Tag: bjp

bjp

  • BJP: ‘এটা রাহুলের প্রপিতামহ নেহরুর ভারত নয়’, কেন একথা বললেন বিজেপি নেতা?

    BJP: ‘এটা রাহুলের প্রপিতামহ নেহরুর ভারত নয়’, কেন একথা বললেন বিজেপি নেতা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এটা রাহুলের প্রপিতামহ নেহরুর (Nehru) ভারত (India) নয়, যিনি ৩৭ হাজার ২৪২ কিলোমিটার হারিয়েছিলেন চিনের (China) কাছে। এই ভাষায়ই কংগ্রেস (Congress) নেতা রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi) আক্রমণ শানালেন বিজেপির (BJP) মুখপাত্র রাজ্যবর্ধন রাঠোর। তাওয়াংয়ে ভারত-চিন সংঘাত নিয়ে গত কয়েক দিন ধরেই কেন্দ্রকে নিশানা করেছে বিরোধী দলগুলি। এ নিয়ে কেন্দ্রকে আক্রমণ করেছেন রাহুল গান্ধীও। তাঁর দাবি, চিন যখন যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে, তখনও কেন্দ্রীয় সরকারের কোনও উদ্বেগ নেই। সরকার বিষয়টিতে গুরুত্বই দিচ্ছে না। রাহুলের এহেন মন্তব্যেরই পাল্টা দিল বিজেপি।

    রাহুলকে নিশানা…

    বর্তমানে ভারত জোড় যাত্রা কর্মসূচি পালন করছেন রাহুল গান্ধী। এদিন তাঁকেই নিশানা করেন বিজেপির মুখপাত্র রাজ্যবর্ধন রাঠোর। তিনি বলেন, রাহুল গান্ধী চিনের এতটাই কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছেন যে তিনি বুঝে যাচ্ছেন, চিন এবার কী করবে। রাহুলকে মুখের মতো জবাব দিতে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর প্রসঙ্গ টানেন বিজেপির মুখপাত্র। ১৯৬২-র ভারত-চিন যুদ্ধের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, ভারত জোড় যাত্রা চলাকালীন রাহুল গান্ধী দেশের নিরাপত্তা ও সীমান্ত নিয়ে নানা ধরনের মন্তব্য করেছেন, যাতে দেশের সেনাবাহিনীর মনোবল ভেঙে যায়। এর পরেই তিনি বলেন, এটা রাহুলের প্রপিতামহ নেহরুর ভারত নয়, যিনি ৩৭ হাজার ২৪২ কিলোমিটার হারিয়েছিলেন চিনের কাছে। চিনের কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে কংগ্রেসের চুক্তি হয়েছে বলেও দাবি করেন রাঠোর। তিনি বলেন, সোনিয়া গান্ধীর নেতৃত্বাধীন রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশন চলে চিনের টাকায়। তার পরেই চিনা কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে কংগ্রেসের চুক্তির হয়েছে বলে মন্তব্য করেন বিজেপির (BJP) মুখপাত্র।

    আরও পড়ুন: ২০২৪-লোকসভা নির্বাচনে রাজ্য থেকে অনেক বেশি আসন চান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

    রাঠোর বলেন, কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউপিএ সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন একাধিকবার দখলদারির চেষ্টা করেছিল চিন। তিনি জানান, নরেন্দ্র মোদির আমলে সীমান্তে নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে তিনগুণ। প্রসঙ্গত, অরুণাচল প্রদেশের তাওয়াংয়ে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা এলাকায় হাতাহাতি হয় চিনা ফৌজের সঙ্গে ভারতীয় সেনার। এই প্রসঙ্গেই রাহুল বলেছিলেন, লাদাখের কাছে আক্রমণের প্রস্তুতি নিচ্ছে চিন। কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকার ঘুমিয়ে রয়েছে। এর পরেই রাহুলকে একহাত নেয় বিজেপি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Nirmala Sitharaman: নিজের রাজ্যে খুঁজুন পাপ্পুকে দেখতে পাবেন! মহুয়াকে কড়া জবাব নির্মলার

    Nirmala Sitharaman: নিজের রাজ্যে খুঁজুন পাপ্পুকে দেখতে পাবেন! মহুয়াকে কড়া জবাব নির্মলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিজের রাজ্যে খোঁজ করুন, ‘পাপ্পুর’দেখা পেতে পারেন।  তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ মহুয়া মৈত্রকে কড়া জবাব দিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন। ‘পাপ্পু’ প্রসঙ্গ তুলে আগে কেন্দ্রকে তোপ দেগেছিলেন মহুয়া। দেশের অর্থনীতি পরিচালনা নিয়ে কেন্দ্রের সমালোচনা করেন তৃণমূল সাংসদ। এর জবাবে নির্মলা বলেন, তৃণমূল নেত্রী পশ্চিমবঙ্গে নিজের আঙিনায় যদি খোঁজ করেন সেখানে ‘পাপ্পুর’দেখা পেতে পারেন।

    মহুয়ার কথা

     প্রসঙ্গত, কেন্দ্রের বিরুদ্ধে লোকসভায় মহুয়া বলেন দেশের আর্থিক উন্নতি নিয়ে মিথ্যা কথা বলছে কেন্দ্রীয় সরকার। গতকাল তিনি কেন্দ্রের বিজেপি সরকারকে আক্রমণ করে বলেন, ‘প্রত্যেক ফেব্রুয়ারি মাসে সরকার সাধারণ মানুষকে বিশ্বাস করতে বাধ্য করে যে দেশের অর্থনীতির উন্নতি হচ্ছে, সকলে অত্যাবশ্যকীয় পণ্য পরিষেবা যেমন গ্যাস সিলিন্ডার, বাড়ি ও বিদ্যুৎ পরিষেবা পাচ্ছেন। এগুলো সবই মিথ্যা।’ তিনি আরও বলেন, ‘নরেন্দ্র মোদি সরকার দেশের অর্থনীতির বৃদ্ধি নিয়ে মিথ্যাচার করছে। দেশের অর্থনীতির ক্রমাগত অবনতি হচ্ছে, অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনকে অনুরোধ করছি দেশের অর্থনীতি সামলান।’ এসবের পাশাপাশি তিনি ‘পাপ্পু’ বলে কেন্দ্রীয় সরকারকে কটাক্ষও করেন। তিনি বলেন, ‘সরকার ও শাসক দল এই পাপ্পু শব্দটি তৈরি করেছে। চরম অক্ষমতা বোঝাতে এবং তার নিন্দা করতে এই শব্দটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তবে পরিসংখ্যান বলে দিচ্ছে আসল পাপ্পু কে।’ এবার মহুয়া মৈত্রের এই কটাক্ষের পাল্টা জবাব দিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন। সংসদে দাঁড়িয়ে ভোট পরবর্তী রাজনৈতিক হিংসা প্রসঙ্গে তৃণমূলকে তুলোধোনা করলেন তিনি। 

    নির্মলা যা বললেন

    এর আগে তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র অভিযোগ করেছিলেন যে পাগলের হাতে ম্য়াচিস কে দিল? সরকারের দিকে আয়না ধরুন। দেখে নিন আসল পাপ্পু কে? তারই জবাবে নির্মলা জানিয়েছেন, দেশলাই কার হাতে রয়েছে। এটা উদ্বেগের ব্যাপার। কাদের হাতে দেশলাই দিলেন সেটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। কারণ মানুষ দিয়েছেন। জনতা দিয়েছেন। এটা আমরা ছোট করে দেখতে পারি না। কিন্তু কাদের হাতে দেশলাই কীভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে এটাই গুরুত্বপূর্ণ। সম্প্রতি গুজরাটে বিজেপির বড় জয় হয়েছে। ভোট পরবর্তী সময়ে কী হয়েছে সেখানে? শান্তির বাতাবরণ। পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে একবার তুলনা করে দেখুন। সেখানে ভোট পরবর্তী হিংসায় কী হয়েছিল। নির্মলা বলেন, দেশলাই কাদের হাতে কীভাবে ব্যবহার হচ্ছে দেখুন। এটাই প্রশ্ন। আমাদের হাতে যখন দেশলাই ছিল তখন আমরা উজ্জ্বলা দিয়েছি, পিএম কিষান দিয়েছি স্বচ্ছ ভারত দিয়েছি। আর আপনাদের হাতে যখন দেশলাই এল তখন কী করলেন, ধর্ষণ হল, নির্যাতন হল, হিংসা হল, আমাদের কার্যকর্তাদের ঘর জ্বালিয়ে দিলেন। একজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এমএস মুরলিধরনের উপর এমন হামলা হল যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীও নিরাপদে থাকলেন না। জেপি নাড্ডার গাড়িও ভাঙা হল। এটাই ভোট পরবর্তী বাংলা।

    আরও পড়ুন: লালন শেখের রহস্যমৃত্যু, রাজ্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে সরব শুভেন্দু

  • Right to Worship: শাহরুখ খানের বৈষ্ণো দেবী মন্দিরে পুজো দিতে যাওয়া নিয়ে কী বললেন বিজেপি নেতা নরোত্তম মিশ্র

    Right to Worship: শাহরুখ খানের বৈষ্ণো দেবী মন্দিরে পুজো দিতে যাওয়া নিয়ে কী বললেন বিজেপি নেতা নরোত্তম মিশ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শাহরুখ খানের বৈষ্ণো দেবী মন্দিরে পুজো দিতে যাওয়া (Right to Worship)  এবং আমির খানের কলস পুজো (Right to Worship) নিয়ে এবার মুখ খুললেন মধ্যপ্রদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নরোত্তম মিশ্র।

    আরও পড়ুন: চিনা ড্রোনের আনাগোনা রুখতে ভারত আগেই উড়িয়েছিল যুদ্ধবিমান!

    কী বললেন মধ্যপ্রদেশের মন্ত্রী

     শিবরাজ সিং মন্ত্রিসভার এই মন্ত্রী এদিন একটি সাংবাদিক সম্মেলনে বলেন, “যে কোনও ঈশ্বরের উপাসনা (Right to Worship) আপনারা করতেই পারেন কিন্তু মাথায় রাখবেন এতে যেন কারও ভাবাবেগে আঘাত না লাগে, সমাজ এখন অনেকবেশি সচেতন, ঠিক ভুল বিচারবোধ সবারই আছে, আপনারা যত তাড়াতাড়ি এটা বোঝেন ততই মঙ্গল।”

    আরও পড়ুন: পঞ্চম বিবাহবার্ষিকীতে ‘রোম্যান্টিক’ মুডে বিরাট, কিন্তু অনুষ্কা এ কী ছবি পোস্ট করলেন?

    প্রসঙ্গত, গত সোমবারে পাঠান ছবির নায়ক তথা বলিউড বাদশাকে কালোরঙের একটি জ্যাকেট পরে জম্মু কাশ্মীরের রিয়াজি জেলার বৈষ্ণোদেবী মন্দিরে পুজো (Right to Worship) দিতে দেখা যায়। পুজো দেওয়ার একটি ছোট্ট ভিডিও (Right to Worship) মুহুর্তে ভাইরাল হয়ে যায় সোশাল মিডিয়াতে। শাহরুখ ভক্তদের শেয়ার করা ওই ভিডিওতে দেখা যায় চারিদিকে সিকিউরিটি পরিবেষ্টিত হয়ে মন্দিরে ঢুকছেন কিং খান।

    আরও পড়ুন: ‘মেরা দিল ইয়ে পুকারে আজা’, ভাইরাল গানে নাচলেন মাধুরী দীক্ষিত

    অন্যদিকে, গত সপ্তাহের প্রথমদিকে বলিউড অভিনেতা আমির খানকে কলস পুজো করতে দেখা যায়। এনিয়ে দেশের বিভিন্ন মহলে নানা রকম মিশ্র প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেছে। কোনও কোনও মহল থেকে বলা হয় যে বলিউডে তাঁদের সিনেমা যাতে ফ্লপ না হয় তাই এইভাবে হিন্দু দেবদেবীদের পুজো (Right to Worship) করে, হিন্দুদের মন জয় করতে হচ্ছে দু্ই অভিনেতাকে।

    আরও পড়ুন: পাশে বসে ‘বলিউড বাদশা’, জানতেই যা কাণ্ড করে বসলেন এই হলিউড সুপারস্টার

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Abhijit Ganguly: নবম দশম নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্তে এবার ইডিও, নির্দেশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    Abhijit Ganguly: নবম দশম নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্তে এবার ইডিও, নির্দেশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নবম দশমের ওএমআর শিট (OMR Sheet) বিকৃত করার মামলায় এবার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডিকে (ED) পার্টি করার নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court)। বুধবার ওই নির্দেশ দেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Ganguly)। এদিনই ইডিকে তদন্ত শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। প্রসঙ্গত, নবম দশম নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এতদিন তদন্ত করছিল সিবিআই। এবার তার সঙ্গে তদন্ত করবে আরও এক কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি। আদালতের সন্দেহ, এই মামলায়ও আর্থিক লেনদেন হয়ে থাকতে পারে। সেই কারণেই এমন নির্দেশ বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। আদালতের এই নির্দেশের জেরে শুরু হয়ে গিয়েছে রাজনৈতিক তরজা। তবে এই নির্দেশকে স্বাগত জানিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ও বাম নেতা তথা আইনজীবী বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য।

    নবম দশম…

    এদিন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Ganguly) জানান, ইডিকে তদন্তের দৈনিক রিপোর্ট দিতে হবে। অভিযোগ ছিল, নবম দশম শ্রেণিতে ওএমআর শিট বিকৃত করে ১৮৩ জনকে চাকরির সুপারিশ দেওয়া হয়েছে। আদালত স্কুল সার্ভিস কমিশন ও মধ্যশিক্ষা পর্ষদের কাছে জানতে চেয়েছিল, এদের মধ্যে কতজন চাকরি করছে? এসএসসি জানায়, ৮১ জন চাকরি করছেন। মধ্য শিক্ষা পর্ষদ জানায়, সুপারিশপত্র পেলেও সবাই চাকরি করছেন না। এদিন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দেন, শূন্য পদে নিয়োগের জন্য ২১ তারিখের মধ্যে কাউন্সেলিং করাতে হবে। যোগ্য প্রার্থীদের হাতে নিয়োগপত্র তুলে দিতে হবে ২৯ তারিখের মধ্যে। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের আরও নির্দেশ, বিকৃত ওএমআর শিট অবিলম্বে স্কুল সার্ভিস কমিশনের ওয়েব সাইটে আপলোড করতে হবে।

    আরও পড়ুন: লালন শেখের রহস্যমৃত্যু, রাজ্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে সরব শুভেন্দু

    আদালতের রায়কে স্বাগত জানিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেন, আমরা হাইকোর্টের এই রায়কে স্বাগত জানাচ্ছি। কারণ এটার প্রয়োজন ছিল। টাকা নিয়ে চাকরি দেওয়া হয়েছে। সেই আর্থিক লেনদেনের পরিমাণটা বিশাল। তিনি বলেন, তৃণমূল কংগ্রেসের বহু নেতা এর ফলে লাভবান হয়েছেন। টাকা কার কাছ থেকে কোথায় গিয়েছে, এটা খুঁজে বের করা খুবই প্রয়োজন। তার জন্য ইডি-ই সব থেকে উপযুক্ত সংস্থা ভারতবর্ষে। বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্যও বলেন, আদালত সঙ্গত কারণেই বলেছে। কারণ এখানেও প্রচুর টাকার লেনদেন হয়েছে।

     

  • Gujarat: সুর বদল গুজরাটের আপ বিধায়কের! বিজেপিতে যোগ দিতে চলেছেন ভূপত ভায়ানি?

    Gujarat: সুর বদল গুজরাটের আপ বিধায়কের! বিজেপিতে যোগ দিতে চলেছেন ভূপত ভায়ানি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটে (Gujarat) বড় ধাক্কা খেতে পারে আম আদমি পার্টি! গুজরাট বিধানসভায় (Gujarat Assembly Elections 2022) প্রথমবার খাতা খুলেছে আম আদমি পার্টি (AAM Admi Party)। নরেন্দ্র মোদির রাজ্যে ব্যাপক প্রচার করেও আপ জেতে মাত্র ৫টি আসনে। তবে এতেও স্বস্তি নেই। কারণ সূত্রের খবর মারফত জানা গিয়েছে, আপের জয়ী পাঁচ বিধায়কই এখন বিজেপিতে যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। এদের মধ্যে যাঁর নাম বেশি শোনা যাচ্ছে তিনি হলেন গুজরাটের (Gujarat) ভিসাভাদারের আপ বিধায়ক ভূপত ভায়ানি। ফলে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনের ফলপ্রকাশের ৭২ ঘণ্টা না পেরোতেই শুরু হয়ে গিয়েছে দল বদলের খেলা।

    সংবাদমাধ্যমে কী বলতে শোনা গেল আপ বিধায়ককে?

    সদ্য নির্বাচিত আপ বিধায়ক ভূপত ভায়ানি সংবাদমাধ্যমে বললেন, “আমি বিজেপিতে যোগদান করিনি… আমি জনগণকে জিজ্ঞাসা করব আমার বিজেপিতে যোগ দেওয়া উচিত কি না।” এদিন তিনি আরও জানান, তাঁর নির্বাচনী এলাকার মানুষ, তাঁর সমর্থক এবং কৃষকদের সঙ্গে দেখা করার পরে বিজেপিতে যোগ দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন। তিনি বলেন, “আমার এলাকার সমস্যাগুলো যাতে সমাধান করতে পারি সেজন্য সরকারে যোগ দিতে চাই। সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ না থাকলে কাজ করব কিভাবে?”

    আরও পড়ুন: হিমাচলে মুখ্যমন্ত্রী পদে সুখবিন্দর সিং সুখুর নাম চূড়ান্ত, তিনি কে জানেন?

    ভূপত প্রশংসা করলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি ও আরএসএস-এর

    গুজরাট (Gujarat) নির্বাচেনর ফলাফলের পরেই সুর বদল আপ বিধায়কের! প্রধানমন্ত্রী মোদির প্রশংসা করে ভূপত ভায়ানি বলেন, “আমি নরেন্দ্র মোদিকে পছন্দ করি। তিনি দেশের অহংকার। সমস্ত গুজরাটিরা প্রধানমন্ত্রী মোদিকে নিয়ে গর্বিত। আমিও গর্বিত।” গুজরাট নির্বাচনে বিজেপির জয় নিয়ে তিনি বলেছেন যে, “আমি এই আদেশকে সম্মান করি, এটি একটি ঐতিহাসিক ম্যান্ডেট। আগে আমি বিজেপিতেই ছিলাম আর বিজেপি আমার পরিবার। তবে এখন পর্যন্ত আমি আপে আছি, বিজেপিতে যোগ দেইনি।”

    ভিসাভাদার আসন থেকে নির্বাচিত বিধায়ক

    ভূপত ভায়ানি সম্প্রতি শেষ হওয়া রাজ্য (Gujarat) বিধানসভা নির্বাচনে জুনাগড় জেলার ভিসাভাদার আসনে বিজেপি প্রার্থীকে পরাজিত করেছেন। ভায়ানি বিজেপিতে যোগ দিলে রাজ্য বিধানসভায় বিজেপির শক্তি বেড়ে দাঁড়াবে ১৫৭। আরও চার জন আপ বিধায়ক বিজেপির সঙ্গে যোগাযোগ করছেন বলে জানা গেছে।

    ফলে জুনাগড়ের ভিসাভাদার থেকে নির্বাচিত আপ বিধায়ক ভূপত ভায়ানির দলবদল নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে। অন্যদিকে নির্বাচনী প্রচারে আপ নিজেদের বিজেপির একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে তুলে ধরেছিল। নির্বাচনের ফলে খুশি আপ। তারা বলছে, এটি কেজরিওয়ালের সৎ রাজনীতির জয়। আপ জানিয়েছে, আগামী বছর তারা ছত্তিশগড়, কর্ণাটক, রাজস্থান এবং মধ্যপ্রদেশের বিধানসভা নির্বাচনে বেশিরভাগ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিকল্পনা করেছে। কিন্তু তার আগেই গুজরাটের (Gujarat) নব-নির্বাচিত আপ বিধায়কদের দলবদলের জল্পনায় অস্বস্তি বাড়ল আম আদমি পার্টির।

  • Congress Leader Arrested: ‘মোদিকে খুন করতে প্রস্তুত হোন’, মন্তব্যের জেরে গ্রেফতার কংগ্রেস নেতা

    Congress Leader Arrested: ‘মোদিকে খুন করতে প্রস্তুত হোন’, মন্তব্যের জেরে গ্রেফতার কংগ্রেস নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘মোদিকে (PM Modi) খুন করতে প্রস্তুত হোন’ মন্তব্যের জেরে গ্রেফতার মধ্যপ্রদেশের কংগ্রেস নেতা (Congress Leader Arrested) রাজা পাতেরিয়া। মঙ্গলবার ভোর সাড়ে পাঁচটা নাগাদ গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। মধ্যপ্রদেশের দামো জেলার হাতার বাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয় ওই কংগ্রেস নেতাকে। রাজা পাতেরিয়াকে তাঁর বাড়ি থেকে পুলিশের জিপে তোলার ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে। প্রসঙ্গত, সোমবার একটি জনসভায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেন এই কংগ্রেস (Congress) নেতা। তাঁর সেই বার্তা ভাইরাল হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। এর পরেই কংগ্রেসের প্রাক্তন মন্ত্রী পাতেরিয়ার বিরুদ্ধে দায়ের হয় এফআইআর। পরে করা হয় গ্রেফতার।

    রাজা পাতেরিয়া উবাচ…

    ভাইরাল হওয়া ভিডিওয় দেখা যাচ্ছে, মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মন্ত্রী রাজা পাতেরিয়া বলছেন, মোদি নির্বাচনকে শেষ করে দেবেন। ধর্ম, বর্ণ, ভাষার ভিত্তিতে বিভাজন করবেন মোদি। দলিত, আদিবাসী, সংখ্যালঘুদের জীবন বিপন্ন। সংবিধান বাঁচাতে হবে মোদিকে হত্যা করতে প্রস্তুত হোন। এর পরেই এই কংগ্রেস নেতা বলেন, মোদিকে হত্যা করতে আপনারা তৈরি থাকুন। তাঁকে নির্বাচনে পরাস্ত করার অর্থে হত্যা করার কথা বলছি। মধ্যপ্রদেশের এই প্রাক্তন মন্ত্রীর এহেন সংলাপ প্রকাশ্যে আসতেই পুলিশে অভিযোগ দায়ের করে মধ্যপ্রদেশ সরকার। পান্না জেলার পাওয়ি থানায় দায়ের হয় অভিযোগ। মঙ্গলবার কাকভোরে গ্রেফতার করা হয় প্রাক্তন মন্ত্রীকে (Congress Leader Arrested)।

    আরও পড়ুন: গুজরাতসহ গোটা দেশকে ধ্বংস করেছে কংগ্রেস, প্রচার মঞ্চ থেকে নরেন্দ্র মোদি

    মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান নিশানা করেন রাহুল গান্ধীকে। তিনি বলেন, যাঁরা ভারত জোড় যাত্রার ভান করছেন, তাঁদের প্রকৃত মুখটা বেরিয়ে আসছে। তিনি বলেন, এরকম মন্তব্য করা গুরুতর অপরাধ। এটা কংগ্রেসের নীতি কিনা, সে ব্যাপারে রাহুল গান্ধীর জবাব দেওয়া উচিত। তিনি বলেন, এর ফল বিপজ্জনক হতে পারে। এটা ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ। বিবৃতি জারি করে মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, কংগ্রেস লড়াইয়ের ময়দানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে এঁটে উঠতে পারছে না। তাই তারা প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার কথা বলছে। এটা ঘৃণার প্রকাশ। তিনি বলেন, কংগ্রেসের প্রকৃত সত্তা বেরিয়ে আসছে। আইন ব্যবস্থা নেবে। মধ্যপ্রদেশের মন্ত্রী বিজেপির নরোত্তম মিশ্র বলেন, মাহাত্মা গান্ধীর আদর্শ ভুলে কংগ্রেস ইটালির ফ্যাসিস্ট নেতা মুসোলিনির পথে চলছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

  • Sukhvinder Singh Sukhu: হিমাচলে মুখ্যমন্ত্রী পদে সুখবিন্দর সিং সুখুর নাম চূড়ান্ত, তিনি কে জানেন?

    Sukhvinder Singh Sukhu: হিমাচলে মুখ্যমন্ত্রী পদে সুখবিন্দর সিং সুখুর নাম চূড়ান্ত, তিনি কে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিমাচল প্রদেশে (Himachal Pradesh) ক্ষমতায় এসেছে কংগ্রেস। ৬৮ আসন বিশিষ্ট এই বিধানসভায় ৪০টি আসনে জয়ী হয়েছেন ‘হাত’-প্রার্থীরা। তার পরেই মুখ্যমন্ত্রীর নাম চূড়ান্ত করতে বৈঠকে বসে কংগ্রেস (Congress)। ওই পদের জন্য একাধিক দাবিদার থাকলেও, শেষমেশ সিলমোহর পড়ে সুখবিন্দর সিং সুখুর (Sukhvinder Singh Sukhu) নামে। তাই তিনিই হচ্ছেন হিমাচল প্রদেশের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী (CM)।

    সুখবিন্দর…

    গ্রামের এক সম্মানীয় পরিবারে জন্ম সুখবিন্দরের। বাবা ছিলেন বাসচালক। ছোটবেলায় সুখবিন্দর দুধের কাউন্টার চালাতেন। এর মধ্যেই পড়াশোনাও করতেন। এভাবে হন ল’ গ্র্যাজুয়েট। হিমাচল প্রদেশ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময়ই রাজনীতির সংস্পর্শে আসেন তিনি। যোগ দেন কংগ্রেস অনুমোদিত ন্যাশনাল স্টুডেন্টস ইউনিয়ন অফ ইন্ডিয়ায়। পরে স্টুডেন্ট-বডির সভাপতিও হন। এক দশক ধরে তিনি হিমাচল প্রদেশ যুব কংগ্রেসের প্রধান ছিলেন। পরে হিমাচল প্রদেশ কংগ্রেসের প্রধান হন। ২০১৩ সাল থেকে টানা ছ বছর ওই পদে ছিলেন তিনি। ২০০৩ সালে সুখবিন্দর প্রথম নাদৌন কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়ে বিধায়ক হন। ২০১২ সালে ওই কেন্দ্রেই হেরে যান তিনি। ফের জেতেন ২০১৭ সালে। চলতি বিধানসভা নির্বাচনেও জয়ী হয়েছেন তিনি।

    চারবারের বিধায়ক সুখবিন্দর (Sukhvinder Singh Sukhu)। দু বার তিনি জয়ী হয়েছিলেন শিমলা মিউনিসিপ্যাল ইলেকশনে। চল্লিশ বছরের রাজনৈতিক জীবনে সুখবিন্দর একাধিকবার ছ বারের মুখ্যমন্ত্রী প্রয়াত বীরভদ্র সিংয়ের সঙ্গে ঝগড়ায় জড়িয়েছেন। তবে গান্ধী পরিবারের বদান্যতায় প্রতিবারই বেরিয়ে এসেছেন সমস্যা থেকে। সুখবিন্দর কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর ঘনিষ্ঠ। তিনিই প্রথম রাজনীতিবিদ যিনি নামনি হিমাচল প্রদেশ থেকে সোজা গিয়ে বসেছেন মুখ্যমন্ত্রীর তখতে।

    আরও পড়ুন: ‘ভারত জোড় যাত্রা’য় বেরিয়ে চায়ে মজে রাহুল, বাইরে ঠায় দাঁড়িয়ে ফার্ম হাউসের মালকিন

    জানা গিয়েছে, হিমাচলের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে সুখবিন্দরের নাম চূড়ান্ত হয়ে যাওয়ার পরেই কংগ্রেসের অন্দরে শুরু হয়েছে অশান্তি। প্রয়াত মুখ্যমন্ত্রী বীরভদ্র সিংয়ের স্ত্রী তথা প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি প্রতিভার অনুগামীরা বিক্ষোভ দেখাতে নেমে পড়েছেন। হিমাচলের মুখ্যমন্ত্রিত্বের দৌড়ে ছিলেন তিনিও। তাঁর জায়গায় সিলমোহর দেওয়া হয় সুখবিন্দরের নামে। মুখ্যমন্ত্রী পদের দাবিদার ছিলেন বীরভদ্রের ছেলে বিক্রমাদিত্য।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • BJP Bengal: দিল্লিতে বঙ্গ সাংসদদের নিয়ে বৈঠকে বসছে বিজেপি, কেন জানেন?

    BJP Bengal: দিল্লিতে বঙ্গ সাংসদদের নিয়ে বৈঠকে বসছে বিজেপি, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই বাংলায় পঞ্চায়েত নির্বাচন। তার পরের বছর মহারণ। লোকসভা নির্বাচন। জোড়া নির্বাচনে যাতে রেকর্ড ফল করা যায়, তাই দিল্লিতে (Delhi) সাংগঠনিক বৈঠক ডাকল বিজেপি (BJP)। ১৯ ডিসেম্বর বাংলা থেকে নির্বাচিত সব বিজেপি সাংসদকে নিয়ে দলের সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষের দিল্লির বাড়িতে হবে ওই বৈঠক। বঙ্গ বিজেপির (BJP Bengal) অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নেতা তথা রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও থাকবেন ওই বৈঠকে। থাকবেন রাজ্যের পর্যবেক্ষক সুনীল বনসল, আশা লাকরা এবং অমিত মালব্যও।

    বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু যে আগামী সপ্তাহেই দিল্লি যেতে পারেন, সে খবর আগেই শোনা গিয়েছে। সেখানে তিনি বৈঠকে বসতে পারেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে। কেবল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নন, দিন কয়েক পর তিনি সাক্ষাৎ করতে পারেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিংয়ের সঙ্গেও। রাজনৈতিক মহলের মতে, পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রেক্ষাপটে শুভেন্দুর এই পর পর বৈঠক যথেষ্ঠ তাৎপর্য পূর্ণ।

    সুকান্ত-শুভেন্দুর হুঁশিয়ারি…

    তৃণমূলকে ডিসেম্বর মাস নিয়ে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন শুভেন্দু। তিনি বলেছিলেন, ১২, ১৪ আর ২১ ডিসেম্বর এই তিনটে দিন খুব গুরুত্বপূর্ণ। ওয়েট অ্যান্ড ওয়াচ। এই সময়সীমার মধ্যেই দিল্লিতে বৈঠকে বসছে বঙ্গ বিজেপি (BJP Bengal)। তাই সেখানে কী নিয়ে আলোচনা হতে পারে, তা নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে। নভেম্বরেই শুভেন্দু ঘোষণা করেছিলেন, ডিসেম্বরে বড়সড় কিছু ঘটতে চলেছে। যার ধাক্কায় সরকার টলমল হয়ে যাবে। শুভেন্দুর পরে পরে সুকান্তও হুঁশিয়ারি দেন, ডিসেম্বরের ঠান্ডায় এই সরকার ঠক ঠক করে কাঁপবে। বিজেপির রাজ্য সভাপতি এবং রাজ্যের বিরোধী দলনেতার এই জোড়া হুঁশিয়ারির জেরে রাজ্য সরকারের স্থায়িত্ব নিয়ে দানা বাঁধে জল্পনা। যদিও রাজ্যের নির্বাচিত সরকার ফেলে দেওয়ার জল্পনা খারিজ করে দিয়েছিলেন সুকান্ত, শুভেন্দুরা। শুভেন্দু এও বলেছিলেন, ডিসেম্বরে বড় ডাকাত ধরা পড়বে।

    নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে লেজেগোবরে অবস্থা মমতা সরকারের। এই অবস্থায় বঙ্গ বিজেপির (BJP Bengal) একাধিক নেতা হাজির দিল্লির দরবারে। সূত্রের খবর, সরকার ফেলে দেওয়ার চেয়ে নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় তৃণমূলকে ছুটিয়ে মারতে চান বিজেপি নেতৃত্ব।

     

     

  • Assam: ফেব্রুয়ারিতে দু দিনের বিশেষ ছুটি ঘোষণা অসম সরকারের, কেন জানেন?

    Assam: ফেব্রুয়ারিতে দু দিনের বিশেষ ছুটি ঘোষণা অসম সরকারের, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাজের চাপে সময় দেওয়া যাচ্ছে না বাবা-মাকে। কর্মসূত্রে অনেকেই থাকেন দূর-দুরান্তে। বাবা-মা আগলে বসে থাকেন ভিটে। তাই দূরত্ব বাড়ছে মা বাবার সঙ্গে। এই সমস্যার সমাধানের জন্য চলতি বছর থেকে সরকারি কর্মীদের জন্য দু দিনের বিশেষ ক্যাজুয়েল লিভের ব্যবস্থা করেছে অসমের (Assam) বিজেপি (BJP) সরকার। আগামী বছরও মিলবে ছুটি। সম্প্রতি এক বিজ্ঞপ্তি জারি করে একথা জানিয়ে দিয়েছে অসম সরকার। এ বছর ছুটি ছিল জানুয়ারিতে (January)। আগামী বছর ছুটি মিলবে ফেব্রুয়ারিতে। ফেব্রুয়ারির ৯ এবং ১০ তারিখ এই দু দিন ছুটি। কর্মীরা চাইলে ওই দু দিন ছুটি না নিয়ে অন্য সময় নিতে পারেন।

    অসমই প্রথম?

    বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই ছুটি দেওয়ার রেওয়াজ রয়েছে। তবে এ দেশে এর চল নেই বলেই মনে হয়। অসমই প্রথম রাজ্য যারা এটা চালু করেছে। চলতি বছর মা-বাবার সঙ্গে সময় কাটানোর জন্য অসমে ছুটি দেওয়া হয়েছিল ৬ ও ৭ জানুয়ারি। অনেক কর্মী ওই দিনই ছুটি নিয়েছেন। অনেকে আবার অন্য ছুটির সঙ্গে এই দু দিন জুড়ে দিয়ে দীর্ঘায়িত করে নিয়েছেন ছুটির তালিকা। সরকারের তরফে জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এই যে দু দিনের বিশেষ ছুটি, সেই ছুটি দিনের দিন না নিয়ে শনি-রবিবারের সঙ্গে জুড়ে দিয়েও নেওয়া যাবে। সেক্ষেত্রে মা-বাবার সঙ্গে কাটানোর জন্য মিলবে টানা চারদিন। এই বিশেষ ছুটি পেতে গেলে কীভাবে আবেদন করতে হবে, তা একটি স্পেশাল ওয়েব পোর্টাল মারফত জানিয়ে দেওয়া হবে বলেও জানানো হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে।

    আরও পড়ুন: হিন্দু মহিলাদের বিরুদ্ধে বিতর্কিত মন্তব্যের জের, অসম মহিলা কমিশনের নোটিশ মুসলিম সাংসদকে

    ২০২১ সালে অসমের (Assam) ক্ষমতায় আসে হিমন্ত বিশ্বশর্মার নেতৃত্বে বিজেপি সরকার। ওই বছরই ১৫ই অগাস্টের অনুষ্ঠানে ভাষণ দিতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বলেছিলেন, সরকারি কর্মীরা যাতে মা-বাবা এবং শ্বশুর-শাশুড়ির সঙ্গে সময় কাটাতে পারেন, তাই দু দিনের বিশেষ ছুটি দেওয়া হবে। পরে মন্ত্রিসভা সায় দেয় এই প্রস্তাবে। তার পরেই চলতি বছর ছুটি দিয়ে দেওয়া হয় জানুয়ারির ৬ এবং ৭-এ। হিমন্ত জানিয়েছিলেন, মুখ্যমন্ত্রী, মুখ্য সচিব এবং পুলিশের ডিজি ছাড়া এই ছুটি সবাই পাবেন। এমনকী মন্ত্রীরাও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Uniform Civil Code: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি বিল পেশ রাজ্যসভায়, বিরোধীদের আপত্তি খারিজ ধ্বনিভোটে

    Uniform Civil Code: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি বিল পেশ রাজ্যসভায়, বিরোধীদের আপত্তি খারিজ ধ্বনিভোটে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) বিল ২০২০ পেশ করা নিয়ে হইচই রাজ্যসভায় (Rajya Sabha)। বুধবার শুরু হয়েছে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন। এই অধিবেশনের তৃতীয় দিনে রাজ্যসভায় বিলটি পেশ করেন রাজস্থানের সাংসদ বিজেপির (BJP) কিরোডি লাল মিনা। তার পরেই রাজ্যসভায় শুরু হয়ে যায় বিশৃঙ্খলা।

    অভিন্ন দেওয়ানি বিধি…

    অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) হল দেশের সব নাগরিকের জন্য এক আইন। দেশের সব ধর্মীয় সম্প্রদায়ের ব্যক্তিগত ক্ষেত্রেও একই আইন কার্যকর হবে। উত্তরাধিকার, বিবাহ, বিবাহ বিচ্ছেদ এবং সন্তান দত্তক নেওয়ার ক্ষেত্রেও দেশের সব নাগরিককেই একই আইন মেনে চলতে হবে। ভারতীয় সংবিধানের ৪৪ নম্বর অনুচ্ছেদে এর উল্লেখ রয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, ভারতে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি লাগু করতে উদ্যোগ নিতে হবে রাষ্ট্রকে। বিলটি পেশের পরেই হইচই শুরু করে দেন বিরোধীরা। বিলের বিরোধিতায় তিনটি প্রস্তাবও উত্থাপন করা হয়। সেই প্রস্তাবে বলা হয়েছে, অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর হলে তা দেশের অখণ্ডতাকে বিঘ্নিত করবে এবং দেশের বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতিকেও আঘাত করবে।

    জানা গিয়েছে, প্রাইভেট মেম্বার বিল হিসেবে বিলটি পেশ করতেই হইচই জুড়ে দেয় কংগ্রেস, তৃণমূল, সিপিএম, সিপিআইয়ের মতো দলের সাংসদরা। তাঁদের দাবি, বিলটি ভারতের গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক কাঠামোকে ধ্বংস করবে। বিলটি ভারতের সংস্কৃতির পরিপন্থী বলেও দাবি তাঁদের। এই সময় বলতে ওঠেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গয়াল। তিনি বলেন, অধিবেশনের এটা নিয়ে আলোচনা হোক। এই অবস্থায় সরকারের সমালোচনা ও বিলের বিরোধিতার কোনও অর্থ হয় না। এর পরেই চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড় ধ্বনিভোট করান। তাতে দেখা যায়, বিলের পক্ষে সায় দিয়েছেন ৬৩ জন। বিপক্ষে পড়েছে ২৩টি ভোট।

    আরও পড়ুন: ‘সবাই একটাই বিয়ে করবে’, অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকরে কমিটি গড়ে বললেন চৌহান

    রাজ্যসভার সাংসদ সিপিএমের জন বিট্টাস বলেন, অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) অপ্রয়োজনীয় এবং তা কাম্য নয়। ডিএমকের সাংসদ তিরুচি সিভার দাবি, অভিন্ন দেওয়ানি বিধির ধারণাটি ধর্মনিরপেক্ষতার বিরোধী। আর বিজেপি সাংসদ হরনাথ সিংহ যাদব দেশজুড়ে অভিন্ন দেওয়া বিধি চালু করা নিয়ে আলোচনার প্রস্তাব দিয়ে জিরো আওয়ার নোটিশ দেন। প্রসঙ্গত, অতীতে বিলটি পেশ করার জন্য তালিকাভুক্ত করা হলেও, রাজ্যসভায় পেশ করা হয়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share