Tag: bangla news

bangla news

  • Jay Shah: সর্বকনিষ্ঠ আইসিসি চেয়ারম্যান! আইসিসি-র সর্বোচ্চ পদে বসতে চলেছেন জয় শাহ?

    Jay Shah: সর্বকনিষ্ঠ আইসিসি চেয়ারম্যান! আইসিসি-র সর্বোচ্চ পদে বসতে চলেছেন জয় শাহ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় বোর্ডের সচিবের পদ ছেড়ে এবার বিশ্ব ক্রিকেটের সর্বোচ্চ (ICC) পদে বসতে চলেছেন জয় শাহ (Jay Shah)। মঙ্গলবার রাতেই নিউজিল্যান্ডের গ্রেগ বার্কলে জানিয়ে দিয়েছেন, আইসিসি-র চেয়ারম্যান পদে আর লড়বেন না। তার পরেই জল্পনা তৈরি হয়েছে জয় শাহকে নিয়ে। আইসিসি চেয়ারম্যান পদে জয় শাহ বসলে, তিনিই হবেন সর্বকনিষ্ঠ আইসিসি চেয়ারম্যান।

    দৌড়ে নেই বার্কলে

    আগামী ৩০ নভেম্বর নিউজিল্যান্ডের বার্কলের মেয়াদ শেষ হচ্ছে। ২৭ অগাস্টের মধ্যে মনোনয়ন জমা দিতে হবে। যদি একের বেশি মনোনয়ন জমা পড়ে, তা হলে নির্বাচন হবে। সে ক্ষেত্রে, ১৬টি ভোটের মধ্যে ৯টি ভোট পেলেই চলবে জয় শাহের (Jay Shah)। আইসিসি (ICC) চেয়ারম্যান পদে কোনও ব্যক্তি দু’বছর করে সর্বোচ্চ তিন বার ক্ষমতায় থাকতে পারেন। ২০২০ সালে প্রথম ক্ষমতায় এসেছিলেন বার্কলে। ২০২২ সালে পুনর্নির্বাচিত হন। হিসেব মতো আরও দু’বছর পদে থাকতে অসুবিধা ছিল না। কিন্তু তিনি রাজি হননি। তাই বার্কলে আর দাঁড়াচ্ছেন না। 

    কনিষ্ঠতম চেয়ারম্যান

    আইসিসি-র (ICC)  ইতিহাসে কনিষ্ঠতম চেয়ারম্যান হওয়ার সুযোগ রয়েছে জয় শাহের (Jay Shah) কাছে। অতীতে ভারত থেকে জগমোহন ডালমিয়া  (১৯৯৭-২০০০), শরদ পাওয়ার (২০১০-২০১২), এন শ্রীনিবাসন (২০১৪-২০১৫) এবং শশাঙ্ক মনোহর (২০১৫-২০২০) আইসিসি-র চেয়ারম্যান হয়েছেন। মাত্র ৩৫ বছর বয়সে আইসিসির চেয়ারম্যান নির্বাচিত হতে চলেছেন জয়। 

    আরও পড়ুন: ‘‘বেফাঁস বলে এখন নাটক করছেন’’! সৌরভের আরজি কর প্রতিবাদকে ‘ট্রোল’ নেটপাড়ার

    জয় শাহ-র প্রভাব

    এখন আইসিসি-র (ICC) অর্থ এবং বাণিজ্যিক কমিটির প্রধান জয় শাহ (Jay Shah)। তাঁর পক্ষে সমর্থন রয়েছে একাধিক দেশের। তাঁকে সমর্থন জানাবে ইংল্যান্ড এবং অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট বোর্ড। যার ফলে জয় শাহের আইসিসি চেয়ারম্যান হওয়া শুধু সময়ের অপেক্ষা। তিনি আইসিসি চেয়ারম্যান পদে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিলে বিপক্ষ হয়তো কেউ না-ও দাঁড়াতে পারেন। সে ক্ষেত্রে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে আইসিসি-তে চলে যাবেন জয় শাহ। আইসিসি-তে গেলে বোর্ডের পদ ছাড়তে হবে তাঁকে।

    বিসিসিআই থেকে পদত্যাগ

    লোধা কমিটির প্রস্তাব অনুযায়ী, ২০২৫ সালের অক্টোবর মাসের পর বাধ্যতামূলক কুলিং-অফে চলে যেতে হবে জয় শাহকে। তাই বোর্ডের পদ ছেড়ে দিয়ে তিনি আইসিসি-র চেয়ারম্যান হতে পারেন বলে জানা গিয়েছে। জয় যদি আইসিসির চেয়ারম্য়ান হয়ে যান, তা হলে আবার বোর্ডে ফিরতে অসুবিধা হবে না। একই সঙ্গে আইসিসির সর্বোচ্চ পদে থাকা মানে ভারত নানা দিকে সুবিধাও পাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • RG Kar Incident: সন্দীপের আমলে ‘আর্থিক দুর্নীতি’! ইডি তদন্ত চেয়ে আবেদন, মিলল মামলার অনুমতি

    RG Kar Incident: সন্দীপের আমলে ‘আর্থিক দুর্নীতি’! ইডি তদন্ত চেয়ে আবেদন, মিলল মামলার অনুমতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করের (RG Kar Incident) ঘটনায় সিবিআই নজরে প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। বুধবার ষষ্ঠবার তিনি সিজিও কমপ্লেক্সে গিয়েছেন। এবার কি আরও বিড়ম্বনায় সন্দীপ? কারণ, আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগে সরকারি নিষ্ক্রিয়তা এবং ইডি (ED) তদন্তের দাবিতে মামলা দায়ের করতে চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন হাসপাতালেরই এক প্রাক্তন পদাধিকারী। বুধবার বিষয়টিতে কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের দৃষ্টি আকর্ষণ করে দ্রুত শুনানির আবেদন করা হয়। হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি সেই অনুরোধে সাড়া দিয়েছেন। আরজি করে আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগে অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের অনুমতি দিল হাইকোর্ট।

    সন্দীপের বিরুদ্ধে জোড়া মামলা (RG Kar Incident)

    আরজি করে (RG Kar Incident) মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের মামলায় ইতিমধ্যেই সিবিআইয়ের ম্যারাথন জেরার মুখে পড়েছেন সন্দীপ। এর মধ্যে আরজি কর হাসপাতালের প্রাক্তন ডেপুটি সুপার আখতার আলি হাসপাতালের সদ্যপ্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপের বিরুদ্ধে আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ আনেন। মূলত তাঁর বিরুদ্ধে দুটি মামলা হয়। আখতারের আইনজীবী তরুণজ্যোতি তিওয়ারি হাইকোর্টে বলেন, ‘‘আরজি করের আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডির তদন্তের দাবি জানানো হয়েছে।’’ বুধবার ওই আবেদন করা হয় বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের এজলাসে। আখতার তাঁর নিরাপত্তার আবেদনও করেন। বিচারপতি ভরদ্বাজ মামলা দায়েরের অনুমতি দিয়েছেন।

    এর পরেই আরজি করের আর্থিক দুর্নীতি নিয়ে দ্বিতীয় আবেদনটি জমা পড়ে প্রধান বিচারপতি শিবজ্ঞানমের এজলাসে। আরজি করে আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ তুলে প্রধান বিচারপতির দৃষ্টি আকর্ষণ করেন আইনজীবী সুস্মিতা সাহা দত্ত। হাইকোর্টে তিনি বলেন, ‘‘হাসপাতালের ওই আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ খতিয়ে দেখতে রাজ্য সরকার একটি সিট বা বিশেষ তদন্তকারী দল তৈরি করেছে ঠিকই। কিন্তু, সেই সিট গঠন করা হয়েছে জনগণের চোখে ধুলো দেওয়ার জন্য। আদতে তারা তদন্তের কাজ করছে না। তাই হাইকোর্ট এই বিষয়ে পদক্ষেপ করে দ্রুত শুনানির ব্যবস্থা করুক।’’ বক্তব্য শোনার পর মামলা দায়ের করার অনুমতি দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরন্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ। চলতি সপ্তাহেই এই সংক্রান্ত মামলার শুনানি হবে।

    আরও পড়ুন: মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি, আরজি কর কাণ্ডে শ্যামবাজারে আজ থেকে ধর্না বিজেপির

    প্রাক্তন ডেপুটি সুপার কী বলেছিলেন?

    আরজি করের প্রাক্তন ডেপুটি সুপার সংবাদ মাধ্যমে বলেছিলেন, ‘‘প্রথম দিন থেকেই সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। এক মাসের বেশি সময় ওঁর বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছিলেন ছাত্ররা। আমি স্পষ্টবক্তা। আরজি করে (RG Kar Incident) ঘুঘুর বাসা ভেঙেছি। সন্দীপের হরেক দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমি সরব হয়েছি। আমার অনেক শত্রু।’’ তাঁর মতে, সদ্যপ্রাক্তন অধ্যক্ষ সব জানেন বলেই তিনি মনে করেন। আশা করেন যে, সন্দীপকে জেরা করে অনেক তথ্য জানতে পারবে সিবিআই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • iPhone 16 Pro: চিনের বাইরে প্রথম! এবার ভারতেও উৎপাদন হবে আইফোনের প্রো মডেল

    iPhone 16 Pro: চিনের বাইরে প্রথম! এবার ভারতেও উৎপাদন হবে আইফোনের প্রো মডেল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’ (Made in India) প্রকল্পের বড় জয়। শীঘ্রই ভারতে শুরু হতে চলেছে আইফোনের প্রো মডেলের ফোনের উৎপাদন। এই প্রথমবার, আইফোনের যে কোনও প্রো মডেলের উৎপাদন চিনের বাইরে শুরু করতে চলেছে অ্যাপল। আর তা হতে চলেছে ভারতে। জানা গিয়েছে, প্রথমে আইফোন ১৬ প্রো (iPhone 16 Pro) সিরিজের ফোনগুলি উৎপাদন হবে। ভবিষ্যতে, আইফোন ১৭ প্রো সিরিজের ফোনগুলি শুধুমাত্র ভারতেই উৎপাদিত হবে বলে জানিয়েছে মার্কিন সংস্থাটি।এর ফলে, মোবাইল উৎপাদনে ভারত আরও এক ধাপ এগিয়ে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন চিনের একাধিপত্যে বিরাট বিরাট ধাক্কা দিল ভারত। সেইসঙ্গে, ভারতীয় বাজারে কোম্পানির প্রভাবকে বিশেষভাবে প্রসারিত করবে বলে আশা করা হচ্ছে। 

    অ্যাপলের গ্লোবাল প্রোডাকশন ভারতে (iPhone 16 Pro models)

    জিএসএম (GSM) এরিনার একটি রিপোর্ট অনুসারে বলা হয়েছে, বিশ্বব্যাপী আত্মপ্রকাশের পরপরই ভারতে আইফোন ১৬ প্রো (iPhone 16 Pro models) এবং আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স (iPhone 16 Pro Max) এর উৎপাদন শুরু করতে চলেছে ফক্সকন (Foxconn India)৷ এতদিন পর্যন্ত, শুধুমাত্র চিনেই এই উৎপাদন গত ৭ বছর ধরে সীমাবদ্ধ ছিল। এবার ভারতে উৎপাদন করে ম্যানুফাকচারিং বেসের গণ্ডি বৃদ্ধি করার চেষ্টা করছে অ্যাপল। চলতি বছরের মার্চ মাসের হিসেব অনুযায়ী, অ্যাপলের মোট আইফোন উৎপাদনের প্রায় ১৪ শতাংশ তৈরি হয়েছিল ভারতে। আগামী বছরের মার্চে এই সংখ্যা বেড়ে বছরে ২৫ শতাংশ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এরসঙ্গে, আইফোন ১৬ প্রো-র (iPhone 16 Pro) সিরিজ যুক্ত হলে, এই পরিসংখ্যান আরও বৃদ্ধিপাবে। 

    আরও পড়ুনঃ রাজ্যসভা উপনির্বাচন, ৯ আসনে প্রার্থী ঘোষণা বিজেপির, কারা রয়েছেন তালিকায়?

    বৃহত্তর শিল্প ও কর্মসংস্থান তৈরি হবে

    ভারতে (Made in India) অ্যাপলের (Apple) আইফোন (iPhone 16 Pro models) উৎপাদনের বিষয়টি দেশের বৃহত্তর শিল্প প্রবণতাকে আরও সুনিশ্চিত করবে। আবার একই সঙ্গে ভূ-রাজনীতির অর্থনীতিতে ব্যাপক প্রভাব ফেলার সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ কোম্পানিগুলি উৎপাদনের জন্য একক ভাবে কোনও দেশের উপর খুব বেশি নির্ভর করার ঝুঁকি কমিয়ে দেবে। ভারতে উৎপাদন বাড়ানোর পরিকল্পনায় অ্যাপল দেশের ক্রমবর্ধমান বাজার সম্ভাবনাকে পুঁজি করে আরও শক্তিশালী হতে চাইবে। ফলে ভারতে এই আইফোন উৎপাদন সম্প্রসারণের ফলে শুধু অ্যাপলেরই নয়, দেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং প্রযুক্তিগত বিনিয়োগ বৃদ্ধির মাধ্যমে স্থানীয় অর্থনীতিরও উপকার হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Geoscinece Award 2023: ‘জাতীয় ভূ-বিজ্ঞান পুরস্কার ২০২৩’-এ বাজিমাত জিএসআই বিজ্ঞানীদের

    Geoscinece Award 2023: ‘জাতীয় ভূ-বিজ্ঞান পুরস্কার ২০২৩’-এ বাজিমাত জিএসআই বিজ্ঞানীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া (জিএসআই) এর প্রতিনিধিত্বকারী বিজ্ঞানী দলগুলি জাতীয় ভূ-বিজ্ঞান পুরস্কার – ২০২৩ (Geoscience Award 2023) জয়লাভ করেছে। মঙ্গলবার নয়াদিল্লির (New Delhi) রাষ্ট্রপতি ভবন সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে পুরস্কার তুলে দেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। এই বছর তিনটি দলগত বিভাগ সহ ২১ জন ভূ-বিজ্ঞানীকে ১২টি পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে।

    কাদের পুরস্কৃত করা হয়? (Geoscience Award 2023)

    লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট পুরস্কারটি ধীরাজ মোহন বন্দোপাধ্যায়কে দেওয়া হয়েছে, যিনি প্রিক্যামব্রিয়ান সেডিমেন্টোলজিতে বিশেষজ্ঞ। এর আগে তিনি জিএসআই-এর সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ১৯৬৬ সালে খনি মন্ত্রকের উদ্যোগে ন্যাশনাল জিওসায়েন্স পুরস্কার (Geoscience Award 2023) চালু হয়েছিল। এটি দেশের প্রাচীনতম পুরস্কারগুলির মধ্যে একটি। এই পুরস্কার সাধারণত খনিজ আবিষ্কার এবং অনুসন্ধান, খনির প্রযুক্তি, খনিজ উপকারিতা, প্রয়োগকৃত ভূ-বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে কাজ করা ব্যক্তি এবং দল উভয়ের প্রচেষ্টাকে স্বীকৃতি দেয়। খনিজ আবিষ্কার ও অন্বেষণ বিভাগে দলগত পুরস্কারের বিজয়ীরা হলেন অভিষেক কুমার শুক্লা, দানিরা স্টিফেন ডি’সিলভা, পরশুরাম বেহেরা, এমএন প্রবীণ এবং সঞ্জয় সিং, শৈলেন্দ্র কুমার প্রজাপতি, শশাঙ্ক শেখর সিং এবং কেভিংগুজো চ্যাসি সহ জিএসআইয়ের দলগুলি।

    আরও পড়ুন: মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি, আরজি কর কাণ্ডে শ্যামবাজারে আজ থেকে ধর্না বিজেপির

    মৌলিক বিজ্ঞান বিভাগে পুরস্কার

    মৌলিক বিজ্ঞান বিভাগে পুরস্কার জিতেছে এমন আরেকটি জিএসআই দল। তার সদস্যরা হলেন— কৃষ্ণ কুমার, প্রজ্ঞা পান্ডে, ত্রিপর্ণা ঘোষ এবং দেবাশিস ভট্টাচার্য। স্বতন্ত্র পুরস্কারপ্রাপ্তদের মধ্যে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ওশেনোগ্রাফির পবন দেওয়ানগান, হর্ষ কুমার ভার্মা, সিএসআইআর (সেন্ট্রাল ইনস্টিটিউট অফ মাইনিং অ্যান্ড ফুয়েল রিসার্চ) নরসিমা মঙ্গদোদ্দি, আইআইটি- হায়দরাবাদ, ন্যাশনাল সেন্টার ফর পোলার অ্যান্ড ওশেন রিসার্চ থেকে রাহুল মোহন, বিক্রম বিশাল (আইআইটি-বম্বে), বান্টু প্রশান্ত কুমার পাত্র, (ন্যাশনাল জিওফিজিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট) এবং শ্রীমন্ত তিরুমালা গুদেমেলা রঘুকান্ত, (আইআইটি-মাদ্রাজ)। তিরুবনন্তপুরমের ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ (আইআইএসইআর) আশুতোষ পান্ডেকে তরুণ বিজ্ঞানী পুরস্কার (Geoscience Award 2023) প্রদান করা হয়েছে।

    কলকাতায় জাতীয় ভূমিধস পূর্বাভাস কেন্দ্র স্থাপন

    রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু বলেন, প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে প্রাণহানির ঘটনা কমাতে দুর্যোগের পূর্বাভাস ব্যবস্থাকে ত্রুটিহীন এবং আরও দৃঢ় করে তোলার প্রয়োজন। আগাম সতর্কতা দিতে কলকাতায় জাতীয় ভূমিধস পূর্বাভাস কেন্দ্র স্থাপন করা হচ্ছে। ২০৪৭ সালের মধ্যে উন্নত দেশ হয়ে ওঠার জন্য ভারতের খনিজ উৎপাদনে স্বনির্ভর হওয়া জরুরি। খনিজ ক্ষেত্রের উন্নয়নে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। দেশে যে সংস্কার ও নতুন নতুন উদ্ভাবন হচ্ছে তা কেবল অর্থনৈতিক উন্নয়নকেই উৎসাহিত করছে না, পরিবেশ সুরক্ষাকেও গুরুত্ব দিচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: বাংলাদেশে ধর্মীয় নিপীড়ন চলছেই, হিন্দু শিক্ষাবিদদের পদত্যাগে বাধ্য করা হচ্ছে

    Bangladesh Crisis: বাংলাদেশে ধর্মীয় নিপীড়ন চলছেই, হিন্দু শিক্ষাবিদদের পদত্যাগে বাধ্য করা হচ্ছে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রায় এক মাস ধরে অশান্ত বাংলাদেশ। শুরুটা করেছিলেন সে দেশের তরুণরা, চাকরিতে কোটা সংস্কারের প্রতিবাদে আন্দোলন। তবে সেখানে ছাত্র জমায়েতে নির্বিচারে গুলি চালানোর অভিযোগ ওঠে তৎকালীন বাংলাদেশের পুলিশের ওপর। যার ফলে বহু তরুণ তরতাজা প্রাণ চলে যায় অকালে। আর তারপর গর্জে ওঠে গোটা দেশ। আন্দোলন এত বড় রূপ নেয় যে অগাস্টের ৬ তারিখ পদত্যাগ করেন শেখ হাসিনা। তিনি বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নেন। এরপরই বদলে যায় আন্দোলনের মুখ। দেখা যায় আন্দোলনকারীরা গণভবনে লুঠ চালায়। বাড়ি বাড়ি ডাকাতি শুরু হয়। শুরু হয় হিন্দু মন্দির ভাঙচুর, হিন্দুদের হত্যাও করা হয়। এবার কর্মক্ষেত্র থেকে হিন্দুদের বিতাড়িত করার পালা।

    ধর্মীয় পরিচয়ের কারণে পদত্যাগে বাধ্য

    সূত্রের খবর, বাংলাদেশে হিন্দু শিক্ষক, অফিসার ও পুলিশ, ডাক্তারদের চাকরি থেকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করছে জেহাদিরা। হিন্দুদের ভয় দেখানো হচ্ছে, নির্যাতন করা হচ্ছে, আর তারপর তাঁরা নিজেদের প্রাণ বাঁচাতে দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। শুধুমাত্র ধর্মীয় পরিচয়ের কারণে ইসলামপন্থীরা বাংলাদেশের হিন্দু শিক্ষাবিদদের চাকরি থেকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করছেন। গত কয়েক দিনে, বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় এমন অনেক ঘটনার খবর পাওয়া গিয়েছে। সূত্র মতে, এখনও পর্যন্ত প্রায় ৬০ জন হিন্দু শিক্ষক, অধ্যাপক ও সরকারি কর্মকর্তাকে চাপের মুখে পদত্যাগ করতে হয়েছে। 

    ২০ অগাস্ট, ইস্কনের সহ-সভাপতি ও মুখপাত্র রাধারমণ দাস এক্সে (পূর্বে টুইটার) একটি পোস্টে জানান, কিভাবে গৌতম চন্দ্র পাল নামক এক হিন্দু শিক্ষক ইসলামপন্থীদের এই সিস্টেমেটিক টার্গেটের শিকার হয়েছেন। গৌতম চন্দ্র পাল আজিমপুর সরকারি কলেজে রসায়ন পড়াতেন এবং তিনি সর্বোত্তম রসায়ন শিক্ষক হিসেবে সম্মানিত হন। এখন তাঁকে কলেজের মুসলিম ছাত্রদের দ্বারা পদত্যাগে বাধ্য করা হয়েছে। 

    নিশানায় নার্সিং কলেজ

    ১৯ অগাস্ট, ঢাকার হোলি রেড ক্রিসেন্ট নার্সিং কলেজের সহকারী অধ্যাপক সোনালী রানি দাসকে পদত্যাগে বাধ্য করা হয়।  তিনি জানান, কীভাবে মুসলিম ছাত্ররা তাঁকে তাঁর পদ থেকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করেন। অন্য এক হিন্দু শিক্ষিকার কথায়, “আমার ছাত্ররা এটা করেছে। আমি কত ছাত্রকে পড়িয়েছি। তাদের অনেকেই এখনও আমার সঙ্গে যোগাযোগ রাখে। আমি বিশ্বাস করতে পারছি না যে আমার ছাত্ররা আমাকে আক্রমণ করেছে। তাঁরা আমাদের বাঁচতে দেবে না,” ৫৫ বছর বয়সি ওই শিক্ষিকা জানান, কিভাবে তিনি তাঁর অফিসের জানালা দিয়ে লাফ দিয়ে পালাতে বাধ্য হয়েছিলেন। এমনই কয়েকজন ছাত্র এক হিন্দু শিক্ষিকা খুকু রানি বিশ্বাসকে তাঁর অফিসে পাঁচ ঘণ্টা আটকে রেখে পদত্যাগে বাধ্য করেন। তাঁকে ‘কাফির’ ও ‘মালাউন’ বলে অপমান করা হয়। 

    ভারতে ফিরে যাও

    খুলনা প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মিহির রঞ্জন হালদারকে ১২ অগাস্ট পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়। একইভাবে, চাঁদপুরের পুরানবাজার ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ রতন কুমার মজুমদারকেও পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়। সোশ্যাল সাইটে দেখা যায়, কীভাবে দিনাজপুর জেলার সেটাবগঞ্জ সরকারি কলেজের মুসলিম ছাত্ররা অধ্যক্ষ সুবোধ চন্দ্র রায় এবং তাঁর অফিস সহকর্মী নির্মল চন্দ্র রায়ের পদত্যাগের দাবি জানাচ্ছে। প্রখ্যাত গায়ক সুবীর নন্দীর কন্যাকে হেনস্থা করা হয় এবং তাঁকে “ভারত চলে যাও” বলা হয়। 

    ১৪ অগাস্ট, কয়েকজন মুসলিম ছাত্র ময়মনসিংহ জেলার কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিন্দু অধ্যাপক সৌমিত্র শেখরকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করে। সূত্রের খবর, মহম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ৩৬৩টি পৌরসভার মেয়র, ৬০টি জেলা পরিষদ এবং ৪৯৩টি উপজেলার চেয়ারম্যানকে তাঁদের পদ থেকে সরিয়ে দিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Bangladeshi Hindus: বাংলাদেশে হিন্দুদের সুরক্ষা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ চার শঙ্করাচার্যের, কী বললেন তাঁরা?

    Bangladeshi Hindus: বাংলাদেশে হিন্দুদের সুরক্ষা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ চার শঙ্করাচার্যের, কী বললেন তাঁরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে হিন্দুদের সুরক্ষা ও নিরাপত্তার বিষয়ে (Bangladeshi Hindus) একসঙ্গে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করলেন দেশের চার শঙ্করাচার্য (Four Shankaracharyas)। একইসঙ্গে, অবিলম্বে সাহায্যের হাত বাড়াতে ভারত সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা।

    শেখ হাসিনার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকে বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) হিন্দুরা ইসলামি জেহাদিদের হাতে আক্রান্ত হয়েই চলেছেন। ভারতের চার শঙ্করাচার্য হিন্দু-বিরোধী এই হিংসার তীব্র নিন্দা করেছেন। বাংলাদেশে এই রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং ষড়যন্ত্রের পিছনে কমিউনিস্ট চিন সরকারকে কাঠগড়ায় তুলেছেন শঙ্করাচার্যরা। আবার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী হাসিনা সমস্ত ষড়যন্ত্রের পিছনে মার্কিন গুপ্তচর সংস্থার হাত বলে উল্লেখ করেছেন তাঁরা। চার শঙ্করাচার্য— পুরী শঙ্করাচার্য স্বামী নিশ্চলানন্দ সরস্বতী, দ্বারকার শঙ্করাচার্য স্বামী সদানন্দ সরস্বতী, কাঞ্চি শঙ্করাচার্য শঙ্করবিজয়েন্দ্র সরস্বতী এবং জ্যোতির্মঠ শঙ্করাচার্য অভিমুক্তেশ্বরানন্দ সরস্বতী,— প্রত্যকেই বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতনের বিরুদ্ধে তীব্র অসন্তোষ ও ক্ষোভ ব্যক্ত করেছেন। 

    পুরীর শঙ্করাচার্যের বক্তব্য (Bangladesh Crisis)

    পুরীর শঙ্করাচার্য স্বামী নিশ্চলানন্দ সরস্বতী (Four Shankaracharyas) বাংলাদেশে হিন্দুদের (Bangladesh Crisis) আক্রমণের বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। অবিলম্বে এই অত্যাচার বন্ধ করার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, “শান্তি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সব সমস্যাকে নিষ্পত্তি করা যায়। হিন্দুরা শান্তিপ্রিয় মানুষ এবং হিন্দুরা নিরাপদ থাকলে দেশও নিরাপদে থাকে। বাংলাদেশে এ ধরনের হিংসাত্মক ষড়যন্ত্রের পিছনে চিন দায়ী। চিনে মসজিদ ধ্বংস করা হচ্ছে এবং মুসলমানদের দেশ থেকে বিতাড়িত করা হচ্ছে। এখন ভারতকে অস্থিতিশীল করতে বাংলাদেশকে ব্যবহার করছে চিন। ভারতীয় মুসলমানদেরও এই অত্যাচারের বিরুদ্ধে কথা বলা উচিত।”

    দ্বারকার শঙ্করাচার্যের বক্তব্য

    দ্বারকার শঙ্করাচার্য স্বামী সদানন্দ সরস্বতী বলেন, “ভারত ও বাংলাদেশের সরকারের যৌথ ভাবে উচিত হিন্দুদের দুর্দশা (Bangladesh Crisis) নিয়ে পর্যবেক্ষণ এবং পর্যালোচনা করা। পাকিস্তান বা বাংলাদেশে হিন্দুদের অবস্থা ভালো নয়। গত ৫০ বছর ধরে হিন্দুদের নিধন হচ্ছে ওখানে। হিন্দুদের কী দোষ? কেন তাঁদের বেছে বেছে হত্যা করা হচ্ছে? কেন মন্দির ধ্বংস করা হচ্ছে? দ্রুত এ সমস্যার সমাধান বের করা উচিত। যদি তা না হয় তাহলে এটা একটা নিয়ম হয়ে যাবে। ফলে সারা বিশ্বের যেখানেই হিন্দুরা বসবাস করুক, সমস্যা দেখা দিলে তাঁদের সাহায্য করার কেউ থাকবে না। হিন্দুদের ওপর কারা অত্যাচার করছে, তা নিয়ে বাংলাদেশের মুসলমানদের মত প্রকাশ করা উচিত। বাংলাদেশে এখনও প্রায় ১ কোটি ২৫ লক্ষ হিন্দু বাস করেন। বর্তমানে তাঁরা সংকটের মুখোমুখি হয়েছেন।”

    কাঞ্চির শঙ্করাচার্যের বক্তব্য

    কাঞ্চির শঙ্করাচার্য শঙ্করবিজয়েন্দ্র সরস্বতী (Four Shankaracharyas) বলেন, “বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) হিন্দুদের উপর ব্যাপক অত্যাচার চলছে। দেশে শান্তি ও স্বাভাবিকতা পুনরুদ্ধারের জন্য বিশেষ প্রার্থনা জানাই। বাংলাদেশের অন্যতম একটি শক্তিপীঠ হল ঢাকেশ্বরী মন্দির। এই মন্দির এবং মন্দির সংলগ্ন হিন্দুদের ঐতিহাসিক উপাসনাস্থলগুলিকে সুরক্ষিত করতে হবে। বাংলাদেশে হিন্দুদের নিরাপত্তা দিতে হবে। দ্রুত দেশে শান্তি এবং স্থিতিশীলতাকে ফিরিয়ে আনতে হবে। ভারত সরকারকে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।”

    আরও পড়ুনঃ বাংলাদেশে অশান্তি, ভারতে ঢুকে পড়তে পারে জঙ্গিরা, আশঙ্কা প্রাক্তন কূটনীতিকের

    জ্যোতির্মঠের শঙ্করাচার্যের বক্তব্য

    জ্যোতির্মঠের শঙ্করাচার্য অভিমুক্তেশ্বরানন্দ সরস্বতী (Four Shankaracharyas) বাংলাদশে কট্টর মুসলমান আক্রমণের শিকার হিন্দুদের বাঁচাতে ভারত সরকারকে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। বাংলাদেশি (Bangladesh Crisis) হিন্দুদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে সরকারকে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন। তিনি বলেন, “এটি নিশ্চিত করতে হবে, যে কোনও দেশে নিপীড়নের মুখোমুখি হিন্দুদের ভারতে স্বাগত জানাতে হবে। কারণ হিন্দুদের ভূমি হল ভারতবর্ষ। বাংলাদেশে হিন্দুদের রক্ষা করতে হবে। বাংলাদেশ সরকারকে ভুলে গেলে চলবে না যে হাজার হাজার বাংলাদেশি ভারতেও বাস করে। আমরা তাঁদের জন্য জমি এবং নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য সরকারকে অনুরোধ করেছি। আমরা তাঁদের খাদ্য এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করব। এই বিষয়ে সরকারের ওপর বোঝা চাপতে দেব না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: ‘‘কেন ছড়িয়ে পড়ল নির্যাতিতার ছবি-নাম?’’ আরজি কর কাণ্ডে প্রশ্ন উদ্বিগ্ন সুপ্রিম কোর্টের

    RG Kar Incident: ‘‘কেন ছড়িয়ে পড়ল নির্যাতিতার ছবি-নাম?’’ আরজি কর কাণ্ডে প্রশ্ন উদ্বিগ্ন সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar Incident) হাসপাতালে কর্মরত তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ ও খুনের প্রতিবাদে রাস্তায় নেমেছে গোটা দেশ। সকলেই সুবিচারের জন্য লড়ছেন। আরজি কর কাণ্ডের এই ঘটনার প্রায় দেড় সপ্তাহ কেটে গিয়েছে। ইতিমধ্যেই বিভিন্ন মাধ্যমে সামনে এসেছে নির্যাতিতার নাম। ছড়িয়ে পড়েছে ছবিও। এবার তা নিয়েই প্রশ্ন তুলল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। প্রসঙ্গত, এই মামলার শুনানি শুরু হয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। সেখানেই মামলা চলাকালীন কার্যত উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়।

    কী নির্দেশ দিল শীর্ষ আদালত? (RG Kar Incident) 

    এ প্রসঙ্গে শীর্ষ আদালত (Supreme Court) জানিয়েছে, ‘‘আমরা নির্দেশ দিচ্ছি মৃতের নাম ছবি প্রকাশ করা যাবে না। সমস্ত স্যোশাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম থেকে মৃতের ছবি সরাতে হবে।’’ আসলে এদিন মামলা চলাকালীন দুজন আইনজীবী অভিযোগ করেছিলেন যে, মৃতের ছবি-নাম কোথাও কোথাও প্রকাশ করা হচ্ছে। এর পরেই প্রধান বিচারপতি বলেন, “নির্যাতিতার নাম ও ছবি ছড়িয়ে পড়েছে। এমনকী ময়নাতদন্তের আগের ও পরের ভিডিও ক্লিপ ছড়িয়ে পড়েছে, যেখানে দেহ দেখা যাচ্ছে। একটা প্যারামিটার আছে, সুপ্রিম কোর্টের গাইডলাইনও আছে। তারপর কীভাবে এটা হল?” এরপরেই প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘‘একজন তরুণী চিকিৎসকের মৃত্যু হয়েছে, তাঁকে এইটুকু মর্যাদা দেওয়া উচিত।’’ প্রধান বিচারপতির প্রশ্নের মুখে আইনজীবী (রাজ্য সরকারের তরফে) কপিল সিব্বল বলেন, ‘‘পুলিশ যাওয়ার আগেই ছবি তোলা হয়েছে। আমরা পুরো জায়গাটা ঘিরে রেখেছিলাম।’’

    আরও পড়ুন: এক বছরে ভারতে ইন্টারনেট গ্রাহক বেড়েছে ৭.৩ কোটি! বৃদ্ধি ব্রডব্যান্ড সংখ্যাতেও

    প্রসঙ্গত, সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) গাইডলাইনই শুধু নয়, নির্যাতিতার নাম প্রকাশ্যে আনার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট আইনও আছে। ভারতীয় আইনে ধর্ষণ বা যৌন হেনস্থার ঘটনায় নির্যাতিতার নাম, পরিচয় বা ছবি প্রকাশ করা যায় না। এমন কোনও তথ্য যা প্রকাশ করলে নির্যাতিতার পরিচয় জানা যেতে পারে, তাও প্রকাশ করা যায় না। আসলে আরজি কর (RG Kar Incident) হাসপাতালের চিকিৎসকের ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় তোলপাড় কলকাতা সহ গোটা রাজ্য। এই আবহে মানুষ প্রতিবাদ করছেন রাস্তায় ও সোশ্যাল মিডিয়ায়। এহেন পরিস্থিতিতে অনেকেই নির্যাতিতার ছবি পোস্ট করছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। জাস্টিস দাবি সহ নাম দিয়ে তৈরি হয়েছে হ্যাশট্যাগ। তাই আইন অনুযায়ী নির্যাতিতার নাম প্রকাশ্যে আনা বন্ধ করতে এই নির্দেশ দিল আদালত।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: ‘‘সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণ মনের জোর বাড়িয়েছে’’, বললেন নির্যাতিতার মা

    RG Kar Incident: ‘‘সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণ মনের জোর বাড়িয়েছে’’, বললেন নির্যাতিতার মা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ড (RG Kar Incident) নিয়ে দেশজুড়ে তোলপাড় চলছে। সর্বস্তরের মানুষ সুবিচারের দাবিতে সরব হয়েছেন। ইতিমধ্যেই সিবিআই আধিকারিকরা নিহত তরুণী চিকিৎসকের বাড়িতে গিয়ে পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন। প্রায় তিন ঘণ্টা পর এফআইআর করা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণ নিয়ে খুশি নিহত চিকিৎসকের মা। পাশাপাশি রাজ্যপাল (CV Ananda Bose) ফোন করে তাঁদের পাশে থাকার তিনি বার্তা দিলেন। 

    দেরিতে এফআইআর নিয়ে প্রশ্ন (RG Kar Incident)

    নিহত চিকিৎসকের মৃতদেহ দাহ করার প্রায় তিন ঘণ্টা পর এফআইআর করা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণ নিয়ে নিহত চিকিৎসকের মা বলেন,  ‘‘মেয়ের মৃতদেহ দাহ করার তিন ঘণ্টা পরে এফআইআর হয়। এই দেরি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে সুপ্রিম কোর্টে। বিষয়টি জেনে মনে জোর পাচ্ছি। শীর্ষ আদালত নিশ্চয়ই দেখবে যে এফআইআর করতে কেন দেরি হল? ইতিমধ্যেই আদালতের তরফ থেকে আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের (RG Kar Incident) প্রাক্তন অধ্যক্ষকে তলব করা হয়েছে। ওইদিন আমরা বিকেল পাঁচটার সময় এফআইআর করেছিলাম, কিন্তু পুলিশের তরফ থেকে কখন সেটিকে দেখানো হয়েছে সেটা ওরাই বলতে পারবে। ’’আন্দোলনকারীদের ওপর রাজ্য সরকার যাতে বল প্রয়োগ না করে সে ব্যাপারে সুপ্রিমকোর্ট যে নির্দেশ দিয়েছে তা নিয়েও শীর্ষ আদালতকে স্বাগত জানিয়েছেন তিনি। আন্দোলন প্রত্যাহার নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের তরফে যে আর্জি জানানো হয়েছে তা নিয়ে তিনি বলেন, ‘‘নিশ্চয়ই কোনও একটি বিষয় ভেবে শীর্ষ আদালত  এ কথা বলেছে। আমি চাই আন্দোলন চলুক, তাছাড়া দেখা যাচ্ছে যে সকলেই আন্দোলনে করছে। ন্যায় বিচারের জন্য যাঁরা ঝাঁপিয়ে পড়ছেন, আমরা তাঁদের সঙ্গে আছি।’’

    প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা!

    নিহত চিকিৎসকের বাবা বলেন, ‘‘গোটা ঘটনায় তথ্য প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা হয়েছে। শুধু  আমি নই,  গোটা দেশ সে কথা বলছে। হাসপাতালে (RG Kar Incident) প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ যদি প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা করে থাকেন, তবে শাস্তি পাবেন। সে ক্ষেত্রে আমাদের কিছু করার নেই। গোটা বিশ্বে এই আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছে। আমি সকলকে কৃতজ্ঞতা, ধন্যবাদ জানাচ্ছি। সুপ্রিম কোর্ট, হাইকোর্ট, পুরো বিচার বিভাগের ওপর আস্থা আছে। তবে, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে আরজি করে সিআইএসএফ মোতায়ন নিয়ে আমি এখনি কোনও কথা বলব না। যেহেতু এটি বিচারাধীন বিষয়।’’  

    আরও পড়ুন: মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি, আরজি কর কাণ্ডে শ্যামবাজারে আজ থেকে ধর্না বিজেপির

    কী বললেন রাজ্যপাল

    মঙ্গলবার বেলা ২টো নাগাদ দিল্লি থেকে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose) ফোনে চিকিৎসকের বাবাকে বলেছেন, ‘‘আপনি হিম্মত রাখুন। আমাদের যতদূর যাওয়ার যাব। আপনি ন্যায় বিচার পাবেন।’’ পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করতে আসবেন বলেও জানান রাজ্যপাল। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Rape-Murder: ক্যামেরা দেখেই দৌড়! এক ছুটে সিবিআই দফতরে সঞ্জয়-ঘনিষ্ঠ এএসআই, রইল ভিডিও

    RG Kar Rape-Murder: ক্যামেরা দেখেই দৌড়! এক ছুটে সিবিআই দফতরে সঞ্জয়-ঘনিষ্ঠ এএসআই, রইল ভিডিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্যামেরা দেখেই সোজা দৌড়! গাড়ি থেকে নেমেই ছুটে সিবিআই দফতরে ঢুকে পড়লেন আরজি কর শিক্ষানবিশ চিকিৎসকের ধর্ষণ-খুনকাণ্ডে ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়-ঘনিষ্ঠ পুলিশের এএসআই। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে আরজি কর হত্যাকাণ্ডে (RG Kar Rape-Murder) ধৃত ব্যক্তির সম্পর্কে সমস্ত তথ্য সংগ্রহ করছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এবার এই সূত্র ধরেই তদন্তকারী অফিসাররা তলব করেন এই পুলিশ অফিসারকে। ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।

    কবে থেকে সঞ্জয় রায়কে চিনতেন (RG Kar Rape-Murder)?

    ঘটনার দিন থেকেই আরজি কর হাসপাতালে (RG Kar Rape-Murder) মহিলা ডাক্তারকে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনার অভিযোগ উঠেছিল। পুলিশ প্রথমে আত্মহত্যার তত্ত্ব দিলেও মানতে নারাজ ছিল মৃতার পরিবার এবং বিক্ষোভরত পড়ুয়ারা। পাশবিক নির্যাতন এবং হত্যার সঠিক তদন্তে উত্তাল হয়ে ওঠে গোটা মেডিক্যাল কলেজ। হাইকোর্টের নির্দেশে মামলা সিবিআইয়ের কাছে যায়। এর পর থেকেই, সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে চত্বরে ব্যস্ততা তুঙ্গে ওঠে। দফতরের বাইরে সবসময় রয়েছে সংবাদমাধ্যম।

    “একটু দাঁড়িয়ে যান, পড়ে যাবেন, আস্তে…”

    মঙ্গলবার দুপুর নাগাদ দফতরের সামনে এসে দাঁড়ায় পুলিশ স্টিকার সাঁটা একটি গাড়ি। এই গাড়ি থেকে নামেন পুলিশের এএসআই অনুপ দত্ত। আরজি কর কাণ্ডে তাঁকে তলব করেছিল সিবিআই। জানা যায়, তিনি ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ারের ঘনিষ্ঠ। এরপর তাঁকে প্রশ্ন করতে গেলে সাংবাদিকদের দেখে দৌড়ে সিজিও কমপ্লেক্সের দিকে ছুটে যেতে শুরু করেন। সাংবাদিকরা অনুপকে প্রশ্ন করেন, “কবে থেকে সঞ্জয় রায়কে চিনতেন? কী সম্পর্ক রয়েছে তাঁর সঙ্গে? উত্তর দিন।” অনুপ কোনও জবাব না দিয়েই ছুটতেই থাকেন। বৃষ্টিভেজা পথে যেতে গিয়ে সামান্য পিছলে যান। এর পরই সাংবাদিকরা বলেন,  “একটু দাঁড়িয়ে যান। পড়ে যাবেন। আস্তে…” কিন্তু কোনও উত্তর না দিয়ে ছুটে চলে যান ওই পুলিশ। কোনওমতে, সাংবাদিকদের বুম এড়িয়ে সিআইএসএফ নিরাপত্তারক্ষীদের পাশ দিয়ে সিজিও-তে ঢুকে পড়েন ওই এএসআই।  ফলে প্রশ্ন উঠছে কোন সত্যকে আড়াল করতে চাইছেন এই পুলিশকর্তা?

    আরও পড়ুনঃ ‘‘বেফাঁস বলে এখন নাটক করছেন’’! সৌরভের আরজি কর প্রতিবাদকে ‘ট্রোল’ নেটপাড়ার

    কী বললেন সুকান্ত মুজদার?

    বিজেপির কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার বলেছেন, “ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ার ২০১৯ সালে কাজে যোগদান করেছিলেন। তিনি বেশ প্রভাবশালী ছিলেন। কিছুদিন পুলিশের বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর হয়ে কাজ করলেও তারপর তাঁকে ওয়েলফেয়ার কমিটিতে পাঠানো হয়। একজন সিভিক ভলান্টিয়ার কতটা প্রভাবশালী হলে ওয়েলফেয়ার থাকতে পারেন, এটাই এখন প্রশ্নের বিষয়। অপর দিকে সিজিওতে দৌড়ে ঢোকা এই এএসআই অয়েলফেয়ার কমিটির সদস্য। তাঁদের মাথার উপর কে রয়েছেন? সিনহাবাবুর হাত নেই তো, স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী এই সব কাজে প্রত্যক্ষ মদত দেন। এই পুলিশরা পঞ্চায়েত, পুরসভা নির্বাচনে তৃণমূলের হয়ে প্রত্যক্ষভাবে কাজ করছে। আর জি করকাণ্ডে (RG Kar Rape-Murder) সবাইকে জেরা করে সত্যকে সামনে তুলে ধরা উচিত।”   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rajya Sabha Bypolls: রাজ্যসভা উপনির্বাচন, ৯ আসনে প্রার্থী ঘোষণা বিজেপির, কারা রয়েছেন তালিকায়?

    Rajya Sabha Bypolls: রাজ্যসভা উপনির্বাচন, ৯ আসনে প্রার্থী ঘোষণা বিজেপির, কারা রয়েছেন তালিকায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যসভার ১২টি আসনে উপনির্বাচন (Rajya Sabha Bypolls) হবে। মঙ্গলবার তার মধ্যে ৯টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করে দিল বিজেপি (BJP)। এই ন’জনের মধ্যে রয়েছেন মমতাও। তবে ইনি বন্দ্যোপাধ্যায় নন, মহন্ত। মমতা মহন্ত। ওড়িশা থেকে প্রার্থী হচ্ছেন তিনি। ২১ অগাস্ট মেয়াদ শেষ হচ্ছে ১০ জনের। আর রাজ্যসভার দু’জন সদস্য পদত্যাগ করেছেন লোকসভায় নির্বাচিত হওয়ার পরে। তাই সব মিলিয়ে শূন্য হয়েছে ১২টি আসন। এর মধ্যে ঘোষণা করা হল ৯ পদ্ম-প্রার্থীর নাম।

    বিজেপির প্রার্থী তালিকায় কারা (Rajya Sabha Bypolls)

    জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রভনীত সিং বিট্টুকে প্রার্থী করা হয়েছে রাজস্থান থেকে। অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের আগে আগে কংগ্রেস ছেড়ে তিনি যোগ দেন বিজেপিতে। লোকসভা নির্বাচনে পাঞ্জাবের লুধিয়ানা কেন্দ্রে প্রার্থী হয়েছিলেন তিনি। হেরে যাওয়ায় তাঁকে এবার নিয়ে যাওয়া হচ্ছে রাজ্যসভায়। কারণ তিনি কেন্দ্রীয় রেল ও খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পমন্ত্রী। নিয়ম অনুযায়ী, ছ’মাসের মধ্যে সংসদের যে কোনও একটি কক্ষের সদস্য হতে হবে তাঁকে। মধ্যপ্রদেশ থেকে প্রার্থী করা হয়েছে মৎস্য, পশুপালন ও ডেয়ারি মন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী জর্জ কুরিয়েনকে। গুণা কেন্দ্র থেকে লোকসভায় গিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। তিনি রাজ্যসভার সদস্য ছিলেন। সেই আসনেই প্রার্থী করা হয়েছে কুরিয়েনকে। 

    তালিকায় আইনজীবী, জাঠ নেতা

    বিহার থেকে রাজ্যসভা উপনির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন প্রবীণ আইনজীবী মনন কুমার মিশ্র। ত্রিপুরা থেকে প্রার্থী করা হয়েছে রাজীব ভট্টাচার্যকে। হরিয়ানা থেকে প্রার্থী করা হয়েছে কংগ্রেস ছেড়ে আসা কিরণ চৌধুরীকে। মহারাষ্ট্র থেকে প্রার্থী করা হয়েছে ধৈর্যশীল পাটিলকে। পদ্ম শিবির সূত্রে খবর, রাজ্যসভার (Rajya Sabha Bypolls) একটি আসন ছেড়ে দেওয়া হবে অজিত পাওয়ারের নেতৃত্বাধীন এনসিপিকে। বিহারে যে দ্বিতীয় আসনটি খালি হবে, সেটা দেওয়া হবে জোট শরিক উপেন্দ্র কুশওয়াহাকে।

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশে অশান্তি, ভারতে ঢুকে পড়তে পারে জঙ্গিরা, আশঙ্কা প্রাক্তন কূটনীতিকের

    বিজেপির এই প্রার্থী তালিকায় যেমন রয়েছে ব্রাহ্মণ মুখ, তেমনি রয়েছেন জাঠ প্রার্থীও। কিরণ জাঠদের প্রতিনিধি। রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে অ্যান্টি-জাঠ সেন্টিমেন্ট কাজ করেছে। সেই ক্ষতে প্রলেপ দিতেই রাজ্যসভায় প্রার্থী করা হচ্ছে কিরণকে। অসম থেকে প্রার্থী করা হয়েছে (BJP) রামেশ্বর তেলিকে। প্রাক্তন এই মন্ত্রী অসমের টি-ট্রাইবের প্রতিনিধি (Rajya Sabha Bypolls)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share