Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • Air India: ফ্রান্স থেকে ২৫০টি যাত্রিবাহী বিমান কিনবে এয়ার ইন্ডিয়া, মোদি-মাক্রঁর উপস্থিতিতে স্বাক্ষরিত চুক্তি

    Air India: ফ্রান্স থেকে ২৫০টি যাত্রিবাহী বিমান কিনবে এয়ার ইন্ডিয়া, মোদি-মাক্রঁর উপস্থিতিতে স্বাক্ষরিত চুক্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঐতিহাসিক চুক্তি স্বাক্ষর করল এয়ার ইন্ডিয়া (Air India)। ফ্রান্স থেকে ২৫০টি যাত্রিবাহী এয়ারবাস বিমান কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে টাটা (Tata) গোষ্ঠী পরিচালিত এই বিমান সংস্থা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ও ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁর ভার্চুয়াল উপস্থিতিতে স্বাক্ষরিত হয় ওই চুক্তি। দুই রাষ্ট্র প্রধানই এয়ার ইন্ডিয়া ও এয়ারবাস সংস্থার এই চুক্তির ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই চুক্তিকে ভারত-ফান্স সম্পর্কের প্রতীক বলে অভিহিত করেছেন। আর মাক্রঁ জানান, ভারত-ফ্রান্স কৌশলগত সম্পর্ককে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে এই চুক্তি। ভার্চুয়াল এই বৈঠকে দুই রাষ্ট্রপ্রধান ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন টাটা সন্সের্ চেয়ারম্যান এন চন্দ্রশেখরন, এয়ারবাসের সিইও গিয়োম ফওরি, টাটা গোষ্ঠীর চেয়ারপার্সন রতন টাটা, কেন্দ্রীয় বাণিজ্য মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল এবং অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া।

    নরেন্দ্র মোদি…

    প্রসঙ্গত, ভারতের বাজারে কেবল বিক্রি নয়, বিশ্বের বড় শিল্প সংস্থাগুলির উৎপাদনও যাতে ভারতেই হতে পারে, সেজন্য মেক ইন ইন্ডিয়া স্লোগান দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ২০১৫ সালে তিনি গিয়েছিলেন ফ্রান্সের তুলুসে, এয়ারবাসের কারখানায়। সেখানে ভারতে বিমান নির্মাণ কারখানা গড়ার বিষয়ে সম্মতি দিয়েছিলেন এয়ারবাস কর্তৃপক্ষ।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ডিয়ার নরেন্দ্র বলে সম্বোধন করেন মাক্রঁ। তিনি বলেন, ভারতের হাত ধরে যৌথভাবে অনেক সাফল্য অর্জন করেছে ফ্রান্স। মহাকাশ, সাইবার, প্রতিরক্ষা, সংস্কৃতি, স্বাস্থ্য, বায়োটেক, পরমাণু শক্তির মতো বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভারতের পাশে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে গিয়েছে ফ্রান্স। কোভিড অতিমারির শেষে এই সহযোগিতার সম্পর্ক আরও বাড়বে বলেই আশাবাসী ফরাসি প্রেসিডেন্ট।

    আরও পড়ুুন: ‘আমাদের সম্পদ চুরি করলে হামলা হবে’, কাশ্মীরে লিথিয়াম ভাণ্ডার নিয়ে হুমকি পাফের

    ভারত-ফ্রান্স এই চুক্তির (Air India) জন্য ফরাসি প্রেসিডেন্টকে বিশেষ ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি জানান, এই চুক্তি ভারতের অসামরিক বিমান পরিবহণ ক্ষেত্রে সাফল্য ও আকাঙ্খার প্রতিফলন। অসামরিক বিমান পরিবহণ ভারতের বিকাশের অবিচ্ছেদ্য অংশ বলে জানান তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত সরকারের জাতীয় পরিকাঠামো কৌশলের অন্যতম অংশ হল অসামরিক বিমানবন্দর। তিনি বলেন, অদূর ভবিষ্যতে অসামরিক বিমান পরিবহণ ক্ষেত্রে ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহৎ বাজার হতে চলেছে। এজন্য আগামী ১৫ বছরে দু হাজারেরও বেশি বিমান লাগবে। এই বাড়তি চাহিদা পূরণে সহায়ক হবে এই চুক্তি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PM Modi: কাশ্মীরের পুলওয়ামায় সন্ত্রাসবাদী হামলায় শহিদ জওয়ানদের শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করলেন মোদি

    PM Modi: কাশ্মীরের পুলওয়ামায় সন্ত্রাসবাদী হামলায় শহিদ জওয়ানদের শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেক্স: আজ ১৪ ফেব্রুয়ারি। চার বছর আগে ঠিক এই দিনে কাশ্মীরের (Kashmir) পুলওয়ামায় সন্ত্রাসবাদী হামলায় শহিদ হয়েছিলেন ৪০জন সিআরপিএফ (CRPF) জওয়ান। মঙ্গলবার সেই শহিদদেরই শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এনিয়ে একটু ট্যুইটও করেন তিনি। তাতে লেখেন, আজকের দিনে পুলওয়ামায় যে বীরদের হারিয়েছি, তাঁদের স্মরণ করছি। তাঁদের এই আত্মত্যাগ আমরা কোনওদিন ভুলব না। তাঁদের সাহস আমাদের শক্তিশালী দেশ গড়ে তুলতে উদ্বুদ্ধ করে।

    সিআরপিএফ…

    প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি পুলওয়ামায় সিআরপিএফ জওয়ানদের একটি কনভয়ে হামলা চালায় জঙ্গিরা। বিস্ফোরক ঠাসা একটি গাড়ি নিরাপত্তা বাহিনীর ওই কনভয়ে হামলা চালায়। শহিদ হন সিআরপিএফের ৪০ জন জওয়ান। জখমও হন বেশ কয়েকজন জওয়ান। হামলার দায় স্বীকার করে মাসুদ আজাহারের নেতৃত্বাধীন পাকিস্তানি সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠী জইশ-ই-মহম্মদ।

    প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি পুলওয়ামার শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে ট্যুইট করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ট্যুইট বার্তায় তিনি লিখেছেন, আমি সেই সাহসী জওয়ানদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই, যাঁরা ২০১৯ সালে ১৪ ফেব্রুয়ারি পুলওয়ামায় জঙ্গি হামলায় তাঁদের জীবন দিয়েছেন। জাতি তাঁদের আত্মত্যাগকে ভুলতে পারবে না। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে তাঁদের বীরত্ব ও অদম্য সাহস সব সময় অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।

    আরও পড়ুুন: ‘বিজেপির কিছু লুকোনোর নেই, ভয় পাওয়ারও নেই’, আদানিকাণ্ডে বললেন শাহ

    ১৪ ফেব্রুয়ারি ভালবাসার দিন। এদিন এই নারকীয় ঘটনায় শোকস্তব্ধ হয়ে পড়েছিল ভারতবাসী। বিশ্বজুড়ে উঠেছিল নিন্দার ঝড়। ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দেয় ভারত সরকার। তদন্তে উঠে আসে পাক মদতপুষ্ট জঙ্গি সংগঠন জয়েশ-ই-মহম্মদের নাম। পাল্টা আঘাত করে ভারত। ২০১৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি এয়ারস্ট্রাইক করে ভারত। ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয় পাকিস্তানের বেশ কিছু জঙ্গি ঘাঁটি। ১৪ ফেব্রুয়ারির ওই ঘটনার পর ফি বছর পুলওয়ামার শহিদদের শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    উনিশের ১৪ ফেব্রুয়ারির ওই ঘটনার পর বাইশ সালের অক্টোবর মাসেও ফের রক্তাক্ত হয় উপত্যকা। পুলওয়ামা জেলায় জঙ্গি হামলায় শহিদ হন এক পুলিশ কর্মী। জখম হন সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্সের এক কর্মী। কাশ্মীর জোন পুলিশের তরফে জানানো হয়, পুলওয়ামার পিঙ্গলানায় সিআরপিএফ ও পুলিশ যৌথভাবে নাকা চেকিং চালানোর সময় গুলি ছোড়ে জঙ্গিরা। শহিদ হন এক পুলিশ কর্মী। জখম হন সিআরপিএফের এক জওয়ান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Aero India 2023: এশিয়ার বৃহত্তম এরো শো! বেঙ্গালুরুতে এরো ইন্ডিয়া ২০২৩-এর সূচনা প্রধানমন্ত্রীর

    Aero India 2023: এশিয়ার বৃহত্তম এরো শো! বেঙ্গালুরুতে এরো ইন্ডিয়া ২০২৩-এর সূচনা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৩ ফেব্রুয়ারি, সোমবার সকাল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বেঙ্গালুরুতে এরো ইন্ডিয়া ২০২৩-এর ১৪ তম সংস্করণের উদ্বোধন করলেন। এটি এশিয়ার বৃহত্তম এরো শো। কর্ণাটকের ইয়েলাহানকার বায়ুসেনা ঘাঁটিতে এই এয়ার শোয়ের আয়োজন করা হয়েছে। এই শোয়ের মাধ্যমে ভারতের মহাকাশ ও প্রতিরক্ষা সক্ষমতার কথা তুলে ধরা হবে। অফিসাল বিবৃতি অনুসারে, অ্যারো ইন্ডিয়া ২০২৩-র মূল ফোকাস হল দেশীয় সরঞ্জাম ও প্রযুক্তির প্রদর্শন। মেক ইন ইন্ডিয়া, মেক ফর দ্যা ওয়ার্ল্ড ভিশনের সঙ্গে তাল মিলিয়েই এই প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই শোয়ের থিম হল ‘দ্যা রানওয়ে টু এ বিলিয়ন অপারচুনিটিস’। এরো শোতে ৮০টিরও বেশি দেশ অংশগ্রহণ করেছে।

    বেঙ্গালুরুতে প্রধানমন্ত্রী মোদি

    চার দিনের ব্যস্ত কর্মসূচি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। তারই মধ্যে রবিবার সন্ধ্যায় বেঙ্গালুরু পৌঁছে যান তিনি। রাজ্যপাল থাওয়ারচাঁদ গেহলট এবং মুখ্যমন্ত্রী বাসভরাজ বোমাই প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান। আর আজ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সকাল ৯.৩০ টায় বেঙ্গালুরুর ইয়েলাহাঙ্কায় বিমান বাহিনী স্টেশনে ‘Aero India 2023’-এর ১৪ তম সংস্করণের উদ্বোধন করেন। সকাল ৯.৪০ থেকে ১০.৩০ মিনিট পর্যন্ত অনুষ্ঠানে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। প্রধানমন্ত্রী মোদি এই শোয়ে একটি ‘স্মারক ডাকটিকিট’ও প্রকাশ করেছেন।

    ৯৮ টি দেশের অংশগ্রহণ

    সূত্রের খবর অনুযায়ী,  এখনও পর্যন্ত এটাই সবথেকে বড় ইভেন্ট এরো ইন্ডিয়া শো-র। কারণ এই প্রথম ৯৮টি দেশ এই প্রদর্শনীতে অংশ নিচ্ছে। ৯৮ টি দেশের মোট ৮০৯ টি কোম্পানি এই অনুষ্ঠানে অংশ নেবে বলে জানা গিয়েছে। এই অনুষ্ঠানে ৩২টি দেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী, ২৯টি দেশের বিমান বাহিনী প্রধান, ১০০টি বিদেশী এবং ৭০০টি ভারতীয় কোম্পানি সহ ৮০০টিরও বেশি প্রতিরক্ষা সংস্থার অংশগ্রহণ দেখা যাবে। প্রায় ৩৫,০০০ বর্গ মিটার এলাকা জুড়ে আয়োজিত করা হয়েছে এই অনুষ্ঠান। রিপোর্ট অনুসারে, ৮০৯ টি প্রতিরক্ষা সংস্থা সহ এমএসএমই এবং স্টার্ট-আপগুলি বিশেষ প্রযুক্তির অগ্রগতি এবং মহাকাশ ও প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রের দক্ষতা বৃদ্ধি প্রদর্শন করবে এই শোতে।

    প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য

    প্রধানমন্ত্রী মোদি এদিন বলেন, “এরো ইন্ডিয়ার এই ইভেন্ট ভারতের ক্রমবর্ধমান সম্ভাবনার প্রমাণ, তেজস বিমান তার উদাহরণ। ভারত ২০২৪-২৫ সালের মধ্যে প্রতিরক্ষা রপ্তানি ৫ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করতে চায়। এতে বিশ্বের প্রায় ১০০টি দেশের উপস্থিতি প্রমাণ করে যে ভারতের প্রতি বিশ্বের বিশ্বাস কতটা বেড়েছে।”

    ইভেন্টের লক্ষ্য

    বায়ুসেনা সূত্রে খবর, এরো ইন্ডিয়া  প্রায় ৭৫ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগের পথ প্রশস্ত করবে বলে আশা করা হচ্ছে৷ মহাকাশ ও প্রতিরক্ষা খাতে দেশের সক্ষমতা প্রদর্শনের মাধ্যমে একটি শক্তিশালী এবং আত্মনির্ভরশীল ‘নতুন ভারত’-এর উত্থানকে উন্নীত করাই এর লক্ষ্য। এছাড়াও ভবিষ্যতে কী কী অস্ত্র পাবে বায়ুসেনা, তারও ঝলক দেখা যাবে এই এয়ার শোয়ে। এছাড়াও এই অনুষ্ঠানের প্রধান লক্ষ্য হল, লাইট কমব্যাট এয়ারক্রাফ্ট (এলসিএ)-তেজস, এইচটিটি-৪০, ডর্নিয়ার লাইট ইউটিলিটি হেলিকপ্টার (এলইউএইচ), লাইট কমব্যাট হেলিকপ্টার (এলসিএইচ) এবং অ্যাডভান্সড লাইট হেলিকপ্টার (এএলএইচ) এর মত দেশীয় বিমানের রপ্তানি আরও বাড়ানো।

    প্রধান প্রদর্শক

    প্রধান প্রদর্শকদের মধ্যে রয়েছে, এয়ারবাস, বোয়িং, ড্যাসল্ট এভিয়েশন, লকহিড মার্টিন, ইসরায়েল এরোস্পেস ইন্ডাস্ট্রি, ব্রহ্মোস এরোস্পেস, আর্মি এভিয়েশন, এইচসি রোবোটিক্স, এসএএবি, সাফরান, রোলস রয়েস, লারসেন অ্যান্ড টুব্রো, ভারত ফোর্জ লিমিটেড, হিন্দুস্তান এরোনটিক্স লিমিটেড, ভারত লিমিটেড। ইলেকট্রনিক্স লিমিটেড (বিইএল), ভারত ডায়নামিক্স লিমিটেড (বিডিএল) এবং বিইএমএল লিমিটেড। সূত্রের খবর, প্রায় ৫ লক্ষ দর্শক এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন বলে আশা করা হচ্ছে এবং আরও লক্ষাধিক দর্শক ইন্টারনেটের মাধ্যমে সংযুক্ত হবেন। ফলে মনে করা হচ্ছে, পাঁচদিনব্যাপী এরো ইন্ডিয়ার শো দর্শকদের মন্ত্রমুগ্ধ করবে।

  • Narendra Modi: “দয়ানন্দ জয়ন্তী অমৃত কালের একটি অনুপ্রেরণা”, বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    Narendra Modi: “দয়ানন্দ জয়ন্তী অমৃত কালের একটি অনুপ্রেরণা”, বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ মহর্ষি দয়ানন্দ সরস্বতীর ২০০ তম জন্মবার্ষিকী। এই নিয়ে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী ইন্ডোর স্টেডিয়ামে। সেখানেই দয়ানন্দ সরস্বতীর জন্মতিথির সূচনা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি সকাল ১১ টায় এই অনুষ্ঠানের সূচনা করেন। অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী পূজা ও যজ্ঞও করেন। এর পাশাপাশি তিনি সেখানে জাতির উদ্দেশে বক্তৃতাও দেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দয়ানন্দ জয়ন্তী অমৃত কালের একটি অনুপ্রেরণা।”

    প্রধানমন্ত্রী মোদির বক্তব্য

    তিনি এদিন বলেন, “মহর্ষি দয়ানন্দ সরস্বতী বিশ্বাস করতেন যে আমাদেরই বিশ্বকে উন্নয়নের দিকে নিয়ে যাওয়া উচিত। মহর্ষি দয়ানন্দ সরস্বতীর দেখানো পথ কোটি কোটি মানুষের মনে আশা জাগিয়েছে।” মহর্ষি দয়ানন্দ নারীশিক্ষার জন্য প্রচার করেছেন, এই কথা উল্লেখ করে মোদি বলেন, “মহর্ষি দয়ানন্দ সরস্বতী ভারতের নারীর ক্ষমতায়নের জন্য একটি কণ্ঠস্বর হয়ে ওঠেন এবং সামাজিক বৈষম্য, অস্পৃশ্যতা এবং এই জাতীয় অনেক অনাচারের বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী অভিযান শুরু করেছিলেন।”

    তিনি জানিয়েছেন, যে দেশে দয়ানন্দ জন্মগ্রহণ করেছেন, সেই দেশেই তাঁর জন্ম হয়েছে বলে তিনি সৌভাগ্যবান। তিনি জানিয়েছেন, বাল গঙ্গাধর তিলক, নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু এবং রাম প্রসাদ বিসমিলের মত অনেক স্বাধীনতা সংগ্রামীরাও স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতীর দ্বারা অত্যন্ত অনুপ্রাণিত ছিলেন। এছাড়াও মোদি এদিন তাঁর ‘সবকা সাথ, সবকা বিশ্বাস, সবকা প্রার্থনা’ মন্ত্রেরও আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি উল্লেখ করেছেন যে, তাঁদের নীতি, প্রচেষ্টায় কোনও ভেদাভেদ বা বৈষম্য নেই। সমাজের দরিদ্র, পিছিয়ে পড়া, বঞ্চিতদেরও সমস্ত অধিকার দেওয়া হয় ও তাঁদের প্রাধান্য দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ দেশ গর্বের সঙ্গে ‘আমাদের ঐতিহ্যের উপর গর্ব’ করার আহ্বান জানাচ্ছে। আজ দেশ পূর্ণ আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলছে যে আমরা দেশে আধুনিকতা আনার পাশাপাশি আমাদের ঐতিহ্যকেও সমৃদ্ধ করব।”  

  • Narendra Modi: দিল্লি-জয়পুর এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী, জানুন বিস্তারিত

    Narendra Modi: দিল্লি-জয়পুর এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লি-জয়পুর এক্সপ্রেস হাইওয়ের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। মোট ১,৩৮৬ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই এক্সপ্রেসওয়ে দিল্লি ও মুম্বইয়ের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করবে। এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রস্তাবিত এই বিশাল সড়ক প্রকল্পের অন্যতম অংশ দিল্লি-দৌসা-লালসট ২৪৬ কিলোমিটার সড়কের উদ্বোধন করেন। এর ফলে দিল্লি ও মুম্বইয়ের মধ্যে যাতায়াতের সময় অনেকটাই কমে আসবে। এখন ১২ ঘণ্টাতেই এক শহর থেকে অন্য শহরে পৌঁছনো যাবে। মহর্ষি দয়ানন্দের ২০০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এদিন এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধন করলেন তিনি। নতুন এই রাস্তা দিয়ে দিল্লি থেকে জয়পুরে যেতে এখন থেকে লাগবে মাত্র সাড়ে তিন ঘণ্টা। আগে লাগত ৫ ঘণ্টা। নতুন রাস্তার ফলে ভ্রমণসময় এক ধাক্কায় দেড় ঘণ্টা কমবে বলে জানা গিয়েছে।

    দিল্লি-মুম্বাই এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পটির জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের বরাদ্দ প্রায় ১২ হাজার ১৫০ কোটি টাকা। তবে এই এক্সপ্রেসওয়ের সব থেকে উল্লেখযোগ্য বিষয়, রাস্তাটি সম্পূর্ণ হলে দিল্লি থেকে মুম্বাই যাওয়ার জন্য এখন যে-সময় লাগে তার চেয়ে অন্ততপক্ষে ৫০ শতাংশ কম সময় লাগবে। আগে সড়ক পথে দিল্লি থেকে মুম্বই যেতে সময় লাগত প্রায় ১ দিনের মতো, ২৪ ঘণ্টা। নতুন রাস্তাটি খুলে গেলে সেটা নেমে আসবে ১২ ঘণ্টায়! তার মানে, এই পথে ১০-১২ ঘণ্টা সময় কম লাগবে।

    দিল্লি-মুম্বাই এক্সপ্রেসওয়েটি ছটি রাজ্যের মধ্যে দিয়ে যাবে (Narendra Modi)। যথাক্রমে দিল্লি, হরিয়ানা, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, গুজরাট ও মহারাষ্ট্র। এই নতুন এক্সপ্রেসওয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ শহরকেও যুক্ত করবে। যেমন– কোটা, ইন্দোর, জয়পুর, ভোপাল, ভদোদরা, সুরাট। এ ছাড়াও এটি কিছু গুরুত্বপূর্ণ এয়ারপোর্টে পৌঁছনো আগের চেয়ে সহজ করে দেবে। যুক্ত করবে ১৩টি বন্দরকে। আসন্ন গ্রিন ফিল্ড এয়ারপোর্ট, যেমন জেওয়ার এয়ারপোর্ট বা নভি মুম্বই এয়ারপোর্টে পৌঁছনোটাও এর ফলে সহজ হয়ে উঠবে।

    আরও পড়ুন: বাবাকে ঠেলা গাড়িতে হাসপাতাল নিয়ে গেল ৬ বছরের একরত্তি, ভাইরাল মধ্যপ্রদেশের ভিডিও

    এই এক্সপ্রেসওয়েটি তৈরির জন্য ৫ টি রাজ্য-দিল্লি, হরিয়ানা, রাজস্থান, গুজরাট ও মহারাষ্ট্রের মোট ১৫,০০০ হেক্টর জমি নেওয়া হয়েছে। এটিই দেশের দীর্ঘতম এক্সপ্রেসওয়ে। মঙ্গলবার দিল্লি-মুম্বাই এক্সপ্রেসওয়ের সোহনা-দৌসা অংশ সর্বসাধারণের যাতায়াতের জন্য খুলে দেওয়া হবে।

    প্রথমে ২০১৮ সালে এই প্রজেক্টের জন্য ৯৮,০০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল (Narendra Modi)। এই এক্সপ্রেসওয়ে তৈরির জন্য মোট ১২ লক্ষ টন স্টিল ব্যবহারের কথা ছিল। হাওড়া ব্রিজ তৈরিতে যা স্টিল ব্যবহৃত হয়েছিল তার ৫০ গুণ স্টিল ব্যবহার হচ্ছে এই এক্সপ্রেসওয়ে তৈরিতে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

     

       

     

  • Delhi Mumbai Expressway: দিল্লি থেকে মুম্বই যেতে সময় লাগবে মাত্র ১২ ঘণ্টা! রবিবারে মোদির হাতে উদ্বোধন দিল্লি-মুম্বই এক্সপ্রেসওয়ের

    Delhi Mumbai Expressway: দিল্লি থেকে মুম্বই যেতে সময় লাগবে মাত্র ১২ ঘণ্টা! রবিবারে মোদির হাতে উদ্বোধন দিল্লি-মুম্বই এক্সপ্রেসওয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লি থেকে মুম্বই যাওয়ার জন্য এক্সপ্রেসওয়ে তৈরি করছে কেন্দ্রীয় সরকার৷ সেই এক্সপ্রেসওয়ের কিছুটা অংশের কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে৷ রবিবার ওই অংশের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আগামীকাল এই এক্সপ্রেসওয়ের সোহনা-দাউনা অংশ উদ্বোধন করবেন মোদি। দিল্লি থেকে দৌসা হয়ে লালসট পর্যন্ত ২৪৬ কিলোমিটার রাস্তা আগামিকাল থেকে সাধারণ যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত হয়ে যাবে৷ নতুন এই রাস্তা দিয়ে দিল্লি থেকে জয়পুরে যেতে এখন থেকে সময় লাগবে মাত্র সাড়ে তিন ঘণ্টা। আগে লাগত ৫ ঘণ্টা। নতুন রাস্তার ফলে যাতায়াতের সময় এক ধাক্কায় দেড় ঘণ্টা কমবে বলে জানা গিয়েছে।

    সেজে উঠেছে দিল্লি-মুম্বই এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের একটা অংশ

    দিল্লি-মুম্বই এক্সপ্রেসওয়ের মোট ১৩৮৬ কিলোমিটার পথ তৈরির কেন্দ্রীয় প্রকল্পটির জন্য ১২ হাজার ১৫০ কোটি টাকারও বেশি বরাদ্দ করেছে কেন্দ্র। তবে এই এক্সপ্রেসওয়ের সব থেকে বড় বিষয় হল, রাস্তাটি সম্পূর্ণ হলে দিল্লি থেকে মুম্বই যাওয়ার জন্য এখন যেই সময় লাগে তার চেয়ে অন্ততপক্ষে ৫০ শতাংশ কম সময় লাগবে। আগে সড়ক পথে দিল্লি থেকে মুম্বই যেতে সময় লাগত প্রায় ১ দিনের মত, ২৪ ঘণ্টা। নতুন রাস্তাটি খুলে গেলে সেটা নেমে আসবে ১২ ঘণ্টায়! তার মানে, এই পথে ১০-১২ ঘণ্টা সময় কম লাগবে।

    এই এক্সপ্রেসওয়ের ফলে কী কী সুবিধা পাওয়া যাবে?

    দিল্লি-মুম্বই এক্সপ্রেসওয়েটি মোট ছটি রাজ্যের মধ্যে দিয়ে যাবে। সেই রাজ্যগুলি হল দিল্লি, হরিয়ানা, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, গুজরাট ও মহারাষ্ট্র। আবার এটি কিছু গুরুত্বপূর্ণ শহরকেও নতুন করে যুক্ত করবে। যেমন–কোটা, ইন্দোর, জয়পুর, ভোপাল, ভদোদরা, সুরাট। এছাড়াও এই এক্সপ্রেসওয়ের ফলে কিছু গুরুত্বপূর্ণ এয়ারপোর্টে পৌঁছনো হয়ে যাবে আগের থেকে সহজ। যুক্ত করবে ১৩টি বন্দরকে। আসন্ন গ্রিন ফিল্ড এয়ারপোর্ট, যেমন জেওয়ার এয়ারপোর্ট বা নাভি মুম্বই এয়ারপোর্টে পৌঁছনোটাও এর ফলে সহজ হয়ে উঠবে।

    কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ মন্ত্রী নিতিন গড়কড়ি এই এক্সপ্রেস কিছু ছবি ও ভিডিও ট্যুইটারে শেয়ার করেছেন৷ মুহূর্তের মধ্যে তা ভাইরাল হয়েছে৷ অনেকেই গড়কড়ির সেই ট্যুইট রিট্যুইট করেছেন৷ সেই তালিকায় রয়েছেন আনন্দ মাহিন্দ্রাও৷

  • PM Modi: ‘আমাকেও মাঝে মধ্যে ফিজিওথেরাপির সাহায্য নিতে হয়’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: ‘আমাকেও মাঝে মধ্যে ফিজিওথেরাপির সাহায্য নিতে হয়’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমাকেও মাঝে মধ্যে ফিজিওথেরাপির সাহায্য নিতে হয়। কথাগুলি যিনি বললেন, তিনি আর কেউ নন, দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) স্বয়ং। শনিবার ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন অফ ফিজিওথেরাপিস্টের ন্যাশনাল কনফারেন্সে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। এই অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ফিট ইন্ডিয়া মুভমেন্ট ও খেলো ইন্ডিয়া মুভমেন্ট ধীরে ধীরে বিস্তৃত হচ্ছে। সুস্বাস্থ্যের জন্য সাধারণ মানুষের মধ্যে সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যোগাসনের পাশাপাশি ফিজিওথেরাপি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন…

    সম্প্রতি চিকিৎসা ব্যবস্থার এই ক্ষেত্রকে পেশার সম্মান দিয়েছে কেন্দ্র। এদিনের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, চিকিৎসাক্ষেত্রে অনেক উন্নতি হচ্ছে। কোনও চোট, ব্যাথার ক্ষেত্রে যুব থেকে বৃদ্ধ, খেলোয়াড় সকলের যাবতীয় সমস্যা দূর করেন ফিজিওথেরাপিস্টরা। তিনি বলেন, কঠিন সময়ে আশার আলো, সুস্থ হয়ে ওঠার আশা হয়ে উঠছেন তাঁরা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, যখন কোনও ব্যক্তি হঠাৎ আঘাত পান বা দুর্ঘটনাগ্রস্ত হন, তখন শুধুমাত্র শারীরিক চোটই নয়, মানসিকভাবেও ভেঙে পড়েন। শারীরিক প্রতিবন্ধকতাও তৈরি হয়। ফিজিওথেরাপি শুধু শারীরিকভাবে সুস্থই করে না, মানসিক শক্তিও জোগায়। এর পরেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাকেও মাঝে মধ্যে ফিজিওথেরাপির সাহায্য নিতে হয়। তিনি বলেন, আপনাদের পেশা থেকে পেশাদারিত্ব থেকে প্রেরণা পাওয়া যায়। নিজেদের ক্ষেত্রে আপনারা নিশ্চয়ই এটা শিখেছেন যে চ্যালেঞ্জের থেকে অনেক বেশি মজবুত হয় আপনাদের ভিতরের ক্ষমতা। সামান্য উৎসাহ ও সাহায্যেই কঠিন থেকে কঠিনতর প্রতিবন্ধকতাকে হার মানানো সম্ভব।

    আরও পড়ুুন: ‘জঙ্গি’কে নিয়ে তথ্যচিত্র, এবার আঁতুড়ঘরেই ‘বয়কটে’র হুমকি বিবিসিকে

    মোদি (PM Modi) বলেন, সব থেকে ভাল ফিজিওথেরাপি তিনিই, যিনি রোগীর সমস্যা বুঝে চিকিৎসা করেন। অর্থাৎ সোজা কথায় বলতে গেলে আপনার পেশাই আপনাকে আত্মনির্ভরতা শেখায়। মানুষকে আত্মনির্ভর করাই আপনাদের লক্ষ্য। একজন ফিজিওথেরাপিস্ট এটাও জানেন যে যখন চিকিৎসক ও রোগী মিলিতভাবে চেষ্টা করেন, তখনই সুস্থ হয়ে ওঠা সম্ভব। একইভাবে সরকারের কাজও পরিচালিত হয়। জনগণের সমর্থনেই সরকারের সাফল্য সম্ভব। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে দেশ স্বাধীনতার ৭৫ বর্ষপূর্তিতে আজাদির অমৃত মহোৎসব পালন করছে। আমি অত্যন্ত খুশির সঙ্গে জানাচ্ছি, আমাদের সরকার ফিজিওথেরাপিকে পেশার স্বীকৃতি দিয়েছে। তিনি বলেন, আমার মতে, ফিজিওথেরাপির সঙ্গে যদি যোগাসন যুক্ত হয়, তাহলে তা আরও কার্যকরী হয়ে উঠবে। টেলিমেডিসিনেরও ব্যবহার করা উচিত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • India Defence Export: প্রতিরক্ষা খাতে ভারতের রফতানি ১ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি! রাজ্যসভায় জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    India Defence Export: প্রতিরক্ষা খাতে ভারতের রফতানি ১ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি! রাজ্যসভায় জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদে বিজেপি সরকারের উপর চাপ সৃষ্টি করতে নানান প্রসঙ্গ তুলছেন বিরোধীরা। এমনকি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) দেড় ঘন্টার ভাষণের মধ্যেও স্লোগানের ঝড় তোলে বিরোধী পক্ষ। পুরো ঘটনায় বেজায় চটেছেন নমোও। বিপক্ষকে আক্রমণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘গরীব মানুষের রুটি-রুজির জন্য কাজ করেছি আমরা।’ বৃহস্পতিবার রাজ্যসভায় সরকারের মেয়াদের নয় বছরে যে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হয়েছে তার বিস্তারিত বিবরণ দেন প্রধানমন্ত্রী।

    প্রতিরক্ষায় স্বনির্ভর

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিভিন্ন সেক্টরে ‘আত্মনির্ভরতা’র উপর জোর দেওয়া হয়েছে। প্রতিরক্ষা খাতে ভারতের রফতানি এখন ১ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি।” প্রতিরক্ষা খাতে স্বনির্ভরতার প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন যে সরকার এই সেক্টরে খুব ভাল কাজ করেছে। সবুজ অর্থনীতির দিকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য তার সরকারের প্রচেষ্টার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশে সবুজ কর্মসংস্থানের সম্ভাবনা বাড়ছে। 

    কর্মসংস্থানের সুযোগ

    প্রধানমন্ত্রীর কথায়, “গত নয় বছরে, অর্থনীতির প্রসারের সাথে, নতুন খাতে নতুন সুযোগ এসেছে। দেশ যেভাবে সবুজ অর্থনীতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, তাতে সবুজ চাকরির সম্ভাবনা বাড়ছে। ডিজিটাল ইন্ডিয়া পরিষেবা ক্ষেত্রে এক নতুন উচ্চতায়। ৯০,০০০ নিবন্ধিত স্টার্টআপগুলিও কর্মসংস্থানের জন্য নতুন দরজা খুলে দিয়েছে। আত্মনির্ভর ভারত যোজনা থেকে ৬০ লক্ষেরও বেশি নতুন কর্মচারী উপকৃত হয়েছেন। আমরা এই যোজনার মাধ্যমে বিভিন্ন সেক্টর খুলেছি।”

    আরও পড়ুন: কয়লা পাচারের অর্থে ‘প্রপার্টি-ডিল’! ১.৪ কোটি টাকা ছিল ‘পার্ট-পেমেন্ট’! বাকি টাকার খোঁজে ইডি

    রাজ্যসভায় প্রধানমন্ত্রী ভাষণ শুরু করতেই বিরোধীদের স্লোগান শুরু হয়। হট্টগোলের মধ্যেই নিজের বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘সংসদে কিছু মানুষের ব্যবহার দেশের মানুষের কাছে হতাশাজনক। যতই আমাকে কাদা ছোঁড়া হবে পদ্ম ততই প্রস্ফুটিত হবে’। এরপরই কংগ্রেসকে নিশানা করে নমো বলেন, ‘আমাদের বিরোধীরা বলেছেন বুনিয়াদ তাঁরা তৈরি করেছেন। কংগ্রেস বলছে ৬০ বছর ধরে তাঁরা দেশের বুনিয়াদ তৈরি করেছে। কিন্তু ২০১৪-এ এসে আমরা দেখলাম শুধু বড় বড় গর্ত তৈরি হয়েছে’।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Narendra Modi: ‘নেহরু যদি এতই মহান, তাহলে…’, রাজ্যসভায় কংগ্রেসকে কার্যত ধুয়ে দিলেন মোদি

    Narendra Modi: ‘নেহরু যদি এতই মহান, তাহলে…’, রাজ্যসভায় কংগ্রেসকে কার্যত ধুয়ে দিলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যসভায় (Rajya Sabha) কংগ্রেসকে (Congress) কার্যত ধুয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। বৃহস্পতিবার বাজেট অধিবেশনে বক্তৃতা দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সময়ই কংগ্রেসকে নিশানা করেন মোদি।

    প্রসঙ্গ: নেহরু

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, নেহরু যদি এতই মহান ব্যক্তিত্ব হতেন, তাহলে তাঁর পরিবার কেন নেহরু পদবি ব্যবহার করছেন না?

    প্রসঙ্গ: উপজাতি কল্যাণ

    মোদি বলেন, কংগ্রেস যদি উপজাতির মানুষদের কল্যাণের স্বার্থে কাজ করত, তাহলে একবিংশ শতাব্দীর তৃতীয় দশকেও আমাকে এত পরিশ্রম করতে হত না। তিনি বলেন, দশকের পর দশক ধরে উপজাতি সম্প্রদায়ের কল্যাণ উপেক্ষিত হয়েছে। আমরা তাদের কল্যাণ কামনাকে অগ্রাধিকার দিয়েছি। দেশের মানুষ বারবার কংগ্রেসকে প্রত্যাখান করেছে। মানুষ তাঁদের দেখছে, শাস্তিও দিচ্ছে। তিনি বলেন, গোটা দেশে আমরা ১০০টি গ্রামকে চিহ্নিত করেছি। এই জেলাগুলিতে শিক্ষা, পরিকাঠামো এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নতি করা হয়েছে। এতে উপকৃত হয়েছেন তিন কোটিরও বেশি উপজাতি সম্প্রদায়ের মানুষ।

    প্রসঙ্গ: বিরোধী

    প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) বলেন, বিরোধীরা বিজ্ঞান, প্রযুক্তির বিপক্ষে। তাঁরা দেশের কথা ভাবেন না। তাঁরা ভাবেন কেবল রাজনীতির কথা। তিনি বলেন, ভারতীয় বিজ্ঞানী, যাঁরা কোভিড ১৯ অতিমারির সময় ভ্যাকসিন আবিষ্কার করেছিলেন, তাঁদেরও অসম্মান করা হচ্ছে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সাহায্যে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে আমরা প্রাণপাত করছি।

    প্রসঙ্গ: আত্মনির্ভর ভারত

    মোদি বলেন, প্রতিরক্ষা খাতে ভারত রফতানি করেছে এক লক্ষ কোটিরও বেশি। নতুন নতুন কোম্পানি তৈরি হচ্ছে আত্মনির্ভর ভারত গড়তে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের অগ্রাধিকারের তালিকায় রয়েছেন সাধারণ মানুষ। তাই দেশের ২৫ কোটি পরিবারে গ্যাস কানেকশন রয়েছে।

    প্রসঙ্গ: কংগ্রেস

    মোদি (Narendra Modi) বলেন, কংগ্রেস বলত গরিবি হঠাও। কিন্তু চার দশকেরও বেশি সময় ধরে তারা কিছুই করেনি। অথচ দেশবাসীর চাহিদা পূরণ করতে অমরা নিরলস চেষ্টা করে চলেছি। তিনি বলেন, কংগ্রেস কেবল টোকেনিজমে বিশ্বাস করে। দেশের নানা সমস্যার স্থায়ী সমাধানের চেষ্টা কোনওদিন করেনি।

    প্রসঙ্গ: কর্মসংস্কৃতি

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা কর্মসংস্কৃতি বদলে ফেলেছি। প্রযুক্তির শক্তিকে কাজে লাগিয়েই আমরা এটা করেছি। আমাদের লক্ষ্যই হল গতি বাড়ানো এবং স্কেলের উন্নতিকরণ।

    আরও পড়ুুন: দুর্নীতির কথা কবুল এসএসসির! বাতিল হতে চলেছে ৮০০ শিক্ষকের চাকরি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Lukhnow: লখনউয়ে শুক্রবার গ্লোবাল ইনভেসটর সামিটের সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী

    Lukhnow: লখনউয়ে শুক্রবার গ্লোবাল ইনভেসটর সামিটের সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী কাল ১০ ফেব্রুয়ারি উত্তরপ্রদেশ (Uttarpardesh) ও মহারাষ্ট্রে (Maharastra) ঝটিকা সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Prime Minister Narendra Modi)। এদিন উত্তরপ্রদেশের রাজধানী লখনউতে (Lucknow) সকাল ১০টায় গ্লোবাল ইনভেস্টর সামিট ২০২৩ (UP Global Investors Summit 2023)-এর সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর দুপুরে সেখান থেকে মুম্বই যাবেন মোদি। মুম্বইয়ের (Mumbai) ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ টার্মিনাস (Chhatrapati Shivaji Maharaj Terminus) থেকে সোলাপুর বন্দে ভারত (Vande Bharat train) এবং মুম্বাই-সাইনগর শিরডি বন্দে ভারত ট্রেনের যাত্রার সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী। 

    গ্লোবাল ইনভেস্টরস সামিট

    উত্তরপ্রদেশে, গ্লোবাল ইনভেস্টরস সামিট চলবে ১০ থেকে ১২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। স্বাস্থ্যক্ষেত্র, কৃষি, পুষ্টি, ক্ষমতা হোক বা উদ্ভাবন- সব জায়গায় সবদিক থেকে ভারতে নতুন নতুন সম্ভাবনার দরজা খুলে দেবে এই সম্মেলন এমনটাই অনুমান বাণিজ্যিক মহলের। ‘Invest UP 2.0’-র সূচনা করবেন মোদি।  ইনভেস্ট ইউপি 2.0 হল উত্তরপ্রদেশে একটি ব্যাপক, বিনিয়োগকারী কেন্দ্রিক এবং পরিষেবা ভিত্তিক বিনিয়োগ ইকোসিস্টেম যা বিনিয়োগকারীদের প্রাসঙ্গিক, সুনির্দিষ্ট এবং মানসম্মত পরিষেবা প্রদান করার চেষ্টা করে। 

    আরও পড়ুন: কবি সুভাষ থেকে রুবি, নতুন লাইনে মেট্রো চলবে চলতি মাসেই! জুড়ে যাবে দুটি ভিন্ন লাইন

    নানা আন্তর্জাতিক টানাপড়েন, সঙ্কটের মধ্যেও ভারতের অর্থনীতি সঠিক দিশায় এগোচ্ছে বলে আগেই দাবি করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ভারতের অর্থনীতি নিয়ে আশার আলো দেখিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। কেন্দ্রীয় বাজেটের পর উত্তরপ্রদেশ সরকার আয়োজিত বিনিয়োগকারীদের এই সম্মেলন জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে বলে অনুমান। 

    মুম্বইয়ে বন্দে ভারত-এর সূচনা

    মুম্বাই-সোলাপুর বন্দে ভারত ট্রেন হবে দেশের নবম বন্দে ভারত ট্রেন। নতুন বিশ্বমানের ট্রেনটি মুম্বাই এবং সোলাপুরের মধ্যে সংযোগ উন্নত করবে এবং গুরুত্বপূর্ণ তীর্থস্থান যেমন সোলাপুরের সিদ্ধেশ্বর, আক্কালকোট, তুলজাপুর, সোলাপুরের কাছে পান্ধরপুর এবং পুনের কাছে আলন্দির মতো গুরুত্বপূর্ণ তীর্থস্থানগুলিতে ভ্রমণের সুবিধা দেবে। মুম্বাই-সাইনগর শিরডি বন্দে ভারত ট্রেন হবে দশম বন্দে ভারত ট্রেন। এটি মহারাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ তীর্থস্থান যেমন নাসিক, ত্রিম্বকেশ্বর, সাইনগর শিরডি, শনি সিঙ্গানাপুরের সংযোগ উন্নত করবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share