Blog

  • Indo china Border Talk: ভারত-চিনের দ্বিপাক্ষিক আলাপ আলোচনা চলবে, বিবৃতি দিয়ে জানাল প্রতিরক্ষা মন্ত্রক 

    Indo china Border Talk: ভারত-চিনের দ্বিপাক্ষিক আলাপ আলোচনা চলবে, বিবৃতি দিয়ে জানাল প্রতিরক্ষা মন্ত্রক 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত (India) চিনের (China) দ্বিপাক্ষিক আলাপ আলোচনা চলবে। মিলিটারি এবং কূটনৈতিক স্তরে আলোচনা চলবে বলেও জানানো হয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের (Defence Ministry) তরফে। রবিবারই হয়েছে ভারত ও চিনের কোর কমান্ডার স্তরের ১৬তম বৈঠক। বৈঠক হয়েছে চুশুল (Chushul) সীমান্তে। পূর্ব লাদাখে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর সংঘাত এড়াতেই হয়েছে আলোচনা।

    ১৭ জুলাইয়ের এই বৈঠকের আগে আরও ১৫ বার বৈঠকে বসেছে দুই দেশের সেনা। সেনা পর্যায়ের ওই বৈঠকগুলির পরেও পূর্ব লাদাখ সীমান্তে দুই দেশের বিবাদ সম্পূর্ণ মেটেনি। এবার স্থায়ী সমাধান খোঁজার লক্ষ্যেই দীর্ঘ বিরতির পর ফের মুখোমুখি হয়েছিল প্রতিবেশী এই দুই দেশ। ২০২০ সালের মে মাসে দুই দেশের বিবাদ শুরু হওয়ার পর থেকে শান্তি বজায় রাখার উদ্দেশ্যে নয়াদিল্লি-বেজিং বৈঠক হয়েছে একাধিকবার। তার পরেও সমস্যা মেটেনি। তাই হল ১৬তম বৈঠকটি। ২০২০ সালে গলওয়ানে ভারত এবং চিন সেনার সংঘর্ষের পর থেকেই দুই দেশের সম্পর্ক গিয়ে ঠেকেছে তলানিতে। এর পর থেকেই দুই দেশের সীমান্ত বরাবর প্রচুর সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। সম্প্রতি চিনা সামরিক বাহিনীর একটি যুদ্ধ বিমান ভারতীয় আকাশ সীমার খুব কাছে চলে এসেছিল। এরপরই এদিন ফের হল দুই দেশের এই সেনা কমান্ডার পর্যায়ের বৈঠক।

    আরও পড়ুন : মোদি-দলাই শুভেচ্ছা বিনিময়, ক্ষুব্ধ চিন, জবাব দিল ভারত

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ওয়েস্টার্ন সেক্টরে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর সমস্যার সমাধান করতেই চলতি বছরের ১১ মার্চ দুই দেশের বৈঠক হয়েছিল। সেই আলোচনাও হয়েছিল ইতিবাচক। এবারও আলোচনা হয়েছে খোলামেলা পরিবেশে। দুই দেশই প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর শান্তি বজায় রাখতে দ্বিপাক্ষিক আলাপ আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে সম্মত হয়েছে। ওয়েস্টার্ন সেক্টরে দু দেশই নিরাপত্তা বজায় রাখার ব্যাপারেও ঐক্যমত্যে পৌঁছেছে। বকেয়া সমস্যা সমাধানেও জারি থাকবে আলোচনা। সমস্যা সমাধানে দু দেশই দ্রুত গ্রহণযোগ্য প্রস্তাবও আনবে বাকি থাকা ইস্যুগুলি নিয়েও।

    আরও পড়ুন : সীমান্ত সমস্যা মেটাতে ১৬তম বৈঠকে ভারত, চিনের কমান্ডাররা

  • Kareena Kapoor: ফের মা হতে চলেছেন করিনা? জল্পনা তুঙ্গে

    Kareena Kapoor: ফের মা হতে চলেছেন করিনা? জল্পনা তুঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বলিপাড়ায় আবার খুশীর খবর। আলিয়ার পর এবারে গর্ভবতী করিনা! ননদ-বৌদি একসঙ্গে গর্ভবতী? পঞ্চম সন্তানের বাবা হতে চলেছেন সইফ আলি খান? এই প্রশ্নই এখন সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে ছেয়ে রয়েছে। গত কয়েকদিন ধরেই তাঁর পুরো পরিবারের সঙ্গে লন্ডনে ছুটি উপভোগ করছেন তিনি। করিনা ও তার স্বামী সইফ আলি খান (Saif Ali Khan) এবং দুই সন্তান তৈমুর এবং জেহ-র সঙ্গে খুশমেজাজে ছুটি কাটাচ্ছেন। লন্ডন ভ্রমণের তাঁদের কিছু ছবি কয়েকদিন ধরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল।

    সম্প্রতি করিনার ফ্যান ক্লাবের তরফ থেকে সইফ-করিনার লন্ডনে কাটানো মুহূর্তের ছবি পোস্ট করা হয়েছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়। সেখানেই একটি ছবি দেখে চক্ষুচড়কগাছ নেটিজেনদের। সেই ছবিতে করিনা কাপুরকে একটি কালো রঙের ট্যাঙ্ক টপে দেখা যাচ্ছে। একটি স্লিং ব্যাগ নিয়ে রয়েছেন। ন্যুড মেকআপ এবং হাফ টাই চুলে করিনাকে সুন্দর দেখাচ্ছে। কিন্তু মানুষের নজর একদিকেই স্থির। কালো টপ পরে থাকলেও বেবো তাঁর বেবিবাম্প লুকোতে পারেননি। এই ছবি সামনে আসতেই ঝড়ের বেগে ভাইরাল। এর পাশাপাশি কমেন্ট সেকশনে কমেন্টের যেন ঝড় বয়ে গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: মা হতে চলেছেন আলিয়া! নিজেই সোশ্যাল মিডিয়ায় দিলেন সুখবর..

    [insta]https://www.instagram.com/p/CgBa6g3pwo3/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

    অনেকে তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ঠিকই। তবে নেটিজেনদের বেশিরভাগই এই ব্যাপারটি নিয়ে সমালোচনাও করেছেন। নেটিজেনের একজন বলেন “আবারও মা হতে চলেছেন! আপনি নিজের স্বাস্থ্য নিয়েও একটু ভাবুন করিনা। আপনাকে এখন করিশ্মা কাপুরের চেয়েও বেশি বুড়ো লাগে।” একজন বলেছেন “করিনা গর্ভবতী। কালো পোশাকে তার পেট লুকানো যাচ্ছে না।“ অনেকে আবার জনসংখ্যা বৃদ্ধির কথা উল্লেখ করে বলেন, “জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকার প্রচার চালাচ্ছে। আর আপনারা এই ধরনের কাজ করে চলেছেন। সাধারণ মানুষ কী শিখবে?”

    তবে অনেকেই দাবি করেছেন যে, তিনি সত্যিই গর্ভবতী কারণ তাঁর লন্ডন ভ্রমণের ছবিগুলোতে তাঁকে পেট লুকোতে দেখা যাচ্ছে। তবে অনেককে এই বলতেও শোনা গিয়েছে যে এই ছবিটি হয়তো পুরনো। কিন্তু এই নিয়ে এখনও কোনও প্রতিক্রিয়া দেননি ছোট নবাব বা তাঁর বেগম। করিনা সত্যিই গর্ভবতী কিনা এই রহস্যের জট একমাত্র বেবো স্বয়ং ভেদ করতে পারবেন। তাই কবে তাঁরা এই বিষয়টি প্রকাশ্যে আনবেন, তারই অপেক্ষায় সইফ-করিনার অনুরাগীরা।

    [insta]https://www.instagram.com/p/Cfwfm1AJ94t/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

    [insta]https://www.instagram.com/p/CfwlNeBJHM4/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

     

  • ICSE 10th Result: আইসিএসই-র দশম শ্রেণীর ফল প্রকাশ, ছাত্রদের থেকে এগিয়ে ছাত্রীরা

    ICSE 10th Result: আইসিএসই-র দশম শ্রেণীর ফল প্রকাশ, ছাত্রদের থেকে এগিয়ে ছাত্রীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিআইএসসিই (Council For The Indian School Certificate Examinations) অবশেষে আইসিএসই-র দশম শ্রেণীর ফল ঘোষণা করে। রবিবার ঠিক বিকেল ৫টার সময় বের হয় আইসিএসই-র ফল। সিআইএসসিই-র (CISCE) অফিসিয়াল ওয়েবসাইট cisce.org থেকে দেখা যাচ্ছে পরীক্ষার ফল। ওয়েবসাইটের পাশাপাশি ০৯২৪৮০৮২৮৮ নম্বরে মেসেজ করেও এসএমএসেও জানা যাচ্ছে ফল। আইসিএসই বোর্ডের তরফে জানানো হয়েছে, এবারে পাশের হার ৯৯.৯৭ শতাংশ।

    বোর্ডের তরফে জানানো হয়েছে, যারা তাদের পরীক্ষার মার্কসে খুশী না, তারা রিচেক করানোর জন্য আবেদন করতে পারবে। এর জন্য তারিখও ঘোষণা করে দিয়েছে বোর্ড। ১৭ জুলাই অর্থাৎ আজ থেকে ২০২২-এর ২৩ জুলাই পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে আবেদন করার জন্য। প্রতিটি পেপার রিচেক করার জন্যে ১০০০ টাকা ধার্য করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: প্রকাশিত হল জেইই মেইন- এর ফল, জানুন বিস্তারিত

    সারা দেশের মধ্যে মোট চার জন ছাত্র প্রথম স্থান অধিকার করেছেন। তাঁদের প্রাপ্ত নম্বর ৯৯.৮ শতাংশ। হরগুন কৌর মাথারু (Hargun Kaur Matharu), আনিকা গুপ্তা, পুষ্কর ত্রিপাঠী, কণিষ্কা মিত্তল এই চারজন প্রথম স্থানাধীকারি। এই চারজনের মধ্যে তিনজনই আবার উত্তর প্রদেশের বাসিন্দা। তালিকায় উত্তরপ্রদেশের কানপুরের শিলিং হাউস থেকে আনিকা গুপ্তা (Anika Gupta), যীশু অ্যান্ড মেরি স্কুল, বলরামপুরের পুষ্কর ত্রিপাঠী (Pushkar Tripathi) এবং লখনউ থেকে (Kanishka Mittal পেয়েছেন সর্বোচ্চ নম্বর। অন্যদিকে মেধা তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ৩৪ জন পড়ুয়া। তাঁরা ৯৯.৬ শতাংশ নম্বর পেয়েছেন। এবারে মোট ২৩১,০৬৩ জন পড়ুয়া পরীক্ষা দিয়েছিলেন। মেধা তালিকায় প্রথমে দশে রয়েছেন ১১০ জন। তারমধ্যে ১৭ জন বাংলার পড়ুয়া।

    এবারে ছেলে পরীক্ষার্থীদের তুলনায় মেয়ে পরীক্ষার্থীদের সংখ্যাই বেশি। এমনকি মেয়েদের রেজাল্ট ছেলেদের রেজাল্টের তুনলায় অনেকগুণ ভালো। প্রসঙ্গত, এই প্রথম যে, আইসিএসই-র পরীক্ষা দুটি সেমেস্টারে ভাগ করে হয়। প্রথম সেমিস্টার হয়েছিল ২০২১ -এর নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে আর দ্বিতীয় সেমেস্টার হয়েছিল এপ্রিল-মে মাসে।

    আরও পড়ুন: মাধ্যমিকে টেনেটুনে পাশ, সেই ছেলেই এখন আইএএস অফিসার!

     

     

  • BJP: মমতা আদিবাসী বিরোধী? পোস্টার সাঁটিয়ে প্রমাণ বঙ্গ বিজেপি-র

    BJP: মমতা আদিবাসী বিরোধী? পোস্টার সাঁটিয়ে প্রমাণ বঙ্গ বিজেপি-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি নির্বাচন (Presidential Election) উপলক্ষে শহর কলকাতা ছয়লাপ বিজেপির (BJP) পোস্টারে। সেখানেই তুলে ধরা হয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর স্বরূপ। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee) আখ্যা দেওয়া হয়েছে উপজাতি সম্প্রদায় বিরোধী (Anti Tribal) হিসেবে। পোস্টারে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) দেখা যাচ্ছে এনডিএ (NDA) প্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মুর (Draupadi Murmu) সঙ্গে। তারই নীচে একটি ছবি দেওয়া হয়েছে, যাতে দেখা যাচ্ছে জনজাতির দুই মহিলা গ্লাভস পরে নাচছেন মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে। এখানেই আপত্তি বঙ্গ বিজেপির।

    রাত পোহালেই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। এনডিএ-র তরফে প্রার্থী হয়েছেন বিজেপির দ্রৌপদী মুর্মু। বিজেপি-বিরোধী জোটের প্রার্থী যশবন্ত সিনহা। যশবন্ত তৃণমূলের প্রাক্তন ভাইস প্রসিডেন্ট। তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্বয়ং উদ্যোগী হয়ে তাঁকে টিকিট পাইয়ে দিয়েছেন। রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী এই দুই প্রার্থীর ফারাক বিস্তর। দ্রৌপদী জনজাতি সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি। যশবন্ত উচ্চবর্ণের। সেই দ্রৌপদীকে তৃণমূল সমর্থন করছে না বলেই এখনও পর্যন্ত খবর। একেই হাতিয়ার করেছে বিজেপি।

    আরও পড়ুন : রাষ্ট্রপতি পদে দ্রৌপদীকে সমর্থন করে বিজেপিকে বার্তা উদ্ধব ঠাকরের?

    শহর ছেয়ে যাওয়া পোস্টারে রয়েছে দুটি ছবি। একদিকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে হাসি মুখে দাঁড়িয়ে এনডিএ প্রার্থী দ্রৌপদী। আর তারই নীচে জনজাতি দুই মহিলার সঙ্গে নাচের তালে পা মেলাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জনজাতির প্রতিনিধি ওই দুই মহিলার হাতে গ্লাভস। ছবিটি আলিপুরদুয়ার জেলার একটি অনুষ্ঠানের খণ্ডচিত্র। কিছুদিন আগেই ছবিটি ভাইরাল হয়েছিল। দেখা যাচ্ছিল, গণবিবাহের অনুষ্ঠানে আদিবাসী মহিলাদের সঙ্গে নাচছেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু নাচার সময় তিনি যাদের হাত ধরলেন, তাদের হাতে গ্লাভস পরা। এই ছবি দেখিয়েই বঙ্গ বিজেপির দাবি , নাচের তালে পা মেলানোর দৃশ্যটি ক্যামেরাবন্দি করা হয়েছে নিছকই ছবি তোলার উদ্দেশ্যে। চমক জাগানোই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্দেশ্য। খতিয়ে দেখলেই তাঁর স্বরূপ বেরিয়ে আসে। আর এই ছবি দেখিয়েই বঙ্গ বিজেপির দাবি, মুখ্যমন্ত্রী আসলে উপজাতি সম্প্রদায় বিরোধী।   

    আরও পড়ুন : পাখির চোখ ২৪ , দুর্বল বুথে শক্তি বাড়াতে নতুন কৌশল বিজেপি-র

    তবে এনডিএ প্রার্থী দ্রৌপদীর হয়ে তৃণমূল বিধায়ক ও সাংসদদের কাছে ভোট চেয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। যদিও দ্রৌপদীকে সমর্থনের ব্যাপারে ইতিমধ্যেই ভাঙন ধরেছে বিজেপি-বিরোধী শিবিরে। কংগ্রেসের জোটসঙ্গী শিবসেনা, সমাজবাদী পার্টির জোটসঙ্গী এসবিএসপি এবং আরজেডির জোটসঙ্গী ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা রাষ্ট্রপতি পদে দ্রৌপদীকেই সমর্থন করবে বলে ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছে। সমাজবাদী পার্টির নেতা অখিলেশ যাদবের কাকা শিবপাল সিং যাদবও সমর্থন করছেন দ্রৌপদীকেই।

    সোমবার রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। ভোটকে ঘিরে টানটান উত্তেজনা শাসক, বিরোধী দুই শিবিরেই। জয়ের পাল্লা ভারী দ্রৌপদীর দিকেই। হার নিশ্চিত বুঝে তৃণমূল নেত্রী বলেছিলেন, আগে জানলে তিনি দ্রৌপদী মুর্মুকেই সমর্থন করতেন। তবে দেশে এই প্রথম কোনও আদিবাসী মহিলা যখন রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী হয়েছেন, তখন তাঁকে সমর্থন নিয়ে দূরত্ব বজায় রেখে, মুখ্যমন্ত্রী এটাই বুঝিয়ে দিলেন যে কোনটা তাঁর মুখ, কোনটা মুখোশ। আর একের পর এক এমন ঘটনা তুলে ধরেই রাজ্য বিজেপি স্পষ্ট করে দিল আদিবাসী সম্পর্কে মমতার স্বরূপ।  

     

  • Jammu & Kashmir: ৩৭০ ধারা বাতিলের পর উপত্যকা ছাড়েননি কোনও কাশ্মীরি পণ্ডিত, জানাল সরকার 

    Jammu & Kashmir: ৩৭০ ধারা বাতিলের পর উপত্যকা ছাড়েননি কোনও কাশ্মীরি পণ্ডিত, জানাল সরকার 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিলের পর থেকে এপর্যন্ত কোনও কাশ্মীরি পণ্ডিত (Kashmiri Pandit)  জম্মু-কাশ্মীর (Jammu & Kashmir) ছেড়ে যাননি। বুধবার সংসদে এ কথা জানান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই (Nityanand Rai)।

    সংসদে নিত্যানন্দ বলেন, ২০১৯ সালের ৫ অগাস্ট থেকে ২০২২-এর ৯ জুলাই পর্যন্ত জম্মু-কাশ্মীরে জঙ্গি হামলায় (Terror Attack) প্রাণ হারিয়েছেন ১১৮ জন নাগরিক এবং ১২৮ জন নিরাপত্তারক্ষী। যেসব সাধারণ নাগরিক প্রাণ হারিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে পাঁচজন কাশ্মীরি পণ্ডিত। আর ১৬ জন হিন্দু ও শিখ সম্প্রদায়ের। মন্ত্রী জানান, এই সময়কালে প্রাণ হারাননি কোনও তীর্থযাত্রী।

    আরও পড়ুন : গুজরাট, হিমাচল প্রদেশের সঙ্গেই নভেম্বরে ভোট হবে জম্মু-কাশ্মীরেও?

    ২০১৯ সালের ৫ অগাস্ট কাশ্মীর থেকে রদ হয় ৩৭০ ধারা। এই প্রেক্ষিতেই সরকারের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, সাম্প্রতিক হত্যাকাণ্ডের পর এই সময় ঠিক কতজন কাশ্মীরি পণ্ডিত উপত্যকা ছেড়েছেন। জবাবে নিত্যানন্দ রাই বলেন, প্রধানমন্ত্রী উন্নয়ন প্রকল্পের অধীনে জম্মু-কাশ্মীরের বিভিন্ন দফতরে চাকরি পেয়েছেন ৫ হাজার ৫০২ জন কাশ্মীরি পণ্ডিত। এই সময়ে কোনও কাশ্মীরি পণ্ডিত উপত্যকা ছাড়েননি।

    কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বিলুপ্তির পাশাপাশি গোটা উপত্যকাকে দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলেও ভাগ করে কেন্দ্র। উপত্যকায় দ্রুত উন্নয়নের লক্ষ্যেই এটা করা হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi) উয়ন্নন যজ্ঞে গোটা দেশের মতো শামিল হয় ভূস্বর্গও। জঙ্গিদের নিয়ন্ত্রণ করাও ছিল কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ভাগ করার অন্যতম উদ্দেশ্য।

    আরও পড়ুন : জম্মু-কাশ্মীর থেকে কাউকে বিতাড়িত হতে দেব না, আশ্বাস রাজনাথের

    সম্প্রতি ফের শুরু হয়েছিল জঙ্গিদের বাড়বাড়ন্ত। ৩১ মে জম্মু-কাশ্মীরের কুলগামে রজনী বালা নামে এক মহিলা শিক্ষককে গুলি করে খুন করে জঙ্গিরা। জম্মুর সাম্বা জেলার বাসিন্দা ছিলেন তিনি। স্কুল চলাকালীন স্কুলে ঢুকে তাঁকে গুলি করে খুন করে জঙ্গিরা। এর পরেই কাশ্মীরি পণ্ডিতদের সরকারি কর্মচারী সংগঠন সরকারকে সাফ জানিয়ে দেয়, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাঁদের নিরাপদ স্থানে বদলি করা না হলে উপত্যকা ছেড়ে চলে যাবে তারা।

    রজনীর পরে বদগাম জেলার চাদুরা তহশিলদারের কার্যালয়ে ঢুকে গুলি করে খুন করে রাহুল ভাট নামে এক কাশ্মীরি পণ্ডিতকেও। তার পরে পরেই সরকার ফের এক প্রস্ত কঠোর হতেই আপাতত বন্ধ টার্গেট কিলিং (Hindus Targeted in Kashmir)। কাশ্মীর হয়ে উঠেছে আক্ষরিক অর্থেই ভূস্বর্গ।

    জম্মু-কাশ্মীরে ভোট (Jammu-Kashmir Elections) করাতেও যে সরকার আগ্রহী, এদিন তাও জানান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। তিনি বলেন, জম্মু-কাশ্মীরে ডিলিমিটেশন কমিশন গঠন করেছে সরকার। তারা রিপোর্টও জমা দিয়েছে। চলছে ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজ। তবে জম্মু-কাশ্মীরে ঠিক কবে বিধানসভা ভোট হবে, তা ঠিক করবে নির্বাচন কমিশন।

     

  • Presidential Election: চলছে নির্বাচন, জানুন রাইসিনা হিলের দৌড়ে অঙ্কের হিসেবে এগিয়ে কে?

    Presidential Election: চলছে নির্বাচন, জানুন রাইসিনা হিলের দৌড়ে অঙ্কের হিসেবে এগিয়ে কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ দেশের পঞ্চদশ রাষ্ট্রপতি নির্বাচন (Presidential Election)। সংসদ ভবন সহ সারা দেশে নির্বাচন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে সকাল ১০ টা থেকে। চলবে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত। ২১ জুলাই ভোটের ফল ঘোষণা হওয়ার কথা। আগামী ২৫ জুলাই শপথ নেবেন নতুন রাষ্ট্রপতি। রাইসিনা হিলস (Raisina-Hills)-এর দৌড়ে রয়েছেন বিজেপি তথা এনডিএ-র প্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মু (Droupadi Murmu) এবং বিরোধী শিবিরের প্রার্থী যশবন্ত সিনহা (Yashwant Sinha)। ভারতের সংবিধানের ৫৪ ও ৫৫ ধারায় পরোক্ষ পদ্ধতিতে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হয়। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে দেশের জনগন সরাসরি ভোট দেন না। তাদের হয়ে ভোট দেন নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা। কে রাষ্ট্রপতি হবেন তা স্থির হয় রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের বিধায়ক এবং সাংসদদের সম্মিলিত ভোটে।  

    আরও পড়ুন: আদিবাসী সাজে বিজেপি বিধায়কেরা! ভোটের লাইনে ইন্দ্রনীল, অগ্নিমিত্রা, শুভেন্দু, মহুয়ারা

    রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিশেষ পদ্ধতিতে সংসদ ও বিধানসভার সদস্যদের ভোটের মূল্য নির্ধারণ করা হয়। প্রত্যেক অঙ্গরাজ্যের বিধানসভার প্রতিনিধি সংখ্যা এক নয়। প্রথমে সর্বশেষ জনগণনার ভিত্তিতে রাজ্যের জনসংখ্যাকে বিধানসভার নির্বাচিত সদস্য সংখ্যা দিয়ে ভাগ করা হয়। সেই ভাগফলকে আবার ১০০০ দিয়ে ভাগ করা হয়। এই ভাগফলের সংখ্যাই হবে সেই রাজ্যের বিধানসভার প্রত্যেক সদস্যের মূল্য। কিন্তু ভাগশেষ যদি ৫০০ বা তার বেশি থাকে তবে ভাগফলের সঙ্গে ১ যোগ করে প্রত্যেক সদস্যের সংখ্যা ১ বাড়াতে হবে । এরপর কেন্দ্রীয় সংসদের উভয় কক্ষের নির্বাচিত সদস্যদের ভোটসংখ্যা নির্ধারিত হয়। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ভোটের মূল্য প্রসঙ্গে উল্লেখযোগ্য যে প্রতি বিধায়কের ভোটের মূল্য সবচেয়ে বেশি হচ্ছে উত্তরপ্রদেশে — ২০৮ । এর সবচেয়ে কম মূল্য হচ্ছে সিকিমে —মাত্র ৭ । পশ্চিমবঙ্গে প্রতি বিধায়কের ভোটের মূল্য ১৫১। পশ্চিমবঙ্গে বিধায়ক সংখ্যা ২৯৪ ও এই হিসাবে রাজ্যের মোট ভোটের মূল্য ৪৪,৩৯৪। 

    আরও পড়ুন: শুরু হল রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, ভোট দিলেন প্রধানমন্ত্রী

    চলতি বছর রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ৪ হাজার ৮০৯ জন ভোটার রয়েছে। তাদের ভোটের মূল্য ১০ লক্ষ ৪৬ হাজার ৪৩১। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে জয়ের জন্য প্রয়োজন ৫,৪৩,২১৬ টি ভোট। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে শাসক দল বিজেপির সঙ্গে রয়েছে সহযোগী জেডিইউ, এআইডিএমকে, আপনা দল, এলডেপি, এনপি, নিষাদ পার্টি, এনপিএফ, এমএনএফ, এআইএনআর কংগ্রেসের মত ২০টি দল। এনডিএর দখলে রয়েছে ৫,৩৫,০০০টি ভোট। তবে দ্রোপদী মুর্মুর জয়ের জন্য আরও ১৩ শতংশ ভোটের প্রয়োজন হবে। সেক্ষেত্রে উদ্ধব ঠাকরে, নবীন পট্টনায়ক, হেমন্ত সোরেন  সরাসরি বিজেপির সঙ্গে না থাকলেও দ্রৌপদী মুর্মুকে সমর্থন জানাবেন বলে আগে থেকেই ঘোষণা করেছেন। তাই লড়াইয়ে কয়েককদম এগিয়েই রয়েছেন দ্রৌপদী। অন্যদিকে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে দৌড়ে অনেকটাই পিছিয়ে কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন বিরোধী দলগুলি। তাদের হাতে রয়েছে মাত্র ২ লক্ষ ৫৯ হাজার ৮৯২টি ভোট। এনডিএর হাতে যেখানে ৪৮ শতাংশ নিশ্চত ভোট রয়েছে বিরোধীদের হাতে তা নেই।

  • Presidential Election: শুরু হল রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, ভোট দিলেন প্রধানমন্ত্রী

    Presidential Election: শুরু হল রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, ভোট দিলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাদল অধিবেশনের প্রথম দিনই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন (Presidential election)। লোকসভা (Parliament) এবং রাজ্যসভায় সোমবার সকাল থেকেই শুরু হয়েছে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ভোটদান প্রক্রিয়া। এনডিএ’র (NDA) পক্ষ থেকে প্রার্থী হয়েছেন দ্রৌপদী মুর্মু (Droupadi Murmu), অন্যদিকে বিরোধী শিবির প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করেছে যশবন্ত সিনহাকে (Yashwant Sinha)। আজ লড়াই দু’জনের মধ্যে। কে যাবেন রাইসিনা হিলসে? সোমবারের নির্বাচনে দেশের প্রায় ৪৮০০ জন সাংসদ-বিধায়ক নিজেদের ভোট দেবেন। লোকসভার ৫৪৩ জন সদস্য রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে অংশ নেন। তবে রাজ্যসভার ২৪৫ জন সদস্যের মধ্যে ২৩৩ জন ভোটদানের অধিকারী। কিন্তু এবার জন্মু ও কাশ্মীর রাজ্যের তকমা হারানোয় চারটি আসন খালি রয়েছে। সেক্ষেত্রে রাজ্যসভার ২২৯ জন ভোট দেবেন।

    [tw]


    [/tw]

    সংসদ ভবনে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের জন্য তৈরি করা হয়েছে বুথ। এদিন সকালে বুথে নিজের ভোট দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)।  সংসদ চত্বরে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাষ্ট্রপতি নির্বাচন খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে একে একে ভোট দিচ্ছেন রাজনীতির রথী-মহারথীরা। এখনও পর্যন্ত ভোট দিয়েছেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং, উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। তামিলনাড়ুতে বিধানসভায় ভোট দিয়েছেন ডিএমকে প্রধান এম কে স্তালিন। গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাবন্ত। উল্লেখ্য, বিধায়কদের ভোট মূল্যে সবার আগে রয়েছে উত্তরপ্রদেশের নাম। প্রতি বিধায়কের ভোট মূল্য এ রাজ্যে ২০৮। তামিলনাড়ু ভোট মূল্যে দ্বিতীয়। এ রাজ্যের বিধায়কদের ভোট মূল্য ১৭৬।

    [tw]


    [/tw]

    রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার করা হয় না। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে দেশের সাধারণ মানুষ অংশগ্রহণ করেন না। তাদের হয়ে অংশ নেন জনপ্রতিনিধিরা। সাংসদ, বিধায়কদের ব্যালটে ভোট দিতে হয়। জানাতে হয় প্রথম এবং দ্বিতীয় পছন্দও। বেগুনি রঙের কালির পেন দিয়ে ভোট দিতে হবে সাংসদ, বিধায়কদের। তবে সাংসদদের জন্য থাকবে সবুজ ব্যালট পেপার, বিধায়কদের জন্য গোলাপি রঙের।

    আরও পড়ুন: রাজনৈতিক থেকে প্রশাসনিক— একনজরে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মুর জীবন

     

  • GST New Rate: আজ থেকে লাগু হয়েছে জিএসটির নতুন রেট, কোন খাতে বাড়ল খরচ?

    GST New Rate: আজ থেকে লাগু হয়েছে জিএসটির নতুন রেট, কোন খাতে বাড়ল খরচ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ভোর থেকে দেশজুড়ে চালু হয়েছে নতুন জিএসটি রেট (GST New Rate)। সপ্তাহের প্রথম দিন থেকেই পকেটে টান পড়বে মধ্যবিত্তের। জুন মাসেই ৪৭তম জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠকের (47th GST Council Meeting) পর করের হারে পরিবর্তনের কথা জানানো হয়েছিল। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেছিলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন (Nirmala Sitharaman)। শুরুতে ১ জুলাই থেকে এই নতুন দাম কার্যকর হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু পরে ১৮ জুলাই নতুন জিএসটি রেট লাগু হওয়ার দিন ধার্য হয়। আজই সেই দিন। নিত্তপ্রয়োজনীয় দ্রব্য, ব্যাঙ্ক পরিষেবা, হোটেলের মতো আবশ্যক বিষয়ে এখন থেকে বেশি খরচা করতে হবে দেশের আমজনতাকে। একনজরে দেখে নেওয়া যাক কোন কোন জিনিসের দাম বাড়ল? আর খরচ কমলই বা কোন কোন খাতে? 

    আরও পড়ুন: প্যাকেট-বন্দি চাল, আটাতেও জিএসটি, দাম বাড়ছে কোন কোন পণ্যের?    

    একনজরে দেখে নেওয়া যাক কোন কোন জিনিসে দাম বাড়ল?

    • ব্যাঙ্কের চেক ইস্যু করার উপরে যে ফি কাটা হয়, তার উপরেও কাটা হবে ট্যাক্স।
    • হোটেলে দৈনিক ১০০০ টাকার নীচে ঘর ভাড়ায় ১২ শতাংশ হারে কর দিতে হবে। বর্তমানে এই ধরনের রুমগুলো কর-মুক্ত বিভাগের মধ্যে পড়ে।
    • শুকনো সবজি, গম এবং আটা, গুড়, মুড়ি ইত্যাদির মতো অরগানিক ফুড এবং জুটে এখন থেকে ৫ শতাংশ ট্যাক্স দিতে হবে।
    • প্রি-প্যাকেজড এবং লেবেলযুক্ত আটা এবং চাল, এমনকি যদি তারা ব্র্যান্ডবিহীনও হয়, ৫ শতাংশ হারে কর দিতে হবে। 
    • সোলার ওয়াটার হিটার এবং ফিনিশড লেদারের উপরেও জিএসটি ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১২ শতাংশ করা হয়েছে।
    • লেবেলবিহীন এবং ব্র্যান্ডবিহীন পণ্যগুলিকে জিএসটি-এর আওতা থেকে মুক্ত রাখা হয়েছে।
    • লেখার, প্রিন্টের ও আঁকার কালির দাম বাড়ছে। কারণ এইসব দ্রব্যে জিএসটি ১২ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৮ শতাংশ করা হয়েছে। দাম বাড়ছে ছুরি, চামচ, পেন্সিল শার্পনার এবং এলইডি ল্য়াম্পের।
    • টেট্রা প্যাকে ১৮ শতাংশ জিএসটি বসানো হচ্ছে। 
    • ৫ হাজারের উপরে হসপিটাল রুমের ভাড়ায় ৫ শতাংশ জিএসটি বসানো হয়েছে। আইসিইউ-র ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া হয়েছে।
    •  ব্রিজ, রেলওয়ে, মেট্রোর মতো পরিষেবাগুলিতে সার্ভিস ট্যাক্স ১২% থেকে বাড়িয়ে ১৮% করা হয়েছে।  

    আরও পড়ুন: শীঘ্রই ২৮% জিএসটি ধার্য হবে অনলাইন গেমেও? ভাবনা কেন্দ্রের

    দাম কমছে কোন কোন জিনিসের? 

    • রোপওয়ে রাইডে জিএসটি হার ১৮ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হয়েছে৷
    • অর্থোপেডিক যন্ত্রপাতির জিএসটি ১২ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হয়েছে।
    • পণ্যবাহী গাড়ির ক্ষেত্রে জিএসটি ১৮ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১২ শতাংশ করা হয়েছে৷
    • বাগডোগরা এবং উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলিতে বিমানের ভাড়া ইকোনমি ক্লাসে রাখা হয়েছে। 
       
       
  • Tomato Fever: মাঙ্কি পক্সের পর এবারে চোখ রাঙাচ্ছে টোম্যাটো ফ্লু! কী এর উপসর্গ, জানুন…

    Tomato Fever: মাঙ্কি পক্সের পর এবারে চোখ রাঙাচ্ছে টোম্যাটো ফ্লু! কী এর উপসর্গ, জানুন…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনা (Corona) এখনও শেষ হয়নি। তবুও এই পরিস্থিতে মাঙ্কি পক্সের (Monkey Pox) আসার পর ফের উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নতুন ফ্লু টোম্যাটো জ্বর (Tomato Fever)। ফের কেরলে এই টোম্যাটো জ্বরের দাপট দেখা যাচ্ছে। এই জ্বরে বেশি আক্রান্ত হতে দেখা যাচ্ছে শিশুদের। দক্ষিণ ভারতের কেরলে (Kerala) এই ফ্লু-তে আক্রান্ত হয়েছে অনেক শিশু।

    কেরলে এখনও পর্যন্ত ৮০ জন শিশু এই জ্বরে আক্রান্ত বলে জানা গিয়েছে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে সূত্রে খবর, অধিকাংশ আক্রান্ত কোল্লাম (Kollam) জেলায় দেখা গিয়েছে। মে মাসেই স্বাস্থ্য মন্ত্রী এই টমেটো জ্বরকে ‘এন্ডেমিক’ (Endemic) বলে ঘোষণা করেছেন। তাই কেরলের জনগণকে এই জ্বর নিয়ে বেশি আতঙ্ক হতে না করেছেন। এই জ্বর ৫ বছরের নীচে শিশুদের ওপর বেশি প্রভাব ফেলছে। এক্ষেত্রে  শিশুদেহে লাল ফোসকা দেখা যায় ও এর সঙ্গে ত্বকে জ্বালাও অনুভূত হয়।

    আরও পড়ুন: ভারতে প্রথম মাঙ্কি পক্সে আক্রান্তের হদিস মিলল, ভয় কতটা?

    এই জ্বরের উপসর্গ কী?

    যে শিশুদের এই সংক্রমণ হচ্ছে, তাদের গায়ে টোম্যাটোর মতো লাল রঙের ফোসকা (Blister) পড়ে। এছাড়াও জ্বর (Fever), ত্বকে জ্বালা, সর্দি, কাশি, ডায়রিয়া, বমি, পেট ব্যথা ও শরীরে ব্যথা হয়। শরীরের বিভিন্ন গাঁটেও ব্যথা হয় ও অতিরিক্ত মাত্রায় ক্লান্তিভাব থাকে। যারা জ্বরে আক্রান্ত হয়েছে তাদের মধ্যে এইসব লক্ষণ দেখা গিয়েছে।

    আপনার শিশুকে এই জ্বর থেকে কীভাবে রক্ষা করবেন?

    • সামাজির দুরত্ব বজায় রাখা খুবই জরুরি।
    • পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকাও দরকারি।
    • আপনার শিশুর বিছানা, ঘর, বাথরুম, খেলনা সবকিছু পরিস্কার রাখা প্রয়োজনীয়।
    • আপনার বাচ্চা যদি এই রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে, তবে তার ব্যবহার করা কোনও জিনিস অন্যের সঙ্গে শেয়ার করা যাবে না।
    • যদি আপনার বাচ্চার মধ্যে এই জ্বরের কোনও উপসর্গ দেখতে পান, তবে তাকে ঘরেই বিশ্রামে থাকতে দেবেন ও বাইরে যাওয়া চলবে না।
    • প্রয়োজন না থাকলে আপনার শিশুকে পাবলিক জায়গায় চোখে, মুখে, নাকে হাত দিতে বারণ করুন।

    সংক্রমণ এড়ানোর জন্য কী পদক্ষেপ নেবেন?

    • সংক্রমিত শিশুদের প্রচুর পরিমাণে জল খাওয়ান এবং তা  অবশ্যই ফুটিয়ে ঠান্ডা করে রাখা জল খাওয়াতে হবে।
    • ত্বকে ফোসকা পড়লে সেই জায়গায় কোনও ভাবেই চুলকোনো যাবে না।
    • সঠিক পরিচ্ছন্নতা ও স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখা জরুরি।
    • হালকা গরম জলে জীবাণু প্রতিরোধী কোনও কিছু মিশিয়ে স্নান করতে হবে।
    • কোনওরকম লক্ষণ পরিলক্ষিত হলেই,  দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যান।

    আরও পড়ুন: অ্যান্টি ভাইরাল ওষুধের মাধ্যমে মাঙ্কিপক্সের চিকিৎসা সম্ভব, জানাল গবেষণা

    বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন যে এখনই এই সমস্যাকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলেই পরে দেখা দিতে পারে বিপদ। এমনকী দ্রুত ছড়িয়ে যেতে পারে এই রোগ। আর এই জ্বরের জন্য কোন নির্দিষ্ট ওষুধ নেই। তাই এখন থেকে প্রতিটি অভিভাবককেই হতে হবে সতর্ক।

     

  • All Party Meeting: সর্বদল বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর অনুপস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন, কী বললেন প্রহ্লাদ যোশী?

    All Party Meeting: সর্বদল বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর অনুপস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন, কী বললেন প্রহ্লাদ যোশী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার থেকে শুরু হচ্ছে সংসদের বাদল অধিবেশন (Monsoon session)। তার আগে রবিবার সর্বদলীয় বৈঠকে (All Party Meeting) বসল সরকার। রবিবার সকাল ১১টায় সংসদের অ্যানেক্স ভবনে বসে বৈঠক। সরকার পক্ষে উপস্থিত ছিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh), সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ যোশী (Pralhad Joshi)। শনিবার স্পিকার ওম বিড়লার (Om Birla) ডাকা বৈঠকে যোগ দেয়নি তৃণমূল। তবে এদিন তৃণমূলের তরফে সর্বদল বৈঠকে হাজির ছিলেন সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। কংগ্রেসের তরফে হাজির ছিলেন জয়রাম রমেশ, মল্লিকার্জুন খাড়গে।

    প্রথা মাফিক সংসদে প্রতিটি অধিবেশন শুরুর একদিন আগে সর্বদল বৈঠক ডাকে সরকার। রীতি মেনে ওই বৈঠকে হাজির হয় সব দলই। সংসদের কাজকর্ম স্বাভাবিক এবং সচল রাখতে বৈঠকে বিরোধীদের সহযোগিতা চায় সরকার। এদিনের বৈঠকে গরহাজির ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন বিরোধীরা। এ নিয়ে ট্যুইট বার্তায় কটাক্ষ করেছেন কংগ্রেসের জয়রাম রমেশ। তিনি লেখেন, সংসদে চলছে সর্বদল বৈঠক। অথচ প্রধানমন্ত্রীই সেই বৈঠকে নেই। এটা কী অসংসদীয় আচরণ নয়?

    আরও পড়ুন : উপরাষ্ট্রপতি পদে বিজেপির বাজি বাংলার রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়

    কংগ্রেসের এই প্রশ্ন-বাণের উত্তর দিয়েছেন সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ যোশী। তিনি বলেন, ২০১৪ সালের আগেও সর্বদলীয় বৈঠকে যোগ দিতেন না প্রধানমন্ত্রী। তাঁর প্রশ্ন, মনমোহন সিংজি কতবার সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নিয়েছেন?  যোশী জানান, চলতি অধিবেশনে ৩২টি বিল আনবে সরকার। যার মধ্যে ১৪টি বিলই প্রস্তুত হয়ে গিয়েছে। তবে আলোচনা ছাড়া যে সরকার পক্ষ বিল পাশ করাবে না এদিন তাও স্পষ্ট করে দিয়েছেন সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী।

    [tw]


    [/tw]

    প্রসঙ্গত, সোমবার থেকে শুরু হতে চলা বাদল অধিবেশন চলবে ১৩ আগস্ট পর্যন্ত। এই অধিবেশন পর্ব চলাকালীনই হবে রাষ্ট্রপতি এবং উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচন।

     

LinkedIn
Share