Blog

  • NEET UG Result 2022: আজই প্রকাশিত হবে নিট-ইউজি- র ফল, দেখবেন কী করে?

    NEET UG Result 2022: আজই প্রকাশিত হবে নিট-ইউজি- র ফল, দেখবেন কী করে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজই প্রকাশিত হতে চলেছে ন্যাশনাল এলিজিবিলিটি কাম এন্ট্রান্স টেস্ট (NEET) ইউজি, ২০২২-এর ফল। ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি (NTA) ফলাফল প্রকাশের তারিখ এবং সময় ঘোষণা করেছে। এনটিএ-র সময়সূচী অনুসারে, নিট ইউজি ২০২২-এর স্কোর কার্ডগুলি ৭ সেপ্টেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হবে। neet.nta.nic.in – এই ওয়েবসাইটে ফলাফল দেখতে পারবেন পরীক্ষার্থীরা। উত্তরপত্র আজই প্রকাশ করা হবে। ফলাফলের পাশাপাশি, রেজাল্ট প্রকাশের পর ক্যাটাগরি ভিত্তিক কাট অফও জানা যাবে। বুধবার থেকেই মিলবে রেজাল্ট ডাউনলোডের সুযোগও।    

    আরও পড়ুন: নীট-ইউজির ‘অ্যান্সার কি’ প্রকাশ এনটিএ-র, দেখবেন কী করে?  

    স্কোরকার্ডে প্রার্থীর ব্যক্তিগত বিবরণ, বিষয়ভিত্তিক স্কোর, মোট স্কোর, অল ইন্ডিয়া কোটা (AIQ) র‌্যাঙ্ক এবং শতাংশের উল্লেখও থাকবে। এবারের NEET UG 2022 পরীক্ষায় মোট ১৮,৭২,৩৪৩ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। চলতি বছরের ১৭ জুলাই দেশজুড়ে এই পরীক্ষার আয়োজন করে এনটিএ। মেডিকেল এন্ট্রান্স পরীক্ষা ভারতের ৪৯৭টি শহরে এবং বিদেশের ১৪টি শহরে ৩,৫৭০টি কেন্দ্র জুড়ে অনুষ্ঠিত হয়।

    ৩১ অগস্ট, সমস্ত কোডের জন্য আন্সার কি প্রকাশ করেছিল এনটিএ। উত্তরের বিরুদ্ধে চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রার্থীদের ২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়। অস্থায়ী আন্সার কি সহ, এনটিএ প্রার্থীদের নিট ওএমআর শিটও প্রকাশ করা হয়। নিট আন্সার কি এবং ওএমআর উত্তরপত্র ব্যবহার করে, প্রার্থীরা তাদের আনুমানিক স্কোর গণনা করতে পেরেছেন। নিট ২০২২ এর ফলাফল ঘোষণার কয়েক ঘন্টা আগে এনটিএ চূড়ান্ত উত্তর কি প্রকাশ করবে। 

    আরও পড়ুন: ১১ সেপ্টেম্বর জেইই অ্যাডভান্সডের ফল প্রকাশ করবে আইআইটি বম্বে, জানুন বিস্তারিত

    এই বছর থেকে, টাই-ব্রেকিং হিসাব সরিয়ে নিয়েছে এনটিএ। তার মানে, দুই ছাত্রের মধ্যে টাই হলে, জীববিজ্ঞানে প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে তার সমাধান করবে। যদি পদ্ধতি অব্যাহত থাকলে, রসায়নে বেশি নম্বর পাওয়া শিক্ষার্থী অগ্রাধিকার পাবে এবং এরপরে থাকবে কম ভুল উত্তর লেখা প্রার্থী।   

    যে প্রার্থীরা ডাক্তারি কোর্সে ভর্তির জন্য নিট-এর লিখিত প্রবেশিকা পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন তারা তাদের আবেদন নম্বর এবং জন্ম তারিখ ব্যবহার করে অফিসিয়াল লিঙ্কগুলির মাধ্যমে তাদের নিট ইউজি ২০২২-এর ফলাফল দেখতে পারবেন এবং ডাউনলোড করতে পারেন।    

  • Gaming Apps: তিনবছরে বিজয়ীদের আয় ৫৮ হাজার কোটি টাকা, সিবিডিটির নজরে গেমিং অ্যাপ

    Gaming Apps: তিনবছরে বিজয়ীদের আয় ৫৮ হাজার কোটি টাকা, সিবিডিটির নজরে গেমিং অ্যাপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ডাইরেক্ট ট্যাক্সেস (CBDT) – এর তরফ থেকে জানানো হয়েছে, ভারতীয় গেমিং অ্যাপের খেলোয়াড়রা গত তিন বছরে ৫৮ হাজার কোটি টাকা জিতেছে। আয়কর দফতরের (Income Tax Department) জন্যে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। 

    সিবিডিটি চেয়ারম্যান নীতিন গুপ্ত কোম্পানির নাম না করে বলেন, “যারা টাকা জিতেছেন আমরা তাদের আয়কর রিটার্ন (Income Tax Return) জমা করার মাধ্যমে আয়কর জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করতে বলেছি। যদি তারা স্বেচ্ছায় তা না করে তবে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

    আরও পড়ুন: বঞ্চনার অভিযোগ মিথ্যা, ফের রাজ্যকে টাকা দিল কেন্দ্র

    তিনি আরও বলেন, “জরিমানা এবং ৩০ শতাংশ কর মিলিয়ে বিজয়ীদের প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা দিতে হবে। ২০১৯-২০, ২০২০-২১, ২০২১-২২ এই অর্থবর্ষগুলির জন্যে এখন কর দিতে হবে।”

    নীতিন গুপ্ত আরও বলেন, “আমরা সব তথ্য খতিয়ে দেখছি। বড় অঙ্কের কর ফাঁকি দেওয়া হয়েছে। বিজয়ীদের কেউ হয়তো বেশি আর কেউ কম উপার্জন করেছেন। আমাদের কাছে প্রয়োজনীয় তথ্য আছে।”  

    তিনি আরও বলেন, “লটারির মতো এখান থেকেও প্রতিটি জয় বাবদ কর নেওয়া হবে। লটারি, ক্রসওয়ার্ড পাজল, ঘোড়দৌড়, তাস খেলা, এবং যেকোনো ধরণের অন্যান্য খেলা, জুয়া বা বাজি সহ লটারি থেকে জেতা টাকার উপর ৩০% কর নেওয়া হয়। এখানে কোনও ছাড় পাওয়া যায় না।” 

    আরও পড়ুন: বিনোদন জগতে সর্বোচ্চ ‘করদাতা’ বলিউডের ‘খিলাড়ি’! সম্মানিত করল আয়কর বিভাগ

    এই ক্ষেত্রে মূলত জেতা টাকার থেকে আগেই কর কেটে বাকি টাকা বিজয়ীকে দেওয়া হয়। 

    নীতিন গুপ্ত বলেন, “এই গেমিং অ্যাপগুলি কর ফাঁকি দিচ্ছে কী না তা নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরেই তদন্ত চালানো হচ্ছিল। আমাদের বিভাগ নিজেদেরকে আর রিয়েল এস্টেড এবং ডেভলপারসের মধ্যেই সীমাবদ্ধা রাখছি না। আমরা নতুন ক্ষেত্রেও কাজ করছি। স্বাস্থ্য পরিষেবা থেকে ওষুধ, ডেভলপার থেকে ইন্ডাস্ট্রি, সব ক্ষেত্রেই কাজ করছি আমরা। এখন আমরা আরও কিছু নতুন জায়গায় কাজ করছি। যেমন গেমিং অ্যাপ, অ্যাসেট রিকনস্ট্রাকশন কোম্পানি ইত্যাদি।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Sushmita – Lalit: ইন্সটাগ্রাম থেকে উধাও ছবি! দেড় মাসেই ললিত-সুস্মিতার সম্পর্ক শেষের পথে? প্রশ্ন উঠছে নেটদুনিয়ায়

    Sushmita – Lalit: ইন্সটাগ্রাম থেকে উধাও ছবি! দেড় মাসেই ললিত-সুস্মিতার সম্পর্ক শেষের পথে? প্রশ্ন উঠছে নেটদুনিয়ায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাত্র দেড় মাসেই সম্পর্কের ইতি! অন্তত ললিত মোদির (Lalit Modi) ইন্সটাগ্রাম প্রোফাইল দেখে অনেকে এটাই অনুমান করেছেন যে, তাঁদের সম্পর্ক হয়তো ভেঙে গেছে। মাত্র দেড় মাস আগের কথা, প্রাক্তন আইপিএল চেয়ারম্যান ললিত মোদি বিশ্বসুন্দরী সুস্মিতা সেনের (Sushmita Sen) সঙ্গে প্রেমে পড়ার কথা গর্বের সঙ্গে জানিয়েছিলেন। ট্যুইটারে একাধিক ঘনিষ্ঠ ছবি শেয়ার করে সুস্মিতাকে ‘বেটার হাফ’ বলে স্বীকৃতি দিয়েছিলেন। তবে কী এমন হল যে, হঠাৎ তাঁদের বিচ্ছেদের কথা শোনা যাচ্ছে? আর এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই মঙ্গলবার সকাল থেকে হইচই পড়ে গিয়েছে।

    দেখা গিয়েছে, ললিত মোদি তাঁর ইন্সটাগ্রাম প্রোফাইল থেকে সুস্মিতার সঙ্গে নিজের ছবি সরিয়ে অন্য প্রোফাইল পিকচার আপলোড করেছেন। শুধু তাই নয়, ট্যুইটার, ইন্সটাগ্রাম বায়ো দুই থেকেই সুস্মিতার নাম সরিয়ে দিয়েছেন। আর সেই থেকেই নেটিজেনরা কিছুটা আন্দাজ করতে পেরেছেন যে, হয়তো তাঁরা এখন আর রিলেশনে নেই। তবে সুস্মিতা ও ললিতের সম্পর্ক ভাঙা নিয়ে তাঁরা কিছুই প্রকাশ করেননি। কিন্তু ললিতের ইন্সটাগ্রামে কিছু পরিবর্তন নেটিজেনদের নজরে আসে এবং তা থেকেই তাঁদের বিচ্ছেদর গুজব রটতে শুরু করে।

    আরও পড়ুন: “আমার বেটার হাফ সুস্মিতা সেন…”, ললিত মোদির ট্যুইটে তোলপাড় নেটপাড়া

    প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ১৪ জুলাই ললিত মোদি ১৯৯৪ সালের মিস ইউনিভার্সের সঙ্গে সম্পর্কের কথা ঘোষণা করে রীতিমতো ঝড় তুলছিলেন। সেসময় তাঁদের অনেক ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ, নেতিবাচক মন্তব্যও শুনতে হয়েছিল। এমনকি ললিত যে সুস্মিতার সঙ্গে বিদেশে ঘুরতে গিয়েছিলেন, সেই ছবিও শেয়ার করেছিলেন। তাঁকে ‘বেটার হাফ’ বলে ট্যুইটারে লিখলে অনেকে এও মনে করেছিলেন যে তাঁরা হয়তো বিয়ে করেছেন, কিন্তু এই ঘটনার কিছুক্ষণ পরই ট্যুইট করে ললিত লেখেন, বিয়ে করেননি, কিন্তু সম্পর্কে আছেন। বিয়েটাও হয়তো করবেন। শুধু তাই নয়, ললিত তাঁর ইনস্টা বায়োতে লেখেন, ‘‌অবশেষে পার্টনার ইন ক্রাইমের সঙ্গে নতুন জীবন শুরু করলাম। আমার ভালোবাসা সুস্মিতা সেন।’‌ তবে তাঁদের সম্পর্ক নিয়ে কখনওই মুখ খোলেননি সুস্মিতা। আবার এই সম্পর্ককে প্রত্যক্ষভাবে অস্বীকারও করেননি।

    আর এই গুজব রটে যেতেই আবারও নেটিজেনদের একাংশ একাধিক ‘মিম’ নিয়ে হাজির। সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে শুরু হয়েছে তাঁদের নিয়ে ঠাট্টা-মশকরা।

    আরও পড়ুন: “কোনও বিয়ে নয়, কোনও আংটি নয়”, বিয়ে জল্পনায় নীরবতা ভাঙলেন সুস্মিতা

  • Android 14: নেটওয়ার্ক ছাড়াই ফোন কল! অ্যান্ড্রয়েট ১৪-এ গুগল নিয়ে আসতে চলেছে স্যাটেলাইট কানেক্টিভিটি

    Android 14: নেটওয়ার্ক ছাড়াই ফোন কল! অ্যান্ড্রয়েট ১৪-এ গুগল নিয়ে আসতে চলেছে স্যাটেলাইট কানেক্টিভিটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবারে অ্যান্ডয়েড (Android) ব্যবহরকারীদের জন্য গুগল (Google) নিয়ে এসেছে খুশীর খবর। এবার থেকে কল, মেসেজ করার জন্য মোবাইল ফোনে আর নেটওয়ার্কের প্রয়োজন হবে না। কারণ এখন থেকে স্যাটেলাইট বা কৃত্রিম উপগ্রহের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করেই করা যাবে যাবতীয় কাজ। সম্প্রতি এমনই একটি ফিচার নিয়ে আসছে অ্যাপেল আইফোন ১৪ (Apple iPhone 14) সিরিজ। চলতি সপ্তাহেই লঞ্চ হবে নতুন আইফোন। তবে অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের চিন্তা করারও কোনও কারণ নেই। কারণ গুগল (Google) খুব শীঘ্রই অ্যান্ড্রয়েড ১৪ স্মার্টফোনেও এই বৈশিষ্ট্য যোগ করতে চলেছে।

    স্পেসক্রাফট ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি স্পেস এক্স (SpaceX) ও টি মোবাইল (T-Mobile) এই দুটি সংস্থা যৌথভাবে উদ্যোগ নিয়েছে ও সম্প্রতি ঘোষণা করেছে যে স্মার্টফোনগুলি সরাসরি কৃত্রিম উপগ্রহের সাথে সংযোগ করতে সক্ষম হবে। আর এই সংযোগ স্থাপন স্টারলিং ভি2 (Starlink V2) স্যাটেলাইটের সঙ্গে করা হবে।

    গুগলের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট হিরোশি লকহেইমার (Hiroshi Lockheimer) একটি ট্যুইট করে জানিয়েছেন যে, অ্যান্ড্রয়েড ১৪ ভার্সনে এই পরিষেবা নিয়ে আসতে চলেছে গুগল। তিনি ট্যুইটে লেখেন, স্মার্টফোনে স্যাটেলাইট কানেক্টিভিটি (কৃত্রিম উপগ্রহ সংযোগ) ব্যবহারকারীদের অভিজ্ঞতাকে ব্যাপকভাবে বাড়িয়ে তুলবে।

    আরও পড়ুন: বাজেট ফোনে ৫জি সাপোর্ট ও ফিচার পাওয়া মুশিকল, মানছেন বিশেষজ্ঞরা

    আরও জানা গিয়েছে, জিএসএম এরিনা (GSM Arena) অনুসারে, মোবাইলে স্যাটেলাইটের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনে কোনও সফ্টওয়্যারের দরকার পড়বে কি না তা জানানো হয়নি। তবে স্পেস এক্স ও টি মোবাইল কোম্পানি তরফে জানানো হয়েছে, ২০২৩ সালের শেষের দিকে অ্যান্ড্রয়েড ১৪ লঞ্চ হতে চলেছে আর তখনই এই ফিচারটি পরীক্ষা করার জন্য বিটা পরীক্ষকদের কাছে এটি পাঠানো হবে। প্রথমে এটি শুধুমাত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই ব্যবহার করা যাবে। পুরো বিশ্বে যাতে এই ফিচারটি ব্যবহার করা যেতে পারে, তার জন্য পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।

    তবে অনেকের ধারণা স্যাটেলাইট কানেক্টিভিটি মানে অনেক উচ্চ গতিতে ইন্টারনেট পাওয়া যাবে। কিন্তু এমনটা হয়, এই বৈশিষ্ট্যর অন্যতম সুবিধা হল প্রান্তিক, জনমানবহীন অঞ্চলে সেলুলার নেটওয়ার্ক না থাকলেও সেই ব্যবহারকারী এই ফিচারের মাধ্যমে মেসেজ ও কলিংয়ের মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারবে। এই নেটওয়ার্কটি ডাটা প্রসেস করতে পারবে প্রতি সেলুলার জোনে প্রায় ২ এমবিপিএস (মেগাবাইট-পার-সেকেন্ড) থেকে ৪ এমবিপিএস হবে। এটি বেশ ধীর গতির হলেও কয়েক হাজার মেসেজ পাঠানো সম্ভব।

    জিএসএমের রিপোর্ট অনুযায়ী, এই নেটওয়ার্ক ব্যান্ডউইথ প্রত্যন্ত অঞ্চলসহ পৃথিবীর যেকোনো স্থানে ১ থেকে ২ হাজার ভয়েস কলের জন্য যথেষ্ট হবে বলে আশা করা হচ্ছে। কৃত্রিম উপগ্রহের নেটওয়ার্কের সঙ্গে সংযুক্ত অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীরা টেক্সটিং, ভয়েস কল করতে এবং মোবাইল ডেটা ব্যবহার করে ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে পারবেন। তবে অ্যান্ড্রয়েড ফোনের আগের ভার্সনগুলোকে আপগ্রেড করলেই এই নেটওয়ার্ক সুবিধা পাওয়া যাবে নাকি নতুন অ্যান্ড্রয়েড-১৪ ফোন কিনতে হবে সে ব্যাপারটি এখনো জানা যায়নি।

  • Anant Chaturdashi: অনন্ত চতুর্দশী কবে জানেন? কেন পালন করা হয় এই বিশেষ দিন? কী এর মাহাত্ম্য?

    Anant Chaturdashi: অনন্ত চতুর্দশী কবে জানেন? কেন পালন করা হয় এই বিশেষ দিন? কী এর মাহাত্ম্য?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু পঞ্জিকা অনুযায়ী, ভাদ্রমাসের শুক্লপক্ষের চতুর্দশী তিথিতে অনন্ত চতুর্দশী পালন করা হয়। এবছর ৯ সেপ্টেম্বর অনন্ত চতুর্দশী পালিত হবে। অনন্ত চতুর্দশীর দিনে বিষ্ণুর অন্তত রূপের পুজো করা হয়। প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী এদিন উপবাস করলে সমস্ত বাধা ও সঙ্কট দূর হয়। 

    পুরাণে বলা আছে, পাশা খেলায় সর্বস্ব হারিয়ে পাণ্ডবরা যখন অসহায় হয়ে পড়েছিলেন, তখন কৃষ্ণ তাঁদের অনন্ত চতুর্দশীর দিনে বিষ্ণুর অনন্ত রূপের পুজো ও উপোসের পরামর্শ দেন। এর পরই তাঁদের সংকট এক এক করে দূর হতে শুরু করে। অবশেষে কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে জয়লাভ করেন তাঁরা।

    আরও পড়ুন: দেশজুড়ে পালিত হচ্ছে গণেশ চতুর্থী, জানুন এই বিশেষ দিনের মাহাত্ম্য, তাৎপর্য 

    কীভাবে বিষ্ণু অনন্ত নামে প্রসিদ্ধ হন?  

    কথিত আছে, একদা বিষ্ণুর কাছে তাঁর বিরাট রূপ দেখতে চান দেবর্ষি নারদ। দেব ঋষির এই ইচ্ছা পূরণ করে, তাঁকে বিরাট রূপে দর্শন দেন শ্রীহরি। এর পর শ্রী সচ্চিদানন্দ সত্যনারায়ণের অনন্ত স্বরূপের জ্ঞান লাভ করেন নারদ। এই দিনটি ছিল ভাদ্রপদ মাসের শুক্ল চতুর্দশী। তার পর থেকে এই দিনটি অনন্ত চতুর্দশী হিসেবে পূজিত হতে শুরু করে।    

    কথিত আছে, সৃষ্টির সূচনায় ১৪ সৃষ্টি করেন বিষ্ণু। তাঁরা হলেন, তল, অতল, বিতল, সুতল, তলাতল, রসাতল, পাতাল, ভূ, ভুবঃ, স্বঃ, জন, তপ, সত্য, মহ। এই সমস্ত লোকের রচনার পর এদের সংরক্ষণ ও পালনের জন্য ১৪টি রূপে প্রকট হন নারায়ণ। এ সময় অনন্ত প্রতীত হন তিনি। অনন্তকে এই ১৪ লোকের প্রতীক মনে করা হয়। এদিন বিষ্ণুর অনন্ত, ঋষিকেশ, পদ্মনাভ, মাধব, বৈকুণ্ঠ, শ্রীধর, ত্রিবিক্রম, মধুসূদন, বামন, কেশব, নারায়ণ, দামোদর ও গোবিন্দ স্বরূপের পুজো করা হয়।

    আরও পড়ুন: কৌশিকী অমাবস্যা তিথি পড়ছে কখন? এই দিনের মাহাত্ম্য, তাৎপর্যই বা কী?   

    অনন্ত চতুর্দশীর পুজোর পর পুরুষরা ডান এবং মহিলারা বাঁ দিকের হাতে অনন্ত সুতো বাঁধেন। এর প্রভাবে অনন্তের আশীর্বাদ লাভ করা যায় এবং ব্যক্তির জীবনের সমস্ত সংকট দূর হয়। পাশাপাশি ব্যক্তি পাপ মুক্ত হয়। একদা কৌণ্ডিন্য মুনি নিজের স্ত্রীর বাঁ হাতে বাঁধা অনন্ত সূত্রকে বশীকরণের সুতো ভেবে ছিঁড়ে দেন। এখানেই না-থেমে সেই সুতোয় আগুন লাগিয়ে দেন তিনি। এতে বিষ্ণু রুষ্ট হন এবং কৌণ্ডিন্য মুনির সমস্ত সম্পত্তি নষ্ট করে দেন। সব জানার পর নিজের অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত করার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। অনন্ত ভগবানের কাছ থেকে ক্ষমা প্রার্থনার জন্য জঙ্গলে যান ঋষি। পথে সবার কাছেই অনন্ত ভগবানের ঠিকানা জানতে চান তিনি। কিন্তু কারও কাছেই তা জানতে পারেননি।

    এতে হতাশ হয়ে প্রাণ ত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নেন কৌণ্ডিন্য ঋষি। তখন এক ব্রাহ্মণ এসে তাঁকে আত্মহত্যা করা থেকে আটকান। এর পর ঋষি কৌণ্ডিন্যকে একটি গুহায় নিয়ে গিয়ে চতুর্ভূজ অনন্ত দেবের দর্শন করান। ব্রাহ্মণ ওই মুনিকে জানান যে, অনন্ত সূত্রের তিরস্কারের কারণে তাঁর এই দশা হয়েছে। এই পাপের প্রায়শ্চিত্তের জন্য ১৪ বছরের নিরন্তর অনন্ত উপবাস পালনের নিদান দেন ওই ব্রাহ্মণ। কৌণ্ডিন্য মুনি ১৪ বছর পর্যন্ত নিয়ম মেনে অনন্ত ব্রত পালন করেন। এর পর তার জীবনে আনন্দের আগমন ঘটে।      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Female Vampire: এ কি অদ্ভুত কাণ্ড! পোল্যান্ডের গ্রাম থেকে উদ্ধার মহিলা ‘ভ্যাম্পায়ার’-এর কঙ্কাল!

    Female Vampire: এ কি অদ্ভুত কাণ্ড! পোল্যান্ডের গ্রাম থেকে উদ্ধার মহিলা ‘ভ্যাম্পায়ার’-এর কঙ্কাল!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রক্ত চোষা ভ্যাম্পায়ার (Vampire) সম্পর্কে আপনারা নিশ্চয়ই অনেক গল্প শুনেছেন, পড়েছেন বা সিনেমায় দেখেছেন। অনেকে আবার বিশ্বাস করেন যে, ভ্যাম্পায়ার বলে আদতে কিছুই নেই। কিন্ত এই ধারণাকে ভুল প্রমাণিত করল কিছু গবেষক। কারণ এবারে একটি মহিলা ভ্যাম্পায়ারের কঙ্কাল পাওয়া গেল পোল্যান্ডের একটি গ্রামে। নিকোলাস কোপার্নিকাস ইউনিভার্সিটির একটি স্টাডি টিম এই কঙ্কাল খুঁজে পায়।

    জানা গিয়েছে, পোল্যান্ডের দক্ষিণ-পূর্বে পিয়েন নামে একটি গ্রামে ১৭ শতকের কবরস্থানে গবেষণার সূত্রে খোঁড়াখুড়ির কাজ চালাচ্ছিল একটি টিম। তখনই তাঁরা এই রহস্যময় কঙ্কাল উদ্ধার করে ও এই দৃশ্য দেখে তাদের চোখ কপালে ওঠে। এই কঙ্কাল দেখেই তারা বুঝতে পেরেছিল যে, এটি কোন সাধারণ মানুষের কঙ্কাল নয়। কারণ দেখা গেছে, কঙ্কালটির ঠিক গলার উপর গাঁথা ছিল একটি কাস্তে। পায়ে পড়ানো ছিল হাতকড়া। এছাড়াও তার মাথায় একটি সিল্কের টুপির অবশিষ্টাংশ লক্ষ্য করা হয়েছে। যা দেখে অনুমান করা হয়েছে, পোলান্ডের কোনও উচ্চ বংশের ওই মহিলা। তবে এই মহিলাটির দাঁতগুলো বেশ বড় ছিল ও অক্ষত অবস্থায় ছিল। অনেকে এই দাঁতগুলোর সঙ্গে ভ্যাম্পায়ারের দাঁতের মিল খুঁজে পেয়েছে।

    আরও পড়ুন: মৎস্যজীবীর জালে বিরল নীল গলদা চিংড়ি, মুহূর্তে ভাইরাল ছবি

    তবে তাকে এইভাবে মাটিতে পুঁতে ফেলার পেছনে কী কারণ ও রহস্য রয়েছে, তা জানতে অনেকে অনুমান করেছেন, এই মৃত মহিলা যাতে আবারও বেঁচে না ওঠেন তার জন্যই এতসব প্রস্তুতি। এছাড়াও ওই মৃত মহিলা মাটি ছেড়ে উঠে আসতে চাইলেই ধারালো অস্ত্রে তার গলা কাটা পড়ে যাবে, এমনটা ভেবেই এইভাবে কবর দেওয়া হয়েছিল।

    দ্য ফার্স্ট নিউজ অনুসারে, ১৭ শতকের জনসাধারণ এই মহিলাটিকে একটি বিশিষ্ট ধরণের দাঁতের কারণে মহিলাটিকে রক্ত ​​খাওয়া ভ্যাম্পায়ার ভেবে ভুল করে থাকতে পারে। এবং এই অবশিষ্টাংশগুলি ১৭ শতকের কবরস্থানে একটি সমাধির নীচে পাওয়া গিয়েছিল, কিন্তু এই জায়গাটিকে গবেষণা দলটি ভ্যাম্পায়ার বিরোধী সমাধি হিসাবে চিহ্নিত করেছে।

    এই খবর সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়তেই নেটিজেনদের চক্ষু ছানাবড়া। তাদের এক একজনের এক এক রকমের মতামত। তবে তাঁরা সবাই বিস্ময়ে রয়েছেন। অন্যদিকে এই অদ্ভুত আবিষ্কার রীতিমতো আলোড়ন ফেলে দিয়েছে গবেষকমহলেও।

  • FSSAI: খাদ্য ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ১৫টি সংস্থার লাইসেন্স বাতিল করল কেন্দ্র, কেন জানেন?

    FSSAI: খাদ্য ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ১৫টি সংস্থার লাইসেন্স বাতিল করল কেন্দ্র, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৫টি খাবার ব্যবসায়ী সংস্থার লাইসেন্স সাময়িক বাতিল (Suspend) করল ফুড সেফটি অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ড অথরিটি অফ ইন্ডিয়া (FSSAI)। তারা যে খাদ্যদ্রব্য সরবরাহ করে, তাতে খাবারে পুষ্টিগুণ প্রদর্শনের দিকে লক্ষ্য রাখা হচ্ছে না বলে অভিযোগ। সেই কারণেই আপাতত বাতিল করা হয়েছে লাইসেন্স (licence)।

    পরিবেশিত খাদ্যের গুণগত মান বজায় রয়েছে কিনা, খদ্দেরকে তা জানাতে ব্যবসায়িক সংস্থাগুলিকে লেবেলিং করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে চলতি বছরের ১ জুলাই। এই নিয়ন্ত্রণ অনুযায়ী, খাবার ব্যবসায়ী যাঁদের সেন্ট্রাল লাইসেন্স রয়েছে অথবা ১০ কিংবা তারও বেশি জায়গায় আউটলেট রয়েছে, তারা মেনুকার্ডে ক্যালোরিফিক মূল্য উল্লেখ করতে বাধ্য। খাবারের পুষ্টিমূল্য, অ্যালার্জেন, উপাদান এবং অন্যন্য কী কী বস্তু রয়েছে, তাও জানাতে বাধ্য। সূত্রের খবর, এই নিয়মগুলি মেনে না চলায় ১৬টি খাবার ব্যবসায়ী সংস্থার লাইসেন্স সাময়িক বাতিল করে দিয়েছে ফুড সেফটি অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ড অথরিটি অফ ইন্ডিয়া। প্রায় ৭০টি খাদ্য ব্যবসায়ী সংস্থা ওই অথরিটির কাছে এ ব্যাপারে সময় চেয়েছে। ওই অথরিটির তরফে এক আধাকারিক বলেন, আমরা স্বসম্মতির জন্য তাদের একাধিকবার বলেছি। ফলশ্রুতি হিসেবে তাদের অধিকাংশই সময় চেয়েছে। যারা ওই নিয়ম মানার কোনও উদ্যোগ দেখায়নি কিংবা দায়িত্ব নেয়নি, তাদের লাইসেন্স সাময়িক বাতিল করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন : কার্ড দেখালেই বেসরকারি হাসপাতালে ‘বেড ফাঁকা নেই’, স্বাস্থ্য সাথী কি কেবল ‘বিজ্ঞাপন’?

    জানা গিয়েছে, ই-কমার্স খাবার ব্যবসায়ী সংস্থাগুলিরও পুষ্টিসংক্রান্ত তথ্য লেবেলিং করা প্রয়োজন সংশ্লিষ্ট সংস্থার ওয়েবসাইটে। কোনও খাবারের ব্যবসা করতে গেলে মেনু লেবেলিং করতে হবে অন্তত যাদের সেন্ট্রাল লাইসেন্স রয়েছে। ১০টির বেশি আউটলেট যাদের রয়েছে, তাদেরও এটা করতে হবে। করতে হবে ই-কমার্স খাবার ব্যবসায়ীদেরও। ক্যাটারার এবং ফুড সার্ভিস সংস্থা যারা বছরে ৬০ দিনের কম খাবার পরিবেশন করে, এই নিয়ন্ত্রণ থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে তাদের। অনলাইন ফুড প্লাটফর্ম সুইগি এবং জোমাটোকেও ১ জুলাই থেকে এই বিধি মেনে চলতে বলা হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Indian Economy: আগামী সাত বছরেই বিশ্ব অর্থনীতিতে ৩ নম্বরে ভারত?

    Indian Economy: আগামী সাত বছরেই বিশ্ব অর্থনীতিতে ৩ নম্বরে ভারত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিটেনকে (UK) হারিয়ে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় পাঁচ নম্বরে জায়গা করে নিয়েছে মোদির (PM Modi) ভারত (India)। তবে আর কয়েক বছরের মধ্যেই দেশের ঠাঁই হবে আরও ওপরের দিকে। স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার (SBI) এক রিপোর্টেই এই তথ্য উঠে এসেছে। ওই রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, চলতি দশকেরই শেষের দিকে ভারত হারাবে বিশ্বের আরও দুই বৃহত্তম অর্থনীতির দুই দেশকে। স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার ইকনোমিক রিসার্চ ডিপার্টমেন্ট আগাম জানিয়েছিল ২০২৭ এর মধ্যে ভারত বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ জার্মানিকে (Germany) এবং ২০২৯ সালের মধ্যে জাপানকে (Japan) টপকে তিন নম্বরে চলে আসতে পারে।

    ২০১৪ সালে ওই তালিকায় দেশের ঠাঁই হয়েছিল ১০ নম্বরে। রিপোর্ট বলছে, সাতটি দেশকে টপকে অচিরেই মোদির ভারত চলে আসবে তিন নম্বরে। স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার গ্রুপ চিফ ইকনোমিক অ্যাডভাইজার সৌম্যকান্তি ঘোষ বলেন, যে কোনও মানদণ্ডেই মাপা হোক না কেন, এই তথ্য একটা একটা মনে রাখার মতো প্রাপ্তি। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে ব্লুমবার্গ। সেই রিপোর্টে দেখা গিয়েছে, শেষ তিন মাসে ব্রিটেনকে পিছনে ফেলে সামনে চলে এসেছে ভারত। যে হিসেবের সাপেক্ষে প্রকাশ্যে এসেছে এই ফল, সেটির মানদণ্ড হল মার্কিন ডলার। রিপোর্ট অনুযায়ী, মার্কিন ডলারের নিরিখে ভারতীয় রুপির তুলনায় দাম কমেছে ব্রিটিশ মুদ্রা পাউন্ডের। ভারতীয় মুদ্রার তুলানায় ৮ শতাংশ কমেছে পাউন্ডের দর।

    আরও পড়ুন : ব্রিটেনকে পিছনে ফেলে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি হিসেবে উঠে এল ভারত

    প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ভারতের আগে রয়েছে মাত্র চারটি দেশ। এগুলি হল, আমেরিকা, চিন, জাপান এবং জার্মানি। এদের মধ্যে আমেরিকা প্রথম, চিন দ্বিতীয়, জাপান তৃতীয় এবং চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হল জার্মানি। স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার প্রকাশিত ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ’২৩ অর্থবর্ষে ভারতের জিডিপি রেট ৬.৭ শতাংশ থেকে ৭.৭ শতাংশ হবে, এটা অবাস্তব। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি এটা ঘোরাফেরা করবে ৬ শতাংশ থেকে ৬.৫ শতাংশের মধ্যে। বৃদ্ধির এই হার নিউ নর্মাল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Gyanvapi Mosque: জ্ঞানবাপী মসজিদে পুজোর অনুমতি! আজ কী রায় দেবে আদালত?

    Gyanvapi Mosque: জ্ঞানবাপী মসজিদে পুজোর অনুমতি! আজ কী রায় দেবে আদালত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জ্ঞানবাপী মসজিদ নিয়ে মামলার রায় বেরোবে আজই। বারাণসী জেলা আদালত সোমবার শ্রিংগার গৌরী জ্ঞানবাপী মসজিদ মামলার ওপর কী রায় দেয়, আপাতত গোটা দেশের নজর তার দিকে। জ্ঞানবাপী মসজিদের ভিতর হিন্দু দেবদেবীদের পূজা করার অনুমতি চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হন হিন্দু মহিলারা। সেই মামলাতেই আজকের এই রায় দান।  এই রায়কে ঘিরে যাতে কোনও অশান্তি ছাড়াতে না পারে তার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কেন্দ্র বারাণসীতে বাড়ানো হয়েছে নিরাপত্তা। বারাণসী কমিশনারেটে বেশ কিছু নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। শান্তি বজায় রাখতে পুলিশ আধিকারিকদের স্থানীয় ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে কথা বলতে বলা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: নিম্ন আদালতের অবস্থান জেনেই রায় ঘোষণা, জ্ঞানবাপী মামলায় সুপ্রিম কোর্ট

    বিখ্যাত কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের পাশে অবস্থিত শহরের জ্ঞানবাপি মসজিদের ভিতরে উপাসনার অধিকার চেয়ে করা মামলাটি “মেন্টেনেবল” কিনা সেই বিষয়ে এদিন সিদ্ধান্ত জানাবে বলে মনে করা হচ্ছে বারাণসী আদালত। এই মামলার ফলে জ্ঞানবাপি মসজিদের অভ্যন্তরে একটি সমীক্ষার করা হয়। মসজিদের চত্বরে একটি শিবলিঙ্গের মতো কাঠামো আবিষ্কৃত হওয়ার পরে এই আবেদনটি দায়ের করা হয়েছিল। যদিও মসজিদ কমিটি দাবি করেছে যে কাঠামোটি একটি ঝর্ণার। এখনও পর্যন্ত, মসজিদ কমিটি জানিয়েছে যে সম্পত্তিটি ওয়াকফ বোর্ডের এবং বিষয়টি আদালতে শুনানি করা যাবে না। তারা যুক্তি দিয়েছিলেন যে মসজিদ সম্পর্কিত যে কোনও বিষয়ে শুনানির অধিকার কেবল ওয়াকফ বোর্ডের রয়েছে।

    আরও পড়ুন: জ্ঞানবাপী মামলায় বাদী-বিবাদী দুপক্ষের হাতিয়ার ৮০ বছরের পুরনো মামলার রায়!

    সোমবার জেলা জজ সিদ্ধান্ত নেবেন পূজার অনুমতি সংক্রান্ত এই মামলায় আবেদনকারীদের যুক্তি আদৌও সঠিক কীনা। জেলা জজ অজয় কৃষ্ণ বিশ্বেশ গতমাসেই ১২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত রায়দান স্থগিত রেখেছিলেন। কেননা বিষয়টি সাম্প্রদায়িকভাবে সংবেদনশীল। তাই সবদিক ভালভাবে খতিয়ে দেখে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা ভাবেন বিচারক।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • India surpasses UK: ব্রিটেনকে পিছনে ফেলে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি হিসেবে উঠে এল ভারত

    India surpasses UK: ব্রিটেনকে পিছনে ফেলে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি হিসেবে উঠে এল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির (Largest Economy) দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পেল ভারত (India)। এর আগে ওই জায়গায় ছিল ব্রিটেন (UK)। এবার ব্রিটেনকে ছাপিয়ে পঞ্চম স্থান দখল করল মোদির ভারত। রানির দেশ ছিটকে গিয়ে দাঁড়াল ছয়ে। এই উন্নয়ন এল এমন একটা সময়ে যখন গত চল্লিশ বছরের মধ্যে এই প্রথম ভয়ঙ্কর মুদ্রাস্ফীতির (Inflation) সম্মুখীন ব্রিটেন। সম্প্রতি একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে ব্লুমবার্গ। সেই রিপোর্টেই দেখা গিয়েছে, শেষ তিন মাসে ব্রিটেনকে পিছনে ফেলে সামনে চলে এসেছে ভারত। যে হিসেবের সাপেক্ষে প্রকাশ্যে এসেছে এই ফল, সেটির মানদণ্ড হল মার্কিন ডলার। রিপোর্ট অনুযায়ী, মার্কিন ডলারের নিরিখে ভারতীয় রুপির তুলনায় দাম কমেছে ব্রিটিশ মুদ্রা পাউন্ডের। ভারতীয় মুদ্রার তুলানায় ৮ শতাংশ কমেছে পাউন্ডের দর।

    প্রায় দুশো বছর ধরে ভারত শাসন করেছে ব্রিটিশ। ১৯৪৭ সালে ভারত অর্জন করে কাঙ্খিত স্বাধীনতা। তার পর এই প্রথম অর্থনীতিতে ভারত হারাল ব্রিটেনকে। প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ভারতের আগে রয়েছে মাত্র চারটি দেশ। এগুলি হল, আমেরিকা, চিন, জাপান এবং জার্মানি। এদের মধ্যে আমেরিকা প্রথম, চিন দ্বিতীয়, জাপান তৃতীয় এবং চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হল জার্মানি। দেশের অর্থনীতির এই ছবি বড়সড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দেখা দেবে ব্রিটেনের নয়া প্রধানমন্ত্রীর কাছে। ৫ সেপ্টেম্বর কনজার্ভেটিভ পার্টি জানাবেন প্রধানমন্ত্রী পদে বসবেন তাঁদের দলের কে। তবে যিনিই হোন না কেন, তাঁকে সামলাতে হবে বিরাট এক চ্যালেঞ্জ। ব্রিটেন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের উত্তরসূরির মূল দৌড়ে রয়েছেন প্রাক্তন সচিব লিজ ট্রাস এবং এক্সচেকারের প্রাক্তন চান্সেলর ঋষি সুনক। রিপোর্ট অনুযায়ী, আশা করা যায় সুনককে ধরাশায়ী করে প্রধানমন্ত্রী পদে বসবেন ট্রাস।

    আরও পড়ুন : বাড়ল ভারতের জিডিপি, প্রথম ত্রৈমাসিকে কত জানেন?

    সদ্যই করোনা পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠেছে ভারত। বেড়েছে জিডিপিও। জারি রয়েছে মুদ্রস্ফীতির সঙ্গে লড়াইও। এহেন পরিস্থিতিতে ভূতপূর্ব শাসকের দেশ ব্রিটেনকে হারিয়ে হাসছে মোদির ভারত। এবং এই সাফল্য এল এমন একটা সময়ে, যখন দেশজুড়ে চলছে অমৃত মহোৎসব।  

     

LinkedIn
Share