Blog

  • Nitish Kumar: জেডি(ইউ) ছেড়ে বিজেপিতে পাঁচ বিধায়ক, নীতীশ কুমারকে কটাক্ষ গেরুয়া শিবিরের   

    Nitish Kumar: জেডি(ইউ) ছেড়ে বিজেপিতে পাঁচ বিধায়ক, নীতীশ কুমারকে কটাক্ষ গেরুয়া শিবিরের   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নীতীশ কুমার (Nitish Kumar) যখন প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্নে বুঁদ, ঠিক তখনই জেডি(ইউ) (Jdu) ছাড়লেন মনিপুরের পাঁচ বিধায়ক। শুক্রবার নীতীশের দল ছেড়ে তাঁরা যোগ দেন বিজেপিতে (BJP)। ঘটনাটিকে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি গেরুয়া নেতৃত্ব। বিহারের (Bihar) মহাজোট সরকারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশকে তাঁরা খোঁড়া হাঁস (Lame Duck) মুখ্যমন্ত্রী আখ্যা দিয়েছেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা অমিত মালব্য (Amit Malviya)। নীতীশকে নিশানা করে তিনি বলেন, নীতীশ কুমার দেখতে পাচ্ছেন বিহার এবং তার বাইরেও ক্রমেই সংকুচিত হয়ে আসছে তাঁর দল, অথচ তিনি স্বপ্ন দেখে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী (Prime Minister) হওয়ার।

    বিজেপির সঙ্গে জোট বন্ধন ছিন্ন করে সম্প্রতি নীতীশ কুমার কংগ্রেস (Congress) এবং লালু প্রসাদ যাদবের দল আরজেডির (RJD) সঙ্গে হাত মিলিয়ে গড়েছেন মহাজোট। মুখ্যমন্ত্রী পদে বসেছেন নীতীশ স্বয়ং। উপমুখ্যমন্ত্রী পদে বসানো হয়েছে লালু প্রসাদের ছেলে তেজস্বী যাদবকে। বিজেপি সঙ্গ ছেড়ে মহাজোট গড়তেই জল্পনা ছড়ায় ২০২৪ এর লোকসভা নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী বিজেপির নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে বিজেপি-বিরোধী শিবিরের প্রার্থী হচ্ছেন নীতীশ। জল্পনা আরও জোরালো হয়েছে, কারণ সম্প্রতি বদলে গিয়েছে নীতীশের দলের পোস্টারের ভাষা। ২০২০ সালে, নীতীশ যখন বিজেপির সঙ্গে ছিলেন, তখন পোস্টারে লেখা ছিল নীতীশই সব, বিচার এবং বিকাশ, আইন এবং শৃঙ্খলা। বিজেপির সঙ্গ ছাড়ার পর দিন কয়েক আগে প্রকাশ্যে এসেছে যে পোস্টার, তাতে লেখা, রাজ্যে যা দেখা গিয়েছে, সেই দৃশ্য দেখা যাবে গোটা দেশে। নীতীশের দল জনতা দল ইউনাইটেডের এই পোস্টারের পরেই জল্পনা আরও জোরালো হয়েছে, তাহলে কি নীতীশই হচ্ছেন বিরোধী শিবিরের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী?

    আরও পড়ুন : বিহারে নীতীশ মন্ত্রিসভার ৭২ শতাংশ মন্ত্রীই দুর্নীতিগ্রস্ত!

    এদিন যাঁরা নীতীশের দল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন, তাঁরা হলেন কেএইচ জয়কিষান, এন সানাতে, মহঃ আছাবউদ্দিন, প্রাক্তন ডিজিপি এলএম খাউতে এবং থাংজাম অরুণকুমার। এঁদের মধ্যে খাউতে এবং অরুণকুমার বিজেপিতে টিকিট না পেয়ে গিয়েছিলেন জেডিইউতে। মনিপুরে এই দলবদলের জেরে নীতীশকে কটাক্ষ করেছেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা অমিত মালব্য। বিহারের মুখ্যমন্ত্রীকে আখ্যা দিয়েছেন খোঁড়া হাঁস।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Covid-19 in Bengal: প্রতিষেধকের বেড়া ভাঙছে ওমিক্রন, কিন্তু হুঁশ আছে কি রাজ্যের শাসক দলের?

    Covid-19 in Bengal: প্রতিষেধকের বেড়া ভাঙছে ওমিক্রন, কিন্তু হুঁশ আছে কি রাজ্যের শাসক দলের?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল: করোনার চতুর্থ ঢেউয়ের চোখরাঙানি রোজ বাড়ছে। ওমিক্রনের নতুন সাব-ভেরিয়েন্ট করোনা টিকার সুরক্ষা রেখাকে দূর্বল করছে। ২০ জুলাই রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের দেওয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, নতুনভাবে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ২,৪৫৫ জন। অর্থাৎ, লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। বাদ নেই শিশুরাও। করোনা পজিটিভিটি রেট ১৫ শতাংশ ছাড়িয়েছে। এই পরিস্থিতিতে প্রশ্ন উঠছে, রাজ্যের শাসক দলের ভূমিকা নিয়ে।
     
    বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, নিত্যদিন করোনার নতুন উপসর্গ দেখা দিচ্ছে। তাই অনেক সময় চিকিৎসা দেরিতে শুরু হচ্ছে। ফলে, জটিলতা বাড়ছে। এমনকি, ওমিক্রনের নতুন সাব-ভেরিয়েন্টের যেভাবে শক্তি বৃদ্ধি হচ্ছে, তা দুশ্চিন্তা বাড়াচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে কলকাতায় তৃণমূলের শহিদ দিবসে যেভাবে মাস্ক পরা ও শারীরিক দূরত্ববিধির নিয়মকে বুড়ো আঙুল দেখানো হল, তা গোটা রাজ্যে করোনা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

    আরও পড়ুন: নামেই শহিদ দিবস! দিকে দিকে মোচ্ছব আর ক্ষমতার আস্ফালনের ছবি

    গত দু’বছর রাজ্যের শাসক দল ২১ জুলাই, তাদের শহিদ দিবস ভার্চুয়ালভাবে সমাবেশ করেছিল। কিন্তু এই বছর ধর্মতলায় সভা হয়। বৃহস্পতিবারের এই সভা উপলক্ষ্যে রাজ্যের বিভিন্ন জেলা থেকে সোমবার থেকেই মানুষ কলকাতায় আসতে শুরু করেন। তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকদের একাংশ সল্টলেকের সেন্ট্রাল পার্ক, কসবার গীতাঞ্জলি স্টেডিয়ামে থাকেন। দেখা যায়, অধিকাংশ মানুষের মুখে মাস্ক নেই। শারীরিক দূরত্ববিধি বজায় রাখারও তোয়াক্কা তাঁরা করেননি। পাশপাশি বসে তিনদিন ধরে খাওয়া, ঘুম সব চলছে। এমনকি পুরসভার যেসব কর্মীরা গীতাঞ্জলি স্টেডিয়াম স্যানিটাইজ করতে গিয়েছিলেন, তাঁদের একাংশ জানাচ্ছেন, যেভাবে নূন্যতম স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না, সেখানে শুধু স্যানিটাইজার ছড়িয়ে বিশেষ কাজ হবে না।
     
    বৃহস্পতিবার সকাল থেকে উত্তর থেকে দক্ষিণ কলকাতার বিভিন্ন রাস্তায় তৃণমূলের লম্বা মিছিল ধর্মতলামুখী ছিল। সেখানেও স্বাস্থ্যবিধি মানা হয়নি। অধিকাংশ নেতা, কর্মী, সমর্থক মাস্ক পরেননি। গত কয়েক মাস করোনা রুখতে রাজ্য সরকার স্কুল বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এমনকি অতিমারির জেরে কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়েও নানান জটিলতা তৈরি হয়েছে। আজকে স্বাস্থ্যবিধির তোয়াক্কা না করে রাজ্যের শাসক দলের সমাবেশ দেখে অভিভাবক ও শিক্ষকদের একাংশের প্রশ্ন, এই সমাবেশের জেরে আবার করোনা বাড়লে কি স্কুল কলেজ বন্ধ করে দেওয়া হবে? অসচেতন রাজনৈতিক কর্মসূচির খেসারত দেবে পড়ুয়ারা?

    আরও পড়ুন: করোনা ভ্যাকসিনের পর এবার বিনামূল্যে বুস্টার ডোজ, চলবে আগামী ৭৫ দিন

    যদিও শাসক দল এই সব অভিযোগে গুরুত্ব দিতে নারাজ। তৃণমূলের তরফে অবশ্য জানানো হয়েছে, তারা স্বাস্থ্যবিধি মেনেই সভা করেছে। স্যানিটাইজ গেট তৈরি করা হয়েছিল। তাছাড়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, ফিরহাদ হাকিমের মতো প্রথম সারির নেতারা সব সময় মাস্ক পরেই যাবতীয় কাজ করেছেন। তাঁদের মাস্ক পরতে দেখে কর্মীরা সচেতন হবেন। তৃণমূলের এক নেতার কথায়, “কয়েক লাখ মানুষ আজ এসেছিলেন। প্রত্যেকের মুখে তো মাস্ক পরিয়ে দিতে পারব না। তবে, করোনার বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি অমান্য করা হয়নি।”

  • Draupadi Murmu: নারীর ক্ষমতায়নের উজ্জ্বল উদাহরণ দ্রৌপদী, বলছে ওড়িশার রায়রংপুর

    Draupadi Murmu: নারীর ক্ষমতায়নের উজ্জ্বল উদাহরণ দ্রৌপদী, বলছে ওড়িশার রায়রংপুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে (India) নারীর ক্ষমতায়নের (Women Empowerment) উজ্জ্বল উদাহরণ রাষ্ট্রপতি (President) পদে দ্রৌপদী মুর্মুর (Draupadi Murmu) লড়াই। অন্তত বিষয়টিকে এভাবেই দেখছেন দ্রৌপদীর শহর রায়রংপুরের বাসিন্দারা। দ্রৌপদী রাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী হতেই গর্ব আর আত্মবিশ্বাসে ফেটে পড়ছেন ওড়িশার এই শহরের বাসিন্দারা। তাঁরা বলছেন, দ্রৌপদী প্রমাণ করেছেন মেয়েরা চাইলে কীই না করতে পারেন!

    পঞ্চদশ রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে এনডিএ-র (NDA Presidential candidate) বাজি দ্রৌপদী মুর্মু। ওড়িশার এক প্রান্তিক গাঁয়ের মেয়ে দ্রৌপদী বসতে চলেছেন রাষ্ট্রপতি পদে। বৃহস্পতিবার হবে রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচনের ফল ঘোষণা। তাই বুধবার থেকেই প্রতীক্ষার প্রহর গুণছেন রায়রংপুরবাসী। রাষ্ট্রপতি পদে দ্রৌপদীর জয় ঘোষণা হয়ে গেলেই শুরু হয়ে যাবে উৎসব।

    আরও পড়ুন : ঘরের মেয়ে হতে চলেছেন রাষ্ট্রপতি, উৎসবের মেজাজ দ্রৌপদীর গাঁয়ে

    রায়রংপুরেই থাকেন দ্রৌপদীর কাকিমা সরস্বতী। তিনি বলেন, আমাদের সময় লোকজন বলতেন পড়াশোনা করে তোমরা কী করবে?  লোকজন তাঁকে (দ্রৌপদী) বলতেন ওই-ই কী করবে? তবে দ্রৌপদী দেখিয়ে দিয়েছে সে কী করতে পারে! সরস্বতী বলেন, সারা জীবন ধরে লড়াই করেছে দ্রৌপদী। তার এই নিরবিচ্ছিন্ন লড়াইয়ের ফল পেতে চলেছে সে। সে মাটির মেয়ে। সরল প্রকৃতির। আমরা একই সঙ্গে আনন্দিত, আবার দুঃখিতও। দেশের ভাবী রাষ্ট্রপতির কাকিমা বলেন, আমার মনে হয় কী জানেন দ্রৌপদী জীবনে যা কিছু পেয়েছে, তা সবই তার কঠোর পরিশ্রম ও কঠিন  লড়াইয়ের ফল।

    আরও পড়ুন : রাইসিনা হিলসের দৌড়ে এগিয়ে দ্রৌপদী, যোজন পিছিয়ে যশবন্ত

    গ্রামে যাওয়ার সময় ফি বার পরিবারের বাচ্চাদের জন্য চকোলেট নিয়ে যান দ্রৌপদী। সরস্বতী বলেন, আমাদের দ্রৌপদী প্রমাণ করে দিয়েছেন মেয়েরা চাইলে সব পারে। ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনা নিয়েই থাকত। আমি তার কাকিমা ঠিকই, তবে বয়সে তার চেয়ে ছোট। তার কাছ থেকে আমি অনেক কিছু শিখেছি। তিনি বলেন, দ্রৌপদীর জীবন থেকে সকলের এই শিক্ষা নেওয়া উচিত, যে মেয়েরা কোনও অংশেই পুরুষদের চেয়ে কম নয়, চাইলে সবই পারে।

    দ্রৌপদীর আর এক আত্মীয় বলেন, দ্রৌপদী রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী হওয়ায় আমরা খুব খুশি। সে মেয়েদের কাছে অনুপ্রেরণাস্বরূপ। সে সব সময় আমাদের খোঁজখবর রাখে। গ্রামের ছেলেমেয়েদের পড়াশোনায় উৎসাহ দেয়। রাজ্যপাল থাকাকালীনও সে প্রায়ই গ্রামে আসত।

    দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র শালীনি মুর্মু বলেন, দ্রৌপদী মুর্মু আমাদের গাঁয়ের মেয়ে। তিনি আমাদের গ্রামের সব ছাত্রছাত্রীর অনুপ্রেরণা স্বরূপ।

         

  • Partha Chatterjee: এসএসকেএম নৈব নৈব চ, পার্থর স্বাস্থ্যপরীক্ষা জোকা ইএসআই-তে, প্রয়োজনে তৈরি সেনা হাসপাতালও

    Partha Chatterjee: এসএসকেএম নৈব নৈব চ, পার্থর স্বাস্থ্যপরীক্ষা জোকা ইএসআই-তে, প্রয়োজনে তৈরি সেনা হাসপাতালও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অতিতের ঘটনা থেকে সতর্ক এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (Enforcement Directodate)। এসএসসি দুর্নীতিকাণ্ডে (SSC scam) গ্রেফতার হওয়া রাজ্যের মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) নিয়মমাফিক স্বাস্থ্যপরীক্ষা কোথায় করানো হবে, সেই নিয়ে সতর্ক কেন্দ্রীয় তদন্তকারী দল।

    অতীতে, সারদা হোক বা নারদ, এসএসসি হোক বা কয়লাপাচার— যে কোনও মামলায় রাজ্যের শাসক দলের কোনও নেতা-মন্ত্রীকে গ্রেফতারের মতো পরিস্থিতি তৈরি হলেই, তাঁরা সটান গিয়ে ভরতি হয়ে যাচ্ছেন এসএসকেএম (SSKM) হাসপাতালে। যার জেরে, সবকিছু আয়ত্তের মধ্যে থেকেও শেষ মুহূর্তে খালি হাতে ফিরতে হচ্ছে সিবিআই-ইডির (CBI-ED) মতো কেন্দ্রীয় তদন্তকারী দলকে। 

    পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছে যে রাজ্য রাজনীতির অলিন্দে কান পাতলেই শোনা যায়, এসএসকেএমের উডবার্ন ওয়ার্ড শাসক দলের নেতা-মন্ত্রীদের নিরাপদ আশ্রয় হয়ে উঠেছে। তাই এই ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে না ঘটে, তার জন্য এবার আগাম সতর্কতা অবলম্বন করতে চাইছে ইডি। 

    সূত্রের খবর, ইডি একেবারেই চাইছে না, পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের স্বাস্থ্য পরীক্ষা এসএসকেএমে করাতে। তাদের পছন্দ সামরিক হাসপাতাল। যে কারণে, ইডি (ED) চাইছে, আদালতে পেশ করার আগে কমান্ড হাসপাতালে (Command Hopsital) মন্ত্রীমশাইয়ের নিয়মমাফিক স্বাস্থ্যপরীক্ষা করাতে।

    তবে, এর জন্য দিল্লি থেকে অনুমতি মেলা প্রয়োজন। ইডি সূত্রে খবর, অ্যাডজুট্যান্ট জেনারেলের অনুমোদনের অপেক্ষায় ছিল কলকাতা টিম। তা একবার হাতে চলে এলেই, কমান্ড হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হতো পার্থকে। যদিও, সেই নির্দেশ আসতে দেরি হওয়ায় শেষমেশ জোকা ইএসআই হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় রাজ্যের বর্তমান শিল্পমন্ত্রী তথা তৃণমূল মহাসচিবকে। সেখানেই হয় বিধিমাফিক স্বাস্থ্যপরীক্ষা।

    এসএসসি দুর্নীতিকাণ্ডে রাতভর জিজ্ঞাসাবাদ পর্ব শেষে অবশেষে শনিবার সকালে গ্রেফতার করা হয় পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে। রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীকে গ্রেফতার করে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। তাঁকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে সিজিও কমপ্লেক্সে। আজই তাঁকে সম্ভবত তোলা হবে আদালতে। সেখানে পার্থকে নিজেদের হেফাজতে চাইতে পারে ইডি। একইসঙ্গে আটক করা হয়েছে তাঁর ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত অর্পিতা মুখোপাধ্যায়কে। গতকাল অর্পিতার ফ্ল্যাটে থেকে নগদ ২১ কোটির বেশি টাকা ও প্রায় ৫০ লক্ষাধিক টাকার গয়না উদ্ধার করেছন তদন্তকারীরা। 

  • IT Return: কোন পথে বাঁচাবেন আয়কর? জানুন

    IT Return: কোন পথে বাঁচাবেন আয়কর? জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিজের কষ্টের অর্জিত টাকার সিংহ ভাগই আয়কর দফতরের (Income Tax Department) কোষাগারে চলে যাবে, এমনটা কেই বা চায়! আবার সঠিক আইন মেনে কর দেওয়াটাও জরুরি। তাই বলে নিজের টাকা বাঁচাতে চাইবেন না এমন মানুষ বোধহয় আতস কাচ দিয়ে খুঁজলেও পাওয়া যাবে না। তাই ট্যাক্স বাঁচানোর ফাঁক-ফোকর খোঁজেন প্রায় সকলেই। অনেকেই আবার জানেন না কী করে ট্যাক্স বাঁচাবেন। 

    আরও পড়ুন: প্রতারণা করেছেন মেধা পাটকর! এফআইআর দায়ের

    বেশ কয়েকটি উপায়ে আপনি বাঁচাতে পারেন আপনার মাথার ঘাম পায়ে ফেলে রোজগার করা টাকা। জেনে নিন সেই উপায়গুলি কী কী? 

    করের পরিস্থিতি বিচার: 

    আগে সময় নিয়ে বসে দেখুন আপনার করের পরিস্থিতি কী? যদি দেখেন কোনও আয়কর সংক্রান্ত কোনও দায়বদ্ধতা নেই, অর্থাৎ, আপনার জিরো-রিটার্ন রয়েছে, বা বলা ভালো, আপনার আয় করমুক্ত শ্রেণিতে রয়েছে, তাহলে আপনার বেশি কর দেওয়া নিয়ে চিন্তার কোনও কারণ নেই। শুধুমাত্র আয়কর রিটার্ন ফাইল করলেই আপনার দায়িত্ব শেষ। কিন্তু যদি আপনার আয়কর কাটার সম্ভাবনা থেকে থাকে তাহলে আপনাকে বিষয়টি তলিয়ে ভাবতে হবে। কর বাঁচানোর বেশ কিছু পন্থা রয়েছে। চাইলে আপনারা সেই উপায়ে বেশি করের হাত থেকে রেহাই পেতে পারেন।

    আরও পড়ুন: আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার আগে এই ভুলগুলো ভুলেও করবেন না

    আগে ঠিক করুন আয়করের কোন নিয়মের আওতায় থাকবেন?

    পুরনো নিয়মের আওতায় থাকলে করমুক্ত আয়ের পরিমাণ কম হলেও, তাতে অনেক ছাড় দেওয়া আছে। আয়করের নতুন নিয়মে করমুক্ত আয়ের স্ল্যাব ওপরে উঠিয়ে দিলেও, তাতে কোনও ছাড় নেই। করে ছাড় পেতে আপনাকে পুরোনো নিয়মের আওতায় আয়কর রিটার্ন জমা দিতে হবে। 

    দেখে নিন কী কী উপায়ে ছাড় পেতে পারেন: 

    কর পরিকল্পনা মানেই সব সময় স্থাবর বা অস্থাবর সম্পত্তি কেনা নয়। নিজের দৈনন্দিন খরচ দেখিয়েও করে ছাড় পেতে পারেন। সেই দৈনন্দিন খরচগুলো হল: 

    • বাচ্চাদের টিউশন ফি
    • জীবন এবং চিকিৎসা বিমা
    • প্রভিডেন্ট ফান্ডে রাখা টাকা
    • ঋণ বা ইএমআই

    যদি নতুন সম্পত্তি কেনার সামর্থ্য আপনার না থাকে, তাহলে এই উপায়গুলিতে আপনারা কর বাঁচাতে পারেন। এইসব খরচ আপনি তখনও দেখাতে পারবেন, যদি খরচগুলি বছরের ৩১ মার্চের আগে করা হয়। এই বিনিয়োগগুলির সঠিক প্রমাণ রাখা অত্যন্ত জরুরি। ভবিষ্যতে যেকোনও প্রয়োজনে আয়কর দফতর সেই প্রমাণ আপনার কাছ থেকে চাইতে পারে। 

    রয়েছে আরও কিছু উপায়

    যদি আপনি কোনও ভাড়া বাড়িতে থাকেন এবং নিয়মিত ভাড়া দেন তাহলে আয়করে ছাড় পেতে পারেন। এর জন্যে আপনাকে আপনার ভাড়ার রসিদ প্রমাণপত্র এবং বাড়ির মালিকের প্যান কার্ডের তথ্য দিতে হবে। 

     

     

     

     

  • UK PM Election: ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার লড়াইয়ের শেষ পর্যায়ে পৌঁছলেন ঋষি সুনক-লিজ ট্রাস  

    UK PM Election: ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার লড়াইয়ের শেষ পর্যায়ে পৌঁছলেন ঋষি সুনক-লিজ ট্রাস  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে শেষ পর্বে পৌঁছলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত সাংসদ ঋষি সুনক (Rishi Sunak)। সঙ্গে তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী ব্রিটেনের বিদেশ সচিব লিজ ট্রাস (Liz Truss)। মসনদ দখলের লড়াইয়ে সকলকে হারিয়ে শেষ দুইয়ে টিকে রয়েছেন তাঁরা। সামনে আর মাত্র একটা ধাপ। তারপরেই জানা যাবে কে হচ্ছেন ব্রিটেনে প্রধানমন্ত্রী (UK PM Election)।   

    প্রথম থেকেই সবচেয়ে বেশি ভোট পেয়ে আসছেন ঋষি সুনক। এই অবধি তাঁর জনপ্রিয়তায় ভাটা পড়েনি। এর পরের ভোটাভুটি রাউন্ডেই ঠিক হয়ে যাবে কে হাসবেন শেষ হাসি। অনেকেই নিশ্চিত বরিস জনসনের ছেড়ে যাওয়া পদে বসবেন ঋষিই। যদি এমনটা হয়, তাহলে এই প্রথম কোনও অশ্বেতাঙ্গ, হিন্দু ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসবেন।

    আরও পড়ুন: ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার লড়াইয়ে আরও একধাপ এগোলেন ঋষি  

    ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রিত্বের দৌড়ে শেষ তিনের লড়াই চলছিল। সেই জায়গা থেকে বুধবারের ভোটে ছিটকে যান পেনি মরডান্ট। তিনি ভোট পেয়েছিলেন ১০৫টি। ব্রিটেনের ট্রয়ের প্রতিনিধিদের তরফে শেষ ৫ ব্যালটে এগিয়ে ছিলেন ঋষি। আপাতত তাঁর একমাত্র প্রতিপক্ষ ট্রাসের পক্ষে ভোট রয়েছে ১১৩টি। ঋষির দখলে রয়েছে ১৩৭ টি ভোট।

      আরও পড়ুন: বিদায় বরিস! ব্রিটেনের হাল ভারতীয়ের হাতে?

    ঋষি সুনক কনজারভেটিভ পার্টির সাংসদদের মধ্যে ভোটের সব রাউন্ডে জিতেছেন। কিন্তু, ট্রাসকেই এখন পর্যন্ত সরকারি দলের ২ লক্ষ সদস্যের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় বলে মনে করছে আর এক মহল। 

    শেষ নির্বাচনে সদস্যরাই তাঁদের দলের নেতা বা নেত্রীকে বেছে নেবেন। একসপ্তাহ ধরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা চলবে ঋষি ও ট্রাসের মধ্যে। ৫ সেপ্টেম্বর হবে ফল ঘোষণা। 

    ঋষি সুনকের বয়স ৪২। ২০২০ সালে ফেব্রুয়ারিতে বরিস জনসনই (Boris Johnson) তাঁকে নির্বাচন করে অর্থমন্ত্রী করেন। অতিমারি চলাকালীন ব্যবসা এবং কর্মচারীদের সাহায্য করার জন্য কয়েক বিলিয়ন পাউন্ড মূল্যের একটি বিশাল প্যাকেজ তৈরির পরে ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন ঋষি। তিনি তথ্য-প্রযুক্তি সংস্থা ইনফোসিসের সহ-প্রতিষ্ঠাতা নারায়ণমূর্তির জামাই। 

    স্ত্রীর নন-ডোমেস্টিক ট্যাক্স, নিজের ইউএস গ্রিন কার্ড এবং বিপুল সম্পত্তির কারণে মাঝে মাঝেই সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে ঋষিকে। কোভিড লকডাউন অমান্য করার জন্য এবং ডাউনিং স্ট্রিট সমাবেশে অংশ নেওয়ার জন্যও জরিমানা করা হয় তাঁকে। ঋষি সুনকের দাদু ঠাকুমা পঞ্জাবের বাসিন্দা ছিলেন। 

    দুর্নীতির দায় নিয়ে গত ৭ জুলাই পদত্যাগ করেন ব্রিটেনের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন (Boris Johnson)। বরিস প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দিতেই ব্রিটেনের রাজনীতিতে ডামাডোল শুরু হয়।  

    এখন ঋষি বা ট্রাস বিজয়ী যেই হোন না কেন, তাঁকে গত কয়েক দশকের মধ্যে ব্রিটেনের সবথেকে ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে হবে। অর্থনৈতিকভাবে বিপর্যস্ত ব্রিটেন। মুদ্রাস্ফীতি বার্ষিক ১১% ছুঁতে চলেছে। থমকে গিয়েছে বৃদ্ধি। শিল্প খানিকটা বেড়েছে। তবু ডলারের তুলনায় পাউন্ডের দর এখন সবচেয়ে কম। তাই প্রধানমন্ত্রীর পদে যেই আসুন না কেন, তাঁর জন্যে অপেক্ষা করছে এক কাঁটা বেছানো সিংহাসন। 

  • Indo china Border Talk: ভারত-চিনের দ্বিপাক্ষিক আলাপ আলোচনা চলবে, বিবৃতি দিয়ে জানাল প্রতিরক্ষা মন্ত্রক 

    Indo china Border Talk: ভারত-চিনের দ্বিপাক্ষিক আলাপ আলোচনা চলবে, বিবৃতি দিয়ে জানাল প্রতিরক্ষা মন্ত্রক 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত (India) চিনের (China) দ্বিপাক্ষিক আলাপ আলোচনা চলবে। মিলিটারি এবং কূটনৈতিক স্তরে আলোচনা চলবে বলেও জানানো হয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের (Defence Ministry) তরফে। রবিবারই হয়েছে ভারত ও চিনের কোর কমান্ডার স্তরের ১৬তম বৈঠক। বৈঠক হয়েছে চুশুল (Chushul) সীমান্তে। পূর্ব লাদাখে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর সংঘাত এড়াতেই হয়েছে আলোচনা।

    ১৭ জুলাইয়ের এই বৈঠকের আগে আরও ১৫ বার বৈঠকে বসেছে দুই দেশের সেনা। সেনা পর্যায়ের ওই বৈঠকগুলির পরেও পূর্ব লাদাখ সীমান্তে দুই দেশের বিবাদ সম্পূর্ণ মেটেনি। এবার স্থায়ী সমাধান খোঁজার লক্ষ্যেই দীর্ঘ বিরতির পর ফের মুখোমুখি হয়েছিল প্রতিবেশী এই দুই দেশ। ২০২০ সালের মে মাসে দুই দেশের বিবাদ শুরু হওয়ার পর থেকে শান্তি বজায় রাখার উদ্দেশ্যে নয়াদিল্লি-বেজিং বৈঠক হয়েছে একাধিকবার। তার পরেও সমস্যা মেটেনি। তাই হল ১৬তম বৈঠকটি। ২০২০ সালে গলওয়ানে ভারত এবং চিন সেনার সংঘর্ষের পর থেকেই দুই দেশের সম্পর্ক গিয়ে ঠেকেছে তলানিতে। এর পর থেকেই দুই দেশের সীমান্ত বরাবর প্রচুর সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। সম্প্রতি চিনা সামরিক বাহিনীর একটি যুদ্ধ বিমান ভারতীয় আকাশ সীমার খুব কাছে চলে এসেছিল। এরপরই এদিন ফের হল দুই দেশের এই সেনা কমান্ডার পর্যায়ের বৈঠক।

    আরও পড়ুন : মোদি-দলাই শুভেচ্ছা বিনিময়, ক্ষুব্ধ চিন, জবাব দিল ভারত

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ওয়েস্টার্ন সেক্টরে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর সমস্যার সমাধান করতেই চলতি বছরের ১১ মার্চ দুই দেশের বৈঠক হয়েছিল। সেই আলোচনাও হয়েছিল ইতিবাচক। এবারও আলোচনা হয়েছে খোলামেলা পরিবেশে। দুই দেশই প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর শান্তি বজায় রাখতে দ্বিপাক্ষিক আলাপ আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে সম্মত হয়েছে। ওয়েস্টার্ন সেক্টরে দু দেশই নিরাপত্তা বজায় রাখার ব্যাপারেও ঐক্যমত্যে পৌঁছেছে। বকেয়া সমস্যা সমাধানেও জারি থাকবে আলোচনা। সমস্যা সমাধানে দু দেশই দ্রুত গ্রহণযোগ্য প্রস্তাবও আনবে বাকি থাকা ইস্যুগুলি নিয়েও।

    আরও পড়ুন : সীমান্ত সমস্যা মেটাতে ১৬তম বৈঠকে ভারত, চিনের কমান্ডাররা

  • Kareena Kapoor: ফের মা হতে চলেছেন করিনা? জল্পনা তুঙ্গে

    Kareena Kapoor: ফের মা হতে চলেছেন করিনা? জল্পনা তুঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বলিপাড়ায় আবার খুশীর খবর। আলিয়ার পর এবারে গর্ভবতী করিনা! ননদ-বৌদি একসঙ্গে গর্ভবতী? পঞ্চম সন্তানের বাবা হতে চলেছেন সইফ আলি খান? এই প্রশ্নই এখন সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে ছেয়ে রয়েছে। গত কয়েকদিন ধরেই তাঁর পুরো পরিবারের সঙ্গে লন্ডনে ছুটি উপভোগ করছেন তিনি। করিনা ও তার স্বামী সইফ আলি খান (Saif Ali Khan) এবং দুই সন্তান তৈমুর এবং জেহ-র সঙ্গে খুশমেজাজে ছুটি কাটাচ্ছেন। লন্ডন ভ্রমণের তাঁদের কিছু ছবি কয়েকদিন ধরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল।

    সম্প্রতি করিনার ফ্যান ক্লাবের তরফ থেকে সইফ-করিনার লন্ডনে কাটানো মুহূর্তের ছবি পোস্ট করা হয়েছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়। সেখানেই একটি ছবি দেখে চক্ষুচড়কগাছ নেটিজেনদের। সেই ছবিতে করিনা কাপুরকে একটি কালো রঙের ট্যাঙ্ক টপে দেখা যাচ্ছে। একটি স্লিং ব্যাগ নিয়ে রয়েছেন। ন্যুড মেকআপ এবং হাফ টাই চুলে করিনাকে সুন্দর দেখাচ্ছে। কিন্তু মানুষের নজর একদিকেই স্থির। কালো টপ পরে থাকলেও বেবো তাঁর বেবিবাম্প লুকোতে পারেননি। এই ছবি সামনে আসতেই ঝড়ের বেগে ভাইরাল। এর পাশাপাশি কমেন্ট সেকশনে কমেন্টের যেন ঝড় বয়ে গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: মা হতে চলেছেন আলিয়া! নিজেই সোশ্যাল মিডিয়ায় দিলেন সুখবর..

    [insta]https://www.instagram.com/p/CgBa6g3pwo3/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

    অনেকে তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ঠিকই। তবে নেটিজেনদের বেশিরভাগই এই ব্যাপারটি নিয়ে সমালোচনাও করেছেন। নেটিজেনের একজন বলেন “আবারও মা হতে চলেছেন! আপনি নিজের স্বাস্থ্য নিয়েও একটু ভাবুন করিনা। আপনাকে এখন করিশ্মা কাপুরের চেয়েও বেশি বুড়ো লাগে।” একজন বলেছেন “করিনা গর্ভবতী। কালো পোশাকে তার পেট লুকানো যাচ্ছে না।“ অনেকে আবার জনসংখ্যা বৃদ্ধির কথা উল্লেখ করে বলেন, “জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকার প্রচার চালাচ্ছে। আর আপনারা এই ধরনের কাজ করে চলেছেন। সাধারণ মানুষ কী শিখবে?”

    তবে অনেকেই দাবি করেছেন যে, তিনি সত্যিই গর্ভবতী কারণ তাঁর লন্ডন ভ্রমণের ছবিগুলোতে তাঁকে পেট লুকোতে দেখা যাচ্ছে। তবে অনেককে এই বলতেও শোনা গিয়েছে যে এই ছবিটি হয়তো পুরনো। কিন্তু এই নিয়ে এখনও কোনও প্রতিক্রিয়া দেননি ছোট নবাব বা তাঁর বেগম। করিনা সত্যিই গর্ভবতী কিনা এই রহস্যের জট একমাত্র বেবো স্বয়ং ভেদ করতে পারবেন। তাই কবে তাঁরা এই বিষয়টি প্রকাশ্যে আনবেন, তারই অপেক্ষায় সইফ-করিনার অনুরাগীরা।

    [insta]https://www.instagram.com/p/Cfwfm1AJ94t/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

    [insta]https://www.instagram.com/p/CfwlNeBJHM4/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

     

  • ICSE 10th Result: আইসিএসই-র দশম শ্রেণীর ফল প্রকাশ, ছাত্রদের থেকে এগিয়ে ছাত্রীরা

    ICSE 10th Result: আইসিএসই-র দশম শ্রেণীর ফল প্রকাশ, ছাত্রদের থেকে এগিয়ে ছাত্রীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিআইএসসিই (Council For The Indian School Certificate Examinations) অবশেষে আইসিএসই-র দশম শ্রেণীর ফল ঘোষণা করে। রবিবার ঠিক বিকেল ৫টার সময় বের হয় আইসিএসই-র ফল। সিআইএসসিই-র (CISCE) অফিসিয়াল ওয়েবসাইট cisce.org থেকে দেখা যাচ্ছে পরীক্ষার ফল। ওয়েবসাইটের পাশাপাশি ০৯২৪৮০৮২৮৮ নম্বরে মেসেজ করেও এসএমএসেও জানা যাচ্ছে ফল। আইসিএসই বোর্ডের তরফে জানানো হয়েছে, এবারে পাশের হার ৯৯.৯৭ শতাংশ।

    বোর্ডের তরফে জানানো হয়েছে, যারা তাদের পরীক্ষার মার্কসে খুশী না, তারা রিচেক করানোর জন্য আবেদন করতে পারবে। এর জন্য তারিখও ঘোষণা করে দিয়েছে বোর্ড। ১৭ জুলাই অর্থাৎ আজ থেকে ২০২২-এর ২৩ জুলাই পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে আবেদন করার জন্য। প্রতিটি পেপার রিচেক করার জন্যে ১০০০ টাকা ধার্য করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: প্রকাশিত হল জেইই মেইন- এর ফল, জানুন বিস্তারিত

    সারা দেশের মধ্যে মোট চার জন ছাত্র প্রথম স্থান অধিকার করেছেন। তাঁদের প্রাপ্ত নম্বর ৯৯.৮ শতাংশ। হরগুন কৌর মাথারু (Hargun Kaur Matharu), আনিকা গুপ্তা, পুষ্কর ত্রিপাঠী, কণিষ্কা মিত্তল এই চারজন প্রথম স্থানাধীকারি। এই চারজনের মধ্যে তিনজনই আবার উত্তর প্রদেশের বাসিন্দা। তালিকায় উত্তরপ্রদেশের কানপুরের শিলিং হাউস থেকে আনিকা গুপ্তা (Anika Gupta), যীশু অ্যান্ড মেরি স্কুল, বলরামপুরের পুষ্কর ত্রিপাঠী (Pushkar Tripathi) এবং লখনউ থেকে (Kanishka Mittal পেয়েছেন সর্বোচ্চ নম্বর। অন্যদিকে মেধা তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ৩৪ জন পড়ুয়া। তাঁরা ৯৯.৬ শতাংশ নম্বর পেয়েছেন। এবারে মোট ২৩১,০৬৩ জন পড়ুয়া পরীক্ষা দিয়েছিলেন। মেধা তালিকায় প্রথমে দশে রয়েছেন ১১০ জন। তারমধ্যে ১৭ জন বাংলার পড়ুয়া।

    এবারে ছেলে পরীক্ষার্থীদের তুলনায় মেয়ে পরীক্ষার্থীদের সংখ্যাই বেশি। এমনকি মেয়েদের রেজাল্ট ছেলেদের রেজাল্টের তুনলায় অনেকগুণ ভালো। প্রসঙ্গত, এই প্রথম যে, আইসিএসই-র পরীক্ষা দুটি সেমেস্টারে ভাগ করে হয়। প্রথম সেমিস্টার হয়েছিল ২০২১ -এর নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে আর দ্বিতীয় সেমেস্টার হয়েছিল এপ্রিল-মে মাসে।

    আরও পড়ুন: মাধ্যমিকে টেনেটুনে পাশ, সেই ছেলেই এখন আইএএস অফিসার!

     

     

  • BJP: মমতা আদিবাসী বিরোধী? পোস্টার সাঁটিয়ে প্রমাণ বঙ্গ বিজেপি-র

    BJP: মমতা আদিবাসী বিরোধী? পোস্টার সাঁটিয়ে প্রমাণ বঙ্গ বিজেপি-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি নির্বাচন (Presidential Election) উপলক্ষে শহর কলকাতা ছয়লাপ বিজেপির (BJP) পোস্টারে। সেখানেই তুলে ধরা হয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর স্বরূপ। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee) আখ্যা দেওয়া হয়েছে উপজাতি সম্প্রদায় বিরোধী (Anti Tribal) হিসেবে। পোস্টারে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) দেখা যাচ্ছে এনডিএ (NDA) প্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মুর (Draupadi Murmu) সঙ্গে। তারই নীচে একটি ছবি দেওয়া হয়েছে, যাতে দেখা যাচ্ছে জনজাতির দুই মহিলা গ্লাভস পরে নাচছেন মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে। এখানেই আপত্তি বঙ্গ বিজেপির।

    রাত পোহালেই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। এনডিএ-র তরফে প্রার্থী হয়েছেন বিজেপির দ্রৌপদী মুর্মু। বিজেপি-বিরোধী জোটের প্রার্থী যশবন্ত সিনহা। যশবন্ত তৃণমূলের প্রাক্তন ভাইস প্রসিডেন্ট। তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্বয়ং উদ্যোগী হয়ে তাঁকে টিকিট পাইয়ে দিয়েছেন। রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী এই দুই প্রার্থীর ফারাক বিস্তর। দ্রৌপদী জনজাতি সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি। যশবন্ত উচ্চবর্ণের। সেই দ্রৌপদীকে তৃণমূল সমর্থন করছে না বলেই এখনও পর্যন্ত খবর। একেই হাতিয়ার করেছে বিজেপি।

    আরও পড়ুন : রাষ্ট্রপতি পদে দ্রৌপদীকে সমর্থন করে বিজেপিকে বার্তা উদ্ধব ঠাকরের?

    শহর ছেয়ে যাওয়া পোস্টারে রয়েছে দুটি ছবি। একদিকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে হাসি মুখে দাঁড়িয়ে এনডিএ প্রার্থী দ্রৌপদী। আর তারই নীচে জনজাতি দুই মহিলার সঙ্গে নাচের তালে পা মেলাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জনজাতির প্রতিনিধি ওই দুই মহিলার হাতে গ্লাভস। ছবিটি আলিপুরদুয়ার জেলার একটি অনুষ্ঠানের খণ্ডচিত্র। কিছুদিন আগেই ছবিটি ভাইরাল হয়েছিল। দেখা যাচ্ছিল, গণবিবাহের অনুষ্ঠানে আদিবাসী মহিলাদের সঙ্গে নাচছেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু নাচার সময় তিনি যাদের হাত ধরলেন, তাদের হাতে গ্লাভস পরা। এই ছবি দেখিয়েই বঙ্গ বিজেপির দাবি , নাচের তালে পা মেলানোর দৃশ্যটি ক্যামেরাবন্দি করা হয়েছে নিছকই ছবি তোলার উদ্দেশ্যে। চমক জাগানোই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্দেশ্য। খতিয়ে দেখলেই তাঁর স্বরূপ বেরিয়ে আসে। আর এই ছবি দেখিয়েই বঙ্গ বিজেপির দাবি, মুখ্যমন্ত্রী আসলে উপজাতি সম্প্রদায় বিরোধী।   

    আরও পড়ুন : পাখির চোখ ২৪ , দুর্বল বুথে শক্তি বাড়াতে নতুন কৌশল বিজেপি-র

    তবে এনডিএ প্রার্থী দ্রৌপদীর হয়ে তৃণমূল বিধায়ক ও সাংসদদের কাছে ভোট চেয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। যদিও দ্রৌপদীকে সমর্থনের ব্যাপারে ইতিমধ্যেই ভাঙন ধরেছে বিজেপি-বিরোধী শিবিরে। কংগ্রেসের জোটসঙ্গী শিবসেনা, সমাজবাদী পার্টির জোটসঙ্গী এসবিএসপি এবং আরজেডির জোটসঙ্গী ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা রাষ্ট্রপতি পদে দ্রৌপদীকেই সমর্থন করবে বলে ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছে। সমাজবাদী পার্টির নেতা অখিলেশ যাদবের কাকা শিবপাল সিং যাদবও সমর্থন করছেন দ্রৌপদীকেই।

    সোমবার রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। ভোটকে ঘিরে টানটান উত্তেজনা শাসক, বিরোধী দুই শিবিরেই। জয়ের পাল্লা ভারী দ্রৌপদীর দিকেই। হার নিশ্চিত বুঝে তৃণমূল নেত্রী বলেছিলেন, আগে জানলে তিনি দ্রৌপদী মুর্মুকেই সমর্থন করতেন। তবে দেশে এই প্রথম কোনও আদিবাসী মহিলা যখন রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী হয়েছেন, তখন তাঁকে সমর্থন নিয়ে দূরত্ব বজায় রেখে, মুখ্যমন্ত্রী এটাই বুঝিয়ে দিলেন যে কোনটা তাঁর মুখ, কোনটা মুখোশ। আর একের পর এক এমন ঘটনা তুলে ধরেই রাজ্য বিজেপি স্পষ্ট করে দিল আদিবাসী সম্পর্কে মমতার স্বরূপ।  

     

LinkedIn
Share