Tag: Madhyom

Madhyom

  • Panchayat Vote: গণনার দিন ময়নাতে বোমা বিস্ফোরণ! হাত উড়ে গেল বৃদ্ধের

    Panchayat Vote: গণনার দিন ময়নাতে বোমা বিস্ফোরণ! হাত উড়ে গেল বৃদ্ধের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোট (Panchayat Vote) গণনার দিন ময়নার বাকচা গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত গোবরদান গ্রামে বোমা বিস্ফোরণে উড়ে গেল এক ব্যক্তির হাত। ওই ব্যক্তির নাম গুরুপদ ভূঁইয়া (৬৪)। ব্যক্তির পরিবারের সূত্রে জানা গিয়েছে, দুপুরে বাঁশ বাগানে বাঁশ কাটতে গিয়েই এই বিপত্তি। সে সময় বাড়ির অদূরে একটি কাঠ রাখার জায়গায় বিস্ফোরণ ঘটে । তাতে গুরুতর আহত হন ওই ব্যক্তি। গুরুপদর বাম হাতের কব্জি সম্পূর্ণভাবে উড়ে যায়। এছাড়াও কপাল এবং মাথাতে গুরুতর আঘাত লাগে। গুরুতর আহত অবস্থায় ওই ব্যক্তিকে তাম্রলিপ্ত গভর্মেন্ট মেডিক্যাল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ওই ব্যক্তি। পুলিশ এসে প্রায় ৬টি বোমা উদ্ধার করেছে বলে খবর।

    আরও পড়ুন: নন্দীগ্রামে শুভেন্দুর গড়ে গেরুয়া ঝড়, আবির মেখে উচ্ছ্বাস বিজেপি কর্মীদের

    কী বলছে গুরুপদ ভূঁইয়ার ছেলে?

    গুরুপদ ভূঁইয়ার ছেলে এদিন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘‘বাবা বাঁশ কাটতে গিয়েছিল, সেখানেই বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। বাবার বাম হাতের কব্জি পুরো উড়ে গিয়েছে। মাথাতেও আঘাত লেগেছে।’’ যদিও তাঁর বাবা কোনও রকম রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত নন বলে জানিয়েছেন গুরুপদ ভূঁইয়ার ছেলে।

    ভোটের আগে থেকেই সন্ত্রাস চলছে    

    ভোটের (Panchayat Vote) আগে থেকেই তৃণমূলের বিরুদ্ধে লাগামছাড়া সন্ত্রাসের অভিযোগ করে আসছেন বিজেপির নেতা কর্মীরা। ২ মাস আগে ময়নার বিজেপি নেতাকে খুনের অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। সেসময় অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। পঞ্চায়েত ভোটকে কেন্দ্র করে বার বার বিস্ফোরণও হয়েছে পূর্ব মেদিনীপুরের ময়নার বাকচা এলাকায়। মঙ্গলবার গণনার দিনও বোমা বিস্ফোরণ ঘটল সেখানে। বিজেপির অভিযোগ, এলাকার দখল নিতে বার বার ইচ্ছাকৃত ভাবে অশান্তি পাকাচ্ছে শাসকদল। পঞ্চায়েত ভোটের সময় বাকচা-সহ ময়নার নানা জায়গায় অশান্তির খবর মিলেছে। গণনার দিনও তার কোনও ব্যতিক্রম হল না।

    আরও পড়ুুন: প্রেমের ফাঁদ পাতা পাকিস্তানে! বিজ্ঞানীর পর এবার তথ্য পাচার করে ধৃত বিদেশমন্ত্রকের কর্মী

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Safran Jet Engine: ১০০ শতাংশ প্রযুক্তি হস্তান্তরে ভারতেই যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন তৈরির প্রস্তাব ফ্রান্সের

    Safran Jet Engine: ১০০ শতাংশ প্রযুক্তি হস্তান্তরে ভারতেই যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন তৈরির প্রস্তাব ফ্রান্সের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী পরশু অর্থাৎ, ১৩ তারিখ ফ্রান্সে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ১৪ জুলাই, ফরাসি জাতীয় দিবস ‘বাস্তিল দিবস’-এর (Bastille Day) অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন তিনি। ফরাসি রাষ্ট্রপতি এমানুয়েল মাক্রঁর পাশে বসে কুচকাওয়াজ দেখবেন তিনি, যাতে অংশ নিতে চলেছে ভারতীয় বায়ুসেনা ও নৌসেনা। 

    মোদির সফরেই রাফাল-এম যুদ্ধবিমানের চুক্তি?

    ঠিক তার তিনদিন আগে, বড় খবর এল কেন্দ্রীয় সরকারের সূত্রে। সোমবারই জানা গিয়েছিল, এবারের সফরে বড় সামরিক মউ হতে চলেছে ভারত ও ফ্রান্সের মধ্যে। ওই দ্বিপাক্ষিক সমঝোতার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ হতে চলেছে ভারতীয় নৌসেনার জন্য ২৬টি রাফাল-এম যুদ্ধবিমান ও দুটি ফরাসি স্করপিন সাবমেরিন কেনার বিষয়। কেন্দ্রীয় সূত্রের খবর, মোদির এই সফরে যৌথভাবে যুদ্ধবিমানের জেট ইঞ্জিন তৈরির (Safran Jet Engine) করার বিষয়টিরও নিষ্পত্তি হতে পারে। আরও পড়ুন: ফ্রান্স থেকে ফের রাফাল, সাবমেরিন কিনবে ভারত!

    তেজস মার্ক-২ এর জন্য এফ-৪১৪ ইঞ্জিন চুক্তি সম্পন্ন

    দীর্ঘদিন ধরেই, ভবিষ্যতের দেশীয় যুদ্ধবিমানের জন্য উন্নতমানের বিদেশি জেট ইঞ্জিন জোগাড় করার বিষয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছে ভারত। সম্প্রতি, সদ্য মার্কিন সফরের মধ্যেই এরকমই একটি চুক্তি সম্পন্ন করেছে দেশীয় যুদ্ধবিমান প্রস্তুতকারী সংস্থা হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেডের কর্তারা। চুক্তি মোতাবেক, মার্কিন জেনারেল ইলেকট্রিকের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে এদেশেই তৈরি করা হবে অত্যাধুনিক জিই-এফ৪১৪ ইঞ্জিন। এই ইঞ্জিন মূলত ভারতীয় বায়ুসেনার জন্য তৈরি হতে চলা তেজস মার্ক-২ যুদ্ধবিমানে ব্যবহার করা হবে। আরও পড়ুন: সামরিক শক্তিকে মজবুত করতে বিশেষ ফাইটার ইঞ্জিন তৈরি হবে ভারতেই

    অ্যমকা ও টিইডিবিএফ-এর জন্য শক্তিশালী ইঞ্জিনের খোঁজ

    তবে, তেজস-এর পাশাপাশি, পরবর্তী প্রজন্মের যুদ্ধবিমান তৈরির কাজও এগিয়ে চলেছে ভারতে। এই যুদ্ধবিমান হল অ্যাডভান্সড মাল্টি-রোল কমব্যাট এয়ারক্র্যাফট বা সংক্ষেপে অ্যামকা। একইসঙ্গে তৈরি করা হচ্ছে, নৌসেনার জন্য আরেকটি অধিক-শক্তিশালী ও অত্যাধুনিক বিমানবাহী রণতরী থেকে উড়তে সক্ষম যুদ্ধবিমান যার নাম রাখা হয়েছে টুইন ইঞ্জিন ডেক-বেসড ফাইটার বা সংক্ষেপে টিইডিবিএফ (Jet Engine For AMCA)। ভারত চাইছে এই দুই যুদ্ধবিমানে জিই-এফ৪১৪ ইঞ্জিনের চেয়েও আরও শক্তিশালী ইঞ্জিন ব্যবহার করতে। সেই তালিকায় দুটি ইঞ্জিন বাছাই করা হয়েছিল। একটি ফরাসি সাফরান ইঞ্জিন ও দ্বিতীয়টি ইংল্যান্ডের রোলস-রয়েস। এখন কেন্দ্রীয় সূত্রের খবর, রোলস-রয়েসকে টপকে ফরাসি সাফরানকেই (Safran Jet Engine) হয়ত বাছতে চলেছে কেন্দ্র। 

    ১০০ শতাংশ প্রযুক্তি হস্তান্তর!

    সূত্রের খবর, ফরাসি প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম প্রস্তুতকারী সংস্থা সাফরান-এর তৈরি ইঞ্জিনটি (Jet Engine For AMCA) ১১০ কেএন (কিলো নিউটন) থ্রাস্ট উৎপন্ন করতে সক্ষম। যা ভারী যুদ্ধবিমানকে অতি সহজেই প্রয়োজনীয় গতি ও ক্ষমতা দিতে পারবে। তবে, এই ইঞ্জিনকে বাছার এটাই একমাত্র কারণ নয়। জানা যাচ্ছে, ফরাসি সংস্থাটি ভারতকে কোনও গোপনীয়তা ছাড়া ১০০ শতাংশ প্রযুক্তি হস্তান্তরের মাধ্যমে এই ইঞ্জিন দিতে রাজি। সম্প্রতি, সাফরানকে এই মর্মে অনুমতি দিয়েছে মাক্রঁ সরকার। যার পরই, সাফরানের তরফে, ভারতকে এই নিয়ে একটি প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। 

    ভারতে তৈরি হবে সাফরানের নতুন ইঞ্জিন

    সূত্রের খবর, ফরাসি সংস্থার থেকে যে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে তা অস্বীকার করা অত্যন্ত কঠিন। জানা যাচ্ছে, ভারতের জন্য একেবারে সম্পূর্ণ নতুন ডিজাইনের ইঞ্জিন (Safran Jet Engine) ছাড়াও তৈরি করার যাবতীয় নতুন উপাদান, নতুন পরিকাঠামো দেওয়া হবে। সঙ্গে থাকবে যন্ত্রপাতির পূর্ণ ভান্ডার। সর্বোপরি, গোটাটাই তৈরি হবে ভারতে। যা নরেন্দ্র মোদির ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ নীতির সঙ্গে সাজুয্য। এক কথায়, এই নতুন ইঞ্জিনটি শুধুমাত্র ভারতেই তৈরি হবে। ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’ ট্যাগ নিয়ে বাজারে আসবে। 

    ভারতে বড় বিনিয়োগে রাজি সাফরান

    কেন্দ্রীয় সূত্রের খবর, অ্যামকা ও টিইডিবিএফ-এর জন্য ফরাসি সাফরান ইঞ্জিন (Jet Engine For AMCA) ব্যবহার করতে উৎসাহী ভারত। এর পাশাপাশি, সাফরান বর্তমানে ১২৫ কেএন ইঞ্জিন নিয়ে গবেষণা চালাচ্ছে। ভবিষ্যতে, সেই ইঞ্জিনও ব্যবহার করার ক্ষেত্রেও দুদেশের মধ্যে চুক্তি হতে পারে। ইতিমধ্যেই, হায়দরাবাদে সাফরানের একটি কারখানা গড়ে উঠছে। সেখানে এয়ারবাস এ৩২০ ও বোয়িং ৭৩৭ যাত্রীবিমানে ব্যবহৃত লিপ ইঞ্জিনের রক্ষণাবেক্ষণ ও মেরামতির কাজ হবে। এছাড়াও, ভারতে গ্যাস টার্বাইন তৈরির একটি কারখানা গড়ছে সাফরান। 

    যদিও এই প্রস্তাবের বিষয়ে ভারতের তরফে এখনও কিছু জানানো হয়নি। ডিআরডিও প্রধান সমীর ভি কামাত সম্প্রতি প্যারিসের সাফরানের কারখানায় গিয়েছিলেন। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হওয়া প্যারিস এয়ার শো-তেও হাজির ছিলেন তিনি। এই প্রস্তাবটি বিষয়টি এখনও প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের আলোচনার অধীনে রয়েছে। কেন্দ্রীয় সূত্রের খবর, চুক্তি হওয়ার পর, এই ইঞ্জিনকে হাতে পেতে অন্তত ১০ বছর লাগবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Chandrayaan 3: ‘ব্যর্থতা-ভিত্তিক পদ্ধতি’-তেই সফল হবে চন্দ্রযান ৩! দাবি ইসরো প্রধানের, বিষয়টা কী?

    Chandrayaan 3: ‘ব্যর্থতা-ভিত্তিক পদ্ধতি’-তেই সফল হবে চন্দ্রযান ৩! দাবি ইসরো প্রধানের, বিষয়টা কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ব্যর্থতার থেকে শিক্ষা নিয়েই চন্দ্রযান-৩-এর (Chandrayaan 3) নকশা নির্মিত হয়েছে”, সোমবার এমনই দাবি করলেন ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা তথা ইসরো প্রধান এস সোমনাথ। আসলে, চন্দ্রযান-২-এর ব্যর্থতা ভুলে, সেখান থেকে শিক্ষা নিয়েই চন্দ্রযান ৩-এর ইতিহাস লিখতে চাইছে দেশের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা। ১৪ জুলাই শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে যাত্রা শুরু করবে চন্দ্রযান-৩ (Chandrayaan 3)। ইসরো প্রধান জানিয়েছেন, চন্দ্রযান ৩-এর নকশা তৈরি করা হয়েছে ব্যর্থতাকে ভিত্তি করেই। 

    ‘ব্যর্থতা-ভিত্তিক পদ্ধতি’ ঠিক কী?

    সাধারণত, অধিকাংশ মিশনের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় ‘সাফল্য-ভিত্তিক নকশা’। যা চন্দ্রযান ২-এর সময়ও করা হয়েছিল। এই নকশার ভিত্তি হল সাফল্য। অর্থাৎ, কোন কোন প্রক্রিয়া ঠিক কাজ করলে, সফল হতে পারে একটি গোটা মিশন। অন্যদিকে, ব্যর্থতা-ভিক্তিক নকশা উল্টো পথে হাঁটে। এখানে দেখা হয়, কোন কোন প্রক্রিয়া ঠিক কাজ না করলে, ব্যর্থ হতে পারে মিশন। এবার সেই ভুলগুলো শুধরানোর জন্য কী কী করা প্রয়োজন, যাতে ব্যর্থতার মুখ না দেখতে হয়। এই পদ্ধতিতে ব্যর্থতার যাবতীয় সম্ভাব্য কারণগুলো পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে খতিয়ে দেখা হয়। এইভাবে একেবারে চূড়ান্ত প্রস্তুতি সারা হয়। 

    ইসরো প্রধানের যুক্তি

    ইসরো প্রধান এস সোমনাথ বলেন, “খুব সংক্ষেপে বলতে গেলে বলা যায় চন্দ্রযান-২ খুব কম পরিমাণেই আলোর তীব্রতা সহ্য করতে সক্ষম ছিল। আঘাত সইবার ক্ষমতাও ছিল কম। আমরা বিষয়টিকে মাথায় রেখে চন্দ্রযান-৩-কে তৈরি করেছি। চন্দ্রযান-২-এর নকশায় কী কী ভুল ছিল সেগুলিকে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। ভুলগুলি শুধরে নিয়ে আমরা চন্দ্রযান-৩-এর (Chandrayaan 3) নকশা প্রস্তুত করেছি। কী কারণে আমাদের আগের অভিযান ব্যর্থ হয়েছিল সেই বিষয় অনুসন্ধান চালানো হয়েছে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে। সেই ভুল থেকে শিক্ষা নিয়েই এবারে কীভাবে চন্দ্রযান-৩-কে রক্ষা করা যায় তার উপায়গুলো খুঁজে বার করা হয়েছে।” চাঁদের মাটিতে সফট ল্যান্ডিং করে রোভারকে স্থাপন করে গবেষণার কাজ চালাবে চন্দ্রযান-৩। লঞ্চ ভেহিকেল মার্ক-৩-এর সাহায্যে উৎক্ষেপিত হবে চন্দ্রযান-৩। চন্দ্রযান-৩-এ থাকছে প্রোপালশান, ল্যান্ডার, রোভার। ১৪ জুলাই দুপুর ২টো বেজে ৩৫ মিনিট নাগাদ উৎক্ষেপণ করা হবে চন্দ্রযান-৩-কে। আশা করা হচ্ছে চাঁদের বুকে সেটি অবতরণ করবে ২৩ থেকে ২৪ অগাস্টের মধ্যে। 

    আরও পড়ুন: ‘চন্দ্রযান-৩’ প্রকল্পে এখনও পর্যন্ত খরচ হয়েছে কত? আগের থেকে তফাৎ কোথায়?

    চন্দ্রযান-৩ নিয়ে আশা

    চন্দ্রযান-৩ (Chandrayaan 3) মিশন সফল হলেই চন্দ্রপৃষ্ঠে মহাকাশযান অবতরণকারীদের তালিকায় চতুর্থ দেশ হিসেবে নাম তুলবে ভারত। জানিয়েছেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং। তাঁর কথায়, “চন্দ্রযান-২ অভিযান ব্যর্থ হওয়ার পর চন্দ্রযান-৩ পরবর্তী চেষ্টা। চন্দ্রযান-৩ মিশনের উদ্দেশ্যে চন্দ্রপৃষ্ঠে সফট ল্যান্ড করে রোভারকে স্থাপন করার ক্ষমতাকে বিশ্বের সামনে তুলে ধরা। চাঁদের কক্ষপথে যাতে নির্বিঘ্নে প্রবেশ করতে পারে সেভাবেই মহাকাশযানটিকে তৈরি করা হয়েছে। চাঁদের মাটিতে সফলভাবে অবতরণের পর চন্দ্রযান-৩-এর ছয় চাকা বিশিষ্ট রোভারটি কাজ করা শুরু করবে। ১৪ দিন (পৃথিবীর ১৪ দিন চাঁদের ১ দিনের সমান) ধরে চাঁদের মাটিতে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাবে। রোভারে থাকা একাধিক ক্য়ামেরার মাধ্যমে হাতে আসবে চন্দ্রপৃষ্ঠের ছবি।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Nepal Helicopter Crash: নেপালে ভয়াবহ কপ্টার দুর্ঘটনা! নিহত ৫ বিদেশি পর্যটক সহ ৬

    Nepal Helicopter Crash: নেপালে ভয়াবহ কপ্টার দুর্ঘটনা! নিহত ৫ বিদেশি পর্যটক সহ ৬

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নেপালে একটি হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় (Nepal Helicopter Crash) পাঁচ পর্যটকের মৃত্যুর খবর মিলেছে। দুর্ঘটনাটি ঘটেছে মাউন্ট এভারেস্টের কাছেই। নিঁখোজ হওয়ার তিন ঘণ্টার মাথায় ৬টি মৃতদেহ এবং কপ্টারটির ধ্বংসাবশেষ উদ্ধার করা গিয়েছে। জানা গিয়েছে, প্রাইভেট চপারটিতে সওয়ার ছিলেন চালক ছাড়া মেক্সিকোর ৫ পর্যটক। দুর্ঘটনাটি ঘটেছে পার্বত্য উপত্যকা সোলুকুম্ভুর লামজুরাতে।

    সকাল ১০:০৪ মিনিটে ওড়ে কপ্টারটি (Nepal Helicopter Crash)

    কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আধিকারিক জ্ঞানেন্দ্র ভুল বলেন, ‘‘ সকাল ১০টা ০৪ মিনিটে হেলিকপ্টারটি রওনা হয় এরপর ১০:১২ নাগাদ সমস্ত যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ’’ মনে করা হচ্ছে হেলিকপ্টারটি একটি গাছের সঙ্গে ধাক্কা খায়, পরবর্তীকালে একটি অন্য চপার পাঠানো হয় কিন্তু তাও ফিরে আসে খারাপ আবহাওয়ার কারণে। দুর্ঘটনাস্থলের স্থানীয় মানুষজন প্রশাসনকে জানিয়েছে, তারা একটি বিকট বিস্ফোরণের আওয়াজ শুনতে পায় দুর্ঘটনার সময়। সেদেশের উড়ান প্রশাসন জানিয়েছে, দুর্ঘটনার প্রকৃত কারণ অনুসন্ধান করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: তোলা হল কেন্দ্রীয় বাহিনী, জ্ঞান হারালেন বিজেপি সাংসদ, শান্তিপুরে গণনা বন্ধ

    চলতি বছরের জানুয়ারিতেই ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনায় ৭২ যাত্রী নিহত হন

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরের জানুয়ারি মাসেই নেপালে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনার ঘটনা ঘটে। ইয়েতি এয়ারলাইন্সের একটি যাত্রীবাহী বিমানের দুর্ঘটনায় ক্রু সমেত বিমানের ৭২ জন যাত্রীরই মৃত্যু হয়েছিল। কাঠমান্ডু বিমানবন্দরের তথ্য অনুযায়ী, বিমানে মোট ৫৩ জন নেপালি, ৫ জন ভারতীয়, ৮ জন রাশিয়ান, ১ আইরিশ, ২ জন কোরিয়ান এবং ১ জন করে আর্জেন্টাইন এবং ফরাসি নাগরিক ছিলেন। এর আগে ২০২২ সালেও নেপালে বিমান দুর্ঘটনা ঘটেছিল। মে মাসে একটি বিমান মুসতাং জেলার একটি পার্বত্য এলাকায় ভেঙে পড়ে। ঘটনায় মোট ২২ জনের মৃত্যু হয়েছিল। ফের কপ্টার দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল ৫ জনের। অপ্রশিক্ষিত চালক এবং পুরনো পরিকাঠামোর কারণেই বারবার দুর্ঘটনা ঘটছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

    আরও পড়ুন: বাংলায় গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক হত্যা! রাহুল গান্ধী চুপ কেন? প্রশ্ন সম্বিত পাত্রের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Himanta Biswa Sarma: পঞ্চায়েতে সন্ত্রাস! কোচবিহারের মানুষ আশ্রয় নিয়েছে অসমে, দাবি হিমন্তের

    Himanta Biswa Sarma: পঞ্চায়েতে সন্ত্রাস! কোচবিহারের মানুষ আশ্রয় নিয়েছে অসমে, দাবি হিমন্তের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে থেকেই হিংসা ও অশান্তির (Panchayat election chaos) ঘটনা লেগেই ছিল কোচবিহারে (Cooch Behar)। ভোটের দিন কোচবিহার জেলায় বুথের মধ্যেই খুন হয়েছেন স্থানীয় যুবক। এরপরই নাকি ভয়ে বহু মানুষ অসমে পৌঁছে গিয়েছেন। এমনই দাবি করেছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himanta Biswa Sarma)। 

    ট্যুইটবার্তা হিমন্তের

    হিমন্ত বলেছেন, “পশ্চিমবঙ্গে পঞ্চায়েত ভোটে সন্ত্রাসের জন্য প্রাণের ভয়ে গতকাল ১৩৩ জন অসমের ধুবরি জেলায় আশ্রয় নিয়েছেন। আমরা তাঁদের ত্রাণশিবিরে রাখার ব্যবস্থা করেছি। খাবার ওষুধ ইত্যাদি দেওয়া হয়েছে।” ধুবরির পুলিশ সুপার জানিয়েছেন, ঝাপুসাবারির রণপাগলি এমভি স্কুলে ১৩৩ জনকে রাখা হয়েছে। তাঁদের নিরাপত্তার ব্যাপারে আশ্বস্ত করেছে পুলিশ।

    ২০২৩ সালে পশ্চিমবঙ্গে পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিন ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই তীব্র অশান্তিতে বিধ্বস্ত বাংলা। একের পর এক রাজনৈতিক হিংসা, মারামারি, কাটাকাটি, বাড়িঘর ভাঙচুরের ঘটনায় প্রত্যেক জেলায় জেলায় ছড়িয়েছিল আতঙ্ক। বাংলার প্রধান বিরোধী দল বিজেপির কর্মী সমর্থকরাও ব্যাপকভাবে এই হিংসার শিকার হয়েছিলেন। তাঁদেরকেই আশ্রয় দিয়েছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: তোলা হল কেন্দ্রীয় বাহিনী, জ্ঞান হারালেন বিজেপি সাংসদ, শান্তিপুরে গণনা বন্ধ

    ট্যুইটবার্তা শুভেন্দুর

    বিজেপি সমর্থকদের এই সহায়তা দেওয়ার জন্য পশ্চিমবঙ্গ থেকে হিমন্ত বিশ্বশর্মাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী।

    তিনি ট্যুইট বার্তায় বলেছেন, “আমি অসমের মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মাকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। পশ্চিমবঙ্গের অত্যাচারিত বিরোধী দল কর্মকর্তাদের ত্রাণ প্রদানের জন্য, বিশেষ করে বিজেপির যে সমর্থকরা, যাঁরা বারবার নির্বাচন সংক্রান্ত সহিংসতার শিকার হন এবং অসম রাজ্যের কাছাকাছি থাকার কারণে, তাঁরা নিজেদের পরিবারের সাথে সেই রাজ্যে পাড়ি দেওয়া নিরাপদ বলে মনে করেন, তাঁদের নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ। দয়া করে আমার কৃতজ্ঞতা গ্রহণ করুন।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Election 2023: বাংলায় গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক হত্যা! রাহুল গান্ধী চুপ কেন? প্রশ্ন সম্বিত পাত্রের

    Panchayat Election 2023: বাংলায় গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক হত্যা! রাহুল গান্ধী চুপ কেন? প্রশ্ন সম্বিত পাত্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্র সমর্থিত প্রাতিষ্ঠানিক উপায়ে গণতন্ত্রের হত্যা করা হল। পশ্চিমবঙ্গের পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Election 2023) হিংসা সম্পর্কে মন্তব্য করলেন বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র সম্বিত পাত্র। তৃণমূল কংগ্রেস সরকারের অধীনে বাংলায় উত্তরোত্তর হিংসা বাড়ছে বলে অভিযোগ করেছেন। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়কে ‘নির্মম বন্দ্যোপাধ্যায়’ বলে কটাক্ষ করেছেন। 

    বিরোধী দলগুলিকে প্রশ্ন

    পশ্চিমবঙ্গে পঞ্চায়েত নির্বাচনের (Panchayat Election 2023) ভোটগ্রহণ ও ভোটগণনাকে কেন্দ্র করে বেলাগাম হিংসা নিয়ে মঙ্গলবার দিল্লিতে সাংবাদিক বৈঠক করে বিজেপি। সেখানেই বাংলার হিংসার বিষয়ে নীরব থাকার জন্য দেশের অন্যান্য বিরোধী দলগুলিকেও একহাত নিয়েছেন সম্বিত পাত্র। তিনি প্রশ্ন ছোড়েন, “রাহুল গান্ধীর ‘মহব্বত কা দুকান’ কোথায় গেল? বাংলার নির্বাচনে হিংসা নিয়ে রাহুল গান্ধী নিশ্চুপ কেন?” সম্বিত পাত্র দাবি করেন, আসলে রাহুল গান্ধী যে কোনও উপায়ে প্রধানমন্ত্রীর চেয়ারে বসতে চান। তাই কংগ্রেস কর্মীদের হত্যার পরও, তিনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে হাত মেলাতে দ্বিধা করবেন না। তাই তিনি তৃণমূল কংগ্রেসের এই হিংসা দেখেও না দেখার ভান করছেন, চুপ করে আছেন। সম্বিত বলেন, “বাংলার গণতন্ত্র রক্তস্নাত। এখানে ভোট হলে মানুষের প্রাণ চলে যায়। এখানে নিয়ম কানুনের কোনও বালাই নেই।”

    আরও পড়ুন: তোলা হল কেন্দ্রীয় বাহিনী, জ্ঞান হারালেন বিজেপি সাংসদ, শান্তিপুরে গণনা বন্ধ

    গণতন্ত্র রক্তস্নাত

    এদিন সম্বিত পাত্র বলেন, ‘ভোটকে (Panchayat Election 2023) কেন্দ্র করে মানুষের মৃত্যুমিছিলের তালিকা দেখলে বোঝা যায় বাংলায় গণতন্ত্র কী ভাাবে দিনে দিনে রসাতলে গিয়েছে। এখনো পর্যন্ত পঞ্চায়েত ভোটকে কেন্দ্র করে ৪৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। লোকের মুখে মুখে ফিরছে বোমা, গুলি, রিগিং ও ছাপ্পা শব্দগুলি। বিরোধী দলের একের পর এক সমর্থকের মৃত্যু হচ্ছে। এমনকী যারা রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত নন এমন মানুষেরও প্রাণ গিয়েছে। আর নির্মম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সব চোখ বুজে দেখছেন। এই কি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মা – মাটি – মানুষ’? শুধুমাত্র বিজেপি কর্মীদের হত্যা করা হয়েছে এমনটা নয়। নিহতদের মধ্যে সিপিএম, কংগ্রেসের কর্মীরাও আছেন। প্রাণ গিয়েছে সাধারণ মানুষের। যারা শুধুমাত্র ভোট দেওয়ার জন্য রাজ্যে এসেছিলেন। শুধুমাত্র তৃণমূলকে ভোট না দেওয়ায় কারণে তাঁদের হত্যা করা হয়েছে। তিনি আরও জানিয়েছেন, বাংলার হিংসা নিয়ে তথ্য-প্রমাণের উপর ভিত্তি করে রিপোট তৈরি করবে বিজেপি। এনআইএ ও সিবিআই তদন্তের বিষয়েও বিবেচনা করা হবে বলে জানান তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Most Powerful Military 2023: বিশ্বে সবচেয়ে শক্তিশালী মার্কিন সেনা! জানেন ভারতের স্থান?

    Most Powerful Military 2023: বিশ্বে সবচেয়ে শক্তিশালী মার্কিন সেনা! জানেন ভারতের স্থান?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামরিক শক্তির দিক থেকে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী দেশের (Most Powerful Military 2023) তকমা পেয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে থেকে আমেরিকার ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলছে রাশিয়া ও চিন। গত বছরের সঙ্গে তুলনায় তালিকায় স্থান অপরিবর্তিত রইল এই তিন দেশের। প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত ব়্যাঙ্কিংয়ে স্থান অপরিবর্তিত রয়েছে ভারতেরও। গত বছরের মতো এবারও চতুর্থ স্থানে রয়েছে নয়াদিল্লি।

    ব়্যাঙ্কিংয়ে কে কোথায়

    বর্তমানে বিশ্বের প্রায় সবকটি দেশই সামরিক শক্তি (Military Strength) বাড়াতে তৎপর। বলা যায়, কোন দেশ সামরিক শক্তিতে কতটা শক্তিশালী (Most Powerful Military 2023), সে ব্যাপারে ভিতরে-ভিতরে প্রতিযোগিতাও শুরু হয়েছে। সাধারণভাবে যে দেশের পারমাণবিক শক্তি যত বেশি, সেই দেশ সামরিক দিক থেকে ততটা শক্তিশালী বলে মনে করা হয়। পাশাপাশি স্থল, জল ও নৌ বাহিনীর শক্তিও তুলনীয়। প্রতি বছর এই সংক্রান্ত তালিকা প্রকাশ করা হয়। গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার (GFP) অন্তত ৬০টি বিষয়ের উপর ভিত্তি করে সামরিক শক্তির ব়্যাঙ্কিং দেয়। চলতি বছরে ১৪৫টি দেশের প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত ব়্যাঙ্কিংয়ের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।

    চিন ও পাকিস্তানকে রুখতে গত কয়েক বছর ধরে সামরিক শক্তি বাড়িয়ে চলেছে ভারত। ফলে আগামী দিনে চিনকে পিছনে ফেলে তৃতীয় স্থানে উঠে আসতে পারে ভারত, বলে দাবি প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের। সামরিক শক্তির দিক থেকে গত বছর অষ্টম স্থানে ছিল ব্রিটেন। এবার পঞ্চম স্থানে উঠে এসেছে এই দেশ।

    আরও পড়ুন: ফ্রান্স থেকে ফের রাফাল, সাবমেরিন কিনবে ভারত!

    অন্যদিকে ব়্যাঙ্কিং (Most Powerful Military 2023) খারাপ হয়েছে জাপান ও ফ্রান্সের। গত বছরের তালিকায় পঞ্চম স্থানে ছিল জাপান। এবার তিন ধাপ নেমে অষ্টম স্থানে চলে এসেছে প্রশান্ত মহাসাগরের এই দ্বীপরাষ্ট্র। সপ্তম থেকে নবম স্থানে নেমেছে ফ্রান্সও। প্রথম দশে জায়গা পেয়েছে পাকিস্তানও। সপ্তম স্থানে রয়েছে পাকিস্তান। পাশাপাশি কম শক্তিশালী ১০টি দেশর তালিকাও প্রকাশিত হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ভুটানের নাম। হিমালয়ের কোলের দেশটি ছাড়াও তালিকায় জায়গা পেয়েছে সোমালিয়া, মলডোভা, সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক ও আইসল্যান্ড।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • CV Ananda Bose: ‘রাজনৈতিক কন্ট্রোলরুম করে দুষ্কৃতীদের নিয়ন্ত্রণ’ ব্যবস্থা নেওয়ার বার্তা রাজ্যপালের

    CV Ananda Bose: ‘রাজনৈতিক কন্ট্রোলরুম করে দুষ্কৃতীদের নিয়ন্ত্রণ’ ব্যবস্থা নেওয়ার বার্তা রাজ্যপালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লি থেকে ফিরে ফের একবার রাজনৈতিক সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সরব হলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)। মঙ্গলবার সকালে কলকাতা বিমানবন্দরে নামেন তিনি। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে  তিনি বলেন, ‘বাড়তে থাকা সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াই চলবে। যারা সন্ত্রাসের পিছনে দায়ী তারা রেহাই পাবেন না। আইন যারা ভাঙছেন, তাদের বিরুদ্ধে সব সংস্থাকে মাঠে নামতে হবে।’ আজ, সারা রাজ্যে চলছে পঞ্চায়েত ভোট (Elections) গণনা। দিল্লি থেকে ফিরেই সোজা ভাঙড়ে পৌঁছলেন রাজ্য়পাল। 

    কড়া ব্যবস্থা গ্রহণের বার্তা

    ইতিমধ্যেই বাংলায় পঞ্চায়েত নির্বাচেন রাজনৈতিক হিংসার কথা রিপোর্ট আকারে নর্থব্লকে পৌঁছে দিয়েছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর সঙ্গে বৈঠক করেছেন। সূত্রের দাবি, বাংলার ভোট হিংসা নিয়ে রিপোর্ট জমা দিয়েছেন তিনি। রাষ্ট্রপতির সঙ্গেও সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন রাজ্যপাল। দীর্ঘ বৈঠক করেছেন CRPF-সিআরপিএফ এর ডিজি র সঙ্গে। এদিন রাজ্যপাল বলেন, “আজকে দস্যুরাই একদিন ত্রাতা হয়ে উঠতে পারে। যেভাবে রত্নাকর একদিন বাল্মিকী হয়ে উঠেছিলেন।”

    আরও পড়ুন: দিল্লি থেকে ফিরে আজ ভোট গণনার দিনেও জেলায় জেলায় রাজ্যপাল

    মঙ্গলবার গণনা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিভিন্ন অঞ্চলে যাচ্ছেন রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান। ক্যানিং, ভাঙড় সহ একাধিক জায়গায় গিয়ে পঞ্চায়েতের ভোট গণনা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখছেন তিনি। দিল্লি থেকে ফিরেই বেড়িয়ে পড়েছেন তিনি। সরজমিনে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে একাধিক এলাকায় ঘুরছেন তিনি। সকালেই বিমান বন্দর থেকে সোজা চলে যান ঘটকপুর বাজারে। সেখান থেকে ভাঙড়ের বিজয়গঞ্জ বাজারে। এদিন রাজ্যপাল (CV Ananda Bose) বলেন, ‘কন্ট্রোলরুমে বসে যাঁরা মাঠে ময়দানে গুণ্ডাদের নিয়ন্ত্রণ করছে, তাদের বিরুদ্ধে আমরা কড়া ব্যবস্থা নেব। কড়া পদক্ষেপ করা ছাড়া অন্য কোনও উপায় নেই, কারণ এই সন্ত্রাস ভবিষ্যত প্রজন্মকে ক্ষতিগ্রস্থ করছে। আগামী প্রজন্মের জন্য রাজ্যকে সুরক্ষিত করতে আমরা বন্ধ পরিকর এবং আমরা তা করব।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • CV Ananda Bose: দিল্লি থেকে ফিরে আজ ভোট গণনার দিনেও জেলায় জেলায় রাজ্যপাল

    CV Ananda Bose: দিল্লি থেকে ফিরে আজ ভোট গণনার দিনেও জেলায় জেলায় রাজ্যপাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচনের (PANCHAYAT ELECTION 2023) দিনের মতোই আজ, মঙ্গলবার ভোট গণনার সময়েও জেলায় জেলায় ঘুরবেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)। রাজভবন সূত্রে খবর, দিল্লিতে শাহি-সাক্ষাত সেরে ফেরার পর আজ তিনি জেলা পরিদর্শনে বেরোবেন। কোন কোন জেলায় যাবেন তা এখনও অবধি জানা যায়নি। তবে প্রথমে তিনি দক্ষিণ ২৪ পরগনায় যেতে পারেন বলে খবর।

    রাজপথে রাজ্যপাল

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহর (Amit Shah) সঙ্গে দেখা করতে নয়াদিল্লিতে গিয়েছিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। শনিবার পঞ্চায়েত ভোটে হিংসা কবলিত এলাকা ঘুরে দেখেছিলেন রাজ্যপাল। তার পর রবিবার সন্ধেয় দিল্লির উদ্দেশে রওনা হন। বাংলার পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে রিপোর্ট দিতেই তাঁর দিল্লি সফর বলে অনুমান। সোমবার দিল্লিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে সাক্ষাৎ পর্ব শেষে রাজ্যপাল বলেন, ‘‘ভোরের ঠিক আগের মুহূর্তটাই সবচেয়ে অন্ধকার সময়। তবে, এই অন্ধকার টানেলের শেষ প্রান্তে আলো থাকবে।’’ শাহের সঙ্গে বৈঠক সেরে বেরিয়ে রাজ্যপাল আরও বলেন, ‘‘কনকনে শীত যদি এসেই থাকে, তবে বুঝতে হবে বসন্ত খুব বেশি দূরে নেই। আগামী দিন ভাল হবে।’’ সাংবাদিকরা রাজ্যপালকে প্রশ্ন করেছিলেন, তিনি কি বাংলায় সংবিধানের ৩৫৫ ধারা প্রয়োগের সুপারিশ করবেন। সেই প্রশ্নের কোনও জবাব রাজ্যপাল দেননি। 

    আরও পড়ুন: আজ পঞ্চায়েতের ভোট গণনা, নজরে কমিশনের ভূমিকা!

    ভোটগণনার দিনেও সতর্ক

    ইতিমধ্যেই রাজ্যে ৩৩৯ কেন্দ্রে পঞ্চায়েত ভোট গণনা শুরু হয়েছে। প্রতি কেন্দ্রে থাকছে এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী ও সিসিটিভি। ভোট গণনাকে (Panchayat Election 2023 Result ) কেন্দ্র করে আজ আঁটোসাঁটো নিরাপত্তা গণনাকেন্দ্রগুলিতে। কেন্দ্রীয় বাহিনীর ঘেরাটোপে চলবে গণনা। জেলায় জেলায় এই নিয়ে শুরু হয়ে গিয়েছে প্রস্তুতি। ভোট গণনার সময় ব্যালট পেপারের সত্যতা যাচাইয়ের উপরে জোর দেওয়া হয়েছে। নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর প্রতিটি গণনাকেন্দ্রে থাকবেন একজন করে অবজার্ভার। প্রতিটি জেলায় একজন করে বিশেষ অবজার্ভার নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। প্রতিটি গণনাকেন্দ্রে থাকবে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা বলয়। এর দায়িত্বে থাকবে এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। সঙ্গে থাকবে প্রয়োজন মতো রাজ্য পুলিশের সশস্ত্র বাহিনী। এরপরেও ভোট-পরবর্তী হিংসা এড়াতে রাজপথে নামতে চলেছেন সদা সতর্ক রাজ্যপাল। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Panchayat Elections 2023: চলছে ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েতের ভোট গণনা, গ্রাম বাংলা থাকবে কার দখলে?

    Panchayat Elections 2023: চলছে ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েতের ভোট গণনা, গ্রাম বাংলা থাকবে কার দখলে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ পঞ্চায়েত ভোটগণনা (Panchayat Elections 2023)। নির্ধারিত সময় মেনেই সকাল ৮টায় শুরু হয়েছে গণনার প্রক্রিয়া। রাজ্যের ২২টি জেলায় ৩৩৯টি কেন্দ্রের ৩,৫৯৪ কক্ষে একযোগে চলছে গণনার কাজ। গণনার জন্য কেন্দ্রগুলিতে মোট ৭৬৭টি স্ট্রংরুমের ব্যবস্থা করা হয়েছে। মোট ৩,৫৯৪টি ঘরের ৩০,৩৯৬টি টেবিলে চলবে ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত নির্বাচনের ফলাফল (Bengal Panchayat Polls)। 

    ব্যালটে ভোট, গণনায় লাগবে সময়

    প্রথমে গ্রাম পঞ্চায়েত, তার পর পঞ্চায়েত সমিতি এবং সব শেষে জেলা পরিষদের আসনে গণনা হবে। পঞ্চায়েত সমিতি এবং জেলা পরিষদের ফল প্রকাশ করার কথা সংশ্লিষ্ট ব্লক উন্নয়ন আধিকারিকের। এদিকে গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রকাশ করবেন কাউন্টিং আধিকারিকই। প্রত্যেক স্তরে দু’রাউন্ড করে অর্থাৎ মোট ৬ রাউন্ড গণনা হবে। এদিকে যেহেতু পঞ্চায়েতে (Panchayat Elections 2023) ব্যালটে ভোট হয়, তাই গণনায় অনেকটাই সময় লাগে। কোথও যদিও আজ ভোট গণনা শেষ না হয়, তাহলেও আগামিকালও ভোট গণনা চলবে। 

    সব আসনে গণনা হচ্ছে না

    রাজ্যের ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত (Panchayat Elections 2023) ব্যবস্থায় মোট গ্রাম পঞ্চায়েত আসনের সংখ্যা ৬৩,২২৯। পঞ্চায়েত সমিতির আসন সংখ্যা ৯,৭৩০। আর জেলা পরিষদ আসন সংখ্যা ৯২৮। তবে সব আসনের গণনা হচ্ছে না। গ্রাম পঞ্চায়েতে ৬৩ হাজার ২২৯ আসনের মধ্যে আট হাজার দু’টি আসন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়েছেন প্রার্থীরা। এর মধ্যে তৃণমূল জিতেছে ৭,৯৪৪টি আসনে। দু’টি আসনে জয়ী বিজেপি। তিনটি আসনে জয়ী সিপিএম। অন্য প্রার্থীরা জয়ী ৫৩টি আসনে। পঞ্চায়েত সমিতিতে ৯,৭৩০ আসনের মধ্যে ৯৯১টি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়েছেন বিভিন্ন দলের প্রার্থীরা। এর মধ্যে তৃণমূল জিতেছে ৯৮১টি আসনে। অন্যরা জিতেছে ১০টি আসনে। আবার জেলা পরিষদে ৯১২টি আসনে গণনা হবে। কারণ ১৬টি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়েছে তৃণমূল। 

    একাধিক নির্দেশ কমিশনের

    নির্বাচন কমিশন (Panchayat Elections 2023) সূত্রে জানা গেছে গ্রাম পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি, জেলা পরিষদের গননার সময় থাকবেন একজন করে কাউন্টিং অফিসার এবং একজন কাউন্টিং অ্যাসিস্ট্যান্ট। সঙ্গে থাকবেন প্রতি প্রার্থীর একজন করে কাউন্টিং এজেন্ট। প্রতি গণনা কেন্দ্রে ব্লক পিছু একজন করে অবজারভার ও জেলা পিছু একজন করে স্পেশাল অবজার্ভার থাকবেন। গ্রাম পঞ্চায়েতে এবং জেলা পরিষদের প্রার্থী এবং কাউন্টিং এজেন্ট থাকতে পারলেও পঞ্চায়েত সমিতির ক্ষেত্রে শুধুমাত্র প্রার্থী থাকতে পারবেন কোনও এজেন্ট থাকতে পারবেন না।

    কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা

    গণনাকেন্দ্রগুলিকে (Bengal Panchayat Polls) নিরাপত্তার চাদরে মুড়িয়ে ফেলা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, প্রতিটি গণনাকেন্দ্রে থাকবে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা বলয়। এর দায়িত্বে থাকবে এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। সঙ্গে থাকবে প্রয়োজন মতো রাজ্য পুলিশের সশস্ত্র বাহিনী। থাকছে সিসিটিভির নজরদারি। গণনা কেন্দ্রের বাইরে ১৪৪ ধারা জারি রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share