Tag: bangla news

bangla news

  • Modi 3.0 Cabinet: মোদি মন্ত্রিসভায় জায়গা পেতে শরিকদের দাবি-দাওয়া, কী ভাবছে বিজেপি?

    Modi 3.0 Cabinet: মোদি মন্ত্রিসভায় জায়গা পেতে শরিকদের দাবি-দাওয়া, কী ভাবছে বিজেপি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন নরেন্দ্র মোদি। তাঁর সঙ্গে শপথ নেবেন মন্ত্রিসভার অনেক সদস্যই। সেই তালিকায় কাদের নাম থাকবে তা নিয়ে আপাতত জল্পনা তুঙ্গে। শুক্রবার সকালে দিল্লিতে শুরু হয়েছে এনডিএ-র সংসদীয় দলের বৈঠক। নরেন্দ্র মোদিকে তাদের নেতা নির্বাচিত করার জন্য জোটের নবনির্বাচিত আইনপ্রণেতারা আজ একত্রিত হয়েছেন সংসদ ভবনে।

    বিজেপির হাতে কোন কোন মন্ত্রক

    বিজেপি সূত্রে খবর, স্বরাষ্ট্র, অর্থ, প্রতিরক্ষা, বিদেশীমন্ত্রক, সড়ক ও পরিবহন এবং রেলওয়ের মতো সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রকগুলি নিজেদের হাতেই রাখবে পদ্ম শিবির। যাতে উন্নয়নের গতি কোনওভাবেই অবরুদ্ধ না হয় তাই এই সিদ্ধান্ত নিচ্ছে বিজেপি। কোনওভাবেই উন্নয়ন যাতে প্রভাবিত না হয় তাই মূল পোর্টফোলিওগুলি নিজেদের কাছেই রাখছে বিজেপি। এই ছয়টি মন্ত্রণালয় বাদ দিয়ে জোটের মন্ত্রী পদের দাবি বিবেচনা করা হবে, বলে জানা গিয়েছে। স্পিকারের পদটিও বিজেপি নিজেদের কাছেই রাখতে আগ্রহী বিজেপি। ডেপুটি স্পিকার পদটি জোটের শরিকদের একজনকে দেওয়ার কথা।

    আসন রফা নিয়ে কথা

    ইতিমধ্যে এনডিএ-এর দুই গুরুত্বপূর্ণ শরিক নীতীশ কুমার এবং চন্দ্রবাবু নায়ডু নিজেদের দাবিদাওয়া স্পষ্ট করে দিয়েছেন। নীতীশ চারজন পূর্ণমন্ত্রী এবং একটি প্রতিমন্ত্রী চেয়েছেন মোদির কাছে। টিডিপি জলশক্তি, সড়ক ও পরিবহন, গ্রামীণ উন্নয়ন বা শিল্প মন্ত্রণালয় এবং অর্থ, স্বাস্থ্য, আইটি বা বাণিজ্যের প্রতিমন্ত্রী পদের দাবি জানিয়েছে। চন্দ্রবাবু তিনটি পূর্ণমন্ত্রী ও দুটি প্রতিমন্ত্রী চেয়ে তদ্বির করেছেন। এ ছাড়াও চিরাগ পাসোয়ানের এলজেপি, জিতনরাম মাঝির হাম, উত্তরপ্রদেশের আপনা দল, মহারাষ্ট্রের একনাথ শিন্ডের নেতৃত্বাধীন শিবসেনাও মওকা বুঝে নিজেদের প্রাপ্যের ঝুলি ভরতে চাইছে। বিজেপি নেতৃত্ব কেন্দ্রে টিডিপিকে একটি মন্ত্রিসভা পদ, দুটি এমওএস পদ দিতে সম্মত হয়েছে। এছাড়াও জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে বিশেষ আর্থিক প্যাকেজ পাবে অন্ধ্রপ্রদেশ। সে রাজ্যে দুটি মন্ত্রিত্ব পাবে বিজেপি। জেডি-ইউ চায় কৃষি, রেল ও গ্রামীণ উন্নয়ন। বিজেপি জেডি(এস)-কে কৃষিকাজ দিতে আগ্রহী বলে মনে করা হচ্ছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: কান্দিতে বিজেপির লিড পাওয়া ওয়ার্ডে ট্যাপ কল- পাইপ লাইন কাটছে দুষ্কৃতীরা, শোরগোল

    Murshidabad: কান্দিতে বিজেপির লিড পাওয়া ওয়ার্ডে ট্যাপ কল- পাইপ লাইন কাটছে দুষ্কৃতীরা, শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশ হওয়ার পর মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) কান্দি পুরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডে রাতের অন্ধকারে রাস্তার পাশে সরকারি ট্যাপ কল এবং জলের পাইপ লাইনের সংযোগ কেটে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। এই ঘটনা জানাজানি হতে এলাকায় আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। পুরসভার কর্মকর্তারা এই ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।

    বিজেপির লিড পাওয়া ওয়ার্ডে ট্যাপ কল- পাইপ লাইন কাটছে দুষ্কৃতীরা (Murshidabad)

    পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, কান্দি পুরসভা বহরমপুর (Murshidabad) লোকসভার অধীনে রয়েছে। এবার লোকসভা নির্বাচনে কান্দি পুরসভার ১৮ টি ওয়ার্ডের মধ্যে মাত্র চারটি ওয়ার্ডে লিড পেয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী ইউসুফ পাঠান। ১২ টি ওয়ার্ডে লিড পেয়েছে বিজেপি এবং দুটি ওয়ার্ডে লিড পেয়েছেন কংগ্রেস প্রার্থী অধীর চৌধুরী। ভোটের এই ফল সামনে আসতেই দুষ্কৃতীরা সক্রিয় হয়ে উঠেছে। বিজেপি সহ বিরোধীরা যে সব ওয়ার্ডে লিড পেয়েছে, সেখানে রাতের অন্ধকারে দুষ্কৃতীরা রাস্তার ধারে থাকা ট্যাপ কল এবং জলের সংযোগের লাইন কেটে দিয়ে পানীয় জল সরবরাহ পরিষেবা ব্যাহত করার চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ। দুষ্কৃতী তান্ডব নিয়ে বৃহস্পতিবার কান্দি পুরসভা কর্তৃপক্ষ লিখিতভাবে পুলিশকে জানিয়েছে। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে কান্দি থানার পুলিশ।

    আরও পড়ুন: রবি-সন্ধ্যায় শপথ মোদির, নতুন সরকারে আইনমন্ত্রী হচ্ছেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়?

    চেয়ারম্যান কী সাফাই দিলেন?

    কান্দি পুরসভার (Murshidabad) চেয়ারম্যান জয়দেব ঘটক বলেন, ‘নির্বাচনের ফল প্রকাশ হওয়ার পর সাধারণ মানুষের মনে পুরসভার সম্পর্কে বিভ্রান্তি ছড়ানোর জন্য গত দু’দিন ধরে রাতের অন্ধকারে কিছু অজ্ঞাত পরিচয় দুষ্কৃতী পুরসভার বিভিন্ন এলাকায় রাস্তার ধারে ট্যাপ কল ও জলের সংযোগ ভেঙে দিচ্ছে। ইতিমধ্যেই আমরা গোটা বিষয়টি পুলিশ প্রশাসন ছাড়াও পুরসভার সমস্ত কাউন্সিলর এবং আমাদের বিধায়ক অপূর্ব সরকারকে জানিয়েছি।’ চেয়ারম্যান আরও অভিযোগ করেন, ‘কিছু মানুষ প্রমাণ করার চেষ্টা করছেন লোকসভা নির্বাচনে কান্দি পুরসভা এলাকায় তৃণমূল আশানুরূপ ভোট না পাওয়াতে বদলা নেওয়ার উদ্দেশ্য নিয়ে পরিষেবা ব্যাহত করার চেষ্টা করছে। যারা এই কাজ করছেন, সকলকে অনুরোধ করছি আপনাদের কোনও সমস্যা থাকলে পুরসভাতে এসে আমাদের সঙ্গে কথা বলুন। আমরা সেই সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করব।”

    বিজেপি নেতৃত্বের কী বক্তব্য?

    বিজেপির মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) জেলা সম্পাদিকা বিনীতা রায় বলেন,”কান্দি পুরসভা এলাকায় পরাজয়ের পর তৃণমূল কংগ্রেসের দুষ্কৃতীরা বদলা নেওয়ার জন্য কল ভেঙেছে। আমরাও গোটা বিষয়টি নিয়ে কান্দি থানার দ্বারস্থ হয়েছি। গোটা ঘটনার সমাধান করার জন্য পুলিশ আমাদের কাছ থেকে দু’দিনের সময় চেয়েছে ।”

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • T20 World Cup 2024: দলে এক ঝাঁক ভারতীয় বংশোদ্ভূত! সুপার ওভারে আমেরিকার কাছে হার পাকিস্তানের 

    T20 World Cup 2024: দলে এক ঝাঁক ভারতীয় বংশোদ্ভূত! সুপার ওভারে আমেরিকার কাছে হার পাকিস্তানের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় বংশোদ্ভূতদের কাছেও হার মানল পাকিস্তান (USA vs Pakistan)। অধিনায়ক থেকে শুরু করে ম্যাচের সেরা বোলার মার্কিন দলে এক ঝাঁক ভারতীয় বংশোদ্ভূত ক্রিকেটার। টি-২০ বিশ্বকাপের (T20 World Cup 2024) প্রথম ম্যাচে মূলত তাঁদের কাছেই পরাজয় স্বীকার করল বাবররা। এই ম্যাচের নিষ্পত্তি হল সুপার ওভারে। ২০২৪ টি-২০ বিশ্বকাপে প্রথম অঘটনের সাক্ষী থাকল গোটা ক্রিকেট বিশ্ব। এই জয়ের পর এ গ্রুপের শীর্ষে পৌঁছে গেল আমেরিকা। দুটো ম্যাচের মধ্যে দুটোতেই তারা জয়লাভ করেছে। ঝুলিতে রয়েছে ৪ পয়েন্ট। বৃহস্পতিবার, প্রথমে ব্যাট করার সুযোগ পেয়ে বাবর আজমের দল করে ৭ উইকেটে ১৫৯ রান। টস জিতে ফিল্ডিং নেন আমেরিকার অধিনায়ক মোনাঙ্ক প্যাটেল। জবাবে আমেরিকাও করে ৩ উইকেট ১৫৯ রান। খেলার নিষ্পত্তি হয় সুপার ওভারে। সেখানে আমেরিকা প্রথমে ব্যাট করে তোলে ১৮ রান। জবাবে ১৩ রান করে ৫ রানে হেরে যায় পাকিস্তান

    অধিনায়ক ভারতীয় বংশদ্ভূত 

    ২০০৭ সালে টি২০ বিশ্বকাপে (T20 World Cup 2024) ভারত বনাম পাকিস্তান (USA vs Pakistan) ম্যাচ গিয়েছিল সুপার ওভারে, সেই ম্যাচে ভারতের অধিনায়ক ছিলেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। উইকেটের পিছনে গ্লাভস হাতেও ছিলেন তিনি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ম্যাচেও তাঁদের অধিনায়ক ভারতীয় বংশদ্ভূত মোনাঙ্ক প্যাটেল, কাকতালীয়ভাবে তিনিও উইকেটরক্ষক ব্যাটারই। ফলে দুই ক্ষেত্রেই সুপার ওভারে পাকিস্তান হারল ভারতীয় উইকেটরক্ষক এবং অধিনায়কদের বিরুদ্ধে। দলের জয়ে এই ম্যাচে বড় অবদান রাখলেন ভারতীয় বংশদ্ভূত অধিনায়ক মোনাঙ্ক প্যাটেল। তিনি করেন ৩৮ বলে ৫০ রান। মহেন্দ্র সিং ধোনির পর মোনাঙ্কেরও নামের পাশেও লেখা থাকল টি২০ বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে সুপার ওভারে হারানোর নজির। বল হাতে এই ম্যাচে আমেরিকার হয়ে নজর কাড়লেন সৌরভ নেত্রভালকর। তিনিও ভারতীয় বংশোদ্ভূত। সুপার ওভারে মূলত একাই সৌরভ পাকিস্তানের জয়ের আশায় জল ঢেলে দেন।

    কঠিন জায়গায় পাকিস্তান

    প্রথম ম্যাচে হেরে গিয়ে টি-২০ বিশ্বকাপে (T20 World Cup 2024) সফর কঠিন করে ফেলল পাকিস্তান। আগামী ৯ জুন ভারতের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় ম্যাচ জিততে হবে বাবরদের। হেরে গেলে বিদায় ঘণ্টা প্রায় নিশ্চিত। পরিস্থিতি এই মূহূর্তে যা, পাকিস্তানকে পরের তিনটি ম্যাচেই জিততে হবে। কারণ কানাডাকে আগেই হারিয়েছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, পাকিস্তানকেও (USA vs Pakistan) এবারে হারাল তাঁরা। তাঁদের পরের দুই ম্যাচ আয়ারল্যান্ড এবং ভারতের বিপক্ষে। ফলে তাঁর মধ্যে একটি জিতলেই তাঁদের পরের রাউন্ডে যাওয়া নিশ্চিত হয়ে যেতে পারে। ভারতীয় ক্রিকেট দল একটা ম্যাচ জিতে ২ পয়েন্ট সংগ্রহ করেছে। পয়েন্ট তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে রোহিতরা। আগামী ৯ জুন ভারতের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় ম্যাচ খেলতে নামবে পাকিস্তান। অন্যদিকে আমেরিকা আগামী ১২ তারিখ ভারতের বিরুদ্ধে খেলতে নামবে।

    এই হারের পর হতাশ পাক অধিনায়ক বাবর আজম বলেন, “আমরা ব্যাট করার সময় প্রথম ৬ ওভার কাজে লাগাতে পারিনি। পরপর উইকেট হারিয়ে আমরা বিপাকে পড়ে যাই। এরপর প্রথম ৬ ওভার আমরা ভালো বলও করতে পারিনি। শেষেরদিকে আমরা কিছুটা হলেও কামব্যাক করতে পেরেছি। কিন্তু, ফিনিশ করতে পারলাম না। আশা করি, আগামী ম্যাচগুলোয় ভালো পারফরম্যান্স করতে পারব। এই পরাজয় হজম করা খুব কঠিন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Abhijit Gangopadhyay: রবি-সন্ধ্যায় শপথ মোদির, নতুন সরকারে আইনমন্ত্রী হচ্ছেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়?

    Abhijit Gangopadhyay: রবি-সন্ধ্যায় শপথ মোদির, নতুন সরকারে আইনমন্ত্রী হচ্ছেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃতীয়বারের জন্য দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নরেন্দ্র মোদি (NDA 3.0)। তবে বদল হয়েছে শপথ নেওয়ার দিন। আগে শনিবারে এই অনুষ্ঠানের দিন ধার্য করা হলেও পরে সেই দিনের বদল ঘটেছে। জানা গিয়েছে, রবিবার ৯ জুন সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটে রাষ্ট্রপতি ভবনে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন মোদি। কিন্তু শপথ গ্রহণের আগে শুক্রবার দিল্লিতে নব নির্বাচিত সাংসদদের নিয়ে বৈঠকে বসছে বিজেপির (NDA 3.0) কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। সূত্রের খবর, শুক্রবার বৈঠক হবে। সাংসদদের নিয়ে ডাকা বৈঠকে যোগ দিতে ইতিমধ্যেই দিল্লি পৌঁছে গিয়েছেন বাংলা থেকে নির্বাচিত সাংসদরা। শুক্রবারের সভায় উপস্থিত থাকবেন তাঁরা। জানা গিয়েছে, এবারও সাংসদের মধ্যে কয়েকজনকে নিয়ে আলাদা বৈঠক করতে পারেন বিজেপি নেতৃত্ব।

    বাংলা থেকে কারা পেতে পারেন মন্ত্রিত্ব?   

    তবে এবার বাংলা থেকে মন্ত্রিসভায় কারা থাকবে তা নিয়ে জোর জল্পনা চলছে। বেশ কয়েকটি নাম নিয়ে আলোচনা তুঙ্গে। এর মধ্যে তমলুকের সাংসদ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Abhijit Gangopadhyay) নাম নিয়ে চর্চা চলছে। সূত্রের খবর, বাংলা থেকে এবার মন্ত্রিসভায় থাকতে পারেন ২ জন। জানা যাচ্ছে এই নিয়ে ইতিমধ্যেই রাজ্য নেতৃত্বের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন অমিত শাহ। সেখানেই বাংলা থেকে ২ জনকে মন্ত্রী করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে, উত্তরবঙ্গ থেকে মনোজ টিগ্গা ও দক্ষিণবঙ্গ থেকে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে (Abhijit Gangopadhyay) মন্ত্রী করার প্রস্তাব দিয়েছে রাজ্য বিজেপি। বঙ্গ বিজেপির অন্দরে কানাঘুষো শোনা যাচ্ছে, কেন্দ্রের আইন প্রতিমন্ত্রী হতে পারেন অভিজিৎবাবু। অন্যদিকে আবার এও শোনা যাচ্ছে, দ্বিতীয়বারের জন্য মন্ত্রী সভায় স্থান পেতে চলেছেন শান্তনু ঠাকুর।  

    এছাড়াও মালদা উত্তর কেন্দ্রের দুবারের বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মুর নাম নিয়ে চলছে আলোচনা। আলোচনায় রয়েছেন জলপাইগুড়ির সাংসদ জয়ন্ত রায়ও। আরও একটি নাম নিয়ে চর্চা চলছে। শুভেন্দু অধিকারীর ভাই সৌমেন্দু অধিকারী। অন্যদিকে আবার রাজ্য বিজেপির (BJP) সভাপতি সুকান্ত মজুমদারেরও মন্ত্রিসভায় স্থান পাওয়া নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হচ্ছে। তবে সবই রয়েছে জল্পনার মধ্যে। কারণ, দিন শেষে সব সিদ্ধান্ত নেবেন দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। ফলে সিদ্ধান্তে যে কোনও রদবদল যে কোনও সময় আসতেই পারে তা বলাই বাহুল্য। 

    আরও পড়ুন: সাংসদ কঙ্গনাকে চড় মারায় নিন্দার ঝড়, অভিযুক্ত জওয়ানকে সাসপেন্ড

    তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথে মোদি (NDA 3.0) 

    প্রসঙ্গত, লোকসভা ভোটের ফল বেরতেই এটা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছিল যে, বিজেপি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। বিজেপির ঝুলিতে ছিল ২৪০ আসন যা ম্যাজিক ফিগারের অনেক নীচে। তবে এনডিএ-এর ঝুলিতে রয়েছে ২৯২ আসন। ফলে সরকার গড়তে বিজেপি এখন শরিক নির্ভর। তাই লোকসভা ভোটের ফল বেরনোর পর বুধবারই বৈঠকে বসে এনডিএ শিবির। এনডিএ বৈঠকে (NDA 3.0) নরেন্দ্র মোদি সর্বসম্মতিক্রমে নেতা নির্বাচিত হন। তাই শরিকদের সমর্থন পেতেই তৃতীয়বারের জন্য মোদির প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথে আর কোনও বাধা রইল না। 

    তবে চন্দ্রবাবু নায়ডুর টিডিপি এবং নীতীশ কুমারের জেডিইউ উভয়েই লোকসভার স্পিকার পদের দাবিদার। পাশাপাশি, মন্ত্রিসভায় নিজের দলের কমপক্ষে ৪ জনকে দেখতে চেয়েছেন চন্দ্রবাবু নায়ডু। ওদিকে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় পূর্ণমন্ত্রী এবং রাষ্ট্রমন্ত্রী মিলিয়ে জেডিইউ-র মোট ৫ জনকে রাখার দাবি জানিয়েছেন নীতীশ কুমারও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kangana Ranaut: সাংসদ কঙ্গনাকে চড় মারায় নিন্দার ঝড়, অভিযুক্ত জওয়ানকে সাসপেন্ড 

    Kangana Ranaut: সাংসদ কঙ্গনাকে চড় মারায় নিন্দার ঝড়, অভিযুক্ত জওয়ানকে সাসপেন্ড 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চণ্ডীগড় বিমানবন্দরে (Chandigarh Airport) কঙ্গনা রানাউতকে (Kangana Ranaut) চড় মারার ঘটনায় অভিযুক্ত সিআইএসএফ জওয়ানকে সাসপেন্ড করা হল। কুলবিন্দর কৌর নামের ওই মহিলা জওয়ানকে সাসপেন্ড করল সিআইএসএফ। ওই মহিলা জওয়ানের বিরুদ্ধে স্থানীয় পুলিশ থানায় এফআইআরের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি লোকসভা নির্বাচনে হিমাচল প্রদেশের মান্ডি (Mandi) থেকে ৭৪ হাজার ভোটে জয়ী হয়েছেন কঙ্গনা।

    কেন এই ঘটনা

    জানা গিয়েছে, দিল্লি যাওয়ার জন্য বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর সিকিউরিটি চেকিং-এর সময় এক মহিলা সিআইএসএফ জওয়ান তারকা সাংসদের সঙ্গে বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে পড়েন এবং তিনি নাকি তাঁকে চড় মারেন। এর পরে কঙ্গনার (Kangana Ranaut) সঙ্গে থাকা একজন পালটা চড় মারেন ওই জওয়ানকে। কুলবিন্দর কৌর নামে অভিযুক্ত জওয়ানকে বলতে শোনা যায়, কৃষক আন্দোলনের সময়ে কঙ্গনা যে মন্তব্য করেছিলেন, সেটি তাঁর মোটেই পছন্দ হয়নি। ওই জওয়ানের দাবি, কঙ্গনা ওখানে ছিলেন না। ওই জওয়ানের মা ওই আন্দোলনে বসেছিলেন। কিন্তু প্রশ্ন কোনও ব্যক্তিগত আক্রোশ থেকে একজন নিরাপত্তা কর্মী এই ধরনের ঘটনা ঘটাতে পারেন না। 

    আরও পড়ুন: আমন্ত্রিত মোদির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে, শুক্রবার ভারতে আসছেন শেখ হাসিনা, প্রচণ্ড

    কঙ্গনার উদ্বেগ

    এই প্রসঙ্গে কঙ্গনা (Kangana Ranaut) একটি ভিডিও পোস্ট করেন। তাঁকে সেখানে বলতে শোনা যায়, ‘নমস্কার বন্ধুরা। আমার কাছে প্রচুর ফোন আসছে, মিডিয়ারও, আমার শুভাকাঙ্ক্ষীদেরও। প্রথমেই বলি যে আমি সুরক্ষিত আছি। আজ চণ্ডীগড় বিমানবন্দরে যে দুর্ঘটনা ঘটেছে সেটা সিকিউরিটি চেকিংয়ের সময় হয়েছে। যেই আমি চেকিং করে বেরোই, পাশের কেবিনে যে মহিলা সুরক্ষাকর্মী ছিলেন সিআইএসএফের, তাঁকে পেরিয়ে আসার অপেক্ষা করছিলেন। আর পাশ থেকে এসে আমার মুখে মারেন। গালিগালাজ করতে থাকেন। আমি যখন জিজ্ঞেস করি যে ওঁকে যে কেন এমন করলেন, তখন তিনি বলেন যে তিনি কৃষক আন্দোলনকে সমর্থন করেন। আমি সুরক্ষিত, কিন্তু আমার চিন্তা হচ্ছে যে পাঞ্জাবে যে আতঙ্কবাদ ও উগ্রবাদ বাড়ছে, সেটা কীভাবে সামলানো যাবে? ধন্যবাদ।’

    প্রতিবাদের ঝড়

    কঙ্গনার (Kangana Ranaut) সঙ্গে এই আচরণের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন মান্ডিতে (Mandi) লোকসভা নির্বাচনে কঙ্গনার কাছে পরাজিত কংগ্রেস প্রার্থী বিক্রমাদিত্য সিং৷ তিনি সংবাদ সংস্থা এএনআইকে বলেন, “দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা৷ কোনও মহিলার সঙ্গে এমন ঘটনা ঘটা উচিত নয়৷ যিনি এখন পার্লামেন্টের একজন সদস্য আবার৷ একজন সুরক্ষা কর্মী এই ধরনের ঘটনার সঙ্গে যুক্ত থাকার বিষয়টা দুর্ভাগ্যজনক৷ কঙ্গনা তাঁর নিজস্ব মতামত শেয়ার করেছেন৷ সেটা করতেই পারেন৷ কিন্তু কাউকে এইভাবে হেনস্থা করার আমি তীব্র নিন্দা করছি৷” বিজেপি নোতা জয়রাম ঠাকুর বলেন, “যা কিছু ঘটেছে তা দুর্ভাগ্যজনক। চণ্ডীগড় বিমানবন্দরে একজন নিরাপত্তা কর্মীর এমন আচরণ ভাবা যায় না। বিষয়টির তদন্ত প্রয়োজন।” ঘটনার তীব্র নিন্দা করে হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী নায়াব সিং সাইনি বলেন, “তদন্ত চলছে এবং অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এটা দুঃখজনক যে নিরাপত্তার সঙ্গে জড়িত একজন ব্যক্তি এর সঙ্গে জড়িত। যা হয়েছে তা ভুল।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Sunil Chhetri: সুনীল-সাগরে ভাসল কলকাতা, ইতিহাস গড়া হল না ভারতের

    Sunil Chhetri: সুনীল-সাগরে ভাসল কলকাতা, ইতিহাস গড়া হল না ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘড়িতে তখন সাতটা, যুবভারতী চত্বরে একটাই আওয়াজ সুনীল, সুনীল। ভিড় থেকে একটা নামই ভেসে আসছিল বারবার। বৃহস্পতিবার, সুনীল সাগরে ভেসে গেল যুবভারতী। যাবে নাই বা কেন? ১৯ বছর ধরে ভারতীয় ফুটবলকে টানছেন তিনি। বাইচুং ভুটিয়ার পর ভারতীয় ফুটবলের আইকন সুনীল (Sunil Chhetri)। আজ জাতীয় দলের জার্সি গায়ে তাঁর শেষ ম্যাচ। আবেগপ্রবণ সুনীল। যদিও বিদায়বেলায় শেষ নাচ নাচা হল না তাঁর। ভারত-কুয়েত ম্যাচ (India vs Kuwait) শেষ হল গোলশূন্যভাবে। 

    কঠিন হল ভারতের লড়াই

    গ্রুপ এ-তে সবার উপরে রয়েছে কাতার। তাদের ৪ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট। দ্বিতীয় স্থানে ৫ ম্যাচে ৫ পয়েন্ট নিয়ে রয়েছে ভারত। ৫ ম্যাচে ৪ পয়েন্ট নিয়ে কুয়েত উঠে এল তৃতীয় স্থানে। আফগানিস্তানের ৪ ম্যাচে ৪ পয়েন্ট। বৃহস্পতিবার রাতের ম্যাচে কাতারের বিরুদ্ধে খেলা রয়েছে আফগানিস্তানের। সেই ম্যাচে আফগানিস্তান হারবে বলেই ধরে নেওয়া যায়। পরের রাউন্ডে কুয়েত খেলবে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে। এই ম্যাচটিই (India vs Kuwait) হতে চলেছে গুরুত্বপূর্ণ। কুয়েত বা আফগানিস্তান যে-ই জিতুক, ভারতকে টপকে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে ছিটকে দেবে ভারতকে। এই অবস্থায় ভারতের পক্ষে আশার কথা একটিই, আফগানিস্তান যদি কাতারের কাছে হারের এবং শেষ ম্যাচে কুয়েতের বিরুদ্ধে ড্র করে, তা হলে তিনটি দলেরই পয়েন্ট হবে পাঁচ। সে ক্ষেত্রে গোলপার্থক্যে ভারত তৃতীয় রাউন্ডে যেতে পারে।

    এক অধ্যায়ের সমাপ্তি

    পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২০০৫ সালে যে যাত্রা শুরু হয়েছিল, ২০২৪-এ সেই যাত্রার শেষ পর্বে এসেও সুনীল (Sunil Chhetri) একই রকম। ভারতীয় দলের হয়ে খেলা প্রথম থেকে শেষ ম্যাচ পর্যন্ত সুনীলের দায়বদ্ধতা ছিল একই রকম। বয়সের কারণে ধার কমেছে, গতি শ্লথ হয়েছে। কিন্তু যেটা কমেনি, সেটা হল জেতার অদম্য খিদে এবং ইতিবাচক মানসিকতা। জিতলে যেমন অতিরিক্ত উচ্ছ্বাসে ভেসে যাননি। তেমনই হেরে গিয়ে কখনও সুনীল কাঁদেননি। মাথা নীচু করে থেকেছেন, আবেগ নিয়ন্ত্রণ করেছেন। এদিনও সেই একইভাবে আবেগ নিয়ন্ত্রণ করলেন।

    কলকাতা ময়দান থেকেই আন্তর্জাতিক মঞ্চে উত্থান সুনীল ছেত্রীর (Sunil Chhetri)। সেই কলকাতাতেই আন্তর্জাতিক ফুটবলে ইতি। ক্যাপ্টেনের এই ম্যাচকে স্মরণীয় করে রাখতে চেয়েছিলেন প্রত্যেকেই। ক্লাব ফুটবলের সতীর্থ থেকে প্রতিপক্ষ। জাতীয় দলের প্রাক্তন সতীর্থ। যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে উপস্থিত এমন অনেকেই। উপলক্ষ্য, ক্যাপ্টেন সুনীল ছেত্রীর (Sunil Chhetri) বিদায়ী ম্যাচ। লক্ষ্য, কুয়েতকে হারিয়ে ২০২৬ ফিফা বিশ্বকাপ যোগ্যতা অর্জন পর্বের পরবর্তী রাউন্ড। পাশাপাশি ২০২৭ সালের এএফসি এশিয়ান কাপেরও যোগ্যতা অর্জন। কিন্তু হল না। শেষ ম্যাচেও সবচেয়ে বেশি পরিশ্রম করলেন সুনীলই। সতীর্থরাও চেষ্টা করে গেলেন। সাফল্য মিলল না যদিও। কুয়েতের (India vs Kuwait) বিরুদ্ধে ড্র দিয়েই নীল জার্সিতে কেরিয়ারের ইতি টানলেন সুনীল।  তরুণ সতীর্থদের কান্নায় হারিয়ে গেলেন ক্যাপ্টেন, লিডার, লেজেন্ড।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Balurghat: “দোকান ঘর থেকে বের করে বেধড়ক মারধর করল তৃণমূলের ছেলেরা”, বললেন আক্রান্ত ব্যবসায়ী

    Balurghat: “দোকান ঘর থেকে বের করে বেধড়ক মারধর করল তৃণমূলের ছেলেরা”, বললেন আক্রান্ত ব্যবসায়ী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোট পরবর্তী হিংসায় তৃণমূল প্রার্থী বিপ্লব মিত্রর বাড়ি সংলগ্ন এলাকায় বিজেপিকে ভোট দেওয়ার অপরাধে বিজেপির এক বুথ সভাপতির দাদার দোকান সহ আরও দুটি দোকান ভাঙচুর চালানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার দুপুরে ঘটনাটি ঘটেছে বালুরঘাট (Balurghat) লোকভার গঙ্গারামপুর থানার নিউমার্কেট এলাকায়। ইতিমধ্যেই এই নিয়ে গঙ্গারামপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Balurghat)

    আক্রান্ত চশমা ব্যবসায়ী সৌম্যকান্তি আঢ্য গঙ্গারামপুর (Balurghat) থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। তাঁর লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে জানা গিয়েছে, চার-পাঁচ জন তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতী দোকানে এসে হামলা চালায়। সৌম্যকান্তি আঢ্য বলেন, আমার চশমা এবং অন্যান্য দামি জিনিসপত্র ভাঙচুর করে। দোকানের সিসিটিভিও ভেঙ্গে দেয়। দুষ্কৃতকারীরা আমাকে দোকান ঘর থেকে টেনে এনে বেধড়ক মারধর করে। লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে ভোট দেওয়ার জন্য এমন ঘটনা বলে জানান তিনি। ওই চশমার দোকানদার সৌম্য কান্তি আঢ্য এর মামাতো ভাই এলাকার বিজেপি বুথ সভাপতি জ্যোতির্ময় সাহা। অভিযোগ, লোকসভা ভোটে গঙ্গারামপুর এলাকা থেকে তৃণমূল কম ভোট পাওয়ায় এবং ভাই বিজেপির বুথ সভাপতি হওয়ায় তার দোকানে এসে হামলা চালায় তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা। ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় বিজেপির বিধায়ক সত্যেন রায় সহ বিজেপির কর্মীরা। এদিন আক্রান্ত ব্যক্তিকে নিয়ে গঙ্গারামপুর থানায় যান তাঁরা। অভিযোগ পেয়ে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

    আরও পড়ুন: “লক্ষ্মীর ভান্ডার নয়, অনুপ্রবেশকারীদের ভোটেই জিতেছে তৃণমূল”, বিস্ফোরক রাজু বিস্তা

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    এই বিষয়ে গঙ্গারামপুরের (Balurghat) বিজেপির বিধায়ক সত্যেন রায় বলেন, ভোটের পরে এইখানে আবহাওয়া ভালো ছিল। আবহাওয়া খারাপ করার জন্য তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা গঙ্গারামপুরের ৩ টি দোকান ভাঙচুর করে। একটি চশমার দোকানের মালিক কে মারধর করে। কারণ তারা বিজেপিতে ভোট দিয়েছে। গঙ্গারামপুরের মানুষের একটাই দোষ যে তারা বিপ্লব মিত্রর বিরুদ্ধে সাড়ে চার হাজার ভোট বেশি দিয়ে সুকান্ত মজুমদারকে জিতিয়েছেন। সেই কারণে আমাদের কর্মীর উপর অত্যাচার করা হচ্ছে। আমরা এই বিষয়টি থানায় জানিয়েছি। এই বিষয়ে তৃণমূলের জেলা সহ সভাপতি সুভাষ চাকি বলেন, এইটা তাঁদের নিজেদের মধ্যে ঝামেলা নিয়ে হতে পারে। এইটার মধ্যে তৃণমূলের কোনও হাত নেই। নির্বাচনে জেলায় তৃণমূল কোনও গন্ডগোল করেনি, বিজেপি গন্ডগোল করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Post Poll Violence: বারুইপুরে আক্রান্ত বিজেপি কর্মীদের জন্য খোলা হল ‘আশ্রয় শিবির’

    Post Poll Violence: বারুইপুরে আক্রান্ত বিজেপি কর্মীদের জন্য খোলা হল ‘আশ্রয় শিবির’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনের পর যেমন ভোট পরবর্তী সন্ত্রাস (Post Poll Violence) সৃষ্টি হয়েছিল, ঠিক তেমনই এইবারের লোকসভা নির্বাচনের পরও সন্ত্রাসের চিত্র অব্যাহত রয়েছে। গত মঙ্গলবার, ফল প্রকাশের পর থেকে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিং, বাসন্তী, বারুইপুর সহ একাধিক এলাকায় তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা সন্ত্রাস চালিয়েছে। মানুষ অত্যাচারের শিকার হয়ে নিজেদের ঘরছাড়া হয়ে গিয়েছেন। বিজেপির পক্ষ থেকে জেলা নেতৃত্ব এবং রাজ্য নেতৃত্ব বার বার তৃণমূলের অত্যাচারের বিরুদ্ধে সরব হয়েছে। এবার আক্রান্ত বিজেপি কর্মীদের আশ্রয় দিতে বারুইপুর জেলা অফিসে খোলা হয়েছে ‘আশ্রয় কেন্দ্র’।

    আশ্রয় কেন্দ্রে দেওয়া হয়েছে আইনি সহযোগিতা (Post Poll Violence) 

    ফল প্রকাশের পর থেকেই বিজেপির কর্মী-সমর্থকদের টার্গেট করেছে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিং, বাসন্তীতে তৃণমূল রীতিমতো তাণ্ডব (Post Poll Violence) চালিয়েছে। কোথাও রড, কোথাও বাঁশ, আবার কোথাও আসবাবপত্র ফেলে মারধর করেছে তৃণমূলের দুষ্কৃতী বাহিনী। নিজের প্রাণকে হাতে নিয়ে কোনও ক্রমে পালিয়ে প্রাণে বেঁচে আছেন অন্যত্র আশ্রয় নিয়ে। এই আক্রান্ত বিজেপি কর্মীদের আশ্রয় দিতে বারুইপুর জেলা বিজেপির কার্যালয়ের খোলা হয়েছে অফিস। এই আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় দিয়ে করা হচ্ছে কর্মীদের চিকিৎসা। সেই সঙ্গে দেওয়া হচ্ছে প্রয়োজনীয় খাবার। বাড়ি ছাড়াদের বাড়িতে ফেরাতে প্রশাসনের একাধিক স্তরে কথা বলা হচ্ছে। সেই সঙ্গে দেওয়া হচ্ছে আইনি সহযোগিতা। জেলার বিজেপির নেতৃত্ব এবং রাজ্য নেতৃত্বের পক্ষ থেকে সব রকম সহযোগিতা করা হচ্ছে। জানা গিয়েছে এখনও পর্যন্ত প্রায় ৭০-৮০ জন বিজেপি কর্মীকে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে এই জেলা কেন্দ্রে।

    আরও পড়ুনঃ “বিজেপি চুপ করে থাকবে না”, সন্ত্রাস নিয়ে হুঁশিয়ারি সুকান্তর, রাজ্যপালকে চিঠি শুভেন্দুর

    ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে সরব বিজেপি

    মঙ্গলবার রাতে ক্যানিং থানার দিঘিরপাড় পঞ্চায়েতের কাঠপোল এলাকায় তৃণমূল দুষ্কৃতীরা বিজেপি কর্মীদের বাড়িতে আক্রমণ (Post Poll Violence) করেছিল। গুরুতর জখম হয়েছেন বিজেপি নেত্রীর স্বামী এবং মা। হামলার পর বাড়ি ছেড়ে অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছেন এই বিজেপি পরিবার। বিজেপি নেত্রী বলেছিলেন, “রাত নটার পর অস্ত্র হাতে হামলা চালায় ওরা। হাতে আগ্নেয়াস্ত্রও ছিল। এর আগেও হামলা হয়েছে। আমি নির্বাচন কমিশনকে জানিয়েও রেখেছিলাম। আমি সে সময় বাড়িতে ছিলাম না, তখনই হামলা হয় আমার মা ও স্বামীর ওপর। ইতিমধ্যে পুলিশকে অভিযোগ জানিয়েছি।” আবার আজ বিজেপির পক্ষ থেকে রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে শুধরে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। আবার শুভেন্দু রাজ্যপালকে চিঠি লিখে হিংসায় নিপীড়িত মানুষের জন্য পদক্ষেপ গ্রহণের আবেদন করেছেন।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • WBJEE Exam 2024: “খুঁটিয়ে পড়তে হবে পাঠ্য বই,” টিপস দিলেন জয়েন্টের কৃতীরা

    WBJEE Exam 2024: “খুঁটিয়ে পড়তে হবে পাঠ্য বই,” টিপস দিলেন জয়েন্টের কৃতীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জয়েন্ট এন্ট্রাসে ফের জেলার পড়ুয়াদের জয়জয়কার। জয়েন্টের (WBJEE Exam 2024) মেধাতালিকায় প্রথম দশজনের মধ্যে রয়েছেন সিবিএসই বোর্ডের ৪ জন পরীক্ষার্থী। আবার পশ্চিমবঙ্গ উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা পর্ষদের অধীনে পাশ করেছেন ৪ জন পরীক্ষার্থী এবং বাকি দুজন আইএসসি বোর্ডের ছাত্র-ছাত্রী। রাজ্য জয়েন্টে প্রথম হয়েছেন বাঁকুড়া জেলা স্কুলের কিংশুক পাত্র। দ্বিতীয় হয়েছেন কল্যাণীর শুভ্রদীপ পাল। তৃতীয় হয়েছেন কৃষ্ণগরের বিবস্বন বিশ্বাস। উচ্চ মাধ্যমিকে প্রথম আলিপুরদুয়ারের অভীক দাস, জয়েন্টে সপ্তম স্থান অর্জন করেছেন।

    এক থেকে দশের মধ্যে থাকব আশা করেছিলাম (WBJEE Exam 2024)

    রাজ্য জয়েন্ট এন্ট্রান্সে (WBJEE Exam 2024) প্রথম হয়েছেন বাঁকুড়া জিলা স্কুলের কিংশুক পাত্র। বাঁকুড়া শহরের ইন্দ্রপ্রস্থ এলাকার বাসিন্দা কিংশুক, ছোট থেকেই বাঁকুড়া জিলা স্কুলের ছাত্র। অত্যন্ত মেধাবী এই ছাত্র এবার উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় ৪৭৭ নম্বর পেলেও মেধা তালিকায় স্থান পাননি। তবে, এবার সকলকে টপকে একেবারে রাজ্যে প্রথম হয়েছেন কিংশুক। কিংশুকের এই সাফল্যে গর্বিত তাঁর পরিবার। তাঁর পছন্দের বিষয় অঙ্ক। কিংশুক বলেন, “এক থেকে দশের মধ্যে থাকব আশা করেছিলাম। তবে, প্রথম হব আশা করিনি। খবরটা জানতে পেরে খুবই আনন্দ হচ্ছে। আমি মোটামুটি সারাদিন পড়াশুনা নিয়েই থাকতাম। পড়াশুনা ছাড়া বিশেষ কিছু করতাম না। বিজ্ঞান নিয়ে আমার বেশি আগ্রহ। মেডিক্যাল, ইঞ্জিনিয়ারিং দু’টোই পেয়েছি। এবার যেটা ভাল লাগবে সেটা নিয়ে এগোব। আলাদা করে আমার কোনও স্বপ্ন নেই। ভবিষ্যতে যেখানে কাজ করব সেটাই ভাল করে করতে চাই।আর পড়াশুনার বিষয়ে বলব, পাঠ্যপুস্তক খুঁটিয়ে পড়তে হবে। পরিশ্রমের বিকল্প নেই।”

    আরও পড়ুন: “লক্ষ্মীর ভান্ডার নয়, অনুপ্রবেশকারীদের ভোটেই জিতেছে তৃণমূল”, বিস্ফোরক রাজু বিস্তা

    পাঠ্য পুস্তুক খুঁটিয়ে পড়তে হবে

    জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষায় (WBJEE Exam 2024) দ্বিতীয় হয়েছেন হালিশহরের জেঠিয়ার নান্না হসপিটাল রোডের শুভ্রদীপ পাল। তিনি পড়াশুনা করতেন কল্যাণীর স্কুলে। ইঞ্জিনিয়ারিং এ দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছেন তিনি। উচ্চ মাধ্যমিকের ৯২ শতাংশ নম্বর পেয়েছিলেন তিনি। ছেলের এই সাফল্যে খুশি বাবা-মা প্রতিবেশীরাও। জগদীশ চন্দ্র বোস ইনস্টিটিউটে তিনদিনের একটি ক্যাম্প চলছে। সেখানে রয়েছেন শুভ্রদীপ। বাবা নীশিথ পাল বলেন, ছেলেকে পড়াশুনার জন্য বলতে হত না। ছেলের এই সাফল্যে আনন্দের ভাষা নেই। শুভ্রদীপ বলেন, পাঠ্য পুস্তুক খুঁটিয়ে পড়তে হবে। আর প্রতিদিন পাঁচ ঘণ্টা মন দিয়ে পড়লেই হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Post Poll Violence: “বিজেপি চুপ করে থাকবে না”, সন্ত্রাস নিয়ে হুঁশিয়ারি সুকান্তর, রাজ্যপালকে চিঠি শুভেন্দুর

    Post Poll Violence: “বিজেপি চুপ করে থাকবে না”, সন্ত্রাস নিয়ে হুঁশিয়ারি সুকান্তর, রাজ্যপালকে চিঠি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অষ্টাদশ লোকসভা ভোটের ফল প্রকাশের পর ভোট পরবর্তী হিংসা (Post Poll Violence) নিয়ে সরব হলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। রাজ্যের রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকে চিঠি লিখে দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন জানালেন তিনি। অপর দিকে রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার হিংসা নিয়ে তৃণমূলকে নিশানা করে পাল্টা হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। তিনি তৃণমূলের দুষ্কৃতীদের উদ্দেশ্য করে মমতাকে বলেন, “বিজেপি চুপ করে থাকবে না, শুধরে যান।”

    কী লিখেছেন চিঠিতে শুভেন্দু (Post Poll Violence)?

    রাজ্যের তৃণমূল একক ভাবে আসন পেয়ে নির্বাচনে জয়ী হয়ে জেলায় জেলায় সন্ত্রাস (Post Poll Violence) সৃষ্টি করছে। এই সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে শুভেন্দু ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন জানান রাজ্যপালকে। হিংসা কবলিত স্থান দ্রুত পরিদর্শন এবং উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের কথা লেখেন। তিনি নিজের এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে চিঠি সম্পর্কে লিখেছেন, “ভোটের ফল প্রকাশের পর বিজেপির কর্মী-সমর্থকদের উপর তৃণমূলের গুন্ডাদের হামলা চালানো এখন পশ্চিমবঙ্গের সংস্কৃতি হয়ে দাঁড়িয়েছে। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনের পর যেমন বিজেপি কর্মীদের প্রাণ হারাতে হয়েছিল, একই ভাবে লোকসভা নির্বাচনের ফল বেরনোর পর বিজেপি কর্মীদের আক্রমণ করা হচ্ছে। যে গুন্ডারা বিজেপির কর্মীদের উপর হামলা চালাচ্ছে, রাজ্যের শাসকদলের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ রয়েছে তাদের। এ নিয়ে রাজ্যপালকে চিঠি দিয়েছি।”

    ঠিক কী বলেছেন সুকান্ত?

    ফল প্রকাশের পর থেকে এই রাজ্যের জেলায় জেলায় হিংসা (Post Poll Violence) সৃষ্টি করছে তৃণমূল কংগ্রেস। কোচবিহার থেকে ক্যানিং পর্যন্ত তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা তাণ্ডব চালাচ্ছে। বালুরঘাটের সাংসদ বিজেপি নেতা সুকান্ত মজুমদার, তৃণমূলকে নিশানা করে বলেন, “তৃণমূল গণতন্ত্র মানে না৷ তাই ওদের মুখে বড় বড় কথা মানায় না। বিজেপি কিন্তু চুপ করে বসে থাকবে না। প্রয়োজনে জবাব দেবে, তখন কিন্তু রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হবে। মমতা আপনি নিজে ২৯টা আসন পেয়েছিলেন। আপনিও একদিন বিরোধী ছিলেন। আপনার কাছে মাত্র ১টি আসন ছিল। তবে বিজেপির কাছে ১২ জনকে সাংসদ রয়েছে। আপনি প্রশাসনকে ব্যবহার করে আমাদেরকে হারানোর অপচেষ্টা করেছেন। জেলাশাসককে চাপ দিয়েছেন আরেকবার গণনা করার জন্য। আপনি শুধরে যান। এখনও সময় আছে। আক্রান্ত মানুষের সঙ্গে আপনার দেখা করা উচিত। কারণ তাঁরা বিজেপির ভোটার হলেও, আপনার রাজ্যের নাগরিক।”

    আরও পড়ুনঃ মিনাখাঁয় বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের বাড়িঘর ভাঙচুর, চলল টিভি-ফ্রিজ লুটপাট, আতঙ্ক!

    সন্দেশখালিতে বাধা সুকান্তকে

    রাজ্যজুড়ে ভোট পরবর্তী হিংসায় (Post Poll Violence) বাদ গেল না উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাটের মিনাখাঁর বামুনপুকুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বিভিন্ন গ্রাম। খবর শোনার পর আক্রান্ত ও ক্ষতিগ্রস্ত কর্মী ও সমর্থকদের মনোবল চাঙ্গা করতে যান সুকান্ত। তাঁকে দেখে তাঁর গাড়ি আটকে দলীয় পতাকা নিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে তৃণমূলের নেতাকর্মী সমর্থকরা। একই সঙ্গে জয় বাংলা ও গো ব্যাক স্লোগান দিতে থাকে। এরপর প্রশাসনের তৎপরতায় সঙ্গে সঙ্গে সুকান্ত মজুমদারের গাড়িগুলিকে সেখান থেকে বের করে দেওয়া হয়। এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ হন রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share