Tag: news in bengali

news in bengali

  • Rudra Bhairav: ‘অল-আর্মস ব্রিগেড’ গঠনের পরিকল্পনা করছে ভারতীয় সেনাবাহিনী, জানালেন সেনা প্রধান

    Rudra Bhairav: ‘অল-আর্মস ব্রিগেড’ গঠনের পরিকল্পনা করছে ভারতীয় সেনাবাহিনী, জানালেন সেনা প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘অল-আর্মস ব্রিগেড’ গঠনের পরিকল্পনা করছে ভারতীয় সেনাবাহিনী। এই ব্রিগেডের নাম হবে ‘রুদ্র’ (Rudra Bhairav)। এই ব্রিগেডে পদাতিক বাহিনী, যান্ত্রিক পদাতিক, সাঁজোয়া ইউনিট, আর্টিলারি, বিশেষ বাহিনী (Arms Brigades) এবং ড্রোন এক সঙ্গে যুক্ত থাকবে বলে শনিবার ঘোষণা করেন সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী। এদিন ছিল ২৬তম কারগিল বিজয় দিবস। সেই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে তিনি ঘোষণা করেন এই খবর। সীমান্তবর্তী এলাকায় মোতায়েন সেনাবাহিনীর দু’টি পদাতিক ব্রিগেড ইতিমধ্যেই ‘রুদ্র’ ব্রিগেডে রূপান্তরিত হয়েছে। জানা গিয়েছে, এদের জন্য বিশেষভাবে প্রস্তুত লজিস্টিক সাপোর্ট এবং যুদ্ধ-সহায়তা দেওয়া হবে।

    সেনা প্রধানের বক্তব্য (Rudra Bhairav)

    সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল বলেন, “আজকের ভারতীয় সেনাবাহিনী শুধু বর্তমান চ্যালেঞ্জগুলির সফলভাবে মোকাবিলা করছে না, বরং এটি দ্রুতই একটি রূপান্তরকামী, আধুনিক ও ভবিষ্যৎ-নির্ভর বাহিনী হিসেবে এগিয়ে যাচ্ছে। এর আওতায় ‘রুদ্র’ নামক নতুন সর্বাঙ্গীণ ব্রিগেড গঠনের কাজ শুরু হয়েছে এবং আমি তা শনিবার অনুমোদন করেছি। এই ব্রিগেডে থাকবে পদাতিক বাহিনী, যান্ত্রিক পদাতিক, সাঁজোয়া ইউনিট, আর্টিলারি, বিশেষ বাহিনী এবং ড্রোন। সবই উপযুক্ত সরবরাহ ও যুদ্ধ সহায়তা ব্যবস্থার মাধ্যমে কার্যকর হবে।” তিনি জানান, সীমান্তে শত্রুর ওপর আঘাত হানতে চটপটে ও মরণঘাতী বিশেষ বাহিনী ‘ভৈরব’ লাইট কমান্ডো ব্যাটালিয়নও গঠন করা হয়েছে।

    সাজানো হচ্ছে বাহিনী

    তিনি বলেন, “প্রতিটি ইনফ্যান্ট্রি ব্যাটালিয়নে এখন ড্রোন প্লাটুন অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। আর্টিলারির গোলাবারুদের শক্তিও বহুগুণ বৃদ্ধি করা হয়েছে ‘দিব্যাস্ত্র ব্যাটারি’ ও লয়টার মিউনিশন ব্যাটারির মাধ্যমে। আর্মি এয়ার ডিফেন্সে দেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা যুক্ত করা হচ্ছে। এর ফলে আমাদের সামরিক শক্তি বহুগুণে বৃদ্ধি পাবে।” তিনি বলেন, “ভারতের ভৌগোলিক অবস্থান এবং সীমান্তজুড়ে (Rudra Bhairav) ক্রমাগত শত্রুতার পরিবেশের কারণে আর্মি এয়ার ডিফেন্সকে দেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থার মাধ্যমে আরও মারাত্মক রূপে সাজানো হচ্ছে। আমরা সীমান্তে নতুন রাস্তা ও পরিকাঠামো তৈরি করছি। পাশাপাশি যুদ্ধ, অ্যাডভেঞ্চার ও হেরিটেজ ট্যুরিজমের উন্নয়নও করা হচ্ছে।” সেনা সর্বাধিনায়ক বলেন, “৬-৭ মে রাতে ভারতীয় সেনাবাহিনী পাকিস্তান ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরে অবস্থিত ন’টি জঙ্গিঘাঁটিকে লক্ষ্য করে হামলা চালায়। ওই হামলায় কোনও (Arms Brigades) নিরীহ নাগরিকের ক্ষতি করা হয়নি। এটি শুধু ভারতের একটি প্রতিক্রিয়া ছিল না, বরং একটি স্পষ্ট বার্তা – যারা সন্ত্রাসবাদকে আশ্রয় দেয়, তারা আর রেহাই পাবে না (Rudra Bhairav)।”

  • Aadhaar Card: আপনার আধার কার্ডটি জাল না আসল বুঝবেন কীভাবে?

    Aadhaar Card: আপনার আধার কার্ডটি জাল না আসল বুঝবেন কীভাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:ইউআইডিএআই অনুমোদিত আধার কার্ডের গুরুত্ব ও ব্যবহার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্যাপক হারে বেড়ে গিয়েছে এ সংক্রান্ত জালিয়াতিও। তাই জাল আধার কার্ড (Aadhaar Card) ব্যবহার করে প্রতারণার ঘটনা নিয়ন্ত্রণে আনার লক্ষ্যে বড়সড় পদক্ষেপ করল মোদি সরকার (Modi Govt)। জেনে নিন কীভাবে চিনবেন জাল আধার কার্ড। এখন প্রায়ই খবরের শিরোনামে আসে কীভাবে জাল আধার কার্ড বানিয়ে উপভোক্তার নামে ব্যাংক থেকে ঋণ তুলে নেওয়া হচ্ছে। কিংবা অন্য কোনও সন্দেহজনক কার্যকলাপে আপনাকে জড়িয়ে ফেলা হচ্ছে। এই সমস্যার সমাধানে ইউআইডিএআই (UIDAI) আধারে উন্নত নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য যুক্ত করেছে। এরই একটি হল আধার কার্ডে সুরক্ষিত কিউআর কোড।

    ইউআইডিএআইয়ের অফিসিয়াল কিউআর স্ক্যানার অ্যাপ ব্যবহার (Aadhaar Card)

    এখন থেকে ব্যবহারকারীরা ইউআইডিএআইয়ের অফিসিয়াল কিউআর স্ক্যানার অ্যাপ ব্যবহার করে এই কিউআর কোড স্ক্যান করতে পারেন এবং সঙ্গে সঙ্গই যাচাই করতে পারেন কার্ডধারীর নাম, জন্ম তারিখ এবং ছবি। যদি এই তথ্য মিলে না যায় বা কিউআর কোড না থাকে, তাহলে সেই আধার কার্ডটি জাল হওয়ার সম্ভাবনাই। আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে আধার ডেটাবেসের যথার্থতা ও স্বচ্ছতা বজায় রাখার লক্ষ্যে ইউআইডিএআই ভারতের রেজিস্ট্রার জেনারেলের কাছ থেকে ১.৫৫ কোটি মৃত ব্যক্তির নথিপত্র সংগ্রহ করেছে (Aadhaar Card)। তাঁদের আধার নম্বর নিষ্ক্রিয় করতেই এটা করা হয়েছে।

    সরকারি বিবৃতিতে কী বলা হয়েছে

    এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, পরিবারের কোনও সদস্যের মৃত্যুর পর তাঁর আধার নম্বরের অননুমোদিত ব্যবহার রোধ করতে সংশ্লিষ্ট আধার নম্বরধারীকে মৃত্যু নিবন্ধন কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে মৃত্যু শংসাপত্র পাওয়ার পর মাই আধার পোর্টালে সেই মৃত্যুর তথ্য রিপোর্ট করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, কোনও আধার নম্বর কখনওই অন্য কোনও ব্যক্তিকে ফের দেওয়া হয় না। তাই (Modi Govt) কোনও ব্যক্তির মৃত্যুর ক্ষেত্রে তাঁর আধার নম্বর নিষ্ক্রিয় করা অত্যন্ত জরুরি যাতে পরিচয় চুরি বা অননুমোদিত ব্যবহার প্রতিরোধ করা যায় (Aadhaar Card)।

  • Donald Trump: তাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া যুদ্ধ বিরতি? বড় ঘোষণা ডোনাল্ড ট্রাম্পের

    Donald Trump: তাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া যুদ্ধ বিরতি? বড় ঘোষণা ডোনাল্ড ট্রাম্পের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার (Thailand Cambodia War) মধ্যে সংঘাত শীঘ্রই শেষ হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হস্তক্ষেপের পর এই সম্ভাবনা আরও প্রবল হয়েছে। শনিবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump) ঘোষণা করেন, তাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার নেতারা তিনদিনের সংঘর্ষের পর নিজেদের মধ্যে যুদ্ধবিরোধী আলোচনায় বসতে সম্মত হয়েছেন। এই সংঘাতের ফলে উভয় দেশের মোট ৩১ জন নিহত হয়েছেন এবং ১ লাখ ৩০ হাজারেরও বেশি মানুষ তাদের ভিটেমাটি ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন বলেও জানিয়েছেন ট্রাম্প।

    দুই দেশের সঙ্গে কথা (Donald Trump)

    ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump) জানান, সংঘাত বন্ধ করতে তিনি ইতিমধ্যে উভয় দেশের নেতাদের সঙ্গে কথা বলেছেন এবং তাদের সতর্ক করেছেন যে, যদি সংঘাত চলতে থাকে, তাহলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কোনো দেশের সঙ্গেই বাণিজ্য চুক্তিতে প্রবেশ করবে না। সামাজিক মাধ্যমে ট্রাম্প লেখেন, উভয় পক্ষ—তাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া—যুদ্ধবিরোধী এবং শান্তিপূর্ণ সমাধান চায় (Thailand Cambodia War)।তিনি আরও জানান, উভয় দেশই অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার এবং একটি স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সমঝোতার পথে এগিয়ে যেতে সম্মত হয়েছে। ট্রাম্প বলেন, সবকিছু সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হলে এবং শান্তি পুরোপুরিভাবে প্রতিষ্ঠিত হলে, তিনি ব্যক্তিগতভাবে দুই দেশের সঙ্গে শক্তিশালী বাণিজ্য চুক্তি চূড়ান্ত করতে উদ্যোগ নেবেন।

    ধন্যবাদ জানিয়েছেন তাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

    তবে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দিলেও তিনি এ বিষয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য দেননি। অন্যদিকে, তাইল্যান্ডের কার্যকরী প্রধানমন্ত্রী ফুমাথাম হোয়ে চায়া চাই ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন এবং বলেন, তাইল্যান্ডের নীতি হলো—‘তাইল্যান্ড শান্তি চায়, যুদ্ধ নয়’। তিনি তাঁর ফেসবুক পোস্টে উল্লেখ করেন, তিনি ট্রাম্পকে জানিয়েছেন যে তাইল্যান্ড দ্বিপাক্ষিক আলোচনা চায়, যার মাধ্যমে স্থায়ী শান্তি নিশ্চিত হয়। তবে তিনি এটাও বলেন যে, কম্বোডিয়ার (Thailand Cambodia War) দিক থেকেও এ বিষয়ে ইতিবাচক বার্তা পাওয়া জরুরি।

  • Agra Conversion Gang: আগ্রা ধর্মান্তকরণ চক্রের সঙ্গে মিলল পাক যোগের প্রমাণ

    Agra Conversion Gang: আগ্রা ধর্মান্তকরণ চক্রের সঙ্গে মিলল পাক যোগের প্রমাণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগ্রা ধর্মান্তকরণ চক্রের (Agra Conversion Gang) সঙ্গে এবার উঠে এল পাক যোগের প্রমাণ। আগ্রার পুলিশ কমিশনার জানান, এই চক্রটির সঙ্গে পাকিস্তানের (Pakistan) কয়েকজনের যোগাযোগ ছিল। এরাই তরুণ-তরুণীদের প্রভাবিত করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণে উৎসাহিত করত। গত সপ্তাহেই এই চক্র ভেঙে দেওয়া হয়। ওই সপ্তাহে ছ’টি রাজ্য থেকে সব মিলিয়ে গ্রেফতার করা হয় ১০জনকে। তদন্ত শুরু হয়েছিল আগ্রা থেকে নিখোঁজ হওয়া দুই বোনের সন্ধান করতে গিয়ে। এদেরই একজন সোশ্যাল মিডিয়ায় একে-৪৭ রাইফেল হাতে নিজের ছবি পোস্ট করেছিল। তদন্তে নেমে পুলিশ প্রথমে চারজনকে গ্রেফতার করে।

    পুলিশ কমিশনারের বক্তব্য (Agra Conversion Gang)

    শনিবার আগ্রা পুলিশ কমিশনার দীপক কুমার জানান, কখনও কখনও অনলাইন গেমের মাধ্যমে ধর্মান্তরনের উদ্দেশ্যে নিশানা করা হত তরুণদের। পাকিস্তান থেকে পরিচালিত হ্যান্ডলাররা এতে মুখ্য ভূমিকা পালন করত। পুলিশ জানিয়েছে, এই চক্রটি পরিচালনা করছিল দিল্লির বাসিন্দা আবদুল রহমান। তার আদত নাম ছিল মহেন্দ্র পাল। পরে সে প্রথমে খ্রিস্টধর্ম গ্রহণ করে। তারও পরে দীক্ষিত হয় ইসলাম ধর্মে। এর পরেই সে কাজে লেগে যায় ধর্মান্তকরণ চক্রে। এই চক্রের টার্গেটে পড়া মেয়েদের উদ্ধার করা হয়েছে উত্তরাখণ্ডের দেরাদুন, উত্তরপ্রদেশের বেয়ারেলি, আলিগড় ও রায়বেরেলি এবং হরিয়ানার ঝাঝ্জর ও রোহতক-সহ বিভিন্ন রাজ্য থেকে (Agra Conversion Gang)।

    হিন্দুধর্ম সম্পর্কে কানে ঢালা হত বিষ

    কমিশনার কুমার বলেন, “মেয়েদের ইসলামি বিশ্বাসসম্পন্ন লোকজনের সঙ্গে কথা বলানো হত। হিন্দুধর্ম সম্পর্কে তাদের কানে ঢালা হত বিষ। পাকিস্তানে থাকা তানভির আহমেদ ও সাহিল আদিম নামের দুই হ্যান্ডলার এই কাজে তাদের সাহায্য করত। এরপর ওই মেয়েদেরকে হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে যুক্ত করা হত। সেখানেও তাদের নিয়মিত মগজধোলাই করা হত। যদি মেয়েদের পরিবার এর প্রতিবাদ করত, তাহলে তাদের মনও পরিবারের বিরুদ্ধে বিষিয়ে তোলা হত।” তিনি বলেন, “এই চক্রের অন্তত তিনজন সদস্য ডার্ক ওয়েব সম্পর্কে জানে এবং তারা সেখান থেকে যোগাযোগ করত। নিরাপত্তা সংস্থাগুলির নজর এড়াতে সিগন্যাল অ্যাপও ব্যবহার করা হত।” জানা (Pakistan) গিয়েছে, ধর্মান্তরণকারীরা আরও একটি কৌশল ব্যবহার করত। অনলাইন গেম খেলার সময় তাদের সঙ্গে কথা বলত। কথোপকথন শুরু হওয়ার পর ধীরে ধীরে ইসলাম সম্পর্কে ইতিবাচক কথা বলে তাদের প্রভাবিত করা হত। পরে করা হত ধর্মান্তরিত (Agra Conversion Gang)।

  • Daily Horoscope 27 July 2025: সামাজিক কাজে আনন্দ পাবেন এই রাশির জাতকরা

    Daily Horoscope 27 July 2025: সামাজিক কাজে আনন্দ পাবেন এই রাশির জাতকরা

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কোনও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যেতে পারেন।

    ২) পরিজনদের পূর্ণ সহযোগিতা লাভ করবেন।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে কেউ আপনাকে প্রতারিত করতে পারে, তাঁদের ষড়যন্ত্র বুঝতে হবে আপনাদের।

    বৃষ

    ১) বিবাদ থেকে দূরে থাকুন, তা না-হলে আইনি মামলায় জড়িয়ে পড়তে পারেন।

    ২) কোনও বন্ধু মিষ্টি কথায় আপনার মন ভোলাতে পারে।

    ৩) কারও পরামর্শে কান দিয়ে বড়সড় লগ্নি করবেন না।

    মিথুন

    ১) সম্পত্তি ক্রয়ের ইচ্ছাপূরণ হবে।

    ২)  দূরের যাত্রায় যাওয়ার পরিকল্পনা করে থাকলে তা বাতিল করে দিন।

    ৩) পরিবারে কোনও সদস্যকে পরামর্শ দিলে তাঁরা সেটি মান্য করবেন।

    কর্কট

    ১) অতীত ভুল থেকে শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে।

    ২) কর্মক্ষেত্রে কোনও সমস্যা চললে তা উপেক্ষা করবেন না।

    ৩) হঠাৎ গাড়ি খারাপ হয়ে যাওয়ায় ব্যয় বাড়বে।

    সিংহ

    ১) আইনি মামলায় সতর্ক থাকুন।

    ২) কারও কাছ থেকে গাড়ি চেয়ে চালাবেন না, দুর্ঘটনার শিকার হতে পারেন।

    ৩) টাকা ধার নেবেন না, কারণ তা শোধ করা কঠিন হয়ে পড়বে।

    কন্যা

    ১)  কাউকে সাহায্য করার সুযোগ পেলে তা হাতছাড়া করবেন না।

    ২) নিজের কাজে মনোনিবেশ করা উচিত।

    ৩) গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ পাবেন।

    তুলা

    ১) কোনও কাজের কারণে যাত্রায় যেতে পারেন।

    ২) ভাই-বোনের সঙ্গে কোনও কারণে বিবাদ হতে পারে।

    ৩) সন্তানের তরফে সুসংবাদ পাবেন।

    বৃশ্চিক

    ১) ছাত্রছাত্রীরা মানসিক বোঝা থেকে স্বস্তি পেতে পারেন।

    ২) পরিবারের সদস্যদের স্বাস্থ্য দুর্বল হলে তা দূর হবে।

    ৩) যাত্রার সময়ে গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ পেতে পারেন।

    ধনু

    ১) ব্যবসায়ীরা কোনও নতুন কাজ করার পরিকল্পনা করতে পারেন।

    ২)  মা-বাবার আশীর্বাদে আটকে থাকা কাজ সম্পন্ন হবে।

    ৩) সন্তানের জন্য নতুন বাহন কিনতে পারেন।

    মকর

    ১) দূরের যাত্রায় যাওয়ার পরিকল্পনা করে থাকলে সতর্কতার সঙ্গে অগ্রসর হন, তা না-হলে সমস্যায় জড়াতে পারেন।

    ২) পরিবারের কোনও সদস্যের স্বাস্থ্য হঠাৎ নষ্ট হবে।

    ৩) বিরোধীরা আপনাকে সমস্যায় ফেলতে পারেন, কিন্তু নিজের বুদ্ধির দ্বারা তাঁদের পরাজিত করবেন।

    কুম্ভ

    ১) শুভ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন।

    ২) সামাজিক কাজে আনন্দ পাবেন।

    ৩) ব্যবসায়িক পরিকল্পনা সতর্কভাবে করুন।

    মীন

    ১) পূজার্চনা ও আধ্যাত্মিক কাজে মনোনিবেশ করবেন।

    ২) ছাত্রছাত্রীরা পড়াশোনার পাশাপাশি কোনও প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করবেন।

    ৩) ভেবেচিন্তে লগ্নি করুন। তা না-হলে লোকসান হবে।

  • Ramakrishna 422: লোকশিক্ষার জন্য ঠাকুর মানবদেহ ধারণ করিয়াছেন

    Ramakrishna 422: লোকশিক্ষার জন্য ঠাকুর মানবদেহ ধারণ করিয়াছেন

    দয়াময় গুরুদেব যে “গরুর বাট”-এর কথা বলিলেন, এই গৃহমধ্যেই কি তাহা আমরা দেখিতেছি?

    সকলের অশান্ত মন কিসের শান্তি লাভ করিল? আনন্দ ধরা কিসে? কিসে ভক্তরা আনন্দে ভাসিলেন?

    দেখিতেছি—ভক্তরা শান্ত, আর আনন্দময়।

    এই প্রেমিক সন্ন্যাসী—কি সুন্দর রূপধারী! যেন অনন্ত ঈশ্বর! এইখানেই কি দুগ্ধপান-পিপাসুর পিপাসা শান্ত হইবে?

    অবতার হোন, আর না হোন—ইহারই চরণপ্রান্তে মন বিকাশের, চিত্ত নিবেশের, আর কিছুর প্রয়োজন নাই।

    ভক্তেরা কেহ কেহ ওইরূপ চিন্তা করিতেছেন যে, ঠাকুর শ্রী রামকৃষ্ণের শ্রীমুখে বিগলিত হরিনাম ও মায়ের নাম শ্রবণ করিয়া কৃতকৃতার্থবোধ করিতেছেন। নামগুণকীর্তন আনিতে ঠাকুর প্রার্থনা করিতেছেন, যেন সাক্ষাৎ ভগবান প্রেমের দেহ ধারণ করিয়া জীবকে শিক্ষা দিতেছেন—কিরূপে প্রার্থনা করিতে হয়।

    বলিলেন—
    “মা, আমি আমার আমি তোমার। শরণাগত। চাই না মা লোকমান্যতা, চাই না অষ্টসিদ্ধি। কেবল এই করো—যেন তোমার শ্রীপাদপদে শুদ্ধভক্তি হয়; নিষ্কাম, অমলা। হইতেও কি ভক্তি হয়? আর যেন মা, তোমার ভুবনমোহিনী মায়ায় মুগ্ধ না হই। তোমার মায়ার সংসারে কামিনী-কাঞ্চনের উপর ভালোবাসা যেন কখনও না হয়। মা, তোমার বই আমার আর কেউ নাই। আমি ভজনহীন, সাধনহীন, জ্ঞানহীন, ভক্তিহীন। কৃপা করিয়া, শ্রীপাদপদে আমায় ভক্তি দাও।”

    যিনি তাঁর নাম করিতেছেন, যাঁর শ্রীমুখে অভিনীত নামগুণ গঙ্গার মতো তৈলধারার ন্যায় নিরবিচারে প্রবাহিত হইতেছিল, তিনি নীরব ছিলেন না। তাঁর আবার সন্ধ্যা কি মনে পড়ে? তখনই বোঝা যায়, লোকশিক্ষার জন্য ঠাকুর মানবদেহ ধারণ করিয়াছেন।

  • RSS: মুসলমান ইমাম ও পণ্ডিত আয়োজিত সভায় হাজির আরএসএসের মোহন ভাগবত

    RSS: মুসলমান ইমাম ও পণ্ডিত আয়োজিত সভায় হাজির আরএসএসের মোহন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাঁরা বলে বেড়ান আরএসএস (RSS) মুসলমান বিরোধী, তাঁদের মুখে ফের একবার ঝামা ঘষে দিলেন সরসংঘ চালক মোহন ভাগবত। বৃহস্পতিবার তিনি সাক্ষাৎ করেন দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা ৫০ জনেরও বেশি বিশিষ্ট মুসলিম ধর্মীয় নেতা (Muslim Clerics) ও পণ্ডিতদের সঙ্গে। ২০২২ সালেই সংঘ ও মুসলিম সম্প্রদায়ের নেতা ও পণ্ডিতদের সঙ্গে আরএসএসের আলোচনা শুরু হয়েছিল। এদিনের সাক্ষাৎ তারই অংশ বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। হিন্দু ও মুসলমানদের পারস্পরিক আস্থা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে তাঁদের ধর্মীয় নেতাদের মধ্যে নিয়মিত বৈঠক হবে বলেও স্থির হয়েছে এদিনের বৈঠকে।

    কী বললেন ইলিয়াস (RSS)

    এই বৈঠকের আয়োজন করেছিল অল ইন্ডিয়া ইমাম অর্গানাইজেশন। প্রায় সাড়ে ৩ ঘণ্টা ধরে চলা বৈঠক হয় নয়াদিল্লির হরিয়ানা ভবনে। সভা কো-অর্ডিনেট করেন অল ইন্ডিয়া ইমাম অর্গানাইজেশনের প্রধান ইমাম উমর আহমেদ ইলিয়াসি। প্রসঙ্গত, ২০২২ সালে ইলিয়াসির আমন্ত্রণে ভাগবত নয়াদিল্লিতে অল ইন্ডিয়া ইমাম অর্গানাইজেশন পরিচালিত একটি মাদ্রাসা পরিদর্শনে গিয়েছিলেন। সেই শুরু দু’পক্ষের মধ্যে আলাপ-আলোচনার। সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে ইলিয়াস বলেন, “এই সভাটি এমন একটা সময়ে হয়েছে, যখন আরএসএস তাদের শতবর্ষ উদযাপন করছে এবং অল ইন্ডিয়া ইমাম অর্গানাইজেশন তাদের ৫০ বছর পূর্তি পালন করছে। উভয় পক্ষ থেকেই দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে আলাপ-আলোচনা শুরুর একটি উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ভাগবতের মাদ্রাসা সফর ছিল তার প্রথম ধাপ, আর আজকের এই বৈঠক ভবিষ্যতে পারস্পরিক সম্পর্ক আরও বিস্তৃত করার ক্ষেত্র প্রস্তুত করেছে।”

    পুরোহিতদের সঙ্গে ইমামদের যোগাযোগ

    তিনি বলেন, “আজকের (RSS) বৈঠকে দেওবন্দ ও বরেলি-সহ বিভিন্ন উলেমা ও মাদ্রাসার ইমাম এবং মুফতিরা অংশ নিয়েছিলেন। ভগবতজির সঙ্গে ধর্মীয় নেতাদের মধ্যে জাতীয় গুরুত্বের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে খোলামেলা আলোচনা হয় এবং কীভাবে তৃণমূল পর্যায়েও এই আলোচনা করতে উৎসাহিত করা যায়, সেই বিষয়েও মত বিনিময় হয়।” ইলিয়াসি বলেন, “আজকের বৈঠকে স্থির হয়েছে, এই প্রক্রিয়া (আলাপ-আলোচনা) স্থায়ীভাবে চলবে। মানুষ যেহেতু ধর্মীয় নেতাদের কথা শোনেন, তাই আমরা মন্দিরের পুরোহিতদের সঙ্গে মসজিদের ইমামদের (Muslim Clerics) এবং গুরুকুল ও মাদ্রাসার মধ্যে যোগাযোগ শুরু করব। এতে সমাজে ইতিবাচক প্রভাব (RSS) পড়বে। এবং তা হবে দেশের স্বার্থে পন্থীই।”

  • PM Modi: ট্রাম্পকে অনেক পেছনে ফেলে গ্লোবাল লিডার তালিকার শীর্ষে ভারতের নরেন্দ্র মোদি, এবারও তিনিই ফার্স্ট

    PM Modi: ট্রাম্পকে অনেক পেছনে ফেলে গ্লোবাল লিডার তালিকার শীর্ষে ভারতের নরেন্দ্র মোদি, এবারও তিনিই ফার্স্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের তিনি পেছনে ফেললেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে। দৌড়ে তাঁকে ধরতে পারেননি অন্য কোনও বিশ্বনেতাও (Global List)। তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। আরও একবার তিনি দখল করলেন মর্নিং কনসাল্ট গ্লোবাল লিডার অ্যাপ্রুভাল ট্র্যাকারের শীর্ষস্থান। ‘ফার্স্ট বয়’ নরেন্দ্র মোদি পেয়েছেন ৭৫ শতাংশ অ্যাপ্রুভাল রেটিং। তিনি নির্বাচিত হয়েছেন বিশ্বের সব চেয়ে জনপ্রিয় এবং বিশ্বস্ত নেতা। আগেও তিনিই হয়েছিলেন প্রথম। এবারও টলানো গেল না তাঁর আসন। এই পরিসংখ্যানেই স্পষ্ট, ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে তৃতীয়বার জয়ী হওয়ার পরেও দেশ ও বিদেশে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির গ্রহণযোগ্যতা আগের চেয়েও অনেক বেশি পোক্ত হয়েছে।

    মর্নিং কনসাল্ট গ্লোবাল লিডার অ্যাপ্রুভাল ট্র্যাকার (PM Modi)

    মর্নিং কনসাল্ট গ্লোবাল লিডার অ্যাপ্রুভাল ট্র্যাকার বিশ্বের বিভিন্ন নেতাদের অনুমোদনের রেটিং ট্র্যাক করে। সেই নিরিখে দেখা গিয়েছে, প্রতিপক্ষদের থেকে অনেকটাই এগিয়ে রয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। তাঁর ঢের পেছনে রয়েছেন ট্রাম্প। তাঁর ঝুলিতে পড়েছে মাত্রই ৪৪ শতাংশ অ্যাপ্রুভাল রেটিং। প্রসঙ্গত, এ বছরের গ্লোবাল লিডার অ্যাপ্রুভাল রেটিং করা হয়েছিল ৪ থেকে ১০ জুলাইয়ের মধ্যে। ২০টিরও বেশি দেশের নেতাদের মধ্যে থেকে মানুষ পছন্দ করে নিয়েছেন নরেন্দ্র মোদিকেই।

    সাত দিনের গড় অনুসারে তালিকা তৈরি

    যেসব রাষ্ট্রনেতাদের নির্বাচন করা হয়েছিল, তাঁদের প্রতি প্রাপ্তবয়স্কদের মতামতের সাত দিনের গড় অনুসারে তালিকা তৈরি করা হয়েছিল (PM Modi)। মর্নিং কনসাল্ট একটি আমেরিকান সংস্থা। বিজনেস ইন্টেলিজেন্স এবং ডেটা অ্যানালিস্টের কাজ করে এরা। এই সংস্থার সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, প্রতি চারজন মানুষের মধ্যে তিনজন গণতান্ত্রিক নেতা হিসেবে নরেন্দ্র মোদির সম্পর্কে ইতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করেছে। মাত্র ১৮ শতাংশ মানুষ এভাবে ভাবেননি। আর ৭ শতাংশ মানুষ নিশ্চিতভাবে কোনও মতামত প্রকাশ করেননি।

    মোদিই প্রথম

    মর্নিং কনসাল্ট গ্লোবাল লিডার অ্যাপ্রুভাল ট্র্যাকারের তৈরি করা ওই তালিকায় নরেন্দ্র মোদির পরেই রয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার লি-জে-মিয়ং। তিনি পেয়েছেন ৫৯ শতাংশ অ্যাপ্রুভাল রেটিং। থার্ড হয়েছেন আর্জেন্টিনার জেভিয়ার মিলেই। তিনি পেয়েছেন ৫৭ শতাংশ অ্যাপ্রুভাল রেটিং। ওই তালিকার চার নম্বরে রয়েছে কানাডার প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি। তাঁর ঝুলিতে পড়েছে ৫৬ শতাংশ অ্যাপ্রুভাল। ৫৪ শতাংশ অ্যাপ্রুভাল পেয়ে ফিফথ হয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি অ্যালবানিস। তালিকায় এর পর রয়েছে মেক্সিকো। সে (PM Modi) দেশের নয়া প্রেসিডেন্ট ক্লডিয়া শেইনবাউম পেয়েছেন ৫৩ শতাংশ অ্যাপ্রুভাল রেটিং। তাঁর পরে রয়েছেন সুইৎজারল্যান্ডের কারিন কেলার সাটার। তিনি পেয়েছেন ৪৮ শতাংশ অ্যাপ্রুভাল রেটিং। তালিকার একেবারে শেষে রয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প (Global List)। তিনি পেয়েছেন ৪৪ শতাংশ অ্যাপ্রুভাল রেটিং। ৫০ শতাংশ মানুষ তাঁর বিরোধিতা করেছেন।

    কম জনপ্রিয় নেতার শিরোপা

    এদিকে, বিশ্বের সব চেয়ে কম জনপ্রিয় নেতার শিরোপা পেয়েছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ এবং চেক রিপাবলিকের প্রধানমন্ত্রী পেট্র ফিয়ালা। তাঁরা পেয়েছেন মাত্র ১৮ শতাংশ মানুষের সমর্থন। ৭৪ শতাংশ মানুষই তাঁদের বিরোধিতা করেছেন। ইটালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি পেয়েছেন ৪০ শতাংশ মানুষের সমর্থন। জার্মানির ফ্রেডরিক মর্জ পেয়েছেন ৩৪ শতাংশ মানুষের সমর্থন। তুরস্কের রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান পেয়েছেন ৩৩ শতাংশ মানুষের সমর্থন। ব্রাজিলের লুলা দ্য সিলভা পেয়েছেন ৩২ শতাংশ মানুষের সমর্থন। ব্রিটেনের কিয়ের স্টার্মার পেয়েছেন ২৬ শতাংশ মানুষের সমর্থন। আর ২০ শতাংশ মানুষের সমর্থন পেয়ে তালিকার একেবারে শেষে রয়েছেন জাপানের শিগেরু ইশিবা।

    অমিত মালব্যর ট্যুইট

    সমীক্ষার ফল প্রকাশ্যে আসতেই তা নিয়ে সরব হয়েছেন বিজেপি নেতৃত্ব। দলের আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখেন, “১০০ কোটিরও বেশি ভারতীয়ের প্রিয় এবং বিশ্বের কোটি কোটি মানুষের সম্মানপ্রাপ্ত নেতা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আবারও মর্নিং কনসাল্ট সমীক্ষা অনুসারে বিশ্বনেতাদের তালিকায় শীর্ষস্থান অধিকার করেছেন। মোদিজির নেতৃত্বে ভারত নিরাপদ।” ট্যুইট-বার্তায় কেন্দ্রীয় (PM Modi) মন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়ালও লেখেন, “বিশ্বমঞ্চে মোদিজির নেতৃত্ব ভারতকে গৌরবের আসনে বসিয়েছে। তাঁর দৃঢ়তা, দৃষ্টিভঙ্গি ও আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ভারতকে বিশ্ব রাজনীতিতে এক নয়া উচ্চতায় পৌঁছে দিচ্ছে (Global List)।”

    বিশ্বজুড়ে রাজনৈতিক টানাপোড়েন, নেতৃত্ব নিয়ে প্রশ্ন এবং অভ্যন্তরীণ বিভাজনের আবহে মোদির এই আন্তর্জাতিক জনপ্রিয়তা শুধু ভারতীয় রাজনীতির জন্য নয়, দক্ষিণ এশিয়ার কৌশলগত পরিসরের দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ বার্তা। আন্তর্জাতিক কূটনীতির ক্ষেত্রে যেখানে চিন-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র দ্বৈরথ স্পষ্ট, সেখানে ভারতের সতর্ক ও ভারসাম্যপূর্ণ নেতৃত্বকে আশার আলো দেখছে অনেক দেশ (PM Modi)।

  • Chess World Cup Final 2025: দিব্যা বনাম হাম্পি! মেয়েদের দাবা বিশ্বকাপ ফাইনালে দুই ভারতীয় কন্যা

    Chess World Cup Final 2025: দিব্যা বনাম হাম্পি! মেয়েদের দাবা বিশ্বকাপ ফাইনালে দুই ভারতীয় কন্যা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথমবারের জন্য মেয়েদের দাবা বিশ্বকাপ ফাইনালে (Chess World Cup Final 2025) দুই ভারতীয়। যার অর্থ, মেয়েদের প্রথম বিশ্বকাপ আসছে ভারতে। কয়েক বছর ধরেই ৬৪ খোপে রমরমা ভারতীয় দাবাড়ুদের। ভারতের এই নতুন প্রজন্মকে সমীহ করে চলেন বিশ্বের তাবড় গ্র্যান্ডমাস্টাররা। ছেলেরা ছাপ ফেলেছিলেন আগেই, এ বার মেয়েরাও দাপট দেখাচ্ছেন। তারই একটা নতুন অধ্যায় লেখা শুরু হবে শনিবার থেকে। জর্জিয়ার বাতুমিতে শুরু হচ্ছে মেয়েদের বিশ্বকাপের ফাইনাল। সেখানে মুখোমুখি কোনেরু হাম্পি ও দিব্যা দেশমুখ (Koneru Humpy vs Divya Deshmukh)।

    হাড্ডাহাড্ডি লড়াই-এর অপেক্ষা

    প্রায় তিন দশক ধরে তিনি উজ্জ্বল দাবার আকাশে। এবার ৩৮ বছরের হাম্পির সামনে কেরিয়ারের সেরা সুযোগ বিশ্বকাপ জেতার। বিজয়ওয়াড়ার হাম্পিকে বিশ্বকাপ ফাইনালে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিচ্ছেন যিনি, তাঁর বয়স হাম্পির ঠিক অর্ধেক। নাগপুরের ১৯ বছরের দিব্যা দেশমুখ। এই বিশ্বকাপে দুই ভারতীয়ই বড় জয় পেয়েছেন চিনা গ্র্যান্ডমাস্টারদের বিরুদ্ধে। তবে দিব্যার প্রাপ্তি বেশি। ফাইনালে ওঠার সুবাদে এই ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার পেয়েছেন প্রথম গ্র্যান্ডমাস্টার নর্ম। পেয়েছেন ক্যান্ডিডেটস দাবায় নামার সুযোগ। হাম্পিও পেয়েছেন ক্যান্ডিডেটসে খেলার টিকিট। তবে শনিবার বাতুমিতে এ সব কিছু নিশ্চয়ই মাথায় থাকবে না দু’জনের। শ্রেষ্ঠত্বের জন্য তাঁদের চোখ থাকবে ৬৪ খোপে। হাতে দুটো দিন। রবিবার দ্বিতীয় গেমে ফয়সালা না হলে সোমবার বরাদ্দ টাইব্রেকারের জন্য।

    চ্যাম্পিয়ন ভারত-ই

    মহিলাদের বিশ্বকাপ দাবার আগে দিব্যা দেশমুখের নাম খুব বেশি মানুষ জানতেন না। মহিলা গ্র্যান্ডমাস্টার এবং আন্তর্জাতিক মাস্টার দিব্যা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আগেও সাফল্য পেয়েছেন। দাবা অলিম্পিয়াডে তিনটি সোনার পদক রয়েছে তাঁর। তবু নির্দিষ্ট গণ্ডির বাইরে তেমন পরিচিতি ছিল না এত দিন। বিশ্বকাপ দাবার সেমিফাইনালে জয় তাঁকে হঠাৎই তারকার মর্যাদা দিচ্ছে। দাবা বিশ্বাপ ফাইানলে যদিও ফেভারিট হিসেবেই নামবেন অভিজ্ঞ হাম্পি। তবে দিব্যা যে , শক্ত প্রতিপক্ষ তা জানেন কোনেরু হাম্পি। ভারতে মহিলা দাবার মুখ দীর্ঘ দিন ধরে হাম্পি। তিনিই দেশের এক নম্বর। ঘটনাচক্রে তাঁর বিরুদ্ধেই বিশ্বকাপ ফাইনাল দিব্যার। যিনি ফাইনাল জিতবেন তিনি পুরস্কার স্বরূপ পাবেন ৪৩ লক্ষ ২৩ হাজার টাকা। অন্যদিকে যিনি রানার্স হবেন তিনি পাবেন ৩০ লক্ষ ২৬ হাজার টাকা। তবে ফলাফল যাই-হোক না কেন ৬৪ খোপের খেলায় ভারত পাবে প্রথম মহিলা বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন।

  • Operation Sindoor: অপারেশন সিঁদুর ও যুদ্ধবিরতি আনুষ্ঠানিকভাবে বিবৃতি দিল ভারত

    Operation Sindoor: অপারেশন সিঁদুর ও যুদ্ধবিরতি আনুষ্ঠানিকভাবে বিবৃতি দিল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানে অপারেশন সিঁদুর (Operation Sindoor) এবং তৎপরবর্তী যুদ্ধবিরতি (India Pakistan Conflict) নিয়ে বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিকভাবে বিবৃতি দিল নয়াদিল্লি। ভারত সরকারের তরফে এই প্রথমবার এ ব্যাপারে প্রতিক্রিয়া জানানো হল।

    কীর্তি বর্ধন সিংয়ের বক্তব্য (Operation Sindoor)

    বিদেশমন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী কীর্তি বর্ধন সিং রাজ্যসভায় লিখিত জবাবে বলেন, “অপারেশন সিঁদুর চালু করা হয়েছিল পাক-মদতপুষ্ট জঙ্গিদের একটি নৃশংস জঙ্গি হামলার প্রত্যুত্তরে।” তিনি জানান, ৭ মে চালু হওয়া এই অভিযানের অধীনে ভারতীয় বাহিনী পাকিস্তানে থাকা ন’টি জঙ্গি ঘাঁটি সফলভাবে ধ্বংস করেছে। এর পর পাকিস্তান ভারতীয় সেনা চৌকি ও অসামরিক এলাকাগুলিকে লক্ষ্য করে পাল্টা হামলার চেষ্টা করে। যদিও ভারতীয় বাহিনী দৃঢ়ভাবে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর চরম ক্ষতি করে।” মন্ত্রী জানান, ১০ মে পাকিস্তানের মিলিটারি অপারেশনের ডিরেক্টর জেনারেল (ডিজিএমও) ভারতের কর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন এবং গোলাগুলি ও সামরিক অভিযান বন্ধ করার অনুরোধ জানান। ওই দিনই যুদ্ধবিরতি চুক্তি সম্পন্ন হয়।

    মন্ত্রীর বক্তব্য

    প্রসঙ্গত, সমাজবাদী পার্টির সাংসদ রামজি লাল সুমনের প্রশ্নের জবাবে এই উত্তর দেন তিনি। ভারত কি পাকিস্তানকে কূটনৈতিকভাবে একঘরে করার চেষ্টা করেছিল? এ প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, “ভারত নিয়মিতভাবে আন্তর্জাতিক মঞ্চে সীমান্ত-পার সন্ত্রাসবাদ ইস্যুটি তুলে চলেছে। ভারতের এই চেষ্টার ফলে পাকিস্তান-ভিত্তিক একাধিক জঙ্গি ও জঙ্গিগোষ্ঠীকে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের নিষেধাজ্ঞা কমিটি কর্তৃক কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছে এবং ফাইন্যান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্স (FATF) এর ধূসর তালিকায়ও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।”

    নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দে

    তিনি জানান, দক্ষিণ কাশ্মীরের পহেলগাঁও হত্যাকাণ্ডের পর রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ ওই ঘটনাটিকে কঠোর (Operation Sindoor) ভাষায় নিন্দা করে। তারা দোষীদের জবাবদিহিও চায়। সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও ‘দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট’ (TRF) (লস্কর-ই-তৈবার ছায়া সংগঠন)-কে আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠনের তালিকাভুক্ত (India Pakistan Conflict) করেছে।পাকিস্তানকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক সহায়তা প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, “ভারত সমস্ত নিরাপত্তা-সংক্রান্ত পরিস্থিতি সতর্কভাবে পর্যবেক্ষণ করে চলেছে। এই বিষয়ে ওয়াশিংটন ও অন্যান্য বৈশ্বিক পার্টনারদের সঙ্গে উদ্বেগও প্রকাশ করেছে।” এদিন সরকারের তরফে তিনি আরও একবার সাফ জানিয়ে দেন, জম্মু ও কাশ্মীর এবং লাদাখ ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সন্ত্রাসবিরোধী সহযোগিতা ভারতের বৈদেশিক নীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশও।

    বর্বর আক্রমণের জবাবে অপারেশন সিঁদুর

    কীর্তি বর্ধন সিং বলেন, “পাকিস্তান-স্পনসরর্ড সন্ত্রাসবাদীদের একটি বর্বর আক্রমণের জবাবে অপারেশন সিঁদুর শুরু করা হয়েছিল। এই অভিযান সন্ত্রাসবাদী পরিকাঠামো ধ্বংস করার দিকে নজর রেখেই করা হয়েছিল।” তিনি বলেন, “পাকিস্তান অসামরিক এলাকাগুলির পাশাপাশি সামরিক বেসগুলিকেও টার্গেট (Operation Sindoor) করার চেষ্টা করেছিল।” এদিকে, সোমবার অপারেশন সিঁদুর নিয়ে দীর্ঘ প্রতীক্ষিত আলোচনা হতে চলেছে সংসদে। আগামী ২৮ ও ২৯ জুলাই এই আলোচনা হওয়ার কথা। সংসদের বাদল অধিবেশন চলছে। এই অধিবেশনের সময় বিশেষ আলোচনার জন্য লোকসভা ও রাজ্যসভায় ১৬ ঘণ্টা সময় বরাদ্দ করা হবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও এই আলোচনায় উপস্থিত থাকতে পারে বলে জানা গিয়েছে (India Pakistan Conflict)।

    বিজনেস অ্যাডভাইসরি কমিটির বৈঠকে সিদ্ধান্ত

    সূত্রের খবর, ২৮ জুলাই প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং লোকসভায় অপারেশন সিঁদুরের ওপর আলোচনা শুরু করবেন। আলোচনায় অংশ নেওয়ার জন্য অন্য মন্ত্রীদের মধ্যে রয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, বিজেপি সাংসদ অনুরাগ ঠাকুর এবং নিশিকান্ত দুবেও এই আলোচনায় উপস্থিত থাকবেন (Operation Sindoor)। রাজ্যসভায় অপারেশন সিঁদুরের ওপর আলোচনা হবে ২৯ জুলাই মঙ্গলবার। এতে অংশ নেবেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এবং অন্য মন্ত্রীরা। রাজ্যসভায়ও এই বিষয়ে আলোচনা হবে ১৬ ঘণ্টা ধরে। জানা গিয়েছে, সংসদের উভয় কক্ষে পহেলগাঁও হত্যাকাণ্ড এবং অপারেশন সিঁদুর নিয়ে আলোচনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বিজনেস অ্যাডভাইসরি কমিটির বৈঠকে।

    কী বলেন প্রধানমন্ত্রী তাকিয়ে বিশ্ব

    বিরোধীদের দাবি, অপারেশন সিঁদুর নিয়ে আলোচনার সময় যেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সংসদে উপস্থিত থাকেন। কিন্তু আদৌ প্রধানমন্ত্রী সেদিন সংসদে থাকবেন কিনা, তা এখনও স্পষ্ট নয়। সূত্রের খবর, আলোচনায় প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিত থাকারই কথা। বুধবার চার দিনের ব্রিটেন ও মলদ্বীপ সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বিদেশ সফর সেরে তিনি যাতে আলোচনায় অংশ নিতে পারেন, তা মাথায় রেখেই (India Pakistan Conflict) তৈরি করা হয়েছে লোকসভা ও রাজ্যসভার সূচি (Operation Sindoor)। প্রধানমন্ত্রী উপস্থিত থাকলেও, ভাষণ দেবেন কিনা, তা এখনও স্পষ্ট নয়। সে ব্যাপারে এখনও কোনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি বলেই সংবাদ সংস্থাকে জানিয়েছেন এক বিজেপি নেতা। তিনি বলেন, “সংসদে পহেলগাঁওয়ের ঘটনা এবং অপারেশন সিঁদুর নিয়ে আলোচনা হলে গোটা দেশের নজর থাকবে তার ওপর। আন্তর্জাতিক স্তরের বিভিন্ন মহলও সেই আলোচনার (India Pakistan Conflict) ওপর নজর রাখবে। সেই সুযোগকে কাজে লাগাতে পারেন (Operation Sindoor) প্রধানমন্ত্রী।”

LinkedIn
Share