Tag: PM Narendra Modi

PM Narendra Modi

  • Narendra Modi: রবিতে শপথ! ভাবী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে সরকার গঠনের আমন্ত্রণ রাষ্ট্রপতির

    Narendra Modi: রবিতে শপথ! ভাবী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে সরকার গঠনের আমন্ত্রণ রাষ্ট্রপতির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার দেশে সরকার গড়ার পথে এনডিএ (NDA)। শুক্রবার সেন্ট্রাল হলে অনুষ্ঠিত হয় জাতীয় গণতান্ত্রিক জোট এনডিএ-র সংসদীয় দলের বৈঠক। এই বৈঠকে নরেন্দ্র মোদিকেই (Narendra Modi) প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করা হয়েছে। এরপরই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তৃতীয় বার সরকার গঠনের আনুষ্ঠানিক দাবি জানিয়ে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর (Droupadi Murmu) কাছে আবেদন করেন। রাষ্ট্রপতি ভবন থেকে বেরিয়ে মোদি জানান রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু তাঁকে আগামী ৯ জুন সন্ধ্যায় শপথ গ্রহণের কথা বলেছেন।

    আডবাণী-জোশীর সঙ্গে সাক্ষাত

    এদিন এনডিএ বৈঠক সেরে রাষ্ট্রপতি ভবন যাওয়ার আগে বিজেপির দুই প্রবীণ নেতার সঙ্গে দেখা করেন মোদি (Narendra Modi)। প্রথমেই তিনি যান দলের মার্গদর্শন মণ্ডলীর সদস্য লালকৃষ্ণ আডবাণীর সঙ্গে দেখা করতে। অনেকেই মনে করেন মোদির রাজনৈতিক গুরুই হলেন আডবাণী। এরপর তিনি যান রাম মন্দির আন্দোলনের প্রথম সারির নেতা  মুরলীমনোহর জোশীর বাড়িতে। শেষে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের বাড়িতে যান মোদি।

    আরও পড়ুন: রেপো রেট এক রাখল আরবিআই, মোদির উপর আস্থা রেখে ফের সর্বকালীন উচ্চতায় সেনসেক্স

    রাষ্ট্রপতি ভবনে মোদি

    সেখান থেকে শুক্রবার সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতি ভবনে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সরকার গঠনের দাবি জানান নরেন্দ্র মোদি। এনডিএ-র মোট ২১ জন নেতার সমর্থনপত্র নিয়ে রাষ্ট্রপতি কাছে গিয়ে সরকার গড়ার দাবি জানান মোদি (Narendra Modi)। তার সেই প্রস্তাব মেনে নিয়ে সরকার গঠণের আমন্ত্রণপত্র নরেন্দ্র মোদির হাতে তুলে দেন রাষ্ট্রপতি। পাশাপাশি, চিরাচরিত প্রথা মেনে হবু প্রধানমন্ত্রীকে দই খাওয়ান রাষ্ট্রপতি। রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাতের পর রাষ্ট্রপতি ভবনের লনেই ফের ভাষণ দেন তিনি। সেই ভাষণেই তিনি জানান, রবিবার তাঁকে শপথ গ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি। রাষ্ট্রপতি ভবনের ভাষণে নির্বাচন জুড়ে অক্লান্ত পরিশ্রমের জন্য দেশের সংবাদমাধ্যমের কর্মীদের সুস্থতা কামনা করেন মোদি। এর পাশাপাশি তাঁর নেতৃত্বাধীন সরকার কোন পথে চলবে তার দিশাও দেখান।

    মোদি (Narendra Modi) বলেন, “বিকাশের পথে দেশকে চালিত করে দেশবাসীর আশা আকাঙ্খা পূরণ করাই নতুন সরকারের (NDA) লক্ষ্য হবে।” তাঁর কথায়, “আমি যখন গণতন্ত্রের সমৃদ্ধির কথা ভাবি, আমি বিশ্বাস করি মধ্যবিত্তের জীবনে সরকারের হস্তক্ষেপ যত কম হবে, ততই ভালো। আজকের প্রযুক্তির যুগে আমরা এটা করতে পারি। আমরা উন্নত ভারতের স্বপ্ন পূরণ করতে থাকব। এটুকু আশ্বাস দিতে পারি, গত দু’দফায় উন্নয়নের যে গতি বজায় ছিল, তৃতীয় দফার পাঁচ বছরেও তা থাকবে।”  এর পরে তিনি বলেন, ‘‘মাননীয় রাষ্ট্রপতি আমাকে ডেকেছিলেন। সরকার গড়ার আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। আমি তাঁকে জানিয়েছি, ৯ তারিখ (রবিবার) বিকেলে শপথগ্রহণ হলে ভাল হয়। তার মধ্যেই মন্ত্রীদের তালিকা আমি রাষ্ট্রপতিকে পাঠিয়ে দেব।’’

    পরে, রাষ্ট্রপতি ভবনের তরফে জানানো হয়, এনডিএ সাংসদদের অনুরোধ মেনে আগামী রবিবার ৯ জুন সন্ধ্যা সাতটা ১৫ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও মন্ত্রিসভার অন্যান্য সদস্যদের শপথ গ্রহণ করাবেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। 

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Highest Margin 2024: ব্যবধানের রেকর্ডে অভিষেককেও ছাপিয়ে গেলেন ইন্দোরের বিজেপি প্রার্থী

    Highest Margin 2024: ব্যবধানের রেকর্ডে অভিষেককেও ছাপিয়ে গেলেন ইন্দোরের বিজেপি প্রার্থী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জয়ের মার্জিনে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কেও (Highest Margin 2024) পিছনে ফেলে দিয়েছেন ইনি। সাত লাখের ঘরে রয়েছে ডায়মন্ড হারবারের তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মার্জিন। তাঁর থেকেও ৩ লক্ষের বেশি মার্জিনে জিতেছেন বিজেপির এক প্রার্থী। তাঁর জয়ের ব্যবধান ১০ লক্ষ। তিনি বিজেপির প্রার্থী শংকর লালওয়ানি (Shankar Lalwani) । তাঁর প্রাপ্ত ভোট ১২ লক্ষ ২৬ হাজার ৭৫১। তিনি তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নোটা বোতামকে হারিয়েছেন ১০ লক্ষ ৮ হাজার ৭৭ ভোটে।

    সবচেয়ে বেশি ভোটে জয়ী হলেন ইন্দোরের বিজেপি প্রার্থী  

    এবার বিজেপির ইন্দোর কেন্দ্র থেকে প্রার্থী হয়েছিলেন শংকর লালওয়ানি। মঙ্গলবার যখন তিনি সার্টিফিকেট হাতে পেলেন তখন দেখা যায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ভোট পড়েছে নোটা বোতাম। এই কেন্দ্রে রাজনৈতিক দল হিসেবে বহুজন সমাজবাদী পার্টির প্রার্থী সঞ্জয় যা ভোট পেয়েছে তাতে তিনি তৃতীয় স্থান অধিকার করেছেন। এই কেন্দ্রে ২ লক্ষ ১৮ হাজার ৬৭৪ ভোট পেয়েছেন নোটা। সঞ্জয়ের প্রাপ্ত ভোট ৫০ হাজারের ঘরে। বিজেপি সূত্রে খবর তাঁদের দলের নিরিখে তিনি সর্বোচ্চ মার্জিনে (Highest Margin 2024) জয়ী হয়েছেন। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন গান্ধিনগরের প্রার্থী কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।  

    সাত লাখি ব্যবধানে জয়ী হয়েছে আরও দুজন (Highest Margin 2024)

    প্রসঙ্গত এই কেন্দ্র থেকেই কংগ্রেস প্রার্থী অক্ষয় কান্তি বাম নিজের নমিনেশন প্রত্যাহার করে নেন। পরে তিনি বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। আগে এই কেন্দ্র থেকে প্রার্থী হতেন সুমিত্রা মহাজন। যিনি ২০১৪ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত লোকসভার স্পিকার ছিলেন।

    আরও পড়ুন: কেন্দ্রে ফিরছে এনডিএ সরকার, ফের প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন নরেন্দ্র মোদিই

    তিনি আটবার এই কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়েছিলেন। শংকর লালওয়ানির পরেই (Highest Margin 2024) সাতলাখি মার্জিন রয়েছে বিজেপির আরেকজন প্রার্থী কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah)। তিনিও প্রায় সাড়ে ৭ লাখ ভোটের ব্যবধানে এগিয়ে রয়েছেন। সাতলাখি ব্যবধানে জয়ী হয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল কংগ্রেসের ডায়মন্ড হারবারের প্রার্থী অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও (Abhshek Banerjee)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Chandra Babu Naidu: অন্ধ্রপ্রদেশে ক্ষমতায় ফিরছে তেলুগু দেশম, চন্দ্রবাবুকে অভিনন্দন মোদি-শাহের

    Chandra Babu Naidu: অন্ধ্রপ্রদেশে ক্ষমতায় ফিরছে তেলুগু দেশম, চন্দ্রবাবুকে অভিনন্দন মোদি-শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাঁচ বছরে ফের চমকে দিলেন চন্দ্রবাবু নাইডু (Chandra Babu Naidu) । ফিরে এলেন অন্ধ্রপ্রদেশে। রাজনীতি যে চমকের খেলা তা প্রমাণ করে দিলেন চন্দ্রবাবু নাইডু। এখন অবধি যা ট্রেন্ড তাতে ১৭৫ আসনের মধ্যে ১৫৫ টি আসনে টিডিপি, বিজেপি এবং জনসেনা পার্টির জোট এগিয়ে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ফের মুখ্যমন্ত্রী আসনে বসতে চলেছেন তেলুগু দেশম পার্টির (TDP) প্রধান চন্দ্রবাবু নাইডু। এমনকি জাতীয় রাজনীতিতেও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছেন তিনি। 

    জাতীয় রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছেন চন্দ্রবাবু (Chandra Babu Naidu)

    সূত্রের খবর, মঙ্গলবার বিকেলে ওয়াইএসআর কংগ্রেসের (YSRCP) প্রধান জগন্মোহন রেড্ডি (Jagan Reddy) বিকেলে রাজভবনে যেতে পারেন এবং সম্ভবত এদিনই পদত্যাগ পত্র জমা দেবেন তিনি। তবে ওয়াইএসআর কংগ্রেসের যে কজন প্রার্থী এগিয়ে রয়েছেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম জগন। তিনি এবার পুলিভেন্ডালা কেন্দ্র থেকে প্রার্থী হয়েছিলেন। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই টিডিপি প্রধানের সঙ্গে কথা হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের। সকলেই নিজেদের মধ্যে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন। গণনা শেষের আগেই বিজয়ওয়াড়ায় টিডিপি প্রধান কার্যালয়ের বাইরে দেখা গিয়েছে উৎসবের মেজাজ।

    কেন হারলেন জগন রেড্ডি

    এদিন সকাল থেকেই ভোট বাক্স খুলতেই একের পর এক কেন্দ্র থেকে টিডিপি (TDP) প্রার্থীদের এগিয়ে থাকার খবর আসতে শুরু করে। বেলা যতই গড়িয়েছে ওয়াইএসআর কংগ্রেসের প্রার্থীরা পিছিয়ে পড়েছেন। ওয়াইএসআর কংগ্রেস সূত্রের খবর যে সামাজিক উন্নয়ন প্রকল্পের উপরে তাঁরা ভরসা করেছিলেন তা ভোট বাক্সে পরিণত করা সম্ভব হয়নি।

    আরও পড়ুন: পদ্মময় জগন্নাথের রাজ্য, ভেঙে চুরমার নবীনের স্বপ্ন?

    মনে করা হচ্ছে টিডিপি প্রধানের গ্রেফতারি, উন্নয়নের ধীরগতি, রাজ্যে বিনিয়োগ না আসা এবং প্রার্থী বাছাইয়ের গণ্ডগোলের ভরাডুবি হয়েছে ওয়াইএসআর কংগ্রেসের। তাঁর দল যে সমস্যায় পড়তে পারে তা আঁচ করতে পেরেছিলেন জগন রেড্ডি। একাধিক কেন্দ্র থেকে প্রার্থী বদল করেছিলেন বটে, তবে মানুষের ক্ষোভ তিনি সামলাতে পারেননি। বেকারত্বের মত ইস্যুতে নজর না দিয়ে স্রেফ সামাজিক উন্নয়নমূলক প্রকল্পের উপরে জোর দিতে গিয়ে ভরাডুবি হয়েছে মনে করছে রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। অন্যদিকে টিডিপি (TDP), বিজেপি (BJP) ও জনসেনা (Janasena Party) পার্টি জোট করায় সরকার বিরোধী ভোট পড়েছে এক জায়গায়। যার সুফল পেয়েছেন চন্দ্রবাবু নাইডু (Chandra Babu Naidu) ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: তৃতীয়বার মোদি ক্ষমতায় ফিরলে ভারত হিন্দু রাষ্ট্র হবে, চিন্তায় ভুগছে পাকিস্তান

    PM Modi: তৃতীয়বার মোদি ক্ষমতায় ফিরলে ভারত হিন্দু রাষ্ট্র হবে, চিন্তায় ভুগছে পাকিস্তান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৪০০ পার হয় নি। কিন্তু ক্ষমতা ধরে রাখার ব্যাপারে আশাবাদী গেরুয়া শিবির। কেন্দ্রে ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ফিরছেন মোদি (PM Modi), এক্সিট পোলের (Exit Poll 2024) সেই ফলাফল না মিললেও ফিরছে না ইন্ডিয়া জোট(Indi Alliance)। এ কথা কার্যত পরিষ্কার। ফের ক্ষমতায় আসতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এরই মাঝে এক্সিট পোলের ফলাফল নিয়ে পাকিস্তানের (Pakistan) জোর চর্চা হয়েছে। পাকিস্তানের প্রাক্তন বিদেশ সচিব এজাজ আহমেদ চৌধুরী সেদেশের একটি সংবাদ মাধ্যমে ইন্টারভিউতে বলেছেন, “যদি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ফেরেন তাহলে তিনি দেশটিকে হিন্দু রাষ্ট্রে পরিণত করবেন।

    ভারত হিন্দু রাষ্ট্র হবে মত পাকিস্তানি বিশেষজ্ঞদের  

    প্রসঙ্গত ভারতে লোকসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য ৫৪৩ টি সিটের মধ্যে ২৭২ টি সিটের প্রয়োজন হয়। এনডিএ জোট ইতিমধ্যেই সেই সংখ্যাগরিষ্ঠতার দিকে এগিয়ে রয়েছে। এজাজ আহমেদ চৌধুরী আরও বলেন বিজেপি (BJP) নেতারা যা বলে, ক্ষমতায় এলে তা করে দেখায়। ২০১৯ এর নির্বাচনে তিনি ৩৭০ ধারা তুলে দেবেন বলে তাঁর নির্বাচনী প্রচারে বলেছিলেন। ক্ষমতায় আসার পর দেখা গেল তিনি সে কাজ করে দেখালেন। আমার মনে হয় এবার তাঁদের প্রাথমিকতা ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্রে (Hindu Rashtra) পরিণত করা। এর জন্য তাঁরা আগে থেকেই কাজ শুরু করে দিয়েছে। তিনি আরও বলেন, ভারত হিন্দু রাষ্ট্রে পরিণত হলে পাকিস্তানে কারও সমস্যা হবে না। কারণ ভারতে হিন্দুরা এমনিতেই সংখ্যাগরিষ্ঠ। ফলে তাঁরা হিন্দু রাষ্ট্র তৈরি করলে আমাদের উপর কোনও প্রভাব পড়বে না। হ্যাঁ ভারত হিন্দু রাষ্ট্রে পরিণত হলে সেখানকার অন্য ধর্মের মানুষরা এটাকে কীভাবে নিচ্ছেন, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আমি মনে করি না মোদি ভোটে জেতার জন্য হিন্দু রাষ্ট্রের কথা শুধু বলেছেন। তিনি জিতে গেলে সেটা করেও দেখাতে পারেন।

    পাকিস্তান মেনে নিয়েছে মোদিই ফিরছেন (PM Modi)

    প্রসঙ্গত পাকিস্তানের ওই নেতা বিজেপির (BJP) ক্ষমতায় আশা নিয়ে কোনও সন্দেহ প্রকাশ করেননি। পাশাপাশি বিজেপি ক্ষমতায় এলে পাকিস্তানের মাথাব্যথার কারণ হবে, এ কথাও পরিষ্কার করে দেন। তিনি বলেন বিজেপি যদি ক্ষমতায় আসে তাহলে পাকিস্তানের প্রতি তাঁর মনোভাব যা আগে ছিল তেমনই থাকবে। স্বাভাবিকভাবেই পাকিস্তানের আগেভাগে তৈরি থাকা উচিত। কারণ এবারও প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “এটা নতুন ভারত। ঘরে ঢুকে মারবে। স্বাভাবিকভাবেই তিনি ফিরে এলে পাকিস্তানের জন্য এটা চিন্তার বিষয়।

    আরও পড়ুন: তিন মামলায় বেকসুর খালাস ইমরান খান, তবে ঘুচছে না বন্দিদশা

    এর আগেও তাঁরা সার্জিক্যাল স্ট্রাইক করেছেন। আগামী দিনেও তাঁরা আগ্রাসী মনোভাব বজায় রাখতে পারে।” অন্যদিকে পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত বিশেষজ্ঞ কমর চিমার কথা বলার বলার সময় সে দেশের আন্তর্জাতিক বিষয়ক বিশেষজ্ঞ ডাক্তার মুজিব আফজল পিএম মোদি  (PM Modi) সম্পর্কে বলেন, “৯০ এর দশকের পর কেউ ভাবেনি এরকম কোনও ব্যক্তি আসবে এবং খুব সহজেই হার্ড হিন্দুত্ব দেশজুড়ে ছড়িয়ে দেবে। মোদি খুব সহজভাবেই ৩৭০ ধারা, তিন তালাক প্রথা,  তুলে দিয়েছে। দেশজুড়ে হার্ড হিন্দুত্ব ছড়িয়ে দিয়ে রাম মন্দির প্রতিষ্ঠা করে দিয়েছে। আগে এসব ভাবাও যেত না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Naveen Patnaik: ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রীর স্বাস্থ্যের অবনতিতে আমলার হাত! মারাত্মক অভিযোগ মোদির

    Naveen Patnaik: ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রীর স্বাস্থ্যের অবনতিতে আমলার হাত! মারাত্মক অভিযোগ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওড়িশায় ভোট প্রচারে গিয়ে সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়কের স্বাস্থ্য (PM Modi on Naveen Patnaik) নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রীর স্বাস্থ্যের অবনতির পিছনে অন্তর্ঘাত থাকতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি। ছবিতে দেখা গেছে তাঁর হাত ভয়ংকরভাবে কাঁপছে, তা সত্ত্বেও স্বাস্থ্যের অবনতির বিষয়টি অস্বীকার করে নবীন পট্টনায়ক বলেন, “বিগত ১০ বছর ধরে বিজেপি আমার স্বাস্থ্য নিয়ে মিথ্যাচার করছে। আমি সম্পূর্ণ সুস্থ। আমার স্বাস্থ্য নিয়ে গুজব রটানো হচ্ছে।”

    অসমের মুখ্যমন্ত্রীর পোস্ট ঘিরে তোলপাড়

    প্রসঙ্গত অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা সামাজ মাধ্যমে একটি ভিডিও প্রকাশ করেন। তাতে দেখা যায় বক্তব্য রাখার সময় উড়িষ্যার মুখ্যমন্ত্রীর হাত কাঁপছে। বিষয়টি লক্ষ্য করে বিজেপি নেতা প্রাক্তন আমলা ভি কার্তিয়ান পান্ডিয়ান তার হাত সরিয়ে ক্যামেরা থেকে আড়াল করে দিচ্ছেন। সামাজ মাধ্যমে হিমন্ত বিশ্বশর্মা লেখেন, “খুবই বেদনাদায়ক ভিডিও। এখন ভিকে পান্ডিয়ান মুখ্যমন্ত্রীর হাতের নড়াচড়া নিয়ন্ত্রণ করছেন। ভেবে অবাক লাগছে কীভাবে একজন প্রাক্তন আমলা যিনি তামিলনাডু থেকে এসেছেন, তিনি উড়িষ্যার ভবিষ্যৎ নিয়ন্ত্রণ করছেন। বিষয়টি উদ্বেগ জনক। বিজেপি উড়িষ্যার মানুষের ভাগ্য সেই রাজ্যের মানুষের হাতেই রাখতে বদ্ধপরিকর।”

    ভিকে পান্ডিয়ানের দিকে অভিযোগের তীর

    ঘনিষ্ঠ মহল সূত্রের খবর প্রাক্তন আমলা ভিকে পান্ডিয়ান মুখ্যমন্ত্রীর যথেষ্ট ঘনিষ্ঠ। বিজেডি নেতাদের একাংশের অভিযোগ আমলার সঙ্গে বিজেডি নেতাদের দূরত্ব সৃষ্টি চেষ্টা সুকৌশলে এড়িয়ে গিয়েছেন নবীন পট্টনায়ক। প্রসঙ্গত এর আগেও ওড়িশায় প্রচারে গিয়ে পান্ডিয়ানের বিরুদ্ধে মুখ্যমন্ত্রীর সচিবালয় দখলের অভিযোগ করেছিলেন মোদি। এবারও বিজেপির সভা থেকে পান্ডিয়ানের বিরুদ্ধে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: কন্যাকুমারীতে ধ্যানে বসছেন প্রধানমন্ত্রী, জানুন বিবেকানন্দ রক সম্পর্কে

    প্রধানমন্ত্রী এদিন বলেন, “নবীন বাবুর শুভাকাঙ্ক্ষীরা যথেষ্ট উদ্বিগ্ন। গত এক বছর ধরে তার স্বাস্থ্যের ক্রবাগত অবনতি হয়ে চলেছে। বর্তমানে তিনি নিজে কিছুই করতে পারছেন না। নবীন বাবুর শারীরিক অবস্থার অবনতির পিছনে কোন ষড়যন্ত্র আছে কিনা, বিজেপি ক্ষমতায় এলে তার খতিয়ে দেখবে। নবীন বাবুর নামে ওড়িশায় পর্দার আড়ালে থেকে ক্ষমতা ভোগ করা গোষ্ঠীর কোন হাত আছে কিনা তা খতিয়ে দেখা দরকার।”

    নবীনের স্বাস্থ্যের অবনতি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর অভিযোগ (PM Modi on Naveen Patnaik)

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, “বছরের পর বছর ধরে, নবীন পট্টনায়কের কাছের লোকেরা যখনই আমার সাথে দেখা করে, তাঁরা অবশ্যই তাঁর স্বাস্থ্য নিয়ে আলোচনা করে। তাঁরা আমাকে বলে যে নবীন বাবু আর নিজের থেকে কিছু করতে সক্ষম নন।  একটি “লবি” যেটি পট্টনায়কের নামে ওড়িশা সরকার পরিচালনা করছিল, তাঁরা স্বাস্থ্যের অবনতির জন্য দায়ী কিনা আশঙ্কা প্রকাশ করেন মোদি। ওড়িশার বারিপোডায় একটি সমাবেশে ভাষণ দিতে গিয়ে, প্রধানমন্ত্রী মোদী (PM Modi on Naveen Patnaik) বলেছেন যে বিজেডি সুপ্রিমোর “স্বাস্থ্যের অবনতি” এর পিছনে একটি ষড়যন্ত্র থাকতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

     

  • PM Narendra Modi: ২৮ মে অশোকনগরে মোদির সভা, ঘূর্ণিঝড়কে উপেক্ষা করেই কর্মীদের প্রস্তুতি তুঙ্গে

    PM Narendra Modi: ২৮ মে অশোকনগরে মোদির সভা, ঘূর্ণিঝড়কে উপেক্ষা করেই কর্মীদের প্রস্তুতি তুঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামীকাল ২৮ মে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi) জনসভা করতে আসছেন রাজ্যে। ১ জুন হল শেষ দফা তথা সপ্তম দফা লোকসভা নির্বাচন। এই শেষ দফা নির্বাচনের আগে তিনি সভা করবেন উত্তর ২৪ পরগনার অশোকনগরে। কিন্তু রাজ্যে ইতিমধ্যে আছড়ে পড়ছে ঘূর্ণিঝড় রেমাল। সভার প্রস্তুতি ঘিরে ইতিমধ্যে ব্যাপক বেগ পেতে হচ্ছে। কিন্তু বিজেপির বক্তব্য যে সভার প্রস্তুতি তুঙ্গে, লক্ষাধিক মানুষের সমাগম হবে মোদির সভায়। অপর দিকে বিপর্যয় মোকাবেলা বাহিনী রাজ্যে উপকূলবর্তী এলাকায় যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ করে চলেছে। ২৮ তারিখ কলকাতায় একটি রোড শো করার কথাও রয়েছে মোদির। 

    ৩৭ বছর পর ফের প্রধানমন্ত্রীর সভা (PM Narendra Modi)

    জানা গিয়েছে, আগামীকাল প্রধানমন্ত্রী (PM Narendra Modi) সভাকে ঘিরে অশোকনগরে তৈরি করা হচ্ছে হেলিপ্যাড। অন্যদিকে কাজ চলছে সভমঞ্চ তৈরি করার। প্রায় ৩৭ বছর পর এই এলাকায় পা রাখতে চলেছেন দেশের আরও এক প্রধানমন্ত্রী। ১৯৮৭ সালে শেষবারের জন্য এসছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী, এবার আসবেন মোদি। এখন তাই হরিপুর ময়দানে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় সভাস্থলের কাজ চলছে। তবে প্রাকৃতিক দুর্যোগ কি বড় বাধা হবে? এটা বড় প্রশ্ন। ইতিমধ্যে মাঠে জমেছে জল। কিন্তু সব বাধাকে অতিক্রম করে বিজেপির কর্মীরা ময়দানে নেমে পড়েছেন।

    আরও পড়ুন: রেমালে বিপর্যস্ত হাওড়া, জলমগ্ন নিচু এলাকা, বেহাল জনজীবন! নামখানায় মৃত ১

    রেন কোট পরে কাজ চলছে

    সভার প্রস্তুতির কাজ শেষ করতে ইতিমধ্যে বিজেপির কর্মীরা রেন কোট পরে কাজ করছেন। প্রধানমন্ত্রীর সভার কয়েক কিলোমিটার দূরে করা হয়েছে দুটি হেলিপ্যাড গ্রাউন্ড, এখানেই নামবেন প্রধানমন্ত্রী। খারাপ আবহাওয়ার জন্য ইতিমধ্যে বায়ুসেনা মহড়া দিতে শুরু করেছে। তবে আবহাওয়া কেমন থাকে, সেটা একটা দুশ্চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। হেলিপ্যাডের দায়িত্বে থাকা আধিকারিকরা বেশ চিন্তিত। কাজ আজকের মধ্যেই শেষ করতে হবে। বিজেপির দাবি, এই সভায় লক্ষাধিক মানুষের জমায়েত হবে। তবে নিরাপত্তার বিষয়ে খামতি রাখছে না প্রশাসন। মোদি (PM Narendra Modi) নামবেন বিধানচন্দ্র ক্রীড়াঙ্গনে, এখান থেকে সভাস্থল পর্যন্ত দুই ধারে কয়েক কিমি পর্যন্ত দেওয়া হয়েছে ব্যারিকেড। এলাকায় বিজেপির কর্মীদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর সভাকে ঘিরে রয়েছে ব্যাপক উচ্ছ্বাস।     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “গত ৬-৭ বছরে দেশে ৬ কোটি কর্মসংস্থান হয়েছে”, দাবি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির

    PM Modi: “গত ৬-৭ বছরে দেশে ৬ কোটি কর্মসংস্থান হয়েছে”, দাবি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিগত ছয় থেকে সাত বছরে ৬ কোটি কর্মসংস্থান হয়েছে, দাবি করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। একটি সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার চলাকালীন প্রধানমন্ত্রী বলেন, “পরিবারতান্ত্রিক বিরোধী দলগুলি দেশের কর্মসংস্থান নিয়ে যে অভিযোগ এনেছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা। দেশে যে পরিমাণ পরিকাঠামগত উন্নয়ন হয়েছে তাতে প্রচুর কর্মসংস্থান হয়েছে। সরকারি চাকরির পাশাপাশি  দেশে যে পরিবেশ তৈরি হয়েছে, সে ক্ষেত্রে চাকরির পাশাপাশি ব্যবসার ক্ষেত্রে উন্নতি হয়েছে। ২০১৪ সালের আগে দেশে হাতেগোনা স্টার্টআপ ছিল। বর্তমানে ১ লক্ষ ২৫ হাজার স্টার্টআপ কোম্পানি ভারতবর্ষে রয়েছে। বেশিরভাগই স্ট্যাটাস লাভজনক অবস্থায় আছে। শতাধিক স্টার্টআপ সংস্থা বর্তমানে বার্ষিক ৮ লক্ষ কোটি টাকার বেশি ব্যবসা করছে। স্টার্টআপ কোম্পানি খোলার ক্ষেত্রে এখন যুবকরা বেশি এগিয়ে এসেছে।”

    বিনোদনমূলক অর্থনীতি থেকে সৃজনশীল অর্থনীতি

    বর্তমানে দেশের যুব প্রজন্মের হাতে স্মার্ট ফোন রয়েছে। মোবাইলে শুধু তারা গেম খেলে এমন নয়। বর্তমানে যারা গেম তৈরি করছে তাদের বেশিরভাগই যুবক। এক একটি গেম তৈরি করে তাঁরা কত টাকা রোজগার করছে তা এখন ভাবনার উর্ধ্বে। বিনোদনমূলক অর্থনীতি থেকে সৃজনশীল অর্থনীতিতে পরিবর্তন হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, “বিনোদনমূলক অর্থনীতির দুনিয়ায় ভারত বিশ্বে প্রথম সারির দেশ গুলির মধ্যে রয়েছে। আগে দেশে শুধুমাত্র ৭০ বিমানবন্দর ছিল। এখন তা বেড়ে হয়েছে ১৫০টি। আগে ভারতবর্ষে ৬০০ থেকে ৭০০ বিমান ওঠানামা করত। এখন ১ হাজার নতুন বিমানের বরাত দেওয়া হয়েছে। ফলে বিমান পরিষেবা সেক্টরেও প্রচুর কর্মসংস্থান হয়েছে। কিন্তু এগুলি বিরোধীরা চেপে যাওয়ার চেষ্টা করে। তাঁরা দেশজুড়ে একটা নেতিবাচক ন্যারেটিভ তৈরি করার চেষ্টা করছে।” দাবি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির।

    পিরিয়ডিক লেবার ফোর্স সার্ভের তথ্য

    প্রধানমন্ত্রী নিজের দাবির স্বপক্ষে পিরিয়ডিক লেবার ফোর্স সার্ভের তথ্য সামনে আনেন। এই সমীক্ষা বলছে বিগত ছয়-সাত বছরে দেশে ছয় কোটি নতুন কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়েছে। তাঁর দাবি এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশন যে তথ্য দিয়েছে তাতেও একই কথা মিলে যাচ্ছে। তাঁর যুক্তি দেশে প্রতি বছর ৫ কোটি ব্যক্তিবর্ষের কর্মসংস্থান তৈরি হয়েছে।

    আরও পড়ুন: মুসলিম কট্টরপন্থীদের চাপে এবং ভোট পেতেই সাধুদের অপমান করছেন মমতা, তোপ মোদির

    প্রসঙ্গত সারাদেশে লোকসভা নির্বাচন চলছে। বিজেপি একার দমে এবার ৩৭০ এবং জোট হিসেবে ৪০০ লোকসভা আসনে জয়ী হবে বলে দাবি করেছে। অন্যদিকে বিরোধীরাও যে ক্ষমতায় আসবেন তাঁরা সেই দাবি তুলে ধরতে পারছেন না। এমতাবস্থায় প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) এই বক্তব্য খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: মোদির বিরুদ্ধে আর্জি খারিজ সুপ্রিম কোর্টে, নির্বাচন কমিশনে অভিযোগের পরামর্শ

    Supreme Court: মোদির বিরুদ্ধে আর্জি খারিজ সুপ্রিম কোর্টে, নির্বাচন কমিশনে অভিযোগের পরামর্শ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘৃণাভাষণের অভিযোগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে পদক্ষেপের আর্জি খারিজ করে দিল শীর্ষ আদালত (Supreme Court)। চলতি লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে মোদি- সহ বিজেপি নেতারা বিদ্বেষমূলক ভাষণ দিচ্ছে, এই অভিযোগ তুলে মামলা দায়ের হয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে ৷ মঙ্গলবার বিচারপতি বিক্রম নাথ এবং সতীশ চন্দ্র শর্মার বেঞ্চ এই মামলা খারিজ করে  আবেদনকারীকে ‘উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের’ অর্থাৎ প্রথমে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে।

    কী বলল শীর্ষ আদালত

    এদিন আবেদনকারীদের আইনজীবী আনন্দ এস জোন্ধালে শীর্ষ আদালতে (Supreme Court) অভিযোগ করেন, ১৯৫১ সালের জনপ্রতিনিধিত্ব আইন লঙ্ঘন করে লোকসভা ভোটের প্রচারে সাম্প্রদায়িক মেরুকরণের কথা বলছেন মোদী। যা আদর্শ নির্বাচনী আচরণবিধির পরিপন্থী। শাস্তি হিসাবে ছ’বছরের জন্য মোদীর ভোটে লড়ার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করারও আবেদন জানান আইনজীবী জোন্ধালে। জবাবে দুই বিচারপতির বেঞ্চ প্রশ্ন তোলে, ‘‘আপনি কি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন? এই আবেদন জানানোর আগে আপনাকে প্রথমে কর্তৃপক্ষের কাছে যেতে হবে। এর পরেই আবেদন প্রত্যাহার করে নেওয়ার জন্য নির্দেশ দেয় বিচারপতি নাথ এবং বিচারপতি শর্মার বেঞ্চ।

    আরও পড়ুুন: “চাবাহার বন্দর চুক্তিতে খুলে গেল বিনিয়োগের বৃহত্তর দ্বার”, বললেন জয়শঙ্কর

    ড. ইমানি অনন্ত সত্যনারায়ণ শর্মা ও অন্যদের দায়ের করা আর একটি মামলারও এদিন শুনানি হয়। সেখানেও সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) দুই বিচারপতি বিক্রম নাথ এবং সতীশ চন্দ্র শর্মার বেঞ্চ জানিয়ে দেয় যে নির্বাচন কমিশন সংক্রান্ত কোনও বিষয়ে তারা নির্দেশিকা জারি করবে না ৷ আবেদনকারীদের আইনজীবী সঞ্জয় হেগড়ে বারবার বোঝানোর চেষ্টা করেন যে নির্বাচন কমিশন নিজেদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করছে না ৷ তার পরও সুপ্রিম কোর্ট কোনও নির্দেশিকা এই নিয়ে জারি করতে রাজি হয়নি ৷ বিজেপির সোশাল মিডিয়া হ্যান্ডেলে পোস্ট করা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরের দুটি পোস্টকে উল্লেখ করেই এই মামলা দায়ের করা হয়েছিল ৷

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi High Court: নির্বাচনী বিধিভঙ্গ! প্রধানমন্ত্রী মোদির বিরুদ্ধে মামলা খারিজ দিল্লি হাইকোর্টে

    Delhi High Court: নির্বাচনী বিধিভঙ্গ! প্রধানমন্ত্রী মোদির বিরুদ্ধে মামলা খারিজ দিল্লি হাইকোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনী আচরণ বিধিভঙ্গ করে ধর্মীয় ভেদাভেদ সৃষ্টিকারী ভাষণ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি  (PM Narendra Modi)। এই অভিযোগে প্রধানমন্ত্রীর  বিরুদ্ধে দাখিল হওয়া মামলা সোমবার খারিজ করল দিল্লি হাইকোর্টে (Delhi High Court)। ভ্রান্ত ধারণার বশবর্তী হয়ে এই মামলা করা হয়েছে। এমনই অভিমত দিল্লি হাইকোর্টের। মামলায় কোনও সারবস্তুই নেই, রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত এবং ভুল ধারণার উপর ভিত্তি করে এই মামলা দাখিল হয়। তাই মামলা খারিজ করা হল বলে দিলেন বিচারপতি সচিন দত্ত।

    কী বলল আদালত

    ধর্মের নামে ভোট চাওয়া এবং নানা ভাবে অন্য ধর্মকে নিয়ে ঘৃণা ভাষণ দেওয়ার অভিযোগে মোদিকে ৬ বছর নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা থেকে বিরত করার আর্জিতে দিল্লি হাইকোর্টে মামলা করেছিলেন আইনজীবী আনন্দ এস জোন্ধলে। সোমবার সেই মামলাই খারিজ করে দেয় উচ্চ আদালত। এর পাশাপাশি নির্বাচন কমিশনেও একই আর্জি জানিয়েছেন মামলাকারী। এ প্রসঙ্গে আদালতের বক্তব্য, কমিশন কী করবে, আদালত (Delhi High Court) তা নিয়ে নির্দেশ দিতে পারে না। কমিশন স্বাধীন, কমিশনই আইন অনুযায়ী যা করার করবে।

    আরও পড়ুুন: শুভেন্দুর গড়ে বিজেপির রোড শোয়ে বোমাবাজি তৃণমূলের! এনআইএ তদন্তের দাবি জানালেন সৌমেন্দু

    কেন মামলা

    মামলাকারী আইনজীবী আনন্দ এস জোন্ধলে মনে করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Narendra Modi) মন্তব্যে নির্বাচনী মডেল কোড অফ কন্ডাক্ট লঙ্ঘিত হয়েছে। সেটা বিবেচনা করার এক্তিয়ার নির্বাচন কমিশনের। উল্লেখ্য, গত মাসে রাজস্থান এবং মধ্যপ্রদেশে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ছাড়াও বিজেপি নেতা জেপি নাড্ডার ট্যুইট ও ভাষণ এবং অনুরাগ ঠাকুরের ভাষণের কথাও মামলায় উল্লেখ করা হয়। মামলাকারী সহ বহু মানুষ এই বিষয়ে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ করা সত্ত্বেও কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি বলেও অভিযোগ করা হয় মামলাতে। এদিন সেই সব অভিযোগই খারিজ করে দেয় দিল্লি হাইকোর্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election: বাংলায় বিজেপির ক্লিন স্যুইপ, ভোটের ফল নিয়ে কী বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি?

    Lok Sabha Election: বাংলায় বিজেপির ক্লিন স্যুইপ, ভোটের ফল নিয়ে কী বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলায় বিজেপি ক্লিন স্যুইপ করবে। একই পথে হাঁটবে ওড়িশা-সহ সারা দেশ। শুক্রবার ভুবনেশ্বরে এক সাক্ষাতকারে এমনই দাবি করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Elections 2024) প্রচারে ইতিমধ্যেই বাংলায় বেশ কয়েকবার প্রচারে এসেছেন প্রধানমন্ত্রী। ঝাঁঝালো বক্তৃতায় তিনি তুলোধনা করেছেন রাজ্যের শাসকদল তৃণমূলকে। একের পর এক দুর্নীতি নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের সমালোচনা করেছেন মোদি। এবার তিনি বাংলায় ভোটের দেওয়াল লিখন স্পষ্ট করলেন।

    তৃণমূলের প্রতি মানুষ বীতশ্রদ্ধ

    সম্প্রতি ওড়িশায় (Odisha) নির্বাচনী প্রচারে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। তারই ফাঁকে এক সাক্ষাতকারে বাংলার প্রসঙ্গ তুলে একযোগে তিনি আক্রমণ শানিয়েছেন বাম-তৃণমূলকে। প্রধানমন্ত্রীর রোষের হাত থেকে বাদ যায়নি কংগ্রেসও। এবারের নির্বাচনে বাংলায় বিজেপি বিরাট সাফল্য পাবে বলে আশাবাদী প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তিনি বলেন, “বাংলায় বিজেপি ক্লিন স্যুইপ করবে। একই পথে হাঁটবে ওড়িশা-সহ সারা দেশ। বাংলায় যেভাবে দুর্নীতি হয়েছে তাতে তৃণমূলের প্রতি মানুষ বীতশ্রদ্ধ। সকলে শুধু ভোট দেওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। ৪ জুন ফল প্রকাশ হলেই সেটা দেখতে পাবেন।”

    মমতার মধ্যে বদল

    শুক্রবারও রাজ্য সফরে এসে রামপুরহাটের সভা (Lok Sabha Elections 2024) থেকে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বাংলা থেকে ৩০টি আসনে বিজেপিকে জেতানোর আহ্বান রেখেছেন। তবে সন্দেশখালি কাণ্ডের পর বারাসতের সভা থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) দাবি করেছিলেন, “৪২ এ ৪২ চাই।” এবার সংখ্যার উল্লেখ না করলেও মোদির দাবি, “এবারের লোকসভা ভোটে বাংলায় ক্লিন স্যুইপ করবে বিজেপি। তৃণমূলকে ক্ষমতা থেকে হঠাতে মানুষ মুখিয়ে রয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আমলে ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি হচ্ছে। মমতার মধ্যে বদল এসেছে, এটা বাংলার মানুষ মেনে নিতে পারছেন না।”

    আরও পড়ুন: দেশে নির্বাচন পরিচালনায় পথিকৃৎ সুকুমার সেন, জানেন তাঁর কথা?

    প্রধানমন্ত্রীর কথায়, তিনি বলেন, “কলকাতা আগে দেশের আর্থিক রাজনীতি ছিল। দেশে যত আর্থিক পরিবর্তন এসেছে কয়েক দশক ধরে বাংলা তার নেতৃত্ব দিয়েছে। বাংলার যুবকদের ক্ষমতার ওপর আজও আমার ভরসা আছে। কিন্তু ভুল নেতৃত্বের কারণে বাংলা পিছিয়ে পড়েছে। প্রথমে বামেরা এবং এখন তৃণমূলের আমলে বাংলা ধ্বংস হয়েছে। কংগ্রেসও আছে এর সঙ্গে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share