Tag: Bengali news

Bengali news

  • Calcutta High Court: ‘‘রাজ্য সরকারকে বিড়ম্বনায় ফেলছে পুলিশই’’, বিদ্যুৎ চক্রবর্তী ইস্যুতে মন্তব্য আদালতের

    Calcutta High Court: ‘‘রাজ্য সরকারকে বিড়ম্বনায় ফেলছে পুলিশই’’, বিদ্যুৎ চক্রবর্তী ইস্যুতে মন্তব্য আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বভারতীর প্রাক্তন উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে করা মামলায় পুলিশের আচরণে বিরক্তি প্রকাশ করতে দেখা গেল কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতির জয় সেনগুপ্তকে। এর পাশাপাশি আদালতে বুধবার নির্দেশ দিয়েছে, প্রাক্তন উপাচার্যের বিরুদ্ধে কোনওরকম ব্যবস্থা নিতে পারবে না পুলিশ। তাঁর বিরুদ্ধে চার্জশিট পেশ করা যাবে না বলে জানিয়েছে আদালত। এদিন বিচারপতি আরও বলেন, ‘‘রাজ্য সরকারকে বিড়ম্বনায় ফেলছে পুলিশই।’’

    ঠিক কী অভিযোগ আনে পুলিশ

    প্রসঙ্গত, গত ৭ নভেম্বর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে একটি চিঠি লেখেন বিশ্বভারতীর প্রাক্ন উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী। সেই চিঠিতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শিল্পী সত্ত্বা নিয়ে বিদ্যুৎ চক্রবর্তী নিজের মত প্রকাশ করেন। ওই চিঠিতে রবীন্দ্রনাথের লেখা নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা করেন উপাচার্য। সে নিয়েই পুলিশ মামলা দায়ের করে। এবিষয়ে হাইকোর্ট (Calcutta High Court) প্রশ্ন তুলেছে বুধবার। বিচারপতি সেনগুপ্ত প্রশ্ন করেন, ‘‘এই চিঠি লেখায় অপরাধ কি আছে?’’ জবাবের রাজ্য সরকার আইনজীবী সেভাবে কোনও উত্তর দিতে পারেননি। শুধু বলেন, ‘‘তদন্ত করে দেখতে হবে।’’ রাজ্য সরকারের আইনজীবীর এমন উত্তর শুনে বিরক্ত হন প্রধান বিচারপতি। তখন তিনি  বলতে থাকেন, ‘‘এমন নয় যে উপাচার্যের এই চিঠি নিয়ে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে অশান্তি বেঁধে যেতে পারে।’’এরপরই তিনি বলেন, ‘‘ভাগ্যিস রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বেঁচে নেই। থাকলে কী যে করতেন! তাঁকেও অভিযুক্ত করে দিতেন আপনারা!’’

    তাপস পালের প্রসঙ্গও উঠে আসে বুধবারের শুনানিতে

    অন্যদিকে, হোয়াটসঅ্যাপে দুর্গাপুজোর ইতিহাস ব্যাখ্যা করেন বিদ্যুৎ চক্রবর্তী। সে নিয়েও মামলা দায়ের করে পুলিশ। পুলিশের অভিযোগ, দুর্গাপুজো নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করেছেন বিদ্যুৎ চক্রবর্তী। এ নিয়ে বিদ্যুৎ চক্রবর্তীর আইনজীবী বলেন, ‘‘বাড়িতে দুর্গাপুজো হয় এখানে পুজোর ইতিহাস ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এটা বিরূপ কেন হবে? এ প্রসঙ্গে উঠে আসে তাপস পালের কথাও। বিদ্যুৎ চক্রবর্তীর আইনজীবী (Calcutta High Court) বলতে থাকেন, ‘‘তাপস পালের একটি মামলায় আমি আইনজীবী ছিলাম, তাপস পাল তখন বলেছিলেন ‘ঘরে ছেলে ঢুকিয়ে দেব’। এই ঘটনায় পুলিশ কোনও এফআইআর করেনি। তবে এখানে পুলিশকে এফআইআর করতে দেখা গেছে।’’ এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ১১ জানুয়ারি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kalighater Kaku: আইসিইউ থেকে কার্ডিওলজি বিভাগে, ‘কাকু’র ‘নাগাল’ পেতে আইনি পরামর্শ নিচ্ছে ইডি!

    Kalighater Kaku: আইসিইউ থেকে কার্ডিওলজি বিভাগে, ‘কাকু’র ‘নাগাল’ পেতে আইনি পরামর্শ নিচ্ছে ইডি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ এসএসকেএম হাসপাতালের আইসিইউ থেকে বের করা হল সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র ওরফে ‘কালীঘাটের কাকু’কে (Kalighater Kaku)। মঙ্গলবার রাতে তাঁকে সেখান থেকে বের করা হয়। তবে ‘কাকু’র এই সুস্থতা আশ্বস্ত করতে পারছে না ইডিকে। তাই ‘কাকু’কে কীভাবে এসএসকেএম থেকে বের করে আনা যায়, সে ব্যাপারে আইনজ্ঞের পরামর্শ নিচ্ছে ইডি।

    পথ খুঁজছে ইডি

    গ্রেফতার হওয়ার পর থেকে বারেবারেই ‘অসুস্থ’ হয়ে পড়ছেন ‘কাকু’। মঙ্গলবার আচমকা অসুস্থ হয়ে পড়ায় তাঁকে স্থানান্তরিত করা হয় আইসিইউতে। সুস্থ হওয়ায় বুধবার তাঁকে বের করা হয় সেখান থেকে। তাই ‘কাকু’কে এসএসকেএমের ‘খপ্পর’ থেকে বের করার পথ খুঁজছে ইডি। সূত্রের খবর, এ ব্যাপারে আইনি পরামর্শ নিতে শুরু করেছেন ইডির আধিকারিকরা। কেননা, একমাত্র আদালতের অনুমতি মিললেই ‘কাকু’কে নিয়ে যাওয়া যেতে পারে অন্যত্র।

    কার্ডিওলজির কেবিনে কাকু

    এসএসকেএম হাসপাতাল সূত্রে খবর, মঙ্গলবার দুপুরে বৈঠকে বসে ‘কাকু’র চিকিৎসায় গঠিত তিন সদস্যের একটি মেডিক্যাল বোর্ড। সেখানে ‘কাকু’র অ্যাঞ্জিওগ্রাফি সহ আরও বেশ কিছু শারীরিক পরীক্ষার রিপোর্ট নিয়ে আলোচনা হয়। সূত্রের খবর, এই বৈঠকেই স্থির হয় আইসিইউ থেকে বের করে ‘কাকু’কে কার্ডিওলজি বিভাগের কেবিনে স্থানান্তরিত করা হবে। সেই মতো রাতে স্থানান্তরিত করা হয় ‘কাকু’কে (Kalighater Kaku)।

    আরও পড়ুুন: আমেরিকাতেও ছড়িয়েছে গ্যাংস্টার-সন্ত্রাসবাদী আঁতাত, এফবিআইকে জানালো এনআইএ

    ‘কাকু’র কণ্ঠস্বরের নমুনা পেতে চাইছে ইডি

    নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছেন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ঘনিষ্ঠ এই ‘কাকু’। অভিষেকের সংস্থায় তদন্ত করতে গিয়ে একটি কণ্ঠস্বরের হদিশ পায় ইডি। তদন্তকারীদের অনুমান, গলার স্বরটি ‘কাকু’রই। বিষয়টি কলকাতা হাইকোর্টের গোচরে আসার পরেই ‘কাকু’র কণ্ঠস্বরের নমুনা পরীক্ষার নির্দেশ দেয় আদালত। সেই স্বরের নমুনা পেতেই হন্যে হচ্ছেন ইডির আধিকারিকরা। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ‘কাকু’কে না ছাড়ায় তাঁর কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহ করা যাচ্ছে না। রাজনৈতিক মহলের সিংহভাগের মতে, কাকু মুখ খুললে জালে আটকে পড়বে অনেক রাঘব বোয়াল। তাই কাকুর স্বরের নমুনা যাতে কোনওভাবেই সংগ্রহ করা না যায়, তার ব্যবস্থা করতেই নাড়া হচ্ছে যাবতীয় কলকাঠি। যার জেরে মাস দুয়েকেরও বেশি সময় ধরে ‘কাকু’ (Kalighater Kaku) রয়েছেন এসএসকেএমের নিরাপদ ঘেরাটোপে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Madhya Pradesh CM: প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিলেন মোহন যাদব

    Madhya Pradesh CM: প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিলেন মোহন যাদব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মধ্যপ্রদেশের নয়া মুখ্যমন্ত্রী (Madhya Pradesh CM) হিসেবে বুধবারই শপথ নিলেন মোহন যাদব (Mohan Yadav)। এদিন তাঁর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। প্রসঙ্গত, এদিন রাজধানী ভোপালের মতিলাল নেহরু স্টেডিয়ামে এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে বিজেপি শাসিত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের মধ্যে ছিলেন উত্তরপ্রদেশের যোগী আদিত্যনাথ, উত্তরাখণ্ডের পুষ্কর সিং ধামি। মহারাষ্ট্রের শিবসেনার মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডেও ছিলেন। এর পাশাপাশি হাজির ছিলেন কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহন মন্ত্রী নিতিন গড়করি।

    ১৯ তম মুখ্যমন্ত্রী হলেন মোহন

    প্রসঙ্গত, মধ্যপ্রদেশের (Madhya Pradesh CM) ১৯তম মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন মোহন যাদব (Mohan Yadav)। এর আগে শিবরাজ সিং চৌহান ছিলেন এই রাজ্যের চারবারের মুখ্যমন্ত্রী। ৫৮ বছর বয়সী মোহন যাদব শপথ নেওয়ার আগে ভোপালের একটি মন্দিরে গিয়ে পুজোও দেন এদিন। এর পাশাপাশি ভারতীয় জনতা পার্টির অন্যতম দুই স্থপতি পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায় এবং শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়কে শ্রদ্ধাও জানান তিনি রাজ্য বিজেপির কার্যালয়ে গিয়ে। মোহন যাদবের সঙ্গে এদিন ডেপুটি উপমুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন রাজেন্দ্র শুক্লা এবং জগদীশ দেওরা।

    দলের ওবিসি মুখ মোহন

    মধ্যপ্রদেশের নবনির্বাচিত (Madhya Pradesh CM) মুখ্যমন্ত্রীকে এদিন শপথ বাক্য পাঠ করান রাজ্যপাল মাঙ্গু ভাই প্যাটেল। তবে এখনও পর্যন্ত মন্ত্রিসভা গঠন করা হয়নি। সূত্রের খবর, দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে আলোচনার পরেই তৈরি হবে মন্ত্রিসভা। প্রসঙ্গত, রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ হলেন মোহন যাদব (Mohan Yadav)। তিনি ওবিসি সম্প্রদায়ের অন্তর্গত। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মধ্যপ্রদেশের ৪৮ শতাংশই মানুষ ওবিসি সম্প্রদায়ভুক্ত। মোহন যাদব প্রথমবার বিধায়ক হন ২০১৩ সালে। সেবার জেতেন উজ্জয়িনী দক্ষিণ কেন্দ্র থেকে। তারপরে টানা তিনবার তিনি জিতলেন। গত ১৭ নভেম্বর এক দফাতেই মধ্যপ্রদেশের সমস্ত আসনে ভোট গ্রহণ সম্পন্ন হয়। ৩ ডিসেম্বর ফলাফল বের হতে দেখা যায় বিজেপির জয়জয়কার। ২৩০ টার মধ্যে ১৬৩ টি আসনে জেতে বিজেপি এবং কংগ্রেস জেতে ৬৬ আসনে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Attack In Indian Embassy: আমেরিকাতেও ছড়িয়েছে গ্যাংস্টার-সন্ত্রাসবাদী আঁতাত, এফবিআইকে জানালো এনআইএ

    Attack In Indian Embassy: আমেরিকাতেও ছড়িয়েছে গ্যাংস্টার-সন্ত্রাসবাদী আঁতাত, এফবিআইকে জানালো এনআইএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্যাংস্টার ও সন্ত্রাসবাদীদের মধ্যে যে আঁতাত তৈরি হয়েছে, তার রেশ ছড়িয়ে পড়ছে আমেরিকার মাটিতেও। মঙ্গলবার এফবিআই কর্তাকে (Attack In Indian Embassy) সাফ জানাল এনআইএ-র ডিরেক্টর জেনারেল দিনকর গুপ্তা।

    এফবিআই-এনআইএ বৈঠক

    এদিন নয়াদিল্লিতে বৈঠকে বসেছিলেন মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই প্রধান ক্রিস্টোফার ওয়েরি এবং জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা সংক্ষেপে, এনআইএ-র দিনকর। সেই বৈঠকে অনিবার্যভাবে ওঠে সান ফ্রান্সিসকোয় ভারতীয় কনস্যুলেটে হামলার প্রসঙ্গ। তখনই এফবিআইয়ের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয় ভারতীয় কনস্যুলেটে হামলার ঘটনায় প্রয়োজনীয় তদন্ত করছে আমেরিকা। ১৯ মার্চ ও ২ জুলাই সান ফ্রান্সিসকোয় ভারতীয় কনস্যুলেটে হামলা চালিয়েছিল খালিস্তানপন্থীরা। কানাডার মাটিতে খুন হয়েছিল খালিস্তানপন্থী জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জর। তার (Attack In Indian Embassy) জেরে ২ জুলাই কনস্যুলেটে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছিল খালিস্তানপন্থীরা।

    দূতাবাসে হানা, পদক্ষেপের দাবি ভারতের 

    খালিস্তানপন্থী নেতা অমৃতপাল সিংকে ধরতে দেশজুড়ে চিরুনি তল্লাশি চালাচ্ছিল পঞ্জাব পুলিশ। এরই প্রতিবাদে ১৯ মার্চ ভারতীয় দূতাবাসে ভাঙচুর করে খালিস্তানপন্থী স্লোগান লেখা পোস্টার টাঙিয়ে দিয়েছিলেন নিষিদ্ধ সংগঠন ‘শিখ ফর জাস্টিসে’র কর্মী-সমর্থকরা। এই জোড়া ঘটনায় কড়া পদক্ষেপ করার দাবি জানিয়েছিল ভারত। কানাডায় নিজ্জর খুনের পরে পরেই আমেরিকায় পালিয়ে যাওয়া আর এক খালিস্তানপন্থী জঙ্গি গুরপন্তওয়ান্ত সিং পান্নুনকে হত্যার চেষ্টা হয় বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় ভারতীয় এক অফিসারের বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙুল তোলে আমেরিকা। এহেন আবহে এদিন এনআইএ-র সদর দফতরে গিয়ে আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন এফবিআই কর্তা। তাঁর সঙ্গে এফবিআইয়ের কয়েকজন প্রতিনিধিও ছিলেন।

    আরও পড়ুুন: প্রাক্তন তৃণমূল বিধায়কের বাড়িতে সাত সকালেই আয়কর হানা

    এই বৈঠকেই গ্যাংস্টার ও সন্ত্রাসবাদীদের মধ্যে যে আঁতাত গড়ে উঠেছে, সে সম্পর্কে এফবিআইকে সতর্ক করে দেয় এনআইএ। এখনই সতর্ক না হলে, অদূর ভবিষ্যতে যে ভয়ঙ্কর বিপদের সম্মুখীন হতে হবে, সে ব্যাপারেও আমেরিকাকে সতর্ক করে দিয়েছে ভারত। তার পরেই এফবিআইয়ের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়, ভারতীয় কনস্যুলেটে হামলার ঘটনার তদন্তে কোনও ঢিলেমি হবে না। প্রয়োজনীয় তদন্তও করবে আমেরিকা। এনআইএ-র মুখপাত্র জানান, এফবিআই ডিরেক্টর সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ওই ঘটনার উপযুক্ত তদন্ত হবে (Attack In Indian Embassy)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CEC ECS Bill: রাজ্যসভায় ধ্বনি ভোটে পাশ হল মুখ্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ সংক্রান্ত বিল

    CEC ECS Bill: রাজ্যসভায় ধ্বনি ভোটে পাশ হল মুখ্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ সংক্রান্ত বিল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধ্বনি ভোটে পাশ হয়ে গেল মুখ্য নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ সংক্রান্ত বিল (CEC ECS Bill)। মঙ্গলবার বিলটি পেশ হয়েছিল রাজ্যসভায়। সেখানেই পাশ হয় বিলটি। মার্চ মাসেই নির্বাচন কমিশন গঠনে ঐতিহাসিক রায় দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। নির্দেশে বলা হয়েছিল, মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সহ অন্য কমিশনার নিয়োগের দায়িত্বে থাকা কমিটিতে প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী দলনেতার সঙ্গে থাকবেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিও।

    ধ্বনিভোটে পাশ বিল

    ওই কমিটি থেকে প্রধান বিচারপতির নাম বাদ দিতে অগাস্টেই বিল এনেছিল সরকার। সেই বিলেই কিছু সংশোধন করে এদিনই তা পেশ করা হয় সংসদে। ১৯৯১ সালের আইন অনুযায়ী এতদিন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারদের (CEC ECS Bill) নিয়োগ সংক্রান্ত কোনও ধারা ছিল না। সেই আইন বদল করতেই পেশ করা হয় নয়া বিল। এদিন যা ধ্বনিভোটে পাশ হয়ে গেল সংসদের উচ্চকক্ষে।

    সুপ্রিম কোর্টে দায়ের হয়েছিল জনস্বার্থ মামলা

    প্রসঙ্গত, নির্বাচন কমিশনের শীর্ষ পদে স্বচ্ছতা বজায় রাখতে সুপ্রিম কোর্টে দায়ের হয়েছিল জনস্বার্থ মামলা। মামলার নিষ্পত্তি ঘটাতে গঠিত হয়েছিল বিচারপতি অজয় রাস্তোগী, কেএম জোসেফ, অনিরুদ্ধ বোস, সিটি রবিকুমার এবং হৃষিকেশ রায় – এই পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ। সংবিধানের ৩২৪ নম্বর ধারার অধীনে এই বিষয়ে আইন প্রণয়ন করা অনিবার্য প্রয়োজনীয়তা বলে জানিয়ে দেওয়া হয়। বেঞ্চ জানায়, “গণতন্ত্র জনগণের ক্ষমতার সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত… গণতন্ত্র সাধারণ মানুষের হাতে শান্তিপূর্ণ বিপ্লবকে সহজতর করে তুলবে। তবে সেজন্য নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হতে হবে। কোনও দুর্বল নির্বাচন কমিশন তাদের আসল দায়িত্ব পালন করতে পারবে না। ক্ষমতা দখলই অনেক সময় রাজনৈতিক দলগুলির মূল লক্ষ্য হয়ে দাঁড়ায়। কিন্তু গণতন্ত্রে সরকারের কার্যক্রম ন্যায়পরায়ণ হওয়া উচিত।”

    আরও পড়ুুন: প্রাক্তন তৃণমূল বিধায়কের বাড়িতে সাত সকালেই আয়কর হানা

    এদিন সরকারের তরফে আলোচনায় অংশ নিয়েছিলেন আইনমন্ত্রী অর্জুন রাম মেঘওয়াল। তিনি বলেন, “আগের আইনে কিছু দুর্বলতা ছিল। তাই তা বদলে নয়া আইনের প্রয়োজন ছিল। যে কেউই ভারতের নির্বাচন কমিশনার (CEC ECS Bill) হতে পারেন। কিন্তু সেই পদে বসার জন্য নির্দিষ্ট শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকতে হবে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi: টাকার গদিতে গড়াগড়ি দিচ্ছেন রাহুল! ভিডিও পোস্ট করে ধীরজ ইস্যুতে কংগ্রেসকে খোঁচা মোদির

    PM Modi: টাকার গদিতে গড়াগড়ি দিচ্ছেন রাহুল! ভিডিও পোস্ট করে ধীরজ ইস্যুতে কংগ্রেসকে খোঁচা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওড়িশার কংগ্রেস সাংসদ ধীরজ সাহুর বাড়ি থেকে নগদ উদ্ধার হয়েছে ৩৫০ কোটি টাকা। পাশাপাশি তিন কেজি সোনাও উদ্ধার হয়েছে। এই বিপুল সম্পদ উদ্ধার নিয়ে গোটা দেশে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। টাকা উদ্ধারের খবর প্রকাশ্যে আসতেই কার্যত ব্যাকফুটে চলে গিয়েছে কংগ্রেস। মঙ্গলবারই কংগ্রেসকে এ নিয়ে তীব্র কটাক্ষ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন বিজেপির এক্স হ্যান্ডেল থেকে একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়। যেখানে নেটফ্লিক্সের জনপ্রিয় ‘মানি হাইস্ট’ সিরিজের ফুটেজে রাহুল গান্ধীর মুখ বসিয়ে দেখানো হয়েছে টাকার বিছানায় শুয়ে গড়াগড়ি খাচ্ছেন কংগ্রেস নেতা। এই ভিডিওটিকে রিপোস্ট করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    প্রধানমন্ত্রী মোদির ট্যুইট

    এদিন প্রধানমন্ত্রী নিজের এক্স (সাবেক ট্যুইটার) হ্যান্ডেলে লেখেন, “কংগ্রেস পার্টি থাকতে, ভারতে, আর কার ‘মানি হাইস্ট’ ফিকশনের প্রয়োজন? গত ৭০ বছর ধরে কংগ্রেসের চুরি কিংবদন্তিতে পরিণত হয়েছে। সেই ধারা এখনও চলছে।”

    ৫ দিন ধরে আয়কর বিভাগের ৯টি দলের তল্লাশি

    প্রসঙ্গত, ধীরজ সাহুর সঙ্গে একাধিকবার রাহুল গান্ধী, মল্লিকার্জুন খাড়্গের মতো শীর্ষ কংগ্রেস নেতাদের হাত মেলানোর ছবি সামনে এসেছে। আবার ধীরজ সাহুর একটি ছবি ফেসবুক বেশ ভাইরাল হয়েছে। পোস্টে দেখা যাচ্ছে পেট্রোলের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে তিনি সাইকেল চালাচ্ছেন। যা নিয়ে নেটপাড়ায় শুরু হয়েছে তুমুল সমালোচনা। কেউ কেউ লিখছেন, বাড়ির টাকাগুলো বের করলেই তো পেট্রোল কেনা যায়। ধীরজ শাহুর বাড়িতে আয়কর বিভাগের নয়টি দলকে পাঁচ দিন ধরে টাকা গুনতে হয়েছে। মাঝে মাঝে বিগড়ে গিয়েছে টাকা গোনার মেশিনও। এ নিয়ে আগেই ট্যুইট করেছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। একটি দৈনিক পত্রিকার কাটিং-কে পোস্ট করে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, জনগণের থেকে লুট করা সমস্ত পয়সা ফেরত দিতে হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Soumitra Khan: মস্তক মুণ্ডন করা চাকরিপ্রার্থীর ছবি লোকসভায় তুলে ধরলেন বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ

    Soumitra Khan: মস্তক মুণ্ডন করা চাকরিপ্রার্থীর ছবি লোকসভায় তুলে ধরলেন বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতার রাজপথে চাকরিপ্রার্থীদের আন্দোলনকে লোকসভায় তুলে ধরলেন বিষ্ণুপুরের বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ (Soumitra Khan)। মহিলা চাকরিপ্রার্থীর মস্তক মুণ্ডনের ছবি তাঁর হাতে দেখা যায়। এর পাশাপাশি এই ঘটনায় রাজ্য সরকারের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুললেন বিষ্ণুপুরের বিজেপি সাংসদ (Soumitra Khan)। হাজার দিনেরও বেশি কলকাতার রাজপথে বসে রয়েছেন যোগ্য চাকরিপ্রার্থীরা। প্যানেলে নাম ওঠার পরেও মেলেনি চাকরি। এরই মধ্যে শনিবার এক মহিলা চাকরিপ্রার্থীর মস্তক মুণ্ডন করান আন্দোলন স্থলেই। এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায় সারা রাজ্যজুড়ে। পরিস্থিতি সামাল দিতে কুণাল ঘোষ ঘটনাস্থলে গেলেও তাঁকে দেখে চোর চোর স্লোগান দিতে শুরু করেন চাকরিপ্রার্থীরা।

    ট্যুইট বিজেপির রাজ্য সভাপতির

    গতকালই এনিয়ে সামনে এসেছে সুকান্ত মজুমদারের ট্যুইট। এক্স (সাবেক ট্যুইটার) হ্যান্ডেলে বালুরঘাটের সাংসদ লেখেন, ‘‘মানুষ জবাব দেবে, দিন গোনা শুরু করুন মাননীয়া। দিনের পর দিন যে অন্যায় করেছেন এবং অন্যায়কে প্রশ্রয় দিয়েছেন, কড়ায় গন্ডায় তার হিসেব হবে।’’

    বিজেপির আনুষ্ঠানিক বিবৃতি

    প্রসঙ্গত, গত শনিবারে এই ঘটনা ঘটে কলকাতার গান্ধী মূর্তির পাদদেশে। ইতিমধ্যে এই ঘটনাকে লজ্জাজনক আখ্যা দিয়ে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দাগতে শুরু করে বিরোধী শিবির। বিজেপি আনুষ্ঠানিকভাবে বিবৃতি দিয়ে জানায় যে, বিরোধী দল হিসেবে তারা ক্ষমাপ্রার্থী। দলের মুখপাত্র শমিক ভট্টাচার্য সেদিনই বলেন, ‘‘মাথা ন্যাড়া করে প্রতিবাদের যে ঘটনা ঘটেছে তা অত্যন্ত লজ্জাজনক। মুখ্যমন্ত্রীর উচিত এই ঘটনায় নিজে সরাসরি হস্তক্ষেপ করা। এই সরকারের আমলে মেধাকে মর্যাদা দিয়ে কোনও পরিছন্ন নিয়োগ সম্ভব নয়।’’ মস্তকমুণ্ডন করা চাকরিপ্রার্থী রাসমণিদেবী বলেন, ‘‘অনেক প্রতিশ্রুতি পেয়েছি৷ আর পারছি না৷ আমাদের হাজার দিনের এই কষ্ট যেন মুখ্যমন্ত্রীর হৃদয় স্পর্শ করে৷ আমরা চাই উনি আমাদের কাছে আসুন৷’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Temple: হাজার বছরেও সংস্কার করতে হবে না অযোধ্যার রাম মন্দির, টলবে না ভূমিকম্পেও!

    Ram Temple: হাজার বছরেও সংস্কার করতে হবে না অযোধ্যার রাম মন্দির, টলবে না ভূমিকম্পেও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উদ্বোধনের দোরগোড়ায় অযোধ্যার রাম মন্দির (Ram Temple)। মন্দির নির্মাণ হয়েছে নাগারা স্টাইলে। নির্মাণ করছে চন্দ্রকান্ত ভাই সোমপুরা। গোলাপি স্যান্ড স্টোন দিয়ে তৈরি হয়েছে মন্দির। খোদাই করা হয়েছে রাজস্থানের মির্জাপুর ও বাঁশি-পাহাড়পুর থেকে আনা মার্বেল পাথর। ১৭ হাজার গ্রানাইট পাথরও ব্যবহার করা হয়েছে মন্দির নির্মাণে। শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই বলেন, “এ পর্যন্ত ২১ লক্ষ কিউবিক ফিট গ্রানাইট, স্যান্ডস্টোন এবং মার্বেল পাথর ব্যবহার করা হয়েছে মন্দির নির্মাণে।”

    ভূমিকম্পে নড়বে না মন্দির

    মন্দির নির্মাণে স্টিল এবং সাধারণ সিমেন্ট ব্যবহার করা হয়নি। চেন্নাই আইআইটির পরামর্শে মন্দিরের ভিত ১২ মিটার গভীর। ভিত ভরতে যে মাটি ব্যবহার করা হয়েছে, আঠাশ দিনের মধ্যেই তা পাথরে পরিণত হতে পারে। রাই জানান, যেভাবে মন্দিরটি নির্মাণ করা হয়েছে, তাতে অন্ততপক্ষে হাজার বছর মন্দির সংস্কারের প্রয়োজন হবে না। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ৬.৫ হলেও, ভিত নড়বে না মন্দিরের। মন্দিরের সিংহদুয়ার পেরিয়ে ভগবৎ দর্শনে যেতে পার হতে হবে ৩২টি সিঁড়ি। মন্দির নির্মাণে (Ram Temple) যেসব ইট-পাথর ব্যবহার করা হয়েছে, সেগুলি ১৯৯২ সালের আগে-পরে শিলাদান কর্মসূচিতে দিয়েছিলেন ভক্তরা। গত তিন দশক ধরে বিশ্বহিন্দু পরিষদ এগুলি অযোধ্যাক্ষেত্রে জমা করেছিলেন। মন্দির কমিটির তরফে ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যেই গ্রাউন্ড ফ্লোরের কাজ শেষ করতে বলা হয়েছে নির্মাণ কর্মীদের। কারণ ২২ জানুয়ারি এখানেই হবে বিগ্রহ প্রতিষ্ঠা।

    নির্মাণ কাজ শেষ হবে কবে?

    ফার্স্ট ও সেকেন্ড ফ্লোরের কাজ হবে দ্বিতীয় দফায়। এই দুই তলে থাকবে ৩৬০টি অতিকায় পিলার। এই পিলারগুলিতে থাকবে ম্যুরাল, খোদাই কার্য। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরের মধ্যেই এই দুই তলের কাজ শেষ করতে বলা হয়েছে নির্মাণ কর্মীদের। ফার্স্ট ফ্লোরে হবে রাম দরবার। এখানকার প্রতিটি স্তম্ভে ২৫-৩০টি মূর্তি খোদাই করা হবে। মন্দির বাইরে নির্মাণ করা হবে মহর্ষি বাল্মীকি, বিশ্বামিত্র, নিষাদ, শাব্রি প্রমুখের সাতটি মন্দির। মন্দির নির্মাণের তৃতীয় দফার কাজ শেষ হবে ২০২৫ সালের মধ্যে। এই দফায়ই গড়ে উঠবে ওই সাতটি মন্দির। তৈরি হবে অডিটোরিয়াম, ব্রোঞ্জের ম্যুরাল ইত্যাদিও।

    আরও পড়ুুন: রামমন্দিরের উদ্বোধনে হাজির থাকছেন পর্দার রাম অরুণ গোভিলও

    রামলালার তিনটি মূর্তি তৈরি করা হয়েছে। এরই একটি বসানো হবে মন্দিরের গর্ভগৃহে। বিগ্রহে প্রাণপ্রতিষ্ঠাও হবে ২২ জানুয়ারি। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ২৭ জানুয়ারি সকাল থেকে সর্বসাধারণের দর্শনের জন্য খুলে দেওয়া হবে মন্দিরের দ্বার। রামলালার যে তিনটি বিগ্রহ তৈরি হয়েছে, তার একটি মাকরানা মার্বেল পাথরে তৈরি। আর বাকি দুটি তৈরি করা হয়েছে কৃষ্ণ শিলা থেকে। শিলাগুলির গুণমান যাচাই করতে পাঠানো হয়েছিল ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ রক মেকানিক্সে। সেখান থেকে ছাড়পত্র মেলার পর মূর্তি নির্মাণ করতে বলা হয়েছে ভাস্করদের। তিনটি মূর্তিও ৫১ ইঞ্চি লম্বা। দেব দর্শন করতে হবে ২৫ ফুট দূর থেকে। ফি বছর রাম নবমীর দিন বেলা ১২টায় গর্ভগৃহে থাকা রামলালার কপালে পড়বে সূর্যালোক। মন্দির কমিটির দাবি, এই দৃশ্য দেখতেও রাম মন্দির (Ram Temple) দর্শনে আসবেন বহু অনুসন্ধিৎসু মানুষও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Manik Bhattacharya: বাম আমলে হয়েছিলেন অধ্যক্ষ, তৃণমূলের সেই ‘মানিকে’র নিয়োগই অবৈধ, জানাল ইউজিসি

    Manik Bhattacharya: বাম আমলে হয়েছিলেন অধ্যক্ষ, তৃণমূলের সেই ‘মানিকে’র নিয়োগই অবৈধ, জানাল ইউজিসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি গাছেরও খেয়েছেন, তলারও কুড়িয়েছেন! বাম জমানায় হয়েছিলেন কলেজের প্রিন্সিপাল। সেই তিনিই তৃণমূল জমানায় হয়েছিলেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি। ঘাসফুল প্রতীকে নদিয়ার পলাশিপাড়া বিধানসভা কেন্দ্রে জয়ী হয়ে বিধায়কও হয়েছেন। নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে নাম জড়ানোয় পরে অবশ্য সরিয়ে দেওয়া হয় তাঁকে। এহেন মানিক ভট্টাচার্যের (Manik Bhattacharya) বিরুদ্ধে অভিযোগ, বাম জমানায় ১৯৯৮ সালে অবৈধভাবে কলেজের প্রিন্সিপাল হয়েছিলেন তিনি।

    কী বলছে ইউজিসি?

    নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছেন তৃণমূলের এই ‘মানিক’। জেল হেফাজতে রয়েছেন তিনি। দীর্ঘদিন তিনি কলকাতার যোগেশচন্দ্র ল কলেজের অধ্যক্ষ ছিলেন। মানিককে ওই পদে অবৈধভাবে নিয়োগ করা হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে। মামলা গড়ায় কলকাতা হাইকোর্টে। মানিকের নিয়োগ নিয়ম মেনে হয়েছিল কিনা, তা জানতে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনকে হলফনামা জমা দিতে বলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। সোমবার সেই হলফনাম জমা দেয় বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন। হলফনামায় জানানো হয়েছে, বেআইনিভাবে নিয়োগ করা হয়েছিল মানিককে (Manik Bhattacharya)। কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, কলেজের অধ্যক্ষ হতে গেলে কোনও ব্যক্তিকে স্নাতকোত্তর স্তরে অন্তত ৫৫ শতাংশ নম্বর পেতে হয়। পিএইচডি কিংবা সমতুল্য কোনও কোনও যোগ্যতা থাকাও বাঞ্ছনীয়। এছাড়াও কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ১৫ বছর পড়ানোর অভিজ্ঞতা থাকতে হয়। এই সব যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও মানিক যোগেশচন্দ্র ল কলেজের অধ্যক্ষ হয়েছিলেন।

    বেআইনিভাবে অধ্যক্ষ হয়েছিলেন!

    বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বর্তমানে রয়েছেন জলপাইগুড়ির সার্কিট বেঞ্চে। আগামী সপ্তাহে কলকাতায় ফিরলে মামলাটি উঠবে শুনানির জন্য। সেই শুনানিতেই এই হলফনামা নিয়ে নিজের পর্যবেক্ষণ জানাবেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। প্রসঙ্গত, দানিশ ফারুকি নামে যোগেশের এক ছাত্র অবৈধ নিয়োগ নিয়ে মামলা করেন হাইকোর্টে। মামলাটি ওঠে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে। মামলাকারীর বক্তব্য ছিল, যোগেশের প্রিন্সিপাল হিসেবে মানিকের নিয়োগ অবৈধ ছিল। প্রিন্সিপাল পদে বসার জন্য প্রয়োজনীয় যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও, ওই পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল তাঁকে। মামলাকারীর দাবি, যত দিন মানিক (Manik Bhattacharya) ওই কলেজের প্রিন্সিপাল হিসেবে বেতন নিয়েছিলেন, সেই বেতন তাঁর কাছ থেকে ফিরিয়ে নেওয়া হোক।

    আরও পড়ুুন: উদ্বেগের অবসান, মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পদে মোহন যাদব, সিলমোহর বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: “জম্মু-কাশ্মীরকে অন্য রাজ্যগুলোর সমতুল করতেই ৩৭০ ধারা”, বললেন বিচারপতি কাউলও

    Supreme Court: “জম্মু-কাশ্মীরকে অন্য রাজ্যগুলোর সমতুল করতেই ৩৭০ ধারা”, বললেন বিচারপতি কাউলও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৩৭০ ধারা বাতিল অসাংবিধানিক নয়। সোমবার এমনই রায় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ জানিয়ে দিয়েছে, সংবিধান মেনেই উপত্যকার বিশেষ মর্যাদা বাতিল হয়েছে। ২০২৪ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যেই জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভা নির্বাচনের নির্দেশও দিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত।

    কী বললেন বিচারপতি কাউল?

    এদিনই ৩৭০ ধারা বাতিল নিয়ে অন্য একটি মামলায় সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সঞ্জয় কিষান কাউল জানান, ১৯৮০ সাল থেকে জম্মু-কাশ্মীরে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। বিচারপতি কাউল বলেন, “ভূস্বর্গে রাষ্ট্র এবং রাষ্ট্র নয় এমন কলাকুশলীদের দ্বারা যে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে, তার তদন্তে যে নিরপেক্ষ ট্রুথ ও রিকনসিলিয়েশন কমিটি গড়া হয়েছে, আমি তা অনুমোদন করেছিলাম। ১৯৮০ সাল থেকে ওই মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটে চলেছে। সমন্বয় সাধনের যেসব পন্থা অবলম্বন করা হচ্ছে, আমি তাও অনুমোদন করি।”

    ‘ভূস্বর্গের ক্ষতগুলো নিরাময়ের প্রয়োজন’

    তিনি (Supreme Court) আরও বলেন, “সামনের দিকে এগোতে গেলে ভূস্বর্গের ক্ষতগুলো নিরাময়ের প্রয়োজন। সেখানকার বাসিন্দারা আন্তঃপ্রজন্মীয় ট্রমায় ভুগছেন। তাঁদের ক্ষত নিরাময় করতে গেলে প্রথমে জানতে হবে সেখানে রাষ্ট্র ও রাষ্ট্র নয় এমন কলাকুশলীদের দ্বারা যেসব হিংসার ঘটনা ঘটছে, সে সম্পর্কে।” বিচারপতি কাউল বলেন, “৩৭০ ধারার উদ্দেশ্যই ছিল, জম্মু-কাশ্মীরকে ভারতের অন্য অঙ্গরাজ্যগুলোর সমতুল করে তোলা। জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার অনুমোদনকে এভাবে দেখা ঠিক হবে না যে, এটা কোনও আলাদা অঙ্গরাজ্য।” তিনি বলেন, “৩৬৭ ধারা ব্যবহার করে ৩৭০ ধারার সংশোধন করার সময়ও আমি বলেছি, যখনও কোনও পদ্ধতি নিয়ে কোনও পরামর্শ দেওয়া হয়, তখন তা অনুসরণ করতে হয়। পিছনের দরজা দিয়ে সংশোধনী আনা কখনওই গ্রহণযোগ্য নয় (Supreme Court)।”

    আরও পড়ুুন: পাকিস্তানি যোগ! ১০ দিনে ৫২জন সাইবার অপরাধীকে গ্রেফতার করল ঝাড়খণ্ড পুলিশ

    ২০১৯ সালের ৫ অগাস্ট জম্মু-কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারার বিলোপ ঘটায় কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদির সরকার। যার জেরে জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা লোপ পায়। এনিয়ে দেশের শীর্ষ আদালতে একাধিক মামলা দায়ের হয়। সোমবার ওই মামলায় রায় দেয় সুপ্রিম কোর্ট। পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ সাফ জানিয়ে দেয়, ৩৭০ ধারা বাতিল অসাংবিধানিক নয়।   

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share