Tag: bangla news

bangla news

  • HFMD: বর্ষায় বাড়ছে এইচএফএম রোগের দাপট? কীভাবে সন্তানকে সুস্থ রাখবেন?

    HFMD: বর্ষায় বাড়ছে এইচএফএম রোগের দাপট? কীভাবে সন্তানকে সুস্থ রাখবেন?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    স্কুল থেকে ফিরেই জ্বর! সঙ্গে দেখা দিচ্ছে সর্দি, হাঁচি, কাশির মতো উপসর্গ। বর্ষার মরশুমে (Monsoon) এমন সমস্যা হামেশাই হয়। সাধারণ ভাইরাস ঘটিত জ্বর কিংবা গলাব্যথার মতো সমস্যায় ভোগে কমবেশি সব বয়সীরাই। কিন্তু শিশুদের এই ধরনের সমস্যা দেখা দিলে বাড়তি সজাগ থাকার পরামর্শ দিচ্ছে শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, দেশ জুড়ে বর্ষার মরশুমে বাড়ছে হ্যান্ড ফুট মাউথ ডিজিজ (এইচএফএম)। আর তার (HFMD) জেরেই ভোগান্তি বাড়ছে‌। সতর্ক না হলে ভাইরাসের দাপট বাড়বে। শিশুদের ভোগান্তিও আরও বাড়বে বলেই আশঙ্কা করছে চিকিৎসকদের একাংশ। 

    হ্যান্ড ফুট মাউথ ডিজিজ (এইচএফএম) কী? (HFMD)

    শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছে, হ্যান্ড ফুট মাউথ ডিজিজ (এইচএফএম) হল এক ধরনের ভাইরাস ঘটিত অসুখ। এই রোগের কোনও টিকা নেই। এই ভাইরাস খুব সহজেই একজনের শরীর থেকে আরেকজনের শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। সাধারণত হাঁচি এবং কাশির মাধ্যমেই এই ভাইরাস সংক্রমিত হয়। তাই সচেতনতা ও সতর্কতাই পারে এই রোগের সংক্রমণ রুখতে। শিশুদের পাশপাশি প্রাপ্তবয়স্কদের শরীরেও এই ভাইরাসের সংক্রমণ হতে পারে। কিন্তু প্রাপ্তবয়স্কদের শরীরে এই রোগের দাপট কম থাকে। শিশুদের ভোগান্তি বেশি হয়। তাই পরিবারের খুদে সদস্যদের নিয়েই সজাগ থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। 

    কেন উদ্বেগ বাড়াচ্ছে হ্যান্ড ফুট মাউথ ডিজিজ (এইচএফএম)? 

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছে, সাধারণ শীতের মরশুমে এই রোগের প্রকোপ বাড়ে। কিন্তু চলতি বছরে বর্ষার মরশুমেও হ্যান্ড ফুট মাউথ ডিজিজের প্রকোপ বেড়েছে। পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি দিল্লি, মহারাষ্ট্র সহ দেশের অন্যান্য রাজ্যেও এই রোগ (HFMD) হচ্ছে। ২ থেকে ১০ বছর বয়সী শিশুদের মধ্যেই এই রোগের প্রকোপ বেশি‌ দেখা দিচ্ছে। শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছে, আবহাওয়ার পরিবর্তনে তাপমাত্রার রকমফের হয়। আর তার জেরেই বাতাসে একাধিক ভাইরাস সক্রিয় হয়। চলতি বছরে কলকাতা ও রাজ্যের অন্যান্য জায়গায় মারাত্মক গরম পড়েছিল। বর্ষার মরশুমে সেই তাপমাত্রার পারদ অনেকটাই কমেছে। সেই কারণেই বর্ষার মরশুমে বাড়ছে হ্যান্ড ফুট মাউথ ডিজিজ (এইচএফএম)-এর দাপট। 

    কীভাবে এই রোগ শনাক্ত হবে? (HFMD)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছে, হ্যান্ড ফুট মাউথ ডিজিজে (এইচএফএম) প্রথমে সাধারণ জ্বরের মতোই লক্ষণ দেখা যায়। শরীরের তাপমাত্রা মারাত্মক বাড়তে থাকে। তার সঙ্গে দেখা যায় সর্দি, গলাব্যথা। এরপরে শরীরের বিভিন্ন অংশে বিশেষত পায়ের পাতা, মুখের ভিতর, ঠোঁট এবং হাতে লাল ফোস্কার মতো দাগ ফুটে ওঠে। শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছে, অধিকাংশ অভিভাবকেরা অনেক সময়েই এই রোগকে চিকেন পক্স ভাবেন। কিন্তু চিকেন পক্স আর হ্যান্ড ফুট মাউথ ডিজিজ (এইচএফএম) সম্পূর্ণ আলাদা। এই রোগে আক্রান্ত হলে শিশুর খাওয়ার ইচ্ছে সম্পূর্ণ চলে যায়। 

    কীভাবে সন্তানকে সুস্থ রাখবেন? (Monsoon)

    চিকিৎসকদের একাংশের পরামর্শ, জ্বরের উপসর্গ দেখা দিলে প্রথম থেকেই সতর্ক থাকা জরুরি। শরীরের কোথাও র ্যাশ দেখা দিচ্ছে কিনা সেদিকে খেয়াল রাখা দরকার। উপসর্গ দেখা দিলে কোনও রকম দেরি করা উচিত নয়। শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মতো ওষুধ খাওয়ানো দরকার। শিশু হ্যান্ড ফুট মাউথ ডিজিজে (এইচএফএম) আক্রান্ত (HFMD) হলে অন্তত ১৪ দিন স্কুলে পাঠানো উচিত নয়। এই রোগ খুবই সংক্রামক। আক্রান্তের থেকে বহু শিশুর দেহে এই রোগ ছড়াতে পারে। তাই এই বিষয়ে অভিভাবকদের সচেতন থাকা জরুরি।‌ 
    আক্রান্তের খাবার থালা, গ্লাস যাতে পরিবারের অন্য কেউ ব্যবহার না করে, সেদিকেও‌ নজর দেওয়া জরুরি বলে জানাচ্ছে বিশেষজ্ঞদের একাংশ। অযথা আতঙ্কিত না হয়ে সতর্ক ও সচেতন থাকলেই সন্তানের ভোগান্তি কমবে বলেই তাঁরা জানিয়েছেন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Drone Technology: দেশে বিপুল চাহিদা কাউন্টার-ড্রোন সিস্টেমের, ৫ বছরে বৃদ্ধি কত হবে জানেন?

    India Drone Technology: দেশে বিপুল চাহিদা কাউন্টার-ড্রোন সিস্টেমের, ৫ বছরে বৃদ্ধি কত হবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আক্ষরিক অর্থেই ভারত হচ্ছে আত্মনির্ভর। যে ‘আত্মনির্ভর ভারত’-এর আওয়াজ তুলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, সে যে নিছক ফাঁকা বুলি নয়, তার প্রমাণ মিলল সাম্প্রতিক প্রকাশ্যে আসা একটি রিপোর্টে। তাতে বলা হয়েছে, ভারতের কাউন্টার-ড্রোনের (India Drone Technology) বাজার আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে বেড়ে যাবে ২৮ শতাংশের বেশি।

    কী বলছে রিপোর্ট? (India Drone Technology)

    রিপোর্টটি করেছে মতিলাল ওসওয়াল নামে একটি ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস কোম্পানি। বিমান হামলার মোকাবিলায় ক্রমেই বাড়ছে ড্রোনের (Counter-Drones Market) চাহিদা। প্রত্যাশিতভাবেই চাঙা হচ্ছে বাজারও। রিপোর্টে বলা হয়েছে, আগামী পাঁচ বছরে প্রয়োজন হবে ১২০০-র কাছাকাছি কাউন্টার ড্রোন সিস্টেমের। প্রতিটি নির্মাণে ব্যয় হবে ৮ থেকে ১৫ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে আগামী পাঁচ বছরে খরচ ১২ হাজার কোটি টাকার। এই চাহিদার কারণে আগামী পাঁচ বছরে ২৪০০ কোটি টাকার বার্ষিক বাজারের সুযোগ তৈরি হবে বলেও আশা করা হয়েছে ওই রিপোর্টে।

    বাড়ছে ড্রোনের চাহিদা

    জানা গিয়েছে, ড্রোন (India Drone Technology) বাজারে পাঁচ কিমির বেশি পাল্লার কাউন্টার-সিস্টেমের চাহিদা ক্রমেই বাড়ছে। যেসব ড্রোনের পাল্লা পাঁচ কিমির নীচে, তাদের বাজার পড়তির দিকে। এই ক্ষেত্রে নিত্যদিন উন্নত হচ্ছে প্রযুক্তি। তাই অচল হয়ে যাচ্ছে পুরানো প্রযুক্তিতে তৈরি ড্রোন। একটি ড্রোনের আয়ু ১০ বছরের কাছাকাছি। এই সময়সীমার মধ্যে নিয়মিত সফটওয়্যার আপডেট করা প্রয়োজন।

    আরও পড়ুন: ফের লাভ জিহাদ! হিন্দু মেয়েকে তুলে নিয়ে গেল মুসলমান শ্রমিক

    রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, কিউমুলেটিভ ডিফেন্স ইলেকট্রনিক্সের বাজার ২০১৬ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে ঘোরাফেরা করছিল ৮.১ শতাংশ। সেটাই বর্তমানে ফি বছর বাড়ছে ৪.৫ শতাংশ হারে। ২০২১ সালের এই বাজার দাঁড়িয়েছিল ১.৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। ২০৩০ সালের মধ্যে এটাই বেড়ে ৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার হবে বলে আশা করা হচ্ছে। ২০২০ থেকে ২০৩০ সালের মধ্যে বার্ষিক বৃদ্ধির হার হবে ১৫.৭ শতাংশ।

    বর্তমানে ৬০ শতাংশ ইলেকট্রনিক্স কম্পোনেন্টস সরবরাহ করে বিদেশি উৎপাদকরা। তবে ভারতে লোকাল প্রোডাকশানও বাড়ছে। অদূর ভবিষ্যতে ডিফেন্স ইলেকট্রনিক্স সরবরাহ করবে দেশিয় বিভিন্ন সংস্থাই (Counter-Drones Market)। তখন বিনিয়োগ এবং কর্মসংস্থান দুই হবে বেশি। ভারতও হবে আত্মনির্ভর (India Drone Technology)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maldives: মলদ্বীপের ভঙ্গুর অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার জন্য ভারতকে ধন্যবাদ মুইজ্জুর

    Maldives: মলদ্বীপের ভঙ্গুর অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার জন্য ভারতকে ধন্যবাদ মুইজ্জুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার ছিল মলদ্বীপের (Maldives) ৫৯তম স্বাধীনতা দিবস। এদিনই মলদ্বীপের রাষ্ট্রপতি মহম্মদ মুইজ্জু স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে তাঁর ভাষণে দ্বীপ রাষ্ট্রের ঋণ পরিশোধ সহজ করার জন্য ভারতের (Modi government) প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। মলদ্বীপের ভেঙে পড়া অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করার জন্য তিনি ভারত ও চিনকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন এবং এই দ্বীপের ক্রমবর্ধমান ঋণ সংকট মোকাবিলায় এবং এর ভবিষ্যৎ উন্নয়নে দুই দেশের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। একইসঙ্গে তিনি পররাষ্ট্র নীতির প্রশংসা করে ঋণ পরিশোধ সহজ করার জন্য উভয় দেশকেই ধন্যবাদ জানান এবং বলেন যে অর্থনৈতিক সার্বভৌমত্ব নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 

    মহম্মদ মুইজ্জুর মন্তব্য (Maldives) 

    এ প্রসঙ্গে মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট বলেন, “মলদ্বীপের জনগণের স্বার্থে, অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার জন্য এবং আমাদের অর্থনৈতিক সার্বভৌমত্ব নিশ্চিত করার এই প্রচেষ্টায় সহযোগিতার জন্য আমি মলদ্বীপের জনগণের পক্ষ থেকে চিন সরকার এবং ভারত সরকারকে ধন্যবাদ জানাই।” প্রসঙ্গত, ভারতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়ার পর গত মাসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির তৃতীয় বারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানেও উপস্থিত হয়েছিলেন মলদ্বীপ প্রেসিডেন্ট। 

    আরও পড়ুন: পাহাড়ি লবণ বিক্রি করেই কোটিপতি! ব্যবসায় নতুন দিশা দেখাচ্ছেন তিন বন্ধু

    ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্ক   

    উল্লেখ্য, গত নভেম্বরে মলদ্বীপে (Maldives) ক্ষমতায় এসেছেন মুইজ্জু। মলদ্বীপে ক্ষমতায় আসার পর থেকে মুইজ্জুর গলায় শোনা গিয়েছিল ‘ভারত-বিরোধী’ সুর। সে দেশ থেকে সেনা সরানোর জন্য ভারতকে সরকারি ভাবে জানিয়েও ছিলেন তিনি। এরপর গত ফেব্রুয়ারি মাসে নয়াদিল্লিতে বৈঠকে বসেন দুই দেশের প্রতিনিধিরা। যদিও এরপর বরফ গলেছিল। ‘চিন-ঘনিষ্ঠ’ মলদ্বীপ প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজ্জুর গলাতেই শোনা গিয়েছিল নরম সুর। সে সময় নয়াদিল্লির কাছে (Modi government) ঋণ মকুবের আর্জি জানিয়ে তিনি বলেছিলেন ভারত মলদ্বীপের ‘ঘনিষ্ঠ সহযোগী’-ই থাকবে। প্রসঙ্গত, গত বছরের শেষে ভারত থেকে প্রায় ৪০০.৯ মিলিয়ন ডলার ঋণ নিয়েছিল মলদ্বীপ। ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৩ হাজার ২০০ কোটি টাকা। এবার সেই ঋণ পরিশোধই সহজ করল ভারত। 
    আসলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির লাক্ষাদ্বীপ সফরের পরেই মলদ্বীপ-ভারত সংঘাত তুঙ্গে ওঠে। মোদিকে নিয়ে নানা বিতর্কিত মন্তব্য করেন প্রেসিডেন্ট মুইজ্জুর দলের একাধিক নেতা। তার পরই নিন্দার ঝড় ওঠে। গোটা ভারত জুড়ে শুরু হয় ‘বয়কট মালদ্বীপ’ (Maldives)। সেই থেকেই পর্যটক কমতে শুরু করেছে দ্বীপরাষ্ট্রটিতে। বলে রাখা ভালো, ভারতের সঙ্গে সংঘাতের জেরে বিরোধীদের প্রবল প্রতিবাদের মুখে পড়েছেন মুইজ্জু। এরপরেই দেশকে ঋণ মুক্ত করতে ঋণ মকুবের আর্জি জানান প্রেসিডেন্ট মুইজ্জু। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sweet Beverage: শিশুদের ডায়াবেটিসের নেপথ্যে সুইট বেভারেজ! মিষ্টি পানীয় বাড়াচ্ছে শৈশবের রোগ?

    Sweet Beverage: শিশুদের ডায়াবেটিসের নেপথ্যে সুইট বেভারেজ! মিষ্টি পানীয় বাড়াচ্ছে শৈশবের রোগ?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    দেশ জুড়ে বাড়ছে ডায়াবেটিস। বয়সের চৌকাঠে আর এই রোগ আটকে নেই। বরং শৈশবেও থাবা বসাচ্ছে ডায়বেটিস। করোনা মহামারির পরবর্তীকালে শিশুদের মধ্যে ডায়াবেটিসের প্রকোপ আরও বাড়ছে। যা যথেষ্ট উদ্বেগজনক বলেই মনে করছে বিশেষজ্ঞদের একাংশ। খাদ্যাভ্যাস (Sweet Beverage) এবং জীবন যাপনে একাধিক অস্বাস্থ্যকর অভ্যাসের জেরেই এই ধরনের সমস্যা তৈরি হচ্ছে বলে জানাচ্ছে চিকিৎসকদের একাংশ। তবে সাম্প্রতিক এক আন্তর্জাতিক রিপোর্ট জানাচ্ছে, শিশুদের ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার নেপথ্যে সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে সুইট বেভারেজ।‌ এ দেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রকও এই তথ্যে সিলমোহর দিয়েছে। মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, শিশুদের ডায়াবেটিস‌ (Childhood Diseases) আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা যে হারে বাড়ছে, তা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। কারণ, এই রোগের দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব রয়েছে। খুব কম বয়স থেকে ডায়াবেটিস আক্রান্ত হলে, পরবর্তীকালে কিডনি, চোখ, স্নায়ু সহ একাধিক অঙ্গে নানান জটিলতা দেখা যায়। জীবনযাত্রা মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কম বয়সীদের সুইট বেভারেজ খাওয়ার অভ্যাস ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিচ্ছে।

    কেন বিপদ বাড়াচ্ছে সুইট বেভারেজ? (Sweet Beverage)

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছে, বিভিন্ন ধরনের ঠান্ডা রঙিন পানীয়তে এমন কিছু রাসায়নিক উপাদান থাকে, যা শরীরের জন্য ক্ষতিকারক। তাছাড়া, এই ধরনের পানীয়তে থাকে প্রচুর কৃত্রিম চিনি এবং ফ্লেভার। যা একেবারেই স্বাস্থ্যকর নয়। যার জেরে শরীরে ক্ষতিকারক প্রভাব পড়ে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছে, খুব ছোট থেকেই এখন অধিকাংশ শিশু প্যাকেটজাত নানান পানীয় খেতে অভ্যস্ত। বাজার চলতি ফলের রস হিসেবে বিক্রি হওয়া অধিকাংশ প্যাকেটজাত পানীয়তে (Sweet Beverage) থাকে নানান রাসায়নিক। যা শিশুদের স্বাস্থ্যে ক্ষতিকারক প্রভাব ফেলে। অতিরিক্ত শর্করা এবং কৃত্রিম ফ্লেভার মেশানো এই সব পানীয়র স্বাদ ধরে রাখতে এতে নানান রাসায়নিক উপাদান ব্যবহার করা হয়। যার জেরে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়। 
    পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছে, অধিকাংশ স্কুলে দেখা যাচ্ছে, স্কুল পড়ুয়ারা টিফিনে নানান ধরনের খাবারের সঙ্গে নিয়মিত প্যাকেটজাত পানীয় নিয়ে যায়। তারা যে ধরনের পানীয়তে অভ্যস্ত, তার পুষ্টিগুণ একেবারেই নেই। আর এর জেরেই ডায়াবেটিসের মতো রোগের ঝুঁকি বাড়ছে।

    কী পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা?

    চিকিৎসকদের একাংশের পরামর্শ, যে কোনও প্যাকেটজাত পানীয় (Sweet Beverage) শিশুদের এড়িয়ে চলতে হবে। অভিভাবকদের আরও বেশি এই ব্যাপারে সচেতন হওয়া দরকার। তাঁরা জানাচ্ছেন, স্কুল কর্তৃপক্ষকেও এই বিষয়ে সচেতন করতে হবে। দায়িত্ব নিতে হবে। অন্তত স্কুলে যেন কোনও ভাবেই প্যাকেটজাত পানীয় খাওয়া না হয়, সেদিকে নজরদারি করা জরুরি। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছে, প্যাকেটজাত পানীয়র তুলনায় বাড়িতে তৈরি ফলের রস শিশুদের জন্য অনেক বেশি উপকারী। নিয়মিত লেবু, আম কিংবা বেদানার মতো ফলের রস খাওয়ালে শিশুর পুষ্টি হবে‌। তাছাড়া বাড়তি ফ্লেভার দেওয়া খাবার এড়িয়ে চলা উচিত। এতে স্বাস্থ্য ভালো থাকে। রোগের ঝুঁকি কমে‌। ডায়াবেটিসের মতো জটিল রোগ এড়াতে প্রথম থেকেই খাদ্যাভ্যাসে নজরদারি জরুরি। না হলে ভোগান্তি (Childhood Diseases) বাড়বে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kashmir: জুলাইয়ে কাশ্মীরে তাপপ্রবাহ! ২৫ বছরে রেকর্ড তাপমাত্রা, ছোটদের স্কুল বন্ধের নির্দেশ

    Kashmir: জুলাইয়ে কাশ্মীরে তাপপ্রবাহ! ২৫ বছরে রেকর্ড তাপমাত্রা, ছোটদের স্কুল বন্ধের নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাশ্মীরে (Kashmir) তাপপ্রবাহ ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। জুলাই মাসে তাপমাত্রা (Heat wave) ৪০ ডিগ্রির কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছে। উপত্যকার পরিস্থিতি এমন রূপ নিয়েছে যে ছোটদের স্কুল বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে প্রশাসন। আগামী দুদিন পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ুয়াদের স্কুল বন্ধ থাকবে। তবে এই গরমে নাজেহাল কাশ্মীর। প্রভাব পড়েছে পর্যটন কেন্দ্রগুলিতেও। মৌসম ভবন জানিয়েছে, আগামী দুদিনের মধ্যে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টি হলে কিছুটা গরম কমবে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে কয়েক বছর ধরে তুষারপাত কমে যাওয়া এবং তাপমাত্রার অস্বাভাবিক বৃদ্ধির কারণে জলবায়ুর বিরাট পরিবর্তন হওয়ার ইঙ্গিত দিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিজ্ঞানীরা।

    ২৯ এবং ৩০ জুলাই স্কুল বন্ধ (Kashmir)

    কাশ্মীর প্রশাসনের পক্ষ থেকে রবিবার একটি নির্দেশিকা জারি করে বলা হয়েছে, প্রচণ্ড গরমের (Heat wave) কারণে ২৯ এবং ৩০ জুলাই কাশ্মীরে ছোটদের সমস্ত ক্লাস বন্ধ রাখা হবে। পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত শিশুদের স্কুলে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। তবে স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং অশিক্ষক কর্মচারীরা স্কুলে যাবেন। তাঁদের জন্য ছুটি থাকছে না। এই নির্দেশিকা সরকারি এবং বেসরকারি সমস্ত স্কুলের জন্য কার্যকর থাকবে। রবিবার রাজ্যের মধ্যে কাজিগুন্ড এলাকার তাপমাত্রা ছিল ৩৫.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ১৯৮৮ সালের ১১ জুলাই সেখানকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৪.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অন্যদিকে, কোকেরনাগের তাপমাত্রা হয়েছিল ৩৪.১ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এবছর জুলাই মাসের ৩ তারিখে সেখানকারই তাপমাত্রা ছিল ৩৩.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

    আরও পড়ুনঃ পাহাড়ি লবণ বিক্রি করেই কোটিপতি! ব্যবসায় নতুন দিশা দেখাচ্ছেন তিন বন্ধু

    ১৯৪৬ সালে তাপমাত্রা ছিল ৩৮.৩ ডিগ্রি

    বিগত কয়েকদিন ধরে কাশ্মীরে (Kashmir) একটানা ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি তাপমাত্রা লক্ষ্য করা গিয়েছে। কিন্তু রবিবার তা ছাপিয়ে গিয়ে ৩৬.২ ডিগ্রিতে পৌঁছেছে। এই চলতি মরসুমে যা সর্বোচ্চ। তবে সাধারণত কাশ্মীরে জুলাই মাসে এত তাপমাত্রা দেখা যায় না। শেষবার জুলাই মাসে কাশ্মীরে তাপমাত্রা ৩৬ ডিগ্রিতে পৌঁছেছিল ১৯৯৯ সালে। ফলে গত ২৫ বছরের নিরিখে ফের একবার দেখা গেল এই পর্যায়ের তাপমাত্রা। ১৯৯৯ সালের ৯ জুলাই তপমাত্রা হয়েছিল ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অতীতে ১৯৪৬ সালে সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ৩৮.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস (Heat wave)। তবে কাশ্মীরে সারা বছর তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে থাকে। জুলাই মাসে সাধারণত বেশি থাকে। এই সময় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ থাকে ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবার ডিসেম্বর-জানুয়ারি মাসে উপত্যকায় তাপমাত্রা পৌঁছে যায় -১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Purulia: আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে তৃণমূল নেতার ‘দাদাগিরি’! খেলার মাঠ দখলের চেষ্টা, শোরগোল

    Purulia: আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে তৃণমূল নেতার ‘দাদাগিরি’! খেলার মাঠ দখলের চেষ্টা, শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকাশ্যে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে তৃণমূল নেতার ‘দাদাগিরি’! গ্রামের খেলার মাঠ দখল করার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের সংখ্যালঘু সেলের সহ-সভাপতির বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে পুরুলিয়ার (Purulia) ঝালদা থানার তুলিন এলাকায়। ইতিমধ্যেই এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা তৈরি হয়। গ্রামবাসীরা জোটবদ্ধ হয়ে অন্যায়ের প্রতিবাদ করেন।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Purulia)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, তুলিন (Purulia) গ্রামের পাশে ইউনাইটেড ক্লাবের মাঠ। প্রায় দেড় একর জমি এখানে। সেই জমিই দখল করার চেষ্টা চলছে বলে অভিযোগ তোলেন গ্রামবাসীরা। অভিযোগের আঙুল তৃণমূলের সংখ্যালঘু সেলের সহ- সভাপতি শেখ সুলেমানের দিকে। এলাকার লোকজনের দাবি, প্রায় শতবর্ষ প্রাচীন এই মাঠ। এখানে দিনের পর দিন এলাকার বাচ্চারা খেলাধূলা করে। এলাকার তিনটি প্রাথমিক স্কুলের খেলার মাঠ নেই। তাদের ক্রীড়া প্রতিযোগিতারও একমাত্র মাঠ এটিই। সেটাই দখলের চেষ্টা করা হচ্ছে বলে অভিযোগ। ইউনাটেড ক্লাবের সদস্য যজ্ঞেশ্বর মাহাত বলেন, “মাঠটা ১০০ বছরের পুরানো। হঠাৎ শুনলাম তৃণমূল নেতা শেখ সুলেমান নিজের নামে জমি রেকর্ড করে নিয়েছে। এটা দখলের চেষ্টা ছাড়া আর কিছুই নয়। অস্ত্র নিয়ে এসেছিল। আমাদের মারধর করার চেষ্টা করে। এরপর এলাকার লোকজন রুখে দাঁড়াতেই ওরা চলে যায়। মাঠ তো আমরা ছাড়ব না।”

    আরও পড়ুন: পাহাড়ি লবণ বিক্রি করেই কোটিপতি! ব্যবসায় নতুন দিশা দেখাচ্ছেন তিন বন্ধু

    তৃণমূল নেতা কী সাফাই দিলেন?

    তৃণমূল (Trinamool Congress) নেতা শেখ সুলেমান বলেন, ” দু’বছর আগে জমিটা কিনেছি। যখনই জমির মাপজোক করতে যাই আমাকে বাধার মুখে পড়তে হয়। খুনের হুমকি পর্যন্ত দেয়। বলে, অনেকদিন ধরে জমি দখল করে আছি, ছাড়ব না। আমি ঝালদার আইসি, বিডিও অফিস, বিএলআরও অফিসে চিঠিও দিয়েছি। জমি মাপজোক করতে গিয়ে দেখি, গ্রামের লোকজন লাঠি, শাবল নিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে। আমি বললাম, আমার রেকর্ডভুক্ত জমি, মাপ তো করবই। তোমরা বাধা দিচ্ছ কেন? আমি কোনও আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে যাইনি। এসব মিথ্যা অভিযোগ।”

    বিজেপি নেতৃত্বের কী বক্তব্য?

    বিজেপির পুরুলিয়া জেলা সভাপতি বিবেক রাঙা বলেন, “এই সরকার (Trinamool Congress) মাফিয়াদের ওপরই চলছে। জমি, বালি, কয়লা, চাকরি মাফিয়ারা এ সরকারের স্তম্ভ। গ্রামবাসীরা বলছেন, এই জমিতে দীর্ঘদিন ধরে বাচ্চারা খেলাধূলা করে। অনুষ্ঠান হয়। সেই জমি নিজের ক্ষমতা দেখিয়ে দখল করতে চাইছেন তৃণমূল নেতা। এসব হতে পারে না। এই অন্যায়ের প্রতিরোধ হওয়া দরকার।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pahadi Salt: পাহাড়ি লবণ বিক্রি করেই কোটিপতি! ব্যবসায় নতুন দিশা দেখাচ্ছেন তিন বন্ধু

    Pahadi Salt: পাহাড়ি লবণ বিক্রি করেই কোটিপতি! ব্যবসায় নতুন দিশা দেখাচ্ছেন তিন বন্ধু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাহাড়ি লবণ (Pahadi Salt) বিক্রি করে কোটিপতি হলেন তিন বন্ধু। উত্তরাখণ্ডের সৌরভ পন্থ, যোগেন্দ্র সিং এবং সন্দীপ পান্ডে মিলে শুরু করেন হিমালয়ান ফ্লেভার বা হিমফ্লা স্টার্টআপ (Startup Business)। এরই মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে তাঁরা রফতানি করতে থাকেন বিশেষভাবে তৈরি উত্তরাখণ্ডের ঐতিহ্যগত পাহাড়ি লবণ, এতেই এল সাফল্য। কিন্তু পথ চলাটা শুরু হয় কীভাবে? জানা যায়, উত্তরাখণ্ডের সন্দীপ দিল্লিতে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তেন। পরবর্তীকালে তিনি ইঞ্জিনিয়ারিং ছেড়ে রেস্টুরেন্ট চালাতে শুরু করেন নৈনিতালেই। ২০১৩ সালে উত্তরাখণ্ডের ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগে তাঁর সেই রেস্টুরেন্ট ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল।

    কী বলছেন সন্দীপ পান্ডে (Pahadi Salt)?

    এক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সন্দীপ বলেন, ‘‘আমি একদিন ক্ষেতের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিলাম এবং লক্ষ্য করলাম যে কয়েকজন মহিলা শ্রমিক রুটি খাচ্ছেন। সঙ্গে রয়েছে পেঁয়াজ এবং পাহাড়ি লবণ (Pahadi Salt)।’’ এর পরই সন্দীপ বলেন, ‘‘তাঁরা আমাকে চাপাটি খেতে দিল, এর সঙ্গে ছিল পাহাড়ি লবণ, যা রসুন এবং কাঁচা লঙ্কা মিশ্রিত করে তৈরি করা হয়েছিল। অত্যন্ত সুস্বাদু ছিল এই পাহাড়ি লবণ। এই লবণ দিয়ে আমি কাঁকড়িও খেলাম। তারপর আমি উপলব্ধি করলাম যে এই লবণই পাহাড়ের খাবারগুলিকে এত সুস্বাদু করে তুলেছে।’’ এরপরে সন্দীপরা দেখেন যে, উত্তরাখণ্ডের বেশিরভাগ মহিলা শ্রমিকই ১০০ দিনের কাজ করেন এবং দৈনিক তাঁদের মজুরি ২৭০ টাকা। ২০১৩ সালের অগাস্ট মাসেই তাঁরা পাহাড়ি লবণের বাণিজ্যিকরণের সিদ্ধান্ত নেন এবং গ্রামীণ মহিলাদের কর্মসংস্থানেরও সিদ্ধান্ত নেন। এই সময়েই সন্দীপ, তাঁর বাল্যকালের বন্ধু সৌরভ পন্থ ও যোগেন্দ্র সিংয়ের সঙ্গে হিমালয়ান ফ্লেভার (Pahadi Salt) যার সংক্ষিপ্ত হিমফ্লা চালু করেন। মাত্র ১৬০ টাকা দিয়ে শুরু হয় তাঁদের পথ চলা। পরবর্তীকালে যা ছুঁয়ে যায় বহু কোটি টাকার ব্যবসা। ১৬০ টাকা দিয়ে সন্দীপ প্রথমে কিনেছিলেন ধনেপাতা, কাঁচা লঙ্কা এবং একটি শিলবাটা।

    কেন তৃপ্তি অনুভব করেন সন্দীপ?

    সন্দীপ আরও বলেন, ‘‘আমার বাবা সেনাবাহিনীতে চাকরি করতেন কিন্তু যখন আমি আমার পরিবারকে বলি যে আমি লবণ বিক্রি করতে চাই, তখন তাঁরা আমার কথা শুনে হতাশ হয়েছিলেন। আমার আত্মীয়রাও আমাকে নিয়ে ঠাট্টা করতেন এবং আমাকে ভালো চাকরি করতে বলতেন। কারণ, সেনা পরিবারের সদস্য হওয়ায় আমি যেন মর্যাদাপূর্ণ কিছু করি সেটাই তাঁরা বোঝাতে চেয়েছিলেন। আমি যে লবণ বিক্রি করে আমার এই কথায় তাঁরা কোনও মর্যাদা খুঁজে পাননি। আমার পরিবার ভেবেছিল যে আমি ভুল পথেই যাচ্ছি এবং আমি কোনও পাহাড়ে ভূতের কবলে পড়েছি। একমাত্র তাঁরা তখনই আমার কথায় বিশ্বাস করল যখন আমার কাজ সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হল। এদিকে আমার বন্ধুরা যাঁরা বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আছেন, তাঁরা বিলাসবহুল গাড়ি কিনেছেন কিন্তু এখানে যখন আমি দেখি আমার কাজের মাধ্যমে অনেক মহিলা স্বাবলম্বী হচ্ছেন, তখন আমি খুব তৃপ্তি অনুভব করি।’’

    বিশ্বজুড়ে রফতানি (Pahadi Salt)

    প্রথমে এই পণ্য বিক্রি করতে সন্দীপ ও তার বন্ধুরা স্থানীয় একটি মেলাতে স্টল দিয়েছিলেন। সন্দীপ নিজেই জানিয়েছেন যে এই পণ্যগুলি (Pahadi Salt) এতই পছন্দ হয়েছিল যে স্টক সম্পূর্ণ শেষ হয়ে যায় এবং স্থানীয়দের পাশাপাশি পর্যটকদের কাছ থেকেও দুর্দান্ত সাড়া মিলতে থাকে। পরবর্তীকালে তাঁরা উত্তরাখণ্ডের হলদওয়ানিতে স্টল স্থাপন করেন (Startup Business) এবং ৭ দিনে ২ লাখ টাকার পণ্য তাঁরা বিক্রি করেন। তাঁদের এই কাজ স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলির শিরোনামেও স্থান পায়। এরপর ধীরে ধীরে তাঁদের বাজার বাড়তে থাকে। হিমালয়ান ফ্লেভারের তৈরি পাহাড়ি লবণ বর্তমানে অস্ট্রেলিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, দুবাই, জার্মানি সিঙ্গাপুর, ব্রাজিল সহ বিশ্বব্যাপী রফতানি করা হয়। প্রতিমাসে তাঁরা কুড়ি কুইন্টাল পর্যন্ত লবণ তৈরি করতে পারেন। তাঁদের স্টার্টআপ-এর বর্তমানে বার্ষিক আয় দাঁড়িয়েছে দেড় কোটি টাকা। জানা গিয়েছে, তাঁদের এই ব্যবসার সুবাদে ৮০ জন গ্রামীণ মহিলা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছেন এবং তাঁদেরও কর্মসংস্থান হয়েছে। এমনই একজন কর্মী দীপা দেবী, যিনি বিগত পাঁচ বছর ধরে হিমালয়ান ফ্লেভারের সঙ্গে যুক্ত, তিনি সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘‘আমি কৃষি কাজ করতাম কিন্তু কর্মসংস্থানের নির্দিষ্ট কিছু ছিল না। সংসার চালানো কঠিন হয়ে পড়ছিল। তবে আজ আমাদের পরিবার অর্থনৈতিকভাবে একটা ভালো জায়গা পৌঁছেছে।’’ জানা গিয়েছে, মহিলা শ্রমিকরা এখন প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করেন। হিমফ্লার পথ চলা শুরু হয়েছিল ৫টি ফ্লেভার দিয়ে। আজ ৫২ ধরনের ফ্লেভারে পাওয়া যায় হিমফ্লা নুন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Union budget 2024: দেশ ছেড়ে যাওয়ার আগে জমা দিতে হবে ইনকাম ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট

    Union budget 2024: দেশ ছেড়ে যাওয়ার আগে জমা দিতে হবে ইনকাম ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৩ জুলাই সংসদে বাজেট পেশ (Union budget 2024) করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। তার পরে পরেই পেশ হয়েছে অর্থবিল ২০২৪। তাতে বলা হয়েছে, ভারতে বসবাসকারী কোনও ব্যক্তিকে দেশ ছেড়ে যেতে হলে জমা দিতে হবে আয়কর সংক্রান্ত ছাড়পত্রের (Income Tax Clearance) শংসাপত্র। বিলের ৭১ নম্বর ক্লজ আয়কর অ্যাক্ট সংক্রান্ত আইনের ২৩০ নম্বর ধারা সংশোধন করতে চায় সরকার। এই আয়কর অ্যাক্ট ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট সংক্রান্ত। এই সংশোধনী কার্যকর হবে চলতি বছরের পয়লা অক্টোবর থেকে।

    সার্টিফিকেট প্রয়োজন (Union budget 2024)

    বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, উক্ত ধারার উপধারা (১এ), অনুযায়ী, ভারতে বসবাসকারী কোনও ব্যক্তি ভারত ছেড়ে যেতে পারবেন না, যদি না তিনি আয়কর কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে একটি শংসাপত্র না পান। এই শংসাপত্রে উল্লেখ থাকতে হবে যে, তাঁর কোনও দায় নেই। আয়কর আইন বা সম্পদকর আইন, ১৯৫৭ বা উপহারকর আইন ১৯৫৮ বা ব্যয়কর আইন ১৯৮৭ অনুযায়ী তাঁর কোনও দায় নেই।

    আয়কর আইনের ২৩০ ধারা

    আয়কর আইনের ২৩০ সেকশন অনুযায়ী, যাঁরা ভারতে বসবাস করছেন, দেশ ছেড়ে যাওয়ার আগে তাঁদের অবশ্যই আয়কর কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে সার্টিফিকেট নিতে হবে। এই সার্টিফিকেটেই বলা থাকে, ওই ব্যক্তির কোনও কর বকেয়া নেই কিংবা তাঁকে মোটা অঙ্কের টাকা জমা দিতে হবে। সদ্যই যে কেন্দ্রীয় বাজেট পেশ করেছেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন, সেখানে ৪২ ও ৪৩ নম্বর ধারায় ব্ল্যাক মানি অ্যাক্ট, ২০১৫-এর তালিকায় যোগ করার প্রস্তাব (Union budget 2024) দেওয়া হয়েছে। যার অধীনে যে কোনও ব্যক্তির ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স শংসাপত্র পাওয়ার জন্য তাঁকে তাঁর দায়গুলি ক্লিয়ার করতে হবে।

    আরও পড়ুন: ফের লাভ জিহাদ! হিন্দু মেয়েকে তুলে নিয়ে গেল মুসলমান শ্রমিক

    বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আয়কর আইন, ১৯৬১-র ধারা ২৩০ অনুযায়ী, প্রত্যেক ব্যক্তিকে ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট নিতে হবে না। কেবলমাত্র নির্দিষ্ট কিছু ব্যক্তির ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য হবে (Income Tax Clearance), যাঁদের ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট প্রয়োজন (Union budget 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Love Jihad: ফের লাভ জিহাদ! হিন্দু মেয়েকে তুলে নিয়ে গেল মুসলমান শ্রমিক

    Love Jihad: ফের লাভ জিহাদ! হিন্দু মেয়েকে তুলে নিয়ে গেল মুসলমান শ্রমিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে ফের লাভ জিহাদের (Love Jihad) ঘটনা! এবারও ঘটনাস্থল সেই উত্তরপ্রদেশ (Uttar Pradesh)। বছর তেত্রিশের শ্রমিক দিলশাদ আলির বিরুদ্ধে এক হিন্দু মেয়েকে অপহরণের অভিযোগ উঠেছে। দিলশাদের বাড়ি বেরিলিতে। আর মেয়েটির বাড়ি বাস্তিতে। মেয়েটিকে নিয়ে সে চলে আসে বেরিলির বিথ্রি এলাকায়। মেয়েটির বাবা অনেক খোঁজাখুঁজি করেও মেয়েকে ফিরে না পেয়ে পুলিশের দ্বারস্থ হন।

    হিন্দু তরুণী অপহৃত (Love Jihad)

    তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে, দিলশাদ বাস্তি থানা এলাকার একটি ইটভাটায় কাজ করত। সে-ই মেয়েটিকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে। ৬ জুলাই কলেজ থেকে ফেরার সময় দিলশাদ ওই তরুণীকে অপহরণ করে বলে অভিযোগ। তরুণীকে নিয়ে সে সোজা গিয়ে ওঠে তার বিথ্রির বাড়িতে। প্রকাশ্যে ঘোষণা করে, হিন্দু তরুণী আপাতত তার হেফাজতে। সে চ্যালেঞ্জও জানায়, কেউ তার হেফাজত থেকে ওই হিন্দু তরুণীকে ছাড়িয়ে নিয়ে যেতে পারবে না। সে এও বলে, তার লক্ষ্য হল হিন্দু ওই তরুণীকে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত(Love Jihad) করা। বিয়েও করতে চায় সে। দিলশাদ ইতিমধ্যেই বেরিলির এসডিএম কোর্টে বিয়ের আবেদনপত্র পেশ করেছে।

    প্রশাসনের দ্বারস্থ হিন্দুত্ববাদী সংগঠন

    ঘটনার কথা জানতে পেরে প্রশাসনের দ্বারস্থ হয় স্থানীয় হিন্দুত্ববাদী বিভিন্ন সংগঠন। সংগঠনগুলির কয়েকজন প্রতিনিধি যান বাস্তি পুলিশ ও তরুণীর পরিবারেও। দ্রুত পদক্ষেপ করতে অনুরোধ করেন তাঁদের। জানা গিয়েছে, দিলশাদের বাড়ি বিথ্রিতে। সে জনৈক নিশার আলির ছেলে। বাস্তি জেলার পরশুরাম থানার একটি ইটভাটায় শ্রমিকের কাজ করে। তরুণীকে অপহরণ করা হয়েছে পরশুরামেরই টাক্কাপুর খেকরি এলাকা থেকে।

    আরও পড়ুন: স্বাধীনতার শতবর্ষ পূর্তিতে চাই আত্মনির্ভর ভারত, বৈঠকে স্বদেশি জাগরণ মঞ্চ

    বিশ্ব হিন্দু পরিষদ নেতা হিমাংশু প্যাটেল তাঁর সংগঠনকে বাস্তি পুলিশের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখে চলতে বলেছেন। অপহৃত তরুণীকে দ্রুত উদ্ধারের জন্য পুলিশকেও পদক্ষেপ করতে বলেছেন তিনি। হিন্দু মেয়েদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে প্রথমে বিয়ে ও পরে ধর্মান্তকরণ করার ধান্ধা দীর্ঘদিন ধরেই চলছে এ দেশে। বিজেপির অভিযোগ, কংগ্রেস তুষ্টিকরণের রাজনীতি করতে গিয়ে যে বিষবৃক্ষ রোপণ করেছিল দেশের মাটিতে, তারই ফল ফলতে শুরু করেছে। ঝাড়খণ্ডে আবার আদিবাসী মহিলাদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে জমি-জিরেত (Uttar Pradesh) কেড়ে নিচ্ছে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা (Love Jihad)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Paris Olympics 2024: ভারতকে প্রথম পদক এনে দিলেন শুটার মনু ভাকের

    Paris Olympics 2024: ভারতকে প্রথম পদক এনে দিলেন শুটার মনু ভাকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রত্যাশা ছিলই। পূরণও হল। রবিবার প্যারিস অলিম্পিক্স থেকে (Paris Olympics 2024) ভারতকে প্রথম পদক এনে দিলেন শুটার মনু ভাকের (Manu Bhaker)। মহিলাদের দশ মিটার এয়ার পিস্তলে ব্রোঞ্জ পেয়েছেন তিনি। মাত্র ০.১ পয়েন্টের জন্য রুপোর পদক হাতছাড়া হল তাঁর।

    অলিম্পিক্স পদক জয় (Paris Olympics 2024)

    ভারতের প্রথম মহিলা শুটার হিসেবে অলিম্পিক্স পদক পেলেন মনু। মহিলাদের এই ইভেন্টে রেকর্ড গড়ে সোনার পদক ঘরে নিয়ে গেলেন দক্ষিণ কোরিয়ার ও ইয়ে জিন। তাঁর স্কোর ২৪৩.২। রুপোর মেডেল পেয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ারই কিম ইয়েজি। তাঁর স্কোর ২৪১.৩। মনুর হাত ধরে ব্রোঞ্জ এল ভারতে। তাঁর স্কোর ২২১.৭।

    আরও পড়ুন: ‘‘অলিম্পিক্সে দেশের ক্রীড়াবিদদের উৎসাহিত করুন’’, ‘মন কী বাত’-এ বললেন মোদি

    অভিনন্দন জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    ২০১২ সালে লন্ডন অলিম্পিক্সে এই ইভেন্টে শেষবার ভারতকে পদক এনে দিয়েছিলেন গগন নারাং। তিনিও ব্রোঞ্জ পেয়েছিলেন। তার পর হয়ে গিয়েছে দুটি অলিম্পক্স। এই ইভেন্ট থেকে কোনও পদক আসেনি। খরা কাটিয়ে পদক নিয়ে মাঠ ছাড়ছেন মনু। মনু হরিয়ানার শুটার। বছর বাইশের এই শুটারকে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “ঐতিহাসিক মেডেল! দারুন খেলেছ। প্যারিস অলিম্পক্স ২০২৪ এ প্রথম মেডেল ভারতকে এনে দিলে তুমি। ব্রোঞ্জের জন্য তোমায় অভিনন্দন।…”

    অভিনন্দন জানিয়েছেন অলিম্পিক্সে (Paris Olympics 2024) সোনাজয়ী ভারতের একমাত্র শুটার অভিনব বিন্দ্রাও। মনু পদক জিতবেন বলে আশা ছিলই। শনিবার কোয়ালিফিকেশন রাউন্ডে তৃতীয় হয়ে ফাইনালে ওঠেন মনু। সেখানেও তৃতীয়ই হলেন। শনিবার মনুর যে ধারাবাহিকতা ছিল, রবিবার তা ছিল না। এদিন সাতটি শটে ১০-এর কম স্কোর করেন হরিয়ানার এই শুটার। এর মধ্যে প্রথম শটে স্কোর করেন ৯.৫। তিনটি শটে স্কোর করেন (Manu Bhaker) ৯.৬ করে। প্রথম স্টেজের পরেই সোনার মেডেল থেকে ছিটকে যান মনু (Paris Olympics 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share