Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • Narendra Modi: কালো টুপি, জংলা পোশাক! নয়া লুকে জঙ্গল সাফারিতে প্রধানমন্ত্রী 

    Narendra Modi: কালো টুপি, জংলা পোশাক! নয়া লুকে জঙ্গল সাফারিতে প্রধানমন্ত্রী 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কালো টুপি, খাকি প্যান্ট আর জলপাই রঙের টি-শার্ট। হাতে ধরা হাতাকাটা জ্যাকেট। অন্য লুকে ধরা দিলেন প্রধানমন্ত্রী। রবিবার সকালে মহীশূরের বান্দিপুর ও মধুমালাই ব্যাঘ্র সংরক্ষণ কেন্দ্রে রওনা হন প্রধানমন্ত্রী মোদি (Narendra Modi)। এদিন তিনি দিল্লি থেকে রওনা হতেই প্রধানমন্ত্রী দফতরের তরফে ছবি প্রকাশ করা হয়। সেখানেই নয়া লুকে তাঁকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, এদিন মহীশূরে ব্যাঘ্র সংরক্ষণ কেন্দ্র পরিদর্শনের পাশাপাশি ব্যাঘ্র প্রকল্পের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে অনুষ্ঠানেরও উদ্বোধন করবেন তিনি।

    কর্নাটক ও তামিলনাড়ুতে সফর প্রধানমন্ত্রীর

    এদিন বাঘ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে সরকারের দৃষ্টিভঙ্গিও স্পষ্ট করেন প্রধানমন্ত্রী। International Big Cats Alliance বা IBCA নামে প্রকল্পও চালু করেন তিনি। প্রথমে চামরাজানগর জেলার বান্দিপুর ব্যাঘ্র প্রকল্প, সেখানে বনাধিকারী ও বনকর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)। এর পরই পড়শি রাজ্য তামিলনাড়ুর মধুমালাই ব্যাঘ্র প্রকল্পের অন্তর্গত থেপাক্কাডু কুনকি হাতির ক্যাম্পে রওনা হন তিনি। উল্লেখ্য, এদিন বাঘ সংরক্ষণ কেন্দ্রের ফিল্ড ডিরেক্টরদের সঙ্গেও বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী। সূত্রের খবর, বাঘ সংরক্ষণ নিয়ে তাঁদের প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেন তিনি। 

    মোদি (Narendra Modi) সরকারের আমলে কমেছে চোরা শিকার

    ক্ষমতায় আসার পর থেকেই বন্যপ্রাণীর চোরাশিকার ও চোরাচালান বন্ধ করতে উদ্যোগী হন মোদি (Narendra Modi)। এব্যাপারে বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলিকে এগিয়ে আসতে আহ্বান জানান তিনি। তাঁর সেই বার্তাকেই গোটা দুনিয়ায় ছড়িয়ে দিতে IBCA চালু করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে কেন্দ্র। অন্যদিকে তাঁর এই উদ্যোগে মিলেছে সাফল্যও। অসমে বন্ধ করা গেছে চোরা শিকার। পরিসংখ্যান বলছে গত বছরে একটিও গণ্ডার শিকার হয়নি অসমে।

    বাড়ছে বাঘের সংখ্যা

    প্রাথমিক পর্যায়ে বাঘের সংখ্যা বাড়াতে মোট ৯টি সংরক্ষিত বনাঞ্চলকে বেছে নেওয়া হয়েছিল। ১৮ হাজার ২৭৮ বর্গ কিলোমিটার জঙ্গলে শুরু হয় বাঘ সংরক্ষণের কাজ। বর্তমানে গোটা দেশে সংরক্ষিত বনাঞ্চলের সংখ্যা ৫৩। ৭৫ হাজার বর্গ কিলোমিটার জুড়ে যা ছড়িয়ে রয়েছে। কেন্দ্রের দেওয়া সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বর্তমানে বছরে ৬ শতাংশ হারে বাঘের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। তিন হাজারের কাছাকাছি বাঘ রয়েছে গোটা দেশে। এই সংখ্যা যথেষ্ট স্বস্তি দায়ক বলেই মানছেন বন্যপ্রাণ বিশেষজ্ঞরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: গুলাম নবির মোদি বন্দনা! একহাত নিলেন রাহুলকেও, কী বললেন বর্ষীয়ান নেতা?  

    Narendra Modi: গুলাম নবির মোদি বন্দনা! একহাত নিলেন রাহুলকেও, কী বললেন বর্ষীয়ান নেতা?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার মোদির (Narendra Modi) প্রশংসায় পঞ্চমুখ জম্মু কাশ্মীরের দলত্যাগী কংগ্রেস নেতা গুলাম নবি আজাদ। প্রাক্তন কংগ্রেস নেতা সম্প্রতি ফের একবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) প্রশংসা করে তাঁকে ‘২৪ ঘণ্টার রাজনীতিক’ এবং ‘যোগ্যতমের উদবর্তন’ বলে প্রশংসা করেন। লড়াই করে নিজের জায়গা তৈরি করেছেন মোদি। পাশাপাশি রাহুল গান্ধীর প্রতিও আক্রমণ শানিয়েছেন এই প্রবীণ নেতা। তাঁর মতে, ইন্দিরা গান্ধী বা রাজীব গান্ধী যা করেছেন তার ১ শতাংশ কাজ করলেই তিনি ‘সফল’ হতেন। তিনি আরও বলেন, রাহুলই প্রধান কারণ যে তিনি এবং আরও অনেকে আজ কংগ্রেসে নেই। এমনকী তাঁর দাবি, এতদিনের পুরনো একটি দলের সদস্য হয়ে থাকতে কেউই ‘মেরুদণ্ডহীন’ হবে না। প্রসঙ্গত, এই নতুন নয় এর আগে ২০২১ সালেও নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) প্রশংসা করেছিলেন গুলাম নবি আজাদ। তখন কংগ্রেসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ওই নেতা বলেছিলেন, প্রধানমন্ত্রী যেভাবে নিজের সাধারণ জীবনযাপনের অতীতকে অকপটে বলতে পারেন তা সত্যিই প্রশংসনীয়। ২০২৪ সালের ভোটের আগে এমনিতেই ব্যাকফুটে কংগ্রেস। দল ছাড়ছেন একের পর এক কংগ্রেস নেতা, সেই আবহে বর্ষীয়ান এই প্রবীণ নেতার মোদি (Narendra Modi) স্তুতি বিজেপিকে বাড়তি অক্সিজেন দেবে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ।

    ‘ডেমোক্রেটিক প্রগ্রেসিভ আজাদ পার্টি’ নামে একটি দল গঠন করেন আজাদ 

    গুলাম নবি আজাদ, গত বছর দলের নেতৃত্বের সঙ্গে মতবিরোধের জেরে কংগ্রেস ছেড়ে ‘ডেমোক্রেটিক প্রগ্রেসিভ আজাদ পার্টি’ নামে একটি দল গঠন করেছিলেন। কংগ্রেস সংসদীয় দলের চেয়ারপার্সন সনিয়া গান্ধী এবং  কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে-র তার দলের ফেরার সম্ভাবনা নিশ্চিত করে বলতে পারেনি। এদিন নবি আরও বলেন, ‘রাহুলের অপরিণত এবং শিশুসুলভ আচরণের জন্যই কংগ্রেসের এই বিপর্যয়’। এদিন তিনি রাহুল গান্ধীর সঙ্গে দলের অনান্য নেতাদের সুরাটের আদালতে যাওয়া নিয়েও পালটা প্রশ্ন তোলেন। আজাদ তার বিবৃতিতে বলেন, ‘সমস্ত রাজনৈতিক দলের কিছু ত্রুটি রয়েছে, কংগ্রেসেও কিছু ত্রুটি রয়েছে। আমি আশা করি কংগ্রেস দল নিজেদের সেই ভুলগুলি সংশোধন করবে।’ তিনি আরও বলেন, সময় কারো জন্য অপেক্ষা করে না। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) বা তাঁর মতাদর্শকে তিনি পছন্দ করেন না বলে মন্তব্য করে নবি জানান, কিন্তু তিনি চব্বিশ ঘণ্টার রাজনীতিক, তাঁর সঙ্গে লড়াই করার সময় সেটা উপেক্ষা করা উচিত নয়। যদিও এটা বলার পর কংগ্রেস নেতারা আমাকে ‘মোদি-ভক্ত’ বলে কটাক্ষ করছেন, কিন্তু আমি ‘আজাদি-ভক্ত’। গুলাম নবি আজাদ দাবি করেন, তিনি কংগ্রেস পার্টি ছেড়ে দিয়েছেন ঠিকই কিন্তু রাজনীতির প্রতি তাঁর দৃষ্টিকোণ বদলায়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ফের কর্ণাটকে বিঘ্নিত প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা! কনভয়ে ঢোকার চেষ্টা যুবকের

    Narendra Modi: ফের কর্ণাটকে বিঘ্নিত প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা! কনভয়ে ঢোকার চেষ্টা যুবকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জানুয়ারি মাসের পর আবারও! ফের কর্ণাটকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) নিরাপত্তায় বড়সড় গলদ। এবার রোড শো চলাকালীন প্রধানমন্ত্রীর কনভয়ে ঢোকার চেষ্টা করলেন এক অজ্ঞাতপরিচয় যুবক। যদিও প্রধানমন্ত্রীর কাছে যাওয়ার আগেই ওই যুবককে আটকে দেন নিরাপত্তারক্ষীরা।

    কর্ণাটকে এদিন নির্বাচনী প্রচারে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)

    শনিবার কর্ণাটকে জনসভা ছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi)। জনসভা শেষে একটি রোড শো করেন প্রধানমন্ত্রী। সেই রোড শো চলাকালীনই মোদির কনভয়ে এক যুবক ঢোকার চেষ্টা করেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় ওই ঘটনার একটি ভিডিও ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে। যাতে দেখা যাচ্ছে, এক যুবক হঠাৎ করেই নিরাপত্তা বলয় ভেঙে প্রধানমন্ত্রীর রোড শো-তে ঢোকার চেষ্টা করছেন। যদিও পরক্ষণেই নিরাপত্তারক্ষীরা তাঁকে আটকে দেন।

    গত জানুয়ারি মাসেও একই ঘটনা ঘটেছিল 

    এর আগে গত জানুয়ারি মাসেই কর্ণাটকে প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) নিরাপত্তায় গলদ ধরা পড়েছিল। সেবারেও প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় এক যুবক ঢোকার চেষ্টা করেছিলেন। জাতীয় যুব দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর রোড শো চলছিল। রাস্তায় দু’পাশে ছিলেন অসংখ্য মানুষ। গাড়ির দরজায় দাঁড়িয়ে জনতার অভিবাদন গ্রহণ করছিলেন মোদি। আচমকা হাতে মালা নিয়ে নিরাপত্তার বলয় ভেঙে ঢুকে পড়েন এক যুবক। তিনি গাড়ির কাছে প্রধানমন্ত্রীর গলায় মালা পরানোর চেষ্টা করেন। শেষ পর্যন্ত তাকে নিরস্ত করেন উপস্থিত নিরাপত্তারক্ষীরা।

    বছরখানেক আগে পাঞ্জাবে প্রশ্নের মুখে পড়েছিল প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা

    বছর খানেক আগে পাঞ্জাব সফরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়েছিল। উড়ালপুলে ওঠার মুখে বিক্ষোভকারীরা রাস্তা আটকে দাঁড়িয়ে থাকায় প্রধানমন্ত্রীর কনভয় প্রায় ১৫ থেকে ২০ মিনিট আটকে পড়েছিল। পঞ্জাব সরকারের কাছ থেকে এই ঘটনার বিশদ রিপোর্ট চেয়ে পাঠায় কেন্দ্র। ঘটনার জল সুপ্রিম কোর্ট অবধি গড়ায়। সেই সময় পাঞ্জাবের কংগ্রেস সরকার রাজ্যের পুলিশ প্রধানকে পদ থেকে সরিয়ে দেয়। এভাবে পরপর প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় গলদ ধরা পড়াটা বেশ উদ্বেগজনক। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

     

  • Olaf Scholz: জার্মানিতে এসে কাজ করুন ভারতীয় তথ্যপ্রযুক্তি ও দক্ষ কর্মীরা, আবেদন জার্মান চ্যান্সেলরের

    Olaf Scholz: জার্মানিতে এসে কাজ করুন ভারতীয় তথ্যপ্রযুক্তি ও দক্ষ কর্মীরা, আবেদন জার্মান চ্যান্সেলরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপাতত ভারত সফরে রয়েছেন জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজ (Olaf Scholz)। শনিবার দুদিনের জন্যে এই দেশে এসেছেন তিনি। এ দিন রাষ্ট্রপতি ভবনে যান শলৎজ। সেখানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন তিনি। এছাড়াও একাধিক প্রথম সারির নেতাদের সঙ্গেও দেখা করেন। ক্লিন এনার্জি, বাণিজ্য ও নয়া প্রযুক্তি নিয়ে তাঁদের মধ্যে আলোচনা হয়। এই বৈঠক শেষে যৌথ সাংবাদিক সম্মেলনে মোদি বলেন, ইউরোপে ভারতের সবথেকে বড় বাণিজ্য অংশীদার হল জার্মানি। সেখানেই শলৎজ প্রধানমন্ত্রীর সামনে দেশের তথ্যপ্রযুক্তি ও অন্যান্য কারিগরি শিল্পে দক্ষ কর্মীদের জার্মানিতে গিয়ে চাকরি করার আর্জি জানান।

    কী বললেন জার্মান চ্যান্সেলর?

      
    এ দিন বৈঠকের আগেই শলৎজ (Olaf Scholz) সংবাদ সংস্থা এএনআই-কে বলেছেন, “ভারতের সঙ্গে আমাদের ইতিমধ্যেই ভাল সম্পর্ক রয়েছে। আমি আশা করি এই সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হবে। আশা করি আমরা আমাদের দেশের উন্নয়ন এবং বিশ্বের শান্তির সঙ্গে প্রাসঙ্গিক সমস্ত বিষয় নিয়ে গভীরভাবে আলোচনা করব।” এ দিন একাধিক বিষয় নিয়ে তাঁদের মধ্যে বৈঠক হয়। বৈঠকে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব নিয়েও আলোচনা হতে পারে বলে ধারণা করা হয়েছিল।

    বৈঠক শেষে দিল্লিতে হায়দ্রাবাদ হাউস থেকে একটি যৌথ সাংবাদিক বৈঠকে জার্মান চ্যান্সেলর (Olaf Scholz) বলেন, “দুই দেশের মধ্যে গভীর বোঝাপড়ার উপর ভিত্তি করে ভারত ও জার্মানির সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। আমাদের বাণিজ্য বিনিময়ের ইতিহাস রয়েছে। জার্মানি ও ইউরোপ আমাদের সবচেয়ে বড় বাণিজ্যের অংশীদার।” তিনি আরও জানিয়েছেন, ইউরোপে আমাদের বাণিজ্যের সর্ববৃহৎ অংশীদার হওয়া ছাড়াও ভারতে বিনিয়োগের অন্যতম একটি উৎস হল জার্মানি। তিনি বলেন, “একে অপরের স্বার্থের অভিন্ন গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের উপর ভিত্তি করে ভারত ও জার্মানির মধ্যে শক্তিশালী সম্পর্ক তৈরি হয়েছে।”  

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, “বিগত কয়েক বছরে দু’দেশের জনগণের মধ্যে সম্পর্কের ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। আজ ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ এবং আত্মনির্ভর ভারত অভিযানের ফলে সমস্ত ক্ষেত্রে নতুন সুযোগ এসেছে। আমরা এই সুযোগগুলিতে জার্মানির আগ্রহ দেখে উত্সাহিত হয়েছি।” সেখানেই শলৎজ় বলেন, “আমাদের দরকার মেধা ও দক্ষ কর্মীর। ভারতে তথ্য প্রযুক্তি ও সফ্টওয়্যারের বিকাশ হচ্ছে এবং অনেক সক্ষম সংস্থা ভারতে রয়েছে। ভারতে এত প্রতিভা রয়েছে এবং আমরা তা থেকে উপকৃত হতে চাই। আমরা জার্মানিতে সেই প্রতিভা নিয়োগ করতে চাই।”

    আরও পড়ুন: অগ্নিপথ প্রকল্পকে ক্লিনচিট দিল্লি হাইকোর্টের, খারিজ যাবতীয় বিরোধী-মামলা

    রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কথাও উঠে এসেছে আলোচনায়। শলৎজ (Olaf Scholz) বলেন, “ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ গোটা বিশ্বে একটি বড় বিপর্যয় নিয়ে এসেছে। কারণ আমরা জানি এই যুদ্ধ অর্থনৈতিক নীতিগুলি লঙ্ঘন করে। প্রায় ১,৮০০ জার্মান সংস্থা ভারতে সক্রিয় এবং হাজার হাজার চাকরি দিয়েছে।” তিনি রাশিয়ার আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা করে বলেন, “রাশিয়ার আগ্রাসনের প্রভাবে ভুগছে গোটা বিশ্ব। খাদ্য ও জ্বালানির সরবরাহ অবিচ্ছিন্ন রাখতে নিশ্চিত করা হচ্ছে।” ভারতের প্রশংসায় পঞ্চমুখ শলৎজ বলেন, “এই সময়ে ভারতের অনেকটা অগ্রগতি হয়েছে। আমাদের দুই দেশের সম্পর্কের জন্য তা ভাল।”   

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এ বিষয়ে বলেন, “ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন শুরু হতেই ভারত আলোচনা ও কূটনীতির মাধ্যমে এই বিরোধ সমাধানের ওপর জোর দিয়েছে। ভারত যে কোনও শান্তি প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে প্রস্তুত। নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা সহযোগিতা আমাদের কৌশলগত অংশীদারিত্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ হয়ে উঠতে পারে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Narendra Modi: প্রধানমন্ত্রীর ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে ত্রিবেণীর কুম্ভস্নানের প্রসঙ্গ! কী বললেন মোদি

    Narendra Modi: প্রধানমন্ত্রীর ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে ত্রিবেণীর কুম্ভস্নানের প্রসঙ্গ! কী বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে বাংলাকে সংস্কৃতির পীঠস্থান বলে উল্লেখ করলেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। তাঁর কথায় উঠে এল ত্রিবেণীর কুম্ভস্নানের কথাও।

    এদিন ছিল মন কি বাত অনুষ্ঠানের ৯৮ তম এপিসোড

    রবিবার ছিল প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) মন কি বাত অনুষ্ঠানের ৯৮ তম এপিসোড। সেখানেই ত্রিবেণীর কুম্ভস্নান প্রসঙ্গ তোলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি জানিয়েছেন, আমেরিকার এক প্রবাসী ভারতীয় তাঁর চিঠিতে বাংলার কুম্ভস্নানের কথা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীকে। তাঁকে ধন্যবাদ জানিয়ে মোদি জানান, বহু পুরনো বাংলার এই কুম্ভস্নান। কিন্তু ৭০০ বছরের বেশি সময় ধরে বন্ধ হয়ে ছিল এই রীতি।

    প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) এদিন আরও বলেন, “স্বাধীনতার পরবর্তী সময় এই কুম্ভস্নান ফের শুরু হওয়া উচিত ছিল। কিন্তু তা হয়নি। মাত্র দু’বছর আগে স্থানীয় মানুষ ও কুম্ভস্নান পরিচালনা সমিতির উদ্যোগে এই উৎসব আবার শুরু হয়। ত্রিবেণীর কুম্ভস্নানকে কেন্দ্র করে বাংলার প্রচুর রীতিনীতি, সংস্কৃতি উঠে এসেছে।” বাংলাকে সংস্কৃতির পীঠস্থান বলে উল্লেখ করেছেন তিনি।

    এদিনের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী দেশের ডিজিটাল অগ্রগতির কথাও তোলেন প্রধানমন্ত্রী

     কয়েকদিন আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী লি সিইন লুং-এর ভার্চুয়াল উপস্থিতিতেই দুই দেশের মধ্যে ডিজিটাল আর্থিক লেনদেনের প্ল্যাটফর্ম, UPI এবং PayNow-এর সংযোগ স্থাপন করা হয়। এর ফলে Google Pay, Paytm সহ অন্যান্য ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেমের মধ্যে ভারত এবং সিঙ্গাপুরে বসবাসকারীরা নিজেদের মধ্যে টাকার লেনদেন করতে পারবেন। এদিনের মন কি বাত অনুষ্ঠানে সেই প্রসঙ্গও তোলেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী বলেন, E Sanjeevani এর মতো অ্যাপগুলি আমাদের জীবনকে আরও বেশি সহজ করে তুলেছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Narendra Modi: মার্কিন সমীক্ষা অনুযায়ী বিশ্বের জনপ্রিয় নেতাদের মধ্যে শীর্ষে নরেন্দ্র মোদি

    Narendra Modi: মার্কিন সমীক্ষা অনুযায়ী বিশ্বের জনপ্রিয় নেতাদের মধ্যে শীর্ষে নরেন্দ্র মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন ডেটা ইন্টেলিজেন্স সংস্থা দ্য মর্নিং কনসাল্টের সমীক্ষার বিষয় ছিল বিশ্বের সবথেকে জনপ্রিয় রাষ্ট্রনেতা কে?  তাতে দেখা যাচ্ছে, শীর্ষে রয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi), গত বছরেও প্রথম স্থানেই ছিলেন মোদি (Narendra Modi) প্রসঙ্গত, মোট ২২টি দেশের শীর্ষ নেতা ছিলেন এই সমীক্ষায়। জনপ্রিয়তার নিরিখে সবাইকে পিছনে ফেলে দিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। ওই সমীক্ষায় আরও দেখা যাচ্ছে , মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনকও রয়েছেন মোদির পিছনেই। চলতি বছরের ২৬ জানুয়ারি থেকে ৩১ জানুয়ারি এই সমীক্ষা চালানো হয়। বিভিন্ন দেশের প্রাপ্ত বয়স্ক নাগরিকদের মতামতের ভিত্তিতে এই সমীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ওই সংস্থা।  সমীক্ষা অনুযায়ী, ৭৮ শতাংশ মানুষ নরেন্দ্র মোদিকে ভোট দিয়েছেন।

    দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থান কারা পেলেন 

    দ্য মর্নিং কনসাল্টের এই সমীক্ষায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট আন্দ্রে ম্যানুয়েল লোপেজ ওব্রাডর, তিনি পেয়েছেন ৬৮ শতাংশ ভোট।

    এই তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছেন সুইস প্রেসিডেন্ট আলায়েন বারসেট। ৬২ শতাংশ ভোট পেয়েছেন তিনি। তবে জনপ্রিয়তার নিরিখে বাকিদের থেকে অনেকটাই পিছিয়ে রয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো।  সমীক্ষা অনুসারে, ৪০ শতাংশ মানুষ তাঁদের পছন্দ করেছেন। বাইডেন রয়েছেন সপ্তম স্থানে। অন্যদিকে, ট্রুডো তালিকার নবম স্থানে রয়েছেন।

    এই সব নেতার চেয়েও কিছুটা পিছিয়ে রয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক। ৩০ শতাংশ মানুষের ভোট পেয়ে তিনি রয়েছেন তালিকার ১৩ তম স্থানে। প্রসঙ্গত, গত ২০২০ সালের ২ মে নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi)  জনপ্রিয়তা শিখরে পৌঁছয়। ওই সময়ে তাঁর সপক্ষে ভোট দিয়েছিলেন ৮৪ শতাংশ মানুষ। অর্থাৎ, ৮৪ শতাংশ মানুষের মতে তিনিই ছিলেন বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

     

     

  • Narendra Modi: বিবিসির একপেশে ডকুমেন্টারি বিতর্কের মাঝে, ঐক্যের বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    Narendra Modi: বিবিসির একপেশে ডকুমেন্টারি বিতর্কের মাঝে, ঐক্যের বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার দিল্লি ক্যান্টনমেন্টের ক্যারিয়াপ্পা গ্রাউন্ডে ছিল ন্যাশনাল ক্যাডেট কর্পসের (এনসিসি) সমাবেশ , এখানেই বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। এদিনের বক্তব্যে তিনি বলেন,  “দেশে বিভেদের বীজ বপন এবং বিভাজন তৈরির  প্রচেষ্টা করছে এক শ্রেণির মানুষ। আমাদের সতর্ক থাকতে হবে, তবে এটাও জানা দরকার তাদের এই অশুভ প্রয়াস কখনই সফল হবে না। ঐক্যের মন্ত্রেই আমাদের দেশ বিশ্বাস রাখে। ভারতের জনগণের মধ্যে কখনও বিভেদ হবে না, হতে পারেনা”।

    আরও পড়ুন: “বিজেপি বাংলায় ক্ষমতায় এলে সমস্ত ব্রিটিশ এবং মুঘল নাম মুছে দেব”, বললেন শুভেন্দু

    বিবিসির বিতর্কিত ডকুমেন্টারির মাঝেই প্রধানমন্ত্রীর এমন বক্তব্য

    প্রসঙ্গত, ২০০২ সালের গুজরাট হিংসার পরিপ্রেক্ষিতে বিবিসি একটি ডকুমেন্টারি তৈরি করেছে। ইতিমধ্যে এই ডকুমেন্টারি নিয়ে সমালোচনার ঝড় শুরু হয়েছে। অভিযোগ একপেশে এই ডকুমেন্টারি প্রধানমন্ত্রীর ভাবমূর্তিকে নষ্ট করতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে বানানো হয়েছে। এমন আবহাওয়াতে প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্য যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে অভিজ্ঞ মহল।

    আরও পড়ুন: সনাতন ধর্মই ভারতের রাষ্ট্রীয় ধর্ম, সাফ জানালেন যোগী আদিত্যনাথ 

    প্রধানমন্ত্রী এদিন আরও বলেন, “দেশের তরুণদের জন্যই সারা বিশ্ব আজ ভারতের দিকে তাকিয়ে আছে। কেন্দ্রীয় সরকার ডিজিটাল, স্টার্ট-আপ ইত্যাদি বিভিন্ন প্রকল্প শুরু করেছে যা দেশের তরুণ সমাজের উপকার করছে”।

    সশস্ত্র বাহিনীতে নারীদের সংখ্যা বাড়ছে বলে এদিন  জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “পুলিশ এবং আধাসামরিক বাহিনীতে গত আট বছরে নারীর সংখ্যা আগের থেকে দ্বিগুণ । তিনটি সশস্ত্র সেনাবাহিনীতেই উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ছে নারীদের সংখ্যা। নারীরা এখন নৌবাহিনীতে নাবিক হিসেবেও নিয়োগ পাচ্ছেন এবং যুদ্ধক্ষেত্রে অবতীর্ণ হওয়ার জন্য তাঁরা প্রস্তুত। তিনি আরও বলেন, পুনের ন্যাশনাল ডিফেন্স অ্যাকাডেমিতে মহিলা ক্যাডেটদের প্রথম ব্যাচের প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে”।

    আরও পড়ুন: ভারত-চিন যুদ্ধের প্রসঙ্গ তুলে রাহুলকে একহাত নিলেন জয়শঙ্কর, কী বললেন বিদেশমন্ত্রী?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Narendra Modi: কোন কোন বিষয়ে আলোচনা হতে পারে ভারত মিশরের মধ্যে

    Narendra Modi: কোন কোন বিষয়ে আলোচনা হতে পারে ভারত মিশরের মধ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রজাতন্ত্র দিবসের অতিথি হয়ে মিশরীয় প্রেসিডেন্ট ভারতবর্ষে এসেছেন। আজকে দিল্লিতে প্রজাতন্ত্র দিবসের মূল অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন মিশরীয় প্রেসিডেন্ট। মিশরীয় সেনাবাহিনীর ছোট্ট একটি দলও এদিন কুচকাওয়াজে অংশ নেবে বলে জানা গেছে। গতকালই মিশরীয় প্রেসিডেন্টকে রাষ্ট্রপতি ভবনে স্বাগত জানিয়েছেন দ্রৌপদী মুর্মু এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) সমেত কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার অন্যান্য মন্ত্রীর।

    কী কী বিষয়ে আলোচনা হবে দুই দেশের মধ্যে

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং মিশরীয় প্রেসিডেন্টের মধ্যে বেশ কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে বলে জানা যাচ্ছে। 
    বিশেষজ্ঞরা বলছেন মিশর হল আফ্রিকা মহাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক ক্ষেত্র। শুধুমাত্র তাই নয় বিভিন্ন আরব দেশগুলির সঙ্গে মিশরের সম্পর্কও বেশ ভাল। দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের মধ্যে কূটনৈতিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    ২০১৫ সালে ইন্ডিয়া-আফ্রিকা সামিট অনুষ্ঠিত হয়েছিল নয়া দিল্লিতে। তখন বিভিন্ন ইস্যুতে দুই দেশের রাষ্টপ্রধানের মধ্যে আলোচনা হয়েছিল। 

     ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের সম্প্রতি পরিসংখ্যান বলছে ভারত এবং মিশরের মধ্যে ব্যবসা ক্রমশ বেড়েই চলেছে। ২০২১-২০২২ আর্থিক বছরে এই ব্যবসা দাঁড়িয়েছে ৭২০ কোটি, ২০২০-২০২১ আর্থিক বছরের থেকে ৭৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
    মিশরের কাছে ভারতের আর্থিক বাজার হল একটা বড় ব্যবসার ক্ষেত্র। জানা যাচ্ছে যে মিশর যে সমস্ত দেশগুলিতে পণ্য রপ্তানি করে সেই দেশগুলির মধ্যে ভারতের স্থান তৃতীয়। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সম্পর্কের ভিত মজবুত হবে এবং অর্থনৈতিক সহযোগিতাও বাড়বে দ্বিপাক্ষিক এই আলোচনার ভিত্তিতে।
    মিশরের অন্যতম সুবিধা হল এর ভৌগোলিক অবস্থান। ঠিক এই দেশের পাশেই সুয়েজ ক্যানাল। পরিসংখ্যান বলছে যে পৃথিবীর মোট যা বাণিজ্যিক পণ্য তার ১২ শতাংশই সুয়েজ ক্যানেলের উপর দিয়ে যাতায়াত করে। সরলভাবে বললে ৭০ হাজার কোটি টাকার ব্যবসা সুয়েজ ক্যানেল এর উপর দিয়ে হয় প্রতি বছর। যার মধ্যে ১০ শতাংশ হল তেল এবং ৮% হলো প্রাকৃতিক গ্যাস। ভারতের বিভিন্ন রকমের রপ্তানি সুয়েজ ক্যানেলের উপর দিয়ে হয়। যেগুলি ইউরোপ মহাদেশের বাজারে বিক্রি করা হয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন মিশরীয় প্রেসিডেন্টের সঙ্গে নরেন্দ্র মোদির দ্বিপাক্ষিক বৈঠক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

     

    প্রতিরক্ষা

    আরব দেশগুলির মধ্যে মিশরীয় সেনাবাহিনী অত্যন্ত শক্তিশালী বলেই মনে করে বিশেষজ্ঞরা। প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে ভারত মিশরের সম্পর্ক ১৯৬০ এর দশক থেকেই চলছে বলে জানা যাচ্ছে , সেসময় HA-300 aircraft তৈরি করতে দুই দেশের যৌথ প্রচেষ্টা ছিল।
    ভারতীয় দূতাবাস সূত্রে জানা যাচ্ছে যে মিশরে এই মুহূর্তে কর্মসূত্রে থাকেন ৩২০০ ভারতীয়। প্রযুক্তিও দুই দেশের আলোচনার অন্যতম বিষয়। তার মধ্যে বায়োটেকনোলজি, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সি রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Gujarat Election: ভাঙল অতীতের সব রেকর্ড, গুজরাটে ইতিহাস সৃষ্টি বিজেপির

    Gujarat Election: ভাঙল অতীতের সব রেকর্ড, গুজরাটে ইতিহাস সৃষ্টি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাট বিধানসভার মোট আসন সংখ্যা ১৮২। আজ, বৃহস্পতিবার বিকেল পর্যন্ত পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, ১৫৭টি আসনে (Gujarat Election) এগিয়ে পদ্ম প্রার্থীরা। এ থেকে স্পষ্ট এবারও গুজরাটের রশি যেতে চলেছে বিজেপির (BJP) হাতে। গতবার ১২৭টি আসনে জয় পেয়েছিল বিজেপি।

    রেকর্ড…

    এতদিন রেকর্ড ছিল ১৪৭টি আসনে জয়ের। ১৯৮৫ সালে কংগ্রেসের (Congress) মাধব সিং সোলাঙ্কির নেতৃত্বে কংগ্রেস পেয়েছিল ওই সংখ্যক আসন। এতদিন সেটাই ছিল গুজরাটের সর্বকালীন রেকর্ড। এবার সে সব রেকর্ড ছাপিয়ে নয়া রেকর্ড গড়তে চলেছে গেরুয়া শিবির। ১৮২টি আসনের মধ্যে ১৫৭টি আসনে এগিয়ে রয়েছে পদ্ম-শিবির।

    শুধু তাই নয়। এই নিয়ে টানা সাতবার ক্ষমতা দখল করল গেরুয়া শিবির। প্রসঙ্গত, ১৯৯৮ সাল থেকে টানা গুজরাটের কুর্সিতে রয়েছে বিজেপি। তার আগে ১৯৯৫ সালে ক্ষমতায় এসেছিল পদ্ম শিবির। তবে সেবার সরকার টিকিয়ে রাখতে পারেনি। ১৯৯৮ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকে আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি পদ্ম শিবিরকে। সপ্তমবারের জন্য গুজরাটের তখতে যে বিজেপিই ফিরছে, সে ইঙ্গিত মিলেছিল আগেই। একাধিক একজিট পোলেই সেই ইঙ্গিত ছিল। দিনের শেষে তা উৎসবে পরিণত হয়।

    উৎসবের মেজাজ বিজেপি সদর দফতরে

    এদিন সকালে গণনা শুরু হতেই উল্লাসে ফেটে পড়েন বিজেপির নেতা-কর্মী-সমর্থকরা। বেলা যত গড়িয়েছে, ততই বেড়েছে গেরুয়া-ঝড়ের গতি। রাজধানীতে বিজেপির সদর দফতরে উৎসবের মেজাজ। দলীয় কর্মী ও সমর্থকদের উদ্দেশে সন্ধে আটটায় বার্তা দেবেন নরেন্দ্র মোদি। আর তার আগে সাজো সাজো রব দিল্লিতে বিজেপি অফিসের বাইরে। নেতা-কর্মীদের ঢল নেমেছে দলীয় কার্যালয়ের সামনে। গেরুয়া পতাকা, গান-বাজনা সবই চলছে। সব মিলিয়ে যেন এক উৎসবের মেজাজ তৈরি হয়েছে দিল্লিতে বিজেপির সদর অফিসের সামনে।

    ত্রিমুখী লড়াই

    গুজরাটে (Gujarat Election) এবার লড়াই হয়েছে ত্রিমুখী। বিজেপির প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে লড়াইয়ের ময়দানে হাজির ছিল কংগ্রেসের পাশাপাশি দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল আম আদমি পার্টিও। দিল্লি পুরভোটে বিজেপিকে সরিয়ে ক্ষমতায় আসে আপ। তবে দিল্লিতে ছাপ ফেলতে পারলেও, গুজরাটে আক্ষরিক অর্থেই ধরাশায়ী হতে হয়েছে কেজরির দলকে। এদিন বিকেল পর্যন্ত পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, রাজ্যের ১৮২টি আসনের মধ্যে মাত্র ৫টিতে এগিয়ে রয়েছে কেজরির দল। 

    আরও পড়ুন: মোদি-ম্যাজিকে ভর করে টানা সপ্তমবার গুজরাট দখলের পথে বিজেপি

    গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন (Gujarat Election) হয়েছে দু দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হয়েছে ১ ডিসেম্বর। পরের দফার ভোট হয়েছে ৫ তারিখে। প্রথম দফায় ভোট পড়েছিল ৬৩.১৪ শতাংশ। আর দ্বিতীয় দফায় ভোট পড়েছে ৫৯.১১ শতাংশ। গুজরাটে ২৭ বছর ধরে ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে এ রাজ্যেই দীর্ঘদিন মুখ্যমন্ত্রীর পদে আসীন ছিলেন নরেন্দ্র মোদি। তিনি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর ক্ষমতায় বসেছেন বিজেপির বিভিন্ন নেতা। তা সত্ত্বেও ভূমিপুত্র প্রধানমন্ত্রীর পাশ থেকে সরে যাননি গুজরাটবাসী। রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, যার ফসল এখনও ঘরে তুলছে গুজরাট বিজেপি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • India’s First Voter Died: স্বাধীন ভারতের প্রথম ভোটার ১০৬ বছর বয়সে মারা গেলেন

    India’s First Voter Died: স্বাধীন ভারতের প্রথম ভোটার ১০৬ বছর বয়সে মারা গেলেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীন ভারতের প্রথম ভোটার শ্যাম শরণ নেগি (Shyam Saran Negi) শনিবার হিমাচলপ্রদেশের কালপাতে নিজস্ব বাসভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন।১০৫ বছরের দীর্ঘ যাত্রার যবনিকা পতন হল। ২ নভেম্বর হিমাচলের বিধানসভা নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দিয়েছিলেন শ্যাম শরণ। যা তাঁর জীবনের শেষ ভোট হয়ে থাকল। আগামী ১২ নভেম্বর হিমাচলে ভোট, ৮ ডিসেম্বর ফলপ্রকাশ।১৯১৭ সালের ১ জুলাই জন্মগ্রহণ করেন নেগি। কল্পায় একটি স্কুলে শিক্ষকতা করতেন তিনি। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৫২ সালে জানুয়ারি এবং ফেব্রুয়ারি মাসে স্বাধীন ভারতের প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু, হিমাচল প্রদেশের আবহাওয়ার কথা মাথায় রেখে ১৯৫১ সালে অক্টোবর মাসে সেখানে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। স্বাধীন ভারতের প্রথম নির্বাচনের প্রথম ভোটদানকারী ব্যক্তি ছিলেন তিনি।

    তাঁর মৃত্যুতে নির্বাচন কমিশনের তরফেও শোক জ্ঞাপন করা হয়েছে। কমিশনের তরফে বলা হয়েছে, তিনি গণতন্ত্রে ভরসা রাখতেন।নির্বাচন কমিশনের তরফে ট্যুইটে জানানো হয়েছে, লক্ষ লক্ষ মানুষকে তিনি ভোট দেওয়ার জন্য অনুপ্রাণিত করেছেন তিনি।

     

    দেশের গণতন্ত্রের প্রতি তাঁর একনিষ্ঠ আস্থা থাকায় স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁর প্রশংসা করেছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন,এটি প্রশংসনীয়। এই পদক্ষেপ তরুণ ভোটারদের নির্বাচনে অংশ নিতে ও আমাদের গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করার জন্য অনুপ্রেরণা জোগাবে।

     

    তিনি আজীবন সকলকে ভোটদানে উৎসাহিত করে এসেছেন। বলিউড ছবি ‘সনম রে’(Sanam Re) –তে অতিথি শিল্পী হিসেবে তাঁর উপস্থিতি চমকে দিয়েছিল দর্শকদের।হিমাচলপ্রদেশে তিনি মাস্টার শ্যাম নামে জনপ্রিয় ছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে শোকজ্ঞাপন করেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী জয়রাম ঠাকুর (Jairam Thakur)। এছাড়াও শ্যাম শরণের মৃত্যুতে বিজেপি, কংগ্রেস সহ একাধিক রাজনৈতিক দল শোক জ্ঞাপন করেছেন।

    মুখ্যমন্ত্রী জয়রাম ঠাকুর বলেছেন, ‘স্বাধীন ভারতের প্রথম ভোটার শ্যাম সরণ নেগি জির মৃত্যুর খবরে শোকাহত। তিনি নিজের দায়িত্বে অটল থেকে ২ নভেম্বর জীবনের ৩৪ তম ভোট দিয়ে গিয়েছেন। এই স্মৃতি সবসময়ই আবেগপ্রবণ।

     

    এদিকে তাঁর জেলার নির্বাচনী আধিকারিক আবিদ হাসান সাদিকও ভারতের প্রথম ভোটারের মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করেছেন। পূর্ণ মর্যাদায় তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে বলে জানা গিয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     

     

     
LinkedIn
Share