Blog

  • Guru Purnima 2022: আজ গুরু পূর্ণিমা, কখন শুরু তিথি? কী এর মাহাত্ম্য?

    Guru Purnima 2022: আজ গুরু পূর্ণিমা, কখন শুরু তিথি? কী এর মাহাত্ম্য?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুরুকে শ্রদ্ধা, ভক্তি ও সম্মান জানানোর বিশেষ দিনই হল গুরু পূর্ণিমা (Guru Purnima)। আষাঢ় মাসের পূর্ণিমা তিথিতেই প্রতি বছর গুরু পূর্ণিমা পালন করা হয়। এ দিন গুরুর পুজো করার প্রথা রয়েছে। 

    হিন্দু ও বৌদ্ধ ধর্মে এই দিনটির গুরুত্ব অসীম। গুরু আমাদের মনের সব সংশয়, সন্দেহ, অন্ধকার দূর করেন এবং নতুন পথের দিশা দেখান। গুরুর দেখানো পথে চললে জীবনে সুখ, শান্তি, আনন্দ ও মোক্ষ প্রাপ্তি হয়। অর্থাৎ যিনি অন্ধকার থেকে আলোয় নিয়ে যান তিনিই গুরু। গুরুকে শ্রদ্ধা জানাতে বৈদিক যুগ থেকেই গুরু পূর্ণিমা পালিত হয়ে আসছে।

    গুরু পূর্ণিমার তাৎপর্য ও গুরুত্ব


    গুরু পূর্ণিমায় গুরু পুজোর প্রথা বহু শতাব্দী প্রাচীন। এই দিনে, যাকে আপনি আপনার গুরু বলে মনে করেন, তাঁর পুজো করা হয়। প্রাচীনকাল থেকেই এই দেশে গুরুদের সম্মানজনক স্থান দেওয়া হয়েছে। গুরুর স্থান সবার উপরে। গুরুই আমাদের পরম জ্ঞান দান করেন। তাই, তাঁদের ঈশ্বরতুল্য বলে মনে করা হয়। গুরু পূর্ণিমা হল একটি বৈদিক প্রথা, যার মধ্য দিয়ে শিষ্য তার গুরুকে শ্রদ্ধা প্রদর্শন করেন। 

    আরও পড়ুন: পুজোয় মঙ্গল ঘট কেন স্থাপন করা হয়, জানেন?

    গুরু পূর্ণিমার মাহাত্ম্য

    পৌরাণিক কাহিনী অনুসারে, গুরু পূর্ণিমার পূণ্য তিথিতেই মুনি পরাশর এবং মাতা সত্যবতীর গৃহে জন্মগ্রহণ করেন মহাভারত রচয়িতা মহর্ষি বেদব্যাস। তাই এই দিনে মহর্ষি বেদব্যাসের জন্মজয়ন্তীও পালন করা হয়। মনে করা হয়, তিনিই চারটি বেদের ব্যাখ্যা করেছেন। বেদ বিভাজনের শ্রেয় তাঁকেই দেওয়া হয়েছে। তাই তাঁর নাম বেদব্যাস। ১৮টি পুরাণ ছাড়াও তিনি রচনা করেন মহাভারত ও শ্রীমদ্ভগবত। এই কারণে গুরু পূর্ণিমাকে ব্যাস পূর্ণিমাও বলা হয়। হিন্দু ধর্মে, মহর্ষি বেদব্যাসকে সর্বশ্রেষ্ঠ গুরু মানা হয়। 

    আবার হিন্দু পুরাণ অনুযায়ী, মহাদেব হলেন আদি গুরু। দেবাদিদেব মহাদেব এই তিথিতে সপ্তর্ষির সাত ঋষিকে মহাজ্ঞান প্রদান করেন। আদিযোগী শিব এই তিথিতে আদিগুরুতে রূপান্তরিত হন। এছাড়া, বৌদ্ধ ধর্মেও গুরু পূর্ণিমার গুরুত্ব অসীম। বলা হয়, ভগবান বুদ্ধ বোধিজ্ঞান লাভের পর গুরু পূর্ণিমাতেই প্রথম মহা উপদেশ দান করেছিলেন। মহাবীরও এই পূণ্য তিথিতে তাঁর প্রধান শিষ্যকে দীক্ষা দেন।

    আরও পড়ুন: বাড়িতে শঙ্খ আছে! সঠিক ব্যবহারের নিয়ম জানেন তো?

    গুরু পূর্ণিমা তিথি ও সময় 

    ইংরাজি ক্যালেন্ডার অনুযায়ী, এবছর গুরু পূর্ণিমা (Guru Purnima 2022) পড়েছে ১৩ জুলাই, বুধবার। পূর্ণিমা তিথি শুরু – ১৩ জুলাই, ভোর ৪টে পূর্ণিমার তিথি শেষ – ১৪ জুলাই, মধ্যরাত ১২টা ০৬ মিনিটে।

  • Kaali Row: মা কালীর অপমান সহ্য করবে না হিন্দুরা, সাফ জানালেন শুভেন্দু

    Kaali Row: মা কালীর অপমান সহ্য করবে না হিন্দুরা, সাফ জানালেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু দেবী কালীকে (Goddess Kali) নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন কৃষ্ণনগরের (Krishnanagar) সাংসদ মহুয়া মৈত্র (Mohua Moitra)। সাংসদের সেই মন্তব্যের প্রতিবাদে সোমবার কৃষ্ণনগরে মিছিল করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP)  শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। মিছিলে অংশ নেন বিজেপির বিভিন্ন নেতাও। হিন্দুদের সেন্টিমেন্টে আঘাত করায় মহুয়ার গ্রেফতারিও দাবি করেন বিজেপি নেতারা।

    এদিনের মিছিলে বক্তৃতাও দেন শুভেন্দু। বলেন, কালী বিতর্কে মহুয়ার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ দায়ের হয়েছে। তার পরেও প্রশাসন নীরব দর্শকের মতো আচরণ করছে। দেবী কালিকার অপমান সহ্য করবে না এই দেশের লোকজন এবং মায়ের হিন্দু ভক্তরা। তিনি বলেন, এ রাজ্যের তৃণমূল সরকার এবং পুলিশ নূপুর শর্মার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সক্রিয়। যদিও তারা মহুয়ার বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ করছে না। আমরা আর কয়েকদিন দেখব। তার পরেই আদালতের দ্বারস্থ হব।

    [tw]


    [/tw]

    সম্প্রতি দেবী কালীকে মদ-মাংস গ্রহণকারী এক দেবী বলে উল্লেখ করেন কৃষ্ণনগরের সাংসদ। তা নিয়েই যাবতীয় বিতর্কের সূত্রপাত। মহুয়ার মন্তব্য তাঁর ব্যক্তিগত বলে দায় ঝেড়ে ফেলেছেন তৃণমূল নেতৃত্ব। ট্যুইট বার্তায় শুভেন্দু বলেন, কালী শক্তির দেবী। তিনি আদ্যা শক্তি, জগৎ পালনকারী, অশুভ শক্তি দলনী। তিনি জগৎ কল্যাণকারী। তাঁর সম্পর্কে তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র ঘৃণ্য মন্তব্য করেছেন। তাঁর মন্তব্য হিন্দুদের ভাবাবেগে আঘাত করেছে। শুভেন্দু বলেন, পুলিশ মহুয়ার বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা না নিয়ে এটা প্রমাণ করে দিয়েছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তাঁর দল বাঙালি হিন্দুদের আবেগকে অশ্রদ্ধা করেছেন।

    আরও পড়ুন : উদয়পুরের মতো নৃশংস ঘটনার প্রতিবাদ করা উচিত মুসলিমদেরও, জানাল আরএসএস

    এদিকে, এদিন হাওড়ার ডোমজুড়ে সাংগঠনিক বৈঠকে যোগ দেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপি নেত্রী স্মৃতি ইরানি। ডোমজুড়ে যাওয়ার পথে রামরাজাতলায় রাম মন্দিরে পুজো দেন তিনি। স্মৃতি বলেন, তৃণমূল নেত্রীর পক্ষে মা কালীকে অসম্মান করা অসম্ভব কিছু নয়। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, অতীতে নানা সময়ে তৃণমূলের বিভিন্ন নেতা হিন্দুদের দেবদেবীকে অপমান করেছেন। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, যাঁরা হিন্দু ধর্মকে অপমান করছেন, তৃণমূল সুপ্রিমো তথা তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উচিত ছিল তাঁদের দল অথবা পার্টি থেকে বহিষ্কার করা। হাওড়ায় রাম মন্দির দেখে আপ্লুত স্মৃতি। তিনি বলেন, হাওড়ায় রাম মন্দির দেখে আমি গর্বিত।

     

  • India Vs World XI Cricket Match: বিরাট-রোহিতদের সামনে বাবর-ওয়ার্নাররা! ভারত বনাম বিশ্ব একাদশ ম্যাচ চাইছে কেন্দ্র

    India Vs World XI Cricket Match: বিরাট-রোহিতদের সামনে বাবর-ওয়ার্নাররা! ভারত বনাম বিশ্ব একাদশ ম্যাচ চাইছে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতার ৭৫ বছর উপলক্ষে বছরভর ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’ (Azadi ka Amrit Mahotsav) পালন করছে কেন্দ্র। সেই পরিকল্পনারই অংশ হিসাবে আগামী ২২ আগস্ট ভারত বনাম বিশ্ব একাদশের ম্যাচ চাইছে সংস্কৃতি মন্ত্রক। ইতিমধ্যেই বিসিসিআইকে (BCCI) এই ধরনের ম্যাচ আয়োজনের নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্র।

    বোর্ডের তরফে জানা গিয়েছে, গোটা বিষয়টি এখনও আলোচনার পর্যায়ে রয়েছে। আয়োজন এবং যাতায়াতই মূল সমস্যা। বোর্ডের এক সূত্রের খবর, “ভারত সরকারের থেকে এ রকম প্রস্তাব আমরা পেয়েছি। ভারত একাদশ তৈরি করা যাবে। কিন্তু বিশ্ব একাদশের ক্ষেত্রে অন্তত ১৩-১৪ ক্রিকেটারকে তৈরি রাখতে হবে এবং তাঁদের পাওয়া যাবে কি না, সেটা দেখতে হবে।” সেই সময়ে ইংল্যান্ডে ঘরোয়া ক্রিকেট (English County)চলবে। ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগও (CPL)শুরু হয়ে যাচ্ছে। সব ক্রিকেটারকে পাওয়া যাবে কি না, সেটা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। দেশ ছাড়লেও ক্রিকেটাররা ফ্র্যাঞ্চাইজিতে ব্যস্ত থাকতে পারেন। সেদিকেই লক্ষ্য রাখতে হবে। ক্রিকেটারদের আর্থিক ক্ষতিপূরণ দিতে হবে কিনা সেটাও একটা ব্যাপার। বোর্ড সূত্রের খবর, আগামী ২২ থেকে ২৬ জুলাই আইসিসির (ICC) বার্ষিক কনফারেন্স আছে। বোর্ড কর্তারা সেই কনফারেন্সে থাকবেন। সেখানেই অন্যান্য বোর্ডের আধিকারিকদের সঙ্গে তাঁরা কথা বলবেন। বিদেশি ক্রিকেটারদের পেলে ভারতীয় ক্রিকেটারদের নিয়ে সমস্যা হবে না বলে জানিয়েছে বিসিসিআই। দেশের স্বাধীনতা উদযাপনের জন্য দেশীয় ক্রিকেটার সর্বদাই খেলতে প্রস্তুত বলে বোর্ড সূত্রে খবর। এমনিতেই ভারতের বিরুদ্ধে জিম্বাবোয়ের সিরিজ শেষ হচ্ছে ২০ অগস্ট। সেই সিরিজের ক্রিকেটারদের হয়তো পাওয়া যাবে না। তবে আশার কথা, ওই সিরিজে ভারতের প্রথম সারির ক্রিকেটাররা কেউই হয়তো খেলবেন না। সে ক্ষেত্রে কোহলি-রোহিতদের পাওয়া যেতে পারে।

    আরও পড়ুন: আইএসএসএফ শুটিং বিশ্বকাপে স্বর্ণপদক পেয়ে জয়ী ভারতের অর্জুন বাবুতা

    ভারত বনাম বিশ্ব একাদশ বা এশিয়া একাদশ ম্যাচ সচরাচর হয় না। তবে এই ধরনের ম্যাচ ঘিরে দর্শকদের উদ্দীপনা থাকে প্রচুর। তাই স্বাধীনতার ৭৫ বছর উপলক্ষে ভারত বনাম বিশ্ব একাদশের ম্যাচ চাইছে কেন্দ্র।  কেন্দ্রের তরফে বিসিসিআইকে এই ম্যাচ আয়োজনের ব্যবস্থা করতে অনুরোধ করা হয়েছে। তবে, কোথায় খেলা হবে এবং কোন ফরম্যাটে খেলা হবে তা এখনও ঠিক হয়নি। প্রাথমিকভাবে খবর, টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে দিল্লির ফিরোজ শা কোটলা মাঠে খেলার সম্ভাবনা বেশি। 

  • Kanwar Yatra: কানোয়ার যাত্রা-পথে প্রকাশ্যে মাংস বিক্রি নিষিদ্ধ, নয়া নির্দেশিকা যোগীর

    Kanwar Yatra: কানোয়ার যাত্রা-পথে প্রকাশ্যে মাংস বিক্রি নিষিদ্ধ, নয়া নির্দেশিকা যোগীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১৪ জুলাই থেকে শুরু হচ্ছে কানোয়ার যাত্রা (Kanwar Yatra)। প্রতি বছর শ্রাবণ মাসে সারা দেশের হাজার হাজার ভক্ত কানোয়ার যাত্রায় যান। গত দু’বছর করোনার কারণে এই যাত্রা বন্ধ ছিল। এ বছর পুনরায় শুরু হচ্ছে কানোয়ার-যাত্রা। এই যাত্রা পথে ভক্তদের সবরকম সুবিধা দিতে প্রস্তুত উত্তরপ্রদেশ (Uttar Pradesh) সরকার। কানোয়ার যাত্রার পথে কোথাও প্রকাশ্যে মাংস বিক্রি করা যাবে না। সম্প্রতি এই নির্দেশিকা জারি করেছেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Chief Minister Yogi Adityanath)। ইতিমধ্যে স্থানীয় এবং জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে খবর পৌঁছে দেওয়া হয়েছে মাংস বিক্রেতাদের কাছ।

    আরও পড়ুন: চতুর্থ সি-ট্রায়াল সফলভাবে সম্পন্ন ‘আইএনএস বিক্রান্ত’-এর, ছবি প্রকাশ নৌসেনার

     গোবলয়ের অতিরিক্ত স্বরাষ্ট্র মুখ্যসচিব অবনীশ অবস্তি (Additional Chief Secretary-Home- Awanish Awasthi) জানিয়েছেন কানোয়ার যাত্রা শান্তিপূর্ন ভাবে সম্পন্ন করার জন্য সবরকম পদক্ষেপ নিয়েছে প্রশাসন। ইতিমধ্যে যে পথ ধরে তীর্থযাত্রীরা যাবেন, সেই পথ মেরামতের কাজ শুরু হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ মেনেই সব ব্যবস্থা করা হচ্ছে। কানোয়ার যাত্রীরা যাতে নিরাপদে ও শান্তিপূর্ণ ভাবে যাত্রা সম্পন্ন করতে পারেন তার জন্য বদ্ধপরিকর সরকার। বরেলির পুলিশ সুপারিটেন্ডেন্ট (Senior Superintendent of Police, Bareilly) সত্যার্থ অনিরুদ্ধ পঙ্কজ (Satyarth Aniruddha Pankaj)জানিয়েছেন, “আমরা সমস্ত মাংস ব্যবসায়ীদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। তাঁদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, ওই ক’দিন প্রকাশ্যে ওই পথে কোথাও যেন মাংস বিক্রি না করা হয়। ব্য়বসায়ীরা আমাদের কথাও দিয়েছেন তাঁরা এই নির্দেশ মেনে চলবেন।”

    আরও পড়ুন: গোয়ার পাঁচ কংগ্রেস বিধায়ক গেলেন কোথায়? ভাঙন রুখতে সক্রিয় সোনিয়া

    প্রসঙ্গত,কানোয়ার যাত্রায় প্রতিবছর সমিল হন হাজার হাজার তীর্থযাত্রী। হরিদ্বার, গোমুখ, গঙ্গোত্রী থেকে গঙ্গাজ‌ল নেওয়াই কানোয়ার যাত্রার উদ্দেশ্য। এরপর সেই জল ভগবান শিবের মাথায় ঢালা হয়। আটের দশকে কানোয়ার যাত্রা বিপুল জনপ্রিয়তা পায়। তার আগে অল্প সংখ্যক মানুষ এবং সন্ন্যাসী এই যাত্রায় যেতেন। কিন্তু আটের দশকের পর থেকে সারা ভারত থেকে শিবভক্তরা গঙ্গা জল সংগ্রহের জন্য প্রতি বছর এই যাত্রা করে থাকেন।  গত দু’বছর অতিমারীর কবলে পড়ে বন্ধ থেকেছে এই যাত্রা। এবার তাই উৎসাহ-উদ্দীপনা আরও বেশি। 

  • INS Vikrant: চতুর্থ সি-ট্রায়াল সফলভাবে সম্পন্ন ‘আইএনএস বিক্রান্ত’-এর, ছবি প্রকাশ নৌসেনার

    INS Vikrant: চতুর্থ সি-ট্রায়াল সফলভাবে সম্পন্ন ‘আইএনএস বিক্রান্ত’-এর, ছবি প্রকাশ নৌসেনার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অন্তর্ভুক্তির দিকে আরও একধাপ এগলো দেশে তৈরি প্রথম বিমানবাহী রণতরী বা ইন্ডিজেনাস এয়ারক্র্যাফট ক্যারিয়ার (Indigenous Aircraft carrier)। ভারতীয় নৌসেনার (Indian Navy) তরফে জানানো হয়েছে অত্যন্ত সাফল্যের সঙ্গেই চতুর্থ তথা চূড়ান্ত দফার সামুদ্রিক ট্রায়াল (4th phase of sea trials) সম্পন্ন করেছে বিক্রান্ত। 

    আগামী ১৫ অগাস্ট, অর্থাৎ দেশের পঞ্চাশতম স্বাধীনতা বর্ষপূর্তির দিন সরকারিভাবে ভারতীয় নৌসেনায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে আইএসি-১ (IAC-1) যুদ্ধজাহাজকে। তখন নামকরণ করা হবে “আইএনএস বিক্রান্ত” (INS Vikrant)। ট্যুইটারে নৌসেনার তরফে যে ছবিগুলি প্রকাশ করা হয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে, জাহাজের ডেকে রয়েছে রুশ নির্মিত মিগ-২৯কে (MiG-29K) যুদ্ধবিমান। 

    [tw]


    [/tw]

    নৌসেনার ডিরেক্টরেট অফ নেভাল ডিজাইন (Directorate of Naval Design)-এর নকশায় ৩৭,৫০০ টনের এই জাহাজ নির্মিত করেছে রাষ্ট্রায়ত্ত কোচিন শিপইয়ার্ড (Cochin Shipyard Limited)। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, রাশিয়া, চিন ও ফ্রান্সের পর ভারত হল বিশ্বের ষষ্ঠ দেশ যারা নিজেরা বিমানবাহী রণতরী তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে।

    আরও পড়ুন: মার্কিন এফ-১৮ না ফরাসি রাফাল! শীঘ্রই সিদ্ধান্ত ভারতীয় নৌবাহিনীর

    সূত্রের খবর, মিগ-২৯কে যুদ্ধবিমানের পাশাপাশি এই রণতরীতে থাকবে রুশ নির্মিত কামোভ-৩১ (Kamov-31) হেলিকপ্টার, মার্কিন সংস্থা সিকর্সকি নির্মিত এমএইচ-৩০ রোমিও (MH-30R) মাল্টি-রোল হেলিকপ্টার এবং দেশে তৈরি হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড বা হ্যাল (HAL) নির্মিত অ্যাডভান্সড লাইট হেলিকপ্টার (ALH)। পরবর্তীকালে, মিগ-২৯কে যুদ্ধবিমানগুলির জায়গা নেবে মার্কিন বোয়িং নির্মিত এফ/এ-১৮ ই/এফ সুপার হর্নেট (Boeing F/A-18E/F Super Hornet) অথবা ফরাসি দাসো এভিয়েশন (Dassault Aviation) নির্মিত রাফাল-এম (Rafale-M) যুদ্ধবিমান।

    ভারতের প্রথম যে বিমানবাহী রণতরী ছিল, তার নামই ছিল আইএনএস বিক্রান্ত। ১৯৬১ সালে ব্রিটেনের থেকে কেনা হয়েছিল ওই যুদ্ধজাহাজ। ১৯৯৭ সালে তাকে ডিকমিশন্ড করা হয়। অর্থাৎ, নৌ-বাহিনী থেকে অবসর নেয় বিক্রান্ত। সেই নামেই নামাঙ্কিত করা হচ্ছে নতুন রণতরীকে। 

    [tw]


    [/tw]

    বর্তমানে, ভারতীয় নৌসেনায় রয়েছে একটিই মাত্র বিমাণবাহী রণতরী আইএনএস বিক্রমাদিত্য (INS Vikramaditya), যা রাশিয়া থেকে কিনেছিল ভারত। অন্যদিকে, চিনের নৌসেনায় ইতিমধ্যেই দুটি এয়ারক্র্যাফট ক্যারিয়ার অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তৃতীয়টির পরীক্ষা চলছে। ফলে, ভারতীয় মহাসাগরে, চিনের মোকাবিলা করতে নতুন বিমানবাহী রণতরী থাকা ভারতের কাছে কৌশলগত ও সামরিক দিক দিয়ে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    আরও পড়ুন: আইএনএস বিক্রান্তের জন্য ২৬টি যুদ্ধবিমান সরাসরি কিনবে নৌসেনা?

    বিক্রান্ত-এর ৭৬ শতাংশ অংশই দেশীয়। ২০০৯ সালে এই যুদ্ধজাহাজের নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছিল। এই বিমানবাহী রণতরী দৈর্ঘ্যে ২৬২ মিটার। অর্থাৎ, দুটো ফুটবল মাঠের চেয়েও বড়। চওড়া ৬২ মিটার। উচ্চতা ৫৯ মিটার। মোট ১৪টি ডেক রয়েছে। জাহাজে রয়েছে ২৩০০-র বেশি কম্পার্টমেন্ট। অফিসার ও নাবিক মিলিয়ে প্রায় ১৭০০ জন ক্রু-র থাকার সংস্থান রয়েছে। এর মধ্যে মহিলা অফিসারদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রয়েছে।

  • Draupadi Murmu: রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রচারে  রাজ্যে আসছেন দ্রৌপদী মুর্মু

    Draupadi Murmu: রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রচারে রাজ্যে আসছেন দ্রৌপদী মুর্মু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাপানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবের (Shinzo Abe) হত্যার প্রেক্ষিতে চলা রাষ্ট্রীয় শোকের কারণে ৯ জুলাই কলকাতা সফর স্থগিত করেছিলেন এনডিএ-র রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। তার পরেও প্রচারে বাদ পড়ছে না পশ্চিমবঙ্গ। সোমবার সন্ধ্যায় কলকাতা আসছেন তিনি। তার আগেই অবশ্য পৌঁছে যাবেন শিলিগুড়ি। সেখানে উপস্থিত হবেন সিকিমের মুখ্যমন্ত্রীসহ সমস্ত বিধায়কেরা। তাঁদের সঙ্গে বৈঠক করে দ্রৌপদী সন্ধ্যায় কলকাতা পৌঁছবেন। পরের দিন বিজেপির বিধায়ক-সাংসদদের সঙ্গে দেখা করে চলে যাবেন বিজয়ওয়াড়া।

    রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) জানান, ঝটিকা সফরে দেশের প্রতিটি প্রান্তে পৌঁছবেন আমাদের রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী। তিনি সোমবার উত্তরাখণ্ড দিয়ে প্রচার শুরু করবেন। দুপুরে সিকিমের জন প্রতিনিধিদের কাছে ভোট চাওয়ার জন্য আসবেন শিলিগুড়ি। সেখান থেকে কলকাতা। দমদম বিমানবন্দরে রাজ্যের বিভিন্ন আদিবাসী সমাজের প্রতিনিধিরা রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থীকে অভ্যর্থনা জানাবেন। তাঁর সফরসঙ্গী হবেন, দুই হেভিওয়েট কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গজেন্দ্রসিংহ শেখাওয়াত এবং সর্বানন্দ সোনওয়াল। থাকবেন বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র সম্বিত পাত্র।

    আরও পড়ুন: মোদি-আবে রসায়নই কি চিন্তা বাড়িয়েছিল চিনের? ইন্দো-জাপান মধুর সম্পর্কের স্থপতি শিনজো

    বিজেপি সূত্রের দাবি, মঙ্গলবার সকালে দ্রৌপদীদেবী স্বামী বিবেকানন্দের বাড়ি গিয়ে শ্রদ্ধা জানাতে যেতে পারেন। এরপর ফিরে এসে ইএম বাইপাসের ধারে একটি হোটেলে বিজেপির বিধায়ক-সাংসদদের সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি। সেই বৈঠকের পরেই তিনি চলে যাবেন বিজয়ওয়াড়ায়। তাঁর সফরকালে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বা বিধানসভার স্পিকার কারও সঙ্গেই তাঁর দেখা হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলে জানা গিয়েছে। গত ৯ জুলাইয়ের সফরেও তেমন কোনও সম্ভাবনা ছিল না।

    ইতিমধ্যেই রাজ্যের সমস্ত বিধায়ক-সাংসদ যাতে দ্রৌপদী দেবীকে ভোট দেন তার অনুরোধ জানিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার এবং বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী যৌথভাবে চিঠি দিয়েছেন। সেই চিঠি পাওয়ার পরই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হঠাৎই তাঁর অবস্থান বদল করে জানান, আগে জানলে তিনি দ্রৌপদী দেবীকে সমর্থন করতেন। অনেকেই মনে করছেন, আদিবাসী ভোট হারানোর ভয়ে মুখ্যমন্ত্রী এমন অবস্থান নিয়েছেন। বিজেপির অবশ্য দাবি, রাষ্ট্রপতি পদে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রথম পছন্দের প্রার্থী ছিলেন ফারুক আবদুল্লা। উল্টোদিকে নরেন্দ্র মোদীজি (Narendra Modi) বেছে নিয়েছেন জনজাতি মহিলা দ্রৌপদী মুর্মুকে। যা কিনা মোদীর মাস্টার স্ট্রোক হিসাবেই দেখছেন অনেকে।   

    আরও পড়ুন: আগামী ৯ জুলাই রাজ্যে প্রচারে আসতে পারেন এনডিএ-র রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মু, প্রস্তুতি তুঙ্গে

  • IAS Officer: মাধ্যমিকে টেনেটুনে পাশ, সেই ছেলেই এখন আইএএস অফিসার!

    IAS Officer: মাধ্যমিকে টেনেটুনে পাশ, সেই ছেলেই এখন আইএএস অফিসার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমরা সাধারণত ছাত্রছাত্রীদের মার্কশিট দেখেই তারা জীবনে সাফল্য অর্জন করতে পারবে কিনা তা নিয়ে মতামত দিয়ে থাকি। কিন্তু মার্কশিট যে জীবনে উত্তরণের ক্ষেত্রে সবকিছু নয়,  সেটি অনেকে মনে করতেই চায়না। তাই জীবনের সাফল্যের পথে রেজাল্টের ভুমিকা যে ঠিক কতখানি তা নিয়ে তর্ক বিতর্ক চলতেই থাকে। কিন্তু আবার অনেকেই মনে করেন কোন ছাত্রের মার্কশিট তার জীবনের ভবিষ্যৎ কেমন হবে তা নির্ধারণ করতে পারে না। আর এমনই এক ঘটনার সাক্ষী থাকল গোটা ভারতবর্ষের মানুষ।

    নম্বর বেশি না পেয়েও যে জীবনে সাফল্য অর্জন করা যায় সেই অনুপ্রেরণাই দিয়েছেন ভারতের এই তরুণ আইএএস অফিসার। এই তরুণ আইএএস অফিসারের নাম অবনিশ শরণ (Awanish Sharan)। তিনি সম্প্রতি তার ট্যুইটার অ্যাকাউন্টে তাঁর দশম শ্রেণীর মার্কশিট শেয়ার করেছেন। আর শেয়ার করতেই ব্যাপকভাবে ভাইরাল হতে শুরু হয়েছে। এই রেজাল্ট শেয়ার করার মাধ্যমে দেশের তরুণ প্রজন্মকে এক অনুপ্রেরণা দিয়েছেন।

    [tw]


    [/tw]

    তিনি ২০০৯ ব্যাচের IAS। ছত্তিশগড় ক্যাডারের অফিসার তিনি। ১৯৯৬ সালে তিনি দশম শ্রেণিতে পাশ করেছিলেন। বিহার স্কুল এক্সামিনেশন বোর্ডের (Bihar School Examination Board) পরীক্ষার সেই রেজাল্ট শেয়ার করেছেন তিনি। টেনেটুনে পাশ করেছেন তিনি। সেখানে দেখা যাচ্ছে ৭০০র মধ্যে ৩১৪ পেয়েছেন তিনি। অর্থাৎ তিনি সেই সময় ৪৪.৮৫ শতাংশ নম্বর পেয়েছিলেন। তিনি দশম শ্রেণিতে অঙ্কে পেয়েছিলেন ১০০তে ৩১, ইতিহাসে পঞ্চাশে ২৪, ভূগোলে ৫০এর মধ্যে পেয়েছিলেন ১৯, ইংরাজিতে ৩৫, এবং বিজ্ঞানে ৩৮। কিন্তু সেই ছাত্রই এখন আইএএস।  এই রেজাল্ট ট্যুইটারে শেয়ার করার পরেই কিছুসময়ের মধ্যেই ৩১ হাজারের বেশি লাইক এসেছে।

    নেটিজেনদের কেউ বলেছেন, “স্যার আপনি বিশ্বাস করবেন না যে আপনি আমাকে কতটা অনুপ্রাণিত করেছেন, কাকতালীয়ভাবে, আমিও আমার দশম শ্রেণীর পরীক্ষায় ৩১৪ পেয়ে এবং ৩য় বিভাগে পাশ করি কিন্তু আমি এই ভেবে পড়াশুনা ছেড়ে দিয়েছিলাম যে আমি হয়ত জীবনে সেভাবে কিছুই করতে পারব না, আজ আপনি আমার ধারণা বদলে দিলেন”। অন্য একজন লিখেছেন, “এটি সেই সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য একটি দুর্দান্ত অনুপ্রেরণা যারা বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে”।

    এর আগেও একজন অন্য আইএএস অফিসার তুষার সুমেরার (Tushar Sumera) মার্কশিট শেয়ার করে অবনিশ শরণ লিখেছিলেন, ইংরাজিতে ৩৫, অঙ্কে ৩৬ ও বিজ্ঞানে ৩৮ পেয়েছিলেন তিনি। সবাই বলতেন তিনি জীবনে কিছুই করতে পারবেন না, কিন্তু তিনিই আজ আইএএস অফিসার।

  • NEET Admit: নীট পরীক্ষার অ্যাডমিট প্রকাশ করেছে এনটিএ, কীভাবে ডাউনলোড করবেন?

    NEET Admit: নীট পরীক্ষার অ্যাডমিট প্রকাশ করেছে এনটিএ, কীভাবে ডাউনলোড করবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ মঙ্গলবার (১২ জুলাই) সর্বভারতীয় ডাক্তারির প্রবেশিকা পরীক্ষা, নীটের (NEET) অ্যাডমিট কার্ড প্রকাশিত হয়েছে। সোমবার ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সির (NTA) তরফে জানানো হয়েছে, মঙ্গলবার সকাল ১১ টা ৩০ মিনিট থেকে অ্যাডমিট কার্ড পাওয়া যাবে। নীটের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট neet.nta.nic.in থেকে তা ডাউনলোড করতে পারবেন পরীক্ষার্থীরা।  

    আরও পড়ুন: প্রকাশিত ‘নীট-পিজি ২০২২’-এর ফল, জেনে নিন কীভাবে দেখবেন   

    কীভাবে ডাউনলোড করবেন অ্যাডমিট কার্ড:

    • অফিসিয়াল ওয়েবসাইট neet.nta.nic.in এ যান।
    • হোমপেজে দেখা যাবে নিট ইউজি অ্যাডমিট কার্ড। সেখানে ক্লিক করুন।
    • নিজের অ্যাপ্লিকেশন নম্বর, ডেট অব বার্থ ফাঁকা জায়গায় ভরে, সাবমিটে ক্লিক করুন।
    • স্ক্রিনে অ্যাডমিট কার্ড চলে আসবে।
    • এটিকে ডাউনলোড করুন এবং প্রিন্টআউট নিন।    

    মোট ১৮,৭২,৩৪১ জন পড়ুয়া পরীক্ষা দিতে চলেছেন। অ্যাডমিট কার্ড ডাউনলোডের ক্ষেত্রে কোনও সমস্যা হলে প্রার্থীরা ০১১-৪০৭৫৯০০০-তে ফোন করতে পারবেন। অথবা তাঁদের neet@nta.ac.in-তে ইমেল করতে হবে। 

    আরও পড়ুন: ফাঁকাই পড়ে থাকবে আসন? নীট-পিজির বিশেষ কাউন্সেলিং-এর আবেদন খারিজ শীর্ষ আদালতের

    পেন এবং পেপার মোডে ১৭ জুলাই নীট পরীক্ষা নেবে এনটিএ। দুপুর ২ টো থেকে বিকেল ৫ টা ২০ পর্যন্ত চলবে পরীক্ষা। পরীক্ষার মোট সময় ৩ ঘন্টা ২০ মিনিট হবে। পরীক্ষাতে ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি, বটানির প্রশ্ন থাকবে। দেশের বিভিন্ন মেডিকেল এবং ডেন্টাল কলেজে ভর্তি নেওয়ার জন্যেই এই বিশেষ পরীক্ষার আয়োজন করেছে ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি।  

    পোশাকবিধি:

    নীট পরীক্ষায় বসতে পরীক্ষার্থীদের পোশাকবিধি বা ড্রেসকোড মেনে পরীক্ষা কেন্দ্রে যেতে হবে। প্রচুর কাজ করা বা ফুলহাতা পোশাক পরা যাবে না। পরা যাবে না বড় বোতাম থাকা পোশাক এবং মোটা সুখতলার জুতো। পরীক্ষার্থীদের হালকা রঙ এবং সাধারণ জামা পরে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। তবে কোনও পরীক্ষার্থী ধর্মীয় কারণে কোনও পোশাক পরলে তাঁদের আগেভাগে পরীক্ষাকেন্দ্রে পৌঁছে যেতে হবে।   

  • Medha Patkar: প্রতারণা করেছেন মেধা পাটকর! এফআইআর দায়ের

    Medha Patkar: প্রতারণা করেছেন মেধা পাটকর! এফআইআর দায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর নেতৃত্বেই শুরু হয়েছিল ‘নর্মদা বাঁচাও’ (Narmada Bachao movement) আন্দোলন। এবার সেই সমাজকর্মী (Social Activist) মেধা পাটকর (Medha Patkar)-সহ ১১ জনের বিরুদ্ধে সংগৃহীত তহবিলের অপব্যবহারের অভিযোগ উঠল। তাঁর  বিরুদ্ধে উঠেছে প্রতারণা ও দেশ বিরোধী কাজে যুক্ত থাকার অভিযোগও। মধ্যপ্রদেশের বারওয়ানি থানায় (Barwani Police Station) এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগ, আদিবাসী শিশুদের (Tribal children) মধ্যে শিক্ষা বিস্তারের নামে ১৩ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন তাঁরা। ইতিমধ্যেই ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪২০ ধারায় (IPC section 420) মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে বিজেপি শাসিত শিবরাজ সরকারের পুলিশ। মেধা অবশ্য সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। মধ্যপ্রদেশ পুলিশ ইতিমধ্যেই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

    আরও পড়ুন: ভারতীয় সেনার নয়া রণকৌশল, চিনকে কুপোকাত করতে মান্দারিন ভাষা শিক্ষা

    ২০০৪-এ আদিবাসী শিশুদের মধ্যে শিক্ষার আলো পৌঁছে দিতে ‘নর্মদা নবনির্মাণ অভিযান’ (Narmada Navnirman Abhiyan) নামে একটি অলাভজনক সংগঠন তৈরি করা হয়। এই সংগঠনেরই ট্রাস্টি বোর্ডের (Trustee Board) অন্যতম সদস্য মেধা পাটকর। মধ্যপ্রদেশ পুলিশ সূত্রে খবর, অভিযোগকারী প্রীতম রাজের (Pritam Raj) দাবি, ১৩.৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন মেধা সহ ১২ জন। সংস্থার ট্রাস্টি বোর্ডের কাছে ১৪ বছরের ওই সংগৃহীত অর্থের কোনও হিসেব নেই। দেশবিরোধী প্রচারে ওই অর্থ ব্যবহার করা হয়েছে বলেও অভিযোগ করা হয়েছে। শনিবার দায়ের হওয়া এফআইআরে মেধা ছাড়াও নাম রয়েছে পারভিন রুমি জাহাঙ্গির, বিজয়া চৌহান ও প্রমুখের। প্রসঙ্গত, চলতি বছরে মেধা পাটকরের বিরুদ্ধে আর্থিক প্রতারণার অভিযোগে এফআইআর দায়ের করে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটও। ইডি ছাড়াও মেধা ও তাঁর সংস্থার বিরুদ্ধে একই অভিযোগে তদন্ত চালাচ্ছে ডিরেক্টরেট অফ রেভিনিউ ইনটেলিজেন্স ও আয়কর দপ্তর।

    মেধা পাটেকর অবশ্য সমস্ত অভিযোগই অস্বীকার করেছেন। সমাজকর্মী জানিয়েছেন, ‘প্রত্যেকটি আর্থিক বিষয় নিয়ে আমাদের কাছে অডিট রিপোর্ট রয়েছে। আমরা দিল্লির উপরাজ্যপালের বিরুদ্ধে মামলাতেও জিতেছি। কারণ আমরা বিদেশ থেকে অনুদান গ্রহণ করি না। ভবিষ্যতেও সব প্রশ্নের জবাব দেব, প্রমাণও পেশ করব।’

     

  • Delhi Bureaucrats Transfer: দিল্লিতে বিরাট প্রশাসনিক রদবদল, নেপথ্যে কারণ দুর্নীতি? 

    Delhi Bureaucrats Transfer: দিল্লিতে বিরাট প্রশাসনিক রদবদল, নেপথ্যে কারণ দুর্নীতি? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপ-মুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়ার (Manish Sisodia) বাড়িতে সিবিআই হানার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই বড় প্রশাসনিক রদবদল (Bureaucratic Reshuffle) হল দিল্লিতে (Delhi)। ১২ জন সরকারি আধিকারিককে বদলির নির্দেশ দিলেন লেফটেল্যান্ট গভর্নর (L-G Delhi)। দিল্লি সরকারের জারি করা বদলির নির্দেশিকা অনুযায়ী, যাঁদের বদলির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে তাঁদের মধ্যে রয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণের বিশেষ সচিব, অরুণাচল প্রদেশ-গোয়া-মিজোরাম এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল ক্যাডারের ২০০৭ ব্যাচের আইএএস অফিসার, উদিত প্রকাশ রাই (Udit Prakash Rai)।  

    আরও পড়ুন: দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে সিবিআই হানা! স্বাগত ট্যুইট মণীশ, কেজরির

    দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর বিনাই কুমার সাক্সেনা সম্প্রতি উদিত প্রকাশ রাই- এর বিরুদ্ধে দুটি দুর্নীতি মামলায় ৫০ লক্ষ টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ জানিয়েছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে। নতুন নির্দেশিকা অনুযায়ী, উদিত প্রকাশ রাইকে প্রশাসনিক সংস্কার বিভাগে বিশেষ সচিব পদে বদলি করা হয়েছে। এই মুহূর্তে দিল্লির স্বাস্থ্য দফতরের দায়িত্বে সামলাচ্ছেন মণীশ সিসোদিয়া। উদিত প্রকাশ রাইয়ের জায়গায় আসতে চলেছেন ২০০৭ ব্যাচের আইএএস বিজেন্দ্র সিং রাওয়াত। 

    নির্দেশ অনুসারে, ১৯৯০ ব্যাচের অফিসার জিতেন্দ্র নারায়ণকে দিল্লি ফাইন্যান্স কর্পোরেশন (ডিএফসি) এর চেয়ারম্যান এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক করা হয়েছে এবং দক্ষিণ-পশ্চিম দিল্লির জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হেমন্ত কুমারকে ডিএফসি-এর নির্বাহী পরিচালকের অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ফের মুম্বইয়ে জঙ্গি-নাশকতার ছক! মিলল অস্ত্রবোঝাই নৌকা, কী বলছেন রাজ্যের উপমুখ্যমন্ত্রী

    বিবেক পাণ্ডেকে সচিব (আইটি) হিসাবে নিযুক্ত করা হয়েছে এবং জিওস্পেশিয়াল দিল্লি লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং কেন্দ্রশাসিত সিভিল সার্ভিসের ডিরেক্টরের অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এর আগে তিনি প্রশাসনিক (সংস্কার) সচিব পদে ছিলেন। ২০০৪ ব্যাচের আইএএস শুরবীর সিংকে সমন্বয় সচিবের এর দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিয়ে বিদ্যুৎ সচিবের এর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে এবং তিনি দিল্লি সাবোর্ডিনেট সার্ভিস সিলেকশন বোর্ডের চেয়ারম্যান পদে বহাল থাকবেন। 

    অফিসার গরিমা গুপ্তকে পরিবহণের বিশেষ সচিব পদের অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও তিনি শাহজাহানাবাদ পুনঃউন্নয়ন কর্পোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু উন্নয়নের সচিব পদে বহাল থাকবেন বলে নির্দেশিকায় বলা হয়েছে। 

    ২০০৫ ব্যাচের অফিসার আশিস মাধোরাও মোরেকে সচিব (পরিষেবা)-এর অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এছাড়া তিনি সাধারণ প্রশাসনিক দফতর এবং মুখ্য সচিবের স্টাফ অফিসার হিসাবে তাঁর আগের দায়িত্বে বহাল থাকবেন। নারী ও শিশু উন্নয়ন অধিদফতরের পরিচালক কৃষ্ণ কুমারকে ১ সেপ্টেম্বর থেকে রেজিস্ট্রার সমবায় সমিতির অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। 

    ২০১০ ব্যাচের আধিকারিক কল্যাণ সাহাই মীনাকে নগর উন্নয়নের বিশেষ সচিব হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে। নারী ও শিশু উন্নয়ন অধিদপ্তরের পরিচালক কৃষ্ণ কুমারকে ১ সেপ্টেম্বর থেকে রেজিস্ট্রার সমবায় সমিতির অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

    ২০১০ ব্যাচের অফিসার কল্যাণ সহায় মীনাকে নগরোন্নয়নের বিশেষ সচিব হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে। এর আগে তিনি প্রশাসনিক সংস্কারের বিশেষ সচিব পদের দায়িত্বে ছিলেন। ২০১২ ব্যাচের অফিসার সোনাল স্বরূপকে লেফটেন্যান্ট গভর্নরের বিশেষ সচিব হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে। এর আগে তিনি দিল্লি মিউনিসিপ্যাল ​​কর্পোরেশনে অতিরিক্ত কমিশনারের পদে ছিলেন।  

LinkedIn
Share