Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • Modi Cabinet: ১০০ শহরে ১০ হাজার বৈদ্যুতিন বাস! ৫ শতাংশ সুদে ১ লক্ষ টাকা ঋণ পাবেন ‘বিশ্বকর্মা’রা

    Modi Cabinet: ১০০ শহরে ১০ হাজার বৈদ্যুতিন বাস! ৫ শতাংশ সুদে ১ লক্ষ টাকা ঋণ পাবেন ‘বিশ্বকর্মা’রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী ই-বাস পরিষেবার অধীনে ১০০টি শহরে ১০০০ নতুন বৈদ্যুতিন বাসের ঘোষণা করল কেন্দ্র। বুধবার ‘পিএম বিশ্বকর্মা’ বা ‘প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকর্মা’ প্রকল্পেরও অনুমোদন করে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভা। এই প্রকল্পের অধীনে, প্রথম কিস্তিতে ‘উদার শর্তে’ ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেওয়া হবে। দ্বিতীয় কিস্তিতে আরও ২ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে। জানা গিয়েছে, সুদ দিতে হবে মাত্র ৫ শতাংশ হারে।

    ই-বাস পরিষেবা

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর অনুরাগ ঠাকুর বলেছেন, গ্রিন মোবিলিটি বাড়ানোর জন্য মন্ত্রিসভা প্রধানমন্ত্রী ই বাস পরিষেবার অনুমোদন দিয়েছে। এই প্রকল্পে ৫৬, ৬১৩ কোটি বরাদ্দ করা হয়েছে। যার মধ্যে কেন্দ্র প্রদান করবে ২০,০০০ কোটি।

    কীভাবে বাস্তবায়িত হবে এই প্রকল্প? জানা গিয়েছে ১৬৯ শহরের মধ্যে বেছে নেওয়া হয়েছে ১০০টি শহরকে। সেই শহরগুলিতে এই পরিষেবা চালু হবে যেখানে ৩ লক্ষ বা তার বেশি জনবসতি। এছাড়াও, যে সব অঞ্চলে কোনও সংগঠিত বাস পরিষেবা নেই, সেই সমস্ত শহরকেও পরিষেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। এই প্রকল্পে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ বা পিপিপি মডেলে তৈরি হবে ১০ হাজার ই-বাস। দূষণ কমাতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা সিটি বাস পরিষেবায় ই-বাসের সংখ্যা বাড়ানোয় জোর দিয়েছে।

    আরও পড়ুন: ফুটে উঠল ভারতের জাতীয় পতাকা! স্বাধীনতা দিবসে বুর্জ খলিফায় জ্বলল তেরঙা

    প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকর্মা স্কিম

    বুধবার (১৬ অগস্ট), প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির অধীনে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার এক বৈঠকের পর, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব জানান, পিএম বিশ্বকর্মা প্রকল্পের অধীনে সরকার মৃৎশিল্প, কমার, নির্মাণ, টেলারিং এবং নৌকা নির্মাণ সহ ঐতিহ্যগত দক্ষতার প্রচার করবে। বিশ্বকর্মা যোজনায় উপকৃত হবে ৩০ লক্ষ কারিগর।

    এই প্রকল্পের আওতায় আসা শিল্পীরা ৫ শতাংশ সুদের হারে ১ লক্ষ টাকা ঋণ পেতে পারবেন। আর্থিক সাহায্য পাবেন আধুনিক সরঞ্জাম কেনার জন্যও। ১৭ সেপ্টেম্বর বিশ্বকর্মা জয়ন্তীতে ১৩,০০০ কোটি টাকার আর্থিক ব্যয়ের এই প্রকল্প চালু করা হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi : “ভারত লাভবান হয়েছে তাঁর নেতৃত্বে”, প্রয়াণ দিবসে অটল বিহারী বাজপেয়ীকে স্মরণ প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi : “ভারত লাভবান হয়েছে তাঁর নেতৃত্বে”, প্রয়াণ দিবসে অটল বিহারী বাজপেয়ীকে স্মরণ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর। বুধবার অটল বিহারী বাজপেয়ীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে এমনটাই জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদিন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকে শ্রদ্ধা জানাতে সদৈব অটল মেমোরিয়ালে যান রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মূর্মূ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা, রাজ্যসভার চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড়, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী  অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং এবং অন্যান্য আরও অনেকে।

    বাজপেয়ীকে শ্রদ্ধা

    সোশ্যাল সাইটে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে লিখতে গিয়ে মোদি জানান যে, বাজপেয়ীর নেতৃত্বে দেশ ভালোভাবে লাভবান হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী মোদি লেখেন, “অটল বিহারী বাজপেয়ীকে শ্রদ্ধা জানাতে ১৪০ কোটি ভারতবাসীর সঙ্গে আমিও যুক্ত হলাম। ভারত তাঁর নেতৃত্ব থেকে ভালভাবে লাভবান হয়েছে। দেশের উন্নতির ক্ষেত্রে তিনি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছেন যা ২১ শতকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ছড়িয়ে পড়েছে”।

    গোয়ালিয়রে  ১৯২৪ সালে জন্ম হওয়া অটল বিহারী বাজপেয়ী বিজেপির অন্যতম মুখ হিসেবে পরিচিত ছিলেন। প্রথম অকংগ্রেসীয় প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পূর্ণ সময়ের জন্য প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তিনি। ১৯৯৬ সালের ১৬ মে থেকে ১ মে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তিনি। এবং পরবর্তীতে ১৯ মার্চ ১৯৯৮ সাল থেকে  ২২ মে ২০০৪ সাল পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী হন। এছাড়া ১৯৭৭ থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী মোরারজি দেশাইয়ে ক্যাবিনেটে বিদেশমন্ত্রকের দায়িত্ব সামলেছিলেন তিনি। ২০১৮ সালে অগাস্টের ১৬ তারিখে দিল্লির এইমস হাসপাতালে প্রয়াত হন অটল বিহারী বাজপেয়ী। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sant Ravidas Temple: মধ্যপ্রদেশে মোদির বড় চমক, আজ সন্ত রবিদাসের ১০০ কোটির মন্দিরের শিলান্যাস

    Sant Ravidas Temple: মধ্যপ্রদেশে মোদির বড় চমক, আজ সন্ত রবিদাসের ১০০ কোটির মন্দিরের শিলান্যাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আগামী কাল, শনিবার সন্ত রবিদাসের ১০০ কোটি টাকার মন্দিরের (Sant Ravidas Temple) ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। মধ্যপ্রদেশের সাগর জেলার বুন্দেলখণ্ড এলাকায় প্রায় ২০ থেকে ২৫ শতাংশ মানুষ মুচি সম্প্রদায়ের মানুষ। এঁরা হলেন সন্ত রবিদাসের একনিষ্ঠ ভক্ত। অপর দিকে সমানেই মধ্যপ্রদেশে বিধানসভা নির্বাচন। তাই তার আগে তফশিলি সমাজের জন্য সন্ত গুরু রবিদাসের মন্দিরের স্থাপনা করে বড় চমক দিতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    কবে হবে মন্দিরের শিলান্যাস (Sant Ravidas Temple)?

    সূত্রে জানা গেছে, আগামী কাল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মধ্যপ্রদেশের সাগর জেলায় চতুর্দশ সন্ত সাধক রবিদাসের একটি ভব্য মন্দির নির্মাণের (Sant Ravidas Temple) শিলান্যাস করবেন। এর পাশাপাশি তিনি প্রকাশ্য সভা করবেন বলেও জানা গেছে। এই মন্দির নির্মাণে আনুমানিক খরচ হবে মোটামুটি ১০০ কোটি টাকা। ঠিক সামনেই মধ্যপ্রদেশ নির্বাচন। তাই এই সন্ত মহাপুরুষের মন্দির নির্মাণ করে সন্ত রবিদাসের ভক্তদের বিশেষ উপহার তুলে দিতে চাইছেন প্রধানমন্ত্রী, এমনটাই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

    মন্দির দেখতে কেমন হবে?

    সন্ত রবিদাসের মন্দিরটি (Sant Ravidas Temple) হবে নাগারা স্থাপত্যশৈলীর অনুকরণে, যার বিস্তৃতি প্রায় দশ হাজার বর্গ কিলোমিটার। এই মন্দিরের মধ্যে একটি বিশেষ প্রদর্শনীশালা থাকবে এবং বিভিন্ন রকম শিক্ষণীয় বিষয় রাখা থাকবে। বিশেষ করে সন্ত রবিদাসের জীবনী বিষয়ক নানান কথাচিত্র সঙ্কলিত থাকবে। এখনে বড় বড় চারটি ভবন থাকবে। যার মধ্যে একটিতে ‘নির্গুণ সম্প্রদায়ের’ দার্শনিক তত্ত্ব কথার সাহিত্যগ্রন্থ রাখা থাকবে। আরেকটিতে থাকবে ‘সঙ্গত হল’ যেখানে সমাবেশ বা সম্মেলন কক্ষ হবে। আর বাকি দুটি থাকবে মন্দিরে আগত ভক্তদের জন্য ‘ভক্ত নিবাস’ এবং বিশেষ জলাধার বা ‘জল কুণ্ড’। উল্লেখ্য, ভক্ত নিবাসে দেশ-বিদেশ থেকে সন্ত রবিদাসকে নিয়ে যাঁরা গবেষণা করতে চান, তাঁদের থাকার ব্যবস্থা থাকবে। প্রত্যেক ভবনেই থাকবে অত্যধুনিক আলো এবং সিসিটিভির ব্যবস্থা।

    উল্লেখ্য মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান কিছু দিন আগে ছাতনা জেলার মাহিরের পুণ্যভূমিতে প্রায় সাড়ে তিন কোটি টাকা খরচ করে সন্ত রবিদাসের একটি মন্দির নির্মাণ করেছিলেন। মধ্যপ্রদেশে প্রায় ১৬ শতাংশ মানুষ হলেন সন্ত রবিদাসের ভক্ত, যাঁরা প্রত্যেকেই পেশায় মুচি এবং তফশিলি সম্প্রদায়ভুক্ত। মধ্প্রদেশের মোট ২৩০ আসনের মধ্যে ৩৫ টি আসন হল এসসি সামজের জন্য সংরক্ষিত। তাই এই সামজের মানুষের জন্য বিশেষ উপহার হবে ভব্য মন্দিরটি।

    কে ছিলেন সন্ত রবিদাস?

    সন্ত রবিদাস (Sant Ravidas Temple) ছিলেন ভারতের মধ্যযুগের ভক্তিবাদী আন্দোলনের একজন অন্যতম প্রবক্তা। মূলত মধ্য ভারত, পশ্চিম ভারত এবং উত্তর ভারতে ভক্তিবাদী আন্দোলনের অন্যতম প্রচারক ছিলেন। মানুষের মধ্যে জাতপাত, বর্ণ বিদ্বেষকে দূরে রেখে ভক্তিবাদের প্রচার, প্রসার ঘটান তিনি। তাঁর সমসাময়িক ভক্তিবাদী সন্ত মহাপুরুষদের মধ্যে ভক্তিবাদে বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছিলেন দাদুর, নানক, কবীর, মীরা বাঈ, শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভু প্রমুখ। জগতের মুক্তির জন্য মুখে মুখে দোহা বা পদের মাধ্যম গানে রচনা করে গিয়েছেন সন্ত রবিদাস।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: কুর্নিশ প্রধানমন্ত্রীর! ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি গেমসে ভারতের ঝুলিতে ২৬টি মেডেল

    PM Modi: কুর্নিশ প্রধানমন্ত্রীর! ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি গেমসে ভারতের ঝুলিতে ২৬টি মেডেল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রীড়াক্ষেত্রে বিশাল সাফল্য ভারতের ছেলে-মেয়েদের। ৩১ তম ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি গেমসে (World University Games 2023) ভারতের ঝুলিতে এসেছে মোট ২৬টি মেডেল, যা নিঃসন্দেহে রেকর্ড।  যার মধ্যে ১১টি সোনা, ৫টি রুপো এবং ১০টি ব্রোঞ্জ রয়েছে। দেশের খেলোয়াড়দের এই ‘দুর্ধর্ষ পারফরম্যান্সের’ উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ‘দেশের গর্ব’ ওই সমস্ত খেলোয়াড়দের কুর্নিশ জানিয়ে মঙ্গলবার ট্যুইটও করেন প্রধানমন্ত্রী।

    প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা

    ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি গেমস ২০২৩-এ অংশগ্রহণকারী দেশের সমস্ত খেলোয়াড়দের কুর্নিশ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এদিন পরপর দুটি ট্যুইট করেছেন। ট্যুইট বার্তায় প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “৩১ তম ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি গেমসে ভারতীয় খেলোয়াড়রা ২৬টি পদক নিয়ে রেকর্ড গড়ে ফিরে এসেছেন। আমাদের সবচেয়ে ভাল পারফরম্যান্স ছিল এটি। যার মধ্যে ১১টি সোনা, ৫টি রুপো এবং ১০টি ব্রোঞ্জ রয়েছে। যাঁরা গোটা দেশকে গৌরবান্বিত করে তুলেছে এবং আগামী দিনের ক্রীড়াবিদদের অনুপ্রাণিত করেছে, সেই সমস্ত অসাধারণ ক্রীড়াবিদদের স্যালুট। এই দুর্দান্ত পারফরম্যান্স আমাদের ক্রীড়াবিদদের অটল একনিষ্ঠতার প্রমাণ।” এই সাফল্যের জন্য পদকজয়ী ক্রীড়াবিদ, তাঁদের পরিবার এবং কোচদের অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    প্রসঙ্গত, গত ২৯ জুলাই চিনের ছেংতু শহরে শুরু হয় ৩১ তম ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি গেমস। প্রথম দিনই সোনার হ্যাটট্রিক করে ভারত। এছাড়া একটি ব্রোঞ্জও আসে ভারতের ঝুলিতে। তারপর খেলা যত এগোতে থাকে ততই ভারতের ঝুলিতে পদকের সংখ্যা বাড়তে থাকে। ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি গেমসে এর আগে একসঙ্গে এত পদক পায়নি ভারত। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Modi Biggest Statue: পুণের লাভাসায় বসতে চলেছে মোদির ২০০ মিটার উঁচু মূর্তি, উদ্বোধনের তারিখ প্রকাশ্যে

    Modi Biggest Statue: পুণের লাভাসায় বসতে চলেছে মোদির ২০০ মিটার উঁচু মূর্তি, উদ্বোধনের তারিখ প্রকাশ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুণের লাভাসা নগরে কাছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সবথেকে উঁচু মূর্তি (Modi Biggest Statue) বসতে চলেছে। এই মূর্তিকে ঘিরে শুরু হয়েছে আলোচনা। ডার্বিন প্লাটফর্ম ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড (DPIL) সংস্থার পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মূর্তি বসানো হবে বলে জানানো হয়। এর আগে সোনার কয়েন দিয়ে ১৫৬ গ্রামের একটি মূর্তি গুজরাটে নির্মাণ হয়েছিল। কিন্তু পুণের এই মূর্তিটি আগামী ৩১ ডিসেম্বরে উন্মোচন করা হবে বলে জানা গেছে। এই মূর্তি উন্মোচনের অনুষ্ঠানে আমেরিকা, ইজরায়েল, ফ্রান্স, সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর আমন্ত্রিত অতিথিরা উপস্থিত থাকবেন।

    মোদির এই মূর্তি কেমন হবে (Modi Biggest Statue)?

    ডার্বিন প্লাটফর্ম ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড সংস্থার অধিকর্তা অজয় হরিনাথ সিং এই মূর্তি বসানোর কথা ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, ‘‘নরেন্দ্র মোদির এই মূর্তি (Modi Biggest Statue) হল ভারতের একতা এবং অখণ্ডতার বিশেষ প্রতীক। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেশের জন্য নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করছেন। দেশের একতা এবং অখণ্ডতাকে নতুন দিশা দেখিয়েছেন। তাঁর অবদান দেশের জন্য অত্যন্ত গৌরবের।’’

     মূর্তির সঙ্গে আর কী থাকবে?

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi Biggest Statue) এই মূর্তি, গুজরাটের তৈরি ‘স্ট্যাচু অফ ইউনিটি’ সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেলের মূর্তির থেকেও বেশি উঁচু হবে। গুজরাটে বল্লভ ভাই প্যাটেলের মূর্তিটি উচ্চতায় ছিল ১৮২ মিটার। আর লাভাসায় মোদির এই নবনির্মিত মূর্তির উচ্চতা হবে প্রায় ১৯০ থেকে ২০০ মিটার। এই মূর্তির নিচে নির্মাণ করা হবে একটি জাদুঘর। সেখানে প্রদর্শিত হবে ভারতের প্রাচীন ইতিহাস এবং ঐতিহ্যের নানা চিত্র। এখানে থাকবে নতুন আধুনিক ভারতের একটি চিত্ররেখা। আগত দর্শক, পর্যটকদের জন্য একটি বিশেষ শিক্ষামূলক বিনোদনের ব্যবস্থাও রাখা হবে। এছাড়া, এই জাদুঘরে থাকবে নরেন্দ্র মোদির জীবন সংক্রান্ত নানান তথ্য ও  ছবির সংকলন। আগত দর্শকদের এই তথ্য চিত্র এবং ছবির নানান খণ্ডচিত্র অনুপ্রেরণা সঞ্চার করবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi : মোদির মুখে ‘কুইট ইন্ডিয়া’! জাতীয় হ্যান্ডলুম দিবসের মঞ্চে বিরোধীদের তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi : মোদির মুখে ‘কুইট ইন্ডিয়া’! জাতীয় হ্যান্ডলুম দিবসের মঞ্চে বিরোধীদের তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিরোধী ‘ইন্ডিয়া’ জোটকে ফের আক্রমণ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এবার সরকারি মঞ্চ থেকেই বিরোধীদের বয়কটের ডাক দিলেন তিনি। রেলের ‘অমৃত ভারত’ প্রকল্পের ভার্চুয়াল শিলান্যাস অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী যে অভিযোগ করেছিলেন সোমবার জাতীয় হ্যান্ডলুম দিবসে প্রগতি ময়দানে একইভাবে বিরোধীদের নিশানা করলেন তিনি। এদিন মোদি বলেন, ‘বিরোধীরা নিজেরা কোনও কাজ করবে না, অন্যদেরও করতে দেবে না। এক ভারত উন্নতির ভারতের পথে বাধা বিরোধীরা।’ আর এই সূত্র ধরে ফের সরাসরি বিরোধী জোটের নাম না-করে মহাত্মা গান্ধীর ‘কুইট ইন্ডিয়া’ স্লোগানের প্রসঙ্গ তোলেন। তিনি বলেন, ‘আজ দেশজুড়ে রব উঠছে, দুর্নীতি কুইট ইন্ডিয়া, পরিবারবাদ কুইট ইন্ডিয়া, তোষণের রাজনীতি কুইট ইন্ডিয়া।’

    প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ

    গত ক’দিন ধরে এনডিএ সাংসদদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী পরামর্শ দিয়েছেন, বিরোধী জোটকে আক্রমণের সময়ে ‘ইন্ডিয়া’র পরিবর্তে ‘আইএনডিআইএ’ বলে অভিহিত করতে অথবা অন্য কোনওভাবে বিরোধীদের কাজকর্মের সমালোচনা করতে। এদিন সরকারি অনুষ্ঠানের মঞ্চ থেকে সরাসরি ‘ইন্ডিয়া’ জোটের কথা না-বললেও যেভাবে গান্ধীজির ‘কুইট ইন্ডিয়া’ স্লোগান তুলেছেন, তাতে বিরোধীরা স্পষ্টই বুঝতে পারছেন, মোদির আক্রমণের তির তাঁদের দিকেই। 

    ভোটব্যাঙ্কের ঊর্ধ্বে উন্নয়ন

    এদিন প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, ‘কেন্দ্রীয় সরকার ভোটব্যাঙ্কের ঊর্ধ্বে উঠে উন্নয়নে প্রত্যয়ী। সেখানে বিরোধীরা নেতিবাচক রাজনীতি করছেন। না নিজেরা কিছু করবে, না অন্যদের করতে দেবে, এই চিন্তাভাবনা নিয়ে চলছেন বিরোধীরা।’ বিরোধীদের উদ্দেশে মোদির মন্তব্য, ‘৭০ বছরে নিজেরা ওয়ার মেমোরিয়াল করেনি। কিন্তু ওয়ার মেমোরিয়াল তৈরি হওয়ার পর থেকেই সমালোচনা করেছে। নতুন সংসদ ভবনের উদ্বোধনেরও বিরোধিতা করেছে। ভবিষ্যতের প্রয়োজনের কথা চিন্তা করে সংসদের আধুনিক ইমারত তৈরি হয়েছে। সংসদ গণতন্ত্রের প্রতীক। সরকার, বিরোধী সকলের প্রতিনিধিত্ব থাকে। বিরোধীরা তারও বিরোধ করেছে। সর্দার প্যাটেলের মূর্তি স্থাপনেরও সমালোচনা করেছে বিরোধীরা।  

    আরও পড়ুন: বিক্ষিপ্ত অশান্তি চিত্রাঙ্গদার দেশে, মণিপুর সহ আট রাজ্যের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন মোদি

    প্রধানমন্ত্রীর দাবি, ‘আমরা এর ঊর্ধ্বে গিয়ে উন্নয়নকে গুরুত্ব দিচ্ছি। সদর্থক রাজনীতি করছি। গোটা বিশ্ব ভারতকে দেখছে। নতুন ইতিহাসের সূচনা ঘটছে দেশে।’ মোদি এদিন বলেন, তাঁতিদের উন্নতির স্বার্থে সরকার অনেক কাজ করছে। তাঁতিদের আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্য দেওয়া হয়েছে। ৩০ বছর বাদে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠ সরকার এসেছে। যা কঠিন চ্যালেঞ্জের স্থায়ী সমাধানের পথে পদক্ষেপ করছে। এটা বলে আসলে প্রধানমন্ত্রী ২৬টি বিরোধী দলের জোটকেই খোঁচা দিতে চেয়েছেন বলে মত রাজনৈতিক মহলের।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Modi-Biden Meeting: আলোচনা মোদির সঙ্গে! ভারতে আসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন

    Modi-Biden Meeting: আলোচনা মোদির সঙ্গে! ভারতে আসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জি-২০ সামিটে (G-20 Summit) যোগ দিতে ভারতে আসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Joe Biden)।  আগামী ৭ সেপ্টেম্বর তিনি ভারতে (India Visit) আসবেন। ১০ সেপ্টেম্বর তিনি ওয়াশিংটন ফিরে যাবেন। জি-২০ বৈঠকের পাশাপাশি তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi-Biden Meeting) সঙ্গেও বৈঠক করতে পারেন। জি-২০ সদস্য হিসাবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের এটাই প্রথম ভারত সফর। ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘‌বাইডেন জি–২০ সম্মেলনে ভারতের সভাপতিত্ব নিয়ে ভীষণই খুশি। ভারতের এই সভাপতিত্ব আন্তর্জাতিক স্তরে বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করতে সাহায্য করেছে।’‌ 

    কবে আসছেন বাইডেন

    মার্কিন প্রেসিডেন্টের এই ভারতসফরের আগে মার্কিন আধিকারিক ডোনাল্ড লু জানান, প্রেসিডেন্ট বাইডেন (Modi-Biden Meeting) এই সফর নিয়ে অত্য়ন্ত উৎসাহী। জি-২০ লিডার্স সামিটের সদস্য় হিসেবে এটিই তাঁর প্রথম ভারতসফর হতে চলেছে । এবার জি-২০ বৈঠকের সভাপতিত্বের দায়িত্ব পেয়েছে ভারত। আগামী ৯ ও ১০ সেপ্টেম্বর দিল্লিতে অনুষ্ঠিত হবে জি-২০ সামিট। জি-২০ সামিটে ১১০টি দেশের ১২৩০০ প্রতিনিধিরা অংশ নিচ্ছেন। কোনও দেশের নেতৃত্বাধীনে জি-২০ সম্মেলনে এটাই সর্বোচ্চ যোগদানের সংখ্যা। জানা গেছে, এবার জি-২০ ভুক্ত দেশগুলির সম্মেলনে জলবায়ু পরিবর্তন থেকে শুরু করে সন্ত্রাসবাদ সহ একাধিক বিষয়ে আলোচনার হওয়ার সম্ভাবনা। এছাড়া জি-২০ ভুক্ত দেশগুলির মধ্যে পারস্পরিক বন্ধুত্ব, অর্থনৈতিক এবং পরিকাঠামো গত উন্নয়ন নিয়েও আলোচনার সম্ভাবনা রয়েছে। 

    আরও পড়ুন: ‘অষ্টলক্ষ্মী’র সঙ্গে মোদির বৈঠকে হরেক রকম পদ! জানেন কী কী রয়েছে তালিকায়?

    বিগত কয়েক বছরে ভারত ও আমেরিকা দুই দেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও গভীর হয়েছে, আরও বিস্তৃত হয়েছে। গত জুন মাসেই প্রথমবার মার্কিন স্টেট ভিজিটে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi-Biden Meeting)। তাঁকে স্বাগত জানানোর জন্য হোয়াইট হাউসে বিশেষ নৈশভোজেরও আয়োজন করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। এবার ভারত সফরে আসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।  জি-২০ সম্মেলনের মাঝে মোদি-বাইডেন দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে যোগ দিতে পারেন খবর। দুই দেশের সম্পর্ক আরও মজবুত করা নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হতে পারে বলে হোয়াইট হাউস সূত্রে ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। দ্বিপাক্ষিক সেই বৈঠকে প্রতিরক্ষা, বাণিজ্যিক সংক্রান্ত একাধিক বিষয়ে আলোচনার সম্ভাবনা রয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Modi meets Bengal MPs: লোকসভা ভোটের প্রস্তুতি! আজ সন্ধ্যায় মোদির ক্লাসে সুকান্ত–দিলীপরা

    Modi meets Bengal MPs: লোকসভা ভোটের প্রস্তুতি! আজ সন্ধ্যায় মোদির ক্লাসে সুকান্ত–দিলীপরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনেই লোকসভা নির্বাচন (Loksabha Poll)। তারই প্রস্তুতি হিসেবে এনডিএ সাংসদদের সঙ্গে বৈঠকে মিলিত হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi meets Bengal MPs)। আজ, সোমবার সন্ধ্যা সাতটায় সংসদের অ্যানেক্স ভবনে ওই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। ৩১ জুলাই থেকে ১১ অগাস্টের মধ্যে মোট ১১ দফায় মোদি এনডিএ সাংসদদের সঙ্গে বৈঠক করবেন। আর তাতে প্রথম দিনেই পশ্চিম উত্তরপ্রদেশ, ব্রজ এবং কানপুর-বুন্দেলখণ্ড এবং বাংলার সাংসদদের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী। সংসদে অধিবেশন চলার মধ্যেই দফায় দফায় এই বৈঠকগুলি সারবেন মোদি। এই ধারাবাহিক বৈঠকের প্রথম দিনে যোগ দেওয়ার জন্য সুকান্ত মজুমদার, দিলীপ ঘোষ–সহ পশ্চিমবঙ্গের কয়েকজন সাংসদ আমন্ত্রণ পেয়েছেন। 

    কেন এই সমন্বয় বৈঠক

    লোকসভা নির্বাচনের (Loksabha Poll) আগে এনডিএ শিবিরে সমন্বয় গড়ে তোলার জন্য সাংসদদের নিয়ে ধারাবাহিক বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে। মোট ১১টি দলে এনডিএ’‌র ৪৩০ জন সাংসদকে ভাগ করেছে বিজেপি। পৃথক পৃথক দলে এঁদের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই বৈঠকগুলিতে উপস্থিত থাকবেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, পরিবহনমন্ত্রী নিতিন গড়করি এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। গত লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি একাই জিতেছিল ৩০১টি আসন। অন্য শরিক দলের শক্তি মিলিয়ে লোকসভায় এনডিএ সাংসদের সংখ্যা ৩৩১। এই সব জেতা আসন ধরে রাখার পাশাপাশি হেরে যাওয়া আসনেও শক্তি বাড়ানোর লক্ষ্য নিয়েছে বিজেপি। সব রাজ্যকে ইতিমধ্যেই লক্ষ্য বলে দিয়েছেন দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। সেই মতো প্রস্তুতি নিতেও বলা হয়। সেই কাজ কতদূর হয়েছে জানার পাশাপাশি পরবর্তী পরিকল্পনা তৈরির জন্যই সাংসদদের সঙ্গে বসে বাস্তব পরিস্থিতি পর্যালোচনাই এই বৈঠকের লক্ষ্য বলে জানা গিয়েছে। 

    আরও পড়ুন: বাড়িতে বোমা মজুত! বিস্ফোরণে উড়ে গেল তৃণমূল কর্মীর বাড়ির চাল

    বাংলার সাংসদদের নিয়ে কী আলোচনা

    সম্প্রতি দিল্লিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে পরপর দু’দফা বৈঠক হয়েছে বঙ্গ বিজেপি নেতৃত্বের। এবার বাংলার বিজেপি (Modi meets Bengal MPs) সাংসদদের সঙ্গে কথা বলবেন প্রধানমন্ত্রী। সোমবার সংসদ ভবনে বাংলার নেতাদের সঙ্গে তিনি বৈঠকে বসবেন বলে জানা গিয়েছে। বাংলায় এসে অমিত শাহ বলে গিয়েছিলেন, ৩৫টি আসনের কথা। সেখানে এই বৈঠকে সব বিষয় জানিয়ে দেওয়া হবে বলে সূত্রের খবর। কতগুলি আসন বাংলা থেকে আসতে পারে তাও উঠবে বৈঠকে। কেন্দ্রীয় প্রকল্পের কাজ বাংলায় কতদূর হয়েছে, সে বিষয়ে সাংসদদের থেকে হিসেব নিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী। সাংসদ তহবিল থেকেই বা তাঁরা কী কাজ করেছেন, তারও খতিয়ান নিতে পারেন মোদি। উত্তরপ্রদেশের ৮০ আসনের মধ্যে এখন বিজেপির দখলে রয়েছে ৬৪ জন সাংসদ। শরিক আপনা দলের হাতে দু’টি। বাকি ১৪টি লোকসভা এলাকাতেও কী ভাবে জয়ের পথ তৈরি করা যায়, তার পরিকল্পনা এই বৈঠকে হওয়ার কথা। এরপরে ২ অগাস্ট অওয়ধ, কাশী এবং গোরক্ষপুর এলাকার সাংসদদের বৈঠকে ডেকেছেন মোদি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Parliament Monsoon Session: হুবহু মিলে গেল মোদির ‘ভবিষ্যদ্বাণী’! সেই বাদল অধিবেশনেই অনাস্থা পেশ বিরোধীদের

    Parliament Monsoon Session: হুবহু মিলে গেল মোদির ‘ভবিষ্যদ্বাণী’! সেই বাদল অধিবেশনেই অনাস্থা পেশ বিরোধীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ন’বছরে প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন এই নিয়ে দ্বিতীয় বার। বুধবার বিরোধী দলগুলির জোট ‘ইন্ডিয়া’র হয়ে অনাস্থা প্রস্তাব পেশ করেন কংগ্রেস সাংসদ গৌরব গগৈ। বিআরএসের হয়ে অনাস্থা প্রস্তাবের নোটিস জমা দেন সাংসদ নামা নাগেশ্বর রাও। ইতিমধ্যে এই অনাস্থা প্রস্তাব গ্রহণ করেছেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা। বিরোধীদের আনা অনাস্থার আবহেই সংসদে প্রধানমন্ত্রী মোদির একটি পুরনো বক্তৃতা নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে। সমাজমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিয়োয় দেখা যাচ্ছে, সংসদে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী জানাচ্ছেন যে, ২০২৩ সালে আবারও অনাস্থা প্রস্তাব আনার ‘সুযোগ পাবেন’ বিরোধীরা। ভিডিওটি ট্যুইট করেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং।

    মোদির ‘ভবিষ্যৎ বাণী’ 

    বিজেপির দাবি, ২০১৯ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি লোকসভা নির্বাচনের ঠিক আগে সংসদের বাজেট অধিবেশনে রাষ্ট্রপতির বক্তব্য নিয়ে বিতর্ক চলছিল। সেই সময় মোদি বলেছিলেন, “আমি (আপনাদের) শুভেচ্ছা জানাতে চাই। প্রস্তুত থাকুন, কারণ আপনারা আবার ২০২৩ সালে অনাস্থা প্রস্তাব আনার সুযোগ পাবেন।” সেই দিনের বক্তব্যে কংগ্রেসের নাম না করেই মোদী বলেছিলেন, “অহঙ্কারের কারণে আপনারা ৪০০ (লোকসভার সাংসদ) থেকে ৪০-এ এসে পৌঁছেছেন।” এই ভিডিওটি তুলে ধরেই বিজেপির তরফে মোদির ‘নির্ভুল অনুমান’-এর প্রশংসা করা হচ্ছে। 

    ভাবতে নারাজ বিজেপি

    প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালের জুলাই মাসে সংসদের বাদল অধিবেশনেই মোদি সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব এনেছিল চন্দ্রবাবু নায়ডুর তেলুগু দেশম পার্টি (টিডিপি)। সেই প্রস্তাবকে সমর্থন জানিয়েছিল কংগ্রেস-সহ কয়েকটি বিজেপি-বিরোধী দল। বিজেপির সংখ্যাধিক্যের জোরে বিরোধীদের আনা প্রস্তাব খারিজ হয়ে গিয়েছিল। সেবারও বিরোধীরা পরাস্ত হয় ৩২৫- ১২৫-এর ব্যবধানে। এবারও একই ঘটনা ঘটবে, দাবি বিজেপির। বিরোধীদের আনা অনাস্থা প্রস্তাব সম্পর্কে সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী বলেন, “প্রধানমন্ত্রী মোদি এবং বিজেপির উপর মানুষের আস্থা রয়েছে। বিরোধীরা আগেও অনাস্থা প্রস্তাব এনেছেন। কিন্তু মানুষ ওদের উচিত শিক্ষা দিয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: ‘শ্যালিকার মত উনিও দেশের বাইরে পালাতে চাইছেন..’, অভিষেককে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    সংসদীয় বিধি অনুযায়ী লোকসভার স্পিকার অনাস্থা প্রস্তাবের নোটিস গ্রহণ করার ১০ দিনের মধ্যেই তা নিয়ে সংসদে বিতর্কের সূচনা হওয়ার কথা। এ বিষয়ে দিন নির্ধারণের ক্ষমতা এক মাত্র স্পিকারের। কবে কখন এই মর্মে ভোটাভুটি হবে তা নির্ধারিত সময় জানাবেন তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘আমার তৃতীয় মেয়াদে ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হবে’’! কথা দিলেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: ‘‘আমার তৃতীয় মেয়াদে ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হবে’’! কথা দিলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি সরকার ফের ক্ষমতায় এলে চব্বিশের পর ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হবে, ‘গ্যারান্টি’ দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। বুধবার নতুন ভাবে গড়ে ওঠা প্রগতি ময়দানের আইটিপিও (ITPO) কমপ্লেক্সের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানে জনতার উদ্দেশে বক্তব্য রাখতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, চব্বিশের ভোটে বিজেপি সরকার ক্ষমতায় থাকলে ভারতকে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে পৌঁছে দেওয়া হবে। আমেরিকা-চিনের পরেই তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হিসেবে নাম থাকবে ভারতেরই।

    প্রধানমন্ত্রীর আশ্বাস

    দিল্লিতে বসতে চলেছে জি-২০ বৈঠক। গোটা বিশ্বের অধিকাংশ দেশের বড় বড় প্রতিনিধিরা উপস্থিত হয়েছেন রাজধানী শহরে। তারই আগে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের প্রথম পর্বের শাসনকালে ভারত বিশ্বের অর্থনীতিতে দশম স্থানে উঠে এসেছে। আমার দ্বিতীয় পর্বের শাসনকালে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হয়েছে ভারত। এই ট্র্যাক রেকর্ড অনুসারে আমি দেশবাসীকে বিশ্বাস করিয়ে দেব, আমার তৃতীয় পর্বের শাসনকালে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের মধ্যে থাকবে ভারত।” এদিন অত্যাধুনিক মানের ইন্টারন্যাশনাল এক্সিবিশন-কাম-কনভেশন সেন্টার ‘ভারত মণ্ডপম’-এর উদ্বোধন করে ভারতের পরিকাঠামোর আমূল বদল হয়েছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর জমানার উন্নয়নের পরিসংখ্যান দিয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, “পূর্ব থেকে পশ্চিম, উত্তর থেকে দক্ষিণ, ভারতের পরিকাঠামো বদলে গিয়েছে। বর্তমানে বিশ্বের সর্বোচ্চ রেলব্রিজ ভারতে, সর্বোচ্চ উচ্চতায় দীর্ঘতম টানেল ভারতে, মোটর চলার সর্বোচ্চ রোড, দীর্ঘতম স্টেডিয়াম, দীর্ঘতম স্ট্যাচু- সবই ভারতে রয়েছে।” 

    আরও পড়ুুন: ভোট-হিংসায় সিবিআই, বিস্ফোরণে এনআইএ চাই, রিপোর্ট পেশ ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিমের

    কীভাবে উন্নতির পথে ভারত

    ভারতের মতো একটি উন্নয়নশীল দেশের অর্থনীতির এই তড়িৎ গতির উত্থান কীভাবে হবে সে প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়াতে সরকারি স্তরে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ করেছে ভারত। তা ছাড়াও ভারতের বৃহত্তর জনগোষ্ঠী, ডিজিটাল প্রযুক্তির উপর জোরও দেশের অর্থনীতিকে আরও মজবুত করবে। আইএমএফ-এর রিপোর্ট অনুসারে, ২০২৭ সালের মধ্যে ভারত, জাপান ও জার্মানিকে পিছনে ফেলে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০২৭ সালে জাপানের অর্থনীতি হবে ৫.২ ট্রিলিয়ন ডলার। জার্মানির অর্থনীতি হবে ৪.৯ ট্রিলিয়ন ডলার। একইসঙ্গে ভারত ততদিনে ৫.৪ ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতিতে পরিণত হবে। অর্থাৎ ২০২৭ সালে ভারতের চেয়ে এগিয়ে থাকবে শুধুমাত্র আমেরিকা ও চিন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share