান করতে পারে। এমনটাই সূত্রের খবর অনুযায়ী জানা গিয়েছে। তবে কেন থাকবেন না ক্রিসমাসের সময়ে, এই নিয়েও জনসাধারণের মনে কৌতূহলের সৃষ্টি হয়েছে।

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, খুব শীঘ্রই প্রিন্স হ্যারির লেখা বই ‘স্পেয়ার’  প্রকাশিত হতে চলেছে। আর তার ব্যস্ততার মাঝেই তাঁরা উপস্থিত থাকতে পারবেন না জানা গিয়েছে। তাঁর লেখা ‘স্পেয়ার’ বইটি একটি আত্মজীবনী। ইতিমধ্যেই বইটিকে শকওয়েবে পাঠানো হয়েছে ও ২০২৩ সালের ১০ জানুয়ারি এটি প্রকাশিত হতে চলেছে। ফলে তাঁর এই আত্মজীবনীতে কী কী লিখেছেন তা নিয়ে আগ্রহ প্রায় পুরো বিশ্ববাসীর।

    হ্যারি রাজা তৃতীয় চার্লস ও প্রয়াত প্রিন্সেস অব ওয়েলস ডায়নার ছোট ছেলে। ব্রিটেনের রানি এলিজাবেথের নাতি তিনি বেঁচে থাকতেই রাজ উপাধি বর্জন করেছেন। ফলে ধারণা করা হচ্ছে,  মেগান মার্কেলকে বিয়ে করার পর রাজপরিবারের সঙ্গে হ্যারির যে টানাপোড়েন শুরু হয়েছিল, সে বিষয়গুলো আত্মকথাতে উঠে আসবে। ২৫ বছর আগে তাঁর মা ডায়ানার মৃত্যুতে রাজপুত্র কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিলেন সে বিষয়েও লেখা হবে জানা গিয়েছে। এছাড়াও ডায়নার মৃত্যুর পর তাঁর দুই ছেলে কীভাবে বেড়ে উঠেছে, তা নিয়ে মানুষের আগ্রহ তুঙ্গে। সেসব কথাই লিখেছেন হ্যারি। এই আত্মকথাতেই উঠে আসবে কেন হ্যারি রাজপরিবারের দায়িত্ব ছেড়ে আমেরিকা চলে যান।

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, আগামী বছরের জানুয়ারিতে বইটি বাজারে আনতে চলেছে খ্যাতনামা প্রকাশনা সংস্থা ‘পেঙ্গুইন র‍্যানডম হাউস’। পিপল ম্যাগাজিন জানিয়েছে যে স্মৃতিকথা সম্পর্কে একটি বিবৃতিতে, পেঙ্গুইন র‍্যানডম হাউস বলেছে যে ৪১৬ পৃষ্ঠার বইটিতে হ্যারিকে নিজের জীবনের কথা সততার সঙ্গে বলতে দেখা যাবে। এছাড়াও হ্যারি ঘোষণা করেছিলেন যে, তিনি এই বইটি একজন রাজপুত্র হয়ে নন, এক মানুষ হিসেবে লিখেছেন।

    এছাড়াও জানা গিয়েছে, ‘স্পেয়ার’ ব্রিটেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, আয়ারল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, ভারত এবং দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রকাশিত হবে। আরও ১৫টি ভাষায় অনুবাদ প্রকাশ করার পরিকল্পনা করা হয়েছে।

  • Liz Truss: পুতিনের নির্দেশেই হ্যাক করা হয়েছিল ব্রিটেনের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাসের ফোন!

    Liz Truss: পুতিনের নির্দেশেই হ্যাক করা হয়েছিল ব্রিটেনের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাসের ফোন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিটেনের (Britain) প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাসের (Liz Truss) ব্যক্তিগত ফোন হ্যাক করা হয়েছিল। রাশিয়ার (Russia) প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের (Vladimir Putin) হয়ে কাজ করে এমন সন্দেহভাজন সংস্থাই এ কাজ করেছে। ট্রাস যখন ব্রিটেনের বিদেশমন্ত্রী তখনই হ্যাক করা হয় তাঁর ব্যক্তিগত ফোন। শনিবার এ খবর প্রকাশ করেছে ব্রিটেনের নামকরা সংবাদপত্র ডেইলি মেইল।

    ব্রিটেনের ওই নামী সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সন্দেহভাজন গুপ্তচররা ট্রাসের (Liz Truss) ঘনিষ্ঠ বন্ধু কোয়াসি কোয়ার্টেংয়ের সঙ্গে কথোপকথন ও গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে একাধিক দেশের সঙ্গে ট্রাসের আলোচনার গোপন বিবরণের খোঁজ পেতেই ট্রাসের ফোন হ্যাক করেছিল। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের বিষয়ে বিভিন্ন দেশের বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে ট্রাসের কথোপকথনও এজেন্টদের হাতে গিয়েছে বলে অনুমান করা হচ্ছে। হ্যাকাররা বছরখানেক ধরে ট্রাসের ফোন থেকে ডেটা ডাউনলোড করেছে। ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে কোনও মন্তব্য করতে অস্বীকার করেছেন ব্রিটিশ সরকারের এক মুখপাত্র। তিনি বলেন, সাইবার হুমকি থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য সরকারের শক্তপোক্ত ব্যবস্থা রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে মন্ত্রীদের নিরাপত্তা নিয়ে নিয়মিত আলোচনা, তাঁদের ব্যক্তিগত তথ্য কীভাবে সংরক্ষণ করতে হবে তার পরামর্শ এবং কীভাবে সাইবার হুমকির মোকাবিলা করতে হবে তার পরামর্শ দেওয়াও।

    আরও পড়ুন: ‘‘ঠিক কথাই তো বলেছেন…’’, ফ্রান্সের পর এবার মোদি-স্তুতি ব্রিটেন, আমেরিকার মুখেও

    বিদেশমন্ত্রীর পদ থেকে পরে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন ট্রাস (Liz Truss)। পার্টিগেট কেলেঙ্কারির জেরে প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেন বরিস জনসন। ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনককে (Rishi Sunak) হারিয়ে প্রধানমন্ত্রী হন ট্রাস। তবে বেশিদিন ওই পদে ছিলেন না তিনি। মাত্র দেড় মাসের মাথায় পদত্যাগ করেন ট্রাসও। এর পরেই প্রধানমন্ত্রীর দৌড়ে ফের এগিয়ে আসেন ঋষি। প্রথমে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে থাকলেও, একেবারে শেষ মুহূর্তে সরে দাঁড়ান বরিস এবং লিজ। তার পরেই প্রধানমন্ত্রী পদে ঋষিকে বেছে নেয় তাঁর দল কনজারভেটিভ পার্টি। রাজা তৃতীয় চার্লসের সঙ্গে দেখা করেন ঋষি। পরে শপথ নেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Indonesia Visa: এক কোটি টাকা ব্যাংকে থাকলেই ইন্দোনেশিয়ায় দশ বছর থাকার সুযোগ

    Indonesia Visa: এক কোটি টাকা ব্যাংকে থাকলেই ইন্দোনেশিয়ায় দশ বছর থাকার সুযোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্যাংকে  ১ কোটি টাকা থাকতে হবে। আর তাহলেই ইন্দোনেশিয়ার ‘সেকেন্ড হোম’ ভিসা (Second Home Visa) পেয়ে যেতে পারেন আপনি। তবে এই পরিমাণ টাকা না থাকলে আবেদন করেও কোনও লাভ নেই। থাকলে আবেদন করতেই পারেন।

    ইন্দোনেশিয়া (Indonesia) চাইছে চাকুরীজীবী হোন বা অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তি অথবা আর্থিক দিক থেকে ক্ষমতাশালী কেউ যাতে সেই দেশকে নিজের দ্বিতীয় আস্তানা ভাবতে পারেন। ইন্দোনেশিয়া তাঁদের ১০ বছরের ভিসা দিতে প্রস্তুত। ৫ থেকে ১০ বছরের ভিসা দিচ্ছে ইন্দোনেশিয়া।    

    আসলে ইন্দোনেশিয়া ধনীদেরই চাইছে। ধনীরা সে দেশে এসে থাকুন এবং অর্থব্যয় করুন এটাই চাইছে দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার বৃহত্তম অর্থনৈতিক শক্তিধর দেশ ইন্দোনেশিয়া।      

    বিদেশি মুদ্রা দেশের অর্থনীতিকে যাতে আরও সমৃদ্ধ করতে পারে সেই চেষ্টাতেই রয়েছে। আর আকর্ষনের কেন্দ্র বিন্দু করা হচ্ছে বালিকে। এবার দেশে দীর্ঘদিন থাকার ভিসার ব্যবস্থা করে সেই পথ আরও প্রশস্থ করতে চাইছে তারা।ইন্দোনেশিয়াকে তাঁদের দ্বিতীয় বাড়ি করে তোলার জন্য বিশ্ববাসীকে আহ্বান জানাচ্ছে তারা। তবে শর্ত একটাই পকেটে যথেষ্ট পয়সা থাকতে হবে। যা ইন্দোনেশিয়ার অর্থনীতিকে আখেরে সমৃদ্ধ করবে। 

    কিছুদিন আগে এই ঘোষণা হলেও, এখনও এই প্রক্রিয়া শুরু হয়নি। বড়দিনের সময় এই প্রক্রিয়া চালু হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। ছবির মতো এইরকম একটি দেশে থাকতে পারা অনেকের জন্যেই সুবর্ন সুযোগ। 

    ইদানীং অনেকেই দেশ ছেড়ে বিদেশে ঘুরতে যান। গত দু’বছরের অতিমারি পরিস্থিতি সামলে আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে সব দেশের পর্যটনকেন্দ্র। পরিবারের সঙ্গে ঘোরা তো বটেই, মধুচন্দ্রিমাতেও অনেকের পছন্দ ইন্দোনেশিয়ার বালি দ্বীপ।

    আরও পড়ুন: ফের ধর্মান্তকরণের অভিযোগ উঠল যোগী রাজ্য উত্তর প্রদেশে

    ইমিগ্রেশন দফতরের কার্যনির্বাহী ডিরেক্টর জেনারেল বলেন, “ইন্দোনেশিয়ার অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সামাল দিতেই বিদেশি নাগরিকদের এই সুযোগ দেওয়া হচ্ছে।” 

    নভেম্বর মাস থেকেই পর্যটক আসতে শুরু করে বালিতে। এ ছাড়া ওই মাসেই বালিতে আয়োজিত হতে চলেছে ‘জি-২০ সামিট’। পাশাপাশি ‘গারুদা ইন্দোনেশিয়া’ বিমান সংস্থাটিও তাদের আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল শুরু করবে ওই সময়ে। আশা করাই যায়, ইন্দোনেশিয়ার দুরন্ত এই ভিসার প্রলোভন, অনেকের জন্যেই বড় সুযোগ। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • t20 world cup: আমরা জিততে আসিনি, তাই চাপটা ওদের, আমাদের নয়! ভারতের বিপক্ষে নিজেদের সেরাটা দেওয়াই লক্ষ্য শাকিবের

    t20 world cup: আমরা জিততে আসিনি, তাই চাপটা ওদের, আমাদের নয়! ভারতের বিপক্ষে নিজেদের সেরাটা দেওয়াই লক্ষ্য শাকিবের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার অ্যাডিলেডে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের (T-20 World Cup) গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে মুখোমুখি ভারত-বাংলাদেশ। এই ম্যাচের ফলের ওপর অনেকটাই নির্ভর করছে দুই দলের সেমিফাইনাল ভাগ্য। তিনটি ম্যাচ খেলে টিম ইন্ডিয়া সংগ্রহ চার পয়েন্ট। সমসংখ্যক ম্যাচে বাংলাদেশও ৪ পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে। গত ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যাওয়ায় কিছুটা হলেও চাপে রোহিত শর্মারা। কাগজে-কলমে ভারত শক্তিশালী হলেও ফরম্যাট যেহেতু টি-টোয়েন্টি তাই ম্যাচের ফল যা কিছু হতে পারে। তবুও বাংলাদেশের অধিনায়ক শাকিব আল হাসান ভারতকেই এগিয়ে রাখছেন। তিনি বলেছেন, ” এই ম্যাচ আমরা জিতলে সেটা হবে বড় অঘটন। ভারত সবদিক থেকেই আমাদের চেয়ে এগিয়ে। তবুও আমরা নিজেদের সেরা খেলাটা মেলে ধরার চেষ্টা করব। চাপটা থাকবে ভারতের ওপর। কারণ রোহিত শর্মারা চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য খেলছে। আমরা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই করব। কঠিন লড়াই হলেও না জেতার কোনও কারণ দেখছি না। গ্রুপের বাকি দুটি ম্যাচ আমাদের খেলতে হবে ভারত ও পাকিস্তানের বিরুদ্ধে। কাগজে-কলমে দুটি দলই আমাদের থেকে এগিয়ে। তবে আমরা যদি সেরা পারফরম্যান্সটা মেলে ধরতে পারি তাহলে দিনটা আমাদের হতেই পারে। আয়ারল্যান্ড বা জিম্বাবোয়েকে দেখে শেখা উচিত দলের প্রত্যেক ক্রিকেটারের। ওরা ইংল্যান্ড, পাকিস্তানের মতো শক্তিশালী প্রতিপক্ষকে হারিয়েছে। তাহলে আমরা ভারতকে হারাতে পারবো না কেন?’

    আরও পড়ুন: ছাত্র রাহুলের উপর ভরসা রাহুল স্যারের! বৃষ্টির আশঙ্কা ভারত-বাংলাদেশ ম্যাচে

    দুরন্ত ফর্মে আছেন ভারতীয় ব্যাটসম্যান সূর্য কুমার যাদব। তাঁকে দ্রুত ফেরানোই বড় চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশের বোলারদের। এই প্রসঙ্গে শাকিব বলেছেন, “সূর্য কুমার সত্যিই দুর্দান্ত ব্যাটিং করছে। রেকর্ডের বিচারে আমার মনে হয় সূর্যই এখন ভারতের এক নম্বর ব্যাটসম্যান। এছাড়াও আরও অনেক বিশ্বমানের ব্যাটসম্যান আছে ওদের। আমরা এখনও টিম মিটিং করিনি। তাই বিপক্ষের ব্যাটসম্যানদের নিয়ে আলাদা আলাদা কোনও পরিকল্পনা তৈরি হয়নি। আমাদের যদি এই ম্যাচ জিততেই হয় তাহলে সব বিভাগেই সেরাটা দিতে হবে।”

    আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দুই দল এখনও পর্যন্ত মুখোমুখি হয়েছে তিনবার। ভারতের পক্ষে ফল আপাতত ৩-০। ডনের দেশে শাকিবরা ৩-১ করতে পারেন না ভারত প্রত্যাশামতোই জয়ের হাসি হাসতে পারে তা-ই দেখার।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Suvendu Adhikari: তৃণমূলকে পঞ্চায়েত ভোটে জিতিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন! অভিযোগ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: তৃণমূলকে পঞ্চায়েত ভোটে জিতিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন! অভিযোগ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী বছরের মার্চ-এপ্রিল মাসের মধ্যেই রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচন (Panchayat Election) অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। আর এরই মাঝে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) রাজ্য নির্বাচন কমিশনের (State Election Commission) বিরুদ্ধে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন। তৃণমূলকে পঞ্চায়েত ভোটে জিতিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। মঙ্গলবার রাজ্য নির্বাচন কমিশনের অফিসের সামনে দাঁড়িয়ে এমনটাই অভিযোগ করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। কমিশন প্রকাশিত খসড়া ‘রিজার্ভেশন রোস্টার’ নিয়ে আপত্তি জানাতে সেখানে গিয়েছিলেন তিনি। আর তারপরেই তাঁকে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ করতে দেখা গেল। শুধু তাই নয়, এদিন রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে রাজ্যের শাসকদলের তাঁবেদার বলেও কটাক্ষ করেন তিনি।

    তিনি এদিন অভিযোগ করেছেন, “আগামী পঞ্চায়েত ভোটে তৃণমূলকে জিতিয়ে দেওয়ার লাইসেন্স করে দিচ্ছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন।” পঞ্চায়েত নির্বাচনকে সামনে রেখে গত ১৮ অক্টোবর ‘রিজার্ভেশন রোস্টার’ বের করেছে কমিশন। আর একে নিয়েই আপত্তি জানিয়েছেন শুভেন্দু। কমিশন প্রকাশিত খসড়ায় বলা হয়েছে, কোন আসন মহিলা এবং কোন আসন তপশিল জাতি এবং উপজাতিদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে। কিন্তু শুভেন্দু অধিকারী অভিযোগ করেছেন, এই খসড়া নিয়ম মাফিক তৈরি করা হয়নি। স্থানীয় ভাবে কোনও সমীক্ষা না করেই তৃণমূল নেতা এবং সরকার-ঘনিষ্ঠ আমলাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে খসড়াটি তৈরি হয়েছে। তাই তিনি দাবি করেছেন, এই খসড়া সমীক্ষা বাতিল করে ওবিসি জনসংখ্যা ৭.৫ শতাংশ ধরে নতুন সংরক্ষণের তালিকা রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে বার করতে হবে।  

    আরও পড়ুন: পশ্চিমবঙ্গেও সিএএ প্রয়োগ হবে, সুবিধা পাবেন মতুয়ারাও, ঘোষণা শুভেন্দুর

    তিনি এদিন আরও অভিযোগ করেছেন, এই খসড়া নিয়ে যাতে বিরোধীরা কোনও আপত্তি না করতে পারে তার জন্য এই খসড়া ছুটির সময়ে প্রকাশ করা হয়েছে আর পরামর্শ দানের শেষ দিনও রাখা হয়েছে ২ নভেম্বর। আর ২ নভেম্বরও ছুটির দিন। ফলে এমন সময়ে কীভাবে খসড়া বের করতে পারে তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বিরোধী দলনেতা। ফলে তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে জানান, এই ‘ড্রাফট সার্ভে’ বাদ দিয়ে নতুন করে সমীক্ষা করতে হবে। আর তা না হলে তিনি আদালতের দ্বারস্থ হবেন। বিজেপি নেতা আরও দাবি করেছেন “তৃণমূল ব্লকের নেতা, যারা একশো দিনের কাজের টাকা চুরি করেছেন, তাঁদের সঙ্গে মিলে বিডিওরা ‘ড্রাফট পাবলিকেশন’ করেছেন। একে চূড়ান্ত করলে আমি আদালতের দ্বারস্থ হব।”

    এর আগেও ২০১৮ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে রাজ্য জুড়ে ব্যাপক সন্ত্রাসের অভিযোগ উঠেছিল শাসকদলের বিরুদ্ধে৷ এমনকি পুলিশের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছিল ৷ আর এবার ভোটের আগে খোদ রাজ্য নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে অভিযোগ করলেন শুভেন্দু অধিকারী।

  • NIFT: ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ফ্যাশন টেকনোলজির প্রবেশিকা পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন শুরু হয়েছে, জানুন বিস্তারিত

    NIFT: ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ফ্যাশন টেকনোলজির প্রবেশিকা পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন শুরু হয়েছে, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ফ্যাশন টেকনোলজির (NIFT)  ২০২৩ সালের প্রবেশিকা পরীক্ষার জন্য রেজিস্ট্রেশন পর্ব শুরু হচ্ছে আজ অর্থাৎ ১ লা নভেম্বর থেকে চলবে ৩১শে ডিসেম্বর ২০২২ অবধি‌। আগ্রহী প্রার্থীরা রেজিস্ট্রেশন করতে পারেন এই ওয়েবসাইটে গিয়ে nift.ac.in,  খুঁটিনাটি সমস্ত কিছু তথ্য এখানেই পাওয়া যাবে ।

    যোগ্যতা: আবেদনকারীকে যেকোনো স্বীকৃত বোর্ড থেকে ১০+২ পরীক্ষায় পাশ করতে হবে। 

    আবেদনকারীর বয়স অবশ্যই ২৪ বছরের নিচে হতে হবে। সংরক্ষিত শ্রেণীর প্রার্থীরা অর্থাৎ তপশিলি জাতি এবং শারীরিক প্রতিবন্ধীরা পাঁচ বছর অবধি বয়সের ছাড় পাবেন। 

    প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে প্রার্থীরা ২০২৩ শিক্ষা বর্ষে, নিম্নলিখিত বিষয়গুলি নিয়ে স্নাতক স্তরে পড়াশোনার সুযোগ পাবেন ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ফ্যাশন টেকনোলজি তে।

    বিষয়গুলি হলো:

    1)Accessory Design, 

    2)Fashion Communication 

    3) Fashion Design, 

    4)Knitwear Design, 

    5)Leather Design and Textile Design

    পরবর্তীকালে এখান থেকেই বিভিন্ন বিষয়ে স্নাতকোত্তর করার সুযোগ রয়েছে। বিষয় গুলি হলো

    1)Master of Fashion Management (MFM)

    2) Master of Fashion Technology

    সাধারণ ক্যাটাগরির জন্য পরীক্ষার আবেদন ফি ২০০০ টাকা এবং সংরক্ষিত প্রার্থীদের জন্য আবেদন ফি ১০০০ টাকা।

    ২০২৩ জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত লেট ফাইন দিয়ে আবেদন করা যাবে ।সেক্ষেত্রে লেট ফাইন দিতে হবে ৫০০০ টাকা। পরীক্ষার অ্যাডমিট কার্ড ২০২৩ এর জানুয়ারির তৃতীয় সপ্তাহে দেওয়া হবে। পরীক্ষার সম্ভাব্য দিন ঘোষণা করা হয়েছে ৫ই ফেব্রুয়ারি ২০২৩।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share