Blog

  • Calcutta High Court: হাইকোর্টে ধাক্কা খেল স্কুল সার্ভিস কমিশন! এবার কি সুপ্রিম দুয়ারে যাবে রাজ্য সরকার?

    Calcutta High Court: হাইকোর্টে ধাক্কা খেল স্কুল সার্ভিস কমিশন! এবার কি সুপ্রিম দুয়ারে যাবে রাজ্য সরকার?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেনামি আবেদন মামলায় বহাল থাকল সিবিআই তদন্ত। সঙ্গে শিক্ষাসচিবকে হাজিরার নির্দেশও। হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে ধাক্কা খেল স্কুল সার্ভিস কমিশন (SSC)।  রাজ্য সরকার এবার সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার তোড়জোড় শুরু করেছে বলে জানা গিয়েছে।

    আজ কী হল

    তাঁকে সশরীরে আদালতে হাজিরার নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়৷ সেই নির্দেশ মেনে আদালতে হাজিরা দিলেন শিক্ষাসচিব মণীশ জৈন। কিন্তু তার আগেই শিক্ষাসচিবের হাজিরার নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয় রাজ্য৷  অতিরিক্ত শূন্যপদ তৈরি করে ‘বেনামি’ আবেদনের কৈফিয়ত চেয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। এই প্রশ্নের উত্তর দিতে বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্টে পৌঁছন রাজ্যের স্কুলশিক্ষা দফতরের প্রধান সচিব মনীশ জৈন। তবে আগে ডিভিশন বেঞ্চের শুনানি শুরু হয়। শুনানি শুরু হতেই ডিভিশন বেঞ্চে অস্বস্তিতে পড়ে কমিশন। সিঙ্গল বেঞ্চের রায়ই বহাল রাখে ডিভিশন বেঞ্চ। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের রায় বহাল থাকায় বেকায়দায় পড়ে রাজ্য।

    আরও পড়ুন: ‘কার নির্দেশে নিয়োগের আবেদন?’ ফের নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের

    ডিভিশন বেঞ্চের পর্যবেক্ষণ

    প্রথমে অবৈধভাবে চাকরি পাওয়ার অভিযোগে যাদের চাকরি বাতিল হয়, তাঁদের পরিবারের কথা ভেবে পুর্নবহালের আবেদন করেছিল স্কুল সার্ভিস কমিশন। এ প্রসঙ্গে ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, এটা অত্যন্ত বিস্ময়কর যে কিভাবে কমিশন অবৈধদের চাকরি দেওয়ার এরকম একটা আবেদন করল ? কিভাবে অতিরিক্ত শূন্যপদ অযোগ্য প্রার্থীদের দিয়ে পূরণ করার আবেদন আদালতে করা হল ? একজন সচিবকে তলবের নির্দেশ কিভাবে চ্যালেঞ্জ করা যায় অভিমত ডিভিশন বেঞ্চের। তাই সিঙ্গল বেঞ্চে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশই বহাল রাখা হয়। ডিভিশন বেঞ্চও পরিষ্কার জানিয়ে দেয় এবিষয়ে তদন্ত করবে সিবিআই। আদালতে হাজিরাও দিতে হবে শিক্ষা দফতরের সচিবকে। এর ফলে এই মামলায় ধাক্কা খেল রাজ্য। এবার হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করতা পারে রাজ্য।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • PM Awas Yojana: কেন্দ্রের থেকে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার ৮২০০ কোটি টাকা পেল রাজ্য

    PM Awas Yojana: কেন্দ্রের থেকে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার ৮২০০ কোটি টাকা পেল রাজ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগেই এল বড় সুখবর। ৮ মাস পর প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় (PM Awas Yojana) রাজ্যকে ৮ হাজার ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ কেন্দ্রের। আজই কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে রাজ্যকে এবিষয়ে জানানো হয়েছে। এতদিন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার টাকা নিয়ে একাধিক অভিযোগ উঠেছে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে। ফলে কেন্দ্র থেকে টাকা পাঠানো বন্ধ হয়ে গিয়েছিল বলে সূত্রের খবর। কিন্তু এই টাকা ফের রাজ্যকে দেওয়া হলে এ নিয়েও জোর জল্পনা শুরু হয়েছে।

    প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনাতে কেন্দ্রীয় বরাদ্দ পেল রাজ্য

    ৮ মাস পর কেন্দ্র থেকে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার (PMAY) টাকা দেওয়া হল রাজ্যকে (PM Awas Yojana)। সূত্রের খবর অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার ৮ হাজার ২০০ কোটি টাকা মঞ্জুর করল মোদি সরকার। মোট ১১ লক্ষেরও বেশি বাড়ির জন্য এই টাকা বরাদ্দ করা হচ্ছে বলেই জানা গিয়েছে। পঞ্চায়েত ভোটের আগে মোদি সরকারের এই টাকা বরাদ্দের ঘটনা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল।

    আরও পড়ুন: গুজরাতসহ গোটা দেশকে ধ্বংস করেছে কংগ্রেস, প্রচার মঞ্চ থেকে নরেন্দ্র মোদি

    একাধিক অভিযোগ রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে

    রাজ্য সরকারে বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ নিয়ে সরব হয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি আগেই কেন্দ্রের কাছে অভিযোগ করেছিলেন যে, কেন্দ্রীয় প্রকল্প প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার (PM Awas Yojana) নাম বদলে বাংলা আবাস নাম দিয়ে রাজ্য সরকার প্রচার করছিল। তাতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি দিয়ে প্রচার চালানো হচ্ছে। কখনও কেন্দ্রীয় প্রকল্পের নাম বদল, আবার কখনও কেন্দ্রের টাকা নয়ছয়ের অভিযোগ, এমন একাধিক অভিযোগ জানিয়ে কখনও প্রধানমন্ত্রী, কখনও কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনকে চিঠি লিখেছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। আর এরপরেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল একাধিক কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকা। আর আজ ৮ মাস পরে সেই টাকা মঞ্জুর করল মোদি সরকার। এছাড়াও সম্প্রতি, ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি হয়েছে এমন অভিযোগ এনে এতে CBI তদন্তের দাবি করেছিলেন ও এই নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থও হয়েছিলেন শুভেন্দু।

    উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা শুরু করা হয় (PM Awas Yojana)। এটি একটি কেন্দ্রীয় প্রকল্প। এটি ভারত সরকারের একটি প্রকল্প যার মাধ্যমে সমাজের অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল মানুষদের জন্য সাশ্রয়ী মূল্যের আবাসন প্রদান করা হয়। 

     

  • Manik Bhattacharya: অস্বস্তিতে জেলবন্দি মানিক! ছেলেকে তলব ইডির, ডাকা হতে পারে তাঁর স্ত্রীকেও

    Manik Bhattacharya: অস্বস্তিতে জেলবন্দি মানিক! ছেলেকে তলব ইডির, ডাকা হতে পারে তাঁর স্ত্রীকেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবারে আরও বিপাকে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অপসারিত সভাপতি তথা তৃণমূলের বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্য (Manik Bhattacharya)। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় তিনি বর্তমানে জেলে। তবে এবারে ইডির স্ক্যানারে মানিকের স্ত্রী শতরূপা ভট্টাচার্য ও ছেলে সৌভিক। আগামী সপ্তাহেই ইডির দফতের তলব করা হয়েছে মানিক পুত্র সৌভিককে। আর তাঁর স্ত্রীকেও ডাকা হতে পারে বলে জানা গিয়েছে। এখানেই শেষ নয়, ইডির আধিকারিকরা জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারে মানিকের আত্মীয়দেরও। ইতিমধ্যেই এক আত্মীয়কে এই সপ্তাহেই তলব করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    নিয়োগ দুর্নীতিতে যোগ রয়েছে মানিক পুত্রের

    নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় যে মানিক পুত্রের হাত রয়েছে তা আগেই জানিয়েছেন ইডির আধিকারিকরা। আর এবারে তাঁকে তলবও করা হয়েছে। নিয়োগ দুর্নীতির মামলার তদন্ত করতে গিয়ে সৌভিকের বিরুদ্ধে একাধিক তথ্য উঠে এসেছে। সৌভিকের ২টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের একটিতে ২ কোটি ৬৪ লক্ষ এবং অন্যটিতে ২ কোটি ৪৭ লক্ষ টাকা পাওয়া গিয়েছে। আর এই টাকা গুলোর উৎস কী, তা জানতেই তলব করা হয়েছে সৌভিককে।  ইডি-র দাবি, পশ্চিমবঙ্গে বিভিন্ন বেসরকারি বিএড এবং ডিএলএড কলেজ গুলির সঙ্গে বিভিন্নভাবে আর্থিক লেনদেনে জড়িয়ে রয়েছে সৌভিক। এছাড়াও ইডি দাবি করেছে, লকডাউনের সময় ছেলেমেয়েদের অনলাইনে ক্লাস করবার জন্য টাকার বিনিময়ে চুক্তি করেছিল সৌভিক। ফলে এসব বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই তাঁকে তলব করেছে ইডি। এর আগেও সৌভিককে তলব করা হয়েছিল, কিন্তু তিনি তদন্তে সহযোগিতা করছেন না বলে অভিযোগ ইডির।

    আরও পড়ুন: নিখোঁজ জেলবন্দি মানিকের স্ত্রী-পুত্র! তিনটি বাড়িতেই তালা, বন্ধ মোবাইল ফোনও

    মানিকের স্ত্রী ও আত্মীয়দের তলব করতে পারে ইডি

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, মানিকের (Manik Bhattacharya) স্ত্রী ও তাঁদের আত্মীয়দেরও আগামী সপ্তাহেই তলব করতে পারে ইডি। এর আগেই মানিকের স্ত্রী শতরূপার একাধিক ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের হদিশ পেয়েছে ইডির আধিকারিকরা। এমনকি মৃত মানুষের সঙ্গেও তাঁর জয়েন্ট অ্যাকাউন্ট রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। সেই মৃত ব্যক্তির নাম মৃত্যুঞ্জয় আর তাঁর মৃত্যু হয়েছে ২০১৬ সালে। ফলে মৃত ব্যক্তির সঙ্গে কীভাবে অ্যাকাউন্ট থাকতে পারে তা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে।

    এখানেই থেমে নেই ইডি, মানিক ভট্টাচার্যর (Manik Bhattacharya) ভাই, জামাই ও অন্যান্য আত্মীয়দেরও বিভিন্ন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের লেনদেনের ক্ষেত্রে অসংগতি মিলেছে বলে জানিয়েছে ইডি। তাই এদেরকেও ডাকা হতে পারে ইডির দফতরে। তবে এখন এটাই প্রশ্ন যে, মানিকের স্ত্রী, আত্মীয়দের তলব করা হলে তাঁরা আদেও কি ইডির মুখোমুখি হবেন? সৌভিককে আগে ডাকা হলে তিনি এড়িয়ে যান, ফলে সৌভিকও ইডির তলবে সাড়া দেবেন কিনা তা নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু হয়েছে।

  • Tantrik kills Couple: উদয়পুরে সুপারগ্লু ঢেলে মিলনরত যুগলকে খুন তান্ত্রিকের

    Tantrik kills Couple: উদয়পুরে সুপারগ্লু ঢেলে মিলনরত যুগলকে খুন তান্ত্রিকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একের পর এক মর্মান্তিক ঘটনার সাক্ষী হচ্ছে দেশ (Tantrik kills Couple)। প্রতিদিনই প্রায় খুনের খবর সামনে আসছে। আগের দিনের ভয়ঙ্করতাকে ছাপিয়ে যাচ্ছে পরের দিনের ঘটনা। এ যেন এক ভয়ঙ্করতার প্রতযোগীতা। দিল্লি- উত্তরপ্রদেশের পর এবার রাজস্থানের এক হত্যার ঘটনায় শিউরে উঠল গোটা দেশ। প্রতিশোধ নিতে এক তান্ত্রিক সুপারগ্লু ঢেলে দিল এক মিলনরত যুগলের ওপর। এখানেই থেমে না থেকে দুজনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলার নলি কেটে এবং কুপিয়ে খুন করে ওই তান্ত্রিক। 

    কী ঘটেছিল

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন রাহুল মিনা (৩২) এবং সোনু কুঁয়ার (৩১) নামের দুই যুবক যুবতী। দুজনেই আলাদা-আলাদা জায়গায় বিবাহিত ছিলেন। দুই পরিবারেরই আস্থা ছিল ভালেশ কুমার নামের এক তান্ত্রিকের ওপর। গত সাত-আট বছর ধরে ৫৫ বছর বয়সি ওই তান্ত্রিক ভাদাবি গুদা এলাকার ইচ্ছাপূর্না শেষনাগ ভাবজি মন্দিরের বাসিন্দা। সেখানেই আলাপ হয় যুগলের (Tantrik kills Couple)। তারপরেই সম্পর্ক।

    আরও পড়ুন: ‘ডেঙ্গি মোকাবিলায় ব্যর্থ রাজ্য’, হাইকোর্টে দায়ের হল জনস্বার্থ মামলা  

    যুবক যুবতীর অবৈধ সম্পর্কের কথা জেনে গিয়েছিল তান্ত্রিক (Tantrik kills Couple)। পরিবারের লোকজনকে সে কথা জানিয়ে দিতেই তাকে শ্লীলতাহানির মিথ্যে মামলায় ফাঁসিয়ে দেওয়ার হুমকি দেন যুবতী। এরপরেই প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য এক জঙ্গলে রাহুল এবং সোনুকে ডেকে পাঠায় ভালেশ। সমস্যার সমধান করার নামে যুবক-যুবতীকে তার সামনেই যৌন সঙ্গমে লিপ্ত হতে বলে। তাঁরা সঙ্গমে লিপ্ত হলে  তাদের উপর আঠা ঢেলে গলা কেটে কুপিয়ে যুগলকে খুন করে ওই তান্ত্রিক।  

    ভালেশ দুজনকে এমন ভাবেই খুন করার পরিকল্পনা করে, যাতে খুনের পর সকলে অবৈধ সম্পর্কের কথা জেনে যায়। তাতে তার উপর সন্দেহ হবে না বলে মনে করেছিল সে। সেই মতোই সে দোকান থেকে ৫০ টিউব সুপারগ্লু কিনে আনে। তারপর সমস্ত আঠা একটা বোতলে ঢেলে রাখে ভালেশ (Tantrik kills Couple)। এরপরেই পরিকল্পনার মতো সঙ্গমরত দম্পতির ওপর বোতল থেকে সুপারগ্লু ঢেলে দেয় সে। কিন্তু পরিকল্পনা মাফিক কাজ হয় না। কিন্তু আঠায় দীর্ঘক্ষণ আটকে থাকার পর রাহুল এবং সোনু পরস্পরের থেকে মুক্ত হওয়ার চেষ্টা করতে শুরু করেন। আর তা করতে গিয়েই তাঁদের চামড়া ছিঁড়ে উঠে আসতে শুরু করে। রাহুলের যৌনাঙ্গ তাঁর দেহ থেকে ছিঁড়ে চলে আসে। সোনুরও গোপনাঙ্গ ক্ষতবিক্ষত হয়ে যায়। 

    সেই সময়ই বিপদ বুঝে রাহলের গলার নলি কেটে দেয় ভালেশ (Tantrik kills Couple)। সোনুকেও কুপিয়ে খুন করে সে। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় দুজনের। ঘটনাটি ঘটেছে ১৮ নভেম্বর রাজস্থানের উদয়পুরে। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, সোনুর প্রতি দুর্বল হয়ে পড়েছিল ভালেশ। আর তাতেই রাহুলের স্ত্রীকে তাঁদের সম্পর্কের কথা জানিয়ে দেয়। এই ঘটনার পরে সে পালিয়ে গেলেও পরবর্তী পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। 

    তবে এই কাজের জন্য তিনি অনুতপ্ত বলেও দাবি করেছেন তান্ত্রিক (Tantrik kills Couple)। তাঁর কথায়, “আমি ভুল করেছি। এর জন্য আমার শাস্তিই পাওয়া উচিৎ।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Nisith Pramanik: মিথ্যা মামলা! হাইকোর্টে স্বস্তি কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের

    Nisith Pramanik: মিথ্যা মামলা! হাইকোর্টে স্বস্তি কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা হাইকোর্টে স্বস্তি পেলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপি সাংসদ নিশীথ প্রামাণিক (Nisith Pramanik)।  ২০০৯ সালে আলিপুরদুয়ারে দুটি সোনার দোকানে চুরি হয়। সেই চুরির মামলায় নাম জড়ায় নিশীথ প্রামাণিকের। তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছিল আলিপুরদুয়ার আদালত। সেই নির্দেশের বিরুদ্ধে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।  এবার গ্রেফতারি পরোয়ানার উপর স্থগিতাদেশ জারি করল কলকাতা হাইকোর্ট। 

    আরও পড়ুন: জেলে সত্যেন্দ্রকে মালিশ করা ব্যক্তি ধর্ষণে অভিযুক্ত বন্দি! সরব বিজেপি

    কী ঘটেছিল

    ২০০৯ সালে আলিপুরদুয়ারে দুটি সোনার দোকানে চুরি হয়। সেই মামলায় নাম জড়ায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কোচবিহারের সাংসদ নিশীথ প্রামাণিকের। বুধবার হাইকোর্টে নিশীথের আইনজীবী বিকাশ সিং বলেন,সোনার দোকানে চুরির ঘটনায় অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আলিপুরদুয়ার থানায় অভিযোগ দায়ের হয়েছিল। তাঁর মক্কেলকে এই মামলায় পুলিশ মিথ্যে ফাঁসিয়েছে। গত ১১ নভেম্বর আলিপুরদুয়ারের ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে উপস্থিত হতে তাঁর মক্কেলকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু, তাঁর মক্কেল ওইদিন উপস্থিত থাকতে পারবেন না জানিয়ে শুনানি স্থগিতের আবেদন জানান। কিন্তু, তাঁর আবেদন খারিজ করে দেওয়া হয়। তারপরই আলিপুরদুয়ার আদালত নিশীথের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে। এরপর হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন নিশীথ। হাইকোর্টের বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ বিজেপি সাংসদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানার উপর স্থগিতাদেশ জারি করেন। একইসঙ্গে তিনি নির্দেশ দেন, ২০২৩ সালের জানুয়ারির ৭ থেকে ১২ তারিখের মধ্যে একদিন আলিপুরদুয়ার আদালতে হাজির হতে হবে নিশীথ প্রামাণিককে।

    আরও পড়ুন: রাজ্যপালের শপথ অনুষ্ঠানে গরহাজির শুভেন্দু-সুকান্তরা, কেন?

    বিজেপি-তৃণমূল দ্বন্দ্ব

    চুরির ঘটনায় বিজেপি সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর নাম জড়াতেই আসরে নামে তৃণমূল। তবে তৃণমূলের আক্রমণকে গুরুত্ব দিতে চাননি নিশীথ। গতকালই জলপাইগুড়িতে এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, “আদালতকে আমরা সম্মান করি। তবে এগুলো মিথ্যে মামলা। রাজনীতিতে এরকম মিথ্যে মামলা হয়। রাজ্যের শাসকদলের নেতাদের বিরুদ্ধেও এরকম মামলা রয়েছে।”

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Gujarat Election: গুজরাতসহ গোটা দেশকে ধ্বংস করেছে কংগ্রেস, প্রচার মঞ্চ থেকে নরেন্দ্র মোদি

    Gujarat Election: গুজরাতসহ গোটা দেশকে ধ্বংস করেছে কংগ্রেস, প্রচার মঞ্চ থেকে নরেন্দ্র মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাত-সহ (Gujarat Election) গোটা দেশকে ‘ধ্বংস’ করে দিয়েছে কংগ্রেস। কংগ্রেসের বিরুদ্ধে গুজরাত নির্বাচনের প্রচারমঞ্চ থেকে এভাবেই তোপ দাগলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সামনেই গুজরাতের বিধানসভা নির্বাচন। গুজরাতে নির্বাচনের জন্য জোর কদমে প্রচার শুরু করেছে বিজেপি, কংগ্রেস এবং আম আদমি পার্টি। গুজরাটে নির্বাচন যখন কড়া নাড়ছে, সেই সময় রাহুল গান্ধীদের বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ উগরে দিলেন প্রধানমন্ত্রী। বুধবার গুজরাতের মেহসানার একটি নির্বাচনী জনসভায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গুজরাত-সহ গোটা দেশকে ধ্বংস করেছে কংগ্রেস। কংগ্রেস আসলে স্বজনপ্রীতি, জাতপাত, সাম্প্রদায়িকতা এবং ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতির মডেল।”

    আরও পড়ুন: ‘কার নির্দেশে নিয়োগের আবেদন?’ ফের নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের

    প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, “গত ২০ বছরে গুজরাত অনেক বদলেছে। গুজরাত (Gujarat Election) যে আর্থিক অনটনের সম্মুখীন হয়েছিল, তা বর্তমান প্রজন্ম জানেই না। এই প্রজন্ম অভাব দেখেনি। এই প্রজন্ম যাতে অভাব না দেখে, সে জন্য আগের প্রজন্ম কঠোর পরিশ্রম করেছে।”

    কংগ্রেসকে নিশানা করে প্রধানমন্ত্রী (Gujarat Election) বলেন, “কংগ্রেস দেশকে ধ্বংস করেছে। তাই আজ দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য আমাদের কঠোর পরিশ্রম করতে হচ্ছে। বিজেপি এমন পক্ষপাতিত্ব ও বৈষম্যের নীতিকে কখনোই সমর্থন করেনি। এই কারণে তরুণরা আমাদের ওপর আস্থা রাখছে। কংগ্রেস সবসময় জনগণকে দরিদ্র বানিয়ে রাখতে চেয়েছিল যাতে তারা সরকারের উপর নির্ভরশীল থাকে।” প্রচারমঞ্চ থেকে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, “তরুণরা আত্মবিশ্বাসী যে বিজেপির নীতি ভবিষ্যতে তাদের জন্য আরও সুযোগ তৈরি করবে।”

    আর কী বললেন মোদি? 

    কংগ্রেস ক্ষমতায় থাকাকালীন বিদ্যুৎ সংযোগের দাবিতে পুলিশের গুলিতে যুবকসহ বেশ কয়েকজন কৃষক নিহত হয়েছিলেন বলেও এদিন অভিযোগ করেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর কথায়, “সেই সময় খরা সাধারণ ঘটনা ছিল। প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং সীমিত সম্পদ ব্যবহার করে আমরা গুজরাতকে (Gujarat Election) সমৃদ্ধির পথে নিয়ে এসেছি। অতীতে, ভোটের সময় জল এবং বিদ্যুৎ প্রধান সমস্যা ছিল। এই বিষয়গুলিতে কথা বলি না কারণ এই জাতীয় সমস্যাগুলি আমাদের দ্বারা সমাধান করা হয়। কংগ্রেসের শাসনকালে বিদ্যুতের সংযোগ পেতে জনগণকে ঘুষ দিতে হত। পরিস্থিতি পরিবর্তনের জন্য, আমরা নতুন ট্রান্সমিশন লাইন স্থাপন এবং ট্রান্সফরমার স্থাপন করে বিদ্যুৎ খাতে সংস্কার শুরু করেছি। দুই দশক আগে মাত্র ৫ লক্ষ কৃষি সংযোগ থেকে, গুজরাতে এখন এই ধরনের ২০ লক্ষ বিদ্যুৎ সংযোগ রয়েছে।”

    উল্লেখ্য, ১৮২ টি আসনের গুজরাত নির্বাচন (Gujarat Election) এখন জাতীয় রাজনীতিতে হট কেক। তবে শুধু কংগ্রেস নয় গুজরাতে বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই করছে আম আদমি পার্টিও। এবারের গুজরাত  বিধানসভা নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। কোন দল হাসবে শেষ হাসি, এখন তাই দেখার পালা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

             

  • Delhi Murder: রিহ্যাব থেকে ফিরেই গোটা পরিবারকে কুপিয়ে খুন করল মাদকাসক্ত যুবক

    Delhi Murder: রিহ্যাব থেকে ফিরেই গোটা পরিবারকে কুপিয়ে খুন করল মাদকাসক্ত যুবক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রদ্ধা ওয়ালকার হত্যার রেশ এখনও কাটেনি। ফের এক মর্মান্তিক ঘটনার (Delhi Murder) সাক্ষী হল রাজধানী দিল্লি। মাদকে নেশা থেকে বেরিয়ে আসতে রিহ্যাব কেন্দ্রে গিয়েছিল এক যুবক। বাড়ি ফেরার পরদিনই মাদকাশক্ত অবস্থায় গোটা পরিবারকে কুপিয়ে খুন করল সে। বাড়িতেই বাবা, মা, বোন ও ঠাকুমাকে কুপিয়ে ও গলার নলি কেটে হত্যা করার অভিযোগ উঠেছে ওই যুবকের বিরুদ্ধে। খুন করার পর পালানোর চেষ্টা করলে আত্মীয়ারা যুবককে ধরে ফেলে এবং পুলিশের হাতে তুলে দেয়। অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে খুনের ঘটনার তদন্তে নেমেছে পুলিশ। দেহগুলিকে ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে দেশের রাজধানী দিল্লিতে। জানা গিয়েছে অভিযুক্তের বয়স ২৫ বছর। 

    আরও পড়ুন: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই-এর ভূমিকায় ফের ‘অসন্তুষ্ট’ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় 

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই অভিযুক্ত যুবকের নাম কেশব। মাদকের নেশায় পড়াশোনা ভুলেছিল সে। চাকরিতেও ছিল অনীহা। তা এই সর্বনাশা নেশা থেকে ছেলেকে মুক্ত করতে পুনর্বাসন কেন্দ্রে রেখে এসেছিল তার পরিবার। সোমবারই রিহ্যাব সেন্টার থেকে বাড়ি ফেরে কেশব। এরপর মঙ্গলবার রাতে পরিবারের লোকেদের সঙ্গে তুমুল ঝামেলা বাধে তার। জানা গিয়েছে, মাদক দ্রব্য কেনার জন্য টাকা চেয়েছিল যুবক। যা দিতে অস্বীকার করে বাড়ির লোকেরা। এর পরেই একে একে বাবা, মা, বোন ও ঠাকুমাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও গলার নলি কেটে খুন করে সে।

    চিৎকার শুনে পুলিশকে ফোন করেন প্রতিবেশী 

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মাদক আসক্তির জন্যেই দীপাবলির সময় চাকরি খোয়া যায় যুবকের। খুনের সময়ও নেশাগ্রস্ত ছিল সে। ওই অবস্থায় ঠাকুমা দিওয়ানা দেবী (৭৫), বাবা দিনেশ কুমার (৫০), মা দর্শনা (৪২) ও বোন উর্বশীকে (১৮) নৃশংস ভাবে হত্যা করে সে। দিনেশ ও দর্শনার দেহ পুলিশ উদ্ধার করে বাথরুম থেকে। অন্য একটি ঘরে ছিল দিওয়ানা দেবী ও উর্বশীর দেহ। খুনের পর পালানোর চেষ্টা করে অভিযুক্ত যুবক। যদিও আত্মীয়-প্রতিবেশীরা যুবককে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দেয়।

    পুলিশের তরফে আরও জানানো হয়েছে, মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টা নাগাদ তাদের কাছে ফোন আসে। এক ব্যক্তি জানান, পাশের বাড়ি থেকে আর্তচিৎকার শোনা যাচ্ছে একাধিক মানুষের। হয়তো সেখানে ভয়ঙ্কর কোনও ঘটনা ঘটেছে। ফোন পেয়েই তড়িঘড়ি ছুটে আসে পুলিশ। ঘটনাস্থলে পৌঁছে দেখতে পান গোটা ঘর রক্তে ভাসছে, চারজনের দেহ পড়ে রয়েছে। পুলিশকে দেখতে পেয়েই অভিযুক্ত যুবক পালানোর চেষ্টা করে। কিন্তু তাঁকে ধরে ফেলে পুলিশ। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     
     

     

     

  • Justice Abhijit Ganguly: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই-এর ভূমিকায় ফের ‘অসন্তুষ্ট’ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

    Justice Abhijit Ganguly: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই-এর ভূমিকায় ফের ‘অসন্তুষ্ট’ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই-এর কাজ নিয়ে ফের অসন্তোষ প্রকাশ করলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Ganguly)। সুপ্রিম কোর্টে সিবিআইয়ের আইনজীবী অনুপস্থিত থাকায় তিনি প্রশ্ন করেছেন যে, ‘সুপ্রিম কোর্টে মানিক ভট্টাচার্যের মামলায় সিবিআইয়ের আইনজীবী অনুপস্থিত কেন?’ বুধবার বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় সিবিআইয়ের আইনজীবীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, “এই মামলাগুলো সিবিআইয়ের বাড়তি গুরুত্ব দিয়ে দেখা উচিত। আইনজীবীর অনুপস্থিতি সন্তোষজনক পরিস্থিতি নয়।”

    সিবিআই-এর কাজ নিয়ে সন্তুষ্ট নন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

    গত ১৮ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্টে মানিক ভট্টাচার্যের গ্রেফতারিকে চ্যালেঞ্জ করে দায়ের মামলার শুনানি ছিল। সেই মামলার শুনানির সময়ে হাজির ছিলেন না সিবিআইয়ের আইনজীবী। শীর্ষ আদালতের নির্দেশনামায় সিবিআইয়ের আইনজীবীর অনুপস্থিতির কথা নথিবদ্ধ রয়েছে। বুধবার তা দেখেই অসন্তুষ্ট হন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Ganguly)। এতেই সিবিআইকে ভর্ৎসনা করেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।

    এর পরেই আইজীবীর অনুপস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন করেন বিচারপতি (Justice Abhijit Ganguly)। আর এর উত্তরে সিবিআই-এর তরফে জানানো হয়, ওই দিন আদালতে ২৬ পাতার রিপোর্ট পেশ করা হয়েছে। যদিও পরে বিচারপতি এও বলেন যে, সেই রিপোর্টেও অসন্তোষ প্রকাশ করেছে সুপ্রিম কোর্ট। রিপোর্ট অসম্পূর্ণ বলে জানিয়েছে শীর্ষ আদালত। ফলে এদিন এই রিপোর্ট নিয়েও বিচারপতি সিবিআই-কে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি। উল্লেখ্য, সুপ্রিম কোর্টে এই মামলার পরবর্তী শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে ৬ ডিসেম্বর।

    আরও পড়ুন: প্রাথমিক টেটে সুযোগ পাবেন উচ্চ প্রাথমিকের প্যারাটিচাররাও, জানাল হাইকোর্ট

    এরপরে বিচারপতি (Justice Abhijit Ganguly) কটাক্ষের সুরে সিবিআই-কে উদ্দেশ্য করে আরও বলেন যে, এই মামলাগুলি হাইকোর্টের সিঙ্গল, ডিভিশন বেঞ্চ পেরিয়ে শীর্ষ আদালতে গিয়েছে। তাছাড়া রাজ্যে নিয়োগ দুর্নীতির বিষয়টি এখনও বিচারাধীন। কলকাতা হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণে তদন্ত হচ্ছে। এই বিষয়গুলির কথা মাথায় রেখে বিচারপতি (Justice Abhijit Ganguly) বলেছেন, এই মামলাগুলির একটা অন্য গুরুত্ব আছে। সেই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত সিবিআই-এর।

    এই প্রথম নয়, নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্তে সিবিআইয়ের ভূমিকায় বারবার প্রশ্ন তুলেছেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Ganguly)। এমনকি নিজের তৈরি করা সিট ভেঙে নতুন সিট গঠন করেছেন তিনি। বদলে দিয়েছিলেন সিটের প্রধানকে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Ravindra Jadeja Wife: রবীন্দ্র জাদেজা আমার জীবনে বুস্টার ডোজের মতো, কেন বললেন রিভাবা?  

    Ravindra Jadeja Wife: রবীন্দ্র জাদেজা আমার জীবনে বুস্টার ডোজের মতো, কেন বললেন রিভাবা?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবীন্দ্র জাদেজা আমার জীবনে বুস্টার ডোজের মতো। উনি আমাকে রাজনীতিতে আসাতেও সমর্থন করেছেন। সম্প্রতি একথা বললেন রিভাবা জাদেজা। গুজরাটের (Gujarat) জামনগর উত্তর কেন্দ্রে এবার বিজেপির তুরুপের তাস রিভাবা। তিনি রবীন্দ্র জাদেজার স্ত্রী (Ravindra Jadeja Wife)। সম্প্রতি এক সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে জাদেজা সম্পর্কে একথা বলেন বিজেপি (BJP) প্রার্থী।  

    গুজরাট নির্বাচন…

    ডিসেম্বরে দু দফায় হবে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন। প্রথম দফার নির্বাচন হবে ডিসেম্বরের ১ তারিখে। পরের দফার ভোট হবে ওই মাসেরই ৫ তারিখে। দু দফায় ভোট হবে গুজরাট বিধানসভার ১৮২টি আসনেই। দিন কয়েক আগে প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করে গেরুয়া শিবির। সেখানেই দেখা যায় জামনগর উত্তর কেন্দ্রে প্রার্থী হয়েছেন জাদেজা ঘরণী। ২০১৯ সালে বিজেপিতে যোগ দেন রিভাবা। এবার তাঁকে টিকিট দিয়েছেন পদ্ম নেতৃত্ব।

    সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে রিভাবা (Ravindra Jadeja Wife) বলেন, আমার স্বামী আমার কাছে বুস্টার ডোজের মতো। তিনি আমাকে সব সময় মোটিভেট করেন। তিনি আমাকে সব সময় সামনে এগিয়ে চলতে উৎসাহিত করেন। তিনি বলেন, বিয়ে মানে হল স্বামী-স্ত্রী সব সময় একে অপরের পাশে থাকবেন। কথায় বলে, প্রতিটি সফল পুরুষের পিছনে থাকেন এক নারী। জাদেজা ঘরণী বলেন, একইভাবে প্রতিটি সফল নারীর পিছনে থাকেন তাঁর স্বামী এবং ভাই।

    আরও পড়ুন:অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করতে কমিটি, সিদ্ধান্ত নিল গুজরাট সরকার

    রিভাবা (Ravindra Jadeja Wife) বলেন, এটা আমার কাছে একটি আবেগঘন মুহুর্ত, যখন আমি নমিনেশন ফাইল করতে গিয়েছি, আর পাশে রয়েছেন আমার স্বামী। তিনি বলেন, আমি অন্য দম্পতিদের বলতে চাই যে কোনও নারী তাঁর স্বপ্ন পূরণ করতে পারেন বিয়ের পরেও, যদি স্বামীরা তাঁদের নিরন্তর সমর্থন জোগান।

    এদিকে, মঙ্গলবার স্ত্রী রিভাবার সমর্থনে গুজরাটের জামনগর শহরে বিজেপি আয়োজিত এক রোড শোয়ে যোগ দেন ক্রিকেটার রবীন্দ্র জাদেজা। ক্রিকেটার এবং তাঁর রাজনীতিক স্ত্রীকে দেখতে রাস্তার দুপাশে নামে মানুষের ঢল। বিজেপি আয়োজিত এই রোড শোয়ে দলীয় কর্মী-সমর্থকদের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন জাদেজার বহু সমর্থক এবং ফ্যানরাও। রোড শো চলাকালীন অটোগ্রাফ দিতেও দেখা গিয়েছে জাদেজাকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Suvendu Adhikari: রাজ্যপালের শপথ অনুষ্ঠানে গরহাজির শুভেন্দু-সুকান্তরা, কেন?

    Suvendu Adhikari: রাজ্যপালের শপথ অনুষ্ঠানে গরহাজির শুভেন্দু-সুকান্তরা, কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যপালের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণপত্র পেয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তবে পছন্দ হয়নি সিটিং অ্যারেঞ্জমেন্ট। তাই নয়া রাজ্যপালের (Governor) শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যাচ্ছেন না শুভেন্দু। ওই অনুষ্ঠানে বসার ব্যবস্থা হয়েছে স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রীর দফতরের নির্দেশে। সেই কারণেই মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে একরাশ ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। এদিনের অনুষ্ঠানে হাজির হননি বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারও (Sukanta Majumdar)।  

    নেপথ্য কাহিনি…

    প্রাক্তন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় উপরাষ্ট্রপতি পদে শপথ নেওয়ার পর অস্থায়ী রাজ্যপালের পদে বসেন লা গণেশন। সেবার আমন্ত্রণই জানানো হয়নি শুভেন্দুকে। মঙ্গলবার বিধানসভায় সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, রাজ্য সরকারের তরফে অস্থায়ী রাজ্যপাল লা গণেশনের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। দেখা যাক, এবার আমন্ত্রণ পাই কিনা। এরই কিছুক্ষণের মধ্যেই বিরোধী দলনেতার কাছে পৌঁছয় রাজভবনে নয়া রাজ্যপালের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণপত্র। এই অনুষ্ঠানেই যাচ্ছেন না শুভেন্দু। কেন যাচ্ছেন না রাজ্যের বিরোধী দলনেতা? এর উত্তর শুভেন্দু দিয়েছেন ট্যুইট বার্তায়। নয়া রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকে শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি শুভেন্দু লিখেছেন সিটিং অ্যারেঞ্জমেন্ট হয়েছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অফিসের নির্দেশে। অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে তথ্য সংস্কৃতি দফতর। এই দফতরের কাজকে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)) ‘অসাংস্কৃতিক আচরণ’ বলে উল্লেখ করেছেন। কারণ, শুভেন্দুর বসার ব্যবস্থা হয়েছে দুই দলবদলু কৃষ্ণ কল্যাণী এবং বিশ্বজিৎ দাসের পাশে। কৃষ্ণ এবং বিশ্বজিৎ দুজনেই বিজেপির টিকিটে জয়ী হয়ে রাজনীতির ঘোলা জলে মাছ ধরতে ভিড়েছেন তৃণমূলে গিয়ে। তাঁদের বিরুদ্ধে দলবিরোধী আইনে ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। এই দুই দলবদলুর পাশে বসার আসন হওয়ায় ক্ষুব্ধ শুভেন্দু। রাজ্য সরকারের এই আচরণকে ‘অসৌজন্যের রাজনীতি’ বলে অন্য একটি ট্যুইটে কটাক্ষ করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) অভিযোগ, ১৯৫৬ ভোটে নন্দীগ্রামে হেরে যাওয়া এখনও দুঃস্বপ্নের মতো তাড়া করে বেড়াচ্ছে ‘কম্পার্টমেন্টাল’ মুখ্যমন্ত্রীকে। তাই হিংসা করে তিনি এভাবে সিটিং অ্যারেঞ্জমেন্ট করেছেন। শুভেন্দুর মতে, বাংলা অ্যাকাডেমি পুরস্কারের বদলে তাঁকে (মুখ্যমন্ত্রীকে) দেওয়া উচিত প্রতিহিংসাপরায়ণ পুরস্কার। মুখ্যমন্ত্রীকে হতভাগ্য রাজনীতিবিদ বলেও উল্লেখ করেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। এর পরেই শুভেন্দু লিখেছেন, আমার পক্ষে এই অনুষ্ঠানে যাওয়া সম্ভব নয়। রাজ্যপাল যদি তাঁকে আলাদা করে সময় দেন, এবং সেটা যদি আজই হয়, তাহলে ভাল হয় বলেও জানান শুভেন্দু। কোন প্রটোকল মেনে বিশ্বজিৎ দাস ও কৃষ্ণকল্যাণীকে রাজভবনে আমন্ত্রণ পাঠানো হয়েছে? প্রশ্ন শুভেন্দুর। এদিকে, শুভেন্দুকে দুই দলবদলুর পাশে ঠাঁই দেওয়া হলেও, বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার সাংসদ হলেও তাঁকে আসন দেওয়া হয়েছে তৃণমূল সাংসদের পিছনে। তাই অনুষ্ঠানে যাননি তিনি।  

     

    আরও পড়ুন: ‘শান্তিকুঞ্জে’র সামনে ‘অশান্তি’ তৃণমূলের, সিবিআই চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ শুভেন্দু

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share