Tag: bangla news

bangla news

  • West Bengal Health: এসএসকেএমে মদন মিত্রের ঘটনায় ফের প্রশ্নের মুখে রাজ্যের স্বাস্থ্য পরিষেবা! 

    West Bengal Health: এসএসকেএমে মদন মিত্রের ঘটনায় ফের প্রশ্নের মুখে রাজ্যের স্বাস্থ্য পরিষেবা! 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারি হাসপাতালে রোগী যাবেন। চিকিৎসক প্রয়োজন বুঝে ভর্তি করাবেন। চলবে চিকিৎসা। এই সহজ স্বাভাবিক নিয়ম আর চলে না। রাজ্যের সরকারি হাসপাতালে ভর্তি হতে গেলে দরকার শাসকদলের নেতা-মন্ত্রীদের সুপারিশ। ক্ষমতার লম্বা হাত না থাকলে পাওয়া যাবে না সরকারি হাসপাতালের পরিষেবা (West Bengal Health)। সম্প্রতি এসএসকেএম হাসপাতালে রোগী ভর্তিকে কেন্দ্র করে মদন মিত্র-বিতর্ক অন্তত সেটাই স্পষ্ট করে দিল।

    কী কারণে বিতর্ক? 

    সম্প্রতি পথ দুর্ঘটনায় জখম এক যুবককে এসএসকেএম হাসপাতালের ট্রমা কেয়ারে ভর্তি করাতে গিয়েছিলেন তৃণমূল বিধায়ক মদন মিত্র। কিন্তু সেই রোগীকে ভর্তি করানো যায়নি। এরপরেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন মদন মিত্র। শনিবার থেকে তিনি বারবার বলতে থাকেন, ‘সে নো টু পিজি’! মুখ্যমন্ত্রী হস্তক্ষেপ না করলে পিজি-র পরিষেবা কেউ নেবেন না। এমনকী তিনি মুখ্যমন্ত্রীর চক্ষুশূল, একথাও বলেন। পাল্টা সাংবাদিক সম্মেলন করেন এসএসকেএম হাসপাতালের অধিকর্তা মণিময় বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি জানান, হাসপাতাল চত্বরে কোনও গণ্ডগোল বরদাস্ত করা হবে না। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ মদন মিত্রের বিরুদ্ধে ভবানীপুর থানায় অভিযোগও দায়ের করে। রবিবার রাতে অবশ্য অনেকটাই অবস্থান বদল করে মদন মিত্র বলেন, ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে। এসএসকেএম-এর পরিষেবা ভালো। চাপ অনেক। কিন্তু এই পুরো ঘটনায় একটা প্রশ্নই সবচেয়ে জোরালো হচ্ছে, মাথার উপরে শাসকদলের হাত না থাকলে কি স্বাস্থ্য পরিষেবা (West Bengal Health) পাওয়া যাবে না?

    কী বলছেন ভুক্তভোগীরা? 

    এসএসকেএম হাসপাতালে আউটডোরে চিকিৎসক দেখাতে লাইন দিতে হয় ভোরবেলা থেকে। রাত থেকেই রোগী ও পরিজনেরা ভিড় জমান। সকাল দশটায় চিকিৎসক দেখাতে হলে, ভোর তিনটেয় এসে বসে থাকতে হয়। রোগীদের পরিজনেরা জানাচ্ছেন, অস্ত্রোপচারের দিন পেতে অপেক্ষা করতে হয় দিনের পর দিন। বিশেষত, কার্ডিওলজি, কার্ডিওভাসকুলার, প্লাস্টিক সার্জারির মতো বিভাগে দেখা যায়, কয়েক বছর পরে অস্ত্রোপচারের দিন পাচ্ছেন রোগী। অনেক সময় এক-দু মাস নয়, অপেক্ষা করতে হয় দেড় থেকে দু’বছর! তালিকা থাকে এতটাই দীর্ঘ! রোগী হয়রানির (West Bengal Health) চূড়ান্ত।

    কী বলছে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ মহল? 

    রাজ্যের স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ মহল জানাচ্ছে, এসএসকেএম হাসপাতালে রোগীদের অপেক্ষার লাইন প্রমাণ করে, জেলায় জেলায় মেডিক্যাল কলেজের ঘোষণাই হয়েছে মাত্র। কাজ কিছুই হয়নি। যদি সব মেডিক্যাল কলেজে সম মানের পরিকাঠামো (West Bengal Health) থাকত, তাহলে সাধারণ মানুষকে স্বাস্থ্য পরিষেবার জন্য এত হয়রানির শিকার হতে হত না। অধিকাংশ সময় এই ভিড়ের জন্য সুপারিশ ছাড়া কোনও পরিষেবা পাওয়া যায় না। রাজ্যের শাসক দলের নেতা-মন্ত্রীর সুপারিশেই একমাত্র এসএসকেএম হাসপাতালে চিকিৎসার সুযোগ পাওয়া যায়। তা না হলে, অপেক্ষা করতে হয় মাসের পর মাস। কিন্তু স্বাস্থ্য পরিষেবা মানুষের মৌলিক অধিকার। সেই অধিকার সুরক্ষিত থাকছে না।

    স্বাস্থ্যসাথী কি শুধুই বিজ্ঞাপনে? 

    রোগীর পরিজনদের একাংশ জানাচ্ছে, মুখ্যমন্ত্রী বারবার স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পের কথা বলেন। কিন্তু সরকারি হাসপাতালে ভর্তির সুযোগ পেতে বারবার শাসকদলের নেতা-মন্ত্রীদের অনুরোধ করতে হয়। ভুক্তভোগীদের প্রশ্ন, সরকারি হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরিষেবা (West Bengal Health) কেন আগে সুনিশ্চিত হচ্ছে না? কার্ড হাতে এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতাল ঘুরে অনেক ক্ষেত্রে চিকিৎসার সুযোগও থাকে না। বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরিষেবা অনেকটাই বিজ্ঞাপনে আটকে থাকছে, অভিযোগ রাজ্যের সরকারি হাসপাতালের রোগী ও পরিবারের একাংশের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Strike: দণ্ডিকাণ্ডে আদিবাসীদের ডাকে বন্‌ধ! দক্ষিণ দিনাজপুরে কেমন সাড়া মিলল?

    Strike: দণ্ডিকাণ্ডে আদিবাসীদের ডাকে বন্‌ধ! দক্ষিণ দিনাজপুরে কেমন সাড়া মিলল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দণ্ডিকাণ্ডে মূল অভিযুক্ত তৃণমূল নেত্রী প্রদীপ্তা চক্রবর্তীকে গ্রেফতারসহ একাধিক দাবিতে সোমবার ১২ ঘণ্টা বাংলা বন্‌ধের (Strike) ডাক দিয়েছিল আদিবাসী সিঙ্গেল অভিযান। সকাল থেকে সংগঠনের সদস্যরা বন্‌ধ সফল করতে রাস্তায় নামে। অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে রাস্তায় পুলিশ মোতায়েন ছিল।

    বন্‌ধে (Strike) কেমন প্রভাব পড়ল?

    রাজ্যের অন্যান্য জেলার পাশাপাশি দক্ষিণ দিনাজপুর জেলাতেও এদিন সকাল থেকে বন্‌ধ (Strike) পালিত হচ্ছে। বন্‌ধের কারণে বালুরঘাট পাবলিক বাসস্ট্যান্ডে বেসরকারি বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। বেসরকারি বাস চলাচল না করলেও সকালের দিকে কিছু সরকারি বাস চলাচল করেছে। বন্‌ধ সমর্থকরা বালুরঘাটের মঙ্গলপুর মোড়ে পথ অবরোধ করেন। ফলে, বালুরঘাট থেকে মালদা ও রায়গঞ্জের দিকে বাস চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এছাড়াও বালুরঘাটে বন্‌ধ সমর্থকরা শহরের বিভিন্ন স্থানে ঘুরে দোকানপাট বন্ধ করে দেন। বালুরঘাট শহরের দোকান বাজার এদিন বন্ধ ছিল। সমগ্র দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় প্রায় একই চিত্র দেখা গিয়েছে। এদিকে অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে বালুরঘাট শহর জুড়ে বিশাল পুলিশ মোতায়ন করা হয়েছে। এদিকে বন্‌ধের কারণে নিত্যযাত্রীরা চরম নাকাল হন। বালুরঘাটসহ দক্ষিণ দিনাজপুর জেলাজুড়ে বেসরকারি যানবাহন চলাচল না করলেও হাতে গোনা কিছু টোটো রাস্তায় চলাচল করেছে।

    কী বললেন আদিবাসী সিঙ্গেল অভিযানের নেতা?

    প্রসঙ্গত, দণ্ডিকাণ্ডে প্রথম থেকেই তৃণমূল নেত্রী প্রদীপ্তা চক্রবর্তীকে আড়াল করেই রাখা হয়েছে বলে পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে আগেই সরব হয়েছিল আদিবাসী সংগঠনগুলি। গত ৭ এপ্রিল তপনের গোফানগরের কয়েকজন আদিবাসী মহিলাকে দণ্ডি কাটিয়ে তৃণমূলে যোগদান করানো হয়। ঘটনায় তোলপাড় হয় রাজ্য রাজনীতি। সম্প্রতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় সেই আদিবাসী মহিলাদের সঙ্গে একান্তভাবে কথা বলার পরেই রাতারাতি পুরসভার ভাইস চেয়ারপার্সনের পদ থেকে প্রদীপ্তা চক্রবর্তীকে সরানো হয়। পাশাপাশি পুলিসও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠায় তাঁকে। কিন্তু, এতেও খুশি নয় আদিবাসী সিঙ্গেল অভিযান। তাই এবারে ফের বন্‌ধের (Strike) ডাক দিয়েছে তারা। আদিবাসী সিঙ্গেল অভিযান এর দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার নেতা বিক্রম মুর্মু বলেন, এদিনের বন্‌ধ সফল। রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় আদিবাসীদের সামাজিক বহিষ্কারের প্রতিবাদে, কুর্মিদের এসটি সূচিতে সামিলের চক্রান্তের বিরুদ্ধে, দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাটের দণ্ডিকাণ্ডের মূল অভিযুক্তের গ্রেফতারের দাবিতে এদিনের বন্‌ধ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “মুখ্যমন্ত্রী, পোড়া লাশের গন্ধ পাচ্ছেন?” বজবজ-বিস্ফোরণের পর বিস্ফোরক ট্যুইট শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “মুখ্যমন্ত্রী, পোড়া লাশের গন্ধ পাচ্ছেন?” বজবজ-বিস্ফোরণের পর বিস্ফোরক ট্যুইট শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বাজি কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড। এগরার পর বজবজ। ৫ দিনের ব্যবধানে আবার বিস্ফোরণের ঘটনায় আগুনে ঝলসে মৃত্যু হয়েছে এক নাবালিকা-সহ ৩ জনের। বজবজ বিস্ফোরণকাণ্ডেও এনআইএ তদন্ত দাবি করেছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। 

    ট্যুইটবার্তা শুভেন্দুর

    ট্যুইটবার্তায় শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) জানিয়েছেন, ‘খাদিকুল গ্রামে পোড়া মাংসের গন্ধ আর বিস্ফোরকের অবশিষ্টাংশ এখনও বাতাসে ভাসছে। আহতদের অবস্থা এখনও সঙ্কটজনক। সেই রেশ মেলানোর আগেই বজবজের নন্দরামপুরের দাসপাড়ায় আরও একটা বিস্ফোরণ। এখনও পর্যন্ত ৩ জনের পুড়ে মৃত্যু হয়েছে। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। এটা পুনরাবৃত্তি মনে হতে পারে, কিন্তু এক্ষেত্রেও আমি এনআইএ তদন্ত চাইছি। মুখ্যমন্ত্রী, আপনি ঘুম থেকে উঠে পোড়া লাশের গন্ধ পাচ্ছেন? আর কত মৃত্যু আপনার বিবেককে নাড়া দেবে?’ 

    সরব দিলীপ ঘোষ

    রবিবার রাত পৌনে ৮টা নাগাদ, একটি বাড়ির ছাদে অগ্নিকাণ্ড ঘটে। ভেঙে পড়ে অস্থায়ী ছাউনি। তাতেই চাপা পড়েছিলেন তিনজন। পরে তাঁদের মৃত্যু হয়। অন্যদিকে এই ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন দিলীপ ঘোষও। সোমবার সকালে প্রাতঃভ্রমণে আসেন দিলীপ ঘোষ। ইকোপার্কে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন তিনি। সেখানেই এগরার পর বজবজের বাজি কারখানায় আগুন প্রসঙ্গে তিনি জানান, যেখানে বাজির কারখানা সেখানেই ভয়ের পরিবেশ থাকে। বলেন, ‘এটা অনেকদিন ধরে চলছে। বেশিরভাগ বাজি কারখানা বেআইনি ভাবে চলে। তাদের ক্যাপাসিটি বা নিয়মকানুন কিছুই মানা হয় না। বেশিরভাগ গরিব লোক এখানে কাজ করে, তাদের জীবনহানি হয়। যেখানে বাজির কারখানা সেখানেই এইরকম ভয়ের পরিবেশ থাকে। এগরাতে অনেক মহিলা কাজ করতেন, ৭-৮ জন মহিলা যারা মারা গিয়েছেন, তাদের বাড়িতে ছোট ছোট বাচ্চা রয়েছে। তারা অনাথ হয়ে গিয়েছে। পুলিশ সব জানে। সব জায়গা থেকে টাকা খাওয়ার এইরকম অভ্যাস হয়ে গেলে এই সমস্যার কোনদিন সমাধান হবে না।’

    আরও পড়ুন: এগরার পর বজবজ! বিস্ফোরণে বাজি কারখানার মালিকের স্ত্রী, মেয়েসহ তিনজনের মৃত্যু

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G20 Meeting: দূর্গে পরিণত ভূস্বর্গ! আজ শ্রীনগরে শুরু বিশেষ জি২০ বৈঠক

    G20 Meeting: দূর্গে পরিণত ভূস্বর্গ! আজ শ্রীনগরে শুরু বিশেষ জি২০ বৈঠক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, সোমবার থেকে জম্মু-কাশ্মীরের শ্রীনগরে শুরু হচ্ছে জি২০ (G20 Meeting) অন্তর্ভুক্ত দেশগুলির তৃতীয় ট্যুরিজম ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠক। ২০১৯ সালের অগাস্ট মাসে কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহার করে নেয় কেন্দ্র। বিলোপ পায় জম্মু কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা। তার পর এই প্রথম উপত্যকায় কোনও আন্তর্জাতিক কর্মসূচি করতে চলেছে কেন্দ্র। 

    ভারতের সভাপতিত্বে বৈঠক

    শ্রীনগরের শের-ই-কাশ্মীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সন্টারকে জি২০ বৈঠকের (G20 Meeting) কেন্দ্র হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছে। এবারের জি২০ সম্মেলনের সভাপতিত্ব পেয়েছে ভারত। এখনও অবধি দেশে মোট ১৮টি জি২০ বৈঠক হয়েছে। এরমধ্যে শ্রীনগরের বৈঠকেই সর্বোচ্চ সংখ্যক প্রতিনিধিরা অংশ গ্রহণ করবেন। জি২০ সদস্য দেশগুলি থেকে প্রায় ৬০ জন প্রতিনিধি আসবেন। তবে, এই বৈঠকে উপস্থিত না হওয়ার কথা জানিয়েছে তুরস্ক ও সৌদি আরব। বেজিংয়ের দাবি, কাশ্মীর ‘বিতর্কিত স্থান’ হওয়ায় তারা এই জায়গার বিরোধিতা করছে এবং বৈঠকে অনুপস্থিত থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর পরই, চিনকে কড়া জবাব দিয়ে ভারত জানিয়ে দিয়েছে, ভারতের কোথায় বৈঠক হবে, তা ভারতই সিদ্ধান্ত নেবে। সার্বভৌম ভারতের যে কোনও জায়গায় বৈঠক করার অধিকার রয়েছে সরকারের।

    আরও পড়ুন: কাশ্মীরে বৈঠক, তাই জি২০-তে অংশ নেবে না চিন! কড়া জবাব ভারতের

    বৈঠককে টার্গেট করছে জঙ্গিরা

    এদিকে, বিশ্ব দরবারে ভারতের ভাবমূর্তিতে ধাক্কা দিতে এই বৈঠককে (G20 Meeting) টার্গেট করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠন। রবিবারই এনআইএ-র জালে ধরা পড়েছে জইশ চর। জম্মু-কাশ্মীরের কুপওয়ারা থেকে সন্দেহভাজন জঙ্গিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ধৃত সন্দেহভাজন জইশ ই মহম্মদ কমান্ডারের কাছে স্পর্শকাতর তথ্য পাঠাচ্ছিল। ধৃতের নাম মহম্মদ উবাইদ মালিক। ওই ব্যক্তি পাকিস্তানের জইশ ই মহম্মদ কমান্ডারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল।

    বহুস্তরীয় নিরাপত্তা বলয় মোতায়েন

    নিরাপত্তার বিষয়টি মাথায় রেখে, ভূস্বর্গতে কার্যত দূর্গে পরিণত করা হয়েছে। আগত বিদেশি অতিথি সহ গোটা অনুষ্ঠানের (G20 Meeting) জন্য বহুস্তরীয় সুরক্ষা বলয় কার্যকর করা হয়েছে। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নৌসেনার বিশেষ ‘মার্কোস’ কমান্ডোদের মোতায়েন করা হয়েছে। সঙ্গে রয়েছে ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ড (এনএসজি)। এছাড়া, বিএসএফ, সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্স, সশস্ত্র সীমা বল ও জম্মু-কাশ্মীর পুলিশের হাজার হাজার বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে জঙ্গি হামলা রুখতে। পাশাপাশি, ড্রোন হামলা রুখতে মোতায়েন করা হয়েছে অ্যান্টি-ড্রোন ইউনিট। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: অন্যরকম অভ্যর্থনা! মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম পাপুয়া নিউ গিনির প্রধানমন্ত্রী মারাপের

    PM Modi: অন্যরকম অভ্যর্থনা! মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম পাপুয়া নিউ গিনির প্রধানমন্ত্রী মারাপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দ্বীপরাষ্ট্রে পৌঁছতেই নরেন্দ্র মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম করলেন পাপুয়া নিউ গিনির (Papua New Guinea) প্রধানমন্ত্রী জেমস মারাপে। ভিন দেশে গিয়ে একেবারে অন্যরকম অভ্যর্থনা পেলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বিশ্ব মঞ্চে মোদির জনপ্রিয়তা সর্বজনবিদিত। কিন্তু এই দৃ্শ্য অনন্য সম্মানের এক নজির। সাধারণত দু’টি দেশের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎপর্বে করমর্দন বা আলিঙ্গন করার ছবিই প্রকাশ্যে আসে। 

    মোদিকে প্রণাম

    পাপুয়া নিউ গিনিতে ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্রগুলির সহযোগিতা সম্মেলনে যোগ দিতে রবিবার রাতে সেখানে পৌঁছন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Prime Minister Narendra Modi)। প্রসঙ্গত, সূর্যাস্তের পর কোনও নেতা পাপুয়া নিউ গিনিতে পৌঁছলে তাঁকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাগত জানানো হয় না। কিন্তু, প্রধানমন্ত্রী মোদির ক্ষেত্রে সেই নিয়মের ব্যতিক্রম হল। প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্রে সফর করা তিনিই প্রথম ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী। এদিন স্থানীয় সময় রাত ১০টায় সেখানে পৌঁছন মোদি। পরে ট্যুইটারে সেকথা জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি লেখেন, ‘পাপুয়া নিউ গিনিতে পৌঁছেছি। প্রধানমন্ত্রী জেমস মারাপে-কে ধন্যবাদ যে তিনি বিমানবন্দরে আমাকে স্বাগত জানাতে এসেছিলেন। বিশেষ এই অভিব্যক্তি আমি চিরকাল মনে রাখব। আমার সফর চলাকালীন এই রাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক মজবুত করার চেষ্টা করব।’ প্রধানমন্ত্রীকে ১৯টি গান স্যালিউট ও গার্ড অফ অনারও দেওয়া হয়, বলে জানান বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি। 

    অনাবাসী ভারতীয়দের সঙ্গে সাক্ষাৎ

    এদিন পাপুয়া নিউ গিনিতে বসবাসকারী ভারতীয়দের সঙ্গে দেখা করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। তাঁকে দেখেই উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন অনাবাসী ভারতীয়রা। নমোকে উপহারে ভরিয়ে দেন তাঁরা। শুধু তাই নয়, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছবি তুলতে রীতিমতো হুড়োহুড়ি পড়ে গিয়েছিল।

    আরও পড়ুন: মোদির অটোগ্রাফ চেয়ে বসলেন বাইডেন! কেন জানেন?

    হিরোসিমায় জি-৭ সামিট (G-7 Summit) থেকে সোজা পাপুয়া নিউ গিনি (papua New Guinea) সফরে যান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। প্রসঙ্গত, সোমবার ইন্ডিয়া-প্যাসিফিক আইল্যান্ডস কো-অপারেশন (FIPIC) ফোরামের তৃতীয় সামিট হবে পাপুয়া নিউ গিনিতে। পাপুয়া নিউ গিনির প্রধানমন্ত্রী জেমস মারাপের সঙ্গে যৌথভাবে সেই সামিটের উদ্যোক্তা হলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রশান্ত মহাসাগরীয় ১৪টি দেশের (PIC) রাষ্ট্রপ্রধান এই সামিটে অংশগ্রহণ করবেন। পাপুয়া নিউগিনি থেকে আজ, ২২ মে অর্থাৎ সোমবার অস্ট্রেলিয়া রওনা হবেন মোদি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Vande Bharat: প্রবল ঝড়ে ভেঙে পড়ল গাছ, মাঝপথে আটকে গেল পুরী-হাওড়া বন্দে ভারত এক্সপ্রেস

    Vande Bharat: প্রবল ঝড়ে ভেঙে পড়ল গাছ, মাঝপথে আটকে গেল পুরী-হাওড়া বন্দে ভারত এক্সপ্রেস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রবল ঝড়ে বিপত্তির মুখে পড়ল পুরী-হাওড়া বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। রবিবার বিকেলে এই ঘটনা ঘটেছে। প্রাথমিকভাবে যেটুকু জানা গিয়েছে, কালবৈশাখীর প্রবল ঝড়ের দাপটে একটি বড় গাছ এসে পড়ে ট্রেনের উপরে। তার জেরে ট্রেনের প্যান্টোগ্রাফ ভেঙে যায়। বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে বিদ্যুৎ সংযোগ। ইঞ্জিনের কাচেও নানা জায়গায় চিড় ধরে যায়। কয়েকটি কামরায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ায় যাত্রীরা কিছুটা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। রেল জানিয়েছে, যুদ্ধকালীন ভিত্তিতে মেরামতের কাজ চলছে। তা সম্পন্ন হলেই ট্রেন ছাড়বে। তবে গোটা কাজ শেষ হতে কিছুটা সময় লাগতে পারে। দক্ষিণ পূর্ব রেলের আধিকারিক জানিয়েছেন, ভদ্রকের কাছে ঘটনাটি ঘটেছে। রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, নির্ধারিত সময় দুপুর ১ টা ৫০ মিনিটে পুরী স্টেশন থেকে ছেড়েছিল বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। ওড়িশায় ট্রেনটি বিপর্যয়ের মুখে পড়ে। ঝড়ের গতিবেগ এতটাই তীব্র ছিল যে একটি গাছ উড়ে এসে ট্রেনের ওপর পড়ে। তাতেই বিপর্যয় ঘটে।

    সকালেও দুর্ঘটনা

    অন্যদিকে, শনিবার রাতে অল্পের জন্য বড়সড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পায় হাওড়া-পুরী সুপার ফাস্ট এক্সপ্রেস। চলন্ত ট্রেন থেকে কাপলিং খুলে আলাদা হয়ে যায় ইঞ্জিন ও দুটো বগি। বেশ কিছুদূর এগিয়ে যায় ইঞ্জিন সহ বগি দুটি। জানা গেছে, সেই সময় ট্রেনের ভিতরে ঘুমিয়ে ছিলেন যাত্রীরা। আচমকাই ঝাঁকুনিতে শোরগোল পড়ে যায়। খবর দেওয়া হয় দক্ষিণ-পূর্ব রেলের খড়গপুর ডিভিশনের আধিকারিকদের। ওই দুটি বগিকে মেরামতি না করতে পারায় নতুন করে দুটি বগি লাগানো হয় ট্রেনের সঙ্গে। যাত্রীদের নামিয়ে নতুন বগি লাগিয়ে প্রায় তিন ঘণ্টা পর পুরীর উদ্দেশে রওনা দেয় ট্রেনটি। শনিবার রাত ১.০৫ নাগাদ ঘটনাটি ঘটে পশ্চিম মেদিনীপুরের নেকুরসেনি স্টেশনের কাছে। তবে ঘটনায় হতাহতের কোনও খবর নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: মোদির অটোগ্রাফ চেয়ে বসলেন বাইডেন! কেন জানেন?

    PM Modi: মোদির অটোগ্রাফ চেয়ে বসলেন বাইডেন! কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্রপ্রধানদের মধ্যে জনপ্রিয়তার নিরিখে সব চেয়ে বেশি এগিয়ে রয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এ কথা আগেই জানিয়েছিল একটি পত্রিকা। নানা কারণে চিনের (China) সঙ্গে ভারতের (India) দূরত্ব তৈরি হলেও, চিনা নাগরিকদের কাছেও মোদির জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। মোদির তুঙ্গ জনপ্রিয়তার প্রমাণ মিলল আবারও। শনিবার কোয়াড বৈঠক চলাকালীন মোদির অটোগ্রাফ চেয়ে বসলেন খোদ মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

    নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) তুঙ্গ জনপ্রিয়তা

    মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, আপনার জন্য বড্ড সমস্যার মুখে পড়েছি। আগামী মাসেই ওয়াশিংটনে আপনার সঙ্গে নৈশাহারে যোগ দেব আমি। দেশসুদ্ধ লোক সেখানে আসতে চাইছে। আমাদের টিকিট ফুরিয়ে গিয়েছে। বাইডেন বলেন, এটা মোটেই হাসির কথা নয়। আপনি হয়তো ভাবছেন, আমি মজা করছি। আমার টিমকে জিজ্ঞাসা করুন। টিকিটের জন্য এত ফোন কল পেয়েছি যে বিশ্বাস করতে পারবেন না। কে না ফোন করেছে আমাকে! সিনেমার অভিনেতা-অভিনেত্রী থেকে শুরু করে আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, সবাই। আপনি এতটাই জনপ্রিয়।

    নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) প্রশংসা

    এদিন কার্যত মোদির (PM Modi) প্রশংসায় পঞ্চমুখ হতে দেখা যায় বাইডেনকে। মোদিকে মিস্টার প্রাইম মিনিস্টার সম্বোধন করে তিনি অটোগ্রাফের খাতা এগিয়ে দেন মোদির দিকে। পরে বলেন, গণতন্ত্র যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ, সেটা গোটা বিশ্বকে বুঝিয়ে দিয়েছেন আপনি। সব কিছুর ওপর আপনার উল্লেখযোগ্য প্রভাব রয়েছে। কোয়াডে আমরা যা করছি, তাতেও আপনি প্রভাব বিস্তার করতে পেরেছেন। ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগর এলাকায় সুস্পষ্ট প্রভাব রয়েছে আপনার। সব কিছুতেই একটা পার্থক্য এনেছেন আপনি। এর পরেই হাসি হাসি মুখে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি আলবেনিজকে বলতে শোনা যায়, সিউনিতে যে কমিউনিটি সেন্টার রয়েছে, সেখানে ২০ হাজার মানুষের বসার জায়গা রয়েছে। সেই সংখ্যা ছাপিয়ে গিয়ে আমার কাছে অনুরোধ এসেছে। সকলের একটাই দাবি, প্রধানমন্ত্রী মোদিকে নিজের চোখে একবার দেখতে চাই।

    আরও পড়ুুন: থানায় কাটমানি নেওয়ার অভিযোগ হতেই আত্মহত্যার চেষ্টা ভাইরাল হওয়া তৃণমূল নেতার

    দ্বিতীয়বার প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) কুর্সিতে বসার পর ২০১৯ সালে গুজরাটের স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠান করেন মোদি। এদিন সে প্রসঙ্গ টেনে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী বলেন, সেদিন যে বিপুল জনসমাগম দেখেছিলাম, তাতেই আপনার জনপ্রিয়তার একটা আন্দাজ হয়েছিল। সিডনিতে অনুষ্ঠান করতে গিয়ে সেটা বুঝতে পারছি। প্রসঙ্গত, আগামী মাসেই স্টেট ডিনারে মোদিকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Tollywood Actress: শ্যুটিং সেরে ফেরার পথে বেপরোয়া লরি পিষে দিল জনপ্রিয় টেলি অভিনেত্রীকে

    Tollywood Actress: শ্যুটিং সেরে ফেরার পথে বেপরোয়া লরি পিষে দিল জনপ্রিয় টেলি অভিনেত্রীকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্যুটিং সেরে বাড়ি ফেরার সময় পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল এক টেলি অভিনেত্রীর (Tollywood Actress) । শনিবার রাতে দুর্ঘটনাটি ঘটেছে বরানগর থানার ঘোষপা়ড়া রোডে। পুলিশ জানিয়েছে, ওই টেলি অভিনেত্রীর নাম সুচন্দ্রা দাশগুপ্ত (২৯)। তাঁর বাড়ি পানিহাটি রেলওয়ে পার্ক এলাকায় তাঁর বাপের বাড়ি। বাইকে করে বাপের বাড়িতে ফেরার সময় দুর্ঘটনাটি ঘটে।

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, সুচন্দ্রা টেলি (Tollywood Actress) জগতে পরিচিত মুখ। “গৌরী এলো” সহ একাধিক সিরিয়ালে তিনি সহ অভিনেত্রীর কাজ করতেন। অন্যদিনের মতো শনিবারও তাঁর শ্যুটিং ছিল। তিনি শ্যুটিং শেষ করে রাতে বাইকে করে বাড়ি ফিরছিলেন। ডানলপের দিক থেকে তিনি বাইকে করে যাওয়ার সময় বরানগর ঘোষপাড়া রোডের কাছে একটি সাইকেল আচমকাই রাস্তা পার করে। সাইকেল আরোহীকে বাঁচাতে গিয়ে অভিনেত্রীর বাইকের চালক জোরে ব্রেক কষে। সেই সময় বাইকের পিছনে বসে থাকা অভিনেত্রী রাস্তায় ছিটকে পড়ে যায়। ঠিক ওই সময়ই পিছন দিক থেকে আসা একটি লরি তাঁকে পিষে দেয়। যদিও ঘটনার পর পরই লরিটিকে পুলিশ আটক করেছে। লরির চালককে গ্রেফতার করা হয়।

    কী বললেন প্রত্যক্ষদর্শীরা?

    এই ঘটনায় অভিনেত্রীর (Tollywood Actress)  পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। টেলি জগতের অনেকেই এই ঘটনা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় শোকজ্ঞাপন করেছেন। জানা গিয়েছে, শ্যুটিং শেষ হওয়ার পর তিনি অনলাইনে একটি বাইক বুক করেন। সেই বাইকে চড়েই তিনি কলকাতা থেকে পানিহাটিতে বাপের বাড়ি ফিরছিলেন। রাস্তাতেই বেপরোয়া লরি তাঁকে পিষে দিয়ে চলে যায়। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, বাইকে যথেষ্ট গতি ছিল। কিন্তু, আচমকা ব্রেক না করার জন্যই ওই মহিলা ছিটকে পড়েন। পিছনে লরিটি না থাকলে হয়তো তিনি বেঁচে যেতেন। কোনও কিছু বুঝে ওঠার আগেই লরিটি তাঁকে পিষে দিয়ে চলে যায়। পুলিশের এক আধিকারিক বলেন, ওই অভিনেত্রীর ঘটনাস্থলে মৃত্যু হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Pak Drone: পাকিস্তানের ৪ ড্রোনকে গুলি করে নামাল বিএসএফ, মিলল মাদকও

    Pak Drone: পাকিস্তানের ৪ ড্রোনকে গুলি করে নামাল বিএসএফ, মিলল মাদকও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের ভারতের আকাশ সীমায় উড়ল পাকিস্তানি ড্রোন (Pak Drone)। ঘটনাটি নজরে পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই ৩টি ড্রোনকে গুলি করে নামায় বিএসএফ। গত ২৪ ঘণ্টায় পঞ্জাব সীমান্তের কাছে গুলি করে নামানো হয় ড্রোনগুলিকে। শুক্রবার রাতে গুলি করে নামানো হয় ৩টি ড্রোনকে। চতুর্থটিকে গুলি করে নামানো হয় শনিবার রাতে।

    প্রথম দিনেই এল ৩ পাকিস্তানি ড্রোন (Pak Drone)

    সীমান্তরক্ষী বাহিনী সূত্রে খবর, প্রথম দিন যে তিনটি পাকিস্তানি ড্রোন নামানো হয়েছিল, সেগুলি ডিজিআই ম্যাস্ট্রিস ৩০০ আরটিকে ব্ল্যাক কোয়াডকপ্টার। এর মধ্যে একটি ড্রোন (Pak Drone) শুক্রবার রাত ৯টা নাগাদ সীমান্ত পেরিয়ে ধারিয়াল গ্রামে ঢোকে। নজরে পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই সেটিকে গুলি করে নামানো হয়। তারই কিছু পরে অন্য একটি ড্রোন অমৃতসর জেলার রত্তন খুর্দ গ্রাম দিয়ে ঢোকার চেষ্টা করে। পরে সেটিকেও গুলি করে নামানো হয়। বিএসএফ জানিয়েছে, ওই ড্রোনের মধ্যে থেকে উদ্ধার হয় একটি প্যাকেট। প্যাকেটটি খুলতেই দেখা যায় নিষিদ্ধ মাদক। বিএসএফ সূত্রে খবর, ওই প্যাকেট থেকে উদ্ধার হয়েছে ৬ কেজি ৬০০ গ্রাম হেরোইন। এই পরিমাণ হেরোইনের বাজারমূল্য লক্ষাধিক টাকা। হেরোইন ভর্তি ওই প্যাকেটের গায়ে উজ্জ্বল স্টিকার লাগানো হয়েছিল বলেও দাবি বিএসএফের।

    একটি ড্রোন আছড়ে পড়ল পাকিস্তানে

    শুক্রবার রাতেই আরও একটি ড্রোনকে (Pak Drone) লক্ষ্য করে গুলি ছোড়েন সীমান্তে কর্তব্যরত জওয়ানরা। তবে সেই ড্রোনটি উদ্ধার করা যায়নি। কারণ ড্রোনটি পড়েছিল পাকিস্তানের সীমানায়। বিএসএফের মুখপাত্রের দাবি, সিসিটিভির ফুটেজ থেকে দেখা গিয়েছে ড্রোনটি মাটিতে আছড়ে পড়ার সঙ্গ সঙ্গেই স্থানীয় বাসিন্দারা ড্রোনটি থেকে কিছু সংগ্রহ করছেন। বিএসএফের এক আধিকারিক জানান, চতুর্থ ড্রোনটি শনিবার রাতে নিয়ম ভেঙে ঢুকে পড়ে ভারতীয় আকাশ সীমায়। অমৃতসর সেক্টরে কর্তব্যরত জওয়ানরা সেটিকেও গুলি করে নামায়। একটি ড্রোন ও মাদক ভর্তি একটি ব্যাগ উদ্ধার হয়েছে।

    সাম্প্রতিক অতীতে পঞ্জাব, জম্মু সহ দেশের একাধিক পাক সীমান্ত দিয়ে ভারতীয় ভূখণ্ডে হয়েছে ড্রোন হামলা। অনেক ক্ষেত্রেই ড্রোনগুলির (Pak Drone) মাধ্যমে কখনও টাকা, কখনও আবার অস্ত্র ছড়িয়ে জঙ্গিদের রসদ জোগাচ্ছে পাকিস্তান। ভারতের সীমান্তবর্তী গ্রামগুলিতে ড্রোনের মাধ্যমে মাদক পাচারের চেষ্টাও চলছে। সেই কারণেই সীমান্তে রয়েছে কড়া প্রহরা। তার জেরেই গত ২৪ ঘণ্টায় চারটি ড্রোন গুলি করে নামাল সীমান্তরক্ষী বাহিনী।

    আরও পড়ুুন: ‘‘দেশের জন্য নিরাপত্তার সুদর্শন চক্র তৈরি করেছেন প্রধানমন্ত্রী’’, মত অমিত শাহের

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mig 21: বারংবার দুর্ঘটনা, অসময়ে অবসর নিচ্ছে মিগ ২১, আসছে তেজস

    Mig 21: বারংবার দুর্ঘটনা, অসময়ে অবসর নিচ্ছে মিগ ২১, আসছে তেজস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বারবার ভেঙে পড়ছে মিগ ২১ (Mig 21) ফাইটার জেট (Fighter Jet)। যার জেরে প্রাণ হারান পাইলট থেকে সাধারণ মানুষ। সেই কারণে অনির্দিষ্টকালের জন্য বসিয়ে দেওয়া হচ্ছে রাশিয়ার তৈরি এই যুদ্ধ বিমান। পর পর দুর্ঘটনার কবলে পড়ায় শনিবার যৌথভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বায়ুসেনা ও প্রতিরক্ষামন্ত্রক। মিগ ২১ যুদ্ধ বিমানের জায়গায় উড়বে লাইট কমব্যাট এয়ারক্র্যাফ্ট তেজস। চলতি বছরের ৮ মে রাজস্থানের হনুমানগড় গ্রামে ভেঙে পড়েছিল একটি মিগ ২১ ফাইটার জেট। সেটি উড়েছিল সুরাতগড় বায়ুসেনা ঘাঁটি থেকে। রানওয়ে ছাড়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই একটি বাড়ির ওপর ভেঙে পড়ে এই যুদ্ধ বিমানটি। ওই দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছিল তিনজনের।

    মিগ ২১ (Mig 21) এর অবসর

    শনিবার মন্ত্রকের এক আধিকারিক বলেন, মিগ ২১ (Mig 21) যুদ্ধবিমান কেন বারংবার দুর্ঘটনার কবলে পড়ছে, তা জানতে শুরু হয়েছে তদন্ত। তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত ওই বিমানগুলিকে ওড়ানো হবে না। তিনি বলেন, সুরক্ষার কথা ভেবেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বায়ুসেনা সূত্রে খবর, মিগ ২১ যুদ্ধবিমানের মোট তিনটি স্কোয়াড্রন রয়েছে। সব মিলিয়ে বিমান রয়েছে ৫০টি। ২০২৫ সালে অবসর নেওয়ার কথা ছিল এই বিমানগুলির। সেই সময়ের ঢের আগেই বসিয়ে দেওয়া হচ্ছে এই যুদ্ধবিমানগুলিকে। পূর্বতন সোভিয়েত ইউনিয়নের বিমান নির্মাতা সংস্থা মিকোয়ান-গুরেভিচ অ্যারোস্পেস কর্পোরেশনের নকশায় ১৯৫৫ সালে তৈরি হয় মিগ ২১ যুদ্ধ বিমান।

    ব্যবহার হয়েছে রাশিয়ার তৈরি ৮০০টি মিগ ২১

    ১৯৬২ সালে চিনের সঙ্গে যুদ্ধে হারের পর অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের খোঁজ করে প্রতিরক্ষামন্ত্রক। তখনই নজরে পড়ে মিগ ২১ এর ওপর। এ পর্যন্ত রাশিয়ার তৈরি ৮০০টি মিগ ২১ ব্যবহার করেছে ভারতীয় বায়ুসেনা। সম্প্রতি একাধিকবার দুর্ঘটনার কবলে পড়ায় এবং পাইলটদের মৃত্যু হওয়ায় মিগ ২১ (Mig 21) এর নাম হয়ে যায় উড়ন্ত কফিন। আত্মনির্ভর ভারত প্রকল্পে সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে লাইট কমব্যাট এয়ারক্র্যাফ্ট তেজস তৈরি করেছে ভারত। সূত্রের খবর, রাশিয়ার তৈরি মিগ ২১ যুদ্ধবিমানের জায়গা নিচ্ছে ভারতের তৈরি তেজস।

    আরও পড়ুুন: শিখ-দাঙ্গায় সিবিআইয়ের চার্জশিটে টাইটলারের নাম, ফের অস্বস্তিতে কংগ্রেস

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
LinkedIn
Share