Tag: ABVP

ABVP

  • ABVP: কালিয়াগঞ্জ কাণ্ডে এসপি অফিসের সামনে বিক্ষোভ এবিভিপির

    ABVP: কালিয়াগঞ্জ কাণ্ডে এসপি অফিসের সামনে বিক্ষোভ এবিভিপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কালিয়াগঞ্জ কাণ্ডে উত্তরদিনাজপুর জেলা পুলিশ সুপারের অফিসের সামনে বিক্ষোভ দেখাল সঙ্ঘের ছাত্র সংগঠন এবিভিপি (ABVP)। গত তিনদিন ধরে দফায় দফায় বিক্ষোভ অবরোধে কার্যত অগ্নিগর্ভ হয়ে উঠেছে কালিয়াগঞ্জের পরিস্থিতি। এই আবহে রাজ্যের নারী নিরাপত্তা নিয়ে সওয়াল তুলে রাজ্যজুড়ে আন্দোলনের ডাক দিয়েছে গেরুয়া শিবির। প্রতিটি থানায় বিক্ষোভ কর্মসূচির পরে আজ বিজেপির তপশিলি শাখা জেলায় জেলায় বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। এবিভিপির মিছিল শুরু হয় রায়গঞ্জের কলেজ মোড় থেকে। জেলার শতাধিক নেতা কর্মীদের ভিড়ে ঠাসা মিছিলে ছাত্রীদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। সঙ্ঘের ছাত্র শাখার (ABVP) মিছিল রুখতে এদিন প্রথম থেকেই সক্রিয় ছিল পুলিশ। যা নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি কর্মীদের একাংশ। তাদের দাবি, এবিভিপিকে (ABVP) আটকাতে পুলিশ যতটা সক্রিয়, ততটাই যদি তদন্তের ক্ষেত্রে হতো! পুলিশের তৈরি বাঁশের প্রথম ব্যারিকেড ভাঙতে সক্ষম হয় এবিভিপি। 

    কী বললেন এবিভিপি নেতৃত্ব

    এদিনে বিক্ষোভে হাজির ছিলেন এবিভিপির (ABVP) উত্তরবঙ্গ রাজ্য সম্পাদক শুভব্রত অধিকারী তিনি বলেন, পুলিশ শাসক দলের দলদাসে পরিণত হয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছে। একটা গণধর্ষণ ও নৃশংস হত্যাকে ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতির স্বার্থে আত্মহত্যা বলে চালানোর চক্রান্ত চলছে। পরিকল্পিতভাবে জেলার পুলিশ সুপার শাসক দলের সঙ্গে গোপনে এই সব চিত্রনাট্য সাজিয়েছেন। আন্দোলনকে লাগাতার চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়ে শুভব্রতের আরও সংযোজন, এই ঘটনার সিবিআই তদন্তের দাবি জানাচ্ছি আমরা। কারণ রাজ্য পুলিশের উপর আমাদের ভরসা নেই। শুভব্রত ছাড়াও এদিনের কর্মসূচিতে হাজির ছিলেন এবিভিপি (ABVP) নেত্রী সুমিতা সেন, ছাত্র নেতা অভিজিৎ রায়, কৌস্তভ আচার্য সহ অন্যান্যরা।

    জাতীয় তফশিলি কমিশনের চেয়ারম্যান অরুণ হালদার কী বললেন

    অন্যদিকে, সোমবার দিল্লি যাওয়ার পথে বাগডোগরা বিমানবন্দরে জাতীয় তফশিলি কমিশনের চেয়ারম্যান অরুণ হালদার বলেন, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করার পর মৃতার পরিবারের সঙ্গেই দেখা করেছি। সকলের সঙ্গে কথা বলে এবং সবকিছু দেখে মনে হয়েছে পরিকল্পিতভাবে তাঁকে খুন করা হয়েছে। এই তদন্তের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক। কেননা নিরপেক্ষ তদন্ত হচ্ছে না। ঘটনার পর থেকে পুলিশের ভূমিকা সন্তোষজনক নয়। আমরা দিল্লি থেকে ছুটে এসেছি। লিখিতভাবে জানানোর পরও প্রোটোকল অনুযায়ী আইজি, জেলার পুলিশ সুপার ও জেলাশাসক আমাদের সঙ্গে দেখা করেননি। ঘটনাস্থল পরিদর্শনের সময় এই ঘটনার যে তদন্তকারী অফিসার তাঁকেও পাওয়া যায়নি। এর পিছনে গভীর ষড়যন্ত্র রয়েছে। তা আড়াল করার চেষ্টা চলছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ABVP: ফেসবুক পোস্ট করে গ্রেফতার এবিভিপি নেতা, প্রতিবাদে সরব নেটিজেনরা

    ABVP: ফেসবুক পোস্ট করে গ্রেফতার এবিভিপি নেতা, প্রতিবাদে সরব নেটিজেনরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও বাক স্বাধীনতা হরণের অভিযোগ উঠল রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে। সোশ্যাল মিডিয়ার পোস্ট করার কারণে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন ব্লকের এক এবিভিপি ছাত্র নেতাকে অন্যায়ভাবে  গ্রেফতার করল পুলিশ। যা নিয়ে রীতিমতো শোরগোল পড়ে গিয়েছে সমগ্র জেলা জুড়ে।

    ঘটনার পূর্ণাঙ্গ বিবরণ

    জানা গিয়েছে ২৩ বছর বয়সী কৌশিক সাহা বর্তমানে অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার সোশ্যাল মিডিয়া প্রমুখের দায়িত্বে রয়েছেন। গত ২৭ ফেব্রুয়ারি কৌশিক নিজের ফেসবুক প্রোফাইল থেকে পোস্ট করে জানতে চান, “ওপার বাংলায় জমি বাড়ি রেখে কেন আমাদের এপার বাংলায় চলে আসতে হল”? এই পোস্ট ২৭ ফেব্রুয়ারি করা হলেও কৌশিককে তপন থানার পুলিশ গ্রেফতার করে ১ মার্চ। শোনা যাচ্ছে, নিজের এলাকাতে অত্যন্ত জনপ্রিয় হওয়াতে কৌশিককে দীর্ঘদিন ধরেই চাপে রাখার কৌশল নিচ্ছিল স্থানীয় শাসকদলের নেতারা। মূলত তাদের অভিযোগের ভিত্তিতেই কৌশিককে গ্রেফতার করে পুলিশ। 

    কোন কোন ধারায় মামলা দায়ের করা হল কৌশিকের বিরুদ্ধে

    জানা গিয়েছে কৌশিকের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধি ২৯৫-এ, ৫০৪, ৫০৫ এবং আইটি অ্যাক্ট ৬৬, ৬৭ অনুযায়ী মামলা দায়ের করেছে তপন থানার পুলিশ। বর্তমানে সে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা সংশোধনাগারে রয়েছে, তাকে ১১ দিনের জন্য জেল হাজত দেওয়া হয়েছে।

    কী বললেন এবিভিপির উত্তরবঙ্গের নেত্রী

    এবিভিপির উত্তরবঙ্গ জোনের সহ সভাপতি গার্গী মণ্ডল বলেন, কৌশিক নামের ছেলেটি বাংলাদেশ থেকে আগত একটি উদ্বাস্তু হিন্দু পরিবারের শিক্ষিত ছেলে। সে ফেসবুকের মাধ্যমে তার মনের আবেগ প্রকাশ করে একটি পোষ্ট করে। সেখানে কোনও ব্যক্তি বা কোন গোষ্ঠীকে আক্রমণ করা হয়নি। অথচ সেই পোষ্টকে কেন্দ্র করে এই স্বৈরাচারী সরকারের তৃণমূলের দলদাস পুলিশ কিছু তৃণমূলের নেতার কথায় ছেলেটিকে থানায় ডেকে গ্রেফতার করে এবং পরদিন তাকে ১১ দিনের জেল হেফাজত দেয়। এই সরকার তার দলদাস পুলিশ প্রশাসনকে অপব্যবহার করে জনসাধারণের বাকস্বাধীনতাকে হরণ করতে চাইছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা করছি এবং অবিলম্বে কৌশিক সাহার নিঃশর্ত মুক্তির দাবি করছি।

    কী প্রতিক্রিয়া বিজেপি বিধায়কের

    উত্তরবঙ্গের বিজেপি বিধায়ক তথা বিজেপির রাজ্য সাধারণ সম্পাদক দীপক বর্মন বলেন, ভয়ানক অবস্থা চলছে সারা রাজ্য জুড়ে। ঠিক যেন জরুরি অবস্থা, বাক স্বাধীনতার অধিকার আমাদের সংবিধান দিয়েছে, অথচ তা লঙ্ঘিত হচ্ছে এ রাজ্যে। তৃনমূল সরকারের আমলে মানুষের মৌলিক অধিকার বলে কিছু নেই।

    প্রসঙ্গত, ইতিমধ্যে প্রতিবাদে সরব হয়েছে নেটিজেনরা। কৌশিকের ছবি ব্যবহার করে ‘নিঃশর্ত মুক্তি চাই’ হ্যাশ ট্যাগ লিখে প্রচার চলছে সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

     

     

     

     

  • JNU: জেএনইউতে ছাত্র সংসদ নির্বাচন, লাগু আদর্শ আচরণ বিধি, জানুন নির্ঘণ্ট

    JNU: জেএনইউতে ছাত্র সংসদ নির্বাচন, লাগু আদর্শ আচরণ বিধি, জানুন নির্ঘণ্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাড়ে চার বছর বাদে লোকসভা নির্বাচনের মুখে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করা হল দিল্লির জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ে (JNU)। নির্বাচন হবে ২২ মার্চ। ফল প্রকাশ হবে দু’দিন পরে, ২৪ মার্চ।

    নির্বাচনের নির্ঘণ্ট

    বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের ইলেকশন কমিটি জানিয়েছে, সোমবার থেকেই প্রস্তুতি শুরু করে দেওয়া হয়েছে ছাত্র ভোটের। মনোনয়নপত্র বিলি করা হবে বৃহস্পতিবার। তার আগেই প্রকাশ করা হবে ভোটার তালিকা। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন ১৫ মার্চ। স্ক্রুটিনি হবে তার পরের দিন। ইলেকশন কমিটির তরফে জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২২ মার্চ সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ হবে। ফের শুরু হবে দুপুর আড়াইটে থেকে। চলবে বিকেল সাড়ে পাঁচটা পর্যন্ত। নির্বাচন হবে ব্যালট পেপারে। ভোটের আগে (JNU) রীতি মেনে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে হবে তর্কসভা। এই সভায় বিভিন্ন দল তাদের দলের লক্ষ্য ও নীতি সম্পর্কে ভোটারদের অবহিত করবে।

    আদর্শ আচরণ বিধি জারি

    বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে খবর, যেহেতু নির্বাচন ঘোষণা হয়ে গিয়েছে, তাই এদিন থেকেই লাগু হয়ে গিয়েছে আদর্শ আচরণ বিধিও। এই বিধি অনুযায়ী, নির্বাচন কমিটির আগাম অনুমতি ছাড়া পোস্টার ও প্যামফ্লেট প্রকাশ করা যাবে না। প্রার্থী ও তাঁদের দল কেবল হাতে লেখা পোস্টার ও তার ফটোকপি ব্যবহার করতে পারবে প্রচারের জন্য। তবে বিশ্ববিদ্যালয় ভবন, রাস্তা, বিদ্যুতের খুঁটি, বাসস্টপ, গাছপালা ইত্যাদি এলাকায় পোস্টার টাঙানো যাবে না। প্রচারের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পত্তিও বিকৃত করা যাবে না। নির্বাচন কমিশনের আগাম অনুমতি নিয়ে তবেই সোশ্যাল, সাংস্কৃতিক এবং নির্বাচনী সভার আয়োজন করা যাবে।     

    আরও পড়ুুন: ‘পার্থ সকলকে উস্কে গালাগাল করাচ্ছিল’, বারাকপুরে তৃণমূল প্রার্থীকে তোপ অর্জুনের

    জেএনইউয়ে শেষবার ছাত্র ভোট হয়েছিল ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে, লোকসভা নির্বাচনের পরে। সেবার নির্বাচনে জিতে সংসদের সভানেত্রী হয়েছিলেন এসএফআই নেত্রী ঐশী ঘোষ। হেরে গিয়েছিলেন এবিভিপির প্রার্থী। এর পর যমুনা দিয়ে গড়িয়েছে অনেক জল। দিল্লির প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত এই বিশ্ববিদ্যালয়ে শক্তি বাড়িয়েছে এবিভিপি। দিল্লিতেও আগের চেয়ে মজবুত হয়েছে বিজেপির ভিত। রাজনৈতিক মহলের মতে, লোকসভা নির্বাচনের আগে জেএনইউতে নির্বাচনে করিয়ে সংগঠনের ভিত কতটা পোক্ত হয়েছে, তা-ই মেপে নিতে চাইছেন বিজেপি নেতৃত্ব (JNU)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • ABVP: সন্দেশখালিকাণ্ডে বিধানসভা অভিযানকে ঘিরে এবিভিপি-পুলিশ সংঘর্ষ, ধুন্ধুমার

    ABVP: সন্দেশখালিকাণ্ডে বিধানসভা অভিযানকে ঘিরে এবিভিপি-পুলিশ সংঘর্ষ, ধুন্ধুমার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিতে মহিলাদের উপর অত্যাচারের ঘটনায় আরএসএসের ছাত্র সংগঠন এবিভিপি (ABVP) আজ সারা দেশব্যাপী মমতা সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ-বিক্ষোভ প্রদর্শন করল। একই সঙ্গে নির্যাতিতাদের ন্যায় বিচারের দাবিতে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা অভিযানকে ঘিরে এবিভিপি-পুলিশের ব্যাপক ধুন্ধুমার বাধে। সেই সঙ্গে করা হয় পুলিশের লাঠি এবং গ্রেফতার। একই ভাবে দেশের বড় বড় শহরগুলির মধ্যে দিল্লির বঙ্গভবন, রাজস্থানের ভিলওয়ারা, গুজরাটের আমেদাবাদ, লখনউ, ইন্দোর, হিমাচলের কৌশাম্বি, একাধিক জায়গার বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজে বাংলার নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে মমতার কুশপুতুল দাহ করে প্রতিবাদ জানিয়েছে।

    বিধানসভায় ঘেরাও (ABVP)

    এই রাজ্যের বিধানসভার সামনে দক্ষিণবঙ্গ এবিভিপির তরফ থেকে ঘেরাও কর্মসূচি পালন করা হয়। এই অভিযানের সময় অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের (ABVP) কেন্দ্রীয় স্তরের নেতা-নেত্রীরা যোগদান করে। দলের জাতীয় সম্পাদক শিবাঙ্গী কারওয়াল এবং শালিনী বর্মা নেতৃত্ব দেন। প্রথমে সংগঠনের কর্মীরা সুবোধ মল্লিক স্কয়ারে জমায়েত হয়। এরপর মিছিল করে বিধানসভার দিকে এগোলে পুলিশ বিনা প্ররোচনায় লাঠিচার্জ এবং গ্রেফতার করে বলে অভিযোগ ওঠে। এবিভিপির দাবি, মোট ৪১ জন মহিলা কর্মীদের গ্রেফতার করা হয় এবং ব্যাপক মারধর করা হয়। সন্দেশখালির নিপীড়িত মানুষের অধিকার এবং ন্যায় বিচারের দাবি করা হয়। উল্লেখ্য এই সন্দেশখালি মামলায় প্রধান অভিযুক্ত শেখ শাহজাহানকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ইতিমধ্যে কলকাতা হাইকোর্ট থেকে এই মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে আজ। পালটা সুপ্রিম কোর্টে রাজ্য সরকার দ্রুত শুনানির আর্জি করলে তা খারিজ হয়ে যায়। অবশেষে আজই মামলা কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার হাতে যাচ্ছে বলে জানা গিয়েছে।

    দেশ ব্যাপি বিক্ষোভ

    হিমাচলের কৌশাম্বিতে অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের (ABVP) পক্ষে থেকে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ব্যাপক ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়। শহরের প্রাণ কেন্দ্রে রাস্তা অবরোধ করে আন্দোলন করে এবিভিপির সমর্থকরা। অপর দিকে ইন্দোরে জেলা শাসকের দফতরের বাইরে পশ্চিমবঙ্গে ঘটা নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে ব্যাপক বিক্ষোভ জানিয়ে প্রতিবাদ করে।  সেই সঙ্গে নিপীড়িত মহিলাদের আর্থিক সাহায্যের দাবি রাখে। আবার উত্তরপ্রদেশের লখনউ বিশ্ববিদ্যালয়ে সন্দেশখালিতে গণধর্ষণের বিরুদ্ধে এবিভিপি সমর্থকরা আন্দোলনে রাস্তায় নামে। আমেদাবাদের গুজরাট বিশ্ববিদ্যালয়ে এবিভিপির কর্মীরা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কুশপুতুল জ্বালিয়ে প্রতিবাদ জানায়। দেশ জুড়ে ব্যাপক গণ আন্দোলনের ডাক দেয় অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ju Abvp: যাদবপুরে রাম মন্দিরের উদ্বোধনী সম্প্রচার ঘিরে সংঘর্ষ এবিভিপি ও বাম ছাত্র সংগঠনের

    Ju Abvp: যাদবপুরে রাম মন্দিরের উদ্বোধনী সম্প্রচার ঘিরে সংঘর্ষ এবিভিপি ও বাম ছাত্র সংগঠনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের উদ্যোগ নিয়েছিল ছাত্র সংগঠন এবিভিপি। অভিযোগ, প্রোজেক্টর-সহ অন্যান্য জিনিসপত্র নিয়ে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করার সময় সঙ্ঘের ছাত্র সংগঠনের ওপর হামলা চালায় বাম ছাত্র সংগঠন। পাল্টা জয় শ্রীরাম স্লোগান দিতে শুরু করে এবিভিপি সদস্যরা (Ju Abvp)। পরিস্থিতি সামাল দিতে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ নম্বর গেটে হাজির হন অধ্যাপকদের একাংশ। বন্ধ করে দেওয়া হয় গেট। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত চাপা উত্তজেনা রয়েছে এখনও। বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে বলা হয়েছে, ‘‘সকলের কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি যে, বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে পারস্পরিক সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখার জন্য সকলেই সহযোগিতা করুন।’’

    গ্রিনজোনে বিক্ষোভ এবিভিপির

    ক্যাম্পাসে বাধা পাওয়ার পরে এবিভিপি সদস্যরা (Ju Abvp) পরবর্তীকালে গ্রিন জোনে বসে পড়ে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে। তখনও তাদের মুখে শোনা যায় রাম-রাম এবং জয় শ্রীরাম স্লোগান। তখনই উল্টো দিক থেকে এগিয়ে আসে বাম ছাত্র সংগঠনের পড়ুয়ারা। তাদের মুখে ছিল ‘ইনকিলাব জিন্দাবাদ’ স্লোগান। এবিভিপি সদস্যদের উপর হামলা করার উদ্দেশ্যেই তারা আসে। শুরু হয়ে যায় ধস্তাধস্তি। ঘটনাস্থলে এসে অসুস্থ হয়ে পড়েন সহ-উপাচার্য অমিতাভ দত্ত। অশান্তি এতটাই ছড়ায় যে মাথা ফেটে যায় সিকিউরিটি হেড মুকুল চন্দ্র দাসের। গেটের বাইরে প্রচুর পরিমাণে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বলে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত জানা গিয়েছে। 

    কী বলছেন এবিভিপি কর্মীরা?

    প্রসঙ্গত, ছাত্রদের উদ্যোগে যাদবপুরে রাম মন্দিরের সরাসরি সম্প্রচার অনুষ্ঠান যে হবে, তা আগেই জানিয়েছিল ছাত্র সংগঠনটি। এ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রচারও শুরু করেছিল তারা। আয়োজক হিসেবে নাম লেখা ছিল জেইউ স্টুডেন্ট। কিন্তু তখন থেকেই এসএফআই এবং বাম ছাত্র সংগঠনগুলি হুমকি দিতে থাকে রামের নামে কোনও অনুষ্ঠান বিশ্ববিদ্যালয়ে করা যাবে না। এনিয়ে এবিভিপির (Ju Abvp) সদস্যরা বলেন,  “আমরা স্ক্রিনিং করছিলাম। প্রসাদ দিতাম। পুজো করতাম। সেই সময় বামপন্থী ছেলেমেয়েরা জোর করে ঢোকার চেষ্টা করে। আমাদের গালিগালাজ করা হয়। ওরা স্লোগান দেয়। এমনকী মারধর করা হয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • ABVP: নবদ্বীপে আক্রান্ত এবিভিপি, সরব বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী

    ABVP: নবদ্বীপে আক্রান্ত এবিভিপি, সরব বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নবদ্বীপ বিদ্যাসাগর কলেজে তৃণমূলের বর্বরোচিত হামলার শিকার এবিভিপি-এর (ABVP) এক ছাত্র ও তিন ছাত্রী। মঙ্গলবার সকালের তৃণমূলের এই হামলার পরেই উত্তেজনা ছড়ায় গোটা শহরজুড়ে। ঘটনায় আক্রান্তদের গুরুতর আহত অবস্থায় প্রথমে নিয়ে যাওয়া হয় নবদ্বীপ স্টেট জেনারেল হাসপাতালে। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা করানো পরে অবস্থার অবনতি শুরু হয়। শক্তি নগর জেলা হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয় পড়ুয়াদের। ঘটনার পরে ঠিক সন্ধ্যার সময় বিক্ষোভ মিছিল শুরু করে আরএসএস-এর ছাত্র সংগঠন।

    এটাই প্রথম নয়। বিগত কয়েক বছর ধরেই এই সংঘর্ষ চলছে কলেজে। আসলে পায়ের তলায় মাটি হারিয়েছে তৃণমূল ছাত্র পরিষদ। এমনই শোনা গেল কলেজের দায়িত্বপ্রাপ্ত এবিভিপি (ABVP) নেত্রী সুজাতা বিশ্বাসের কথায়। তিনি আরও জানান, কলেজে প্রায়ই নেশাদ্রব্য উদ্ধার হয়, ছাত্রী পড়ুয়াদের প্রতিও ভেসে আসে কটূক্তি। এসবের প্রতিবাদ জানালেই তৃণমূলের হামলার শিকার হন আমাদের ছাত্র নেতৃত্ব। এই ঘটনার নিন্দা জানিয়েছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

    শুভেন্দু অধিকারীর ট্যুইট

    বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী নিজের এক্স হ্যান্ডেলে এই ঘটনার প্রতিবাদ করেন এবং লেখেন, ‘‘জাতীয়তাবাদী ছাত্র সংগঠন এবিভিপির ওপর এই হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।’’

    উইকেট দিয়ে মার ছাত্রীদের

    মঙ্গলবার ছাত্রীদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে তৃণমূলের বাহিনী। উইকেট দিয়ে তাঁদেরকে মারধর করা হয়। এবিভিপির (ABVP) তরফ থেকে শুভ সাহা বলেন, “এলোপাথাড়ি মারধর করা হয়েছে। মাটিতে ফেলে মারা হয়েছে ওদের। কলেদের ভিতরে এই ধরনের যে সব ঘটনা ঘটছে, তার দায় নিতে হবে কলেজের অধ্যক্ষকে। ওঁর জন্যই এই সব ঝামেলা হচ্ছে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rajasthan: প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ ভজনলাল শর্মার

    Rajasthan: প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ ভজনলাল শর্মার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উপস্থিতিতে রাজস্থানের (Rajasthan) ১৫তম মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন ভজনলাল শর্মা। এদিনই তাঁর সঙ্গে উপ-মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে দেখা যায় দিয়া কুমারী এবং প্রেমচাঁদ বৈরওয়াকে। শপথ বাক্য পাঠ করান রাজ্যপাল কলরাজ মিশ্র। রাজস্থানের রাজধানী জয়পুরে (Rajasthan) হয় এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান। এদিন মুখ্যমন্ত্রী এবং দুই উপ-মুখ্যমন্ত্রী ছাড়া অন্য কোনও মন্ত্রী শপথ নেননি। বিজেপির সূত্রে খবর, পরবর্তী সময় মন্ত্রিসভা সম্প্রসারণ করা হবে।

    কারা হাজির ছিলেন শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে?

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ছাড়াও শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং, বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা, ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা, কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ মন্ত্রী নিতিন গড়করি, উত্তরপ্রদেশের উপমুখ্যমন্ত্রী কেশব প্রসাদ মৌর্য সমেত অন্যান্যরা। এই দিন শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন রাজস্থানের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটও।

    শপথের আগে জয়পুরের একটি মন্দিরে পুজো দেন ভজনলাল

    শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের (Rajasthan) আগে জয়পুরের একটি স্থানীয় মন্দিরে পুজো অর্পণ করেন মুখ্যমন্ত্রী ভজনলাল শর্মা। তার আগে তিনি বাবা এবং মায়ের পা ধুয়ে প্রণামও করেন। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে বিজেপি নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের উপস্থিতিও ছিল চোখে পড়ার মতো। প্রসঙ্গত, ছত্তিসগড়, রাজস্থান (Rajasthan), মধ্যপ্রদেশের নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা হয় ৩ ডিসেম্বর। সেদিনই তিন রাজ্যে বিপুল জয় পায় বিজেপি। তারপরে মুখ্যমন্ত্রী ঠিক করতে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব বাকি ২ রাজ্যের মতো রাজস্থানেও পর্যবেক্ষক দল গঠন করে। পর্যবেক্ষক দল বিধায়কদের সঙ্গে বৈঠকে করে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে বেছে নেন ভজনলালকে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং-ও ছিলেন এই পর্যবেক্ষক দলে। তাঁর উপস্থিতিতে ভজনলালের নাম ঘোষণা করেন বসুন্ধরা রাজে সিন্ধিয়া।

    প্রাক্তন এবিভিপি কর্মী ছিলেন ভজনলাল

    এর আগে ভজনলাল বিজেপির রাজস্থানের সভাপতিরও দায়িত্ব পালন করেছেন। ভজনলাল শর্মা অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের প্রাক্তন কর্মী বলে পরিচিত। তিনি ১৯৯০ সালে কাশ্মীরি হিন্দু পণ্ডিতদের বিতাড়ণের বিরুদ্ধে এবিভিপির আন্দোলনের অন্যতম উদ্যোক্তা হিসেবে ছিলেন। সেই সময় অযোধ্যায় রাম মন্দির আন্দোলনেও তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ২০০ আসন বিশিষ্ট রাজস্থান (Rajasthan) বিধানসভাতে বিজেপি জিতেছে ১১৫টি আসনে কংগ্রেস জিততে সমর্থ হয়েছে ৬৯ আসনে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ABVP: হায়দরাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে প্রথম! সভাপতি পদে এবিভিপির প্রার্থী মুসলিম ছাত্রী

    ABVP: হায়দরাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে প্রথম! সভাপতি পদে এবিভিপির প্রার্থী মুসলিম ছাত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হায়দরাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনে সভাপতি পদে এবিভিপির (ABVP) প্রার্থী এবার শাইক আয়েশা। রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের ছাত্র সংগঠন যে কোনওভাবেই সাম্প্রদায়িক নয়, হায়দরাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের প্রার্থী দেখেই তা স্পষ্ট হচ্ছে, একথা বলছেন অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের সমর্থকরা। এই নির্বাচনে আয়েশার মূল প্রতিদ্বন্দ্বী আবার মহম্মদ আতিক আহমেদ। তিনি এসএফআই, ‘আম্বেদকর স্টুডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন’ এবং ‘ট্রাইবাল স্টুডেন্টস ফোরাম’ এই তিনটি ছাত্র সংগঠনের জোট প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের প্রার্থী হওয়ার পরে আয়েশা যেন সেলিব্রিটি হয়ে গিয়েছেন। নিজের নির্বাচনী প্রচারে বিভিন্ন জায়গায় বক্তব্যের মাধ্যমে ছাত্রদের সমস্যার কথাগুলোও তুলে ধরছেন এবিভিপির প্রার্থী।

    আরও পড়ুন: রোহিঙ্গা পাচার কাণ্ডে ১০ রাজ্যে এনআইএ অভিযান! গ্রেফতার ৪৪, বাংলা থেকে ধৃত ৩

    রসায়নের ছাত্রী আয়েশা, বাড়ি বিশাখাপত্তনম

    জানা গিয়েছে, হায়দরাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের (ABVP) সভাপতি প্রার্থী আয়েশী বর্তমানে রসায়ন বিভাগের ছাত্রী। বর্তমানে তিনি গবেষণা করছেন। বিশাখাপত্তনমের বাসিন্দা আয়েশা হায়দরাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের এবিভিপি-এর ইউনিটের সহ-সভাপতি দায়িত্ব রয়েছেন। হায়দরাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের এবিভিপি নেতৃত্বের দাবি, ‘‘আয়েশা বেশ কয়েক বছর ধরে বিদ্যার্থী পরিষদের কাজের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন এবং গত দুই বছর ধরে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে সোচ্চারও হয়েছেন। ছাত্রদের বিভিন্ন সমস্যায় আয়েশাকে সহজেই পাশে পাওয়া যায় এই সমস্ত দিক খতিয়ে দেখেই তাঁকে প্রার্থী করা হয়েছে।’’

    প্রথম মুসলিম মহিলা প্রতিদ্বন্দিতা করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি পদে

    এবিভিপি নেতৃত্ব আরও বলেন, ‘‘শুধু এবিভিপির (ABVP) প্রার্থী হিসেবেই নয়। হায়দরাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে তিনিই (আয়েশা) প্রথম মুসলিম মহিলা যিনি সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।’’ তাঁর প্রার্থী হওয়া নিয়ে আয়েশা বলেন, ‘‘শিক্ষার প্রতি নিবেদিতপ্রাণ এবং গোটা দেশকে এক করার জন্য চেষ্টাই আমাকে এবিভিপির প্রতি আকৃষ্ট করেছিল। এবিভিপি জাতীয়তাবাদী ছাত্রদের আরও সংগঠিত করার ব্যাপারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আর, সেই কারণেই আমি এবিভিপির প্রতিনিধিত্ব করছি।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • ABVP: দিল্লির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ঝড় এবিভিপির, সেন্ট্রাল প্যানেলে বিপুল জয়

    ABVP: দিল্লির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ঝড় এবিভিপির, সেন্ট্রাল প্যানেলে বিপুল জয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনে বড় জয় পেল অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ (ABVP)। সঙ্ঘের ছাত্র সংগঠন সেন্ট্রাল প্যানেলে চারটির মধ্যে তিনটে পদেই জয় ছিনিয়ে নিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি, সম্পাদক এবং সহ-সম্পাদক পদে এই জয় মিলেছে। অন্যদিকে খুব অল্প ভোটের ব্যবধানে এবিভিপি জিততে পারেনি সহ সভাপতি পদটি। প্রসঙ্গত শুক্রবারই দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের ভোট অনুষ্ঠিত হয়েছিল। শনিবার নির্বাচনের ফল ঘোষণা করা হয়। প্রসঙ্গত, দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচন সব দলের কাছেই একটি প্রেস্টিজ ফাইট ছিল। বছর ঘুরলেই লোকসভা ভোট, তার আগে দিল্লির ছাত্র সংসদ ভোটে এবিভিবির (ABVP) বিপুল জয় যুব সমাজের মতামতের প্রতিফলন বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচনে প্রচারে নেমেছিলেন খোদ কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী কিন্তু এদিনের ফলাফলে তাঁকে ফের হতাশ হতে হল। যা নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি গেরুয়া শিবির।

    কোন প্রার্থী কত ভোটে জিতলেন 

    সভাপতি পদে জয়লাভ করেছেন এবিভিপি (ABVP) প্রার্থী তুষার দেধা, তাঁর জয়ের ব্যবধান ৩,৭২২ ভোট।

    সহ-সভাপতি পদে জয়লাভ করেছেন কংগ্রেসের ছাত্র সংগঠনের অভি দাহিয়া, মাত্র ৯৪০ ভোটে পরাস্ত হয়েছেন এবিভিপি প্রার্থী সুশান্ত ধানকার।

    সম্পাদক পদে জয়লাভ করেছেন এবিভিপি প্রার্থী অপরাজিতা, তাঁর জয়ের ব্যবধান ১২,৮২০ ভোট।

    সহ-সম্পাদক পদে জয় লাভ করেছেন এবিভিপি প্রার্থী শচীন বৈশ্লা। তাঁর জয়ের ব্যবধান ৯,৭৭৫ ভোট।

    ট্যুইট কিরণ রিজিজুর 

    এভিপির এই বড় জয়ে অভিনন্দন জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কিরণ রিজিজু। তিনি তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে এবিভিপি (ABVP) প্রার্থীদের অভিনন্দন যেমন জানিয়েছেন, পাশাপাশি রাহুল গান্ধীকেও কটাক্ষ করেছেন।

    দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫২টির মধ্যে ৩৪টি কলেজে জিতল এবিভিপি

    সেন্ট্রাল প্যানেল ছাড়াও বিশ্ববিদ্য়ালয়ের অন্তর্গত কলেজগুলিরও ছাত্র সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। অখিল ভারতের বিদ্যার্থী পরিষদ ছাড়াও কংগ্রেসের ছাত্র সংগঠন এনএসইউআই, সিপিএম-এর ছাত্র সংগঠন এসএফআই, সিপিআই (এম এল)-এর ছাত্র সংগঠন আইসা এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে। নির্বাচনের তত্ত্বাবধানে দায়িত্বে ছিলেন চন্দ্রশেখর। প্রধান নির্বাচন কমিশনের কথায়, মোট ৪২ শতাংশ ভোট পড়েছিল এই নির্বাচনে। যেখানে প্রায় একলাখ ছাত্র-ছাত্রী ভোটদান করেছিল। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্গত ১৭টি কলেজে জয় পেয়েছে কংগ্রেসের ছাত্র সংগঠন, অন্যদিকে এবিভিপি জিতেছে ৩৪টি কলেজে। করোনাকালে বিগত বছরগুলিতে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন বন্ধ ছিল। শেষবারের মতো ২০১৯ সালে ছাত্র সংসদ নির্বাচন হয়। সেবারও চারটি প্যানেলের মধ্যে তিনটিতে জয় ছিনিয়ে নিয়েছিল এবিভিপি (ABVP) প্রার্থীরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jadavpur University: নকশালপন্থী সংগঠনকে নিষিদ্ধ না করলে যাদবপুরে তালা ঝোলানোর হুঁশিয়ারি এবিভিপির

    Jadavpur University: নকশালপন্থী সংগঠনকে নিষিদ্ধ না করলে যাদবপুরে তালা ঝোলানোর হুঁশিয়ারি এবিভিপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যাদবপুরে (Jadavpur University) নকশালপন্থী, মাওপন্থী যেসব ছাত্র সংগঠন রয়েছে, তাদের রেজিস্ট্রেশন বাতিল করতে হবে।” শুক্রবার এমনই দাবি তুললেন এবিভিপির (দক্ষিণবঙ্গ) রাজ্য সম্পাদক সঙ্গীত ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, “যে ছাত্র সংগঠনগুলির সদস্যদের বিরুদ্ধে সরাসরি অভিযোগ উঠছে, তাদের নেতৃত্ব সেই অভিযুক্ত সদস্যদের নিয়ে কোনও মন্তব্য করছেন না কেন?”

    এবিভিপির হুমকি

    ইউজিসিকে আরও কড়া পদক্ষেপের জন্য আবেদন জানানো হবে বলেও জানান তিনি। বিশ্ববিদ্যালয়ে মাওবাদী, নকশালপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলিকে ২১ অগাস্টের মধ্যে নিষিদ্ধ ঘোষণা না করলে বিশ্ববিদ্যালয়ে তালা ঝোলানোর হুঁশিয়ারিও দিয়েছে এবিভিপি। ২৫ অগাস্ট যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় বাঁচাও অভিযানের ডাক দিয়েছে তারা। এদিকে, এদিন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jadavpur University) তিন নম্বর গেটের সামনে থেকে খুলে ফেলা হয়েছে বিজেপি যুব মোর্চার মঞ্চ। বৃহস্পতিবার এই অবস্থান মঞ্চেই ভাষণ দেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। মঞ্চ ছেড়ে বেরিয়ে যাওয়ার পরই সংঘর্ষ বাঁধে এবিভিপির সঙ্গে আরএসএফের কর্মী-সমর্থকদের। পরে আরএসএফের বিরুদ্ধে যাদবপুর থানায় এফআইআরও দায়ের করেন শুভেন্দু।

    পুলিশের হুঁশিয়ারি ডেকরেটার্সকে 

    শুক্রবারও ওই মঞ্চেই কর্মসূচি ছিল বিজেপির যুব মোর্চার। মোর্চার অভিযোগ, পুলিশ তাদের কর্মসূচি বাতিল করে মঞ্চ খুলে ফেলার নির্দেশ দিয়েছে। এরই প্রতিবাদে ধর্না মঞ্চের সামনেই অবস্থান-বিক্ষোভে বসে পড়েন যুব মোর্চার কর্মীরা। তাঁদের দাবি, শনিবার পর্যন্ত কর্মসূচির কথা জানিয়ে মঞ্চ বাঁধার অনুমতি নেওয়া হয়েছিল। শুক্রবার হঠাৎই পুলিশের তরফে আধ ঘণ্টার মধ্যে মঞ্চ খুলে ফেলার নির্দেশ দেওয়া হয়। সময়ের (Jadavpur University) মধ্যে মঞ্চ খোলা না হলে সব কিছু বাজেয়াপ্ত করা হবে বলে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয় ডেকরেটার্সদের। বিজেপির যুব মোর্চার সভাপতি ইন্দ্রনীল খাঁ বলেন, আমাদের মঞ্চ ঘিরে সাধারণ মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন ছিল। তৃণমূলও মঞ্চ বেঁধেছিল। কিন্তু সেখানে ভিড় ছিল না। ভয় পেয়েই রাজ্য সরকার পুলিশকে মঞ্চ খুলে ফেলার নির্দেশ দিয়েছে।

    আরও পড়ুুন: তৃণমূলের অঙ্গুলি হেলনে যাদবপুরে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে অতি বামপন্থীরা! তোপ সুকান্তর

    মঞ্চ খোলা শুরু হতেই মঞ্চের সামনে বসে বেশ কিছুক্ষণ বিক্ষোভ দেখান বিজেপি নেতা-কর্মীরা। পরে যাদবপুর থানার সামনে গিয়েও বিক্ষোভ দেখান তাঁরা। ইন্দ্রনীল বলেন, “পুলিশ আমাদের কোনও কর্মসূচিতেই অনুমতি দেয় না। ওরা তৃণমূলের কথায় চলে। আমরা কর্মসূচি পালন করতে পুলিশের অনুমতির অপেক্ষা করব না। হস্টেলে যখন ছাত্রের ওপর অত্যাচার হচ্ছিল, তখন পুলিশ কোথায় ছিল?” বৃহস্পতিবার শুভেন্দু দাবি করেছিলেন, বাম এবং অতি-বামেরা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়কে নিজেদের ঘাঁটি বানিয়ে ফেলেছে। তাদের বিশ্ববিদ্যালয় (Jadavpur University) থেকে উপড়ে ফেলার হুমকিও দিয়েছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
LinkedIn
Share