Tag: bangla khabar

bangla khabar

  • Rilways Announces: দূরপাল্লার ট্রেনে যাওয়া-আসার টিকিটের ওপর ২০ শতাংশ ছাড় দিচ্ছে ভারতীয় রেল

    Rilways Announces: দূরপাল্লার ট্রেনে যাওয়া-আসার টিকিটের ওপর ২০ শতাংশ ছাড় দিচ্ছে ভারতীয় রেল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দূরপাল্লার ট্রেনে যাওয়া-আসার টিকিটের ওপর ২০ শতাংশ ছাড় দিচ্ছে ভারতীয় রেল (Rilways Announces)। তবে এই অফার মিলবে কেবলমাত্র উৎসবের মরসুমে (Festival Season)। প্রাথমিকভাবে দু’সপ্তাহের জন্য পরীক্ষামূলকভাবে এই সুবিধা চালু করেছে রেল। রাজধানী, শতাব্দী, দূরন্ত এক্সপ্রেসের মতো কিছু ট্রেন ছাড়া সব দূরপাল্লার ট্রেনের ক্ষেত্রেই যাত্রীদের এই সুবিধা দেবে রেল। আগামী ১৪ অগাস্ট থেকে এই বিশেষ ছাড়-সহ অগ্রিম টিকিট কাটতে পারবেন যাত্রীরা। তবে এ ক্ষেত্রেও কিছু শর্ত রয়েছে।

    কী জানাল রেল (Rilways Announces)

    রেলের তরফে জানানো হয়েছে, এই সুবিধা পাওয়ার জন্য যাওয়া এবং ফেরার টিকিট একই ট্রেনের হতে হবে। সফর শুরু করতে হবে ১৩ অক্টোবর থেকে ২৬ অক্টোবরের মধ্যে। ফেরার টিকিট হতে হবে ১৭ নভেম্বর থেকে ১ ডিসেম্বরের মধ্যে। দূরপাল্লার ট্রেনের অগ্রিম টিকিট ৬০ আগে কাটা যায়। তবে এ ক্ষেত্রে ফেরার টিকিটের জন্য সেই নিয়ম থাকছে না। সফরে যাওয়ার টিকিটের সঙ্গে সঙ্গেই যাত্রীরা কেটে নিতে পারবেন ফেরার টিকিটও। যাওয়ার টিকিটে যে যাত্রীদের নাম থাকবে, ফেরার টিকিটেও সেই একই যাত্রীর নাম থাকতে হবে। যাত্রীরা কোথা থেকে ট্রেনে উঠবেন, নামবেনই বা কোথায়, সেই স্টেশনের নামও যাওয়া-আসার ক্ষেত্রে একই হতে হবে। টিকিটও কাটতে হবে এক সঙ্গেই। এই শর্ত মানলেই ফেরার টিকিটের ওপর ২০ শতাংশ ছাড় মিলবে।

    মানতে হবে শর্ত

    রেলের তরফে (Rilways Announces) জানানো হয়েছে, যাওয়া এবং আসা দু’পিঠেই কনফার্ম টিকিট হলে, তবেই বুকিং করা যাবে। যে শ্রেণির কামরায় যাত্রা করা হবে, সেই একই শ্রেণির কামরায় ফেরার টিকিটও কাটতে হবে। টিকিট বাতিল করলে কোনও টাকা ফেরত পাওয়া যাবে না। অনলাইন এবং রেলস্টেশনে অগ্রিম বুকিং কাউন্টার থেকে উভয় ক্ষেত্রেই টিকিট কাটতে পারেন ভ্রমণকারীরা (Rilways Announces)। জানা গিয়েছে, কানেক্টিং জার্নি ফিচারের মাধ্যমে এই স্কিমের আওতায় টিকিট কাটতে হবে। তবেই ২০ শতাংশ ছাড় মিলবে রিটার্ন জার্নিতে (Festival Season)।

  • Hindus Under Attack: দেশ তো বটেই, বিদেশেও বাড়ছে হিন্দুদের ওপর অত্যাচারের ঘটনা

    Hindus Under Attack: দেশ তো বটেই, বিদেশেও বাড়ছে হিন্দুদের ওপর অত্যাচারের ঘটনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত ও বিদেশে হিন্দু এবং হিন্দু ধর্মের ওপর অবিরাম চলছে হামলা। বিশ্বের বহু অঞ্চলে এই নির্যাতন আমাদের চোখের সামনে ধীরে ধীরে চলতে থাকা এক গণহত্যার মতো। কয়েক দশক ধরে বিশ্ব এই হামলার আসল গভীরতা ও বিস্তৃতিকে উপেক্ষা করেছে চলছে। যা ভয়াবহ হিন্দু-বিরোধী বিদ্বেষ দ্বারা পরিচালিত। খুন, জোরপূর্বক ধর্মান্তর, জমি দখল, উৎসবের ওপর হামলা, মন্দির ও মূর্তি ভাঙচুর, বিদ্বেষমূলক বক্তৃতা, যৌন হিংসা থেকে শুরু করে প্রাতিষ্ঠানিক ও আইনি বৈষম্য – হিন্দুরা (Hindus Under Attack) এখন তাঁদের অস্তিত্বের ওপর ক্রমবর্ধমান আক্রমণ ও এক নজিরবিহীন হিন্দু বিদ্বেষের মুখোমুখি হয়েছেন (Roundup Week)।

    অপরাধের সংক্ষিপ্ত ছবি (Hindus Under Attack)

    ২০২৫ সালের ৩ অগাস্ট থেকে ৯ অগাস্ট পর্যন্ত গত এক সপ্তাহে আমরা এমন কিছু অপরাধের একটি সংক্ষিপ্ত ছবি তুলে ধরার চেষ্টা করছি, যাতে বিশ্বব্যাপী আরও বেশি করে মানুষ এই মানবাধিকার সংকট সম্পর্কে সচেতন হন। প্রথমেই তাকানো যাক ভারতের দিকে। নাঈম কাদরি ওরফে পীর নামে এক ভুয়া ডাক্তারকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সে এক হিন্দু মহিলাকে চাপ দিচ্ছিল যাতে তিনি তাঁর নাবালিকা মেয়েকে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত করে তার সঙ্গে বিয়ে দেন। অভিযুক্ত ব্যক্তি আসলে একজন প্রতারক, যার কোনও বৈধ চিকিৎসা ডিগ্রি নেই এবং সে গোপনে তন্ত্র, কালাজাদু ও তথাকথিত ‘বিশ্বাসভিত্তিক চিকিৎসা’ ব্যবহার করে নারীদের প্রভাবিত করত। উত্তরপ্রদেশে এক সরকারি স্কুলের প্রধান শিক্ষক মহম্মদ সালাউদ্দিনকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। অভিযোগ, তিনি হিন্দু শিক্ষার্থীদের জোর করে উর্দু শেখাতেন এবং তাঁদের ধর্মীয় বিশ্বাস নিয়ে প্রশ্ন তুলতে চাপ দিতেন। ঘটনাটি বিজনোর জেলার হরবংশপুর ধর্মের একটি কম্পোজিট স্কুলের। উত্তরপ্রদেশের চৌবেপুরের বারাণসীতে এক হিন্দু ব্যক্তির অভিযোগ, তাঁর স্ত্রী এবং প্রয়াগরাজের এক ইসলামপন্থী যুবক মহম্মদ আফজল, একটি ধর্মান্তর ষড়যন্ত্রে জড়িত। ওই ব্যক্তির দাবি, তাঁর স্ত্রী সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আফজলের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখত এবং প্রেমের ফাঁদে ফেলে আফজল সম্ভবত তাকে ধর্মান্তরিত করার চেষ্টা করছিল। দেওরিয়া জেলায় ‘লাভ জিহাদ’ ষড়যন্ত্রের চক্রী সন্দেহভাজন সামির আলিকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে।

    কী বলছেন বিধায়ক

    সদর বিধায়ক ডা. শলভ মণি ত্রিপাঠীর জরুরি অভিযোগের ভিত্তিতে, গৌরিবাজার থানার বিভিন্ন ঘটনার পর পুলিশ তৎপর হয়। তামিল অভিনেতা কমল হাসন যিনি একসময় খ্রিস্টধর্ম প্রচারের কথা স্বীকার করেছিলেন, তিনিই এখন সনাতন ধর্মের শৃঙ্খল ভাঙার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। কর্নাটকের চামরাজনগরের এক মঠে হিন্দু সন্ন্যাসী সেজে থাকত বছর বাইশের এক মুসলিম। স্থানীয়রা তার মুসলিম পরিচয় জানতে পারার (Hindus Under Attack) পরেই মঠ ছেড়ে পালিয়ে যায় সে। উত্তরপ্রদেশ পুলিশ ‘লাভ জিহাদের’ একটি চাঞ্চল্যকর ঘটনায় অপহৃত এক হিন্দু কিশোরীকে উদ্ধার করেছে এবং অভিযুক্ত সাইনুল শাহকে গ্রেফতার করেছে। অভিযোগ, সে ভুয়ো প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাকে প্রলুব্ধ করেছিল।

    আইএসআইএসের সঙ্গে যুক্ত নেটওয়ার্কের অংশ

    দেওরিয়া থেকে মুম্বাই পর্যন্ত বিস্তৃত এই পুলিশ অভিযান ক্রমবর্ধমান এই বিপদের গুরুত্বকে প্রমাণ করে। এদিকে, ইডি কর্নাটকের ঐতিহ্যবাহী ধর্মস্থল মঞ্জুনাথ স্বামী মন্দিরকে লক্ষ্য করে একটি গুরুতর জঙ্গি ষড়যন্ত্রের তথ্য উদঘাটন করেছে, যা দক্ষিণ ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে সক্রিয় এক আইএসআইএসের সঙ্গে যুক্ত নেটওয়ার্কের অংশ। মধ্যপ্রদেশ বিধানসভায় ‘লাভ জিহাদে’র ভয়াবহতার তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। মালওয়া-নিমার অঞ্চল, যা একসময় সিমির মতো জঙ্গি নেটওয়ার্কের ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত ছিল, সেখানে ২৮৩ জন হিন্দু মেয়ে লাভ জিহাদের ফাঁদে পড়েছে, যাদের মধ্যে ৭৩ জনই আবার নাবালিকা (Roundup Week)।

    বাংলাদেশের ছবিটা

    এবার দেখে নেওয়া যাক বাংলাদেশের (Hindus Under Attack) ছবিটা। সেখানে হিন্দুদের ওপর মুসলমানদের হামলা অব্যাহত। এর উদ্দেশ্য হল ধীরে ধীরে দেশ থেকে এই ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে নির্মূল করা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আবুল বরকতের একটি গবেষণা অনুযায়ী, ২০৫০ সালের মধ্যে বাংলাদেশে কোনও হিন্দু আর অবশিষ্ট থাকবেন না। কারণ তাঁরা পদ্ধতিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। মন্দির ভাঙচুর, ভূমি দখল, মিথ্যা ধর্মনিন্দার অভিযোগে গণপ্রহার, নারীদের ধর্ষণ বা জোরপূর্বক ধর্মান্তর, এবং বিদ্বেষমূলক বক্তৃতা – এসবই হিন্দুদের ভয় দেখানো সে দেশ থেকে তাড়িয়ে দেওয়ার অস্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ‘ধর্মনিন্দা’র অজুহাতে মুসলিম দাঙ্গাবাজদের হামলার শিকার সংখ্যালঘু ভুক্তভোগীদের জন্য নির্ধারিত ত্রাণ বিলি বন্ধ করে দেয় এবং আধ্যাত্মিক গুরু শ্রী গোপীনাথ দাস ব্রহ্মচারীকে অপমান করে (Roundup Week)।

    তামাম বিশ্বের ছবিটাও এর ব্যতিক্রম নয়। এই সপ্তাহের শুরুর দিকে আয়ারল্যান্ডে কেরালার এক দম্পতির ছয় বছরের কন্যা নিয়া তার বাড়ির বাইরেই হামলার শিকার হয়। তার ওপর ব্যাপক তাণ্ডব চালানোর পাশাপাশি তারা তাকে ‘নোংরা ইন্ডিয়ান’ বলে গালাগালি দেয়। চিৎকার করে বলতে থাকে ‘ভারতে ফিরে যাও’ (Hindus Under Attack)।

  • Delhi: রাষ্ট্রপতি ভবনের অদূরে দু’জন পথচারীকে ধাক্কা মারল এসইউভি, মৃত ১

    Delhi: রাষ্ট্রপতি ভবনের অদূরে দু’জন পথচারীকে ধাক্কা মারল এসইউভি, মৃত ১

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার সকালে দিল্লির চাণক্যপুরী এলাকায় ঘটে গেল একটি ভয়াবহ পথ দুর্ঘটনা। রাষ্ট্রপতি ভবন থেকে মাত্র দুই কিলোমিটার দূরে, একটি দ্রুতগামী এসইউভি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দু’জন পথচারীকে ধাক্কা মারে। ঘটনাস্থলেই গুরুতর আহত হন দু’জন (Delhi)। ১০ অগাস্ট রবিবার সকালে হওয়া এই দুর্ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায় এলাকা জুড়ে। রিপোর্ট বলছে যে, ওই মৃতদেহটি অনেকক্ষণ ধরেই সেখানে পড়েছিল, যতক্ষণ না তা সরানো হয়। এর পাশাপাশি, ওই গাড়িটি থেকে খালি মদের বোতলও উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে রিপোর্টে। দুর্ঘটনার পরেই ওই গাড়িতে তল্লাশি চালানো হয়। জানা যাচ্ছে, গাড়িচালকের বয়স ২৬ বছর। ইতিমধ্যে চালক সহ গাড়ি আটক করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, আটক হওয়া চালকের নাম আশিস। এক্ষেত্রে বলা দরকার, ১১ মূর্তি রোড, দিল্লির চাণক্যপুরীর এই এলাকা যথেষ্ট অভিজাত এবং হাই-প্রোফাইল এলাকা বলেই পরিচিত।

    গাড়িটি উত্তরপ্রদেশের বলে জানিয়েছে পুলিশ (Chanakyapuri)

    বিকট শব্দ শুনে আশপাশের মানুষজন ছুটে আসেন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশ। আহতদের দ্রুত উদ্ধার করে ভর্তি করা হয় দিল্লির এইমস ট্রমা সেন্টারে। চিকিৎসকরা একজনকে মৃত ঘোষণা করেন, অপরজন আশঙ্কাজনক অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গাড়িটি উত্তরপ্রদেশের। চালককে আটক করা হয়েছে এবং গাড়িটি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে খতিয়ে দেখা হচ্ছে, চালক মদ্যপ অবস্থায় ছিলেন কি না। ঘটনাস্থলে ক্রাইম ও ফরেনসিক টিম এসে প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করেছে। ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ (Chanakyapuri)।

    গত বছরের তুলনায় দিল্লিতে কমেছে দুর্ঘটনা (Delhi)

    এদিকে দিল্লি পুলিশের (Delhi) দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত সময়ে রাজধানীতে ঘটেছে ২,২৩৫টিরও বেশি সড়ক দুর্ঘটনা। আহত হয়েছেন মোট ২,১৮৭ জন। এর মধ্যে ৫৫৬টি দুর্ঘটনা ছিল অতিশয় ভয়াবহ, যেখানে প্রাণ হারিয়েছেন ৫৫৭ জন। শুধু মার্চ মাসেই ঘটেছে ১৩৭টি ভয়াবহ দুর্ঘটনা, মৃত্যু হয়েছে ১৩৯ জনের। তবে পুলিশ দাবি করেছে, গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে দুর্ঘটনার সংখ্যা কিছুটা কমেছে। ২০২৪ সালের একই সময়কালে দুর্ঘটনার পরিমাণ ছিল ১৩.৪ শতাংশ বেশি।

  • Pm Modi: মোদির হাত ধরে চালু হয়ে গেল বেঙ্গালুরু মেট্রোর বহু প্রতীক্ষিত ইয়োলো লাইন

    Pm Modi: মোদির হাত ধরে চালু হয়ে গেল বেঙ্গালুরু মেট্রোর বহু প্রতীক্ষিত ইয়োলো লাইন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেঙ্গালুরু মেট্রোর (Bengaluru Metros) বহু প্রতীক্ষিত ইয়োলো লাইন চালু হয়ে গেল রবিবার। উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Pm Modi)। এদিনই তিনি সূচনা করেন বেঙ্গালুরু ও বেলাগাভির মধ্যে বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের যাত্রারও। বেঙ্গালুরু মেট্রোর ফেজ-৩ প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তরও স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী। মুখ্যমন্ত্রীর কার্যালয়ের তরফে শেয়ার করা সফরসূচিতে বলা হয়েছে, মোদী তাঁর প্রায় চার ঘণ্টার এই শহর সফরের সময় তিনটি অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন।

    মেট্রোর ইয়োলো লাইনের উদ্বোধন (Pm Modi)

    ওয়াকিবহাল মহলের মতে, মেট্রোর এই ইয়োলো লাইন উদ্বোধন সহায়ক হবে শহরের আইটি হাবের সঙ্গে যুক্ত একাধিক অত্যন্ত যানজটপূর্ণ করিডরের ট্রাফিক চাপ কমাতে। প্রধানমন্ত্রী আরভি রোড (রাগিগুড়্ডা) থেকে ইলেকট্রনিক সিটি মেট্রো স্টেশন পর্যন্ত মেট্রো সফর করেন। যাত্রাপথে কথা বলেন শিক্ষার্থীদের সঙ্গেও। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, প্রায় ১৯ কিলোমিটার দীর্ঘ আরভি রোড থেকে বোম্মাসান্দ্রা পর্যন্ত এই রুটটি বেঙ্গালুরু মেট্রো ফেজ-২ প্রকল্পের অংশ। এজন্য খরচ হয়েছে প্রায় ৭,১৬০ কোটি টাকা। এই রুটে স্টেশন রয়েছে মোট ১৬টি। জানা গিয়েছে, বেঙ্গালুরু ইয়োলো লাইন চালু হওয়ার ফলে বেঙ্গালুরুর মেট্রো নেটওয়ার্ক বিস্তৃত হল ৯৬ কিলোমিটারেরও বেশি। যার ফলে উপকৃত হবেন এই অঞ্চলের বিপুল সংখ্যক মানুষ (Pm Modi)।

    কী বলছেন মেট্রো কর্তৃপক্ষ

    মেট্রো কর্তৃপক্ষের মতে, নয়া এই রেল যোগাযোগ হোসুর রোড, সিল্ক বোর্ড জংশন এবং ইলেকট্রনিক্স সিটি জংশনের মতো একাধিক অতিরিক্ত যানজটপূর্ণ করিডরে যানজট কমাতে সাহায্য করবে। বেঙ্গালুরু উন্নয়নের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপ-মুখ্যমন্ত্রী ডিকে শিবকুমার সম্প্রতি বলেছেন, এখন তিনটি ট্রেন ২৫ মিনিটের ব্যবধানে চলবে। ৩টি ট্রেন সেট ইতিমধ্যেই ইয়োলো লাইনের জন্য এসে পৌঁছেছে। চতুর্থটি আসবে এই মাসেই। পরে এই ফ্রিকোয়েন্সি ১০ মিনিটে নামিয়ে আনা হবে।

    এদিন প্রধানমন্ত্রীকে দেখতে রাস্তার দু’ধারে ভিড় করেন প্রচুর মানুষ। ফুল ছিটিয়ে, ‘মোদি মোদি’ স্লোগান দিতে থাকেন তাঁরা। গাড়ির ভেতর থেকে প্রধানমন্ত্রীও তাঁদের উদ্দেশে হাত নাড়েন (Bengaluru Metros)। এদিন প্রধানমন্ত্রীর (Pm Modi) সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন কর্নাটকের রাজ্যপাল থাওয়ারচাঁদ গেহলট, মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া, কেন্দ্রীয় আবাসন ও নগর বিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল খট্টর, কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী শোভা করন্দলাজে, উপ-মুখ্যমন্ত্রী ডি. কে. শিবকুমার-সহ অন্যরা।

  • Alaska Meet: শুক্রবার আলাস্কায় মুখোমুখি ট্রাম্প-পুতিন, স্বাগত জানাল ভারত

    Alaska Meet: শুক্রবার আলাস্কায় মুখোমুখি ট্রাম্প-পুতিন, স্বাগত জানাল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিন বছর হতে চলল। এখনও অবসান হয়নি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের। এহেন আবহে চড়া দরে শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। যুদ্ধের আকাশে ধ্বনিত হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধের হুঁশিয়ারিও। এই যখন অবস্থা, তখন শেষমেশ রাশিয়ার সঙ্গে মুখোমুখি বৈঠকে বসতে চলেছেন বিশ্বের দুই শক্তিধর রাষ্ট্রের প্রধানরা। আগামী ১৫ অগাস্ট আলাস্কায় (Alaska Meet) বৈঠকে বসতে চলেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। রাশিয়া এবং আমেরিকার দুই ‘হুজুরে’র এই বৈঠককে স্বাগত জানাল ভারত (India)। সম্প্রতি বিদেশমন্ত্রকের তরফে এ নিয়ে বিবৃতি জারি করেন মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল। তাতে তিনি আশা প্রকাশ করেন, এবার যুদ্ধ বন্ধের পথ খুঁজবে রাশিয়া-ইউক্রেন। এর আগে অনেকবারই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রুশ প্রেসিডেন্টকে বলেছিলেন, “এটা যুদ্ধের সময় নয়।” এদিন ফের জারি করা এক বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর এই বাক্যবন্ধেরও উল্লেখ ছিল। ভারত যে সব সময় ‘যুদ্ধ নয়, শান্তি চাই’য়ের পক্ষে, তাও মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছে।

    বৈঠকে কি যোগ দেবে ইউক্রেন (Alaska Meet)

    প্রশ্ন হল, ট্রাম্প ও পুতিনের এই আলাস্কা বৈঠকে কি যোগ দেবে ইউক্রেন? ইউরোপীয় নেতাদের বক্তব্য, ইউক্রেনে শান্তির পথ কিয়েভকে (ইউক্রেনের রাজধানী) বাদ দিয়ে করা সম্ভব নয়। আলোচনাগুলি হতে পারে নিছকই যুদ্ধবিরতি বা শত্রুতা হ্রাসের প্রেক্ষাপটে। আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের মধ্যে বৈঠককে স্বাগত জানিয়েছে ভারত। জানিয়ে দিয়েছে, এই বৈঠক ইউক্রেনের এই সংঘাতের অবসান ঘটানোর প্রতিশ্রুতিও বহন করে।

    ইউক্রেনকে ক্রিমিয়া ছেড়ে দিতে হবে

    এদিকে, এনবিসি নিউজ শনিবার জানিয়েছে, হোয়াইট হাউস ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে আলাস্কায় আমন্ত্রণ জানানোর কথা বিবেচনা করছেন। এর আগে, ট্রাম্প প্রস্তাব দিয়েছিলেন যে ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে যুদ্ধ শেষ করতে শান্তিচুক্তির অংশ হিসেবে উভয় পক্ষের নিয়ন্ত্রিত কিছু এলাকা বিনিময় হতে পারে (India)। সেই পরিকল্পনার মধ্যে থাকতে পারে পুতিনের একটি দাবি, ইউক্রেনকে ক্রিমিয়া ছেড়ে দিতে হবে, যা ২০১৪ সালে ক্রেমলিন বাহিনী অবৈধভাবে দখল করেছিল, এবং পুরো পূর্ব দোনবাস অঞ্চলও। এমন একটি অবস্থায় জেলেনস্কিকে লুহানস্ক ও দোনেৎস্ক অঞ্চলের সেই অংশ থেকেও সেনা প্রত্যাহার করতে হবে। এই ()Alaska Meet অঞ্চলটি এখনও কিয়েভের নিয়ন্ত্রণেই রয়েছে।

    বিদেশমন্ত্রকের জারি করা বিবৃতি 

    শনিবার বিদেশমন্ত্রকের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ান ফেডারেশনের মধ্যে আলাস্কায় ১৫ আগস্ট ২০২৫-এ বৈঠকের জন্য যে সমঝোতা হয়েছে, ভারত তাকে স্বাগত জানায়।” মন্ত্রক এও বলেছে, “এই বৈঠক ইউক্রেনে চলমান সংঘাতের অবসান ঘটিয়ে শান্তির সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিতে পারে। যেমন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী একাধিকবার বলেছেন—‘এটি যুদ্ধের সময় নয়।’” এদিকে, এনবিসি নিউজ শীর্ষ আধিকারিকদের উদ্ধৃত করে জানিয়েছে, হোয়াইট হাউস ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে আলাস্কায় আমন্ত্রণ জানানোর কথা বিবেচনা করছে, যেখানে ১৫ আগস্ট পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করার কথা রয়েছে ট্রাম্পের। ইউক্রেন ওই বৈঠকে যোগ দেবে কিনা, সে প্রসঙ্গে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জেলেনস্কির কোনও সফর এখনও চূড়ান্ত হয়নি এবং শেষ পর্যন্ত তিনি আলাস্কায় বৈঠকে যোগ দেবেন কি না, তাও স্পষ্ট নয়, যদিও বিষয়টি এখনও সম্ভাবনার স্তরেই রয়েছে (Alaska Meet)।

    ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের সাফ কথা

    যদিও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, “ইউক্রেনকে বাদ দিয়ে নেওয়া যে কোনও সিদ্ধান্তই শান্তির বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত হবে। এগুলি অর্থহীন। কোনও লাভ হবে না।” তবে তিনি বলেন, ইউক্রেনকে বাদ দিয়ে নেওয়া যে কোনও সিদ্ধান্তই একই সঙ্গে শান্তির বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত হবে। এতে কোনও লাভ হবে না।” তিনি এও বলেন, “ইউক্রেনের আঞ্চলিক প্রশ্নের উত্তর ইউক্রেনের সংবিধানের মধ্যেই রয়েছে। কেউই এর থেকে বিচ্যুত হবে না এবং হতে পারবেও না (India ।”

    ইউক্রেন ভাগের দ্বিতীয় প্রচেষ্টা মেনে নেব না

    ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কিছু ভূখণ্ড বিনিময় হবে এহেন মন্তব্যের প্রেক্ষিতে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি এই বলে সতর্ক করেন যে ইউক্রেন দেশটিকে ভাগ করার দ্বিতীয় প্রচেষ্টা মেনে নেবে না। তিনি বলেন, “ইউক্রেনীয়রা তাদের জমি দখলদারকে উপহার দেবে না।” তিনি রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শেষ করার জন্য কোনও ভূখণ্ড ছেড়ে দেওয়ার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন এবং পরে দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, শান্তি আসতে হবে ন্যায়সঙ্গতভাবে যুদ্ধের অবসানের মাধ্যমে, রাশিয়াকে ভূখণ্ড ছেড়ে দিয়ে নয় (Alaska Meet)।

    ইউরোপীয় দেশগুলির বক্তব্য

    এদিকে, শনিবার ব্রিটেন, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, পোল্যান্ড, ফিনল্যান্ড এবং ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লেয়েন এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, ইউক্রেনে শান্তির পথ কিয়েভকে বাদ দিয়ে নির্ধারণ করা যাবে না, পরিবর্তন করা যাবে না আন্তর্জাতিক সীমান্ত বলপ্রয়োগের মাধ্যমেও। এদিকে, ব্রিটেনের বিদেশমন্ত্রী ডেভিড ল্যামি এবং মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স শনিবার ব্রিটেনে ইউক্রেন ও ইউরোপীয় মিত্রদের সঙ্গে বৈঠক করার কথা। সেখানে ট্রাম্পের ইউক্রেন শান্তি উদ্যোগ নিয়েও আলোচনা হবে। এদিন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টার্মার বৈঠকের আগে জেলেনস্কির সঙ্গে কথা বলেছেন এবং ট্রাম্পের প্রস্তাব নিয়ে মতবিনিময়ও করেছেন বলে সূত্রের খবর। ভারতের প্রাক্তন উপ-জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পঙ্কজ সারণ বলেন, “আগামী সপ্তাহে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র–রাশিয়া শীর্ষ (India) সম্মেলনের দিকে কড়া নজর রাখতে হবে, কারণ যে কোনও কিছুই ঘটতে পারে। এবং নিশ্চিতভাবেই ভারতের ওপর এর প্রভাব পড়বে (Alaska Meet)।” প্রসঙ্গত, ট্রাম্প এবং পুতিন শেষবার এক সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন ২০১৯ সালে, জাপানে অনুষ্ঠিত জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে, ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদের সময়। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে তাঁরা একাধিকবার টেলিফোনে কথাও বলেছেন।

    আগেও বৈঠক হয়েছে ট্রাম্প-পুতিনের

    পুতিন এর আগে ২০১৮ সালে হেলসিঙ্কিতে ট্রাম্পের সঙ্গে একটি শীর্ষ বৈঠকও করেছিলেন। সেই সময় ট্রাম্প মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থার এই সিদ্ধান্তের চেয়ে পুতিনের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন বলে মনে হয়েছিল। তাতে বলা হয়েছিল, রাশিয়া নিউ ইয়র্কের এই ধনকুবেরকে সমর্থন করার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করেছিল। যদিও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পুতিন শেষবার কোনও মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে দেখা করেছিলেন ২০১৫ সালে, যখন তিনি রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভায় বৈঠকে বারাক ওবামার সঙ্গে আলোচনা করেছিলেন (Alaska Meet)। এদিকে, সোশ্যাল মিডিয়ায় ইউক্রেন প্রেডিসেন্ট বলেন, “ইউক্রেন রাশিয়াকে জমি ছেড়ে দেবে না। ইউক্রেনকে বাদ দিয়ে আলোচনায় বসাও অর্থহীন। আমরা সবাই শান্তি চাই। কিন্তু ইউক্রেনকে ছাড়া এই যুদ্ধ বন্ধ সম্ভব নয় (India)।”

    ট্রুথ সোশ্যাল মিডিয়ায় পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতের বিষয়টি নিজেই প্রকাশ্যে এনেছেন ট্রাম্প। তিনি লিখেছেন, “অবশেষে প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও আমার বৈঠকটি হতে চলেছে। ১৫ অগাস্ট শুক্রবার আলাস্কায় আমাদের সাক্ষাৎ হবে। পরে টেলিগ্রামে রাশিয়ার তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়, দীর্ঘস্থায়ী শান্তি চুক্তির বিষয়টি নিশ্চত করতে প্রেসিডেন্টরা নিঃসন্দেহে ইউক্রেন সঙ্কট নিয়ে আলোচনা করবেন (Alaska Meet)।”

  • Operation Akhal: ‘অপারেশন অখল’-এ শহিদ দুই জওয়ান, আহত আরও দুই, খতম ১ জঙ্গি

    Operation Akhal: ‘অপারেশন অখল’-এ শহিদ দুই জওয়ান, আহত আরও দুই, খতম ১ জঙ্গি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu And Kashmir) কুলগামে জঙ্গি ও সেনাবাহিনীর মধ্যে রাতভর গুলির লড়াই চলছে (Operation Akhal)। গত ৯ দিন ধরে চলতে থাকা ‘অপারেশন অখল’-এ এদিন শহিদ হয়েছেন দুই জওয়ান এবং আহত হয়েছেন আরও দুইজন। এক জঙ্গিকে খতম করা হয়েছে। এই অপারেশনে এখন পর্যন্ত দশ জওয়ান আহত হয়েছেন।অখল জঙ্গলে ঘাঁটি করেছে জঙ্গিরা, সুনির্দিষ্ট গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান শুরু করে সেনা। ওই ঘন জঙ্গলে ছড়িয়েছিটিয়ে রয়েছে কয়েকটি গুহা। সেনাবাহিনীর অনুমান, ওই গুহার মধ্যেই লুকিয়ে রয়েছে জঙ্গিরা। কোথায় কোথায় তারা রয়েছে, তার খোঁজে ড্রোন এবং হেলিকপ্টার ব্যবহার করছে সেনাবাহিনী।

    শহিদ দুই জওয়ানের নাম (Operation Akhal)

    শহিদ দুই জওয়ানের মধ্যে একজন হলেন ল্যান্সনায়েক প্রীতপল সিং এবং অন্যজন সিপাই হরমিন্দর সিং। গুলিতে আহত হওয়ার পর তাঁদের দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও, শেষরক্ষা করা যায়নি। আহত দুই জওয়ান এখনও চিকিৎসাধীন। প্রসঙ্গত, এই অভিযানে এখন পর্যন্ত মোট পাঁচ জঙ্গিকে খতম করা সম্ভব হয়েছে। অভিযানটি শুরু হয় ১ অগাস্ট। দক্ষিণ কাশ্মীরের কুলগামে অবস্থিত একটি ঘন জঙ্গলে ঢাকা ছোট গ্রামের নাম অখল, সেই নাম অনুসারেই অপারেশনের নামকরণ হয়েছে। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে পুরো এলাকা ঘিরে ফেলে সেনা ও নিরাপত্তা বাহিনী, এরপর থেকেই শুরু হয় গুলির লড়াই।

    খতম হয়েছে পহেলগাঁও হামলার সঙ্গে যুক্ত তিন জঙ্গি (Operation Akhal)

    এদিকে শ্রীনগরে ‘অপারেশন মহাদেব’-এ পহেলগাঁও হামলার সঙ্গে যুক্ত তিন জঙ্গিকে খতম করেছে ভারতীয় সেনা। এই প্রসঙ্গে লোকসভায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জানান, ভারতীয় সেনা ও জম্মু-কাশ্মীর পুলিশের যৌথ অভিযানে জঙ্গিরা পালাতে পারেনি এবং উদ্ধার হয়েছে সেই আগ্নেয়াস্ত্র, যা পহেলগাঁওয়ে পর্যটক হত্যায় ব্যবহৃত হয়েছিল। এই ঘটনার ঠিক পাঁচদিন পরেই ফের জঙ্গি দমনে সক্রিয় হয় ভারতীয় সেনা। সেনার তল্লাশি অভিযানের খবর পেয়ে জঙ্গিরা গুলিবর্ষণ শুরু করে, যার জবাবে পাল্টা গুলি চালাতে বাধ্য হয় সেনা। এখনও সেই লড়াই অব্যাহত রয়েছে (Operation Akhal)।

  • Pakistan: ভারতীয় বিমানের জন্য বন্ধ আকাশ সীমা, বিপুল ক্ষতি পাকিস্তানের

    Pakistan: ভারতীয় বিমানের জন্য বন্ধ আকাশ সীমা, বিপুল ক্ষতি পাকিস্তানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তান (Pakistan) ভারতীয় বিমানগুলির জন্য তাদের আকাশসীমা বন্ধ করায়, বিপুল আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে পাকিস্তানি বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, গত দুই মাসে এই সিদ্ধান্তের কারণে পাকিস্তানের ক্ষতি হয়েছে প্রায় ১,২৪০ কোটি টাকা। পাকিস্তানের জনপ্রিয় সংবাদপত্র ডন-এর এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, এই আর্থিক ক্ষতির কথা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী সংসদে স্বীকার করেছেন। শুক্রবার পাকিস্তানের সংসদে তিনি এই বিষয়ে একটি বিবৃতি দেন।

    পাকিস্তানের সংবাদপত্র ডনের প্রতিবেদন

    ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২৩ এপ্রিল ভারত ‘সিন্ধু জল চুক্তি’ স্থগিত করে, আর তার পরদিন, ২৪ এপ্রিল, পাকিস্তান ভারতের জন্য নিজেদের আকাশসীমা বন্ধ করে দেয় (Indian Flights)। কিন্তু এই সিদ্ধান্তই পরে “বুমেরাং” হয়ে ফিরে এসেছে পাকিস্তানের জন্য। কারণ, এতে পাকিস্তান অর্থনৈতিকভাবে চরম ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে।

    কী বলছেন পাক প্রতিরক্ষামন্ত্রী

    পাকিস্তানি (Pakistan) বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ২৪ এপ্রিল থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত সময়কালে ভারতীয় ১০০ থেকে ১৫০টি বিমান পাকিস্তানের আকাশসীমা দিয়ে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আকাশসীমা বন্ধ থাকায় একটিও যেতে পারেনি, যার ফলে এই বিপুল লোকসান হয়েছে। যদিও প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর মতে, দেশের সার্বভৌমত্ব ও প্রতিরক্ষা অর্থনৈতিক লাভের চেয়েও অনেক বড় বিষয়।

    পাকিস্তান (Pakistan) সরকারের প্রকাশিত ডেটা

    তবে পাকিস্তান সরকারের প্রকাশিত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০১৯ সালে পাকিস্তান বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৫ লাখ ৮ হাজার মার্কিন ডলার আয় করত। অথচ ২০২৫ সালের হিসাব অনুযায়ী, সেই আয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার প্রতি দিনে। অর্থাৎ, কয়েক বছরে পাকিস্তানের বিমান চলাচল সংক্রান্ত রাজস্ব আয় উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছিল। এই পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত যে পাকিস্তানের জন্য এক বিপুল আর্থিক ধাক্কা হয়ে এসেছে, তা সহজেই অনুমেয়। সুতরাং, রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত হিসেবে আকাশসীমা বন্ধ করাটা স্বার্থরক্ষার বার্তা দিলেও, আর্থিক দিক থেকে তা পাকিস্তানের জন্য একপ্রকার আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত বলেই বিশ্লেষকদের মত।

  • Operaton Sindoor: “অপারেশন সিঁদুরে আমরা যেন দাবা খেলছিলাম”, বললেন সেনাপ্রধান উপেন্দ্র দ্বিবেদী

    Operaton Sindoor: “অপারেশন সিঁদুরে আমরা যেন দাবা খেলছিলাম”, বললেন সেনাপ্রধান উপেন্দ্র দ্বিবেদী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “অপারেশন সিঁদুরে (Operaton Sindoor) আমরা যেন দাবা খেলছিলাম, কারণ আমরা জানতাম না শত্রুর পরবর্তী পদক্ষেপ কী হতে পারে,”—এমনটাই বললেন দেশের সেনাপ্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী (Upendra Dwivedi)। শনিবার তিনি উপস্থিত ছিলেন আইআইটি মাদ্রাজে, যেখানে তিনি সেনাবাহিনীর নতুন গবেষণা প্রকল্প ‘অগ্নি’-এর উদ্বোধন করেন। সেখানেই তিনি এই মন্তব্যগুলি করেন।

    কী বললেন সেনাপ্রধান (Operaton Sindoor)?

    তিনি আরও বলেন, “অপারেশন সিঁদুর (Operaton Sindoor) একটি ধূসর যুদ্ধ। অর্থাৎ, এটি কোনো প্রথাগত সামরিক অভিযান ছিল না। ঠিক দাবা খেলার মতো, কখনও কখনও আমরা শত্রুকে ‘চেকমেট’ দিচ্ছিলাম, আবার অনেক সময় আমাদেরও মারাত্মক ঝুঁকি নিতে হয়েছে। কিন্তু এটাই জীবন।”

    ২২ এপ্রিল পহেলগাঁওয়ের ঘটনায় স্তম্ভিত হয়েছিল দেশ

    অপারেশন (Operaton Sindoor) নিয়ে বলতে গিয়ে সেনাপ্রধান বলেন, “২২ এপ্রিল, পেহেলগাঁওয়ে যা ঘটেছিল, তাতে গোটা দেশ স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল। ঠিক তার পরের দিন, ২৩ এপ্রিল, আমরা সবাই একসঙ্গে বসি। সেই সময় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং স্পষ্টভাবে বলেন, ‘এবার যথেষ্ট হয়েছে।’ তিন বাহিনীর প্রধানরাও বুঝে যান, এবার বড় কিছু হতে চলেছে। এরপর সরকার আমাদের সম্পূর্ণ ‘ফ্রি হ্যান্ড’ দেয়—নিজেদের মতো করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার পূর্ণ স্বাধীনতা।” তিনি বলেন, “এই সিদ্ধান্তের মধ্যে ছিল এক গভীর রাজনৈতিক আত্মবিশ্বাস, স্পষ্ট দিশা ও স্বচ্ছতা—যা আমরা প্রথমবারের মতো অনুভব করি।”

    ২৯ এপ্রিল বৈঠক করি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে

    সেনাপ্রধান (Upendra Dwivedi)বলেন, “২৫ এপ্রিল আমরা নর্দান কমান্ডে পরিদর্শনে যাই। সেখানে আমরা পরিকল্পনা করি এবং সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে বুঝে নিই কোন কোন জঙ্গি ঘাঁটি আমাদের লক্ষ্য হবে। নয়টি জঙ্গি ঘাঁটির মধ্যে সাতটি আমরা ধ্বংস করতে পেরেছিলাম এবং অসংখ্য জঙ্গিকে খতম করতে পেরেছিলাম।” তিনি আরও বলেন, “২৯ এপ্রিল আমরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক করি। সেটি ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি মুহূর্ত। কীভাবে একটি ছোট্ট নাম—‘অপারেশন সিঁদুর’ (Operaton Sindoor)—সারা দেশকে আবেগে ভাসিয়ে দিয়েছিল, তা সত্যিই অবিস্মরণীয়।”

  • ISRO: কালামের নামে নতুন রকেট ইঞ্জিনের সফল স্ট্যাটিক পরীক্ষা, বছর শেষে পাড়ি দিতে পারে মহাকাশে

    ISRO: কালামের নামে নতুন রকেট ইঞ্জিনের সফল স্ট্যাটিক পরীক্ষা, বছর শেষে পাড়ি দিতে পারে মহাকাশে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার ইসরো (ISRO) ঘোষণা করেছে যে তারা প্রথম কঠিন জ্বালানির রকেট কালাম-১২০০ এর (KALAM 1200) সফল স্ট্যাটিক পরীক্ষা করতে পেরেছে। শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে এই  স্ট্যাটিক পরীক্ষা, সম্পন্ন হয়েছে। ইসরোর তরফ থেকে জানানো হয়েছে, কালাম-১২০০ যে ইঞ্জিন, তা ১১ মিটার লম্বা এবং এটি ৩০ টন কঠিন প্রোপেলান্ট বহন করতে সক্ষম।  ইসরো এটিকে একটি বড় মাইলফলক বলে অভিহিত করেছে এবং নিজেদের এক্স (X) হ্যান্ডলে তারা লিখেছে, স্কাইরুট এরোস্পেস প্রাইভেট লিমিটেড দ্বারা বিক্রম-অ্যাক্স ভেহিকল এর প্রথম পর্যায়ে কালাম-১২০০ সলিড মোটরের সকল স্ট্যাটিক পরীক্ষা সম্পন্ন হল, যা একটি বড় মাইলফলক।

    প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি আব্দুল কালামের নামেই এই ইঞ্জিন (ISRO)

    দেশের রকেট প্রযুক্তি গবেষণা, যুদ্ধবিমান নির্মাণ ও পরমাণু পরীক্ষায় অন্যতম অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছিলেন এপিজে আবদুল কালাম। ভারতের প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থা বা ডিআরডিও, শ্রীহরিকোটা উপকূলে ক্ষেপণাস্ত্রের উৎক্ষেপণ কেন্দ্রের নামকরণও করেছে আবদুল কালামের নামে। এবার একটি কঠিন জ্বালানি চালিত রকেট ইঞ্জিন তৈরি করে তার সফল স্ট্যাটিক পরীক্ষাও করল ভারতের বিজ্ঞানী ও গবেষকরা (KALAM 1200)।

    ভারতে প্রথম বেসরকারি উদ্যোগে নির্মিত রকেট হল বিক্রম-এস

    ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থার ইসরোর প্রাক্তন বিজ্ঞানীরা তৈরি করেছেন একটি স্টার্টআপ সংস্থা, তার নাম স্কাইরুট এ্যারোস্পেস। তারাই সম্প্রতি সফলভাবে তৈরি করেছে কালাম-১২০০ নামের ওই রকেট ইঞ্জিনটি। চলতি বছরের শেষে এই স্কাইরুট এ্যারোস্পেস তাদের এই নতুন রকেট বিক্রম-১ কে মহাকাশে পাঠাতে পারে বলে খবর, এবং তাতেই ব্যবহৃত হবে আবদুল কালামের নামে নামাঙ্কিত এই ইঞ্জিনটি (ISRO)। এক্ষেত্রে বলা দরকার, ভারতে প্রথম বেসরকারি উদ্যোগে নির্মিত রকেট হল বিক্রম-এস — এরও নির্মাতা ছিল স্কাইরুট এ্যারোস্পেস (২০২২ সালের নভেম্বর)। প্রসঙ্গত, ১ দশক আগেই দেশের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থাগুলিকেও টেনে আনার জন্য আলাদা একটি সংস্থা করার প্রস্তাব পাস হয়েছিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে। সেই সংস্থার (ISRO) নাম দেওয়া হয়েছে ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল স্পেস প্রমোশন অ্যান্ড অথরাইজেশন সেন্টার (IN-SPACe)।

  • Indian Railways: সাড়ে চার কিমি লম্বা, চাকা গড়াল এশিয়ার দীর্ঘতম পণ্যবাহী ট্রেন রুদাস্ত্রের, ভিডিও পোস্ট রেলমন্ত্রীর

    Indian Railways: সাড়ে চার কিমি লম্বা, চাকা গড়াল এশিয়ার দীর্ঘতম পণ্যবাহী ট্রেন রুদাস্ত্রের, ভিডিও পোস্ট রেলমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাকা গড়াল এশিয়ার দীর্ঘতম পণ্যবাহী ট্রেন “রুদ্রাস্ত্র”-এর (Rudrastra)। ৪.৫ কিলোমিটার (সাড়ে চার কিলোমিটার) দীর্ঘ এই ট্রেনে রয়েছে ৩৫৪টি বগি এবং ৭টি লোকোমোটিভ ইঞ্জিন, যা এই বিশাল মালবাহী ট্রেনটিকে টেনে নিয়ে চলে। উত্তরপ্রদেশের গঞ্জ খোয়াজা স্টেশন থেকে ঝাড়খণ্ডের গড়ুয়া রোড স্টেশন পর্যন্ত প্রায় ২০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে ট্রেনটি সময় নিয়েছে প্রায় ৫ ঘণ্টা, যার গড় গতি ছিল ঘণ্টায় ৪০ কিলোমিটার। এই দীর্ঘ ট্রেন চালুর (Indian Railways) ফলে রেলের সময় ও পরিবহন খরচ উল্লেখযোগ্যভাবে সাশ্রয় হবে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

    ভিডিও পোস্ট করেছেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব (Indian Railways)

    এই রেকর্ডগড়া ট্রেনের ভিডিও ইতোমধ্যে সমাজমাধ্যমে পোস্ট করেছেন ভারতের রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। এক্স (পূর্বতন টুইটার)-এ তিনি লেখেন, “রুদ্রাস্ত্র” — ভারতের দীর্ঘতম পণ্যবাহী ট্রেন (Rudrastra)।

    বিশ্বের দীর্ঘতম ট্রেনের রেকর্ড রয়েছে অস্ট্রেলিয়ার কাছে

    যদিও “রুদ্রাস্ত্র” ভারতের তথা এশিয়ার দীর্ঘতম পণ্যবাহী ট্রেন (Indian Railways), তবে বিশ্ব রেকর্ড এখনও রয়েছে অস্ট্রেলিয়ার খনিজ কোম্পানি BHP-এর দখলে। সেই ট্রেনটির দৈর্ঘ্য ৭.৩ কিলোমিটার, অর্থাৎ রুদ্রাস্ত্রের থেকে প্রায় ৩ কিলোমিটার বেশি। BHP-র ট্রেনটিতে রয়েছে ৬৮২টি ওয়াগন — যা রুদ্রাস্ত্রের তুলনায় প্রায় ৩২৮টি বেশি।

    রূদ্রাস্ত্র কেন বিশেষ, কী জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা?

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, “রুদ্রাস্ত্র (Indian Railways) আমাদের ভবিষ্যতের রেল লজিস্টিকস নীতির রূপরেখা দিচ্ছে। পরিবহন খরচ কমানো, সময় বাঁচানো এবং অধিক পরিমাণ পণ্য পরিবহনের মাধ্যমে অর্থনৈতিক বিকল্প গড়ে তোলার দিকে এটি একটি বড় পদক্ষেপ।” এই ধরনের দীর্ঘ মালবাহী ট্রেন ভবিষ্যতে ভারতে আরও চালু হলে, সড়ক পরিবহনের উপর চাপ কমবে। একসঙ্গে বিপুল পরিমাণ পণ্য সহজে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছানো যাবে। ভারতীয় রেলওয়ে “রুদ্রাস্ত্র” প্রকল্পকে শুধুমাত্র একটি ট্রেন পরিচালনার ঘটনা হিসেবে দেখছে না, বরং একে দেশের রেল পরিবহন ব্যবস্থায় যুগান্তকারী উন্নয়নের প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করছে।

LinkedIn
Share