Tag: Bengali news

Bengali news

  • Budget Textile Industry: বাংলাদেশের হারানো বস্ত্রশিল্পের বাজার ধরতে ময়দানে ভারত, বাজেটে ইঙ্গিত

    Budget Textile Industry: বাংলাদেশের হারানো বস্ত্রশিল্পের বাজার ধরতে ময়দানে ভারত, বাজেটে ইঙ্গিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার বাজেট পেশ (Budget Textile Industry) করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। বাজেটে বস্ত্রশিল্পের (Bangladesh) জন্য বড় ধরনের বুস্ট ঘোষণা করেছেন। গত অর্থবর্ষের চেয়ে এবার এই খাতে বাজেট বৃদ্ধি করা হয়েছে ১৯ শতাংশ। এবার বরাদ্দ করা হয়েছে ৫ হাজার ২৭২ কোটি টাকা। গত অর্থবর্ষে এর পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৪১৭.০৩ কোটি টাকা। দেশে তুলোর উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে পাঁচ বছরের তুলো মিশন ঘোষণা করেছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে বিশেষ করে অতিরিক্ত লম্বা প্রধান তুলোর উৎপাদন স্থবিরতার সমস্যার সমাধান করার পরিকল্পনা করা হয়েছে।

    বস্ত্র মন্ত্রণালয়ের বক্তব্য (Budget Textile Industry)

    বস্ত্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ‘‘এই মিশনের অধীনে (Bangladesh) কৃষকদের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদান করা হবে। এটি কৃষকদের আয় বৃদ্ধি করবে এবং গুণমানসম্পন্ন তুলোর স্থিতিশীল সরবরাহ নিশ্চিত করবে।’’ প্রসঙ্গত, ভারতের ঐতিহ্যবাহী বস্ত্রশিল্পকে পুনরুজ্জীবিত করার এই প্রচেষ্টা এমন একটা সময়ে এসেছে, যখন দেশে তুলো উৎপাদনে উদ্বৃত্ত নেই। বর্তমানে, ভারত প্রতি হেক্টরে ৪৫০ কিলোগ্রাম তুলো উৎপাদন করে, যা বৈশ্বিক গড় ৮০০ কিলোগ্রামের তুলনায় অনেক কম।

    বাংলাদেশে ডামাডোলের বাজার

    বাংলাদেশে চলছে ডামাডোলের বাজার। তার জেরে বন্ধ হয়ে গিয়েছে বস্ত্রশিল্পের বহু প্রতিষ্ঠান। ওয়াকিবহালের মতে, সেই সুযোগটাকেই কাজে লাগাতে চাইছে ভারত। বস্ত্রশিল্পে বাংলাদেশের খ্যাতি বিশ্বজোড়া। মসলিন থেকে শুরু করে জিনস ও অন্যান্য পোশাকের চাহিদা তামাম বিশ্বেই তুঙ্গে। বিদেশের বহু ব্যবসায়ীই লগ্নি করেন বাংলাদেশের বস্ত্র কারখানাগুলিতে। গত ৫ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে বাংলাদেশ ছেড়ে পালান আওয়ামি লিগ সুপ্রিমো শেখ হাসিনা। তার পর থেকে কার্যত দেশে চলছে অব্যবস্থা। ডামাডোলের বাজারে কাঁচামালের দাম আকাশছোঁয়া। ব্যবসায়ীরা যেমন খুশি জিনিসপত্রের দাম হাঁকাচ্ছেন। গত অক্টোবরে বস্ত্র শ্রমিকদের প্রতিবাদে (Budget Textile Industry) কার্যত রণক্ষেত্র হয়ে ওঠে ঢাকা। পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হন দুই শ্রমিক। পড়শি দেশের এই অস্বাস্থ্যকর পরিস্থিতিই ভারতের বস্ত্রশিল্পের বাজারকে আরও চাঙা করছে।

    বাংলাদেশে সংকট

    প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশের (Bangladesh) চলমান রাজনৈতিক সংকট ভারতের পোশাক শিল্পকে রফতানি বৃদ্ধি করে সমৃদ্ধ হতে সাহায্য করছে। বাংলাদেশ একসময় বিশ্বে দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক রফতানিকারক দেশ ছিল। তবে অর্থনৈতিক সংকট, বিদ্যুৎ সংকট এবং হিংসার কারণে দেশটির পোশাক শিল্প অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে। শেখ হাসিনা নেতৃত্বাধীন সরকারের পতনের পর, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, ফ্রান্স, স্পেন, ইতালি, নেদারল্যান্ডস ইত্যাদি দেশে তুলোর রফতানি বাড়ানোর সুযোগ পেতে পারে ভারত।

    পোশাক শিল্পের ক্ষতি

    রাজনৈতিক অস্থিরতা বাংলাদেশের পোশাক শিল্পকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। ফলে আমদানিকারক দেশগুলি বিকল্প সরবরাহকারীদের সন্ধান করছে। এর ফলে, ভারত এই পরিবর্তনের অন্যতম প্রধান সুবিধাভোগী দেশ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। দেশটির টেক্সটাইল ও পোশাক রফতানি বৃদ্ধি পেয়েছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে নভেম্বরের মধ্যে ভারতের মার্কিন বাজারে পোশাক রফতানি ৪.২৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৪.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে। বাংলাদেশের মার্কিন বাজারে রফতানি ০.৪৬ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ৬.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে নেমে এসেছে।

    ভারতের টেক্সটাইল শিল্প

    এদিকে, ভারত সরকার টেক্সটাইল শিল্পকে শক্তিশালী করতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে আর্থিক সহায়তা দান, কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতির ওপর শুল্ক হ্রাস, এবং স্থানীয় উৎপাদনকে উৎসাহিত করার উদ্যোগ নেওয়া (Bangladesh)। ১লা ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত অর্থনৈতিক সমীক্ষা অনুসারে, ভারত বিশ্বব্যাপী টেক্সটাইল ও পোশাক রফতানিতে ষষ্ঠ বৃহত্তম দেশ, যা দেশের মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদন (GDP), শিল্প উৎপাদন এবং রফতানিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে (Budget Textile Industry)।

    রফতানির খতিয়ান

    ২০২৩ সালে ভারত ৩৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের টেক্সটাইল পণ্য রফতানি করেছে, যেখানে পোশাক খাত রফতানি আয়ের ৪২ শতাংশ অংশ নিয়েছে। এরপরে ৩৪ শতাংশ ছিল কাঁচামাল ও আধা-সমাপ্ত সামগ্রী এবং ৩০ শতাংশ ছিল সমাপ্ত পোশাক নয় এমন সামগ্রী। ইউরোপ ও আমেরিকা মিলে ভারতের পোশাক রফতানির প্রায় ৬৬ শতাংশ দখল করেছে। ৫৮ শতাংশ সমাপ্ত পোশাক ছাড়া অন্যান্য সামগ্রী এবং ১২ শতাংশ কাঁচামাল ও আধা-সমাপ্ত সামগ্রী রফতানির অংশীদার হয়েছে। অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ দেশগুলির মধ্যে আমেরিকা এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত অন্তর্ভুক্ত। সমীক্ষায় উল্লেখ করা হয়েছে, ২০২০ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে কোভিড-১৯ অতিমারির সময়েও ভারতের টেক্সটাইল রফতানি স্থিতিশীল ছিল।

    ২০২৪ সালে কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছিল, ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতের টেক্সটাইল শিল্প ৩৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছবে এবং এতে ৩.৫ কোটি কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। ১লা ফেব্রুয়ারি সংসদে বাজেট পেশ করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। মধ্যবিত্ত শ্রেণির সুবিধার (Bangladesh) কথা মাথায় রেখে তৈরি এই বাজেটের মধ্যে কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, আইন-শৃঙ্খলা, অর্থনীতি, ব্যবসা, পরিকাঠামো-সহ বিভিন্ন খাতে উন্নতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব ও পরিকল্পনা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে (Budget Textile Industry)।

  • Budget 2025: ৮-১২ লাখ আয়ে ১০% ট্যাক্স ধার্য হলে, কীভাবে ১২ লক্ষ পর্যন্ত কর-মুক্ত আয়? রইল ব্যাখ্যা

    Budget 2025: ৮-১২ লাখ আয়ে ১০% ট্যাক্স ধার্য হলে, কীভাবে ১২ লক্ষ পর্যন্ত কর-মুক্ত আয়? রইল ব্যাখ্যা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পয়লা ফেব্রুয়ারি বাজেট পেশ করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Budget 2025)। তাঁর এই বাজেটে স্বস্তি পেয়েছেন মধ্যবিত্তরা। ১২ লাখ টাকা পর্যন্ত আয়ে কোনও কর (Income Tax Slab) দিতে হবে না বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। তার পরেই উঠছে প্রশ্ন, তাহলে ৪ থেকে ৮ লক্ষ টাকার আয়ে ৫ শতাংশ এবং ৮ থেকে ১২ লাখে যে ১০ শতাংশ কর দেওয়ার কথা বলা হচ্ছে, তা কীসের? সেক্ষেত্রে, কীভাবে কর-মুক্ত সম্ভব?

    স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন (Budget 2025)

    নয়া কর ব্যবস্থায়, বেতনভোগীদের ক্ষেত্রে ১২ লাখ টাকার ওপর ৭৫ হাজার টাকা স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন হিসেবে আয়ের ওপর কোনও কর দিতে হবে না। যদিও সরকারের দেওয়া পরিসংখ্যান থেকে জানা গিয়েছে, ৪ লাখ টাকা থেকে ৮ লাখ টাকা রোজগারে ৫ শতাংশ, ৮ থেকে ১২ লাখ টাকা পর্যন্ত ট্যাক্সের পরিমাণ ১০ শতাংশ, ১২ থেকে ১৬ লাখ টাকা পর্যন্ত আয়ে ট্যাক্স দিতে হবে ১৫ শতাংশ। ১৬ লক্ষ টাকা থেকে ২০ লক্ষ টাকাপর্যন্ত আয়ে ট্যাক্স দিতে হবে ২০ শতাংশ, ২০ লক্ষ টাকা থেকে ২৪ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ে ট্যাক্স দিতে হবে ২৫ শতাংশ। এবং ২৪ লক্ষ টাকার উপরে বার্ষিক আয়ের উপর ৩০ শতাংশ কর দিতে হবে সবাইকে৷

    আইনের ৮৭এ ধারা

    আমজনতার প্রশ্ন হল, বার্ষিক ১২ লক্ষ আয়ের উপর কোনও ট্যাক্স না থাকলে, ৪ থেকে ৮ লক্ষের উপর ৫ শতাংশ এবং ৮ থেকে ১২ লক্ষের উপর ১০ শতাংশ ট্যাক্স তাহলে দেখানো হচ্ছে কেন? বিষয়টা অনেকের কাছেই গোলমেলে লাগছে। তাই প্রয়োজন ব্যাখ্যার। সরকার যে ছাড়ের আইন করেছে, তা আইনের ৮৭এ ধারায়। এর অর্থ হল, আপনার আয়ের মোট ট্যাক্স যদি কোনও স্ল্যাব অনুযায়ী গণনা করা হয়, তাহলে করদাতা কিছু ছাড় পাবেন। বিষয়টা ভালো করে বোঝা যাক। যদি কারও বার্ষিক আয় ৪ থেকে ৮ লাখ টাকার মধ্যে হয়, তাহলে ওই ব্যক্তির ট্যাক্স হবে ২০ হাজার টাকা। বার্ষিক আয় ৮ থেকে ১২ লাখ টাকা হলে, কর দিতে হবে ৪০ হাজার টাকা। সব মিলিয়ে মোট কর হয় ৬০ হাজার টাকা। এবার ৮৭এ-এর আওতায় ১২ লাখ টাকার বার্ষিক আয়ের ওপর কর রিবেট বাড়িয়ে করা হয়েছে ৬০ হাজার টাকা। অর্থাৎ, কোনও ব্যক্তির বার্ষিক আয় ৪ থেকে ৮ লাখ বা বার্ষিক ৮ থেকে ১২ লাখ টাকা হয়, তাঁকে কোনও ট্যাক্স দিতে হবে না। এটাই হল ট্যাক্স রিবেট (Budget 2025)।

    প্রশ্ন হল, ট্যাক্স রিবেট কী? ট্যাক্স রিবেট হল একটি গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক আইন, যা করদাতাদের রোজগারের ওপর ধার্য কর থেকে ত্রাণ হিসেবে দেওয়া হয়। এই আইনটি তাঁদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, যাঁদের বার্ষিক আয় একটি নির্দিষ্ট সীমার নীচে (Income Tax Slab)। ভারতে এই বিধানটিই আসে আয়কর আইনের ৮৭এ ধারায় (Budget 2025)।

  • Labour Code: শ্রম সংস্কারের দিকে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ, ১ এপ্রিল থেকে দেশে চালু হচ্ছে নতুন শ্রম-বিধি!

    Labour Code: শ্রম সংস্কারের দিকে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ, ১ এপ্রিল থেকে দেশে চালু হচ্ছে নতুন শ্রম-বিধি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রম সংস্কারের দিকে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ করতে প্রস্তুত ভারত (India)। ৩১ মার্চের মধ্যেই শ্রম কোড চূড়ান্ত হওয়ার কথা। এটি চূড়ান্ত হয়ে গেলে ১ এপ্রিল থেকে চারটি শ্রম কোড বা শ্রম-বিধি (Labour Code) বাস্তবায়নের পথ প্রশস্ত হতে পারে। কেন্দ্র ও রাজ্যের শ্রমমন্ত্রকের কর্তাদের একটি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে কোডগুলির অধীনে বিধি প্রণয়নের অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এটাই বহু প্রতীক্ষিত শ্রম আইন সংস্কারের শেষ ধাপ।

    শ্রমমন্ত্রকের কর্তাদের বৈঠক (Labour Code)

    বৈঠকে উল্লেখ করা হয়েছে, ১৮টিরও বেশি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল ইতিমধ্যেই বেশিরভাগ সংস্কার কার্যকর করেছে। আর ৩২টিরও বেশি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল খসড়া বিধিগুলি প্রকাশ করেছে। অবশিষ্ট রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে এ ব্যাপারে সন্তোষজনক অগ্রগতি হয়েছে। ৩৬টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলই ৩১ মার্চের মধ্যে সমন্বিত খসড়া বিধির প্রি-পাবলিকেশন সম্পন্ন করবে বলে আশা করা হচ্ছে। এটা হলেই শ্রম কোডগুলির সর্বভারতীয় বাস্তবায়ন নিশ্চিত হবে। উচ্চ পর্যায়ের ওই বৈঠক হয়েছে দুদিন ধরে। সভাপতিত্ব করেন কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য। বৈঠকে  বৃহত্তর শ্রম সংস্কারগুলির ওপরও গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে গিগ এবং প্ল্যাটফর্ম কর্মীদের নীতিগুলিও অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।

    মন্ত্রীর আহ্বান

    শ্রমিকদের কল্যাণ ও শিল্প প্রবৃদ্ধির মধ্যে সামঞ্জস্য বজায় রাখার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন মন্ত্রী। শ্রম সংস্কারের বিষয়ে রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে সেরা অনুশীলনগুলি ভাগ করার আহ্বানও জানান তিনি। মাণ্ডব্য উল্লেখ করেন, শ্রমবাজারের চাহিদা ও সরবরাহের মধ্যে সামঞ্জস্য আনার জন্য সরকার বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করছে। এর মধ্যে রয়েছে ন্যাশনাল ক্যারিয়ার সার্ভিস (NCS) পোর্টাল এবং মডেল ক্যারিয়ার সেন্টারস (MCCs)। এগুলি কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়াতে সহায়ক হবে।

    বৈঠকের সময়, মন্ত্রী ই-শ্রমের উদ্যোগের (Labour Code) অধীনে রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলোর মাইক্রোসাইট এবং অকুপেশনাল শর্টেজ ইনডেস্ক চালু করেন। ই-শ্রম মাইক্রোসাইটগুলি জাতীয় ই-শ্রম ডাটাবেসের সঙ্গে সংযুক্ত থাকবে। এতে অসংগঠিত শ্রমিকদের জন্য নিবন্ধন প্রক্রিয়া সহজ হবে।

    অন্যদিকে, অকুপেশনাল শর্টেজ ইনডেস্ক শ্রমবাজারের প্রবণতা বিশ্লেষণ করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে, যা নীতি নির্ধারক এবং নিয়োগকারীদের দক্ষতার ঘাটতি চিহ্নিত করতে এবং চাকরি প্রার্থীদের দক্ষতাকে শিল্পের চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য করতে সহায়তা করবে (India)। এর ফলে সারা দেশে কর্মসংস্থানের ফল উন্নত হবে (Labour Code)।

  • Maha Kumbh 2025: আইআইটির প্রাক্তনী, রতন টাটার চাকরি ছেড়ে সন্ন্যাস নিয়েছেন জয়শঙ্কর

    Maha Kumbh 2025: আইআইটির প্রাক্তনী, রতন টাটার চাকরি ছেড়ে সন্ন্যাস নিয়েছেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইআইটির প্রাক্তনী। টাটায় মোটা অঙ্কের চাকরি। ঘুরে এসেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। তবে এসব তাঁকে টানেনি। তাই চাকরি ছেড়ে নিয়েছেন সন্ন্যাস (Acharya Jaishankar Narayanan)। গেরুয়া পোশাক পরে গলায় ঝুলিয়েছেন রুদ্রাক্ষের মালা। তিনিও এসেছেন উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজের গঙ্গা-যমুনা-সরস্বতীর ত্রিবেণী সঙ্গমে (Maha Kumbh 2025) ডুব দিতে। আইআইটির প্রাক্তনী এই সন্ন্যাসীর নাম আচার্য জয়শঙ্কর।

    আইআইটি পাশ করে চাকরি (Maha Kumbh 2025)

    আইআইটি বারাণসী থেকে পাশ করে চাকরি নিয়েছিলেন মার্কিন মুলুকের নামী সংস্থায়। বেশ কিছুদিন চাকরি করেছেন রতন টাটার সংস্থায়ও। সেই মোটা মাইনের চাকরিও হেলায় ছেড়ে দিয়েছেন জয়শঙ্কর। দীক্ষা নিয়েছেন সন্ন্যাস ধর্মে। পার্থিব সুখ ছেড়ে কেন অপার্থিবের সন্ধানে? জয়শঙ্কর বলেন, “হৃষিকেশে স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতীর সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছিল। তখনই বেদান্তের সংস্পর্শে আসি।” বেদান্তর আত্মমোক্ষ ও চিরন্তন সুখের দর্শন জয়শঙ্করকে গভীরভাবে প্রভাবিত করে। তিনি বলেন, “জাগতিক সাফল্যলাভের পরেও আমি দেখেছি ভারত ও আমেরিকা দুদেশের মানুষই অসুখী। আসল সুখ এই বস্তুগত পৃথিবীতে মেলে না। বেদান্তে যে আত্মজ্ঞান ও আত্মোপলব্ধির উল্লেখ রয়েছে। তাই প্রকৃত আনন্দ এনে দিতে পারে (Maha Kumbh 2025)।”

    কী বললেন জয়শঙ্কর?

    জয়শঙ্কর বলেন, “জগতে আমরা যে আনন্দ পেয়ে থাকি, তার মধ্যে আনন্দের সঙ্গে বেদনাও মিশে থাকে। আনন্দ কিছুদিন পরে উবে যায়। কিন্তু তখনও দুঃখ রয়ে যায়। আনন্দ-বেদনার এই মিলন-বিচ্ছেদ, আসা-যাওয়া লেগেই থাকে। এই অবস্থায় টাইম ও স্পেসের বাইরে যে জগৎ, তাই আমাদের শাস্বত সুখ এনে দিতে পারে। ধর্মগ্রন্থে একথাই লেখা আছে। বেদান্তেরও সার কথা এটাই।”

    তিনি বলেন, “ধর্মগ্রন্থ বলে, মানুষ অনন্ত। মানুষই সকল জ্ঞানের সার। এই ধারণা অর্জন করতে পারলেই সত্যিকারের সুখ লাভ সম্ভব।” জয়শঙ্কর বলেন, “ধর্মই আমাদের প্রথম পুরুষার্থ, প্রথম লক্ষ্য। ধর্ম ছাড়া মোক্ষলাভ অসম্ভব। আমরা যাই করি না কেন, সব কিছু ধর্মের সঙ্গে সংলগ্ন থাকা উচিত।” তিনি বলেন, “আমি ১৯৯৫ সালে ভারতে ফিরে আসি এবং গুরুকুলমের আবাসিক কোর্সে যোগদান করি। এবং বেদান্ত শিখতে শুরু করি (Acharya Jaishankar Narayanan)। গত ২০ বছর ধরে আমি বেদান্ত ও সংস্কৃত শেখাচ্ছি (Maha Kumbh 2025)।”

  • VHP: ‘মহাকুম্ভের সঙ্গে কোনও তুলনাতেই আসে না হজ’, পরিসংখ্যান তুলে দাবি ভিএইচপির

    VHP: ‘মহাকুম্ভের সঙ্গে কোনও তুলনাতেই আসে না হজ’, পরিসংখ্যান তুলে দাবি ভিএইচপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মৌনী অমাবস্যায় পদদলিত হয়ে মহাকুম্ভে (Mahakumbh) বেশ কয়েকজন ভক্তের মৃত্যু ঘটে। এই ঘটনার পরেই বেশ কিছু হিন্দু বিরোধী শক্তি কুম্ভ মেলার ব্যবস্থাপনা নিয়ে অভিযোগ তোলে, এমনটাই দাবি বিশ্ব হিন্দু পরিষদের। এর পরে গত ৩১ জানুয়ারি বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (VHP), সেই সমস্ত হিন্দু বিরোধী শক্তির বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ জানায়, যারা মহাকুম্ভের ব্যবস্থাপনাকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে নিশানা করেছিল। প্রসঙ্গত, প্রয়াগরাজে ১৪৪ বছর পরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে মহাকুম্ভ। কোটি কোটি ভক্ত হাজির হচ্ছেন পুণ্যস্নান করতে। যোগী আদিত্যনাথ সরকারের এমন নিঁখুত ব্যবস্থাপনার ভূয়সী প্রশংসা করে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (VHP)। একইসঙ্গে সমাজ মাধ্যমে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের কর্মীরা মহাকুম্ভের সঙ্গে হজের একাধিক পার্থক্যও সামনে আনেন। বিবৃতি জারি করে ভিএইপি বলে, গতবারের হজে ১,৩০০-এর বেশি মৃত্যু ঘটে।

    হজের সঙ্গে তুলনা চলে না কুম্ভের (VHP)

    বিশ্ব হিন্দু পরিষদ সেই সমস্ত মন্তব্যকে চূড়ান্তভাবে নিন্দা করে যেগুলি উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে করা হয়েছিল শুধুমাত্র মহাকুম্ভের বিরোধ করার জন্য। প্রসঙ্গত, এই বিতর্ক তখনই শুরু হয়েছিল, যখন সমাজমাধ্যমে বেশ কিছু হিন্দু-বিরোধী শক্তি তুলনা টানে মহাকুম্ভের সঙ্গে হজের। সেখানে হজের ব্যবস্থাপনাকে নিঁখুত বলা হয়। তখনই সরব হয় বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। বিশ্ব হিন্দু পরিষদ এরপরই ঘোষণা করে যে হজ হল একটি ছোটখাটো তীর্থ অনুষ্ঠান। মহাকুম্ভের সঙ্গে এর কোনওভাবেই তুলনা চলে না।

    মহাকুম্ভে বার্তা দেওয়া হয় মানব কল্যাণের (VHP)

    ভিএইচপি জানিয়েছে, মহাকুম্ভে এই কয়েকদিনেই কোটি কোটি ভক্ত হাজির হয়েছেন। প্রয়াগরাজের পবিত্র সঙ্গমে তাঁরা ডুব দিয়েছেন, অমৃত স্নান করেছেন। এর সঙ্গে কোনও তুলনাই হয় না হজের। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের তরফ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বলা হয় যে মহাকুম্ভ হল মানব কল্যাণের জন্য অনুষ্ঠিত পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ইভেন্ট। ত্রিবেণী সঙ্গমে স্নানের পরে একজন ব্যক্তি মানব কল্যাণের জন্য সংকল্প নেয়। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের তরফ থেকে জানানো হয়, এর সঙ্গেই তুলনা করা হচ্ছে হজের। বিশ্ব হিন্দু পরিষদ জানিয়েছে, মহাকুম্ভে যে ধরনের নিরাপত্তা এবং স্বাস্থ্যের ব্যবস্থাপনা করতে পেরেছে যোগী আদিত্যনাথ সরকার, তার সঙ্গে কোনওভাবেই তুলনা চলে না হজের তীর্থযাত্রীদের।

    দূর্দান্ত ব্যবস্থাপনা মহাকুম্ভে (VHP)

    এনিয়ে পরিসংখ্যানও সামনে এনেছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। ওই পরিসংখ্যান অনুযায়ী তারা জানিয়েছে যে, গত হজযাত্রাতে ১,৩০০ জনের মৃত্যুর খবর সামনে এসেছে। এখানেই প্রশ্ন তোলে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। তাদের মতে, মহাকুম্ভে কি একজন ব্যক্তি আছেন? যিনি ক্ষুধায় নিহত হয়েছেন? যিনি তৃষ্ণায় নিহত হয়েছেন? যিনি সঠিক সময় ওষুধ পাননি বলে নিহত হয়েছেন? এমন এ কজনও নেই। বিশ্ব হিন্দু পরিষদ জানিয়েছে, এই ঘটনাই প্রমাণ করছে যে কতটা সুষ্ঠুভাবে ও শান্তিপূর্ণভাবে মহাকুম্ভ অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

    কী বলছেন সংগঠনের জাতীয় মুখপাত্র

    বিশ্ব হিন্দু পরিষদের জাতীয় মুখপাত্র হলেন বিনোদ বনসল। তিনি উত্তরপ্রদেশের সরকারের ভূয়সী প্রশংসা করেন মহাকুম্ভের অভূতপূর্ব আয়োজনের জন্য। যেভাবে কুইক রেসপন্স টিম তৈরি রেখেছেন যোগী আদিত্যনাথ সরকার, সে কথাও তুলে ধরেন বিনোদ বানসল। শুধুমাত্র যোগী আদিত্যনাথের ব্যবস্থাপনার জন্যই কোটি কোটি ভক্ত পবিত্র সঙ্গমস্থলে ডুব দিয়ে আবার তাঁরা পুণ্য অর্জন করে নিজেরা নিজেদের বাড়ি নিরাপদে ফিরে যেতে পারছেন। এমনটাই দাবি বিনোদের।

    প্রতিদিন চারশো ট্রেন ঢুকছে প্রয়াগরাজে

    বিশ্ব হিন্দু পরিষদের জাতীয় মুখপাত্র আরও জানিয়েছেন, চারশোর ওপরে ট্রেন প্রতিদিন ঢুকছে প্রয়াগরাজে। এই প্রত্যেকটা ট্রেন ভক্তদের ভিড়ে ঠাসা। এছাড়াও বাসে করে, গাড়িতে করে ভক্তরা ঢুকছেন এবং সমস্ত কিছু ব্যবস্থাপনা অভূতপূর্বভাবে তৈরি করা হয়েছে। একইসঙ্গে সেই সমস্ত ভক্তদের প্রশংসাও করেন বিনোদ বানসল যাঁরা নিজেদের ব্যস্ততার মধ্যেও মহাকুম্ভে হাজির হচ্ছেন। এতেই বোঝাই যাচ্ছে যে ত্রিবেণী সঙ্গমের আধ্যাত্মিকতার গুরুত্ব ঠিক কতটা!

    কেন এক নয় হজ ও কুম্ভ?

    বিশ্ব হিন্দু পরিষদের ওই মুখপাত্রের মতে, মহাকুম্ভ এবং হজ- এই দুটো কখনও এক নয় এবং এর মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। পার্থক্যের কারণ হল, সেবা, ব্যবস্থাপনা ও মানবকল্যাণের উদ্দেশ্য, যা কুম্ভে আছে, হজে নেই। এমনটাই মত বিশ্ব হিন্দু পরিষদের মুখপাত্রের। হজে যেখানে মাত্র কয়েক লক্ষ মানুষের সমাগম হয়, সেখানে মহাকুম্ভে ৪০ কোটি জনসমাগম হচ্ছে। তাহলে, কী করে তা এক হতে পারে? প্রশ্ন ভিএইচপির। প্রসঙ্গত, উত্তরপ্রদেশের সরকার মৌনী অমাবস্যায় যে দুর্ঘটনা ঘটে তারপর থেকে যথেষ্ট তৎপর হয়ে ওঠে এবং বিভিন্ন ব্যবস্থা তারা গ্রহণ করে। এই ঘটনার জন্য ৩ জন সদস্যের একটি বিচারবিভাগীয় কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশন তদন্ত করবে যে পদদলিত হয়ে মানুষগুলির মৃত্যুর কারণ ঠিক কী? তারপরে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপও করবে তারা।

  • Maha Kumbh 2025: বসন্ত পঞ্চমীর ভোরেই সঙ্গমে পবিত্র ডুব ১৭ লাখ ভক্তের, সংখ্যা ছাড়াতে পারে ৫ কোটি

    Maha Kumbh 2025: বসন্ত পঞ্চমীর ভোরেই সঙ্গমে পবিত্র ডুব ১৭ লাখ ভক্তের, সংখ্যা ছাড়াতে পারে ৫ কোটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বসন্ত পঞ্চমীর (Basant Panchami) পুণ্য তিথিতে সোমবার ভোরেই ১৭ লাখেরও বেশি ভক্ত ইতিমধ্যে ডুব দিয়েছেন প্রয়াগরাজের পবিত্র ত্রিবেণী সঙ্গমে। সোমবার ভোর চারটে থেকে ভক্তদের প্রচুর পরিমাণে লাইন দেখা যায় এবং তাঁরা অমৃত স্নান শুরু করেন মহাকুম্ভ মেলাতে (Maha Kumbh 2025)। সকাল সাড়ে সাতটার রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৩টি আখড়া, যেমন মহানির্বানী, অটল জুনা ও নিরাঞ্জনী ইত্যাদি, প্রত্যেকটি আখড়া পবিত্র স্নান সেরেছে ত্রিবেণী সঙ্গমে। সকাল নটার রিপোর্ট অনুযায়ী, ৬২ লক্ষ পুণ্যার্থী স্নান সেরেছেন। উত্তরপ্রদেশ সরকার সূত্রে খবর, শুধুমাত্র সোমবারই ৫ কোটি ভক্তের আগমন ঘটতে পারে কুম্ভে।

    নিয়ন্ত্রণ করেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Maha Kumbh 2025)

    সন্ন্যাসীদের ওপরে পুষ্প বৃষ্টি করা হয় বসন্ত পঞ্চমী তিথির অমৃত স্নানে। সোমবার ভোর থেকেই একদম তদারকি শুরু করেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। নিজের কন্ট্রোল রুমে বসে থেকেই তিনি পুরোটা দেখভাল করেন। উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে হাজির ছিলেন উচ্চপদস্থ পুলিশ আধিকারিকরা। তাঁরাই প্রয়োজনীয় নির্দেশিকা দেন। জনসমাগম নিয়ন্ত্রণের জন্য ‘অপারেশন ১১’ চালু করেছে। মূলত, বিপুল জনসমাগম নিয়ন্ত্রণে করা ১১টি বিশেষ পদক্ষেপ। এই পরিকল্পনাটি মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের কঠোর নির্দেশনায় প্রস্তুত করা হয়েছে, যার মাধ্যমে ভক্তদের নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং জনসমাগমে অস্বস্তি দূর করার লক্ষ্যে বিভিন্ন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এই কারণেই গোটা বসন্ত পঞ্চমী তিথির অমৃত স্নান একদম সর্বাঙ্গ সুন্দরভাবে সম্পন্ন হচ্ছে।

    মহাকুম্ভের অফিসিয়াল এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট

    বসন্ত পঞ্চমীর স্নানের পরে মহাকুম্ভের (Maha Kumbh 2025) অফিসিয়াল এক্স হ্যান্ডেল থেকে লেখা হয়, অমৃত স্নান শুরু হয়েছে বিভিন্ন ঘাটে, নাগা সাধুরা স্নান করছেন, বিশ্বাস আস্থা ও ভক্তি নিয়ে। ত্রিবেণী সঙ্গম সাক্ষী থাকছে প্রাচীন ভারতীয় সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যের।

    প্রত্যেকটি আখড়ার জন্য সময় বরাদ্দ করা হয় ৪০ মিনিট

    বসন্ত পঞ্চমীর স্নানে অতিরিক্ত প্রচুর পরিমাণে পুলিশ কর্মী মোতায়ন করা হয়েছিল। এক্ষেত্রে যোগী আদিত্যনাথ সরকার নিয়ম নিয়ে নিয়েছিল ‘জিরো এরর’-র। অর্থাৎ কোনও ভুল নয়। বসন্ত পঞ্চমীর অমৃত স্নানে প্রত্যেকটি আখড়ার জন্য সময় বরাদ্দ করা হয় ৪০ মিনিট। জানা গিয়েছে, মহানির্বানী এবং অটল আখড়া স্নান করতে যায় ঠিক ভোট চারটে নাগাদ এবং পাঁচটা চল্লিশে দুই আখড়া ফিরে আসে।

    পদদলিত হওয়ার ঘটনার পরেই বসন্ত পঞ্চমীর অমৃত স্নান

    প্রসঙ্গত, মৌনী অমাবস্যার স্নানেই কুম্ভ মেলায় (Maha Kumbh 2025) দুর্ঘটনা ঘটে গিয়েছিল। এখনও পর্যন্ত পদদলিত হয়ে ৩০ জন ভক্তের মৃত্যুর খবর সামনে এসেছে। তারপরেই ছিল বসন্ত পঞ্চমীর অমৃত স্নান। তবে এদিন তা ভালোভাবেই সম্পন্ন হচ্ছে।

  • Delhi Vote: দিল্লি নির্বাচনে ঘরে বসে ভোট দিলেন ৬,৯৮০ জন ভোটার

    Delhi Vote: দিল্লি নির্বাচনে ঘরে বসে ভোট দিলেন ৬,৯৮০ জন ভোটার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কড়া নাড়ছে দিল্লির বিধানসভা নির্বাচন (Delhi Vote)। ভোট ঘিরে তুঙ্গে চলছে প্রস্তুতি। গত শনিবারই নির্বাচন কমিশন জানিয়েছিল, দিল্লিতে এবারের ভোটে ঘর থেকেই ভোটাধিকার প্রয়োগের আবেদন জানিয়েছে ৭ হাজার ৫৫২ জন ভোটার। ঘরে বসেই ভোট দিতে পারবেন ৮৫ বছরের ঊর্ধ্ব প্রবীণ নাগরিক ও বিশেষভাবে সক্ষম ব্যক্তিরা। তথ্য বলছে, গত ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত ইতিমধ্যেই ঘর থেকে ভোটারদের ৯২ শতাংশই ভোট দিয়ে ফেলেছেন। তাঁদের মধ্যে ৫,৯৮২ জন প্রবীণ নাগরিক ও ৯৯৮ জন বিশেষভাবে সক্ষম ভোটার (Delhi Vote)।

    ২০৬টি নির্বাচনী আধিকারিকদের টিম মোতায়েন করা হয়েছে

    জানা গিয়েছে, ভোটদানের প্রক্রিয়াকে নির্বিঘ্ন ও সুবিধাজনক করতেই কমিশনের এমন পদক্ষেপ নিয়েছে। প্রবীণ নাগরিকদের ভোটদানে উৎসাহ প্রদানে কমিশন বাড়ি বসেই ভোটাধিকার প্রয়োগের ব্যবস্থা করেছে। জানা গিয়েছে, নির্বাচনী আধিকারিক, নিরাপত্তা আধিকারিকরা সংশ্লিষ্ট ভোটারের বাড়িতে গিয়ে সম্পূর্ণভাবে গোপনীয়তা বজায় রেখেই ভোটদানের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করাচ্ছেন। ইতিমধ্যে কমিশন জানিয়েছে, দিল্লির (Delhi Vote) ১১ জেলার মোট ৭০ বিধানসভা কেন্দ্র এলাকায় ২০৬টি নির্বাচনী আধিকারিকদের টিম মোতায়েন করা হয়েছে এই কাজে।

    মঙ্গলবার ৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সমস্ত আবেদনকারীর ভোটদান প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে

    যেসমস্ত ভোটারদের (Delhi Vote) বাড়িতে নির্বাচনী আধিকারিকরা যাচ্ছেন, তাঁদের ফোনে আগে থেকেই এ সংক্রান্ত এসএমএস পাঠানো হচ্ছে। নির্বাচনী স্বচ্ছতা বজায় রাখতে ভোটদানের প্রক্রিয়ার সম্পূর্ণ ভিডিওগ্রাফিও করা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। আগামীকাল মঙ্গলবার ৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সমস্ত আবেদনকারীর ভোটদান প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে বলে জানিয়েছে কমিশন। এছাড়াও কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, যেসমস্ত প্রবীণ নাগরিকরা বুথে গিয়ে ভোট দিতে চান, তাঁদের ক্ষেত্রে ৮ হাজার ৭১৫ জন ভলান্টিয়ার ও ৪ হাজার ২১৮টি হুইলচেয়ারের ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে। নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা সকল আধিকারিকদের জন্য পোস্টাল ব্যালটে ভোটদানের ব্যবস্থাও থাকছে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (Home Voting Facility Service)। ইতিমধ্যেই এই কাজে ২৬ হাজার পোস্টাল ব্যালট ফর্ম গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। ১৬ হাজার আধিকারিক ইতিমধ্যেই ভোটদান করেছেন। প্রসঙ্গত, আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি দিল্লিতে বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে। ৭০ আসনের ভোটের ফলাফল জানা যাবে ৮ ফেব্রুয়ারি।

  • Daily Horoscope 03 February 2025: সম্পত্তি সংক্রান্ত সমস্যা মিটে যেতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 03 February 2025: সম্পত্তি সংক্রান্ত সমস্যা মিটে যেতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

     

     

    মেষ

    ১) কোনও নিয়ম লঙ্ঘন করার জন্য আপনাকে বিপদে পড়তে হতে পারে।

    ২) উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে শুভ যোগ।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

     

    বৃষ

    ১) কোনও ভুল কাজের জন্য অনুতাপ হতে পারে।

    ২) অতিরিক্ত দৌড়ঝাঁপ করার ফলে অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন।

    ৩) সতর্ক থাকবেন সব বিষয়ে।

     

     

    মিথুন

    ১) কারও কুপ্রভাবে সংসারে অশান্তি হতে পারে।

    ২) সামাজিক সুনাম লাভ বা প্রতিপত্তি বিস্তারের যোগ।

    ৩) বাণীতে সংযম জরুরি।

     

    কর্কট

    ১) সাংসারিক কারণে মানসিক যন্ত্রণা।

    ২) আজ আপনাকে অবাক করে দেওয়া কোনও সুখবর আসতে পারে।

    ৩) সবাইকে ভালোভাবে কথা বলুন।

     

    সিংহ

    ১) সম্পত্তি সংক্রান্ত সমস্যা মিটে যেতে পারে।

    ২) অপরের উপকার করতে গেলে বিপদ হতে পারে।

    ৩) প্রতিকূল কাটবে দিনটি।

     

    কন্যা

    ১) বাতজ রোগে কষ্ট পাওয়ার আশঙ্কা।

    ২) কর্মস্থলে নিজের মতামত প্রকাশ না করাই ভাল হবে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

     

    তুলা

    ১) বাড়িতে সবাই খুব সতর্ক থাকুন, চুরির ভয় রয়েছে।

    ২) আর্থিক সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে।

    ৩) দিনটি মোটামুটি কাটবে।

     

    বৃশ্চিক

    ১) জমি বা সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয় করার শুভ দিন।

    ২) শেয়ারে বাড়তি লগ্নি চিন্তাবৃদ্ধি ঘটাতে পারে।

    ৩) আশাহত।

     

    ধনু

    ১) বন্ধুদের বিরোধিতা থেকে সাবধান থাকুন।

    ২) সঞ্চয়ের ব্যাপারে বিশেষ নজর দিন।

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

     

    মকর

    ১) পেটের সমস্যা বাড়তে পারে।

    ২) ব্যবসায় আমূল পরিবর্তন লক্ষ করতে পারবেন।

    ৩) গুরুজনের পরামর্শ মেনে চলুন।

     

    কুম্ভ

    ১) ব্যবসায় বাড়তি বিনিয়োগ না করাই শ্রেয়।

    ২) মাথাগরম করার ফলে হাতে আসা কাজ ভেস্তে যাবে।

    ৩) আশা পূরণ।

     

    মীন

    ১) ভাই-বোনের কাছ থেকে সাহায্য পেতে পারেন।

    ২) দাম্পত্য সম্পর্কে উন্নতির যোগ।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

     

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • PM Modi: ‘‘খসে পড়ছে ঝাড়ুর কাঠি, দিল্লিকে ধ্বংস করেছে আপ’’, তোপ মোদির

    PM Modi: ‘‘খসে পড়ছে ঝাড়ুর কাঠি, দিল্লিকে ধ্বংস করেছে আপ’’, তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোট মুখী দিল্লিতে রবিবারই জনসভা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই জনসভার নাম ছিল ‘দিল্লি সংকল্প সমাবেশ’, সেখানেই আম আদমি পার্টিকে এক হাত নেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রী মোদির কটাক্ষ, ‘‘বিগত ১১ বছর ধরে আম আদমি পার্টি গোটা দিল্লিকে ধ্বংস করেছে।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘আমি স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি ভোটের আগেই ঝাড়ুর প্রতিটা কাঠি খসে পড়ছে। আম আদমি পার্টির নেতারা দল ছাড়ছেন। তাঁরা জানেন যে মানুষ আম আদমি পার্টির ওপরে ক্ষুদ্ধ। তাঁরা এই দলকে ঘৃণাও করেন।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘আরকে পুরমে দেশের বিভিন্ন রাজ্যের মানুষ এখানে একসঙ্গে বসবাস করেন।’’

    ৫ ফেব্রুয়ারি দিল্লিতে নতুন বসন্ত আসছে

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘‘বসন্ত পঞ্চমীর আগমনের সঙ্গে সঙ্গে আবহাওয়া বদলাতে শুরু করে ৫ ফেব্রুয়ারি দিল্লিতে নতুন বসন্ত আসছে, এবার দিল্লিতে বিজেপি সরকার গঠন করতে চলেছে।’’ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জোর দিয়েই বলেন, ‘‘নির্বাচনী লড়াইয়ে মোদির গ্যারান্টি এবং আম আদমি পার্টির মিথ্যা প্রতিশ্রুতির মধ্যে লড়াই হবে।’’ তিনি বলেন, ‘‘আমি বিকশিত ভারতের স্বপ্ন পূরণের জন্য ভারতের চারটি স্তম্ভের কথা বলেছি। এগুলি হল- কৃষক, মহিলা, যুবক এবং দরিদ্র।’’ গতকালের বাজেট তিনি আরও বলেন, ‘‘আম আদমি পার্টির লোকেরা স্বাস্থ্য পরিষেবা ওষুধ এবং হাসপাতাল নিয়েও দুর্নীতি করেছে। আমি দিল্লির মানুষকে আশ্বাস দিচ্ছি যারা দিল্লিকে লুট করেছে, তাদেরকে উপযুক্ত জবাব দিতেই হবে।’’

    ভাষণে আসে বাজেট প্রসঙ্গও

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘‘দিল্লিতে বিজেপি সরকার তৈরি হওয়ার পর রাজধানী অঞ্চলের যাঁরা বিক্রেতা রয়েছেন, দোকানদার রয়েছেন তাঁদেরকে ক্রেডিট কার্ড দেওয়া হবে।’’ অন্যদিকে, এদিন দিল্লি জনসভাতে প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদির মুখে শোনা যায় এবছরের কেন্দ্রীয় বাজেটের প্রশংসাও। তিনি বলেন, ‘‘ভারতের ইতিহাসে এটি হল সবচেয়ে বড় মধ্যবিত্ত-বান্ধব বাজেট।’’  মোদি বলেন, ‘‘ভারতের উন্নয়নে আমাদের মধ্যবিত্তদের বিশাল ভূমিকা রয়েছে। কেবলমাত্র বিজেপি মধ্যবিত্তদের সম্মান করে এবং যাঁরা কর দিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে চলেন, তাঁদেরকে পুরস্কৃত করে।’’

  • Rashtrapati Bhavan: ইতিহাসে প্রথম, রাষ্ট্রপতি ভবনেই বিয়ে জওয়ান পুনমের

    Rashtrapati Bhavan: ইতিহাসে প্রথম, রাষ্ট্রপতি ভবনেই বিয়ে জওয়ান পুনমের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি ভবনের (Rashtrapati Bhavan) ইতিহাসে প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে চলেছে বিয়ে। আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি ব্যতিক্রমীভাবে সিআরপিএফের অ্যাসিস্ট্যান্ট কমান্ডেন্ট পুনম গুপ্তার বিয়ের অনুমতি দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি। সূত্রের খবর, এমন ব্যতিক্রমী সিদ্ধান্ত রাষ্ট্রপতি নিয়েছেন, তার কারণ হল পুনম গুপ্তার দুর্দান্ত পারফরম্যান্স। রিপোর্ট বলছে, তাঁর কাজে এতটাই খুশি হয়েছেন রাষ্ট্রপতি, যে তিনি নিজেই এই অনুমতি দিয়েছেন। প্রসঙ্গত, রাষ্ট্রপতি ভবনের পার্সোনাল সিকিউরিটি অফিসারের দায়িত্ব পালন করেন তিনি। গত ২৬ জানুয়ারি প্রজাতন্ত্র দিবসে সিআরপিএফের মহিলা বাহিনীকে নেতৃত্ব দেন তিনি কুচকাওয়াজে।

    কার সঙ্গে হচ্ছে বিয়ে (Rashtrapati Bhavan)?

    জানা গিয়েছে, পুনম গুপ্তার এই বিবাহ সম্পন্ন হচ্ছে যার সঙ্গে তিনিও সিআরপিএফের অ্যাসিস্ট্যান্ট কমান্ড্যান্ট। তাঁর নাম অবনীশ কুমার। বর্তমানে তিনি জম্মু এবং কাশ্মীরে কর্মরত। রাষ্ট্রপতি ভবনের মাদার টেরেজা কমপ্লেক্স গ্রাউন্ড কমপ্লেক্সে এই বিবাহ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হবে বলে জানা গিয়েছে। সেখানে নিকট আত্মীয় এবং বর-কনে পক্ষের ঘনিষ্ঠ বন্ধুরাও হাজির থাকবেন। সূত্রের খবর, রাষ্ট্রপতি ভবনে বিয়ের আসর বলেই আমন্ত্রিতদের তালিকায় বেশ কাটছাঁট করা হয়েছে। অতিথি তালিকায় নির্দিষ্ট ব্যক্তিদের যে নাম রয়েছে, তাঁদের প্রবেশে অনুমতি দেওয়ার আনুষ্ঠানিকতার প্রক্রিয়া এখন চলছে। জানা গিয়েছে পুনম গুপ্তা রাষ্ট্রপতি ভবন (Rashtrapati Bhavan) পর্যন্ত আসার যাত্রা অত্যন্ত প্রেরণাদায়ক।

    মেধাবী ছাত্রী পুনম

    মেধাবী ছাত্রী হিসেবে তাঁর পরিচয় রয়েছে। আদতে মধ্যপ্রদেশের বাসিন্দা হলেন পুনম গুপ্তা। গণিতে স্নাতকের পরে তিনি মাস্টার ডিগ্রি করেন ইংরেজি সাহিত্যে। পরবর্তীকালে বিএড-ও করেন গোয়ালিয়র থেকে এবং ইউপিএসসির, সিএপিএফ পরীক্ষায় ২০১৮ সালে ৮১তম স্থান অর্জন করেন। সমাজ মাধ্যমে পুনম গুপ্তা অত্যন্ত জনপ্রিয়। তাঁর নিজের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে তাঁকে প্রায়ই সক্রিয় দেখা যায়। সিআরপিএফ অফিসারদের জীবন (Rashtrapati Bhavan) নিয়ে তিনি নানা কথা বলেন। এছাড়া নারী সশক্তিকরণের উপরেও তিনি নিজের মত রাখেন। আর কিছুদিন পরেই তাঁর সহকর্মীরা তাঁকে দেখবেন নববধূর সাজে।

LinkedIn
Share