Tag: Bengali news

Bengali news

  • Rajiv Gandhi Foundation: বৈদেশিক অনুদানে অনিয়মের অভিযোগ, রাজীব গান্ধীর নামাঙ্কিত দুই সংস্থার লাইসেন্স বাতিল

    Rajiv Gandhi Foundation: বৈদেশিক অনুদানে অনিয়মের অভিযোগ, রাজীব গান্ধীর নামাঙ্কিত দুই সংস্থার লাইসেন্স বাতিল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশন (Rajiv Gandhi Foundation) ও রাজীব গান্ধী চ্যারিটেবল ট্রাস্টের (Rajiv Gandhi Charitable Trust) বিরুদ্ধে বড়সড় পদক্ষেপ নিল কেন্দ্র। বাতিল করে দেওয়া হল ওই দুই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার লাইসেন্স। ফরেন কন্ট্রিবিউশন রেগুলেশন অ্যাক্টে এই ব্যবস্থা নিয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। এই দুই সংস্থার সঙ্গেই ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে রয়েছে গান্ধী (Gandhi) পরিবার। বৈদেশিক অনুদানে অনিয়মের অভিযোগে লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে বলে জানান এক আধিকারিক।

    ১৯৯১ সালের ২১ মে তামিলনাড়ুতে সন্ত্রাসবাদীদের ষড়যন্ত্রের বলি হন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী। তাঁর স্বপ্ন পূরণে ওই বছরই প্রতিষ্ঠিত হয় রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশন (Rajiv Gandhi Foundation)। এই ফাউন্ডেশনের সভাপতি প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি সোনিয়া গান্ধী। অন্য ট্রাস্টিদের মধ্যে রয়েছেন প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী, কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদিকা প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরা, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং এবং প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদাম্বরম। ২০০৯ সাল পর্যন্ত এই ফাউন্ডেশন স্বাস্থ্য, সাক্ষরতা, স্বাস্থ্য, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, নারী ও শিশু উন্নয়ন, প্রতিবন্ধীদের সহায়তা, পঞ্চায়েতি রাজ প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছে। প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা, লাইব্রেরি ও অন্য কয়েকটি বিষয় নিয়েও কাজ করেছে। এই ফাউন্ডেশনের পাশাপাশি সোনিয়া আবার রাজীব গান্ধী চ্যারিটেবল ট্রাস্টেরও মাথা। এই সংস্থার সদস্যদের মধ্যে অন্যতম হলেন রাহুল গান্ধী এবং রাজ্যসভার সাংসদ অশোকএস গঙ্গোপাধ্যায়।

    আরও পড়ুন: খাড়্গে হাতের পুতুল! রিমোট কন্ট্রোল থাকবে গান্ধী পরিবারের হাতে, দাবি বিজেপির

    সূত্রের খবর, রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশন (Rajiv Gandhi Foundation) ও রাজীব গান্ধী চ্যারিটেবল ট্রাস্টের বিরুদ্ধে ওঠা অনিয়মের তদন্তভার দেওয়া হতে পারে সিবিআইয়ের (CBI) হাতে। ২০২০ সালের জুন মাসে রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশনের (Rajiv Gandhi Foundation) বিরুদ্ধে বিদেশি ফান্ডিংয়ের অভিযোগ ওঠে। তৎকালীন আইনমন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা রবিশঙ্কর প্রসাদ দাবি করেছিলেন রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশনে ফান্ডিং করেছে চিন। আইন অনুযায়ী, বিদেশ থেকে টাকা নিতে গেলে সরকারের অনুমতি নেওয়া প্রয়োজন। এক্ষেত্রে সেটা হয়েছিল কিনা, সে প্রশ্ন ওঠে। তার পরেই শুরু হয় তদন্ত।

    রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশনের (Rajiv Gandhi Foundation) পাশাপাশি রাজীবের নামে আরও একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা গড়ে উঠেছিল ২০০২ সালে। এটি হল রাজীব গান্ধী চ্যারিটেবল ট্রাস্ট। মূলত গ্রামীণ এলাকায় পিছিয়ে পড়া মানুষদের কল্যাণে কাজ করতে জন্ম হয়েছিল এই সংস্থার। অনিয়মের অভিযোগ উঠেছিল ইন্দিরা গান্ধী মেমরিয়াল ট্রাস্টের বিরুদ্ধেও। যদিও এই সংস্থার বিরুদ্ধে এখনও কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি বলেই সূত্রের খবর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Xi Jinping: চিনকে প্রয়োজন গোটা বিশ্বের, তৃতীয়বার দেশের সর্বাধিনায়ক হয়েই ঘোষণা জিনপিংয়ের

    Xi Jinping: চিনকে প্রয়োজন গোটা বিশ্বের, তৃতীয়বার দেশের সর্বাধিনায়ক হয়েই ঘোষণা জিনপিংয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনকে (China) প্রয়োজন বিশ্বের। তৃতীয়বারের জন্য চিনের সর্বাধিনায়ক হওয়ার পর একথাই জানালেন চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং (Xi Jinping)। মাও জে দংয়ের পর তিনিই একমাত্র নেতা যিনি পর পর তিনবার চিনা কমিউনিস্ট পার্টির (CCP) সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়ে ইতিহাস গড়লেন। শনিবারই দেশের প্রেসিডেন্ট পদে পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন তিনি। যার অর্থ, আগামী পাঁচ বছর কেবল দেশ নয়, দলেরও সর্বেসর্বা তিনিই।

    চিনা কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটি এদিন জিনপিংকে (Xi Jinping) আগামী পাঁচ বছরের জন্য সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত করেন। তাঁর বয়স ৬৯। অথচ চিনা কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদকের পদে অবসর নেওয়ার বয়স ৬৮ বছর। ইতিমধ্যেই টানা ১০ বছর সাধারণ সম্পাদক থাকার মেয়াদ পূর্ণ করে ফেলেছেন শি জিনপিং। এদিন ফের নির্বাচিত হলেন। পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটি এদিন পলিটব্যুরোর ২৫ জন সদস্যকেও বেছে নিয়েছে। এঁরাই নির্বাচিত করবেন স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্যদের। নির্বাচিত হওয়ার পর জিনপিংয়ের সহযোগী হিসেবে রাষ্ট্র পরিচালনা করবেন এঁরা। প্রসঙ্গত, এবার পলিটব্যুরোয় কোনও মহিলা প্রতিনিধি নেই। গতবার সাকুল্যে ছিলেন একজন। তিনি অবসর নেওয়ার পর আর কেউ নেই। পার্টির গত পঁচিশ বছরের ইতিহাসে এই প্রথমবার এমন ঘটনা ঘটল।

    আরও পড়ুন: অগ্নি প্রাইমের সফল উৎক্ষেপণ, পাল্লায় চিন, পাকিস্তান!

    তৃতীয়বারের জন্য কর্তৃত্ব পেয়ে সাংবাদিক সম্মেলনে যোগ দেন জিনপিং (Xi Jinping)। বলেন, চিনকে প্রয়োজন গোটা বিশ্বের। চিনা প্রেসিডেন্ট বলেন, বিশ্ব ছাড়া চিন উন্নতি করতে পারে না। আবার চিনকেও প্রয়োজন বিশ্বের। তিনি বলেন, চল্লিশ বছরেরও বেশি সময় ধরে লাগাতার প্রচেষ্টার সুফল মিলেছে। আমরা দুটো মিরাক্যাল ঘটাতে পেরেছি। এক, দ্রুত অর্থনৈতিক বিকাশ এবং দীর্ঘ মেয়াদি সামাজিক স্থায়িত্ব। তিনি বলেন, পার্টি এবং আমাদের লোকজন যে বিশ্বাস করে আমার ওপর দায়িত্ব অর্পণ করেছেন, কঠোর পরিশ্রম করে আমি তার মর্যাদা রাখব। প্রসঙ্গত, পার্টি এবং দেশ বাদেও সেন্ট্রাল মিলিটারি কমিশনের প্রধানও নির্বাচিত হয়েছেন শি জিনপিং।

    পার্টি কংগ্রেস শুরু হওয়ার আগে জিনপিংকে (Xi Jinping) বিশ্বাসঘাতক একনায়ক বলে দেগে দিয়ে পোস্টার পড়েছিল চিনের বিভিন্ন এলাকায়। তবে তা যে কোনও কাজে আসেনি জিনপিংকে ফের সর্বাধিনায়ক ঘোষণা করাই তার তার প্রমাণ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Imran Khan: এবার ইমরানের বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টার অভিযোগ, আরও বিপাকে প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী

    Imran Khan: এবার ইমরানের বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টার অভিযোগ, আরও বিপাকে প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিন কয়েক আগে তাঁকে খুনের ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছিলেন পাকিস্তানের (Pakistan) প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান (Imran Khan)। কাঠগড়ায় তুলেছিলেন পাকিস্তান মুসলিম লিগ নওয়াজ (PML-N) নামে সে দেশের একটি রাজনৈতিক দলকে। এবার তাঁর বিরুদ্ধেই খুনের চেষ্টার অভিযোগ দায়ের করলেন পাকিস্তান মুসলিম লিগ নওয়াজের নেতা মহসিন শাহনাওয়াজ রঞ্ঝা। শনিবার ইমরান খানের বিরুদ্ধে এই মর্মে অভিযোগ দায়ের করেন তিনি। এর ঠিক একদিন আগেই ইসলামাবাদে পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশনের অফিসের সামনেই রঞ্ঝা আক্রান্ত হন। তার পরের দিনই ইমরানের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন তিনি।

    দিন কয়েক আগে পাঞ্জাব প্রদেশের মিয়ানওয়ালিতে একটি সমাবেশে যোগ দেন পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (PTI) পার্টির নেতা ইমরান খান (Imran Khan)। তাঁর অভিযোগ, পাকিস্তান মুসলিম লিগ নওয়াজের নেতারা ধর্মীয় হিংসা ছড়িয়ে দিতে তাঁর বিরুদ্ধে ধর্ম নিন্দার অভিযোগ আনছেন। পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বলেন, এর পিছনে অন্য খেলা রয়েছে। বন্ধ দরজার পিছনে চারজন আমায় খুনের পরিকল্পনা করছে। তিনি খুন হলে, দেশ চক্রান্তকারীদের কখনও ক্ষমা করবে না বলেও জানান ইমরান।

    ইমরানের (Imran Khan) বিরুদ্ধে দায়ের করা এফআইআরে রঞ্ঝা বলেন, তোষাখানা মামলায় বাদী হিসেবে নির্বাচন কমিশনের অফিসে গিয়েছিলেন তিনি। সেই সময় আচমকাই তাঁকে আক্রমণ করা হয়। তাঁর দাবি, তাঁকে খুনের চেষ্টা করে পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ পার্টির নেতা-কর্মীরা। তাঁর গাড়ির কাচও ভেঙে দেওয়া হয়। এফআইআরে আরও বলা হয়েছে, শ্রীনগর হাইওয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। এর পরেই কার্যত তাণ্ডব চালান ইমরানের দলের কর্মীরা। এলাকায় ভাঙচুর চালানো হয়। ছোড়া হয় পাথর।

    আরও পড়ুন: “তিন টুকরো হয়ে যাবে পাকিস্তান!” কেন এমন কথা বললেন ইমরান?

    প্রসঙ্গত, রাষ্ট্রীয় ভাণ্ডার তোষাখানা থেকে  ডিসকাউন্ট মূল্যে কেনা উপহার চড়া দরে বিক্রি করে ইমরান (Imran Khan) কী পরিমাণ অর্থ পেয়েছেন, তা প্রকাশ করতে ব্যর্থ হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে। এই মামলার দীর্ঘ শুনানির পর পাক নির্বাচন কমিশন ইমরানকে জাতীয় পরিষদের সদস্য নন বলে ঘোষণা করে। ইমরানের কেন্দ্রটি শূন্য বলেও ঘোষণা করা হয়। তার পরেই আদালতের দ্বারস্থ হন প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী। এই মধ্যেই তাঁর বিরুদ্ধে দায়ের হল খুনের চেষ্টার মামলা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Modi at Uttarakhand: কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ ওঠায় পূর্বতন শাসকদের দুষলেন মোদি

    Modi at Uttarakhand: কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ ওঠায় পূর্বতন শাসকদের দুষলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রের (Centre) বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগে বারংবার সরব হয়েছে বিভিন্ন রাজ্য সরকার। বছরের পর বছর বঞ্চিত থেকেছে রাজ্য। এজন্য আগের সরকারকে দুষলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তবে এখন আর তা হচ্ছে না। দেশের বিভিন্ন মর্যাদাপূর্ণ এলাকার হৃত গৌরব পুনরুদ্ধার করা হচ্ছে। শুক্রবার উত্তরাখণ্ডের মানা গ্রামে এক অনুষ্ঠানে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Pm Modi)।

    দু দিনের উত্তরাখণ্ড (Uttarakhand) সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন কেদারনাথে রোপওয়ের শিলান্যাস করেন তিনি। এই প্রকল্প চালু হলে মাত্র ৩০ মিনিটেই গৌরীকুণ্ড থেকে পৌঁছে যাওয়া যাবে কেদারনাথ মন্দিরে। এ সংক্রান্ত অনুষ্ঠানটি হয় মানা গ্রামে। এই অনুষ্ঠানেই বক্তব্য রাখতে গিয়ে মোদি কাশী বিশ্বনাথ মন্দির, উজ্জ্বয়িনী এবং অযোধ্যার প্রসঙ্গ তোলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি জানান, সাম্প্রতিক বছরে এই তিন ক্ষেত্রেই বড়সড় সংস্কারের কাজ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, অথচ বছরের পর বছর এই ক্ষেত্রগুলি উপেক্ষিত হয়ে থেকেছে। তিনি বলেন, আমাদের সম্পদ নিয়ে অহংকার করতে হবে। একবিংশ শতাব্দীর ভারত গড়তে আমাদের উন্নয়ন করতে হবে। এই মানা গ্রামটি ভারত-চিন সীমান্ত ঘেঁষা। এদিন কেদারনাথ ছাড়াও হেমকুণ্ড সাহিবেও একটি রোপওয়ে প্রকল্পের শিলান্যাস করেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: দীপাবলির উপহার! ২২ অক্টোবর ৭৫ হাজার চাকরিপ্রার্থীকে নিয়োগপত্র তুলে দেবেন মোদি

    মোদি বলেন, মানা গ্রামকে ভারতের শেষ গ্রাম হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কিন্তু এখন থেকে সীমান্তের গ্রামগুলি বিবেচিত হবে ভারতের প্রথম গ্রাম হিসেবে। হেমকুণ্ড সাহিবে প্রধানমন্ত্রী যে রোপওয়ের শিলান্যাস করেন, সেটি গোবিন্দঘাট থেকে হেমকুণ্ড সাহিব পর্যন্ত বিস্তৃত। এই দুই রোপওয়ের শিলান্যাস করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই যে রোপওয়ের শিলান্যাস হল, এটা কেবল যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত করতে নয়, এই রোপওয়ে চালু হলে রাজ্যের আর্থিক হালও ফিরবে। তিনি বলেন, কেবল রোপওয়ে চালুই নয়, আমাদের সরকার পাহাড়ি অঞ্চলে ড্রোনের মাধ্যমে জিনিসপত্র পরিবহণেও কাজ করছে। মোদি বলেন, এই সমস্ত অঞ্চলে যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলার কাজ করছে আমাদের সরকার। দিল্লি এবং উত্তর প্রদেশের সঙ্গে যোগাযোগ গড়ে তুলতে চার লেনের এক্সপ্রেসওয়ে তৈরি করা হচ্ছে। দিল্লি-দেরাদুন অর্থনৈতিক করিডর রাজ্যের ব্যবসায়ীদের উৎসাহ দেবে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। প্রসঙ্গত, উত্তরাখণ্ড সফরে গিয়ে এদিন প্রধানমন্ত্রী কেদারনাথে পুজো করেন। পরে শিলান্যাস করেন রোপওয়ের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Arvind Kejriwal: টাকায় লক্ষ্মী-গণেশের ছবি ছাপানোর আবেদন কেজরির, কী বলল বিজেপি? 

    Arvind Kejriwal: টাকায় লক্ষ্মী-গণেশের ছবি ছাপানোর আবেদন কেজরির, কী বলল বিজেপি? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নয়া নোটে লক্ষ্মী গণেশের ছবি দিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) অনুরোধ করলেন আম আদমি পার্টির (AAP) নেতা তথা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। তাঁর মতে, দেশের বর্তমান আর্থিক পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করবে নোটের এই ছবি।

    দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আজ আমি কেন্দ্রীয় সরকার এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে একটা অনুরোধ করছি। ভারতীয় নোটে গান্ধীজির একটা ছবি থাকে। সেটা থাকুক। নোটের উল্টো পিঠে রাখা উচিত গণেশজি ও লক্ষ্মীজির ছবি। তিনি বলেন, দেশের আর্থিক পরিস্থিতির উন্নতি ঘটাতে নানাবিধ চেষ্টা আমাদের করতে হবে। আমাদের সেই চেষ্টা তখনই সফল হবে যখন ভগবানের আশীর্বাদ মিলবে। নোটের একদিকে গান্ধীজির ছবি, অন্য দিকে গণেশজি লক্ষ্মীজির ছবি থাকলে গোটা দেশই ভগবানের আশীর্বাদ পাবে। আম আদমি পার্টি সুপ্রিমো (Arvind Kejriwal) বলেন, লক্ষ্মী সমৃদ্ধির দেবী। আর গণেশ হলেন বিঘ্ননাশকারী। তিনি বলেন, আমি সব নোট পরিবর্তন করতে বলছি না। কিন্তু প্রতি মাসে যেসব নতুন নোট বের হয়, সেগুলিতে ওই ছবি দিতে বলছি।

    এ প্রসঙ্গে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী (Arvind Kejriwal) ইন্দোনেশিয়ার প্রসঙ্গ টানেন। তিনি বলেন, ইন্দোনেশিয়া মুসলিম দেশ। তাদের নোটে গণেশের ছবি রয়েছে। তাঁর প্রশ্ন, ইন্দোনেশিয়া পারলে, আমরা কেন পারব না? তিনি বলেন, নতুন নোটেই ছবি ছাপানো যেতে পারে। প্রসঙ্গত, ইন্দোনেশিয়ায় ২০ হাজার টাকার নোটে গণেশের ছবি রয়েছে। কেজরিওয়াল বলেন, আমি এক দু দিনের মধ্যে কেন্দ্রকে এ ব্যাপারে চিঠি লিখব। দেশের আর্থিক হাল ফেরাতে চেষ্টার পাশাপাশি আমাদের ভগবানের আশীর্বাদ প্রয়োজন।

    নোটে লক্ষ্মী গণেশের ছবি দেওয়ার কথা বলে কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal) দলের হিন্দু বিরোধী মুখটাই ঢাকতে চাইছেন বলে দাবি বিজেপি নেতা মনোজ তিওয়ারির। তাঁর মতে, সামনে ভোট। তাই তিনি এসব বলছেন। মনোজের মতে, এটা তাঁর ব্যর্থ চেষ্টা। বিজেপি সাংসদ বলেন, তিনি (কেজরিওয়াল) যদি সত্যিই এটা বোঝাতে চাইতেন, তাহলে তাঁর উচিত দিল্লির প্রাক্তন মন্ত্রী রাজেন্দ্র পাল গৌতম ও আপের গুজরাট ইউনিট প্রেসিডেন্ট গোপাল ইটালিয়াকে দল থেকে বহিষ্কার করা। প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগে এই দুই নেতা হিন্দুদের দেবদেবীর মূর্তি-বিরোধী কথা বলেছিলেন বলে অভিযোগ।

     

     

  • Mallikarjun Kharge: মাথায় কাঁটার মুকুট! আনুষ্ঠানিকভাবে কংগ্রেসের দায়িত্ব নিলেন খাড়গে

    Mallikarjun Kharge: মাথায় কাঁটার মুকুট! আনুষ্ঠানিকভাবে কংগ্রেসের দায়িত্ব নিলেন খাড়গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আক্ষরিক অর্থেই কাঁটার মুকুট পরে দলের দায়িত্ব নিলেন প্রবীণ কংগ্রেস (Congress) নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে (Mallikarjun Kharge)। বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে ওই দায়িত্ব গ্রহণ করেন তিনি। দিল্লিতে (Delhi) কংগ্রেসের সদর দফতরে জয়ের শংসাপত্র তুলে দেওয়া হয় তাঁর হাতে। এদিন দায়িত্ব নেওয়ার আগে রাজঘাটে গিয়ে মাহাত্মা গান্ধীর (Mahatma Gandhi) সমাধিস্থলে শ্রদ্ধাও জানান কংগ্রেসের নয়া প্রেসিডেন্ট।

    চলতি বছরেই রয়েছে দুই রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন। পরের বছর অগ্নিপরীক্ষা দুই রাজ্যের কংগ্রেস সরকারের। ২০২৪ সালে রয়েছে সাধারণ নির্বাচন। দায়িত্ব নিয়েই এই তিন অস্ত্রের ধাক্কা সামলাতে হবে অশীতিপর এই কংগ্রেস নেতাকে। এদিন দায়িত্ব নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই একাধিক রেকর্ড গড়ে ফেলেছেন খাড়গে (Mallikarjun Kharge)। জগজীবন রামের পঞ্চাশ বছর পরে ফের কোনও দলিত সভাপতি পেল কংগ্রেস। নিজলিঙ্গাপ্পার পরে কর্নাটক থেকে কংগ্রেসের দ্বিতীয় সভাপতিও নির্বাচিত হয়েছেন তিনি। শশী থারুরকে ৬ হাজার ৮২৫ ভোটে হারিয়েওছেন কংগ্রেসের নয়া প্রেসিডেন্ট।

    এদিন দায়িত্ব নিয়েই খাড়গে (Mallikarjun Kharge) বলেন, আমরা উদয়পুর চিন্তন শিবিরে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম দলের পঞ্চাশ শতাংশ পদে বসাব ৫০ বছরের নীচের বয়সের নেতাদের। আপনাদের সকলের সমর্থন নিয়ে আমরা সেদিকে এগোব। বিজেপি এবং আরএসএসকে নিশানা করে কংগ্রেসের নয়া সভাপতি বলেন, যাঁরা ঘৃণা ছড়াচ্ছেন আমরা তাঁদের পরাজিত করব। যাঁরা ভারত ভাগ করতে চান, পরাজিত করব তাঁদেরও। কর্নাটকের এই কংগ্রেস নেতা (Mallikarjun Kharge) বলেন, বর্তমানে আমাদের দেশ দেখছে মিথ্যে এবং প্রতারণার রাজনীতি। কংগ্রেস যে গণতান্ত্রিক কাঠামো তৈরি করছিল, তা ভেঙে ফেলারও চেষ্টা চলছে। কিন্তু কংগ্রেসের আদর্শ ভারতের সংবিধান ভিত্তিক। এখন সেই সংবিধান রক্ষা করার সময়।

    আরও পড়ুন: ‘গীতা-জিহাদ’ মন্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়, শিবরাজের ব্যাপারে হাত ধুয়ে ফেলতে চাইছে কংগ্রেস?

    কংগ্রেসের ভিত্তি যে গণতন্ত্র, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন খাড়গে (Mallikarjun Kharge)। বলেন, আমি একজন সাধারণ কংগ্রেস কর্মী হিসেবে উঠে এসেছি। আমাকে প্রেসিডেন্ট পদে বসানোর জন্য আপনাদের ধন্যবাদ। আমি এক শ্রমিকের ছেলে, আজ প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, কংগ্রেসই এক মাত্র দল যেখানে অন্তবর্তী গণতন্ত্র রয়েছে। আমার ভোট জয়ে তা প্রমাণিত হয়েছে আরও একবার। রাহুল গান্ধীর ভারত জোড়ো যাত্রার প্রশংসা করে খাড়গে বলেন, দলের বার্তা তৃণমূলস্তরে পৌঁছে দিতে এটা একটা ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। কংগ্রেস অনেক ভাল কাজ করেছে বলেও জানান খাড়গে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • India UK Relations: ঋষি প্রধানমন্ত্রী হতেই জয়শঙ্করকে ফোন ব্রিটিশ বিদেশ সচিবের, কী আলোচনা হল জানেন?

    India UK Relations: ঋষি প্রধানমন্ত্রী হতেই জয়শঙ্করকে ফোন ব্রিটিশ বিদেশ সচিবের, কী আলোচনা হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পোক্ত হচ্ছে ভারত-ব্রিটেন সম্পর্ক (India UK Relations)!

    ব্রিটেনের (UK) প্রধানমন্ত্রী পদে মনোনীত হয়েছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনক (Rishi Sunak)। চলতি মাসের ২৮ তারিখে শপথ নেওয়ার কথা তাঁর। প্রধানমন্ত্রী পদে ঋষি মনোনীত হতেই ট্যুইট বার্তা পাঠান ভারতের (India) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এর পরে পরেই ব্রিটিশ ফরেন সেক্রেটারি জেমস ক্লেভারলি ফোন করেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করকে (S Jaishankar)। দুই দেশের দুই নেতা ইউক্রেন রাশিয়া দ্বন্দ্ব, সন্ত্রাসবাদ দমন এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নিয়ে দীর্ঘক্ষণ কথা বলেন। প্রসঙ্গত, দুই দেশের এই দুই নেতার এহেন আলোচনা হল এমন একটা সময়ে যখন ইউক্রেনে নিযুক্ত ভারতীয় রাষ্ট্রদূত ভারতীয় নাগরিকদের যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ইউক্রেন ছাড়তে বলেছেন।

    ভারতের বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনার পর ট্যুইট করেন ব্রিটিশ ফরেন সেক্রেটারি। লেখেন, আজ ভারতের বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে ভাল লাগল। আমরা রাশিয়া-ইউক্রেন সঙ্কট নিয়ে আলোচনা করেছি। এবং এটাও জানিয়েছি, রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়ার বক্তব্য ও অভিযোগকে চ্যালেঞ্জ জানাব। বছর বিয়াল্লিশের ঋষি একজন ইনভেস্টমেন্ট ব্যাঙ্কার। পরে আসেন রাজনীতিতে। ২০১৫ সালে প্রথম জিতে পা রাখেন ব্রিটিশ পার্লামেন্টে। ব্রিটেনের ২১০ বছরের ইতিহাসে তিনিই সে দেশের কনিষ্ঠতম প্রধানমন্ত্রী। তিনি ব্রিটেনের প্রথম হিন্দু প্রধানমন্ত্রী। তিনি সে দেশের প্রথম অশ্বেতাঙ্গ প্রধানমন্ত্রীও।

    আরও পড়ুন: ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদে ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনক, কে তিনি জানেন?

    দলের তরফে প্রধানমন্ত্রী পদে মনোনীত হওয়ার পর প্রথা মেনে বাকিংহাম প্যালেসে রাজা তৃতীয় চার্লসের সঙ্গে দেখা করেন ব্রিটেনের নয়া প্রধানমন্ত্রী। ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটে পা রাখার আগে প্রথা মেনে ঋষি তা করেনও। পরে বলেন, তিনি এমন একটা সময় দেশের দায়িত্বভার নিচ্ছেন যখন ব্রিটেন গভীর অর্থনৈতিক সঙ্কটের মধ্যে রয়েছে। করোনা অতিমারি এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর যা আরও বেড়েছে। ব্রিটেনবাসীর আশা পূরণ করবেন বলেও আশ্বস্ত করেন তিনি। প্রসঙ্গত, আগামী মাসেই ইন্দোনেশিয়ার বালিতে রয়েছে জি-২০ সম্মেলন। ওই সম্মেলনে যোগ দিতে যাওয়ার কথা ঋষি এবং মোদির। সেখানে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের আলাপচারিতা হওয়ার সম্ভাবনাও প্রবল বলেই দাবি ওয়াকিবহাল মহলের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Saudi Crown Prince: ভারতে মজেছে আরব! নয়াদিল্লিতে সৌদি প্রধানমন্ত্রী, হিন্দিতে দীপাবলির শুভেচ্ছা আমিরশাহির প্রেসিডেন্টের

    Saudi Crown Prince: ভারতে মজেছে আরব! নয়াদিল্লিতে সৌদি প্রধানমন্ত্রী, হিন্দিতে দীপাবলির শুভেচ্ছা আমিরশাহির প্রেসিডেন্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে মজেছে আরব দেশ। একদিকে বিনিয়োগ ও বাণিজ্য নিয়ে আলোচনা করতে নয়াদিল্লি আসার প্রস্তুতি নিচ্ছেন সৌদির নয়া প্রধানমন্ত্রী (Saudi Crown Prince)। অন্যদিকে, হিন্দি (Hindi) ভাষায় দীপাবলির (Diwali) শুভেচ্ছা জানিয়ে তাক লাগিয়ে দিলেন আমিরশাহির প্রেসিডেন্ট (UAE)। জোড়া ঘটনায় ভারতের দৌত্য সফল বলেই মনে করছেন কূটনৈতিক মহলের একাংশ।

    কিছু দিন আগেই প্রধানমন্ত্রী পদে বসেছেন সৌদির যুবরাজ (Saudi Crown Prince) মহম্মদ বিন সালমান। বছর সাঁইত্রিশের সালমান প্রধানমন্ত্রী পদে অভিষিক্ত হতেই তাঁকে ভারতে আসার আমন্ত্রণ জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বিন সালমান যখন যুবরাজ ছিলেন তখন একবার ভারতে এসেছিলেন। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর এই প্রথম হতে চলেছে তাঁর নয়াদিল্লি সফর। জি-২০ সম্মেলনে যোগ দিতে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে যাওয়ার পথে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর আমন্ত্রণ রক্ষা করতে এ দেশে আসছেন তিনি। আগামী ১৪ নভেম্বর একদিনের সফরে নয়াদিল্লি আসছেন তিনি। চলতি সফরে প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও বিন সালমান সাক্ষাৎ করবেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালের সঙ্গে।

    সূত্রের খবর, সৌদি প্রধানমন্ত্রীর (Saudi Crown Prince) এবারের সফরে আলোচনার কেন্দ্রে থাকবে বাণিজ্য এবং বিনিয়োগ। চলতি অর্থবর্ষে দু দেশের মধ্যে বাণিজ্যের পরিমাণ ৪৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এটাকে আরও বাড়িয়ে নিতে আগ্রহী দুই দেশই। ভারতীয় জুতো এবং পোশাকের বিরাট বাজার রয়েছে সৌদিতে। আবার সৌদিও চাইছে এদেশের পেট্রো-কেমিক্যাল সেক্টরে তাদের ভিত আরও শক্ত করতে। প্রত্যাশিতভাবে দুই দেশই মুখিয়ে রয়েছে ১৪ নভেম্বর আলোচনায় ঠিক কী কী বিষয় গুরুত্ব পায়, সেদিকে।

    আরও পড়ুন: মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে ভারত সফরে আসছেন সৌদির প্রধানমন্ত্রী বিন সালমান!

    এদিকে, হিন্দি সহ তিন ভাষায় দীপাবলির শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সংযুক্ত আরব আমিরশাহির প্রেসিডেন্ট শেখ মহম্মদ বিন জায়েদ আল নাহান। ট্যুইট-বার্তায় তিনি লিখেছেন, যাঁরা সংযুক্ত আরব আমিরশাহি এবং গোটা বিশ্বে দীপাবলি পালন করছেন, তাঁদের অভিনন্দন। দীপাবলি আলোর উৎসব। সামনে যে নতুন বছর আসছে তা যেন আপনাদের এবং আপনাদের পরিবারে শান্তি, সমৃদ্ধি ও সুখ নিয়ে আসে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Rishi Sunak: ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদে ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনক, কে তিনি জানেন?

    Rishi Sunak: ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদে ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনক, কে তিনি জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিটেনের (UK) প্রধানমন্ত্রী পদে বসতে চলেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনক (Rishi Sunak)। ২৮ অক্টোবর শপথ নেবেন তিনি। তিনিই ব্রিটেনের প্রথম অশ্বেতাঙ্গ ব্যক্তি যিনি ওই পদে বসতে চলেছেন। আদ্যন্ত হিন্দু (Hindu) ঋষি বাড়িতে পালন করেন সমস্ত ধর্মীয় আচার। আসুন জেনে নিই, কে এই ঋষি সুনক?

    ব্রিটেনের সাউদাম্পটনে জন্ম ঋষির। বাবা যশবীর সুনক ছিলেন পেশায় চিকিৎসক। মা ঊষা ফার্মাসিস্ট, ওষুধের দোকান চালাতেন। ঋষির দাদু ছিলেন পাঞ্জাবের (Punjab) বাসিন্দা। সুনকের বাবা-মা পূর্ব আফ্রিকা থেকে ব্রিটেন চলে যান ১৯৬০ সালে। পড়াশোনায় ঋষি ছিলেন তুখোড়। অক্সফোর্ড ও স্ট্যান্ডফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েট তিনি। এই স্ট্যান্ডফোর্ডে পড়তে গিয়েই আলাপ ইনফোসিস কর্তা নারায়ণ মূর্তির মেয়ে অক্ষতর সঙ্গে। ২০০৯ সালে বিয়ে করেন ঋষি-অক্ষত। তাঁদের দুই মেয়ে। একজন অনুষ্কা, অন্যজন কৃষ্ণা। ভারতে থাকা আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে দেখা করতে ঋষিকে সপরিবারে বেঙ্গালুরুতে আসতে দেখা যায় প্রায়ই।

    ২০১৫ সালের মে মাসে ব্রিটিশ পার্লামেন্টের সদস্য হন ঋষি (Rishi Sunak)। ইয়র্কশায়ারের রিচমন্ড কেন্দ্র থেকে জিতে আসেন তিনি। হিন্দু ধর্মগ্রন্থ গীতা ছুঁয়ে শপথ নেন। ব্রিটিশ পার্লামেন্টে তিনিই প্রথম, যিনি এভাবে শপথ নিয়েছেন। ২০২০ সালে তাঁকে বসানো হয় ব্রিটিশ ক্যাবিনেটের চান্সেলর অফ এক্সচেকার পদে। কোভিড অতিমারি পরিস্থিতিতে কর্মী ও ব্যবসায়ীদের জন্য অর্থনৈতিক প্যাকেজ ঘোষণা করে ব্রিটেনবাসীর মন জয় করে নেন ঋষি (Rishi Sunak)। যদিও বিভিন্ন পরিবারে কস্ট অফ লিভিং সাপোর্ট না করায় বিস্তর সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন তিনি।

    আরও পড়ুন: ‘২০৩০ এর রোডম্যাপ বাস্তবায়নে এক সঙ্গে কাজ করব’, ঋষিকে বার্তা মোদির

    ঋষির (Rishi Sunak) সম্পত্তির পরিমাণ ৭০০ মিলিয়ন পাউন্ডেরও বেশি। ব্রিটেনে প্রচুর সম্পত্তি রয়েছে তাঁর। ইয়র্কশায়ারে ঋষির নিজস্ব ম্যানসন রয়েছে। ঋষি ও তাঁর স্ত্রী অক্ষতর সম্পত্তি আছে সেন্ট্রাল লন্ডনের কেনসিংটনে। বরিস জনসন প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী পদের দৌড়ে ছিলেন ঋষিও। সেবার তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী তাঁরই দলের লিজ ট্রাসের সঙ্গে দৌড়ে পিছিয়ে পড়েন তিনি। প্রধানমন্ত্রী হন লিজ। মাত্র ৪৫ দিনের মাথায় পদত্যাগ করেন তিনিও। শেষমেশ প্রধানমন্ত্রীর শিকে ছেঁড়ে ঋষির কপালে। দিনটা ছিল দীপাবলি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Amit Shah: সন্ত্রাসবাদ নির্মূলে লড়াই করতে হবে এক সঙ্গে, ফের বললেন শাহ

    Amit Shah: সন্ত্রাসবাদ নির্মূলে লড়াই করতে হবে এক সঙ্গে, ফের বললেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ত্রাস-বিরোধী এবং মাদক-বিরোধী সংস্থাগুলির মধ্যে একটি রিয়েল টাইম ইনফর্মেশান এক্সচেঞ্জ লাইন স্থাপন করা যায় কিনা, তা বিবেচনা করা উচিত ইন্টারপোলের সদস্য দেশগুলির। শুক্রবার এ ব্যাপারে একটি ডেডিকেটেড সেন্টার স্থাপনের প্রস্তাবও দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    ইন্টারপোলের ৯০তম সাধারণ সভার সমাপ্তি অনুষ্ঠানে ভাষণ দিচ্ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। পঁচিশ বছর পরে ভারতে এই সভা হল। ওই সভায় যোগ দেন শাহ। এদিনের সভায় আরও একবার সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সুর চড়ান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। বলেন, সীমান্ত পারের সন্ত্রাস বন্ধে প্রয়োজন সীমান্তপারের সহযোগিতা। এবং এজন্য ইন্টারপোল সেরা প্লাটফর্ম। সন্ত্রাসবাদের কারণেই যে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে, এদিন তাও স্পষ্ট করে দেন শাহ।

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ((Amit Shah)) বলেন, সবার প্রথমে বিশ্বের সব দেশের প্রয়োজন সন্ত্রাসবাদ ও সন্ত্রাসবাদীর গ্রহণযোগ্য সংজ্ঞা প্রস্তুত করা। এটা ছাড়া আমরা বিশ্বজুড়ে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারব না। তিনি বলেন, আমাদের লড়তে হবে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে। ভাল সন্ত্রাসবাদী, মন্দ সন্ত্রাসবাদী, ছোট সন্ত্রাসবাদী, বড় সন্ত্রাসবাদী বলে কিছু হয় না।

    আরও পড়ুন: ইন্টারপোলের সাধারণ অধিবেশনে বিশ্বজুড়ে সন্ত্রাস দমনের আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী

    এর আগে একবার রাষ্ট্রসংঘকে একহাত নিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সন্ত্রাসবাদের সর্বসম্মত সংজ্ঞা তৈরি না করার জন্যই রাষ্ট্রসংঘকে (UN) নিশানা করেছিলেন তিনি। এদিন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) বলেন, আমরা এটাকে (সন্ত্রাসবাদকে) রাজনৈতিক সমস্যা বলে বিবেচনা করতে পারি না। আমাদের প্রত্যেকের উচিত সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে দীর্ঘ মেয়াদি এবং স্থায়ী লড়াই চালিয়ে যাওয়া। এর পরেই শাহ বলেন, আমি ইন্টারপোলকে অনুরোধ করব একটি রিয়েল টাইম ইনফর্মেশন এক্সচেঞ্জ লাইন তৈরি করতে। ইন্টারপোলের সদস্য ১৯৫টি দেশ এবং সন্ত্রাসবাদ বিরোধী বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে সমন্বয় সাধন করতেই এটা করা প্রয়োজন। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এরকম একটা মেকানিজম অদূর ভবিষ্যতে আমাদের সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে শক্তি জোগাবে। কূটনৈতিক মহলের মতে, এদিন ইন্টারপোলের এই অনুষ্ঠানে আসলে শাহ পাকিস্তানের নাম না করেই প্রতিবেশী দেশটির বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদে মদত দেওয়ার অভিযোগ করেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share