Tag: bangla news

bangla news

  • Daily Horoscope 21 June 2024: লক্ষ্মী নারায়ণ রাজযোগের প্রভাব ও ত্রিগ্রহী যোগের শুভ সংযোগলাভ হবে

    Daily Horoscope 21 June 2024: লক্ষ্মী নারায়ণ রাজযোগের প্রভাব ও ত্রিগ্রহী যোগের শুভ সংযোগলাভ হবে

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য— কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে আজকের দিন?

    মেষ

    ১) মেষ রাশির জাতকরা আজ কোনও ধর্মীয় বিবাদে যাবেন না।

    ২) বাণী সংযত রাখুন, ব্যবসায় সাফল্য আসবে।

    বৃষ

    ১) নিজের জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতা অনুযায়ী নতুন সুযোগ পাবেন।

    ২) অপ্রয়োজনীয় ব্যয় নিয়ন্ত্রণে রাখুন। জ্যৈষ্ঠ পূর্ণিমায় লক্ষ্মী নারায়ণ রাজযোগের প্রভাব ও ত্রিগ্রহী যোগের শুভ সংযোগলাভ হবে।

    মিথুন

    ১) ছাত্র-ছাত্রীদের উচ্চ শিক্ষা লাভের জন্য পরিশ্রম করতে হবে।

    ২) জীবনসঙ্গীর পরামর্শ গ্রহণ করুণ। ভাই-বন্ধুর সাহায্য পাবেন।

    কর্কট

    ১) পরিবারের সম্পর্ক মজবুত থাকবে।

    ২) ব্যবসায় ফল নিয়ে চিন্তা থাকবে। কর্ম ক্ষেত্রে কঠিন পরিশ্রম করতে হবে।

    সিংহ

    ১) সাবধানে গাড়ি চালান। পারিবারিক সম্পত্তি বিবাদের সমাধান হবে।

    ২) ব্যবসার ক্ষেত্রে খুব সতর্ক থাকুন, বুদ্ধিভ্রম ঘটতে পারে।

    কন্যা

    ১) ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় কৌশল নির্বাচন করুণ। খুব সতর্কভাবে কথাবার্তা বলুন।

    ২) আপনার বক্তব্য সকলের মন জয় করতে পারবে না। ভাই-বোনের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নত হবে।

    তুলা

    ১) ধর্মীয় কাজে আগ্রহ বাড়বে। সন্তানের বিবাহ দুশ্চিন্তার সমাধান হবে।

    ২) কর্মস্থলে পদন্নোতি। আধিকারিকদের প্রশংসা পাবেন। দাম্পত্য জীবন আনন্দে কাটবে।

    বৃশ্চিক

    ১) প্রেম জীবনে নতুন অভিজ্ঞতা দেবে।

    ২) পুরাতন ঋণ থেকে মুক্তি পাবেন। লেনদেন না করলেই ভালো।

    ধনু

    ১) সন্ধ্যার সময় বিবাদ এড়িয়ে যান।

    ২) গুরুজনদের উপদেশে কর্মে উন্নতি। আর্থিক পরিস্থিতি মজবুত হবে।

    মকর

    ১) নিজের ভুল সংশোধন করার ফলে ব্যবসায় উন্নতি ও দারুণ অর্থপ্রাপ্তির যোগ।

    ২) প্রমে উপহার পেতে পারেন। ছাত্র-ছাত্রীরা শিক্ষকদের আর্থিক আশীর্বাদ পাবেন।

    কুম্ভ

    ১) মা-বাবার সেবা করার সুযোগ পাবেন। কাজের চাপ বাড়তে পারে,।

    ২) স্ত্রী আপানর উপর রেগে যেতে পারেন।

    মীন

    ১) পরীক্ষায় সাফল্য লাভ সম্ভব হবে।

    ২) প্রেমে একটু কষ্ট বাড়তে পারে তবে মাধুর্য  থাকবে।

     DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক

  • Sheikh Hasina: দুই দিনের সফরে শুক্রবার দিল্লি আসছেন হাসিনা, শনিতে সাক্ষাত প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে

    Sheikh Hasina: দুই দিনের সফরে শুক্রবার দিল্লি আসছেন হাসিনা, শনিতে সাক্ষাত প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পনেরো দিনের মধ্যেই ফের দুই দিনের সফরে দিল্লি আসছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina)। শনিবার, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন তিনি। গত ৯ জুন প্রধানমন্ত্রী পদে নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) তৃতীয় শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে বিশেষ আমন্ত্রিত ছিলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। শুক্রবার আসছেন পূর্ব নির্ধারিত দ্বিপাক্ষিক সফরে। প্রসঙ্গত, মোদি প্রধানমন্ত্রী পদে তৃতীয় বার শপথগ্রহণের পর হাসিনাই প্রথম বিদেশি রাষ্ট্রপ্রধান, যিনি প্রথম ভারত সফরে আসছেন।

    হাসিনার সফরসূচি

    হাসিনার সচিবালয়ের তরফে জানানো হয়েছে, শুক্রবার বাংলাদেশের স্থানীয় সময় ২টোয় ঢাকা বিমানবন্দর থেকে বিশেষ বিমানে দিল্লির উদ্দেশে রওনা দেবেন হাসিনা (Sheikh Hasina)। সেদিন সন্ধ্যায় দিল্লিতে হাসিনার সঙ্গে সৌজন্যসাক্ষাৎ করবেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। শনিবার সকালে দিল্লির হায়দরাবাদ হাউসে শুরু হবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) উপস্থিতিতে দু-দেশের শীর্ষস্তরের বৈঠক। তার আগে রাষ্ট্রপতি ভবনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে রাষ্ট্রীয় সংবর্ধনা দেওয়া হবে। সেখান থেকে রাজঘাটে গিয়ে মহাত্মা গান্ধীর সমাধিতে শ্রদ্ধা জানাবেন হাসিনা। বেলার দিকে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু, উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। তাঁর সম্মানে দুপুরে রাষ্ট্রীয় মহাভোজের আয়োজন করা হয়েছে। শনিবার সন্ধ্যা ৬টায় দিল্লি বিমানবন্দর থেকে বিশেষ বিমানে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেবেন হাসিনা।

    নিরাপত্তা বিষয়ে কথা

    বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, শেখ হাসিনার (Sheikh Hasina) এই সফরে ১২ থেকে ১৪টি চুক্তি এবং সমঝোতা স্মারক সই হতে পারে। এর মধ্যে যেসব চুক্তি বা সমঝোতার মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছে সেগুলির কয়েকটি রিনিউ করা হবে হবে। জানা গিয়েছে, এই বৈঠকে বেশি গুরুত্ব পাবে নিরাপত্তার বিষয়টি। মায়ানমার পরিস্থিতি, রোহিঙ্গা এবং মনিপুরে সংকট, এই অঞ্চলে চিনের প্রভাবসহ সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়ে আলোচনা হবে।

    অর্থনীতি নিয়ে আলোচনা

    এছাড়া বৈঠকে গুরুত্ব পাবে অর্থনৈতিক নিরাপত্তা। ভারতের বাংলাদেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য সমঝোতা স্মারক সইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে বলেও জানা গিয়েছে। বাংলাদেশের বিদেশসচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেন, ‘দুই দেশই নিজেদের মধ্যে থাকা সম্পর্ককে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাইছে। তাই দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে বৈঠকে এই নিয়েও আলোচনা হবে।’

    তিস্তা চুক্তির পাশে গঙ্গা জলচুক্তি

    তিস্তার পাশাপাশি এবারের আলোচনায় বিশেষ গুরুত্ব পেতে পারে গঙ্গা জলচুক্তি। ২০২৬-এ যেটির মেয়াদ শেষ হবে। সেই চুক্তির নবীকরণ ঢাকার অগ্রাধিকারের তালিকায় আছে। বাংলাদেশের বিদেশসচিব জানান, তিস্তা নিয়েও সেখানে নতুন কিছু নিয়ে আলোচনা হতে পারে। তিনি বলেন, ‘তিস্তা চুক্তির বিষয়টি যে পর্যায়ে আছে তাতে খুব তাড়াতাড়ি ইতিবাচক কিছু ঘটবে এমন পরিস্থিতি দেখা যাচ্ছে না। তবে আশার কথা হচ্ছে, তিস্তা ঘিরে উন্নয়ন প্রকল্প বা সংরক্ষণের বিষয়ে সম্প্রতি ভারত আগ্রহ দেখাচ্ছে।’ তিস্তা প্রকল্পে অর্থ বিনিয়োগ করতেও আগ্রহী ভারত।

    আরও পড়ুন: জম্মু-কাশ্মীরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, উদ্বোধন-শিলান্যাস ৮৪ প্রকল্পের  

    চিনকে নিয়ে চিন্তা

    ইতিমধ্যেই তিস্তা প্রকল্প নিয়ে উৎসাহ দেখিয়েছে চিন। যা ভাল চোখে দেখছে না দিল্লি। তিস্তা মহা প্রকল্পে একটি জলাধার নির্মাণের কথা বলা হয়েছে। তাতে বাংলাদেশে বর্ষার সময় তিস্তা অববাহিকায় বৃষ্টির জল ধরে রাখা হবে। ওই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে তিস্তার জল বণ্টন নিয়ে দুই দেশের জল নিয়ে টানাপোড়েনের অবসান ঘটতে পারে। ওই প্রকল্পে অর্থ ও প্রযুক্তিগত সহায়তা দিতে মুখিয়ে আছে চিন। নয়া দিল্লির আশঙ্কা, বাংলাদেশের উত্তর প্রান্তের ওই প্রকল্পে চিনের অংশগ্রহণ ভারতের নিরাপত্তার পক্ষে বিপদের কারণ হতে পারে। নয়াদিল্লির উদ্বেগকে মর্যাদা দিয়ে ঢাকা ওই প্রকল্প নিয়ে এখনও কোনও পদক্ষেপ করেনি। হাসিনার এবারের সফরে ওই প্রকল্পে ভারতের অংশগ্রহণ নিয়ে কথা হতে পারে। জুলাই মাসেই বেজিং সফরে যাওয়ার কথা হাসিনার। তার আগে মুজিব-কন্যার ভারত সফর দুই দেশের কাছেই যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে কুটনৈতিক মহল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Metro Work: মেট্রোরুটে গাছ কাটা নিয়ে জনস্বার্থ মামলা খারিজ হাইকোর্টের

    Metro Work: মেট্রোরুটে গাছ কাটা নিয়ে জনস্বার্থ মামলা খারিজ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্তমানে জোকা থেকে তারাতলা পর্যন্ত মেট্রো চলছে। বাকি পথ সম্প্রসারণের কাজ হচ্ছে। কিন্তু সেই পথে মেট্রোরেল (Metro Work) প্রকল্পের জন্য দেদার গাছ কাটা হচ্ছে। সম্প্রতি এর বিরোধিতা করে  কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের হয়েছিল। কিন্তু বৃহস্পতিবার সেই মামলা খারিজ করে দিয়েছে হাইকোর্টের (Calcutta High Court) প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। এদিন জনস্বার্থ মামলা খারিজ করে প্রধান বিচারপতি জানালেন মোমিনপুর থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত মেট্রোর কাজ চালিয়ে নিয়ে যাওয়া যাবে। 

    আগে কী ঘটেছিল? (Metro Work) 

    এর আগে শহরের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা গাছ কাটা আটকাতে হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হয়। তাঁদের দাবি ছিল, ৭০০-র বেশি গাছ কাটা হয়েছে ইতিমধ্যে। ময়দান এলাকায় সবথেকে বেশি গাছ কাটা হয়েছে। তার ফলে গোটা শহরের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে বলেও জানানো হয়েছিল। এই প্রেক্ষিতেই গাছ কাটা বন্ধের আর্জি জানানো হয় আদালতে। এরপর ময়দান এলাকায় গাছ কাটা নিয়ে মেট্রোর কাজে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিয়েছিল হাইকোর্ট। এবার সেই মামলাই বৃহস্পতিবার খারিজ করল প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। 

    আরও পড়ুন: ভিজল কলকাতা! হালকা বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাত, ধারাপাত দক্ষিণের একাধিক জেলায়

    কিসের ভিত্তিতে অনুমতি দিল আদালত?  

    জানা গিয়েছে গাছ কাটা হলেও আবার গাছ লাগানোর কথা আগেই জানিয়েছে মেট্রো নির্মাণকারী সংস্থা আরভিএনএল। অথচ এই তথ্য আদালতকে সঠিক ভাবে জানাননি মামলাকারী। তা ছাড়া উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমতি (Metro Work) আদায় করে কাজ শুরু করে নির্মাণ সংস্থা। আদালত মনে করছে, সংবাদমাধ্যমের তথ্যের উপর ভিত্তি করে এই মামলা করা হয়েছে। তাই মামলাটি খারিজ করে আরভিএনএল-কে নির্মাণ কাজ চালিয়ে অনুমতি দিল হাইকোর্ট। 
    উল্লেখ্য, গাছ কাটার এই ইস্যু নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) মেট্রো কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিল, রেলপথ সম্প্রসারণের জন্য ময়দান চত্বরের গাছগুলি পুনরায় প্রতিস্থাপন বা ট্রান্সপ্লান্টেশন করার জন্য বনদফতরের কাছে অনুমতি চাওয়া হয়েছিল। সেই অনুমতি (Metro Work) মিলেছে। তাই কাজে বাধা আসার কোনও অর্থ হয় না। 
     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • IIT Bombay: নাটকে রামের অবমাননা! মোটা অঙ্কের জরিমানা বম্বে আইআইটির ৮ পড়ুয়ার

    IIT Bombay: নাটকে রামের অবমাননা! মোটা অঙ্কের জরিমানা বম্বে আইআইটির ৮ পড়ুয়ার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পারফর্মিং আর্টস ফেস্টিভ্যাল। ৩১ মার্চ বম্বে আইআইটিতে (IIT Bombay) এই অনুষ্ঠানে কয়েকজন পড়ুয়া মঞ্চস্থ করেন ‘রাবণ’ নামের একটি নাটক। অভিযোগ, নাটকটি আসলে রামায়ণের ব্যাঙ্গাত্মক রূপান্তর। নাটকটিতে সীতাকে নারীবাদী হিসেবে তুলে ধরতে গিয়ে অপমান করা হয়েছে রামকে।

    রাবণের গুণকীর্তন!

    শুধু তাই নয়, রাবণের গুণকীর্তনও করা হয়েছে। রাম, সীতা ও লক্ষ্মণের মধ্যে অশ্লীল ভাষায় কথোপকথনও শোনা গিয়েছে মঞ্চে। নাটকের (IIT Bombay) কিছু অংশ ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। হিন্দু ধর্মের অবমাননার অভিযোগও জমা পড়ে আইআইটি কর্তৃপক্ষের কাছে। তার পরেই পড়ুয়াদের ঘাড়ে নেমে আসে শাস্তির খাঁড়া। চার পড়ুয়াকে জরিমানা করা হয়েছে মাথাপিছু ১ লাখ ২০ হাজার করে টাকা। এটি ওই আইআইটির একটি সেমেস্টারের ফি-র সমান। আরও চার পড়ুয়াকেও দিতে হবে জরিমানা। তাঁদের অবশ্য দিতে হবে ৪০ হাজার করে টাকা। ২০ জুলাইয়ের মধ্যে জরিমানা মেটাতে বলা হয়েছে পড়ুয়াদের। জরিমানা না দিলে আরও কড়া পদক্ষেপ করা হবে বলেও সাফ জানিয়ে দিয়েছেন আইআইটি কর্তৃপক্ষ।

    শাস্তির খাঁড়া

    শাস্তির পাশাপাশি কিছু বিধিনিষেধও আরোপ করা হয়েছে। স্নাতকস্তরের পড়ুয়ারা ক্যাম্পাসের জিমখানা পুরস্কারে প্রবেশ করতে পারবেন না। জুনিয়র পড়ুয়ারা পাবেন না হস্টেল। নাটকটিতে রাম ও সীতার কথোপকথনের একটি দৃশ্যে সীতাকে মঞ্চে বলতে শোনা যায়, “ওখানে (রাবণের ওখানে) নারীর যথেষ্ট সম্মান রয়েছে। উনি জানিয়ে দিয়েছিলেন, আমার সম্মতি ছাড়া উনি আমায় স্পর্শই করবেন না। ওঁর মধ্যে এমন পুরুষ দেখেছি, যা এই জাতের মধ্যে দেখিনি। তোমরা রাক্ষস হত্যায় উল্লাস করেছিলে বটে, আসল রাক্ষসকে হত্যা করতে পারনি।”

    জরিমানার নোটিশটি আইআইটি বি ফর ইন্ডিয়া সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মের তরফে পোস্ট করা হয়েছে এক্স হ্যান্ডেলে। নাটকটির বিরোধিতা করেছিল এই দলটি। দলটির তরফে স্বাগত জানানো হয়েছে প্রতিষ্ঠানের পদক্ষেপকে। প্রসঙ্গত, গত এপ্রিল মাসে পুদুচেরি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অনুষ্ঠান ঘিরেও প্রায় একই রকমের অভিযোগ উঠেছিল। প্রতিবাদে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট হ্যাক করে (IIT Bombay) হ্যাকাররা।

    আর পড়ুন: জম্মু-কাশ্মীরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, উদ্বোধন-শিলান্যাস ৮৪ প্রকল্পের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Indian ports: দেশের সাফল্য! বিশ্বের শীর্ষ ১০০ বন্দরের তালিকায় জায়গা পেল ভারতের ৯টি

    Indian ports: দেশের সাফল্য! বিশ্বের শীর্ষ ১০০ বন্দরের তালিকায় জায়গা পেল ভারতের ৯টি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের জন্য আরও এক গৌরবময় অধ্যায়। বুধবার এক সরকারি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, কনটেইনার পোর্ট পারফরম্যান্স ইনডেক্সের সর্বশেষ সংস্করণে বিশ্বব্যাঙ্কের তালিকায় শীর্ষ ১০০টির মধ্যে ভারতীয় বন্দরের (Indian ports) সংখ্যা ৯টি। বন্দরগুলির দক্ষতা এবং সামগ্রিক কর্মক্ষমতা পরিমাপ করে এই বিশ্বব্যাপী কনটেইনার পোর্ট পারফরম্যান্স ইনডেক্স তৈরি করেছে বিশ্বব্যাঙ্ক এবং এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল মার্কেট ইন্টেলিজেন্স। এই তালিকায় বিশ্বের সেরা ১০০ বন্দরের তালিকা দেওয়া হয়েছে।

    শীর্ষ তালিকায় ভারতের কোন কোন বন্দর? (Indian ports) 

    জানা গিয়েছে, ভারতের এই ৯টি বন্দরের মধ্যে বিশাখাপত্তনম বন্দর বিশ্বের শীর্ষ ২০টি বন্দরের মধ্যে ১৯তম স্থান দখল নিয়েছে। মুন্দ্রা বন্দর বর্তমান র‍্যাঙ্কিয়ে ২৭ নম্বরে উঠে এসেছে। এই দুটি বন্দর ছাড়াও আরও সাতটি ভারতীয় বন্দর, যারা শীর্ষ ১০০-র মধ্যে স্থান অর্জন করেছে। সেগুলি হল— পিপাভাভ (৪১ তম স্থান), কামারাজার (৪৭ তম স্থান), কোচিন (৬৩ তম স্থান), হাজিরা (৬৮ তম স্থান), কৃষ্ণপত্তনম (৭১ তম স্থান), চেন্নাই (৮০ তম স্থান) এবং জওহরলাল নেহরু বন্দর (৯৬ তম স্থান)। 

    আরও পড়ুন: প্রত্যেক হিন্দুর উচিৎ ২০ জুন ‘পশ্চিমবঙ্গ দিবস’ পালন করা! জানুন এই দিনের ঐতিহাসিক তাৎপর্য

    সর্বানন্দ সোনোয়ালের মন্তব্য   

    এই উপলক্ষে বক্তব্য রাখতে গিয়ে কেন্দ্রীয় জাহাজ পরিবহণ মন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল বলেন, ভারতীয় বন্দরগুলির (Indian ports) জন্য এটি একটি গৌরবের বিষয়।” তাঁর মতে, জাহাজের দক্ষ পরিচালনায় ও পণ্যের সরবরাহের মাধ্যমে ভারতীয় বন্দরগুলির উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে। তিনি বলেন, “এটি ভারতীয় বন্দরগুলির জন্য একটি অসাধারণ অর্জন। এটি নরেন্দ্র মোদি সরকারের আধুনিকীকরণ, যান্ত্রিকীকরণের উল্লেখ্যযোগ্য উদাহরণ। ভারতীয় বন্দরগুলির এই সাফল্য পরবর্তীতে তাদের কর্মক্ষমতা উন্নত করতে এবং দক্ষতা বাড়ানোর জন্য প্রযুক্তিগতভাবে সচেতন করতে যথেষ্ট সহায়তা করবে। জাহাজ ও পণ্যসম্ভারের দক্ষ পরিচালনায় বিভিন্ন অপারেশনাল দক্ষতা এবং পরিষেবা সরবরাহের উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজির দূরদর্শী নেতৃত্বের জন্য ধন্যবাদ, আমরা সাগরমালার মতো উচ্চাভিলাষী উদ্যোগের মাধ্যমে আমাদের বন্দরগুলির দক্ষতা উন্নত করার কাজ করতে সক্ষম হয়েছি। এটি আমাদের বিশ্ব-বাজারের স্থিতিশীলতা এবং ভারতের সামুদ্রিক শিল্পের স্থায়িত্ব নিশ্চিত করতে সহায়তা করবে। অন্যদিকে, নতুন প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত করতে এবং সবুজ পরিকাঠামো তৈরি করতে সাহায্য করেবে। এই বিষয়ে নিরন্তর প্রচেষ্টার মাধ্যমে, আমরা নিশ্চিত যে ভবিষ্যতে ভারতীয় সামুদ্রিক রুট তথা মেরিটাইম গেটওয়েগুলির স্থিতিস্থাপকতা এবং দক্ষতাকে আরও উন্নত করবে এবং বন্দরের নেতৃত্বাধীন অর্থনৈতিক উন্নয়নকে বাড়িয়ে তুলবে।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Studying Abroad: বিদেশে পড়ার ক্ষেত্রে কোন দেশকে অগ্রাধিকার দেন ভারতীয় পড়ুয়ারা?

    Studying Abroad: বিদেশে পড়ার ক্ষেত্রে কোন দেশকে অগ্রাধিকার দেন ভারতীয় পড়ুয়ারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইন্ডিয়ান স্টুডেন্ট মোবিলিটি রিপোর্ট অনুসারে প্রায় ১০.৩ লক্ষ ভারতীয় পড়ুয়া বিদেশে (Studying Abroad) পড়াশোনা করছে। সাম্প্রতিককালে, বিদেশে শিক্ষার সুযোগ খোঁজার ক্ষেত্রে ভারতীয় পড়ুয়াদের পছন্দই কানাডা। কয়েক বছর আগেও ভারতীয়রা বেশিরভাগ আমেরিকায় পড়তে যেতে চাইতেন। কিন্তু সম্প্রতি তার পরিবর্তন লক্ষ্য করা গিয়েছে। ন্যাশনাল ফাউন্ডেশন ফর আমেরিকান পলিসি (NFAP) এর তথ্য থেকেই এই চিত্র পরিষ্কার। তবে গত বছরের শেষ থেকে ভারত-কানাডা কুটনৈতিক সম্পর্কের টানাপড়েনের জেরে ভারতীয় পড়ুয়ারা (Indian Students) আবার অন্য কথা ভাবছে।

    কানাডায় পড়ার আগ্রহ

    এনএফএপি পরিসংখ্যান অনুসারে, গত দুই দশকে (Studying Abroad) কানাডিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে ভারতীয় পড়ুয়া (Indian Students) ভর্তির হার ৫৮% বেড়েছে, যেখানে ২০০০ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বৃদ্ধির হার ছিল মাত্র ৪৫%। আমেরিকায় ভিসার সুবিধা, থাকার ভালো বন্দোবস্ত, আধুনিক ব্যবস্থাপনা সব থাকা সত্ত্বেও ভারতীয় পড়ুয়ারা ক্রমেই কানাডায় পড়তে যেতে চাইছেন। শীর্ষস্থানীয় কানাডিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে বর্তমানে হাজার হাজার ভারতীয় ছাত্র নথিভুক্ত রয়েছে (কানাডার প্রায় ১৪% শিক্ষার্থী ভারতীয়)। শিক্ষার্থীরা এখানে ডেটা সায়েন্স, বায়োটেকনোলজি, সাইবার সিকিউরিটি, ইঞ্জিনিয়ারিং, মেডিক্যাল এবং এমবিএ প্রোগ্রাম সহ বেশ কিছু বিষয় অধ্যয়ন করতে আসে। 

    ভারত-কানাডা কুটনৈতিক সম্পর্কের প্রভাব

    কানাডার সঙ্গে ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্ক এখন প্রায় তলানিতে। এর প্রভাবে গত বছরের শেষ ভাগ থেকেই কানাডায় পড়তে আসা ভারতীয় ছাত্রছাত্রীদের (Indian Students) সংখ্যা বিপুল ভাবে কমতে শুরু করেছে। খোদ কানাডার অভিবাসন মন্ত্রী মার্ক মিলার বলেছেন, ‘‘ভারতের সঙ্গে আমাদের বর্তমান সম্পর্কের জেরে এ দেশে ভারতীয় ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা প্রায় অর্ধেক হয়ে গিয়েছে।’’ ২০২২ সাল পর্যন্ত কানাডায় পড়তে আসা বিদেশি পড়ুয়াদের মধ্যে ভারতীয়দের সংখ্যাই ছিল সর্বাধিক। এ দেশে অন্তত ৪২ শতাংশ বিদেশি পড়ুয়াই আসতেন ভারত থেকে। কিন্তু পরিসংখ্যান বলছে, গত বছরের শেষ দিকে প্রায় ৮৬ শতাংশ কমে গিয়েছে সেই সংখ্যা। 

    আরও পড়ুন: ডাক্তারিতে সুযোগ, পরে আইএএস! চাকরি ছেড়ে ২৬ হাজার কোটির কোম্পানি রোমান সাইনির

    কানাডার উদ্বেগ

    কানাডায় এই মুহূর্তে ভারতীয় প্রায় তিন লাখ ১৯ হাজার ছাত্র-ছাত্রী আছেন। তিন লাখ ১৯ হাজারের মধ্যে শতকরা প্রায়  ৮৯ শতাংশ উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য কানাডায় গিয়েছেন। ভারতীয় শিক্ষার্থীরা ২০২১-২০২২ সালে সে দেশের শিক্ষা ভান্ডারকে ৪৯০ কোটি ডলার দিয়েছে। এই টাকা ওয়াইপড আউট হয়ে গেলে কানাডার শিক্ষা ব্যবস্থায় একটা বড় সংকট দেখা দিতে পারে। তাই, অনেকের অনুমান ভারত-কানাডার সম্পর্ক যাইহোক, শিক্ষা ব্যবস্থায় তার আঁচ পড়বে না। কিন্তু দেখা যাচ্ছে দু’দেশের কূটনৈতিক টানাপড়েনের জেরে ভারতীয় পড়ুয়ারাও (Indian Students) এখন অন্যত্র পড়তে যাওয়ার কথা ভাবছেন। অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, ইউকে, ইউএসএ-র বিভিন্ন নামী বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে (Studying Abroad) বেছে নিচ্ছেন ভারতীয় ছাত্ররা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Bihar Caste Quota Hike: জাত ভিত্তিক সংরক্ষণ কোটা বিল খারিজ পাটনা হাইকোর্টে

    Bihar Caste Quota Hike: জাত ভিত্তিক সংরক্ষণ কোটা বিল খারিজ পাটনা হাইকোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি চেয়েছিলেন সস্তায় বাজিমাত করতে! ভোট কুড়োতে তিনি হাতিয়ার করেছিলেন জাত ভিত্তিক সংরক্ষণ কোটাকে! তবে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের সেই উদ্যোগে (Bihar Caste Quota Hike) জল ঢেলে দিল পাটনা হাইকোর্ট। বিহারে সরকারি চাকরি ও শিক্ষাক্ষেত্রে সংরক্ষণ বৃদ্ধির প্রস্তাব সংক্রান্ত একটি বিল গত বছর বিধানসভায় পাশ করিয়েছিলেন নীতীশ।

    জাতভিত্তিক সংরক্ষণ

    সেই সময় তিনি ছিলেন ‘মহগটবন্ধন’ সরকারের মুখ্যমন্ত্রী। নীতীশের সেই বিলই খারিজ করে দিল পাটনা হাইকোর্ট। বৃহস্পতিবার পাটনা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি কে বিনোদ চন্দ্রন ও বিচারপতি হরিশ কুমারের ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছে, বিহারে জাতভিত্তিক সংরক্ষণ ৫০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে (Bihar Caste Quota Hike) ৬৫ শতাংশ করা যাবে না। উল্লেখ্য, গত বছর বিল পাশ করানোর সময় নীতীশ ছিলেন মহাগটবন্ধন সরকারের মুখ্যমন্ত্রী। শিবির বদলে তিনি এখন এনডিএতে।

    বিল পাশ বিহার বিধানসভায়

    গত বছর ৫ নভেম্বর বিলটি পাশ হয়েছিল বিহার বিধানসভায়। সেই সময় বিধানসভায় দাঁড়িয়ে নীতীশ বলেছিলেন, “পিছিয়ে পড়াদের অধিকার দিতে আমাদের সরকার বদ্ধপরিকর।” বিল পাশ করিয়ে বিহারে ওবিসি এবং ইবিসিদের (অতি অনগ্রসর) জন্য সংরক্ষণের হার ২৭ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে করা হয় ৪৩ শতাংশ। এসসির সংক্ষরণ ১৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২০ শতাংশ করার প্রস্তাবও ছিল ওই বিলে। বিল পাশ করানোর পর তার বিরোধিতা করে কয়েকটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয় পাটনা হাইকোর্টে। মার্চে শুনানি শেষের পর রায় ঘোষণা স্থগিত রেখেছিল আদালত।

    আর পড়ুন: জম্মু-কাশ্মীরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, উদ্বোধন-শিলান্যাস ৮৪ প্রকল্পের

    আদালতে আবেদনকারীদের পক্ষের আইনজীবী ঋতিকা রানি বলেন, “আমাদের আবেদনে জানিয়েছিলাম যে সংশোধনীগুলি সংবিধানের ১৪, ১৬ ও ২০ নম্বর অনুচ্ছেদ লঙ্ঘন করেছে, সেই দাবির সারবত্তা মেনে নিয়েছে আদালত।” আবেদনকারী পক্ষের আর এক আইনজীবী প্রশান্ত নির্ভয় বলেন, “সম্প্রতি মারাঠাদের জন্য সংরক্ষণ সংক্রান্ত মামলায়ও শীর্ষ আদালত স্পষ্ট করেছে, কোনও রাজ্য সরকার ৫০ শতাংশের বেশি জাতভিত্তিক সংরক্ষণের ব্যবস্থা করতে পারে না। নীতীশ সরকার অসাংবিধানিক পদক্ষেপ করেছিল।”

    প্রসঙ্গত, বিধানসভায় সর্বসম্মতিক্রমে সংরক্ষণ বিল পাশের পর ২১ নভেম্বর জাতভিত্তিক সংরক্ষণ ৫০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৬৫ শতাংশ করার সরকারি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছিল নীতীশ সরকার। তার পরেই আদালতের এই নির্দেশ (Bihar Caste Quota Hike)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • West Bengal Day: প্রত্যেক হিন্দুর উচিত ২০ জুন ‘পশ্চিমবঙ্গ দিবস’ পালন করা! জানুন এই দিনটির ইতিহাস

    West Bengal Day: প্রত্যেক হিন্দুর উচিত ২০ জুন ‘পশ্চিমবঙ্গ দিবস’ পালন করা! জানুন এই দিনটির ইতিহাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০ জুন দিনটি “পশ্চিমবঙ্গ দিবস” বা পশ্চিমবঙ্গ গঠন দিবস হিসাবে পালিত হওয়া উচিৎ। প্রত্যেক হিন্দু ধর্মাবলম্বীর উচিত ২০ জুন দিনটিকেই “পশ্চিমবঙ্গ দিবস” হিসেবে পালন করা। কিন্তু তার জন্য জানা দরকার কী তাৎপর্য লুকিয়ে রয়েছে এই দিনটির পিছনে। কেন এই দিনটিকেই এতদিন ধরে “পশ্চিমবঙ্গ দিবস” হিসেবে পালন করা হত – তা হয়তো রাজ্যে বসবাসকারী অনেকের কাছেই অজানা।  

    ২০ জুন দিনটির ইতিহাস ও গুরুত্ব (History of West Bengal Day) 

    ২০ জুন হচ্ছে বাংলার প্রতিষ্ঠা দিবস। কারণ ১৯৪৭ সালের ২০ জুন, অখণ্ড বাংলা বিধানসভায় বাংলা ভাগ করে পশ্চিমবঙ্গ গঠনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছিল। সেই কারণে এই দিনটি এতদিন ধরে পালিত হত “পশ্চিমবঙ্গ দিবস” হিসেবে। তবে “পশ্চিমবঙ্গ দিবস” দিনটি যার জন্য গুরুত্বপূর্ণ তিনি হলেন ডাঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়। 

    শ্যামা প্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের অবদান 

    এই পশ্চিমবঙ্গ দিবস (West Bengal Day) পালনের ক্ষেত্রে ডাঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের অবদান অনেক। যদিও তা মানতে অস্বীকার করেন কমিউনিস্ট-মনোভাবাপন্ন বুদ্ধিজীবীরা। শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, একজন কট্টর জাতীয়তাবাদী, যিনি সবসময় ভারত ভাগের বিরুদ্ধে ছিলেন। বিভিন্ন মুসলিম নির্বাচিত নেতাদের অধীনে বাঙালি হিন্দুদের দুর্দশা দেখে গভীরভাবে ব্যথিত হয়েছিলেন।         

    আরও পড়ুন: জম্মু-কাশ্মীরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, উদ্বোধন-শিলান্যাস ৮৪ প্রকল্পের

    এরপর ১৯৪৭ সালের ১৫ মার্চ, একটি বক্তৃতায়, ড. মুখোপাধ্যায় বাংলায় হিন্দুদের পায়ের তলার মাটি সুরক্ষিত করার প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেন। তখন নির্মল চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, ডঃ বিধান চন্দ্র রায়, ডঃ প্রমথ নাথ বন্দ্যোপাধ্যায়, এবং ক্ষিতীশ চন্দ্র নিওগী সহ নির্ভীক হিন্দু নেতারা বাঙালি হিন্দুদের বেঁচে থাকার একমাত্র উপায় হিসাবে শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের বাংলা ভাগ করার ধারণার সঙ্গে একমত হন। এরপর ভারত ভাগের প্রস্তাব দিয়ে তিনি প্রশ্ন করেছিলেন, যদি ২৪ শতাংশ মুসলমান ভারতে ৭৬ শতাংশ অমুসলিমদের সঙ্গে থাকতে না পারে তবে ৪৫ শতাংশ অমুসলিম বাংলায় ৫৫ শতাংশ মুসলমানের সাথে কীভাবে থাকতে পারে। তিনি তাঁর বক্তব্যের সাপেক্ষে গ্রেট ক্যালকাটা কিলিং এবং নোয়াখালী গণহত্যার কথাও উল্লেখ করেছিলেন।

     
    সে সময় শ্যামাপ্রসাদের কথা মেনে কিংবদন্তি ঘনশ্যাম দাস বিড়লা সহ প্রায় সমস্ত বাঙালি হিন্দু আইনজীবী সহ হিন্দু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তাঁর পাশে দাঁড়ান। এরপর ২০ জুন ১৯৪৭ সালে, বঙ্গীয় আইনসভার বিধায়কেরা ইউনাইটেড বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি ভারতের সাথে থাকবে নাকি পাকিস্তানে যাবে নাকি বিভক্ত হবে তা সিদ্ধান্ত নিতে বৈঠকে বসেন। সেসময় নানাবিধ আলোচনার শেষে অখণ্ড বাংলা বিধানসভায় বাংলা ভাগ করে পশ্চিমবঙ্গ গঠনের (West Bengal Day) সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছিল।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: ভিজল কলকাতা! হালকা বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাত, ধারাপাত দক্ষিণের একাধিক জেলায়

    Weather Update: ভিজল কলকাতা! হালকা বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাত, ধারাপাত দক্ষিণের একাধিক জেলায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘নীল নবঘনে আষাঢ় গগনে’ অবশেষে এল বৃষ্টি (Weather Update)। জুনের প্রথম সপ্তাহ থেকেই গঙ্গা পাড়ে লুকোচুরি খেলছে বৃষ্টি। আসছি…আসছি করেও তার দেখা নেই। বৃহস্পতিবার বেলা ১২টার পর আকাশে কালো মেঘ দেখেও তাই অনেকে বলতে পারছিলেন না বৃষ্টি হবে। কিন্তু দীর্ঘ অপেক্ষার অবসান ঘটল। নামল বৃষ্টি (Rain in Kolkata)। ঘড়িতে বেলা ১টা। নামল ঝিরঝিরে বৃষ্টি। রাস্তা-ঘাটে যাঁরা ছিলেন ছাতা না খুলেই ধারা স্নানে স্নিগ্ধ হলেন।

    কবে আসছে বর্ষা

    গত চার থেকে পাঁচ দিন ধরে দক্ষিণবঙ্গে তাপমাত্রার পারদ ক্রমশ বাড়ছিল। তাপমাত্রার পাশাপাশি অস্বস্তি বাড়াচ্ছিল আপেক্ষিক আর্দ্রতা। আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Weather Update) জানাচ্ছে, আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা প্রবেশ করতে চলেছে। এই সপ্তাহেই মৌসুমী বায়ু ইসলামপুর থেকে নীচের দিকে নামতে পারে। দক্ষিণবঙ্গের প্রাক বর্ষার বৃষ্টিপাত শুরু হলেও ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা আপাতত নেই। তবে সপ্তাহান্তে বদলাতে পারে আবহাওয়া। রয়েছে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা।  আগামী কয়েক দিনে তাপমাত্রাও কিছুটা কমবে।

    কোথায় কোথায় বৃষ্টি

    গরমে কাহিল দক্ষিণবঙ্গবাসী চাতকের মতো অপেক্ষা করে ছিল বৃষ্টির জন্য। গত কয়েক দিন ধরে কলকাতা (Rain in Kolkata) এবং সংলগ্ন এলাকায় আকাশ মেঘলা, তবে বৃষ্টি হচ্ছিল না।  বৃহস্পতিবার সেই অপেক্ষার অবসান হয়েছে। দমদম, যাদবপুর, বেহালা, ধর্মতলা, নিউ টাউন, শোভাবাজার, শ্যামবাজার, কসবা এলাকায় বৃষ্টি হয়েছে। ভিজেছে একাধিক জেলাও। হাওড়া, হুগলি, উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পশ্চিম মেদিনীপুর, নদিয়া, ঝাড়গ্রামে বৃষ্টির সঙ্গে ছিল ঝোড়ো হাওয়াও। তবে,  বেশির ভাগ জায়গাতেই ঝিরঝিরে বৃষ্টি দেখা গিয়েছে। সেই বৃষ্টি খুব বেশি ক্ষণ স্থায়ীও হয়নি। আলিপুর আবহাওয়া অফিস সূত্রে খবর, মেঘ সৃষ্টি হচ্ছে স্থানীয় ভাবে। তার জেরে দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। 

    আর পড়ুন: নিট-ইউজি মেডিক্যাল এন্ট্রাস পরীক্ষার পুনর্মূল্যায়ন, স্কোর কমতে পারে অনেকের

    উত্তরে দুর্যোগ অব্যাহত

    উত্তরবঙ্গে দুর্যোগ আরও কিছুদিন চলবে, বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস (Weather Update)। সিকিম ও ভুটান পাহাড়ের পাশাপাশি, দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার ও জলপাইগুড়িতে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এই মুহূর্তে সিকিম ও দার্জিলিং-কালিম্পঙে অবিরাম বৃষ্টিতে তিস্তার জল বিপদসীমার উপরেই রয়েছে। দার্জিলিং-কালিম্পং রোডের ওপর দিয়ে বইছে তিস্তা। ফের বন্ধ যান চলাচল। জলে ভাসছে তিস্তাবাজার এলাকা। ১০ নম্বর জাতীয় সড়কের জায়গায় জায়গায় ধস নামায় রাস্তা বন্ধ। গাড়ির লম্বা লাইন, আটকে পড়েছেন পর্যটকরা। এর মধ্যে আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাসে সিঁদুরে মেঘ দেখছেন উত্তরবঙ্গবাসী। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • India Post: এসএমএসের মাধ্যমে জালিয়াতি, পোস্ট অফিসের উপভোক্তাদের সতর্ক করল কেন্দ্র

    India Post: এসএমএসের মাধ্যমে জালিয়াতি, পোস্ট অফিসের উপভোক্তাদের সতর্ক করল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমেই বাড়ছে অনলাইনে সাইবার জালিয়াতির সংখ্যা। এই জালিয়াতি নিয়ে সাধারণ মানুষের পাশাপাশি চিন্তিত সরকারও। তাই আমজনতা যাতে প্রতারকের খপ্পরে পড়ে সর্বস্ব না খোয়ায়, সেজন্য সতর্কবার্তা জারি করা হল সরকারের পক্ষ থেকে। জানা গিয়েছে, পোস্ট অফিসের (India Post) নাম করে উপভোক্তাদের মেসেজ পাঠিয়ে টাকা লুট করছে জালিয়াতরা।

    কী বলছে জালিয়াতরা?

    উপভোক্তাদের পাঠানো মেসেজে জালিয়াতরা বলছে, একজন ব্যবহারকারীর কাছ থেকে একটি প্যাকেজ আসার কথা রয়েছে। ঠিকানা আপডেট না করলে সেই প্যাকেজ ফেরত চলে যাবে। ঠিকানা আপডেট না করলে প্যাকেজও ডেলিভারি করা হবে না। এই মেসেজের সঙ্গেই দেওয়া থাকছে একটি লিঙ্ক। সেই লিঙ্কে ক্লিক করেই ঠিকানা আপডেট করে নিতে হবে বলে উপভোক্তাদের জানায় প্রতারকরা। ঘরে বসে ঠিকানা আপডেট করার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই নির্ধারিত ঠিকানায় তাঁরা প্যাকেজ পেয়ে যাবেন বলেও মিথ্যা আশ্বাস দেয় প্রতারকরা। কিছু না বুঝেই জালিয়াতদের পাতা (India Post) ফাঁদে পা দেয় সাধারণ মানুষ। তাঁরা লিঙ্ক খুলে ঠিকানা আপডেট করতে থাকেন। তার পরেই সর্বস্ব খুইয়ে কার্যত পথে বসেন উপভোক্তারা। পিআইবি ফ্যাক্ট চেক জানিয়েছে, এই ধরনের মেসেজ এলে বুঝতে হবে তা ভুয়ো। ইন্ডিয়া পোস্ট ঠিকানা আপডেটের জন্য এই ধরনের কোনও মেসেজ পাঠায় না। তাই এই ধরনের মেসেজ এলে তা এড়িয়ে চলাই উচিত। একই সঙ্গে উচিত নয় কোনও সন্দেহজনক লিঙ্কে ক্লিক করাও।

    কীভাবে এড়াবেন জালিয়াতদের খপ্পর?

    প্রথমে যাচাই করুন যিনি প্যাকেজ পাঠাচ্ছেন, তাঁর অথেন্টিসিটি। তাঁর ইমেল অ্যাড্রেস, মেসেজ কলের ফোন নম্বর অথবা কল বা অন্য কোনও উপায়ে চেক করলেই জানা যাবে মেসেজের সত্যতা। এই জাতীয় মেসেজ কিংবা কলে রেসপন্স করবেন না। এই লিঙ্কে ক্লিকও করবেন না। পিআইবি ফ্যাক্ট চেক কিংবা সাইবার পুলিশকে জানান ডজি ইমেল এবং মেসেজ এলে। তার আগে নিশ্চিত হন ফোনে লেটেস্ট সফটওয়্যার রয়েছে কিনা, সে ব্যাপারে। ফোনে মাঝে মধ্যেই অ্যান্টি ভাইরাস অথবা অ্যান্টি ম্যালওয়্যাল টুল ব্যবহার করুন (India Post)।

    আর পড়ুন: জম্মু-কাশ্মীরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, উদ্বোধন-শিলান্যাস ৮৪ প্রকল্পের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share