Tag: Suvendu Adhikari

Suvendu Adhikari

  • West Bengal Electoral Fraud: ২৫ হাজার কার্ডের নম্বর এক! রাজ্যে বিপুল ডুপ্লিকেট ভোটার কার্ড আবিষ্কার কমিশনের

    West Bengal Electoral Fraud: ২৫ হাজার কার্ডের নম্বর এক! রাজ্যে বিপুল ডুপ্লিকেট ভোটার কার্ড আবিষ্কার কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিরোধীদের অভিযোগ সত্যি প্রমাণিত হল। রাজ্যে ২৫ হাজার ভুয়ো ভোটার কার্ডের সন্ধান পেল নির্বাচন কমিশন (West Bengal Electoral Fraud)। সম্প্রতি রাজ্যের ২৯৪টি বিধানসভা কেন্দ্রের মধ্যে মাত্র ১১টি কেন্দ্র থেকে ২৫ হাজারেরও বেশি ভোটার কার্ডে একই আইডেন্টিফিকেশন নম্বর (Duplicate voter IDs in Bengal) থাকার ঘটনা আবিষ্কার করেছে কমিশন (Election Commission)। গত ১১ নভেম্বর প্রকাশিত হয়েছে প্রাথমিক ভোটার তালিকা। এরপরই এই ঘটনা চোখে পড়ে। দেখা যায়, বহু কার্ডে রয়েছে অভিন্ন পরিচয় নম্বর। বিরোধীরা বরাবরই রাজ্যে ভুয়ো ভোটারের উপস্থিতি নিয়ে কথা বলেছেন। ভুয়ো ভোটার কার্ড মেলায় এবার সত্যিই রাজ্যবাসীর মনে প্রশ্ন, তাহলে কি এভাবেই জেতেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)? মাত্র ১১টি কেন্দ্র থেকেই যদি ২৫ হাজার ডুপ্লিকেট ভোটার কার্ড বের হয়, তাহলে ২৯৪ আসনের নিরিখে সংখ্যাটা কোথায় গিয়ে পৌঁছবে, সেটাই ভাবাচ্ছে কমিশনকে।

    কোথায় কোথায় মিলল ভুয়ো কার্ড

    রাজ্যে যেসব আসনে এই অনিয়ম ধরা পড়েছে, তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক অভিন্ন ভোটার আইডি কার্ড (West Bengal Electoral Fraud) পাওয়া গিয়েছে বাগদা দক্ষিণ (উত্তর ২৪ পরগনা), যা বাংলাদেশের সীমান্তে এবং মাটিগাড়া-নকশালবাড়ি (দার্জিলিং), যা নেপাল সীমান্তের কাছাকাছি। এছাড়া, বাগদা উত্তর, মধ্যমগ্রাম, রাজারহাট-গোপালপুর, ক্যানিং পূর্ব, বারুইপুর পূর্ব ও পশ্চিম, কুরসঙ, শিলিগুড়ি, এবং ফালকাটা এসব এলাকায় ভুয়ো ভোটার আইডি কার্ডের সন্ধান মিলেছে। দেখা যাচ্ছে যে যে অঞ্চলে ভুয়ো ভোটারের রমরমা তা প্রায় সবই সীমান্ত ঘেঁষা। বাংলাদেশ থেকে বহু মানুষ ভোটের আগে-পড়ে এদেশে অনুপ্রবেশ ঘটায় বলেও মনে করছেন অনেকে। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) আগেই কমিশনের কাছে বলেছিলেন রাজ্য প্রশাসন ১৬ লাখ ভুয়ো বা দ্বৈত ভোটারকে সঙ্গী করেছে। এই ঘটনা প্রমাণ করে দিল পশ্চিমবঙ্গের ভোটার তালিকায় ভুয়ো ভোটার রয়েছে।

    কীভাবে ঘটেছে এই অনিয়ম

    ইসি কর্মকর্তাদের মতে, মূল চিন্তার বিষয় হল, যেসব ভোটার কার্ডে (West Bengal’s Electoral Fraud) অভিন্ন আইডি নম্বর রয়েছে, তা ভুয়ো। কারণ ভোটার কার্ড নম্বর ইউনিক এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে তৈরি হওয়ার কথা। নির্বাচন কমিশনের (Election Commission) এক আধিকারিক বলেন, “একই নম্বরের দুটি বা তার বেশি কার্ড হওয়ার সম্ভাবনা অত্যন্ত কম। এটি একটি গুরুতর অস্বাভাবিকতা, যার জন্য বিস্তারিত তদন্ত প্রয়োজন।” কমিশন সূত্রে খবর, নির্বাচন কমিশন ভুয়ো কার্ড শনাক্ত করতে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করছে। নামের সামান্য বানান পরিবর্তন বা প্রায় মিল থাকা ছবিগুলি শনাক্ত করার মাধ্যমে ডুপ্লিকেট কার্ড শনাক্ত করা হচ্ছে। তবে সবচেয়ে বড় উদ্বেগ হল একাধিক কার্ডে ক্লোন আইডেন্টিফিকেশন নম্বর পাওয়া।

    ঘটনার তদন্ত

    কমিশন ১১ নভেম্বর প্রকাশিত খসড়া ভোটার তালিকায় ৭.৪ কোটি ভোটারের (West Bengal’s Electoral Fraud) নাম অন্তর্ভুক্ত করেছে। এর মধ্যে ১৬ লক্ষ নাম সংশোধন বা বাতিল করা হয়েছে। একই সঙ্গে, প্রাক-সংশোধনী পর্যায়ে ৬.২ লক্ষ নতুন নাম যোগ করা হয়েছে এবং ৪.৫ লক্ষ নাম বাদ দেওয়া হয়েছে। এখানেই বহু গরমিল চোখে পড়েছে। একই নম্বর থাকা কার্ডগুলি ফের যাচাই করে দেখা হচ্ছে। এই ঘটনা যান্ত্রিক ত্রুটি না এর পিছনে রয়েছে বড় চক্রান্ত তা জানারও চেষ্টা চলছে। ভোটার তালিকায় দুর্নীতি বা বিদেশি নাগরিকদের ভারতীয় নাগরিক হিসেবে চিহ্নিত করার উদ্দেশ্যে এই ঘটনা ঘটেছে কি না তা জনতে তদন্ত শুরু করেছে কমিশন। 

    আরও পড়ুন: অরুণাচলে ‘অপারেশন পূর্বী প্রহার’! চিন সীমান্তে ভারতের তিন বাহিনীর মহড়া

    কড়া পদক্ষেপের আর্জি বিরোধীদের

    এই ঘটনার পর, বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী অভিযোগ করেছেন যে রাজ্যে প্রায় ১৬ লক্ষ ভুয়ো ভোটার রয়েছে। তিনি রাজ্যের মুখ্য নির্বাচন আধিকারিক আরিজ আফতাবের সঙ্গে দেখা করে এই বিষয়ে তদন্তের দাবি জানান। নির্বাচন কমিশন (Election Commission) প্রতিটি কেন্দ্রের প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছে এই ভুয়ো কার্ডগুলিকে শারীরিকভাবে যাচাই করে তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার জন্য। চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ৫ জানুয়ারি, ২০২৫ তারিখে প্রকাশিত হবে। তবে কমিশনের মতে, এই ধরনের ভুয়ো কার্ড অন্যান্য কেন্দ্রেও পাওয়া যেতে পারে। ভুয়ো ভোটারদের চিহ্নিত করতে আরও কঠোর পদক্ষেপের আর্জি জানিয়েছে রাজ্যের বিরোধী দলগুলি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “বাংলা দিয়েই সারা ভারতে প্রবেশ করছে রোহিঙ্গারা”, তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “বাংলা দিয়েই সারা ভারতে প্রবেশ করছে রোহিঙ্গারা”, তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বাংলা দিয়েই সারা ভারতে প্রবেশ করছে রোহিঙ্গারা (Rohingyas)।” রবিবার ভোটমুখী মহারাষ্ট্রে এমনই অভিযোগ করলেন পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এদিন মুম্বইয়ের দাদরে বিজেপি অফিসে প্রবাসী বাঙালিদের সামনে বক্তব্য রাখেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। সেখানেই তিনি অনুপ্রবেশ নিয়ে তুলোধনা করেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে।

    শুভেন্দুর অভিযোগ (Suvendu Adhikari)

    শুভেন্দুর অভিযোগ, কাঁটাতারের বেড়া দেওয়ার জন্য বিএসএফকে জমি দেয়নি রাজ্য সরকার। শুভেন্দু বলেন, “বাংলাদেশ সীমান্তের ৭২টি জায়গায় কাঁটাতারের বেড়া নেই। জমি না পাওয়ায় কাঁটাতারের বেড়া দেওয়া যায়নি। কেন্দ্রীয় সরকার বারবার বললেও, বাংলার সরকার বিএসএফকে জমি দেয়নি। এসব সীমান্ত দিয়ে দলে দলে বাংলায় ঢুকছে রোহিঙ্গারা। তারপর ছড়িয়ে পড়ছে সারা ভারতে।”

    রোহিঙ্গারা ঢুকছে ঝাড়খণ্ড-মহারাষ্ট্রেও

    তিনি বলেন, “বাংলা দিয়ে রোহিঙ্গারা ঢুকে ঝাড়খণ্ড-মহারাষ্ট্রেও ছড়িয়ে পড়ছে। বাংলার ডেমোগ্রাফি চেঞ্জ করছে। এটা ঝাড়খণ্ডে হচ্ছে, মহারাষ্ট্রেও চেষ্টা চলছে।” শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “এরা আপনাদের সঙ্গে মিশে গিয়ে রেশন, জমি, কাজ সব নিয়ে নিচ্ছে।” বাংলায় বিজেপি ক্ষমতায় এলে যে সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়া হবে, তাও জানান শুভেন্দু। তিনি বলেন, “বাংলায় বিজেপি ক্ষমতায় এলে রোহিঙ্গাদের চিহ্নিত করা হবে।” নন্দীগ্রামের বিধায়ক বলেন, “বাংলায় রাষ্ট্রবাদী সরকার তৈরি করে কাঁটাতারের বেড়া দিয়ে রোহিঙ্গাদের চিহ্নিত করে ভারতকে সুরক্ষিত করব, বাংলাকে সুরক্ষিত করব।”

    আরও পড়ুন: শীতের পরেই জম্মু-কাশ্মীরে পঞ্চায়েত নির্বাচন, ইঙ্গিত উপরাজ্যপালের কথায়

    শুভেন্দুর মতে, মহারাষ্ট্রের নির্বাচন গুরুত্বপূর্ণ। তাই প্রবাসী বাঙালিদের কাছে বিজেপিকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি। বাংলার বিরোধী দলনেতা বলেন, “এই নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। লোকসভা নির্বাচনে ইন্ডি জোটের কংগ্রেস মাত্র ৯৯টি আসন পেয়েছে। ইন্ডি জোটের মোট আসন এনডিএ জোটের চেয়ে কম। তার পরেও ওরা যে ভাষায় কথা বলতে শুরু করেছিল, তাতে যারা ভারতীয় সংস্কৃতিকে ভালোবাসি, সম্মান করি, আমরা যারা সনাতনী, তারা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিলাম।” শুভেন্দু বলেন, “কাশ্মীরে বিজেপি সব চেয়ে বেশি আসন পেয়েছে। গতবার ২৫টি পেয়েছিল, এবার (Rohingyas) পেয়েছে ২৯টি। এককভাবে বিজেপি ২৬ শতাংশ ভোট পেয়েছে।” তিনি (Suvendu Adhikari) বলেন, “দেশ এগোচ্ছে বিকশিত ভারতের দিকে। মহারাষ্ট্রে অনেক আসনে বাঙালিরা নির্ণায়ক শক্তি। আপনাদের প্রতিটি ভোট দেশকে সমৃদ্ধ করবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘‘ওপারে ইউনূস আর এপারে মমতা, দুই-ই এক’’, শ্যামপুরের সভা থেকে তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘‘ওপারে ইউনূস আর এপারে মমতা, দুই-ই এক’’, শ্যামপুরের সভা থেকে তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে হিন্দুরা আক্রান্ত হচ্ছেন। সেই প্রসঙ্গ টেনে বাংলাদেশের সঙ্গে পশ্চিম বাংলার বিশেষ কোনও ফারাক আছে বলে মনে করেন না বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বাংলাদেশের মতো পশ্চিম বাংলার হিন্দুরাও আক্রান্ত হচ্ছেন বলে তিনি অভিযোগ করেন। প্রসঙ্গত, দুর্গাপুজোর সময় শ্যামপুর থানা এলাকার একটি দুর্গাপুজোর প্যান্ডেলে ভাঙচুর চালানোর অভিযোগ উঠেছিল দুষ্কৃতীর বিরুদ্ধে। সে সময় ওই ঘটনার প্রতিবাদে সরব হয়েছিলেন শুভেন্দু। বুধবার শ্যামপুরে ওই ঘটনার প্রতিবাদে বিজেপির তরফে সভার আযোজন করা হয়েছিল। সেখানেই হিন্দুদের ওপর আক্রমণের অভিযোগে সরব হন বিরোধী দলনেতা। মমতাকে তুলোধনা করেন।

    ওপারে ইউনূস আর এপারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এক (Suvendu Adhikari)

    বুধবার হাওড়ার শ্যামপুরে দলীয় এক সভা থেকে মহম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) তুলনা টেনে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘বাংলাদেশের মতো বাংলাতেও হিন্দুরা আক্রান্ত হলেও কিছু বলা যাবে না। কারণ, প্রতিবাদ জানালেই আপনার গায়ে সাম্প্রদায়িক তকমা সাঁটিয়ে দেবে। হিন্দু আক্রান্ত হলে, দুর্গাঠাকুর ভাঙলে বলা যাবে না। বললেই আপনি সাম্প্রদায়িক হয়ে যাবেন। ওপারে ইউনূস আর এপারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, দুই-ই এক।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘সুবোধ সরকার, বিকাশ ভট্টাচার্যরা রাস্তায় দাঁড়িয়ে গোমাতা ভক্ষণ করলে সেকুলার হয়ে যাবেন। এটা হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গের আসল অবস্থা।’’

    আরও পড়ুন: নিয়োগ মামলায় গ্রেফতার হওয়ার পরেও দেড় কোটি টাকা ঢুকেছিল কুন্তলের অ্যাকাউন্টে!

    হিন্দুদের ওপর হামলা নিয়ে সরব

    শাসকদল তৃণমূল ও পুলিশকে নিশানা করেন শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, ‘‘বিজয়দশমীর দিন চারিদিক থেকে সন্ত্রাসবাদী, গুন্ডাদের জড়ো করে একাধিক দুর্গা প্রতিমা ভাঙচুর করা হয়েছে। হিন্দু সমাজকে আতঙ্কে রাখা হয়েছে পাঁচদিন। ১৬৩ ধারা জারি করে ইন্টারনেট বন্ধ করে আপনাদের বিচ্ছিন্ন করে রাখা হয়েছিল। শ্যামপুর-সহ বিভিন্ন এলাকা থেকে গুন্ডাদের জড়ো করে তাণ্ডব করা হয়েছে। আমি বিরোধী দলনেতা হিসেবে পাঁচদিন ধরে ঢোকার চেষ্টা করেছি। আমাকে অনুমতি দেওয়া হয়নি। ১৯ তারিখের পরে আসার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। উত্তরবঙ্গে ছিলাম বলে আসতে পারিনি। ২০ তারিখ এসে যে সমস্ত মণ্ডপ ভেঙেছে, যে সমস্ত হিন্দু দোকানদের দোকান ভাঙচুর করা হয়েছে সেগুলি পরিদর্শন করেছি। আমরা কোন রাজ্যে আছি,কেন আমাদের এই অত্যাচার সহ্য করতে হবে’’?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘ভয় পেয়েই পাহাড়ে পালিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী’’, চাকরিপ্রার্থীদের ধর্নামঞ্চে গিয়ে আক্রমণ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘ভয় পেয়েই পাহাড়ে পালিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী’’, চাকরিপ্রার্থীদের ধর্নামঞ্চে গিয়ে আক্রমণ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কোনও পরিকল্পনাই ছিল না। আপনাদের ভয় পেয়েই পাহাড়ে পালিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।” চাকরিপ্রার্থীদের ধর্নামঞ্চে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণ করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। একই সঙ্গে রাজ্যের দুর্নীতি নিয়ে তৃণমূল সরকারের তীব্র সমালোচনা করেন তিনি। আর ২০২৬ সালে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে প্রাক্তন করার হুমকি দেন বিরোধী দলনেতা। একইসঙ্গে তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “১৫ মাস সময় দিন, ভাইপোকে জেলে পাঠাব।”

    রাজ্যে নিয়োগ হবে না (Suvendu Adhikari)

    সোমবার থেকেই ফের চাকরির দাবিতে পথে নেমে অবস্থান-বিক্ষোভ শুরু করেছেন গ্রুপ ডি চাকরিপ্রার্থীরা। নবান্নের কাছেই হাওড়ার মন্দিরতলার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ৪৮ ঘণ্টার শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ দেখাচ্ছে গ্রুপ ডি ওয়েটিং ঐক্য মঞ্চ। মঙ্গলবার দুপুরে বিক্ষোভকারীদের মঞ্চে পৌঁছে যান বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) চাকরিপ্রার্থীদের উদ্দেশে বলেন, “আপনারা একদিন জয়যুক্ত হবেন। তবে চাকরিতে এই সরকারের আমলে কতটা নিয়োগ হবে, তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন তিনি। তিনি বলেন, এই জটিলতা তৈরি করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই। পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, উনি শুধু ভোটের রাজনীতি বোঝেন। লিখে রাখুন, পশ্চিমবঙ্গে যতদিন না ওবিসির জট কাটছে, একটাও নিয়োগ হবে না।”

    আরও পড়ুন: ‘বাঞ্ছারামের বাগান’ শূন্য! প্রয়াত বর্ষীয়ান অভিনেতা তথা নাট্যকার মনোজ মিত্র

    লং মার্চ!

    শুভেন্দু মনে করিয়ে দেন, “জানুয়ারি মাসে মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ হলে লং মার্চ হবে। লাখো লাখো বেকার ছেলে-মেয়ে নবান্ন অভিযানে পথে নামবেন।” শুধু রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধানই নয়, এদিন পুলিশের ভূমিকা নিয়েও বড়সড় প্রশ্ন তোলেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। তিনি বলেন, “টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডল গ্রেফতার হওয়ার পরেও যদি সরকারের ঘুম না ভাঙে, তাহলে আগামী দিনে পুলিশকে বাঁচানো সম্ভব হবে না”

    দুর্নীতি নিয়ে সরব

    নিয়োগ মামলায় জেলবন্দি রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কেও কটাক্ষ করতে ছাড়েননি শুভেন্দু। তিনি বলেন, “টাকার বিনিময়ে চাকরি হয়েছে। মেধা-বিরোধী মুখ্যমন্ত্রী ও তাঁর মন্ত্রী যোগ্যদের চাকরি দেননি।” বাম আমলের সঙ্গে বর্তমান তৃণমূল সরকারের দুর্নীতির হিসেব সামনে আনেন বিরোধী দলনেতা। তিনি বলেন, “বাম আমলে ৫ লক্ষ মানুষ বাইরে কাজে যেত। এখন ৫৫ লক্ষ মানুষ কাজে যান। রাজ্যে বেকারের সংখ্যা ২ কোটি।” উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে গ্রুপ ডি পদে পরীক্ষার পর চাকরিপ্রার্থীরা তালিকাভুক্ত হন, ইন্টারভিউও হয়েছিল তাঁদের। কিন্তু পাঁচ বছর হতে চললেও মেলেনি নিয়োগ। আগেই চাকরির দাবিতে নবান্ন অভিযানের অনুমতি চেয়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু পরে প্রশাসনের তরফে গ্রিন সিগন্যাল না পেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন চাকরিপ্রার্থীরা। এরপরই নবান্নের অদূরে মন্দিরতলায় ৪৮ ঘণ্টা শান্তিপূর্ণ অবস্থানের অনুমতি মেলে গ্রুপ ডি চাকরিপ্রার্থীদের। এদিন শুভেন্দুর সঙ্গে মঞ্চে দেখা যায় কংগ্রেস ছেড়ে গেরুয়া শিবিরে যোগ দেওয়া কৌস্তভ বাগচীকেও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘প্রত্যেক ক্রিয়ার প্রতিক্রিয়া আছে’’, বাংলাদেশে অত্যাচারিত হিন্দুদের পাশে দাঁড়ালেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘‘প্রত্যেক ক্রিয়ার প্রতিক্রিয়া আছে’’, বাংলাদেশে অত্যাচারিত হিন্দুদের পাশে দাঁড়ালেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতনের বিরোধিতায় হাইকোর্টের অনুমতিতে কলকাতায় মিছিলে অংশগ্রহণ করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। মঙ্গলবার কলকাতার রানি রাসমণি অ্যাভিনিউ থেকে বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশন পর্যন্ত ওই মিছিলের আয়োজন করে গিরি গোবর্ধনধারী চ্যারিটেবল ট্রাস্ট নামে একটি সংগঠন। সেখানেই পদ্মাপাড়ে হিন্দুদের উপর নির্যাতনের তীব্র প্রতিবাদ জানালেন শুভেন্দু।

    পেট্রাপোল সীমান্তে প্রতিবাদ!

    এদিন মিছিলে অংশগ্রহণ করে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘মনে রাখবেন প্রত্যেক ক্রিয়ার প্রতিক্রিয়া আছে। আমরা আক্রান্ত। আমরা বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনারকে সেই বার্তা দিতে চাই। আপনারা শুনলে অবাক হয়ে যাবেন। বাংলাদেশে একজন মৌলবাদী নেতা বলেছেন, হিন্দুদের দোকানে চুল – দাড়ি কাটবেন না। হিন্দুদের দোকান থেকে মিষ্টি কিনবেন না। বন্ধ করুন এই সব। বাংলাদেশে হিন্দু নিপীড়ন বন্ধ না হলে আমরা পেট্রাপোল সীমান্তে দাঁড়িয়ে প্রতিবাদ করে আসব। আপনারা সঙ্ঘবদ্ধ, ঐক্যবদ্ধ হোন। আমার বিরুদ্ধে যেখানে পারেন অভিযোগ করুন ভয় পাই না। মন্দির ভাঙার বিরুদ্ধে, হিন্দুদের আক্রমণের বিরুদ্ধে আক্রমণ হলে আমাদের ধর্ম রক্ষা করার কাজ আমরা চালিয়ে যাব। কেউ আমাদের রুখতে পারবে না।’’

    পথে নামলেন শুভেন্দু

    বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে হিন্দুদের ওপর লাগাতার নির্যাতন চলছে। ইতিমধ্যে সেদেশে হিন্দুদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কথা হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর অত্যাচের সরব হয়েছেন আমেরিকার নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আগেই বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করকে চিঠি দিয়ে বাংলাদেশে হিন্দুদের সুরক্ষার জন্য তৎপর হতে অনুরোধ করেছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এবার হিন্দু নির্যাতনের প্রতিবাদে সরাসরি পথে নামলেন তিনি। এদিন মিছিলের আগে সংক্ষিপ্ত সভায় শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) ছাড়াও হাজির ছিলেন রেখা পাত্র, কৌস্তুভ বাগচী সহ অন্যান্যরা।

    আরও পড়ুন: নিমেষে ধ্বংস হবে হাজার কিমি দূরের যুদ্ধজাহাজ, ডিআরডিও-র নয়া মিসাইলের পরীক্ষা শীঘ্রই 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘একটি ক্যামেরা লাগাতে খরচ ৩.৫ লক্ষ টাকা’’! সিসিটিভি-দুর্নীতি নিয়ে বিস্ফোরক শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘‘একটি ক্যামেরা লাগাতে খরচ ৩.৫ লক্ষ টাকা’’! সিসিটিভি-দুর্নীতি নিয়ে বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ডের পর সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে রাজ্যের সরকারি মেডিক্যাল কলেজগুলিতে সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানোয় ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে বলে দাবি করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সোশ্যাল মিডিয়ায় নথি পেশ করে শুভেন্দুবাবু দাবি করেছেন, আরামবাগ মেডিক্যাল কলেজে একটি সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানোর খরচ দেখানো হয়েছে ৩ লক্ষ ৫২ হাজার টাকা। শুভেন্দুবাবু লিখেছেন, অবিশ্বাস্য, নির্লজ্জ। প্রত্যেকে জানেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার দুর্নীতিগ্রস্ত। কিন্তু এবার তারা নিজেরাই নিজেদের ছাপিয়ে গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: ভারতে আগেই ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’! নিজ্জর-ঘনিষ্ঠ খালিস্তানপন্থী জঙ্গি নেতা গ্রেফতার কানাডায়

    কী অভিযোগ করলেন শুভেন্দু? (Suvendu Adhikari)

    রাজ্যের মেডিক্যাল কলেজগুলিতে মহিলা চিকিৎসক ও নার্সদের সুরক্ষার জন্য সুপ্রিম কোর্ট নিরাপত্তা বৃদ্ধির নির্দেশ দেওয়ার পর সিসিটিভি লাগানো নিয়ে রাজ্য সরকারের আইনজীবীরা সর্বোচ্চ আদালতে অনেক গলাবাজি করেছেন। এরপর স্বাস্থ্য দফতর সিসিটিভি লাগাতে টেন্ডার জারি করে। আর হাসপাতালে সেই সিসি ক্যামেরা লাগানোর নাম করেই তৃণমূল সরকার টাকা তুলছে বলে অভিযোগ শুভেন্দুর। ঝাড়গ্রাম এবং আরামবাগের দুটি হাসপাতালের তথ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন তিনি। তিনি (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘ঝাড়গ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ১৯৫টি সিসিটিভি লাগানোর কথা, তাতে মোট খরচ হবে ৩ কোটি ২২ লক্ষ ৫২ হাজার ৯২৩! অর্থাৎ ইউনিট প্রতি খরচ ১ লক্ষ ৬৫ হাজার ৪০০ টাকা। অন্যদিকে, আরামবাগের প্রফুল্লচন্দ্র সেন মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ৫০টি সিসিটিভি লাগাতে হবে। তার জন্য খরচ হবে ১ কোটি ৭৫ লক্ষ ৯৮ হাজার ৭৩৯ টাকা। ইউনিট প্রতি খরচ ৩ লক্ষ ৫১ হাজার ৯৭৪! বিজেপি নেতার স্পষ্ট দাবি, কলেজ-হাসপাতালগুলিতে সিসিটিভি বসানো নিয়ে কাটমানি তুলছে তৃণমূল। গোটা ঘটনাকে অত্যাশ্চর্য, অভাবনীয় বলার পাশাপাশি লজ্জাজনকও বলেছেন শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর কথায়, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকার যে দুর্নীতিগ্রস্থ তা সকলের জানা। কিন্তু এই কাজ করে তাঁরা সব সীমা ছাড়িয়ে চলে গিয়েছে। এই সঙ্কটজনক পরিস্থিতিকে টাকা কামানোর সুযোগে পরিণত করার জন্য তৃণমূলের হাততালি প্রাপ্য।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘বিজেপিকে ভোট দেওয়ায় লক্ষ্মীর ভাণ্ডার বন্ধ করলে ৭ দিনে টাকা উদ্ধার’’, আশ্বাস শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘বিজেপিকে ভোট দেওয়ায় লক্ষ্মীর ভাণ্ডার বন্ধ করলে ৭ দিনে টাকা উদ্ধার’’, আশ্বাস শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপনির্বাচনকে (By Election 2024) কেন্দ্র করে সরগরম রাজ্য রাজনীতি। রবিবার তৃণমূল প্রার্থীর হয়ে প্রচারে বেরিয়ে শাসক দলকে ভোট না দিলে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা বন্ধ করার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ ওঠে বাঁকুড়ার তালডাংরার এক সিভিক ভলান্টিয়ারের বিরুদ্ধে। সেখানেই প্রচারে গিয়ে পালটা হুঁশিয়ারি দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। 

    ঠিক কী বলেনছেন শুভেন্দু? (Suvendu Adhikari)

    এদিন বিজেপি প্রার্থীর সমর্থনে এক জনসভায় শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘বিনপুরের সিভিক ভলান্টিয়ারের ছবি দিয়েছি আমি। বিনপুর থানার সিভিক ভোট চাইতে যাচ্ছে। বলছে, লক্ষ্মীর ভাণ্ডার বন্ধ করে দেব। ওর বাপের টাকা? সরকারের টাকা। আমার জেলায় ১৫টা বিধানসভায় হেরেছে। সৌমিত্র খাঁ জিতেছে। আমাদের এলাকায় একটা মা দিদি বোনের কোনও ভাতা – টাকা – বন্ধ করার ক্ষমতা ওরা দেখাতে পারেনি। আর তালডাংরায় বিজেপিকে ভোট দেওয়ার জন্য যদি একজন মহিলার লক্ষ্মীর ভাণ্ডার বন্ধ হয়, তাহলে শুধু হোয়াটসঅ্যাপে অ্যাকাউন্ট নম্বরটা দেবেন। সুদ সহ টাকা ৭ দিনের মধ্যে যদি আদায় করতে না পারি, বিরোধী দলনেতা আর কোনও দিন আপনাদের কাছে ভোট চাইতে আসবে ন।’’

    সিভিককে তোপ

    এক্স হ্যান্ডেলে কয়েকটি ছবি পোস্ট করে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) লিখেছেন, ‘‘ইনি ভীম মণ্ডল। বাঁকুড়ার জেলার ইন্দপুর থানার সিভিক ভলান্টিয়ার। দেখা যাচ্ছে, তিনি তালডাংরা বিধানসভা এলাকায় তৃণমূল প্রার্থীর হয়ে প্রচার করছেন। বিরোধী দলনেতার অভিযোগ, ভোট না দিলে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার বন্ধ করে দেওয়ার হুমকি দেন এই সিভিক ভলান্টিয়ার। ওর বাপের টাকা? এটা সরকারের টাকা।’’

    কমিশনে বিজেপি

    বাঁকুড়া জেলা বিজেপির তরফে বিষয়টি নির্বাচন কমিশনকে জানিয়ে দ্রুত পদক্ষেপের আর্জি জানানো হয়েছে। সংশ্লিষ্ট দফতরের আধিকারিককে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। যদিও ইন্দপুর ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি রেজাউল খাঁ বলেন, ‘‘আমাদের লোক সবাই। শুধু সিভিক ভলান্টিয়ার কেন? আমাদের লোক, একজন হাইস্কুলের মাস্টার। প্রাইমারি স্কুলের মাস্টার। আশাকর্মী। সবাই আমাদের লোক। মিথ্যা অভিযোগ। আমাদের দলের ছেলেরা প্রচারে বেরিয়েছিল। রাস্তায় দেখা পেয়েছে। তাঁদের সঙ্গে দাঁড়িয়ে কথা বলেছে। ব্যস, এটুকুই। অন্য কিছু নয়। বাঁকুড়ার পুলিশ সুপার জানান, সিভিক ভলান্টিয়ার প্রচার করছেন, এমন কোনও তথ্য আসেনি।’’ ঘটনার বিস্তারিত রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে। প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি অভিযুক্ত সিভিক ভলান্টিয়ারের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘তৃণমূলের রুচিবোধ নিম্নমানের, থ্রেট কালচারের জনক মমতা’’, তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘তৃণমূলের রুচিবোধ নিম্নমানের, থ্রেট কালচারের জনক মমতা’’, তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার দুর্গাপুরে জগদ্ধাত্রী পুজোর উদ্বোধনে হাজির ছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সেখানেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে থ্রেট কালচারের জনক বলেন তিনি। একই সঙ্গে রেখা পাত্রকে নিয়ে কুরুচিকর মন্তব্য করায় ফিরহাদ হাকিমকেও তোপ দাগেন তিনি। শুভেন্দু বলেন, ‘‘ঝাড়খণ্ডের জামতাড়ায় ইন্ডি জোটের মন্ত্রী ইরফান আনসারি সেখানের এক জনজাতি মা’কে বলেছিলেন, ‘সি ইজ রিজেক্টেড মাল’। আর এপারে তাদের তৃণমূলের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম তফশিলি মা’কে বলছেন ‘হেরো মাল’। এদের মানসিকতা, রুচিবোধ ভাষা সংস্কৃতি এতটাই নিম্নমানের। মাতৃশক্তির প্রতি মনোভাব মুখের ভাষা থেকে প্রকাশিত হয়।’’

    ফিরহাদ হাকিমের বক্তব্য ভারতীয়ত্ব ও সনাতনী সংস্কৃতিকে আঘাত করেছে

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘ফিরহাদ হাকিমের এই বক্তব্য ভারতীয়ত্ব ও সনাতনী সংস্কৃতিতে আঘাত করেছে। এই ইস্যু ছাড়ব না। আইনি ব্যবস্থা নেব। অতীতে বহুবার এধরনের আক্রমণ করেছেন। এর আগে মেটিয়াবুরুজে পাকিস্তানি সাংবাদিকদের এনে মিনি পাকিস্তান বলেছিলেন। তারপর রাজ্যের (West Bengal) ৫০ শতাংশের বেশি মানুষকে উর্দুতে কথা বলাতে চেয়েছিলেন। তারপর তিনি নিজের ধর্মকে সৌভাগ্য বলে যারা ওই ধর্মে যায়নি, তাদের দুর্ভাগ্যবান বলেছেন।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘রেখা পাত্র আদালতে গিয়েছেন। রেখা পাত্র জিতবেন। যে কারণে দেবাশিস ধরের মনোনয়ন বাতিল করেছিল, সেই একই গ্রাউন্ডে হাজি নুরুলের মনোনয়নও বাতিল হবে। রেখা পাত্র আদালতে জিতবে। উপনির্বাচন হবে না।’’

    রেখাকে নিয়ে কুমন্তব্যে শুরু হয় বিতর্ক

    প্রসঙ্গত, ভোটমুখী ঝাড়খণ্ডের জামতাড়ায় নির্বাচনী প্রচার সভা থেকে বিজেপির জনজাতি প্রার্থী সীতা সোরেনকে কটুক্তি করেন সেরাজ্য়ের ইন্ডি জোটের মন্ত্রী ইরফান আনসারি। এরই মাঝে রাজ্যের পুর ও নগরোন্নয়নমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম বিজেপির তফশিলি মোর্চার নেত্রী রেখা পাত্রকে একই ভাষায় কটুক্তি করেন। তাই নিয়ে রাজ্য রাজনীতিতে বিতর্ক শুরু হয়। ইতিমধ্যে রাজ্যের বিভিন্ন থানায় তফশিলি মহিলারা এফআইআর দায়ের করেছেন। এমনকি জাতীয় মহিলা কমিশন ও তফশিলি কমিশনেও অভিযোগ দায়ের হয়েছে। রেখা পাত্রও আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন।

    সময় এসেছে হিন্দুদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার

    এদিন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) আরও বলেন, ‘‘এবছর দুর্গাপুজোয় ফালাকাটা, গার্ডেনরিচ, হাওড়ার শ্যামপুরে কীভাবে পুজো মণ্ডপে আক্রমণ হয়েছে! মাতৃশক্তি প্রতিরোধ করেছে। তাই সময় এসেছে হিন্দুদের ক্ষমতা দেখানোর। ওরা যে ভাষায় সন্তুষ্ট সেই ভাষায় উত্তর দিতে হবে। হিন্দুদের একমাত্র দেশ ভারতবর্ষ। কেউ কেউ ধর্ম নিরপেক্ষতার নামে হিন্দুদের বিভাজন করতে চাইছে। তাই সময় এসেছে হিন্দুদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার।’’ প্রসঙ্গত উল্লেখ্য গত কয়েকদিন ধরে বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রী থ্রেট কালচারের শিকার। তাঁকে হস্টেলে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ (West Bengal)। এপ্রসঙ্গে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় থ্রেট কালচারের জনক।’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Firhad Hakim: রেখা পাত্রকে ‘কু-মন্তব্য’ ফিরহাদের! মুখ্যসচিব-ডিজিকে তদন্তের নির্দেশ জাতীয় মহিলা কমিশনের

    Firhad Hakim: রেখা পাত্রকে ‘কু-মন্তব্য’ ফিরহাদের! মুখ্যসচিব-ডিজিকে তদন্তের নির্দেশ জাতীয় মহিলা কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাড়োয়ায় উপনির্বাচনের প্রচারে গিয়ে বিজেপি নেত্রী রেখা পাত্রকে নিয়ে প্রকাশ্য জনসভা থেকে বিতর্কিত মন্তব্য করার অভিযোগ ওঠে ফিরহাদের (Firhad Hakim) বিরুদ্ধে। যা নিয়ে তোলপাড় চলছে রাজনৈতিক মহলে। এবার ফিরহাদ হাকিমের ওই মন্তব্য নিয়ে তদন্ত করার জন্য রাজ্যের মুখ্যসচিব এবং রাজ্য পুলিশের ডিজি-কে নির্দেশ দিল জাতীয় মহিলা কমিশন। আইনি পদক্ষেপ করার জন্য কমিশন নির্দেশ দিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। এই তদন্ত শেষে ৩ দিনের মধ্যে রিপোর্ট দিতে হবে রাজ্যের মুখ্যসচিব এবং রাজ্য পুলিশের ডিজিকে। এসেছে এমনই নির্দেশ।

    ফিরহাদের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ (Firhad Hakim)

    বৃহস্পতিবার সকালেই ফিরহাদের (Firhad Hakim) বিরুদ্ধে অভিযোগ জানাতে বিধাননগর দক্ষিণ থানার দ্বারস্থ হন বিজেপির বিধাননগরের মণ্ডল সভাপতি সঞ্জয় পয়রা। কিন্তু, পুলিশ অভিযোগ নিতে চায়নি বলে দাবি তাঁর। পরবর্তীতে মেইল মারফত অভিযোগ দায়ের হয় বিধাননগর কমিশনারেটে। যা নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন ওই বিজেপি নেতা। তিনি ক্ষোভের সুরে বলেন, “বাংলায় গণতন্ত্র নেই। আইনের শাসন নেই। শাসকের আইন রয়েছে। তাই অভিযোগ নিতে অস্বীকার করল পুলিশ।”

    আরও পড়ুন: আমেরিকার নয়া প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে অভিনন্দন হাসিনার, কৌশলী বার্তা আওয়ামী লিগের

    সরব হয়েছেন শুভেন্দু

    ফিরহাদের (Firhad Hakim) মন্তব্য প্রসঙ্গে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “রেখা পাত্রকে অপমান করার কোনও অধিকার নেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্ত্রিসভার সদস্য ফিরহাদ হাকিমের। একজন মহিলা সম্পর্কে ওই শব্দ ব্যবহার করা উচিত হয়নি।”  ‘কু-মন্তব্যের’ জন্য ফিরহাদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ করা উচিত বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। জাতীয় মহিলা কমিশনকে ট্যাগ করে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন শুভেন্দু। এরপর প্রধানমন্ত্রীর দফতর, জাতীয় মহিলা কমিশন, জাতীয় তফসিলি জাতি জনজাতি কমিশনকে ট্যাগ করে অভিযোগ জানান। সেই সঙ্গে জাতীয় মহিলা কমিশনের সদস্য অর্চনা মজুমদারকেও ট্যাগ করেন তিনি। তাঁর দাবি, “শুধু একজন মহিলাকে নয়, পৌণ্ড্র ক্ষত্রিয় জনজাতিকেও অপমান করা হয়েছে”।

    সন্দেশখালির মা-বোনেদের অপমান

    এদিকে, শুভেন্দু অধিকারীর অভিযোগের জবাব দিয়ে জাতীয় মহিলা কমিশনের সদস্য অর্চনা মজুমদার জানিয়েছেন, জাতীয় মহিলা কমিশন প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করবে। তিনি এক্স মাধ্যমে লিখেছেন,”সন্দেশখালির (Sandeshkhali) মহিলাদের ওপর কী অত্যাচার হয়েছে, তা সবাই দেখেছে। এই মন্তব্য তাঁদের সম্মান ক্ষুণ্ণ করেছে। এটা সমাজের জন্য অত্যন্ত বিপজ্জনক।” ফিরহাদের বিরুদ্ধে মুখ খুলেছেন রেখা পাত্রও। তিনি বলেন, “আমাকে যে ভাষায় আক্রমণ করেছেন, সেটা খুব নিন্দনীয়। আমার মতো খেটে খাওয়া পরিবারের মেয়েকে অপমান করা হয়েছে। এই অপমান গোটা সন্দেশখালির মা-বোনেদের অপমান।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ‘মাধ্যম’ অফিসে পুলিশি হানা, কড়া প্রতিক্রিয়া দিলেন শুভেন্দু-সুকান্ত-ভারতী

    BJP: ‘মাধ্যম’ অফিসে পুলিশি হানা, কড়া প্রতিক্রিয়া দিলেন শুভেন্দু-সুকান্ত-ভারতী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘মাধ্যম’ কমিউনিকেশন প্রাইভেট লিমিটেডের অফিসে (Madhyom) আচমকা পুলিশি হানা এবং ২ সাংবাদিককে গ্রেফতারির ঘটনায় রাজ্যজুড়ে নিন্দার ঝড় বইছে। রাজ্যের বিজেপি নেতৃত্ব যেমন এই ঘটনার নিন্দা করেছে, তেমনি এই ঘটনার খবর পৌঁছে যায় দিল্লিতেও। সেখান থেকেও একের পর এক তীব্র প্রতিবাদ ভেসে আসতে থাকে। ইতিমধ্যেই, অমিত মালব্য এই ঘটনার কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার এক্স হ্যান্ডেলে কড়া নিন্দা জানিয়েছেন। প্রাক্তন আইপিএস তথা বিজেপি নেত্রী ভারতী ঘোষও কড়া সমালোচনা করেছেন।

    ঠিক কী ঘটেছে? (BJP)  

    সম্প্রতি কালীপুজোতে দক্ষিণদাড়িতে একটি অশান্তিকে কেন্দ্র করে হওয়া ঘটনার প্রতিবেদন মাধ্যম ইউটিউব চ্যানেলে সম্প্রচারিত হয়। তার ভিত্তিতেই পুলিশ স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে এফআইআর দায়ের করে মাধ্যম অফিসে তল্লাশি অভিযানে চলে আসে। মঙ্গলবার দুপুরে আচমকা পুলিশের আটজনের একটি দল অফিসে (Madhyom) ঢুকে পড়ে। মূল অভিযোগ, সম্প্রচারিত ওই প্রতিবেদনে ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করা হয়েছে। এতে নাকি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট হতে পারে। মাধ্যম অফিসের কর্মীরা পুলিশকে জানান, সাংবাদিক ঘটনাস্থলে গিয়ে যা যা দেখেছেন, সেটাই প্রতিবেদন আকারে প্রকাশিত হয়েছে। এ কথা বারবার বোঝানো হলেও পুলিশ কোনও কথা শুনতে চায়নি। তারা দীর্ঘক্ষণ ধরে অফিসের কম্পিউটারের খুঁটিনাটি পরীক্ষা করে এবং শেষমেশ অফিসের দুই সাংবাদিককে গ্রেফতার করে লেকটাউন থানায় নিয়ে যায়। একইসঙ্গে একটি কম্পিউটার এবং তার যাবতীয় সরঞ্জাম বাজেয়াপ্ত করে নিয়ে যায়। আজ, বুধবার, ধৃত ২ সাংবাদিককে আদালতে পেশ করার কথা।

    আরও পড়ুন: ভোটে কারচুপি মার্কিন মুলুকে! ট্রাম্পের অভিযোগে শোরগোল আমেরিকায়

    কী বলেছেন শুভেন্দু অধিকারী?

    বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই বিরোধী দলনেতা (BJP) শুভেন্দু অধিকারী এক্স হ্যান্ডলে রাজ্য সরকারের কড়া সমালোচনা করেছেন। তিনি এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, ‘‘ মমতার পুলিশ মা কালীর মণ্ডপ রক্ষা করতে ব্যর্থ। সেই সত্যি খবর ‘মাধ্যম’ পোর্টাল সম্প্রচারিত করেছে। আর সেই ভিডিও ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। সংবাদ মাধ্যমের কণ্ঠরোধ করার চেষ্টা হচ্ছে।‘‘ 

    মমতার সমালোচনা সুকান্ত

    এই ঘটনা নিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার এক্স হ্যান্ডলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তীব্র আক্রমণ করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘মাধ্যম’ মাথা উঁচু করে থাকবে। এই লড়াই থামবে না। গণতন্ত্র রক্ষার লড়াইয়ে হীরক রানির বিদায় অবশ্যম্ভাবী।‘‘ 

    একাধিক প্রশ্ন তুললেন ভারতী ঘোষ

    প্রাক্তন আইপিএস তথা বিজেপি নেত্রী ভারতী ঘোষের প্রশ্ন, ‘‘পশ্চিমবঙ্গে কি এমার্জেন্সি জারি হয়েছে? সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা কোথায়? আর কতদিন এই থ্রেট কালচার সহ্য করবে রাজ্যবাসী?’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share