Tag: news in bengali

news in bengali

  • Recruitment Scam: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে বিশেষ বেঞ্চের রায় ঘোষণা সম্ভবত আজই

    Recruitment Scam: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে বিশেষ বেঞ্চের রায় ঘোষণা সম্ভবত আজই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী, তাঁর সময়কালীন শিক্ষা দফতরের একটা বড় অংশ এবং তৃণমূলের অনেক নেতা-বিধায়ক জেলে রয়েছেন। শিক্ষাক্ষেত্রে নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত মামলা চলছে দীর্ঘদিন ধরে। অবশেষে আশার আলো দেখতে পাচ্ছেন বঞ্চিত চাকরীপ্রার্থীরা। আজ সোমবার স্কুল সার্ভিস (SSC) সংক্রান্ত মামলার রায় ঘোষণা করতে পারে কলকাতা হাইকোর্ট।

    টানা শুনানি চলেছে কলকাতা হাইকোর্টে (Recruitment Scam)

    শিক্ষক নিয়োগে বিপুল দুর্নীতি (Recruitment Scam) ও বেনিয়মের অভিযোগে জেলে রয়েছেন (Partha Chattopadhyay) পার্থ চট্টোপাধ্যায়, সুবীরেশ ভট্টাচার্য, শান্তিপ্রসাদ সিনহার মতো প্রাক্তন শিক্ষাকর্তারা। সুবিচার পাননি বহু যোগ্য প্রার্থী। প্রায় ২৫ হাজার প্রার্থী এবার এই মামলায় আশার আলো দেখছেন। তাঁদের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে এই রায়ের উপরে। প্রসঙ্গত সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) কলকাতা হাইকোর্টকে (Calcutta Highcourt) বিশেষ বেঞ্চ তৈরি করে মামলার নিষ্পত্তি করার নির্দেশ দিয়েছিল। নিষ্পত্তি করার সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে ৬ মাস। নভেম্বর মাসে এই রায় দেওয়া হয়েছিল। সেই মতো বিচারপতি দেবাংশু বসাক ও সাব্বির রাশিদির ডিভিশন বেঞ্চে শুরু হয়েছিল শুনানি। কয়েক মাস ধরে টানা শুনানি চলেছে কলকাতা হাইকোর্টে। ৬ মাস পার হওয়ার আগেই রায় ঘোষণা হতে চলেছে আজ সোমবার। সকাল ১০টা ৩০ মিনিট নাগাদ রায় ঘোষণা হওয়ার কথা রয়েছে।

    ওএমআর শিটে (OMR Sheet) শূন্য পেয়েও চাকরি!

    হাইকোর্ট সূত্রে খবর, এসএসসি, গ্রুপ সি, গ্রুপ ডি, নবম, দশম ও দ্বাদশ-একাদশে নিয়োগ সংক্রান্ত (Recruitment Scam) শুনানি চলছিল বেশ কয়েক মাস ধরে। আইনজীবী ফিরদৌস শামিম বলেন, “এই সব কটি ক্ষেত্রে ২৪,৬৪০ টি পদ ফাঁকা ছিল। দেখা যায় ২৫,৭৫৩ জনকে নিয়োগপত্র দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ অতিরিক্ত নিয়োগ করা হয়েছিল বহু ক্ষেত্রে। ছিল একাধিক অভিযোগ। ওএমআর শিটে (OMR Sheet) শূন্য অথবা এক পাওয়া সত্ত্বেও সরকারি চাকরি দেওয়া হয়েছিল। তালিকায় নাম না থাকা প্রার্থীকে চাকরি দেওয়া হয়েছে। মেধা তালিকার নীচে প্রার্থীদের চাকরি দিয়ে উপরের প্রার্থীদের বঞ্চিত করার অভিযোগ সহ নানান অভিযোগ ছিল শিক্ষা দফতরের বিরুদ্ধে। সেই সব বিষয়ই শোনার পর রায় দিতে চলেছে আদালত।”

    রায় প্রকাশে অস্বস্তিতে তৃণমূল

    প্রসঙ্গত নিয়োগ দুর্নীতি (Recruitment Scam) মামলার রায় এলে তা শাসকপক্ষের (TMC) মাথাব্যথার কারণ হতে পারে। ভোটের মরশুমে রায় ঘোষণাার প্রভাব পড়তে পারে লোকসভা নির্বাচনে। রায় ঘোষণার পর বিরোধীরা সুর চড়াতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। দুর্নীতির অভিযোগে আগে থেকেই বেসামাল শাসক শিবির। বেআইনি অর্থলগ্নি সংস্থার সঙ্গে সম্পর্কের অভিযোগে একাধিক নেতার নাম জড়ানো থেকে শুরু করে তৃণমূল কংগ্রেসের অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ সহ শিক্ষা ক্ষেত্রে নিয়োগ দুর্নীতিতে বেসামাল তৃণমূল নেতারা। শাসক দলের বিরুদ্ধে দুর্নীতির তালিকা ক্রমশ চওড়া হচ্ছে। উপর থেকে নিচ পর্যন্ত নানা স্তরে দলের একাধিক নেতা মন্ত্রীর সরাসরি যোগের বিষয়ে সামনে আসছে। দুর্নীতির অভিযোগে বিরোধীদের নিশানায় রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রীর ভাইপো তথা তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রসঙ্গত শাসকদলের নেতানেত্রী ও তাঁদের বন্ধু-বান্ধবীর ঘর থেকে টাকা পয়সা, সোনা, গহনা উদ্ধারের ঘটনায় দলের ভাবমূর্তিতে যে ধাক্কা লেগেছে, তা নতুন করে আর বলার অপেক্ষা রাখে না। কেউ ধরা পড়লেই দায় ঝেড়ে ব্যক্তিগত দুর্নীতির অভিযোগ বলা হয় শাসকের মুখপাত্রদের তরফে।

    বিজেপির বক্তব্য

    রাজ্য বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য বলেন, “এই মামলার (Recruitment Scam) রায় অবশ্যই রাজ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কারণ শাসকদলের ছোট, বড়, মাঝারি, অনেকেই দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত। আশা করব কলকাতা হাইকোর্টের রায়ের পর যোগ্যরা চাকরি পাবেন এবং বঙ্গে যোগ্যদের চাকরি পাওয়ার জন্য আর লক্ষ লক্ষ টাকা কাউকে ঘুষ দিতে হবে না।”

    আরও পড়ুনঃ ভোটের বাজারে উলট পুরাণ সিউড়িতে! তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের বিজেপির

    তৃণমূলের বক্তব্য

    অন্যদিকে পাল্টা রাজ্য তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ বলেন, “এই মামলায় (Recruitment Scam) তৃণমূল কংগ্রেসকে হেয় করার চেষ্টা হয়েছিল। এর মধ্যে রাজনীতিও ছিল। তবে নিয়োগ প্রক্রিয়া চালু করার বিষয়টিকেই রাজ্য গুরুত্ব দিয়ে ভেবে দেখবে। মুখ্যমন্ত্রী যোগ্য প্রার্থীদের জন্য যথেষ্ট সহানুভূতিশীল।” প্রসঙ্গত যোগ্যদের চাকরি হোক, এই দাবি নিয়ে বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর সঙ্গে একাধিক দফায় বৈঠক করেছেন কুণাল ঘোষ। তিনি মুখ্যমন্ত্রীর সহানুভূতির কথাও বলেছেন। কিন্তু যোগ্য ও বঞ্চিতদের চাকরি মিলছে কোথায়, প্রশ্ন চাকরি প্রার্থীদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: ভোটের বাজারে উলট পুরাণ সিউড়িতে! তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের বিজেপির

    Birbhum: ভোটের বাজারে উলট পুরাণ সিউড়িতে! তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের আগেই বীরভূমে (Birbhum) জোর চঞ্চল্য। একসঙ্গে প্রায় ৪০ জন তৃণমূল (TMC) নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করে বসল বিজেপি। পুলিশ অভিযোগ গ্রহণ করেছে। ফলে জোর রাজনৈতিক তরজা শুরু হয়েছে দুই শিবিরেই। তাহলে কি আসন্ন লোকসভায় পরিস্থিতি বদল হতে শুরু হয়েছে কেষ্টহীন (Abubrata Mondal) বীরভূমে? তৃণমূলের অবশ্য অভিযোগ অস্বীকার।

    সন্ত্রাস ছড়ানোর অভিযোগ (Birbhum)

    স্থানীয় (Birbhum) সূত্রে জানা গিয়েছে, তৃণমূলের বিরুদ্ধে বিজেপির অভিযোগ তুলে জানিয়েছে এলাকায় সন্ত্রাস ছড়ানো ও ভয় দেখানোর কাজ করে রাজ্যের শাসক দল। আর তাই একাধিক ধারায় মামলা রুজু হয়েছে মোট ৪০ জন তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে। ভোটের বাজারে এহেন রাজনৈতিক মামলা দায়ের করার রেওয়াজ রয়েছে বঙ্গে। তবে সাধারণত বিরোধীদের বিরুদ্ধে মামলা করার অনন্য সাক্ষী থেকেছে এই বাংলার মানুষ।

    বিজেপির বক্তব্য

    বিজেপির বীরভূম জেলার সহ সভাপতি দীপক বোস বলেন, “অভিযোগ সম্পূর্ণ সত্যি। কে কোথায় কবে সন্ত্রাস করেছে তা সকলের জানা। দু’নম্বর ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস নিজেদের পৈতৃক সম্পত্তি ভাবছে। আগামী দিনে প্রমাণ হয়ে যাবে তৃণমূল কতটা জলে আছে। দু’নম্বর ব্লক স্পর্শকাতর ঘোষণা হতে চলেছে। আমরা যা যা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ তা গ্রহণ করব। আমরা সমস্ত বুথে এজেন্ট বসাব। বিজেপির ব্লক অফিস ঘিরে রাখার চেষ্টা করছে তৃণমূল। বিগত দিনে প্রার্থী দিতে দেয়নি আমাদের। নুরুল ইসলাম ভেবেছেন সিউড়ি জুড়ে সন্ত্রাস চালাবেন, এটা হতে পারে না।”

    আরও পড়ুনঃ তৃণমূল নেতা হয়েও রেহাই পেলেন না পুলিশের কাছে, আমডাঙায় জুটল মার!

    তৃণমূলের বক্তব্য

    ঘটনায় সিউড়ি (Siuri) ২ নম্বর ব্লকের তৃণমূল কংগ্রেসের ব্লক সভাপতি নুরুল ইসলাম সাংবাদিক বৈঠক করে বলেছেন, “যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। লোকসভা নির্বাচনের আগে তৃণমূলকে চাপে ফেলতে তৃণমূলের দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • TMC: তৃণমূল নেতা হয়েও রেহাই পেলেন না পুলিশের কাছে, আমডাঙায় জুটল মার!

    TMC: তৃণমূল নেতা হয়েও রেহাই পেলেন না পুলিশের কাছে, আমডাঙায় জুটল মার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এদৃশ্য সচরাচর দেখা যায় না। শাসক দলের নেতাকে পেটাচ্ছে পুলিশ! তাও আবার তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে। আমডাঙার (Amdanga) ঘটনায় শনিবার রাত পর্যন্ত ক্ষোভের আগুন জ্বলেছে এলাকার তৃণমূল নেতৃত্ব। পুলিশের মারে হাত ভেঙেছে তৃণমূল নেতা মোস্তাক আহমেদ মন্ডলের। ঘটনায় শোরগোল পড়েছে এলাকায়।

    ঘটনা কীভাবে ঘটল?

    স্থানীয় সূত্রে খবর, ওঁই তৃণমূল (TMC) নেতা পার্থ ভৌমিক ঘনিষ্ঠ কয়েকজনের সঙ্গে বিকেলে চায়ের দোকানে বসে আড্ডা দিচ্ছিলেন। সেই সময় পুলিশ আচমকা ওঁই তৃণমূল কর্মীকে মারতে শুরু করেছে। মোস্তাকের অবশ্য, অভিযোগ কোনও প্ররোচনা ছাড়াই পুলিশ মারধর করতে শুরু করে। আটকাতে গেলে আমাকেও লাঠিপেটা করা হয়। মারের চোটে হাত ভেঙে গিয়েছে। সেই অবস্থাতেই তাঁকে থানায় তুলে নিয়ে আসা হয়।

    জাতীয় সড়ক অবরোধ

    ঘটনার খবর পেয়ে তৃণমূল নেতা মোস্তাকের অনুগামীরা ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়ে অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান। গভীর রাত পর্যন্ত টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় তৃণমূল নেতা কর্মীরা। উত্তেজনা এতটাই বৃদ্ধি পায় যে ক্ষোভ থামাতে ময়দানে নামেন ব্যরাকপুরের (Barrackpore) তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী পার্থ ভৌমিক।

    আরও পড়ুনঃ মনোনয়নে সরকারি স্টিকার লাগানো গাড়ি! বিধিভঙ্গের অভিযোগ মহুয়ার বিরুদ্ধে

    তৃণমূলের বক্তব্য

    কেন পুলিশ মারধর করল? জিজ্ঞেস করা হলে মোস্তাক বলেন, “আমার উপর পুলিশের কী কারণে রাগ আমি জানি না। যেভাবে ধরে মারল আমার কিছু বলার নেই। আমার সারা শরীরে লাঠির আঘাত করেছে। গোটা শরীরে যন্ত্রণা আছে।” অপরদিকে মোস্তাকের অনুগামীরা জানিয়েছেন, “স্থানীয় বিধায়ক রফিকুর রহমান বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিংকে নিয়ে গোপনে মিটিং মিছিল করছেন। এই কাজের প্রতিবাদ করায় বিধায়কের নির্দেশে পুলিশ তাঁকে মারধর করেছে।” যদিও রফিকুর রহমান অর্জুন সিংকে নিয়ে মিটিং করার কথা অস্বীকার করেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Health Insurance: এবার ৬৫ বছরের ঊর্ধ্বেও করানো যাবে স্বাস্থ্যবিমা!

    Health Insurance: এবার ৬৫ বছরের ঊর্ধ্বেও করানো যাবে স্বাস্থ্যবিমা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রসারিত হল স্বাস্থ্যবিমার (Health Insurance) পরিসর। স্বাস্থ্যবিমা করার ক্ষেত্রে কাটল বয়সের গেরো। এবার পঁয়ষট্টি বছরের ঊর্ধ্বেও করানো যাবে স্বাস্থ্যবিমা। এই সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করেছে ইনস্যুরেন্স রেগুলেটরি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অথরিটি অব ইন্ডিয়া। চলতি বছরের পয়লা এপ্রিল থেকে কার্যকর হয়েছে এই সিদ্ধান্ত। এতদিন পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিমা করার বয়স সীমাবদ্ধ ছিল ৬৫ বছর পর্যন্ত।

    স্বাস্থ্যবিমা করাতে পারবেন কারা? (Health Insurance)

    নয়া বিধি অনুযায়ী, বয়সের কোনও সীমাবদ্ধতা ছাড়াই যে কেউই স্বাস্থ্যবিমা কিনতে পারবেন। বিমার ক্ষেত্রে যাবতীয় সিদ্ধান্ত নেয় আইআরডিএআই। তারা জানিয়েছে, যাঁরা বিমা করাবেন, তাঁরা যে কোনও বয়সের মানুষেরই স্বাস্থ্যবিমা করাতে পারবেন (Health Insurance)। তাঁরা সিনিয়র সিটিজেন, পড়ুয়া, শিশু, মাতৃত্ব এবং অন্য যে কোনও বয়সের মানুষের জন্য স্বাস্থ্যবিমা করাতে পারবেন। বিমা নিয়ামক সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, বিমাকারী সংস্থাগুলি বয়সের কারণ দেখিয়ে আর কাউকে স্বাস্থ্যবিমা করানোয় বাধা দিতে পারবে না।

    নয়া সিদ্ধান্ত কেন জানেন?

    দেশের সাধারণ মানুষকে স্বাস্থ্য পরিকাঠামোয় আরও সংযুক্ত করতে এবং বয়স্কদেরও বিমার আওতায় আনতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয়েছে সংস্থার তরফে। স্বাস্থ্যবিমার ক্ষেত্রে বয়সের ঊর্ধ্বসীমা তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন ইন্ডাস্ট্রি বিশেষজ্ঞরা। পঁয়ষট্টি বছরের ঊর্ধ্বে মানুষকে স্বাস্থ্যবিমার আওতায় আনতে যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তাকে স্বাগত জানাই।

    আরও পড়ুন: “বাংলায় আইন-শৃঙ্খলা বলে কিছু নেই,” বিস্ফোরক রাজনাথ সিং

    কেবল বয়স্কদের জন্য স্বাস্থ্যবিমা চালুই নয়, স্বাস্থ্যবিমার ক্ষেত্রে আরও একটি নিয়মে পরিবর্তন আনা হয়েছে। জটিল বা দূরারোগ্য কোনও রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের বিমা করানোর ক্ষেত্রে অনেক সমস্যার মুখে পড়তে হত। অনেক রোগের ক্ষেত্রেই স্বাস্থ্যবিমার সুবিধা মিলত না। বিমা নিয়ামক সংস্থার নেওয়া সাম্প্রতিক সিদ্ধান্তের জেরে এবার থেকে গুরুতর অসুস্থ বা জটিল কোনও রোগ, যেমন ক্যান্সার, হার্ট ফেলিওর, রেনাল ফেলিওর কিংবা এইডসে আক্রান্ত ব্যক্তিরাও বিমা করাতে পারবেন।

    এতদিন স্বাস্থ্যবিমার ওয়েটিং পিরিয়ড ছিল ৪৮ মাস। তা কমিয়ে ৩৬ মাস করা হয়েছে। যার অর্থ হল, এখন থেকে স্বাস্থ্যবিমা করানোর তিন বছরের পর থেকেই চিকিৎসায় বিমা কভারেজ পাওয়া যাবে। আগে থেকে শরীরে থাকা কোনও রোগের চিকিৎসাও অন্তর্ভুক্ত হবে কভারেজের (Health Insurance)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Nadia: মনোনয়নে সরকারি স্টিকার লাগানো গাড়ি! বিধিভঙ্গের অভিযোগ মহুয়ার বিরুদ্ধে

    Nadia: মনোনয়নে সরকারি স্টিকার লাগানো গাড়ি! বিধিভঙ্গের অভিযোগ মহুয়ার বিরুদ্ধে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কৃষ্ণনগরের (Nadia) তৃণমূল প্রার্থী মহুয়া মৈত্রের বিরুদ্ধে নির্বাচনী (Lok Sabha Election 2024) বিধিভঙ্গের অভিযোগ তুলে কমিশনে দ্বারস্থ হল এবার নদিয়ার বিজেপি। গতকাল শনিবার ই-মেলের মাধ্যমে নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগ জানিয়েছে। নির্বাচনে মনোনয়নের সময় রাজ্য সরকারের স্টিকার লাগানো গাড়ি ব্যবহার করার অভিযোগ করা হয়েছে। উল্লেখ্য এই মহুয়াকে টাকা নিয়ে সংসদে প্রশ্ন করার অপরাধে তাঁর সাংসদ পদ খারিজ হয়েছে। বর্তমানে সিবিআই এই মামলার তদন্ত করছে।

    মূল অভিযোগ অভিযোগ (Nadia)

    স্থানীয় (Nadia) সূত্রে জানা গিয়েছে, গত শুক্রবার নদিয়া জেলা শাসকের প্রশাসনিক অফিসে আসন্ন লোকসভা ভোটের মনোনয়ন জমা করেন। তবে মনোনয়ন জমা করার সময় তিনি যে গাড়িতে ওঠেন সেই গাড়িতে রাজ্য সরকারের স্টিকার লাগানো ছিল। এই বিষয়ে ছবি এবং ভিডিও দিয়ে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানানো হয়েছে।

    বিজেপির বক্তব্য

    বিজেপির নদিয়া (Nadia) উত্তর সাংগঠনিক জেলার মুখপাত্র সন্দীপ মজুমদার বলেন, “একজন বহিষ্কৃত সাংসদ নিজে সরকারি গাড়ি ব্যবহার করে নিজের মনোনয়ন জমা করেছেন। রাজ্যের প্রশাসন তাঁকে কীভাবে এই সুযোগ করে দিয়েছে? গাড়িতে ওঠার আগে মহুয়ার সঙ্গে জেলা পরিষদের সভাধিপতি তারান্নুম সুলতানা মীরকেও একত্রিত দেখা গিয়েছে। এই গাড়িতে সরকারি স্টিকার লাগানো ছিল।” একই সঙ্গে বিজেপির আরও অভিযোগ ছিল, কৃষ্ণনগর শহরে তৃণমূলের তরফে পূর্ত দফতরের জায়গায় যে মঞ্চ তৈরি করা হয়েছিল তা এখনও খোলা হয়নি। এতেও বিধিভঙ্গ হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ প্রবল দাবদাহে অসুস্থ প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয়, রয়েছেন জেল হাসপাতলে

    তৃণমূলের বক্তব্য

    অপর দিকে কৃষ্ণনগর (Nadia) তৃণমূল প্রার্থী মহুয়াকে ফোন করলে ফোনে কোনও উত্তর পাওয়া যায়নি। এমনকী মেসেজেও কোনও উত্তর পাওয়া যায়নি। এই বিষয়ে তৃণমূল সাংগঠনিক জেলার চেয়ারম্যান রুকবানুর রহমান বলেন, “বিষয়টি জানা নেই। খোঁজ নিয়ে দেখব।”  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jyotipriya Mallick: প্রবল দাবদাহে অসুস্থ প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয়, রয়েছেন জেল হাসপাতলে  

    Jyotipriya Mallick: প্রবল দাবদাহে অসুস্থ প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয়, রয়েছেন জেল হাসপাতলে  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রবল দাবদাহের জেরে অসুস্থ হয়ে পড়লেন গ্রেফতার হওয়া রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক (Jyotipriya Mallick)। শনিবার আচমকা অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। তাঁকে প্রেসিডেন্সি জেলে রাখা হয়েছিল। জেল সূত্রে খবর, “জেলের মধ্যে আচমকা অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন তিনি। এরপর অবস্থার কথা বিবেচনা করে ডাকা হয় ডাক্তার।”

    সুগার অনেক বেশি (Jyotipriya Mallick)?

    রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী বালু (Jyotipriya Mallick) রেশন দুর্নীতি মামালায় গ্রেফতার হয়েছেন। এমনিতেই তাঁর সুগার এবং প্রেসার অনেক বেশি। এই সমস্যায় অনেক দিন ধরে ভুগছিলেন। কিন্তু অত্যধিক গরমের কারণে তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটে। তবে প্রাথমিক ভাবে শারীরিক পরীক্ষা করে প্রেসিডেন্সি জেল হাসপাতালের মেডিসিন, ডায়বেটিক এবং কার্ডিয়োলজিস্ট চিকিৎসকদের ডেকে পাঠানো হয়। দিনভর চিকিৎসার পর রাতেই কিছুটা অবস্থার উন্নতি ঘটে।

    আরও পড়ুনঃ ভোট শেষ হতেই উত্তাল মণিপুর, ভাঙা হল ইভিএম, চলল গুলি, হবে পুনর্নির্বাচন

    ২৬ শে অক্টোবর গ্রেফতার হয়েছিলেন

    প্রেসিডেন্সি জেল হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, জেলের হাসপাতালে তাঁকে কয়েকদিন পর্যবেক্ষণে রাখা হবে বালুকে (Jyotipriya Mallick)। ইতিমধ্যে তাঁর পরিবারের লোকজনদেরকে অসুস্থতার বিষয়ে খবর দেওয়া হয়েছে। গত ২৬ অক্টোবর ২০২৩ সালে বালুকে রেশন দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার করা হয়। কিন্তু গ্রেফতারের পর আদালতে পেশ করা হলে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর তাঁকে বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তারপরে হাসপাতাল থেকে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা নিজেদের হেফাজতে নেন। পড়ে জেলে অসুস্থ হলে এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর দীর্ঘ সময় এখানেই তিনি ছিলেন। এই বছর জানুয়ারির ১৩ তারিখে এসএসকেএম হাসপাতল থেকে প্রেসিডেন্সি জেলে পাঠানো হয়। ১৬ ফেব্রুয়ারি তাঁকে মন্ত্রীত্বের পদ থেকে সরানো হয়। একাধিক বার জামিনের আবেদন করলে তাঁর আবেদন মঞ্জুর করা হয়নি।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok sabha elections 2024: প্রথম দফায় কমেছে ভোটদানের হার, কত শতাংশ জানেন?

    Lok sabha elections 2024: প্রথম দফায় কমেছে ভোটদানের হার, কত শতাংশ জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলছে অষ্টাদশতম লোকসভা নির্বাচন (Lok sabha elections 2024)। এবার নির্বাচন হবে সাত দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হয়েছে ১৯ এপ্রিল। সব মিলিয়ে নির্বাচন হয়েছে দেশের ১০২টি লোকসভা কেন্দ্রে। তবে এবার ভোটদাতার হার কম। উনিশের নির্বাচনে যেভাবে হাত উপুড় করে ভোট দিয়েছিলেন ভোটাররা, এবার এখনও তা হয়নি।

    কী বলছে নির্বাচন কমিশন? (Lok sabha elections 2024)

    নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, ১৯ এপ্রিল, প্রথম দফার নির্বাচনে ভোট পড়েছে প্রায় ৬৫.৫ শতাংশ। অথচ উনিশের লোকসভা নির্বাচনে ভোট পড়েছিল ৭০ শতাংশ। এদিন যেসব কেন্দ্রে নির্বাচন হয়েছে, সেগুলি ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে দেশের ২১টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে। তবে সেসব রাজ্যে কত (Lok sabha elections 2024) ভোট পড়েছে, তা এখনও জানা যায়নি। নির্বাচন কমিশন যে তথ্য প্রকাশ করেছে, তা ১৯টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের।

    কমছে ভোট

    প্রথম দফায় নির্বাচন হয়েছে তামিলনাড়ুর ৩৯টি আসনেই। দেখা গিয়েছে, এ রাজ্যে ভোটদানের হার কমেছে ৩ শতাংশ। গত লোকসভা নির্বাচনে যেখানে ভোট পড়েছিল ৭২.৪৪ শতাংশ, সেখানে এবার পড়েছে ৬৯.৪৬ শতাংশ। উত্তরাখণ্ডের পাঁচটি আসনেও নির্বাচন হয়েছে। এখানে মতদানের হার কমেছে প্রায় ৬ শতাংশ। রাজস্থানের ২৫টি কেন্দ্রের মধ্যে প্রথম দফায় নির্বাচন হয়েছে ১২টিতে। ভোট দানের হার কমেছে সেখানেও। এখানেও ছ’শতাংশ ভোট কম পড়েছে। ভোট দানের হার সামান্য বেড়েছে মাও অধ্যুষিত ছত্তিশগড়ের বস্তারে। এখানে গতবার ভোট পড়েছিল ৬৬.২৬ শতাংশ। সেখানে এবার ভোট দিয়েছেন ৬৭.৫৩ শতাংশ মানুষ।

    আরও পড়ুন: “বাম-কংগ্রেস একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ”, তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    এবারই প্রথম মাও হুমকি উপেক্ষা করে নির্বিঘ্নে নির্বাচন হয়েছে বস্তারের ২৬টি গ্রামে। মেঘালয়ের দু’টি আসনেও নির্বাচন হয়েছে। ভোট দানের হার ৭১ শতাংশ থেকে বেড়ে হয়েছে ৭৪ শতাংশ। উনিশের নির্বাচনের প্রথম দফায় ভোট পড়েছিল ৬৯.৫ শতাংশ। সেবারও নির্বাচন হয়েছিল সাত দফায়। ২০১৪ সালে নির্বাচন হয়েছিল ন’দফায়। সেবার প্রথম দফায় ভোট পড়েছিল ৬৯ শতাংশ। নির্বাচন কমিশন আরও বেশি করে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। এক্স হ্যান্ডেলে একই অনুরোধ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। তরুণ ভোটারদের আরও বেশি করে মতদানের অনুরোধ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (Lok sabha elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Election 2024: ভোট শেষ হতেই উত্তাল মণিপুর, ভাঙা হল ইভিএম, চলল গুলি, হবে পুনর্নির্বাচন

    Lok Sabha Election 2024: ভোট শেষ হতেই উত্তাল মণিপুর, ভাঙা হল ইভিএম, চলল গুলি, হবে পুনর্নির্বাচন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথম দফার ভোট (Lok Sabha Election 2024) শেষ হতেই উত্তাল হয়ে উঠল মণিপুর। ফের একবার সংবাদ মাধ্যমে হিংসার খবর উঠে এলো। দুষ্কৃতীরা ইভিএম ভেঙে ফেলেছে বলে জানা গিয়েছে। ফলে আরও একবার নির্বাচন করতে হবে। ঘটনার পর মণিপুরের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক ১১টি পোলিং বুথে পুনর্নির্বাচন ঘোষণা করেছে। আগামী ২২ এপ্রিল হবে ফের ভোট গ্রহণ। ঘটনায় তীব্র উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে এলাকায়। 

    নির্বাচন কমিশন সূত্রে বক্তব্য (Lok Sabha Election 2024)

    নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, “মণিপুরের ১১টি বুথের ভোট (Lok Sabha Election 2024) বাতিল করা হয়েছে। এখানে নতুন করে আবার ভোট নেওয়া হবে। আগামী ২২ এপ্রিল সোমবার নেওয়া হবে এই ভোট। যে যে কেন্দ্রগুলিতে ভোট নেওয়া হবে সেই কেন্দ্রগুলি হল, খুরাই কেন্দ্রের মৌরাংকাম্পু সাজেব, থংগাম লেইকাই বুথ, ক্ষেত্রীয়গাঁওয়ের চারটি বুথ, পূর্ব ইম্ফলের একটি বুথ, উরিপোকে তিনটি এবং পশ্চিম ইম্ফলের একটি বুথে আরেকবার ভোট গ্রহণ করা হবে।”

    ঘটনা কী ঘটেছিল?

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মণিপুরের নির্বাচনী (Lok Sabha Election 2024) বুথগুলি গত শুক্রবার তীব্র অশান্ত হয়। বুথ দখল থেকে শুরু করে ইভিএম লুট, ভাঙচুরের ঘটনা সবই ঘটেছে। এমনকী গুলি চলে বলেও জানা গিয়েছে। এখানে মোট ৭২ শতাংশ ভোট পড়েছে।

    আরও পড়ুনঃ গরমে ছুটি নয়, তীব্র তাপপ্রবাহে স্কুলের সময় এগিয়ে এনেছে ঝাড়খণ্ড সরকার

    কংগ্রেসের বক্তব্য

    প্রসঙ্গত উল্লেখ্য শনিবার দিনেই কংগ্রেসের পক্ষ থেকে ৪৭টি বুথে পুনরায় নির্বাচনের (Lok Sabha Election 2024) দাবি করা হয়েছে। এই বুথগুলিতে ব্যাপক ছাপ্পা, রিগিং এবং বুথ দখল করা হয়েছে। মণিপুর কংগ্রেসের সভাপতিকে মেঘচন্দ্র বলেছেন, “মণিপুরের মধ্যস্থ নির্বাচনী এলাকার ৩৬টি ভোট কেন্দ্র এবং মণিপুরের বাইরে মোট ১১টি ভোট কেন্দ্রে পুনরায় ভোটের দাবিতে মুখ্য নির্বাচনী অফিসারের কাছে আমরা অভিযোগ দায়ের করেছি ৷”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jharkhand School: গরমে ছুটি নয়, তীব্র তাপপ্রবাহে স্কুলের সময় এগিয়ে এনেছে ঝাড়খণ্ড সরকার

    Jharkhand School: গরমে ছুটি নয়, তীব্র তাপপ্রবাহে স্কুলের সময় এগিয়ে এনেছে ঝাড়খণ্ড সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সারা দেশে তাপপ্রবাহে একেবারে নাজেহাল অবস্থা। গতকাল শনিবার ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand School) ডাল্টনগঞ্জে ছিল সব থেকে বেশি গরম। এখানে তাপমাত্রা ছিল ৪৩.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তাই এই তীব্র তাপপ্রবাহের কারণ মাথায় রেখে স্কুলের সময় পরিবর্তন করে দেওয়া সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে ঝাড়খণ্ড সরকার। তবে স্কুল ছুটি হচ্ছে না কিন্তু সোমবার সকাল থেকে ৭ টায় ক্লাস শুরু করার কথা জানিয়েছে প্রশাসন। পরবর্তী নির্দেশিকা আসা না পর্যন্ত এই নির্ধারিত সময়েই স্কুল চলবে। অপর দিকে বাংলায় সোমবার থেকেই স্কুলে গরমের ছুটি শুরু।

    ঝাড়খণ্ড শিক্ষা দফতর সূত্রে খবর (Jharkhand School)

    শনিবার ঝাড়খণ্ড শিক্ষা দফতর (Jharkhand School) থেকে একটি নির্দেশিকা দিয়ে জানানো হয়েছে যে ২২ এপ্রিল থেকে রাজ্যের সকল স্কুলের শিশুদের ক্লাস শুরু হবে সকাল ৭টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত। এই সময়ে চলবে নার্সারি থেকে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত ক্লাস। ওপর দিকে নবম থেকে দ্বাদশ পর্যন্ত ক্লাস চলবে সকাল ৭টা থেকে রাত্রি ১২টা পর্যন্ত। এই নির্দেশিকা ঝাড়খণ্ডের সমস্ত সরকারি, বেসরকারি সকল স্কুলের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য বলে জানিয়েছে শিক্ষা দফতর। নির্দেশিকায় আরও বলা হয়েছে, স্কুল চলাকালীন সময়ে খোলা আকাশ বা রোদে কোথাও প্রার্থনা করা যাবে না। ছাত্রছাত্রীদের কোথাও দাঁড় করানো যাবে না। তবে স্কুলে মিড ডে মিল আগের মতো পাওয়া যাবে। তবে যদি শিক্ষা সংক্রান্ত কোনও বিষয়ে ক্ষতি হয় তাহলে শিক্ষা মন্ত্রক প্রয়োজনীয় আলোচনার মাধ্যমে সেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হেবে বলে জানিয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ “বাম-কংগ্রেস একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ”, তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    তাপপ্রবাহের সতর্কতা

    ইতি মধ্যে মৌসম ভবন ২০ থেকে ২২ এপ্রিল পর্যন্ত ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand School) ১৫টি জেলায় তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি করা হয়েছে। তাপমাত্রা সর্বত্র থাকবে ৪০ ডিগ্রির উপরে। এই রাজ্যের একাধিক জেলায় তাপমাত্রা ছিল ৪২ ডিগ্রি থেকে ৪৫ ডিগ্রি পর্যন্ত। ওপর দিকে এই বাংলায় কয়েকদিন ধরে ব্যাপক তাপপ্রবাহ চলছে। বাঁকুড়ায় সবথেকে বেশি তাপমাত্রা ছিল শনিবার। আবহাওয়া দফতর থেকে লালা সতর্কতা জারি করা হয়েছে এই রাজ্যের আটটি জেলায়। বাংলায় স্কুলগুলিতে গরমের ছুটি এগিয়ে নিয়ে আসা হয়েছে। আগামী সোমবার থেকে গরমের ছুটি শুরু হবে। পরবর্তী নির্দেশিকা না আসা পর্যন্ত কবে খোলা হবে তা জানা যায়নি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “বাম-কংগ্রেস একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ”, তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: “বাম-কংগ্রেস একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ”, তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বাম-কংগ্রেস একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ।” শনিবার সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে একথাই বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, “কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউডিএফ এবং সিপিএম নেতৃত্বাধীন এলডিএফের মিথ্যাচারে বীতশ্রদ্ধ হয়ে গিয়েছেন কেরলবাসী।”

    ‘বিজেপির ওপর আস্থা বাড়ছে’

    বিজেপির ওপর খ্রিস্টান-সহ নানা সম্প্রদায়ের মানুষের বিশ্বাস যে ক্রমেই বাড়ছে, তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। গোয়া এবং উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলি-সহ বিজেপি-শাসিত বিভিন্ন রাজ্যে নানা সম্প্রদায়ও যে বিজেপির ওপর আস্থা রাখছেন, তাও জানিয়েছেন তিনি। এবার লোকসভা নির্বাচন হবে সাত দফায়। ইতিমধ্যেই প্রথম দফায় দেশের ১০২টি কেন্দ্রে হয়ে গিয়েছে নির্বাচন। কেরলে নির্বাচন হবে ২৬ এপ্রিল। এ রাজ্যে লোকসভার আসন রয়েছে ২০টি। সেই সংক্রান্ত একটি প্রশ্নের উত্তরে শনিবার প্রধানমন্ত্রী টানেন কেরলের প্রসঙ্গ। তিনি (PM Modi) বলেন, “খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের মানুষও বিজেপির ওপর ভরসা করতে শুরু করেছেন। তাঁদের কল্যাণে যা করণীয়, পার্টি তা করবে।”

    ‘কেরলেও ভিত শক্ত হচ্ছে বিজেপির’

    কেরলে খ্রিস্টানরাই নির্ণায়ক শক্তি। এ পর্যন্ত কোনও নির্বাচনে বিজেপির একজনও প্রার্থী জয়ী হননি। তবে কেরলে ক্রমেই যে বিজেপির পায়ের নীচের মাটি শক্ত হচ্ছে, এদিনের সাক্ষাৎকারে তা মনে করিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “গোয়া, যেখানে খ্রিস্টানরাই সংখ্যাগুরু কিংবা উত্তর-পূর্বের রাজ্যের কথাই ধরুন না, সেখানেও তো খ্রিস্টানরাই নির্ণায়ক শক্তি। তা সত্ত্বেও সেসব রাজ্যের অনেকগুলিতেই ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি।” প্রধানমন্ত্রী মনে করিয়ে দেন, বিজেপি ও তার সহযোগী দলগুলি উত্তরপূর্বের সিংহভাগ রাজ্যে ক্ষমতায় রয়েছে। তিনি বলেন, “আমাদের অনেক মুখ্যমন্ত্রী এবং মন্ত্রী রয়েছেন যাঁরা খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের। অন্যান্য সম্প্রদায়ের অনুষ্ঠানের মতোই আমি খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের বিভিন্ন অনুষ্ঠানেও যোগ দিই।”

    আরও পড়ুন: আগুন লাগানো হল কালী মন্দিরে! ফের বাংলাদেশের হিন্দু ধর্মস্থানে হামলা

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের কেরলের নেতারা আমায় বলেছিলেন, কীভাবে রাজ্যে চার্চের সম্পত্তি এলডিএফ এবং ইউডিএফ সরকারের জন্য নানা সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে।” জেলে-সহ সমাজের বিভিন্ন পেশার মানুষের জন্য মোদি সরকার কী কী উন্নয়নমূলক কাজ করছে, তারও ফিরিস্তি দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “এলডিএফ এবং ইউডিএফের মিথ্যাচারের জেরে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের মানুষ বীতশ্রদ্ধ। খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের মানুষ ক্রমেই আমাদের বিশ্বাস করতে শুরু করেছেন। তাঁদের কল্যাণে যা করণীয়, আমরা তা করব।” কংগ্রেস ও বামেরা যে কেরলবাসীকে ধোঁকা দিচ্ছে, প্রসঙ্গক্রমে তাও বলেন প্রধানমন্ত্রী। এর পরেই তিনি (PM Modi) বলেন, “দুই রাজনৈতিক দলই (কংগ্রেস ও বাম) একই মুদ্রার দুটো পিঠ।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share