Blog

  • World Lung Day 2022: আজ বিশ্ব ফুসফুস দিবস, এই দিনের গুরুত্ব জানেন?

    World Lung Day 2022: আজ বিশ্ব ফুসফুস দিবস, এই দিনের গুরুত্ব জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, ২৫ সেপ্টেম্বর, রবিবার বিশ্ব ফুসফুস দিবস (World Lung day 2022)। বিশ্বব্যাপী ফুসফুস-সংক্রান্ত সচেতনতা বাড়াতে ফোরাম অব ইন্টারন্যাশনাল রেসপিরেটরি সোসাইটি দিনটিকে ফুসফুস দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছে। ফুসফুস আমাদের শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ যা শ্বাস-প্রশ্বাসের কাজে ব্যবহৃত হয়। এর প্রধান কাজ হচ্ছে শরীর থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড বের করে দেওয়া, এবং বাইরে থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করে শরীরে সরবরাহ করা। ফলে আপনার বেঁচে থাকার জন্য ফুসফুসের প্রতি বিশেষ যত্ন নেওয়া উচিত।

    আপনার ফুসফুসের অবস্থা এবং শ্বাসযন্ত্রের সমস্যাগুলি জেনেটিক্স, অসুস্থতা এবং পরিবেশ দ্বারা প্রভাবিত হতে পারে। ফলে ফুসফুসের বিভিন্ন সমস্যা, ফুসফুসের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন করেতই এই দিনটি পালন করা হয়। ফুসফুস রোগের প্রধান কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে বায়ু দূষণ, ধূমপান, অতিরিক্ত জনসংখ্যা, দারিদ্র্যতা, সামাজিক সচেতনতার অভাব ইত্যাদি।

    আরও পড়ুন: ফের নয়া বিপদ, করোনা ভাইরাসের মতো লক্ষণ পাওয়া গেল রাশিয়ান বাদুড়ে!

    ক্যান্সার ২০২০ সালে বিশ্বব্যাপী মৃত্যুর শীর্ষ কারণ হয়ে উঠেছিল। আর অন্যান্য ক্যান্সারের মতো ফুসফুসের ক্যান্সারও দেখা দেয়। ফুসফুসের ক্যান্সারের সবচেয়ে বড় কারণ হল ধূমপান। সিগারেটের ধোঁয়া বা এর কিছু উপাদানের সংস্পর্শে অনেকের ফুসফুসে পরিবর্তন ঘটায় যা দীর্ঘ সময় ধরে থাকে। এই পরিবর্তনগুলি ফুসফুসে একটি ম্যালিগন্যান্ট টিউমার বৃদ্ধির কারণ হতে পারে। তবে এও দেখা গিয়েছে যে, ধূমপান না করলেও অনেকের ফুসফুসের ক্যান্সার হয়ে থাকে। সারা বিশ্বের গবেষণা অনুসারে, ২৫ শতাংশ মানুষ যারা কখনও ধূমপান করেননি তাদের ফুসফুসের ক্যান্সার হয়। ফুসফুসের ক্যান্সার ৬৫ বছরের বেশি বয়সীদের বেশি প্রাভাবিত করে।

    তবে ফুসফুসের ক্যান্সার হলে আপনারা আগেই জানতে পারবেন না। তাই ফুসফুস ক্যান্সারের কিছু উপসর্গ দেখা দিলেই সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন ও ফুসফুসের স্ক্রীনিং করান। এর মাধ্যমে আপনি বুঝতে পারবেন যে, আপনার ফুসফুসের ক্যান্সার প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছ কিনা বা এটি নিরাময়যোগ্য কিনা। অনেক সময় এই ক্যান্সার প্রাথমিক পর্যায়েই শনাক্ত করা হলে কেমোথেরাপি এবং রেডিয়েশন থেরাপির মাধ্যমে এর থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ফুসফুসের ক্যান্সারের উপসর্গ হল দীঘস্থায়ী কাশি, এছাড়া শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা বা নিউমোনিয়া, গলা বসে যাওয়া, ক্ষুধামন্দা, হঠাৎ ওজন হ্রাস, ক্লান্তি, নাক বা মুখ ফুলে যাওয়া, আঙ্গুলের আকার পরিবর্তন বা কাঁধে ব্যথা ইত্যাদি। ফলে এই উপসর্গ ও কাশি চার সপ্তাহের বেশি থাকলে অবহেলা না করে শীঘ্রই ডাক্তারের কাছে যান।

  • Chandigarh Airport: ভগৎ সিংয়ের নামে হবে চণ্ডীগড় বিমানবন্দর! ‘মন কি বাত’ -এ কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    Chandigarh Airport: ভগৎ সিংয়ের নামে হবে চণ্ডীগড় বিমানবন্দর! ‘মন কি বাত’ -এ কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লির রাজপথের পর এবার চণ্ডীগড় বিমান বন্দরের নাম পরিবর্তন করার কথা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। চণ্ডীগড় বিমানবন্দরের (Chandigarh Airport) নাম রাখা হবে শহিদ ভগৎ সিং-এর নামে (Shaheed Bhagat Singh)৷ এই স্বাধীনতা সংগ্রামীর জন্মবার্ষিকীর আগেই এ কথা ঘোষণা করলেন প্রধানমন্ত্রী৷ আজ রেডিয়ো অনুষ্ঠান ‘মন কি বাত’-এ (Mann Ki Baat) মোদি জানান, স্বাধীনতার অমৃত মহোৎসবের অংশ হিসেবে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে৷

    প্রতি মাসের শেষ রবিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁর  রেডিও অনুষ্ঠান ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে দেশবাসীর উদ্দেশে বার্তা দেন। আজ এই রেডিও অনুষ্ঠানের ৯৩ তম পর্বে তিনি বক্তৃতা দেওয়ার সময় জানান, চণ্ডীগড় বিমানবন্দরের নামকরণ করা হবে শহীদ ভগৎ সিংয়ের নামে। তিনি বলেন, “মহান স্বাধীনতা সংগ্রামীকে শ্রদ্ধা জানানোর জন্য, সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে চণ্ডীগড় বিমানবন্দরটি এখন শহীদ ভগৎ সিংয়ের নামে নামকরণ করা হবে।”

    আরও পড়ুন: ভারতে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ হতে পারে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার!

    এই বিমানবন্দরের নাম নিয়ে পাঞ্জাব ও হরিয়ানার মধ্যে দীর্ঘদিনের বিরোধ ছিল, কারণ কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে মিলিতভাবে পাঞ্জাব ও হরিয়ানার সরকার এই বিমানবন্দর তৈরি করেছিল। কেন্দ্রীয় সরকার এই বিমানবন্দরের নাম চণ্ডীগড় বিমানবন্দর হিসাবে প্রচার করেছে, কিন্তু পাঞ্জাব সরকার একে মোহালি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নাম দিয়েছে। এর আগে হরিয়ানা আপত্তি জানিয়েছিল যে বিমানবন্দরের নাম শুধুমাত্র চণ্ডীগড়ের নামে রাখা উচিত নয়, কারণ এটি উভয় রাজ্যের যৌথ রাজধানী। পাঞ্জাব সরকার চণ্ডীগড় বিমানবন্দরের নাম শহীদ-ই-আজম ভগৎ সিং হিসাবে রাখার ঘোষণা করেছিল। একই সঙ্গে হরিয়ানা সরকার এই বিমানবন্দরের নাম মঙ্গল সেনের নামে রাখতে চেয়েছিল। ফলে এই নামকরণ নিয়ে বহু বছর ধরে বিতর্ক হয়ে আসছে। দুই রাজ্যের মধ্যে বিষয়টি পাঞ্জাব-হরিয়ানা হাইকোর্টেও পৌঁছেছিল, যেখানে উভয় রাজ্যকে একসঙ্গে বসে সমস্যা সমাধানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।

    পরবর্তীকালে, অগাস্টে, পাঞ্জাব ও হরিয়ানা চণ্ডীগড়ের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নাম শহীদ-ই-আজম ভগৎ সিং-এর নামে নামকরণ করতে সম্মত হয়। বিষয়টি নিয়ে পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মান এবং হরিয়ানার উপমুখ্যমন্ত্রী দুষ্যন্ত চৌতালার মধ্যে একমত হয়েছিল। ফলে পাঞ্জাব ও হরিয়ানা দুই রাজ্যের সরকারের সম্মততেই বদলে যাচ্ছে বিমানবন্দরের নাম।   

  • Hyderabad: হায়দ্রাবাদে নবরাত্রি প্যান্ডেলে দুই বোরখা পরিহিতার তাণ্ডব, ভাঙা হল মূর্তি

    Hyderabad: হায়দ্রাবাদে নবরাত্রি প্যান্ডেলে দুই বোরখা পরিহিতার তাণ্ডব, ভাঙা হল মূর্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এই মুহূর্তে দেশজুড়ে বিভিন্ন এলাকায় পালিত হচ্ছে নবরাত্রি (Navratri)। ৫ অক্টোবর অবধি মা দুর্গার নয়টি রূপের আরাধনা চলবে। এই উপলক্ষে বহু জায়গায় ধর্মের ভেদাভেদ ভুলে উৎসবে মেতেছেন দেশবাসী। আর এর মাঝেই তাল কাটল হায়দ্রাবাদে (Hyderabad)। দুই মুসলিম মহিলার বিরুদ্ধে হিন্দু দেবীকে (Hindu Goddess) অপমান করার অভিযোগ উঠেছে নিজামের শহরে (Muslim women in burqa damaged the idol of Goddess Durga)।

    অভিযোগ, দুই মুসলিম মহিলা পুজো প্যান্ডেলে বোরখা পরে প্রবেশ করেন। অতর্কিতে দুর্গা মূর্তি ভাঙেন। এই দুজনকেই গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এছাড়াও নবরাত্রিতে ওই দুই মহিলা কোনও উস্কানিমূলক কাজ করে সহিংসতা ছড়ানোর চেষ্টা করেছেন কিনা সেই বিষয়টিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। জানা গিয়েছে এই দুই মহিলাই ওই এলাকার একটি চার্চেও হামলা চালান। মাদার মেরির মূর্তি ভাঙচুর করেন তারা।

    ঘটনাটি ঘটেছে হায়দ্রাবাদের খইরাতাবাদে। নবরাত্রির দিন দুই মুসলিম মহিলা দুর্গা পুজো প্যান্ডেলে প্রবেশ করেন। তারপর তারা মূর্তি ভাঙার চেষ্টা করেন। খইরাতাবাদের এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। অভিযোগ, তারা প্যান্ডেলে ঢুকে প্রথমে ভাঙচুর শুরু করে্ন। এমনকি দুর্গা মূর্তির বেশ কিছু অংশ ভেঙে দেন। এই ঘটনার কিছুক্ষণ পরেই স্থানীয় বাসিন্দারা ছুটে আসেন এবং ওই দুই মহিলাকে পুলিশের হাতে তুলে দেন। 

    হায়দ্রাবাদের সেন্ট্রাল জোনের ডিসিপি রাজেশ কুমার এই বিষয়ে বলেন, “সকালের দিকে দুই মহিলা খইরাতাবাদের একটি প্যান্ডেলে প্রবেশ করে  মূর্তি ভাঙচুর করেন। সেই সময়ে ওই প্যান্ডেলের উপস্থিত থাকা এক ব্যক্তি বাধা দিলেও তারা শোনেননি। তারা ওই ব্যক্তির ওপরেও হামলা চালায়। তারপর স্থানীয়রা এসে ওই দুই মহিলাকে আটক করেন।” 153-A, 295, 295-A, 451, 504 r/w 34 ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে ওই দুই মহিলার বিরুদ্ধে। 

    আরও পড়ুন: পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ পিএফআই! মিলেছে জঙ্গি যোগের প্রমাণ, ছড়ানো হচ্ছে সন্ত্রাস, কী বলছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক?

    পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। ওই দুই মহিলা কে, তাদের পরিচয় কী এবং তারা কোনও সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত আছেন কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ওই দুই মহিলা মানসিকভাবে সুস্থ কিনা তাও দেখা হচ্ছে। দুজনের বয়স ২০ থেকে ২২ বছরের মধ্যে। স্থানীয়দের দাবি ওই দুজনই মানসিক ভারসাম্যহীনতার শিকার। গত বছরেও হায়দ্রাবাদের কুকাটপল্লীতে অবস্থিত একটি হিন্দু মন্দিরে (Hindu Temple vandalized) কিছু অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তি হামলা চালিয়েছিল। ওই হামলায় দেবী দুর্গার প্রতিমা (Goddess Durga Idol) সেখান থেকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। এবছরও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • PFI Protests in Kerala: এনআইএ হানার প্রতিবাদ, কেরলে পাথর- পেট্রল বোমা ছুড়ে প্রতিবাদ পিএফআই সমর্থকদের

    PFI Protests in Kerala: এনআইএ হানার প্রতিবাদ, কেরলে পাথর- পেট্রল বোমা ছুড়ে প্রতিবাদ পিএফআই সমর্থকদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার দেশের ১৫টি রাজ্যে পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়ার (PFI) ৯৩টি কার্যালয়ে অতর্কিতে অভিযান চালায় কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএ (NIA)। এনআইএ হানার প্রতিবাদে এর প্রতিবাদে (protest) আজ কেরলে বনধের ডাক দিয়েছে পিএফআই। বনধকে কেন্দ্র করে উত্তাল হয়েছে রাজ্য। রাজধানীর তিরুবনন্তপুরম সহ বেশ কিছু জায়গায় বাস ভাঙচুর, পথ অবরোধ, পাথর-পেট্রল বোমা ছোড়া, পুলিশের ওপর হামলাবাজি, সরকারি অফিসে হামলার ঘটনা ঘটেছে।  

    আরও পড়ুন: জঙ্গি-যোগ! পিএফআই কে নিষিদ্ধ ঘোষণা করার আর্জি দেশজুড়ে, তল্লাশি চালিয়ে কী পেল এনআইএ?

    পুলিশ সূত্রে খবর, বনধ এবং অবরোধের কারণে আহ কেরল ও কান্নুর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে। সব জেলাতেই কমবেশি হামলার ঘটনা ঘটেছে। রাজ্যের বহু জায়গায় সরকারি বাসে হামলা চালানো হয়েছে। কোঝিকড়ে বাস চলাচল পুরোপুরি বন্ধ আছে। পুলিশ জানিয়েছে, কোল্লামে মোটরসাইকেল আরোহী পিএফআই কর্মীরা দুই পুলিশ কর্মীর উপর হামলা চালিয়েছে।

    আরও পড়ুন: পরিকল্পনা করেই পিএফআই-এর বিরুদ্ধে অভিযান! দেশে জঙ্গি-কার্যকলাপ রুখতে সক্রিয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক

     


      
       
    সারা দেশেই ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকলেও মূলত পিএফআই- এর দূর্গ কেরল।  দক্ষিণের এই রাজ্যের প্রায় সব জেলাতেই রয়েছে এই সংগঠনের অফিস। বৃহস্পতিবার এনআইএ এবং ইডি উত্তরপ্রদেশ, কেরল, কর্নাটক, অসম, তেলেঙ্গানা, মহারাষ্ট্র, অন্ধ্রপ্রদেশ, তামিলনাড়ু, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ, মধ্যপ্রদেশে অভিযান চালায়। এখনও পর্যন্ত ১৯৬ জনকে গ্রেফতার করেছে তারা। দেশজুড়ে এই ইসলামিক সংগঠনকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করার দাবি জোড়াল হচ্ছে। বিভিন্ন অসামাজিক ও দেশবিরোধী কার্যকলাপে জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে ২০০৬ সালে গঠিত, এই সংগঠনটির বিরুদ্ধে। অভিযোগ , সন্ত্রাসে মদত দিচ্ছে পিএফআই। সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের জন্য অর্থ সংগ্রহ করছে তারা। গোয়েন্দা সূত্রের খবর, কেন্দ্রীয় সরকার খুব শীঘ্রই পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়াকে (পিএফআই) নিষিদ্ধ করতে পারে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের কাছে এই দলটিকে বেআইনি ঘোষণা করার জন্য যথেষ্ট প্রমাণও রয়েছে, বলে খবর।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Bhagwant Mann: সত্যিই মদ্যপ ভগবন্তকে নামিয়ে দেওয়া হয় বিমান থেকে? তদন্তের নির্দেশ বিমানমন্ত্রীর

    Bhagwant Mann: সত্যিই মদ্যপ ভগবন্তকে নামিয়ে দেওয়া হয় বিমান থেকে? তদন্তের নির্দেশ বিমানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অন্তর্মুখী বিমান চলাচল এবং বিমান পরিবর্তনের জন্য আসল সময়ের থেকে দেরিতে ছেড়েছিল ফ্রাঙ্কফুর্ট থেকে দিল্লিগামী বিমান। এর সঙ্গে পাঞ্জাবের (Punjab) মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মানের(Bhagwant Mann) কোনও সম্পর্ক নেই বলে জানিয়েছে লুফথানসা কর্তৃপক্ষ। বিমান দেরিতে ছাড়ার কারণ জানতে চাওয়া এক নেটিজেনের প্রশ্নের উত্তরে ট্যুইটারে বিমান সংস্থাটি জানিয়েছে, বিমানের ট্র্যাফিক সংক্রান্ত সমস্যার কারণেই ফ্রাঙ্কফুর্ট থেকে দিল্লিগামী বিমানটি ছাড়তে বিলম্ব হয়। অন্য কোনও কারণ নেই।

    উল্লেখ্য, পাঞ্জাবের বিরোধী দলনেতা সুখবীর সিং বাদল অভিযোগ করেছিলেন, জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্ট বিমানবন্দরে রবিবার যখন পৌঁছেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মান তখন তিনি মদ্যপ অবস্থায় ছিলেন। সহযাত্রীরা জানিয়েছেন, তাঁর পা টলছিল। অশান্তিও করছিলেন। সেই কারণে লুফথানসা কর্তৃপক্ষ তাঁকে বিমান থেকে নামিয়ে দিতে বাধ্য় হয়। তাঁর মালপত্র বিমানে থেকে যাওয়ায় তা নামাতে দেরি হয়। সেজন্য বিমান ছাড়তেও বিলম্ব হয়।

    প্রসঙ্গত, রাজ্যে বিদেশি বিনিয়োগ আনার উদ্দেশে আট দিনের জার্মানি সফরে গিয়েছিলেন পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মান। গত ১৮ সেপ্টেম্বর ফ্রাঙ্কফুর্ট থেকে বিমান ধরে দিল্লি ফেরার কথা ছিল তাঁর। দুপুর ১.৪০ মিনিটে বিমান ছাড়ার কথা থাকলেও তা আসলে ছাড়ে বিকাল ৫.৩৪ মিনিটে। এরপরেই সেই দেরির কারণ হিসেবে মানকে দায়ী করে ট্যুইট করেন শিরোমনি আকালি দল নেতা সুখবীর সিং।

    আরও পড়ুন: মিলল সোনিয়ার সম্মতি, কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট পদে অশোক-শশী লড়াই?

    বিমান দেরিতে ছাড়ার কারণ দর্শালেও ভগবন্ত মান মদ্যপ অবস্থায় বিমানবন্দরে পৌঁছেছিলেন কিনা সেকথা জানতে চাওয়া হলে অবশ্য লুফথানসার তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়, তথ্যসুরক্ষার কারণে কোনও নির্দিষ্ট যাত্রী সম্পর্কে তথ্য দিতে তারা রাজি নয়। আপ যদিও আগেই এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে। বলা হয়েছে এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা অভিযোগ। এর কোনও ভিত্তি নেই। তবে বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হবে, বলে জানিয়েছেন  বিমানমন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Gurugram Safari Park: গুরুগ্রামে তৈরি হচ্ছে বিশ্বের বৃহত্তম সাফারি পার্ক

    Gurugram Safari Park: গুরুগ্রামে তৈরি হচ্ছে বিশ্বের বৃহত্তম সাফারি পার্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হরিয়ানার আরাবল্লী পাহাড়ে (Aravalli mountain range) বিশ্বের বৃহত্তম সাফারি পার্ক তৈরি করতে চলেছে হরিয়ানা সরকার (Haryana Govt)।

    সম্প্রতি সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টরের (Manohar Lal Khattar) নেতৃত্বে একটি বিশেষ প্রতিনিধি দল একদিনের সফরে দুবাইয়ের (Dubai) শারজাহ সাফারি পার্ক (Sharjah Safari Park) পরিদর্শন করতে গিয়েছিল। সেখান থেকে ফিরে আসার পর মুখ্যমন্ত্রী জানান, হরিয়ানার এনসিআর (NCR) অঞ্চলটি হবে সাফারি পার্ক তৈরির জন্য আদর্শস্থান। তিনি আরও জানান, জঙ্গল সাফারি পার্ক শুধুমাত্র যে পর্যটন শিল্পকে (Tourism Industry) উৎসাহিত করবে তাই নয়। দেশ-বিদেশ থেকে পর্যটক ভারতে এলে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আসবে। পাশাপাশি বিপুল কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে।

    প্রস্তাবিত এই সাফারি পার্কটি আনুমানিক ১০ হাজার একর জুড়ে বিস্তৃত থাকবে। হরিযানার গুরুগাঁও (অধূনা গুরুগ্রাম) এবং নুহ জেলা দুটিকে কভার করবে এই পার্কটি। সরকারি তরফে ঘোষণা করা হয়েছে এই পার্কটির কাজ সম্পন্ন হলে এটিই হবে বিশ্বের সবচেয়ে বড়ো সাফারি পার্ক। বর্তমানে ২০২২ সালে দুবাইতে উদ্বোধন হওয়া শারজাহ পার্কটি বিশ্বের সবচেয়ে বড়ো সাফারি পার্ক। শারজাহ পার্কটি দুই হাজার একর জায়গা জুড়ে বিস্তৃত।

    কেন্দ্রীয় পরিবেশ মন্ত্রী ভূপেন্দ্র যাদব জানিয়েছেন, হরিয়ানার (Haryana) পরিবেশ দফতরের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে কেন্দ্রীয় সরকারও এই প্রকল্পের জন্য অর্থ সহায়তা করবে। অভিজ্ঞতাসম্পন্ন আন্তর্জাতিক (Internatonal) দুটি সংস্থাকে এই পার্কটি তৈরির জন্য প্রাথমিকভাবে বাছাই করা হয়েছে। এই দু’ সংস্থার মধ্যে প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে। জয়ী সংস্থা প্রকল্পটির বরাত পারে।

    আরও পড়ুন: কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দিগ্বিজয় ডামি প্রার্থী, কটাক্ষ গেরুয়া শিবিরের 

    প্রসঙ্গত, আরাবল্লী পর্বতমালায় বিভিন্ন প্রজাতির পাখি, বন্য পশু এবং প্রজাপতির বাস। হরিয়ানা সরকারের সমীক্ষা (Survey) অনুযায়ী, আরাবল্লী পর্বতে ১৮০ প্রজাতির পাখি, ১৫ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী, ২৯ প্রজাতির জলজ প্রাণী এবং ৫৭ প্রজাতির প্রজাপতি পাওয়া গিয়েছে।

    হরিয়ানা সরকারের এই ঘোষণার পরেই সাধুবাদ জানিয়েছে পরিবেশ প্রেমীরা। বর্তমানে, পরিবেশের বিরুদ্ধে গিয়ে উন্নয়নকে হাতিয়ার করে একাধিক সিদ্ধান্ত নিচ্ছে রাজ্যগুলি। সেই ট্রেন্ডের বিপরীতে গিয়ে সাফারি পার্কের উদ্যোগে খুশি পরিবেশপ্রেমীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • S Jaishankar: ‘রাশিয়া – ইউক্রেন যুদ্ধে ভারত শান্তির পক্ষে রয়েছে…’, রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভায় ঘোষণা করলেন বিদেশমন্ত্রী

    S Jaishankar: ‘রাশিয়া – ইউক্রেন যুদ্ধে ভারত শান্তির পক্ষে রয়েছে…’, রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভায় ঘোষণা করলেন বিদেশমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে (UNSC) ভাষণ দিতে গিয়ে ইউক্রেন প্রসঙ্গ টেনে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেছিলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ (Russia-Ukraine War) থামাতে হবে। এরপর আবার তিনি রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভায় (UN General Assembly) বক্তৃতা দিতে গিয়ে বলেন, ভারত সবসময় শান্তির পক্ষে রয়েছে এবং সেখানেই অনড় থাকবে। গতকাল, ২৪ সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভার ৭৭তম অধিবেশনে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে বক্তব্য রাখেন।

    তিনি বলেন, “ইউক্রেনের সংঘাত ক্রমাগত উদ্বেগ সৃষ্টি করার কারণে, আমাদের প্রায়ই জিজ্ঞাসা করা হয় যে আমরা কার পক্ষে। আমরা প্রতিবার সহজ, সরল ও সৎ উত্তর দিয়ে এসেছি। ভারত শান্তির পক্ষে আছে এবং দৃঢ়ভাবে সেখানে থাকবে। আমরা সেই পক্ষে রয়েছি যারা রাষ্ট্রসংঘের সনদ এবং এর নীতিগুলিকে সম্মান করে। আমরা যুদ্ধ নয়, আলোচনা এবং কূটনীতিকে একমাত্র উপায় হিসেবে মনে করি।” অর্থনীতিতে যুদ্ধের প্রভাবের উপর জোর দিয়ে জয়শঙ্কর বলেন, “চলমান ইউক্রেন সংঘাতের প্রভাব অর্থনৈতিক চাপকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে, বিশেষ করে খাদ্য ও জ্বালানীর ওপর।” ফলে এইসব কথা উল্লেখ করে বিদেশ মন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বিশ্ব জুড়ে শান্তির জন্য এবং কূটনীতির মাধ্যমে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ করার আহ্বান জানিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: ‘যুদ্ধ থামান’, রাষ্ট্রসংঘে রাশিয়াকে আর্জি জয়শঙ্করের

    অন্যদিকে রাষ্ট্রসংঘের ৭৭ তম সাধারণ অধিবেশনে বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্কর বক্তব্য রাখতে গিয়ে সন্ত্রাসবাদের প্রসঙ্গও টেনে এনেছেন। তিনি মন্তব্য করেছেন, কীভাবে ভারত সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে মোকাবিলা করছে। তিনি এদিন পাকিস্তানের নাম না নিয়ে সন্ত্রাসবাদ ইস্যুতে কড়া বার্তা দিয়েছেন। একই সঙ্গে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ভারতের অভিযানে চিনের ষড়যন্ত্রকে প্রকাশ্যে নিয়ে আসেন তিনি। তিনি বলেন, দশকের পর দশক ভারত আন্তঃসীামান্ত সন্ত্রাসবাদের শিকার হয়েছে। ফলে ভারত সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছে।

    তিনি এদিন আরও জানিয়েছেন যে, সন্ত্রাসবাদের কোনও যৌক্তিকতা হয় না। সন্ত্রাসবাদ কখনও কোনও সমস্যার সমাধান হতে পারে না।  রক্ত কখনও কোনও সমস্যার উত্তর হতে পারে না বলেও তিনি মনে করেন। যাঁরা সন্ত্রাসবাদকে সমর্থন করেন, তাঁরা আদতে নিজেদের বিপদ নিজেরাই ডেকে আনেন। কারণ যাই হোক না কেন, সন্ত্রাসবাদকে কখনও সমর্থন করা যায় না।

    উল্লেখ্য, চলতি মাসেই চিন লস্কর-ই- তৈবার জঙ্গি সাজিদ মীরকে বিশ্বব্যাপী সন্ত্রাসী ঘোষণা করার আহ্বানে বাধা দিয়েছে। এই প্রসঙ্গে জানা যায় যে ভারত এই আহ্বানে সমর্থন করেছিল। উল্লেখ্য, মীর ২৬/১১ মুম্বাই হামলার মামলায় ওয়ান্টেড।

    তিনি আরও জানান, চলতি বছরের ডিসেম্বরে ভারত জি-২০ এর সভাপতিত্ব গ্রহণ করার সঙ্গে সঙ্গে ঋণ, খাদ্য এবং জ্বালানী সুরক্ষার গুরুতর সমস্যাগুলি মোকাবেলায় নয়াদিল্লি গ্রুপের অন্যান্য সদস্যদের সঙ্গে কাজ করবে।

  • Instagram Down: বিশ্বজুড়ে হঠাৎ স্তব্ধ ইনস্টাগ্রাম, মিমের বন্যা ট্যুইটারে

    Instagram Down: বিশ্বজুড়ে হঠাৎ স্তব্ধ ইনস্টাগ্রাম, মিমের বন্যা ট্যুইটারে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কছ: আচমকাই বন্ধ হয়ে গেল জনপ্রিয় সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট (Social Networking Site) ইনস্টাগ্রামের (Instagram Down) পরিষেবা। সংবাদমাধ্যম সূত্রের খবর, এই জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মটির ব্যবহারকারীরা নতুন ফিড দেখতে পাচ্ছিলেন না। বন্ধ হয়ে গিয়েছিল মেসেজ পরিষেবাও। ভারতীয় সময় রাত্রি ৯টা ৪৭ মিনিট থেকে ১১টা ৪৭ মিনিট পর্যন্ত ইনস্টাগ্রামের পরিষেবায় সমস্যা দেখা যায়। ঘটনার প্রেক্ষিতে ইনস্টাগ্রাম কর্তৃপক্ষ বিবৃতি জারি করে জানিয়েছে, সার্ভারে হঠাৎ লোড বেড়ে যাওয়ায় অ্যাপটির ৬৬ শতাংশ ক্র্যাশ করে গিয়েছিল। তার জেরে ইনস্টাগ্রামের পরিষেবা কিছুক্ষণের জন্য স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল।

    আরও পড়ুন: হিজাব না পরায় গ্রেফতার, পরে মৃত্যু তরুণীর, প্রতিবাদে উত্তাল ইরান

    সোশ্যাল নেটওয়ার্ক সাইটটি ডাউন থাকায় সারা বিশ্বজুড়ে হাজার হাজার ব্যবহারকারী সোশ্যাল মিডিয়ায় মিম ব্যবহার করে সমস্যার বিষয়টি জানাতে থাকে। ট্যুইটারে (Twitter) ট্রেন্ড করতে শুরু করে হ্যাশট্যাগ ইনস্টাগ্রাম ডাউন (#Instragram Down)। 

    একজন ট্যুইটার ব্যবহারকারী লিখেছেন, আমি আমার বন্ধুকে ফোন করে জিজ্ঞাসা করছি যে ইনস্টাগ্রাম কাজ করছে কি না। কিন্তু যখন ট্যুইটারে ট্যুইট করার পরেও যখন আমি রিট্যুইট পাচ্ছি না, তখন আমার মনে হচ্ছে ট্যুইটারও ডাউন।

    আরেক ট্যুইটার ব্যবহারকারী তাঁর ট্যুইটার হ্যান্ডেলে লিখেছেন, যখন ইনস্টাগ্রাম ডাউন থাকে তখন ইনস্টাগ্রাম থেকে ট্যুইটারে চলে যাই।

    নেটিজেনদের (Netizen) এই মজার মজার ট্যুইট (Tweet) পাওয়ার পরেই ইনস্টাগ্রাম কতৃপক্ষ ট্যুইট করে জানান, কোনও এক অজ্ঞাত কারণে এই সমস্যা হয়েছে। তাঁরা দ্রুত এই সমস্যাটি সমাধানের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

    এর কিছু সময় পরেই ইনস্টাগ্রাম পরিষেবা স্বাভাবিক হয়ে যায়। কোম্পানি ফের তাদের ট্যুইটার হ্যান্ডেলে লেখে যে, আমরা ফিরে এসেছি! আজকের বিভ্রাটের কারণে আমরা ক্ষমাপ্রার্থী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • S Jaishankar: স্পষ্ট বচন! জয়শঙ্করের এই ‘পঞ্চবাণে’ বিদ্ধ আমেরিকা

    S Jaishankar: স্পষ্ট বচন! জয়শঙ্করের এই ‘পঞ্চবাণে’ বিদ্ধ আমেরিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১০ দিনের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (USA) সফর শেষ করলেন ভারতের (India) বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (s Jaishankar)। এই সময় সীমায় তিনি বৈঠক করেছেন ৫০টিরও বেশি। এর মধ্যে ৪০টি বৈঠক হয়েছে মুখোমুখি। বাকিগুলির মধ্যে রয়েছে দ্বিপাক্ষিক, ত্রিপাক্ষিক এবং গ্রুপ মিটিংও। দ্বিপাক্ষিক বৈঠকগুলি হয়েছে তাঁর সম পর্যায়ের মন্ত্রী বা সচিবের সঙ্গে।

    সোমবার ওয়াশিংটনে ভারতের বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্কর বৈঠক করেন মার্কিন বাণিজ্য সচিব জিনা রায়মান্ডোর সঙ্গে। সেখানে ইন্দো-প্যাসিফিক অর্থনৈতিক কাঠামোর পাশাপাশি দু দেশের মধ্যে উচ্চ প্রযুক্তির সহযোগিতা নিয়েও আলোচনা করেন জয়শঙ্কর। এই সফরে ভারতের বিদেশমন্ত্রী সাক্ষাৎ করেন মার্কিন ডিফেন্স সেক্রেটারি লয়েড অস্টিনের সঙ্গে। দ্বিপাক্ষিক প্রতিরক্ষা শিল্প সহযোগিতা নিয়েও আলোচনা হয়েছে। পেন্টাগনের মতে, আঞ্চলিক নিরাপত্তা বজায় রাখতে এটি নয়াদিল্লির একটি পদক্ষেপ।

    চলতি সফরে পাঁচ বাণে আমেরিকাকে বিদ্ধ করেছেন জয়শঙ্কর। এফ-১৬ বিমানের যন্ত্রাংশ প্রদান সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে জয়শঙ্কর বলেন, এগুলো বলে আপনি কাউকে বোকা বানাচ্ছেন না। প্রত্যেকেই জানেন কোথায় এবং কার বিরুদ্ধে এফ-১৬ ফাইটার জেট ব্যবহার করা হয়। একপেশে সংবাদ পরিবেশন করায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম বিশেষত ওয়াশিংটন পোস্টকেও একহাত নেন জয়শঙ্কর। তিনি বলেন, আমি সংবাদ মাধ্যমের খবরে চোখ রাখি। আপনারা জানেন, কিছু সংবাদপত্র রয়েছে, তারা জানে না তারা কী সংবাদ পরিবেশন করছে। এমন কী তার নিজের শহরের খবরও কীভাবে পরিবেশন করছে। পাক-মার্কিন সম্পর্ক নিয়ে জয়শঙ্কর বলেন, সততার সঙ্গে বলছি, এটা এমন একটা সম্পর্ক যাতে পাকিস্তানেরও ভাল হবে না, আমেরিকারও লাভ হবে না। আমেরিকার কাছে এই সম্পর্কের মানে কী, এই সম্পর্ক থেকে তারা কীই বা পাবে?

    আরও পড়ুন : একপেশে সংবাদ পরিবেশন! মার্কিন মিডিয়াকে একহাত নিলেন জয়শঙ্কর

    ভারত থেকে প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম পাওয়া প্রসঙ্গে বিদেশ মন্ত্রী বলেন, ১৯৬৫ সাল থেকে গত চল্লিশ বছর ধরে ভারতে মার্কিন প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম ছিল না। আমি হলফ করে বলতে পারি আমার আত্মীয়, আমার বাবা, দাদু প্রতিরক্ষা মন্ত্রকে কাজ করেছেন। তাই আমি ভাল করেই জানি ভারতের সঙ্গে আমেরিকার গাঁটছড়া বাঁধলে আদতে যে আমেরিকারই লাভ হবে সেকথা আমেরিকাকে বোঝাতে কত বেগ পেতে হয়েছে। কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা রদ প্রসঙ্গে জয়শঙ্কর বলেন, যখন নাচ-গান চলছে তখন যদি আচমকাই ইন্টারনেট কেটে যায়… আপনি যখন মঞ্চে গেলেন আপনি বললেন মানুষের প্রাণহানির চেয়েও বেশি ক্ষতিকর ইন্টারনেট কেটে যাওয়াটা, তখন আমি আর কীইবা বলতে পারি?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • NASA DART Mission: ডিরেক্ট হিট! মুহূর্তেই ছিটকে গেল গ্রহাণু! নাসার ঐতিহাসিক পরীক্ষা সফল

    NASA DART Mission: ডিরেক্ট হিট! মুহূর্তেই ছিটকে গেল গ্রহাণু! নাসার ঐতিহাসিক পরীক্ষা সফল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাজাগতিক বিস্ময়! পৃথিবীকে মহাজাগতিক বস্তু থেকে বাঁচাতে নাসা-র (NASA) ডার্ট মিশনের (DART Mission) প্রথম চেষ্টাই দুর্দান্ত সাফল্য অর্জন করল। গতকাল স্থানীয় সময় অনুসারে, সন্ধ্যে ৭টা ১৪ মিনিট নাগাদ গ্রহাণু ডিমরফস-এর (Dimorphos) সঙ্গে সংর্ঘর্ষ ঘটানো হয় নাসার ডার্ট মিশনের যানের। এর মাধ্যমে পৃথিবীর কক্ষপথ থেকে গ্রহাণুটিকে সরিয়ে নিতে সফল হয়েছে নাসা। ফলে নাসার মিশন মহাকাশ বিজ্ঞানের ইতিহাসে এনে দিয়েছে এক যুগান্তকারী পরিবর্তন।

    জানা গিয়েছে, গ্রহাণুটি পৃথিবীর কক্ষপথের কাছাকাছি ছিল এবং গতকাল এই অভিযানের সময় পৃথিবী থেকে ৭০ লক্ষ মাইল দূরে অবস্থান ছিল গ্রহাণুটির। নাসার ডাবল অ্যাস্টেরয়েড রিডায়রেকশন টেস্ট (ডার্ট) মহাকাশযান সেটির উপর আছড়ে পড়ে। ফলে গ্রহাণুটির দিক কক্ষপথ থেকে বের করে দিতে সক্ষম হয়েছে মহাকাশযানটি। নাসার প্ল্যানেটারি সায়েন্স ডিভিশনের ডিরেক্টর লরি গ্লেজ বলেছেন, “আমরা একটি নতুন যুগের সূচনা করলাম। যে যুগে বিপজ্জনক গ্রহাণুর প্রভাবের থেকে নিজেদেরকে রক্ষা করার ক্ষমতা আছে।”

    আরও পড়ুন: আজই গ্রহাণুতে ধাক্কা নাসার ডার্ট মিশনের! সরাসরি সেই ভিডিও কখন, কোথায় দেখবেন?

    প্রসঙ্গত, এই মহাকাশযানটিকে প্রায় ১০ মাস আগে ক্যালিফোর্নিয়া থেকে এই বিশেষ অভিযানের জন্য মহাকাশে পাঠানো হয়েছিল। গতকাল এই মহাকাশযনটি প্রায় ঘণ্টায় ২৩ হাজার ৫০০ কিলোমিটার গতিতে ডিমরফস-এর উপর আছড়ে পড়ে। ডিমরফস (Dimorphos) আয়তনে প্রায় ৫৩০ ফুট ও এর আকার মিশরের বৃহদাকার পিরামিডের মত। এতদিন এই গ্রহাণুটি ডিডিমস (Didymos) নামের গ্রহাণুকে ঘিরে প্রদক্ষিণ করছিল। ডার্ট এই ডিমরফস-এ আছড়ে পড়ার আগে এই গ্রহাণুর রুক্ষ্ম, পাথুরে পৃষ্ঠদেশ স্পষ্ট দেখা গিয়েছিল।

    বিজ্ঞানীদের দাবি, ডিফরমস গ্রহাণুটি পৃথিবীর জন্য বিপজ্জনক না, বরং এই অভিযানের মাধ্যমে বিজ্ঞানীরা  নিশ্চিত হল যে, ডার্ট গ্রহাণুর দিক পরিবর্তন করতে সক্ষম। বিজ্ঞানীরা অনুমান করেছেন, সংঘর্ষ হওয়ার পরে গ্রহাণুটি তুলনামূলক ছোট একটি কক্ষপথে গিয়ে পড়েছে তবে তার নির্দিষ্ট অবস্থান জানতে গ্রাউন্ড টেলিস্কোপ ব্যবহার করবেন বিজ্ঞানীরা। এ ছাড়াও, ডার্টের সঙ্গে লিসিয়াকিউব নামের একটি কৃত্রিম উপগ্রহও মহাকাশে পাঠানো হয়েছিল। ডার্ট গ্রহাণুর উপর আছড়ে পড়ার আগে লিসিয়াকিউব তার থেকে আলাদা হয়ে যায়। আগামী কয়েক মাস মহাকাশে ওই দুই গ্রহাণুকে (ডিমরফস ও ডিডিমস) পর্যবেক্ষণ করবে লিসিয়াকিউব ও সেই ছবি পাঠাবে নাসা-র বিজ্ঞানীদের। এর ফলে দুই গ্রহাণু থেকে সংগৃহীত পদার্থও সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য বিজ্ঞানীরা জানতে  পারবেন ও তা নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে পারবেন।

LinkedIn
Share