Tag: Bengali news

Bengali news

  • Bhutan Border: ৩০ মাস পর পুজোর মুখে খুলে গেল ভুটান সীমান্ত, খুশি পর্যটকরা

    Bhutan Border: ৩০ মাস পর পুজোর মুখে খুলে গেল ভুটান সীমান্ত, খুশি পর্যটকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজোর মুখে সুখবর পর্যটকদের জন্য। দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকার পর খুলে গেল ভুটান সীমান্ত (Bhutan Border)। করোনা অতিমারির জেরে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল ভুটান সীমান্ত। দীর্ঘ আড়াই বছর পর ফের পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হল ভুটানের দ্বার। ভুটানের রাষ্ট্রদূত (Ambassador) মেজর জেনারেল ভেটসপ নামগেল জানান, সম্পূর্ণ টিকাপ্রাপ্ত পর্যটকদেরই ভুটানে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। এই পর্যটকদের আলাদা করে নিভৃতবাসে থাকতে হবে না। শুধু ভ্যাকসিন নেওয়ার শংসাপত্র দেখালেই মিলবে রাজার দেশে প্রবেশাধিকার। করোনা অতিমারির বাড়বাড়ন্ত রুখতে ভুটান সরকার দীর্ঘদিন ধরে বাইরের পর্যটকদের (Tourist) দেশে প্রবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল। সরকারের প্রাথমিক উদ্দেশ্য ছিল, প্রাণহানি রোধ করা। সরকারের কঠোর সিদ্ধান্তের জেরে হিমালয়ের কোলে অবস্থিত ছোট্ট এই দেশটিতে করোনায় মৃত্যুর হারও ছিল কম। 

    আরও পড়ুন: ভারতকে নিশানা করে মিথ্যা অভিযোগ! নিরাপত্তা পরিষদে ফাঁস হল পাকিস্তানের দ্বিচারিতা

    ভুটানের রাষ্ট্রদূত জানান, ভুটানে রাত্রিবাস করলে পর্যটকদের দিতে হবে দৈনিক ফি। ভারতীয়দের জন্য এই ফি-র পরিমাণ ধার্য করা হয়েছে ১২০০ টাকা (Rupee) করে। অন্যান্য দেশের পর্যটকদের জন্য ধার্য করা হয়েছে ২০০ মার্কিন ডলার। ভারত-চিন সেনা সংঘর্ষের প্রভাব পড়ছে প্রতিবেশী দেশ ভুটানেও। ২০১৭ সালে ভুটানের ডোকালাম(Doklam) সীমান্তে ভারত চিন সেনার সম্মুখ সমরের প্রভাব পড়েছিল সেদেশের পর্যটন শিল্পের ওপর। তবে এদিন রাষ্ট্রদূত জানিয়েছেন, সীমান্তের সমস্যা পর্যটন ক্ষেত্রে কোনও সমস্যার সৃষ্টি করবে না।

    ভুটান কর্তৃপক্ষের এই ঘোষণার পরে খুশির হাওয়া পর্যটকদের মধ্যে। এদিনই উত্তরবঙ্গের আলিপুরদুয়ার জেলার জয়গাঁও-ফুন্টশোলিং সীমান্তে (Border) কয়েকশো ভারতীয় ও ভুটানি নাগরিককে দীর্ঘ লাইনে অপেক্ষা করতে দেখা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, শুধুমাত্র ২০২০ সালেই ভুটানে গিয়েছিলেন ২৯ হাজার ৮১২ জন পর্যটক। এর মধ্যে ২২ হাজার ২৯৮ জন গিয়েছিলেন শুধু ভারত থেকেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Fatigue: কাজে বসলেই আসছে ক্লান্তিভাব? এড়াবেন না! মেনে চলুন এই ৫ পরামর্শ

    Fatigue: কাজে বসলেই আসছে ক্লান্তিভাব? এড়াবেন না! মেনে চলুন এই ৫ পরামর্শ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক :মানুষের শরীরে যে কোনও সময় ক্লান্তি (Fatigue) আসতে পারে। একটানা কোনও একটি কাজ করার পর তাতে একঘেয়েমি চলে এলে শরীরে ক্লান্তিভাব চলে আসে। এছাড়া অনিদ্রা ও ঘুমের ব্যাঘাত ঘটলেও শরীরে ক্লান্তি দেখা যায়। ব্যায়াম করলে প্রায়শই ক্লান্তি আসে যদিও পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও ঘুমের মাধ্যমে এই ক্লান্তি কেটে যেতে পারে।

    শরীরে ক্লান্তি চলে এলে দৈনন্দিন রুটিনে (Daily Routine) এর প্রভাব পড়ে। তাই স্বল্প বা দীর্ঘমেয়াদী ক্লান্তি কাটাতে খাবারের দিকটি লক্ষ্য রাখতে হবে। উদাহরণস্বরূপ, আয়রনের (Iron) ঘাটতি হলে শরীরে ক্লান্তি বাড়ে, অ্যাকাডেমিক পারফরম্যান্স খারাপ হয়ে যায়। শর্করা জাতীয় খাদ্যে ক্যালোরির পরিমাণ কম থাকায় এই জাতীয় খাবারে পুষ্টির পরিমাণ কম থাকে। শরীরে কার্যকারিতা বাড়াতে সুষম খাদ্যের প্রয়োজন। আয়রন সহ ম্যাগনেসিয়াম (Magnesium), জিঙ্ক (Zinc), ভিটামিন-সি, ভিটামিন-বি যুক্ত সুষম খাবার গ্রহণ করলে ক্লান্তি দূর হয়।

    ক্লান্তি দূর করতে এবং শরীরকে উজ্জীবিত রাখার জন্য কিছু সহজ টিপস রয়েছে (Health Tips of beat Fatigue and keep body fit):

    প্রোটিন যুক্ত খাবার (Protein Diet)- দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাসে প্রোটিন যুক্ত খাবার অবশ্যই রাখা প্রয়োজন। প্রোটিন (Protein) শরীরের স্ট্যামিনাকে ঠিক রাখে। প্রোটিন যুক্ত খাবার শরীরের পেশী গঠনে ও হাড়ের ক্ষয় মেরামতে সহায়তা করে। সেই কারণে খেলোয়াড়েরা প্রোটিন যুক্ত খাবার গ্রহণ করে থাকেন।

    হাইড্রেটিংযুক্ত পানীয় (Hydrating Drinks)- শরীরে পাচন প্রক্রিয়া স্বাভাবিক রাখতে হাইড্রেটিংযুক্ত পানীয় গ্রহণ করতে হবে। লেবুজল, ফলের রস বা গরুর দুধের মতো পানীয় গ্রহণ করলে শরীরে ডিহাইড্রেশন (Dehydration) কমে। শরীরে ডিহাইড্রেশন ঘটলে ক্লান্তির বৃদ্ধি ঘটে এমনকি মানুষের চিন্তাশক্তি লোপ পায়। মহিলাদের উপর ডিহাইড্রেশনের প্রভাব সর্বাধিক।

    আরও পড়ুন: কোন কোন খাবারের যুগলবন্দী শরীরে পুষ্টি শোষণ ক্ষমতা বাড়ায়? জেনে নিন

    কফি খাওয়া কমাতে হবে (Reduce Coffee Intake)-  কফি প্রেমীরা এই পরামর্শটি মানতে অবশ্যই নারাজ। সকলের একটি ভুল ধারণা রয়েছে যে কফি খেলে শরীরের ক্লান্তি দূর হয়। কফি খেলে সাময়িকভাবে শরীরে উদ্দীপনা এলেও দীর্ঘস্থায়ী ক্ষেত্রে শরীরে ক্লান্তি ভাব দেখা যায়। কফি বেশি পান করলে অনিদ্রার মতো রোগ দেখা যায়। তাই এক কাপ কফি খেলে দুই কাপ জল খেতে হবে।

    অ্যালকোহল থেকে দূরে থাকতে হবে (Stay away from Alcohol)- অ্যালকোহল (Alcohol) শরীরে এনার্জির মাত্রা শেষ করে দিতে পারে। শরীরে ডিহাইড্রেশনের সৃষ্টি করে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। অ্যালকোহল শরীরে এপিনেফ্রিনের মাত্রারও বৃদ্ধি ঘটায় ফলে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে।

    সুষম আহার গ্রহণ (Balanced Food)- বাজারের ফাস্টফুড (Fast Food) থেকে দূরে থাকতে হবে। পুষ্টিবিদদের পরামর্শ নিয়ে শরীরের প্রয়োজনীয় খাদ্যগ্রহণ করা উচিত।

    সুষম ডায়েটের (Balanced Diet) পাশাপাশি শারীরিক কসরত করাও প্রয়োজন। স্থুলকায় ব্যক্তিদের দৈনিক ১০ মিনিট হাটাচলা করা প্রয়োজন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Bomb threat :  বোমাতঙ্ক নিয়ে ৪০ মিনিট ভারতের আকাশে ইরানের বিমান

    Bomb threat : বোমাতঙ্ক নিয়ে ৪০ মিনিট ভারতের আকাশে ইরানের বিমান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় আকাশসীমায় থাকাকালীন ইরান (Iran) থেকে চীনগামী একটি যাত্রাবাহী বিমানে (Passenger Jet) বোমাতঙ্ক। যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লে দিল্লির বিমানবন্দরে (Delhi airport) অবতরণের জন্য অনুমতি চায় বিমানটি। আজ সোমবার সকাল ৯ টা বেজে ২০ মিনিটে একটি ফোন আসে দিল্লির বিমানবন্দরে। এরপরই বিমান বন্দরে হাই অ্যালার্ট (High alert) জারি করা হয়।

    আরও পড়ুন: ইন্দোনেশিয়ায় ফুটবল ম্যাচ ঘিরে ধুন্ধুমার কাণ্ড! পদপিষ্ট হয়ে মৃত কমপক্ষে ১৭৪ 

    বিমানবন্দর সূত্রে জানা গিয়েছে ইরানের তেহরান থেকে চীনের গুয়াংজু যাওয়ার পথে বোমাতঙ্কের ফলে সেই বিমানটি অবতরণ করারা জন্য অনুমতি চাইলেও সেটিকে জয়পুর এবং চন্ডীগড় দু’টি বিমানবন্দর বিকল্পের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল কিন্তু পাইলট ভিন্ন পন্থার প্রস্তাব প্রত্যাখান করে নির্ধারিত গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যায়। ভারতের আকাশে ৪০ মিনিট ছিল বিমানটি।

    [tw]


    [/tw] 

    ইরান কর্তৃপক্ষ বিবৃতি অনুসারে, তেহরান বোমার ভয়কে উপেক্ষা  করতে বলার পর বিমানটি চীনে তার গন্তব্যের (Destination) দিকে যাত্রা অব্যহত রাখে।

    বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘আইএএফ বেসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রণালয় (MOCA) এবং ব্যুরো অব সিভিল অ্যাভিয়েশন সিকিউরিটি (BCAS) এর সঙ্গে যৌথভাবে নির্ধারিত পদ্ধতি অনুসারে সমস্ত পদক্ষেপ নিয়েছিল। বিমানটি ভারতীয় আকাশসীমা (Indian airspace) জুড়ে বিমান বাহিনীর রাডারের গভীর নজরদারির (Surveililance) আওতায় ছিল।

    আরও পড়ুন: ৬টি বুলেটে ঝাঁঝরা, ইরানি তরুণীর শেষকৃত্যে বাধ মানল না পরিজনদের চোখের জল  

    সংবাদ মাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে  পাকিস্তানের লাহোর (Pakistan Lahore) এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল দিল্লি এটিসিকে (ATC) কথিত বোমা হুমকির বিষয়ে তথ্য দিয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • PM Modi: ভারতের উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন শহুরে নকশালরা, বললেন মোদি

    PM Modi: ভারতের উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন শহুরে নকশালরা, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের (India) উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন শহুরে নকশালরা (Urban Naxals)। এমনই অভিযোগ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর অভিযোগ, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার কাছ থেকে কোটি কোটি টাকার বিনিময়ে ভারতের উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন তাঁরা। শুক্রবার গুজরাটের (Gujrat) নর্মদা জেলার একতা নগরে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ন্যাশনাল কনফারেন্স অফ এনভায়রনমেন্ট মিনিস্টার অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সময়ই তিনি নিশানা করেন শহুরে নকশালদের।

    গুজরাটের সর্দার সরোবর বাঁধ তৈরিতে প্রথম পদক্ষেপ করেছিলেন জওহরলাল নেহরু, ১৯৬১ সালে। এদিন সে  প্রসঙ্গ টেনে মোদি বলেন, নর্মদা নদীর ওপর এই সর্দার সরোবর বাঁধ প্রকল্প দীর্ঘ সময় আটকে রেখেছিলেন শহুরে নকশালরা। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন উন্নয়ন বিরোধী কিছু মানুষ। যার জেরে বাঁধ তৈরিতে নষ্ট হয়েছে বেশ কয়েকটা দশক। এই শহুরে নকশাল ও উন্নয়ন বিরোধী কিছু মানুষের বাধার জেরে বাঁধ উঁচু করতে ঋণ দিতেও অস্বীকার করেছিল বিশ্বব্যাংক। মোদি বলেন, এই ষড়যন্ত্র বুঝতে কিছু সময় লেগেছিল। তবে শেষমেশ জয়ী হয়েছেন গুজরাটের বাসিন্দারা। বলা হয়েছিল, এই বাঁধ পরিবেশের পক্ষে ক্ষতিকর। আজ সেই একই বাঁধ পরিবেশ রক্ষা করছে। এই শহুরে নকশালদের থেকে সতর্ক থাকতে বলেন মোদি।

    আরও পড়ুন : ‘‘ঠিক কথাই তো বলেছেন…’’, ফ্রান্সের পর এবার মোদি-স্তুতি ব্রিটেন, আমেরিকার মুখেও

    তিনি বলেন, শহুরে নকশালদের মতো গোষ্ঠীর থেকে প্রত্যেকের সতর্ক থাকতে হবে। জানা গিয়েছে, বিভিন্ন রাজ্যের ছ হাজারেরও বেশি পরিবেশ সংক্রান্ত ছাড়পত্র এবং সাড়ে ছ হাজারের বেশি জঙ্গল সংক্রান্ত ছাড়পত্র পড়ে রয়েছে। সে প্রসঙ্গ টেনে মোদি বলেন, এই প্রস্তাবগুলিকে তাড়াতাড়ি ছাড়পত্র দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। যদি ঠিকঠাক থাকে। ব্যাকলগ থাকলে কোটি কোটি টাকা মূল্যের প্রোজেক্ট আটকে যাবে। মোদি বলেন, এটা অর্থনীতি এবং পরিবেশের পক্ষে একটা উইন-উইন পরিস্থিতি। অযথা পরিবেশের দোহাই দিয়ে কোনও প্রকল্প আটকে রাখা ঠিক নয়। জীবনকে সহজ করতে যা করণীয়, তা করা হবে। তিনি বলেন, যত তাড়াতাড়ি পরিবেশের ছাড়পত্র মিলবে, তত তাড়াতাড়ি হবে উন্নয়ন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Bangladesh Boat Accident: মাঝ নদীতে ডুবল নৌকা, ৪০ হিন্দু সহ বাংলাদেশে মৃত ৫১

    Bangladesh Boat Accident: মাঝ নদীতে ডুবল নৌকা, ৪০ হিন্দু সহ বাংলাদেশে মৃত ৫১

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহালয়ার (Mahalaya) ভোরেই নৌকাডুবি। মন্দিরে যেতে গিয়ে ডুবল যাত্রী বোঝাই নৌকা। ঘটনায় মৃত অন্তত ৫১ জন। বাংলাদেশের (Bangladesh) উত্তরাঞ্চলের পঞ্চগড় জেলার ঘটনা। নিখোঁজ যাত্রীর সংখ্যা ৩০। তাঁদের খোঁজে জারি তল্লাশি। 

    পঞ্চগড় (Panchagarh) জেলার পুলিশ সুপার (Superintendent) এস এম সিরাজুল হুদা জানান, সোমবার রাজধানী ঢাকা থেকে প্রায় ৪৬৮ কিলোমিটার দূরে করতোয়া নদী থেকে ৫১ জনের দেহ উদ্ধার হয়েছে। তার মধ্যে ৪০ জনই হিন্দু (Hindu)। মৃতদের অধিকাংশই নারী ও শিশু। এই পুলিশকর্তার মতে, প্রায় ১০০ জন যাত্রী বোঝাই নৌকাটি আচমকাই তলিয়ে যায় নদীগর্ভে। শুরু হয়েছে উদ্ধার কাজ। তবে এখনও অনেকের খোঁজ না মেলায় মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে। 

    আরও পড়ুন: নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হওয়া প্রয়োজন ভারতের, ফের সওয়াল রাশিয়ার 

    জেলাশাসক জহরুল ইসলাম জানান, ঘটনাস্থল থেকে ১৭ জনকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে (Hospital) নিয়ে যাওয়া হয়েছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ (Authority) তাঁদের মৃত ঘোষণা করেন। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মহালয়া উপলক্ষে শতাধিক মানুষ নৌকায় করে বদেশ্বরী মন্দিরের দিকে যাচ্ছিলেন। ঘাট থেকে নৌকাটি কিছু দূর যাওয়ার পর দুলতে শুরু করে। মাঝি নৌকাটি ঘাটে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করেন। তখনই নৌকাটি ডুবে যায়।

    আরও পড়ুন: একপেশে সংবাদ পরিবেশন! মার্কিন মিডিয়াকে একহাত নিলেন জয়শঙ্কর

    নৌকার যাত্রীদের অনেকেই সাঁতরে তীরে ওঠেন। তাঁদের চিৎকারে স্থানীয় লোকজন উদ্ধারকাজে নামেন। খবর দেওয়া হয় পুলিশ ও দমকলকেও। খবর পেয়ে উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা এসে হাত লাগান উদ্ধারকাজে। এখনও অনেকে নিখোঁজ রয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। প্রশাসন উদ্ধারকার্য চালিয়ে যাচ্ছে। সরকারি সূত্রে খবর, এখনও ৩০ জনের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। বাংলাদেশ সরকার এই মর্মান্তিক ঘটনায় মৃতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছে। মৃতদের পরিবারকে (Victim Family) ২০ হাজার টাকা করে আর্থিক সাহায্য করা হবে বলেও জানানো হয়েছে সরকারের তরফে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • FDI: ভারতে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ হতে পারে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার!

    FDI: ভারতে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ হতে পারে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অব্যাহত আর্থিক সংস্কারের ধারা। মিলতে শুরু করেছে তার সুফলও। তার জেরে ভারতে বাড়ছে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের (FDI) পরিমাণ। শনিবার কেন্দ্রের তরফে শোনানো হয়েছে এই সুখবর। সরকারের তরফে জারি করা বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, চলতি আর্থিকবর্ষে (Fiscal Year) ভারতে (India) প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ আকর্ষণের লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অর্থনৈতিক সংস্কার ও ব্যবসা করার অনুকূল পরিবেশের কারণেই এটা সম্ভব হচ্ছে বলে দাবি কেন্দ্রের। সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, ২০২১-’২২ অর্থবর্ষে ওই বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল সব চেয়ে বেশি, ৮৩.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। চলতি অর্থবর্ষে এটাই বেড়ে হতে পারে ১০০ বিলিয়ন।

    ভারতের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, এই যে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের কথা বলা হচ্ছে, তা আসবে বিশ্বের ১০১টি দেশ থেকে। বিনিয়োগ হবে দেশের ৫৭টি সেক্টরে। লগ্নিকারীরা লগ্নি করবেন রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল মিলিয়ে মোট ৩১টি জায়গায়। ওই মন্ত্রকের তরফে আরও জানানো হয়েছে, অর্থনৈতিক সংস্কার ও ব্যবসার অনুকূল পরিবেশের কারণে চলতি অর্থবর্ষে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার লগ্নি টানাই লক্ষ্য সরকারের। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, বিদেশি বিনিয়োগ টানতে সরকার মুক্ত ও স্বচ্ছতার নীতি নিয়েছে। বর্তমানে স্বয়ংক্রিয় রুটের অধীনে ভারতীয় অর্থনীতির সিংহভাগ ক্ষেত্র খুলে রাখা হয়েছে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের জন্য।

    আরও পড়ুন :বাড়ল ভারতের জিডিপি, প্রথম ত্রৈমাসিকে কত জানেন?

    ভারতে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ হতে পারে দুটো রুটে। একটি স্বয়ংক্রিয়, অন্যটি সরকারি। স্বয়ংক্রিয় রুটে বিনিয়োগ করতে হলে বিনিয়োগকারীকে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া কিংবা সরকারের অনুমতি নিতে হয় না। আর সরকারি রুটে দেশে বিনিয়োগ করতে হলে সরকারের উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ এবং রিজার্ভ ব্যাংকের অনুমতি নিতে হয়।

    বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে যেসব সংস্কার করা হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে নির্দেশিকা ও নিয়মবিধির মুক্তিকরণ। যার জেরে বিনিয়োগকারী সহজেই এ দেশে ব্যবসা করতে পারে। ২০২১-’২২ অর্থবর্ষে খেলনা আমদানি কমেছিল ৭০ শতাংশ। আর রফতানি বেড়েছিল ৬১ শতাংশ। টাকার অঙ্কে যার পরিমাণ ৩২৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Durga Puja: অষ্টমীর কুমারী পুজোয় কুমারীদের বয়স অনুযায়ী হয় পৃথক নাম, জানেন সেগুলো কী কী?

    Durga Puja: অষ্টমীর কুমারী পুজোয় কুমারীদের বয়স অনুযায়ী হয় পৃথক নাম, জানেন সেগুলো কী কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্গাপুজোর একটি অঙ্গ হল কুমারী পুজো (Kumari Puja)। কোনও কুমারীকে দেবীজ্ঞানে পুজো করা হয় এদিন। হিন্দু ধর্ম বিশ্বাসীদের মতে, জীব সেবাই শিব (Shiva) সেবা। অর্থাৎ জীবের মধ্যে দিয়েই শিব বা দেবতাকে খোঁজা। শাস্ত্রজ্ঞদের একাংশের মতে, সেই কারণেই দুর্গাপুজোয় (Durga Puja) হয় কুমারী পুজো।

    কুমারী পুজো সর্বত্র হয় না। যাঁদের পারিবারিক রীতি রয়েছে, তাঁদের বাড়িতে হয়। আর ইদানিং হচ্ছে সর্বজনীন পুজোগুলিতেও। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই কুমারী পুজো হয় অষ্টমীতে। সপ্তমীতে যেহেতু দেবী আসেন গৃহস্থের বাড়িতে, তাই এদিন কুমারী পুজো হয় না। কুমারী পুজো হয় অষ্টমীর দিন। সন্ধিপুজোর আগে। তবে কোনও কোনও পরিবার কুমারী পুজো হয় নবমীতেও। বৃহদ্ধর্মপুরাণ মতে, স্বয়ং মহামায়া কুমারী রূপে দেবতাদের সামনে আবির্ভূতা হয়ে বেলগাছে দেবীর বোধন করতে নির্দেশ দেন। সেই থেকে কুমারী পুজো হয়ে গিয়েছে দুর্গাপুজোর অঙ্গ।এক এক বয়সের কুমারীর নামও ভিন্ন ভিন্ন।

    এক বছরের কুমারীর নাম সন্ধ্যা। দু’বছরের কুমারী সরস্বতী নামে খ্যাতা। তিন বছরের কন্যাকে বলা হয় ত্রিধামূর্তি। চার বছরের কন্যা দেবী কালিকা নামে পরিচিতা। পাঁচ বছরের কন্যা সুভগা নামে খ্যাতা। ছ বছরের কুমারীকে বলা হয় উমা। কুমারীর বয়স সাত হলে তিনি মালিনী। বয়স আট হলে তিনি কুঞ্জিকা নামে পরিচিতা হবেন। ন বছরের কুমারীকে বলা হয় কালসন্দর্ভা। কুমারীর বয়স দশ হলে তিনি হবেন অপরাজিতা। কুমারীর বয়স এগারো হলে তিনি পরিচিত হবেন রুদ্রাণী রূপে। বারো বছরের কুমারী ভৈরবী হিসেবে পরিচিত। কুমারীর বয়স তেরো হলে তিনি হবেন মহালক্ষ্মী। চোদ্দ বছরের কুমারীকে বলা হয় পঠিনায়িকা। কুমারীর বয়স পনেরো হলে তিনি হবেন ক্ষেত্রজ্ঞা। আর ষোল কুমারী যদি ষোলো বছর বয়স্কা হন, তাহলে তিনি অম্বিকা নামে পরিচিত হবেন।

    এই আলোচনার নির্যাস হল, এক থেকে ষোলো বছর বয়সী কন্যাদেরই কেবল কুমারী রূপে পুজো করা হয়। তবে শাস্ত্রবিদদের একাংশের মতে, কুমারীর বয়স কম হলেই ভাল হয়। কারণ এঁদের মতে, কুমারী রজঃস্বলা না হলেই ভাল হয়। সেই কারণে আমরা যেসব কুমারীপুজো দেখি, সেখানে আট-ন বছরের নীচের কোনও কন্যাকেই কুমারী হিসেবে পুজো করা হয়।

     

  • Congress President Polls: মিলল সোনিয়ার সম্মতি, কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট পদে অশোক-শশী লড়াই?

    Congress President Polls: মিলল সোনিয়ার সম্মতি, কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট পদে অশোক-শশী লড়াই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লড়াইয়ের ময়দানে এখনও নেই গান্ধী (Gandhi) পরিবার। তাই কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে (Congress President Polls) এবার দ্বৈরথ হতে পারে রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট (Ashok Gehlot) ও শশী থারুরের (Shashi Tharoor) সঙ্গে। এই দু জনের মধ্যে যিনিই জয়ী হোন না কেন, দীর্ঘ দিন পরে তা হবে ইতিহাস। কারণ গান্ধী পরিবার বাইরের কারও হাতে যেতে চলেছে কংগ্রেস সভাপতির রাশ।

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির কাছে গোহারা হারার পর হারের দায় স্বীকার করে সভাপতি পদে ইস্তফা দেন রাহুল গান্ধী। সেই থেকে শূন্য পড়ে রয়েছে পদটি। অস্থায়ীভাবে কাজ চালাচ্ছেন সোনিয়া গান্ধী। কিন্তু বয়স এবং শারীরিক অসুস্থতার জেরে তিনি আর ওই পদে বসতে চান না বলে দলকে জানিয়ে দিয়েছেন। এমতাবস্থায় জরুরি হয়ে পড়েছে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। এখনও পর্যন্ত যা খবর, রাহুল ওই পদে লড়তে রাজি নন। সেক্ষেত্রে ওই পদে লড়ার কথা গান্ধী পরিবারের আস্থাভাজন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটের। তাঁর বিরুদ্ধে প্রার্থী হতে পারেন কংগ্রেসের বিক্ষুব্ধ অংশ হিসেবে খ্যাত জি-২৩র সদস্য শশী থারুর। জানা গিয়েছে, সোমবার শশী সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে দেখা করতে তাঁর বাসভবনে যান। সূত্রের খবর, সেখানে সোনিয়ার সঙ্গে প্রাথমিক কিছু কথাবার্তা বলার পরে প্রেসিডেন্ট পদে লড়ার ইচ্ছে প্রকাশ করেন শশী। তখনই তাঁকে ওই পদে লড়তে সবুজ সংকেত দেন সোনিয়া। তিরুবনন্তপুরমের সাংসদ শশীকে সোনিয়া সাফ জানিয়ে দেন, তিনি চাইলে প্রেসিডেন্ট পদে লড়তেই পারেন। সোনিয়া-শশীর এই বৈঠকের আগে তিরুবনন্তপুরমের সাংসদ একটি ট্যুইট করেন। তিনি লেখেন, দলের গঠনমূলক সংস্কার চেয়ে কংগ্রেসের তরুণ সদস্যরা একটি আবেদন প্রচার করেছে। সেই আবেদনে ইতিমধ্যেই ৬৫০ জন স্বাক্ষর করেছেন। এই আবেদনকে আমি সমর্থন করতে পেরে খুশি।

    আরও পড়ুন : কংগ্রেস সভাপতি পদে লড়ছেন শশী থারুর? আর কে লড়ছে জানেন?

    এদিকে, সূত্রের খবর, রাহুল গান্ধীকে ওই পদে লড়ার ব্যাপারে রাজি করাতে এখনও চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন অশোক গেহলট। দিন কয়েক আগে সেকথা স্বীকারও করেছিলেন তিনি। বলেছিলেন, তিনি এখনও রাহুলকে বোঝানোর চেষ্টা করছেন। তিনি এও বলেছিলেন, তিনি সোনিয়া ও রাহুলের বিশ্বস্ত সৈনিক হিসেবেই থাকতে চান। প্রসঙ্গত, কংগ্রেস সভাপতি পদে নির্বাচন হবে ১৭ অক্টোবর। ফল ঘোষণা হবে তার ঠিক দুদিন পরে। মনোনয়ন জমা দেওয়া যাবে ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Foodgrains Procurement: খাদ্যশস্য সংগ্রহের কাজে লাগানো হবে বেসরকারি সংস্থাকেও, কেন জানেন?  

    Foodgrains Procurement: খাদ্যশস্য সংগ্রহের কাজে লাগানো হবে বেসরকারি সংস্থাকেও, কেন জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার বেসরকারি সংস্থাগুলিকেও খাদ্যশস্য সংগ্রহের (Foodgrains Procurement) কাজে লাগানো হবে। ফুড কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া (FCI) এবং রাজ্য সরকারের বিভিন্ন সংস্থার পাশাপাশি খাদ্যশস্য মজুতের লক্ষ্যে অচিরেই আহ্বান জানানো হবে বেসরকারি সংস্থাকে। সোমবার এমনই জানালেন খাদ্য সচিব (Food Secretary) সুধাংশু পাণ্ডে। তিনি জানান, এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় খাদ্যমন্ত্রী ইতিমধ্যেই বিভিন্ন রাজ্য সরকারকে চিঠি দিয়েছে।

    এদিন রোলার ফ্লাওয়ার মিলারর্স ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ার ৮২ তম বৈঠকে ভাষণ দিচ্ছিলেন সুধাংশু পাণ্ডে। তিনি  বলেন, খাদ্যশস্য সংগ্রহের জন্য কেন্দ্র রাজ্য সরকারগুলিকে দুটো স্পষ্ট বার্তা দিয়েছে। এক, রাজ্য সরকার যে পরিমাণ খাদ্যশস্য সংগ্রহ করবে আনুষাঙ্গিক খরচ বাবদ তার জন্য দেওয়া হবে ২ শতাংশ করে। আর দ্বিতীয়ত, খাদ্যশস্য সংগ্রহের খরচ কমাতে কাজে লাগানো হবে বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থাকে। খাদ্য সচিব বলেন, খাদ্যশস্য সংগ্রহের কাজে আমরা বেসরকারি সংস্থাগুলিকে যুক্ত করতে চাই। তাঁর প্রশ্ন, কেন কেবল ফুড কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া এবং রাজ্য সরকারের সংস্থাগুলি খাদ্যশস্য সংগ্রহ করবে?

    আরও পড়ুন :কেন্দ্রীয় এজেন্সির অপব্যবহার মন্তব্যে মমতাকে মোক্ষম জবাব মালব্যর

    সম্প্রতি খাদ্য সচিব ইন্টারন্যাশনাল গ্রেইনস কনফারেন্সে যোগ দিতে গিয়েছিলেন। তিনি বলেন, সেখানে দেখলাম বেসরকারি কোম্পানিগুলি অনেক বেশি দক্ষতার সঙ্গে খাদ্যশস্য সংগ্রহের কাজ করছে। সুধাংশু বলেন, বেসরকারি সংস্থাগুলি যদি খাদ্যশস্য সংগ্রহের কাজ কম খরচে এবং অনেক বেশি দক্ষতার সঙ্গে করতে পারে, তাহলে সরকারের কোনও সমস্যা নেই। খাদ্য সচিব বলেন, ফুড কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া এবং রাজ্য সরকারের বিভিন্ন এজেন্সিগুলি ছাড়াও খাদ্যশস্য সংগ্রহের কাজে বেসরকারি উদ্যোগকে কাজে লাগাতে বলে রাজ্য সরকারকে চিঠি দিয়েছি। আগামী মরশুমে যাতে বেসরকারি উদ্যোগকে এ ব্যাপারে যুক্ত করা যায়, সেই চেষ্টা চলছে বলেও জানান তিনি। সুধাংশু জানান, ফুড কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া এবং রাজ্য সরকারের বিভিন্ন সংস্থা বছরে ৯ কোটি টন খাদ্যশস্য সংগ্রহ করে। যদিও চাহিদা রয়েছে ৬ কোটি টনের। প্রসঙ্গত, খাদ্যশস্য, বিশেষত ধান এবং গম নূন্যতম সহায়ক মূল্যে সরাসরি কৃষকদের থেকে কেনা হয়। পরে সেটাই বিলি করা হয় দরিদ্র কল্যাণমূলক প্রকল্পে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • S Jaishankar: ‘‘নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য নয় ভারত, এটা গোটা বিশ্বের জন্য…’’, বার্তা জয়শঙ্করের

    S Jaishankar: ‘‘নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য নয় ভারত, এটা গোটা বিশ্বের জন্য…’’, বার্তা জয়শঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের (UNSC) স্থায়ী সদস্য  দেশ নয় ভারত (India)। এটা যে কেবল ভারতের পক্ষে কাম্য নয়, তা নয়, বিশ্বের পক্ষেও ভাল বার্তা নয়। বুধবার একথাই জানালেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। এদিন জয়শঙ্করকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হতে ভারতের কতদিন সময় লাগবে? এই প্রশ্নের উত্তরেই জয়শঙ্কর জানান ভারতের সদস্য না হওয়ার বিষয়টি বিশ্বের পক্ষেও ভাল নয়।

    পনের সদস্য দেশ নিয়ে গঠিত রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। বিশ্বের পাঁচ শক্তিশালী দেশ চিন, ফ্রান্স, রাশিয়া, আমেরিকা এবং ব্রিটেন নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য। নিরাপত্তা পরিষদের রেজ্যুলেশন, নতুন দেশের অন্তর্ভুক্তি বা মহাসচিব প্রার্থীর নিয়োগে ভেটো দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে এই স্থায়ী সদস্যদের। নিরাপত্তা পরিষদের বর্তমান অস্থায়ী সদস্য দেশগুলি হল ব্রাজিল, আলবানিয়া, ঘানা, কলম্বো, আয়ারল্যান্ড, কেনিয়া, মেক্সিকো এবং নরওয়ে। ভারতও নিরাপত্তা পরিষদের অন্যতম অস্থায়ী সদস্য। নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হওয়ার সব যোগ্যতাই রয়েছে ভারতের। ভারতের স্থায়ী সদস্য হওয়ার পক্ষে একাধিকবার সওয়াল করেছে আমেরিকাও। তবে প্রতিবারই চিনের ভেটো প্রয়োগের জেরে ভারতকে থেকে যেতে হয়েছে অস্থায়ী সদস্য হয়েই। উল্লেখ্য যে, অস্থায়ী সদস্যরা নির্বাচিত হন দু বছরের জন্য।

    আরও পড়ুন : দিল্লিতে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠক, কবে জানেন?

    কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও নীতি আয়োগের প্রাক্তন চেয়ারম্যান অরবিন্দ পনাগারিয়ার সঙ্গে কথপোকথন হচ্ছিল জয়শঙ্করের। সেখানেই ওঠে ওই প্রশ্ন। তার জবাবও দেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষ হওয়ার পরে পরেই গঠিত হয়েছিল নিরাপত্তা পরিষদ। জয়শঙ্কর বলেন, নিরাপত্তা পরিষদ গঠিত হয়েছিল দীর্ঘ ৮০ বছর আগে। তখনকার বিশ্ব ও এখনকার বিশ্বের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। এই সময়সীমায় বিশ্বে স্বাধীন দেশের সংখ্যা হয়েছে তিনগুণ। তিনি জানান, বিশ্বের একটা বিরাট অংশই রয়ে গিয়েছে নিরাপত্তা পরিষদের বাইরে। জয়শঙ্কর জানান, অল্প কয়েক বছরের মধ্যেই ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনৈতিক শক্তি হয়ে উঠবে। বিশ্বের সব চেয়ে জনবহুল সমাজেও পরিণত হবে এই দেশ। বিদেশমন্ত্রী বলেন, এরকম একটা দেশ নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য নয়। এটা আমাদের পক্ষেও যেমন ভাল নয়, তেমনি ভাল নয় তামাম বিশ্বের পক্ষেও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

LinkedIn
Share