Blog

  • Rajiv Kumar: ‘এক জাতি, এক ভোটে’র সিদ্ধান্ত নিতে হবে আইনসভাকে, জানালেন রাজীব কুমার

    Rajiv Kumar: ‘এক জাতি, এক ভোটে’র সিদ্ধান্ত নিতে হবে আইনসভাকে, জানালেন রাজীব কুমার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘এক জাতি, এক ভোটে’র (One Nation One Election) সিদ্ধান্ত নিতে হবে দেশের আইনসভাকে। বুধবার একথা জানালেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার (Rajiv Kumar)। তিনি এও জানান, আইনসভায় এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়ে গেলে কমিশন প্রশাসনিকভাবে সিদ্ধান্ত রূপায়ন করতে পারে।

    কী বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী?

    ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পরেই ‘এক জাতি, এক ভোটে’র পক্ষে সওয়াল করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর পদাঙ্ক অনুসরণ করে বিজেপির (BJP) একাধিক নেতা-মন্ত্রীও ‘এক জাতি, এক ভোটে’র পক্ষে সওয়াল করেন। ‘এক জাতি, এক ভোট’ নীতির কথা প্রথম বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পরে ল’ কমিশনকে চিঠি লিখে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছিলেন, তিনি এই নীতির পক্ষে।

    প্রধানমন্ত্রীর যুক্তি ছিল, কয়েক মাস পর পর নির্বাচন চলে আসে। এর প্রভাব পড়ে উন্নয়নমূলক কাজের অগ্রগতিতে। তাঁর প্রস্তাব ছিল, লোকসভা, বিধানসভা এবং পঞ্চায়েত নির্বাচনে একটিই ভোটার তালিকা প্রস্তুত করা হোক। আলাদা আলাদ তালিকা তৈরি করতে জনগণের টাকার অপচয় বলেও দাবি তাঁর।

    প্রধানমন্ত্রী তথা বিজেপির এই প্রস্তাবের তুমুল বিরোধিতা করেছিল বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আবার এক কদম এগিয়ে বলেন, এত বড় দেশে একই সঙ্গে কেন্দ্র ও রাজ্য দু জায়গায় নির্বাচন করা বাস্তবসম্মত প্রস্তাব নয়। তিনি বলেছিলেন, আমি নির্বাচনে খরচ কমানোর ব্যাপারে সহমত। ‘এক জাতি, এক  ভোট’ প্রক্রিয়াটি সমস্ত রাজ্যের নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হতে পারে। কিন্তু যদি এটা হল, আর কেন্দ্রের সরকার পড়ে যায়, তাহলে কি আগামিকাল ফের একটা রাজ্য ও কেন্দ্রের নির্বাচন হবে?

    আরও পড়ুন: কাশ্মীরে জঙ্গি মডিউলের পর্দাফাঁস, বিপুল অস্ত্র সহ ধৃত ৩ জইশ জঙ্গি

    তবে আইনসভা সিদ্ধান্ত নিলে রূপায়ণ করা যেতে পারে ‘এক জাতি, এক ভোট’ নীতি। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার  রাজীব কুমার (Rajiv Kumar) বলেন, এই কর্মযজ্ঞ সামলাতে অনেক কিছুই প্রয়োজন। অনেক সমস্যাও আছে। তবে এখন দেশে চলছে আইনের শাসন। তাই এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে হবে আইনসভাকেই। আইনসভা সিদ্ধান্ত নিলে কমিশন তা রূপায়ণ করতে প্রস্তুত বলেও জানান তিনি। ভূতপূর্ব মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুশীল চন্দ্র সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে বলেছিলেন, ‘এক জাতি, এক ভোট’ উত্তম প্রস্তাব। তবে এজন্য সংবিধান সংশোধন করতে হবে। এই সিদ্ধান্ত নিতে হবে সংসদে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

  • T20 World Cup: নিউজিল্যান্ডকে ৭ উইকেটে হারিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে পাকিস্তান

    T20 World Cup: নিউজিল্যান্ডকে ৭ উইকেটে হারিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে পাকিস্তান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাত্র একটি ম্যাচের অপেক্ষা। তারপরেই মেলবোর্নে হতে পারে মহারণ। নিউজিল্যান্ডকে সাত উইকেটে হারিয়ে ফাইনালে পাকিস্তান। বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় সেমিফাইনালে ইংল্যান্ডকে রোহিতরা হারাতে পারলেই ফের মুখোমুখি হবে ভারত-পাকিস্তান। এবার ফাইনাল। 

    ১৩ বছর পর বিশ্বকাপের হাতছানি

    এক সময় সেমিফাইনালে ওঠাই অনিশ্চিত ছিল। সুপার ১২-এ নেদারল্যান্ডস, দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে দেওয়ায় সেমিফাইনালের রাস্তা খুলে যায়। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে তারপর দাপটে জয় আর শেষ চারের ম্যাচে বুধবার নিউজিল্যান্ডকে এক কথায় উড়িয়ে দিল বাবর আজমের পাকিস্তান। এদিন একমাত্র টস ভাগ্য নিউজিল্যান্ডের সহায় ছিল। প্রথমে ব্যাট করে কেন উইলিয়ামসনের দল ৪ উইকেট হারিয়ে ১৫২ রান তোলে। ড্যারিল মিচেল অর্ধশতরান করেন। জবাবে মহম্মদ রিজওয়ান এবং বাবর আজমের জোড়া অর্ধশতরানের ভর করে সাত উইকেট বাকি থাকতে জয়ের প্রয়োজনীয় রান তুলে নেয় পাকিস্তান। ৭টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৪২ বলে ৫৩ রান করেন বাবর। ৫টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৪৩ বলে ৫৭ রান করেন রিজওয়ান। শেষমেশ ম্যাচের সেরার পুরস্কার ওঠে রিজওয়ানের হাতে। টসে জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন কেন উইলিয়ামসন। বল করতে নেমে প্রথম ওভারেই কিউইদের ধাক্কা দেয় পাকিস্তান। শাহিন আফ্রিদির চতুর্থ বলেই ফিরে যান দলের ওপেনার ফিন অ্যালেন। আফ্রিদির সোজাসুজি নেমে আসা বল আড়াআড়ি ভাবে খেলতে গিয়েছিলেন অ্যালেন। লাইন ফস্কান এবং সোজা এলবিডব্লিউ। প্রাথমিক ধাক্কা সামলে দলের ইনিংসকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন ডেভন কনওয়ে এবং কেন উইলিয়ামসন। সেখানেও বাধা পেতে হয়। শাদাব খানের দুর্দান্ত থ্রোয়ে ২১ রানেই ফিরে যান কনওয়ে। এরপরে একমাত্র ড্যারিল মিচেল দাঁড়াতে পেরছিলেন। জবাবে ব্যাট করতে নেমে বাবর আজম ও মহম্মদ রিজওয়ান ঝড় তোলেন। আর পিছনফিরে তাকাতে হয়নি পাকিস্তানকে।

    আরও পড়ুন: ইংল্যান্ডের মুখোমুখি হওয়ার আগে ব্রিটিশ-রাজে নৈশভোজ টিম ইন্ডিয়ার! কেন জানেন?

    মেলবোর্নে মহারণের অপেক্ষা

    ২০০৭-এর পর আবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের (T-20 World Cup) ফাইনালে ভারত-পাকিস্তান লড়াইয়ের মঞ্চ তৈরি হয়ে গেল। ২০০৭ সালে যেমন পাকিস্তানকে ফাইনালে হারিয়ে উদ্বোধনী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতেছিল ভারত, সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হবে মেলবোর্নে,এখনই সেই স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন ভারতীয় ক্রিকেট অনুরাগীরা। আবার ২০১৭ সালের আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির স্মৃতি ফিরিয়ে আনতে চাইবে পাকিস্তান। সেই ফাইনালে ভারতকে দাঁড়াতেই দেননি মহম্মদ আমিররা। তবে কী হবে তা সময় বলবে? আপাতত বৃহস্পতিবার ইংল্যান্ডকে হারাতে হবে ভারতকে! তবেই মহারণ।

     

  • Anti Terrorism: সন্ত্রাসের জন্য অর্থ নয়! দিল্লিতে আগামী সপ্তাহে বসতে চলেছে আন্তর্জাতিক সম্মেলন

    Anti Terrorism: সন্ত্রাসের জন্য অর্থ নয়! দিল্লিতে আগামী সপ্তাহে বসতে চলেছে আন্তর্জাতিক সম্মেলন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ত্রাসে অর্থের যোগান বন্ধ করতে সব সময় তৎপর থাকে ভারত। যে কোনও উপায়ে সন্ত্রাস দমনই (Anti Terrorism) লক্ষ্য দেশের। তাই এবার দুই দিনের মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলন ‘নো মানি ফর টেররিজম’-এর আয়োজন করতে চলেছে দেশ। সরকারি সূত্রে খবর, আগামী সপ্তাহে দিল্লিতে হতে চলেছে এই সম্মেলন।

    সম্মেলনের খুঁটিনাটি

    সন্ত্রাস দমনে (Anti Terrorism) এর আগে প্রথম ২০১৮ সালে প্যারিসে এই ধরনের সম্মেলন আয়োজন করা হয়েছিল। তারপর দ্বিতীয় সম্মেলনটি হয় অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে ২০১৯ সালে। প্রায় ৬৫টি দেশ মেলবোর্নে এই সম্মেলনে যোগ দিয়েছিল। ২০২০ সালে সম্মেলনের আয়োজন করার কথা ছিল ভারতের। কিন্তু করোনার জন্য তা বাতিল হয়ে যায়। তাই এবার ভারতেই বসতে চলেছে এই সম্মেলনের তৃতীয় সংস্করণ। ১৮ ও ১৯ নভেম্বর দিল্লিতে এই সভার আয়োজন করা হবে। এগমেন্ট গ্রুপের সদস্য রাষ্ট্রগুলির মন্ত্রী, কূটনীতিক এবং সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষজ্ঞরা এই বৈঠকে যোগ দেবেন।

    আরও পড়ুন: টাকার জোগান হচ্ছে, তাই বাড়ছে সন্ত্রাসবাদ, রাষ্ট্রসংঘের বৈঠকে এস জয়শঙ্কর

    কী আলোচনা হতে পারে?

    ১৫০টি দেশের ফিনান্সিয়াল ইন্টালিজেন্স ইউনিট (FIU) দ্বারা তৈরি এগমেন্ট গ্রুপ এই সম্মেলনের আয়োজক। ভারতে এফআইউই-য়ের এক শীর্ষকর্তা জানান, সন্ত্রাসে (Anti Terrorism)অর্থের যোগান রোধ করতে, ভার্চুয়াল কনটেন্টের অপব্যবহার আটকাতে, বিশেষ করে ক্রিপ্টো কারেন্সিগুলির অপব্যবহার রোধ করতে নানা পদক্ষেপ নিয়ে এখানে আলোচনা হতে পারে।

    “দেশের সমস্ত নাগরিকদের রক্ষা করব…”, প্রধান বিচারপতি পদে শপথ নিলেন ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়

    সন্ত্রাস রুখতে সক্রিয় ভারত:

    সন্ত্রাস রুখতে (Anti Terrorism) ভারত সরকার অনুসন্ধান, প্রতিরোধ এবং সন্ত্রাসবাদী সংগঠনগুলির কাজ পণ্ড করতে নিরন্তর চাপ তৈরি করেছে। দেশের নেতৃবৃন্দ অভ্যন্তরীণ সন্ত্রাস দমন করে সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের সদস্যদের বিচার বিভাগের অধীনে আনতে সক্ষম হয়েছে। আমেরিকা এবং সমমনষ্ক দেশগুলির সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার করেছে দিল্লি। বিশ্বজুড়ে সন্ত্রাস সৃষ্টিকারী আল কায়দা, আইসিস, জৈশ-ই-মহম্মদ, লস্কর-ই-তৈবা ও ডি-কোম্পানির বিবিধ হুমকির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলায় সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছে ভারত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Justice DY Chandrachud: “দেশের সমস্ত নাগরিকদের রক্ষা করব…”, প্রধান বিচারপতি পদে শপথ নিলেন ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়

    Justice DY Chandrachud: “দেশের সমস্ত নাগরিকদের রক্ষা করব…”, প্রধান বিচারপতি পদে শপথ নিলেন ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, বুধবার দেশের সুপ্রিম কোর্টের ৫০ তম প্রধান বিচারপতি পদে শপথ নিলেন বিচারপতি ধনঞ্জয় যশবন্ত চন্দ্রচূড় (Justice DY Chandrachud)। আজ রাষ্ট্রপতি ভবনে, রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু তাঁকে শপথবাক্য পাঠ করান। এর আগে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ছিলেন উদয় উমেশ ললিত৷ তাঁর মেয়াদকাল শেষ হওয়ার পরেই দায়িত্ব নিলেন চন্দ্রচূড়৷ আগামী ২০২৪ সালের ১০ নভেম্বর পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি পদে থাকবেন তিনি।

    বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের শপথগ্রহণ

    শপথ নেওয়ার পর বিচারপতি চন্দ্রচূড় (Justice DY Chandrachud) সুপ্রিম কোর্টে মহাত্মা গান্ধীর মূর্তির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং বলেন যে দেশের সেবা করা তাঁর কর্তব্য। তিনি বলেন, “জাতির সেবা করা আমার কর্তব্য। আমরা ভারতের সমস্ত নাগরিককে রক্ষা করব।” নতুন প্রধান বিচারপতি ২০১৬ সালে ভারতের সুপ্রিম কোর্টে নিযুক্ত হওয়ার আগে ২০১৩ সালে, এলাহাবাদ আদালতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন। এছাড়াও তিনি ২০০০ সালে, বম্বে হাইকোর্টের বিচারক ছিলেন। এর আগে ১৯৯৮ সালে বম্বে এইচসি দ্বারা সিনিয়র অ্যাডভোকেট হিসাবে মনোনীত হন ও তিনি ভারতের অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল হিসেবেও নিযুক্ত হন।

    আরও পড়ুন: ছেলেকে অন্যায় ‘সুবিধা’ পাইয়ে দিতেন বিচারপতি চন্দ্রচূড়! অভিযোগ খারিজ বার কাউন্সিলের

    প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি ইউ ইউ ললিতের প্রস্তাব

    প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি এন ভি রামানার অবসরের পর গত ২৭ আগস্ট দেশের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন বিচারপতি ললিত। নিয়ম অনুযায়ী, দেশের প্রধান বিচারপতি অবসরগ্রহণের আগে পরবর্তী প্রধান বিচারপতির নাম সুপারিশ করে যাবেন। সেই প্রথা মেনে গত ১১ অক্টোবর সুপ্রিম কোর্টের সব বিচারপতিকে নিয়ে বৈঠকে বসে কেন্দ্রের হাতে চিঠি তুলে দেন প্রধান বিচারপতি ললিত। ফলে দেশের প্রাাক্তন প্রধান বিচারপতি ইউ ইউ ললিতই (Justice U U Lalit) তাঁর উত্তরসূরী হিসেবে ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের ((Justice DY Chandrachud)) নাম প্রস্তাব করেছিলেন ও তাঁর প্রস্তাবে মান্যতা দেন ও তাঁকে প্রধান বিচারপতি পদে নিয়োগ করেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু।

    উল্লেখ্য, ৪৪ বছর আগে দেশের প্রধান বিচারপতি হয়েছিলেন ধনঞ্জয়ের বাবা যশবন্ত বিষ্ণু চন্দ্রচূড়। ১৯৭৮ সালের ২ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৯৮৫ সালের ১১ জুলাই পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ৭ বছর প্রধান বিচারপতি পদে ছিলেন তিনি। আর আজ তাঁরই ছেলে (Justice DY Chandrachud) প্রধান বিচারপতির আসনে বসবেন।

  • T20 World Cup: আসছে লগান ২! ইন্ডিয়া-ইংল্যান্ড সেমিফাইনালকে ঘিরে মিমের বন্যা সোশ্যাল মিডিয়ায়

    T20 World Cup: আসছে লগান ২! ইন্ডিয়া-ইংল্যান্ড সেমিফাইনালকে ঘিরে মিমের বন্যা সোশ্যাল মিডিয়ায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের টি-২০ বিশ্বকাপের (T20 World Cup) সেমিফাইনালে ইন্ডিয়া ও ইংল্যান্ডের ম্যাচ নিয়ে চরম উন্মাদনার সৃষ্টি হয়েছে। ইংল্যান্ড ও ইন্ডিয়ার ম্যাচকে নেটিজেনরা লগান সিনেমার সঙ্গে তুলনা করছেন। ফলে ম্যাচ আগামীকাল হলেও এই নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় মিমের বন্যা ভেসে চলেছে।

    চলতি টি-২০ বিশ্বকাপের (T20 World Cup) আর মাত্র তিনটি ম্যাচ বাকি। তার মধ্যে আজ, বুধবার প্রথম সেমিফাইনালে মুখোমুখি হবে উইলিয়ামসনের নিউজিল্যান্ড ও বাবর আজমের পাকিস্তান। ইতিমধ্যে খেলা শুরুও হয়ে গিয়েছে। গ্রুপ পর্ব, সুপার-১২ পর্বের শেষে গ্রুপ-১ থেকে সেমিফাইনালে পৌঁছেছে নিউজিল্যান্ড ও ইংল্যান্ড। গ্রুপ-২ থেকে সেমিফাইনালে উঠেছে ভারত ও পাকিস্তান। এরপর আগামীকাল, বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় সেমিফাইনালে মুখোমুখি হবে ভারত ও ইংল্যান্ড। ফলে আগামীকাল খেলা থাকলেও প্রায় কয়েকদিন ধরেই ক্রিকেটপ্রেমীদের মধ্যে উন্মাদনার শেষ নেই। সেই সঙ্গে রয়েছে মিম শেয়ারিং।

    নেটিজেনদের অনেকে আবার আগামীকালের ম্যাচকে (T20 World Cup) ‘লগান ২’ (Lagaan 2) বলেও উল্লেখ করছেন। শুধুমাত্র নেটিজেনরাই নয়, ওটিটি প্ল্যাটফর্ম নেটফ্লিক্স ইন্ডিয়া-ও এক ট্যুইটে লিখেছে, ‘ভারত সেমিফাইনালে জায়গা করে নেওয়ার পর তাদের লগান সিনেমার কথাই মনে হচ্ছে। লগানের রিমেক দেখার সুযোগ হবে এবার!’

    আসলে ম্যাচ নিয়ে এবার উত্তেজনা এতটাই তুমুল যে ক্রিকেট ভক্তরা লগানের উদাহরণ টেনে আনছেন। বলিউড স্টার আমির খান অভিনীত লগান সিনেমাটি বলিউডের অন্যতম আইকনিক সিনেমা। সিনেমাতেও ইন্ডিয়া ও ইংল্যান্ডের মধ্যে হয়েছিল ক্রিকেট ম্যাচ। পরে ব্রিটিশদের ক্রিকেট খেলায় ধূলিসাৎ করে দেয় ভারতীয়রা। সিনেমার মত এবার বাস্তবেও তাই হবে বলে আশায় বুক বেঁধেছেন দেশবাসী।

    একনজরে সেই মজাদার মিমগুলো দেখে নিন

  • TET Scam: বরখাস্ত শিক্ষকেরা চাইলে চাকরিতে যোগ দিতে পারেন, জানাল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ

    TET Scam: বরখাস্ত শিক্ষকেরা চাইলে চাকরিতে যোগ দিতে পারেন, জানাল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেআইনিভাবে চাকরি (TET Scam) পেয়েছিলেন, এই অভিযোগে ২৬৯ জন প্রাথমিক শিক্ষককে চাকরি থেকে বরখাস্ত করার নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। গত ১৩ জুন এই রায় দেন বিচারপতি। এরপরই চাকরি হারানো শিক্ষকরা সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন। সুপ্রিম কোর্ট গত ১৮ অক্টোবর চাকরি বাতিলের রায়ে স্থগিতাদেশ দেয়। সুপ্রিম কোর্ট এ বিষয়ে এখনও পর্যন্ত কোনও রায় না দিলেও প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ (Primary Education Board) জানিয়ে দিল, চাইলে বাতিল হওয়া  শিক্ষকেরা পুনরায় চাকরিতে যোগ দিতে পারবেন।

    আরও পড়ুন: সকালে গরম, বিকেলে নরম…! নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআইয়ের উপরেই আস্থা বিচারপতির

    এই মর্মে জেলা বিদ্যালয় সংসদকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের (Primary Education Board)  তরফে ২২ জন জেলা বিদ্যালয় শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যানকে চিঠি দিয়ে জানানো হয়, যাঁদের চাকরি বাতিল হয়েছিল (TET Scam) তাঁরা চাইলে স্কুলে যোগ দিতে পারবেন। তবে নির্দেশিকায় এও বলা হয়েছে,চাকরির ভবিষ্যৎ নির্ভর করবে আদালতের রায়ের উপর। চলতি মাসের ২ তারিখ সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন চাকরি বাতিল হওয়া ওই প্রাথমিক শিক্ষকেরা। চাকরিতে যোগদান করতে দিক রাজ্য, এই  আর্জি জানিয়ে আবেদন করেন শীর্ষ আদালতে। অবিলম্বে বেতন চালু করার আবেদনও জানান তাঁরা। দ্রুত শুনানি চেয়ে বিচারপতি অনিরুদ্ধ বসুর ডিভিশন বেঞ্চের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। 

    আরও পড়ুন: ৬০০ দিন পেরোলো চাকরিপ্রার্থীদের আন্দোলন, আরও জোরদার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

    শীর্ষ আদালতের রায়ের আগেই এমন সিদ্ধান্ত কেন নেওয়া হল? এই প্রশ্নের উত্তরে পর্ষদ (Primary Education Board) সূত্রে বলা হয়, আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছিল। ২০১৪ সালে টেট পরীক্ষা হয়েছিল এবং ২০১৬ সালে প্রকাশিত হয় মেধাতালিকা। ২০১৭ সালে অতিরিক্ত একটি মেধাতালিকাও প্রকাশিত হয়। কিন্তু, দ্বিতীয় তালিকাতে অনিয়ম হয়েছে অভিযোগ তুলে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের হয়। সেই মামলার প্রেক্ষিতে ২৬৯ জন শিক্ষকের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Jhalda: খারিজ হয়ে গেল কংগ্রেসের আবেদন, ২১ নভেম্বরই ঝালদা পুরসভার ভোট, নির্দেশ হাইকোর্টের

    Jhalda: খারিজ হয়ে গেল কংগ্রেসের আবেদন, ২১ নভেম্বরই ঝালদা পুরসভার ভোট, নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খারিজ হয়ে গেল বিরোধীদের আবেদন। ২১ নভেম্বরই হচ্ছে ঝালদা পুরসভার আস্থা ভোট। সোমবার আস্থা ভোটের আবেদন করেছিলেন কংগ্রেস কাউন্সিলররা। সেই আবেদন খারিজ করে দিলেন  হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অমৃতা সিনহা। পূর্ব নির্ধারিত সময় ২১ নভেম্বরই হবে আস্থা ভোট। ফলে আরও কিছুটা সময় পাবে তৃণমূল।

    প্রসঙ্গত, পুরুলিয়া জেলার ঝালদা পুরসভায় মোট ১২টি ওয়ার্ড রয়েছে। গত পুরসভা ভোটে ঝালদায় ৫টি করে আসন জেতে তৃণমূল ও কংগ্রেস। ২টি আসনে জয়লাভ করেন নির্দল প্রার্থীরা। জয়ের পর নির্দল প্রার্থী শীলা চ্যাটার্জি তৃণমূলে যোগ দেন। এর জেরে সেখানে তৃণমূলের কাউন্সিলর সংখ্যা দাঁড়ায় ৬। সেই সঙ্গে আরও একজন নির্দলেরও সমর্থন পায় রাজ্যের শাসক দল। এই সমর্থন নিয়ে সেখানে পুরবোর্ড গঠন করে তৃণমূল। 

    বোর্ড গঠন নিয়ে তৃণমূল-কংগ্রেস অশান্তির মধ্যেই গত ১৩ মার্চ খুন হন কংগ্রেসের জয়ী প্রার্থী তপন কান্দু। তপন কান্দু খুনের ঘটনায় উত্তাল হয় গোটা রাজ্য। পরবর্তীতে উপনির্বাচনে কংগ্রেস প্রার্থী হিসেবে কাকা তপন কান্দুর আসনে জয়ী হন ভাইপো মিঠুন কান্দু। যদিও বোর্ড গঠন করতে পারেনি কংগ্রেস।       

    এরপর পদত্যাগ করেন শীলা চ্যাটার্জি। শীলার পদত্যাগের পর তৃণমূলের কাউন্সিলের সংখ্যা কমে হয় পাঁচ। তৃণমূল বোর্ড সংখ্যা গরিষ্ঠতা হারায়। এরপরেই পাঁচ কাউন্সিলর ও একজন নির্দল প্রার্থীর সমর্থনে অনাস্থার ডাক দেয় কংগ্রেস। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, তৃণমূলের মোট কাউন্সিলর ৫ জন। অনাস্থার ডাক দেন এক নির্দল সহ ৬ জন কংগ্রেস কাউন্সিলর। 

    বিরোধী কাউন্সিলরদের জারি করা নোটিস খারিজের আবেদন জানিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন ঝালদা পুরসভার উপপুরপ্রধান সুদীপ কর্মকার। উপপুরপ্রধানের দাবি, ১৩ অক্টোবর চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনেন বিরোধীরা। ১৫ দিনের মধ্যেই এ নিয়ে পদক্ষেপ নিতে হয় চেয়ারম্যানকে। এটাই নিয়ম। কিন্তু তিনি তা না করায় ২৮ অক্টোবর উপপুরপ্রধান সুদীপ কর্মকারের কাছে তলবি সভা ডাকার আবেদন জানান বিরোধী কাউন্সিলররা। নিয়ম  অনুযায়ী, ৭ দিনের মধ্যে পদক্ষেপ নিতে হয় উপপুরপ্রধানকে। ৩ নভেম্বর উপপুরপ্রধান সুদীপ কর্মকার জানান, আস্থা ভোট হবে ২১ নভেম্বর। এরই মাঝে ৪ঠা নভেম্বর তিন বিরোধী কাউন্সিলর আস্থা ভোটের জন্য নোটিশ জারি করেন। গতকালই আস্থা ভোটের দিন ধার্য হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের জোড়াসাঁকো ক্যাম্পাসে নির্মাণে স্থগিতাদেশ কলকাতা হাইকোর্টের 

    সোমবারের আস্থা ভোটে স্থগিতাদেশ দিলেন বিচারপতি। বিচারপতির দাবি, উপপুরপ্রধান ৭ দিনে কোনও পদক্ষেপ না নিলে, বিরোধীরা আস্থা ভোট করতে পারতেন। কিছু ৭ দিনের মধ্যেই পদক্ষেপ নিয়েছেন উপপুরপ্রধান সুদীপ কর্মকার। 

    এদিকে গত সোমবার আস্থা ভোটের সম্ভাবনা থাকায়, কার্যত দুর্গে পরিণত হয়েছিল পুরুলিয়ার ঝালদা পৌরসভা। পুলিশে ঘিরে ফেলা হয়েছিল গোটা এলাকা। অশান্তি এড়াতে ১৪৪ ধারাও জারি করা হয়। কিন্তু সোমবার শেষমেশ আস্থাভোট হয় নি ঝালদা পৌরসভায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

  • Aadhaar Card: ১০ বছরে অন্তত একবার আপডেট করতে হবে আধার কার্ডের তথ্য, নয়া গাইডলাইন কেন্দ্রের

    Aadhaar Card: ১০ বছরে অন্তত একবার আপডেট করতে হবে আধার কার্ডের তথ্য, নয়া গাইডলাইন কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আধার কার্ড (Aadhaar) নিয়ে নয়া নির্দেশিকা জারি করল কেন্দ্র। এবার থেকে আধার কার্ড করা থাকলেই দায়িত্ব ফুরিয়ে যাবে না। এতদিন সদ্যোজাত শিশু কিংবা নাবালকদের কয়েক বছর অন্তর আধারের তথ‌্য ও বায়োমেট্রিক তথ‌্য আপডেট করতে হত। কিন্তু এখন থেকে প্রাপ্তবয়স্কদেরও ১০ বছর অন্তর আপডেট করতে হবে আধার কার্ডের তথ্য। 

    আরও পড়ুন: কোভিড না ডেঙ্গি, বুঝবেন কী করে?

    প্রতি দশ বছরে তথ্যে কোনও বদল না থাকলেও, আধারের তথ‌্য আপডেট করা বাধ্যতামূলক। আধার কার্ডের তথ্যের সত‌্যতা ও ধারাবাহিকতা বজায় রাখতেই এই পদক্ষেপ বলে কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে। কেন্দ্রীয় তথ‌্যপ্রযুক্তি ও বৈদ্যুতিন মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, প্রতি দশ বছরে অন্তত একবার ব্যক্তিগত নথি এবং বাসস্থানের প্রামাণ‌্য নথি জমা করে সেন্ট্রাল আইডেন্টিটিজ ডেটা রিপোজিটরি বা সিআইডিআর-এর কাছে নিজের অস্তিত্ব প্রমাণ করতে হবে। গত মাসে কেন্দ্রের আধার বিষয়ক বিভাগ ইউআইডিএআই-এর তরফে জানানো হয়, যাঁদের আধার কার্ড দশ বা তার বেশি সময় আগে ইস্যু করা হয়েছে তাঁদের আধারের ঠিকানা ও অ‌ন‌্যান‌্য নথির প্রমাণ জমা দিয়ে আধার আপডেট করতে হবে।

    কী করে করবেন আধার আপডেট?

    এর জন‌্য মাই আধার ইউআইডিএআই-এর পোর্টালে ‘আপডেট ডকুমেন্ট’ নামে নতুন একটি ট‌্যাব যোগ করা হয়েছে। সেখানে সমস্ত নথি দিয়ে আধার আপডেট করতে হবে। এছাড়া দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আধার এনরোলমেন্ট সেন্টারে নথি জমা দিয়েও আধার আপডেট করা যাবে। সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবারই কেন্দ্রের তরফে নিয়মে পরিবর্তন এনে প্রতি দশ বছর অন্তর আধার আপডেট করার বিষয়টি বাধ‌্যতামূলক করা হয়েছে। যদিও নিয়ম পরিবর্তনের বিষয়ে এখনও স্পষ্ট করে কিছু জানায়নি কেন্দ্র।

    অক্টোবরে ইউআইডিএআই-এর তরফে বেশ কিছু আধার নম্বর জানিয়ে বলা হয়েছিল, সেইসব আধার নম্বরধারীরা তাদের শনাক্তকরণ এবং বসবাসের প্রমাণের নথিগুলি যেন আপডেট করেন। এছাড়াও সাধারণ মানুষের কাছে অনুরোধও করা হয়েছিল। কেননা সেইসব আধার নম্বরগুলি দশ বছরের আগে ইস্যু করা হয়েছিল, যেগুলির গত ১০ বছরের বেশি সময়ে কোনও আপডেট করা হয়নি। বিভিন্ন রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের অন্তত হাজার সরকারি প্রকল্পে নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে সনাক্তকরণে আধার ব্যবহার করা হয়। এর মধ্যে ৬৫০ টি প্রকল্প রাজ্য সরকারগুলির এবং ৩১৫ টি প্রকল্প কেন্দ্রীয় সরকারের। এসবগুলির ক্ষেত্রেই ইকোসিস্টেম এবং বায়োমেট্রিক প্রমাণীকরণ ব্যবহার করা হয়।

    ইউআইডিএআই সূত্রে জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত প্রায় ১৩৪ কোটি আধার নম্বর দেওয়া হয়েছে। তবে ‘আপডেট ডকুমেন্ট’ বৈশিষ্টটি যুক্ত করার পরে ঠিক কতজনকে আধার আপডেট করতে হবে, তা জানা যায়নি। তবে গত বছরে দেশের প্রায় ১৬ কোটি মানুষ তাঁদের আধার ডকুমেন্ট আপডেট করেছিলেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
  • Calcutta High Court: ৩৯২৯টি শূন্যপদে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বড় রায় দিল কলকাতা হাইকোর্ট

    Calcutta High Court: ৩৯২৯টি শূন্যপদে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বড় রায় দিল কলকাতা হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) ফের ধাক্কা খেল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। বড় জয় পেল ২০১৪-এর টেট উত্তীর্ণরা। বকেয়া ৩ হাজার ৯২৯টি শূন্যপদেই নিয়োগ করতে হবে ২০১৪ সালের টেট উত্তীর্ণদের। এই শূন্যপদে অন্য কোনও প্রার্থীর নিয়োগের অধিকার নেই। এমনটাই নির্দেশে জানাল কলকাতা হাইকোর্ট। আজ এই সংক্রান্ত মামলার রায় দিল কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। অর্থাৎ নিয়োগ নিয়ে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশকেই বহাল রাখল বিচারপতি সুব্রত তালুকদার ও বিচারপতি সুপ্রতিম ভট্টাচার্যর ডিভিশন বেঞ্চ।

    ডিভিশন বেঞ্চে কী বলা হল?

    আজ কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) জানানো হয়েছে, ২০১৪-এর টেট পরীক্ষায় যে ৩৯২৯টি শূন্যপদে নিয়োগ হয়নি, সেই শূন্যপদে ২০১৪-এর টেট উত্তীর্ণদেরই মেধাতালিকার ভিত্তিতে নিয়োগ করা হবে। এই শূন্যপদে অন্য কোনও টেট উত্তীর্ণদের অধিকার নেই। গত সেপ্টেম্বরে প্রাথমিকের ৩৯২৯টি শূন্যপদে নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। এরপর তাঁর রায় বহাল রেখেই আজকের ডিভিশন বেঞ্চ এই রায় দিয়েছে। আবার, সেসময় বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের একক বেঞ্চ ২৫২ জনকে সরাসরি নিয়োগের নির্দেশও দিয়েছিল। কিন্তু আজ তা খারিজ করে ডিভিশন বেঞ্চ নির্দেশ দিয়েছে যে, একমাত্র যোগ্যতার ভিত্তিতেই নিয়োগ করতে হবে।

    আরও পড়ুন: প্রাথমিকে ৩২৫ জনের নিয়োগ করতে টাকা নিয়েছিলেন মানিক! ইডির হাতে নতুন তথ্য

    এরপরেই সিঙ্গল বেঞ্চের ওই নিয়োগ-নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে (Calcutta High Court) যায় পর্ষদ। দাবি করে তারা ২০২২ সালে প্রায় সাড়ে এগারো হাজার শূন্যপদে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করেছে। সেই মামলায় আজ ডিভিশন বেঞ্চ সরাসরি জানিয়ে দিয়েছে যে, পর্ষদ যদি ওই ৩৯২৯টি শূন্যপদ ধরে ২০২২ সালে সাড়ে ১১ হাজার শূন্যপদের নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করে থাকে, তাহলে প্রথমেই ওই ৩৯২৯টি পদ হিসেব থেকে বাদ দিতে হবে। কারণ ওই পদগুলিতে ২০১৪-র টেটের ভিত্তিতে নিয়োগ হবে। এ বাদে যে পদগুলি বাকি থাকবে তার নিয়োগে অংশ নিতে পারেন ২০১৭-র টেট উত্তীর্ণরা।

    প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের টেট-র ভিত্তিতে ২০১৬ এবং ২০২০ সালে দু’বার নিয়োগ হয়। নিয়োগ প্রক্রিয়ায় সব পদ পূরণ করা হয়নি বলে অভিযোগ ওঠে। ২০২০ সালের নিয়োগে ১৬ হাজার ৫০০ পদে নিয়োগের কথা জানিয়েছিল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। কিন্তু পরে জানা যায়, সেই সময় সাড়ে ১২ হাজার পদে নিয়োগ হয়েছিল। অর্থাৎ ৩৯২৯টি পদ বাকি থেকে যায়। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় (Calcutta High Court) শূন্যপদে ২০১৪ সালের টেট উত্তীর্ণদের নিয়োগের নির্দেশ দেন। প্রশ্ন ভুল থাকায় পরে মামলাকারীদেরও চাকরি দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন। এরপরেই আজ সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশকেই মান্যতা দিল ডিভিশন বেঞ্চ। শুধুমাত্র সরাসরি ২৫২ জন প্রার্থীর নিয়োগের নির্দেশকেই মানা হয়নি।

  • Tushar Mehta: দেশবিরোধী কাজে যুক্ত থাকলেই পদক্ষেপ! আন্তর্জাতিক মানবাধিকার পরিষদের সভায় ভারত

    Tushar Mehta: দেশবিরোধী কাজে যুক্ত থাকলেই পদক্ষেপ! আন্তর্জাতিক মানবাধিকার পরিষদের সভায় ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কিছু স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ও মানবাধিকার কর্মীর বিরুদ্ধে ভারত সরকার কেন কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে তা স্পষ্ট করলেন সলিসিটার জেনারেল তুষার মেহতা (Tushar Mehta)। জেনেভায় হিউম্যান রাইটস কাউন্সিলের সভায় বেশ কিছু সদস্য দেশ ভারত সরকারের বিরুদ্ধে অতি সক্রিয়তার অভিযোগ আনে। যদিও সেই অভিযোগ তথ্যভিত্তিক যুক্তির পেরিপ্রেক্ষিতে উড়িয়ে দেন তুষার মেহতা। তিনি বলেন, ‘গণতন্ত্রে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা, মানবাধিকার কর্মী, সাংবাদিকদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ও অবদান রয়েছে। কিন্তু কেউ যদি আইন না মানে, অনৈতিক ও দেশদ্রোহী কার্যকলাপ চালায় তাহলে যে কোনও সরকারের কড়া ব্যবস্থা গ্রহণের অধিকার রয়েছে। ভারত সরকার সেই পথেই হেঁটেছে। কারণ যেসব সংখ্যালঘু এবং বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তাঁরা নানা অভিযোগে অভিযুক্ত। কেউ দেশের আইন লঙ্ঘন করেছেন। প্রত্যেকের বিরুদ্ধে যথোপযুক্ত প্রমাণ রয়েছে। তার ভিত্তিতেই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।’

    আয়ারল্যান্ডের অভিযোগ

    উল্লেখ্য, আয়ারল্যান্ড সহ বেশ কয়েকটি দেশ অভিযোগ করে, ভারতে নাকি মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। বেছে বেছে সংখ্যালঘু নেতাদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিচ্ছে সরকার। বহু স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনকে ভুয়ো মামলায় ফাঁসানোর মতো অভিযোগ তোলা হয়েছে জেনেভার সভায়। এমনকি ভারতে বাক স্বাধীনতা নেই বলেও দাবি করা হচ্ছে। আরও একদম এগিয়ে, জার্মানির প্রতিনিধি অভিযোগ করেন, ভারতে দলিতরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। ইতালির প্রতিনিধি প্রস্তাব রাখেন, সংখ্যালঘুদের উপর যাতে নির্যাতন অবিলম্বে বন্ধ হয় সে ব্যাপারে দ্রুত ব্যবস্থা নিক ভারত সরকার। ভারতে ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে সওয়াল করেন বেলজিয়ামের প্রতিনিধি।

    ভারতের উত্তর

    সমস্ত প্রশ্নের উপযুক্ত উত্তর দিয়েছেন সলিসিটার জেনারেল। তিনি বুঝিয়ে দেন, ভারত সরকার সঠিক পদক্ষেপ করেছে। যে কোনও দেশ তার সার্বভৌমত্ব রক্ষা করবে। কেউ যদি পর্দার আড়ালে দেশ বিরোধী কাজ করে তাকে ছেড়ে দেওয়া যায় না। তবে শুধুই যে সমালোচিত হয়েছে ভারত তা নয় অনেকেই মোদি সরকারের প্রশংসাও করেছেন। কোভিডের সময় পাশে থাকার জন্য ভারতকে ধন্যবাদ জানিয়েছে মালদ্বীপ। মোরবি ব্রিজ দুর্ঘটনায় নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান দ্যা মার্শাল আইল্যাণ্ডের প্রতিনিধি।

LinkedIn
Share