Tag: Bengali news

Bengali news

  • Delhi Blast: দিল্লি বিস্ফোরণের আবহে কাশ্মীরের বিচ্ছিন্নতাবাদী ডাক্তার ফাইয়ের ডেরা গুঁড়িয়ে দিল পুলিশ, কে তিনি?

    Delhi Blast: দিল্লি বিস্ফোরণের আবহে কাশ্মীরের বিচ্ছিন্নতাবাদী ডাক্তার ফাইয়ের ডেরা গুঁড়িয়ে দিল পুলিশ, কে তিনি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১০ নভেম্বর সন্ধে ৬টা ৫২ মিনিটে দিল্লিতে (Delhi Blast) লালাকেল্লার সামনে বিরাট আত্মঘাতী বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। একটি গাড়িতে করে প্রচুর পরিমাণে বিস্ফোরক এনে এই হামলার ঘটনা ঘটানো হয়। ইতিমধ্যে এখনও পর্যন্ত ১২ জনের মৃত্যু ঘটেছে। আহতের সংখ্যা বহু। এই হত্যাকাণ্ডের পিছনে ঠিক কোন জঙ্গি সংগঠন? তার তদন্তে দিল্লি পুলিশ, নিরাপত্তা বাহিনী, এনআইএ ময়দানে নেমে পড়েছে। সব কেন্দ্র শাসিত এবং রাজ্যগুলিকে সবরকম সতর্কতা জারি করেছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ কথিত বিচ্ছিন্নতাবাদী চিকিৎসক গোলাম নবী ফাই (Ghulam Nabi Fai) ওরফে ডাক্তার ফাইয়ের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেছে। তাঁর সম্পূর্ণ নেটওয়ার্ক সম্পর্কে নানা নথি, তথ্য এবং সরঞ্জাম উদ্ধার করেছে। যদিও এই বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করেন।

    কে এই গুলাম নবী ফাই ওরফে ডাঃ ফাই?

    গুলাম নবী ফাই, একজন কুখ্যাত অপরাধী এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আইএসআই-এর প্রধান, যিনি কাশ্মীরের স্বাধীনতার জন্য তদ্বির করার জন্য পাকিস্তানি গোয়েন্দা নেটওয়ার্ক ইন্টার-সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্স (আইএসআই) এর হয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কাজ করার জন্য দোষী সাব্যস্ত হন। আমেরিকায় ভারতীয় লবির কিছু সমর্থক বিশ্বাস করেন যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে, বিশেষ করে ক্যাপিটল হিল এবং মিডিয়াতে সাম্প্রতিক ভারত-বিরোধী প্রচার চালানোর নেপথ্যে রয়েছে ফাইয়ের তীব্র ভূমিকা।

    ১০, ১৩, ৩৯ এবং ৬৬ নম্বর ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মধ্য কাশ্মীর পুলিশ এবং নিরাপত্তা বাহিনী ওয়াদওয়ান বদগামের বাসিন্দা এবং বর্তমান মার্কিন নিবাসী ডাক্তার ফাইয়ের নেটওয়ার্কের উপর ব্যাপক তল্লাশি অভিযান চালায়। তাঁর বিছিন্নতাবাদী নেটওয়ার্কগুলির উপর বিশেষ নজর রাখা হয়েছিল। এদিন, সেই নেটওয়ার্ক-ই এদিন ভেঙে দিল পুলিশ। ডাক্তার ফাই (Ghulam Nabi Fai) বদগাম পুলিশ স্টেশনে ইউএলএ (পি) আইনের ধারা ১০, ১৩, ৩৯ এবং ৬৬ নম্বর ধারায় মামলাও দায়ের করা হয়েছে। এফআইআর নম্বর হল ৪৬/২০২০। বদগামে এনআইএ-র বিশেষ আদালত ইতিমধ্যে পুরনো একটি মামলায় ৩০ এপ্রিল, ২০২৫ তারিখে ফাইকে ঘোষিত অপরাধী বলে বিজ্ঞপ্তি জারি করে। ইতিমধ্যে তাঁর প্রচুর অবৈধ সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ।

    আইএসআই যোগ!

    দিল্লি বিস্ফোরণের (Delhi Blast) পর পুলিশ ফাই সম্পর্কে আরও জানিয়েছে, ওয়াশিংটন কেন্দ্রিক কাশ্মীরি আমেরিকান কাউন্সিল সংগঠনের প্রধান দায়িত্ব পালন করছেন ফাই (Ghulam Nabi Fai)। এই সংস্থাকে পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই সম্পূর্ণ ভাবে সমর্থন করে। কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্তানের বক্তব্যকেই প্রচার করেন ফাই। সম্প্রতি তুরস্কের এক টিভি চ্যানেলে সাক্ষাৎকার দিয়ে ফাই সারসরি নিষিদ্ধ সংগঠন জেকেএলএফকে সমর্থন করেছেন। যদিও এই সংগঠনকে সরকারি বিজ্ঞপ্তি এসও ১৪০৩ (ই)-এর মাধ্যমে বেইনি ঘোষণা করা হয়েছিল। ২০১১ সালে আদালতে এনআইএ একটি হলফনামা দিয়ে মার্কিন তদন্তকারী সংস্থা এফবিআইকে জানিয়েছে, ফাই এবং তাঁর দল কাশ্মীর বিষয়ে মার্কিন সরকারের অবস্থানকে প্রভাবিত করার জন্য ১৯৯০ সালের মাঝামাঝি থেকে পাকিস্তান, তাঁর সামরিক গুপ্তচর সংস্থা, ইন্টার-সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি থেকে কয়েক মিলিয়ন ডলারও নিয়েছে। তাঁর বাড়িতে জিজ্ঞাসাবাদ করে ইতিমধ্যে বেশ কিছু লোকজনকে আটকও করা হয়েছে।

  • Ramakrishna 505: “মেঘ ও বর্ষা লেগেই আছে, সূর্য দেখা যায় না! দুঃখের ভাগই বেশি! কামিনী-কাঞ্চন-মেঘ সূর্যকে দেখতে দেয় না”

    Ramakrishna 505: “মেঘ ও বর্ষা লেগেই আছে, সূর্য দেখা যায় না! দুঃখের ভাগই বেশি! কামিনী-কাঞ্চন-মেঘ সূর্যকে দেখতে দেয় না”

    ৪৮ শ্রীরামকৃষ্ণ কাপ্তেন, নরেন্দ্র প্রভৃতি ভক্তসঙ্গে দক্ষিণেশ্বরে

    চতুর্থ পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৫, ১৩ই জুন
    অহংকারই বিনাশের কারণ ও ঈশ্বরলাভের বিঘ্ন

    পূর্বকথা—কেশব ও গৌরী—সোঽহম্‌ অবস্থার পর দাসভাব 

    ভক্ত ও পূজাদি—ঈশ্বর ভক্তবৎসল—পূর্ণজ্ঞানী 

    “অনেকক্ষণ পরে পাখিটা আবার উড়ে গেল—এবার পূর্বদিকে গেল। সেদিকে কিছুই দেখতে পেলে না, চারিদিকে কেবল অকূল পাথার! তখন ভারী পরিশ্রান্ত হয়ে আবার জাহাজে ফিরে এসে মাস্তুলের উপর বসল, অনেকক্ষণ জিরিয়ে একবার দক্ষিণদিকে গেল (Kathamrita); এইরূপে আবার পশ্চিমদিকে গেল। যখন দেখলে কোথাও কূল-কিনারা নাই, তখন সেই যে মাস্তুলের উপর বসল, আর উঠল না। নিশ্চেষ্ট হয়ে বসে রইল। তখন মনে আর কোনও ব্যস্তভাব বা অশান্তি রইল না। নিশ্চিন্ত হয়েছে আর কোনোও চেষ্টাও নাই।”

    কাপ্তেন—আহা কেয়া দৃষ্টান্ত!

    ভোগান্তে ব্যাকুলতা ও ঈশ্বরলাভ

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—সংসারী লোকেরা যখন সুখের জন্য চারিদিকে ঘুরে ঘুরে বেড়ায়, আর পায় না, আর শেষে পরিশ্রান্ত হয়; যখন কামিনী-কাঞ্চনে আসক্ত হয়ে কেবল দুঃখ পায়, তখনই বৈরাগ্য আসে, ত্যাগ আসে। ভোগ না করলে ত্যাগ অনেকের হয় না। কুটিচক আর বহুদক। সাধকের ভিতরও কেয় কেয় অনেক তীর্থে ঘোরে। এক জায়গায় স্থির হয়ে বসতে পারে না; অনেক তীর্থের উদক— কিনা জল খায়! যখন ঘুরে ঘুরে ক্ষোভ মিটে জায়, তখন এক জায়গায় কুটির বেঁধে বসে। আর নিশ্চিন্ত ও চেষ্টাশূন্য হয়ে ভগবানকে চিন্তা করে।

    “কিন্তু কি ভোগ সংসারে করবে? কামিনী-কাঞ্চন ভোগ? সে তো ক্ষণিক আনন্দ এই আছে, এই নাই!

    “প্রায় মেঘ ও বর্ষা লেগেই আছে, সূর্য দেখা যায় না! দুঃখের ভাগই বেশি! আর কামিনী-কাঞ্চন-মেঘ সূর্যকে দেখতে দেয় না।

    “কেউ কেউ আমাকে জিজ্ঞাসা (Kathamrita) করে, ‘মহাশয়, ঈশ্বর কেন এমন সংসার করলেন? আমাদের কি কোনও উপায় নাই’?”

    উপায়—ব্যাকুলতা—ত্যাগ

    “আমি বলি, উপায় থাকবে না কেন? তাঁর শরণাগত হও, আর ব্যাকুল হয়ে প্রার্থনা কর, যাতে অনুকূল হাওয়া বয়,—যাতে শুভযোগ ঘটে। ব্যাকুল হয়ে ডাকলে তিনি শুনবেনই শুনবেন।

    “একজনের (Ramakrishna) ছেলেটি যায় যায় হয়েছিল। সে ব্যক্তি ব্যাকুল হয়ে এর কাছে ওর কাছে উপায় জিজ্ঞাসা করে বেড়াচ্ছে। একজন বললে, তুমি যদি এইটি যোগাড় করতে পারো তো ভাল হয়,—স্বাতী নক্ষত্রের জল পড়বে মড়ার মাথার খুলির উপর। সেই জল একটি ব্যাঙ খেতে যাবে। সেই ব্যাঙকে একটি সাপে তাড়া করবে। ব্যাঙকে কামরাতে গিয়ে সাপের বিষ ওই মড়ার মাথার খুলিতে পড়বে, আর সেই ব্যাঙটি পালিয়ে যাবে। সেই বিষজল একটু লয়ে রোগীকে খাওয়াতে হবে।

  • Mohan Bhagwat: ‘ভারত মাতার সন্তান’-রাই সংঘে আসতে পারবেন, বার্তা ভাগবতের

    Mohan Bhagwat: ‘ভারত মাতার সন্তান’-রাই সংঘে আসতে পারবেন, বার্তা ভাগবতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের (RSS) সরসংঘচালক মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) রবিবার বেঙ্গালুরুতে সংঘশতবর্ষ আয়োজিত একটি বক্তৃতামালায় ভাষণ দেওয়ার সময় বলেছেন, “ধর্মীয় পরিচয় বাদ রেখে নিজেদের ‘ভারত মাতার সন্তান’ বলে পরিচয় দিতে পারলেই সংঘ শাখায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন।” নতুন দিগন্ত বক্তৃতা সিজিরের এই মন্তব্য দেশজুড়ে তীব্র আলোড়ন ফেলেছে। সংঘ কাজে কেবলমাত্র ভারতীয়রাই যুক্ত হতে পারবেন এটাও স্পষ্ট করেন ভাগবত।

    সংঘে কোনও মুসলমান প্রবেশ করতে পারবেন না (Mohan Bhagwat)

    ১০০ বছর পূর্ণ করেছে রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘ (RSS)। ১৯২৫ সালের বিজয় দশমীর দিনে নাগপুরে ডাক্তার কেশব বলিরাম হেডগেওয়ার ভারতীয় সমাজ তথা হিন্দু সমাজকে এক করতে এই আরএসএস-এর প্রতিষ্ঠা করেন। স্বাধীনতা উত্তর ভারতকে পুনঃজাগ্রত করাই এই সংগঠনের একমাত্র লক্ষ্য। এদিন আলোচনায় সরসংঘ চালক মোহন ভাগবতকে (Mohan Bhagwat) একজন প্রশ্ন করেন যে সংঘে কি মুসলিমরা আসতে পারেন? উত্তরে তিনি বলেন, “সংঘে কোনও ব্রাহ্মণ প্রবেশ করতে পারেন না। সংঘে কোনও মুসলমান প্রবেশ করতে পারবেন না। সংঘে কোনও খ্রিস্টান প্রবেশ করতে পারবেন না। কোন শৈব প্রবেশ করতে পারবেন না, কোনও শাক্ত প্রবেশ করতে পারবেন না। কেবলমাত্র হিন্দুরাই প্রবেশ করতে পারবেন। তাই বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষদের নিজ নিজ মুসলমান, খ্রিষ্টান পরিচয়কে দূরে রেখে আসলেই ভালো।”

    মুসলমান এবং খ্রিষ্টানরা একই পূর্বপুরুষের বংশধর

    রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের (RSS) সঙ্গে যুক্ত হতে গেলে মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) যে সহজ কথাটি অত্যন্ত সহজ সরল ভাবে বলেছেন তা হল- “আপনাদের সংঘে অবশ্যই স্বাগত, যখন কেউ সংঘে আসেন তখন তিনি ভারত মাতার সন্তান হিসেবেই আসেন। ভারত মাতার সন্তানরা সকলেই হিন্দু সমাজের অন্তর্গত। একই ভাবে যখন কোন মুসলমান, খ্রিষ্টানরা আমাদের শাখায় আসেন তখন তাকে আমরা জিজ্ঞাসা করি না আপনারা কারা। আমরা তাঁদের অন্য কোন সম্প্রদায় হিসবে গণনা করি না। সকলেই ভারত মাতার সন্তান এই ভাবনাতেই সংঘ চলে। সংঘ কখনই রাজনৈতিক স্বার্থের জন্য কাজ করে না। সব সময় দেশ-সমাজ এবং রাষ্ট্রের জন্যই কাজ করে। ভারতের কেউ হিন্দু সামজের বাইরে নয়। সকল মুসলমান এবং খ্রিষ্টানরা একই পূর্বপুরুষের বংশধর। আমাদের ঐতিহ্যকে উপেক্ষা করে বৈচিত্র্য করতে পারিনা। বৈচিত্র্য হল আমাদের অলঙ্কার।”

  • Gujarat: রাসায়নিক ‘রাইসিন’ বিষ বানানোর চেষ্টা করছিল গুজরাটে গ্রেফতার চিকিৎসক-জঙ্গি! নেপথ্যে বড়সড় ষড়যন্ত্র?

    Gujarat: রাসায়নিক ‘রাইসিন’ বিষ বানানোর চেষ্টা করছিল গুজরাটে গ্রেফতার চিকিৎসক-জঙ্গি! নেপথ্যে বড়সড় ষড়যন্ত্র?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাসায়নিক দ্রব্য তৈরি করে প্রাণঘাতী হামলার বড়সড় ছক করছিল গুজরাটের (Gujarat) আমেদাবাদ থেকে ধৃত তিন আইসিস জঙ্গি। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের সন্ত্রাসদমন শাখা এমনটাই জানতে পেড়েছে বলে জানা গিয়েছে। ধৃত তিন জঙ্গির মধ্যে একজন চিকিৎসক। রাইসিন সাধারণত, ক্যাস্টর বা রেড়ির বীজে থাকে। তাদের কাছে উদ্ধার হওয়া সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে চিনের মেডিক্যাল সামগ্রী। গুরুতর অভিযোগ রয়েছে, ওই চিকিৎসক বিষাক্ত রাসায়নিক ‘রাইসিন’ প্রস্তুতের কাজের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। এই রাইসিন (Ricin Poison) জৈব এবং রাসায়নিক কাজে ব্যবহার করা হয়।

    একাধিক শহরে জাল বিস্তার (Gujarat)?

    নাশকতামূলক কাজের ষড়যন্ত্রে এলাকা বাছাই করতে ভারতের একাধিক শহরে ঘোরাফেরা করেছে জঙ্গিরা। ফলে নাশকতার জাল একাধিক শহরে বিস্তারের জোর সম্ভাবনা রয়েছে। আমেদাবাদ ছাড়াও দিল্লি এবং লখনউয়ের বেশ কিছু জায়গা পরিদর্শন করেন। গ্রেফতার হওয়ার পর থেকেই আইএস-জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত থাকার বিষয় সামনে আসে। তবে বিশেষ করে দিল্লির আজাদপুর মান্ডি, আমেদাবাদের নারোদায় ফলের বাজার ঘুরে দেখেছিলেন। খাদ্য সামগ্রীতে এই রাসায়নিক প্রয়োগের বিষয়কে ইঙ্গিত করা হয়েছে। ধৃতদের পরিচয় ইতিমধ্যে প্রকাশ করেছে পুলিশ। ধৃতদের মধ্যে রয়েছেন হায়দরাবাদের বাসিন্দা ৩৫ বছর বয়সি চিকিৎসক আহমেদ মহিউদ্দিন সৈয়দ। উত্তরপ্রদেশের শামিল বাসিন্দা ২০ বছর বয়সি আজাদ সুলেমান শেখ এবং লখিমপুরখেরির বাসিন্দা ২৩ বয়সি পড়ুয়া মহম্মদ সুহেল। ধৃতদের কাছ থেকে ৩০টি কার্তুজ উদ্ধার করা হয়েছে।

    আইসিসের আঞ্চলিক শাখার সঙ্গে যুক্ত

    গুজরাট (Gujarat) এটিএস এক সরকারি বিবৃতিতে জানিয়েছে, “একটি বড় সন্ত্রাসী হামলা চালানোর জন্য, আহমেদ মহিউদ্দিন সৈয়দ ‘রাইজিন’ বা রাইসিন (Ricin Poison) নামে একটি অত্যন্ত মারাত্মক বিষ প্রস্তুত করছিল। চিনে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এমবিবিএস ডাক্তার সৈয়দ ক্যাস্টর (রেড়ি) বীজ থেকে প্রাপ্ত প্রাণঘাতী প্রোটিন রাইসিন তৈরি করছিল। উদ্দেশ্য বড় ধরনের হত্যালীলা। ইতিমধ্যেই প্রয়োজনীয় গবেষণা শুরু করে ছিল জঙ্গিরা। সরঞ্জাম, কাঁচামাল সংগ্রহ করে সবরকম প্রস্তুতির জন্য রাসায়নিক প্রক্রিয়াকরণের কাজ শুরু করেছে জঙ্গিরা। তবে সৈয়দ নামক জঙ্গি এই কাজে বিশেষভাবে পারদর্শী। এই জঙ্গি চিন থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে এসেছে, আইসিসের আঞ্চলিক শাখার ইসলামিক স্টেট খোরাসান প্রদেশের সদস্য আবু খাদিমের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগও রয়েছে।”

  • Suvendu Adhikari: “সবার মুখ্যমন্ত্রী হয়ে উঠতে পারেননি”, নন্দীগ্রামের ‘রক্তাক্ত সূর্যোদয়’-এর বর্ষপূর্তিতে মমতাকে তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “সবার মুখ্যমন্ত্রী হয়ে উঠতে পারেননি”, নন্দীগ্রামের ‘রক্তাক্ত সূর্যোদয়’-এর বর্ষপূর্তিতে মমতাকে তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১০ নভেম্বর ‘রক্তাক্ত সূর্যোদয়’-এর ১৮তম বর্ষপূর্তিতে নন্দীগ্রাম ভূমি উচ্ছেদ প্রতিরোধ কমিটির শহিদ শ্রদ্ধাঞ্জলি ও শহিদ স্মরণ কর্মসূচিতে যোগদান করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। ১৮ বছর আগে এদিন ঘটেছিল ‘অপারেশন সূর্যোদয়’। নন্দীগ্রাম (Nandigram), শুধুমাত্র একটি জায়গার নাম নয়, নন্দীগ্রাম হল ইতিহাস, যা কোনও সময়েই বাংলার মানুষের মন থেকে ভুলিয়ে দেওয়া সম্ভব নয়। পূর্ব মেদিনীপুরের নন্দীগ্রামের মাটি আন্দোলনের মাটি, জমি রক্ষা, মাটি রক্ষা এবং এক আশ্রয়ের মাটি। মানুষের বিশ্বাসের মাটিকে কেড়ে নিতে পারেনি তৎকালীন বাম শাসনও। সিপিএমের অশুভ শক্তি জোর করে জমি দখল করতে চাওয়ার আগ্রাসী মনোভাবকে বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিল সাধারণ মানুষ। এদিন শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে একাধিক ইস্যুতে তৃণমূল সরকার এবং মুখ্যমন্ত্রী মমতাকে নিশানা করেন শুভেন্দু অধিকারী।

    লালকৃষ্ণ-রাজনাথ-সুষমা স্বরাজ এসেছিলেন (Suvendu Adhikari)

    ১৮ বছর আগেকার অত্যাচারের কথা মনে করিয়ে শুভেন্দু অধিকারী বলেছেন, “রক্তাক্ত সূর্যোদয়ের ১৮তম বর্ষ। আমরা আন্দোলনের সঙ্গে প্রথম থেকে যুক্ত ছিলাম, ৪২ টা মামলা খেয়েছি। আমরা এইদিন এইভাবেই উদযাপন করি। এখানে প্রায় ২০ হাজার মানুষের শান্তিপূর্ণ নিরস্ত্র মিছিলে চপ্পল পরে কালো পোশাক পরা গড়বেতা কেশপুর থেকে সিপিএমের হার্মাদ বাহিনী আনা হয়েছিল। হামলা করেছিল সাধারণ জনতার উপর। মোট ১১ জনকে অপহরণ করা হয়েছিল। এই জন্য আত্মবলিদান যারা দিয়েছেন সকলের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই। তবে শাসন ক্ষমতা এবং বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির কথা ভেবে এখানেই তৃণমূলের লোকজনও আসে। কিন্তু একক ভাবে শুধু তৃণমূল ছিল না, নন্দীগ্রামের (Nandigram) আন্দোলনে লালকৃষ্ণ আডবাণীর যথেষ্ট অবদান রয়েছে। খেজুরির দিকে সমস্ত অবরোধকে তিনিই তুলেছিলেন। গণহত্যার একদিন পর লালকৃষ্ণ আডবাণী, রাজনাথ সিং, সুষমা স্বরাজ সকলে আন্দোলনকারীদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। সেই সময় লোকসভার বিরোধী দলনেতা ছিলেন লালকৃষ্ণ আডবাণী। টানা ৬২ দিন সংসদ বন্ধ ছিল। তাই নন্দীগ্রামের উপর নেমে আসা তৎকালীন রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সকলেই আসতে পারেন।”

    কালো পতাকায় বিক্ষোভ

    নন্দীগ্রামের বিধায়ক হিসেবে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) এদিন সকাল ৮টা থেকে ১০ টার মধ্যে নিজের কর্মসূচি পালন করেন। অপর দিকে শুভেন্দুর কর্মকাণ্ডের পর তৃণমূলের কর্মসূচি পালন করে। শুভেন্দু নিজের নির্ধারিত সময়েই শহিদ বেদিতে পৌঁছে যান। কালো পতাকা হাতে পদযাত্রা করে বেদিতে মাল্যদান করেন। তিনি মনে করেন কোনও রাজনৈতিক দলের পতাকায় নয়, বাম শাসনের আগ্রাসী মনোভাবের বিরুদ্ধে যে কোনও মানুষ প্রতিবাদ জানাতে পারেন। তবে তিনি বলেন, “নন্দীগ্রামের (Nandigram) আন্দোলনে বিজেপি ছিল। লালকৃষ্ণ আডবাণীর অবদান ভোলার মতো নয়। তিনি অবরোধ তুলে ধরেছিলেন।”

    চারপাঁচটি পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেননি

    তৃণমূল যে প্রতিশ্রুতি নিয়ে ক্ষমতায় এসেছিল পরবর্তী সময়ে সেই কথা পালন করেনি। আর তাই নন্দীগ্রামে এই শহিদ দিবসের দিনেই মমতা সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) । তিনি বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী রেসিডেন্সিয়াল স্কুল দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন কিন্তু আজও পর্যন্ত দিয়ে উঠতে পারেননি। আপনাকে শহিদ মিনার সভার উদ্বোধনে ডাকেনি বলে রাগ করেছেন। আপনাকে কেন ডেকে উদ্বোধন করতে হবে? আমি ফিরোজা বিবি এবং রাধারানী আড়িকে দিয়ে উদ্বোধন করিয়েছি। আমি আপনি তো ক্ষমতার স্বাদ পেয়েছি। উনারা কিছুই পাননি। একজন নিজের সন্তানকে হারিয়েছিলেন অপর জন নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন।” শুধু এখানেই শুভেন্দু থেমে থাকেননি, শুভেন্দু আরও বলেন, “নির্যাতনের শিকার হয়ে মৃত ব্যক্তিদের ডেথ সার্টিফিকেট পর্যন্ত দেয়নি। আপনি সবার মুখ্যমন্ত্রী হয়ে উঠতে পারেননি। চারপাঁচটি পরিবার এখনও ক্ষতিপূরণের টাকা পাননি। ওদের দোষ ছিল কারণ বিজেপিতে যোগদান করেছিল। আমি নিজে ওদের টাকা দিয়েছি। এই ঘটনার কথা আপনি অস্বীকার করতে পারবেন না। আসল পরিবর্তন ২০১১ সালে হয়নি। আমরা ভুল করেছি। এইবার জনগণকে নিয়ে আসল পরিবর্তন আনবো।”

  • ISIS Terrorist: কর্নাটকে জেলের ভেতরে বসেই রাজপাট সামলাচ্ছে আইসিস জঙ্গি!

    ISIS Terrorist: কর্নাটকে জেলের ভেতরে বসেই রাজপাট সামলাচ্ছে আইসিস জঙ্গি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাজা পেয়ে ভোগ করছে কারাদণ্ড। অথচ, জেলের মধ্যেই তারা রয়েছে রাজসুখে। সম্প্রতি বেঙ্গালুরর (Karnataka) পারাপ্পানা অগ্রহারা সেন্ট্রাল জেলে নিরাপত্তা ঘাটতির অভিযোগ উঠছে। সম্প্রতি ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, শহরের সবচেয়ে বিপজ্জনক কিছু বন্দি মোবাইল ফোন ব্যবহার করছে জেলের চৌখুপির ভেতরে বসেই (ISIS Terrorist)। উচ্চ-নিরাপত্তা বলয় থাকা সত্ত্বেও, এই বিশেষ সুবিধা ভোগ করছে কয়েকজন বন্দি।

    রাজসুখে বন্দিরা! (ISIS Terrorist)

    একটি ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, আইএসআইএস জঙ্গি জুহাদ হামিদ শাকিল মান্না জেলের ভেতরেই মোবাইল ফোন ব্যবহার করে তার অনুগামীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে। আর একটি ভিডিওয় সিরিয়াল ধর্ষক ও খুনি উমেশ রেড্ডিকে তার সেলে আয়েশ করে বসে টিভি দেখতেও দেখা গিয়েছে। এই দুজনই কর্ণাটকের সবচেয়ে কঠোর নিরাপত্তাবেষ্টিত জেলগুলির একটিতে শাস্তি ভোগ করছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় সম্প্রতি প্রকাশিত ভিডিওগুলি জেল পরিচালনা ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে বড়সড় প্রশ্ন তুলেছে। ব্যাপক সমালোচনার পর কারা কর্তৃপক্ষ শনিবার (৮ নভেম্বর) হবে বলে জানিয়েছে যে ক্লিপগুলির সত্যতা যাচাই ও দায়ীদের শনাক্ত করতে একটি অভ্যন্তরীণ তদন্ত শুরু করা হয়েছে।

    আধিকারিকের বক্তব্য

    এক আধিকারিক বলেন, “তদন্তে যা উঠে আসবে তার ভিত্তিতে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” ঘটনায় ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছেন পারাপ্পানা আগ্রাহারা জেল কর্তৃপক্ষ। গত মাসেও একটি ভিডিও ভাইরাল হয়, যাতে দেখা (ISIS Terrorist) গিয়েছে কুখ্যাত রাউডি-শিটার শ্রীনিবাস, যে গুব্বাচি সিনা নামে পরিচিত, কারাগারের ভেতরেই জন্মদিন পালন করছে। মোবাইল ফোনে তোলা সেই ভিডিওয় কেক কাটতে দেখা গিয়েছে তাকে। গলায় আপেলের মালা পরে দাঁড়িয়ে রয়েছে সে। তাকে ঘিরে রয়েছে অন্য বন্দিরা।

    প্রসঙ্গত, গত বছরও অনুরূপ বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছিল, যখন রেণুকাস্বামী নুকাস্বামী হত্যা মামলায় বর্তমানে জেলবন্দি কন্নড় অভিনেতা তথা দর্শন ঠুগুদিপ্পার কিছু ছবি ভাইরাল হয়েছিল। ছবিগুলিতে দেখা গিয়েছে (Karnataka), তিনি জেলের ভেতরে আরাম করে বসে আছেন। তাঁর হাতে ধরা সিগারেট ও কফির মগ। খোশ মেজাজে গল্প করছেন সহ-বন্দিদের সঙ্গে (ISIS Terrorist)।

  • Hooghly: তারকেশ্বরে ৪ বছরের নাবালিকাকে ধর্ষণ! আইন-শৃঙ্খলা নিয়ে মমতাকে তোপ শুভেন্দুর

    Hooghly: তারকেশ্বরে ৪ বছরের নাবালিকাকে ধর্ষণ! আইন-শৃঙ্খলা নিয়ে মমতাকে তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তারকেশ্বরে (Hooghly) ফের এক ধর্ষণের ঘটনায় ছড়িয়েছে তীব্র চাঞ্চল্য। হুগলি জেলার তারকেশ্বর রেল স্টেশনের একটি শেডের নীচ থেকে বানজারা সম্প্রদায়ের চার বছরের এক নাবালিকা মেয়েকে অপহরণ করে ধর্ষণ করা হয়। মেয়েটিকে উদ্ধার করে আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। রাজ্যে আরজি কর থেকে দুর্গাপুর এবং জয়নগর থেকে দমদম লাগাতার ধর্ষণের (Tarakeswar Rape Case) ঘটনায় তৃণমূল কংগ্রেস প্রশাসন নারী সুরক্ষায় ব্যর্থ বলে তোপ দেগেছে বিজেপি। নাবালিকা ধর্ষণের ওই ঘটনায় মমতাকে নিশানা করেন শুভেন্দু।

    মশারি কেটে তাকে তুলে নিয়ে যায় (Hooghly)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, রাতের বেলায় ওই নাবালিকা রেল স্টেশনের শেডে মশারির ভেতরে তার দিদার পাশে ঘুমোচ্ছিল। গভীর রাতে কে বা কারা মশারি কেটে তাকে তুলে নিয়ে যায়। ওই নাবালিকার দিদা বলেন, “আমার নাতনি আমার সঙ্গে ঘুমোচ্ছিল। ভোর ৪টার দিকে অজ্ঞাত পরিচয় এক ব্যক্তি তাকে তুলে যায়। তবে কখন তাকে তুলে নিয়ে গিয়েছে, তা আমি টেরও পাইনি। বেশ কয়েক ঘণ্টা খোঁজাখুঁজির পরেও তার খোঁজ মেলেনি। পরের দিন ৮ নভেম্বর বিকেলে, তারকেশ্বর রেলস্টেশনের কাছে একটি ড্রেনের কাছে রক্তাক্ত অবস্থায় নাতনিকে পাই।” আহত নাবালিকার গালে কামড়ের চিহ্নও ছিল। স্থানীয়রা দ্রুত তাকে উদ্ধার করে নিয়ে যায় তারকেশ্বর হাসপাতালে। সেখানে ডাক্তাররা জানান, অবস্থা গুরুতর (Tarakeswar Rape Case) এবং আঘাত থেকে রক্তপাত অব্যাহত। অভিযুক্তকে এখনও শনাক্ত করা যায়নি। পুলিশ জানিয়েছে, তারা সিসিটিভির ফুটেজ পরীক্ষা করছে। অপরাধীকে খুঁজে বের করতে স্থানীয়দের জিজ্ঞাসাবাদও করা হচ্ছে। শিশুটি এখনও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এবং তার অবস্থা অত্যন্ত গুরুতর।

    আর কত নিষ্পাপ মেয়ে এভাবে কষ্ট পাবে?

    ঘটনার তীব্র নিন্দে করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি তাক করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। মহিলাদের নিরাপত্তা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন শুভেন্দু। এক্স হ্যান্ডলে তিনি লিখেছেন, “সরকারের ভাবমূর্তি রক্ষা করতে অপরাধ ঢাকছেন খোদ রাজ্যের মহিলা মুখ্যমন্ত্রী। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাজত্বে পশ্চিমবঙ্গের আইনশৃঙ্খলা সম্পূর্ণভাবে ভেঙে পড়েছে। পুলিশ অফিসাররা জনগণের সেবা করার বদলে সরকারের অনুগত দাসের মতো আচরণ করছে। একটি শিশুর  জীবন ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে, তবুও পুলিশ রাজ্যের মিথ্যা আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য সত্য গোপন করতে ব্যস্ত। আর কত নিষ্পাপ মেয়ে (Tarakeswar Rape Case) এভাবে কষ্ট পাবে?”

    শিশুদের সুরক্ষা আইনে মামলা

    হুগলি জেলা (Hooghly) পুলিশ ইতিমধ্যেই যৌন অপরাধ এবং শিশুদের সুরক্ষা ( POCSO) আইনের অধীনে একটি মামলা দায়ের করেছে। বিজেপির পক্ষ থেকে পুলিশকে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে। যদিও প্রথম থেকেই পুলিশ খুব একটা সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে না বলেই অভিযোগ। আরামবাগ জেলা বিজেপির সম্পাদক পর্ণা আদক বলেন, “শিশুটির অবস্থা দেখেই বোঝা যাচ্ছে বর্তমান সরকারের রাজত্বে নারী ও শিশুরা কতটা অসুরক্ষিত! ধর্ষণ মামলায় (Tarakeswar Rape Case) পুলিশের নিষ্ক্রিয় পদক্ষেপ এই মর্মান্তিক ঘটনাকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।”

  • Mohan Bhagwat: “আরএসএস নীতিকে সমর্থন করে, কোনও ব্যক্তি বা রাজনৈতিক দলকে নয়”, সাফ জানালেন ভাগবত

    Mohan Bhagwat: “আরএসএস নীতিকে সমর্থন করে, কোনও ব্যক্তি বা রাজনৈতিক দলকে নয়”, সাফ জানালেন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আরএসএস (RSS) নীতিকে সমর্থন করে, কোনও ব্যক্তি বা রাজনৈতিক দলকে নয়”। এমনই মন্তব্য করলেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। তিনি বলেন, “কংগ্রেস যদি অযোধ্যায় রামমন্দিরের দাবি সমর্থন করত, তাহলে আরএসএস কর্মীরা কংগ্রেসকেই সমর্থন করতেন।”

    কী বললেন সরসংঘচালক (Mohan Bhagwat)

    সরসংঘচালক বলেন, “আমরা কোনও রাজনৈতিক দলকে সমর্থন করি না। আমরা নির্বাচনী রাজনীতিতে অংশ নিই না। সংঘ সমাজকে একত্রিত করার কাজ করে, আর রাজনীতি সমাজকে বিভক্ত করে। আমরা ব্যক্তি বা দলের নয়, নীতির সমর্থক। উদাহরণ হিসেবে বলতে পারি, আমরা অযোধ্যায় রামমন্দির চেয়েছিলাম। তাই আমাদের স্বয়ংসেবকেরা তাঁদের ভোট দিয়েছেন যাঁরা মন্দির নির্মাণের পক্ষে ছিলেন।” তিনি জানান, বিজেপি সেই দাবি মেনে নিয়েছিল। এর পরেই সংঘ প্রধান বলেন, “কংগ্রেস যদি সমর্থন করত, তাহলে আমাদের স্বয়ংসেবকেরা কংগ্রেসকেই ভোট দিতেন।” তিনি বলেন, “আমাদের কোনও একটি নির্দিষ্ট দলের প্রতি বিশেষ অনুরাগ নেই। সংঘের কোনও দল নেই, কোনও দলও আমাদের নয়। আবার সব দলই আমাদের, কারণ তারা ভারতীয় দল। আমরা ‘রাষ্ট্রনীতি’কে সমর্থন করি, ‘রাজনীতি’কে নয়। আমাদের নিজস্ব মত আছে এবং আমরা চাই দেশ একটি নির্দিষ্ট পথে এগিয়ে যাক। যে দল দেশকে সেই পথে নিয়ে যাবে, আমরা তাদেরই সমর্থন করব।”

    আরএসএসে মুসলমানরা

    মুসলমানরা আরএসএসে যোগ দিতে পারেন কি না, এই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে ভাগবত (Mohan Bhagwat) বলেন, “সংঘে কোনও ব্রাহ্মণকে আলাদা করে অনুমতি দেওয়া হয় না, কোনও জাতির মানুষকে আলাদা করে অনুমতি দেওয়া হয় না, কোনও মুসলিমকে আলাদা অনুমতি দেওয়া হয় না, কোনও খ্রিস্টানকেও নয়। বিভিন্ন ধর্মমতের মানুষ, সে তিনি মুসলিমই হোন বা খ্রিস্টান, সংঘে আসতে পারেন, যদি তাঁরা তাঁদের ধর্মীয় পরিচয় সরিয়ে রেখে আসেন। শাখায় আসার সময় সবাইকে ভারত মায়ের সন্তান হিসেবেই আসতে হয়। মুসলিম ও খ্রিস্টানরা শাখায় আসেন, কিন্তু আমরা তাঁদের গণনা করি না (RSS)। আমরা কখনওই জিজ্ঞেস করি না তাঁরা কোন ধর্মের (Mohan Bhagwat)।”

  • Hindus Under Attack: অব্যাহত হিন্দুদের ওপর আক্রমণ, দেখে নেওয়া যাক এ সপ্তাহের ছবিটা

    Hindus Under Attack: অব্যাহত হিন্দুদের ওপর আক্রমণ, দেখে নেওয়া যাক এ সপ্তাহের ছবিটা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত ও বিদেশে হিন্দু এবং হিন্দু ধর্মের ওপর আক্রমণ (Hindus Under Attack) চলছেই। বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে এই নিপীড়ন ধীরে ধীরে এক ধরনের গণহত্যার রূপ নিচ্ছে। দশকের পর দশক ধরে বিশ্ব এই আক্রমণগুলির গভীরতা ও ব্যাপ্তিকে উপেক্ষা করেছে (Roundup Week)। কারণ এর পেছনে রয়েছে ভয়াবহ হিন্দু-বিদ্বেষমূলক মানসিকতা। জোরপূর্বক ধর্মান্তর, জমি দখল, ধর্মীয় উৎসবের ওপর আক্রমণ, মন্দির ও মূর্তি ভাঙচুর, বিদ্বেষমূলক বক্তব্য, যৌন হিংসা থেকে শুরু করে প্রাতিষ্ঠানিক ও আইনি বৈষম্য পর্যন্ত সব ক্ষেত্রেই হিন্দুরা এখন তাদের অস্তিত্বের ওপর ক্রমবর্ধমান আক্রমণ ও অভূতপূর্ব হিন্দু-বিদ্বেষের মুখোমুখি। এক ঝলকে দেখে নেওয়া যাক গত ২৫ অক্টোবর থেকে ১ নভেম্বর পর্যন্ত কী কী ঘটনা ঘটেছে দেশ এবং বিদেশে।

    ভারতের ছবি (Hindus Under Attack)

    প্রথমে দেখে নেওয়া যাক ভারতের ছবিটা। মুজফ্ফরনগরের বুধানা এলাকার একটি ঘটনায় অপহরণ ও ধর্মান্তরের অভিযোগ উঠেছে। তফসিলি জাতির বছর উনিশের এক তরুণীকে এক মুসলমান ব্যক্তি প্রলোভন দেখিয়ে নিয়ে গিয়েছে বলে অভিযোগ। অভিযুক্ত ব্যক্তি মিরাটের পাঞ্চলি বাজার্গ গ্রামের বাসিন্দা। সে বিবাহিত। তার চারটি সন্তানও রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ঘটনাটি বিয়ে আড়াল করে জোরপূর্বক ধর্মান্তর ও ‘লাভ জেহাদে’র উদাহরণ বলেই দাবি স্থানীয়দের একাংশের। এদিকে, কনৌজের একটি গ্রামের বছর সতেরোর এক ছাত্রী সপ্তাহ দুয়েক ধরে নিখোঁজ ছিল। দ্বাদশ শ্রেণির ওই ছাত্রীর ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার পর তাকে উদ্ধার করা হয়। ভাইরাল হওয়া ছবিতে দেখা যায়, হিন্দু ওই অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রীটি বোরখা পরে রয়েছে। তার পাশেই রয়েছে ইমরান নামের এক মুসলমান যুবক।

    বিসর্জনের শোভাযাত্রায় পাথর

    দেবী প্রতিমা বিসর্জনের শোভাযাত্রায় পাথর ছোড়ার ঘটনায় উত্তেজনা ছড়িয়েছে মধ্যপ্রদেশের বেতুল জেলার আমলা শহরে। খবরে প্রকাশ, কালী মূর্তি বিসর্জনের শোভাযাত্রায় পাথর ছোড়া হয়। শোভাযাত্রাটি যখন পীর মঞ্জিল এলাকার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিল, ঠিক তখনই কাছাকাছি দোকানের পিছন দিক থেকে দুষ্কৃতীরা পাথর ছোড়ে। ঘটনার জেরে এলাকায় উত্তেজনা ছড়ায়। সৃষ্টি হয় বিশৃঙ্খলার। সাংকিসা থানা এলাকার তফসিলি জাতির এক পরিবারের বছর পনেরোর কিশোরী নিখোঁজ। পরিবারের অভিযোগ, গ্রামেরই এক মুসলমান যুবক ওই নাবালিকাকে প্রলোভন দেখিয়ে বাড়ি থেকে নিয়ে গিয়েছে। এফআইআর অনুযায়ী, অভিযুক্ত ব্যক্তি কিছুদিন ধরে মেয়েটির সঙ্গে যোগাযোগ রাখছিল। তাকে বাড়ি ছাড়তেও রাজি করিয়েছিল। ঘটনাটি ঘটার পর ওই পরিবার থেকে সোনার গয়না ও নগদ প্রায় ৮০ হাজার টাকাও খোয়া গিয়েছে (Roundup Week) বলে অভিযোগ।

    কিশোরীকে গণধর্ষণ

    পরিবারের দাবি, অভিযুক্তের পরিবারের সদস্যরা আগেই বিষয়টি জানত (Hindus Under Attack)। অভিযোগ পেয়ে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। মধ্যপ্রদেশেরই বালাঘাট জেলার লালবাড়া থানা এলাকায় বছর পনেরোর এক কিশোরীকে গণধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ। ওই হিন্দু কিশোরীকে চারজন মুসলিম, যাদের মধ্যে আবার দু’জন নাবালিকাও রয়েছে, ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ। সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, অভিযুক্তরা প্রথমে ওই কিশোরীর আপত্তিকর ভিডিও তোলে। পরে তা ব্যবহার করে ভয় দেখিয়ে টাকা-পয়সা আদায় করতে থাকে। পুলিশ তিনজনকে আটক করেছে। পলাতক একজনের খোঁজে শুরু হয়েছে তল্লাশি। বিদেশের ছবিটাও খুব একটা আলাদা কিছু নয় (Hindus Under Attack)। আমেরিকার টেক্সাসে হনুমান মূর্তি প্রতিষ্ঠার পর এবং গণেশ চতুর্থীর শোভাযাত্রাকে লক্ষ্য করে সোশ্যাল মিডিয়ায় হিন্দু-বিদ্বেষী আক্রমণ শুরু হয়েছিল। সেই ঘটনার রেশ মিলিয়ে যাওয়ার আগেই এবার ক্যারোলিনায় নির্মীয়মাণ একটি মুরুগন মন্দিরকে ঘিরে নতুন করে হিন্দু- বিদ্বেষ ছড়ানো হচ্ছে বলে অভিযোগ।

    হিন্দুদের বিরুদ্ধে পক্ষপাতমূলক দৃষ্টিভঙ্গি

    প্রসঙ্গত, বেশিরভাগ ঘৃণাজনিত অপরাধের পেছনে থাকে এমন কিছু ধর্মীয় শিক্ষার ব্যাখ্যা ও রাজনৈতিক মতাদর্শ, যেখানে হিন্দুদের বিরুদ্ধে পক্ষপাতমূলক দৃষ্টিভঙ্গি গেঁথে রয়েছে। ইসলামিক দেশগুলিতে হিন্দু-বিদ্বেষের ঘটনা প্রকাশ্যে আসে। কিন্তু ভারতের মতো তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রগুলির বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং জনপরিসরে আরও সূক্ষ্ম এক ধরনের হিন্দু-বিরোধী মনোভাব রয়েছে (Roundup Week)। এটি হিন্দুফোবিয়া এবং ঘৃণাজনিত অপরাধ করার জন্য অনুকূল পরিবেশের সৃষ্টি করে। এই সূক্ষ্ম, অথচ রোজকার বৈষম্য চোখ এড়িয়ে যেতে পারে, যদি না কেউ বর্তমানে থাকা আইন ও কার্যপদ্ধতির ধারাবাহিক বিশ্লেষণ করে (Hindus Under Attack)।

    উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে দীপাবলিতে আতশবাজির ওপর জারি করা নিষেধাজ্ঞার কথা। আপাত দৃষ্টিতে এটি দূষণ-সংক্রান্ত বলে মনে হতে পারে। কিন্তু বৃহত্তর পরিসরে যখন হিন্দু উৎসবগুলির ক্ষেত্রেই এমনতর বিধি-নিষেধ আরোপ করা হয় এবং এসব নিষেধাজ্ঞার নেপথ্য শক্তিশালী যুক্তির অভাব থাকে, তখনই তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রগুলির মুখোশ খুলে পড়ে, বেরিয়ে পড়ে আসল মুখ (Hindus Under Attack)।

  • ISIS: ভারতে হামলার ছক কষার অভিযোগে গুজরাট থেকে গ্রেফতার ৩ আইসিস জঙ্গি

    ISIS: ভারতে হামলার ছক কষার অভিযোগে গুজরাট থেকে গ্রেফতার ৩ আইসিস জঙ্গি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে হামলার পরিকল্পনার অভিযোগে গুজরাট থেকে ৩ আইসিস জঙ্গিকে (ISIS) গ্রেফতার করেছে পুলিশ।  গুজরাট (Gujrat) এটিএস সূত্রে খবর, ধৃত ব্যক্তিরা এক বছর ধরে তাদের রাডারে ছিল এবং অস্ত্র সরবরাহের প্রক্রিয়া চলাকালীন তাদের আটক করা হয়েছে। কাশ্মীরে পহেলগাঁও হামলার পর থেকেই দেশজুড়ে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে সক্রিয় অভিযান চালাচ্ছে প্রশাসন। এই বছরের শুরুতেই ইসলামি জঙ্গি সংগঠন আল-কায়দার আরও ৫ জঙ্গিকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ।

    দু’টি পৃথক মডিউলের সদস্য (ISIS)

    রবিবার আমেদাবাদ থেকে আইসিসের (ISIS) সঙ্গে যুক্ত সন্দেহে যে তিন জঙ্গিকে গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ সারা দেশে জঙ্গি হামলা চালানোর ষড়যন্ত্র করেছে তারা। এটিএস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, “জঙ্গিরা অস্ত্র বিনিময়ের জন্য গুজরাটে এসেছিল এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে হামলার পরিকল্পনাও করেছিল। আটক হওয়া তিন সন্দেহভাজন জঙ্গি দু’টি পৃথক মডিউলের সদস্য। তাদের সম্ভাব্য লক্ষ্যবস্তু কী এবং তারা কোথায় হামলা চালানোর পরিকল্পনা করেছিল, তা জানতে তদন্ত শুরু করেছেন আধিকারিকরা। বিশদ অনুসন্ধানের জন্য সব দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে।”

    পাকিস্তানি হ্যান্ডলারদের সঙ্গে যোগাযোগ!

    এই বছরের শুরুতে গুজরাট (Gujrat) এটিএস ইসলামি সন্ত্রাসবাদী সংগঠন আল-কায়েদার (AQIS) পাঁচ সদস্যকে গ্রেফতার করেছিল। যার মধ্যে বেঙ্গালুরুর এক মহিলাও ছিল। জানা গিয়েছে, পাকিস্তানি হ্যান্ডলারদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে একটি অনলাইন জঙ্গি মডিউল পরিচালনা করছিল সে। ধৃতদের নাম ফারদিন শেখ, সইফুল্লা কুরেশি, মহম্মদ ফাইক এবং জিশান আলি। গত ২২ জুলাই সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে বিদ্বেষমূলক মতাদর্শ প্রচারের অভিযোগে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছিল। প্রধান অভিযুক্ত জিশান আলির কাছ থেকে একটি পিস্তল এবং তাজা গুলিও উদ্ধার করা হয়েছে।

    গুজরাট এটিএস সূত্রে জানা গিয়েছে, জিজ্ঞাসাবাদের সময় প্রকাশিত তথ্যের ভিত্তিতে নয়ডায় জিশান আলির বাসভবনে একটি অভিযানের সময় অস্ত্র বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল। পুলিশ সুপার বীরজিৎ সিংহ পারমারের নেতৃত্বে পুলিশ অফিসার নিখিল ব্রহ্মভট্ট এবং এআর চৌধুরীর নেতৃত্বে এই অভিযান চলে।

    এই গোষ্ঠীর (ISIS) বিরুদ্ধে ‘গাজওয়া-ই-হিন্দে’র নামে হিংসাকে উস্কে দেওয়া, ভারতের নির্বাচিত সরকারের বিরুদ্ধে সশস্ত্র বিদ্রোহের ডাক দেওয়া এবং অমুসলিমদের লক্ষ্য করে হিংসাত্মক কর্মকাণ্ডে উৎসাহিত করার অভিযোগ রয়েছে। ১৯৬৭ সালের বেআইনি কার্যকলাপ (প্রতিরোধ) আইন (UAPA) এবং ২০২৩ সালের ভারতীয় ন্যায় সংহিতার বিভিন্ন ধারার অধীনে আইনি ব্যবস্থা শুরু করা হয়েছে।

LinkedIn
Share