Tag: Bengali news

Bengali news

  • Akash Pradip: “আকাশ প্রদীপ জ্বলে…”, জানেন কার্তিক মাসে কেন জ্বালানো হয় এই প্রদীপ?

    Akash Pradip: “আকাশ প্রদীপ জ্বলে…”, জানেন কার্তিক মাসে কেন জ্বালানো হয় এই প্রদীপ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  লতা মঙ্গেশকরের কণ্ঠে গাওয়া, ‘আকাশ প্রদীপ জ্বলে দূরের তারার পানে চেয়ে’ গানটি বাঙালির এক নস্টালজিয়া। এই ‘আকাশ প্রদীপ’ (akash Pradip) কয়েক বছর  আগেও কার্তিক মাসে বাংলার ঘরে ঘরে জ্বলে উঠত। এখন অবশ্য আধুনিকতার ছোঁয়ায় লোকাচার যেন হারিয়ে যাচ্ছে। তবুও গ্রাম বাংলায় কার্তিক মাসের হালকা শীতের চাদর মোড়ানো সন্ধ্যায় সন্ধান পাওয়া যায় ‘আকাশ প্রদীপ’ এর। পুরাণ মতে , দীর্ঘ চার মাসের যোগনিদ্রা শেষে, কার্তিক (Kartik) মাসে জেগে ওঠেন ভগবান বিষ্ণু। তাঁকে প্রসন্ন রাখতে, ভক্তরা কার্তিক মাসের প্রথম দিন থেকে সংক্রান্তির দিন পর্যন্ত, প্রতিদিন সন্ধ্যাবেলায় মাটির প্রদীপ ঘি বা তেল দিয়ে জ্বালিয়ে রাখেন। বাড়ির সব থেকে উঁচু স্থানে উত্তর অথবা পূর্ব দিকে মুখ করে রেখে এই প্রদীপ জ্বালানো হয়। লাঠির ডগায় ছাদের উপরেও এই প্রদীপ দিতে দেখা যায়। বর্তমান সময়ে প্রদীপের বদলে বৈদ্যুতিক বাতিও দেন অনেকে। বিশ্বাস, ভক্তদের আকাশ প্রদীপ অর্পণে সন্তুষ্ট হয়ে ভগবান বিষ্ণু তাঁদের মনস্কামনা পূরণ করেন। সুখ, শান্তি, সমৃদ্ধিতে ভরে ওঠে ভক্তদের জীবন। আরোগ্য ও আশীর্বাদ প্রদান করেন ভগবান বিষ্ণু।

    অন্য একটি কিংবদন্তি মতে, আশ্বিন মাসের মহালয়ার দিন পূর্বপুরুষদের উদ্দেশ্যে তর্পণ করা হয়। তার পরের একটি মাস তাঁরা আনন্দ উৎসবে সামিল হন এবং পরলোকের উদ্দেশ্যে গমন করেন কালী পূজার অমাবস্যায়। এই প্রদীপ (akash Pradip) জ্বেলে আবাহন করা হয় পিতৃলোকে, প্রেতলোকে অবস্থান করা পূর্বপুরুষদেরও। যাতে তাঁরা আকাশ প্রদীপের আলোয় পথ চিনে আশীর্বাদ দিতে আসতে পারেন উত্তরসূরীদের।

    প্রদীপ হিন্দু ধর্মের যে কোনও অনুষ্ঠানের সব থেকে অপরিহার্য এবং গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। ধর্মীয় আচার, রীতি সবকিছুই সম্পন্ন হয় প্রদীপের দ্বারা। ভগবান বিষ্ণুর বন্দনা করতে তাই বেছে নেওয়া হয়েছে ‘আকাশ প্রদীপ’ (akash Pradip)। ভগবান বিষ্ণুর উদ্দেশ্যে সমর্পিত এই প্রদীপের ধরন আলাদা আলাদা হয় এবং তা ভক্তদের নানা মনোবাসনা পূরণের লক্ষ্যে জ্বালানো হয়। একনজরে আমরা দেখে নিই আকাশ প্রদীপের ধরন গুলি।

    ১. দ্বিমুখী প্রদীপ: ভগবানের অসীম কৃপা লাভ, আশীর্বাদ লাভ এবং দীর্ঘজীবনের অধিকারী হওয়া যায় দ্বিমুখী প্রদীপ জ্বালালে। এটাই ভক্তদের বিশ্বাস।

    ২. ত্রিমুখী প্রদীপ: লোকবিশ্বাস, এই প্রদীপ জ্বালালে শত্রুর কু-নজর থেকে ভগবান বিষ্ণু ভক্তদের রক্ষা করেন।

    ৩. চতুর্মুখী প্রদীপ: সন্তানের দীর্ঘজীবন কামনা করে মা-বাবারা এই প্রদীপ জ্বালেন।

    আরও পড়ুন: কার্তিক মাসে গ্রাম বাংলায় পালিত হয় ‘যমপুকুর ব্রত’! জানেন এর নেপথ্য গল্প?

    কার্তিক মাসব্যাপী সন্ধ্যার সময় অনেক গৃহে তুলসীতলায় প্রদীপ জ্বালানোর রীতি রয়েছে‌।পুকুরে বা নদীতেও অনেক সময় প্রদীপ ভাসানো হয় ভগবানের আশীর্বাদ এবং কৃপা লাভের উদ্দেশ্যে। আকাশপ্রদীপ দেওয়ার মন্ত্রটি হলো- “আকাশে সলক্ষ্মীক বিষ্ণোস্তোষার্থং দীয়মানে প্রদীপঃ শাকব তৎ।”আকাশে লক্ষ্মীর সঙ্গে অবস্থান করছেন যে বিষ্ণু, তাঁর উদ্দেশে দেওয়া হল এই প্রদীপ। ঘটের মতো প্রদীপকেও অনেক পণ্ডিত দেহেরই প্রতীক বলে মনে করেন। আকাশ-প্রদীপও (akash Pradip) নশ্বর শরীরের মতো ক্ষিতি, অপ, তেজ, মরুৎ ও ব্যোম- এই পঞ্চভূতে তৈরি।

    ক্ষিতি অর্থাৎ মাটি, কায়া তৈরি করে। অপ অর্থাৎ জলে আকার পায়। তেজ অর্থাৎ আগুন, আত্মার মতোই স্থিত হয় তার অন্তরে। মরুৎ অর্থাৎ হাওয়া আগুনকে জ্বলতে সাহায্য করে। আর ব্যোম অর্থাৎ অনন্ত শূন্য জেগে থাকে প্রদীপের গর্ভে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Malaria Outbreak: ডেঙ্গির পাশাপাশি রাজ্যে বাড়ছে ম্যালেরিয়ার প্রকোপও, আক্রান্ত কত জানেন?

    Malaria Outbreak: ডেঙ্গির পাশাপাশি রাজ্যে বাড়ছে ম্যালেরিয়ার প্রকোপও, আক্রান্ত কত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক ডেঙ্গিতে রক্ষে নেই, ম্যালেরিয়া দোসর! রাজ্যে ডেঙ্গিতে আক্রান্তের হার বাড়ছে দিনের পর দিন। এরই মধ্যে আলোড়ন পড়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের পাঠানো একটি রিপোর্টে। ওই রিপোর্ট অনুযায়ী, চলতি বছর এখনও পর্যন্ত রাজ্যে ম্যালেরিয়ায় (Malaria Outbreak) আক্রান্ত হয়েছেন ১৩ হাজার ৮৪৮ জন। মাস দুয়েক আগেও এই সংখ্যাটা ছিল ২ হাজার ৭০০। জানা গিয়েছে, যাঁরা ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছেন, তাঁদের সিংহভাগই হচ্ছেন ফ্যালসিপেরাম ম্যালেরিয়ায়।

    রাজ্যে মশাবাহিত রোগের হাল হকিকৎ কী এবং প্রতিরোধে কী কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, তার রিপোর্ট কেন্দ্রকে পাঠানো বাধ্যতামূলক। সেই মতো তথ্য পাঠিয়েছে রাজ্য সরকারও। সেই তথ্যের ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের পাঠানো রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে ম্যালেরিয়ার (Malaria Outbreak) কথা। জানা গিয়েছে, রাজ্যে এখনও পর্যন্ত ডেঙ্গির বলি হয়েছেন ৬৩ জন। আক্রান্তের সংখ্যা ৪৫ হাজার। কলকাতা, হাওড়া, উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগণা, মুর্শিদাবাদ ও দার্জিলিং এই ছটি জেলা ডেঙ্গিপ্রবণ।

    ডেঙ্গির এই বাড়বাড়ন্তের মধ্যেই থাবা বসিয়েছে ম্যালেরিয়া (Malaria Outbreak)। রাজ্য সরকারের তথ্য অনুযায়ী, জুলাই ও আগস্ট মাসে রাজ্যে ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন ৯ হাজার ৭৪৪ জন। আর কেন্দ্রের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে অগাস্ট মাসের শেষ দিন পর্যন্ত এ রাজ্যে ম্যালেরিয়া আক্রান্তের সংখ্যা ১৩ হাজার ৮১২। এর মধ্যে ফ্যালসিফেরাম ম্যালেরিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা ১ হাজার ৯০২। মৃত্যু হয়েছে একজনের। কেন্দ্রের দেওয়া পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ম্যালেরিয়া আক্রান্তের নিরিখে দেশের মধ্যে তৃতীয় স্থানে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ।

    আরও পড়ুন: দুয়ারে সরকার নিয়ে কী খবর প্রকাশ পাচ্ছে, নজর রাখার নির্দেশ নবান্নর, কিন্তু কেন?

    কেন্দ্রের রিপোর্ট প্রকাশ্যে আসতেই রাজ্য সরকারকে নিশানা করেছে বিজেপি (BJP)। পদ্ম শিবিরের অভিযোগ, কেন্দ্রের কাছে ডেঙ্গি নিয়ে সঠিক তথ্য পাঠাচ্ছে না রাজ্য। শনিবারও ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন এক তরুণী। মৃত্যু হয়েছে উত্তর ২৪ পরগনার দেগঙ্গার বছর পঁচিশের ওই বধূর। রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ে সরকারকে কটাক্ষ করেছেন বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারীও। তিনি বলেন, ভয়ঙ্কর অবস্থা। সরকার নেই। সরকার ছুটি কাটাচ্ছে। দুর্গাপুজোয় ১১ দিন, কালীপুজোয় ৮দিন, ছুটি আর ছুটি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • National Unity Day: যারা ভারতের ঐক্য ভাঙার চেষ্টা করছে, তাদের থেকে সাবধান, বললেন মোদি

    National Unity Day: যারা ভারতের ঐক্য ভাঙার চেষ্টা করছে, তাদের থেকে সাবধান, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শত্রুরা ভারতের (India) ঐক্য ভাঙার চেষ্টা করে চলেছে। এরকম চেষ্টার বিরুদ্ধে গোটা দেশের রুখে দাঁড়ানো উচিত। সোমবার একতা দিবসের (National Unity Day) অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের জন্মবার্ষিকী। এই দিনটিকেই একতা দিবস হিসেবে পালন করা হয়। এদিন গুজরাটের (Gujrat) কেভাদিয়ায় সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের মূর্তিতে শ্রদ্ধা জানান মোদি। ওই সভায়ই শত্রুদের সম্পর্কে দেশবাসীকে সতর্ক করে দেন প্রধানমন্ত্রী।

    জাতীয় একতা দিবসের এই অনুষ্ঠানে (National Unity Day) মোরবি ব্রিজ দুর্ঘটনার প্রসঙ্গও তোলেন প্রধানমন্ত্রী। এই প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে খানিকটা আবেগতাড়িত হয়ে পড়েন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি কেবাদিয়ায় রয়েছি। কিন্তু আমার হৃদয় পড়ে রয়েছে মোরবিতে। যেখানে রবিবার সন্ধ্যায় ব্রিজ দুর্ঘটনায় ১৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে।

    আবেগ বিহ্বল দশা কাটিয়ে ফের ছন্দে ফেরেন মোদি। বলেন, ভারতে কোনও দিনই ঐক্যের প্রয়োজন ছিল না। এটা ছিলই। এটাই এর স্বাতন্ত্র্য। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের দেশের এই ঐক্যটাই শত্রুদের চক্ষুশূল। না না, আজ নয়, হাজার হাজার বছর ধরে। এমনকী আমরা যখন দাসত্বের শৃঙ্খলে বাঁধা ছিলাম, তখনও। সব বিদেশি ভারত আক্রমণকারীর দল আমাদের দেশের এই ঐক্য ভাঙতে সমস্ত ধরনের চেষ্টা করেছে।

    আরও পড়ুন: সশস্ত্র ও কলমধারী দুই ধরনের নকশালকেই নির্মূল করতে হবে, জানালেন মোদি

    বহিঃশত্রুদের এই ঐক্য ভাঙার চেষ্টা যে ক্রমেই বিষবৃক্ষে পরিণত হয়েছে, এদিনের অনুষ্ঠানে তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, দীর্ঘকাল ধরে যে বিষ ছড়ানো হয়েছিল, তার ফল আজও ভুগছে দেশ। আমরা দেখেছিলাম দেশ ভাগ। এবং এর থেকে সুযোগ নিচ্ছে শত্রুরা। প্রধানমন্ত্রীর মতে, শত্রুরা এখনও রয়েছে। তারা জাতপাত, অঞ্চল, ভাষা ইত্যাদির ভিত্তিতে মানুষকে লড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। তিনি বলেন, ইতিহাসও এমনভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে, যার জেরে মানুষ একে অপরের পাশে দাঁড়ান না। মোদি বলেন, এই শক্তি যে কেবল বাইরে থেকে আসছে তা নয়, আমাদের দাসত্বের মানসিকতাও ঐক্যে পথে প্রতিবন্ধক হয়ে দাঁড়াচ্ছে। এদের জবাব দিতে হবে। তাদের বলতে হবে, আমরা এই দেশের সন্তান। আমাদের এক থাকতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Metro Rail: চলতি বছরেই মেট্রো ছুটবে দুই পথে, জেনে নিন রুট

    Metro Rail: চলতি বছরেই মেট্রো ছুটবে দুই পথে, জেনে নিন রুট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ দিনের স্বপ্ন পূরণ হতে চলেছে জোকা-তারাতলা (Joka-Taratala) রুটের বাসিন্দাদের। স্বপ্ন পূরণ হতে চলেছে নিউ গড়িয়া-রুবি (New Garia Ruby) রুটের বাসিন্দাদেরও। এতদিন এই দুই এলাকার বাসিন্দাদের যাতায়াতের প্রধান মাধ্যম ছিল বাস। এবার ব্যবস্থা হতে চলেছে তাঁদের যাতায়াতের আরও একটি মাধ্যমের। সেটি হল, মেট্রো রেল (Metro Rail)। সূত্রের খবর, আগামী বছর নয়, চলতি বছরেই জোকা-তারাতলা এবং নিউ গড়িয়া-রুবি রুটে ছুটবে মেট্রো। উপকৃত হবেন ওই দুই রুটের কয়েক হাজার নিত্যযাত্রী। জানা গিয়েছে, মেট্রো রেল (Metro Rail) কর্তৃপক্ষ কমিশনার অফ রেলওয়ে সেফটির কাছে ক্লিয়ারেন্সের জন্য আবেদন করেছেন। জোকা তারাতলা এবং নিউ গড়িয়া রুবি রুটে কমর্সিয়াল মেট্রো চালু করার ছাড়পত্র চেয়ে আবেদন করা হয়েছে। ছাড়পত্র মিললে চলতি বছরেই শুরু হয়ে যাবে ওই দুই রুটে মেট্রো পরিষেবা।

    রেলের নিয়ম অনুযায়ী, কোনও পথে ট্রেন চালাতে গেলে বেশ কিছুদিন ট্রায়াল রান দিতে হয়। ট্রায়াল রান সফল হলেই আবেদন করতে হয় ট্রেন চলাচলে ছাড়পত্রের জন্য। জানা গিয়েছে, জোকা-তারাতলা এবং নিউ গড়িয়া-রুবি দুই রুটেই বর্তমানে চলছে ট্রায়াল রান। আধিকারিকদের মতে, যেহেতু এই মুহূর্তে সিগন্যাল পরীক্ষার কোনও প্রয়োজন নেই, তাই বিশেষজ্ঞদের লাইন পরীক্ষার পর ট্রেন চলাচলে ছাড়পত্র পেতে খুব বেশি সমস্যা হবে না। প্রসঙ্গত, একটি লাইনে একটি মাত্র ট্রেন চললে সিগন্যাল টেস্টের প্রয়োজন হয় না। আপাতত এই দুই রুটে  একটি লাইনে একটি করেই ট্রেন চলবে বলে জানা গিয়েছে। জোকা-তারাতলা মেট্রো লাইনে চারটি স্টেশন রয়েছে। এগুলি হল, ঠাকুরপুকুর, শখেরবাজার, বেহালা চৌরাস্তা এবং বেহালা বাজার। এখনই ওই রুটে একটিই মাত্র ট্রেন চলবে। পুরো দূরত্ব অতিক্রম করতে মেট্রোর সময় লাগবে মাত্র ১৮ মিনিট।

    আরও পড়ুন: জম্মু এবং কাশ্মীরকে নয়া উচ্চতায় নিয়ে যাব, রোজগার মেলায় ঘোষণা মোদির

    এর আগে মেট্রোরেলের (Metro Rail) জেনারেল ম্যানেজার অরুণ অরোরা বলেছিলেন, ২৪ অক্টোবর কালীপুজোর দিন চালু হতে পারে মেট্রো পরিষেবা। তবে তা হয়নি। তাই চলতি বছরেই যাতে ওই দুই রুটে মেট্রো পরিষেবা চালু করা যায়, জোরকদমে তার চেষ্টা চলছে বলে সূত্রের খবর। প্রসঙ্গত, জোকা-তারাতলা রুটের মোট দৈর্ঘ ৬ কিলোমিটার। আর নিউ গড়িয়া-রুবি স্টেশনের দূরত্ব ৫ কিলোমিটার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PM Modi: জম্মু এবং কাশ্মীরকে নয়া উচ্চতায় নিয়ে যাব, রোজগার মেলায় ঘোষণা মোদির

    PM Modi: জম্মু এবং কাশ্মীরকে নয়া উচ্চতায় নিয়ে যাব, রোজগার মেলায় ঘোষণা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীর (Jammu & Kashmir) প্রতিটি ভারতীয়ের কাছে গর্বের। রবিবার একথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, পুরানো চ্যালেঞ্জ সব পিছনে ফেলে নয়া সম্ভাবনার পূর্ণ সুযোগ নিন। এদিন ভিডিও কনফারেন্সিয়ের মাধ্যমে জম্মু-কাশ্মীর রোজগার মেলায় (Rozgar Mela) ভাষণ দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, নয়া উদ্যোগে কাজ করা প্রয়োজন। দ্রুত গতির উন্নয়নের নাগাল পেতে প্রয়োজন নতুন চিন্তাভাবনারও। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সমাজের সব স্তর এবং নাগরিকের কাছে উন্নয়নের সুফল সমানভাবে পৌঁছে দিতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এর পরেই মোদি বলেন, জন্মু এবং কাশ্মীর প্রতিটি ভারতীয়ের কাছে গর্বের। আমরা সবাই মিলে জম্মু এবং কাশ্মীরকে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাব।

    জম্মু-কাশ্মীরের যে তিন হাজার তরুণ-তরুণীকে চাকরির নিয়োগপত্র দেওয়া হয়েছে, এদিন তাঁদের অভিনন্দন জানান মোদি (PM Modi)। এই তরুণ-তরুণীরা জম্মু-কাশ্মীরের ২০টি জায়গায় কাজ করবেন। পিডাব্লুডি, স্বাস্থ্য দফতর, ফুড অ্যান্ড সিভিল সাপ্লাইজ ডিপার্টমেন্ট, প্রাণী পালন, জল শক্তি এবং শিক্ষা-সংস্কৃতি দফতরে কাজ করার সুযোগ পাবেন এই তরুণ-তরুণীরা। প্রধানমন্ত্রী জানান, আগামী দিনে আরও ৭০০জনকে নিয়োগপত্র দেওয়া হবে। জোরকদমে তার কাজও চলছে।

    আরও পড়ুন: সশস্ত্র ও কলমধারী দুই ধরনের নকশালকেই নির্মূল করতে হবে, জানালেন মোদি

    জম্মু-কাশ্মীরে পর্যটকদের আনাগোনা বাড়ায় খুশি প্রধানমমন্ত্রী (PM Modi)। জম্মু-কাশ্মীরে পর্যটকদের সংখ্যার রেকর্ড তুলে ধরে তিনি বলেন, এ রাজ্যে পর্যটন শিল্প উন্নতির মুখ দেখছে। পরিকাঠামোগত উন্নয়নের কারণেই এই শিল্পে জোয়ার এসেছে। মোদি বলেন, সরকারের নানা প্রকল্পের সুযোগ সুবিধা যাতে বৈষম্য ছাড়াই সমাজের প্রতিটি স্তরে পৌঁছায়, সেজন্য আমরা নিরন্তর চেষ্টা করে চলেছি।

    জম্মু-কাশ্মীরে শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য দুয়েরই পরিকাঠামোগত উন্নয়নের কাজ জোরকদমে চলছে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তিনি বলেন, এ রাজ্যে দুটি নতুন এইমস, সাতটি মেডিক্যাল কলেজ, দুটি স্টেট ক্যানসার ইনস্টিটিউট এবং ১৫টি নার্সিং কলেজ খোলা হবে। কাশ্মীরের সঙ্গে যাতে দেশের বাকি অংশের রেল যোগাযোগ গড়ে তোলা যায়, তার চেষ্টাও চলছে। জম্মু-কাশ্মীরের বাসিন্দারা স্বচ্ছতাকে উৎসাহিত করছেন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনারা যাঁরা সরকারি চাকরিতে যোগ দিচ্ছেন, তাঁরা এই স্বচ্ছতাকে গুরুত্ব দিন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, জম্মু-কাশ্মীরের তরুণরা নয়া গল্প লিখবেন।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Uniform Civil Code: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করতে কমিটি, সিদ্ধান্ত নিল গুজরাট সরকার

    Uniform Civil Code: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করতে কমিটি, সিদ্ধান্ত নিল গুজরাট সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিসেম্বরেই বিধানসভা নির্বাচন হতে চলেছে গুজরাটে (Gujrat)। প্রত্যাশিতভাবেই মাঠে নেমে পড়ছে সব দল। ক্ষমতায় ফিরতে কোমর বেঁধে নেমে পড়েছে বিজেপি (BJP)। কংগ্রেস (Congress) এখনও সেভাবে ঘর গুছিয়ে উঠতে পারেনি। তবে কোমর কষে ইতিমধ্যেই মাঠে নেমে পড়েছে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টি (AAP)। এমতাবস্থায় বিরোধীদের মাত দিতে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি লাগু করার সিদ্ধান্ত নিল গুজরাট সরকার। গুজরাটে ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল। শনিবার অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করতে একটি কমিটি গঠনের কথা ঘোষণার কথা বলেছেন তিনিই। কমিটির নেতৃত্বে থাকবেন হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত এক বিচারপতি।

    অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) লাগু প্রসঙ্গে গুজরাটের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হর্ষ সাংগাভি বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের নেতৃত্বে মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল আজ মন্ত্রিসভার বৈঠকে একটি ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। রাজ্যে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করতে একটি কমিটি গঠন করা হবে বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) হল দেশের সব নাগরিকের জন্য এক আইন। দেশের সব ধর্মীয় সম্প্রদায়ের ব্যক্তিগত ক্ষেত্রেও একই আইন কার্যকর হবে। উত্তরাধিকার, বিবাহ, বিবাহ বিচ্ছেদ এবং সন্তান দত্তক নেওয়ার ক্ষেত্রেও দেশের সব নাগরিককেই একই আইন মেনে চলতে হবে। ভারতীয় সংবিধানের ৪৪ নম্বর অনুচ্ছেদে এর উল্লেখ রয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, ভারতে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি লাগু করতে উদ্যোগ নিতে হবে রাষ্ট্রকে।

    আরও পড়ুন: দোরগোড়ায় গুজরাট ভোট, রণকৌশল স্থির করতে বৈঠকে মোদি-শাহ

    প্রসঙ্গত, ১৮ অক্টোবর দেশের শীর্ষ আদালতকে কেন্দ্র জানিয়েছিল দেশে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) প্রয়োজন। এজন্য প্রয়োজন একটি আইন প্রণয়ন করা। সরকারের যুক্তি ছিল, ধর্মভিত্তিক ব্যক্তিগত বিভিন্ন আইন জাতীয় ঐক্যের অবমাননা। অভিন্ন দেওয়ানি বিধিই বিভিন্ন সম্প্রদায়কে একটি ছাতার তলায় নিয়ে আসবে এবং নিশ্চিত করবে ভারতের একীকরণ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • China Covid: বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, ফের লকডাউন চিনে

    China Covid: বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, ফের লকডাউন চিনে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। তাই আবারও লকডাউনের (Lockdown) সিদ্ধান্ত নিল চিন প্রশাসন। প্রশাসনের এহেন সিদ্ধান্তের আওতায় আসবেন চিনের ২০৮ মিলিয়ন মানুষ। জানা গিয়েছে, দেশের ২৮টি শহরে এই লকডাউন জারি করা হয়েছে। এই শহরগুলির মধ্যে রয়েছে উহানও। বছর তিনেক আগে এই উহানেই প্রথম খোঁজ মিলেছিল মারণ ভাইরাসের (China Covid)। সম্প্রতি করোনার নয়া স্ট্রেইনের সন্ধান মিলেছে। এটি আগেরগুলোর তুলনায় অনেক বেশি সংক্রামক। চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং (Xi Jinping) সাফাই গেয়েছেন লকডাউনের পক্ষে। তিনি একে ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব রুখতে জনতার যুদ্ধ আখ্যা দিয়েছেন। তার পরেই প্রবল সমালোচনার মুখে পড়েছে তাঁর জিরো-কোভিড টলারেন্স নীতি।

    করোনার এই যে দুটি নয়া স্ট্রেইন চোখ রাঙাচ্ছে চিনে, সেগুলি ভয় ধরিয়েছে সে দেশের প্রশাসনের বুকেও। আধিকারিকদের মতে, এবার যে সংক্রমণ হচ্ছে, সেজন্য দায়ী বিএফ.৭ এবং বিএ.৫.১.৭। চিনের স্পেশালিস্ট ফার্ম নোমুরা জানিয়েছে, সরকারি পরিসংখ্যান এবং আমাদের সমীক্ষা থেকে জানা গিয়েছে দেশের ২৮টি শহরে বিভিন্ন পর্যায়ের লকডাউন জারি করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, উহান জেলায় প্রায় ৮ লক্ষ মানুষকে ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত ঘরবন্দি থাকতে বলা হয়েছে। এই উহানেই চলতি সপ্তাহে প্রতিদিন নথিভুক্ত কোভিড (China Covid) রোগীর সংখ্যা বাড়ছে ২৫ জন করে।

    আরও পড়ুন: পুজোর মুখে ঊর্ধ্বমুখী রাজ্যের করোনা গ্রাফ, পজিটিভিটি রেট বেড়ে ৫.৩১%

    শহরে ঢোকার বিভিন্ন রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ওয়াংঝাউয়ে। অর্থনৈতিক দিক থেকে এটি চিনের চতুর্থ বৃহত্তম শহর। বৃহস্পতিবার দিনভর শহরবাসীকে বন্দি থাকতে হয়েছে ঘরেই। আশপাশের শহরগুলিতে ক্রমেই বাড়ছে সংক্রমণের বহর। সেই কারণেই আগাম সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে অবলম্বন করা হয়েছে এই পন্থা। করোনার (China Covid) বাড়বাড়ন্তে দেশের অর্থনীতি হাল খারাপ হতে শুরু করেছে চিনে। জিডিপি পড়ে গিয়েছে ২.৬ শতাংশ। চলতি আর্থিক বর্ষের প্রথম ত্রৈমাসিকের হিসেব এটি। এদিকে, করোনা (China Covid) ঠেকাতে একটি টিকা আবিষ্কার করেছে সাংহাই। নয়া এই ভ্যাকসিন ইনজেকশনের মাধ্যমে শরীরে নিতে হবে না, ইনহেল করতে হবে। বিশ্বে এটাই প্রথম এই ধরনের করোনা প্রতিষেধক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Osteoporosis: আপনার হাড় কি দুর্বল! জেনে নিন এই রোগে আক্রান্ত কি না

    Osteoporosis: আপনার হাড় কি দুর্বল! জেনে নিন এই রোগে আক্রান্ত কি না

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অস্টিওপরোসিস, বর্তমান শতাব্দীর সর্বপেক্ষা আলোচিত রোগগুলোর একটি। এটি এমন একটি রোগ যেখানে হাড় দুর্বল হয়ে যায় এবং হাড় ভঙ্গুর হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। মানুষের শরীরকে ধরে রাখে যে হার তারই নাম মেরুদণ্ড আর এই রোগে মেরুদণ্ডের মধ্যে কশেরুকার হাড়, হাতের হাড়, এবং কোমরের হাড় সবচেয়ে বেশি ভাঙ্গার প্রবণতা থাকে। তথ্যসূত্র জানা গিয়েছে প্রতিবছর বিশ্বে ৯০ লাখের বেশি মানুষ এর  অস্টিওপোরোসিস রোগে আক্রান্ত। 

    সাধারণত এই রোগ পঞ্চাশোর্ধ ব্যক্তি ও মেনোপজ-পরবর্তী সময়ে মহিলাদের বেশি হয়। এছাড়া যাঁদের আগে হাড় ভাঙার ইতিহাস রয়েছে, বা দীর্ঘদিন স্টেরয়েডজাতীয় ওষুধ অথবা খিঁচুনির ওষুধ সেবন করেছেন, আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অতিরিক্ত ধূমপান বা মদ্যপানও এই রোগের কারণ হতে পারে। যেহেতু হাড়ের ঘনত্ব কমা এই রোগের প্রধান কারণ, আর ক্যালসিয়ামের ঘাটতিই হাড়কে দুর্বল করে, সেহেতু কম ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবার খাওয়া, স্বাভাবিকের চেয়ে কম ওজন, কায়িক শ্রমের ঘাটতি রয়েছে—এমন ব্যক্তিদের এ রোগের ঝুঁকি বেশি। তা ছাড়া কিছু বাতজনিত রোগ, থাইরয়েড ও প্রজনন গ্রন্থির রোগ, খাদ্যনালী থেকে পুষ্টি ও ভিটামিন শোষণে সমস্যা ইত্যাদি কারণেও অস্টিওপোরোসিস হতে পার।।

    তবে বিশেষজ্ঞরা হাড়ের ঘনত্ব বৃদ্ধির  কিছু উপায় দিয়েছেন…

    ১) সব ধরনের পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ :  ক্যালসিয়াম হাড়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে সুপরিচিত কিন্তু ভিটামিন কে, পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম সহ হাড়কে সুস্থ ও শক্তিশালী রাখার জন্য অত্যাবশ্যক।
    এছাড়া অন্যান্য ভিটামিন, খনিজ এবং পুষ্টি উপাদান রয়েছে এমন খাদ্য গ্রহণ করতে হবে। 

    ২) সূর্যালোকে কিছুটা সময়: আমাদের সাধারণত প্রতিদিন ১০ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন ডি প্রয়োজন, আর সূর্যালোকে রয়েছে ভিটামিন ডি, যা আমরা সরাসরি সূর্যালোক থেকে সংগ্রহ করতে পারি। তার দিনের কিছুটা সময় থাকুন সূর্যালোকে। 

    ৩) কোলাজেন বৃদ্ধি : বয়স বৃদ্ধির পাশাপাশি আমাদের দেহে কোলাজেন হ্রাস পেতে থাকে। কোলাজেনের অভাব হাড় ভাঙার অপর একটা কারণ। তাই প্রতিনিয়ত কোলাজেন যুক্ত খাদ্য গ্রহণ করা উচিত।  প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার অ্যামিনো অ্যাসিড শরীরে কোলাজেন উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার যেমন মাংস, ডিম, বিভিন্ন ধরনের বাদাম, টফু, কটেজ চিজ, মাছ, দুধ ইত্যদি শরীরে খেলে অ্যামিনো অ্যাসিডের মাত্রা বাড়ে। ফলে কোলাজেন উৎপাদনের হারও বেড়ে যায়।

    ৪) হাঁটা ও ব্যায়াম: বিশেষজ্ঞের মতে নিয়মিত ব্যয়াম আর প্রাতঃ কিংবা সান্ধ্যভ্রমণ শরীর ও মনের মধ্যে স্ফুর্তি আনার পাশাপাশি হাড়ের দৃঢ়তা প্রদান করে। তাই নিয়মিত ব্যয়াম কিংবা হাঁটা অস্টিওপরোসিস রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে। 

    ৫) অ্যালকোহল যুক্ত পাণীয় ত্যাগ: অ্যালকোহল কিংবা যেকোনও নেশা জাতীয় পানীয় এবং সকল ঠান্ডা পানীয় এড়িয়ে চলার কথা বলেছেন বিশেষজ্ঞরা।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • SBI: স্টেট ব্যাঙ্কে ৮৫৯ জন অফিসার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি, বেতন কত জানেন?  

    SBI: স্টেট ব্যাঙ্কে ৮৫৯ জন অফিসার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি, বেতন কত জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৮৫৯ জন অফিসার নিয়োগ করবে স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া (SBI)। আবেদনের শেষ তারিখ হল ৭ নভেম্বর ২০২২ । ৩০/০৯/২০২২ তারিখে বয়স হতে হবে ২১ থেকে ৩০ এর মধ্যে। সংরক্ষিত প্রার্থীরা বয়সের জন্য নির্দিষ্ট ছাড় পাবেন। বেতনক্রম: ₹৩৬,০০০- ₹৬৩,৮৪০। অনলাইন দরখাস্ত করতে হবে: https://bank.sbi/careers এই ওয়েবসাইটে গিয়ে। প্রার্থী বাছাই হবে লিখিত অনলাইন পরীক্ষা এবং ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে। ১২০ নম্বরের অনলাইন পরীক্ষায় অবজেক্টিভ ধরনের এমসিকিউ প্রশ্ন থাকবে‌।
     
    শিক্ষাগত যোগ্যতা: প্রার্থীকে অবশ্যই স্নাতক (Graduate) হতে হবে। এর পাশাপাশি যে কোন গ্রামীণ ব্যাঙ্কে বা যে কোন সিডিউলড ব্যাঙ্কে দু বছরের কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

    পরীক্ষার বিষয়গুলি হল – ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ, ব্যাঙ্কিং নলেজ, জেনারেল অ্যাওয়ারনেস/ ইকোনমি এবং কম্পিউটার অ্যাপটিটিউড। এর সঙ্গে থাকবে ডেস্ক্রিপটিভ টেস্ট যা হবে ৫০ নম্বরের। ডেসক্রিপটিভ টেস্টে ইংরেজিতে লেটার ও এসে (প্রবন্ধ) রাইটিং থাকবে‌। নেগেটিভ মার্কিং নেই। 

    পরীক্ষার সম্ভাব্য তারিখ ৪ ডিসেম্বর। পশ্চিমবঙ্গ সার্কেলের জন্য পরীক্ষাকেন্দ্র গুলি হবে হুগলি, কল্যাণী এবং কলকাতা। ফি বাবদ অনলাইনে জমা দিতে হবে ৭৫০ টাকা‌। সংরক্ষিত প্রার্থীদের জন্য ফিসে ছাড় পাওয়া যাবে। এই সংক্রান্ত যাবতীয়  তথ্যের জন্য উপরোক্ত ওয়েবসাইট ফলো করুন।
    নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে দেশের বেশ কিছু সার্কেলে। এর মধ্যে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ, সিকিম, আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, রাজস্থান, আসাম, অরুণাচল প্রদেশ ,মণিপুর, মেঘালয়, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড এবং ত্রিপুরা। প্রার্থীকে অবশ্যই স্থানীয় ভাষা জানতে হবে। যে সার্কেল থেকে তিনি আবেদন করবেন, সেই সার্কেলের ভাষা। যেমন কলকাতা ও উত্তর পূর্বাঞ্চলের সার্কেলের শূন্য পদে যাঁরা আবেদন করবেন, তাঁদের বাংলা জানতে হবে। ভোপাল ও জয়পুরের ক্ষেত্রে হিন্দি জানতে হবে। এই নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি নম্বর হলো CRPD/CBO/2022-23/22.

     মোট শূন্য পদ 

    ১. সার্কেল কলকাতা (পশ্চিমবঙ্গ সিকিম এবং আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ): মোট শূন্য পদ ১৭৫ টি , যার মধ্যে সাধারণ ৭২, তফশিলি জাতি ২৬ তফশিলি উপজাতি ১৩, ওবিসি ৪৭, আর্থিকভাবে অনগ্রসরদের জন্য ১৭টি। এর মধ্যে দুটি করে শূন্য পদ শ্রবণ, দৃষ্টি ও ভালো মতো হাঁটতে পারেন না  এমন প্রতিবন্ধীদের জন্য। এবং একটি শূন্যপদ একাধিক প্রতিবন্ধকতা আছে এমন প্রার্থীদের জন্য সংরক্ষিত। 

    ২. সার্কেল ভোপাল
    (মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিশগড়): মোট শূন্যপদ ১৮৩ টি যার মধ্যে রয়েছে। সাধারণ ৭২, তফশিলি জাতি ২৬ তফশিলি উপজাতি ১৩ ,ওবিসি ৫৫, আর্থিকভাবে অনগ্রসরদের জন্য ১৭ টি ,এর মধ্যে ২টি শূন্য পদ আছে দৃষ্টি সংক্রান্ত এবং যারা হাঁটতে পারেন না ভালো মতো তাঁদের জন্য। ৩টি শূন্য পদ আছে শ্রবণ সংক্রান্ত এবং একাধিক প্রতিবন্ধকতা আছে এমন প্রার্থীদের জন্য।

    ৩. সার্কেল জয়পুর 
    ( রাজস্থান): মোট শূন্যপদ ২০১ টি। সাধারণ ৮১, তফশিলি জাতি ৩০, তফশিলি উপজাতি ১৫, ওবিসি ৫৫, আর্থিকভাবে অনগ্রসরদের জন্য ২০টি। যাঁরা ভালোমতো হাঁটতে পারেন না তাঁদের জন্য সংরক্ষিত আছে ২টি শূন্য পদ। ৩টি শূন্য পদ রয়েছে দৃষ্টি, শ্রবণ সংক্রান্ত এবং একাধিক প্রতিবন্ধকতা আছে এমন প্রার্থীদের জন্য।

    আরও পড়ুন: এটি আর্থিক তছরুপের সহজ পন্থা, ফের ডিয়ার লটারি নিয়ে সরব শুভেন্দু

    ৪. সার্কেল উত্তর পূর্বাঞ্চল (আসাম ,অরুণাচল প্রদেশ, মণিপুর, মেঘালয়, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড, ত্রিপুরা): মোট শূন্য পদ ৩০০টি, সাধারণ ১২২, তফশিলি জাতি ৪৫, তফশিলি উপজাতি ২২, ওবিসি ৮১, আর্থিকভাবে অনগ্রসরদের জন্য রয়েছে ৩০টি। এর মধ্যে ৩টি শূন্যপদ, দৃষ্টি, শ্রবণ সংক্রান্ত প্রতিবন্ধী এবং যাঁরা ভাল রকম হাঁটাচলা করতে পারেন না তাঁদের জন্য।

     

     

  • KPSS: ফের ভূস্বর্গ ছাড়লেন ৯ পরিবার, কারণ জানতে কথা বলবে কাশ্মীরি পণ্ডিত সংঘর্ষ সমিতি  

    KPSS: ফের ভূস্বর্গ ছাড়লেন ৯ পরিবার, কারণ জানতে কথা বলবে কাশ্মীরি পণ্ডিত সংঘর্ষ সমিতি  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের মে মাস থেকে এ পর্যন্ত মোট ১৭টি কাশ্মীরি পণ্ডিত (Pandit) পরিবার ভূস্বর্গ ছেড়েছেন। বেছে বেছে পণ্ডিত সম্প্রদায়ের লোকজনকে খুন করায় দক্ষিণ কাশ্মীর (South Kashmir) থেকে আস্তানা গুটিয়ে অন্যত্র চলে গিয়েছেন তাঁরা। কাশ্মীরি পণ্ডিত সংঘর্ষ সমিতির (KPSS) তরফেই এ খবর জানানো হয়েছে।

    কাশ্মীরে পণ্ডিতদের একটি সংগঠন হল কাশ্মীরি পণ্ডিত সংঘর্ষ সমিতি (KPSS)। এই সমিতির তরফে জানানো হয়, গত সোমবার ভূস্বর্গ ছেড়েছেন ন’টি পরিবার। সংগঠনের তরফে ট্যুইট-বার্তায় জানানো হয়, আজ দক্ষিণ কাশ্মীর ছেড়ে গেলেন আরও ন’টি পরিবার। মে মাস থেকে এ পর্যন্ত কাশ্মীর ছাড়লেন মোট ১৭টি পরিবার। কাশ্মীরি পণ্ডিত সংঘর্ষ সমিতির সভাপতি সজয় টিকু বলেন, আমি ওই পরিবারগুলির সঙ্গে কথা বলব। কী কারণে ৩২ বছর পর তাঁরা কাশ্মীর ছাড়লেন, তা জানতে চাইব।প্রসঙ্গত, চলতি বছর এ পর্যন্ত কাশ্মীরে টার্গেট কিলিংয়ের বলি হয়েছেন সংখ্যালঘু ও পরিযায়ী মিলিয়ে মোট ১৭ জন। এঁদের মধ্যে ছিলেন তিনজন কাশ্মীরি পণ্ডিতও।

    আরও পড়ুন: কাশ্মীর পুলিশের বড় সাফল্য! খতম পরিযায়ী শ্রমিক হত্যাকারী লস্কর জঙ্গি

    তবে সম্প্রতি যে খুনটি হয়, তা ভীষণভাবে নাড়া দিয়েছে উপত্যকাবাসীকে। ১৫ অক্টোবর সন্ত্রাসবাদের বলি হল বছর ছাপ্পান্নর পূরণ কৃষাণ। সোপিয়ান জেলার বাসিন্দা পূরণকে গুলি করে খুন করা হয়। খুনের দায় স্বীকার করে বিবৃতি দেয় কাশ্মীর ফ্রিডম ফাইটারস। এই জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে লস্কর-ই-তইবার যোগ রয়েছে। এর আগে সন্ত্রাসবাদীদের টার্গেট কিলিংয়ের শিকার হন আর এক কাশ্মীরি পণ্ডিত সুনীল কুমার ভাট। সোপিয়ান জেলার এই বাসিন্দাকে খুন করা হয় ১৬ অগাস্ট। জঙ্গিদের ছোড়া গুলিতে জখম হয়েছিলেন তাঁর ভাই। পুলিশ জানিয়েছিল, সুনীলরা দুই ভাই যখন তাঁদের আপেল বাগিচায় কাজ করছিলেন, তখনই আক্রমণ করে জঙ্গিরা।

    পণ্ডিত সম্প্রদায়ের আরও একজন সন্ত্রাসবাদীদের টার্গেট কিলিংয়ের শিকার হয়েছিলেন ১২ মে। তাঁর নাম রাহুল ভাট। সরকারি চাকরি করতেন। বদগাঁওয়ে তাঁর অফিসে ঢুকে তাঁকে গুলি করে খুন করে সন্ত্রাসবাদীরা। ঘটনায় তীব্র প্রতিক্রিয়া হয়েছিল উপত্যকায়। সরকারি চাকরি ছেড়ে দেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন সাড়ে তিনশো কর্মী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share