Tag: tmc

tmc

  • Durgapur: “ইংরেজি বছরের শুরুতে মমতাকে ইডি-সিবিআই চা খেতে আমন্ত্রণ করবে” বিস্ফোরক দিলীপ

    Durgapur: “ইংরেজি বছরের শুরুতে মমতাকে ইডি-সিবিআই চা খেতে আমন্ত্রণ করবে” বিস্ফোরক দিলীপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ইংরেজি নতুন বছরের শুরুতেই বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি-সিবিআই চা খেতে আমন্ত্রণ করবে।” দুর্গাপুরের গোপালমাঠে চায়ে পে চর্চার অনুষ্ঠানে এমনই বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি, সাংসদ দিলীপ ঘোষ। সেই সঙ্গে দুর্গাপুরের কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি বলেন, “রাজ্যে যত কেলেঙ্কারি হচ্ছে, তার মাথায় মাননীয়া। যদি সবার শাস্তি হয় তাহলে কেন নয় মুখ্যমন্ত্রীর? তাই অপেক্ষা করুন, সব কেলেঙ্কারির তথ্য এবার সামনে আসবে।” তিনি আরও বলেন, “বাংলাদেশির ভোট না পেলে তৃণমূল জিতবে না। বাংলাদেশের ওপর ভর করে তৃণমূল বেঁচে আছে।” সেই সঙ্গে তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রের বিরুদ্ধে তিনি বলেন, “মহুয়া সংসদে ইংরেজিতে গালিগালাজ করেন, টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন করেন। লিপস্টিক, পাউডার, স্নো নিয়েছেন।”

    পশ্চিমবঙ্গকে বাংলাদেশ বানানোর চক্রান্ত (Durgapur)

    দুর্গাপুরের জনসভায় বনগাঁর তৃণমূল নেত্রীর মন্তব্যকে ঘিরে দিলীপ ঘোষ কড়া সমালোচনা করেন। শুক্রবার বারাসতের জনসভায় বাংলাদেশিদের ভোটার কার্ড করে দেওয়ার প্রসঙ্গে তৃণমূল নেত্রী রত্না বিশ্বাস মন্তব্য করেছিলেন। শনিবার দুর্গাপুরের মায়াবাজার এলাকায় বিজেপির একটি কার্যালয়ে বিজায় সম্মেলনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ওই অনুষ্ঠানে এদিন বিকেলে ভারতীয় জনতা পার্টির সাংসদ দিলীপ ঘোষ যোগদান করেন। সেই সঙ্গে একটি জনসভাও করা হয়। উপস্থিত ছিলেন বিজেপি বিধায়ক লক্ষ্মণ ঘোড়ই। সেখানে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন, “বাংলাদেশিদের ভোট না পেলে তৃণমূল জিতবে না। ওখান থেকে ভোটের প্রচার করতে খালি ভোটার নয়, নায়ক-নায়িকাদেরও নিয়ে আসা হয়। বাংলাদেশ থেকে টাকা আসছে, সোনা আসছে অনেক কিছু চলছে তৃণমূলের রাজত্বে। তার মধ্যে ভাগও আছে তৃণমূলের নেতাদের। সেই জন্য বাংলাদেশের ওপর ভর করে তৃণমূল জিততে চাইছে। আমরা বারবার বলছি, পশ্চিমবঙ্গকে পশ্চিম বাংলাদেশ বানানোর চক্রান্ত চলছে। রত্না বিশ্বাস তারই উজ্জ্বল প্রমাণ।”

    মহুয়ার পাপের ঘড়া পূর্ণ!

    দুর্গাপুরে (Durgapur) সভাপতি দিলীপ ঘোষ বাংলাদেশিদের ভোটার কার্ড করার সমালোচনার পর, কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রের বিরুদ্ধে বলেন, “ছবি দেখুন আপনারা। তাঁর কালো চশমার দাম জানেন? দুই লাখ টাকার গগলস! ভ্যানিটি ব্যাগের দাম এক লাখ টাকা! ঘড়ির দাম তিন লাখ টাকা! শুনেছেন কোনও দিন। সবই উপহার নিয়েছেন। তাঁর দিল্লির কোয়ার্টারে কোটি কোটি টাকা খরচ করে সংস্করণ করেছেন। বিনিময়ে দেশের সুরক্ষাকে বিক্রি করছেন মহুয়া। ওঁর পাপের ঘড়া পূর্ণ হয়ে গিয়েছে। এবার সিবিআই তদন্ত শুরু করবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এমন জিনিস তৈরি করে দিল্লিতে পাঠিয়ে বাংলার নাক-কান কেটেছেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • South 24 Parganas: কাঠের মিলের মধ্যে ঢুকে দুই তৃণমূল কর্মীকে বেধড়ক মারল দলেরই লোকজন, কোন্দল প্রকাশ্যে

    South 24 Parganas: কাঠের মিলের মধ্যে ঢুকে দুই তৃণমূল কর্মীকে বেধড়ক মারল দলেরই লোকজন, কোন্দল প্রকাশ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও প্রকাশ্যে তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল। কাঠের মিলের মধ্যে ঢুকে দুই তৃণমূল কর্মী সমর্থককে বেধড়ক মার অন্য গোষ্ঠীর। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) মথুরাপুর-১ নম্বর ব্লকের ঢোলা থানার ভগবানপুর এলাকায়। আর সেই সিসি টিভি ফুটেজ প্রকাশ্যে আসতেই অস্বস্তিতে তৃণমূল শিবির।

    সিসি টিভি ফুটেজে কী দেখা হল? (South 24 Parganas)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) ভগবানপুর এলাকায় স্থানীয় একটি কাঠের মিলের মধ্যে কয়েকজন দুষ্কৃতী ঢুকে কাঠ মিলের কর্মীদেরকে বেধড়ক মারধর করে। সেই হামলার ছবি সিসিটিভি ক্যামেরায় ধরা পড়ে। সিসিটিভি ফুটেছে দেখা যাচ্ছে, একদল দুষ্কৃতী  ওই কাঠের মিলের মধ্যে ঢুকে দুই ব্যক্তিকে বেধড়ক মারধর করছে। তবে, এই সিসিটিভি ফুটেজ এর সত্যদার যাচাই করেনি মাধ্যম নিউজ। ঘটনায় গুরুতরভাবে আহত হন নিজাম উদ্দিন মোল্লা ও সাজিদুল রহমান মোল্লা। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁদের প্রথমে কুলপি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাঁদের অবস্থার অবনতি হলে ডায়মন্ডহারবার হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। তবে, এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যে রাজনৈতিক রঙ লেগেছে।

    পঞ্চায়েতে সিপিএমকে সমর্থন করার অপরাধে হামলা

    জখম তৃণমূল কর্মী নিজাম উদ্দিন মোল্লা ও সাজিদুল রহমান মোল্লার বক্তব্য, আমরা তৃণমূল কংগ্রেসের পুরনো কর্মী। দলে সন্মান, গুরুত্ব না পেয়ে পঞ্চায়েতে সিপিআইএমকে সমর্থন করেছিলাম। এটাই ছিল অপরাধ। তারজন্যই ভগবানপুর এলাকার তৃণমূলের সদস্য নইম সাহার ঘনিষ্ঠ মইমুর পিয়াদা ও তাঁর নেতৃত্বে দুষ্কৃতী বাহিনী আমাদের ওপর হামলা চালিয়েছে।

    অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা কী সাফাই দিলেন?

    এই বিষয় নিয়ে স্থানীয় তৃণমূল সদস্য নইম সাহার সঙ্গে কথা বলা হলে তিনি বলেন, ‘নিজাম উদ্দিন মোল্লা ও সাজিদুর রহমান মোল্লাই মইমুর পিয়াদাকে বেধড়ক মারধর করেছে। তিনিও গুরুতর জখম হয়ে ডায়মন্ড হারবার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।’ তবে, এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে উভয় পক্ষের পক্ষ থেকে ঢোলা থানায় লিখিত অভিযোগ জানানো হয়েছে। ইতিমধ্যে গোটা বিষয়ের তদন্ত শুরু করেছে ঢোলা থানার পুলিশ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bhatar: প্রকাশ্য সভায় বদলার নিদান তৃণমূল বিধায়কের মুখে, বিতর্ক

    Bhatar: প্রকাশ্য সভায় বদলার নিদান তৃণমূল বিধায়কের মুখে, বিতর্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামের সমাবেশ থেকে তৃণমূল সুপ্রিমো আগেই সুর চড়িয়েছিলেন বিরোধীদের উদ্দেশে। মূলত টার্গেট ছিল বিজেপি। তৃণমূল নেত্রী হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন, ৪ জনের বদলে ৮ জনকে জেলে ঢোকাবেন। এবার সেই সুরেই কার্যত সুর মেলালেন ভাতারের (Bhatar) তৃণমূল বিধায়ক মানগোবিন্দ অধিকারী। তাঁর স্পষ্ট বার্তা, ‘বদল নয়, এবার বদলা চাইব’। তৃণমূল বিধায়কের এই বক্তব্যকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।

     ঠিক কী বলেছেন বিধায়ক? (Bhatar)

    ভাতাড়ের সিপিএমের পক্ষ থেকে ইনসাফ যাত্রা করা হয়েছিল। তার পাল্টা হিসাবে শুক্রবার ভাতারের (Bhatar) বিধায়ক মানগোবিন্দ অধিকারীর নেতৃত্বে ভাতারের বলগোনা বাজার থেকে ভাতার বাজার পর্যন্ত একটি পদযাত্রা করা হয়। পদযাত্রা শেষে বক্তব্য রাখতে গিয়ে মানগোবিন্দ অধিকারী বিরোধীদের হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘আমাদের নেত্রী সেদিন বলে দিয়েছেন, আমাদের চারজনকে জেলে ঢোকালে, আমরা আটজনকে ঢোকাবো। উনি আগে বলেছিলেন বদলা নয়, বদল চাই। কিন্তু এবার বদলা চাইব।’ এরপরেই সিপিএমকে নিশানা করে বিধায়ক বলেন, তোমরা কি করেছো সেটা তো আমরা জানি। এখনকার ১৯ বছরের যুবকরা জানে না তোমরা কি করেছো। কিন্ত, আমরা জানি, সেই হিসাব আমরা চাই।

    বাম আমলে সিপিএমের অত্যাচারের কথা স্মরণ করালেন তৃণমূল বিধায়ক

    ভাতারের (Bhatar) তৃণমূল বিধায়ক বলেন, ২০১০ এর ১০ই জানুয়ারি বনপাস স্কুলের কাছে টোটন মল্লিককে মারা হয়েছিল বোম মেরে। পুলিশের রিপোর্ট অনুযায়ী সে নিজের বোমাতেই নিজে মারা গিয়েছে। এরপর তিনি বলেন, ‘২০১১ সালের ৩০ শে জানুয়ারি তেঁতুলতলায় আমাকে গুলি করা হয়েছিল, তখন পুলিশগুলিটাকে বাজেয়াপ্ত করেছিল। এক পুলিশ অফিসারকে জিজ্ঞেস করেছিলাম গুলিটা কি হল,যেটা বাজেয়াপ্ত করেছিলেন? তিনি বলেছিলেন, বড় সাহেবের নির্দেশে গুলিটা দেখায়নি। ইনসাফ তো আমরা চাই, তোমরা কি চাইবে?’

    বামেদের পাশে লোক দেখে তৃণমূল আতঙ্কিত, সরব সিপিএম নেতৃত্ব

    সিপিএমের রাজ্য কমিটির সদস্য অচিন্ত্য মল্লিক বলেন, ‘বদলার রাজনীতি, স্বৈরাচারী রাজনীতি নিয়ে চলছে, তৃণমূল ভয় পেয়েছে বামেদের পাশে লোক দেখে তাঁরা আতঙ্কিত।’ তাঁর কথায়, ১২ বছর ধরে ইনসাফ চাইতে পারলো না,এখন বলছে ইনসাফ চায়। এসব আর ওদের মানায় না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Shyamnagar: তৃণমূল কাউন্সিলারের দাদা বলেই কি এত বেপরোয়া! কলেজ ছাত্রীর সঙ্গে কী করেছেন জানেন?

    Shyamnagar: তৃণমূল কাউন্সিলারের দাদা বলেই কি এত বেপরোয়া! কলেজ ছাত্রীর সঙ্গে কী করেছেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলেজ ছাত্রীকে বাড়িতে একা পেয়ে শ্লীলতাহানি করার অভিযোগ উঠল ভাটপাড়া পুরসভার এক তৃণমূল কাউন্সিলারের দাদার বিরুদ্ধে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে শ্যামনগর (Shyamnagar) বাসুদেবপুর দিঘির পাড় এলাকায়। নির্যাতিতা জগদ্দল থানায় ওই তৃণমূল নেতার দাদা ভূদের ব্রহ্মের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছেন। এই ঘটনায় শাসক দল চরম বিড়ম্বনায় পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছিল? (Shyamnagar)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, তৃণমূল কাউন্সিলার অরুণ ব্রহ্ম এলাকার দাপুটে কাউন্সিলার। ভাই শাসক দলের কাউন্সিলার বলে দাদা এলাকায় দাপিয়ে বেড়ায়। এমনই অভিযোগ শ্যামনগর (Shyamnagar) বাসুদেবপুর দিঘিরপাড় এলাকাবাসীর। গত ২০ নভেম্বর সন্ধের ঘটনা। অভিযোগ, বাবা-মায়ের অনুপস্থিতিতে ঘরে ঢুকে পড়েন স্থানীয় কাউন্সিলর অরুণ ব্রহ্মের দাদা ভূদেব ব্রহ্ম ওরফে ভুট্টো। ফাঁকা বাড়িতে একা পেয়ে কুপ্রস্তাব দেন। কিন্তু, তাতে রাজি না হওয়ায় ওই কলেজ ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি করেন তিনি। ভয়ে পরিবারের কাউকে জানাননি ওই কলেজ ছাত্রী। মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন। মেয়ের আচরণ দেখে পরিবারের লোকজনের সন্দেহ হয়। তাঁরা চেপে ধরতেই পরিবারের লোকজনের কাছে সমস্ত বিষয়টি তিনি জানান। পরে, শনিবার মা-কে সঙ্গে নিয়ে জগদ্দল থানায় অভিযোগ দায়ের করেন ওই কলেজ ছাত্রী। পুলিশ ওই কলেজ ছাত্রীর বয়ানও রেকর্ড করেছে।

    প্রাণে মেরে দেওয়ার হুমকি, সরব নির্যাতিতা

    নির্যাতিতার বক্তব্য, বাবা, মা একটি কাজে বাড়ির বাইরে ছিলেন। আমি একাই ছিলাম। লঙ্কা চাইতে এসেছিলেন তিনি। আমি লঙ্কা দিতে দরজা খুলতেই তিনি আমাকে খারাপ প্রস্তাব দেন। রাজি না হলে তিনি আমার শ্লীলতাহানি করেন। আর বিষয়টি কাউকে বললে খুন করে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়। আমি ভয়ে কাউকে কিছু বলিনি। আমি এই ঘটনার বিচার চাই। অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে জগদ্দল থানার পুলিশ।

      আইন আইনের পথে চলবে, সাফাই  তৃণমূল কাউন্সিলারের

    গোটা ঘটনায় ভাটপাড়া পুরসভা ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর অরুণ ব্রহ্ম চরম বিড়ম্বনায় পড়েছেন। শ্যামনগরের (Shyamnagar) রাস্তাঘাটে এই বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তৃণমূলের কড়া সমালোচনা করেছেন। এই ঘটনার পর তৃণমূল কাউন্সিলার বলেন, আইন আইনের পথে চলবে। আমার দাদা যদি অপরাধ করেন আইন অনুযায়ী যা ব্যবস্থা নেওয়ার পুলিশ তা নেবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bankura: “সব খেয়েছে হাওয়াই চটি, আসল চোর মমতা” তৃণমূলকে আক্রমণ শুভেন্দুর

    Bankura: “সব খেয়েছে হাওয়াই চটি, আসল চোর মমতা” তৃণমূলকে আক্রমণ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাঁকুড়ার (Bankura) কোতুলপুরে এসে পুলিশ সুপারকে গ্রেপ্তারের হুঁশিয়ারি দিলেন নন্দী গ্রামের বিধায়ক। উল্লেখ্য, এই সভা নিয়ে প্রথমে রাজ্য সরকার অনুমতি দেয়নি এরপর মামলা গড়ায় হাইকোর্টে। পরবর্তীতে হাইকোর্টের অনুমতি নিয়ে শনিবার পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী কোতুলপুরে হাঁটলেন। হাঁটার পথেই করলেন জনসংযোগ। বিজেপি কর্মী সমর্থকদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। মুখ্যমন্ত্রীকে দুর্নীতি নিয়ে করলেন কড়া আক্রমণ। তিনি বললেন, “সব খেয়েছে হাওয়াই চটি, আসল চোর মমতা”।

    নম্বর দিয়ে বালি চুরির ফটো পাঠাতে বললেন শুভেন্দু

    আজকে প্রশাসনের ব্যাপক নজর শুভেন্দুর সভা এবং মিছিলে ছিল। মিছিল শেষে কোতুলপুরের (Bankura) নেতাজি মোড়ে চাচা ছোলা বক্তব্য রাখলেন শুভেন্দু অধিকারী। কোতুলপুরে বিধায়ক থেকে বাঁকুড়ার পুলিশ সুপার কাউকে রেয়াত দিলেন না। তিনি ঘোষণা করে বললেন, “বাঁকুড়ার আগামী কর্মসূচি ১১ ডিসেম্বর, পুলিশ সুপারের অফিস ঘেরাও করা হবে।” জনসভার খোলা মঞ্চে নিজের মোবাইল নম্বর দিয়ে বালিচুরির ছবি পাঠাতে বললেন তিনি। কোতুলপুরের বিধায়ক হরকালী প্রতিহারের বিরুদ্ধে ছয় লাখ টাকা খেপে খেপে ধার নেওয়ার অভিযোগও তুললেন তিনি। এরপর জনসভা শেষে শুভেন্দু অধিকারী কামারপুকুরের উদ্দেশ্যে রওনা দিলেন।

    সারের কালোবাজারি নিয়ে কী বলেন (Bankura)?

    রাজ্যের বিরোধী দলের নেতা শুভেন্দু কোতুলপুরে (Bankura) বলেন, “মোদিজী সারের ভর্তুকি নামিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু বাংলার কৃষকদের ১২০০ টাকার সারকে ২৫০০ টাকা দাম দিয়ে কিনতে হচ্ছে। সারের কালোবাজারি করা চোরেদের নেত্রী হলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আলুর বস্তা কম দামে শাসক দলের চোরেরা তুলে নিয়ে যাচ্ছে। আমরা গরিব চাষিদের পাশে রয়েছি। ভাইপো বলেছেন এখানে নাকি বিজেপি শেষ হয়ে গিয়েছে। সব বিজেপি নাকি তৃণমূলে চলে গেছে। তাই বিজয়া সম্মেলনের দিনে লেজ দেখিয়ে ছিলাম, আজ দেহ দেখালাম এবং এরপর ১১ তারিখে পুরো সিনেমা দেখাবো। এখানে এলাকার মানুষ ডবল ইঞ্জিনের স্বপ্নে মোদিজীর হাত শক্ত করার কথা ভেবে ভোট দিয়ে জিতিয়েছিলেন কিন্তু ভাইপোর দলে ঢুকে মানুষের স্বপ্নকে ভঙ্গ করছেন বিধায়ক।” রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণ করে শুভেন্দু আরও বলেন, “সব খেয়েছে হাওয়াই চটি, আসল চোরের মমতা। চাকরি চোর, বালি চোর, আবাস চোর, রেশন চোর, কয়লা চোর, মিড ডে মিলের টাকার চোরদের ধরতে কলকাতা যাবেন তো। এই রাজ্যে রাজনৈতিক ভাবে মমতাকে সারবো আমরা। সব হিসাব হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Bhatpara: ভাটপাড়ায় সিবিআই, কথা বললেন নিহত তৃণমূল কর্মী ভিকির বাড়ির লোকজনের সঙ্গে

    Bhatpara: ভাটপাড়ায় সিবিআই, কথা বললেন নিহত তৃণমূল কর্মী ভিকির বাড়ির লোকজনের সঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভাটপাড়া (Bhatpara) পুরসভা এলাকার তৃণমূল কর্মী ভিকি যাদব খুনের ঘটনায় মূল অভিযুক্তরা এখনও কেউ গ্রেফতার হয়নি। এরই মধ্যে ভিকির ঘনিষ্ঠের অস্বাভাবিক মৃত্যুকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। পুলিশের জেরা এবং সন্দেহ সহ্য করতে না পেরে আত্মঘাতী হলেন ভিকি ঘনিষ্ঠ যুবক। এমনই অভিযোগ মৃতের পরিবারের। ভিকির খুনে যুক্ত না থাকা সত্ত্বেও বারংবার পুলিশের জেরায় দিশেহারা হয়ে নিজের ঘরেই গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করতে বাধ্য হন তিনি। যুবকের নাম হরেরাম সাউ (২২)। তাঁর ঘরের ভিতর থেকে সুইসাইড নোট উদ্ধার হয়েছে। পাশাপাশি শনিবার ভিকির বা়ড়িতে যায় সিবিআইয়ের এক প্রতিনিধি দল। পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলেন তাঁরা। সেই সাক্ষী খুন হওয়ার বিষয়টি দেখছে সিবিআই। ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন কি না তা নিয়ে চর্চা চলছে।

    সুইসাইড নোটে কী লেখা রয়েছে? (Bhatpara)

    শুক্রবার ভিকি ঘনিষ্ঠ হরেরাম সাউ ভাটপাড়ায় (Bhatpara) নিজের বাড়িতে আত্মঘাতী হয়েছেন। তাঁর দেহ ময়না তদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। সুইসাইড নোটে লেখা রয়েছে, ‘আমি ভিকি যাদবের খুনের সঙ্গে কোনও ভাবেই যুক্ত নই। আমাকে মিথ্যে সন্দেহ করা হচ্ছে। আমি, ভিকি এবং আকাশ যাদবের কাছে চললাম। ভাই, মাকে দেখিস।’ হ্যান্ড রাইটিং এক্সপার্ট কে ডাকা হয়েছে সুইসাইড নোট পরীক্ষা করার জন্য।

    সুপারি কিলারদের সঙ্গে যোগাযোগ করে ধৃত অঙ্কিত‍!

    ভাটপাড়া (Bhatpara) শ্যুট আউট কাণ্ডে সুপারি কিলারদের সঙ্গে অঙ্কিত সিং ওরফে রিঙ্কুর যোগাযোগ করেছিল। পুলিশি জেরায় তা স্বীকার করেছে সে। তবে, শুটাররা সকলেই পলাতক। প্রাথমিক তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পেরেছে, সুপারি কিলারদের বাড়ি বিহারে। তবে, ঘটনার পর থেকে শনিবার পর্যন্ত তল্লাশি চালিয়ে অভিযুক্তদের খোঁজ পায়নি পুলিশ। এদিন রিঙ্কুদের আদালতে তোলা হলে বিচারক ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন। এদিকে, ২০২১ সালের ২ মে খুন হয়েছিলেন আকাশ যাদব। এই খুনের কেসের মামলা নিয়েছিল সিবিআই। সেই খুনের প্রধান সাক্ষী ছিলেন ভিকি যাদব। ২১ নভেম্বর গুলিতে ঝাঁঝরা করে দুষ্কৃতীরা তাঁকে খুন করেন। সেই ঘটনায় পুলিশ দুজনকে গ্রেফতার করে। ধৃতদের নাম অঙ্কিতকুমার সিংহ ওরফে রিঙ্কু এবং রহিস আলি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Purba Bardhaman: “টাকা না দিলে জয় শ্রী রাম বলতে দেবো না” নিদান বিতর্কে তৃণমূল নেতা

    Purba Bardhaman: “টাকা না দিলে জয় শ্রী রাম বলতে দেবো না” নিদান বিতর্কে তৃণমূল নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “একশ দিনের টাকা না দিলে জয় শ্রী রাম বলতে দেবো না”। কার্যত এমন নিদান দিয়ে বিতর্কে জড়ালেন পূর্ব মেদিনীপুরের (Purba Medinipur) এক তৃণমূলের এক নেতা। সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার কালনার সিঙ্গেরকোন (Purba Bardhaman) এলাকায় দলের এক কৃষক সভায় এই মন্তব্য করেন। আগামী জানুয়ারিতে অযোধ্যায় রাম মন্দিরে প্রভু রাম লালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হবে। সনাতনী হিন্দু সংস্কৃতির শ্রীরাম জন্ম ভূমির আন্দোলের বড় শ্লোগান ছিল ‘জয় শ্রী রাম’। শ্রী রাম ভারতের অখণ্ডতার প্রতীক। এমন সময়ে তৃণমূল নেতার এই মন্তব্য অত্যন্ত নিম্নরুচির বলে মনে করছেন রাজনীতির একাংশের মানুষ। প্রতিবাদ জানিয়ে এই নিদানকে ধর্মীয় আক্রমণ বলে অভিযোগ তুলেছে বিজেপি। ফলে রাম নাম বন্ধ করার ঘোষণায় রাজনীতিতে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়েছে।

    ঠিক কী বলেন তৃণমূল নেতা (Purba Bardhaman)?

    পূর্ব মেদিনীপুরের (Purba Medinipur) তৃণমূল নেতা দেবু টুডু কালনায় (Purba Bardhaman) বলেন, “১০০ দিনের টাকা না দিলে জয় শ্রী রাম বলতে দেবো না। বিজেপির কর্মীরা আমাদের পাড়ায় জয় শ্রী রাম বলছেন। এই শ্লোগান দিতে হলে মানুষের কাজের টাকা দিতে হবে। টাকা না দিলে গোটা বাংলার কোথাও উচ্চারণ করতে দেবো না। এটা আমার ভিক্ষা নয়, অধিকার।”

    বিজেপির বক্তব্য

    তৃণমূল নেতার এই উস্কানি মূলক মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা করে পূর্ব বর্ধমানের (Purba Bardhaman) জেলা বিজেপি সভাপতি সুভাষ পাল বলেন, “এটা হচ্ছে একটা গরু চোর। সেইসঙ্গে ছাগলদেরও নেতা। ধর্মীয় বিদ্বেষপূর্ণ মন্তব্য করেছেন তৃণমূল নেতা। রাজ্যের মা মাটির সরকার কেন্দ্রকে হিসাব দেয় না। টাকা চুরি আটকাতে কেন্দ্র সদর্থক ভূমিকা গ্রহণ করেছে। এই রাজ্যের রেশন, আবাস, মিড ডে মিল ইত্যাদিতে দুর্নীতির কথা ধরা পড়েছে। রাজ্যে দেড় কোটি রেশন কার্ড বাতিল হয়েছে। জ্যোতিপ্রিয় কেন জেলে রয়েছেন? এসব প্রশ্নের উত্তর কী দেবু জানেন? দেবু একটা পাগল, পাগলে কিনা বলে আর ছাগলে কি না খায়।”

    ১০০ দিনের টাকা নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ

    ১০০ দিনের কাজের টাকা নিয়ে রাজ্যের শাসক তৃণমূল বনাম বিজেপির মধ্যে ব্যাপক তর্জা চলছে। সম্প্রতি কেন্দ্র সরকারের বিরুদ্ধে দিল্লিতে ধরনা করতে দেখা যায় তৃণমূলের সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে। পাশাপাশি তৃণমূল শাসকের কাছে, রাজ্য বিজেপির পক্ষ থেকে কেন্দ্রের পাঠানো অনুদানের খরচের হিসাব চাওয়া হয়। কেন্দ্রীয় গ্রাম উন্নয়ন মন্ত্রকের কাছে এই নিয়ে অভিযোগও করা হয়। সেই সঙ্গে ১০০ দিনের কাজে ব্যাপক দুর্নীতির কথা বলে সিবিআই তদন্তের দাবি করেছে বিজেপি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘মিড ডে মিলের টাকাও মেরে খায়!’ তৃণমূলকে তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘মিড ডে মিলের টাকাও মেরে খায়!’ তৃণমূলকে তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী পোষণ যোজনা এমন একটা প্রকল্প, যেখানে দুস্থ ছাত্র ছাত্রীদের পুষ্টিকর খাদ্য দেওয়ার জন্য এই প্রকল্প চালায় কেন্দ্রীয় সরকার। সেই টাকাও মেরে খেয়েছে তৃণমূলের নেতারা। এখন তো মনে হচ্ছে সামান্য একটা কাজ করতে গেলেও সিবিআই তদন্ত করতে হবে। রাজ্যে মিড ডে মিলের টাকাও মেরে খায় তৃণমূল। এই রকম চোর পৃথিবীতে আর নেই। দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাটে একটি কর্মসূচিতে যোগ দিয়ে একথা বলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)।

    বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)

    উত্তর ২৪ পরগনার এক জেলা তৃণমূলের নেত্রী বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের ভোটার কার্ড তৈরির নিদান দিয়েছিলেন। সেই প্রসঙ্গে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, তৃণমূলের নেতা-নেত্রীরা দেশের স্বার্থ দেখে না। এরা ভোটের স্বার্থ দেখে, যে কারণে তাঁরা এই ধরনের মতামত প্রকাশ করেন। বাংলাদেশ থেকে আগত রোহিঙ্গা বা বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের এরা নাগরিকত্ব পাইয়ে দিচ্ছে। বিজেপির স্পষ্ট বক্তব্য, যারা শরণার্থী তাঁরা সিএএ-র মাধ্যমে নাগরিকত্ব পাবেন। কিন্তু, যারা অনুপ্রবেশকারী তাদের ভারতে ঠাঁই হবে না। নিজেদের ভোটব্যাংক তৈরি করতে এই ধরনের বক্তব্য দিয়েছেন তৃণমূল নেত্রী।

    বিশেষ শারীরিকভাবে সক্ষমদের প্রয়োজনীয় সামগ্রী বিলি করলেন সুকান্ত

    শনিবার বালুরঘাট ব্লকের পোল্লাপাড়া জুনিয়র হাই স্কুলের সাংসদ তহবিলের টাকা তৈরি করা শৌচালয়ের শুভ উদ্বোধন করেন বালুঘাটের সাংসদ তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এদিন ফিতে কেটে শৌচালয়ের শুভ উদ্বোধন করলেন সাংসদ। প্রায় পাঁচ লক্ষ টাকা ব্যয়ে এই শৌচালয় নির্মিত হয়েছে। মোট তিনটি শৌচালয়ের মধ্যে একটি শিক্ষক শিক্ষিকা ও বাকি দুটি স্কুল পড়ুয়াদের জন্য। বিজেপি সাংসদ সুকান্ত মজুমদার বলেন, ভারত সরকারের ডিপার্টমেন্ট অফ এম্পাওয়ারমেন্ট পার্সন উইথ ডিজেবিলিটি প্রকল্পে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় মোট ১ হাজার ৬৮ জন দিব্যাঙ্গ মানুষকে তাদের প্রয়োজনীয় সামগ্রী দেওয়া হবে। হস্তচালিত ত্রিচক্রযান, মোটর চালিত ত্রিচক্র যান, হুইলচেয়ার, শ্রবণ যন্ত্র সহ শারীরিক চলাফেরার অন্যান্য যন্ত্রপাতি সহ মোট সামগ্রী রয়েছে ২০১৬ টি। এজন্য ব্যয় হয়েছে ৯৫ লক্ষ ৪১ হাজার টাকা। ভারত সরকারের নিদিষ্ট এজেন্সির মাধ্যমে একাধিক শিবির চালিয়ে চিহ্নিত করা হয়েছিল এই দিব্যাঙ্গজনদের। বালুরঘাট থেকে সামগ্রী প্রদান শুরু হল। এরপর গঙ্গারামপুর এবং বুনিয়াদপুরে এমন শিবির করে বিশেষভাবে শারীরিক সক্ষমদের প্রয়োজনীয় সামগ্রী বিলি করা হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • North 24 Parganas: বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের ভোটার কার্ড তৈরির নিদান তৃণমূলের জেলা নেত্রীর, বিতর্ক

    North 24 Parganas: বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের ভোটার কার্ড তৈরির নিদান তৃণমূলের জেলা নেত্রীর, বিতর্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের ভোটার তালিকায় নাম তুলে লোকসভা নির্বাচনে জেতার ছক কষছে তৃণমূল। এই ধরনের অভিযোগ সাধারণত বিরোধীরা করে থাকে। কিন্তু, লোকসভা ভোটের আগে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের শাসক দল যে গুরুত্ব দিচ্ছে তা উত্তর ২৪ পরগনায় (North 24 Parganas) তৃণমূলের এক নেত্রীর মন্তব্যে তা প্রকাশ্যে এসেছে। তৃণমূল নেত্রীর ওই বক্তব্য যথেষ্ট বিতর্ক তৈরি হয়েছে। বিরোধীদের অভিযোগ, তৃণমূল এভাবে জালিয়াতি করে ভোটে জিততে চাইছে।

    ঠিক কী বলেছেন তৃণমূল নেত্রী? (North 24 Parganas)

    শুক্রবার উত্তর ২৪ পরগনার (North 24 Parganas) বারাসতের তৃণমূল সাংসদ কাকলি ঘোষদস্তিদারের জন্মদিন পালন অনুষ্ঠানে যোগ দেন হাবড়া পঞ্চায়েত সমিতির প্রাক্তন সভানেত্রী তথা বারাসত সাংগঠনিক জেলার চেয়ারপার্সন তৃণমূল নেত্রী রত্না বিশ্বাস, তৃণমূল নেতা তথা পঞ্চায়েত সমিতির প্রাক্তন সভাপতি জাকির হোসেন। অনুষ্ঠানে তৃণমূল নেত্রী রত্না বিশ্বাস বলেন, আর বাকি তিন মাস। তিন মাস বাদেই আমাদের লড়াই লড়তে হবে। এখন ভোটার তালিকায় নাম তোলার কাজ চলছে। জাকিরদার নির্বাচনী এলাকায় অনেক বাংলাদেশি লোক বসবাস করেন। জাকিরদা, অভিজিৎদা (স্থানীয় তৃণমূল নেতা) লিঙ্কটা ভালো জানেন। যদি লিঙ্কের কোনও সমস্যা হয়, বাংলাদেশ থেকে যাঁরা এসেছেন ভোটার লিস্টে নাম তোলার ক্ষেত্রে যদি সমস্যায় পড়েন, জাকিরদাকে কাছে গেলে তিনি সব ঠিক করে দেবেন। এই কাজটা অতি দ্রুত করবেন। আমরা চাই না, একটা ভোটও বাদ যাক। স্বাভাবিকভাবেই এই বক্তব্যে অস্বস্তিতে পড়েছেন জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব।

    দলীয় নেত্রীর পাশে দাঁড়িয়েছেন স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব

    এ প্রসঙ্গে স্থানীয় তৃণমূল নেতা জাকির হোসেন বলেন, তিনি সেভাবে কিছু বলতে চাননি, রত্নাদি যেটা বলতে চেয়েছেন, সেটা হল ভোটার তালিকা ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করে দেওয়ার কথা। সেটা আমরা বরাবর করি। ওঁর বলার ক্ষেত্রে কিছুটা ভুল হয়েছে। আমরা শুধু ফর্মটা পূরণ করে দিই। বাংলাদেশি কথাটা উচ্চারণ না করলেই ভালো হত। গ্রাম্য কথ্যভাষায়, বাংলাদেশি বলতে যেটা উনি বোঝাতে চেয়েছেন, তা হল সাতচল্লিশ সালের আগে যাঁরা এখানে ছিলেন তাঁরা ভারতীয়, আর তাঁদের পরে যাঁরা এসেছেন তাঁরা বাংলাদেশি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Durgapur: “দলের নেতাদের শালা-ভাইপোরাই কেবল চাকরি পাচ্ছেন” বিস্ফোরক তৃণমূল বিধায়ক

    Durgapur: “দলের নেতাদের শালা-ভাইপোরাই কেবল চাকরি পাচ্ছেন” বিস্ফোরক তৃণমূল বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসংগঠিত শ্রমিক নিয়োগের বিষয়ে কেবলমাত্র শাসক দল তৃণমূল নেতার ‘শালা-ভাইপোদের’ চাকরি দেওয়া হচ্ছে। বিরোধীরা অবশ্য তৃণমূলের বিরুদ্ধে এইরকম স্বজনপোষণের অভিযোগ আগেও তুলেছিল। এবার দুর্গাপুরের (Durgapur) পাণ্ডবেশ্বরের বিধায়ক নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর গলায় শাসক দলের বিরুদ্ধে এই বিস্ফোরক অভিযোগের কথা শোনা গেল। 

    কী বলেলন তৃণমূল বিধায়ক (Durgapur)?

    দুর্গাপুরের (Durgapur) সরকারি-বেসরকারি কারখানাগুলিতে শ্রমিক নেওয়া নিয়ে বিরোধীদল হিসাবে বিজেপি আগেও অভিযোগ তুলেছিল। এবার একই অভিযোগের কথা শোনা গেল তৃণমূল বিধায়কের মুখে। তিনি এদিন দুর্গাপুরের এক সভায় বলেন, “দলের পুরনো কর্মীদের নিয়োগের ক্ষেত্রে কোনও সুযোগ নেই। দুর্গাপুরের কোনও মানুষ সুযোগ পাচ্ছেন না কাজে। জিজ্ঞেস করলেই শুনতে পাচ্ছি তৃণমূলের নেতাদের অমুকের শালা এবং অমুকের ভাইপো, ভায়রাভাইয়েরাই চাকরি পাচ্ছেন। স্থানীয় কোনও ভূমিপুত্ররা কাজের সুযোগ পাচ্ছেন না। অথচ কথা ছিল ডিএসপি-তে যাঁরা চাকরি পাবেন তাঁরা দুর্গাপুরের লোক হবেন।” উল্লেখ্য তাঁর এই বক্তব্য ইতিমধ্যেই সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে। শ্রমিক নিয়োগে শাসক দলের স্বজনপোষণের কথা বলে তিনি যে দলকে অস্বস্তিতে ফেলেছেন সে কথা বলার আর অপেক্ষা রাখে না। এতদিন শাসক দলের দুর্নীতির বিরুদ্ধে বিরোধীরা অভিযোগ করলেও এবার তা শোনা গেল তৃণমূল বিধায়কের মুখেই।

    বিজেপির প্রতিক্রিয়া

    এই ডিএসপিতে (Durgapur) শ্রমিক নিয়োগে তৃণমূলের বিরুদ্ধে তোপ দেগে বিজেপি বিধায়ক লক্ষণ ঘোড়ুই বলেন, “শ্রমিক নিয়োগের ক্ষেত্রে তৃণমূলের দুর্নীতির কথা শুধু মুখে প্রকাশ করলেই হবে না প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাও নিতে হবে। নিয়োগের অস্বচ্ছতা নিয়ে আরও পরিষ্কার করে তৃণমূল নেতাদের নামের উল্লেখ করতে হবে।”

    উল্লেখ্য রাজ্যে এসএসসি দুর্নীতিতে তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে স্বজনপোষণের অভিযোগে ব্যাপক তোলপাড় হয়েছিল। হাইকোর্টের নির্দেশে, রাজ্যের শিক্ষাপ্রতিমন্ত্রী পরেশ অধিকারীর মেয়ে, কয়লাকাণ্ডে গ্রেফতার অনুব্রত মণ্ডলের মেয়ে, এমনকী মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এক ভাইয়ের মেয়ের চাকরি বাতিলের ঘটনা নিয়ে তীব্র উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share