Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • Bengal BJP: ‘সংযুক্ত মোর্চা বৈঠক’-এ বসছে রাজ্য বিজেপি, কী কী নিয়ে আলোচনা?

    Bengal BJP: ‘সংযুক্ত মোর্চা বৈঠক’-এ বসছে রাজ্য বিজেপি, কী কী নিয়ে আলোচনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের আগে একশো দিনের কর্মসূচি নিয়েছে রাজ্য বিজেপি (Bengal BJP)। তারই অঙ্গ হিসেবে নতুন বছরের তৃতীয় দিনেই বৈঠকে বসছে রাজ্য বিজেপির সব মোর্চা। সব মোর্চা নেতৃত্বকে নিয়ে আলোচনায় বসার কর্মসূচির সাংগঠনিক নাম দেওয়া হয়েছে— ‘সংযুক্ত মোর্চা বৈঠক’। দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘‘এটা একেবারেই সাংগঠনিক বৈঠক। নিয়মিত ভাবেই সব মোর্চাকে নিয়ে বসা হয়। আর লোকসভা নির্বাচনের আগে তো এমন বৈঠক হতেই থাকবে।’’

    কারা থাকবেন বৈঠকে

    বিজেপির (Bengal BJP) সংগঠনে মোট সাতটি মোর্চা রয়েছে। মূলত যুব এবং মহিলা মোর্চাকে বিভিন্ন আন্দোলনে দেখা গেলেও বিজেপিতে রয়েছে তফসিলি জাতি, তফসিলি জনজাতি, অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণি এবং সংখ্যালঘু মোর্চা। এ ছাড়াও কৃষকদের নিয়ে কিসান মোর্চা রয়েছে। প্রসঙ্গত, বিজেপির দলীয় কোনও ছাত্র ও শ্রমিক মোর্চা নেই। সঙ্ঘ পরিবারের ছাত্র সংগঠন ‘অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ’ এবং শ্রমিক সংগঠন ‘ভারতীয় মজদুর সঙ্ঘ’ থাকায় এই দুই ক্ষেত্রের কোনও মোর্চা নেই বিজেপির। আজ, বুধবার দলের সাত মোর্চার রাজ্য নেতৃত্বকে নিয়েই বৈঠকে বসতে চলেছে বিজেপি নেতৃত্ব। শুধু রাজ্যের নেতারাই নন, গেরুয়া শিবির সূত্রে জানা গিয়েছে প্রতিটি মোর্চার দায়িত্বপ্রাপ্ত রাজ্যের পর্যবেক্ষকেরাও ওই বৈঠকে হাজির থাকবেন।

    রামমন্দির নিয়ে প্রচার

    বিজেপি (Bengal BJP) সূত্রে খবর, রাজ্যে রামমন্দির নিয়ে প্রচার চালানো হচ্ছে। বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রচার-পুস্তিকা পৌঁছে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। মকর সংক্রান্তির দিন পর্যন্ত এই কর্মসূচি চলবে। এর পরে রামমন্দির উদ্বোধন হয়ে গেলে বাংলার মানুষকে অযোধ্যায় পাঠানোর দায়িত্বও নিতে হবে দলের নেতা-কর্মীদের। এই সব কর্মসূচিতে যাতে সব মোর্চা একসঙ্গে কাজ করে সেই লক্ষ্যেই বুধবারের বৈঠক বলে জানা গিয়েছে। 

    আরও পড়ুন: রোগীকে আইসিইউতে ভর্তি করানো নিয়ে নির্দেশিকা জারি করল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক

    যুব মোর্চার প্রচার

    জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে বিজেপি যুব মোর্চার আলাদা কর্মসূচি রয়েছে। গোটা রাজ্যের সব গ্রামে যেতে হবে মোর্চাকে। কেন্দ্রের মোদি সরকারের নানা প্রকল্পের সুফলগুলি তুলে ধরতে হবে বাংলারা গ্রামের মানুষের কাছে। কেন্দ্রের বিভিন্ন জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের উপরে বাংলায় ১০টি যুব সমাবেশ করার লক্ষ্য নিয়েছে বিজেপি (Bengal BJP)। কমপক্ষে এক হাজার নতুন ভোটারকে নিয়ে আসার কথা ভাবা হয়েছে। প্রথম বারের ভোটারদের নিয়ে আসার জন্য সব মোর্চাকে বুধবারের বৈঠকে নির্দেশ দেওয়া হতে পারে।

    ‘বিকশিত ভারত সঙ্কল্প সভা’

    মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘দুয়ারে সরকার’-এর মতো কেন্দ্রীয় সরকারও ‘বিকশিত ভারত সঙ্কল্প যাত্রা’ নামে একটি কর্মসূচি নিয়েছে। বিজেপিশাসিত রাজ্যগুলিতে সরকারি উদ্যোগে এই কর্মসূচি হলেও বাংলায় দলের তরফেই করার পরিকল্পনা রাজ্য বিজেপির। মোদি সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প সম্পর্কে সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে, কোনও প্রকল্পের সুবিধা নিতে কী কী করতে হবে তা জানাতে বিজেপি কর্মীরা জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহ থেকে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় যাবেন। এই কর্মসূচি ২৪ জানুয়ারি পর্যন্ত চালানোর কথা। রাজ্য বিজেপি ঠিক করেছে সব মোর্চাকে নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় ‘বিকশিত ভারত সঙ্কল্প সভা’ করবে। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: কেরলে ২ লক্ষেরও বেশি মহিলার সভায় ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    PM Modi: কেরলে ২ লক্ষেরও বেশি মহিলার সভায় ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাঝ-এপ্রিলে লোকসভা নির্বাচন। তার ঢের আগেই প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে বিজেপি। তবে অফিসিয়ালি বিজেপির প্রথম নির্বাচনী প্রচার সভা শুরু হবে রাত পোহালেই। বুধবার কেরলের একটি জনসভায় ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ত্রিশূরের এই সভায় যোগ দেবেন দু লক্ষেরও বেশি মহিলা। সভার নাম দেওয়া হয়েছে ‘স্ত্রী শক্তি মোদিক ওপ্পাম’।

    কারা উপস্থিত থাকবেন সভায়?

    বাংলা তর্জমা করলে দাঁড়ায় ‘প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে স্ত্রী সশক্তিকরণ’। সভার আয়োজক বিজেপির কেরালা ইউনিট। সংসদের উভয় কক্ষেই পাশ হয়েছে মহিলা সংরক্ষণ বিল। তাই বিজেপির তরফে প্রধানমন্ত্রীকে জানানো হবে সংবর্ধনা। সেই কারণেই এই মহিলা সম্মেলন। প্রধানমন্ত্রীর এই সভায় যোগ দেবেন সমাজের বিভিন্ন অংশের মহিলারা। এঁদের মধ্যে যেমন থাকবেন অঙ্গনওয়াড়ি শিক্ষিকা, আশাকর্মী, মহিলা উদ্যোগপতি, শিল্পী, তেমনি থাকবেন একশো দিনের কর্মী এবং নেবারহুড নেটওয়ার্ক ওয়ার্কারস এবং সোশ্যাল অ্যান্ড কালচারাল অ্যক্টিভিস্টসরা।

    কেরলে বিজেপির পরিকল্পনা

    কেরলে রাজ করছে সিপিএম নেতৃত্বাধীন এলডিএফ এবং কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউডিএফ। এখানেই পা রাখতে চাইছে বিজেপি (PM Modi)। কেরলে লোকসভার আসন একটি। সেই অর্থে ভোটের নিরিখে রাজ্যটির গুরুত্ব তুলনায় কম। তবে যেহেতু কংগ্রেস ও সিপিএম অস্তিত্বের সঙ্কটে ভুগছে, তাই কেরলে পায়ের নীচের মাটি শক্ত করতে চাইছে বিজেপি। কেরল বিজেপি সম্প্রতি জানিয়ে দিয়েছে, লোকসভা নির্বাচনের আগে দক্ষিণের এই রাজ্যে ঘন ঘন আসবেন কেন্দ্রীয় নেতারা। তাঁরা শুনবেন কেরলবাসীর অভাব-অভিযোগের কথা। কংগ্রেসের বেলাগাম দুর্নীতি এবং শাসক সিপিএমের বিরুদ্ধে জোরালো প্রতিষ্ঠান বিরোধী হাওয়া, এই দুয়ের জেরে কেরলে ভালো ফলের আশা করছে রাজ্য বিজেপি। সেই কারণেই শান দেওয়া হচ্ছে ‘স্ত্রী-শক্তি’তে।

    আরও পড়ুুন: ‘কালীঘাটের কাকু’ এতদিন এসএসকেএমে কেন? হাইকোর্টে বিজেপি

    কেরল বিজেপির সভাপতি কে সুরেন্দ্রন বলেন, “সমাজের বিভিন্ন অংশের মহিলা, বিশেষত সমাজের নানা ক্ষেত্রে যাঁরা প্রতিষ্ঠিত কিংবা উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন, তাঁরা ত্রিশূরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এই সভায় যোগ দেবেন।” তিনি বলেন, “অভিনেত্রী তথা নৃত্যশিল্পী শোভনা, ক্রিকেটার মিন্নু মানি, উদ্যোগপতি বীণা কান্নান, গায়িকা বৈকম বিজয়লক্ষ্মী এবং মারিয়াকুট্টি উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) এই সভায়। এঁরা প্রত্যেকেই সুর চড়িয়েছেন দুর্নীতি এবং লালফিতের ফাঁসের বিরুদ্ধে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Malda: ৮০০ কিমি সাইকেল চালিয়ে রামনগরীতে পৌঁছাবেন বঙ্গের দুই যুবক

    Malda: ৮০০ কিমি সাইকেল চালিয়ে রামনগরীতে পৌঁছাবেন বঙ্গের দুই যুবক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মনস্কামনা মন্দিরে পুজো দিয়ে উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যায় ঐতিহাসিক রাম মন্দিরের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সামিল হতে সাইকেল নিয়ে যাত্রা শুরু করে দিলেন মালদা (Malda) শহরের দুই যুবক। আগামী ২২ জানুয়ারিতে প্রভু রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হবে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ইতি মধ্যে মন্দির উদ্বোধনের প্রস্তুতি চরম তুঙ্গে। সারা ভারতবর্ষ তথা পৃথিবীর সকল হিন্দুদের নজর এখন এই রাম মন্দিরের দিকেই।

    মালদা থেকে ৮০০ কিমি অযোধ্যা (Malda)

    মালদা থেকে অযোধ্যার দূরত্ব প্রায় ৮০০ কিমি। মালদার (Malda) দুই যুবক হলেন রবি বিশ্বকর্মা (৩০) এবং অভিজিৎ বাসফোর(২২)। তাঁরা আজ স্থানীয় মনস্কামনা কালীমন্দিরে পুজো দিয়ে রওনা হলেন অযোধ্যার উদ্দেশ্যে। দীর্ঘ এই পথ অতিক্রম করে আগামী ২০ জানুয়ারির মধ্যে অযোধ্যায় পৌঁছনোর লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছেন তাঁরা। প্রতিদিন গড়ে ৩০ থেকে ৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত সাইকেল চালানোর কথা জানিয়েছেন তাঁরা। যাত্রা শুরুর সময় তাঁদের শুভেচ্ছা জানাতে হাজির হন প্রচুর রামভক্ত এবং সাধারণ মানুষ।

    কেমন হবে সাইকেলের রুট?

    জানা গিয়েছে মালাদা (Malda) থেকে অযোধ্যায় যাওয়ার পথের রুটটি হবে মালদহ থেকে প্রথমে ডালখোলা। এরপর বিহারের পূর্ণিয়া, দ্বারভাঙ্গা হয়ে উত্তরপ্রদেশের গোরখপুর দিয়ে তাঁরা দু’জনে পৌঁছবেন অযোধ্যায়। যাত্রায় তাঁদের সাইকেলের মধ্যে থাকবে প্রভু শ্রীরামের আঁকা ছবি। সনাতন ধর্মীয় পতাকার পাশাপাশি সাইকেল যাত্রায় সামিল করা হয়েছে ভারতের জাতীয় পতাকাও। এলাকায় রীতিমতো উচ্ছ্বাস নিয়ে তাঁরা যাত্রার শুভ সূচনা করলেন। 

    যুবকদের বক্তব্য

    মালদার (Malda) এই দুই যুবকের বক্তব্য, “আগে দেশ পরে ধর্ম”। এই প্রসঙ্গে রবি বিশ্বকর্মা বলেন, “হিন্দু সমাজের দীর্ঘদিনের স্বপ্ন ছিল অযোধ্যায় রামমন্দির প্রতিষ্ঠা হবে। এবার সেই স্বপ্ন প্রতিষ্ঠা পাবে।” আবার অভিজিৎ বাসফোর বলেন, “এই রাম মন্দিরের প্রতিষ্ঠা পর্বের ঐতিহাসিক সাক্ষী হতেই আমরা সাইকেলে যাত্রার পরিকল্পনা করেছি। শ্রীরাম আমাদের ধর্মীয় সংস্কৃতির পরিচয়। পাশপাশি সমাজে যাতে নেশা কম হয় সেই উদ্দেশ্যে আমরা এই যাত্রায় সচেতনতার বিষয়কেও রেখেছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Dibyendu Adhikari: শান্তিকুঞ্জে ফুটবে আরও পদ্ম? শুভেন্দুর ভাই দিব্যেন্দু শুনলেন মোদির ‘মন কি বাত’

    Dibyendu Adhikari: শান্তিকুঞ্জে ফুটবে আরও পদ্ম? শুভেন্দুর ভাই দিব্যেন্দু শুনলেন মোদির ‘মন কি বাত’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খাতায় কলমে এখনও তিনি তৃণমূলের সাংসদ। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ‘মন কি বাত’ শুনলেন শুভেন্দু অধিকারীর ভাই দিব্যেন্দু অধিকারী (Dibyendu Adhikari)। রবিবার ছিল মোদির এই বছরের শেষতম পর্বের ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠান। রাজ্যজুড়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, বিরোধী দলনেতা-সহ প্রত্যেক বিজেপি নেতা শুনেছেন মোদির বক্তব্য। তাহলে কি শুভেন্দুর ভাই তথা তৃণমূলের সাংসদ এবার বিজেপিতে যোগ দেবেন? এটা নিয়েই চলছে তীব্র জল্পনা। শান্তিকুঞ্জে কি তাহলে আরও পদ্ম ফুটবে?

    অনেক দিন ধরেই তৃণমূলের সঙ্গে দূরত্ব (Dibyendu Adhikari)

    যদিও দিব্যেন্দু (Dibyendu Adhikari) এখনও তৃণমূলের সাংসদ। দলের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক অত্যন্ত তালানিতে ঠেকেছে। রাজ্য বা জেলার মধ্যে শাসক দলের কোনও অনুষ্ঠানে তাঁকে দেখা যায় না। বিরোধী দলের নেতা হিসেবে দাদা শুভেন্দু দায়িত্ব গ্রহণ করার পর থেকেই সরকারের বিরুদ্ধে নানান অভিযোগের কথা নিয়ে সরব হলেও এই তৃণমূল সাংসদ কোনও সময়েই প্রতিক্রিয়া দেননি। শাসক দলের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের যথার্থতা রয়েছে, আর তাই হয়তো তৃণমূলের সাংসদ বুঝতে পেরেছেন। এই জন্যই তৃণমূলের হয়ে তিনি কোনও ব্যাটিং করেন না। ঠিক এমনটাই মনে করছেন জেলার বিজেপি নেতৃত্বরা। কিন্তু মোদির ‘মন কি বাত’ শোনার মধ্যে দিয়ে কি জল্পনা তৈরি করে দিলেন না দিব্যেন্দু?

    কী বললেন সাংসদ?

    দিব্যন্দু (Dibyendu Adhikari) বিজেপিতে যোগ দেবেন কি না সেই বিষয়ে কোনও মন্তব্য না করে বলেন, “প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে অনেক তৃণমূল নেতা লুকিয়ে লুকিয়ে দেখা করেন। আমি তেমন সাংসদ নই। যা করার আমি সামনা সামনি করি। তবে মোদিজির সঙ্গে আমার দেখা করার ইচ্ছে আছে। আমার অনেক কথা রয়েছে সুযোগ পেলে বলবো।”

    ১০৮ তম মোদির ‘মন কি বাত’

    গত রবিবারের মোদির ‘মন কি বাত’ ছিল ১০৮ তম পর্ব। এই অনুষ্ঠান নিজের অফিসে বসে শোনেন দিব্যন্দু। শুভেন্দু অধিকারী এবং আরেক ভাই সৌমেন্দু অধিকারীর চেষ্টায় ২০১৯ সালের লোকসভার পর বিধানসভা নির্বাচনে শান্তিকুঞ্জে পদ্মফুল ফুটিয়ে ছিলেন। তবে এই শান্তিকুঞ্জের দুই তৃণমূল সাংসদ শুভেন্দুর বাবা শিশির অধিকারী এবং দিব্যন্দু অধিকারী (Dibyendu Adhikari) কেউ বিজেপিতে যোগদান করেননি। তবে মোদি-অমিত শাহের সভায় শিশির অধিকারীকে দেখা গেলেও দিব্যেন্দুকে কোনও প্রকার বিজেপির সভা-সমিতিতে দেখা যায়নি। আর তাই সামনেই লোকসভা নির্বাচন, ফলে শান্তিকুঞ্জে আরও পদ্মফোটে কিনা তাই এখন দেখার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “আত্মবিশ্বাসে ভরপুর ভারত, নতুন বছরেও যেন থাকে”, ‘মন কি বাতে’ বললেন মোদি

    PM Modi: “আত্মবিশ্বাসে ভরপুর ভারত, নতুন বছরেও যেন থাকে”, ‘মন কি বাতে’ বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের শেষ ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠান হয়ে গেল আজ, রবিবার। দেশ যে আত্মবিশ্বাসে ফুটছে, এদিনের ‘মন কি বাতে’ তা মনে করিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, “ভারত আত্মবিশ্বাসে ফুটছে। এর স্পিরিট উন্নয়ন এবং আত্মনির্ভরতা। এই স্পিরিটটাই বজায় রাখতে হবে ২০২৪ সালেও।”

    প্রসঙ্গ: আত্ম-নির্ভরতা 

    এদিনের ‘মন কি বাতে’ প্রধানমন্ত্রী সমাজের বিভিন্ন স্তরের খ্যাতনামাদের প্রসঙ্গও টেনে আনেন। এই প্রসঙ্গেই উঠে এসেছে সদগুরু, বিশ্বনাথন আনন্দ এবং অক্ষয় কুমারের নাম। দেশবাসীকে নববর্ষের আগাম শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। নববর্ষে তাঁরাও যাতে আত্ম-নির্ভরতা স্পিরিট বজায় রাখেন, সেই পরামর্শও দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। 

    প্রসঙ্গ: রাম মন্দির

    প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) এদিনের ‘মন কি বাতে’ প্রত্যাশিতভাবেই উঠে এসেছে অযোধ্যায় রাম মন্দিরের প্রসঙ্গ। তিনি জানান, অযোধ্যায় রাম মন্দির নিয়ে গোটা দেশ উৎসাহিত। বিভিন্নভাবে দেশবাসী এ ব্যাপারে তাঁদের অনুভূতিগুলি ব্যক্ত করছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আপনারা নিশ্চয়ই দেখে থাকবেন গত কয়েক দিন ধরে শ্রী রাম এবং অযোধ্যাকে নিয়ে নতুন গান এবং ভজন রচনা করা হচ্ছে। নতুন নতুন গানের জন্য মানুষ অপেক্ষাও করছেন।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি আমার সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টে এরকম কিছু ভজন ও গান দিয়েছি। এর অর্থ হল, শিল্পের জগৎ-ও এই ঐতিহাসিক মুহূর্তের অংশ হতে চলেছে তার স্বকীয় ধারায়।”

    শনিবারই গুচ্ছ কর্মসূচিতে যোগ দিতে অযোধ্যা গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তার একদিন পরেই যোগ দিলেন ‘মন কি বাতে’র অনুষ্ঠানে। তাই তাঁর এদিনের বার্তায় বারংবার উঠে এসেছে ২২ জানুয়ারি রাম মন্দিরের উদ্বোধন অনুষ্ঠানের প্রসঙ্গ। ‘মন কি বাতে’র এদিনে অনুষ্ঠানে উঠে এসেছে যোগা, মহিলা-উদ্যোগ, যুব সমাজ এবং পরিচ্ছন্নতার বিষয়ও। ভারতীয় সৈন্যদের প্রসঙ্গও টেনেছেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁদের সাহস এবং আত্ম-বলিদানের প্রশংসা তিনি করেছেন পঞ্চমুখে।

    আরও পড়ুুন: জয় শ্রীরাম ধ্বনিতে উড়ল অযোধ্যা-দিল্লি বিমান, যাত্রীরা পড়লেন হনুমান চালিশা

    দেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, পদ্ম-পুরস্কার প্রাপক এবং সমাজের অন্যান্য ক্ষেত্রেও যাঁরা অবদান রেখেছেন, তাঁদের প্রসঙ্গও উত্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী। বিজ্ঞান এবং পরিবেশের প্রসঙ্গও অনিবার্যভাবে এসেছে প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতায়। প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালে কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার। ওই বছরেরই অক্টোবর মাসে প্রধানমন্ত্রী  শুরু করেন ‘মন কি বাতে’র অনুষ্ঠান। সেই থেকে প্রতি মাসের শেষ রবিবার দেশবাসীকে ‘মনের কথা’ শোনান প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: অযোধ্যায় গটগটিয়ে গৃহস্থের ঘরে প্রধানমন্ত্রী, কী জিজ্ঞাসা করলেন গৃহকর্ত্রীকে?  

    PM Modi: অযোধ্যায় গটগটিয়ে গৃহস্থের ঘরে প্রধানমন্ত্রী, কী জিজ্ঞাসা করলেন গৃহকর্ত্রীকে?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গটগটিয়ে ঘরে ঢুকে পড়ছেন এক ব্যক্তি। পক্ককেশ, চশমা পরিহিত যে মানুষটি ঘরে ঢুকলেন, গৃহকর্ত্রী তাঁকে অনেকবার দেখেছেন টিভিতে। বাড়িতে ঢুকে পড়ায় খানিক হকচকিয়ে গিয়েছিলেন পরিবারের সদস্যরা। ঘরে ঢুকেই অতিথি সটান গিয়ে বসে পড়লেন চেয়ারে। গৃহকর্ত্রীর দেওয়া চায়ে চুমুক দিয়ে খুঁতও ধরলেন আগন্তুক। এই আগন্তুক দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। আর যাঁর বাড়িতে শনিবার তিনি গিয়েছিলেন, তিনি উজ্জ্বলা যোজনা প্রকল্পের গ্রাহক মীরা।

    অযোধ্যায় প্রধানমন্ত্রী

    শনিবার গুচ্ছ কর্মসূচিতে যোগ দিতে উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যায় গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। এরই মাঝে এক সময় মীরার বাড়িতে ঢুকে পড়েন প্রধানমন্ত্রী। ভাইরাল হওয়া ভিডিওয় দেখা গিয়েছে, বাড়িতে ঢুকে একটি চেয়ারের ওপর বসেছেন প্রধানমন্ত্রী। পরিবারের সদস্যরা তাঁর কাছেই বসে রয়েছেন। একটি শিশুর গাল টিপে আদরও করতে দেখা যায় প্রধানমন্ত্রীকে। তার পরেই কথা বলতে শুরু করেন মীরার সঙ্গে। বলেন, “আমরা উজ্জ্বলা প্রকল্পে দেশের ১০ কোটি ঘরে গ্যাস সিলিন্ডার দিয়েছি। আপনি তাঁদের মধ্যে একজন। তাই এই বাড়িতে এলাম।” রান্নাঘরের দিকে উঁকি মেরে প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্ন, “আজ কী রান্না করছেন?” গৃহীনির সলাজ উত্তর, “ভাত, ডাল ও সবজি রান্না হয়েছে। আপনার জন্য চা-ও বানিয়েছি।”

    গৃহস্থকে কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “চা বানিয়েছেন, নিয়ে আসুন।” চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “খুব মিষ্টি চা খান তো আপনারা!” লজ্জায় মুখ নামিয়ে নেন গৃহিনী। উত্তর দেন, “কোনওভাবে বেশি মিষ্টি পড়ে গিয়েছে।” এরপর কেন্দ্রীয় প্রকল্প নিয়ে কথা বলতে শুরু করেন তিনি। মীরার পরিবার কী কী সুবিধা পেয়েছেন, আগে কোথায় থাকতেন জানতে চান প্রধানমন্ত্রী। মীরা জানান, আগে তাঁরা বস্তিতে থাকতেন।

    আরও পড়ুুন: নতুন সংসদ ভবন থেকে চন্দ্রযান, ২০২৩ সালে দেশের ঝুলিতে আর কোন কোন সাফল্য?

    আবাস যোজনায় ঘর পেয়েছেন। তিন বছর ধরে বিদ্যুৎও পাচ্ছেন। মাসে ১০০-২০০টাকা বিল আসে। শুক্রবারই তাঁদের বাড়িতে উজ্জ্বলা যোজনায় গ্যাস সংযোগও পেয়েছেন। প্রসঙ্গত, মীরা হলেন ১০ কোটিতম গ্রাহক, যিনি উজ্জ্বলা যোজনায় গ্যাসের সংযোগ পেয়েছেন। এর পর অযোধ্যায় বেশ কিছু শিশুর সঙ্গেও সময় কাটান প্রাধানমন্ত্রী (PM Modi)। ছবি তোলেন তাঁদের সঙ্গে। অটোগ্রাফ দেওয়ার পাশাপাশি তুললেন সেলফিও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Amrit Bharat Express: উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী, মালদা থেকে যাত্রা শুরু অমৃত ভারত এক্সপ্রেসের

    Amrit Bharat Express: উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী, মালদা থেকে যাত্রা শুরু অমৃত ভারত এক্সপ্রেসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাত ধরেই চালু হল অমৃত ভারত এক্সপ্রেস (Amrit Bharat Express)। নতুন বছরের আগে বাংলার বড় প্রাপ্তি এই এক্সপ্রেস ট্রেন। মালদা থেকে বেঙ্গালুরু যাবে এই ট্রেন। শনিবার অযোধ্যা ধাম জংশন স্টেশন থেকে এই ট্রেনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী। এছাড়াও আরও ৬টি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেনের সূচনা করেন তিনি। মালদা থেকে যাত্রা শুরু করল এই ট্রেন।

    কোন কোন স্টেশনে দাঁড়াবে এই ট্রেন? (Amrit Bharat Express)

    রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার সকালে যাত্রা শুরু করে ট্রেনটি (Amrit Bharat Express) রবিবার রাতে বেঙ্গালুরু পৌঁছাবে। মালদার পর নিউ ফরাক্কা, রামপুরহাট, বোলপুর, বর্ধমান, অন্ডাল, ডানকুনি, খড়্গপুর, বেলদা, জলেশ্বর, বালাসোর, কটক হয়ে বেঙ্গালুরুতে গিয়ে থামবে। চাকরির কারণে কিংবা চিকিৎসার প্রয়োজনে বাংলার হাজার হাজার মানুষ বেঙ্গালুরু যান। বিশেষ উত্তরবঙ্গের লক্ষ লক্ষ মানুষের কাছে এই ট্রেন বিশেষ সহায়ক হয়ে উঠবে বলে রেল কর্তারা মনে করছেন। এমনিতেই মালদা স্টেশন থেকে সকাল ৮টা ৫০ মিনিট নাগাদ ছাড়বে। এদিন এই ট্রেনের উদ্বোধন উপলক্ষ্যে খড়্গপুর ডিভিশনে ৬টি স্টেশনে মঞ্চ করে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ডিভিশনের সদর হওয়ায় খড়্গপুর স্টেশনে বড় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ ছাড়াও বাকি পাঁচটি স্টেশনেও ওই অনুষ্ঠান হবে। ট্রেন পৌঁছনোর এক ঘণ্টা আগে থেকেই ওই অনুষ্ঠান শুরু হবে বলে ডিভিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। দেশের সর্বপ্রথম অমৃতভারত এক্সপ্রেস বাংলার মাটি দিয়ে যাত্রাপথ শুরু করায় খুশি রাজ্যবাসী।

    এই ট্রেনে যাত্রী সুরক্ষায় বিশেষ নজর!

    রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, এই অমৃতভারত ট্রেনটি কার্যত দেশে সাধারণের বন্দে ভারত নামে পরিচিত হতে চলেছে। কারণ এতে রয়েছে বন্দে ভারতের মতোই দু’দিকে ইঞ্জিনের সাহায্যে পুশ-পুলের সুবিধা। এর জেরে ইঞ্জিন বদলে সময় নষ্ট হবে না। তবে এই ট্রেনে থাকবে না কোনও বাতানুকূল কামরা। সাধারণ কামরা হলেও প্রতিটি আসনের সঙ্গে থাকছে চার্জিং পয়েন্ট। ট্রেনের শৌচাগারও হয়েছে বন্দে ভারতের আদলে। এমনকী ট্রেনের ভিতরেই পরবর্তী স্টেশনের নাম ও কত বেগে ট্রেনটি ছুটছে তা-ও ডিসপ্লে’তে ফুটে উঠবে। সঙ্গে চলবে ঘোষণাও। যাত্রী সুরক্ষায় প্রতিটি কামরায় থাকছে সিসি ক্যামেরার ব্যবস্থাও। অমৃত ভারত এক্সপ্রেসে (Amrit Bharat Express) মোট ২২টি কোচ থাকবে। ৮টি সাধারণ (জেনেরাল) কোচ, ১২টি দ্বিতীয় শ্রেণির থ্রি টিয়ার স্লিপার কোচ ছাড়া দু’টি কামরা হবে লাগেজ ভ্যান। এতে একসঙ্গে প্রায় ১৮০০ যাত্রী যাতায়াত করতে পারবেন। ট্রেনের লোকো পাইলটদের জন্য স্বাচ্ছন্দ্যের কথা মাথায় রেখে সিটগুলিকে আরামদায়ক করা হয়েছে। এছাড়াও জেনারেল কামরার উপরে সিটে গদির ব্যবস্থা করা হয়েছে। যাত্রীদের সুরক্ষার দিকেও দেওয়া হয়েছে বিশেষ নজর। এই ট্রেনে ব্যবহার করা হয়েছে ‘কবচ’ প্রযুক্তি। ট্রেনে দুর্ঘটনার আশঙ্কা অবশ্যই কম থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে। ঘণ্টায় সর্বাধিক ১৩০ কিলোমিটার বেগে চলবে এই ট্রেন।

    ভাড়া কেমন?

    বন্দে ভারতের মতো এই ট্রেনে পরিষেবা মিললেও তুলনায় অনেক কম হবে ভাড়া। রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, সাধারণ মেল অথবা এক্সপ্রেস ট্রেনের স্লিপার এবং দ্বিতীয় শ্রেণির তুলনায় মাত্র ১৫ থেকে ১৭ শতাংশ বেশি ভাড়া হবে এই ট্রেনে। অন্যান্য মেল অথবা এক্সপ্রেস ট্রেনগুলিতে এক থেকে ৫০ কিলোমিটারের জন্য দ্বিতীয় শ্রেণির যাত্রার ন্যূনতম টিকিটের দাম ৩০ টাকা (রিজার্ভেশন এবং অন্যান্য চার্জ ছাড়া)। সেখানে অমৃত ভারত এক্সপ্রেসে (Amrit Bharat Express) এক থেকে ৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত যাওয়ার জন্য ন্যূনতম খরচ ৩৫ টাকা। রিজার্ভেশন ফি এবং অন্যান্য চার্জ ছাড়াই যাত্রীদের দিতে হবে এই অর্থ। রেলের বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, ছাড়ের টিকিট এবং বিনামূল্যে পাসের জন্য টিকিট এই ট্রেনগুলিতে গ্রহণযোগ্য হবে না।

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google N

  • PM Modi: পুষ্পবৃষ্টিতে ভাসলেন প্রধানমন্ত্রী, অযোধ্যায় বর্ণাঢ্য রোড শো-য়ে হাত নেড়ে অভিবাদন মোদির

    PM Modi: পুষ্পবৃষ্টিতে ভাসলেন প্রধানমন্ত্রী, অযোধ্যায় বর্ণাঢ্য রোড শো-য়ে হাত নেড়ে অভিবাদন মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছরের শেষে জমজমাট রাম নগরী অযোধ্যা। শনিবার সকালে সরযু নদীর ধারে নয়নাভিরাম ধর্মপথে বর্ণাঢ্য রোড শো করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পুষ্পবৃষ্টিতে তাঁকে অভ্যর্থনা জানাল জনতা। এদিন সকাল পৌনে ১১টা নাগাদ প্রধানমন্ত্রী রোড শো শুরু করেন। বিরাট আয়োজন করা হয় এই কর্মসূচিকে ঘিরে। মন্ত্রোচ্চারণের মাধ্যমে শুরু হয় রোড শো। ফুলে ফুলে সাজিয়ে তোলা হয় অযোধ্যার ধর্ম পথ। 

    পুষ্পবৃষ্টি জনতার

    এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির রোড শো ঘিরে অযোধ্যায় মানুষের উন্মাদনা ছিল রীতিমতো চোখে পড়ার মতো। রাস্তার মাঝখান দিয়ে এগোচ্ছে মোদির কনভয়। গাড়ি থেকেই হাত নাড়িয়ে উপস্থিত জনতাকে অভিবাদন জানাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর দিকে গোলাপের পাপড়ি ছুড়ে দেওয়া হচ্ছে। বিমানবন্দর থেকে শুরু করে হনুমানগড়ি সহ অযোধ্যার গোটা যাত্রাপথে উপচে পড়ে ভিড়। রাস্তার ধারে ধারে ছোট ছোট মঞ্চ তৈরি করে একাধিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান চলছে। কেউ জয় শ্রীরাম ধ্বনি দিচ্ছেন, কেউ আবার ডুগডুগি বাজাচ্ছেন। আদিবাসী নৃত্যশিল্পীদেরও দেখা যায় অযোধ্যার রাস্তায়। 

    নয়া ট্রেনের উদ্বোধন

    আগামী ২২ জানুয়ারি রামমন্দিরের উদ্বোধন। এদিন ছিল তার ট্রেলার। ইতিমধ্যেই রামতীর্থ অযোধ্যাকে ঢেলে সাজানো হয়েছে। শনিবার প্রধানমন্ত্রী মোদিকে অযোধ্যাতে স্বাগত জানাতে গোটা শহর ফুল ও পোস্টারে সেজে উঠেছে। বিরাট রোড শো শেষ করে নবনির্মিত অযোধ্যা রেল স্টেশনের উদ্বোধন করেন মোদি। সেইসঙ্গে সেখান থেকেই ৬টি বন্দে ভারত ও দু’টি অমৃত ভারত ট্রেনের উদ্বোধনও করেন প্রধানমন্ত্রী। শনিবার যে দু’টি অমৃত ভারত ট্রেন উদ্বোধন হয়েছে তার মধ্যে একটি পেল বাংলা। মালদহ থেকে ছাড়বে ট্রেনটি। মালদহ থেকে ট্রেনটি অযোধ্যা ছুঁয়ে বেঙ্গালুরুর স্যার এম বিশ্বেশ্বরায় টার্মিনাস পর্যন্ত চলবে। অন্য অমৃত ভারত ট্রেনটি দ্বারভাঙা থেকে অযোধ্যা হয়ে আনন্দ বিহার পর্যন্ত যাবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi Visit  Ayodhya: আজ অযোধ্যায় প্রধানমন্ত্রী মোদি, বিমানবন্দর থেকে রেল স্টেশন একগুচ্ছ কর্মসূচি

    PM Modi Visit  Ayodhya: আজ অযোধ্যায় প্রধানমন্ত্রী মোদি, বিমানবন্দর থেকে রেল স্টেশন একগুচ্ছ কর্মসূচি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘মহর্ষি বাল্মীকি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর অযোধ্যা ধাম’-এর উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে কার্যত আজ, শনিবার থেকেই শুরু হয়ে যাচ্ছে রামলালার ‘প্রাণ প্রতিষ্ঠা’র বোধন। আজ, ৩০ ডিসেম্বর অযোধ্যা ধাম জংশন স্টেশন ও মহর্ষি বাল্মিকীর নামাঙ্কিত নতুন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi Visit  Ayodhya)। তার আগে অযোধ্যাজুড়ে সাজো সাজো রব। রেলস্টেশন, এয়ারপোর্ট সহ অযোধ্য়ার অলিতে গলিতে তুমুল ব্য়স্ততা। নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে গোটা শহর। 

    বিমানবন্দরের উদ্বোধন

    শনিবার অত্যাধুনিক বিমানবন্দর উদ্বোধনের পাশাপাশি ১৫ কিলোমিটার পথে রোড শো করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রামমন্দির (Ram Mandir) উদ্বোধনের আগে নতুন করে গড়ে তোলা হয়েছে আন্তর্জাতিক মানের বিমানবন্দর। আগে অযোধ্যা বিমানবন্দরের নাম ছিল ‘মর্যাদা পুরুষোত্তম শ্রীরাম অযোধ্যা আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্ট’। উদ্বোধনের দিন থেকেই এই বিমানবন্দরে বিমান চলাচল শুরু হয়ে যাবে। এ ছাড়াও ঢেলে সাজানো হচ্ছে গোটা অযোধ্যা নগরী। পুরোনো মন্দিরগুলো সংস্কারের পাশাপাশি তৈরি হচ্ছে নতুন রাস্তাও। আগামী ২২ জানুয়ারি, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অস্থায়ী মন্দির থেকে ৫ বছরের রামলালার মূর্তি কোলে নেবেন ও তা নতুন রামমন্দিরের গর্ভগৃহে প্রতিষ্ঠা করবেন। এর জন্য তিনটি ৫১ ইঞ্চির মূর্তি তৈরি করা হয়েছে। তিনটি মূর্তিরই ডিজাইন সম্পূর্ণ আলাদা। তিন জন আলাদা শিল্পী এই মূর্তিগুলি তৈরি করছেন। রামমন্দির ট্রাস্টের সদস্যদের ভোটে বেছে নেওয়া হবে যে কোনও একটিকে। সেটাই প্রতিষ্ঠা করা হবে জানুয়ারিতে।

    নয়া ট্রেনের যাত্রা

    এদিন মোদি ‘অমৃত ভারত’ ট্রেনের উদ্বোধন করবেন অযোধ্যা থেকে। তার একটি চলাচল করবে বিহারের দারভাঙ্গা থেকে নয়াদিল্লির আনন্দ বিহার রুটে। যেটি অযোধ্যায় থামবে। আর একটি রুট বাংলার মালদা টাউন থেকে বেঙ্গালুরু। তার উদ্বোধনও আজ অযোধ্যা থেকেই করবেন তিনি। সরকারি সূত্রে খবর, অযোধ্যার উন্নয়নের জন্য শনিবারই ১৫,৭০০ কোটি টাকার প্রকল্প ঘোষণা করবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। তার মধ্যে রয়েছে রেলস্টেশন ও বিমানবন্দরের উন্নয়ন। প্রধানমন্ত্রীর দফতরের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অযোধ্যায় বিশ্বমানের পরিকাঠামো গড়ে তুলতে চান মোদি। 

    আরও পড়ুন: গোলাপের পাপড়িতে শ্রীরাম! থাকবে মোদির ছবিও, রাম মন্দিরের উদ্বোধনে অভিনব ফুল

    আজ অযোধ্যায় সারাদিন

    ২২ জানুয়ারি রাম মন্দির উদ্বোধনের আগে আজ অযোধ্যায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদিন সকাল ১০.৪৫ মিনিটে অযোধ্যায় প্রধানমন্ত্রীর রোড শো রয়েছে। তারপর সকাল ১১.১৫ মিনিটে অযোধ্যা ধাম জংশনের উদ্বোধন। সকাল ১১.৩০ টায় অমৃত ভারত এক্সপ্রেস-সহ বেশ কিছু ট্রেনের সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী। দুপুর ১২.১৫ মিনিটে মহর্ষি বাল্মিকী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের উদ্বোধন করবেন মোদি। দুপুর ১টায় জনসভায় প্রায় ১৫ হাজার ৭০০ কোটি টাকার প্রকল্পের শিলান্যাস করেবন তিনি। দুপুর ২.৪০ মিনিটে দিল্লি থেকে অযোধ্যার উদ্দেশে রওনা হবে প্রথম বিমান। বিকেল ৪টে অযোধ্যার নবনির্মিত বিমানবন্দরে প্রথম বিমান অবতরণ করার কথা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: গোলাপের পাপড়িতে শ্রীরাম! থাকবে মোদির ছবিও, রাম মন্দিরের উদ্বোধনে অভিনব ফুল

    Ram Mandir: গোলাপের পাপড়িতে শ্রীরাম! থাকবে মোদির ছবিও, রাম মন্দিরের উদ্বোধনে অভিনব ফুল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান। আগামী ২২ জানুয়ারি রাম মন্দিরের উদ্বোধন (Ram Mandir Inauguration)। মন্দির উদ্বোধনের দিন আনা হবে বিশেষ গোলাপী রঙের গোলাপ, যার প্রতিটি পাপড়িতে থাকবে শ্রী রামের ছবি। গোলাপের পাপড়িতে থাকবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের মুখও। বিশেষ এই গোলাপে লেখা থাকবে জয় শ্রী রাম।

    কেমনভাবে প্রস্তুত এই বিশেষ গোলাপ

    বছর ঘুরলেই রাম মন্দিরের উদ্বোধন (Ram Mandir Inauguration)। আপাতত গর্ভগৃহেরই উদ্বোধন করা হবে। এখানেই প্রতিষ্ঠিত হবেন রামলালা। রাম মন্দির উদ্বোধনের দিন আনা হবে বিশেষ গোলাপী রঙের গোলাপ, যার প্রতিটি পাপড়িতে শ্রী রামের (Sree Ram) ছবি থাকবে। এই বিশেষ ফুল তৈরির জন্য গুজরাট থেকে একজন ফ্লোরিস্টকে আনা হচ্ছে। অশোক বনসলী নামক ওই ফুল বিক্রেতা জানান, তিনি এক বিশেষ প্রযুক্তি তৈরি করেছেন, যেখানে ফুলের পাপড়িতে ছবি ছাপানো সম্ভব। চার বছর সময় লেগেছে এই প্রযুক্তি তৈরি করতে। একগুচ্ছ গোলাপ ফুল তুলেও দেখান ওই ফ্লোরিস্ট, যেখানে প্রধানমন্ত্রী মোদি, উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ ও রামলালার নাম লেখা রয়েছে।

    প্রধানমন্ত্রী মোদি ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’-র যে ডাক দিয়েছিলেন, তা থেকেই অনুপ্রাণিত হয়ে এই আধুনিক প্রিন্টিং টেকনোলজি তৈরি করেছেন অশোক বনসলী। রাম মন্দির সাজানোর জন্য ব্যবহৃত ফুল ও গাছের পাতায় রামলালার নাম লেখা থাকবে। রাম মন্দির উদ্বোধনের দিন ৩ থেকে ৪ হাজার ফুলে এই ছবিগুলি ছাপানো থাকবে। এর আগে, ২০২০ সালে রাম মন্দিরের ভূমি পুজার দিনও তিনি এইরকমের ৫০০ ফুল তৈরি করেছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share