Tag: New Delhi

New Delhi

  • India-Bangladesh: ভারতে কর্মরত দুই কূটনীতিককে বরখাস্ত করল বাংলাদেশ, কেন জানেন?

    India-Bangladesh: ভারতে কর্মরত দুই কূটনীতিককে বরখাস্ত করল বাংলাদেশ, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের বাংলাদেশ (India-Bangladesh) দূতাবাসে কর্মরত দুই কুটনীতিককে বরখাস্ত করল মহম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার। নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে (Bangladeshi Diplomats) কর্মরত শাবান মাহমুদ এবং কলকাতার ডেপুটি হাইকমিশনে থাকা রঞ্জন সেনকে কাজ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। দু’জনকেই কাজের মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার আগে বরখাস্ত করা হল। তাঁদের দ্রুত দেশে ফিরতে বলা হয়েছে। গত ১৭ অগাস্ট এই নির্দেশিকা জারি করে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার। 

    কেন বরখাস্ত, তা স্পষ্ট নয়

    বাংলাদেশে (India-Bangladesh) মহম্মদ ইউনূস পরিচালিত অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর এই প্রথম কোনও কূটনীতিকের (Bangladeshi Diplomats) বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করা হল। যদিও কেন এই পদক্ষেপ, সেই কারণ স্পষ্ট করা হয়নি। সময়ের আগেই ওই দুই কূটনীতিককে সরাল ইউনূস সরকার। রঞ্জনের কাজের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২৬ সালে। জানা যায়, কলকাতা দূতাবাসে কর্মরত রঞ্জন সেনকে তৎকালীন শেখ হাসিনা সরকার পুনঃনিযুক্ত করেছিলেন। ফলে তাঁর ঢাকা ফেরার ক্ষেত্রে বেশ কিছুটা সময় লাগতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: মাওবাদী-মুক্ত দেশ ২০২৬ সালের মধ্যেই, ঘোষণা অমিত শাহের

    নয়াদিল্লিকে বার্তা!

    বাংলাদেশে (India-Bangladesh) কোটা সংস্কার আন্দোলনের জেরে গত ৫ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেন শেখ হাসিনা। দেশ ছাড়েন তিনি। হাসিনা বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে চলে এসেছিলেন। সেই থেকে ভারতেই রয়েছেন। এরপর থেকেই বিভিন্ন পদ থেকে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘনিষ্ঠ আধিকারিকদের সরানোর প্রক্রিয়া চলছে। আর এর মধ্যেই এবার ভারতীয় দূতাবাসে কর্মরত দুই কুটনীতিককে (Bangladeshi Diplomats) সরিয়ে দেওয়া হল (India-Bangladesh)। এতদিন সে দেশের মধ্যেই রদবদল প্রক্রিয়া চললেও এই প্রথম কোনও কূটনীতিকের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করা হল। যা খুবই তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। কিছু দিন আগে হাসিনার কূটনৈতিক পাসপোর্ট প্রত্যাহার করেছে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার। একইসঙ্গে প্রত্যাহার করা হয়েছে হাসিনা মন্ত্রিসভার একাধিক মন্ত্রীর কূটনৈতিক পাসপোর্টও। হাসিনা প্রসঙ্গে দিল্লি আগামী দিনে কী অবস্থান গ্রহণ করে, তা নিয়ে জল্পনা রয়েছে বাংলাদেশের অন্দরে। এই আবহে ভারতের দূতাবাস থেকে কূটনীতিকদের সরিয়ে দেওয়ার পর কী পদক্ষেপ করে ইউনূস-প্রশাসন, সেই দিকেই তাকিয়ে নয়াদিল্লি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Geoscinece Award 2023: ‘জাতীয় ভূ-বিজ্ঞান পুরস্কার ২০২৩’-এ বাজিমাত জিএসআই বিজ্ঞানীদের

    Geoscinece Award 2023: ‘জাতীয় ভূ-বিজ্ঞান পুরস্কার ২০২৩’-এ বাজিমাত জিএসআই বিজ্ঞানীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া (জিএসআই) এর প্রতিনিধিত্বকারী বিজ্ঞানী দলগুলি জাতীয় ভূ-বিজ্ঞান পুরস্কার – ২০২৩ (Geoscience Award 2023) জয়লাভ করেছে। মঙ্গলবার নয়াদিল্লির (New Delhi) রাষ্ট্রপতি ভবন সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে পুরস্কার তুলে দেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। এই বছর তিনটি দলগত বিভাগ সহ ২১ জন ভূ-বিজ্ঞানীকে ১২টি পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে।

    কাদের পুরস্কৃত করা হয়? (Geoscience Award 2023)

    লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট পুরস্কারটি ধীরাজ মোহন বন্দোপাধ্যায়কে দেওয়া হয়েছে, যিনি প্রিক্যামব্রিয়ান সেডিমেন্টোলজিতে বিশেষজ্ঞ। এর আগে তিনি জিএসআই-এর সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ১৯৬৬ সালে খনি মন্ত্রকের উদ্যোগে ন্যাশনাল জিওসায়েন্স পুরস্কার (Geoscience Award 2023) চালু হয়েছিল। এটি দেশের প্রাচীনতম পুরস্কারগুলির মধ্যে একটি। এই পুরস্কার সাধারণত খনিজ আবিষ্কার এবং অনুসন্ধান, খনির প্রযুক্তি, খনিজ উপকারিতা, প্রয়োগকৃত ভূ-বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে কাজ করা ব্যক্তি এবং দল উভয়ের প্রচেষ্টাকে স্বীকৃতি দেয়। খনিজ আবিষ্কার ও অন্বেষণ বিভাগে দলগত পুরস্কারের বিজয়ীরা হলেন অভিষেক কুমার শুক্লা, দানিরা স্টিফেন ডি’সিলভা, পরশুরাম বেহেরা, এমএন প্রবীণ এবং সঞ্জয় সিং, শৈলেন্দ্র কুমার প্রজাপতি, শশাঙ্ক শেখর সিং এবং কেভিংগুজো চ্যাসি সহ জিএসআইয়ের দলগুলি।

    আরও পড়ুন: মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি, আরজি কর কাণ্ডে শ্যামবাজারে আজ থেকে ধর্না বিজেপির

    মৌলিক বিজ্ঞান বিভাগে পুরস্কার

    মৌলিক বিজ্ঞান বিভাগে পুরস্কার জিতেছে এমন আরেকটি জিএসআই দল। তার সদস্যরা হলেন— কৃষ্ণ কুমার, প্রজ্ঞা পান্ডে, ত্রিপর্ণা ঘোষ এবং দেবাশিস ভট্টাচার্য। স্বতন্ত্র পুরস্কারপ্রাপ্তদের মধ্যে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ওশেনোগ্রাফির পবন দেওয়ানগান, হর্ষ কুমার ভার্মা, সিএসআইআর (সেন্ট্রাল ইনস্টিটিউট অফ মাইনিং অ্যান্ড ফুয়েল রিসার্চ) নরসিমা মঙ্গদোদ্দি, আইআইটি- হায়দরাবাদ, ন্যাশনাল সেন্টার ফর পোলার অ্যান্ড ওশেন রিসার্চ থেকে রাহুল মোহন, বিক্রম বিশাল (আইআইটি-বম্বে), বান্টু প্রশান্ত কুমার পাত্র, (ন্যাশনাল জিওফিজিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট) এবং শ্রীমন্ত তিরুমালা গুদেমেলা রঘুকান্ত, (আইআইটি-মাদ্রাজ)। তিরুবনন্তপুরমের ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ (আইআইএসইআর) আশুতোষ পান্ডেকে তরুণ বিজ্ঞানী পুরস্কার (Geoscience Award 2023) প্রদান করা হয়েছে।

    কলকাতায় জাতীয় ভূমিধস পূর্বাভাস কেন্দ্র স্থাপন

    রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু বলেন, প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে প্রাণহানির ঘটনা কমাতে দুর্যোগের পূর্বাভাস ব্যবস্থাকে ত্রুটিহীন এবং আরও দৃঢ় করে তোলার প্রয়োজন। আগাম সতর্কতা দিতে কলকাতায় জাতীয় ভূমিধস পূর্বাভাস কেন্দ্র স্থাপন করা হচ্ছে। ২০৪৭ সালের মধ্যে উন্নত দেশ হয়ে ওঠার জন্য ভারতের খনিজ উৎপাদনে স্বনির্ভর হওয়া জরুরি। খনিজ ক্ষেত্রের উন্নয়নে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। দেশে যে সংস্কার ও নতুন নতুন উদ্ভাবন হচ্ছে তা কেবল অর্থনৈতিক উন্নয়নকেই উৎসাহিত করছে না, পরিবেশ সুরক্ষাকেও গুরুত্ব দিচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ভারত খাদ্য উদ্বৃত্ত দেশ; বিশ্বব্যাপী খাদ্য নিরাপত্তার সমাধানে কাজ করছি, বার্তা মোদির 

    Narendra Modi: ভারত খাদ্য উদ্বৃত্ত দেশ; বিশ্বব্যাপী খাদ্য নিরাপত্তার সমাধানে কাজ করছি, বার্তা মোদির 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত একটি খাদ্য উদ্বৃত্ত দেশ; বিশ্বব্যাপী খাদ্য নিরাপত্তার (Global food security) সমাধান দিতে কাজ করছি আমরা। আজ দেশ খাদ্যশস্য, ফল, শাকসবজি, তুলা, চিনি এবং চায়ের দ্বিতীয় বৃহত্তম উত্পাদনকারী দেশ হয়ে উঠেছে। নতুন দিল্লিতে কৃষি অর্থনীতিবিদদের ৩২ তম আন্তর্জাতিক সম্মেলনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এই ভাবেই বক্তব্য রাখলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)।

    কী বললেন মোদি (Narendra Modi)?

    প্রায় ৬৫ বছর পর ভারতে আয়োজিত কৃষি অর্থনীতিবিদদের (ICAE) ৩২ তম আন্তর্জাতিক সম্মেলনের উদ্বোধন করার পরে একটি বিশেষ ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদি (Narendra Modi) বলেছেন, “কেন্দ্রীয় বাজেট ২০২৪-২৫ সালে দেশের জন্য একটি মজবুত এবং টেকসই কৃষিনীতির উপর জোর দিয়েছি। শেষবার যখন নতুনদিল্লিতে এই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছিল, সেই সময় ভারত সবেমাত্র স্বাধীনতা অর্জন করেছিল। তখন ভারতের মতো দেশের কাছে কৃষি ও খাদ্য নিরাপত্তার জন্য একটি অত্যন্ত কঠিন পরিস্থিতির পর্ব ছিল। বর্তমানে আমাদের দেশ একটি খাদ্য উদ্বৃত্ত দেশ। ভারত এখন বিশ্বের এক নম্বর দুধ, ডাল এবং মশলা উৎপাদনে। সেই সঙ্গে খাদ্যশস্য, ফল, শাকসবজি, তুলা, চিনি এবং চায়ের দ্বিতীয় বৃহত্তম উৎপাদনকারী দেশ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে।”

    আরও পড়ুন: এসি ছাড়াই ঠাণ্ডা হয় ব্যাঙ্গালুরুর এই অফিস! কীভাবে সম্ভব?

    ডিজিটাল কৃষি পদ্ধতির ব্যবহার বৃদ্ধি করা (Narendra Modi)

    এই সম্মেলনে প্রায় ৭০টি দেশের প্রায় ১০০০ জন প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করছেন। এবারের এই সম্মেলনের থিম হল “সুরক্ষিত কৃষি-খাদ্য (Global food security) ব্যবস্থার দিকে রূপান্তর”। প্রধানমন্ত্রী মোদি (Narendra Modi) আরও বলেছেন, “একটা সময় ছিল যখন ভারতের খাদ্য নিরাপত্তা বিশ্বের জন্য উদ্বেগজনক ছিল। এখন, ভারত বিশ্বব্যাপী খাদ্য নিরাপত্তা এবং বৈশ্বিক পুষ্টি নিরাপত্তার সমাধান দেওয়ার জন্য কাজ করে চলেছে। ভারত গত ১০ বছরে ১৯০০টি নতুন জলবায়ু-সহনশীল ফসলের প্রজনন করার কাজ করেছি আমরা। ভারত রাসায়নিক মুক্ত প্রাকৃতিক চাষের প্রচার করছে। দেশ বর্তমানে পেট্রোলের বদলে ২০ শতাংশ ইথানল মিশ্রণের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের দিকে এগিয়ে চলেছে। এই সম্মেলনে বিশ্বজুড়ে কৃষি সমস্যার বিষয়ে ভারতের সক্রিয় দৃষ্টিভঙ্গিকে তুলে ধরা হবে। একই সঙ্গে কৃষি গবেষণা ও নীতিতে দেশের অগ্রগতি প্রদর্শন করবে কীভাবে, সেই দিকগুলির কথা তুলে ধরা হবে এই সম্মেলনে। তরুণ গবেষক এবং নেতৃস্থানীয় পেশাদারদের জন্য তাদের কাজ একটি প্ল্যাটফর্ম প্রদান করবে বলে আশা রাখছি। এর লক্ষ্য হল গবেষণা প্রতিষ্ঠান এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে অংশগ্রহণকে জোরদার করা। দেশব্যাপী এবং বৈশ্বিক উভয় স্তরে নীতিনির্ধারণকে প্রভাবিত করা। একই সঙ্গে ডিজিটাল কৃষি এবং টেকসই কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থার অগ্রগতি সহ ভারতের কৃষি অগ্রগতি প্রদর্শন করা।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: অস্ট্রিয়া সফরে প্রধানমন্ত্রী মোদি, কতটা তাৎপর্যপূর্ণ? কী কী বিষয়ে আলোচনা?

    PM Modi: অস্ট্রিয়া সফরে প্রধানমন্ত্রী মোদি, কতটা তাৎপর্যপূর্ণ? কী কী বিষয়ে আলোচনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়া সফরের মাঝেই দু’দিনের অস্ট্রিয়া (Vienna) সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ৯ জুলাই, মঙ্গলবার ভিয়েনায় যাবেন তিনি। সেখানে অস্ট্রিয়ার রাষ্ট্রপতি আলেকজান্ডার ভ্যান ডার বেলেন এবং চ্যান্সেলর কার্ল নেহামারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন তিনি। দুই রাষ্ট্রপ্রধানই ভারত এবং অস্ট্রিয়ার ব্যবসায়ী নেতাদের সামনে ভাষণ দেবেন। প্রসঙ্গত, গত ৪০ বছর পর এই প্রথম কোনও ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী পা রাখছেন ভিয়েনায়। মোদির আগে এই দেশে পা রেখেছিলেন প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী, ১৯৮৩ সালে।

    দ্বিপাক্ষিক আলোচনা (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রীর অস্ট্রিয়া সফরের গুরুত্ব বোঝাতে গিয়ে বিদেশ সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা জানান, অস্ট্রিয়া মধ্য ইউরোপের একটি দেশ। পরিকাঠামো, পুনর্নবীকরণ শক্তি, উচ্চ প্রযুক্তি ক্ষেত্র, স্টার্ট আপ সেক্টর, মিডিয়া এবং এন্টারটেনমেন্ট ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার বড় সুযোগ রয়েছে। ভারত-অস্ট্রিয়া বাণিজ্য এবং লগ্নি-লিঙ্কেজের ওপরও গুরুত্ব দেন তিনি। কাটরা বলেন, “দ্বিপাক্ষিক বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হবে বলে আমরা আশাবাদী। আঞ্চলিক এবং বৈশ্বিক বিভিন্ন ইস্যু নিয়েও আলোচনা হবে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের। মিউচুয়াল ইন্টারেস্ট এবং অংশীদারিত্বের সুযোগ কীভাবে আরও প্রসারিত করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা হবে দুই দেশের।”

    ভারত-অস্ট্রিয়ার কূটনৈতিক সম্পর্কের ৭৫ বর্ষ পূর্তি

    সোমবারই রাশিয়া সরকারের আমন্ত্রণে মস্কোয় পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী। ওই রাতেই তাঁর সম্মানে নৈশভোজের আয়োজন করেছিলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। মোদি-পুতিনের এই সাক্ষাৎকার ছিল ২২তম ভারত-রাশিয়া বার্ষিক সম্মেলন। এই সম্মেলন শেষেই অস্ট্রিয়া যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। চলতি বছর ভারত-অস্ট্রিয়ার কূটনৈতিক সম্পর্কের ৭৫ বর্ষ পূর্তি। ১৯৫৫ সালে অস্ট্রিয়ায় প্রথম পা রাখেন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহর লাল নেহরু। তবে প্রধানমন্ত্রী না গেলেও, বিভিন্ন সময় ভারতের রাষ্ট্রপতিরা গিয়েছেন অস্ট্রিয়া সফরে।

    আর পড়ুন: বিপত্তারিণী পুজোয় তেরো সংখ্যার বিশেষ তাৎপর্য আছে, কেন জানেন?

    ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর অস্ট্রিয়া সফরে গিয়েছিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। তাঁর এই চারদিনের সফরে পাঁচটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল ভারত ও অস্ট্রিয়ার মধ্যে। অস্ট্রিয়া সফরের আগে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “অস্ট্রিয়ার চান্সেলরের সঙ্গে একযোগে আমি পারস্পরিক বাণিজ্য এবং বিনিয়োগের সুযোগ খুঁজতে দুই দেশের ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে মত বিনিময়ের জন্য মুখিয়ে রয়েছি। অস্ট্রিয়ায় (Vienna) বসবাসকারী ভারতীয় সম্প্রদায়ের সঙ্গেও যোগাযোগ করতে আমি উন্মুখ।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • India first Solar Festival: জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যয় কমাতে এ বছরেই দেশে অনুষ্ঠিত হবে সৌর উৎসব!

    India first Solar Festival: জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যয় কমাতে এ বছরেই দেশে অনুষ্ঠিত হবে সৌর উৎসব!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এই প্রথম ভারতের মাটিতে পালন করা হবে সোলার ফেস্টিভ্যাল (India first Solar Festival)। সোমবার ইন্টারন্যাশনাল সোলার অ্যালায়েন্স নয়াদিল্লিতে (New Delhi) ঘোষণা করে জানিয়েছে যে, ভারত এই বছরের সেপ্টেম্বর মাসে প্রথম আন্তর্জাতিক সৌর উৎসবের আয়োজন করতে চলেছে। মূলত সারা পৃথিবী ব্যাপী চাহিদা মেটাতে এবং জীবাশ্ম জ্বালানির উপর নির্ভরতা কমাতে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি সেক্টরকে উন্নত করার লক্ষ্যে নয়াদিল্লিতে আন্তর্জাতিক এই সৌর উৎসব শুরু হবে।   

    বিভিন্ন রাজ্যে সৌর সিস্টেম ইনস্টলেশনের প্রস্তাবনা (India first Solar Festival)

    ইতিমধ্যেই ভারত সরকার বেশ কয়েকটি রাজ্যে সৌর সিস্টেম ইনস্টলেশনের জন্য বিশাল ভর্তুকিও অফার করছে। জানা গিয়েছে এই সৌর সিস্টেম ইনস্টলেশনের পর প্রতিটি পরিবার তাদের গড় বিদ্যুতের ব্যবহার উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করতে পারবে। দিল্লির (New Delhi) এই সৌর উৎসবে আফ্রিকা মহাদেশ ও পশ্চিমের দেশগুলি সহ এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাঙ্ক, জাতিসংঘ, বিশ্বব্যাঙ্ক এবং অন্যান্য সংস্থাগুলি আর্থিক সহায়তা দেবে।

    আরও পড়ুন: তৃণমূলের ‘তোলাবাজি’-তেই বন্ধ হল তারাতলার ব্রিটানিয়া! অভিযোগ বিজেপির  

    কেন এই সিদ্ধান্ত? 

    এ প্রসঙ্গে ইন্টারন্যাশনাল সোলার অ্যালায়েন্সের ডিরেক্টর জেনারেল ড: অজয় ​​মাথুর বলেছেন যে, “বিশ্বব্যাপী সবুজ শক্তি সেক্টরের ক্ষমতায়নের সমস্ত সম্ভাবনা অন্বেষণ করার জন্য সমস্ত স্টেকহোল্ডারকে এক প্ল্যাটফর্মে (India first Solar Festival) একত্রিত করার লক্ষ্যে এই উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে। কারণ সৌর বিদ্যুৎ হল দ্রুততম উদীয়মান শক্তিগুলির মধ্যে একটি। ফলে আন্তর্জাতিক সৌর উৎসবের এই অনুষ্ঠানে এলে সকলেরই এই বিষয়ে চিন্তাভাবনা করার সুযোগ তৈরি হবে।  
    জলবায়ু পরিবর্তন এবং এর বিরূপ প্রভাব এখন বিশ্বজুড়ে দৃশ্যমান। ফলে ভারতের পাশাপাশি জি২০ (G20)-এর মতো আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মগুলি বর্তমানে জীবাশ্ম জ্বালানীর (fossil fuels) উপর নির্ভরতা কমাতে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তিতে স্যুইচ করার কথা ভাবছে। 
      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • 18th Lok Sabha Session: নয়া সরকার গঠনের পর আজ শুরু লোকসভার প্রথম অধিবেশন, কী হবে সারাদিন?

    18th Lok Sabha Session: নয়া সরকার গঠনের পর আজ শুরু লোকসভার প্রথম অধিবেশন, কী হবে সারাদিন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন সরকার গঠনের পর আজ, সোমবার থেকে শুরু হচ্ছে লোকসভার (18th Lok Sabha Session) প্রথম অধিবেশন। নয়া নির্বাচিত সাংসদদের শপথগ্রহণ দিয়ে শুরু হবে অষ্টাদশ লোকসভার এই বিশেষ অধিবেশন। এই অধিবেশনেই শপথ নেবেন সদ্য সমাপ্ত লোকসভা নির্বাচনে জয়ী সাংসদরা ৷ সেইসঙ্গে এই অধিবেশনে নির্বাচিত হবেন নব গঠিত লোকসভার স্পিকার ৷ আগামী ২৬ জুন লোকসভার স্পিকার নির্বাচন করা হবে। পরদিন অর্থাৎ ২৭ জুন লোকসভা এবং রাজ্যসভায় যৌথ ভাষণ দেবেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মর্মু।

    আজ সংসদের সারাদিন

    সোমবার অধিবেশন (18th Lok Sabha Session) শুরুর আগেই রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু লোকসভার প্রোটেম স্পিকার হিসেবে ভ্রাতৃহরি মহতাবকে শপথবাক্য পাঠ করাবেন। রাষ্ট্রপতি ভবনে এই শপথ অনুষ্ঠান হবে। এরপর সকাল ১১টা নাগাদ প্রোটেম স্পিকার পৌঁছবেন লোকসভায়। এরপরে বিজেপি সাংসদরা সকাল ১১টায় সংসদে পৌঁছবেন এবং অধিবেশন শুরুর আহ্বান জানাবেন। প্রথমদিনে নির্বাচিত  সাংসদরা ২ মিনিট নীরবতা পালনের পর লোকসভার সেক্রেটারি জেনারেল উৎপল কুমার সিং সকল নির্বাচিত সাংসদদের তালিকা পেশ  করবেন। এরপর প্রোটেম স্পিকার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Pm Modi) লোকসভার দলনেতা হিসাবে শপথ পাঠের জন্য আহ্বান জানাবেন। এরপরে প্রোটেম স্পিকারকে সাহায্য করার জন্য রাষ্ট্রপতির সুপারিশে সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ করানো হবে। 

    কী কী হবে এবারের অধিবেশনে

    আগামী দুইদিন ধরে সংসদে কেবল প্রতিটি রাজ্য থেকে নির্বাচিত সাংসদদের শপথবাক্য পাঠ করানো হবে। লোকসভার অধ্যক্ষ নির্বাচিত হবে আগামী ২৬ জুন। ২৭ জুন, দুই কক্ষে যৌথ ভাষণ দেবেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। রাষ্ট্রপতির বক্তব্যের ধন্যবাদ জ্ঞাপন নিয়ে ২৮ জুন থেকে আলোচনা শুরু হবে। আগামী ২ বা ৩ জুলাই সংসদে বক্তব্য রাখতে পারেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। এরপরে অধিবেশন মুলতুবি হয়ে যাবে। আগামী ২২ জুলাই থেকে বাজেট পেশের জন্য ফের অধিবেশন শুরু হতে পারে।

    আরও পড়ুন: ডাক্তারিতে সুযোগ, পরে আইএএস! চাকরি ছেড়ে ২৬ হাজার কোটির কোম্পানি রোমান সাইনির

    অধিবেশন সুষ্ঠভাবে চলার আর্জি

    এবারের লোকসভা (18th Lok Sabha Session) অধিবেশন সুষ্ঠভাবে চলুক চায় বিজেপি। দেশকে এগয়ে নিয়ে যাওয়ার স্বার্থে অধিবেশন শান্তিপূর্ণ ভাবে চলা আবশ্যক বলে মত গেরুয়া শিবিরের। তাই অধিবেশন শুরুর আগে রবিবার লোকসভায় তৃণমূলের নেতা সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করেন সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী কিরেণ রিজিজু। তিনি জানিয়েছেন, সরকার চায় সংসদের অধিবেশন সুষ্ঠভাবে চলুক। সেই নিয়েই সুদীপের সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sheikh Hasina: বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠক হাসিনার, আজ কথা প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে

    Sheikh Hasina: বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠক হাসিনার, আজ কথা প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-বাংলাদেশ দুই দেশের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আগামী দিনেও অব্যাহত থাকবে। দুই দেশ সবসময়েই একে অপরের পাশে আছে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার (Sheikh Hasina) সঙ্গে বৈঠকের পর এমনই মত প্রকাশ করলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। দু’দিনের সফরে শুক্রবারই ভারতে এসেছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই দু’দিন দিল্লিতে একাধিক কর্মসূচি রয়েছে তাঁর। শুক্রবার ভারতে এসেই বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গে একান্ত বৈঠক সারেন হাসিনা।

    ঘনিষ্ঠ এবং স্থায়ী সম্পর্ক 

    হাসিনার (Sheikh Hasina) ভারত সফর প্রসঙ্গে এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডলে জয়শঙ্কর (S Jaishankar) লেখেন, ‘‘বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পেরে খুবই আনন্দিত। তাঁর এই সফর আমাদের দু’দেশের স্থায়ী এবং ঘনিষ্ঠ সম্পর্ককে জোরদার করবে।’’ শুক্রবার হাসিনাকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন বিদেশ মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী কীর্তিবর্ধন সিং। এই সফর দু’দেশের সম্পর্ককে ত্বরান্বিত করতে সাহায্য করবে জানিয়েছেন বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল।

    মোদি-হাসিনা বৈঠক

    শনিবার দুপুরে শীর্ষ প্রতিনিধি পর্যায়ে এব‌ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে একান্ত বৈঠক করবেন হাসিনা (Sheikh Hasina)। সই হওয়ার কথা ১০টিরও বেশি চুক্তিপত্রে। এর মধ্যে অন্তত ৪টির মেয়াদ শেষে পুনর্নবীকরণ হওয়ার কথা রয়েছে। উঠতে পারে তিস্তার জল বণ্টনের বিষয়ও। বিদেশ মন্ত্রকে সূত্রে জানানো হচ্ছে, অর্থনৈতিক ও বাণিজ্য সহযোগিতাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া, প্রতিরক্ষা সহযোগিতায় নতুন মোড় তৈরি করা, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়ানো, সংযোগ ব্যবস্থা ও দ্বিপাক্ষিক পরিকাঠামোর উন্নতি, মংলা বন্দর পরিচালনার মতো বিষয়গুলি গুরুত্ব পাবে মোদি-হাসিনা বৈঠকে। তিস্তার পাশাপাশি এবারের আলোচনায় বিশেষ গুরুত্ব পেতে পারে গঙ্গা জলচুক্তি। ২০২৬-এ যেটির মেয়াদ শেষ হবে। সেই চুক্তির নবীকরণ ঢাকার অগ্রাধিকারের তালিকায় আছে। এছাড়া বৈঠকে গুরুত্ব পাবে অর্থনৈতিক নিরাপত্তা। ভারতের বাংলাদেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য সমঝোতা স্মারক সইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে বলেও জানা গিয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sheikh Hasina: দিল্লি পৌঁছলেন শেখ হাসিনা,  শনি-সকালে প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে একান্ত বৈঠক

    Sheikh Hasina: দিল্লি পৌঁছলেন শেখ হাসিনা, শনি-সকালে প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে একান্ত বৈঠক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে দু’সপ্তাহের মধ্যে ফের ভারতে এলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina)। শুক্রবার বিকেলে তিনি নয়া দিল্লি পৌঁছন। ভারতের উচ্চ পর্যায়ের একটি প্রতিনিধিদল এবং ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. মুস্তাফিজুর রহমান বিমান বন্দরে শেখ হাসিনাকে অভ্যর্থনা জানান। লোকসভা নির্বাচনে জয়ী বিজেপি নেতৃত্বাধীন জোট টানা তৃতীয়বারের মতো সরকার গঠনের পর ভারতে কোনও দেশের প্রধানমন্ত্রীর এটিই প্রথম দ্বিপাক্ষিক সফর। শনিবার সকালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সঙ্গে বৈঠক করবেন হাসিনা।

    সাজানো হয়েছে রাজপথ

    হাসিনার এই সফরে ভারত এবং বাংলাদেশের মধ্যে একাধিক ‘মউ’ স্বাক্ষরের সম্ভাবনা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার (Sheikh Hasina) আগমনে নয়াদিল্লিতে ইন্ডিয়া গেট, কর্তব্য পথ, অশোকা রোড এবং ফিরোজ শাহ রোডে স্বাগত জানিয়ে শেখ হাসিনার পোস্টার ও ব্যানার লাগানো হয়েছে। শনিবার সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে স্বাগত জানাতে রাষ্ট্রপতি ভবনে লাল গালিচা বিছানো হবে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) আনুষ্ঠানিকভাবে শেখ হাসিনাকে অভ্যর্থনা জানাবেন এবং দু’দেশের জাতীয় সঙ্গীত বাজানো হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গার্ড অব অনারও দেওয়া হবে। 

    হাসিনার সফরসূচি

    শুক্রবার সন্ধ্যায় দিল্লিতে হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। শনিবার সকালে দিল্লির হায়দরাবাদ হাউসে শুরু হবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) উপস্থিতিতে দু-দেশের শীর্ষস্তরের বৈঠক। তার আগে রাষ্ট্রপতি ভবনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে রাষ্ট্রীয় সংবর্ধনা দেওয়া হবে। সেখান থেকে রাজঘাটে গিয়ে মহাত্মা গান্ধীর সমাধিতে শ্রদ্ধা জানাবেন হাসিনা (Sheikh Hasina)। বেলার দিকে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু, উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। তাঁর সম্মানে দুপুরে রাষ্ট্রীয় মহাভোজের আয়োজন করা হয়েছে। শনিবার সন্ধ্যা ৬টায় দিল্লি বিমানবন্দর থেকে বিশেষ বিমানে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেবেন হাসিনা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sheikh Hasina: দুই দিনের সফরে শুক্রবার দিল্লি আসছেন হাসিনা, শনিতে সাক্ষাত প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে

    Sheikh Hasina: দুই দিনের সফরে শুক্রবার দিল্লি আসছেন হাসিনা, শনিতে সাক্ষাত প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পনেরো দিনের মধ্যেই ফের দুই দিনের সফরে দিল্লি আসছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina)। শনিবার, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন তিনি। গত ৯ জুন প্রধানমন্ত্রী পদে নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) তৃতীয় শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে বিশেষ আমন্ত্রিত ছিলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। শুক্রবার আসছেন পূর্ব নির্ধারিত দ্বিপাক্ষিক সফরে। প্রসঙ্গত, মোদি প্রধানমন্ত্রী পদে তৃতীয় বার শপথগ্রহণের পর হাসিনাই প্রথম বিদেশি রাষ্ট্রপ্রধান, যিনি প্রথম ভারত সফরে আসছেন।

    হাসিনার সফরসূচি

    হাসিনার সচিবালয়ের তরফে জানানো হয়েছে, শুক্রবার বাংলাদেশের স্থানীয় সময় ২টোয় ঢাকা বিমানবন্দর থেকে বিশেষ বিমানে দিল্লির উদ্দেশে রওনা দেবেন হাসিনা (Sheikh Hasina)। সেদিন সন্ধ্যায় দিল্লিতে হাসিনার সঙ্গে সৌজন্যসাক্ষাৎ করবেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। শনিবার সকালে দিল্লির হায়দরাবাদ হাউসে শুরু হবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) উপস্থিতিতে দু-দেশের শীর্ষস্তরের বৈঠক। তার আগে রাষ্ট্রপতি ভবনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে রাষ্ট্রীয় সংবর্ধনা দেওয়া হবে। সেখান থেকে রাজঘাটে গিয়ে মহাত্মা গান্ধীর সমাধিতে শ্রদ্ধা জানাবেন হাসিনা। বেলার দিকে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু, উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। তাঁর সম্মানে দুপুরে রাষ্ট্রীয় মহাভোজের আয়োজন করা হয়েছে। শনিবার সন্ধ্যা ৬টায় দিল্লি বিমানবন্দর থেকে বিশেষ বিমানে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেবেন হাসিনা।

    নিরাপত্তা বিষয়ে কথা

    বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, শেখ হাসিনার (Sheikh Hasina) এই সফরে ১২ থেকে ১৪টি চুক্তি এবং সমঝোতা স্মারক সই হতে পারে। এর মধ্যে যেসব চুক্তি বা সমঝোতার মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছে সেগুলির কয়েকটি রিনিউ করা হবে হবে। জানা গিয়েছে, এই বৈঠকে বেশি গুরুত্ব পাবে নিরাপত্তার বিষয়টি। মায়ানমার পরিস্থিতি, রোহিঙ্গা এবং মনিপুরে সংকট, এই অঞ্চলে চিনের প্রভাবসহ সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়ে আলোচনা হবে।

    অর্থনীতি নিয়ে আলোচনা

    এছাড়া বৈঠকে গুরুত্ব পাবে অর্থনৈতিক নিরাপত্তা। ভারতের বাংলাদেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য সমঝোতা স্মারক সইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে বলেও জানা গিয়েছে। বাংলাদেশের বিদেশসচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেন, ‘দুই দেশই নিজেদের মধ্যে থাকা সম্পর্ককে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাইছে। তাই দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে বৈঠকে এই নিয়েও আলোচনা হবে।’

    তিস্তা চুক্তির পাশে গঙ্গা জলচুক্তি

    তিস্তার পাশাপাশি এবারের আলোচনায় বিশেষ গুরুত্ব পেতে পারে গঙ্গা জলচুক্তি। ২০২৬-এ যেটির মেয়াদ শেষ হবে। সেই চুক্তির নবীকরণ ঢাকার অগ্রাধিকারের তালিকায় আছে। বাংলাদেশের বিদেশসচিব জানান, তিস্তা নিয়েও সেখানে নতুন কিছু নিয়ে আলোচনা হতে পারে। তিনি বলেন, ‘তিস্তা চুক্তির বিষয়টি যে পর্যায়ে আছে তাতে খুব তাড়াতাড়ি ইতিবাচক কিছু ঘটবে এমন পরিস্থিতি দেখা যাচ্ছে না। তবে আশার কথা হচ্ছে, তিস্তা ঘিরে উন্নয়ন প্রকল্প বা সংরক্ষণের বিষয়ে সম্প্রতি ভারত আগ্রহ দেখাচ্ছে।’ তিস্তা প্রকল্পে অর্থ বিনিয়োগ করতেও আগ্রহী ভারত।

    আরও পড়ুন: জম্মু-কাশ্মীরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, উদ্বোধন-শিলান্যাস ৮৪ প্রকল্পের  

    চিনকে নিয়ে চিন্তা

    ইতিমধ্যেই তিস্তা প্রকল্প নিয়ে উৎসাহ দেখিয়েছে চিন। যা ভাল চোখে দেখছে না দিল্লি। তিস্তা মহা প্রকল্পে একটি জলাধার নির্মাণের কথা বলা হয়েছে। তাতে বাংলাদেশে বর্ষার সময় তিস্তা অববাহিকায় বৃষ্টির জল ধরে রাখা হবে। ওই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে তিস্তার জল বণ্টন নিয়ে দুই দেশের জল নিয়ে টানাপোড়েনের অবসান ঘটতে পারে। ওই প্রকল্পে অর্থ ও প্রযুক্তিগত সহায়তা দিতে মুখিয়ে আছে চিন। নয়া দিল্লির আশঙ্কা, বাংলাদেশের উত্তর প্রান্তের ওই প্রকল্পে চিনের অংশগ্রহণ ভারতের নিরাপত্তার পক্ষে বিপদের কারণ হতে পারে। নয়াদিল্লির উদ্বেগকে মর্যাদা দিয়ে ঢাকা ওই প্রকল্প নিয়ে এখনও কোনও পদক্ষেপ করেনি। হাসিনার এবারের সফরে ওই প্রকল্পে ভারতের অংশগ্রহণ নিয়ে কথা হতে পারে। জুলাই মাসেই বেজিং সফরে যাওয়ার কথা হাসিনার। তার আগে মুজিব-কন্যার ভারত সফর দুই দেশের কাছেই যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে কুটনৈতিক মহল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Bangladesh Relation: “একযোগে কাজ করবে ভারত-বাংলাদেশ”, মোদিতে আস্থা রেখে বার্তা হাসিনার

    India Bangladesh Relation: “একযোগে কাজ করবে ভারত-বাংলাদেশ”, মোদিতে আস্থা রেখে বার্তা হাসিনার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শপথ গ্রহণে যোগ দিতে ভারতে এসেছিলেন বাংলাদেশের (India Bangladesh Relation) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দেশে ফেরার আগে মোদিকে বাংলাদেশ সফরের জন্য আমন্ত্রণ জানান হাসিনা। মোদির (PM Modi) নেতৃত্বে আগামী দিনে ভারত এবং বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক বজায় থাকবে বলে আশা প্রকাশ করেন মুজিব-কন্যা। হাসিনার কথায়, ‘‘ভারতের বিশ্বস্ত বন্ধু হিসাবে বাংলাদেশ দুই দেশের উন্নতির স্বার্থে এবং এলাকায় শান্তি বজায় রাখতে আগামী দিনেও একযোগে কাজ করবে।’’

    মোদি-হাসিনা বৈঠক

    তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়ার পরপরই বাংলাদেশের (India Bangladesh Relation) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ জানান, বৈঠকে শেখ হাসিনা নরেন্দ্র মোদিকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। তিনি বলেন, দুই দেশে একই সরকারের ধারাবাহিকতা থাকায় পারস্পারিক সম্পর্কের মাত্রা আরও দৃঢ় হবে। যার মাধ্যমে উপকৃত হবে উভয় দেশের মানুষ। এছাড়া রাষ্ট্রপতি ভবনে শপথ নেওয়ার পরই নরেন্দ্র মোদির সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এসময় দুই নেতা একে অপরের খোঁজ-খবর নেন। এরপর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সহ অন্যদের নিয়ে রাষ্ট্রপতি ভবনের ব্যাঙ্কোয়েট হলে যান নরেন্দ্র মোদি, যোগ দেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুরের দেওয়া নৈশভোজে।

    আরও পড়ুন: চিরঞ্জীবী থেকে অনিল কাপুর! মোদিকে অভিনন্দন বার্তা পর্দার তারকাদের

    বৈঠক প্রসঙ্গে বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রী

    মোদি-হাসিনা বৈঠক প্রসঙ্গে বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রী (India Bangladesh Relation) বলেন, “পরপর তিনবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দুই প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় উন্নীত হয়েছে এবং নিকটতম প্রতিবেশী হিসেবে বাংলাদেশ ও ভারতের অনেক কাজের সুযোগ রয়েছে। দুই দেশের জনগণের মধ্যে সংযোগ বাড়াতে পরিকাঠামোর উন্নয়ন সহ আরও উন্নতি প্রকল্পে একযোগে কাজ করতে হবে।” তিনি বলেন, ” শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদির দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। বিদ্যমান দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আগামী দিনগুলোতে আরও গভীর হবে।”

    ভারত সফরে হাসিনা

    তিনদিনের সফরে ভারতে (India Bangladesh Relation) এসেছিলেন শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina)। শনিবার দুপুরে নয়াদিল্লির (New Delhi) বিমানবন্দরে তিনি নামেন। সঙ্গে ছিলেন বাংলাদেশের (Bangladesh) ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় বর্মা ও ভারতের বাংলাদেশীয় হাইকমিশনার মহম্মদ মুস্তাফিজুর রহমান। রবিবার সন্ধ্যায় রাইসিনা হিলসে তিনি যোগ দেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে। তার পর রাষ্ট্রপতি ভবনে নৈশভোজে যোগ দেন তিনি। আগেই তৃতীয়বার সরকার গঠনের জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) শুভেচ্ছা বার্তা পাঠান হাসিনা। তিনি লেখেন, ‘‘বাংলাদেশের মানুষের তরফে এবং ব্যক্তিগত ভাবে আমি বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোটের জয়ের জন্য আপনাকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। গণতান্ত্রিক নেতা হিসাবে আপনি ভারতের মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার বাহক। আপনার এই জয় প্রমাণ করে, ভারত আপনার নেতৃত্বে অটল আস্থা রেখেছে।’’ সোমবার বিকেলেই দেশে ফিরছেন হাসিনা। রাত ৮টা তাঁর ঢাকা পৌঁছনোর কথা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share