Blog

  • Rhea Chakraborty: গাঁজা কিনে সুশান্তের কাছে পৌঁছে দিতেন রিয়া চক্রবর্তী! চার্জশিটে দাবি এনসিবি-র

    Rhea Chakraborty: গাঁজা কিনে সুশান্তের কাছে পৌঁছে দিতেন রিয়া চক্রবর্তী! চার্জশিটে দাবি এনসিবি-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বস্তি নেই রিয়া চক্রবর্তীর (Rhea Chakraborty )। ফের বিপাকে প্রয়াত অভিনেতা সুশান্ত সিং রাজপুতের (Sushant Singh Rajput) বান্ধবী। সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যুর ঘটনার সঙ্গে যুক্ত মাদক মামলায় অভিনেত্রী রিয়া চক্রবর্তীর নামে চার্জশিট জমা দিল নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো (Narcotics Control Bureau )। বুধবার তাঁর বিরুদ্ধে চার্জশিট ফাইল করে এনসিবি (NCB)। তাঁর বিরুদ্ধে গাঁজা কেনার অভিযোগ আনা হয়েছে। এই মামলায় রিয়ার ভাই শৌভিক চক্রবর্তীরও (Showik Chakraborty) নাম রয়েছে। রিয়া ছাড়াও চার্জশিটে নাম রয়েছে আরও ৩৪ জনের৷

    আরও পড়ুন: বলিউড মাদক মামলায় এনসিবির খসড়া চার্জশিটে উঠল রিয়া, সৌভিকের নাম

    বুধবার সুশান্ত সিং-এর রহস্য মৃত্যু মামলায় বিশেষ কোর্টের কাছে একটি খসড়া জমা দেয় এনসিবি। সেখানে বলা হয়, ২০২০-র মার্চ থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত অভিযুক্তরা গাঁজা কিনত, এর সঙ্গে সঙ্গে বণ্টন, বিক্রি ও পাচার করত বলিউডের (Bollywood) বিভিন্ন হাই-প্রোফাইল পার্টিতে। এনসিবির ড্রাফ্ট চার্জে দাবি করা হয়েছে যে, রিয়া চক্রবর্তী অভিযুক্ত স্যামুয়েল মিরান্ডা (Samuel Miranda), ভাই শৌভিক (Showik), দীপেশ সাওয়ান্ত (Dipesh Sawant) এবং অন্যান্যদের থেকে ‘গাঁজা’-র অনেক ডেলিভারি নিয়েছেন এবং তা নিয়ে সুশান্তকে দিয়েছেন। মার্চ ২০২০ থেকে সেপ্টেম্বর ২০২০-র মধ্যে এঁদেরকে টাকা দেওয়ারও অভিযোগ করা হয়েছে।

    উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ১৪ জুন সুশান্ত সিং রাজপুতের (Sushant Singh Rajput) ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করা হয়েছিল। এরপরেই রিয়া-সহ একাধিক ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা করেছিল সুশান্তের পরিবার। পরে মাদক মামলায় গ্রেফতার করা হয় রিয়াকে। প্রায় এক মাস জেলে কাটিয়েছিলেন রিয়া। রিয়ার ভাই শৌভিককেও মাদক যোগের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। পরে যদিও দুজনই জামিনে ছাড়া পেয়ে যান।

    আরও পড়ুন: ঠিক কী অবস্থায় দাঁড়িয়ে সুশান্তের মৃত্যু তদন্ত?

    এবারে আবার রিয়া ও তাঁর ভাই শৌভিকের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছে, নিয়মিত মাদক পাচারকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার জন্যে ও তাঁদের থেকে গাঁজা কিনে সুশান্ত সিং রাজপুতকে দেওয়ার জন্যে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে রিয়ার ১০ থেকে ২০ বছরের জেল হতে পারে।

     

  • SSC Scam: এসএসসি-র বাজেয়াপ্ত কম্পিউটার থেকে  গোছা গোছা ‘নকল’ নিয়োগপত্র, মাথা কে?   

    SSC Scam: এসএসসি-র বাজেয়াপ্ত কম্পিউটার থেকে গোছা গোছা ‘নকল’ নিয়োগপত্র, মাথা কে?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ এসএসসি দুর্নীতির (SSC Scam) তদন্তে নেমে যেন গুপ্তধন পেল সিবিআই (CBI)! কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) নির্দেশে কমিশনের দফতর থেকে সমস্ত নথিপত্র, কম্পিউটার বাজেয়াপ্ত করতে গিয়েছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। পরে তা পাঠানো হয়েছিল ফরেনসিক তদন্তের জন্য। দিন কয়েক আগে ফরেনসিক তদন্তের রিপোর্ট হাতে পেয়েছে সিবিআই। সেখান থেকে উদ্ধার হয়েছে গোছা গোছা জাল নিয়োগপত্র। রাজ্যের বিভিন্ন স্কুলে গ্রুপ-সি এবং গ্রুপ-ডি পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে কেন এত ‘নকল’ নিয়োগপত্র তৈরি হয়েছিল, কার নির্দেশে হয়েছিল এবং নিয়োগপত্র পাওয়া ব্যক্তিরা কাজে যোগ দিয়েছিলেন কি না, সেটাই খতিয়ে দেখছে তদন্তকারী দল।

    তদন্তকারী দল সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকজন চাকরি খোয়ানো শিক্ষক সিবিআইয়ের সঙ্গে সহযোগিতা করতে শুরু করেছেন। তাতে তদন্ত অনেকটা এগিয়েওছে। বাড়তি পাওনা এসএসসি-র দফতর খেকে উদ্ধার হওয়া নথি। তদন্তকারীদের দাবি, হাইকোর্টের নির্দেশে কেন্দ্রীয় বাহিনীর প্রহরায় রাতভর তল্লাশি চালিয়ে কম্পিউটার উদ্ধার করা হয়েছিল। হার্ডডিস্কে সবই মজুত ছিল। ফরেনসিক করাতেই দুর্নীতির শিকড়ে পৌঁছেছে সিবিআই।

    আরও পড়ুন : মন্ত্রীই সর্বেসর্বা, ‘অবৈধ’ প্যানেলেও সম্মতি দিয়েছিলেন, তদন্ত কমিটিকে লিখিত বয়ান শিক্ষাসচিবের

    তদন্তকারীরা জানাচ্ছেন, ২০১৬-১৭ সালের বিজ্ঞপ্তির ভিত্তিতে ২০২১ সালেও নিয়োগ হয়েছে। প্যানেলের ভ্যালিডিটির কথা মাথায় রাখেননি কর্তারা। কারও নামে সুপারিশ এলেই নিয়োগপত্র দিয়ে দেওয়া হয়েছে। তলিয়ে দেখা হয়নি আদৌ তিনি বা তাঁরা চাকরির পরীক্ষায় বসেছিলেন কিনা। ফলে এই ধরনের সমস্ত নিয়োগপত্রের কোনও মূল্য আছে বলেই মনে করছেন না তদন্তকারীরা। একটি ফাইলেই ৩৬টি এমন নিয়োগপত্র পাওয়া গিয়েছে যেগুলি একেবারেই নকল। কার ইন্ধনে এই নিয়োগ হয়েছে, তা এখন খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে সিবিআই।

    আরও পড়ুন : এসএসসি মামলায় মধ্যশিক্ষা পর্ষদের অফিস, শান্তিপ্রসাদের বাড়িতে সিবিআই

    এসএসসি-র সাধারণ কর্মীরা অনেকেই বুঝে গিয়েছেন সত্যি কথা না বললে নিস্তার নেই। তাই তদন্তের কাজে কর্মীরা অনেকেই সহযোগিতা করছেন। রাঘব বোয়ালদের কাছে পৌঁছানো স্রেফ সময়ের অপেক্ষা বলেই মনে করছেন তদন্তের খোঁজ খবর রাখা ব্যক্তিরা।

     

  • Bengal SSC scam: মন্ত্রিত্ব খোয়ালেন পার্থ! কোন মন্ত্রক কার হাতে জল্পনা, একটু পরেই তৃণমূলের জরুরি বৈঠক

    Bengal SSC scam: মন্ত্রিত্ব খোয়ালেন পার্থ! কোন মন্ত্রক কার হাতে জল্পনা, একটু পরেই তৃণমূলের জরুরি বৈঠক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসি দুর্নীতি মামলায় আপাতত ইডি হেফাজতে রাজ্যের শিল্পমন্ত্রী তথা তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়। গ্রেফতারির পর থেকেই দলের অভ্যন্তরে তাঁর অপসারণের দাবি জানিয়ে আসছেন নেতা-কর্মীরা। তৃণমূল সূত্রে খবর, এই নিয়েই আজ বিকেলে দলের শৃঙ্খলারক্ষা কমিটির বৈঠক ডাকলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এই বৈঠকেই পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ নিয়ে আলোচনা হবে। এর আগেই পার্থকে মন্ত্রিত্ব থেকে সরিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে, দলনেত্রী মমতা জানিয়ে দেন, পার্থ আর তাঁর মন্ত্রিসভায় নেই।

    তৃণমূল সূত্রে খবর, পার্থকে শিল্পমন্ত্রীর পদ থেকে অপসারণের পর শিল্প দফতর নিজের হাতেই রাখতে পারেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তথ্যপ্রযুক্তি দফতরের দায়িত্বে আনা হতে পারে ব্রাত্য বসুকে। অন্যদিকে পরিষদীয় মন্ত্রী হতে পারেন তাপস রায় বা নির্মল ঘোষ। এদিন বিকেল ৫টায় তৃণমূল ভবনে শৃঙ্খলারক্ষা কমিটির বৈঠক ডেকেছেন দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। গত শুক্রবার বর্তমান শিল্পমন্ত্রী তথা প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থর নাকতলার বাড়িতে হানা দিয়েছিল ইডি। প্রায় ২৭ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদের পর শনিবার গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। আপাতত ১০ দিনের ইডি হেফাজতে রয়েছেন পার্থ। 

    আরও পড়ুন: সোনার ‘সংসার’! গয়না থেকে সোনার বাট কী নেই অর্পিতার আলমারিতে

    গত শনিবার এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (ইডি) হাতে গ্রেফতার হয়েছেন রাজ্যের শিল্পমন্ত্রী পার্থ। গ্রেফতারির পর ছ’দিন কেটে গেলেও তাঁকে মন্ত্রিত্ব থেকে সরাননি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ইতিমধ্যেই বিরোধী শিবির এবং দলের অন্দরে দাবি উঠছে, পার্থকে মন্ত্রিসভা থেকে বরখাস্ত করার। পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে অপসারণের দাবিতে এদিন বিক্ষোভ দেখায় বিজেপি। কলেজ স্ট্রিট থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত মিছিল করে গেরুয়া শিবির।

    [tw]


    [/tw]

    তৃণমূলের মুখপাত্র তথা রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ বৃহস্পতিবার পার্থকে দল থেকেই বহিষ্কারের দাবি তোলেন। নিজের ট্যুইটার একাউন্টে তিনি লিখেছেন, ‘পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে অবিলম্বে মন্ত্রিত্ব এবং সমস্ত দলীয় পদ থেকে অপসারণ করা উচিত। তাঁকে বহিষ্কার করা উচিত। যদি এই বক্তব্য ভুল বলে মনে করা হয়, তাহলে আমাকে সব পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার অধিকার দলের রয়েছে। আমি দলের একজন সৈনিক হিসাবে লড়াই চালিয়ে যাব’। যদিও, পরে, পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে বহিষ্কারের দাবিতে আগের ট্যুইট সরিয়ে নেন কুণাল ঘোষ। দ্বিতীয় ট্যুইটে তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক লেখেন, আগের ট্যুইটে ব্যক্তিগত মতামত জানিয়েছিলাম। দল এখন গোটা বিষয়টি নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে। বিকেলে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বৈঠক ডেকেছেন। আমাকেও বৈঠকে হাজির থাকতে বলা হয়েছে। দল বিষয়টি গ্রহণ করায় আমার ব্যক্তিগত পোস্ট মুছে দিচ্ছি।

     

  • cervical cancer vaccine: করোনার পর সারভাইক্যাল ক্যান্সারের টিকা দেশের মাটিতে

    cervical cancer vaccine: করোনার পর সারভাইক্যাল ক্যান্সারের টিকা দেশের মাটিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘মেক ইন ইন্ডিয়া, মেক ফর ইন্ডিয়া’ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) এই স্বপ্ন সব ক্ষেত্রেই পূরণ করতে চায় দেশবাসী। চিকিৎসা পরিষেবাও তার বাইরে নয়। দেশের মাটিতেই উৎপাদন করা হয়েছে করোনার ভ‌্যাকসিন (COVID vaccine)। এর পর এবার হিউম‌্যান প‌্যাপিলোমা ভাইরাস মোকাবিলায় টিকা আনতে চলেছে সেরাম ইনস্টিটিউট। সেরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়ার (Serum Institute of India) সিইও আদর পুনাওয়ালা জানিয়েছেন, এ বিষয়ে তাঁদের সবুজ সংকেত দিয়েছে ডিসিজিআই (Drugs Controller General)। বিশ্বে আপাত নিরীহ কিন্তু ভয়াবহ প্রাণঘাতী ক‌্যানসারের (Cancer) অন‌্যতম সারভাইক‌্যাল ক‌্যানসার (Cervical cancer)। এখনও পর্যন্ত এই ক‌্যানসারের ক্ষেত্রেই কার্যকর হয়েছে টিকার প্রয়োগ।  এই ক‌্যানসারের সঙ্গেই সরাসরি ভাইরাসের যোগ মিলেছে। ভাইরাসটি হল হিউম‌্যান প‌্যাপিলোমা ভাইরাস।

    [tw]


    [/tw]

    সাধারণভাবে কৈশোরে যৌনসংসর্গে লিপ্ত হওয়ার আগেই এই ভ‌্যাকসিনের তিনটি ডোজ দেওয়া গেলে সারভাইক‌্যাল ক‌্যানসার প্রতিরোধে তা অনেকাংশে কার্যকর হয়। এতদিন পর্যন্ত দেশের বাজারে প্রাপ্ত ক‌্যানসারের দুটি টিকা সার্ভারিক্স এবং গার্ডাসিল এইচপিভি-র দু’টি স্ট্রেনের সঙ্গে মোকাবিলায় উপযোগী। কিন্তু তা আনতে হত বিদেশ থেকেই। আর সেরাম ইনস্টিটিউট যে ভ‌্যাকসিনটি আনতে চলেছে তা চারটি স্ট্রেনের মোকাবিলায় উপযুক্ত। পুনাওয়ালা বলেছেন, “এই প্রথম ভারতে এইচপিভি-র টিকা আসতে চলেছে। এই বছরের শেষের দিকেই এটি বাজারে এসে যাবে বলে আমরা আশা করছি।” অনুমোদন দেওয়ায় ডিসিজিআই এবং কেন্দ্রীয় স্বাস্থ‌্য ও পরিবার কল‌্যাণ মন্ত্রককে ধন‌্যবাদ জানিয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: সাবধান! ভুলেও অবহেলা করবেন না, হার্ট অ্যাটাকের এই ৮টি লক্ষণ

  • Supermoon 2022: ২০২২-এর বৃহত্তম চাঁদ দেখা যাবে আকাশে, কবে জানেন?

    Supermoon 2022: ২০২২-এর বৃহত্তম চাঁদ দেখা যাবে আকাশে, কবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি কিছুদিন আগেই চাঁদের এক অন্য রূপ দেখতে পেয়েছে গোটা বিশ্বব্যাপী মানুষ। সাধারণত জুন মাসের মাঝ বরাবর এই সুপারমুন দেখা গিয়েছিল। যা ‘স্ট্রবেরি মুন’ (Strawberry Moon) নামে পরিচিত ছিল। আবার আগামী ১৩ জুলাই মধ্যরাতে আকাশে সুপারমুন দেখতে পাবে সারা বিশ্বের মানুষ। চলতি মাসে চাঁদকে ফের নয়া রূপে দেখবে বিশ্ববাসী। বুধবার অর্থাৎ ১৩ জুলাই নতুনভাবে দেখা যাবে চাঁদকে। এদিন পৃথিবীর সবথেকে কাছে আসছে চাঁদ। তার ফলে চাঁদকে পৃথিবীতে বিরাট আকারে দেখা যাবে। বিজ্ঞানীদের মতে, বুধবারের চাঁদটি ২০২২ সালের বৃহত্তম ‘সুপারমুন’ (Supermoon)।

    কী এই সুপারমুন?

    এই নির্দিষ্ট দিনে চাঁদ পৃথিবীর চারপাশে তার কক্ষপথের সবচেয়ে কাছের বিন্দুতে থাকবে, যাকে পেরিজি (perigee) বলা হয়, সেই কারণে ১০ গুণ বেশি উজ্জ্বল দেখাবে তাকে। পৃথিবী থেকে এদিন মাত্র ৩,৫৭,২৬৪ কিমি দূরে অবস্থান করবে চাঁদ। আর এর ফলে সবথেকে বড় পূর্ণ চাঁদ দেখা যাবে। চাঁদের এমন রূপকেই বলা হয় সুপারমুন। ১৯৭৯ সালে মহাকাশ বিজ্ঞানী রিচার্ড নোল্লে (Richard Nolle) চাঁদের এই বিশেষ অবস্থানের নামকরণ করেন ‘সুপারমুন’। এবারের সুপারমুনটিকে তাদের মধ্যে সবথেকে বড় বলে চিহ্নিত করেছে নাসা (NASA)।

    আরও পড়ুন: আজ আকাশে দেখা যাবে স্ট্রবেরি মুন! কী এর বিশেষত্ব, জানুন

    ২০২২-এর বৃহত্তম চাঁদ

    ১৩ জুলাই অর্থাৎ বুধবার রাতের আকাশে যে সুপারমুন দেখা যাবে, তা এ বছরের সবথেকে বড়। এই সুপারমুনকে বাক মুনও (Buck Moon) বলা হয়। সারা বিশ্বে এর অন্য নামও রয়েছে। যেমন, থান্ডার মুন (Thunder Moon), হে মুন (Hay Moon) এবং উইর্ট মুন (Wyrt Moon)। আমেরিকানরা একে সালমন মুন (Salmon Moon), রাস্পবেরি মুন (Raspberry Moon) এবং ক্যালমিং মুন (Calming Moon) বলে থাকেন। চাঁদ এদিন পৃথিবীর অনেক কাছে আসায় সুপারমুনের প্রভাব বেশ জোরালো ভাবে জোয়ার-ভাটায় পড়বে।

    কখন দেখা যাবে এই সুপারমুনটি?

    ১৩ জুলাই রাত ১২টা ৭ মিনিটে দেখা যাবে। এরপর ফের ৩ জুলাই, ২০২৩ সালে দেখতে পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। উল্লেখ্য, বছরের শেষ সুপারমুন দেখা গিয়েছিল চলতি বছরের জুনে। যা স্ট্রবেরি মুন নামে পরিচিত। তখন চাঁদ পৃথিবী থেকে ৩,৬৩,৩০০ কিলোমিটার দূরে ছিল। কিন্তু এবার মাত্র ৩,৫৭,২৬৪ কিমি দূরে অবস্থান করবে চাঁদ।

    আরও পড়ুন: একনজরে দেখে নিন স্ট্রবেরি মুনের বিভিন্ন দৃশ্য

     

     

  • Sperm Count: শুক্রাণু কম, জেনে নিন কেন কমে, বাড়াবেনই বা কীভাবে?

    Sperm Count: শুক্রাণু কম, জেনে নিন কেন কমে, বাড়াবেনই বা কীভাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রত্যেক পুরুষই চান বাবা হতে। তবে সন্তানের (Baby) জন্ম দিতে গেলে প্রয়োজন একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক শুক্রাণু বা স্পার্ম (Sperm)। লো স্পার্ম কাউন্টের (Low Sperm Count) সমস্যা থাকলে স্বাভাবিকভাবে সন্তানের বাবা হতে পারেন না ওই পুরুষ। তখন তাঁকে সাহায্য নিতে হয় কৃত্রিম কোনও পদ্ধতির।

    কেন কমে যায় শুক্রাণু? গবেষকদের মতে, স্পার্মের সংখ্যা কমে যাওয়ার সঙ্গে জীবনযাত্রার সম্পর্ক নিবিড়। কিছু কু-অভ্যাসের ফলেই কমে যায় পুরুষের শুক্রাণুর সংখ্যা। যদিও কোনও পুরুষই বুঝতে পারেন না, কেন কমছে তাঁর শুক্রাণুর সংখ্যা।

    আরও পড়ুন : শরীরে কোলেস্টেরল বেড়েছে? বুঝে নিন ত্বকের এই উপসর্গ দেখেই

    শুক্রাণুর সংখ্যা কমে গেলে স্বাভাবিকভাবে সন্তানের জন্ম দিতে পারেন না কোনও পুরুষ। তখন ওই দম্পতিকে ছুটতে হয় প্রজননবিদদের কাছে। চিকিৎসা করাতে ইনফার্টিলিটির। প্রয়োজনে ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশনের সাহায্যও নিতে হয় তাঁদের। এতে খরচ হয় বিপুল পরিমাণ টাকা। অথচ একটু সচেতন হলেই আটকানো যায় লো স্পার্ম কাউন্টের সমস্যা।

    বিজ্ঞানীদের মতে, সাধারণভাবে প্রতি মিলিলিটার সিমেনে স্পার্ম থাকা উচিত এক কোটি ৫০ লক্ষ। যত বেশি সুস্থ শুক্রাণু থাকবে, তত বেশি মাত্রায় ডিম্বাণুকে নিষিক্ত করার সম্ভাবনাও বাড়বে। শুধু তাই নয়, স্পার্মের সচলতাও স্বাভাবিক হওয়া প্রয়োজন।

    আসুন জেনে নেওয়া যাক, কী কারণে কমে যায় স্পার্মের সংখ্যা।

    শরীর চর্চায় অনীহা: আমরা জানি নিয়মিত শরীর চর্চা করলে স্বাস্থ্য ভালো থাকে। নিয়ন্ত্রণে থাকে রক্তচাপ, রক্তে কোলেস্টেরল ও সুগারের মাত্রা। বিশেষজ্ঞদের মতে, নিয়মিত শরীরচর্চা করলে উন্নতি হয় প্রজনন সম্পর্কিত স্বাস্থ্যের।

    ধূমপান: তামাক সেবন ও ধূমপান যে ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়, তা আমরা জানি। তবে এই দুই ক্ষতিকারণ অভ্যাস কমিয়ে দিতে পারে স্পার্মের সংখ্যা। স্পার্মের স্বাস্থ্যহানিও ঘটায় এই দুই কু-অভ্যাস। দুর্বল স্পার্ম কখনওই ডিম্বাণুকে নিষিক্ত করতে পারে না। লো স্পার্ম কাউন্টের সমস্যা কমাতে এখনও ছেড়ে দিন তামাক সেবন ও ধূমপান।  

    আরও পড়ুন : নতুন বিপদ! ‘মাঙ্কিপক্স’কে অতিমারি ঘোষণা ওয়ার্ল্ড হেলথ নেটওয়ার্কের

    স্বাস্থ্যকর খাবার: প্রচুর পরিমাণে তেল-মশলা দেওয়া খাবার, জাঙ্ক ফুড, প্রিজারভেটিভ দেওয়া খাবার, সফট ড্রিংক পানও কমিয়ে দিতে পারে শুক্রাণুর সংখ্যা। সমস্যা এড়াতে বিশেষজ্ঞরা সুষম ও পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলার পরামর্শ দিচ্ছেন। পাতে রাখতে হবে প্রোটিন, ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেট এবং ভিটামিন যুক্ত খাবার। গবেষকদের মতে, আটা দিয়ে তৈরি খাবার, বাদাম, সামুদ্রিক মাছ, রঙিন শাকসবজি খেলে স্পার্ম কাউন্ট বাড়ে।      

    স্ট্রেস: অতিরিক্ত মানসিক চাপও কমিয়ে দিতে পারে স্পার্ম কাউন্ট। সব সময় নেতিবাচক চিন্তাভাবনাও কমিয়ে দিতে পারে স্পার্মের সংখ্যা। স্ট্রেস কমাতে যোগসন, ধ্যান করা জরুরি। তাহলেও বাড়বে শুক্রাণুর সংখ্যা।

     

  • Indian Army: দুই মহিলা পাকিস্তানি এজেন্টের ‘হানি-ট্র্য়াপে’ পড়ে ধৃত বাংলার এক জওয়ান

    Indian Army: দুই মহিলা পাকিস্তানি এজেন্টের ‘হানি-ট্র্য়াপে’ পড়ে ধৃত বাংলার এক জওয়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের দেশের এক জওয়ান ‘হানি-ট্র্যাপে’ পরে ফাঁস করল সেনাবাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ গোপন তথ্য৷ পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ২৪ বছর বয়সী জওয়ানের নাম শান্তিময় রানা (Shantimoy Rana), তিনি পশ্চিমবঙ্গের ছেলে ও তাঁকে রাজস্থানে মোতায়েন করা হয়েছিল। তাঁকে পাকিস্তানের দুই মহিলা ফাঁদে ফেলে তাঁর থেকে ভারতীয় সেনার বেশ কিছু তথ্য হাতিয়ে নিয়েছে। সেনার গোপন তথ্য ফাঁস করার পরেই রাজস্থান পুলিশের হাতে ধরাও পড়ল বাংলার জওয়ান৷ তাকে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে এই ঘটনা প্রথম নয়, এর আগেও ভারতের বিভিন্ন তথ্য হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি এজেন্টরা। আবারও এমন ঘটনায় চিন্তায় পড়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনী।

    আরও পড়ুন: অবিবাহিত থাকতেই বেশি পছন্দ করেন ভারতীয়রা! সমীক্ষায় উঠে এল নয়া তথ্য

    ডিজি উমেশ মিশ্র জানিয়েছেন, ওই দুই মহিলা এজেন্ট নিজেদের গুর্নুর কৌর (Gurnur Kaur) ওরফে অঙ্কিতা (Ankita) ও নিশা (Nisha) নামে পরিচয় দিয়েছিলেন। তারা শান্তিময়কে বলেছিলেন যে অঙ্কিতা উত্তরপ্রদেশে মিলিটারি ইঞ্জিনিয়ারিং-এ কাজ করেন ও নিশা মিলিটারি নার্সিং সার্ভিসের সঙ্গে জড়িত। এইভাবেই এই পাকিস্তানি মহিলা এজেন্টদের ‘হানিট্র্যাপ’-এ ফেঁসে দেশের সেনাবাহিনীর গোপন তথ্য, ভিডিও শত্রুদেশের এজেন্টদের হাতে তুলে দেয়।

    আরও জানা গিয়েছে, শান্তিময়ের সঙ্গে তাদের সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে পরিচয় হয় ও তাদের ইমপ্রেস করার জন্যেই এই ভিডিও, তথ্যগুলো পাঠায়। অথচ, ওই দুই মহিলাই পাকিস্তানি গুপ্তচর বাহিনী আইএসআই-এর এজেন্ট বলে দাবি করেছে রাজস্থান পুলিশ। ২৫ জুলাই প্রাথমিক তদন্তের পর মঙ্গলবার ২৬ জুলাই শান্তিময় রানাকে গ্রেফতার করেছে রাজস্থান পুলিশ।

    আরও পড়ুন: সেনা, ডিআরডিও-র গোপন তথ্য হাতাতে ছড়ানো হচ্ছে ম্যালওয়ার! সতর্ক থাকার নির্দেশ

    প্রসঙ্গত, ভারতীয় বাহিনী থেকে আগেই সেনা জওয়ানদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের বিপদ নিয়ে সতর্ক করেছে ভারতীয় সেনা। এর আগেও মে মাসে দিল্লি পুলিশ ভারতীয় বিমান সেনার এক জওয়ানকে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে গ্রেফতার করেছিল। সেনাদের একাধিকবার সতর্ক করার পরেও পাকিস্তানি এজেন্টদের ফাঁদ থেকে রেহাই পাওয়া যাাচ্ছে না।

     

     

  • RSS: উদয়পুরের মতো নৃশংস ঘটনার প্রতিবাদ করা উচিত মুসলিমদেরও, জানাল আরএসএস  

    RSS: উদয়পুরের মতো নৃশংস ঘটনার প্রতিবাদ করা উচিত মুসলিমদেরও, জানাল আরএসএস  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দুরা প্রতিবাদ করেছে শান্তিপূর্ণ ও সাংবিধানিক পথে। মুসলিমদেরও উচিত ছিল সেই বিক্ষোভে সামিল হওয়া। জানাল আরএসএস। হজরত মহম্মদকে নিয়ে বিজেপির (BJP) সাসপেন্ডেড মুখপাত্র নূপুর শর্মার (Nupur Sharma) বক্তব্যকে সমর্থন জানিয়ে সম্প্রতি রাজস্থানের উদয়পুরে খুন হতে হয়েছে এক হিন্দু দর্জিকে। সেই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতেই এদিন এমন মন্তব্য করে আরএসএস (RSS)। আরএসএসের মুখপাত্র সুনীল আম্বেকর (Sunil Ambekar) বলেন, আমাদের সকলের একযোগে প্রতিবাদ করা প্রয়োজন। রাজস্থানের ঝুনঝুনুতে অখিল ভারতীয় প্রান্ত প্রচারকদের তিন দিন ধরে চলা বৈঠক শেষ হয় শনিবার। আম্বেকর জানান, দেশে আরএসএসের শাখার সংখ্যা বর্তমানে ৫৬ হাজার ৮২৪ জন। ২০২৪ সালে এক লক্ষে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন : হিন্দু-মুসলিম সম্পর্কে ভাগবতের মন্তব্য সংগঠনের বক্তব্যের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ, জানাল আরএসএস

    ২০২৫ সালে সংঘের একশো বছর পূর্তি। সেই উৎসব কীভাবে উদযাপন করা হবে, তা নিয়েও ওই বৈঠকে আলোচনা হয়েছে বলেও জানান আরএসএস মুখপাত্র। তিনি বলেন, চব্বিশে দেশজুড়ে সংঘের এক লক্ষ শাখা থাকবে। সমাজের সব শ্রেণির মানুষের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করবে আরএসএস। একটা সদর্থক পরিবেশ তৈরি হবে। তিনি বলেন, মত প্রকাশের স্বাধীনতার অধিকার থাকা উচিত প্রত্যেকের। তবে সেক্ষেত্রে জনসাধারণের আবেগের বিষয়টিও খেয়াল রাখা প্রয়োজন।  

    আরও পড়ুন : বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে সাসপেন্ড নূপুর শর্মা, নবীন জিন্দালকে বহিষ্কার বিজেপি-র

    উদয়পুরের ঘটনাকে ধিক্কার জানিয়ে আম্বেকর বলেন, দেশে গণতন্ত্র আছে। সাংবিধানিক গণতান্ত্রিক অধিকারও রয়েছে। যদি কারও কিছু পছন্দ না হয়, তাহলে তা গণতান্ত্রিক পথে প্রকাশ করা যায়। তিনি জানান, কয়েকজন বুদ্ধিজীবী এর প্রতিবাদ করেছেন। কিন্তু মুসলিম সম্প্রদায়েরও এগিয়ে আসা উচিত। প্রসঙ্গত, নূপুর শর্মার বিতর্কিত মন্তব্যকে সমর্থন করায় হিন্দু দর্জি কানহাইয়া লালকে দোকানে ঢুকে কুপিয়ে খুন করে মুসলিম সম্প্রদায়ের দুজন। গোটা ঘটনাটি মোবাইল বন্দি করে ছড়িয়ে দেওয়া হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। ওই ঘটনায় দুই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আরএসএসের এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন মোহন ভাগবত, সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসবোলে প্রমুখ ব্যক্তিত্ব।  

     

  • Agnipath Scheme: নেপালি এবং গোর্খাদেরও সেনায় নিয়োগ করা হবে অগ্নিপথ প্রকল্পের মাধ্যমে

    Agnipath Scheme: নেপালি এবং গোর্খাদেরও সেনায় নিয়োগ করা হবে অগ্নিপথ প্রকল্পের মাধ্যমে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  ভারতীয় সেনাবাহিনীর (Indian Army) সাতটি গোর্খা রেজিমেন্টে (Gorkha regiment) নেপালিদের (Nepali) এবং গোর্খাদের অগ্নিপথ (Agnipath) প্রকল্পের মাধ্যমে নিয়োগ করা হবে। অগ্নিপথ প্রকল্পের ভারতীয় সৈন্যদের নিয়োগের শর্ত এখানেও মানা হবে। অন্যান্যদের মতো নেপালিদেরও চার বছরের জন্য নিয়োগ করা হবে, যার পরে ২৫ শতাংশ সেনাকে দীর্ঘ মেয়াদের জন্য রাখা হবে। নিয়োগের তারিখ নির্ধারণের জন্য ভারতীয়, নেপাল ও ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর মধ্যে আলোচনা চলছে। নেপাল থেকে গোর্খাদের নিয়োগ পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং এবং উত্তর প্রদেশের গোরখপুরে অবস্থিত দুটি গোর্খা রিক্রুটমেন্ট ডিপো (GRD)-এর মাধ্যমে হবে।

    আরও পড়ুন: অগ্নিপথ প্রকল্পে নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করল সেনা ও নৌসেনা  
     
    ভারতীয় সেনাবাহিনীর গোর্খা রেজিমেন্টের ৪৩ ব্যাটালিয়নে নেপালের আবাসিক এবং ভারতের সৈন্য রয়েছে। এই রেজিমেন্টে ৬০% নেপালিদের নেওয়া হয়, বাকি ভারতীয়দের নেওয়া হয়ে থাকে। উত্তরাখণ্ড, হিমাচল প্রদেশ, দার্জিলিং, আসাম এবং মেঘালয় থেকে গোর্খাদের নিয়োগ করা হয় এই রেজিমেন্টে। ভারতীয় গোর্খাদের নিয়োগ এই রাজ্যগুলিতে অবস্থিত আর্মি রিক্রুটমেন্ট অফিসের (ARO) মাধ্যমে করা হয়।

    আরও পড়ুন: বায়ুসেনায় অগ্নিপথ প্রকল্পে প্রথম তিনদিনেই জমা ৫৬,৯৬০টি আবেদন!

    ভারত, নেপাল এবং ব্রিটেনের সেনাবাহিনী প্রথমে নিয়োগ সমাবেশের তারিখ নির্ধারণ করে। এই বিশেষ দিনে, তিনটি সেনাবাহিনীর প্রতিনিধিরা নেপালের একটি নির্দিষ্ট স্থানে একটি লিখিত এবং শারীরিক পরীক্ষা পরিচালনা করে। এক সূত্র জানিয়েছে, “ধরা যাক, ১০০ জন প্রার্থী সমাবেশে উপস্থিত হয়েছেন এবং ব্রিটিশরা ২০, ভারত ৪০ এবং নেপাল সেনা ৫০ চায়। শীর্ষ ২০ জন নিয়োগপ্রাপ্তদের ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে যোগদানের পছন্দ দেওয়া হয়। এদের বেতন এবং ভাতা সর্বোচ্চ। পরবর্তী লট ভারত নেয় ভারত। ভারত নেপাল সেনাবাহিনীর ২.৫ গুণ বেতন ও ভাতা দেয়। ভারতীয়-আবাসিক গোর্খাদের নিয়োগের সময় সেনাবাহিনীকে সমস্যার মুখে পড়তে হয়। নেপাল থেকে গোর্খা রেজিমেন্টে যথেচ্ছ নিয়োগ হয়। একবার নেপালি সৈন্যরা ভারতীয় সেনাবাহিনী থেকে অবসর গ্রহণ করলে, থাইল্যান্ড এবং সিঙ্গাপুরের মতো দেশগুলি তাদের পুলিশ বাহিনীতে কাজ করার জন্য অবসরপ্রাপ্তদের নিযুক্ত করে। যারা ভারতে প্রশিক্ষণ নিয়েছে এবং পরিষেবা দিয়েছে তাঁদের সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। সমস্যা হয় ভারতীয়-আবাসিক গোর্খাদের নিয়ে। সম্প্রতি ভারতীয়দের জন্য সংরক্ষিত ৪০ শতাংশের মধ্যে ১০ থেকে ১৫ শতাংশের ঘাটতি লক্ষ্য করেছে সেনাবাহিনী। এই ঘাটতি পূরণের জন্যে সেনাবাহিনীতে কুমাওনি এবং গাদওয়ালীদের নিয়োগ শুরু হয়েছে। যদিও এটা কোনও স্থায়ী সমাধান নয়। সেনাবাহিনীর ধারনা, যখন গোর্খারা দেখবে তাদের কোটা অন্যদের কাছে যাচ্ছে তাহলে গোর্খারা সেনায় যোগদানের বিষয়ে আরও আগ্রহী হবে।     

     

  • DRDO Recruitment: চাকরির সুযোগ, বহু শূন্যপদে নিয়োগ করবে ডিআরডিও, জানুন বিস্তারিত

    DRDO Recruitment: চাকরির সুযোগ, বহু শূন্যপদে নিয়োগ করবে ডিআরডিও, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের প্রতিরক্ষা গবেষণা সংস্থা, ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (ডিআরডিও) বিজ্ঞানী নিয়োগ করতে আবেদনপত্র আহ্বান করছে। রিক্রুটমেন্ট অ্যান্ড অ্যাসেসমেন্ট সেন্টার (RAC), ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (DRDO) বিজ্ঞানী বি পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে ৬ই জুলাই এবং আবেদনের শেষ তারিখ ২৯ শে জুলাই। ৬৩০টি শূন্যপদে নিয়োগ করা হবে। ইচ্ছুক প্রার্থীরা rac.gov.in– এই লিঙ্কে আবেদন করতে পারবেন। ১৬ অক্টোবর নেওয়া হবে পরীক্ষা। 

    ৫৭৯ পদে ডিআরডিওতে, ৪৩টি পদে অ্যারোনটিক্যাল ডেভেলপমেন্ট এজেন্সিতে এবং 8টি পদে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগে নিয়োগ করা হবে। গেট স্কোর/ লিখিত পরীক্ষা এবং ইন্টারভিউর ভিত্তিতে প্রার্থীদের বাছাই করা হবে।

    আরও পড়ুন: অগ্নিপথ প্রকল্পে নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করল সেনা ও নৌসেনা

    বয়স পরিসীমা: ডিআরডিওতে বিজ্ঞানীর পদে নিয়োগের জন্য প্রার্থীর সর্বোচ্চ বয়স ২৮ বছর নির্ধারণ করা হয়েছে। ডিএসটি-তে সর্বোচ্চ বয়স সীমা ৩৫ বছর এবং এডিএ (ADA) -তে ৩০ বছর। তবে সরকারি নিয়ম  অনুযায়ী সংরক্ষিত ক্যাটাগরির প্রার্থীদের বয়সের ঊর্ধ্ব সীমায় শিথিলতা থাকবে।

    আরও পড়ুন: অগ্নিবীর নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি ভারতীয় সেনার, নিয়োগের প্রক্রিয়া কী?

    আবেদন ফি: পরীক্ষার ফি ১০০ টাকা। এই আবেদন ফি একমাত্র জেনারেল ক্যাটাগরির পুরুষ প্রার্থীদের দিতে হবে। মহিলা/ এসসি/ এসটি/ ওবিসিদের কোনও ফি দিতে হবে না। ২৯ জুলাই বিকেল ৫ টার মধ্যে বন্ধ হয়ে যাবে আবেদনের প্রক্রিয়া।

    নিয়োগ প্রক্রিয়া:

    • প্রথমে গেট স্কোর এবং লিখিত পরীক্ষার মাধ্যমে বাছা হবে প্রার্থীদের।
    • তারপর তাদের ইন্টারভিউতে ডাকা হবে।
    • ইন্টারভিউতে যারা সবচেয়ে বেশি নম্বর পাবেন তাঁদের চাকরিতে নেওয়া হবে।
    • ডিআরডিও লিখিত পরীক্ষায় মোট ৮০ শতাংশ নম্বর এবং ব্যক্তিগত সাক্ষাত্কারে ২০ শতাংশ নম্বর থাকবে। লিখিত পরীক্ষায় ৩০০-৩০০ নম্বরের দুটি পেপার থাকবে।

    কীসের ভিত্তিতে নিয়োগ: শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে নিয়োগ হবে। বিজ্ঞাপনে দেওয়া নূন্যতম যোগ্যতার থেকে প্রার্থীর কোয়ালিফিকেশন কতটা বেশি, সেটাও বিচার করা হবে। এছাড়া বিশেষজ্ঞদের প্যানেল তৈরি করেও প্রার্থীকে যাচাই করা হবে।

    বেতন: সর্বোচ্চ বেতন ৮৮ হাজার 

     

LinkedIn
Share