Tag: bangla news

bangla news

  • Balurghat: সুকান্তর গড়ে তৃণমূলকে ধরাশায়ী করে গ্রামীণ ভোটেও থাবা বিজেপির

    Balurghat: সুকান্তর গড়ে তৃণমূলকে ধরাশায়ী করে গ্রামীণ ভোটেও থাবা বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবারের লোকসভা নির্বাচনে সুকান্তর গড় বালুরঘাটে (Balurghat) গ্রামীণ ভোটে থাবা বসালো বিজেপি। জানা গিয়েছে, বালুরঘাট ও হিলির অধিকাংশ পঞ্চায়েতে লিড পেয়েছে বিজেপি। ফলে, বালুরঘাটে শুধু পুরসভা এলাকা নয়, পঞ্চায়েত এলাকাতেও বিজেপি আস্থা ফিরে পেল।

    ১৩টি পঞ্চায়েতে বিজেপির লিড (Balurghat)

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, তৃণমূলের দখলে ছিল বালুরঘাট (Balurghat), হিলি ব্লকের ১৪টি গ্রাম পঞ্চায়েত ও দুটি পঞ্চায়েত সমিতি। তার মধ্যে ১৩ টিতে লিড পেয়েছে বিজেপি। খোদ বালুরঘাট ব্লক তৃণমূল সভাপতির অঞ্চলে প্রায় ৭ হাজার ভোটে এগিয়ে রয়েছে বিজেপি। এমন ফলাফলে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের কথা বলছে শীর্ষ নেতৃত্ব। দলের একাংশের অভিযোগ, বিপ্লব বিরুদ্ধ গোষ্ঠী বিজেপির সঙ্গে আঁতাত করার জন্যই এমন ফল হয়েছে। প্রসঙ্গত, গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে বালুরঘাট মহকুমায় বিশেষ করে বালুরঘাট ও হিলি ব্লকে ভোটের দায়িত্বভার যায় প্রাক্তন জেলা সভাপতি অর্পিতা ঘোষের কাঁধে। তখন অঞ্চল ও ব্লক সভাপতিদের পরিবর্তন করা হয়। নিজের অনুগামীদের পদে বসান অর্পিতা। প্রত্যেক অঞ্চলে নিজের মতো সংগঠন সাজিয়ে পঞ্চায়েত ভোট পার করেছিলেন অর্পিতা। সেবার দুই ব্লক মিলিয়ে শুধুমাত্র চিঙ্গিসপুর ও ভাটপাড়া হাতছাড়া হয়। লোকসভা নির্বাচনে বিপ্লব মিত্র প্রার্থী হতেই পুরানো সংগঠনে বদল না করা হলেও যাতে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব না হয়, সেজন্য অঞ্চল সভাপতিদের পাশাপাশি বিপ্লব অনুগামীদের কনভেনর করে জুড়ে দেওয়া হয়। নির্বাচনী প্রচারের সময় বিপ্লব অনুগামী কনভেনররা বার বার করে অভিযোগ করেছিলেন, প্রধানরা কোনও কাজ করছেন না। অভিযোগ ওঠে বিপ্লব বিরুদ্ধ গোষ্ঠীর নেতা-কর্মীরা দলের বিরুদ্ধে প্রচার করছেন। সেসব কারণেই দুই ব্লকের পাঞ্জুল বাদ দিয়ে প্রত্যেকটি গ্রাম পঞ্চায়েতে পিছিয়ে পড়তে হয়েছে বলে মনে করছে দলের একাংশ।

    আরও পড়ুন: লোকসভার ভোটও দিয়েছে! জাল নথি সহ গ্রেফতার চার বাংলাদেশি, কোথায় লুকিয়ে ছিল?

    দলের গদ্দারদের জন্য এই ফল!

    এই বিষয়ে বিপ্লবমিত্র বলেন, বালুরঘাট ও হিলিতে ফল খারাপ হবে ধরে নিয়েছিলাম। কিন্তু, এত খারাপ ফল হতে পারে ভাবতে পারিনি। রিপোর্ট তৈরি করছি। দ্রুত রাজ্য নেতৃত্বের কাছে জমা দেওয়া হবে। দুই ব্লক মিলিয়ে শুধু পাঞ্জুল গ্রাম পঞ্চায়েতে আমরা লিড পেয়েছি। দলের কিছু গদ্দার বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে আমার বিরুদ্ধে কাজ করেছে। দলে গদ্দারদের জন্য এই ফল। তাদের সবার বিরুদ্ধে রাজ্য নেতৃত্ব ব্যবস্থা নেবে।

    বিজেপি নেতৃত্বের কী বক্তব্য?

    এই বিষয়ে বিজেপির জেলার (Balurghat) সাধারণ সম্পাদক বাপি সরকার বলেন, পঞ্চায়েতগুলো তৃণমূল চুরি করে দখল করে নিয়েছিল। সেই চুরি করার জবাব মানুষ এই লোকসভা ভোটে দিয়ে দিয়েছে। ১৪টি গ্রামপঞ্চায়েতের মধ্যে একটা পঞ্চায়েত বাদে বাকি সব গুলো পঞ্চায়েতে আমরা লিড পেয়েছি। আর ওদের তো কাজ করার মতো লোক নেই, সব চুরি করার জন্য লোক আছে। নিজেদের মধ্যে গন্ডগোল করার লোক আছে। মানুষ এবার সঠিক জবাব দিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • FIFA World Cup Qualifier: বিতর্কিত গোল, জঘন্য রেফারিং! কাতারের মাঠে ‘লুট’ করা হল ভারতের স্বপ্ন

    FIFA World Cup Qualifier: বিতর্কিত গোল, জঘন্য রেফারিং! কাতারের মাঠে ‘লুট’ করা হল ভারতের স্বপ্ন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জন পর্বের (FIFA World Cup Qualifier) মরণ-বাঁচন ম্যাচ জানত ভারত। শুরু থেকেই তাই আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলে ব্লু-টাইগার্সরা। কিন্তু স্বপ্ন পূরণ হল না। ধারে ভারে এগিয়ে থেকেও কাতার মাঠে ‘ডাকাতি’ করল বলা যায়। আর তাতে সায় দিলেন রেফারি। মাঠের বাইরে যাওয়া বলকে ফের টেনে এনে গোল করে নিজেদের থেকে অনেকটা পিছিয়ে থাকা ভারতের বিপক্ষে জিততে হল কাতারকে (India vs Qatar)। যা বহুদিন মনে রাখবে ফুটবল দুনিয়া। 

    ম্যাচে এগিয়ে ছিল ভারত

    ডু অর ডাই ম্যাচে (FIFA World Cup Qualifier) শুরুটা ভালই করেছিল ভারত। ম্যাচের ৩৭ মিনিটে ছাংতে গোল করে দলকে এগিয়ে দেন। এরপর ৭২ মিনিট পর্যন্ত এগিয়ে ছিল ভারত। একটা সময় যখন মনে হয়েছিল ভারত জিততে চলেছে সেই সময় ৭৩ মিনিটে গোল পায় কাতার। যেটা নিয়ে বিতর্ক স্পষ্ট। গোলের পর কাতারের (India vs Qatar) ফুটবলারদের দেখে পরিষ্কার বোঝা যায় তাঁরাও ভাবেননি এটি গোল দেওয়া হবে। কিন্তু রেফারি কিম উয়ো সাং সবাইকে অবাক করে দিয়ে গোল দিয়ে দেন। দুই লাইন্সম্যান কাং ডং হো এবং চিয়ন জিন হি-ও কার্যত চোখ বুজে থাকেন। অবাক ভারতীয় ফুটবলাররা মাঠেই প্রতিবাদ জানান। কোনও লাভ হয়নি।

    কী ঘটেছিল

    মঙ্গলবার ম্যাচে (FIFA World Cup Qualifier) প্রথমার্ধে এগিয়ে ছিল ভারত। দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকে সমতা ফেরানোর জন্য আক্রমণের ঝাঁঝ বৃদ্ধি করেন কাতারের ফুটবলারেরা। ভারতীয় দলের রক্ষণের ফুটবলারেরা অবশ্য সতর্ক ছিলেন। ম্যাচের ৭৩ মিনিটে প্রথমে ফ্রি-কিক পায় কাতার। শটটা সোজা কাতারের এক প্লেয়ারের কাছে যায়। তিনি চলতি বলে হেড দেন, বলটা যায় গুরপ্রীতের কাছে। গুরপ্রীত বলটাকে আটকাতে পারেননি। বলটা তাঁর পায়ে লেগে মাঠের বাইরে যায়। সেই সময় কাতারের ডিফেন্ডার হাসমি আল হুসেন বলটা মাঠের বাইরে থেকে টেনে নিয়ে আসেন। এরপর তাঁর পা থেকে বলটা নেন ইউসেফ আইমেন। আর তিনি বলটা গোলে ঠেলে দেন। এতেই শুরু হয় বিতর্ক। বলটা যখন গুরপ্রীতের কাছ থেকে মাঠের বাইরে বেরিয়ে যায় সেই সময় ভারতীয় প্লেয়াররা ছেড়ে দিয়েছিলেন। কারণ বলটা মাঠের বাইরে ছিল। এটার সুযোগ নিয়ে কাতার গোল করে দেয়। আর রেফারি সেটাকে বৈধ গোল বলে কাতারের পক্ষে সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেন।

    রেফারি নিয়ে ক্ষোভ

    মাঠেই রেফারির সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রতিবাদ জানায় ভারত। ভারতীয় প্লেয়ারদের দাবি ছিল বলটা গুরপ্রীতের কাছ থেকে মাঠের বাইরে চলে যায়। আর বল একবার মাঠের বাইরে যাওয়া মানে সেটা ডেড বল। সেটা হয় গোল কিক, নয়তো কর্নার কিক করতে হয়। কিন্তু এক্ষেত্রে বলটা মাঠের বাইরে গেলেও সেটাকে কাতারের প্লেয়ার টেনে এনে গোল করেন। যা আইনের মধ্যে পড়ে না। এর পরেও রেফারির ভুল শেষ হয়নি। রাহুল ভেকেকে হলুদ কার্ড দেখানো হয়। কিন্তু ভারতীয় দলের এই সেন্টার ব্যাক ট্যাকলই করেননি। ভারতের একটি পেনাল্টির আবেদনও নাকচ করে দেওয়া হয়। সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশন সরকারি ভাবে এদিনের ম্যাচে রেফারিং নিয়ে প্রতিবাদ জানাবে।

    ইচ্ছাকৃত ঘটনা

    অনেকেই প্রশ্ন তুলছেন, বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জন পর্বের ম্যাচেও যদি ‘ভার’ প্রযুক্তি না থাকে, তা হলে আর কোন ম্যাচে থাকবে? কেউ কেউ বলছেন রেফারির সিদ্ধান্ত হাস্যকর। কেউ বলছেন, এটা চুরি। আবার কেউ বলছেন এটা লুট, ডাকাতি। কেউ কেউ গত বিশ্বকাপের আয়োজক কাতারকে দোষ দিচ্ছেন। অনেকে বলছেন, ইচ্ছা করেই এটা করা হয়েছে। কারণ, এই ম্যাচ জিতলে ভারত বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জন পর্বের পরের রাউন্ডে চলে যেত। 

    স্বপ্নভঙ্গ ভারতের

    এই ঘটনার পর আর সে ভাবে প্রতিরোধ গড়তে পারেননি ভারত। ৮৫ মিনিটে কাতারের (India vs Qatar) পক্ষে দ্বিতীয় গোল করেন আর রাউই। বক্সের মধ্যে প্রায় ফাঁকায় বল পান তিনি। গুরপ্রীত দলের পতন আটকাতে পারেননি। সংযুক্ত সময় সমতা ফেরানোর সুযোগ পেয়েছিল ভারত। কিন্তু সফল হননি সাহাল। আসলে মনটাই ভেঙে গিয়েছিল গুরপ্রীতদের। শেষ পর্যন্ত ২-১ এ ম্যাচ হেরে এবারের মতো বিশ্বকাপে (FIFA World Cup Qualifier) খেলার স্বপ্নও শেষ হয়ে যায় ভারতের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 12 June 2024: গাড়ি চালানোর সময় সতর্ক থাকতে হবে

    Daily Horoscope 12 June 2024: গাড়ি চালানোর সময় সতর্ক থাকতে হবে

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) পারিবারিক সম্পর্কের জন্য আজকের দিনটি খুবই ভালো।

    ২) জীবনসঙ্গীর কাছ থেকে সম্মান লাভ করবেন।

    ৩) ব্যবসায়ে ইতিবাচক পরিণাম পাওয়ায় আর্থিক পরিস্থিতি উন্নত হবে।

    বৃষ

    ১) ঘরোয়া জিনিস ক্রয় করতে পারেন।

    ২) দাম্পত্য জীবন ভালো কাটবে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে আপনার কাঁধে অতিরিক্ত কাজের দায়িত্ব থাকবে।

    মিথুন

    ১) ভাই-বোনের সঙ্গে ভালো সময় কাটাবেন।

    ২) ব্যস্ততা সত্ত্বেও প্রেম জীবনের জন্য সময় বের করতে পারবেন, যার ফলে সম্পর্কে নতুন উৎসাহ ও শক্তি উৎপন্ন হবে।

    ৩) ব্যবসায়ীদের আর্থিক পরিস্থিতি মজবুত হবে।

    কর্কট

    ১) আর্থিক পরিস্থিতি মজবুত হবে।

    ২) লগ্নিকারীদের জন্য সময় লাভজনক।

    ৩) ভাগ্য আপনার পাশে।

    সিংহ

    ১) ছাত্রছাত্রীদের আজ কঠিন পরিশ্রম করতে হবে।

    ২) পরিবারে কোনও অশুভ সংবাদ পাবেন।

    ৩) সামাজিক কাজের ফলে সমাজে আপনার স্বচ্ছ ভাবমূর্তি গড়ে উঠবে।

    কন্যা

    ১) পুরনো ঋণ ও রোগ থেকে মুক্তি পাবেন।

    ২) সামাজিক কাজের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত যাত্রা করতে পারেন।

    ৩) নিজের কাজের জন্য সম্মানিত হবেন।

    তুলা

    ১) সরকারি পরিকল্পনার দ্বারা লাভান্বিত হবেন।

    ২) আর্থিক পরিস্থিতি ধীরগতিতে উন্নত হবে।

    ৩) আর্থিক লেনদেন এড়িয়ে যেতে হবে।

    বৃশ্চিক

    ১) প্রেম জীবনে মাধুর্য থাকবে।

    ২) দাম্পত্য জীবনে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঘনিষ্ঠতা বাড়বে।

    ৩) বন্ধুদের সঙ্গে ভালো সময় কাটাবেন।

    ধনু

    ১) প্রিয়জনের সাহায্য করতে গিয়ে কিছু কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হবেন।

    ২) দাম্পত্য জীবনে মাধুর্য থাকবে, যার ফলে মন প্রসন্ন হবে।

    ৩) আজকের দিনটি মাঝারি ফলদায়ী।

    মকর

    ১) গাড়ি চালানোর সময় সতর্ক থাকতে হবে।

    ২) অবসাদমুক্ত থাকুন।

    ৩) ব্যবসায়ীদের আকস্মিক ধন লাভের প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে।

    কুম্ভ

    ১) সামাজিক কাজকর্মে সাফল্য লাভ করবেন।

    ২) লগ্নির আগে সমস্ত দিক ভালোভাবে যাচাই করে নিন।

    ৩) বাণী কঠোর হওয়া আপনাদের ভাবমূর্তি নষ্ট হবে।

    মীন

    ১) সন্তানের তরফে ভালো সংবাদ পাওয়ায় আনন্দিত হবেন।

    ২) পরিচিত ব্যক্তির সাহায্যে ব্যবসায়ে নতুন চুক্তি চূড়ান্ত করতে পারেন।

    ৩) ছাত্রছাত্রীরা শিক্ষক ও সহপাঠীদের সহযোগিতা পাবেন।

     DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

     

  • Mumbai ATS: লোকসভার ভোটও দিয়েছে! জাল নথি সহ গ্রেফতার চার বাংলাদেশি, কোথায় লুকিয়ে ছিল?

    Mumbai ATS: লোকসভার ভোটও দিয়েছে! জাল নথি সহ গ্রেফতার চার বাংলাদেশি, কোথায় লুকিয়ে ছিল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভুয়ো তথ্য সহ গ্রেফতার চার বাংলাদেশি (Illegal Bangladeshis)। তাদের গ্রেফতার করেছে মুম্বই অ্যান্টি টেরর স্কোয়াড, সংক্ষেপে এটিএস (Mumbai ATS)। এদের গ্রেফতার করার পাশাপাশি আরও পাঁচজনকে মুম্বই পুলিশের এটিএস খুঁজছে বলেও খবর।

    লোকসভা নির্বাচনে ভোট দিয়েছিল! (Mumbai ATS)

    এটিএস সূত্রে খবর, সদ্য সমাপ্ত লোকসভা নির্বাচনে ভোট দিয়েছে ওই বাংলাদেশিরা (Illegal Bangladeshis)। জাল নথিপত্র বানিয়ে এদেশে দিব্যি বাস করছিল তারা। ভুয়ো তথ্য দেখিয়েই তারা তৈরি করেছিল জাল ভোটার আইডি কার্ড। সেই কার্ড দেখিয়েই লোকসভা নির্বাচনে অংশ নিয়েছে তারা (Mumbai ATS)। কয়েকদিন আগেই ভারতে অবৈধভাবে বসবাসকারী ৯ বাংলাদেশি মহিলা ও তাদের আশ্রয় দানকারী স্থানীয় এক মহিলাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। মিরা রোড এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল তাদের।

    গ্রেফতার আগেও

    কয়েক মাস আগেই মহারাষ্ট্র অ্যান্টি টেররিজম স্কোয়াড (Mumbai ATS) বৈধ কাগজপত্র ছাড়া ভারতে বসবাসের জন্য নবি মুম্বইয়ে পাঁচ বাংলাদেশিকে গ্রেফতার (Illegal Bangladeshis) করেছিল। ঘানসোলিতে এটিএস ভিখরোলি ইউনিটের তরফে এই অভিযান চালানো হয়েছিল। সূত্র মারফত খবর পেয়ে অভিযান চালিয়ে এটিএস গ্রেফতার করেছিল ওই পাঁচ বাংলাদেশিকে। এদের কারও কাছেই বৈধ কাগজপত্র ছিল না। ঘানসোলির জানাই কম্পাউন্ড ও শিবাজি তালাওয়ের কাছ থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল তাদের।

    আর পড়ুন: সংখ্যালঘু মন্ত্রকের দায়িত্বে বৌদ্ধ রিজিজুকে বসিয়ে মাস্টারস্ট্রোক মোদির

    এদিন যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে, তারা হল রুবেল হুসেন শেখ, সুলতান মাহমুদ শেখ, হাফিজুর রহমান শেখ এবং ফকরুল উদ্দিন শেখ। জানা গিয়েছে, এরা প্রত্যেকেই অবৈধভাবে (Illegal Bangladeshis) ভারতে প্রবেশ করেছিল। এদেশে ঢুকে তারা জাল পাশপোর্টও বানিয়েছিল। সেইসব জাল নথিপত্র তারা ভারত-বিরোধী কাজে লাগাচ্ছিল বলেও অভিযোগ। ভিনদেশিরা কীভাবে ভারতে ঢুকল, পাশপোর্ট-সহ অন্য নথিপত্র তারা জোগাড়ই বা করল কোথা থেকে, তা জানতে ধৃতদের জেরা করছেন তদন্তকারীরা (Mumbai ATS)। জাল নথিপত্র তৈরির কারখানার খোঁজেও তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Pawan Kalyan: অন্ধ্রপ্রদেশের উপমুখ্যমন্ত্রী পবন কল্যাণ, মন্ত্রী হচ্ছেন নাইডুর ছেলেও!

    Pawan Kalyan: অন্ধ্রপ্রদেশের উপমুখ্যমন্ত্রী পবন কল্যাণ, মন্ত্রী হচ্ছেন নাইডুর ছেলেও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রুপোলি পর্দা থেকে রাজনীতির আঙিনায়। অন্ধ্রপ্রদেশের ২১টি আসনে প্রার্থী দিয়ে সবকটিতেই ছিনিয়ে নিয়েছেন জয়। এহেন তারকা-রাজনীতিক পবন কল্যাণই হতে চলছেন অন্ধ্রপ্রদেশের উপমুখ্যমন্ত্রী (Pawan Kalyan)। মন্ত্রী হওয়ার কথা চন্দ্রবাবু নাইডুর ছেলেরও। বিজেপি এবং টিডিপির সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে এবার ভোটে লড়েছিল পবনের দল। সেখানেই মেলে বিপুল সাফল্য। তার জেরেই উপমুখ্যমন্ত্রিত্বের শিকে ছিঁড়তে চলেছে পবনের কপালে।

    চন্দ্রবাবু নাইডু (Pawan Kalyan)

    রাত পোহালেই ওড়িশার পঞ্চদশতম মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন বিজেপির মোহনচরণ মাঝি। এদিনই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হবে দক্ষিণের রাজ্য অন্ধপ্রদেশেও। মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেবেন এন চন্দ্রবাবু নাইডু। জমকালো এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মঙ্গলবারই জনসেনার বিধায়করা পবনকে (Pawan Kalyan) অন্ধ্রপ্রদেশ বিধানসভার দলীয় নেতা নির্বাচিত করেছেন। সূত্রের খবর, মুখ্যমন্ত্রী-সহ মন্ত্রিসভার পাঁচ দফতরের দায়িত্ব পেতে মরিয়া জনসেনা সুপ্রিমো।

    বিপুল জয় টিডিপির

    ১৩ মে হয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশ বিধানসভার নির্বাচন। এ রাজ্যের আসন সংখ্যা ১৭৫টি। লোকসভার পাশাপাশি নির্বাচন হয়েছে রাজ্যে বিধানসভা কেন্দ্রগুলিতেও। নির্বাচন হয়েছে ১৩ মে, এক দফায়। এই নির্বাচনে জগনমোহন রেড্ডির দল ওয়াইএসআরসিপিকে হারাতে বিজেপি ও জেএনপির সঙ্গে জোট করেছিল চন্দ্রবাবুর টিডিপি। তাতেই মেলে ব্যাপক সাফল্য। চন্দ্রবাবুর দল পায় ১৩৫টি আসন, জেএনপি পেয়েছে ২১টি আসন। আর বিজেপির ঝুলিতে গিয়েছে ৮টি আসন। রাজ্যের শাসক দল ওয়াইএসআরসিপি পেয়েছে ১১টি আসন। অথচ উনিশের বিধানসভা নির্বাচনে এই দলই এককভাবে পেয়েছিল ১৫১টি আসন।

    আর পড়ুন: এবার ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী পদেও উপজাতি সম্প্রদায়ের নেতাকে বসাল বিজেপি

    জানা গিয়েছে, এবার অন্ধ্রপ্রদেশ মন্ত্রিসভায় টিডিপির প্রতিনিধি থাকবেন ২০ জন। উপমুখ্যমন্ত্রী-সহ জনসেনা পেতে পারে তিনটি দফতর। দুটি দফতরের দায়িত্ব পেতে পারে বিজেপি। চন্দ্রবাবুর মন্ত্রিসভায় এবার দেখা যেতে পারে তাঁর ছেলে নারা লোকেশকেও। এর আগে যে টার্মে মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন নাইডু, সেই মেয়াদে আইটি দফতর সামলেছিলেন এই লোকেশ। এবারও তাঁকে দেওয়া হতে পারে কোনও একটি দফতরের দায়িত্ব (Pawan Kalyan)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • TMC Clash: নিজেদেরই প্রধান, দলের যুব সভাপতির বাড়ি ভাঙচুর, অভিযুক্ত তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি

    TMC Clash: নিজেদেরই প্রধান, দলের যুব সভাপতির বাড়ি ভাঙচুর, অভিযুক্ত তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের প্রধানের বাড়িতে ভাঙচুর চালানোর অভিযোগ উঠল দলেরই অঞ্চল সভাপতি রাজা সরকার ও তাঁর অনুগামীদের বিরুদ্ধে। সোমবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে হুগলির পান্ডুয়া থানার হরাল দাসপুর পঞ্চায়েত এলাকায়। একইসঙ্গে তৃণমূলের যুব সভাপতির বাড়িতেও ভাঙচুর করার অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় তৃণমূলের কোন্দল (TMC Clash) প্রকাশ্যে চলে এসেছে।

    প্রধানের বাড়ি ভাঙচুর, যুব নেতার বাড়িতে হামলা (TMC Clash)

    সোমবার রাতে পাণ্ডুয়া থানার হরাল দাসপুর পঞ্চায়েত প্রধান করুণ ক্ষেত্রপালের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের (TMC Clash) অভিযোগ উঠেছে রাজা সরকার ও তার অনুগামীদের বিরুদ্ধে। পাশাপাশি প্রধানকে মেরে ফেলারও হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে দাবি করেছেন পঞ্চায়েত প্রধান করুনা ক্ষেত্রপাল। অন্যদিকে, হরাল দাসপুর অঞ্চল তৃণমূল যুব সভাপতি আসিফ মল্লিকের বাড়িতেও হামলা চালায় স্থানীয় অঞ্চল সভাপতি রাজা সরকার সহ তাঁর অনুগামীরা। ভাঙচুরের পাশাপাশি তাঁকে  মারধর করা হয়। পরিবারের সদস্যরা বাধা দিতে গেলে তাঁরাও আক্রান্ত হন বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন আসিফ মল্লিকের বাবা আব্দুল আজিম মল্লিক ও এক প্রতিবেশী। হামলার পরিপ্রেক্ষিতে দলের একাধিক কর্মীর নামে পাণ্ডুয়া থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন তৃণমূল যুব সভাপতি আসিফ মল্লিক। হামলার পরিপ্রেক্ষিতে একজনকে গ্রেফতার করেছে পান্ডুয়া থানার পুলিশ। যদিও এই বিষয়ে অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা রাজা সরকারের কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

    আরও পড়ুন: মন্ত্রক বদলাল না শান্তনুর, মোদি মন্ত্রিসভায় জায়গা পেয়েই জোড়া দায়িত্ব সুকান্তর

    হামলা নিয়ে কী বললেন প্রধান?

    হরাল দাসপুর পঞ্চায়েতের তৃণমূল (TMC Clash) প্রধান করুণা ক্ষেত্রপাল বলেন, আমি তৃণমূলের প্রধান। আমি ভাবিনি যে এই দল করলে আমার এই পরিণতি হবে। বাড়ি ভাঙচুরের পাশাপাশি দলের লোকেরাই এসে মারার হুমকি দেবে! হরাল দাসপুর অঞ্চল তৃণমূল যুব কংগ্রেস সভাপতি আশিফ মল্লিক বলেন, সোমবার  রাতে বাড়িতে বসেছিলাম। হঠাৎ করে বাড়িতে চড়াও হয়ে বাড়িতে ভাঙচুর করে। পরিবারের লোকজন বাধা দিলে তাঁদেরও মারধর করা হয়। কারণ, আমরা পঞ্চায়েতটা স্বচ্ছভাবে চালাচ্ছি। এখন কাজের ওপেন টেন্ডার হয়। কোন দুর্নীতি হয় না। তাই এই হামলা হয়েছে।

    বিজেপি নেতৃত্ব কী বললেন?

    বিজেপির জেলা সভাপতি তুষার মজুমদার বলেন, এটা এলাকা দখলের লড়াই। ভোটে জিতে কে কোন এলাকা দখল করবে, কী ভাবে তোলাবাজি করবে তার লড়াই চলছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mohan Charan Majhi: এবার ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী পদেও উপজাতি সম্প্রদায়ের নেতাকে বসাল বিজেপি

    Mohan Charan Majhi: এবার ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী পদেও উপজাতি সম্প্রদায়ের নেতাকে বসাল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নবীন পট্টনায়েক জমানার অবসান হয়েছে। এবার ওড়িশার কুর্সিতে বসতে চলেছেন কেওনঝড়ের চারবারের বিধায়ক মোহনচরণ মাঝি (Mohan Charan Majhi)। উপমুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন দু’জন – একজন পার্বতী পরিদা এবং অন্যজন কণকবর্ধন সিংহদেও। আজ, মঙ্গলবার বিকেলে দলের দুই কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক রাজনাথ সিংহ এবং ভূপেন্দ্র যাদবের উপস্থিতিতে বিজেপি বিধায়কদের বৈঠকে ঘোষণা করা হয় মুখ্যমন্ত্রী ও দুই উপমুখ্যমন্ত্রীর নাম।

    আদিবাসী নেতা (Mohan Charan Majhi)

    বছর বাহান্নর মোহন (Mohan Charan Majhi) আদিবাসী নেতা। সৎ ও পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তির মানুষ। লড়াকু মেজাজের নেতা। গত বছর বিধানসভা নির্বাচনে অধিবেশন চলাকালীন স্পিকারের আসনে ডাল ছুড়ে সাসপেন্ড হয়েছিলেন। কণকবর্ধন ওড়িশা বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি। ১৯৯৫ সাল থেকে টানা পাঁচবারের বিধায়ক। বোলাঙ্গিরের রাজ পরিবারের সন্তান তিনি। বোলাঙ্গিরেরই পাটনাগড় কেন্দ্রের বিধায়ক। পার্বতী জয়ী হয়েছেন এবারই। পুরী জেলার নিমাপাড়া বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক তিনি।

    ওড়িশায় পদ্মরাজ

    অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের সঙ্গে সঙ্গে হয়েছিল ওড়িশা বিধানসভার নির্বাচনও। রাজ্যের ১৪৭টি আসনের মধ্যে বিজেপি জিতেছে ৭৮টি আসনে। বিজেডি জিতেছে ৫১টি আসনে। কংগ্রেসের ঝুলিতে গিয়েছে ১৪টি আসন। অন্যরা পেয়েছে চারটি। গত প্রায় আড়াই দশক ধরে ওড়িশার কুর্সিতে ছিলেন নবীন। তাঁকে পরাস্ত করে এবারই ওড়িশায় শুরু হয়েছে পদ্মরাজ। কেবল বিধানসভা নির্বাচন নয়, লোকসভা নির্বাচনেও রাজ্যে পর্যুদস্ত হয়েছে নবীনের দল বিজেডি। ২১টি লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে ২০টিতে জিতেছেন পদ্ম-প্রার্থীরা। কংগ্রেস জয়ী হয়েছে একটি আসনে। শূন্য হাতে ফিরতে হয়েছে নবীনের দলকে।

    প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং মাজিকে ‘ইয়ং, ডাইনামিক’ বলে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেন, “কেভি সিং-ই প্রথম মোহন মাঝির নাম প্রস্তাব করেছিলেন তাঁকে মুখ্যমন্ত্রী করতে। অন্য বিধায়করাও তাঁর সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানান। এর পরেই মোহনকে সর্বসম্মতিক্রমে ওড়িশা বিজেপি আইনসভা দলের নেতা নির্বাচিত করা হয়।”

    আর পড়ুন: সংখ্যালঘু মন্ত্রকের দায়িত্বে বৌদ্ধ রিজিজুকে বসিয়ে মাস্টারস্ট্রোক মোদির

    মোহন ওড়িশার ১৫তম মুখ্যমন্ত্রী হতে চলেছেন। আগামিকাল, বুধবার মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেবেন তিনি। দেবেন রাজ্যে প্রথম বিজেপি সরকারের নেতৃত্ব। পঞ্চায়েত প্রধান হিসেবে রাজনৈতিক কেরিয়ার শুরু করেছিলেন মোহন। ২০০০ সালে কেওনঝড় বিধানসভা কেন্দ্র থেকে বিধানসভায় পা রেখেছিলেন তিনি। রাত পোহালেই তিনি বসবেন মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে। প্রসঙ্গত, দেশের রাষ্ট্রপতি উপজাতি সম্প্রদায়ের। ওড়িশায় মোহনের মতো উপজাতি সম্প্রদায়ের এক ভূমিপুত্রকে মুখ্যমন্ত্রীর পদে বসিয়ে এক ঢিলে একাধিক (Mohan Charan Majhi) পাখি মারলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • India vs Mini India: সুপার ৮-এর লক্ষ্যে রোহিতরা, “ভারতের বিপক্ষে খেলা আবেগের”, বললেন সৌরভ

    India vs Mini India: সুপার ৮-এর লক্ষ্যে রোহিতরা, “ভারতের বিপক্ষে খেলা আবেগের”, বললেন সৌরভ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বলা ভালো আজ, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে (T20 World Cup 2024) ভারত বনাম মিনি ভারতের (India vs Mini India) খেলা! আসলে বুধবার টি২০ বিশ্বকাপে টিম ইন্ডিয়ার প্রতিপক্ষ আমেরিকা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র দলে রয়েছেন এক ঝাঁক ভারতীয় বংশোদ্ভূত। তাই এদিনের ম্যাচ এক কথায় ভারতীয় বনাম ভারতীয়দের খেলা। আয়ারল্যান্ড ও পাকিস্তানের বিরুদ্ধে জয়ের পর বুধে ভারতের লক্ষ্য সরাসরি ম্যাচ জিতে সুপার এইটের টিকিট পাকা করে ফেলা। অপরদিকে, প্রথম দুটি ম্যাচে আয়ারল্যান্ড ও পাকিস্তানকে হারিয়ে চমক দিয়েছে আমেরিকা। ভারতের বিরুদ্ধে জয় পাওয়াই যে তাঁদের প্রধান লক্ষ্য সেই কথা আগেই জানিয়েছেন ইউএসএ অধিনায়ক মোনাঙ্ক প্যাটেল।

    আমেরিকা দলে ভারতীয় বংশোদ্ভূত

    টি২০ বিশ্বকাপের জন্য আমেরিকার দলে রয়েছেন এমন চার জন ক্রিকেটার, যারা ক্রীড়া জীবনের শুরুতে খেলেছেন ভারতেই (India vs Mini India)। শুধু তাই নয় একদা অনূর্ধ্ব-১৯ ভারতীয় দলের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছেন এদের মধ্যে চারজন। মার্কিন দলে ৮ জন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ক্রিকেটার আছেন। আমেরিকা দলের অধিনায়ক মোনাঙ্ক প্যাটেল আদতে গুজরাটের বাসিন্দা। ৩১ বছরের উইকেটরক্ষক-ব্যাটার অনূর্ধ্ব-১৯ গুজরাট দলের হয়েও খেলেছেন। তার পরিবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলে আসায়, তিনি ২০১৮ সাল থেকে আমেরিকার হয়ে পেশাদার ক্রিকেট খেলছেন। বাঁহাতি অলরাউন্ডার হরমিত সিংয়ের জন্ম মুম্বইয়ে। খেলেছেন ভারতের অনূর্ধ্ব-১৯ দলের হয়ে। ভারতীয় ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলে কেরিয়ার শুরু করেছিলেন। ঘরোয়া ক্রিকেটে মুম্বই ও ত্রিপুরার হয়ে খেলেছেন। এমনকি ২০১৩ সালে স্থানীয় খেলোয়াড় হিসেবে রাজস্থান রয়্যালসের হয়ে একটি আইপিএল ম্যাচও খেলেছিলেন হরমিত। সৌরভ নেত্রভালকর ২০২১ সালে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন। কিন্তু ওই বছরই, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান।

    ভারতের বিপক্ষে খেলা আবেগের

    আমেরিকার জাতীয় দলের প্রতিনিধি তথা পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচ জয়ের নায়ক সৌরভ নেত্রভালকর আদপে মুম্বইয়ের ক্রিকেটার (India vs Mini India)। তাঁর ক্রিকেট কেরিয়ারের সূচনা ভারতেই। মুম্বইতে জন্ম নেওয়া নেত্রভালকর ২০১০ সালের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে ভারতের হয়ে খেলেছিলেন। সৌরভের সতীর্থ ছিলেন কেএল রাহুল, ময়াঙ্ক আগরওয়াল, জয়দেব উনাদকাটরা। পরে ভারতে পর্যাপ্ত সুযোগ না পাওয়ায় চলে যান মার্কিন মুলুকে। বুধবারে ম্যাচে নামার আগে সৌরভ বলেন,”রোহিত-বিরাটের বিরুদ্ধে বোলিং করাটা তাঁর কাছে খুব আবেগের একটি বিষয়।” একইসঙ্গে অনূর্ধ্ব-১৫ দলের সতীর্থ সূর্যকুমারের বিরুদ্ধে খেলতেও তিনি মুখিয়ে আছেন।

    আরও পড়ুন: কম রানের পুঁজি নিয়ে জয়ের রেকর্ড, বাংলাদেশকে ৪ রানে হারাল দক্ষিণ আফ্রিকা

    বড় রানের লক্ষ্যে টিম-ইন্ডিয়া

    পিচ (T20 World Cup 2024) যেমনই হোক আর তা নিয়ে ভাবতে চায় না ভারত। এবার সমস্ত প্রতিকূলতা কাটিয়ে বড় রানের দিকে নজর রোহিতদের। ব্যাটারা দ্রুত ফর্মে ফিরুক চাইছেন কোচ দ্রাবিড়। আমেরিকা ক্রিকেট বিশ্বে নবাগত হলেও নিউ ইয়র্কের স্লো ও অসমান বাউন্সের পিচে কোনও প্রতিপক্ষকেই ছোট করে দেখতে নারাজ ভারতীয় দল। তাই উইনিং কম্বিনেশন এখনই ভাঙতে চান না অধিনায়ক রোহিত। তবে যশস্বী, সঞ্জু স্যামসন, বা কুলদীপ-চাহালদেরও একবার পরখ করে নিতে চায় টিম ম্যানেজমেন্ট।

    ভারতের সম্ভাব্য একাদশ: রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), বিরাট কোহলি, যশস্বী জয়সওয়াল, ঋষভ পন্থ (উইকেটকিপার), সূর্যকুমার যাদব, হার্দিক পান্ডিয়া, অক্ষর প্যাটেল, কুলদীপ যাদব, অর্শদীপ সিং, মহম্মদ সিরাজ, জসপ্রীত বুমরা।

    আমেরিকার সম্ভাব্য একাদশ: স্টিভেন টেলর, মোনাঙ্ক প্যাটেল (অধিনায়ক ও উইকেটকিপার), অ্যারন জোনস, নীতিশ কুমার, কোরে অ্যান্ডারসন, হরমিত সিং, জসদীপ সিং, নশতুশ কেনজিগে, সৌরভ নেত্রাভলকর, আলি খান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • UGC: এবার থেকে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে বছরে দুবার ভর্তির সুযোগ! বড় সিদ্ধান্ত ইউজিসির

    UGC: এবার থেকে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে বছরে দুবার ভর্তির সুযোগ! বড় সিদ্ধান্ত ইউজিসির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার থেকে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে বছরে দুবার ভর্তির (Biannual Admission In Universities) সুযোগ পাবেন পড়ুয়ারা, জানিয়েছে ইউজিসি (UGC)। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে জুলাই-আগস্ট এবং জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি এই দুইবার বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু করার নির্দেশিকা দিয়েছে। তবে এই নির্দেশিকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপর চাপিয়ে দেওয়া হবে না।

    নয়া সিদ্ধান্তে কারা উপকৃত হবেন?

    এক একটি রাজ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি ও ফল প্রকাশের সময় আলাদা। ফলে এক রাজ্য থেকে অন্য রাজ্যে উচ্চশিক্ষার জন্য যারা যাবেন তাঁরা এর ফলে উপকৃত হবেন। একই সঙ্গে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ফল প্রকাশের দেরি হলে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়া সুযোগ হাতছাড়া হবে না। অনেক ক্ষেত্রে পড়ুয়াদের পছন্দসই বিশ্ববিদ্যালয় ফল প্রকাশের বিলম্বের জেরে ভর্তির ক্ষেত্রে এক বছর অপেক্ষা করতে হত। এবারে সেসব দিন অতীত।ইউজিসির (UGC) সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, অসুস্থতা বা ব্যক্তিগত কারণে জুলাই-আগস্টে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হতে পারেননি, তাঁরাও ছয়মাসের ব্যবধানে জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি (Biannual Admission In Universities) শিক্ষাবর্ষে বিশ্ববিদ্যালয় পড়ার সুযোগ পাবেন। ফলে বছরে দুবার ভর্তির প্রক্রিয়া হলে কোনও পড়ুয়ারই গোটা বছর নষ্ট হবে না। বছরে দুবারে ক্যাম্পাসে নিয়োগের পরীক্ষাও চালানো হবে। সেই মত  ক্লাসরুম, গবেষণাগার পর্যাপ্ত সংখ্যক শিক্ষকের ব্যবস্থাও রাখতে বলা হয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিকে।

    নয়া সিদ্ধান্ত কবে থেকে কার্যকর হবে? (Biannual Admission In Universities)

    প্রসঙ্গত পৃথিবীর বহু দেশে বিশ্ববিদ্যালয় বছরের দুবার ভর্তির প্রক্রিয়া চালু রয়েছে। ভারতে এরকম চালু হলে আখেরে দেশের পড়ুয়াদের সুবিধে হবে (UGC)। বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলির সঙ্গে দেশের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি সংযোগ বৃদ্ধি হবে। দুই দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরস্পরের মধ্যে পড়ুয়া বিনিময় করতে পারবে সহজে। গোটা বছর নষ্ট হবে না। প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবেন তাঁরা। তবে এখনও সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে কিছু পরিকাঠামোতে বদল আনতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে কারণ দ্বিবার্ষিক ভর্তি প্রক্রিয়া (Biannual Admission In Universities)  চালু করলেই হবে না, সেই মতো পরিকাঠামো রাখতে হবে। প্রশাসনিক বিষয়টিও দেখতে হবে।

    আরও পড়ুন: নিট-এ দেশের সেরা বাংলার রূপায়ণ- সক্ষম, দুজনেই এইমসে পড়তে চান

    বর্তমানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির যা সম্পদ রয়েছে তার ব্যবহারের পাশাপাশি পরিকাঠামোতে বৃদ্ধি আনার পরিকল্পনারও প্রয়োজন রয়েছে। যারা ভিন্ন সময়ে ভর্তি হবেন তাদের পড়াশোনার জন্য যথেষ্ট ব্যবস্থা রাখতে হবে। শিক্ষাকর্মী, শিক্ষক, ক্লাসরুম এবং রুটিন প্রস্তুত করতে হবে। কিছু রাজ্যে কেন্দ্র-রাজ্য সম্পর্ক গোটা প্রক্রিয়ায় বাধা হতে পারে। আরও জানা গিয়েছে, উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি এই বছরে দুবার (Biannual Admission In Universities) করে আগাম ভর্তি করাতে বাধ্য নয়। এ ব্যবস্থা চালু হলে নিয়মে প্রয়োজনীয় বদল করা হবে (UGC)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Hooghly: “তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতিদের অধিকাংশই অযোগ্য, ধান্দাবাজ”, ফের স্বমহিমায় মনোরঞ্জন

    Hooghly: “তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতিদের অধিকাংশই অযোগ্য, ধান্দাবাজ”, ফের স্বমহিমায় মনোরঞ্জন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের ফল বের হওয়ার পর কয়েকদিন চুপচাপ থাকার পর ফের স্বমহিমায় বলাগড়ের তৃণমূল বিধায়ক মনোরঞ্জন ব্যাপারী। দলনেত্রীর নির্দেশ মেনে বলাগড় বিধানসভায় তিনি এবার দায়িত্বে ছিলেন না। হুগলি (Hooghly) লোকসভা কেন্দ্রের ফল বের হওয়ার পর দেখা যায়, এই বিধানসভায় ধরাশায়ী হয়েছে তৃণমূল। লিড পেয়েছে বিজেপি। এবার দলের ভরাডুবির জন্য দলীয় নেতৃত্বকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছেন বিধায়ক।

    ঠিক কী বলেছেন তৃণমূল বিধায়ক? (Hooghly)

    গত ৮ মে বলাগড়ে নির্বাচনী জনসভার মঞ্চে তৃণমূলনেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরাসরি মনোরঞ্জনকে বলেন, তিনি যেন ভোটের প্রচারে না আসেন। তৃণমূলের তিন নেতা নবীন গঙ্গোপাধ্যায়, অসীম মাঝি এবং শ্যামাপ্রসাদ বন্দ্যোপাধ্যায়দের ওপরেই ভরসার কথা জানান দলনেত্রী। এবার ভোটে মনোরঞ্জন আর প্রচারে আসেননি। ভোটের ফল বের হওয়ার পর দেখা যায়, হুগলি (Hooghly) লোকসভায় তৃণমূল জিতলেও বলাগড়ে বিজেপির থেকে হাজার পাঁচেক ভোটে পিছিয়ে। এর পরেই মনোরঞ্জন নাম না করে খারাপ ফলের জন্য দলের চার নেতানেত্রীকে দুষেছেন ফেসবুক-পোস্টে। মনোরঞ্জন সমাজমাধ্যমে লিখেছেন, “আমার মনে হয় রাজনীতিতে আসা ভুল হয়েছিল। লোকসভা নির্বাচনে দলের নেতারাই আমার নামে মমতাকে নালিশ করেন। মমতা ‘অত্যন্ত কঠোর ভাষায়’ আমাকে প্রচার করতে নিষেধ করেন। আমি প্রচার করিনি। আমি চেয়েছিলাম, দলের বলাগড় ব্লক সভাপতি হতে। সে ক্ষেত্রে ব্লকের ১৩টি পঞ্চায়েতেই সভাপতি পদে স্বচ্ছ ভাবমূর্তির কর্মীদের বসাতে পারতাম। দল আমাকে সেই সুযোগ দেয়নি। বর্তমান অঞ্চল সভাপতিদের অধিকাংশই ‘অযোগ্য, ধান্দাবাজ’।” মনোরঞ্জন বলেন, “দিদির নির্দেশেই প্রচার থেকে সরেছিলাম। এখন দিদি যা বলবেন, তাই করব। যদি বলেন আগের মতো কাজ করতে, করব। যদি বলেন রাজনীতি ছেড়ে দিতে, দেব।” এরপর তিনি আরও বলেন, “এখনও সময় আছে সংগঠনের খোলনলচে বদলে পুরানো নেতাদের সরিয়ে নতুনদের দায়িত্ব দিতে হবে। পুরানোদের ওপরে মানুষ ভরসা করলে দিদির ৬৩টা প্রকল্প সত্ত্বেও তৃণমূল হেরে যায়!”

    আরও পড়ুন: মন্ত্রক বদলাল না শান্তনুর, মোদি মন্ত্রিসভায় জায়গা পেয়েই জোড়া দায়িত্ব সুকান্তর

    তৃণমূলের ব্লক সভাপতি কী বললেন?

    ব্লক তৃণমূল সভাপতি নবীন গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, “বিধায়কের ভাবনার সঙ্গে আমরা একমত নই। আমরা ওঁকে (বিধায়ককে) চুপ থাকতে বলিনি। দলের সুপ্রিমো বলেছেন। তিনিই  সিদ্ধান্ত নেবেন। অঞ্চল সভাপতিদের নিয়ে কী বলেছেন, ওঁর ব্যাপার। এ নিয়ে মন্তব্য করব না। দল যদি মনে করে নতুনদের নিয়ে আসবে, স্বাগত।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share