Blog

  • CJI of India: ‘১০ হাজার মামলার নিষ্পত্তি হয়েছে…’, শেষ দিনে আর কী বললেন প্রধান বিচারপতি  

    CJI of India: ‘১০ হাজার মামলার নিষ্পত্তি হয়েছে…’, শেষ দিনে আর কী বললেন প্রধান বিচারপতি  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার অবসর নিলেন দেশের ৪৯তম প্রধান বিচারপতি (CJI of India) ইউইউ ললিত (UU Lalit)। আগামিকাল অফিস ছেড়ে দেবেন তিনি। এদিন ললিতের অবসর গ্রহণ উপলক্ষে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) বার অ্যাসোসিয়েশনের তরফে আয়োজন করা হয় ফেয়ারওয়েল অনুষ্ঠানের। এই অনুষ্ঠানে বিদায়ী ভাষণ দেন ললিত। জানান, প্রধান বিচারপতি পদে শপথ নেওয়ার দিন যে শপথ নিয়েছিলেন, তার অনেকটাই পূরণ করতে পেরেছেন।

    চলতি বছরের ২৭ অগাস্ট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি পদে শপথ নিয়েছিলেন ললিত। এই পদে তাঁর কার্যকালের মেয়াদ মাত্র ৭৪ দিনের। এদিন তাই বিদায়ী ভাষণ দিতে গিয়ে খানিকটা আবেগ প্রবণ হয়ে পড়েন ললিত। বলেন, আমি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম রোজকার বিষয়গুলির দ্রুত শুনানি ও নিয়ম মাফিক করার। আমার ধারণা, আমি আমার দেওয়া প্রতিশ্রুতির কিছুটা পূরণ করতে পেরেছি। আমরা ১০ হাজার মামলার নিষ্পত্তি করেছি। ক্লিয়ার করেছি আরও ১৩ হাজার মামলা, যেগুলিতে ডিফেক্ট ছিল।

    সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি (CJI of India)  জানান, তিনি সুপ্রিম কোর্টে কাটিয়েছেন ৩৭ বছর। আইনজীবী হিসেবে প্র্যাকটিস করেছিলেন ২৯ বছর। শেষ আট বছর সুপ্রিম কোর্টের জাজ ছিলেন। এদিন তিনি প্রবীণ আইনজীবী প্রয়াত সোলি সোরাবজিকেও ধন্যবাদ জানান। পাঁচ বছরেরও বেশি সময় তিনি তাঁর অধীনে কাজ করেছিলেন, তাই। ললিত বলেন, আমি এই আদালতে প্রায় ৩৭ বছর কাটিয়েছি। এই আদালত থেকে আমার যাত্রা শুরু হয়েছিল। আমি মুম্বইয়ে আইন প্র্যাকটিস করছিলাম। এখানে এসেছিলাম তৎকালীন প্রধান বিচারপতি ওয়াইভি চন্দ্রচূড়ের সামনে একটি মামলা উপস্থাপন করতে। ললিত বলেন, আমার যাত্রা এই আদালত থেকে শুরু হয়ে আজ এই আদালতেই শেষ হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: উচ্চশিক্ষা ও চাকরিক্ষেত্রে আর্থিক অনগ্রসরদের ১০ শতাংশ সংরক্ষণ বহাল রাখল সুপ্রিম কোর্ট

    ললিতের পরে দেশের প্রধান বিচারপতির পদ অলঙ্কৃত করবেন ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়। তিনি প্রাক্তন বিচারপতি ওয়াইভি চন্দ্রচূড়ের ছেলে। এদিনের অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, প্রধান বিচারপতি হিসেবে আপনার কার্যকালে বিচারবিভাগে বেশ কিছু সংস্কার হয়েছে। এবং আমি আপনাকে এই বলে আশ্বস্ত করতে পারি যে এই ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে। তিনি বলেন, আমি প্রধান বিচারপতিকে বহু বছর ধরে চিনি। একটি বিষয়ে মাত্র একবারই তাঁর বিরোধিতা করেছিলাম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Himachal Pradesh Polls: ভোটের মুখে রামধাক্কা, কুপোকাত কংগ্রেস! হিমাচলে ‘হাত’ ছেড়ে ‘পদ্মে’ ২৬ নেতা

    Himachal Pradesh Polls: ভোটের মুখে রামধাক্কা, কুপোকাত কংগ্রেস! হিমাচলে ‘হাত’ ছেড়ে ‘পদ্মে’ ২৬ নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথম রাউন্ডেই কুপোকাত কংগ্রেস (Congress)! অ্যাডভান্টেজ বিজেপি (BJP)। ভোটের মুখে কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে গিয়ে ভিড়লেন ২৬ জন নেতা। ঘটনায় হিমাচল প্রদেশে বিধানসভা নির্বাচনের (Himachal Pradesh Polls) আগে বেজায় বিপাকে পড়ল কংগ্রেস। এক সঙ্গে বিপক্ষের ২৬ জন নেতাকে পেয়ে যারপরনাই খুশি পদ্ম শিবির। প্রত্যাশিতভাবেই মুষড়ে পড়েছে কংগ্রেস।

    হিমাচল প্রদেশ বিধানসভার নির্বাচন (Himachal Pradesh Polls) হবে নভেম্বরের ১২ তারিখে। ৬৮ আসনের ওই বিধানসভার রশি রয়েছে বিজেপির হাতে। রাজনৈতিক মহলের মতে, এবারও ক্ষমতায় ফিরছে বিজেপি। এমতাবস্থায় নিজেদের শিবিরে এই ভাঙনে বিব্রত কংগ্রেস। সোমবার যে ২৬ জন কংগ্রেস নেতা হাতে তুলে নিয়েছেন গেরুয়া ঝান্ডা, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন প্রদেশ কংগ্রেসের প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদক ধরমপাল ঠাকুর খাণ্দও।

    এদিনের দলবদলের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী জয়রাম ঠাকুর এবং বিজেপির রাজ্য নির্বাচনের ইনচার্জ সুধান সিং। উপস্থিত ছিলেন সিমলার বিজেপি প্রার্থী সঞ্জয় সুদও। ধরমপাল ছাড়াও এদিন যাঁরা বিজেপির ঝান্ডা হাতে তুলে নিয়েছেন, তাঁরা হলেন, প্রাক্তন সম্পাদক আকাশ সাইনি, প্রাক্তন কাউন্সিলর রাজন ঠাকুর, প্রাক্তন জেলা সভাপতি অমিত মেহতা, মেহের সিং কানওয়ার, যুব কংগ্রেসের রাহুল নেগি, জয় মা শক্তি সোশ্যাল সংস্থান সভাপতি যোগিন্দর ঠাকুর, নরেশ ভার্মা, ছাম্বায়ানা ওয়ার্ড সদস্য যোগেন্দ্র সিং, ট্যাক্সি ইউনিয়ন সদস্য রাকেশ চৌহান, ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ট্রাস্ট ফর আর্ট অ্যান্ড কালচারাল হেরিটেজের সিমলা প্রেসিডেন্ট ধর্মেন্দ্র কুমার, বীরেন্দ্র শর্মা, রাহুল রাওয়াত, সোনু শর্মা, অরুণ কুমার, শিবম কুমার এবং গোপাল ঠাকুর।

    আরও পড়ুন: ‘হিন্দু’ পার্সিয়ান শব্দ! কংগ্রেস নেতার ‘বিতর্কিত’ মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    এঁরা ছাড়াও এদিন পদ্ম শিবিরে যোগ দিয়েছেন চমন লাল, জেলা কংগ্রেস কমিটির সম্পাদক দেবেন্দ্র সিং, মহেন্দ্র সিং, যুব কংগ্রেসের প্রাক্তন সম্পাদক মুনিশ মান্দলা, বালকৃষ্ণণ ববি, সুনীল শর্মা, সুরেন্দ্র ঠাকুর, সন্দীপ সামতা এবং রবি। হিমাচল প্রদেশের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী জয়রাম ঠাকুর তাঁদের স্বাগত জানান। বলেন, দলের ঐতিহাসিক জয়ের লক্ষ্যে এবার জোট বেঁধে কাজ করা যাক। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Medical College: জেলার মেডিক্যাল কলেজ কী শুধুই বিজ্ঞাপন? এসএসকেএমের নতুন রেকর্ডে নয়া বিতর্ক

    Medical College: জেলার মেডিক্যাল কলেজ কী শুধুই বিজ্ঞাপন? এসএসকেএমের নতুন রেকর্ডে নয়া বিতর্ক

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল: হাসপাতালের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ থেকে সরকারি ওয়েবসাইট, সর্বত্র নয়া রেকর্ডের বিজ্ঞাপনে ব্যস্ত রাজ্য সরকার। আর নিজেদের দেওয়া বিজ্ঞাপনেই তৈরি হয়েছে নতুন বিতর্ক। রাজ্যের চিকিৎসক মহল জানাচ্ছে, এই নয়া রেকর্ড বাংলার স্বাস্থ্য পরিষেবার রুগ্ন হাল ছাড়া আর কিছুই নয়। জেলা সফরে গেলেই নতুন মেডিক্যাল কলেজ তৈরির কথা ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী। কোচবিহার, হুগলি, কিংবা মেদিনীপুর, যেখানেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যান, একটা নতুন মেডিক্যাল কলেজ তৈরির কথা ঘোষণা করেন। আপাতত রাজ্যের প্রত্যেক জেলাতেই বেশ কয়েকটি সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতাল আর মেডিক্যাল কলেজ রয়েছে। কিন্তু রাজ্যের প্রথম সারির সরকারি হাসপাতালের নয়া রেকর্ড, সেই সমস্ত জেলা হাসপাতালের অস্তিত্বকেই প্রশ্নের মুখে ফেলেছে।

    সম্প্রতি এসএসকেএম হাসপাতালে একদিনে আউটডোরে রোগী হয়েছিল ১৭ হাজার। স্বাধীনতার পরে এ এক রেকর্ড। এমনি দাবি করছেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। স্বাস্থ্য ভবনও এই দাবির স্বীকৃতি দিয়ে জানিয়েছে, রোগী পরিষেবায় নয়া নজির গড়েছে এসএসকেএম (SSKM)। কিন্তু, এসএসকেএমের এই রেকর্ড আসলে এ রাজ্যের স্বাস্থ্য পরিষেবার ভগ্ন দশাকেই সামনে নিয়ে এলো বলে মনে করছেন রাজ্যের চিকিৎসক মহল। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, এসএসকেএমের মতো সুপার স্পেশ্যালিটি মেডিক্যাল কলেজ, আসলে তৃতীয় স্তরের হাসপাতাল। অত্যন্ত জটিল রোগ ছাড়া এই হাসপাতালে রোগী আসার প্রয়োজন হওয়া উচিত নয়। এটাই আদর্শ স্বাস্থ্য ব্যবস্থার লক্ষ্য হওয়া উচিত। কিন্তু এ রাজ্যের পরিস্থিতি উল্টো।

    আরও পড়ুন: এবার ভারতীয় মেট্রো ক্যাশ অ্যান্ড ক্যারির মালিকও আম্বানি? জানুন কত টাকায় হচ্ছে হস্তান্তর 

    কেন এমন বলছেন? চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, যে কোনও রোগী তাঁর সমস্যা নিয়ে প্রথমে প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে যাবেন। যা গ্রামে গ্রামে থাকা উচিত। তারপরে সদর হাসপাতাল, জেলা হাসপাতাল। সেখানেও রোগ নিরাময় না হলে, জেলার মেডিক্যাল কলেজে রোগীকে পাঠানো হবে। যদি রোগ অত্যন্ত জটিল হয়, তখন সেই রোগীকে এসএসকেএমের মতো হাসপাতালে রেফার করা হবে। যেমন, স্নায়ুর অত্যন্ত জটিল অস্ত্রোপচার কিংবা হৃদরোগ, কিডনি প্রতিস্থাপন বা লিভারের জটিল অস্ত্রোপচারের মতো সমস্যার সমাধান ছাড়া এই ধরনের হাসপাতালে আসার প্রয়োজন নেই। যখন রাজ্যের জেলায় জেলায় মেডিক্যাল কলেজ রয়েছে, তখন জ্বর, হাঁপানি, স্ত্রীরোগের চিকিৎসার জন্য গ্রাম থেকে বা মফস্বল থেকে সাধারণ মানুষকে কেন কলকাতার হাসপাতালে আসতে হচ্ছে? এখানেই বিশেষজ্ঞদের প্রশ্ন, তাহলে কি জেলার মেডিক্যাল কলেজে বা জেলার সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতালে পরিষেবা পাওয়া যাচ্ছে না?

    এসএসকেএম হাসপাতালের কর্মরত ইন্টার্নদের একাংশ জানাচ্ছেন, আউটডোরে যে রোগীরা দেখান, তাদের তিন বার লাইন দিতে হয়। সাধারণত ভোর তিনটে থেকে লাইন হয়। প্রথমে আউটডোরের টিকিট কাটার লাইন, তারপরে চিকিৎসককে দেখানোর আলাদা লাইন। তারপরে ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকানে আরেকটি লাইন। অর্থাৎ, পরিষেবা পাওয়ার জন্য কার্যত রোগীর হয়রানির শেষ থাকে না। জুনিয়র চিকিৎসকদের প্রশ্ন, এত রোগীকে একদিনে দেখতে হলে চিকিৎসকেরাও কতখানি মনোযোগ দিয়ে দেখতে পারেন, সে নিয়েও প্রশ্ন থাকছে।

    হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের এক অধ্যাপক-চিকিৎসক বলেন, “হিসাব করে দেখেছি ১৩ সেকেন্ডের বেশি সময় একজন রোগীকে দিতে পারছি না। তার সব কথা শোনার সময় হচ্ছে না। এতে রেকর্ড হচ্ছে ঠিকই। কিন্তু রোগী পরিষেবার মান তলানিতে গিয়ে দাঁড়িয়েছে। জেলার হাসপাতালে ঠিকমতো পরিকাঠামো থাকলে এই ভিড় কখনওই হবে না। রোগী পরিষেবাও ভালো হবে। ” মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) যে সমস্ত সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতাল উদ্বোধন করেছিলেন, দীর্ঘদিন অভিযোগ, সেখানে পরিকাঠামো নেই। পরিকাঠামোর অভাবে একাধিক বিভাগ বন্ধ হয়ে আছে। ফলে, জেলা থেকে মানুষ বাধ্য হয়ে কলকাতার হাসপাতালে যান। এমনকি আরামবাগ, কোচবিহার, পূর্ব মেদিনীপুরে সম্প্রতি যে সমস্ত মেডিক্যাল কলেজ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় উদ্বোধন করেছেন, সেখানেও কোনও পরিকাঠামো নেই বলে অভিযোগ। রেডিওথেরাপি বিভাগের এক অধ্যাপক-চিকিৎসক জানান, গত ১২ বছর তিনি কলেজে পড়াতে পারেননি। কারণ, তাঁকে যে সমস্ত মেডিক্যাল কলেজে বদলি করা হয়েছে, সেখানে রেডিও থেরাপির ক্লাস নেওয়ার মতো উপযুক্ত পরিকাঠামো নেই। এদিকে ক্যানসারের চিকিৎসা করাতে দীর্ঘ লাইন থাকে কলকাতার সরকারি হাসপাতালে। অনেকে চিকিৎসার সুযোগও পান না।

    রাজ্যের চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, সরকারি স্বাস্থ্য পরিষেবায় কোনও রকম পরিকল্পনা নেই। বিজ্ঞাপনের জৌলুসে হারিয়ে যাচ্ছে সাধারণ মানুষের ভোগান্তির খবর। তাই জেলায় জেলায় মেডিক্যাল কলেজ উদ্বোধন হলেও সাধারণ মানুষ পরিষেবা পাচ্ছেন না। দিনের পর দিন সামান্য অসুখেও চিকিৎসার জন্য অপেক্ষা করতে হচ্ছে। লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে। এদিকে ঝাঁ চকচকে বিল্ডিং গড়ে উঠছে। কিন্তু রোগী পরিষেবা তলানিতে গিয়ে ঠেকছে।

  • Cooperative Federalism: আজ না হয় কাল, জম্মু ও কাশ্মীর ফের রাজ্যের তকমা পাবে! ইঙ্গিত কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর

    Cooperative Federalism: আজ না হয় কাল, জম্মু ও কাশ্মীর ফের রাজ্যের তকমা পাবে! ইঙ্গিত কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্ণরাজ্যের মর্যাদা ফিরে পেতে চলেছে জম্মু ও কাশ্মীর। সম্প্রতি একটি অনুষ্ঠানে এমনই ইঙ্গিত দিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। কেরলের তিরুবনন্তপুরমে ‘কো অপারেটিভ ফেডেরালিজম’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে একথা বলেন তিনি। সেখানে কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে করের বণ্টন নিয়ে বক্তব্য রাখছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। সেখানেই তিনি বলেন, “আজ না হয় কাল, জম্মু ও কাশ্মীর ফের রাজ্যের তকমা পাবে।” কবে হবে, তা অবশ্য নির্দিষ্ট করে বলেননি নির্মলা।

    আরও পড়ুন: অতীতের সব রেকর্ড ভাঙতে চান, গুজরাটের জন্য নয়া স্লোগানও বাঁধলেন মোদি

    প্রসঙ্গত, ২০১৯-এ মোদি সরকার দ্বিতীয় বার ক্ষমতায় আসার পরেই কাশ্মীরে ৩৭০ অনুচ্ছেদ রদ করা হয়। জম্মু-কাশ্মীর রাজ্য ভেঙে দু’টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল তৈরি হয়। তার পরে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, যত দ্রুত সম্ভব জম্মু-কাশ্মীর রাজ্যের তকমা ফিরে পাবে। তিন বছর কেটে গেলেও তা হয়নি। জম্মু-কাশ্মীর কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে বিধানসভা ভোটও হয়নি। গত বছর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন, প্রথমে আসন পুনর্বিন্যাস হবে। তার পর বিধানসভা ভোট হবে। তার পরে জম্মু-কাশ্মীর রাজ্যের মর্যাদা ফিরে পাবে। আপাতত শীত পড়ে যাওয়ায় জম্মু-কাশ্মীরের রাজনীতিকরা মনে করছেন, আগামী বছর মার্চ-এপ্রিলের আগে ভোট সম্ভব নয়।

    আরও পড়ুন: ‘দুর্নীতি’, ‘বিভাজনকারী শক্তি’কে হুঁশিয়ারি মোদি-শাহের

    এদিন নির্মলা জানান, ২০১৪ সালে অর্থ কমিশন কেন্দ্রকে একটি প্রস্তাব দিয়েছিল। তাতে তারা জানায়, সামগ্রিক কর আদায়ের ৩২ শতাংশ সমস্ত রাজ্যকে দেওয়া হয়।  অবিলম্বে তা ৪২ শতাংশ করা দরকার। এই সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়ার অর্থ, কেন্দ্রের হাতে কম টাকা থাকবে। তা সত্ত্বেও কোনও সময় নষ্ট না করে প্রধানমন্ত্রী সেই প্রস্তাব মেনে নেন। নির্মলা আরও জানান, ওই সিদ্ধান্তের জন্য রাজ্যগুলি মোট কর আদায়ের ৪২ শতাংশ পাচ্ছিল। কিন্তু, জম্মু ও কাশ্মীর পূর্ণ রাজ্যের তকমা হারানোয় তা কমিয়ে ৪১ শতাংশ করা হয়েছে। এরপরই তাৎপর্যপূর্ণভাবে তিনি জানান, আজ না হয় কাল, কাশ্মীর আবার পূর্ণরাজ্যে পরিণত হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Al Qaeda: রাজ্যে ফের আল কায়দার জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার যুবক

    Al Qaeda: রাজ্যে ফের আল কায়দার জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার যুবক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে ক্রমশ জঙ্গিদের দৌরাত্ম বেড়েই চলেছে। কারণ ফের জঙ্গি সন্দেহে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করল এসটিএফ। ধৃতের নাম মনিরুদ্দিন খান (২০)। দক্ষিণ ২৪ পরগনার মথুরাপুর থেকে তাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (এসটিএফ)। সূত্রের খবর অনুযায়ী ধৃত জঙ্গি আল কায়দা জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত। এর আগেও ফয়জল নামে এক জঙ্গিকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। তাঁর কাছে থেকেই মেলে একটি পেন ড্রাইভ। আর সেই পেন ড্রাইভের সূত্রেই আরও কয়েকজনের হদিশ মেলে বলে পুলিশ সূত্রে খবর। মনিরুদ্দিনকে নিয়ে মোট ৬ জনকে গ্রেফতার করল এসটিএফ।

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃত মনিরুদ্দিন দক্ষিণ ২৪ পরগনার বারাসাতের ধ্রবচাঁদ হালদার কলেজের, ইতিহাস বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র। অভিযোগ উঠেছে, সে আল কায়দার শাখা সংগঠন ‘আলকায়দা ইন দ্য ইন্ডিয়ান সাব কন্টিনেন্ট’ (একিউআইএস)-এর সঙ্গে যুক্ত। এসটিএফ সূত্রের মাধ্যমে আরও জানা গিয়েছে, মনিরুদ্দিন আল কায়দা, এবিটি (ABT), একিউআইএস (AQIS) সহ একাধিক জঙ্গি সংগঠনের হয়ে লজিস্টিকের কাজ করত। জঙ্গিদের জাল ভারতীয় পরিচয়পত্র বানিয়ে দেওয়া থেকে শুরু করে তা ব্যবহার করে একাধিক সিম কার্ড জোগাড় করা এবং ব্যাংক অ্যাকাউন্ট তৈরি করে দেওয়া ইত্যাদি বিষয়ে ওস্তাদ এই যুবক। এছাড়াও সোশ্যাল মিডিয়ায় আল কায়দার স্লিপার সেল তৈরি করা এবং সংগঠনটির হয়ে প্রচার করার কাজে জঙ্গি নেতাদের সে সাহায্য করত বলে জানতে পেরেছে পুলিশ।

    পুলিশরা তদন্ত শুরু করেছে যে, কীভাবে মনিরুদ্দিনের সঙ্গে জঙ্গি সংগঠনের যোগাযোগ হল, কীভাবে সে বাংলাদেশ থেকে আসা জঙ্গিদের সাহায্য করছে, সবকিছু বিশদে জানতে তার মোবাইলও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। গত শুক্রবার মথুরাপুর থানার পুলিশের সহযোগিতায় মনিরুদ্দিনকে গ্রেফতার করা হয়। এর পর ধৃতকে কলকাতা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করানো হয়।বিচারক ওই যুবককে আগামী ১৪ নভেম্বর পর্যন্ত পুলিশ হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন।

    প্রসঙ্গত, লালবাজার সূত্রে জানা গিয়েছিল, বাংলাদেশের ব্লগার খুনের সঙ্গে জড়িত ফয়জল নামে এক যুবককে আগেই গ্রেফতার করা হয়েছে। এরপর গত শনিবার মথুরাপুরেরই বাসিন্দা আজিজুল হক নামে এক যুবককে জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার করে পুলিশ। গত অগাস্টেই গ্রেফতার করা হয় ২ সন্দেহভাজন আল কায়দা জঙ্গি। সেপ্টেম্বরেও রাজ্যে ৪ আল কায়দা জঙ্গিকে গ্রেফতার করে এসটিএফ। ডায়মন্ডহারবার থেকে গ্রেফতার করা হয় আল কায়দা জঙ্গি সমীর হোসেন খানকে। মুম্বই থেকেও সাদ্দাম হোসেন শেখ নামে এক জঙ্গি গ্রেফতার হয়। উত্তরপ্রদেশের সাহারানপুর থেকে গ্রেফতার করা হয় মালদার হাসনাত শেখকে। ফলে একের পর এক জঙ্গি গ্রেফতারি থেকে বোঝাই যাচ্ছে, রাজ্যে আল কায়দা জঙ্গি সংগঠন পায়ের তলার মাটি শক্ত করে চলেছে। তবে কি বাংলাকে নিরাপদ মনে করছে জঙ্গিরা? এই নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু হয়েছে। 

  • Fighting Nazism: ফের মস্কোর পাশে নয়াদিল্লি, নাৎসিবাদের বিরুদ্ধে রাশিয়ার প্রস্তাবে সায় ভারতের

    Fighting Nazism: ফের মস্কোর পাশে নয়াদিল্লি, নাৎসিবাদের বিরুদ্ধে রাশিয়ার প্রস্তাবে সায় ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রসংঘে (UN) ফের রাশিয়ার (Russia) পাশে দাঁড়াল ভারত (India)। মস্কোর আনা প্রস্তাবে সায় দিল নয়াদিল্লি। রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ পরিষদের ‘নাৎসিবাদ (Nazism) মহিমান্বিত করার বিরুদ্ধে লড়াই’ শীর্ষক ওই প্রস্তাবের খসড়ার পক্ষে ভোট দিয়েছে ভারত। এই খসড়া প্রস্তাবের পক্ষে ভোট পড়েছে ১০৫টি। বিপক্ষে ভোট দিয়েছেন ৫২টি দেশের প্রতিনিধিরা। ভোটদানে বিরত থেকেছেন ১৫টি দেশের প্রতিনিধি। এদিন ভারতের প্রতিনিধি বলেন, আদিবাসী জনগণের ধারণাটি দেশের প্রেক্ষাপটে প্রযোজ্য নয়। কমিটি আটটি খসড়া প্রস্তাব অনুমোদন করেছে। এর মধ্যে রয়েছে আদিবাসীদের অধিকার, ডিজিটাল যুগে গোপনীয়তা রক্ষা, নাৎসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই। এই খসডা প্রস্তাবে মানবাধিকার সংক্রান্ত বিভিন্ন ইস্যুও রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে স্বাক্ষরতার অধিকার, যৌন হেনস্থা থেকে শিশুদের রক্ষা এবং ক্রিমিনাল জাস্টিসও। এর সঙ্গেই রয়েছে নাৎসিবাদ মহিমান্বিত করার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের প্রচেষ্টাও।   

    খসড়া প্রস্তাবে নাৎসি আন্দোলন (Fighting Nazism), নব্য নাৎসিবাদ, নাৎসিদের অতীত মহিমাকীর্তন করতে গণ প্রদর্শনীর মতো বিষয়গুলি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। রাষ্ট্রসংঘের জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বর্ণবাদী এবং জেনোফোবিক রেটোরিক, ইসলামফোবিয়া, অ্যাফ্রোফোবিয়া এবং ইহুদি বিদ্বেষের বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন রাশিয়ান ফেডারেশনের প্রতিনিধি।

    এদিন অধিবেশনে উপস্থিত বেশ কয়েকজন প্রতিনিধির দাবি, ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার হামলার যৌক্তিকতা বোঝাতে মরিয়া মস্কো। তাই তোলা হচ্ছে নব্য নাৎসিবাদের ঢেঁকুর। আবার ইউক্রেনের প্রতিনিধির দাবি, এই খড়সা প্রস্তাবের সঙ্গে নাৎসিবাদ ও নব্য নাৎসিবাদের প্রকৃত লড়াইয়ের কোনও সম্পর্কই নেই। একই সুর শোনা গিয়েছে ব্রিটেন, আমেরিকা এবং অস্ট্রেলিয়ার মতো বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিদের গলায়ও। খসড়া প্রস্তাবটিকে মস্কোর ‘সিনিক্যাল অ্যাটেম্পট’ বলে দেগে দিয়েছেন আমেরিকার প্রতিনিধি।

    আরও পড়ুন: রাশিয়া থেকে জ্বালানি কিনতে কেউ নিষেধ করেনি, সাফ জানালেন হরদীপ সিং পুরী

    এই প্রথম নয়, এর আগেও বিভিন্ন সময় রাষ্ট্রসংঘে রাশিয়ার পাশে দাঁড়িয়েছিল ভারত। অক্টোবর মাসে গণভোটের মাধ্যমে ইউক্রেনের চারটি এলাকা দখল করার রাশিয়ার প্রক্রিয়াকে বেআইনি ঘোষণা করে একটি খসড়া প্রস্তাব পেশ করা হয়েছিল রাষ্ট্রসংঘে। সেবার ভোটদানে বিরত ছিল ভারত। ভোট দেয়নি আরও ৩৪টি দেশও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Jhalda: ঝালদা পুরসভার আস্থা ভোটে স্থগিতাদেশ হাইকোর্টের

    Jhalda: ঝালদা পুরসভার আস্থা ভোটে স্থগিতাদেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ হচ্ছে না ঝালদা পুরসভার (Jhalda Municipality) আস্থা ভোট। ঝালদা পুরসভার আস্থা ভোটে স্থগিতাদেশ জারি করল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। সোমবার কলকাতা হাইকোর্টের তরফে এই নির্দেশ দেওয়া হয়। এদিনই আস্থা ভোট গ্রহণের কথা ছিল। আজকের পরিবর্তে ২১ নভেম্বর আস্থা ভোট হবে বলে জানা গিয়েছে। ৪ নভেম্বর তিন কংগ্রেস কাউন্সিলরের জারি করা নোটিসও এদিন খারিজ করে দেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা। 

    বিরোধী কাউন্সিলরদের জারি করা নোটিস খারিজের আবেদন জানিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন ঝালদা পুরসভার উপপুরপ্রধান সুদীপ কর্মকার। উপপুরপ্রধানের দাবি, ১৩ অক্টোবর চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনেন বিরোধীরা। ১৫ দিনের মধ্যেই এ নিয়ে পদক্ষেপ নিতে হয় চেয়ারম্যানকে। এটাই নিয়ম। কিন্তু তিনি তা না করায় ২৮ অক্টোবর উপপুরপ্রধান সুদীপ কর্মকারের কাছে তলবি সভা ডাকার আবেদন জানান বিরোধী কাউন্সিলররা। নিয়ম  অনুযায়ী, ৭ দিনের মধ্যে পদক্ষেপ নিতে হয় উপপুরপ্রধানকে। ৩ নভেম্বর উপপুরপ্রধান সুদীপ কর্মকার জানান, আস্থা ভোট হবে ২১ নভেম্বর। এরই মাঝে ৪ঠা নভেম্বর তিন বিরোধী কাউন্সিলর আস্থা ভোটের জন্য নোটিশ জারি করেন। আজই আস্থা ভোটের দিন ধার্য হয়েছিল।   

    উপপুরপ্রধানের এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে ৭ নভেম্বর, অর্থাৎ সোমবার তলবি সভা ডেকেছিলেন বিরোধী কাউন্সিলররা। কাউন্সিলরদের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে হাই কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন উপপুরপ্রধান। সেই আবেদনের ভিত্তিতেই সোমবারের আস্থা ভোটে স্থগিতাদেশ দিলেন বিচারপতি। বিচারপতির দাবি, উপপুরপ্রধান ৭ দিনে কোনও পদক্ষেপ না নিলে, বিরোধীরা আস্থা ভোট করতে পারতেন। কিছু ৭ দিনের মধ্যেই পদক্ষেপ নিয়েছেন উপপুরপ্রধান সুদীপ কর্মকার।

    প্রসঙ্গত, পুরুলিয়া জেলার ঝালদা পুরসভায় মোট ১২টি ওয়ার্ড রয়েছে। গত পুরসভা ভোটে ঝালদায় ৫টি করে আসন জেতে তৃণমূল ও কংগ্রেস। ২টি আসনে জয়লাভ করেন নির্দল প্রার্থীরা। জয়ের পর নির্দল প্রার্থী শীলা চ্যাটার্জি তৃণমূলে যোগ দেন। এর জেরে সেখানে তৃণমূলের কাউন্সিলর সংখ্যা দাঁড়ায় ৬। সেই সঙ্গে আরও একজন নির্দলেরও সমর্থন পায় রাজ্যের শাসক দল। এই সমর্থন নিয়ে সেখানে পুরবোর্ড গঠন করে তৃণমূল। 

    আরও পড়ুন: রাজ্য সরকারের ‘অদক্ষতায়’ বাড়ছে ডেঙ্গি, উদ্বেগ প্রকাশ করে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে চিঠি শুভেন্দুর   

    বোর্ড গঠন নিয়ে তৃণমূল-কংগ্রেস অশান্তির মধ্যেই গত ১৩ মার্চ খুন হন কংগ্রেসের জয়ী প্রার্থী তপন কান্দু। তপন কান্দু খুনের ঘটনায় উত্তাল হয় গোটা রাজ্য। পরবর্তীতে উপনির্বাচনে কংগ্রেস প্রার্থী হিসেবে কাকা তপন কান্দুর আসনে জয়ী হন ভাইপো মিঠুন কান্দু। যদিও বোর্ড গঠন করতে পারেনি কংগ্রেস।        

    এরপর পদত্যাগ করেন শীলা চ্যাটার্জি। শীলার পদত্যাগের পর তৃণমূলের কাউন্সিলের সংখ্যা কমে হয় পাঁচ। তৃণমূল বোর্ড সংখ্যা গরিষ্ঠতা হারায়। এরপরেই পাঁচ কাউন্সিলর ও একজন নির্দল প্রার্থীর সমর্থনে অনাস্থার ডাক দেয় কংগ্রেস। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, তৃণমূলের মোট কাউন্সিলর ৫ জন। অনাস্থার ডাক দেন এক নির্দল সহ ৬ জন কংগ্রেস কাউন্সিলর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

          

  • Saptahik Rashifal: আপনার ভাগ্য কী বলছে? সাপ্তাহিক রাশিফল ০৭-১৩ নভেম্বর

    Saptahik Rashifal: আপনার ভাগ্য কী বলছে? সাপ্তাহিক রাশিফল ০৭-১৩ নভেম্বর

    সাপ্তাহিক রাশিফল ০৭ নভেম্বর থেকে ১৩ নভেম্বর

    চাকরি থেকে ব্যবসা ক্ষেত্র, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য— কেমন কাটতে পারে আগামী সাত দিন? কোন কোন রাশির জাতকদের ওপর এই সপ্তাহে কেমন প্রভাব পড়বে, তা দেখে নিন—

    সাপ্তাহিক রাশিফল মেষ রাশি (Aries Saptahik Rashifal): 

    চাকরিজীবীদের এই সময় অনেক পরিশ্রম করতে হতে পারে। ব্যবসায়ীরা খুব ব্যস্ত থাকবেন। ব্যবসায়ীদের আয় রোজগার বৃদ্ধি পাবে। আয় ভাল হবে, কিন্তু ব্যয় বৃদ্ধির কারণে আপনি সঞ্চয় করতে পারবেন না। এই সময়ে আপনি মানসিকভাবে ভাল থাকবেন না। আপনার স্বাস্থ্যও খুব দুর্বল হবে। নিজের প্রতি আস্থাশীল থাকুন। প্রতিটি কাজ আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে সম্পন্ন করুন। বিনিয়োগে লাভবান হবেন। আপনার কোনও আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণের সম্ভাবনা আছে। তবে মানসিক অবসাদ নিরাময়ের জন্য বিনোদনমূলক কাজে সময় কাটান। প্রেমের বিষয়ে যোগাযোগ শুভ।

    সাপ্তাহিক রাশিফল বৃষ রাশি (Taurus Saptahik Rashifal):  

    চাকরিজীবীদের সময়টি ভাল কাটবে না। সপ্তাহের শেষে আপনাকে একসঙ্গে অনেকগুলি কাজ সামলাতে হতে পারে। এই সময়ে পরিবারের কারুর সঙ্গে আপনার বিবাদ হতে পারে। আর্থিক অবস্থা স্বাভাবিক থাকবে। ব্যবসায়ীরা সফলতা পাবেন। ব্যবসায়ীদের এই সময় অনেক দৌড়ঝাঁপ করতে হতে পারে। কর্মস্থলের পরিবেশ সম্পর্কে সজাগ দৃষ্টি রাখুন। সবধরনের ব্যক্তিগত বিষয় অন্যের সঙ্গে শেয়ার করবেন না। রাগ, জেদ, অস্থিরতা নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করুন। আর্থিক যোগাযোগ শুভ। প্রেম-যোগ শুভ। যানবাহনে চলাচলে সতর্ক থাকার চেষ্টা করুন। কোথাও যাত্রা করার সময় খুব সতর্ক থাকুন। হঠাৎ আপনার স্বাস্থ্যের অবনতি হতে পারে বা আপনার জিনিসপত্র চুরি হয়ে যেতে পারে। আপনার কোনও গুরুত্বপূর্ণ কাজে আইনি বাধা আসার সম্ভাবনাও রয়েছে। এই সময়ে আপনার স্বাস্থ্যের অবনতি হতে পারে।

    সাপ্তাহিক রাশিফল মিথুন রাশি (Gemini Saptahik Rashifal):  

    এ সপ্তাহে আপনি স্বাচ্ছন্দ্য উপভোগ করবেন। চাকরিজীবীদের অফিসে মান-সম্মান বাড়তে পারে। যারা পার্টনারশিপে ব্যবসা করছেন, তাদের ভাল লাভ হতে পারে। সপ্তাহের শেষে হাতে বড় অর্ডার আসতে পারে। আর্থিক দিক দিয়ে এই সপ্তাহটি খুব ভাল কাটবে। আপনার আর্থিক অবস্থা শক্তিশালী হবে। গৃহের পরিবেশ সুখী ও শান্তিময় থাকবে। সহানুভূতিশীল মানসিকতার জন্য প্রশংসিত হবেন। পেশাগত কাজে ব্যস্ততা বাড়বে। রোমান্টিক সম্পর্ক ভালো যাবে। আর্থিক লেনদেনে সতর্ক থাকার চেষ্টা করুন। চেনাশোনা মানুষের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝি তৈরি হতে পারে। বিবাহিত জীবনের পরিস্থিতি ভাল থাকবে না। যারা প্রেম করে বিয়ে করতে চান, এই সময়টি তাদের পরিবারের সঙ্গে কথা বলার জন্য উপযুক্ত। আপনার সম্পর্ক অনুমোদন পেতে পারে। স্বাস্থ্যের যত্ন নিন।

    সাপ্তাহিক রাশিফল কর্কট রাশি (Cancer Saptahik Rashifal): 

    অফিসের পরিবেশ খুব ভাল থাকবে। এই সময়ে আপনি আপনার বসের কাছ থেকে কাজ সংক্রান্ত কিছু ভাল পরামর্শও পাবেন। ব্যবসায়ীদের কোনও বড় সমস্যার সমাধান হতে পারে এবং আপনার আটকে থাকা কাজগুলি সম্পূর্ণ হবে। এই সময়ে আপনি নতুন কাজ শুরু করার পরিকল্পনাও করতে পারেন। অর্থের অবস্থা ভাল থাকবে। আপনার পরিচিত পরিমণ্ডলে আপনার গুরুত্ব ও জনপ্রিয়তা বাড়বে। প্রতিকূল পরিস্থিতিতে ইতিবাচক মনোভাব রাখার চেষ্টা করুন। সাংসারিক কাজে ব্যয় বৃদ্ধি পাবে। ব্যবসায়িক পরিবেশ আপনার অনুকূলে থাকবে। সামাজিক কোনও অনুষ্ঠানে যোগদান করতে পারেন। আপনার কর্মদক্ষতার যথেষ্ট মূল্যায়ন পাবেন। আর্থিক যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে। পারিবারিক জীবনে সুখ, শান্তি থাকবে। বাড়ির সদস্যদের মধ্যে ভালবাসা ও ঐক্য থাকবে। এই সময়ে ভাই বা বোনের কাছ থেকে সুখবর পেতে পারেন। জীবনসঙ্গীর সঙ্গে সম্পর্ক ভাল থাকবে। প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও আপনি আপনার প্রিয়জনের পূর্ণ সাপোর্ট পাবেন। স্বাস্থ্যের যত্ন নিন।

    সাপ্তাহিক রাশিফল সিংহ রাশি (Leo Saptahik Rashifal): 

    অনিশ্চিত বিষয়ে যত্নশীল হোন। শিক্ষার্থীদের জন্য বেশ ভালো সময়। ব্যবসায়িক সফলতা পাবেন। কারও দ্বারা প্রভাবিত হয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ ক্ষতিকর হবে। নিজের মতে অটুট থাকলে লাভবান হবেন। অতিরিক্ত ব্যয়ের ব্যাপারে সতর্ক হতে হবে। বিবাহিত জীবনে অশান্তি হতে পারে। চাকরি হোক বা ব্যবসা, আপনি প্রতিকূল পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে পারেন। অফিসে কঠোর পরিশ্রম করা সত্ত্বেও ভাল ফলাফল পাবেন না। এই সময়ে আপনার আত্মবিশ্বাসও কমে যেতে পারে। ব্যবসায়ীদের আর্থিক ক্ষতি হতে পারে। 

    সাপ্তাহিক রাশিফল কন্যা রাশি (Virgo Saptahik Rashifal): 

    দ্বৈত মনোভাব আপনার উন্নতির ক্ষেত্রে অন্তরায় হতে পারে। যারা চাকরির অপেক্ষায় রয়েছেন, এই সপ্তাহটি তাদের খুব ভাল কাটবে। সপ্তাহের শুরুতে আপনি একটি বড় কোম্পানিতে ইন্টারভিউ দিতে যেতে পারেন। ব্যবসায়ীরা তাদের সঠিক সিদ্ধান্তের জন্য ভাল ফল পাবেন। আর্থিক ও ব্যবসায়িক যোগাযোগ শুভ। সন্তানের কোনও বিষয় আনন্দদায়ক হবে। শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার বিষয়ে আরো মনোযোগী হওয়া প্রয়োজন। পেশাগতভাবে ব্যস্ততা বাড়বে। একটু উদ্যোগী হলে কোনও অপ্রত্যাশিত সূত্র থেকে লাভ হতে পারে। জমি সংক্রান্ত বিনিয়োগ শুভ নয়। এই সপ্তাহে আপনার কাজে বৃদ্ধি হবে। আপনি ঋণ পরিশোধে সফল হবেন। পারিবারিক জীবনে সুখ, শান্তি থাকবে। পিতা-মাতার কাছ থেকে মানসিক সাপোর্ট পাবেন। যারা পৈতৃক ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত, তারা পিতার সহায়তায় ভালো লাভ করতে পারেন। দাম্পত্য জীবনে সুখ, শান্তি থাকবে। এই সময়টি আপনার জীবনসঙ্গীর সঙ্গে খুব ভাল কাটবে। আর্থিক অবস্থা ভাল থাকবে। এই সময়ে বড় কোনও সমস্যা হবে না। স্বাস্থ্যের উন্নতি হতে পারে।

    সাপ্তাহিক রাশিফল তুলা রাশি (Libra Saptahik Rashifal): 

    কর্মক্ষেত্রে এই সপ্তাহটি খুব ভাল কাটবে। আপনার কাজে আসা বাধা দূর হবে এবং সমস্ত কাজ সম্পন্ন হবে। চাকরি হোক বা ব্যবসা, এই সময়ে আপনি আপনার পরিশ্রম অনুযায়ী ফলাফল পাবেন। প্রতিযোগিতামূলক কাজে সফলতা পাবেন। বিপণন ও কর্পোরেট কাজের জন্য ভালো সময়। এই সময়ে বিনিয়োগ করার দুর্দান্ত সুযোগ পেতে পারেন। পারিবারিক সম্পর্কে সমঝোতা দরকার। বিনিয়োগ সংক্রান্ত যোগাযোগ শুভ। যানবাহন ও যন্ত্রপাতি ব্যবহারে সতর্ক থাকা প্রয়োজন। সব বিষয়ে নিজের মেজাজ নিয়ন্ত্রণ রাখার চেষ্টা করুন।  শারীরিক ও মানসিক দিক থেকে ভালো থাকবেন। সপ্তাহের মাঝামাঝি সময়ে কোনও অভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শে ভাল লাভ হতে পারে। পারিবারিক জীবনের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে পারে। ঘরোয়া সমস্যার সমাধান হতে পারে। বাড়ির পরিবেশ শান্ত থাকবে। জীবনসঙ্গীর সঙ্গে এই সময়টি খুব ভাল কাটবে।

    সাপ্তাহিক রাশিফল বৃশ্চিক রাশি (Scorpio Saptahik Rashifal): 

    এই সপ্তাহটি শিক্ষার্থীদের খুব ভাল কাটতে চলেছে। পড়াশোনায় মনোযোগ থাকবে। যারা চাকরি খুঁজছেন, তারা আজ ভাল অফার পেতে পারেন। চাকরিজীবীরা বসের দেওয়া কাজ সময়মতো সম্পন্ন করার চেষ্টা করুন। কর্মস্থলে আপনার গুরুত্ব ও মর্যাদা বাড়বে। ব্যবসায়ীরা এই সপ্তাহে খুব ব্যস্ত থাকবেন। আর্থিক পরিস্থিতি স্বাভাবিকের চেয়ে ভাল হবে। এই সময়ে পারিবারিক খরচ কিছুটা বাড়তে পারে। সামাজিক পরিমণ্ডলে আপনার গুরুত্ব ও মর্যাদা বাড়বে। প্রতিটি কাজ সময়মত সম্পন্ন করার চেষ্টা করুন। সাংসারিক শান্তি বজায় রাখার জন্য পজিটিভ থাকার চেষ্টা করুন। বিদেশযাত্রার যোগাযোগ শুভ। আর্থিক ও বিনিয়োগে যথেষ্ট সচেতন থাকার চেষ্টা করুন। ভালোবাসায় শুভযোগ। ছোটোখাটো বিষয় নিয়ে জীবনসঙ্গীর সঙ্গে ঝগড়া করবেন না, এতে আপনাদের সম্পর্ক দুর্বল হতে পারে। স্বাস্থ্যের যত্ন নিন।

    সাপ্তাহিক রাশিফল ধনু রাশি (Sagittarius Saptahik Rashifal): 

    চাকরিজীবীদের সপ্তাহের শুরুটা খুব ভাল হবে। আপনার সমস্ত কাজ সুচারুভাবে সম্পন্ন হবে। এছাড়াও, এই সময়ের মধ্যে আয় বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। যারা চাকরি পরিবর্তনের পরিকল্পনা করছেন, তারা আজ ভাল সুযোগ পাবেন। কাছের কারুর সাহায্যে সাফল্য পেতে পারেন। এই সপ্তাহটি ব্যবসায়ীদের জন্য চ্যালেঞ্জিং হতে পারে। সহকর্মীর সঙ্গে আন্তরিক সুসম্পর্ক বজায় রাখার চেষ্টা করুন। স্বাধীন পেশায় যুক্তদের জন্য বেশ সম্ভবনাময় সপ্তাহ। সামাজিক যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে। সাংগঠনিক কাজে সফলতা আসার সম্ভবনা আছে। পারিবারিক জীবনে সুখ ও শান্তি উপভোগ করবেন। বাড়ির পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে। কিছু বিষয়ে আপনার উদ্বেগ বাড়তে পারে। প্রিয়জনের কাছ থেকে কোনও সুখবর পেতে পারেন। আর্থিক যোগাযোগ শুভ। খরচ বাড়তে পারে। এই সময় আপনাকে ঋণ পরিশোধও করতে হবে। যাদের কিডনি বা গলব্লাডারে পাথরের সমস্যা আছে, এই সময়ের মধ্যে তাদের সমস্যা আরও বাড়তে পারে।

    সাপ্তাহিক রাশিফল মকর রাশি (Capricorn Saptahik Rashifal): 

    চাকরিজীবীরা এই সময়ে প্রতিকূল পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে পারেন। সপ্তাহটি আপনার জন্য সম্ভাবনাময়। কোনও সুখবর আপনাকে আশাবাদী করবে। তবে নেতিবাচক চিন্তাভাবনা যেন আপনাকে প্রভাবিত না করে সেদিকে খেয়াল রাখুন। কর্মস্থলে নিজের সম্মান বাড়বে। বিনিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়ে সফলতা আসার সম্ভাবনা আছে। পারিবারিক কাজে ভ্রমণের সম্ভাবনা আছে। প্রেমের সম্পর্কে সমঝোতা দরকার। বিবাহিতদের এই সপ্তাহ খুব ভাল কাটবে। দীর্ঘ সময় পরে আপনি আপনার জীবনসঙ্গীর সঙ্গে ভাল সময় কাটাবেন। অর্থ সংক্রান্ত উদ্বেগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন। আর্থিক লাভ হবে। সপ্তাহের শেষে বাড়ির মেরামতের জন্য কিছু অর্থ ব্যয় হতে পারে। সুস্থ থাকতে হলে প্রতিদিন পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে হবে।

    সাপ্তাহিক রাশিফল কুম্ভ রাশি (Aquarius Saptahik Rashifal): 

    এই সপ্তাহটি খুচরা ব্যবসায়ীদের জন্য খুব লাভজনক হতে পারে। এই সময়ে ভাল আর্থিক লাভ হতে পারে। চাকরিজীবীদের সমস্যা বাড়তে পারে। আর্থিক পরিস্থিতি ভাল থাকবে। সপ্তাহের শেষে আপনি পারিবারিক ঋণ পরিশোধ করতে সক্ষম হবেন। পারিবারিক জীবনে সুখ, শান্তি থাকবে। এই সময়ে আপনি আপনার পরিবারের সঙ্গে আরও বেশি সময় কাটাবেন। স্বাস্থ্য ভাল থাকবে। যেকোনও পরিবর্তনকে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে বিবেচনা করুন। মানসিক অস্থিরতা বাড়তে পারে। ভূমি সংক্রান্ত ক্রয়-বিক্রয়ে লাভবান হওয়ার সম্ভবনা আছে। সাংসারিক ও পারিবারিক বিষয় নিয়ে যথেষ্ট সচেতন থাকার চেষ্টা করুন। আপনার কোনও প্রত্যাশা পূরণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

    সাপ্তাহিক রাশিফল মীন রাশি (Pisces Saptahik Rashifal): 

    চাকরিজীবীরা অফিসে তাদের প্রতিভা দেখানোর ভাল সুযোগ পেতে পারেন। আর্থিক পরিস্থিতি ভাল থাকবে না। পারিবারিক জীবনের পরিস্থিতি ভাল থাকবে না। অর্থ নিয়ে বাড়িতে বিবাদ হতে পারে। আপনার চিন্তাভাবনাকে সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে বিবেচনা করুন, সাফল্য আসবে। অন্যের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নেবেন না। ব্যবসায়ীদের এই সময়টি বেশ ভাল কাটবে। আপনি আপনার ব্যবসায়িক পরিকল্পনায় কিছু পরিবর্তন করতে পারেন। পরিবারে সবার মতামতকে গুরুত্ব দিন। স্পষ্ট কথা বলা থেকে নিজেকে বিরত রাখার চেষ্টা করুন। আর্থিক যোগাযোগ শুভ। বৈদেশিক সংক্রান্ত বিষয়ে সফলতা আসার সম্ভাবনা আছে। ভাইদের সঙ্গে আপনার সম্পর্কের অবনতি হতে পারে। এই সময়ে আপনার মানসিক চাপ বাড়তে পারে, যা আপনার শারীরিক স্বাস্থ্যের উপরও খারাপ প্রভাব ফেলবে।

  • Gujarat Election: গুজরাটে বিজেপির প্রার্থী তালিকায় চমক, কে কে লড়ছেন জানেন?

    Gujarat Election: গুজরাটে বিজেপির প্রার্থী তালিকায় চমক, কে কে লড়ছেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনের (Gujarat Election) প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল বিজেপি (BJP)। তালিকা থেকেই স্পষ্ট, প্রথম রাউন্ডেই বিরোধীদের মাত দিয়েছে নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)- অমিত শাহের দল। প্রার্থী তালিকায় রয়েছেন ক্রিকেটার রবীন্দ্র জাদেজার স্ত্রী রিভাবা। জামনগর উত্তরের পদ্ম-প্রার্থী তিনিই। বছর তিনেক আগে রাজনীতির ময়দানে আসেন জাদেজার স্ত্রী। যোগ দেন বিজেপিতে। তার পর এবার সরাসরি ভোটের ময়দানে। বৃহস্পতিবারই প্রথম প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করে গেরুয়া শিবির। এই দফায় ১৬০টি আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে।

    ক’টি আসনে ভোট হবে? 

    ডিসেম্বরে দু দফায় ভোট হবে গুজরাটে (Gujarat Election)। ভোট হবে রাজ্যের ১৮২টি আসনে। এদিন তার মধ্যে ১৬০ আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করল গুজরাট বিজেপি। এর মধ্যে যেমন রয়েছেন রবীন্দ্র জাদেজার স্ত্রী, তেমনি এবারও ফের প্রার্থী হচ্ছেন বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল। তাঁর নামও রয়েছে তালিকায়। ঘাটলোদিয়া কেন্দ্র থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তিনি।  

    চমক রয়েছে আরও। ওই তালিকায় নাম রয়েছে কংগ্রেস থেকে বিজেপিতে যোগ দেওয়া পতিদার আন্দোলনের নেতা হার্দিক প্যাটেলের। ভিরামগান কেন্দ্র থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তিনি। এছাড়াও লড়াইয়ের ময়দানে থাকছেন রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হর্ষ সাংভি। তিনি মাজুরা কেন্দ্র থেকে পদ্ম চিহ্ন লড়বেন। ভাদগাম কেন্দ্র থেকে লড়বেন মণি ভাগেলা। পালানপুরে প্রার্থী হচ্ছেন অনিকেত ঠাকুর। দিসা কেন্দ্র থেকে লড়ছেন প্রবীণ মালি। দেওধরে বিজেপির বাজি কেশব চৌহান। এদিন যে তালিকা প্রকাশিত হয়েছে, তাতে গত বিধানসভা নির্বাচনে জয়ী ৬৯ বিধায়কের নামও রয়েছে। তবে এদিনের তালিকায় নাম নেই বিদায়ী বিধায়কদের মধ্যে ৩৮ জনের। দ্বিতীয় দফায় যে প্রার্থী তালিকা প্রকাশিত হবে, তাতে এঁদের সকলের নাম যে থাকবে না, তা স্পষ্ট।  

    আরও পড়ুন:কেজরির ‘গুজরাট ডিলে’র অভিযোগ সর্বৈব মিথ্যা, সাফ জানাল বিজেপি

    এদিকে, এবার গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনে (Gujarat Election) লড়ছেন না বলে ঘোষণা করেছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রুপানি এবং প্রাক্তন উপ মুখ্যমন্ত্রী নীতিন প্যাটেল। লড়াইয়ের ময়দানে থাকছেন না রূপানি মন্ত্রিসভার সদস্য ভূপেন্দ্র সিং চুদাসামা ও প্রদীপ সিং জাদেজাও। এদিন যে তালিকা প্রকাশিত হয়েছে, তাতে প্রথম দফায় যে ৮৯ আসনে ভোট হবে, তার মধ্যে ৮৪টি কেন্দ্রের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে। আর দ্বিতীয় দফায় যে ৯৩টি আসনে ভোট হবে, তার মধ্যে রয়েছে ৭৬টি কেন্দ্রের প্রার্থীর নাম।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Maldives Fire Incident: মালদ্বীপে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড! ১১ জন মৃতের মধ্যে ৯ জনই ভারতীয়

    Maldives Fire Incident: মালদ্বীপে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড! ১১ জন মৃতের মধ্যে ৯ জনই ভারতীয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মালদ্বীপে ঘটে গেল ভয়ঙ্কর অগ্নিকাণ্ড (Maldives Fire Incident)। সূত্রের খবর অনুযায়ী, আগুনে পুড়ে মৃত্যু হল ১১ জনের, আর এর মধ্যে ৯ জনই ছিলেন ভারতের নাগরিক। অন্যজন বাংলাদেশের নাগরিক বলে জানা গিয়েছে। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও অনেকে। এই দুর্ঘটনাটি ঘটেছে মালদ্বীপের রাজধানী মালেতে। এই ঘটনায় মালদ্বীপে অবস্থিত ভারতীয় হাইকমিশনের তরফে শোকপ্রকাশ করা হয়েছে।

    মালদ্বীপে অগ্নিকাণ্ড

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, মালদ্বীপের মালের এম.নিরুফেহিগের একটি গ্যারেজ থেকেই এই আগুন লাগার ঘটনাটি ঘটেছে (Maldives Fire Incident)। এরপরেই আগুন গ্যারেজের উপরের বহুতলেও লেগে যায়। আর সেখানেই ছিলেন ভিনদেশের শ্রমিকরা। উল্লেখ্য, জানা গিয়েছে, ওই বহুতলে বিদেশ থেকে যাওয়া শ্রমিকরাই থাকতেন। তবে এই ঘটনার নেপথ্যে কোনও ষড়যন্ত্র রয়েছে কিনা, খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। প্রায় ৪ ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে মালদ্বীপের দমকলবাহিনী। পরে ওই বহুতলের একেবারের উপরের তলার ঘর থেকে একে একে মৃতদেহগুলি উদ্ধার করেন তাঁরা।

    আরও পড়ুন: মালদ্বীপে ‘ইন্ডিয়া আউট’ ক্যাম্পেন আদতে মিথ্যে প্রচারের ফল, মত ভারতের বিদেশমন্ত্রকের

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, স্থানীয় সময় অনুসারে রাত ১২টা ১৭ মিনিটে এই অগ্নিকাণ্ডের খবর জানা যায়, এরপর ফায়ার ও রেসকিউ টিম ১২টা ৩৩ মিনিটে ঘটনাস্থলে পৌঁছে যায় ও ৪টা ৩৪ মিনিট নাগাদ আগুন সম্পূর্ণভাবে  নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। তবে আগুন লাগার কারণ এখনও জানা যায়নি (Maldives Fire Incident)।

    কর্তৃপক্ষের মতে, আগুনের ঘটনায় ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে (Maldives Fire Incident)। এভিএএস জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে নয়জন ভারতীয় নাগরিক এবং একজন বাংলাদেশের নাগরিক। নিহত অন্যজনের পরিচয় এখনও জানা যায়নি। আহতদের তড়িঘড়ি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলেও জানা গিয়েছে। মালদ্বীপের ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্সের (এমএনডিএফ) ফায়ার অ্যান্ড রেসকিউ সার্ভিস কমান্ডার ইব্রাহিম রশিদ বলেছেন যে, ঘটনাটি একটি বিল্ডিংয়ে ঘটেছে যেখানে প্রচুর সংখ্যক ভারতীয়, শ্রীলঙ্কা এবং বাংলাদেশি পরিযায়ী শ্রমিকরা বাস করতেন। এমএনডিএফ নিশ্চিত করেছে যে, ১১ জনের মধ্যে ১০ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ইব্রাহিম রশিদ আরও জানান, নিহতের মধ্যে কতজন পুরুষ ও মহিলা রয়েছেন তা জানা যায়নি।

    শোকপ্রকাশ ভারতীয় হাইকমিশনের

    এই বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় (Maldives Fire Incident) মালদ্বীপে ভারতীয় হাইকমিশনের তরফে শোকপ্রকাশ করা হয়েছে ও হাইকমিশনের তরফে ট্যুইটারে বলা হয়েছে, “মালেতে বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ডে আমরা গভীরভাবে শোকাহত। ভারতীয় নাগরিকদেরও মৃত্যু হয়েছে বলে শোনা যাচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে আমরা মালদ্বীপের কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ বজায় রেখে চলেছি।”

LinkedIn
Share