Blog

  • Maharastra Crisis: শিবসেনা কার? উদ্ধব, শিন্ডেকে তথ্যপ্রমাণ জমা দেওয়ার নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

    Maharastra Crisis: শিবসেনা কার? উদ্ধব, শিন্ডেকে তথ্যপ্রমাণ জমা দেওয়ার নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রে (Maharastra) পতন হয়েছে উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray) সরকারের। ক্ষমতায় এসেছে একনাথ শিন্ডে (Eknath Shinde) সরকার। দু পক্ষই আসল শিবসেনা বলে দাবি করেছে। শিবসেনার রাশ কার হাতে থাকবে তা প্রমাণ করতে উদ্ধব ঠাকরে ও একনাথ শিন্ডেকে উপযুক্ত তথ্যপ্রমাণ জমা দেওয়ার নির্দেশ দিল নির্বাচন কমিশন। ৮ আগস্টের মধ্যে এই তথ্যপ্রমাণ জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তার পরেই শুরু হবে শুনানি।

    শিবসেনা, কংগ্রেস এবং এনসিপিকে নিয়ে গড়া মহা বিকাশ আগাড়ি জোট থেকে বেরিয়ে বিজেপির সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে সরকার চালানোর ইচ্ছে প্রকাশ করেন শিবসেনা নেতা একনাথ শিন্ডে। তা নিয়েই তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে বিরোধ বাঁধে একনাথ শিন্ডের। বিরোধের জল এতদূর গড়ায় যে পরে অনুগামী বিধায়কদের নিয়ে প্রথমে গুজরাটের সুরাট ও পরে আসামের গুয়াহাটিতে পৌঁছে যান শিন্ডে। পরে বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গড়েন শিন্ডে। পতন হয় ঠাকরে মন্ত্রিসভার।

    আরও পড়ুন : বিজেপির সঙ্গে জোট গড়তে মোদির সঙ্গে কথা বলেছিলেন উদ্ধব ঠাকরে নিজে!

    এর পরেই শিন্ডে শিবির দাবি করে তারাই আসল শিবসেনা। এদিকে, মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরেও জানান, তাঁর বাবার তৈরি দলের নাম বা প্রতীক ব্যবহারের অধিকার অন্য কারও নেই। শিবসেনার রাশ নিজের হাতে রাখতে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হন ঠাকরে। পাল্টা চিঠি লিখে শিন্ডেও জানান, বিধানসভায় শিবসেনার ৫৬ জন বিধায়কের মধ্যে ৪০ জনেরই সমর্থন রয়েছে তাঁর দিকে। লোকসভার ১৮ জন সাংসদের ১২ জনও তাঁর সঙ্গেই রয়েছেন বলেও দাবি করেন শিন্ডে।

    আরও পড়ুন : মহারাষ্ট্র মামলা বৃহত্তর বেঞ্চে পাঠাল সুপ্রিম কোর্ট, পরবর্তী শুনানি ১ অগাস্ট

    দু পক্ষের এই দাবি ও পাল্টা দাবির প্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়, দুই শিবিরকেই ৮ আগস্টের মধ্যে তথ্যপ্রমাণ জমা দিতে হবে। একই সঙ্গে লিখিত বিবৃতি দিয়ে বিস্তারিত জানাতে হবে দলের অন্দরে এই যে বিবাদ, যার জেরে ৪০ বিধায়ককে নিয়ে শিন্ডের আলাদা হয়ে যাওয়া এবং বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গঠন করা নিয়ে তাঁদের কী মতামত রয়েছে।

    নির্বাচন কমিশনের তরফে পাঠানো নোটিশে বলা হয়েছে, এটা প্রমাণিত যে শিবসেনার অন্দরে বিভেদ তৈরি হয়েছে। একটি অংশের নেতৃত্ব দিচ্ছেন একনাথ শিন্ডে, অন্য অংশের নেতৃত্বে রয়েছেন উদ্ধব ঠাকরে। দুই অংশেরই দাবি, তারাই আসল শিবসেনা এবং তাদের নেতা দলের সভাপতি। দুই বিরোধী গোষ্ঠীর দাবিকে সমান গুরুত্ব দিয়ে বিচার বিশ্লেষণ করতে দু পক্ষকেই লিখিত বিবরণ দিতে বলা হয়েছে।

     

  • Neeraj Chopra: স্বপ্নের সামনে সোনার ছেলে! জেনে  নিন বিশ্ব অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে কখন নামবেন নীরজ

    Neeraj Chopra: স্বপ্নের সামনে সোনার ছেলে! জেনে নিন বিশ্ব অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে কখন নামবেন নীরজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক থ্রোয়েই ফাইনাল নিশ্চিত করেছেন। আর একটা থ্রো ভালো হলেই সোনার পদক। ইতিহাসের হাতছানি ভারতীয় জ্যাভলিন থ্রোয়ার নীরজ চোপড়ার (Neeraj Chopra) সামনে। সোনা জিতলে পুরুষ জ্যাভলিন থ্রোয়ারদের মধ্যে একই বছরে অলিম্পিক এবং বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে সোনা জিতবেন নীরজ। শেষ বার এই কীর্তি গড়েছিলেন নরওয়ের আন্দ্রেস থোরকিলসন। ২০০৮ অলিম্পিকে সোনা জিতেছিলেন। এর পরই বিশ্ব অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপে সোনা জেতেন তিনি। এ বার নীরজের সামনেও সেই সুযোগ। 

    বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে নীরজের মূল প্রতিপক্ষ অ্যান্ডারসন পিটার্স। বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপের (World Athletics Championship) ফাইনালে যোগ্যতা অর্জন করেছেন ১২ জন জ্যাভলিন থ্রোয়ার। তবে মূল লড়াই টোকিও অলিম্পিকে সোনাজয়ী নীরজ চোপড়া এবং বিশ্বের এক নম্বর জ্যাভলিন থ্রোয়ার অ্যান্ডারসন পিটার্সের (Anderson Peters)। সম্প্রতি স্টকহোম ডায়মন্ড লিগে ৯০.৩১ মিটার ছুড়েছেন অ্যান্ডারসন। ৮৯.৯৪ মিটারে দ্বিতীয় স্থানে ছিলেন নীরজ। ফাইনালে উঠেছেন আর এক ভারতীয় রোহিত যাদবও। তবে ভারতের টেক্কা নীরজই। 

    কখন নামবেন নীরজ: শনিবার বিশ্ব অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপ-২০২২ এ নীরজ চোপড়ার ফাইনাল। তবে ইভেন্টটি ভারতীয় সময় অনুযায়ী রবিবার সকাল ৭টা ০৫ মিনিটে শুরু হবে।

    কোথায় দেখবেন: বিশ্ব মিটে জ্যাভলিন থ্রো পুরুষদের ফাইনালে ভারতের নীরজ চোপড়ার পারফরম্যান্স সরাসরি দেখা যাবে Sony TEN 2 এবং Sony TEN 2 HD টিভি চ্যানেলে। পুরুষদের জ্যাভলিন থ্রো ফাইনালের লাইভ স্ট্রিমিং দেখা যাবে Sony LIV OTT প্ল্যাটফর্মে।

    আরও পড়ুন: চিনা প্রতিদ্বন্দ্বীর থেকে জয় ছিনিয়ে সিঙ্গাপুর ওপেনে চ্যাম্পিয়ন পিভি সিন্ধু

    অন্যদিকে চলতি বিশ্ব অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপের আসরে জ্যাভলিন থ্রোয়িং-য়ে মহিলাদের ফাইনালে সাত নম্বরে থামলেন ভারতীয় কন্যা অন্নু রানি (Annu Rani)। ফাইনালে এই ভারতীয় অ্যাথলিটের (Indian Athlete) সেরা পারফরম্যান্স ৬১.১২ মিটার। ছ’টি চেষ্টার মধ্যে দ্বিতীয় চেষ্টায় সবথেকে বেশি দূরত্বে জ্যাভলিন ছোড়েন অন্নু। অনেক আশা জাগিয়ে ফাইনালে জায়গা করে নিয়েছিলেন অন্নু। কিন্তু প্রত্যাশা পুরণ করতে ব্যর্থ তিনি। মহিলা বিভাগের ফাইনালে ৬৬.৯১ মিটার জ্যাভলিন ছুড়ে সোনা জিতেছেন অস্ট্রেলিয়ার কেলসি-লি বারবের। ৬৪.০৫ মিটার দূরত্বে জ্যাভলিন ছুড়ে রুপো জিতেছেন আমেরিকার কারা উইঙ্গার। ৬৩.২৭ মিটার জ্যাভলিন ছুড়ে ব্রোঞ্জ পেয়েছেন জাপানের হারুকা কিতাগুচি। 

  • Draupadi Murmu: ঘরের মেয়ে হতে চলেছেন রাষ্ট্রপতি, উৎসবের মেজাজ দ্রৌপদীর গাঁয়ে

    Draupadi Murmu: ঘরের মেয়ে হতে চলেছেন রাষ্ট্রপতি, উৎসবের মেজাজ দ্রৌপদীর গাঁয়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘরের মেয়ে মর্যাদা পেতে চলেছেন দেশের প্রথম নাগরিকের। তাই উৎসবের মেজাজ ওড়িশার (Odisha) ময়ূরভঞ্জের প্রান্তিক জনপদ উপরবেদায় (Uparbeda)। এই গাঁয়েরই মানুষ দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। দেশের পঞ্চদশ রাষ্ট্রপতি (President) হতে চলেছেন তিনি। তাই উৎসবের মেজাজে গোটা তল্লাট। আজ, বৃহস্পতিবার দিনটিকে উপরবেদাবাসী বিজয় দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

    দেশের পঞ্চদশ রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের (Presidential Elections) ফল ঘোষণা হবে বৃহস্পতিবার। প্রধান নাগরিকের পদে বসতে চলেছেন এনডিএ প্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মু (NDA candidate Draupadi Murmu)। তিনি জনজাতি (Tribal) সম্প্রদায়ের। তিনি জিতলে দেশের শীর্ষ পদ এই প্রথম অলঙ্কৃত করবেন জনজাতির কোনও মহিলা। সেই কারণেই দ্রৌপদীর গ্রাম উপরবেদায় শুরু হয়েছে অকাল উৎসব।

    আরও পড়ুন : রাইসিনা হিলসের দৌড়ে এগিয়ে দ্রৌপদী, যোজন পিছিয়ে যশবন্ত

    দ্রৌপদীর জয় এক প্রকার নিশ্চিত ধরে নিয়েই সাজো সাজো রব উপরবেদায়। এদিন সকাল থেকেই ঝাঁট দেওয়া হয়েছে রাস্তা। ফুল এবং বৈদ্যুতিক আলো দিয়ে সাজানো হয়েছে গোটা গ্রাম। সেজেগুজে প্রস্তুত সাঁওতালি (Santhali) নৃত্যশিল্পীরাও। দ্রৌপদীকে রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করার সঙ্গে সঙ্গেই শুরু হয়ে যাবে আদিবাসী (Adivasi) নৃত্য।

    দ্রৌপদীর গ্রাম উপরবেদার বাসিন্দা সুকুল মুর্মু। পেশায় চাষি। তিনি বলেন, গ্রামের কৃষকরা এদিন চাষের কাজ করবেন না বলেই ঠিক করেছেন। যদিও এটা ধান চাষের ভরা মরশুম। উপরবেদার বাসিন্দাদের প্রধান পেশাই চাষবাস। কেউ কেউ অবশ্য হাঁস-মুরগি এবং ছাগল পালন করেন। গাঁয়ের ৫০ জন বাসিন্দা চাকরি করেন বিএসএফ এবং সিআরপিএফে।

    আরও পড়ুন : “বাংলার সব বিধায়ক, সাংসদের ভোট আমি পাব”, আশাবাদী দ্রৌপদী মুর্মু

    দ্রৌপদীর এক আত্মীয় দুলারি টুডু। তিনি বলেন, কী যে আনন্দ হচ্ছে, তা বলে বোঝাতে পারব না। দিদি যেবার ঝাড়খণ্ডের রাজ্যপাল হয়েছিলেন, তখনও আনন্দে মেতে উঠেছিল গোটা গ্রাম। আর এখন তিনি রাষ্ট্রপতি হতে চলেছেন। তাই এই আনন্দ ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না।

    কিছুদিন আগেও ভাবী রাষ্ট্রপতির গ্রামে বিদ্যুতের আলো ছিল না। দ্রৌপদী প্রার্থী হতেই আলো আসে গ্রামে। দ্রৌপদীর আর এক আত্মীয় বলেন, দ্রৌপদী রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী হতেই গাঁয়ে বিদ্যুতের আলো এসেছে। তখন থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে উৎসব। দ্রৌপদীর ছোট ভাই তরণীসেন বলেন, গেলেই দেখতে পাবেন কী উন্মাদনা শুরু হয়েছে গ্রামে!

     

  • Polio in US: এক দশক পরে পোলিও আক্রান্তের হদিশ যুক্তরাষ্ট্রে 

    Polio in US: এক দশক পরে পোলিও আক্রান্তের হদিশ যুক্তরাষ্ট্রে 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রায় এক দশক পরে পোলিও (OPV) আক্রান্তের হদিশ মিলল আমেরিকায় (United States)।  নিউইয়র্কে সম্প্রতি এক পোলিও (Polio) রোগীর সন্ধান মিলেছে। নিউইয়র্কের (New York) রকল্যান্ড কাউন্টির (Rockland County) বাসিন্দা,  ২০ বছর বয়সী এক যুবকের শরীরে পোলিও ভাইরাস পাওয়া গিয়েছে। বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য পরীক্ষা হয়েছে ওই ব্যক্তির। দশ বছর আগে আমেরিকাকে পোলিও মুক্ত ঘোষণা করা হয়। এর পর এটিই প্রথম ঘটনা। আমেরিকায় ২০১৩ সালে শেষ পোলিও রোগীর সন্ধান পাওয়া যায়।

    আরও পড়ুন: আতঙ্ক বাড়াচ্ছে মাঙ্কি পক্স, তৃতীয় আক্রান্তের হদিশ মিলল সেই কেরলেই 
     
    সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রায় একমাসে ধরে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন ওই যুবক। বিভিন্ন রকম পরীক্ষা নিরীক্ষা (Medical Checkup) করেও কোনও রোগ ধরা পড়ছিল না। শেষে বৃহস্পতিবার পোলিও-র পরীক্ষা করলে সেই রোগ ধরা পড়ে। রোগীকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে এবং তিনি পরিবারের সঙ্গে বাড়িতেই রয়েছেন। ব্যক্তি দাঁড়াতে পারলেও, হাঁটতে অসুবিধা হয় তাঁর।

    আরও পড়ুন: করোনা আক্রান্ত মার্কিন রাষ্ট্রপতি, ভিডিও বার্তায় জানালেন নিজেই 
     
    এক বিশেষজ্ঞের মতে, পোলিও একটি ভাইরাসজনিত রোগ। এই ভাইরাস স্নায়ুতন্ত্রকে প্রভাবিত করে। ফলে পেশী দুর্বলতার মতো সমস্যা দেখা দেয়। অনেক সময় মৃত্যুও হতে পারে। 

    মার্কিন স্বাস্থ্য দফতরের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ৯৫ শতাংশ মানুষের পোলিওর কোনো উপসর্গ নেই। কিন্তু তাঁদের থেকে ভাইরাস ছড়াতে পারে। 

    টিকা নেওয়ার গাফিলতির কারণেই এই রোগ ফিরে আসছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তাই যারা এখনও টিকা নেন নি তাঁদের দ্রুত স্বাস্থ্য কেন্দ্রে গিয়ে টিকা নেওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে সরকারের পক্ষ থেকে। 

    ১৯৮৮ সালের পর থেকে বিশ্বজুড়ে পোলিও-র প্রভাব কমতে শুরু করে। প্রায় ৯৯ শতাংশ কমে আসে আক্রানতের সংখ্যা। তারপরে ১২৫টি দেশে পোলিওকে এন্ডেমিক ঘোষণা করা হয়। তারপর থেকে বিশ্বজুড়ে এযাবৎ ৩.৫ লক্ষ পোলিও আক্রান্তের হদিশ পাওয়া গিয়েছে। 

     

  • ED_CBI: পশ্চিমবঙ্গে ইডি-সিবিআই কী করছে, জানেন কি?

    ED_CBI: পশ্চিমবঙ্গে ইডি-সিবিআই কী করছে, জানেন কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাহাড় প্রমাণ দুর্নীতির অভিযোগ। কখনও কয়লা কেলেঙ্কারি, কখনও বা গরু পাচার মামলা (Cattle Smuggling Case)। দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে স্কুল সার্ভিস কমিশনের (ssc scam) মাধ্যমে শিক্ষক নিয়োগেও। আদালতের নির্দেশে বাংলার এই সব মামলার তদন্ত শুরু করেছে সিবিআই (CBI), ইডি (ED)।

    একনজরে দেখে নেওয়া যাক কেঁচো খুঁড়তে ইডি-সিবিআই এ রাজ্যে কোন কোন কেউটের সন্ধান করছে।

    ১) কয়লা কেলেঙ্কারিতে ৪ জন ব্যবসায়ীকে তলব করা হয়েছে।

    ২) অনুব্রত মণ্ডলের মেয়ের নামে মিলেছে বিপুল পরিমাণ সম্পত্তির হদিশ।

    ৩) অনুব্রত মণ্ডলের দেহরক্ষীরও ১০০ কোটি টাকার সম্পত্তির খোঁজ পাওয়া গিয়েছে।

    আরও পড়ুন : এসএসসি কাণ্ডে গ্রেফতার পার্থ চট্টোপাধ্যায়, আজই তোলা হবে আদালতে

    ৪) অনুব্রত মণ্ডলকে জেরা করা হয়েছে।   

    ৫) কয়লা কেলেঙ্কারিতে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁর স্ত্রী রুজিরাকে জেরা করা হয়েছে।  

    ৬) প্রাক্তন যুব তৃণমূল নেতা বিনয় মিশ্রের বিরুদ্ধে জারি করা হয়েছে লুকআউট নোটিশ।

    ৭) কয়লাকাণ্ডে পূর্বতন ও বর্তমান মিলিয়ে ইস্টার্ন কোলফিল্ডসের চার ম্যানেজারকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই।   

    ৮) বীরভূমকাণ্ডে তৃণমূলের ব্লক প্রেসিডেন্ট আনারুল হোসেনের বিরুদ্ধে চার্জশিট পেশ করা হয়েছে।

    ৯) কয়লাকাণ্ডে গ্রেফতার করা হয়েছে জনৈক গুরুপদ মাজিকে।  

    ১০) গরু পাচারকাণ্ডে মূল অভিযুক্ত এনামূল হককে গ্রেফতার করা হয়েছে দিল্লি থেকে।

    ১১) ১৮৪ কোটি টাকা প্রতারণার অভিযোগে কলকাতা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে এক ব্যবসায়ীকে।

    ১২) কলকাতা হাইকোর্ট থেকে সাতটি মামলার তদন্তভার তুলে দেওয়া হয়েছে সিবিআইয়ের হাতে। এগুলি হল, বীরভূম হিংসা, ভাদু শেখে হত্যা, এসএসসি দুর্নীতি, তপন কান্দু হত্যাকাণ্ড এবং হাঁসখালি ধর্ষণকাণ্ড।

    ১৩) নির্বাচনোত্তর হিংসায় তারক সাহু হত্যাকাণ্ডে গ্রেফতার করা হয়েছে ৯ জনকে।

    ১৪) নারদকাণ্ডে গ্রেফতার করা হয়েছে তৃণমূলের ৪ হেভিওয়েটকে।

    ১৫) মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের এক ঘনিষ্ঠের বাড়ি থেকে বাজেয়াপ্ত হয়েছে ২০ কোটি টাকা।

     

     

  • Suvendu Adhkari: এটা তো সবে ট্রেলার, পুরো সিনেমা এখনও বাকি! ট্যুইটে কাকে বিঁধলেন শুভেন্দু অধিকারী?

    Suvendu Adhkari: এটা তো সবে ট্রেলার, পুরো সিনেমা এখনও বাকি! ট্যুইটে কাকে বিঁধলেন শুভেন্দু অধিকারী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে তৃণমূল মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে (Partha Chatterjee)। প্রায় ২৭ ঘণ্টা জেরার পর রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীকে গ্রেফতার করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED)। পার্থ ঘনিষ্ঠ অভিনেত্রী অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের (Arpita Mukherjee) বাড়ি থেকে মিলল বস্তা বস্তা টাকা। শুক্র থেকে শনি সপ্তাহের শেষে শিক্ষক-নিয়োগে দুর্নীতি নিয়েই তোলপাড় রাজ্য-রাজনীতি। রাজ্যের মন্ত্রীর গ্রেফতারের ঘটনাকে ‘ট্রেলার’ বলে দাবি করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।  ট্যুইটবার্তায় শুভেন্দু জানান, এটা তো সবে ট্রেলর, পুরো সিনেমাটা এখনও বাকি রয়েছে।

    [tw]


    [/tw]

    নাম না করলেও দক্ষিণ কলকাতার একটি বিখ্যাত পুজোর অনুষ্ঠানের ছবি দিয়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ করলেন বিরোধী দলনেতা। শুভেন্দু দুটো ছবি দিয়ে ট্যুইট করেন। যেখানে একই মঞ্চে পাশাপাশি বসে থাকতে দেখা যায়, মমতা, পার্থ এবং অর্পিতাকে। হাসি মুখে অর্পিতার সঙ্গে আলাপও জমান তৃণমূল নেত্রী। সত্যিই কি পার্থ-অর্পিতা ঘনিষ্ঠতার কথা জানতেন না মুখ্যমন্ত্রী? যেমন তিনি বা তাঁর দল জানে না এসএসসি নিয়োগে দুর্নীতি হয়েছে। টাকা উড়েছে যত্রতত্র।

    [tw]


    [/tw]

    প্রসঙ্গত, তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ আগেই ট্যুইট করে বলছেন, ইডি যে টাকা উদ্ধার করেছে, তার সঙ্গে তৃণমূলের কোনও সম্পর্ক নেই। এই তদন্তে যাঁদের নাম আসছে, এ সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাব দেওয়ার দায়িত্ব তাঁদের বা তাঁদের আইনজীবীদের। কেন দলের নাম জড়িয়ে প্রচার চলছে,দল নজর রাখছে। অতএব পরিষ্কার এই ঘটনা থেকে নিজেদের সরিয়ে রাখার চেষ্টায় ব্যস্ত তৃণমূল। তবে এত সহজে দায় কি এড়ানো যায়? প্রশ্ন রাজনৈতিক মহলে। অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের বাড়ি থেকে টাকা উদ্ধারের পর শুভেন্দু ট্যুইট করে জানান, SSC দুর্নীতির মামলায়, পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ সহযোগী অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের বাড়ি থেকে ২০ কোটি টাকা উদ্ধার করেছে ইডি। সূত্রের দাবি, টাকার বান্ডিলগুলি ছিল, অশোক স্তম্ভের ছবি দেওয়া,পশ্চিমবঙ্গ সরকারের শিক্ষা দফতরের খামের মধ্যে। 

    আরও পড়ুন: এসএসকেএম নৈব নৈব চ, পার্থর স্বাস্থ্যপরীক্ষা জোকা ইএসআই-তে, প্রয়োজনে তৈরি সেনা হাসপাতালও

    নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টেও এই নিয়ে মুখ খুলেছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের গ্রেফতার হওয়ার পর শাসক দলকে খোঁচা দিয়ে শুভেন্দু লেখেন, “হিমশৈলের চূড়া সবেমাত্র দৃশ্যমান হয়েছে। একটি প্রজন্মকে প্রতারিত হতে হয়েছে। যোগ্য মেধাবী চাকরি প্রার্থীরা ক্লাসরুমের জায়গায়, পথে বসে প্রতিবাদ আন্দোলন করতে বাধ্য হয়েছে। তাদের চোখের জল বৃথা যাবে না। যোগ্য প্রার্থীদের আবেদন বিবেচনা করে মহামান্য কলকাতা হাইকোর্ট যে তদন্ত প্রক্রিয়ার নির্দেশ দেন, তার প্রভাব পড়তে শুরু হয়েছে।” আদালতের প্রতি কৃতজ্ঞতাও স্বীকার করেন তিনি। 

  • Narendra Modi Popularity: ফের বিশ্বসেরা মোদি! সকল রাষ্ট্রনেতাদের পিছনে ফেলে জনপ্রিয়তার শিখরে ভারতের প্রধানমন্ত্রী

    Narendra Modi Popularity: ফের বিশ্বসেরা মোদি! সকল রাষ্ট্রনেতাদের পিছনে ফেলে জনপ্রিয়তার শিখরে ভারতের প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জনপ্রিয়তার নিরিখে শীর্ষে অবস্থান করছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিই (Modi)। এমনকি ছাপিয়ে গেলেন বিশ্বের তাবড় তাবড় নেতা সহ আমেরিকার জো বাইডেন (Joe Biden) কেও। মোদি ভক্তদের ক্ষেত্রে এক আনন্দের খবর তো বটেই, পুরো বিশ্বে এক ইতিহাস তৈরি করেছেন তিনি। এর আগে হয়তো ভারতের কোনও প্রধানমন্ত্রীই এত পরিমাণে জনপ্রিয়তা লাভ করেননি।

    জনপ্রিয়তার নিরিখে একটি বিশ্বব্যাপী সমীক্ষায় উঠে এল এমনই এক আশ্চর্যকর তথ্য। আমেরিকার একটি সংস্থা ‘মর্নিং কনসাল্ট’-এ (Morning Consult) এই তথ্য উঠে এসেছে। সেখানে দেখা গিয়েছে, এই সমীক্ষায় জনপ্রিয়তার নিরিখে সবার উপরে এক নম্বরে রয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন মেক্সিকোর রাষ্ট্রপতি লোপেজ ও’ব্র্যাডর। ৭৫ শতাংশ সমর্থন পেয়ে নরেন্দ্র মোদি প্রথম স্থানে রয়েছেন। দ্বিতীয় স্থানে থাকা লোপেজের পক্ষে সমর্থন রয়েছে ৬৩ শতাংশ। তৃতীয় স্থানে রয়েছেন ইটালির প্রধানমন্ত্রী মারিও দ্রাঘি। তাঁর পক্ষে ৫৪ শতাংশ সমর্থন রয়েছে। চতুর্থ স্থানে আছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট বলসোনারো। তিনি ৪২ শতাংশ সমর্থন পেয়েছেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন রয়েছেন পঞ্চম স্থান। তাঁর পক্ষে সমর্থন রয়েছে মাত্র ৪১ শতাংশ। এছাড়াও ইম্যানুয়েল ম্যাক্রো, ট্রুডিউ রয়েছেন অনেক নীচে।

    শুধুমাত্র দেশেই নয়, মোদির জনপ্রিয়তা এতই বেশি যে তিনি পুরো বিশ্বে সমস্ত প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতিকে হারিয়ে উঠে এসেছেন শীর্ষে। আমেরিকার সংস্থা ‘মর্নিং কলসাল্ট’-এর সমীক্ষার প্রথম থেকেই মোদিই এক নম্বরে রয়েছেন। এমনকি করোনা আবহেও তাঁর স্থান এক নম্বর থেকে সরে যায়নি। গত বছরের সমীক্ষায়ও তিনিই প্রথমে ছিলেন কিন্তু সেবার তিনি ৭০ শতাংশ সমর্থন পেয়েছিলেন। আর এ বছরেই এক ধাক্কায় ৭৫ শতাংশে পৌঁছে গিয়েছেন।

    তবে কীভাবে তিনি এত মানুষের সমর্থন পেয়ে এক নম্বরে উঠে এসেছেন, তা নিয়ে প্রশ্ন শুরু হয়েছে। তবে বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, করোনার সময়ে তিনি যেভাবে দেশের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছিলেন, আবার রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সময় তিনি যেভাবে তাঁর অবস্থান রেখেছিলেন তাঁর জন্যই তিনি বর্তমানে যুব সমাজের কাছে এক অনুপ্রেরণা হয়ে উঠেছেন ও তাঁদের সবার সমর্থনেই মোদি আজ শিখরে অবস্থান করছেন।

    প্রত্যেক ৭ দিন অন্তর এই ২২ টি দেশের রাজনৈতিক নেতাদের জনপ্রিয়তা কতটা বাড়ল বা কতটা কমল, সেই তথ্য প্রকাশ করে এই সংস্থাটি। এবারে ১৭ অগাস্ট থেকে ২৩ অগাস্টের মধ্যে প্রাপ্ত বয়স্কদের মধ্যে এই সমীক্ষা করেই তথ্য প্রকাশ্যে আসে ও এই খবর গোটা বিশ্বের রাজনৈতিক মহলকে চমকে দিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Vice-President Poll: ধনখড়ের বিরুদ্ধে ভোট নয়! উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচন থেকে বিরত থাকবে তৃণমূল

    Vice-President Poll: ধনখড়ের বিরুদ্ধে ভোট নয়! উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচন থেকে বিরত থাকবে তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপরাষ্ট্রপতি ভোটে (Vice-President Poll 2022) তৃণমূল (TMC) কোন দিকে ঝুঁকছে তা নিয়ে বেশ কৌতুহল ছিল রাজনৈতিক মহলে। অবশেষে সব জল্পনার অবসান। তৃণমূলের তরফে জানিয়ে দেওয়া হল, উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ভোটে অংশগ্রহণই করবে না তারা। বৃহস্পতিবার বিকেলে কালীঘাটের দলীয় বৈঠকের (TMC Party Meet) পরেই এই সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করা হয়। ২১ জুলাই তৃণমূলের শহিদ দিবস সভার পরেই যে উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচন নিয়ে আলোচনায় বসবে তৃণমূল, সে ইঙ্গিত আগেই ছিল। আর সেই মতো সন্ধেবেলা এল এই সিদ্ধান্ত। 

    এদিন কালীঘাটে দলীয় সাংসদ-বিধায়কদের সঙ্গে বৈঠক করেন তৃণমূল নেত্রী মমতা (Mamata) বন্দ্যোপাধ্যায়। বৈঠক শেষে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) সাংবাদিক সম্মেলনে দলের সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করেন। সেখানে তিনি এই সিদ্ধান্তের নেপথ্যে দুটি কারণ দেখান। তিনি জানান, উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনে এনডিএ-র মনোনীত প্রার্থী জগদীপ ধনখড়কে (Jagdeep Dhankhar) কোনওভাবেই তৃণমূল কংগ্রেস সমর্থন করবে না।

    অন্যদিকে, মার্গারেট আলভাকে সমর্থন না করার বিষয়ে তৃণমূল সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক আরও জানান, বিরোধী প্রার্থী হিসেবে কার নাম ঘোষণা করা হবে সেই সম্পর্কে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে কোনও রকম আলোচনা করা হয়নি। যেহেতু তৃণমূলকে এই আলোচনায় রাখাই হয়নি সেই কারণে বিরোধী প্রার্থী হিসেবে মনোনীত প্রার্থীকেও সমর্থন করার ক্ষেত্রেও বিশেষ কোনও যুক্তি দেখতে পায়নি তৃণমূল। ফলে এমতাবস্থায়, ভোটাভুটি থেকে বিরত থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দল।

    প্রতীক্ষার অবসান, শেষমেশ সুপ্রিম কোর্টে চেম্বার পেলেন ধনখড়

    যদিও, রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের একাংশের মতে, তৃণমূলের ভোটে অংশগ্রহণ না করা মানে বকলমে বিজেপিকেই (BJP) সাহায্য করা। কারণ, জগদীপ ধনখড়ের (Jagdeep Dhankhar) বিরুদ্ধে গেল না তৃণমূলের ভোট। আখেরে লাভ হল ধনখড়ের। আর বিরোধী প্রার্থী তৃণমূলের ভোট থেকে বঞ্চিত হলেন। তাহলে কি ধনখড়ের উপরাষ্ট্রপতি হওয়ার পথকে আরও সহজ করতেই ঘাসফুল শিবিরের এই পদক্ষেপ? যদিও, তৃণমূল তা মানতে নারাজ।

    জগদীপ ধনখড়ের বাংলার রাজ্যপাল পদে বসা থেকেই মুখ্যমন্ত্রীর (Mamata) সঙ্গে তিক্ততার সম্পর্ক বার বার প্রকাশ্যে এসেছে। কিন্তু সম্প্রতি বদলেছিল সম্পর্কের সেই সমীকরণ। রাজনৈতিক মহলে কান পাতলেই এখন শোনা যায় মমতা নরম হচ্ছেন ধনখড়ের প্রতি। কিছুদিন আগেই অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আর জগদীপ ধনখড়ের বৈঠক হয়। মমতার দার্জিলিং সফরে তাঁর সঙ্গে দেখাও করেন ধনখড়। তারপরেই পাড়ি দেন দিল্লিতে।

    আরও পড়ুন: মোদিকে পাশে বসিয়ে মনোনয়নপত্র জমা জগদীপ ধনখড়ের

    এরই মধ্যে বুধবার জল্পনা উস্কে দেন তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। তিনি বলেন, “জগদীপ ধনখড় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বড় অনুরাগী। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যখন জখম হয়েছিলেন তখন তিনি দেখতে গিয়েছিলেন। উনি আমাদের বলেছিলেন, ব্যক্তিগতভাবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় খুবই আন্তরিক। কিন্তু প্রশাসনিক ক্ষেত্রে আমার কথা শোনেন না।” কুণালের এই মন্তব্যে জগদীপ ধনখড়ের প্রতি যে তৃণমূলের সুর কিছুটা নরম তা গতকাল অনেকটাই স্পষ্ট হয়ে গিয়েছিল। আর আজ এই সিদ্ধান্ত। তাহলে কী ‘ফ্যান’ – কে তুষ্ট রাখতেই এই সিদ্ধান্ত? তা নিয়ে এখন জল্পনা তুঙ্গে। 

    প্রসঙ্গত,  বিজেপির উপরাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী জগদীপ ধনখড় এবং অন্যদিকে ১৭টি বিরোধী দলের প্রার্থী মার্গারেট আলভা। ৬ অগাস্ট হবে উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচন। যাতে থাকবে না অন্যতম প্রধান বিরোধী দল তৃণমূল কংগ্রেস। 

     

  • Sri Lanka crisis: : আমি রাজাপক্ষের বন্ধু নই, জনগণের বন্ধু, শপথ নিয়েই বললেন শ্রীলঙ্কার নয়া রাষ্ট্রপতি

    Sri Lanka crisis: : আমি রাজাপক্ষের বন্ধু নই, জনগণের বন্ধু, শপথ নিয়েই বললেন শ্রীলঙ্কার নয়া রাষ্ট্রপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমি রাজাপক্ষের (Rajapaksas) বন্ধু নই, জনগণের বন্ধু। শ্রীলঙ্কার (Sri Lanka) রাষ্ট্রপতি (President) পদে শপথ নিয়েই একথা বললেন রনিল বিক্রমসিংহে (Ranil Wickremesinghe)। দেশে যাঁরা সমস্যার সৃষ্টি করবেন, তাঁদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাসও দিলেন দ্বীপরাষ্ট্রের নয়া প্রেসিডেন্ট।

    চিনা ঋণের ফাঁদে পড়ে দেউলিয়া হয়ে গিয়েছে শ্রীলঙ্কা। বিদেশি মুদ্রার ভাঁড়ার তলানিতে। যার জেরে বন্ধ আমদানি। জ্বালানির অভাবে প্রতিদিন প্রায় ১৩ ঘণ্টা করে করতে হচ্ছে লোডশেডিং। দ্রব্যমূল্যও আকাশ ছোঁয়া। পাহাড় প্রমাণ সমস্যার সামনে দাঁড়িয়ে প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ দেখায় ক্ষুব্ধ জনতা। এক সময় জনগণ গিয়ে দখল নিয়ে নেয় প্রেসিডেন্ট ভবন সহ নানা সরকারি অফিসের। জনরোষ আছড়ে পড়তে পারে ভেবে তার আগেই রাতের অন্ধকারে স্ত্রীকে নিয়ে শ্রীলঙ্কা ছেড়ে পালান প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি। মালদ্বীপ হয়ে আপাতত তিনি সিঙ্গাপুরে রয়েছেন বলে সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর।

    আরও পড়ুন : শ্রীলঙ্কায় বিপুল ভোটে রাষ্ট্রপতি পদে জয়ী রনিল বিক্রমসিংহে

    এদিকে, বুধবার শ্রীলঙ্কায় নয়া রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হয়। বিপুল ভোটে জয়ী হন দেশের ছ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমসিংহে। রাষ্ট্রপতি পদে শপথও নেন তিনি। তার পরেই রাষ্ট্রপতি ভবনের বাইরে গিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে উত্তেজিত জনতা। তারা গো ব্যাক রনিল স্লোগানও দিতে থাকে। বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, রনিল প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি গোতাবায়া রাজাপক্ষের ঘনিষ্ঠ। প্রতিবাদীদের এহেন অভিযোগের ভিত্তিতে বিক্রমসিংহে বলেন, আমি রাজাপক্ষের বন্ধু নই, আমি জনগণের বন্ধু।

    আরও পড়ুন : শ্রীলঙ্কা ছেড়ে মালদ্বীপ পালালেন রাষ্ট্রপতি, দায়িত্বে রনিল বিক্রমসিংহে, জরুরি অবস্থা জারি

    এদিন শপথ নেওয়ার পরেই নয়া রাষ্ট্রপতি চলে যান কলম্বোর একটি বৌদ্ধ মন্দিরে। সেখানেই তিনি জানান, যাঁরা সমস্যার সৃষ্টি করবেন, তাঁদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বিক্রমসিংহে বলেন, যদি আপনারা সরকার ফেলে দেওয়ার চেষ্টা করেন, রাষ্ট্রপতি ভবন, প্রধানমন্ত্রীর অফিস দখল করার চেষ্টা করেন, সেটা গণতন্ত্র নয়। এটা আইন বিরুদ্ধ। তিনি বলেন, এসবের বিরুদ্ধে আমরা আইনানুগ ব্যবস্থা নেব। অল্প কিছু লোক দেশের সিংহভাগ মানুষের স্বপ্ন ভেঙে চুরমার করে দেবে, সেটা আমরা মেনে নেব না।

    রাষ্ট্রপতি পদে শপথ নেওয়ার পর পুলিশ ও সেনাবাহিনীর কর্তাদের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন নয়া রাষ্ট্রপতি। এদিকে, এদিনও ফের একবার শ্রীলঙ্কাবাসীর পাশে থাকার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে ভারতের তরফে। ইতিমধ্যেই শ্রীলঙ্কার সমস্যা কাটিয়ে উঠতে সে দেশের পাশে দাঁড়িয়েছে মোদির ভারত।

     

  • DRDO Recruitment: অ্যাপ্রেন্টিস নিয়োগ করবে ডিআরডিও, জানুন বিস্তারিত

    DRDO Recruitment: অ্যাপ্রেন্টিস নিয়োগ করবে ডিআরডিও, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্র্যাজুয়েট (Graduate) এবং ডিপ্লোমা (Diploma) অ্যাপ্রেন্টিসশিপ প্রোগ্রামের (Apprenticeship Training) জন্যে কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে সেন্টার ফর এয়ারবোর্ন সিস্টেম (CABS) এবং ডিফেন্স রিসার্চ ডেভলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (DRDO)। বাছই করা প্রার্থীদের তালিকা ডিআরডিও-র অফিসিয়াল ওয়েব সাইটে প্রকাশ করা হবে। নিয়মিত ওয়েবসাইটে নজর রাখতে হবে চাকরিপ্রার্থীদের।   

    আরও পড়ুন: চাকরির সুযোগ, বহু শূন্যপদে নিয়োগ করবে ডিআরডিও, জানুন বিস্তারিত

    ১৪/০৩/২০২২ -এই তারিখের মধ্যে আবেদনকারীদের বয়স ১৮-২৭ বছরের মধ্যে হতে হবে। আবেদনের শেষ তারিখ অতিক্রম করে গেলে আর কোনও আবেদনপত্র গ্রহণ করা হবে না। অসম্পূর্ণ বা ভুল তথ্য দেওয়া আবেদনপত্র গ্রহণ করা হবে না। ৫৪ টি পদে শিক্ষানবিস নিয়োগ করা হবে।  

    আরও পড়ুন: ডিআরডিওর মুকুটে নয়া পালক! অ্যান্টি ট্যাঙ্ক গাইডেড মিসাইলের সফল পরীক্ষা

    বেতনক্রম: 

    গ্র্যাজুয়েট অ্যাপ্রেন্টিসরা প্রতিমাসে ৯০০০ টাকা এবং ডিপ্লোমা অ্যাপ্রেন্টিসরা প্রতিমাসে ৮০০০ টাকা করে পারিশ্রমিক পাবেন। 

    শূন্য পদের সংখ্যা:

    শূন্য পদের সংখ্যা ৫৬

    গ্র্যাজুয়েট অ্যাপ্রেন্টিসদের যোগ্যতা:

    সংসদ আইন দ্বারা স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় বা প্রতিষ্ঠান থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং বা টেকনোলজিতে স্নাতক ডিগ্রী থাকতে হবে। 

    ডিপ্লোমা অ্যাপ্রেন্টিসদের যোগ্যতা:

    ভারত সরকারের অনুমোদনপ্রাপ্ত কোনও প্রতিষ্ঠান থেকে ইঞ্জিয়ারিং বা টেকনোলজিতে ডিপ্লোমা ডিগ্রী থাকতে হবে। 

    যোগ্যতা:

    প্রতিটি পদের জন্যে চাওয়া শিক্ষাগত যোগ্যতা যাদের রয়েছে একমাত্র তাঁরাই এই পদে আবেদন করতে পারবেন। 

    বেশি যোগ্যতাসম্পন্ন প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন না।

    যেসব প্রার্থীরা আগে অ্যাপ্রেন্টিস প্রোগ্রাম করেছেন বা এখন করছেন তাঁরা আবেদন করতে পারবেন না।

    একবছরের বেশি সময়ের কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে এমন প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন না। 

    কী করে আবেদন করবেন?

    প্রথমে rac.gov.in or drdo.gov.in – এই লিঙ্কে যান।

    সেখানে গিয়ে ‘What’s New’ – এই সেকশনে যান।

    সঠিক সব তথ্য দিয়ে এবং তার সপক্ষে প্রমাণপত্র স্ক্যান করে জমা দিতে হবে।

    সিএবিএস ব্যাঙ্গালুরুতে যোগদানের দিন প্রার্থীকে আবেদনপত্রের প্রিন্ট আউট সাইন করে এবং আবেদনপত্রে দেওয়া সব তথ্যের ওরিজিনাল কপি নিয়ে হাজির হতে হবে।

    ডিআরডিওর বাছাই প্রক্রিয়া:  

    শিক্ষাগত যোগ্যতা, লিখিত পরীক্ষা এবং ইন্টারভিউর নিরিখে বাছা হবে প্রার্থীদের। 

    বাছাই করা প্রার্থীদের তালিকা ডিআরডিওর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে। আবেদনকারীদের ওয়েবসাইটটিতে নজর রাখতে হবে।  

LinkedIn
Share