Tag: bjp

bjp

  • Sukanta Majumdar: বারাসত কাছারি ময়দানে মোদির সভাস্থলের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখলেন সুকান্ত মজুমদার

    Sukanta Majumdar: বারাসত কাছারি ময়দানে মোদির সভাস্থলের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখলেন সুকান্ত মজুমদার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বারাসাতে প্রধানমন্ত্রীর সভাস্থলের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে পৌঁছে গেলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। আজ বিকেলে রাজ্যে আসছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রাত্রি বাস করবেন রাজভবনে। আগামীকাল কলকাতা বিমানবন্দর থেকে বারাসত পর্যন্ত রোড শো করবেন তিনি। এরপর কাছারি ময়দানে জনসভা করবেন। এই সভার প্রস্তুতিকে ঘিরে বিজেপির ব্যস্ততা এখন তুঙ্গে। একাধিক বিষয়ে রাজ্যের তৃণমূল সরকারকে আক্রমণ করেন তিনি।

    কী বলেলেন অভিষেক সম্পর্কে (Sukanta Majumdar)?

    বারাসতে পৌঁছে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) এদিন তৃণমূল নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ করে বলেন, “প্রত্যেকবার আমেরিকা বা ইউরোপে যেতে গেলে দুবাই হয়ে কেন যান? সন্দেহ তৈরি হয়েছে। দুবাই কানেকশন কেন বার বার আসে? টাকা রাখতে গেলে দুবাই, বান্ধবী রাখতে গেলে রাশিয়ান বান্ধবী। বাংলা-ভারতের কথা কেন আসেনা? এক একমাত্র পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বান্ধবী ভারতীয়। তৃণমূলের মধ্যে এখন শ্যাম এবং অর্জুন নিয়ে বিবাদ চলছে। ওরিজিনাল শ্যাম বা কৃষ্ণ বিজেপিতে আছে, তাই সকলকে বিজেপিকে বেছে নিতে হবে।”

    কটাক্ষ মমতার গ্যারান্টিকে

    মমতাকে আক্রমণ করে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) আরও বলেন, “মোদি, রাজনীতিতে এমন একটি নাম, যাঁকে সকলে অনুসরণ করেন। তাঁর দেখানো গ্যারান্টির কথাই বলছেন মমতা। গত ১৩ বছরে মমতার গ্যারান্টি হল দুর্নীতির গ্যারান্টি। বাংলায় এতো দুর্নীতি এবং চুরি হয়েছে যে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সক্রিয় হবেই। নির্বাচনের সময়ে সক্রিয় অবশ্যই হবে, কারণ প্রশাসন নির্বাচন কমিশনের অধীনে থাকবে। দুর্নীতিগ্রস্থ লোকদের গ্রেফতার হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। প্রাক্তন সংসদ মহুয়াকে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ডেকে ঠিক করেছে। সাংসদ পদ গেলেও এলাকায় নীল বাতির গাড়ি করে ঘুরছেন। মমতাকে উপদেশ দিচ্ছেন, প্রশাসনকে কাজে লাগিয়ে ভোটে জয়ী হতে হবে। এই কথার ভিডিও খুব তাড়াতাড়ি প্রকাশিত হবে। তাঁকে অবিলম্বে গ্রেফতার করা উচিত।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Tarakeswar: রাম মন্দির নিয়ে তৃণমূল বিধায়কের কুমন্তব্য! শুভেন্দুর হুঁশিয়ারি, এফআইআর বিজেপির

    Tarakeswar: রাম মন্দির নিয়ে তৃণমূল বিধায়কের কুমন্তব্য! শুভেন্দুর হুঁশিয়ারি, এফআইআর বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রী রাম মন্দির নিয়ে রামেন্দুর বিরুদ্ধে এফআইআর-এর হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর। আগামী ১০ মার্চ ব্রিগেডে তৃণমূল কংগ্রেসের ‘জনগর্জন সভা’। এই সভায় প্রধান বক্তা থাকবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই সভার প্রস্তুতি সভায় তৃণমূল নেতা তথা তারকেশ্বরের (Tarakeswar) বিধায়ক রামেন্দু সিংহরায় শ্রী রাম মন্দিরকে অপবিত্র বলে দাবি করেন। এরপর রাজ্য রাজনীতিতে শোরগোল পড়ে যায়। ইতিমধ্যে তীব্র সোচ্চারে হয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী। ফলে বিজেপির পক্ষ থেকে আরামবাগ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে বিজেপি। যদিও নিজের অবস্থানে অনড় তৃণমূল বিধায়ক।

    কী বলেন তৃণমূল বিধায়ক (Tarakeswar)

    তারকেশ্বরের (Tarakeswar) বিধায়ক রামেন্দু নিজেদের প্রস্তুতি সভায় বলেন, “যে রাম মন্দির তৈরি হয়েছে, তা আমি মনে করি অপবিত্র, ওই মন্দিরে কোনও ভারতীয় হিন্দু যেন পুজো দিতে না যান। ওটা একটা শো-পিস”। যদিও এই বক্তব্যের একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে। মাধ্যম এই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি। সন্ধ্যার সময় আবার সাংবাদ মাধ্যমকে তিনি আরও বলেন, “এটা আগেও বলেছি, এখনও বলছি, পরেও বলব। এফআইআর করলে করুক।”

    শুভেন্দুর বক্তব্য

    তারকেশ্বরের (Tarakeswar) বিধায়কের কথা তুলে ধরে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু নিজের এক্স-হ্যান্ডেলে পোস্ট করে বলেন, “এটাই তৃণমূল কংগ্রেসের আসল প্রকৃতি। হিন্দুদের আক্রমণ করতে করতে এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে তাঁরা এখন হিন্দুদের পবিত্র ধর্মেরস্থানকেও অপবিত্র বলছে। এই মন্তব্যের শুধু বিরোধিতা করব না, ঘৃণ্য এই বিবৃতির মাধ্যমে বিশ্বের হিন্দুদের অনুভূতিতে আঘাত করা হয়েছে। এখন এফআইআর দায়ের করার প্রস্তুতি নিচ্ছি। ওঁর কঠিন শাস্তি চাই। ”

    বিজেপির এফআইআর

    ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়ে আরামবাগ (Tarakeswar) থানায় এফআইআর করেন বিজেপির আরামবাগ সাংগঠনিক জেলার সভাপতি বিমান ঘোষ। তিনি বলেন, “রাম মন্দির নিয়ে তৃণমূল বিধায়কের কুমন্তব্যের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা জানাই। জেলার বিভিন্ন জায়গায় প্রতিবাদ জানানো হবে।”

             

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Subhas Sarkar: অপুর ‘পয়া’ টোটো চালিয়ে বাজিমাত করেছিলেন, এবারও সেই টোটোতে প্রচার সুভাষের

    Subhas Sarkar: অপুর ‘পয়া’ টোটো চালিয়ে বাজিমাত করেছিলেন, এবারও সেই টোটোতে প্রচার সুভাষের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাঁকুড়া লোকসভা কেন্দ্রে সুভাষ সরকারের (Subhas Sarkar) ওপর ফের আস্থা রেখেছে বিজেপি। দ্বিতীয়বারের জন্য বিজেপি প্রার্থী হওয়ার পর “লাকি” টোটো চালিয়ে এলাকায় প্রচার শুরু করলেন। এলাকার মানুষের সঙ্গে জনসংযোগ সারলেন। দলীয় কর্মীরাও এলাকায় এলাকা দলীয় প্রার্থীর নামে দেওয়াল লিখন শুরু করে দিলেন।

    টোটো নিয়ে প্রচারে ব্যাখ্যা দিলেন বিজেপি প্রার্থী (Subhas Sarkar)

    বিজেপি প্রার্থী সুভাষ সরকার (Subhas Sarkar) বলেন, ‘অন্ডাল এয়ারপোর্টে নামার সঙ্গে সঙ্গে বাঁকুড়ার সমস্ত কার্যকর্তারা সেখানে হাজির হয়ে আমাকে অভ্যর্থনা জানিয়েছে। রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় রানিগঞ্জের রাস্তা হয়ে, মেজিয়া দুর্গাপুর মোড়, গঙ্গাজলঘাটি এলাকায় অসংখ্য মানুষ আমার জন্য অপেক্ষা করে থেকেছে, কাতারে কাতারে মানুষ রাস্তার দু’ধারে  বেরিয়ে এসেছে। সেই আমার অপু ভাই, ওর টোটো ২০১৯-এর চালিয়েছিলাম। ও অসুস্থ, আঘাত লেগেছে, তা সত্ত্বেও ও টোটো নিয়ে হাজির। তাই ওর টোটো চালিয়েছি, ওর টোটো খুব পয়মন্ত। সেই টোটো চালিয়েই মানুষের সঙ্গে জনসংযোগ করলাম।’ জানা গিয়েছে, গতবার ওই টোটো চালিয়ে প্রচার শুরু করে নির্বাচনে সাফল্য এসেছিল। এবারও সেই “পয়া” টোটো চালিয়ে প্রচার সারলেন বিজেপি প্রার্থী।

    জয়ের ব্যবধান হবে ৪ লক্ষ

    জয়ের বিষয়ে বিজেপি প্রার্থী (Subhas Sarkar) বলেন, ‘২০১৯ সালে পৌনে ২ লাখ ভোটে জিতেছিলাম, তখন প্রতিপক্ষ প্রার্থী ছিলেন সুব্রত মুখোপাধ্যায়। এবারে পৌনে ২ লাখ নয়, পৌনে ৪ লাখ হবে। বাঁকুড়ার মানুষের জন্য যা যা করেছি সেগুলি বলতে পারব। ২ তারিখে ১১ হাজার ৬৫৪ কোটি টাকা বাঁকুড়া লোকসভায় প্রধানমন্ত্রী বরাদ্দ করলেন। এছাড়াও অনেক প্রকল্প আছে।’ একইসঙ্গে সুভাষের দাবি বাঁকুড়ায় ভারতীয় জনতা পার্টির কোনও প্রতিপক্ষ নেই। ২০১৯ সালে পৌনে ২ লাখ ভোটে জিতেছিলাম, তখন প্রতিপক্ষ প্রার্থী ছিলেন সুব্রত মুখোপাধ্যায়। এবারে পৌনে ২ লাখ নয়, পৌনে ৪ লাখ হবে।’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: ‘পুলিশ-প্রশাসন আমাদের কথা শোনে না’, দলীয় সভায় সুব্রত বক্সির কাছে নালিশ জেলা তৃণমূল নেতার

    Birbhum: ‘পুলিশ-প্রশাসন আমাদের কথা শোনে না’, দলীয় সভায় সুব্রত বক্সির কাছে নালিশ জেলা তৃণমূল নেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুলিশ-প্রশাসন আর আমাদের সঙ্গে নেই। আগে কথা শুনতো। এখন আর কথা শোনে না। পুলিশ প্রশাসন যদি আমাদের সঙ্গে থাকে বীরভূমের (Birbhum) দুটি লোকসভা কেন্দ্র আমরা লক্ষাধিক ভোটে জিতব। জেলার সর্বোচ্চ নেতৃত্ব ও তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সির প্রতি অনুরোধ বিষয়টি দেখার জন্য। বীরভূম জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সহ-সভাপতি মলয় মুখোপাধ্যায়ের এই বক্তব্য ঘিরে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক বিতর্ক। তৃণমূলের অবস্থা রেডিওর মতো। এখন আর বাড়িতে দেখা যায় না। দুমাস পর এরকম অবস্থা হবে কটাক্ষ বিজেপির।

    পুলিশ-প্রশাসন তৃণমূলের কথা শুনছে না (Birbhum)

    ১০ই মার্চ কলকাতায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের জনগর্জন সভা। সেই সভাকে সামনে রেখে সোমবার বীরভূমের (Birbhum) সিউড়িতে রবীন্দ্রসদন প্রেক্ষাগৃহে তৃণমূলের প্রস্তুতি সভার আয়োজন করা হয়। সেই সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে কার্যত বিতর্কিত মন্তব্য করেন বীরভূম জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সহ-সভাপতি মলয় মুখোপাধ্যায়। তিনি বলেন, জানিনা প্রশাসনের ভূমিকা এখন থেকে কি শুরু হয়ে গেছে! আমার মনে হচ্ছে প্রশাসনের সর্বোচ্চ শৃঙ্গে যারা বসে আছেন আমাদের উল্টো কাজ করছেন। দল যেখানে বলছে এই কেসটা একটু দেখতে হবে, প্রশাসনের তরফ থেকে বিরোধিতা আসছে। যেকোনও উন্নয়নমূলক কাজ নিয়ে প্রশাসনের যে সহযোগিতা আমরা পেতাম সেটা আর পাচ্ছিনা। এসডিও হোক বিডিও হোক বা পুলিশের লোক হোক। প্রতিমুহূর্তে পিছন দিকে টেনে ধরার একটা প্রচেষ্টা চলছে। আমার উচ্চ নেতৃত্ব আছেন। সর্বোপরি তৃণমূলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সি এসেছেন। তাঁকে অনুরোধ করব বিষয়টি দেখার জন্য। যাতে প্রশাসন সহযোগিতা করে। এটা যদি হয় তাহলে বীরভূমে দুটি লোকসভা কেন্দ্রে লক্ষাধিক ভোটে আমরা জয়লাভ করব।

    প্রশাসন নিরপেক্ষ হলে তৃণমূলকে খুঁজে পাওয়া যাবে না

    বীরভূমের (Birbhum) তৃণমূল কংগ্রেসের সহ-সভাপতি মলয় মুখোপাধ্যায়ের বক্তব্যকে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিজেপি। বীরভূমের বিজেপির সাংগঠনিক জেলার সহ-সভাপতি দীপক ঘোষ বলেন, বোঝাই যাচ্ছে যে তৃণমূল আগে যে সমস্ত নির্বাচন পার করেছে সবই প্রশাসনের সহযোগিতায়। পঞ্চায়েত, পুরসভা, বিধানসভা বা লোকসভা। পুলিশ প্রশাসন নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করুক। তৃণমূলকে আর খুঁজে পাওয়া যাবে না। এখন আর কারও বাড়িতে রেডিও থাকে না। তৃণমূলের সেই অবস্থা হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Loksabha Vote: প্রস্তুত দ্বিতীয় দফার প্রার্থী তালিকা! দিল্লি উড়ে যাচ্ছেন সুকান্ত

    Loksabha Vote: প্রস্তুত দ্বিতীয় দফার প্রার্থী তালিকা! দিল্লি উড়ে যাচ্ছেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবারই ১৯৫ জনের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে বিজেপি। এবার দ্বিতীয় দফায় প্রার্থী তালিকা প্রকাশের প্রস্তুতি চলছে। প্রথম দফায় বাংলাতে ২০টি আসনের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে বিজেপি। অর্থাৎ এখনও বাকি ২২টি। বাকি প্রার্থীদের বিষয়ে আলোচনার জন্য সোমবার দুপুরেই দিল্লি উড়ে যাচ্ছেন বঙ্গ বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। জেপি নাড্ডা সমেত কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে এদিন রাজধানীতে বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে সুকান্তর (Loksabha Vote)। সূত্রের খবর, দ্বিতীয় দফার প্রার্থী তালিকা নিয়ে হওয়া বৈঠকে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীরও হাজির থাকার কথা ছিল। কিন্তু তিনি ওই বৈঠকে ভার্চুয়ালি উপস্থিত থাকবেন বলে জানা গিয়েছে।

    লোকসভা ভোটে প্রচারে ঝড়, মঙ্গলবার ফের বাংলায় আসছেন মোদি

    বিজেপি সূত্রে খবর, রবিবার বালুরঘাট যাওয়ার কথা ছিল সুকান্তর। সেই কর্মসূচি বাতিল করে সোমবার দুপুরে দিল্লি পৌঁছবেন তিনি (প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত)। লোকসভা ভোটের নির্ঘণ্ট (Loksabha Vote) এখনও ঘোষণা হয়নি। তার আগেই নির্বাচনী প্রচারে ঝড় তুলেছে কেন্দ্রের শাসক দল। ইতিমধ্যে বাংলায় দুই জেলায় সভাও করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ৬ মার্চ বারাসতে রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর তৃতীয় সভা। আগামীকাল মঙ্গলবার ফের কলকাতায় আসছেন মোদি। বিজেপি সূত্রের খবর, শুধু দক্ষিণবঙ্গ নয়, উত্তরেও মোদি  জনসভা করবেন। ৯ মার্চ প্রধানমন্ত্রী সভা করতে পারেন শিলিগুড়িতে। উত্তরবঙ্গে রয়েছে মোদি বেশ কিছু সরকারি কর্মসূচী সম্পন্ন করার পরেই জনসভা করবেন বলে জানা গিয়েছে।

    আত্মবিশ্বাসী মোদি

    ‘যান, জিতে আসুন, শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে দেখা হচ্ছে’, মন্ত্রিসভার বৈঠকে সহকর্মীদের উদ্দেশে এমন বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী। ‘তৃতীয়বার-মোদি সরকার’, বিজেপির এই নির্বাচনী স্লোগান যে বাস্তব রূপ নিতে চলেছে, সেই ইঙ্গিতই যেন ধরা দিল মন্ত্রিসভায় নরেন্দ্র মোদির ভাষণে। আত্মবিশ্বাসের তুঙ্গে রয়েছেন তিনি। ক্ষমতায় ফেরা স্রেফ সময়ের অপেক্ষা। ভোট ঘোষণার আগেই প্রায় ১৯৫ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বিজেপি, তারপর রবিবার প্রধানমন্ত্রীর আত্মবিশ্বাসে ভরা ভাষণ, এতে বেশ ব্যাকফুটে ইন্ডি জোট। মন্ত্রিসভার শেষ বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী এদিন প্রায় ১ ঘণ্টা হাইভোল্টেজ ভাষণ দেন।

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: মোদির সভায় যাওয়ার জন্য বিজেপি কর্মীর বিছানায় আগুন, অভিযুক্ত তৃণমূল

    Nadia: মোদির সভায় যাওয়ার জন্য বিজেপি কর্মীর বিছানায় আগুন, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কৃষ্ণনগরে নরেন্দ্র মোদির জনসভায় যাওয়ার কারণে রাতের বেলা ঘুমন্ত অবস্থায় বিছানায় আগুন ধরিয়ে প্রাণে মেরে ফেলার চেষ্টার অভিযোগ। অভিযোগের তির তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের দিকে। ঘটনার পর থেকে আতঙ্কে রয়েছে পরিবার। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়ার (Nadia) চাকদা থানার শিমুরালি এলাকায়। আক্রান্ত বিজেপি কর্মী থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Nadia)

    স্থানীয় ও দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, আক্রান্ত বিজেপি কর্মীর নাম জয়ন্তী দাস। তাঁর বাড়ি নদিয়ার (Nadia) শিমুরালি ঘোষপাড়া এলাকায়। শনিবার কৃষ্ণনগরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সভায় গিয়েছিলেন। এরপর প্রতিদিন রাতের মতোই নিজের ঘরে ঘুমিয়ে ছিলেন তিনি। ওই গৃহবধূর ঘুমন্ত অবস্থায় থাকাকালীন বিছানায় রাতের অন্ধকারে জানলার ফাঁক দিয়ে কয়েকজন দুষ্কৃতী আগুন ধরিয়ে দেয় বলে অভিযোগ। সেই আগুনে পুড়ে যায় মশারির বেশ খানিকটা অংশ। পাশাপাশি এই গৃহবধূর গায়ে আগুন লাগে এবং চুল পড়ে যায়। ঘটনার পর থেকে যথেষ্টই আতঙ্কিত দাস পরিবার। আক্রান্ত বিজেপি কর্মী জয়ন্তী দাস বলেন, মোদির সভায় যাওয়া অপরাধ হয়েছে। তৃণমূল কর্মীরা তা মেনে নিতে পারেনি। তাই, আমার বিছানায় আগুন দিয়ে আমাকে প্রাণে মেরে দেওয়ার চেষ্টা করেছিল। কোনওরকমে আমি প্রাণে বেঁচে গিয়েছি।

    বিজেপি সাংসদ কী বললেন?

    এ বিষয়ে সাংসদ তথা রানাঘাট কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার বলেন, এই ঘটনা নতুন কিছু নয়, সন্দেশখালিতে যেভাবে তৃণমূল অত্যাচার চালিয়েছে, ঠিক সেইরকম গোটা রাজ্য জুড়েই সন্ত্রাস চালাচ্ছে তৃণমূল। সেই কারণেই নরেন্দ্র মোদির জনসভায় যাওয়ার কারণে প্রাণে মেরে ফেলার চেষ্টা চালিয়েছে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। প্রশাসন কত দূর পদক্ষেপ নেবে তা আমাদের জানা নেই। তবে, আমরা ওই গৃহবধূর বাড়িতে যাব এবং গোটা বিজেপি তাঁর সঙ্গে রয়েছে সেই আশ্বাস দিয়ে আসবো।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    এ বিষয়ে তৃণমূল শ্রমিক সংগঠনের নদিয়া দক্ষিণের জেলা সভাপতি সনৎ চক্রবর্তী বলেন, এই ঘটনার সঙ্গে তৃণমূলের কোনও সম্পর্ক নেই। এবারের রানাঘাট কেন্দ্রে বিজেপি অনেকটাই ব্যাকফুটে রয়েছে। সেই কারণে দলকে কালিমালিপ্ত করার জন্য এই ধরনের অভিযোগ করছে। এটা পুরোটাই ভিত্তিহীন, বিজেপির নাটক।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: কেষ্ট গড়় বোলপুরে প্রিয়া সাহার ওপর আস্থা বিজেপি-র

    BJP: কেষ্ট গড়় বোলপুরে প্রিয়া সাহার ওপর আস্থা বিজেপি-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেষ্ট গড় বোলপুরে এবার দলীয় নেত্রী প্রিয়া সাহাকে বিজেপির (BJP) প্রার্থী করা হয়েছে। এমনিতেই কেষ্ট গড়ে তৃণমূল গোষ্ঠী কোন্দলে জর্জরিত। কাজল বনাম অনুব্রতের অনুগামীদের মধ্যে মারামারি লেগেই রয়েছে। গরু পাচার কাণ্ডে কেষ্ট এখন তিহার জেলে রয়েছেন। টলমলে কেষ্ট গড়়ে এবার প্রিয়াকেই বাজি রেখেছে বিজেপি নেতৃত্ব। বঙ্গ বিজেপি-তে এই নেত্রীর নাম খুব একটা বেশি  সামনে আসেনি। স্বাভাবিকভাবেই তাঁর রাজনৈতিক পরিসর এবং ব্যক্তিগত জীবন অনেকের কাছেই অজানা। বোলপুর কেন্দ্রে বিজেপি-র নতুন প্রার্থী নিয়ে রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।

    কে এই প্রিয়া? (BJP)

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রিয়া সাঁইথিয়া মহাবিদ্যালয় থেকে সংস্কৃতে স্নাতক হন। ছাত্রজীবন থেকেই তাঁর রাজনীতির প্রতি আকর্ষণ ছিল। তাঁর নাম প্রচারে খুব একটা না এলেও ভোটযুদ্ধে তিনি এই প্রথম নন। আগে তিনি কংগ্রেসের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। পরবর্তীতে তিনি যোগ দেন বিজেপিতে (BJP)। ২০১৫ সালে পুরসভা ভোটে পদ্ম প্রতীকে লড়েওছিলেন। সেই প্রথম ভোটযুদ্ধে তিনি জয়ী হয়েছিলেন। ৩ নম্বর ওয়ার্ড থেকে কাউন্সিলর হন। পরে, ২০১৬ এবং ২০২১ বিধানসভা নির্বাচনে তিনি সাঁইথিয়া কেন্দ্র থেকে প্রার্থী হন। কিন্তু, সেই সময় জয়ের মুখ অবশ্য দেখেননি। বীরভূমে বিজেপি-র কর্মসূচিতে প্রথম সারিতে দেখা যায় তাঁকে। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছে, লোকসভার ময়দানে এরকম আনকোরা মুখের উপর ভরসা করে কি আদৌ অনুব্রত গড়ে ভোট বৈতরণী পার করতে পারবে বিজেপি তা নিয়ে বীরভূম জুড়ে চর্চা শুরু হয়েছে।

    জয়ের বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী বিজেপি প্রার্থী?

    জয়ের বিষয়ে অবশ্য আত্মবিশ্বাসী বিজেপি (BJP) প্রার্থী প্রিয়া সাহা। তিনি বলেন, অনুব্রত মণ্ডলের এখন কী পরিস্থিতি তা সকলেই জানেন। বীরভূম আগে অনুব্রতের গড় ছিল। এখন ওই দলে কোন্দল লেগেই রয়েছে। দুর্নীতিগ্রস্ত দলের ওপর আর সাধারণ মানুষের আস্থা নেই। তাই, জয়ের বিষয়ে আমরা নিশ্চিত।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Hiran Chatterjee: ঘাটালে টলিউড অভিনেতা হিরণ প্রার্থী হতেই উচ্ছ্বসিত কর্মীরা, দেওয়াল লিখলেন বিধায়ক

    Hiran Chatterjee: ঘাটালে টলিউড অভিনেতা হিরণ প্রার্থী হতেই উচ্ছ্বসিত কর্মীরা, দেওয়াল লিখলেন বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের পক্ষ থেকে ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রে অভিনেতা দেব (দীপক অধিকারী)কে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এমনিতেই ঘাটালে গেরুয়া শিবিরে সংগঠন মজবুত। বিধানসভায় ঘাটাল কেন্দ্রটি তৃণমূলের থেকে ছিনিয়ে নিয়েছে বিজেপি। ফলে, এবার লোকসভায় ঘাটালে বিজেপি-র পক্ষ থেকে কাকে প্রার্থী করা হবে তা নিয়ে জল্পনা তৈরি হয়েছিল। এবার ঘাটালের প্রার্থী করা হয়েছে অভিনেতা তথা বিজেপি বিধায়ক হিরণ চট্টোপাধ্যায়কে (Hiran Chatterjee)। তাঁর নাম সামনে আসতেই হিরণকে নিয়ে তুমুল উচ্ছ্বাস এলাকার কর্মী সমর্থকদের। শুরু হয়ে গিয়েছে দেওয়াল লিখনের কাজও। টলিউডের দুই হিরোর লড়াইয়ে যে ঘাটাল নজরকাড়া কেন্দ্রে পরিণত হতে চলেছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।

    শুরু হয়েছে দেওয়াল লিখন (Hiran Chatterjee)

    ঘাটাল পুরসভার ১৩ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় চলল দেওয়াল লিখন। দেওয়াল লিখতে দেখা গেল ঘাটালের বিজেপি বিধায়ক শীতল কপাটকে। সঙ্গে জোরকদমে শুরু হয়েছে ফ্লেক্স তৈরির কাজ। প্রসঙ্গত, এই ঘাটালেই বর্তমান সাংসদ রয়েছে তৃণমূলের দীপক অধিকারী ওরফে দেব। এবার হিরণ প্রার্থী হওয়ায় জোর কদমে প্রচার শুরু করে দিয়েছেন বিজেপি কর্মী সমর্থকরা। দাসপুরের বিজেপি নেতা প্রশান্ত বেরা বলেন, হিরণকে প্রার্থী করে আমরা খুবই খুশি, উচ্ছ্বসিত, আনন্দিত। প্রধামন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ধন্যবাদ জানাই। আমাদের রাজ্যের সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে ধন্যবাদ জানাই। ঘাটালের লোকজনও খুব খুশি। আমার বিশ্বাস তাঁরা দুহাত ভরে হিরণকে ভোট দেবেন। হিরণই জিতবেন এখানে। ওনার হাত ধরেই ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের সাফল্য আসবে।

    বিজেপি বিধায়ক কী বললেন?

    ঘাটালের বিজেপি বিধায়ক শীতল কপাট বলেন, “আমরা খুবই খুশি। ভোট কবে ঘোষণা হবে জানি না, আমাদের প্রার্থী (Hiran Chatterjee) ঘোষণা হয়ে গিয়েছে। আমরা দেওয়াল লিখন শুরু করে দিয়েছি। তিনি খড়গপুরের সাংসদ, একজন হিরো, একজন নায়ক। তাঁকে পেয়ে আমরা খুশি। আমাদের বিধানসভার, লোকসভার নানা প্রান্তে দেওয়াল লিখন শুরু হয়ে গিয়েছে। প্রচারও শুরু। এই প্রার্থীকে জয়লাভ করানোই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Soumendu Adhikari: কাঁথিতে শুভেন্দু-র ভাই সৌমেন্দুকে প্রার্থী করে মাস্টারস্ট্রোক দিল বিজেপি

    Soumendu Adhikari: কাঁথিতে শুভেন্দু-র ভাই সৌমেন্দুকে প্রার্থী করে মাস্টারস্ট্রোক দিল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে ২০টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিজেপি। এরমধ্যে রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথি আসনটি। এই কেন্দ্রটি মোদিজীকে উপহার দেওয়া হবে বলে বার বারই শুভেন্দু অধিকারী ঘোষণা করেছেন। ফলে, এই আসনে বিজেপি-র কে প্রার্থী হয় তা নিয়ে জল্পনা চলছিল। সমস্ত জল্পনার মাঝেই ওই কেন্দ্র থেকে শুভেন্দু অধিকারীর ভাই সৌমেন্দু অধিকারীকে (Soumendu Adhikari) প্রার্থী করেছে গেরুয়াশিবির। প্রার্থী হিসাবে নাম ঘোষণা হতেই বেজায় খুশি সৌমেন্দু।

    শুভেন্দু-র ছোট্ট ভাই প্রার্থী (Soumendu Adhikari)

    পূর্ব মেদিনীপুরে বিজেপি-র প্রার্থী তালিকায় চমক থাকবে তা নিয়ে জল্পনা আগে থেকেই ছিল। শোনা যাচ্ছিল দিব্যেন্দু অধিকারী বিজেপিতে যোগদান করতে চলেছেন। এসব জল্পনার মাঝেই সৌমেন্দু অধিকারীকে কাঁথি থেকে প্রার্থী করল বিজেপি। কাঁথি পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান সৌমেন্দু (Soumendu Adhikari)। এ বার তাঁকে দেখা যাবে কাঁথি লোকসভার বিজেপি প্রার্থী হিসাবে। সেখান থেকে জিতলে জীবনে প্রথম বার সাংসদ হওয়ার স্বাদ পাবেন শুভেন্দুর ছোট ভাই। প্রসঙ্গত, কাঁথি লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ ছিলেন সৌমেন্দুর বাবা শিশির অধিকারী। ২০০৯ সাল থেকেই সেখানকার সাংসদ তিনি। ২০১৯ সালেও তৃণমূলের টিকিটে জিতেছিলেন শিশির অধিকারী। সেই কেন্দ্রে এ বার বিজেপি প্রার্থী হচ্ছেন শিশির-পুত্র সৌমেন্দু। অন্যদিকে, তমলুক লোকসভা কেন্দ্র থেকে সাংসদ দিব্যেন্দু অধিকারী। এখন দেখার এই আসনে ঠিক কী চমক থাকে। তার আগেই কাঁথি কেন্দ্রের জন্য অধিকারী পরিবারের এই সদস্যদের ওপর ভরসা রাখেন মোদি।

    কী বললেন সৌমেন্দু?

    নিজের উচ্ছ্বাসের কথা গোপন করেননি সৌমেন্দু (Soumendu Adhikari)। লোকসভা নির্বাচনের প্রার্থী হিসাবে নাম ঘোষণা হতেই তিনি বলেন, ” কাঁথি আসন আমরা মোদীজিকে উপহার দেব। প্রার্থী কে সেটা বড় কথা নয়। তৃণমূলকে এখান থেকে বিদায় দিতে হবে। আমি বিজেপি-র সমস্ত কর্মীদের ধন্যবাদ জানাই। আজকে বেশ আনন্দের দিন। আমিও আশা করিনি। এত বড় সম্মান আমাকে বিজেপি দেবে। আমাদের সংগঠনে ভরসা আছে। মোদির বার্তা মানুষের কাছে পৌঁছে দেব। এতদিন তিনি পুরসভার দায়িত্ব সামলেছেন। এবার লোকসভায় জয়ী হলে সাংসদ হিসেবে প্রতিনিধিত্ব করবেন। জয়ের বিষয়ে আশাবাদী।”  

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: সুকান্তের নাম ঘোষণা হতেই পটকা ফাটিয়ে, আবির খেলে উল্লাসে মাতলেন কর্মীরা, হল দেওয়াল লিখনও

    Sukanta Majumdar: সুকান্তের নাম ঘোষণা হতেই পটকা ফাটিয়ে, আবির খেলে উল্লাসে মাতলেন কর্মীরা, হল দেওয়াল লিখনও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েকদিন ধরে জেলাজুড়ে জল্পনা চলছিল। সেটাই সত্যি হল। ফের বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী হলেন বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনে জয়ী হয়েছিলেন সুকান্ত মজুমদার। সুকান্তের পারফরম্যান্সে খুশি কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। ২০২১ এর বিধানসভা নির্বাচনে সুকান্তকে বিজেপির রাজ্য সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত করে কেন্দ্রীয় বিজেপি নেতৃত্ব। এদিকে গত সপ্তাহে জেলায় এসে প্রার্থী হওয়ার আশ্বাস দিয়েছিলেন সুকান্ত। এবার কেন্দ্রের তরফে সেই আভাসের সিলমোহর দিল।

    উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়লেন কর্মীরা (Sukanta Majumdar)

    এদিকে প্রার্থী ঘোষণা হতেই দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা বিজেপি নেতৃত্ব ও কর্মীরা উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন। শনিবার সন্ধ্যায় দলীয় কর্মীরা জোটবদ্ধ হয়ে আবির খেলেন, পটকা ফাটান। নাচানাচি করেন। এদিন জেলা বিজেপি কার্যালয়ের সামনের দেওয়ালে সুকান্তের (Sukanta Majumdar) নামে দেওয়াল লিখন করলেন বিজেপি নেতৃত্বরা। ঢাক বাজিয়েও উল্লাস করতে দেখা যায় বিজেপি কর্মী সমর্থকদের। প্রার্থী ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে দেওয়ালে নাম লেখা শুরু করেছেন বিজেপির কর্মীরা। এই বিষয়ে বিজেপির জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী বলেন, তিনি সাংসদ হিসেবে জেলায় কাজ করেছেন তা এলাকার মানুষ জানেন। একাধিক এক্সপ্রেস ট্রেন চালু করে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের সঙ্গে বালুরঘাটকে জুড়েছেন তিনি। দলের পক্ষ থেকে তাঁকে ফের প্রার্থী করায় আমরা চরম আনন্দিত। ভোটে সুকান্ত মজুমদার বিপুল ভোটে জয় লাভ করবে। আমরা আশাবাদী। তিনি আবার জয়লাভ করবেন। আমরা দেওয়াল লিখন শুরু করে দিয়েছি। গোটা জেলার লোক সুকান্ত মজুমদারের প্রার্থী হওয়ায় খুশি।

    বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি কী বললেন?

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা বালুঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, আমি একজন দলের কর্মী। দলআমাকে দ্বিতীয়বারের জন্য দায়িত্ব দিয়েছে বালুরঘাট লোকসভাআসন জিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে উপহার দেওয়ার জন্য। এরজন্য প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতিজেপি নাড্ডার প্রতি আমি কৃতজ্ঞতা জানাই। আমার বিশ্বাস, আমার জেলার মানুষ, আমার লোকসভার মানুষ আমার পাশে থাকবেন। গত পাঁচ বছরে কী কাজ করেছি, সেই কাজের হিসাব নিয়ে আমি মানুষের কাছে ভোট চাইতে যাব। মিথ্যা প্রতিশ্রুতি নয়, যা করেছি তার হিসাব দেব। এতদিন যেভাবে সাধারণ মানুষের সুখ-দুঃখে পাশে ছিলাম আগামীতেও আমি মানুষের পাশে থাকব। মানুষের জন্য কাজ করে যাব।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share