Tag: Madhyom

Madhyom

  • India US Relation: ভারত-মার্কিন সম্পর্কের নয়া সমীকরণ! ট্রাম্পের শপথের সময় সামনের সারিতে জয়শঙ্কর

    India US Relation: ভারত-মার্কিন সম্পর্কের নয়া সমীকরণ! ট্রাম্পের শপথের সময় সামনের সারিতে জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকার ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প (India US Relation)। সেই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিতদের মধ্যে একদম প্রথম সারিতে বসলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর৷ এই ছবি বলে দিল ভারত-মার্কিন বদলে যাওয়া সম্পর্কের সমীকরণ। জয়শঙ্কর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিশেষ দূত হিসেবে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দেন। ট্রাম্পের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বরাবর মধুর সম্পর্ক। একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ভারত ক্রমশ যে বিশ্বের দরবারে সামনের সারিতে উঠে এসেছে, তা বলে দিচ্ছে এই ছবি, এমনই অভিমত বিশেষজ্ঞদের।

    বদলে যাওয়া ভারতের ছবি (India US Relation)

    জয়শঙ্কর তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে ট্রাম্পের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের ফটো শেয়ার করেছেন। তিনি লিখেছেন যে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকা তাঁর জন্য সম্মানের। এস জয়শঙ্কর ট্যুইটারে লিখেছেন, ‘ওয়াশিংটন ডিসিতে রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করা একটি বড় সম্মানের বিষয়।’ শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে জয়শঙ্কর, ট্রাম্পের ঠিক সামনে বসেন। ট্রাম্পও মঞ্চ থেকে জয়শঙ্করের দিকে তাকান এবং তাঁকে সরাসরি সম্বোধন করেন। এতে বোঝা যায় এখন শুধু আমেরিকা নয়, ভারতের প্রতি বিশ্বের দৃষ্টিভঙ্গি বদলে গিয়েছে। এখন সারা বিশ্বে ভারতের প্রভাব বেড়েছে। জয়শঙ্করের শেয়ার করা ছবিতে ট্রাম্পকে জয়শঙ্করের দিকে মুখ করে থাকতে দেখা যাচ্ছে।

    ভারত-বন্ধু ট্রাম্প

    ভারতের সঙ্গে বরাবরই বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখে চলেছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ৷ তাঁর প্রথম মেয়াদকালে ভারতের সঙ্গে দ্বি-পাক্ষিক সম্পর্ক মজবুত করতে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ চুক্তিও সাক্ষর করতে দেখা যায় তাঁকে ৷ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মার্কিন সফরের সময়ে ট্রাম্প আয়োজিত ‘হাউডি মোদি’ নিয়ে আজও চর্চা করা হয়৷ দ্বিতীয়বার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর, বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক পদে একাধিক ভারতীয় বংশোদ্ভূতকে দায়িত্ব দিয়েছেন ট্রাম্প। নিরাপত্তা, তথ্যপ্রযুক্তি, স্বাস্থ্য, নাগরিক অধিকার-এর মতো গুরুত্বপূর্ণ পদে তাঁদেরকে বসিয়েছেন আমেরিকার নয়া প্রেসিডেন্ট ৷ ট্রাম্প সরকারে জায়গা করে নিয়েছেন হারমিত কউর ঢিলোঁ, বিবেক রামাস্বামী, কাশ প্যাটেল, জয় ভট্টাচার্য এবং শ্রীরাম কৃষ্ণানের মতো ব্যক্তিত্বরা ৷

    বাংলাদেশ প্রশ্নে ভারতের পাশে

    বাংলাদেশে সংখ্য়ালঘু হিন্দুদের ওপর নির্যাতন নিয়ে ভারতের পাশে ছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এখন তিনি প্রেসিডেন্ট হওয়ার ফলে, ভারতের অবস্থান মজবুত হবে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদকালে দুই দেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন ভারত ও আমেরিকার শীর্ষ কূটনীতিক ও রাজনীতিকরা ৷ সময়ের সঙ্গে সেই সম্পর্ক আরও মজবুত হয়েছে ৷ 

    চিনের বদলে ভারত

    ভারতের শিল্পক্ষেত্রে ট্রাম্পের অধীনে মার্কিন কোম্পানিগুলির সঙ্গে এনার্জি, আইটি ও সেমিকন্ডাক্টরের মতো ক্ষেত্রে আরও শক্তিশালী সহযোগিতা পাবে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভারতের বৃহত্তম বাণিজ্য অংশীদার, যার বার্ষিক বাণিজ্য $১৯০ বিলিয়ন ছাড়িয়েছে। দুই দেশের মধ্যে সার্ভিস সেক্টরে বাণিজ্য ২০১৮ সালে $৫৪.১ বিলিয়ন থেকে ২০২৪ সালে আনুমানিক $৭০.৫ বিলিয়ন থেকে ৩০.৩ শতাংশ উন্নীত হয়েছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প চিন-বিরোধী হিসেবে পরিচিত। তাঁর প্রথম মেয়াদে আমেরিকা ও চিনের সম্পর্কের বেশ অবনতি দেখা গিয়েছিল। এই পরিস্থিতিতে ভারত ও আমেরিকার মধ্যে প্রতিরক্ষা সম্পর্ক আরও জোরদার হবে বলেই আশা করা যায়। চিনের বদলে ভারত থেকে আমদানিতে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হতে পারে। 

    আরও পড়ুন: ‘‘আমেরিকার সোনালি যুগ শুরু’’! প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নিয়ে দাবি ডোনাল্ড ট্রাম্পের

    অভিবাসন-নীতি 

    তবে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের অভিবাসন-নীতি ভারতের জন্য় উদ্বেগের কারণ হতে পারে। বিপুল সংখ্যক ভারতীয় মার্কিন তথ্য়প্রযুক্তি সেক্টরে কাজ করেন। তারা ‘H-1B’ ভিসা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি দেন। ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর প্রথম মেয়াদে ‘H-1B’ ভিসা নিয়ে কঠোর অবস্থান নিয়েছিলেন। এবারও তিনি সেই অবস্থান বজায় রাখলে সমস্যায় পড়বেন এক শ্রেণির ভারতীয়েরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kho Kho World 2025: খো-খো বিশ্বকাপে দ্বিমুকুট ভারতের, বিশ্বচ্যাম্পিয়ন পুরুষ ও মহিলা দল, শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর

    Kho Kho World 2025: খো-খো বিশ্বকাপে দ্বিমুকুট ভারতের, বিশ্বচ্যাম্পিয়ন পুরুষ ও মহিলা দল, শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইতিহাস গড়ল ভারতের ছেলে ও মেয়েরা। জিতল উদ্বোধনী খো খো বিশ্বকাপ। প্রথমে নেপালকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল দেশের মেয়েরা। তার পর চ্যাম্পিয়ন হল পুরুষরাও। ফাইনালে নেপালকে ৫৪-৩৬ পয়েন্টে হারায় ভারতের ছেলেরা। তার আগে রবিবার নয়াদিল্লির ইন্দিরা গান্ধী ইন্ডোর স্টেডিয়ামে ফাইনালে নেপালকে ৭৮-৪০ ব্যবধানে হারিয়ে দেয় মেয়েরা। প্রতিবেশী নেপালের বিরুদ্ধে পরিকল্পনা, দুরন্ত গতি এবং দক্ষতার মিশেলে এক দাপুটে পারফরম্যান্সে খেতাব এল ভারতের ঘরে।

    প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা

    প্রথম খো খো বিশ্বকাপে দ্বিমুকুট ভারতের। খো খো-তে উড়ল টিম ইন্ডিয়ার বিজয় পতাকা। ঐতিহাসিক জয়ের পরে ভারতীয় দলকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেন, ‘উদ্বোধনী খো খো বিশ্বকাপ জেতার জন্য ভারতীয় দলকে আন্তরিক অভিনন্দন। তোমাদের কঠোর পরিশ্রম, দৃঢ় সংকল্প এবং দলগত প্রচেষ্টার কারণে দেশ গর্বিত হয়েছে। এই জয় ভারতের প্রাচীনতম ঐতিহ্যবাহী খেলাগুলির মধ্যে একটিকে আরও আলোকিত করেছে, যা সারা দেশে অগণিত তরুণ ক্রীড়াবিদদের অনুপ্রাণিত করবে। এই কৃতিত্ব পরবর্তী প্রজন্মকে এই খেলা অনুসরণ করার রাস্তা সুগম করবে।’

    ছেলেদের একাধিপত্য

    পুরুষদের ফাইনালে টসে জিতে প্রথমে ডিফেন্স করার সিদ্ধান্ত নেয় নেপাল। কিন্তু প্রথম টার্নেই ২৬-০ ব্যবধানে এগিয়ে যায় ভারত। দ্বিতীয় টার্নে ব্যবধান ছিল ২৬-১৮। তৃতীয় টার্নে সুরেশ ওয়াইকাররা পয়েন্টের ব্যবধান বাড়িয়ে করেন ৫৪-১৮। অবশ্য চতুর্থ টার্নে নেপাল কিছুটা লড়াই করে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ভারতের চ্যাম্পিয়ন হওয়া আটকাতে পারেনি। বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচেই নেপালকে ৪২-৩৭ পয়েন্টে হারিয়েছিল ভারত। শাসন ধরে রেখেছিল পরের ম্যাচগুলিতেও। সেমিফাইনালে দারুণ লড়াই করেও ভারতের পুরুষ দলের বিরুদ্ধে জিততে পারেনি দক্ষিণ আফ্রিকা। এবার ফাইনালেও সেই দাপট ধরে রেখে নেপালের বিরুদ্ধে  মাঠে নেমেছিল তারা। 

    ভারতের মহিলা দলের দাপট

    অপরাজিত হিসেবে বিশ্বকাপ জিতেছে মেয়েরা। ফাইনালের আগে হারিয়েছে, ইরান, দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া, বাংলাদেশ এবং দক্ষিণ আফ্রিকাকে। আর আজ নেপালকে হারিয়ে ইতিহাস গড়েছে ভারতীয় মহিলা দল। শুরু থেকেই ভারতীয় অ্যাটাকাররা দাপট দেখাতে শুরু করেন। তিন ব্যাচ পর নেপালের মহিলারা সাত বার আউট হন। ভারতের ঝুলিতে আসে ১৪টি পয়েন্ট। অধিনায়ক প্রিয়াঙ্কা ইংলে স্বপ্নের ফর্মে ছিলেন। তিনি একের পর এক টাচ পয়েন্ট আনতে থাকেন। এর জেরেই ভারতীয় দলের পয়েন্ট হু হু করে বাড়তে থাকে। ভারতীয় দল ৩৪ পয়েন্টে পৌঁছে যায়। প্রথম টার্নের মাত্র ৫০ সেকেন্ডের মধ্যে নিজেদের তিন ডিফেন্ডারকে হারিয়ে ফেলে নেপাল। সেই পরিস্থিতিতে ভারতের গতি কিছুটা কমানোর চেষ্টা করে নেপাল। দায়িত্ব দেওয়া হয় পুনম, নিশাদের। কিন্তু তাঁরা খুব একটা কার্যকর হননি। বরং ভারতীয় মেয়েরা নিজেদের ছন্দ বজায় রাখেন। নেপালকে কার্যত দাঁড়াতেই দেননি। 

    অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা বার্তা

    ঐতিহাসিক জয়ের পরে ভারতীয় দলকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য। তিনি বলেন, ‘অপরাজিত বিশ্বচ্যাম্পিয়ন। উদ্বোধনী খো খো বিশ্বকাপ জেতার জন্য ভারতীয় মহিলা খো খো দলকে আন্তরিক অভিনন্দন।’ ভারতীয় দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন যুবরাজ সিং, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কিরেণ রিজিজু। 

    ভারতীয় দলকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়ণবীশও। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Hindenburg: বিপাকে হিন্ডেনবার্গ রিসার্চ, বাজারে কারসাজি ও সিকিউরিটিজ প্রতারণার অভিযোগ

    Hindenburg: বিপাকে হিন্ডেনবার্গ রিসার্চ, বাজারে কারসাজি ও সিকিউরিটিজ প্রতারণার অভিযোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়তি পর্যবেক্ষণের মুখে হেজ ফান্ড আনসন ফান্ডস ও হিন্ডেনবার্গ রিসার্চের প্রতিষ্ঠাতা নাথান অ্যান্ডারসন (Hindenburg)। তাঁদের বিরুদ্ধে বাজারে কারসাজি এবং সিকিউরিটিজ প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে। আদালতের নথিপত্রে দেখা গেছে, আনসন ফান্ডস নাকি অ্যান্ডারসনের সঙ্গে একত্রে কাজ করে লক্ষ্যমাত্রাভিত্তিক শর্ট-সেলিং ক্যাম্পেইন চালিয়েছে। মার্কেট ফ্রডস ওয়েবসাইটে শেয়ার করা নথির স্ক্রিনশট থেকে জানা যায় যে, আনসন ফান্ডস হিন্ডেনবার্গের রিপোর্টের বিষয়বস্তু ঠিক করে দিত, যা প্রমাণ করে যে সংস্থাটি স্বাধীনভাবে গবেষণা পরিচালনা করেনি। এই ঘটনাগুলোর তদন্ত করছে মার্কিন সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (US SEC)-এর মতো নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলি। তাদের বিরুদ্ধে সম্ভাব্য অভিযোগ আনার প্রক্রিয়া (Mahua Moitra) চলছে।

    চাঞ্চল্যকর তথ্য (Hindenburg)

    আরও একটি চাঞ্চল্যকর তথ্যও উঠে এসেছে। জানা যাচ্ছে, তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ মহুয়া মৈত্র এবং আনসন ফান্ডসের সহ-প্রতিষ্ঠাতা মোয়েজ কাসামের স্ত্রী মারিসা সিগাল কাসামের মধ্যে যোগাযোগের আভাস পাওয়া যাচ্ছে। দুজনেই আগে জেপি মর্গানে কাজ করেছেন। মহুয়া প্রায় ১২ বছর ধরে ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে কাজ করেছেন। পরে যোগ দেন রাজনীতিতে। আর মারিসা লন্ডন, হংকং এবং নিউইয়র্কে জেপি মর্গানের বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁদের এই যোগাযোগ আদানি গ্রুপের ওপর হামলার পেছনে উদ্দেশ্য এবং সম্পর্কগুলো নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। প্রসঙ্গত, এর আগে ওপিইন্ডিয়া রিপোর্ট করেছিল, আদানির বিরুদ্ধে সংসদে প্রশ্ন তোলার জন্য মহুয়া মৈত্র নাকি ঘুষ নিয়েছিলেন।

    নিশিকান্ত দুবের অভিযোগ

    অ্যানসন ফান্ডসের বিরুদ্ধে অভিযোগগুলির (Hindenburg) মধ্যে সংগঠিত অপরাধের সঙ্গে যোগসূত্র এবং ম্যানিপুলেটেড স্টক মূল্য পতনের মাধ্যমে মুনাফা অর্জনের অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি আদালতের নথি এবং তদন্তমূলক প্রতিবেদনে বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। ২০২৩ সালের অক্টোবর মাসে ওপিইন্ডিয়ার একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবে তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রকে অভিযুক্ত করেছেন যে তিনি ব্যবসায়ী দর্শন হিরানন্দানির কাছ থেকে নগদ অর্থ এবং উপহার গ্রহণ করেছিলেন। এর বিনিময়ে তিনি সংসদে এমন প্রশ্ন উত্থাপন করেছিলেন, যা হিরানন্দানির ব্যবসায়িক স্বার্থকে সুবিধা করে দিয়েছিল। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছিল, মহুয়া লোকসভায় পারাদীপ পোর্ট এবং আদানি গ্রুপের বিরুদ্ধে যে প্রশ্নগুলো তুলেছিলেন, সেগুলো হিরানন্দানির প্রকল্পের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। বিশেষ উল্লেখযোগ্য প্রশ্নগুলোর মধ্যে ছিল পোর্ট চুক্তি, টেলিকম পরিষেবা এবং প্রাকৃতিক গ্যাস বিতরণ সম্পর্কিত বিষয়।

    আরও পড়ুন: বাহিনীর গুলিতে খতম ১৪ মাওবাদী, ‘‘শেষ নিঃশ্বাস নিচ্ছে নকশালরা’’, মন্তব্য শাহের

    এও অভিযোগ উঠেছে যে আদানি পরিচালিত পোর্ট এবং জ্বালানি নীতির বিষয়ে তাঁর প্রশ্নগুলো হিরানন্দানির প্রতিযোগিতামূলক ব্যবসায়িক স্বার্থকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিল। মহুয়া কোনও অন্যায় করার অভিযোগ অস্বীকার করেছিলেন। তিনি তাঁর স্বাধীনতার কথা জানিয়েছিলেন। তবে, ওপিইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে সংসদীয় কার্যকলাপ এবং হিরানন্দানির ব্যবসায়িক স্বার্থের মধ্যে কিছু মিল পাওয়া গেছে, যা তার উদ্দেশ্য নিয়ে আরও প্রশ্ন তুলেছে। এই অভিযোগগুলির পাশাপাশি অ্যানসন ফান্ডসের সহ-প্রতিষ্ঠাতার স্ত্রী মারিসা সিগেল কাসামের সঙ্গে মৈত্রের সম্ভাব্য সংযোগ, আদানি গ্রুপকে ঘিরে আর্থিক এবং রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের বৃহত্তর প্রেক্ষাপটে তার ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে।

    হিন্ডেনবার্গ রিসার্চে ঝাঁপ

    সম্প্রতি হিন্ডেনবার্গ রিসার্চে (Hindenburg) ঝাঁপ ফেলার কথা ঘোষণা করা হয়েছিল সংস্থার তরফে। সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা-প্রধান ন্যাথন অ্যান্ডারসন বলেছিলেন, “আমাদের লক্ষ্য পূরণ হয়েছে”। তিনি জানিয়েছিলেন, হিন্ডেনবার্গ রিসার্চ তাঁর জীবনের একটা অধ্যায়, গোটা জীবন নয়। ভেবেচিন্তেই তিনি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ন্যাথামের যুক্তি, কাজের চাপে ব্যক্তিগত জীবনে সময় দিতে পারছিলেন না। জীবনে ভারসাম্য আনতেই আপাতত সংস্থা বন্ধ করছেন। কিন্তু তাঁর হঠাৎ এমন সিদ্ধান্তের নেপথ্যে কোনও প্রভাব কাজ করেছে কিনা, তা নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে।

    আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে অভিযোগ

    প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের গোড়ার দিকে কারচুপি করে শেয়ারের দর বাড়ানো এবং কর ফাঁকি-সহ বেআইনি আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে এনেছিল মার্কিন সংস্থা হিন্ডেনবার্গ রিসার্চ। এ নিয়ে কেন্দ্রকে ধারাবাহিকভাবে নিশানা করেছিল বিরোধীরা। যৌথ সংসদীয় কমিটির তদন্তের দাবিও উঠেছিল। শেয়ার বাজারে আদানিকাণ্ডের প্রভাব খতিয়ে দেখতে বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করেছিল সুপ্রিম কোর্ট। যদিও সেই তদন্তে আদানিদের বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি।

    জানা গিয়েছে, কানাডার আদালতে পেশ হওয়া একটি নথির জেরে চাপে পড়ে যান হিন্ডেনবার্গ রিসার্চের প্রতিষ্ঠাতা। অভিযোগ, ইচ্ছে করে ভুল রিপোর্ট তৈরি করে বিভিন্ন সংস্থার শেয়ারের দর (Mahua Moitra) কমাতো ন্যাথানের সংস্থা (Hindenburg)।

     

      দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Neeraj Chopra Wedding: চুপিসারে বিয়ে সারলেন অলিম্পিক্সে সোনাজয়ী নীরজ চোপড়া, পাত্রীর পরিচয় জানেন?

    Neeraj Chopra Wedding: চুপিসারে বিয়ে সারলেন অলিম্পিক্সে সোনাজয়ী নীরজ চোপড়া, পাত্রীর পরিচয় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একেবারে চুপিসারে বিয়ে সারলেন অলিম্পিক্সে সোনাজয়ী নীরজ চোপড়া। পাত্রী টেনিস খেলোয়াড় হিমানি মোর। তাঁর সঙ্গে বিয়ের মুহূর্তের ছবি পোস্ট করেছেন নীরজ (Neeraj Chopra Wedding)। টোকিও এবং প্যারিস, পর পর দু’টি অলিম্পিক্সে (Olympics Gold Medalist) পদক জিতেছিলেন নীরজ। প্রথম ভারতীয় হিসাবে অলিম্পিক্সে জ্যাভলিনে সোনা এনে দিয়েছিলেন দেশকে। পরের অলিম্পিক্সে পেয়েছিলেন রুপো। দেশের অন্যতম সেরা খেলোয়াড় এ বার নতুন জীবন শুরু করলেন।

    নিজেই পোস্ট করে দিলেন সুসংবাদ (Neeraj Chopra Wedding)

    বিয়ের পর রবিবার রাতের দিকে নিজেই পোস্ট করে দিলেন সুসংবাদ। বরবেশে নিজের ছবি পোস্ট করেন তিনি। সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনটি ছবি পোস্ট করে ভারতের সর্বকালের অন্যতম সেরা ক্রীড়াবিদ (Neeraj Chopra Wedding) লেখেন, ‘‘নিজের পরিবারের সঙ্গে জীবনের নয়া অধ্যায় শুরু করলাম। আমাদের একসূত্রে গেঁথে দেওয়ার জন্য প্রত্যেকটা আশীর্বাদের প্রতি কৃতজ্ঞ। ভালোবাসায় আবদ্ধ। চিরকালের সঙ্গে বন্ধনে যুক্ত হলাম। নীরজ লাভ হিমানি (মোর)।’’ ‘লাভ’-টা ইমোজি হিসেবে দেন নীরজ। নীরজের বিয়ের অনুষ্ঠানে শুধু দুই পরিবারের লোকজন উপস্থিত ছিলেন। হালকা গোলাপি রঙের পোশাকে সেজেছিলেন পাত্র নীরজ। মাথায় ছিল গোলাপি পাগড়ি। গলায় গোলাপি গোলাপের মালা পাত্রী হিমানিও পরেছিলেন হালকা গোলাপি রঙের পোশাক।

    পাত্রী কে?

    নীরজের (Neeraj Chopra Wedding) স্ত্রী হিমানি টেনিস খেলোয়াড়। অল ইন্ডিয়া টেনিস অ্যাসোসিয়েশনের (এআইটিএ) ওয়েবসাইট অনুযায়ী, হিমানির কেরিয়ারের সেরা জাতীয় র‍্যাঙ্কিং ছিল ৪২। আর কেরিয়ারের সেরা ডাবলস র‍্যাঙ্কিং ছিল ২৭। আপাতত আমেরিকায় ম্যাককরম্যাক আইসেনবার্গ স্কুল অফ ম্যানেজমেন্ট থেকে ‘সায়েন্স ইন স্পোর্টস ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন’ নিয়ে পড়াশোনা করছেন।

    আরও পড়ুন: রাজ্যে রোহিঙ্গাদের বসতি স্থাপনে মদত দিচ্ছে তৃণমূল, বিস্ফোরক অভিযোগ সুকান্তর

    নীরজকে শুভেচ্ছা জানালেন কারা?

    নীরজের (Neeraj Chopra Wedding) পোস্ট করা ছবিতে তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ক্রিকেটার সুরেশ রায়না, অভিনেতা গজরাজ রাও, অ্যাথলিট ধারুন আয়াসামি, বক্সার বিজেন্দ্র সিংহের মতো ব্যক্তিত্বেরা। উল্লেখ্য, ২০২১ সালে টোকিও অলিম্পিক্সে সোনা জিতেছিলেন নীরজ। ৮৭.৫৮ মিটার দূরে জ্যাভলিন ছুড়ে সোনা জিতেছিলেন তিনি। পরের অলিম্পিক্সে থামতে হয় রুপো নিয়ে। সে বার ৮৯.৪৫ মিটার ছুড়লেও সোনা জিততে পারেননি। পাকিস্তানের আরশাদ নাদিম ৯২.৯৭ মিটার দূরে জ্যাভলিন ছুড়ে সোনা জিতে নিয়েছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Yogi Adityanath: মহাকুম্ভে অগ্নিকাণ্ডের পরে ত্রিবেণী সঙ্গম পরিদর্শন যোগীর, দিলেন একগুচ্ছ নির্দেশিকা

    Yogi Adityanath: মহাকুম্ভে অগ্নিকাণ্ডের পরে ত্রিবেণী সঙ্গম পরিদর্শন যোগীর, দিলেন একগুচ্ছ নির্দেশিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকুম্ভে (Maha Kumbh) অগ্নিকাণ্ডের পরে মেলার নিরাপত্তা সংক্রান্ত যাবতীয় ব্যবস্থা তদারকি করলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। প্রসঙ্গত, রবিবারের অগ্নিকাণ্ডের ফলে মেলা প্রাঙ্গণে ১৮টি তাঁবু সম্পূর্ণ হবে ধ্বংস হয়ে যায় এবং একজন ব্যক্তি অল্পবিস্তর আহত হন বলে জানা গিয়েছে। এই ঘটনার পর উদ্বিগ্ন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ফোন করেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে৷ দুই নেতার মধ্য়ে বেশি কিছুটা সময় কথা হয়। আগুন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য় প্রধানমন্ত্রী মোদিকে দেন যোগী। রবিবারই আদিত্যনাথ হাজির হয়ে যান ত্রিবেণী সঙ্গমে এবং নিরাপত্তা সংক্রান্ত সমস্ত ব্যবস্থা খতিয়ে দেখেন। এর পরেই যোগী আদিত্যনাথ নতুন কিছু নির্দেশিকা চালু করেন। 

    প্রশাসনকে ২৪ ঘণ্টা নজরদারি চালাতে বলা হয়েছে (Yogi Adityanath)

    মৌনী অমাবস্যাকে মহাকুম্ভের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ বলে মনে করা হয়। কারণ এই সময়ে বিভিন্ন আখড়ার সন্ন্যাসী ও সন্ন্যাসিনীদের দীক্ষা দান চলে। একই সঙ্গে মৌনী অমাবস্যার স্নানের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে হিন্দু ধর্মে। এই সময়ে পুরো দেশ থেকে ব্যাপক সংখ্যায় ভক্তরা ভিড় জমাতে পারেন বলেই মনে করছে প্রশাসন। সে কারণেই আগত তীর্থযাত্রীদের কোনওরূপ অসুবিধা যাতে না হয় তাই সর্বদা প্রশাসনকে সজাগ থাকতে বলেছেন যোগী আদিত্যনাথ। প্রশাসনকে ২৪ ঘণ্টা নজরদারি চালাতে বলা হয়েছে।

    যোগীর নির্দেশিকা (Yogi Adityanath)

    একইসঙ্গে, রবিবার যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath) জানিয়েছেন, মৌনী অমাবস্যার স্নানে যাতে কারও থাকার অসুবিধা না হয় সেদিকে যেমন নজর রাখতে হবে, তেমনই পর্যাপ্ত পরিমাণে পানীয় জলের ব্য়বস্থাও রাখতে হবে। এর পাশাপাশি, মেলা চত্বর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতেও বলেছেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী। তীর্থযাত্রীদের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে শৌচাগারের বন্দোবস্ত করা হবে বলেও জানিয়েছেন যোগী আদিত্যনাথ। রবিবার তিনি প্রশাসনকে আরও নির্দেশ দিয়েছেন যে, স্নানের সময় ঘাটগুলিতে যেন নিরাপত্তা বন্দোবস্ত করা হয়। কারণ সেখানেই পবিত্র ডুব দেবেন তীর্থযাত্রীরা, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর পরামর্শ যে, এত বিপুল পরিমাণে ভক্ত স্নান করবেন, এখানে যেন কোনও রকমের দুর্ঘটনা না ঘটে। অন্যদিকে, উত্তরপ্রদেশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা জানিয়েছেন, যোগী আদিত্যনাথের (Yogi Adityanath) এমন নির্দেশিকার লক্ষ্য হল মহাকুম্ভ মেলাকে সুন্দরভাবে পরিচালনা করা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Daily Horoscope 20 January 2025: ভ্রমণে গিয়ে শরীর খারাপ হওয়ার আশঙ্কা এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 20 January 2025: ভ্রমণে গিয়ে শরীর খারাপ হওয়ার আশঙ্কা এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) ব্যবসায় মুনাফা বৃদ্ধি পাবে।

    ২) ঋণমুক্তির সুযোগ পাবেন।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    বৃষ

    ১) প্রেমে নৈরাশ্য থেকে মানসিক চাপ বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ২) প্রতিবেশীর অশান্তির দায় আপনার কাঁধে চাপতে পারে।

    ৩) বন্ধুদের সাহায্য পাবেন।

    মিথুন

    ১) সকালের দিকে বন্ধুদের দ্বারা বিব্রত হতে পারেন।

    ২) শরীরে ব্যথা-বেদনা বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) সখপূরণ হবে।

    কর্কট

    ১) ভ্রমণে গিয়ে শরীর খারাপ হওয়ার আশঙ্কা।

    ২) প্রেমের প্রতি ঘৃণা জন্মাতে পারে।

    ৩) বিবাদে জড়াবেন না।

    সিংহ

    ১) প্রেমের ব্যাপারে অতিরিক্ত আবেগ সংযত রাখুন।

    ২) শরীরে ক্ষয় বৃদ্ধি।

    ৩) গুরুজনদের পরামর্শ মেনে চলুন।

    কন্যা

    ১) বাড়তি কিছু খরচ হতে পারে।

    ২) বৈরী মনোভাবের জন্য ব্যবসায় শত্রু বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিন।

    তুলা

    ১) আপনার বিষয়ে সমালোচনা বৃদ্ধি পাবে।

    ২) সকালের দিকে একই খরচ বার বার হবে।

    ৩) পরিবারের সঙ্গে সময় কাটান।

    বৃশ্চিক

    ১) রক্তাল্পতায় ভুগতে পারেন।

    ২) কোনও মহিলার জন্য স্ত্রীর সঙ্গে বিবাদ।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    ধনু

    ১) বিলাসিতার কারণে খরচ বাড়তে পারে।

    ২) বাড়িতে বিবাদের জন্য মনঃকষ্ট।

    ৩) ধৈর্য ধরুন।

    মকর

    ১) অতিরিক্ত কাজের চাপে ক্লান্তিবোধ।

    ২) সন্তানের জন্য সম্মান নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    কুম্ভ

    ১) ধর্ম সংক্রান্ত ব্যাপারে তর্কে জড়াতে পারেন।

    ২) মা-বাবার সঙ্গে সামান্য কারণে বিবাদ হতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    মীন

    ১) কর্মস্থানে বন্ধুদের বিরোধিতা আপনাকে চিন্তায় ফেলবে।

    ২) বুদ্ধির ভুলের জন্য মানসিক চাপ বৃদ্ধি।

    ৩) ভালোই কাটবে দিনটি।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Donald Trump: প্রথম এক্সিকিউটিভ অর্ডারে সই ট্রাম্পের, জানেন সেগুলি কী কী?

    Donald Trump: প্রথম এক্সিকিউটিভ অর্ডারে সই ট্রাম্পের, জানেন সেগুলি কী কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েছেন রিপালিকান ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। তার পরেই স্বাক্ষর করেছেন তাঁর প্রথম এক্সিকিউটিভ অর্ডারগুলিতে (Executive OrdersA)। এই অর্ডারগুলির মধ্যে রয়েছে ২০২১ সালের ক্যাপিটল হিল দাঙ্গায় অভিযুক্ত ব্যক্তিদের ক্ষমা করার সিদ্ধান্ত, প্যারিস জলবায়ু চুক্তি থেকে দ্বিতীয়বার ওয়াশিংটনকে প্রত্যাহার করা, টিকটকের ওপর নিষেধাজ্ঞা ৭৫ দিন বিলম্বিত করা এবং বাইডেনের শাসন কালের মোট ৭৮টি পদক্ষেপ বাতিল করা। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, “আমরা এক্সিকিউটিভ অর্ডারে স্বাক্ষর করব। প্রথমত, আমি পূর্ববর্তী প্রশাসনের প্রায় ৮০টি ধ্বংসাত্মক ও চরমপন্থী এক্সিকিউটিভ অর্ডার বাতিল করব, যা ইতিহাসের অন্যতম সবচেয়ে খারাপ প্রশাসন ছিল।”

    আটটি এক্সিকিউটিভ অর্ডার (Donald Trump)

    নয়া প্রেসিডেন্টের স্বাক্ষর করা প্রথম আটটি এক্সিকিউটিভ অর্ডার হল- বাইডেন প্রশাসনের ৭৮টি এক্সিকিউটিভ পদক্ষেপ বন্ধ করা, দ্বিতীয়বার প্যারিস জলবায়ু চুক্তি থেকে প্রত্যাহার, সামরিক বাহিনী এবং কিছু অপরিহার্য ক্ষেত্র ছাড়া সমস্ত ফেডারেল নিয়োগ স্থগিত, ফেডারেল কর্মীদের পূর্ণকালীন শারীরিকভাবে অফিসে ফিরে আসার প্রয়োজনীয়তা (Executive Orders),  জীবনযাত্রার খরচ সংকট মোকাবিলায় প্রতিটি দফতর ও সংস্থাকে নির্দেশ দেওয়া , একটি নিয়ন্ত্রক স্থগিতাদেশ যা বুরোক্র্যাটদের রেগুলেশন জারি করতে বাধা দেয় যতক্ষণ না ট্রাম্প প্রশাসন সরকারের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ পায়,  সরকারি আদেশ যা মুক্ত স্পিচ পুনরুদ্ধার করে এবং মুক্ত মতামতের সেন্সরশিপ প্রতিরোধ করে এবং পূর্ববর্তী প্রশাসনের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষদের বিরুদ্ধে সরকারের অস্ত্র ব্যবহারের অবসান (Donald Trump)।

    ক্যাপিটল হিল দাঙ্গাকারীদের ক্ষমা

    ক্যাপিটাল ওয়ান এরেনায় উদযাপনের পর, ট্রাম্প ওভাল অফিসে ফিরে যান, যেখানে তিনি আরও একাধিক নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেন, যার মধ্যে ২০২১ সালের ক্যাপিটল হিল দাঙ্গার জন্য অভিযুক্ত ব্যক্তিদের ক্ষমার সিদ্ধান্তও অন্তর্ভুক্ত ছিল। তিনি বলেন, “এরা হল বন্দি। প্রায় ১,৫০০ জনের জন্য একটি সম্পূর্ণ ক্ষমা। আমরা আশা করি তারা আজ রাতে মুক্তি পাবে।” এই অর্ডার অনুযায়ী, ২০২১ সালের জানুয়ারি ৬ তারিখে সংঘটিত হামলায় দোষী সাব্যস্ত প্রায় ১,২৭০ জনকে ক্ষমা করা হয়েছে, বিচার বিভাগ প্রায় ৩০০টি মামলা বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে এবং সবচেয়ে গুরুতর বিদ্রোহ সংক্রান্ত মামলায় অভিযুক্ত ১৪ জন আসামিকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, এই দাঙ্গার ঘটনা ঘটেছিল ২০২১ সালে।

    টিকটক নিষেধাজ্ঞা

    ট্রাম্প একটি নয়া এক্সিকিউটিভ অর্ডারে টিকটক নিষেধাজ্ঞা ৭৫ দিন পিছিয়ে দিয়েছেন। এই অর্ডারে অ্যাটর্নি জেনারেলকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, “আমার প্রশাসনকে টিকটক সম্পর্কিত উপযুক্ত কার্যক্রম নির্ধারণ করতে একটি সুযোগ দেওয়ার জন্য।” এটি বিচার বিভাগকে অ্যাপল, গুগল এবং অরাকলকে চিঠি (Executive Orders) পাঠানোর নির্দেশও দেয়, যারা ভিডিও-শেয়ারিং অ্যাপটির সঙ্গে কাজ করে। এতে বলা হয় যে আইন লঙ্ঘন হয়নি এবং ওপরের উল্লেখিত সময়কালে যে কোনও কার্যকলাপের জন্য কোন দায়িত্ব নেই (Donald Trump)।”

    আরও পড়ুন: প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ায় অভিনন্দন, জয়শঙ্করের হাত দিয়ে বন্ধু ট্রাম্পকে চিঠি মোদির

    হু থেকে আমেরিকার প্রস্থান

    ট্রাম্প ফের বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) থেকে প্রস্থানের কথা ঘোষণা করেছেন। সংস্থার “কোভিড-১৯ মহামারি ও অন্যান্য বৈশ্বিক স্বাস্থ্য সংকটের ভুল ব্যবস্থাপনার” কারণে এই সিদ্ধান্ত। এর আগে ২০২০ সালে অতিমারির সময়ও তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রস্থান করেছিলেন হু থেকে। প্রস্থানের কারণ হিসেবে জানানো হয়েছে, “প্রয়োজনীয় সংস্কার গ্রহণে ব্যর্থতা এবং হু-এর সদস্য রাষ্ট্রগুলির অনুপযুক্ত রাজনৈতিক প্রভাব থেকে স্বাধীনতা প্রদর্শন করতে অক্ষমতা।”

    মার্কিন-মেক্সিকো সীমান্তে জাতীয় জরুরি অবস্থা

    ট্রাম্প অবৈধ অভিবাসন নিয়ন্ত্রণে আরও কিছু এক্সিকিউটিভ অর্ডারে সই করেছেন। এর মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ সীমান্তে মেক্সিকোর সঙ্গে সীমান্তে জাতীয় জরুরি অবস্থা ঘোষণাও রয়েছে। এই অর্ডারটি শুধুমাত্র দক্ষিণ সীমান্তে ফোকাস করে করা হয়েছে। এই অর্ডার বলে এখানে পেন্টাগনের অতিরিক্ত সম্পদ মোতায়েন এবং সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েনের উদ্যোগ নেবে। তিনি মাদক কার্টেলগুলিকে বিদেশি জঙ্গি সংস্থা হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। জন্মসূত্রে নাগরিকত্বের অবসান ঘটানোর উদ্দেশ্যে একটি পদক্ষেপে সই করেছেন নয়া প্রেসিডেন্ট। ট্রাম্প বলেন, বৈধ অভিবাসনে আমি সন্তুষ্ট।”

    ট্রাম্পের সই করা অন্যান্য এক্সিকিউটিভ অর্ডারগুলির মধ্যে ছিল কিছু মার্কিন দর্শনীয় স্থান যেমন মাউন্ট ম্যাককিনলি এবং গালফ অফ আমেরিকার পুনঃনামকরণ, কিউবাকে ফের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসী পৃষ্ঠপোষক তালিকায় পুনর্বহাল করা, হান্টার বাইডেন ল্যাপটপ চিঠিতে সই করা ৫১ জন প্রাক্তন কর্তার নিরাপত্তা অনুমোদন (Executive Orders) বাতিল করা এবং প্রাক্তন বাইডেন প্রশাসনের “মুক্ত বক্তৃতার সেন্সরশিপ” বা “আইন প্রয়োগ এবং গোয়েন্দা সংস্থাগুলির অস্ত্রীকরণ” সম্পর্কিত ব্যাপক তদন্ত শুরু করা (Donald Trump)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • IITian Baba: আখড়া থেকে বহিষ্কৃত ‘আইআইটি বাবা’, কী প্রতিক্রিয়া দিলেন অভয় সিং?

    IITian Baba: আখড়া থেকে বহিষ্কৃত ‘আইআইটি বাবা’, কী প্রতিক্রিয়া দিলেন অভয় সিং?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকুম্ভে (Maha Kumbh) চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকা ‘আইআইটি বাবা’ (IITian Baba) অভয় সিংকে আখড়া থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে! এনিয়ে অবশ্য আইআইটি বোম্বের প্রাক্তন এরোস্পেস ইঞ্জিনিয়ার অভয় সিংয়ের পাল্টা বিবৃতিও সামনে এসেছে। বহিষ্কারের খবর নিয়ে পাল্টা মুখও খুলেছেন তিনি। তাঁর দাবি, আখড়ার সাধুরা তাঁর জনপ্রিয়তা সহ্য করতে না পেরে, তাঁর বিরুদ্ধে গুজব ছড়াচ্ছে।

    অভয় (IITian Baba) আদৌ সাধু নন, ভবঘুরে দাবি জুনা আখড়ার সদস্যর

    জানা গিয়েছে, অভয় সিংয়ের (IITian Baba) জুনা আখড়ার শিবির ও তার আশপাশে প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। কিন্তু কেন বহিষ্কার? অভিযোগ, তিনি তাঁর গুরু মহন্ত সোমেশ্বর পুরীর বিরুদ্ধে অশালীন ভাষা ব্যবহার করেছেন। আর ঠিক এই কারণে জুনা আখড়ার এক সদস্য জানিয়েছেন, অভয় সিং আদৌ তাঁদের সঙ্গে যুক্তই ছিলেন না। সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমে ওই সদস্য বলেন, ‘‘অভয় আদৌ সাধু নন, ভবঘুরে। টিভিতে যা খুশি বলতেন। তাঁকে বের করে দেওয়া হয়েছে।’’ আরও দাবি করা হয়েছে যে, তিনি (অভয় সিং) কারও শিষ্যও ছিলেন না।

    বহিষ্কারের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন অভয়

    অভয় সিং অবশ্য এই বহিষ্কারের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। সংবাদমাধ্যমে তিনি দাবি করেন, আখড়ার সাধুরা তাঁর বিরুদ্ধে গুজব ছড়াচ্ছে। অভয় (IITian Baba) বলেন, ‘‘ওঁরা মনে করছেন, আমি বিখ্যাত হয়ে গিয়েছি এবং তাঁদের বিরুদ্ধে কিছু ফাঁস করতে পারি। তাই তাঁরা মিথ্যা বলছে। এসব বাজে কথা।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘বিজ্ঞান জীবনের দৈহিক দিকটি ব্যাখ্যা করতে সাহায্য করে, কিন্তু তার গভীর অধ্যয়ন মানুষকে আধ্যাত্মিকতার দিকে নিয়ে যায়। জীবনের সত্যিকারের উপলব্ধি মানুষকে আধ্যাত্মিকতার কাছাকাছি নিয়ে আসে।’’

    শৈশবের কথা 

    দিনকয়েক আগে অভয় সিং একটি একান্ত সাক্ষাৎকারে তাঁর শৈশবের কথা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ‘‘আমার পরিবারে মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যা ছিল। আমার বাবা-মার মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া হত। এটি একটি শিশুর মনে গভীর প্রভাব ফেলে। স্কুল থেকে বাড়ি ফিরে আমি ঘুমিয়ে যেতাম, কারণ ঝগড়ার আওয়াজ থেকে পালাতে চাইতাম। মধ্যরাতে উঠতাম, দরজা বন্ধ করে শান্তিতে পড়াশোনা করতাম।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Rape and Murder Case: ‘ক্ষুধার্ত নেকড়ের সামনে ছেড়ে দেওয়া উচিত’! আরজিকর রায়ে খুশি নন শুভেন্দু 

    RG Kar Rape and Murder Case: ‘ক্ষুধার্ত নেকড়ের সামনে ছেড়ে দেওয়া উচিত’! আরজিকর রায়ে খুশি নন শুভেন্দু 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ডের (RG Kar Rape and Murder Case) রায়ে খুশি নন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। যে জঘন্য, নিকৃষ্ট অপরাধ সঞ্জয় রায় করেছে, তাতে তার যাবজ্জীবনের সাজা মোটেই যথেষ্ট নয়। তাকে ‘ক্ষুধার্ত নেকড়ের সামনে ছেড়ে দেওয়া উচিত’ বলে মন্তব্য করলেন শুভেন্দু।

    কী বললেন শুভেন্দু

    সোমবার বিকেলে আরজি কর কাণ্ডের (RG Kar Rape and Murder Case) সাজা ঘোষণা করেন বিচারক অনির্বাণ দাস। আমৃত্যু কারাদণ্ডের আদেশ দেন একমাত্র দোষী সাব্যস্ত সঞ্জয় রায়কে। এই রায় নিয়ে সরাসরি কোনও মন্তব্য করতে চাননি রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তবে তিনি তাঁর ব্যক্তিগত মতামত দিয়েছেন। শুভেন্দু এদিন বলেন, ‘৩০টা পয়েন্ট বলেছে। যাতে আরও অনেকের জড়িত থাকার সম্ভাবনা আছে। সিবিআই চার্জশিটে এটা ওপেন রেখেছে। কিন্তু কথা সেটা নয়, কথা হল, যে বিচারকের হাতে যে ক্ষমতা ছিল, তাতে তিনি সর্বোচ্চ সাজার চার্জ ফ্রেম করেছিলেন শনিবার। তাঁর হাতে দুটো অপশন ছিল। এক, তিনি যাবজ্জীবন দিতে পারতেন, অথবা মৃত্যুদণ্ড।’

    আরও পড়ুন: প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ায় অভিনন্দন, জয়শঙ্করের হাত দিয়ে বন্ধু ট্রাম্পকে চিঠি মোদির

    পরিবারের সঙ্গে আছি

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) আরও বলেন, ‘বিচারক আমৃত্যু কারাদণ্ড দিয়েছেন, সেটা তাঁর এক্তিয়ার। সেটা নিয়ে আমি প্রশ্ন করছি না। কিন্তু আমি বলতে চাই, সমাজ, জনগণ, পরিবার কেউ এই রায়ে খুশি নয়। আমি নিজে খুশি নই এই রায়ে। এদের জীবজন্তুর সঙ্গে তুলনা করাও মুশকিল। এদের ক্ষুধার্ত নেকড়ের সামনে ছেড়ে দেওয়া উচিত।’ সবশেষে তিনি বলেন, ‘পরিবার উচ্চ আদালতে যাবে, আমরা সঙ্গে আছি।’ সংবাদ সংস্থা এএনআইকে বিজেপি নেতা সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘কোর্টের নির্দেশের ওপর আমরা কিছু বলতে পারি না। আমরা চাইছিলাম সর্বোচ্চ শাস্তি হোক। তবে সেই শাস্তি হয়নি। কোর্টের রায় সম্পর্কে আমি কিছু বলতে পারব না। ক্ষতিপূরণ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “টাকায় কী হবে! বাংলার মানুষ বিশ্বাস করেন না যে সঞ্জয় রায় একলা ছিলেন। কোর্টের রায় সম্পর্কে আমি কিছু বলব না। তবে মনে হয় আরও তদন্তের প্রয়োজন। এই ঘটনায় প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কারা জড়িত সেটা প্রকাশ্য়ে আসুক।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: রাজ্যে রোহিঙ্গাদের বসতি স্থাপনে মদত দিচ্ছে তৃণমূল, বিস্ফোরক অভিযোগ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: রাজ্যে রোহিঙ্গাদের বসতি স্থাপনে মদত দিচ্ছে তৃণমূল, বিস্ফোরক অভিযোগ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) বিস্ফোরক অভিযোগ। উত্তর কলকাতা এবং সল্টলেকে রোহিঙ্গাদের বসতি স্থাপনের মদত দিচ্ছে শাসক দল। এমনই অভিযোগ বিজেপির রাজ্য় সভাপতির । তিনি আরও বলেন, ‘‘এই বসতি স্থাপনের প্রত্যক্ষ মদত রয়েছে তৃণমূল নেতাদের। শুধু তাই নয়, যদি কোনও ব্যক্তি রোহিঙ্গাদের (Rohingya) বসতি স্থাপনের ছবি তুলতে যায় তাহলে তাদের ওপরে আক্রমণও করা হচ্ছে।’’

    তোপ দেগেছেন রাজ্যে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী

    এই ইস্যুতে তোপ দেগেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও। তিনি রবিবারই সাংবাদমাধ্যমকে বলেন,  ‘‘সারাদেশে জঙ্গি  সাপ্লাই (Rohingya) করার ঠিকা নিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।’’ সুপ্রিম কোর্ট ও কেন্দ্র সরকারের কাছে বিরোধী দলনেতা সীমান্ত সুরক্ষিত রাখতে আবেদনও জানিয়েছেন। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি অভিনেতা সইফ আলি খানের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। ইতিমধ্যে পুলিশ দুষ্কৃতিকে গ্রেফতার করেছে। সে প্রসঙ্গও উল্লেখ করেন শুভেন্দু এবং বলেন, ‘‘সইফ আলি খানের ওপর হামলাকারীও বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী।’’

    গত মাসেও রোহিঙ্গা ইস্যুতে সোচ্চার হয়েছিলেন বিরোধী দলনেতা

    গত ডিসেম্বের উত্তর ২৪ পরগনায় ঘোজাডাঙা সীমান্তে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন বিরোধী দলনেতা। সেখানেই হিন্দুদের অস্তিত্ব রক্ষার লড়াইয়ে গ্রামে গ্রামে হিন্দু রক্ষা কমিটি তৈরির ডাক দেন শুভেন্দু। তখনও তাঁর মুখে শোনা যায়, মমতা সরকারের রোহিঙ্গা তোষণ। তিনি বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মদতে রাজ্যে ঢুকেছে এক কোটি রোহিঙ্গা। হিন্দুদের অস্তিত্ব সঙ্কটে। তাই হিন্দুদের রক্ষা করতে হলে অবিলম্বে গ্রামে গ্রামে ধর্ম রক্ষা কমিটি গড়তে হবে।” মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তোপ দেগে শুভেন্দু অধিকারী আরও বলেছিলেন, “উনি (মমত বন্দ্যোপাধ্যায়) বুঝতে পারছেন ৩০ শতাংশ নিয়ে ভোট বৈতরণী পার হতে পারবেন না। ৭০ শতাংশ এক হয়ে যাচ্ছে। তাই বিধানসভায় বাংলাদেশের হিন্দুদের পক্ষে কথা বলছেন। অন্যদিকে রাজ্যের মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লা চৌধুরীকে তোপ দেগে শুভেন্দু সেসময় বলেছিলেন, “বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর নির্যাতন হচ্ছে। অথচ ইউনূসের সরকারকে সমর্থন জানাচ্ছেন মমতার মন্ত্রিসভার সদস্য। উনি যদি সত্যিই হিন্দুদের ভালো চান, তাহলে অবিলম্বে মন্ত্রিসভা থেকে সিদ্দিকুল্লাকে বহিষ্কার করুন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share