Tag: Bengali news

Bengali news

  • S Jaishankar: লোকসভায় কংগ্রেসকে একেবারে ধুয়ে দিলেন জয়শঙ্কর, কী বললেন জানেন?

    S Jaishankar: লোকসভায় কংগ্রেসকে একেবারে ধুয়ে দিলেন জয়শঙ্কর, কী বললেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভায় কংগ্রেসকে একেবারে ধুয়ে দিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। ‘অপারেশন সিঁদুর’ নিয়ে আলোচনার সময় ব্যাপক হইচই করেন বিরোধীরা। এই সময় কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি তথা সাংসদ রাহুল গান্ধী বলেন, পাকিস্তান ও চিন একযোগে কাজ করছে। এরই (China Guru) প্রতিক্রিয়ায় কংগ্রেসকে নিশানা করেন বিদেশমন্ত্রী। তিনি বলেন, “এই দুই দেশের মধ্যে বর্তমান ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের কারণ হল কংগ্রেস জমানায় নেওয়া কিছু সিদ্ধান্ত।”

    ‘চিনা গুরু’ (S Jaishankar)

    প্রাক্তন মন্ত্রী কংগ্রেসের জয়রাম রমেশকে ‘চিনা গুরু’ বলেও কটাক্ষ করেন জয়শঙ্কর। তিনি বলেন, “ইউপিএ সরকারই চিনের বিরোধিতা না করে তাকে কৌশলগত অংশীদার করে তুলেছিল।” মন্ত্রী বলেন, “এখানে ‘চিনা গুরু’ রয়েছেন। তাঁদের একজন হলেন আমার সামনে বসে থাকা সদস্য (জয়রাম রমেশ), যিনি চিনের প্রতি এতটাই স্নেহপ্রবণ যে তিনি ‘চিন্ডিয়া’(Chindia) শব্দটির উদ্ভাবন করেছেন। আমি হয়তো চিনের বিষয়ে কম জানি। কারণ আমি অলিম্পিকস দেখে চিনকে চিনিনি। কেউ কেউ অলিম্পিকস সফরের সময় চিনের বিষয়ে তাঁদের জ্ঞান অর্জন করেছেন। চলুন না জেনে নিই, তাঁরা কার সঙ্গে দেখা করেছিলেন বা কী চুক্তি স্বাক্ষর করেছিলেন।” মন্ত্রী বলেন, “তাঁরা চিনা রাষ্ট্রদূতের কাছ থেকেও বাড়িতে ব্যক্তিগত টিউশন নিতেন। ‘চিনা গুরু’রা বলেন যে পাকিস্তান ও চিনের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। আমরা তা জানি এবং সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ করছি। কিন্তু যদি কেউ বলে এই সম্পর্ক হঠাৎ গড়ে উঠেছে, তাহলে এর মানে তাঁরা ইতিহাস ক্লাসে ঘুমোচ্ছিলেন (S Jaishankar)।”

    কংগ্রেসকে ধুয়ে দিলেন জয়শঙ্কর

    প্রসঙ্গত, সংসদে চলছে বাদল অধিবেশন। এই অধিবেশনে অপারেশন সিঁদুর নিয়ে আলোচনার জন্য বরাদ্দ হয়েছে ১৬ ঘণ্টা। এই আলোচনায়ই যোগ দিয়ে কংগ্রেস দাবি করেছে, পাকিস্তান ও চিন একটি জোট হিসাবে কাজ করছে। এই পরিস্থিতির মোকাবিলায় কেন্দ্রের কৌশল নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে তারা। এই অধিবেশনেই রাহুল বলেন, “ভারত মনে করছিল, ওরা শুধু পাকিস্তানের বিরুদ্ধে লড়ছে (China Guru), কিন্তু বাস্তবে তারা চিনের বিরুদ্ধেও লড়ছিল।” কংগ্রেস নেতার এহেন মন্তব্যের প্রেক্ষিতেই সোনিয়া গান্ধীর দলকে একেবারে ধুয়ে দিলেন জয়শঙ্কর (S Jaishankar)।

  • UNSC: পহেলগাঁও হামলায় জড়িত টিআরএফ, উল্লেখ নিরাপত্তা পরিষদের রিপোর্টে, কূটনৈতিক জয় ভারতের

    UNSC: পহেলগাঁও হামলায় জড়িত টিআরএফ, উল্লেখ নিরাপত্তা পরিষদের রিপোর্টে, কূটনৈতিক জয় ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদেও (UNSC) কূটনৈতিক সাফল্য পেল ভারত। সম্প্রতি নিরাপত্তা পরিষদের প্রকাশিত বৈশ্বিক সন্ত্রাসবাদের পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনে লস্কর-ই-তৈবার শাখা সংগঠন দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্টের (টিআরএফ) নাম উল্লেখ করেছে সরাসরি। ২৪ জুলাই প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে নিরাপত্তা পরিষদ ২২ এপ্রিল জম্মু ও কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে (Pahalgam Attack) সংঘটিত জঙ্গি হামলার সঙ্গে টিআরএফকে যুক্ত করেছে। পাক মদতপুষ্ট ওই জঙ্গি হামলায় বেছে বেছে হত্যা করা হয় ২৬ জন নিরপরাধ হিন্দু পর্যটককে।

    টিআরএফ হামলার দায় কবুল করে (UNSC)

    ১২৬৭ নিষেধাজ্ঞা কমিটিতে উপস্থাপিত ৩৬তম বিশ্লেষণাত্মক সহায়তা ও নিষেধাজ্ঞা পর্যবেক্ষণ দলের প্রতিবেদন অনুযায়ী, টিআরএফ দু’বার ওই হামলার দায় কবুল করে এবং হামলাস্থলের একটি ছবিও প্রকাশ করে। যদিও এর ঠিক চার দিন পর এই দাবি প্রত্যাহার করা হয় এবং তারপর আর কোনও গোষ্ঠীই এই হামলার দায় স্বীকার করেনি। বর্তমানে নিরাপত্তা পরিষদের ১০টি অস্থায়ী সদস্য দেশের মধ্যে রয়েছে পাকিস্তানও। এই পাকিস্তানের প্রবল চেষ্টার পরেও টিআরএফের সঙ্গে তার সম্পর্ক অস্বীকার করার এবং নিজেদের নাম এই প্রসঙ্গ থেকে মুছে ফেলার চেষ্টা সত্ত্বেও, শেষমেশ সেটি অন্তর্ভুক্তি করা হয়। এতেই কূটনৈতিক জয় দেখছে ভারত।

    টিআরএফ লস্কর-ই-তৈবার সমার্থক

    নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য হওয়া সত্ত্বেও পাকিস্তান আগে এপ্রিল মাসে পরিষদের এক প্রেস বিবৃতি থেকে টিআরএফের নাম উল্লেখ করা বাদ দেওয়াতে পেরেছিল। তবে ঐকমত্যের ভিত্তিতে প্রস্তুত করা মনিটরিং টিমের এই প্রতিবেদন পাকিস্তানের এই চেষ্টা সফল হতে দেয়নি। সেখানে স্পষ্টভাবেই টিআরএফের নামোল্লেখ করা হয়েছে। প্রতিবেদনটিতে টিআরএফের পাকিস্তান-ভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈবার সঙ্গে অপারেশনাল সংযোগ সম্পর্কেও একাধিক সদস্য রাষ্ট্রের মতামত উঠে এসেছে। রাষ্ট্রসংঘের নথি অনুযায়ী, এক সদস্য রাষ্ট্র বলেছে যে পহেলগাঁও (Pahalgam Attack) হত্যাকাণ্ড হামলা লস্কর-ই-তৈবার সাহায্য ছাড়া ঘটতেই পারত না। অন্য এক রাষ্ট্র আবার আরও একধাপ এগিয়ে সরাসরি টিআরএফকে লস্কর-ই-তৈবার সমার্থক বলে আখ্যা দিয়েছে (UNSC)। যদিও একমাত্র রাষ্ট্র পাকিস্তানই এই দাবি অস্বীকার করে জানিয়েছে যে, লস্কর-ই-তৈবা এখন নিষ্ক্রিয়। বস্তুত, পাকিস্তানের এই দাবি নিরাপত্তা পরিষদে আদৌ পানি পায়নি।

    নিরাপত্তা পরিষদের পর্যবেক্ষণ

    প্রসঙ্গত, নিরাপত্তা পরিষদের এই পর্যবেক্ষণগুলি এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে এপ্রিল ও মে মাসে কমিটিকে দেওয়া গোপন ব্রিফিংয়ের পর। সেখানে টিআরএফের উদ্ভবকে লস্কর-ই-তৈবার একটি ছদ্মপ্রতিনিধি সংগঠন হিসেবে এবং একটি নতুন নামে সীমান্ত পারাপারের সন্ত্রাসে জড়িয়ে পড়ার বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হয়েছে।
    যদিও পাকিস্তান বারবার অস্বীকার করেছে যে টিআরএফ বা পিপলস এগেইনস্ট ফ্যাসিস্ট ফ্রন্টের মতো সংগঠনগুলি নিষিদ্ধ। এরা লস্কর-ই-তৈবা বা জইশ-ই-মহম্মদের শাখা হয়ে কাজ করে। এদের নিরপেক্ষ নাম শুধুমাত্র তাদের আসল পরিচয় ঢাকতে ব্যবহৃত হয়। তবে এখন টিআরএফের নাম নিরাপত্তা পরিষদের একটি আনুষ্ঠানিক মনিটরিং রিপোর্টে অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় পাকিস্তানের এই অবস্থান চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে।

    ভারতের জয়

    এর আগে পাকিস্তান তার জাতীয় সংসদে গর্ব করে বলেছিল, তারা টিআরএফের নাম নিরাপত্তা পরিষদের প্রেস বিবৃতি থেকে বাদ দিতে পেরেছে। কিন্তু মনিটরিং টিমের এই রিপোর্ট এখন প্রেস বিবৃতির চেয়ে বেশি গুরুত্ব বহন করে। কারণ এটি ভবিষ্যতে নিষেধাজ্ঞা আরোপের ভিত্তি হিসেবেই ব্যবহৃত হবে (UNSC)। টিআরএফের এই নামোল্লেখের মাধ্যমে ভারত টিআরএফের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রসংঘের নিষেধাজ্ঞা আরোপের পথে আরও এক ধাপ এগিয়ে গেল। পরবর্তী পর্যায়ে আলোচনা হবে নিরাপত্তা পরিষদের নিষেধাজ্ঞা কমিটিতে, যেখানে ভারত এই গোষ্ঠীকে একটি বৈশ্বিক জঙ্গি সংগঠন হিসেবে ঘোষণার জন্য চাপ দিচ্ছে। ভারতের এই প্রচেষ্টা সফল হলে টিআরএফের সদস্য এবং সংশ্লিষ্টদের জন্য আন্তর্জাতিক তহবিল, অস্ত্র সরবরাহ এবং ভ্রমণের সুযোগ বন্ধ হয়ে যাবে। একই সঙ্গে পাকিস্তান কূটনৈতিকভাবে আরও বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে (Pahalgam Attack)।

    সন্ত্রাসবাদ পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদন

    উল্লেখযোগ্যভাবে ২০১৯ সালের পর এই প্রথম রাষ্ট্রসংঘের সন্ত্রাসবাদ পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনটিতে লস্কর-ই-তৈবা  এবং এর সহযোগী সংগঠনগুলির নাম সরাসরি উল্লেখ করা হয়েছে। এটি জম্মু ও কাশ্মীরে পাক-মদতপুষ্ট সন্ত্রাসবাদের বিষয়ে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির পুনরুত্থানকে নির্দেশ করে (UNSC)। সংসদে বক্তব্য রাখার সময় ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর আগেই বলেছিলেন, রাষ্ট্রসংঘের আনুষ্ঠানিক যোগাযোগে টিআরএফের নামোল্লেখ না করতে পাকিস্তান যথাসাধ্য চেষ্টা করছিল। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, রাষ্ট্রসংঘের পর্যবেক্ষণ দল যে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, তা ভারতের কূটনৈতিক (Pahalgam Attack) প্রচেষ্টার একটি স্বীকৃতি। কারণ এতে রেকর্ড করা হয়েছে যে, সীমান্ত পারাপারের সন্ত্রাসবাদে পাকিস্তান-ভিত্তিক এই গোষ্ঠীর সক্রিয় ভূমিকা রয়েছে (UNSC)।

  • India: চিনকে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে গোল দিল ভারত, স্মার্টফোন রফতানিতে ‘ড্রাগন’কে টপকাল ‘হাতি’

    India: চিনকে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে গোল দিল ভারত, স্মার্টফোন রফতানিতে ‘ড্রাগন’কে টপকাল ‘হাতি’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনকে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে গোল দিল ভারত (India)! ভারত প্রথমবারের মতো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে স্মার্টফোন রফতানির (Smartphone Supplier) দিক থেকে চিনকে টপকে এক নম্বরে উঠে এল। অ্যাপলের শুল্ক সংক্রান্ত কারণে উৎপাদন কেন্দ্র নয়াদিল্লিতে সরিয়ে আনার পরেই এটা ঘটেছে।

    ‘ক্যানালিসে’র রিপোর্টে ভারত প্রথম (India)

    গবেষণা সংস্থা ‘ক্যানালিস’ প্রকাশিত একটি রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০২৫ সালের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি হওয়া স্মার্টফোনের মধ্যে ভারতে নির্মিত ডিভাইসের অংশ ছিল ৪৪ শতাংশ। গত বছর এই একই সময়ে এই হার ছিল ১৩ শতাংশ। ওই রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, বছরওয়াড়ির ভিত্তিতে ভারতে তৈরি স্মার্টফোনের মোট পরিমাণ ২৪০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ভারতের লেখচিত্র যখন ঊর্ধ্বমুখী, তখন চিনের ছবিটা করুণ। কারণ চিনে তৈরি স্মার্টফোনের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রফতানির অংশ কমে দাঁড়িয়েছে মাত্রই ২৫ শতাংশে। অথচ গত বছর এর পরিমাণ ছিল ৬১ শতাংশ। এর ফলে চিন এখন আমেরিকায় স্মার্টফোন রফতানিতে ভিয়েতনামেরও পিছনে পড়ে গিয়েছে। এই তালিকায় থার্ড হয়েছে চিন।

    চিনের চিৎপটাং হওয়ার কারণ

    ওয়াকিবহাল মহলের মতে, চিনের এই চিৎপটাং হওয়া এবং ভারতের এই উল্লেখযোগ্য উত্থানের তিনটি প্রধান কারণ রয়েছে। একটি হল আমেরিকা এবং চিনের মধ্যে চলা শুল্ক-যুদ্ধ। ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আরোপ করা শুল্কের প্রতিশোধ নিয়েছিল শি জিনপিংয়ের দেশ। প্রত্যাশিতভাবেই এই যুদ্ধে রফতানি কমে গিয়েছিল চিনের। আর একটি কারণ হল ভারতে অ্যাপল আইফোনের উৎপাদন কেন্দ্র। জানা গিয়েছে, এখন অ্যাপল চিনের চেয়ে ভারতে আইফোন উৎপাদনে বেশি মনোযোগ দিচ্ছে। আরও একটি উল্লেখযোগ্য কারণ রয়েছে। সেটি হল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ প্রজেক্ট (India)। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ভারতে উৎপাদন বৃদ্ধি এবং বিদেশে রফতানির এক বিশাল পরিকল্পনা চলছে। এই প্রকল্পের ফলে ভারত বিভিন্ন পণ্য বিদেশে রফতানি করছে। এর মধ্যে নয়া ইতিহাস গড়ে দিল স্মার্টফোন।

    জানা গিয়েছে, স্যামসাং, মোটোরোলাও আমেরিকায় বেশি করে রফতানি করছে ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’ স্মার্টফোন। এতদিন মোটোরোলা চিনা কারখানা থেকে সব চেয়ে বেশি স্মার্টফোন উৎপাদন করে রফতানি করত (Smartphone Supplier) মার্কিন মুলুকে। সম্প্রতি সেই মোটোরোলাও ভারতে বাড়িয়েছে স্মার্টফোনের উৎপাদন (India)।

  • Phantom Voters: ভুতুড়ে ভোটার ধরতে জেলাশাসকদের নির্দেশ পশ্চিমবঙ্গের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের

    Phantom Voters: ভুতুড়ে ভোটার ধরতে জেলাশাসকদের নির্দেশ পশ্চিমবঙ্গের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভুতুড়ে ভোটারদের (Phantom Voters) চিহ্নিত করতে জেলাশাসকদের নির্দেশ দিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক (Bengal CEO) মনোজ আগরওয়াল। সোমবার তিনি ওই নির্দেশ দিয়েছেন জেলাশাসকদের। গত এক বছরে রাজ্যের ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে তাঁদের। জেলাশাসকরা একই সঙ্গে জেলার নির্বাচনী আধিকারিক (DEO) হিসেবেও কাজ করেন। তাই ১৪ অগাস্টের মধ্যে তাঁদের এই রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে।

    নির্বাচনী আধিকারিকদের নির্দেশ (Phantom Voters)

    জেলার নির্বাচনী আধিকারিকদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তাঁরা প্রবীণ আধিকারিকদের নিয়ে দল গঠন করে ফর্ম-৬ (যা ভোটার তালিকায় নাম তোলার জন্য ব্যবহার করা হয়) নিষ্পত্তির একটি নমুনা সমীক্ষা পরিচালনা করবেন। এই আধিকারিকরাই খতিয়ে দেখবেন এবং রিপোর্ট করবেন যে নির্বাচনী নথিভুক্তি আধিকারিকেরা (ERO) কীভাবে ফর্ম-৬-এর আবেদনের নিষ্পত্তি করছেন। জেলার নির্বাচনী আধিকারিকদের উদ্দেশে পাঠানো চিঠিতে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক বলেছেন, “অনেক নির্বাচনী কর্মী ১৯৬০ সালের ভোটার নথিভুক্তি আইনের বিধান যথাযথভাবে অনুসরণ করছেন না।” সিইও-র চিঠিটি এমন একটা সময়ে প্রকাশ্যে এল, যখন নির্বাচন কমিশন পশ্চিমবঙ্গে ২০০২ সালের বিশেষ নিবিড় সংশোধন (SIR) ভোটার তালিকা প্রকাশ করেছে। এতে ১০৯টি বিধানসভা কেন্দ্রজুড়ে ১১টি জেলার ভোটারদের যাবতীয় তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।

    সিইওর নজরে ২

    সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই সিইওর নজরে রয়েছেন ময়না ও বারুইপুরের দু’জন ইআরও। কারণ ভোটার তালিকায় অনিয়ম নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তাঁরা ঠিকঠাক উত্তর দিতে পারেননি (Phantom Voters)। সিইওর (Bengal CEO) চিঠিতে বলা হয়েছে, “ক্রমাগত আপডেটের সময় ইআরওরা যে ফর্ম ৬ জমা দিয়েছেন, তার এক শতাংশেরও কম নমুনা পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে যে দু’জন ইআরও ভুতুড়ে ভোটারদের জন্য উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ফর্ম ৬ নিয়েছেন।” চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, “এই সব ক্ষেত্রে কোনও জরুরি প্রয়োজন বা বাস্তব প্রয়োজন ছাড়াই বিএলওদের যাচাই করা তথ্য বাদ দেওয়া হয়েছিল। একই ধরনের নথি বহু সংখ্যক আবেদনপত্র ও তাদের ভেরিফিকেশন রিপোর্টের জন্য নেওয়া হয়েছে।”

    অনিয়মের কথা কবুল!

    ওই চিঠি থেকেই জানা গিয়েছে, দুই ইআরও স্বীকার করেছেন যে, তাঁরা অন্যান্য আধিকারিক মায় ডেটা এন্ট্রি অপারেটরদেরও ইউজার অ্যাক্সেস দিয়েছিলেন। তাঁরা পরে ফর্ম ৬-এর আবেদনগুলি নিষ্পত্তি করে দেন। সূত্রের খবর, সিইও ওই দুই ইআরও-সহ আরও যে সব আধিকারিক এই ধরনের অনিয়মে জড়িত, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছেন। নির্বাচন কমিশনের (Bengal CEO) এক আধিকারিক বলেন, “যদি কোনও (Phantom Voters) ইআরও, সহকারী ইআরও বা অন্য কেউ ভোটার তালিকা প্রস্তুতি, সংশোধন বা কোনও অন্তর্ভুক্তি বা বাদ দেওয়ার দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে কর্তব্যে গাফিলতি বা দুর্নীতি করেন, তাহলে তাঁদের ন্যূনতম তিন মাসের কারাদণ্ড এবং সর্বোচ্চ দু’বছরের জেল ও জরিমানা হতে পারে।”

    নতুন ভোটার নয়, উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে বয়স্ক ভোটারদের নাম

    নির্বাচন কমিশনের নজরে এসেছে, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, উত্তর দিনাজপুর, কোচবিহার, মালদা ও মুর্শিদাবাদ জেলার সীমান্ত অঞ্চলে ২৫-৪০ বছর বয়সিদের ভোটার তালিকায় নাম লেখানোর হার বেড়েছে উল্লেখযোগ্যভাবে। অথচ এই হার বেশি থাকার কথা ১৮-২১ বছর বয়সি নতুন ভোটারদেরই। ওই চিঠিতেই বলা হয়েছে, মাত্র এক শতাংশ ফর্ম পরীক্ষা করেই বিস্তর অনিয়ম ধরা পড়েছে। এ ক্ষেত্রে ইআরওকেই কাঠগড়ায় তুলেছেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক। তাঁরা ভুয়ো আবেদনপত্র জমা নিয়েছেন। শুধু তাই নয়, বিএলওরা কোনও রকম যাচাই না করেই তার অনুমোদনও দিয়েছেন বলে চিঠিতে জানিয়েছেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক (Phantom Voters)।

    কী বলেছিল কমিশন?

    প্রসঙ্গত, ভোটার (Bengal CEO) তালিকা থেকে ভুয়ো ভোটারদের বাদ দিতে আগেই কমিশনের তরফে জানানো হয়েছিল রেজিস্ট্রার জেনারেল অফ ইন্ডিয়ার ডেটাবেস এবার যুক্ত করা হচ্ছে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে। ফলে যখনই কারও জন্ম বা মৃত্যু রেজিস্ট্রেশন করা হবে, তখন কমিশনের সিস্টেমেও সেই তথ্য নথিভুক্ত হয়ে যাবে। ভোটার তালিকায় কখনও কখনও মৃত ব্যক্তির নামও থাকে, বাদ যান যিনি জীবিত, তাঁর নাম। কমিশন সূত্রে খবর, এহেন বিভ্রান্তি এড়াতেই চালু হচ্ছে এই নয়া ব্যবস্থা। কেন্দ্রীয় সরকারের তথ্যের ভিত্তিতেই ভোটার তালিকায় মৃত ভোটারের নাম দ্রুত ও সহজ পদ্ধতিতে বাদ দেওয়া যাবে। এজন্য একটি বিশেষ সফটওয়্যার বা সিস্টেমের সঙ্গে ইতিমধ্যেই ইআরও এবং বিএলওদের যুক্ত করা হয়েছে। ফলে এবার থেকে জন্ম বা মৃত্যুর রেজিস্ট্রেশন হলেই সেই তথ্য একেবারেই পৌঁছে যাবে ভোটার তালিকা তৈরির কাজে যুক্ত কর্মীদের কাছে। কমিশনের তরফে আগেই জানানো হয়েছিল, ডুপ্লিকেট এপিক (EPIC) নম্বর বরাদ্দের সময় কিছু ভুলের কারণে বিভিন্ন রাজ্যে একাধিক ব্যক্তিকে একই নম্বর দেওয়া হয়েছে। এবার প্রযুক্তিগত (Bengal CEO) দল ও সংশ্লিষ্ট আধিকারিকদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রতিটি ভোটারকে একক এপিক নম্বর দেওয়ার ব্যবস্থাও করা হবে (Phantom Voters)।

  • Ramakrishna 425: সন্ধ্যার পর গিরিশ ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণকে গৃহে নিয়ে এলেন

    Ramakrishna 425: সন্ধ্যার পর গিরিশ ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণকে গৃহে নিয়ে এলেন

    সেই পুরুষ বাক্য-মন-এর অতীত নন — তিনি শুদ্ধ মনের, শুদ্ধ বুদ্ধির, শুদ্ধ আত্মার গোচর।”
    তবে কি তিনি সেই পুরুষের সাক্ষাৎ পাচ্ছেন? এই কি সেই দর্শন?

    এমন সময় নরেন আসছেন — ঠাকুর বলতে লাগলেন,
    “নরেন্দ্র, নরেন্দ্র…”
    পাগলের মতো আচরণ।
    নরেন আসতেই ঠাকুর কথা বললেন না।
    লোকে বলছে — এটাই ‘ভাব’। এই রূপ শ্রীগৌরাঙ্গের ক্ষেত্রেও হয়েছে।
    এ ভাব কে বুঝবে?

    গিরিশের বাড়ির গলির সামনে ঠাকুর এসে উপস্থিত হলেন।
    সঙ্গে ভক্তগণ। এবার ঠাকুর নরেনকে সম্ভাষণ করলেন।
    নরেন্দ্র বললেন,
    “ভালো আছেন?”

    তাঁর কণ্ঠে করুণাভরা প্রতিটি শব্দ।
    তখনও মনে হচ্ছে যেন ‘তারও দেশে’ তিনি পৌঁছাননি।
    হঠাৎ দাঁড়িয়ে পড়লেন — নরেনের দিকে চেয়ে বললেন:

    জীব, জগৎ, ঈশ্বর — এসব কি তিনি দেখছিলেন? কে জানে!
    দু-একটি কথা উচ্চারিত হলো — যেন বেদবাক্য, যেন দৈববাণী।
    অথবা যেন অনন্ত সমুদ্রতীরে দাঁড়িয়ে আছি — আর অনন্ত তরঙ্গের শব্দ শুনছি।
    অনাহত ধ্বনির এক-দুটি সুর যেন কর্ণকুহরে প্রবেশ করল।
    ১১ মার্চ ১৮৮৫ — গিরিশ ঠাকুরের বাড়িতে শ্রী রামকৃষ্ণ

    সন্ধ্যার পর গিরিশ ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণকে গৃহে নিয়ে এলেন।
    ঠাকুর ভক্তদের সঙ্গে গিরিশের বাড়ির নিকট পৌঁছাতেই,
    গিরিশ দণ্ডবৎ হয়ে পড়লেন — ঠাকুরের পদস্পর্শ করলেন।
    তাঁকে নিয়ে উঠলেন দ্বিতীয় তলার বৈঠকখানায়।

    ভক্তরা দ্রুত আসন গ্রহণ করলেন — সবার ইচ্ছা ঠাকুরের কাছে বসে তাঁর মধুর বচন শ্রবণ করা।
    ঠাকুর আসনে বসতে যাচ্ছিলেন, হঠাৎ দেখলেন একখানা খবরের কাগজ পড়ে আছে।
    খবরের কাগজে বিশ্বজিতের কথা, বিষয়-আলোচনা, পরনিন্দা — অপবিত্র সবকিছু।
    ঠাকুর ইঙ্গিতে বুঝিয়ে দিলেন — যেন তা সরিয়ে ফেলা হয়।

  • Higher Education Commission: আলাদা ইউজিসি, এআইসিটিই থাকবে না, আসছে ভারতীয় উচ্চশিক্ষা কমিশন, জানালেন সুকান্ত

    Higher Education Commission: আলাদা ইউজিসি, এআইসিটিই থাকবে না, আসছে ভারতীয় উচ্চশিক্ষা কমিশন, জানালেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রক একটি উচ্চশিক্ষা নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা হিসেবে ভারতীয় উচ্চশিক্ষা কমিশন (Higher Education Commission) গঠনের লক্ষ্যে বিল খসড়া করার প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে। সোমবার লোকসভায় এই তথ্য জানাল (New Bill) কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রক। এদিন শিক্ষা বিষয়ক কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার একটি লিখিত প্রশ্নের উত্তরে এ খবর জানান। তিনি বলেন, “জাতীয় শিক্ষা নীতি (NEP) ২০২০ একটি ‘হালকা কিন্তু কঠোর’ নিয়ন্ত্রক কাঠামোর কথা বলে যার মাধ্যমে শিক্ষাব্যবস্থার সততা, স্বচ্ছতা এবং সম্পদের কার্যকারিতা নিশ্চিত করা হবে নিরীক্ষা ও সর্বজনীন প্রকাশনার মাধ্যমে। এর পাশাপাশি স্বায়ত্তশাসন, সুশাসন ও ক্ষমতায়নের মাধ্যমে এটি উদ্ভাবন এবং প্রচলিত ধারা ভেঙে নতুন চিন্তাধারাকে উৎসাহিত করবে।”

    কী বললেন সুকান্ত

    তিনি বলেন, “জাতীয় শিক্ষানীতি আরও একটি উচ্চশিক্ষা কমিশন অফ ইন্ডিয়া গঠনের পরিকল্পনা করেছে, যা একটি ছাতার মতো প্রতিষ্ঠান হবে। এই কমিশনের অধীনে বিভিন্ন স্বাধীন শাখা থাকবে, যেগুলি আলাদা আলাদা কাজ করবে যেমন নিয়ন্ত্রণ, স্বীকৃতি প্রদান, অর্থায়ন এবং অ্যাকাডেমিক মান নির্ধারণ।” সুকান্ত বলেন, “জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০-এর এই দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী মন্ত্রক বর্তমানে একটি উচ্চশিক্ষা কমিশন অফ ইন্ডিয়া বিলের খসড়া করার প্রক্রিয়ায় রয়েছে।”

    প্রস্তাবিত উচ্চশিক্ষা কমিশন অফ ইন্ডিয়া

    প্রসঙ্গত, নয়া এই শিক্ষানীতিতে প্রস্তাবিত উচ্চশিক্ষা কমিশন অফ ইন্ডিয়া বর্তমানে থাকা বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন, সর্বভারতীয় কারিগরি শিক্ষা পরিষদ এবং জাতীয় শিক্ষক শিক্ষা পরিষদের জায়গা নিতে যাচ্ছে। বর্তমানে ইউজিসি নন-টেকনিক্যাল উচ্চশিক্ষার তদারকি করে, এআইসিটিই করে (New Bill) প্রযুক্তিগত শিক্ষার তদারকি এবং এনসিটিই শিক্ষক প্রশিক্ষণের নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে কাজ করে (Higher Education Commission)।

    উচ্চশিক্ষা কমিশন অব ইন্ডিয়ার ধারণা আগেও একটি খসড়া বিলের মাধ্যমে আলোচিত হয়েছিল।
    ২০১৮ সালে ভারত সরকার একটি খসড়া বিলের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনকে বিলুপ্ত করে নয়া “হায়ার এডুকেশন কমিশন অফ ইন্ডিয়া” গঠনের প্রস্তাব দেয়। এই বড় ধরনের নিয়ন্ত্রক পরিবর্তন নিয়ে সরকার অংশীদারদের মতামতও চেয়েছিল। ওই খসড়া আইনটি স্পষ্টভাবে বর্তমানে থাকা বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন আইন বাতিল করার পরিকল্পনা তুলে ধরেছিল, যাতে ভারতের উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থার জন্য একটি নতুন নিয়ন্ত্রক কাঠামো গড়ে তোলা যায়। এই খসড়া বিলের মাধ্যমে ভারতের উচ্চশিক্ষাকে পরিচালনার জন্য একটি সম্পূর্ণ নয়া ব্যবস্থা তৈরির লক্ষ্য নির্ধারিত হয়েছিল (New Bill)। এই ভারতীয় উচ্চশিক্ষা কমিশন বাস্তবায়নের প্রচেষ্টাকে নতুন করে ত্বরান্বিত করা হয় জুলাই ২০২১-এ ধর্মেন্দ্র প্রধান শিক্ষামন্ত্রী হওয়ার পর (Higher Education Commission)।

  • Ramakrishna 424: নরেন আসতেই ঠাকুর কথা বললেন না, লোকে বলছে — এটাই ‘ভাব’

    Ramakrishna 424: নরেন আসতেই ঠাকুর কথা বললেন না, লোকে বলছে — এটাই ‘ভাব’

    গিরিশের নিমন্ত্রণে রাত্রেই যেতে হবে। এখন রাত নটা — ঠাকুর রাত্রির আহার গ্রহণ করবেন বলে প্রস্তুতি চলছে।
    পাছে বলরাম মনে কষ্ট পান, ঠাকুর গিরিশের বাড়ি যাইবার সময় তাকে বুঝিয়ে বলছেন,
    “বলরাম, তুমিও খাবার পাঠিয়ে দিও।”

    দোতলা থেকে নামতে নামতেই ঠাকুর ভগবদভাব-বিভোর। যেন মাতাল — সঙ্গে নারায়ণ, মাস্টার, রাম, চুনী প্রমুখ ভক্তগণ।
    একজন ভক্ত বললেন, “সঙ্গে কে যাবে?”
    ঠাকুর বললেন, “একজন থাকলেই হবে।”

    নামতে নামতেই বিভোর অবস্থায় নারায়ণ হাত ধরতে গিয়েছিল, সঙ্গে সঙ্গে পড়ে যায়।
    ঠাকুর কিছুটা বিরক্ত হন, পরে সস্নেহে নারায়ণকে বললেন,
    “হাত ধরিস না, লোকে ভাববে আমি মাতাল।”
    এরপর তিনি চললেন বৌসপাড়া তেমাথার দিকে।

    ভক্তরা পশ্চাতে পড়ে যাচ্ছেন। কে জানে তাঁর হৃদয়ের মধ্যে তখন কেমন এক অদ্ভুত দেবভাব প্রবাহিত হচ্ছিল।
    যাকে বেদে “বাক্য, মন ও চিন্তার অতীত” বলেছে — সেই রূপেই কি তিনি অনুভব করছেন তাঁকে?
    ঠাকুর যেন পাগলের মতো পদক্ষেপ করছেন। একটু আগে বলরামের বাড়িতে বলেছিলেন:

    “সেই পুরুষ বাক্য-মন-এর অতীত নন — তিনি শুদ্ধ মনের, শুদ্ধ বুদ্ধির, শুদ্ধ আত্মার গোচর।”
    তবে কি তিনি সেই পুরুষের সাক্ষাৎ পাচ্ছেন? এই কি সেই দর্শন?

    এমন সময় নরেন আসছেন — ঠাকুর বলতে লাগলেন,
    “নরেন্দ্র, নরেন্দ্র…”
    পাগলের মতো আচরণ।
    নরেন আসতেই ঠাকুর কথা বললেন না।
    লোকে বলছে — এটাই ‘ভাব’। এই রূপ শ্রীগৌরাঙ্গের ক্ষেত্রেও হয়েছে।
    এ ভাব কে বুঝবে?

    গিরিশের বাড়ির গলির সামনে ঠাকুর এসে উপস্থিত হলেন।
    সঙ্গে ভক্তগণ। এবার ঠাকুর নরেনকে সম্ভাষণ করলেন।
    নরেন্দ্র বললেন,
    “ভালো আছেন?”

  • Mohan Bhagwat: “‘ভারতে’র অনুবাদ করলে নষ্ট হয়ে যাবে সম্মান,” বললেন ভাগবত 

    Mohan Bhagwat: “‘ভারতে’র অনুবাদ করলে নষ্ট হয়ে যাবে সম্মান,” বললেন ভাগবত 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “‘ভারতে’র (Bharat) অনুবাদ করা উচিত নয়, কারণ তাতে এর স্বাতন্ত্র্য এবং বিশ্বজুড়ে যে সম্মান তা নষ্ট হয়ে যাবে।” রবিবার এমনই মন্তব্য করলেন আরএসএসের প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। তিনি বলেন, “এখন আর ভারতের সোনার পাখি হওয়ার প্রয়োজন নেই। কারণ সময় এসেছে সিংহ হয়ে ওঠার।” কেরালার কোচিতে আরএসএস ঘনিষ্ঠ শিক্ষা সংস্কৃতি উত্তান ন্যাস আয়োজিত জাতীয় শিক্ষা সম্মেলন জ্ঞান সভায় যোগ দিয়েছিলেন ভাগবত।

    ‘ভারতে’র অনুবাদ করা উচিত নয় (Mohan Bhagwat)

    সেখানেই তিনি বলেন, “ভারত একটি বিশেষ্য পদ। এর অনুবাদ করা উচিত নয়। ভারত-কে ভারত-ই থাকতে হবে। কারণ, যদি আমরা আমাদের পরিচয় হারিয়ে ফেলি, তবে আপনার যত গুণই থাকুক না কেন, এই জগতে আপনি সম্মান বা নিরাপত্তা পাবেন না। পরিচয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর পরিচয় নির্ভর করে আপনার ‘সংস্কৃতি’র ওপর। আমি ‘কালচার’ শব্দটি ব্যবহার করি না। আমরা যে শব্দটি ব্যবহার করি তা হল ‘ধর্ম-সংস্কৃতি’, এবং এর কোনও ইংরেজি প্রতিশব্দ নেই। আমাদের সংস্কৃতি জড়িয়ে রয়েছে ঐতিহ্যের সঙ্গে।”

    কী বললেন সরসংঘচালক?

    সরসংঘচালক বলেন, “ভারতের আর ‘সোনার পাখি’ হওয়ার দরকার নেই। বরং আজকের পরিস্থিতি দাবি করে যে ভারতকে এখন সিংহ হতে হবে। কারণ বিশ্ব আদর্শ নয়, শক্তিকে সম্মান করে। ভারতকে অর্থনৈতিক দিক থেকেও শক্তিশালী হতে হবে। বিশ্বের সর্বোত্তম প্রযুক্তিগুলিও এখানে দৃশ্যমান হতে হবে। তা না হলে বিশ্ব আমাদের মূল্য দেবে না।” তিনি (Mohan Bhagwat) বলেন, “আমরা বিশ্ব শাসন করতে চাই না। আমরা চাই বিশ্বটি একটি সুন্দর জায়গা হয়ে উঠুক।” অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কেরালার রাজ্যপাল রাজেন্দ্র আর্লেকারও। ভাগবতের বক্তব্য সমর্থন করে তিনি বলেন, “পরবর্তী প্রজন্ম আর সোনার পাখি হতে চায় না। তারা চায় ভারত হোক সোনার সিংহ। পুরো বিশ্ব সেই সিংহের গর্জন দেখবে ও শুনবে। আমরা কাউকে ধ্বংস করতে আসিনি, বরং বিশ্বের উন্নয়নের জন্য নতুন কিছু দিতে এসেছি।”

    “শিক্ষায় ভারতীয়ত্ব” বিষয়ক বক্তৃতায় ভাগবত (Mohan Bhagwat) বলেন, “ভারতকে জান এবং ভারতের অংশ হও — এই চেতনার মাধ্যমেই শিক্ষায় ভারতীয়ত্ব গড়ে উঠবে।শিক্ষা ক্ষেত্রে (Bharat) আমাদের অনেক জায়গায় সংস্কারের প্রয়োজন। কেবল পাঠ্যক্রমে সীমাবদ্ধ থাকলেই হবে না।”

  • Rajnath Singh: “যুদ্ধে ইতি টানতে ভারতের হাতে-পায়ে ধরেছিল পাকিস্তানই”, সংসদে রাজনাথ

    Rajnath Singh: “যুদ্ধে ইতি টানতে ভারতের হাতে-পায়ে ধরেছিল পাকিস্তানই”, সংসদে রাজনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  “যুদ্ধে ইতি টানতে ভারতের হাতে-পায়ে ধরেছিল পাকিস্তানই।” সংসদে অপারেশন সিঁদুর নিয়ে আলোচনায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে একথা স্পষ্টভাবে বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)।

    লোকসভায় শুরু ‘অপারেশন সিঁদুর’ নিয়ে আলোচনা

    সোমবার লোকসভায় শুরু হয় ‘অপারেশন সিঁদুর’ নিয়ে আলোচনা। সংসদে শুরু হয়েছে বাদল অধিবেশন। সেই অধিবেশনে এই অভিযান নিয়ে আলোচনা শুরুর পরেই দাঁড়িয়ে উঠে বলতে থাকেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। তিনি বলেন, “এই আলোচনা অনেক আগেই শুরু হয়ে যেতে পারত। কিন্তু বিরোধীদের প্রতিবাদের কারণে সংসদ মুলতুবি থেকেছে।”

    ভারতীয় সেনার অবদান

    অপারেশন সিঁদুর প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে রাজনাথ মনে করিয়ে দিয়েছেন ভারতীয় সেনার অবদানের কথাও। তিনি জানিয়ে দিয়েছেন, অপারেশেন সিঁদুর (Operation Sindoor) আদতে ভারতীয় সেনার সাফল্যের কাহিনি। রাজনাথ (Rajnath Singh) বলেন, “অপারেশন সিঁদুর যে সাফল্য ছুঁয়েছে, সে প্রসঙ্গে আলোচনার জন্য আজ এই সংসদ তৈরি। আমি সেই জওয়ানদের সম্মান জানাই, যাঁরা এই দেশের জন্য নিজেদের প্রাণ দান করেছেন, যাঁরা এখনও এই দেশের প্রতিটি নাগরিকের সুরক্ষা নিশ্চিত করে চলেছেন।” তিনি বলেন, “অপারেশন সিঁদুরের আগে এর সম্ভাব্য পরিণতি সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা তৈরি করেই এগিয়ে গিয়েছে আমাদের সেনা। অপারেশনের প্রতিটি ক্ষেত্রকে নজরে রাখা হয়েছে। মাথায় রাখা হয়েছে যেন কোনওভাবেই সাধারণ মানুষের প্রাণ না যায়। আর এভাবেই মাত্র ২২ মিনিটেই পাকিস্তানের ভেতরে থাকা ৯টি জঙ্গিঘাঁটি ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে।” তিনি বলেন, “ভারতের প্রত্যাঘাতের জবাবে পাকিস্তানও পাল্টা আঘাত হানে। তবে দেশের আকাশরক্ষী সুদর্শন চক্র বা এস-৪০০ সেই হামলা প্রতিহত করে (Rajnath Singh)।”

    সেনাকে ফ্রি-হ্যান্ড

    প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, “অপারেশন সিঁদুরের জন্য ভারতের সামরিক বাহিনীকে একেবারে ফ্রি-হ্যান্ড দেওয়া হয়েছিল। কোন কোন (Operation Sindoor) জায়গায় হামলা চালানো হবে, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সামরিক বাহিনীই। একেবারে নিখুঁতভাবে পরিকল্পনা করে হামলা চালানো হয়েছিল।” তিনি বলেন, “যেভাবে হনুমানজি লঙ্কায় নিজের রণনীতি তৈরি করেছিলেন, সে রকমভাবেই আমরা তাদের নিশানা করেছি, যারা আমাদের ক্ষতি করেছিল (Rajnath Singh)।”

    কীভাবে সংঘর্ষ-বিরতি চুক্তি

    কীভাবে সংঘর্ষ-বিরতি চুক্তি হয়েছে, এদিন তাও জানান প্রতিরক্ষামন্ত্রী। তিনি জানান, ১০ মে পাকিস্তানের একাধিক এয়ারফিল্ডে প্রত্যাহার করে ভারতীয় বায়ুসেনা। সেই পরিস্থিতিতে নিজেদের হার মেনে নিয়ে সংঘর্ষ-বিরতির জন্য ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করে (Operation Sindoor) পাকিস্তান। আর ভারত সেই প্রস্তাব গ্রহণ করেছে একটাই শর্তে, তা হল অপারেশন সিঁদুর কেবল স্থগিত করা হয়েছে। পাকিস্তান যদি ফের ভুলভাল কাজ করে, তাহলে আবারও পাল্টা জবাব দেওয়া হবে। রাজনাথের জবাবেই স্পষ্ট, যেভাবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নিজেকে শান্তির দূত হিসেবে তুলে ধরার চেষ্টা করছেন, সেটা আদতে বিভ্রান্তিকর। ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সংঘর্ষ বিরতির জন্য ট্রাম্প বারবার নিজেই ক্রেডিট নিয়েছেন। ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্টের সেই দাবি খারিজ করে দিয়ে প্রতিরক্ষামন্ত্রী সাফ জানিয়ে দিলেন (Operation Sindoor), “যুদ্ধে ইতি টানতে ভারতের হাতে-পায়ে ধরেছিল পাকিস্তানই (Rajnath Singh)।”

    রসদের জোগানে জোর রাজনাথের (Rajnath Singh)

    এর আগে, রবিবার একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে রাজনাথ বলেছিলেন, “বন্দুক বা গুলি দিয়ে এখন আর যুদ্ধে জয়লাভ করা যায় না। যুদ্ধ জেতার অন্যতম হাতিয়ার এখন সামরিক রসদ সঠিক সময় জোগান দিতে পারা।” গতিশক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে ভার্চুয়াল মাধ্যমে যোগ দিয়ে তিনি বলেন, “পহেলগাঁও হামলার প্রতিক্রিয়ায় মে মাসে ভারতের অপারেশন সিঁদুর সে কথাই প্রমাণ করে দেখিয়ে দিয়েছে।” ভারতের রেলমন্ত্রকের অধীন এই বিশ্ববিদ্যালয় মূলত জোগানকেন্দ্রিক বিশ্ববিদ্যালয়। সেখানকারই সমাবর্তনে ভাষণ দিতে গিয়ে যুদ্ধ জয়ের বর্তমান কৌশলটি বলে দিলেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী। রসদের জোগানকে একটি কৌশলগত সম্পদ হিসেবে বিবেচনা করার ওপর জোর দেন রাজনাথ (Rajnath Singh)। তিনি বলেন, “রসদের জোগানই একটি যুদ্ধক্ষেত্রকে যুদ্ধক্ষেত্রে পরিণত করে। রসদের জোগান ঠিকঠাক না থাকলে গোটাটাই বিভ্রান্তিকর পরিস্থিতিতে পরিণত হবে।” প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, “পাকিস্তানের জঙ্গিঘাঁটি লক্ষ্য করে এই অভিযান চালানোর পর প্রমাণিত হয়েছে একাধিক সংস্থার সমন্বয় কীভাবে প্রয়োজনীয় উপকরণ সঠিক সময়ে সঠিক জায়গায় পৌঁছে দিতে সাহায্য করেছে। আধুনিক যুদ্ধ জয় এর ওপরই নির্ভর করে।” এর পরেই প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, “যুদ্ধ কেবল বন্দুক এবং গুলি দিয়ে জেতা যায় না, বরং সময়মতো রসদ জোগানের ওপর নির্ভর করে (Operation Sindoor) কারা জিতবে, আর হারবেই বা কে।”

    ভিন্ন সেনার জন্য পৃথক রসদের ব্যবস্থা

    সব বাহিনীর জন্য যে একই রসদ নয়, এদিন তাও মনে করিয়ে দিয়েছেন রাজনাথ (Rajnath Singh)। তিনি বলেন, “সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী এবং বায়ুসেনায় রসদ জোগানের অর্থ ভিন্ন। সেনাবাহিনীর জন্য রসদ জোগানের অর্থ অস্ত্র, জ্বালানি, রেশন এবং ওষুধ প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে দেওয়া। আবার নৌবাহিনীর কাছে এর অর্থ হল জাহাজে খুচরো যন্ত্রাংশ ও সরঞ্জাম পৌঁছে দেওয়া। আর বায়ুসেনার কাছে এর অর্থ হল নিরবচ্ছিন্নভাবে গ্রাউন্ড সাপোর্ট দিতে থাকা। এর পাশাপাশি প্রয়োজন জ্বালানি সরবরাহ ঠিক রাখা।”

  • ECI: বিহারে ৭.২৪ কোটিরও বেশি ভোটার স্পেশাল ইন্টেনসিভ রিভিশন প্রক্রিয়ায় অংশ নিয়েছেন, জানাল নির্বাচন কমিশন

    ECI: বিহারে ৭.২৪ কোটিরও বেশি ভোটার স্পেশাল ইন্টেনসিভ রিভিশন প্রক্রিয়ায় অংশ নিয়েছেন, জানাল নির্বাচন কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিহারে (Bihar) মোট ৭.৮৯ কোটি নথিভুক্ত ভোটারের মধ্যে ৭.২৪ কোটিরও বেশি মানুষ স্পেশাল ইন্টেনসিভ রিভিশন (SIR) প্রক্রিয়ায় অংশ নিয়ে তাঁদের গণনার ফর্ম জমা দিয়েছেন। ২৪ জুন থেকে ২৫ জুলাই পর্যন্ত এই প্রক্রিয়া চলেছে। এতে ৯১.৬৯ শতাংশ ভোটার অংশগ্রহণ করেছেন। রবিবার জাতীয় নির্বাচন কমিশনের (ECI) তরফে এই তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।

    এসআইআর প্রক্রিয়া (ECI)

    কমিশন এই এসআইআর প্রক্রিয়াকে একটি ব্যাপক ও সফল নাগরিক অংশগ্রহণের প্রচেষ্টা বলে অভিহিত করেছে। এর লক্ষ্য হল, আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের আগে ভোটার তালিকাগুলির যথার্থতা বাড়ানো। জাতীয় নির্বাচন কমিশন প্রকাশিত একটি সরকারি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এই গণনা প্রক্রিয়া বিহারের ৩৮টি জেলায়ই ভোটার রেকর্ড যাচাইয়ের উদ্দেশ্যে চালু করা হয়েছে। কমিশন জানিয়েছে, এসআইআরের প্রধান লক্ষ্য ছিল সমস্ত ভোটার ও রাজনৈতিক দলগুলির অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা। তারা আরও জানিয়েছে, বুথ লেভেল অফিসার, বুথ লেভেল এজেন্ট, স্বেচ্ছাসেবক ও রাজনৈতিক কর্মীদের ভূমিকাও এই প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ছিল। কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, বুথ লেভেল এজেন্টদের সংখ্যা ১৬ শতাংশেরও বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। িসিপএেমর ১০৮৩ শতাংশ, কংগ্রেসের ১০৫ শতাংশ এবং সিপিআইয়ের ৫৪২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। বিজেপির সংখ্যা বেড়েছে ৩ শতাংশ। আর আরজেডি এবং জেডিইউয়ের বুথ লেভেল এজেন্টের সংখ্যা সামান্য বৃদ্ধি পেয়েছে।

    তিন দফায় ফর্ম বিলি

    বুথস্তরের (Bihar) অফিসাররা প্রতিটি নথিভুক্ত ভোটারের বাড়িতে গিয়ে অন্তত তিন দফায় ফর্ম বিলি ও সংগ্রহ করেন (ECI)। শহরাঞ্চলের ভোটার, প্রথমবারের তরুণ ভোটার এবং বিহার থেকে অস্থায়ীভাবে স্থানান্তরিত ভোটারদের কথা মাথায় রেখে অতিরিক্ত উদ্যোগ নেওয়া হয়। প্রবাসী ভোটারদের কাছে পৌঁছতে ২৪৬টি পত্রিকায় একটি পুরো পাতাজুড়ে হিন্দিতে বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছে। বিহারের প্রধান নির্বাচনী অফিসার সব রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলকে চিঠি লেখেন, যাতে তারা বিহার থেকে আগত অভিবাসীদের গণনায় অংশগ্রহণের জন্য সাহায্য করে (Bihar)। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, প্রায় ২৯ লক্ষ ফর্ম অনলাইনে পূরণ বা ডাউনলোড করা হয়েছে, যার মধ্যে ১৬ লক্ষেরও বেশি ফর্ম জমা দেওয়া হয়েছে (ECI) ডিজিটাল মাধ্যমে।

LinkedIn
Share