Blog

  • Akshay Kumar: ইতিহাসের পাতায় গুরুত্ব পাননি পৃথ্বীরাজ চৌহান, আপশোস অক্ষয় কুমারের

    Akshay Kumar: ইতিহাসের পাতায় গুরুত্ব পাননি পৃথ্বীরাজ চৌহান, আপশোস অক্ষয় কুমারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর মুক্তি পেয়েছে অক্ষয় কুমারের (Akshay Kumar) ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে নির্মিত ছবি ‘সম্রাট পৃথ্বীরাজ’ (Samrat Prithviraj)। ভারতের পরাক্রমী রাজা পৃথ্বীরাজ চৌহানের (Prithviraj Chauhan) জীবনের গল্প নিয়েই তৈরি ছবিটি। এই কিংবদন্তী যোদ্ধা ভারতকে রক্ষা করতে শত্রুপক্ষের সঙ্গে যুদ্ধ করেন। এহেন বীর যোদ্ধা ইতিহাসে যোগ্য জায়গা পাননি বলে দুঃখপ্রকাশ করেন অক্ষয় কুমার।

    একটি সাক্ষাৎকারে অভিনেতা বলেন, “দুর্ভাগ্যবশত আমাদের ইতিহাসের পাঠ্যপুস্তকে সম্রাট পৃথ্বীরাজ চৌহান সম্পর্কে মাত্র ২-৩ লাইন লেখা রয়েছে। খলনায়কদের কথা বেশি উল্লেখ করা হয়েছে বইগুলিতে। আমাদের সংস্কৃতি, মহারাজাদের সম্পর্কে তেমন কিছুই বলা হয়নি আমাদের ইতিহাস বইগুলিতে।”

    [tw]


    [/tw]

    কেন ইতিহাসের পাতায় পৃথ্বীরাজ চৌহানকে গুরুত্ব দেওয়া হয়নি সেই প্রশ্নও তোলেন তিনি। জানান, তিনি শিক্ষামন্ত্রীকে বিষয়টি খতিয়ে দেখতে আবেদন করতে চান। অক্ষয় বলেন, “আমি আরও বেশি করে পৃথ্বীরাজ চৌহান সম্পর্কে জানতে চাই। পৃথ্বীরাজ চৌহানের ইতিহাস সম্পর্কে লেখার কেউ নেই। মুঘলদের সম্পর্কে আমাদের জানা উচিৎ। কিন্তু আমাদের রাজাদের সম্পর্কে অবশ্যই জানতে হবে। তাঁদেরও বীরত্বের উদাহরণও কম নেই।”

    আরও পড়ুন: অক্ষয় কুমারের ছবি পৃথ্বীরাজ, সিনেমা হলে গিয়ে দেখবেন অমিত শাহ

    ছবিটির পরিচালক চন্দ্রপ্রকাশ দ্বিবেদী বলেন, “বিষয়টি শুধু হিন্দুত্বের নয়। এটি নিজেদের সংস্কৃতি রক্ষা করার বিষয়। হিন্দু সংস্কৃতিকে সম্মান করায় কোনও অপরাধ নেই।”

    [tw]


    [/tw]

    সম্রাট পৃথ্বীরাজ ছবিতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন অক্ষয় কুমার। সঙ্গে রয়েছেন মানসী চিল্লার, সঞ্জয় দত্ত, সোনু সুদ, আশুতোষ রানা এবং সাক্ষী তানওয়ার। পরিচালক চন্দ্রপ্রকাশ দ্বিবেদীর তৈরি এই ছবির বাজেট বলা হচ্ছে ৩০০ কোটি টাকা। প্রযোজনা করেছে যশ রাজ ফিল্মস। ৩ জুন সিনেমা হলে মুক্তি পায় সম্রাট পৃথ্বীরাজ।

    আরও পড়ুন: সিগারেট কি তামাকজাত নয়, ফুলের পাপড়ি দিয়ে তৈরি! বিতর্ক অব্যাহত অক্ষয়কে নিয়ে

  • PM Modi: বিশ্বের বড় বড় অর্থনীতির সঙ্গে পাল্লা দেবে ভারত, বললেন মোদি 

    PM Modi: বিশ্বের বড় বড় অর্থনীতির সঙ্গে পাল্লা দেবে ভারত, বললেন মোদি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত এখন বিশ্বের অন্যতম বড় অর্থনৈতিক শক্তি। এবার খুব শীঘ্রই আমেরিকা (America), ইউনাইটেড কিংডম (United Kingdom) এবং সিঙ্গাপুরের (Singapore) মতো বিশ্বের আর্থিক প্রাণকেন্দ্রগুলির সঙ্গে পাল্লা দেবে ভারতও (India)। শুক্রবার এ কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন গুজরাটের গান্ধীনগের ইন্টারন্যাশনাল ফাইনান্সিয়াল সার্ভিস সেন্টারর্স অথরিটির (International Financial Service Centres Authority) প্রধান কার্যালয়ের শিলান্যাস করেন মোদি। সেখানেই ওই ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী।

    এদিনের অনুষ্ঠানে মোদি বলেন, এটা একবিংশ শতাব্দী। এখন অর্থনীতি এবং প্রযুক্তি একে অন্যের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে যুক্ত। প্রযুক্তি, বিজ্ঞান এবং সফট্ওয়্যার ক্ষেত্রে ভারত ব্যাপক দক্ষতা অর্জন করেছে। তাঁর দাবি, গোটা বিশ্বের রিয়েল টাইম ডিজিটাল পেমেন্টের ৪০ শতাংশই হয় ভারতে। এদিন তিনি ইন্টারন্যাশনাল বুলিয়ন এক্সচেঞ্জেরও উদ্বোধন করেন। এনএসই আইএফএসসি-এসডিএক্সের সংযুক্তিকরণও করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর দাবি, বর্তমানে ভারতে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ রেকর্ড করেছে।

    আরও পড়ুন : ভারতকে উন্নতির শিখরে নিয়ে গিয়েছেন মোদি, মত আরএসএস নেতার

    মোদির দাবি, গত আট বছরে ভারতে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে নতুন গতি এসেছে। দেশের দরিদ্রতম ব্যক্তিও যুক্ত হচ্ছেন বিভিন্ন অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। আজ যখন দেশের একটা বিরাট অংশ অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে, তখন সময়ের দাবি হল সরকারি এবং বেসরকারি সংস্থাগুলোর একযোগে পদক্ষেপ করা। ইদানিং কালে ভারতে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়ার কারণও ব্যাখ্যা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, এজন্য সরকার বিভিন্ন নীতির সংস্কার করেছে। তার জেরেই বেড়েছে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ। প্রসঙ্গত, এদিনই সংসদে সরকারের তরফে পেশ করা তথ্যে জানা গিয়েছে, ২০২১-২২ অর্থবর্ষে ভারতে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ৬ লক্ষ ৩১ হাজার ৫০ কোটি টাকা। এর পাশাপাশি এই একই ক্ষেত্রে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের শেয়ারের মূল্য বেড়ে হয়েছে ১ লক্ষ ৫৮ হাজার ৩৩২ কোটি টাকা। শতাংশের হিসেবে যা দাঁড়ায় ৭৬-এ। এদিন জিআইএফটি সিটির অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটা নয়া আবিষ্কারের ক্ষেত্রে সাহায্য করবে। বৃদ্ধির সুযোগের ক্ষেত্রে কাজ করবে অনুঘটকের।    

    আরও পড়ুন : এসসিও-র সম্মেলনে মুখোমুখি হবেন মোদি-শি জিনপিং, আলোচনা হবে সীমান্ত নিয়ে?

    প্রসঙ্গত, জিআইএফটি সিটিতে উদ্বোধন হল ইন্টারন্যাশনাল ফাইনান্সিয়াল সার্ভিস সেন্টারর্স অথরিটির। ইন্টারন্যাশনাল ফাইনান্সিয়াল অথরিটি অ্যাক্টের অধীনে তৈরি হয়েছে এই প্রতিষ্ঠান।

     

  • Kashmir Encounter: যৌথবাহিনীর অভিযানে কাশ্মীরে খতম স্থানীয় হিজবুল কমান্ডার

    Kashmir Encounter: যৌথবাহিনীর অভিযানে কাশ্মীরে খতম স্থানীয় হিজবুল কমান্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি সপ্তাহেই জঙ্গিদের হাতে প্রাণ গিয়েছে তিন হিন্দুর (Hindu)। এনিয়ে ইতিমধ্যেই উত্তপ্ত কাশ্মীর (Kashmir) উপত্যকা। তারই মাঝে সন্ত্রাসদমন অভিযানে বড় সাফল্য পেল নিরাপত্তা বাহিনী।

    অনন্তনাগে (Anantnag) রাতভর আধাসেনা এবং পুলিশের সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে খতম হিজবুল (Hizbul) কমান্ডার নিসার খাণ্ডে (Nisar Khanday)। জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ জানিয়েছে, দক্ষিণ কাশ্মীরে হিজবুলের নানা নাশকতার সঙ্গে যুক্ত ছিল ওই জঙ্গি।

    জানা গিয়েছে, নিহত হিজবুল জঙ্গির কাছ থেকে গোলা-বারুদসহ একে-৪৭ রাইফেল (AK-47) উদ্ধার করা হয়েছে। এখনও এলাকায় উত্তেজনা রয়েছে। অভিযান এখনও অব্যহত। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে এই ঘটনায় তিনজন জওয়ান এবং এক গ্রামবাসী আহত হয়েছেন।

    [tw]


    [/tw]

    জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ জানিয়েছে, রিশিপোরা এলাকায় নিসার-সহ কয়েক জন জঙ্গি রয়েছে, এই খবর পেয়েই শুক্রবার বিকেলে এলাকা ঘিরে ফেলা হয়। তারপর চিরুনি তল্লাশি চালানো হয়। অন্ধকার নেমে আসতে আচমকা হামলা চালায় জঙ্গিরা। সে সময় গুলির লড়াইয়ে মৃত্যু হয় নিসারের। অন্ধকারের সুযোগ নিয়ে বাকি জঙ্গিরা গা ঢাকা দেয়।

    আরও পড়ুন: পরপর হিন্দু-হত্যা কাশ্মীরে! সেনাপ্রধান, এনএসএ-র সঙ্গে বৈঠক শাহের

    একের পর এক সংখ্যালঘু খুন নিয়ে উত্তপ্ত উপত্যকা। সম্প্রতি যতবার সন্ত্রাস দমনের অভিযান হয়েছে, প্রতিবারই সাফল্যের মুখ দেখেছে দেশের নিরাপত্তা বাহিনী। হিন্দুদের যাতে উপত্যকা ছাড়তে না হয়, তাই নিরাপত্তা বাহিনীকে কড়া হাতে সন্ত্রাস দমনের নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্র। 

    আরও পড়ুন: ফের জঙ্গি-নিশানায় হিন্দু পণ্ডিত, কাশ্মীরে ব্যাঙ্ক ম্যানেজারকে হত্যা

    চলতি সপ্তাহেই কাশ্মীর উপত্যকায় জঙ্গিদের হাতে খুন হয়েছেন তিন হিন্দু। তাঁর মধ্যে দুজন ভিনরাজ্যের। উত্তেজনা ছড়িয়েছে উপত্যকা জুড়ে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ফের এলাকায় সন্ত্রাসদমন অভিযান শুরু করেছে নিরাপত্তা বাহিনী।

    বছরদেড়েক আগে অনন্তনাগের ওই এলাকাতেই যৌথবাহিনীর অভিযানে নিহত হয়েছিল হিজবুল কমান্ডার মাসুদ আহমেদ (Masood Ahmed)। 

     

  • Akshay Kumar: বিনোদন জগতে সর্বোচ্চ ‘করদাতা’ বলিউডের ‘খিলাড়ি’! সম্মানিত করল আয়কর বিভাগ

    Akshay Kumar: বিনোদন জগতে সর্বোচ্চ ‘করদাতা’ বলিউডের ‘খিলাড়ি’! সম্মানিত করল আয়কর বিভাগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার খবরের শিরোনামে বলিউডের ‘খিলাড়ি’ অক্ষয় কুমার (Akshay Kumar)। তবে এবারে তিনি ট্রোলিং-এর জন্য বা তাঁর কোনও ছবির জন্য সমালোচিত হননি। বরঞ্চ তাঁর প্রশংসায় পঞ্চমুখ তাঁর অনুরাগীরা। কারণ বিনোদন জগতে সবচেয়ে বেশি টাকা কর দিয়েছেন অক্ষয় কুমার। তাই আয়কর বিভাগ থেকে বিশেষ সম্মানপত্রও দেওয়া হল অভিনেতাকে। এটা কিন্তু প্রথম নয়, টানা পাঁচবছর বছর ধরে ‘সর্বোচ্চ করদাতা’-র তকমা পেয়েছেন তিনি। তিনিই হলেন বলিউড (Bollywood) ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে সর্বোচ্চ আয়কর (Income Tax) প্রদানকারী তারকা। আয়কর বিভাগ থেকে যে সম্মানপত্রটি দেওয়া হয়েছে, সেটির ছবি ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল।

    আরও পড়ুন: জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের মঞ্চে সেরার শিরোপা সুরিয়া-অজয় দেবগনের, জয়জয়কার অভিযাত্রিকের

    এই বিশেষ খবরে অক্ষয়প্রেমীরা অত্যন্ত খুশী যা সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমেই বোঝা গেল। তাঁর অনুরাগীদের একজন ট্যুইট করে লিখেছেন, “কিছু সাংবাদিক, অন্যান্য অভিনেতাদের অনুরাগীদের মতে তিনি একজন গ্লোবাল সুপারস্টার নন, তাঁর HGOTY নেই, খুব বেশি BB নেই, তিনি কানাডিয়ান এবং আরও অনেক কিছু। কিন্তু তারপরও গত ৫ বছর ধরে বাকিদের তুলনায় সর্বোচ্চ আয়কর দিয়েছেন আমার সুপারস্টার।” অন্য একজন লিখেছেন, “আয়কর বিভাগ সুপারস্টার অক্ষয় কুমারকে সম্মান পত্র দিয়ে সম্মানিত করেছে এবং তাঁকে হিন্দি ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির সর্বোচ্চ করদাতা বলে অভিহিত করেছে। বিদ্বেষীদের তাঁকে কানাডিয়ান বলার আগে এটি দেখা উচিত।“

    তবে অনেকেই মনে করেছেন, বলিউডে সবচেয়ে বেশি ছবি অক্ষয়ই করে থাকেন। আবার বিজ্ঞাপন তো আছেই। তাই সব মিলিয়ে স্বাভাবিক ভাবেই তাঁর আয়ও বেশি। যার ফলে অক্ষয় সর্বোচ্চ করদাতাদের মধ্যে রয়েছেন।

    প্রসঙ্গত, অক্ষয়কে পর্দায় শেষ দেখা গিয়েছিল ‘সম্রাট পৃথ্বীরাজ’-এ। যদিও এই ছবি বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়েছিল। তবে আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই তাঁর একাধিক ছবি মুক্তি পেতে চলেছে। ১১ অগাস্টেই মুক্তি পেতে চলেছে ‘রক্ষা বন্ধন’। যেখানে তাঁকে ভূমি পেডনেকারের সঙ্গে অভিনয় করতে দেখা যাবে। এছাড়াও ২০২৩ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি আসতে চলেছে তাঁর ছবি ‘সেলফি’।

    আরও পড়ুন: “কোনও বিয়ে নয়, কোনও আংটি নয়”, বিয়ে জল্পনায় নীরবতা ভাঙলেন সুস্মিতা

  • Puri Jagannath Temple: পুরীর জগন্নাথ মন্দির লাগোয়া চত্বরে খোঁড়াখুঁড়িতে সায় সুপ্রিম কোর্টের

    Puri Jagannath Temple: পুরীর জগন্নাথ মন্দির লাগোয়া চত্বরে খোঁড়াখুঁড়িতে সায় সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরীর (Puri) জগন্নাথ মন্দির করিডর প্রকল্পে (Jagannath temple corridor project) সায় দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। এই প্রকল্পে আপত্তি জানিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের দায়ের করা জনস্বার্থের মামলাকে ‘ফালতু’ বলেও উল্লেখ করেছে শীর্ষ আদালত।

    বিচারপতি বিআর গাভাই এবং বিচারপতি হিমা কোহলির বেঞ্চ এদিন জনস্বার্থ মামলা নিয়ে মন্তব্য করেছে, জনস্বার্থ রক্ষার নামে মামলা করে জনস্বার্থকেই জলাঞ্জলি দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে কোনও কোনও ক্ষেত্রে। প্রসঙ্গত, মাসখানেক আগে দিল্লিতে এমনই আশঙ্কার কথা প্রকাশ করেছিলেন দেশের প্রধান বিচারপতি এমএন রামানাও। কথায় কথায় জনস্বার্থ মামলা করার প্রবণতা নিয়ে উদ্বেগও প্রকাশ করেছিলেন তিনি। 

    আরও পড়ুন : ধাক্কা খেল মসজিদ কমিটি, জ্ঞানবাপী মামলায় বড় নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    পুরীর জগন্নাথ মন্দির লাগোয়া এলাকায় সৌন্দর্যায়নে জগন্নাথ টেম্পল (Jagannath Temple) করিডর হাতে নিয়েছে ওড়িশা (Odisha) সরকার। গত বছর ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েক (Naveen Patnaik) ওই প্রকল্পের শিলান্যাসও করেন।

    ৮০০ কোটি টাকার ওই প্রকল্প নিয়ে আপত্তি তোলে জগন্নাথ মন্দির লাগোয়া বাসিন্দাদের একাংশ। তাঁদের বক্তব্য, মন্দির লাগোয়া এলাকায় খোঁড়াখুঁড়ি হলে ক্ষতি হবে আটশো বছরের পুরানো ওই মন্দিরের কাঠামোর। এই বক্তব্য তুলে ধরে নিম্ন আদালত ও ওড়িশা হাইকোর্টে বর্তমানে চলছে গুচ্ছ মামলা। সেই সব মামলায় আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার (ASI) পক্ষ থেকে জানানো হয়, ওড়িশা সরকার এই প্রকল্প নিয়ে এগোতে পারে।

    আরও পড়ুন : জ্ঞানবাপী মসজিদের ওজুখানার জলাধার সুরক্ষিত করার নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    মাসকয়েক আগেই উদ্বোধন হয়েছে বারাণসীতে কাশী বিশ্বনাথ মন্দির (Kashi Viswanath Temple) করিডরের। উদ্বোধন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। সেই সময়ই ওড়িশা সরকার পুরীর জগন্নাথ মন্দিরেরও রূপ বদলের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে। তখন থেকেই মন্দিরের কাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে শুরু হয়ে যায় চর্চা। আদালতে দায়ের হয় একের পর এক মামলা। স্থানীয়দের একাংশের দাবি, সরকারি পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ হলে ক্ষতিগ্রস্ত হবে আটশো বছরের পুরানো মন্দির। তখনই সরকার জানিয়ে দিয়েছিল, মন্দিরের ক্ষতি হবে এমন কোনও প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়নি।

    এদিন সরকারের সঙ্গে সহমত পোষণ করে সুপ্রিম কোর্টও জানিয়ে দেয়, তারা মনে করে জনস্বার্থেই এই প্রকল্প হাতে নিয়েছে ওড়িশা সরকার। প্রসঙ্গত, করিডরের কাজ শেষ হলে আরও আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে শ্রীক্ষেত্র।

     

  • India-Israel Defence: ভবিষ্যৎ সামরিক প্রযুক্তি নিয়ে যৌথ গবেষণা, উৎপাদন করবে ভারত-ইজরায়েল?

    India-Israel Defence: ভবিষ্যৎ সামরিক প্রযুক্তি নিয়ে যৌথ গবেষণা, উৎপাদন করবে ভারত-ইজরায়েল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দ্বিপাক্ষিক প্রতিরক্ষা সহযোগিতা ও গবেষণাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে নতুন চুক্তি করল ভারত ও ইজরায়েল। এই চুক্তির মূল লক্ষ্য হল ভবিষ্যতের সামরিক প্রযুক্তি এবং অস্ত্র ও সিস্টেমের সহ-উৎপাদনের ক্ষেত্রে গবেষণা ও উন্নয়ন করা এবং একইসঙ্গে সামরিক সহযোগিতা আরও গভীর করার দিকে মনোনিবেশ করা।

    প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে ভারত-ইজরায়েল সহযোগিতা (India Israel Defence cooperation) নিয়ে আলোচনা করলেন দু’দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রী। বৃহস্পতিবার দুই দিনের সফরে ভারতে এসেছেন করেন ইজরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী বেঞ্জামিন গ্যান্টজ। নয়াদিল্লি সফরে এসে প্রথমদিনই তিনি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের সঙ্গে বৈঠক করেন। দুই দেশ একে অপরকে সহযোগিতা করতে বদ্ধপরিকর বলে ট্যুইট করেন রাজনাথ। তিনি জানান, ‘India-Israel Vision on Defence Cooperation’ নিয়ে চুক্তিবদ্ধ হয় দুই দেশ।

    [tw]


    [/tw]

    বালাকোটের এয়ার স্ট্রাইক (Balakote Air Strike) থেকে পূর্ব লাদাখে (Ladakh) চিনা বাহিনীর (PLA) উপর নজরদারি, শত্রুপক্ষকে ধরাশায়ী করার যুদ্ধাস্ত্র তৈরির প্রযুক্তিতে বরাবরই ইজরায়েলি নির্ভরতা নজরে এসেছে। হেরন টিপি ড্রোন (Heron TP Drone) থেকে শুরু করে ফ্যালকন (Falcon)— শত্রুসেনার ওপর আক্রমণ শানানোর মতো সামরাস্ত্র ইজরায়েলের (Israel) থেকেই কিনেছে ভারত (India)। প্রতিরক্ষার কৌশল (Defence strategy) হোক বা সামরাস্ত্র তৈরির প্রযুক্তির আদানপ্রদান (Defence technology), ইজরায়েলকে সবসময়েই পাশে পেয়েছে ভারত। এবার সামরিক ক্ষেত্রে এই পারস্পরিক সহযোগিতাকেই অন্য মাত্রা দিতে চলেছে দুই দেশ।

    চলতি বছর ভারত-ইজরায়েলের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্কের ৩০ তম বর্ষপূর্তি উদযাপিত হচ্ছে। এই তিন দশকে দুদেশের মধ্যে  দ্বিপাক্ষিক প্রতিরক্ষা সহযোগিতা বিশেষ করে ক্ষেপণাস্ত্র, রাডার, ইলেকট্রনিক যুদ্ধ ব্যবস্থা এবং অন্যান্য অস্ত্র ও সরঞ্জামের ক্ষেত্রে প্রযুক্তির আদানপ্রদান হয়েছে। ভারত ও ইজরায়েল যৌথভাবে মাঝারি-পাল্লার সারফেস-টু-এয়ার-মিসাইল (MRSAM) বারাক 8 (Barak 8) এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম তৈরি করেছে। গত সেপ্টেম্বরে, ভারতীয় বায়ুসেনা এই সিস্টেমকে অন্তর্ভুক্ত করেছে যা ৭০ কিলোমিটার পাল্লা পর্যন্ত শত্রুর যে কোনও যুদ্ধবিমান, ক্ষেপণাস্ত্র, হেলিকপ্টার এবং আনম্যানড্ এরিয়াল ভেহিকল (ইউএভি) যানের মতো বায়বীয় হুমকিকে ছিটকে দিতে সক্ষম।

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে খবর,  নিরাপত্তা সংক্রান্ত ওই বিশেষ ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করেছেন দুই দেশের মন্ত্রী। ভারত-ইজরায়েলের মধ্যে ৩০ বছরের নিরাপত্তা সম্পর্ক আরও জোরদার করতে নিরাপত্তা ও প্রযুক্তি সহযোগিতা সম্প্রসারণ নিয়েও আলোচনা হয় বৈঠকে। ইজরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, প্রতিরক্ষা সম্পর্ক আরও গভীর করার জন্য পুনরায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়েছে দু’পক্ষ। ভারত ও ইজরায়েল উভয় দেশই সীমান্ত নিরাপত্তা এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে চলেছে। একসঙ্গে কাজ করার মাধ্যমে আমরা আমাদের সক্ষমতা বাড়াতে পারি এবং উভয় দেশের নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক স্বার্থ নিশ্চিত করতে পারি।”

    প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে ভারত ও ইজরায়েলের পারস্পরিক সহযোগিতা প্রথম নয়। যৌথ উদ্যোগে অত্যাধুনিক অস্ত্র এবং সামরিক সরঞ্জাম তৈরির জন্য সাব-ওয়ার্কিং গ্রুপও তৈরি করেছে ভারত-ইজরায়েল। দুই দেশের প্রতিরক্ষা সচিব ও সমরাস্ত্র নির্মাতা সংস্থাগুলির প্রতিনিধিরা ওই গ্রুপে রয়েছেন। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রের খবর, দ্বিপাক্ষিক চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি উৎপাদিত অস্ত্র এবং সামরিক সরঞ্জাম অন্য দেশে বিক্রিও ওই গ্রুপের অন্যতম লক্ষ্য। আগামী দিনেও যুদ্ধাস্ত্র তৈরির প্রযুক্তি আদানপ্রদান করবে দুই দেশ।

    ভারতের প্রতিরক্ষা গবেষণা সংস্থা ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (DRDO) এবং ইজরায়েলের প্রতিরক্ষা সংস্থা ডিরেক্টরেট অব ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (DDR and D)-এর মধ্যে প্রতিরক্ষা চুক্তি সাক্ষরিত হয়েছে। এই চুক্তি অনুযায়ী দুই দেশই প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে তাদের আধুনিক প্রযুক্তির আদানপ্রদান করবে বলেও স্থির হয়েছে।

  • Ganga Dussehra 2022: এবছর গঙ্গা দশেরা কবে? জানুন তারিখ-সময়, তাৎপর্য

    Ganga Dussehra 2022: এবছর গঙ্গা দশেরা কবে? জানুন তারিখ-সময়, তাৎপর্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গঙ্গা দশেরা হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যতম একটি উৎসব যা পবিত্র মা গঙ্গার পৃথিবীতে অবতরণকে চিহ্নিত করে। নির্জলা একাদশীর এক দিন আগে উৎসব শুরু হয় এবং ১০ দিন ধরে চলে। এই সময়ে ভক্তরা দেবীর আরাধনা করেন। এটি ‘গঙ্গাবতরণ’ নামেও পরিচিত, যা গঙ্গদেবীর অবতরণকে বোঝানো হয়।

    হিন্দু পুরাণ অনুসারে, ভগীরথের পূর্বপুরুষদের আত্মাকে অভিশাপ থেকে মুক্ত করতে জ্যৈষ্ঠ মাসের দশমী তিথিতে দেবী গঙ্গা পৃথিবীতে অবতরণ করেছিলেন। এইভাবে, গঙ্গা দশেরা জ্যৈষ্ঠ মাসে, শুক্লপক্ষ বা পূর্ণিমা পক্ষে  হয়।

    গঙ্গা দশেরার তারিখ এবং সময়:

    হিন্দু ক্যালেন্ডার ২০২২ অনুসারে, গঙ্গা দশেরা ৯ জুন রবিবারে শুরু হবে।

    দশমী তিথি শুরু হবে: ৯ জুন সকাল ৮টা ২১ মিনিটে।

    দশমী তিথি শেষ হবে: ১০ জুন সকাল ৭টা ২৫ মিনিটে।

    হস্ত নক্ষত্র শুরু হবে: ৯ জুন ভোর ৪টা ৩১ মিনিটে।

    হস্ত নক্ষত্র শেষ হবে: ১০ জুন ভোর ৪টা ২৬ মিনিটে।

    গঙ্গা দশেরা পূজার নিয়ম:

    এই দিনে ভক্তরা পবিত্র গঙ্গা নদীতে স্নান করেন এবং প্রার্থনা করেন। বিশ্বাস করা হয় যে পবিত্র নদীতে স্নান করলে অতীত এবং বর্তমানের সমস্ত পাপ ধুয়ে যায় এবং সমস্ত পাপ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। লোকেরা আরও বিশ্বাস করেন যে গঙ্গা জলের উপকারিতাও রয়েছে এবং এটি বিভিন্ন রোগ নিরাময় করে।

    গঙ্গা দশেরার তাৎপর্য:

    পৃথিবীতে মা গঙ্গা বা দেবী গঙ্গার অবতরণকে চিহ্নিত করতে গঙ্গা দশেরা পালন করা হয়। দুঃখ-কষ্ট থেকে মুক্তি পেতে ভক্তরা এই দিনে দেবী গঙ্গার পূজা করেন। এটি গৃহপ্রবেশের জন্য একটি শুভ দিন এবং যানবাহন বা নতুন ব্যবসা শুরু করা ও ব্যয়বহুল জিনিস কেনার জন্য একটি শুভ দিন বলে মনে করা হয়। প্রতি বছর ভক্তরা গঙ্গাস্নানে যান এবং গঙ্গা আরতিতে অংশগ্রহণ করেন।

    কেন উৎযাপিত হয় বুদ্ধ পূর্ণিমা? জানুন এই শুভদিনের মাহাত্ম্য ও তাৎপর্য

  • Uniform Civil Code: ‘সংবিধান-বিরোধী!’ অভিন্ন দেওয়ানি বিধির বিরুদ্ধে প্রস্তাব পাশ জমিয়ত উলেমা-এ-হিন্দের

    Uniform Civil Code: ‘সংবিধান-বিরোধী!’ অভিন্ন দেওয়ানি বিধির বিরুদ্ধে প্রস্তাব পাশ জমিয়ত উলেমা-এ-হিন্দের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয়দের জন্য অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) আনার প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে কেন্দ্র। এই সংক্রান্ত বিলটি (UCC Bill) যে কোনও সময় উত্থাপন হতে পারে সংসদে। তার আগেই প্রস্তাবিত এই বিধির বিরোধিতায় নেমে পড়ল জমিয়ত উলেমা-এ-হিন্দ (Jamiat ulama e hind)। রবিবার উত্তরপ্রদেশের দেওবন্দে একটি সভায় প্রস্তাবিত ওই বিলের বিরুদ্ধে প্রস্তাব পাশ করে জমিয়ত উলেমা-এ-হিন্দ। মুসলিম (muslim) এই সংগঠনটি বলেছে, অভিন্ন দেওয়ানি আইন ব্যক্তিগত আইন পালনে বাধা দেবে। এটি ভারতীয় সংবিধানে দেওয়া অধিকারগুলির পরিপন্থী।  

    আরও পড়ুন : হিজাব পরে বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকতে বাধা, মুখ্যমন্ত্রী বললেন, পড়াশোনায় মন দাও

    ’১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পরেই অভিন্ন দেওয়ানি বিধি তৈরির ওপর জোর দেয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi) সরকার। উনিশের ভোটে বিপুল জনাদেশ নিয়ে দ্বিতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরার পরে ফের অভিন্ন দেওয়ানি বিধি তৈরিতে উঠে পড়ে লাগে মোদি সরকার। সূত্রের খবর, এই সংক্রান্ত বিলটি যে কোনও দিন সংসদে উত্থাপন করা হতে পারে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে। তার আগে উত্তরাখণ্ডে (Uttarakhand) এই আইন তৈরির মহড়া শুরু হয়েছে। আইন তৈরি করতে ওই রাজ্যে একটি কমিটিও গঠন করা হয়েছে। এই কমিটির খসড়া নির্দেশিকা দিয়েছে কেন্দ্রীয় আইন মন্ত্রক। এ থেকেই স্পষ্ট, আইনের খসড়া রয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে।

    আরও পড়ুন : ১৮৬২টি মন্দির ভেঙে বদলে দেওয়া হয়েছে মসজিদে! তালিকা প্রকাশ হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের

    এর বিরুদ্ধেই ক্রমশ ঘুঁটি সাজাচ্ছে মুসলিম সংগঠন জমিয়ত উলেমা-এ-হিন্দ। রেজোলিউশনে বলা হয়েছে, এটি সংবিধানের প্রকৃত চেতনাকে উপেক্ষা করে। ইসলামিক আইনে হস্তক্ষেপ করা হোক, কোনও মুসলিমই চাইবেন না। কোনও সরকার অভিন্ন দেওয়ানি বিধি জোর করে চাপানোর চেষ্টা করলে ভুল করবে। মুসলমানেরা এই অবিচার মেনে নেবে না। সাংবিধানিক সীমার মধ্যে থেকে এর বিরুদ্ধে সব ধরনের ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে। অভিন্ন দেওয়ানি বিধি এমন একটি প্রস্তাব যা দেশের সব নাগরিকের জন্য তাদের ধর্ম, লিঙ্গ নির্বিশেষে সমানভাবে প্রযোজ্য।

    আরও পড়ুন : উত্তরাখণ্ডে চালু হতে চলেছে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি? কী বললেন পুষ্কর ধামি

    অভিন্ন দেওয়ানি বিধির বিরুদ্ধে প্রস্তাব ছাড়াও জমিয়ত উলেমা-এ-হিন্দ বর্তমানে চলা মন্দির-মসজিদ বিরোধের বিষয়েও একটি প্রস্তাব পাশ করেছে। মুসলিমদের এই সংগঠনটি বারাণসীর জ্ঞানবাপী মসজিদের (Gyanvapi Mosque) মতো উপাসনালয় আইন (Places of worship act) নিয়ে বিতর্কেও ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। সম্মেলনে জমিয়ত উলামায়-ই-হিন্দের প্রধান মাওলানা মাহমুদ আসাদ মাদানি বলেন, পাকিস্তানে যাওয়ার সুযোগ আমাদের ছিল। আমরা যাইনি। যারা সব সময় পাকিস্তান, পাকিস্তান করে, তাদের সেখানে যাওয়া উচিত। তিনি বলেন, মুসলমানদের নিজেদের দেশেই অপরিচিত করে ফেলা হয়েছে!

  • Monsoon: বর্ষা ঢুকল কেরালায়, আগামী সপ্তাহেই কি বাংলায়?

    Monsoon: বর্ষা ঢুকল কেরালায়, আগামী সপ্তাহেই কি বাংলায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্ধারিত সময়ের তিন দিন আগে কেরালায় (Kerala) প্রবেশ করল বর্ষা (Monsoon)। রবিবার, ২৯ জুন কেরালায় পৌঁছে গেল দক্ষিণ–পশ্চিম মৌসুমী বায়ু (southwest monsoon)। সাধারণ ভাবে ভারতে বর্ষা ঢোকার দিন হিসেবে জুন মাসের ১ তারিখকেই ধরা হয়। তবে সব সময় দিনক্ষণ মেনে বর্ষা আসে না। সে চলে তার মর্জিতে। বঙ্গোপসাগরের উপরে থাকা দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ুর উপর নির্ভর করে বর্ষা আসে। কখনও সে তিথি মেনে ঢোকে। কখনও অপেক্ষা করিয়ে রাখে। কখনও আবার সময়ের আগেই এসে হাজির হয়।

    মৌসম ভবনের রেকর্ড বলছে, গত ১০ বছরে ১ জুন দেশে বর্ষা ঢুকেছে দু’বার। ২০১৪, ২০১৫, ২০১৬ এবং ২০১৯ সালে প্রায় এক সপ্তাহ দেরি করে বর্ষা এসেছে। আবার মে মাসেই বর্ষা চলে এসেছে ২০১৭ এবং ২০১৮ সালে। শেষ ২০১৮ সালে ২৯ মে বর্ষা ঢুকেছিল দেশে। যেমনটি এ বার হয়েছে। 

    [tw]


    [/tw]

    চলতি বছর আগেই আন্দামানে বর্ষা প্রবেশ করেছিল। তখনই ভারতীয় আবহাওয়া দফতর (IMD) জানিয়ে দেয দেশেও তাড়াতাড়ি বর্ষা চলে আসবে। সেই পূর্বাভাস মেনেই কেরলে বর্ষার প্রবেশ ঘটল। ভারতীয় আবহাওয়া দফতর (‌আইএমডি)‌–র ডিরেক্টর মৃত্যুঞ্জয় মহাপাত্র জানান, রবিবারই উপসাগর থেকে ভারতের স্থলভাগে প্রবেশ করেছে বর্ষা। কেরালায় বর্ষা আগে ঢুকেছে তাই সারা দেশেই এর কম-বেশি প্রভাব পড়বে। তবে কি বাংলাতেও বর্ষা আগেই আসবে? এ প্রশ্নের উত্তর এখনই মেলেনি। আবহাওয়া দফতর এখনও নিশ্চিত নয়, যে কেরালায় বর্ষা আগে এসেছে বলে দেশের বাকি অংশেও আগেই আসবে। 

    বাংলায় সাধারণত বর্ষা ঢোকে উত্তরবঙ্গ হয়ে। প্রথমে উত্তরবঙ্গ তার পর ধীরে ধীরে এগোয় দক্ষিণবঙ্গের দিকে। ৮ থেকে ১০ জুন উত্তরবঙ্গে বর্ষা আসে। তবে বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ু এ বছর একটু আগে আগেই পৌঁছে যাচ্ছে সর্বত্র। যদি তা-ই হয়, সেক্ষেত্রে বাংলায় এক সপ্তাহের মধ্যেই বর্ষা চলে আসবে।

  • Yogi Adityanath: অযোধ্যার পর জেগে উঠছে কাশী, মথুরা, বিন্ধ্যবাসিনী ধাম দাবি যোগীর 

    Yogi Adityanath: অযোধ্যার পর জেগে উঠছে কাশী, মথুরা, বিন্ধ্যবাসিনী ধাম দাবি যোগীর 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যায় রামমন্দির-বাবরি মসজিদ (Ram Mandir Babri Masjid) মামলায় সুপ্রিম কোর্টের ঐতিহাসিক রায়ের পর দেশজুড়ে একটি ডাক উঠেছিল। হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলি তখন থেকেই বলতে শুরু করেছিল, “অযোধ্যা তো সির্ফ ঝাঁকি হ্যায়, কাশী-মথুরা বাকি হ্য়ায়।”  অর্থাৎ, অযোধ্যা সারা হয়েছে, কাশী-মথুরা এখনও বাকি আছে।

    গত একমাস ধরে খবরের শিরোনামে চলে আসা কাশী (Kashi) ও মথুরার (Mathura) মন্দির-মসজিদ বিতর্কে এবার ঘুরিয়ে সেই ডাক মনে করালেন যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। জ্ঞানবাপী মসজিদ (Gyanvapi Masjid) চত্বরে হিন্দুদের পূজাপাঠের আর্জি, মথুরায় শ্রীকৃষ্ণের জন্মস্থান (Sri Krishna Janmabhoomi) থেকে শাহী ইদগাহ মসজিদ (Shahi Idgah Masjid) সরিয়ে নেওয়ার দাবি নিয়ে মুখ খুললেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী। সরাসরি কোনও মন্তব্য না করে যোগী বলেন, “অযোধ্যায় (Ayodhya) রাম মন্দির নির্মাণ শুরু হওয়ার পর মনে হচ্ছে কাশী, মথুরাও নতুন করে জেগে উঠছে।”

    গত একমাস ধরে বারাণসী ও মথুরার জেলা আদালতে মন্দির-মসজিদ বিতর্ক নিয়ে মামলা অব্যাহত। বারাণসীতে কাশী বিশ্বনাথ মন্দির (Kashi Viswanath temple) লাগোয়া জ্ঞানবাপী মসজিদ চত্বরে পূজার্চনার আর্জি জানিয়ে হওয়া একাধিক মামলার শুনানি চলছে। অন্যদিকে, মথুরায় (Mathura) হিন্দুত্ববাদী বিভিন্ন সংগঠনের দাবি, শাহী ইদগাহ মসজিদের জায়গাটিই ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্মস্থান বা গর্ভগৃহ। ওই জায়গা ফিরিয়ে দিতে হবে। এই সংক্রান্ত কয়েকটি মামলার শুনানি চলছে মথুরার আদালতে।

    দ্বিতীয়বার সরকার পরিচালনার দায়িত্ব পাওয়ার পর রবিবার প্রথম বিজেপি রাজ্য কমিটির বৈঠকে উপস্থিত হন যোগী। সেখানেই তিনি কাশী, মথুরার প্রসঙ্গ টানেন। এদিন যোগী বলেন, “বারাণসী, মথুরা বৃন্দাবন, বিন্ধ্যবাসিনী ধাম (Vindhyavasini Dham), নৈমিশ ধামের মতো সমস্ত তীর্থস্থান আবার জেগে উঠছে। এই পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে আমাদের আবার এগিয়ে যেতে হবে।”

    আরও পড়ুন: মন্দির ভেঙে মসজিদ তৈরি করা দাসত্বের নিদর্শন, বলেছিলেন গান্ধীজি

    নানা ক্ষেত্রে সরকারের সাফল্যের কথা উল্লেখ করে যোগী বিজেপি কর্মকর্তাদের এখন থেকেই ২০২৪-এর লোকসভা ভোটের প্রস্তুতি শুরু করে দিতে বলেন। তিনি জানান, কাশী বিশ্বনাথ মন্দির করিডর নির্মাণের পর সেখানে দিনে একলাখ ভক্তের সমাগম হচ্ছে। প্রশাসন কঠোর এবং সংবেদনশীল বলেই, রাজ্যে এখন আর সাম্প্রদায়িক হিংসার ঘটনা চোখে পড়ে না, দাবি যোগীর। তাঁর অভিমত, তিনি দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর বড় উৎসব ছিল রামনবমী, হনুমান জয়ন্তী এবং ইদ। যোগী জানান, এই সব উৎসবে শান্তি বজায় ছিল রাজ্যে। এবারই প্রথম রাস্তায় ইদের নমাজ হয়নি। সবাই নিজ নিজ ধর্মস্থানে শান্তিতে ধর্মাচরণ করতে পেরেছেন। দলীয় সভায় উপাসনাস্থলগুলির নিরাপত্তা জোরদারেও বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানান যোগী।

LinkedIn
Share