Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • BJP: রবীন্দ্র ঘোষকে সংবর্ধনা বিজেপির, “এক পাও পিছু হঠব না”, বললেন চিন্ময়কৃষ্ণের আইনজীবী

    BJP: রবীন্দ্র ঘোষকে সংবর্ধনা বিজেপির, “এক পাও পিছু হঠব না”, বললেন চিন্ময়কৃষ্ণের আইনজীবী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে ধৃত হিন্দু সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের (Chinmoy Das) আইনজীবী রবীন্দ্র ঘোষকে সংবর্ধনা দিল বঙ্গ বিজেপি (BJP)। রবীন্দ্র ঘোষের নিরাপত্তার দাবিও জানিয়েছেন বিজেপি নেতারা। রবীন্দ্র জানান, তিনি বাংলাদেশে ফিরে গিয়ে ফের চিন্ময়কৃষ্ণের হয়ে সওয়াল করতে আদালতে যাবেন। চিকিৎসার প্রয়োজনে বারাকপুরে এসেছেন রবীন্দ্র। সেখান থেকেই অশীতিপর আইনজীবীর ঘোষণা, বাংলাদেশে তাঁর প্রাণ সংশয় থাকলেও শেষ পর্যন্ত লড়ে যাবেন। এক পাও পিছু হঠবেন না।

    রবীন্দ্রকে সংবর্ধনা বিজেপির (BJP)

    মঙ্গলবার সেখানে তাঁকে সংবর্ধনা জানান বিজেপি নেতারা। এঁদের মধ্যে ছিলেন অর্জুন সিং, কৌস্তুভ বাগচিরা। ছিলেন কার্তিক মহারাজও। বাংলাদেশের ওই আইনজীবীকে সংবর্ধনা জানিয়েছেন বারাকপুর আদালতের আইনজীবীরাও। রবীন্দ্র বলেন, “চিকিৎসার জন্য পশ্চিমবঙ্গে এসেছি। কিন্তু বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যম বলছে, ষড়যন্ত্র করতে এই দেশে এসেছি! এটা ঠিক নয়। আমি রাজনীতি করি না। আমি একজন মানবাধিকার কর্মীও।”

    কী বললেন রবীন্দ্র

    তিনি বলেন, “চিন্ময়কৃষ্ণকে ২ জানুয়ারি আদালতে তোলা হলে ওঁর হয়ে সওয়াল করতে অবশ্যই যাব। আমার মৃত্যু হলে, বাংলাদেশেই হবে। মানবাধিকার, দেশের সংখ্যালঘুদের রক্ষা করতে লড়ব।” বাংলাদেশের ওই আইনজীবী যতদিন বারাকপুরে থাকবেন, ততদিন রাজ্য সরকার যাতে তাঁকে নিরাপত্তা দেয়, সেই আর্জিও জানান বিজেপি নেতা অর্জুন সিং। রাজ্য সরকার তা না দিলে কেন্দ্র ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের দ্বারস্থ হবেন বলেও জানান তিনি (BJP)।

    বারাকপুরে ছেলের বাড়ি রবীন্দ্রর। সেখানে বসেই অশীতিপর আইনজীবী বলেন, “আমি জানি, আমাদের প্রাণ সংশয় রয়েছে। কিন্তু আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। শেষ পর্যন্ত লড়ে যাব। এক পাও পিছু হঠব না।” তিনি বলেন, “আমার প্রথম চিন্তা, চিন্ময়কৃষ্ণ দাসকে মুক্ত করতে হবে। চট্টগ্রাম আদালতে মুক্তি না পেলে হাইকোর্টে যাব। সেখানে না হলে বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টে যাব।”

    আরও পড়ুন: “আমরা ইজরায়েলে ছেলে পাঠাচ্ছি আর কংগ্রেস ব্যাগ নিয়ে ঘুরছে”, তোপ যোগীর

    চিন্ময়কৃষ্ণের শারীরিক অবস্থা প্রসঙ্গে রবীন্দ্র বলেন, “আমি চট্টগ্রামের জেলে গিয়ে দেখা করেছিলাম। তিনি মানসিকভাবে কিছুটা বিধ্বস্ত হলেও, শারীরিকভাবে সুস্থ রয়েছেন। জেলে রান্না করে খেতে হয়। কষ্ট করে থাকতে হয়।” প্রবীণ এই আইনজীবী বলেন, “চিন্ময়কৃষ্ণের সঙ্গে জেলে আরও দুই সন্ন্যাসী রয়েছেন। তাঁদের দুটি মশারি দেওয়া হয়েছিল। সেগুলোও চুরি হয়ে গিয়েছে।” রবীন্দ্রকে সংবর্ধনা দেওয়ার পর অর্জুন বলেন, “বাংলাদেশে হিন্দু-সহ সংখ্যালঘুরা আক্রান্ত হচ্ছেন। তাঁদের বাঁচাতে হবে। তার জন্য যা করা দরকার, ভারতকে তা করতে হবে।” তিনি বলেন, “পাকিস্তানকে ঠান্ডা করে দিয়েছেন মোদিজি। তাই সবাই (Chinmoy Das) তাঁর দিকে তাকিয়ে রয়েছেন (BJP)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Yogi Adityanath: “আমরা ইজরায়েলে ছেলে পাঠাচ্ছি আর কংগ্রেস ব্যাগ নিয়ে ঘুরছে”, তোপ যোগীর

    Yogi Adityanath: “আমরা ইজরায়েলে ছেলে পাঠাচ্ছি আর কংগ্রেস ব্যাগ নিয়ে ঘুরছে”, তোপ যোগীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমরা ইজরায়েলে ছেলে পাঠাচ্ছি আর কংগ্রেস ব্যাগ নিয়ে ঘুরছে।” ঠিক এই ভাষায়ই কংগ্রেস নেত্রী তথা ওয়েনাড়ের সাংসদ প্রিয়ঙ্কা গান্ধীকে (Priyanka Gandhi) ধুয়ে দিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। দিন কয়েক আগেই প্যালেস্তাইনের গাজায় গণহত্যা নিয়ে ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করেছিলেন প্রিয়ঙ্কা। সেই সময় তাঁকে নিশানা করেছিল বিজেপিও। সোমবার কাঁধে প্যালেস্তাইন লেখা ব্যাগ ঝুলিয়ে সংসদে যান প্রিয়ঙ্কা। তারই প্রেক্ষিতে সোনিয়া-তনয়াকে ধুয়ে দিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী।

    কী বললেন যোগী?

    এদিন বিধানসভায় দাঁড়িয়ে আদিত্যনাথ বলেন, “আমরা সাড়ে পাঁচ হাজারের ওপর যুবককে ইজরায়েলে পাঠিয়েছি। অথচ একজন কংগ্রেস নেত্রী প্যালেস্তাইন লেখা ব্যাগ নিয়ে পার্লামেন্টে ঘুরছেন। উত্তরপ্রদেশ থেকে ছেলেরা গিয়ে সেখানে নির্মাণকর্মী হিসেবে কাজ করছেন। তাঁরা মাসে অন্তত দেড় লাখ টাকা বেতন পান। শুধু তাই নয়, বিনামূল্যে তাঁদের থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। ইজরায়েল সরকার তাঁদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করেছে।” এর আগে এই ব্যাগ নিয়ে প্রিয়ঙ্কাকে বিঁধেছিলেন সাংসদ বিজেপির গুলাম আলি খাতনা। তিনি বলেছিলেন, “খবরে আসার জন্য অনেকে এমন কাজ করেন। সাধারণ মানুষ প্রত্যাখ্যান করলে মানুষ এরকমই পথ অনুসরণ করে থাকেন।”

    আরও পড়ুন: বিতর্কিত হিজাব আইন প্রয়োগ এখনই নয়, জানাল ইরান সরকার

    ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধ

    ইজরায়েলে বিভিন্ন নির্মাণ সংস্থায় কাজ করতেন প্যালেস্তাইনের কয়েক হাজার নির্মাণ শ্রমিক। ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধ শুরুর পর বদলে গিয়েছে পুরো পরিস্থিতি (Yogi Adityanath)। গাজায় হামাসের সঙ্গে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর তাদের মধ্যে অধিকাংশকেই কাজ থেকে ছাঁটাই করে ফেলেছে ইজরায়েল। সেই ‘শূন্যস্থান’ই পূরণ করছে ভারত। গত বছরের নভেম্বরে এক লাখ ভারতীয় শ্রমিক নিয়োগের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছিল ইজরায়েল। এ বছরের এপ্রিল ও মে মাসে ইহুদি দেশটিতে কাজ করতে গিয়েছেন ছ’ হাজারের ওপর ভারতীয়। এখনও বহু যুবক কাজ করতে এদেশ থেকে ইজরায়েলে যাচ্ছেন। এঁদের একটা বড় অংশই উত্তরপ্রদেশের। এদিন প্রিয়ঙ্কাকে নিশানা করতে গিয়ে সেই প্রসঙ্গই টেনে আনলেন (Priyanka Gandhi) যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • One Nation One Election: ভোটাভুটির পর লোকসভায় পেশ হল ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ বিল, কী বললেন অমিত শাহ?

    One Nation One Election: ভোটাভুটির পর লোকসভায় পেশ হল ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ বিল, কী বললেন অমিত শাহ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সলতে পাকানোর কাজ চলছিল দীর্ঘ দিন ধরেই। শেষমেশ মঙ্গলবার সংসদে পেশ হল ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ (One Nation One Election) সংক্রান্ত সংবিধান সংশোধনী বিল। বিলটি পেশ করেন কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী অর্জুন রাম মেঘওয়াল। তাঁর প্রস্তাব, বিলগুলি যৌথ সংসদীয় কমিটিতে পাঠানো উচিত (Lok Sabha)। এদিন যে বিল দুটি পেশ করা হয়েছে, সেগুলি হল সংবিধান (১১৯ সংশোধনী) বিল, ২০২৪ এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল আইন সংশোধন বিল, ২০২৪। লোকসভায় বিল দুটি পেশ হতেই সরব হন কংগ্রেস, তৃণমূল এবং সমাজবাদী পার্টির সাংসদরা। বিলের বিরোধিতা করে শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরে শিবিরও।

    বিলের পক্ষে ব্যাপক সমর্থন (One Nation One Election)

    তৃণমূলের তরফে দাবি করা হয়, প্রস্তাবিত বিলটি আঘাত করেছে সংবিধানের মৌলিক কাঠামোকে। কংগ্রেসের দাবি, বিলটি গণতন্ত্রের পরিপন্থী। বিলটি নিয়ে ভোটাভুটি হয়। দেখা যায়, বিলের পক্ষে ভোট দিয়েছেন ২৬৯ জন সাংসদ। বিরোধীরা পেয়েছেন ১৯৮টি ভোট। ব্যাপক হইচইয়ের জেরে এদিন বিকেল ৩টে পর্যন্ত ঘণ্টাখানেকের জন্য মুলতুবি রাখা হয় সভার কার্যক্রম। প্রসঙ্গত, এই প্রথম নতুন সংসদ ভবনের লোকসভায় ব্যবহার হল ইলেকট্রনিক ভোটিং ব্যবস্থা।

    কী বললেন শাহ

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ লোকসভায় জানান, সরকার ‘ওয়ান নেশন ওয়ান ইলেকশন’ বিলগুলোকে আলোচনার জন্য যৌথ সংসদীয় কমিটিতে পাঠাতে প্রস্তুত। তিনি বলেন, “এটি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজেই প্রস্তাব করেছিলেন।” শাহ বলেন, “যখন এক দেশ এক নির্বাচন বিল মন্ত্রিসভায় উঠেছিল, প্রধানমন্ত্রী মোদি স্বয়ং বলেছিলেন, এটি (One Nation One Election) সংসদের যৌথ কমিটিতে পাঠানো উচিত। এই বিষয়ে প্রতিটি স্তরে বিশদ আলোচনা হওয়া উচিত।” বিলের স্বপক্ষে ছিল ৩২টি রাজনৈতিক দল। বিরোধিতা করেছে ১৫টি দল। জগন মোহন রেড্ডির ওয়াইএসআরসিপি-ও ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ বিলকে সমর্থন করেছেন।

    আরও পড়ুন: ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগান দেওয়া কীভাবে অপরাধ হতে পারে? প্রশ্ন তুলল সুপ্রিম কোর্ট

    প্রশ্ন হল, বিলটি আইনে পরিণত হলে কবে এক সঙ্গে হবে লোকসভা ও বিধানসভার নির্বাচন? জানা গিয়েছে, যদি কোনও পরিবর্তন বা সংশোধনী ছাড়াই বিলগুলি সংসদে পাশ হয়ে যায়, তাহলে ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ কার্যকর করা যেতে পারে (Lok Sabha) ২০৩৪ সাল থেকেই (One Nation One Election)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Varanasi: চার দশক বন্ধ থাকার পর ফের খুলছে ২৫০ বছরের পুরনো বারাণসীর এই শিব মন্দিরের দ্বার

    Varanasi: চার দশক বন্ধ থাকার পর ফের খুলছে ২৫০ বছরের পুরনো বারাণসীর এই শিব মন্দিরের দ্বার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশে বারাণসী (Varanasi) শহরে দীর্ঘ চার দশক ধরে বন্ধ ছিল ২৫০ বছরের পুরনো এক শিব মন্দির। এবার এই মন্দিরকে পুনরায় খোলার নেতৃত্ব দিচ্ছে হিন্দু সংগঠন (Hindu organizations)। এই কাজের কর্ণধার রাজ্যের সনাতন রক্ষা দলের সভাপতি অজয় শর্মা। তিনি বলেন, “মন্দিরকে পুনরায় খোলা নিয়ে কোনও বিরোধিতা থাকা উচিত নয়।”

    সনাতনীদের ধর্মীয় স্থানকে উদ্ধারে উদ্যোগ (Varanasi)

    প্রায় চার দশক ধরে বারাণসীর (Varanasi) একটি শিব মন্দির বন্ধ হয়ে পড়ে ছিল। মদনপুরা এলাকায় এই মন্দিরের অবস্থান। সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর মন্দিরের দরজা খোলার জন্য বেশকিছু মানুষ জড়ো হন। তাঁদের একটিই দাবি ছিল। তা হল, সনাতনীদের ধর্মীয় স্থানকে উদ্ধার করতে হবে। সেখানে পুজো-অর্চনা শুরু করতে হবে। অবশ্য এই কাজের সম্পূর্ণ নেতৃত্বে ছিলেন অজয় শর্মা (Hindu organizations)। উল্লেখ্য সম্ভলের এক মুসলমান পাড়ার ভিতরে মাটির নিচ থেকে মন্দিরের অবশেষ এবং মূর্তি উদ্ধারের ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চাল্য তৈরি হয়েছিল। জানা গিয়েছে, বেশ কিছু বছর এলাকা দখল করে, হিন্দু বসতি উচ্ছেদ করে মুসলিম বসতি গড়া হয়েছিল। তাতেই ওই মন্দিরের অস্তিত্ব ঢাকা পড়ে গিয়েছিল। এবার, জবর দখল উচ্ছেদ অভিযান চালানোর সময় বেরিয়ে পড়ে মন্দিরের অস্তিত্ব।

    মুসলমানরা ধীরে ধীরে হিন্দু মালিকানাধীন জায়গা দখল করেছে

    বারাণসী (Varanasi) সনাতন রক্ষার (Hindu organizations) সভাপতি অজয় শর্মা বলেন, “মন্দিরটি বর্তমানে মুসলমান সম্প্রদায়ের এলাকায় অবস্থিত। বছরের পর বছর ধরে জবর দখল করে রাখা হয়েছিল। মন্দির প্রাঙ্গণের নানা জায়গা অবহেলিত হয়ে রয়েছে। এখানে সেখানে প্রচুর ময়লা জমে রয়েছে। ধ্বংসাবশেষের স্তূপ জমে রয়েছে। উল্লেখ্য এই এলাকাও একটা সময়ে হিন্দুদের বসতি ছিল। কিন্তু মুসলমানরা ধীরে ধীরে হিন্দু মালিকানাধীন জায়গা দখল করার পর থেকেই মন্দির পরিত্যক্ত হয়। পুনরায় মন্দির খোলাই এখন আমাদের উদ্দেশ্য।”

    স্থানীয় থানার বক্তব্য

    দশশ্বমেধ থানার (Varanasi) ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা প্রমোদ কুমার বলেন, “মন্দির পুনরায় চালু করতে মানুষের কোনও আপত্তি নেই। বেশ কিছু জনতা মন্দিরকে খুলতে বলেছেন। তবে কাছেই একটা মুসলিম এলাকা রয়েছে। হিন্দুরা যখন থেকে এখানে আসা বন্ধ করে দিয়েছে, তখন থেকে সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে গিয়েছে। ফলে কোনও বিরোধ নেই। মন্দির নিয়ে কোনও ব্যক্তির মতভেদ নেই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ajit Doval: আরও গলল ভারত-চিন সম্পর্কের বরফ, এবার বেজিং যাচ্ছেন ডোভাল, বুধে বিশেষ বৈঠক

    Ajit Doval: আরও গলল ভারত-চিন সম্পর্কের বরফ, এবার বেজিং যাচ্ছেন ডোভাল, বুধে বিশেষ বৈঠক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমেই গলছে ভারত-চিন সম্পর্কের বরফ! এবার বেজিং যাচ্ছেন ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল (Ajit Doval)। ১৮ ডিসেম্বর, বুধবার বেজিংয়ে দুই দেশের বিশেষ প্রতিনিধি পর্যায়ের বৈঠকে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন তিনি (NSA)। চিনের তরফে প্রতিনিধিত্ব করবেন সে দেশের বিদেশমন্ত্রী তথা নিরাপত্তা উপদেষ্টা ওয়াং ই।

    চিন সফরে ডোভাল (Ajit Doval)

    সীমান্ত থেকে সেনা সরানো নিয়ে পক্ষকাল আগে দিল্লিতে হয়ে গিয়েছে ভারত-চিন অফিসার পর্যায়ের বৈঠক। সেই আলোচনার চাকা আরও গড়িয়ে নিয়ে যেতে চিন সফরে যাচ্ছেন ডোভাল। ২১ অক্টোবর পূর্ব লাদাখের ডেমচক ও ডেপসাং থেকে সেনা প্রত্যাহার করে ভারত ও চিন উভয় দেশই। সেই সিদ্ধান্তের পিছনে কাজ করছিল ডোভাল ও ওয়াং ই-র রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গের বৈঠক। সেই বৈঠকেই ঠিক হয়েছিল লাগাতার আলোচনা চলবে দুই দেশের মধ্যে।

    আলোচনার মঞ্চ

    চিনের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র লিন জিয়ান বলেন, “চিন-ভারত সীমান্ত বিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধিদের ২৩তম বৈঠক, যা উভয় দেশের সম্মতিতে নির্ধারিত হয়েছে, ১৮ ডিসেম্বর বেজিংয়ে অনুষ্ঠিত হবে।” সীমান্ত সমস্যা মিটিয়ে ফেলার জন্য বিশেষ প্রতিনিধিদের আলোচনার মঞ্চটা তৈরি হয়েছিল ২০০৩ সালে। তার পর থেকে এ পর্যন্ত বৈঠক হয়েছে ২২ দফা। শেষবার বৈঠক হয়েছিল ২০১৯ সালে। ২০২০ সালের এপ্রিল-মে মাস থেকে পূর্ব লাদাখ সীমান্তে শুরু হওয়া সামরিক সংঘাত মেটাতে একাধিকবার বৈঠক করেছিলেন বিশেষ প্রতিনিধিরা (Ajit Doval)।

    আরও পড়ুন: ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগান দেওয়া কীভাবে অপরাধ হতে পারে? প্রশ্ন তুলল সুপ্রিম কোর্ট

    ২৩ অক্টোবর কাজানে ব্রিকস সম্মেলনের মধ্যেই সেই মঞ্চ নতুন করে সক্রিয় করে তুলতে একমত হন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। দুই দেশের মধ্যে সীমান্ত সমস্যা মেটাতে এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও মজবুত করতে সেই মঞ্চ সক্রিয় করে তুলতে একমত হন মোদি ও জিনপিং। সেই রেশ ধরেই চিনে যাচ্ছেন ডোভাল।

    লাদাখের একাংশে সাময়িক সেনা প্রত্যাহারের পর দুই দেশের আলোচনায় এখন গুরুত্ব পেতে চলেছে সীমান্ত সংঘাত কমিয়ে আনা। সেই উদ্দেশ্য সফল হলে চূড়ান্ত লক্ষ্য হল আগামী কয়েক বছরের মধ্যে (NSA) সেনা প্রত্যাহারের পরিবেশ তৈরি করা (Ajit Doval)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • 5 Rupees Coin: চলছে দেদার চোরাচালান, তৈরি হচ্ছে ব্লেড! মোটা ৫ টাকার কয়েন কি বাতিল করবে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক?

    5 Rupees Coin: চলছে দেদার চোরাচালান, তৈরি হচ্ছে ব্লেড! মোটা ৫ টাকার কয়েন কি বাতিল করবে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরের আগে বড় সিদ্ধান্ত নিচ্ছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (RBI)। সংবাদ মাধ্যমের খবর অনুযায়ী, পুরনো ধাঁচের মোটা ৫ টাকার কয়েন (5 rupees coin) নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক। এর আগে ২০১৬ সালে পুরনো ৫০০ টাকা আর ১০০০ টাকার নোট বাতিল হয়ে যায়। গত বছর রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া ২০০০ টাকার নোটও তুলে নিয়েছে। এবার কি মোটা আকারের ৫ টাকার কয়েনের পালা? সূত্র মারফত এই খবর প্রকাশ্যে আসতেই দেশ জুড়ে পড়ে গিয়েছে শোরগোল। যদিও সরকারি স্তরে এই নিয়ে এখনও কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি। তবে, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া পুরানো ৫ টাকার কয়েন (5 rupees coin) ছাপানো বন্ধ করে দিয়েছে। আসুন জেনে নেওয়া যাক এর পিছনের আসল কারণ…

    কেন আরবিআই পদক্ষেপ নিচ্ছে? (RBI)

    বর্তমানে বাজারে একাধিক ধরনের পাঁচ টাকার মুদ্রা চালু রয়েছে। এর মধ্যে একটি মোটা ধাতুতে নির্মিত। কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক সূত্রে খবর, মোটা ধাতুর তৈরি পাঁচ টাকার মুদ্রার প্রচলন দিন দিন কমছে। আর তাই পুরু ধাতুর পাঁচ টাকার মুদ্রা (5 rupees coin) নতুন করে আর বিলি করছে না রিজ়ার্ভ ব্যাঙ্ক (RBI) । আমজনতা অধিকাংশ ক্ষেত্রে ব্যবহার করছে পাঁচ টাকার অন্য মুদ্রাগুলি। আরবিআইয়ের পদস্থ কর্তাদের দাবি, মোটা ধাতুর পাঁচ টাকার মুদ্রাটির ব্যাপক চোরাচালান শুরু হয়েছে। এটি গলিয়ে তৈরি হচ্ছে ব্লেড, যার দাম পাঁচ টাকার বেশি। এতে অর্থনীতির ক্ষতি হচ্ছে। ফলে মোটা ধাতুর মুদ্রাটি চিরতরে বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়ার ব্যাপারে চিন্তাভাবনা চলছে। এ ব্যাপারে সংবাদমাধ্যমের কাছে মুখ খুলেছেন নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক আরবিআইয়ের এক শীর্ষ কর্তা। তাঁর কথায়, “মোটা ধাতুর পাঁচ টাকার (5 rupees coin) একটি মুদ্রা গলিয়ে অন্তত পাঁচ থেকে ছ’টি ব্লেড তৈরি করা সম্ভব। সেগুলির প্রতিটির দাম দু’টাকা করে হলে, নির্মাণকারী ১০ বা ১২ টাকা উপার্জন করতে পারবেন। আর এ ভাবেই মুদ্রায় ব্যবহৃত ধাতুটির অন্তর্নিহিত মূল্য তার আর্থিক মূল্যকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে। সুস্থ অর্থনীতির নিরিখে এটি কখনওই হওয়া উচিত নয়।”

    আরও পড়ুন: মাওবাদী নির্মূল কবে? সময়সীমা বেঁধে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ

    বাংলাদেশে যথেচ্ছ পরিমাণে চোরাচালান!

    এ ছাড়া পাঁচ টাকার পুরনো মুদ্রা (RBI) বন্ধ করার নেপথ্যে আরও একটি কারণ রয়েছে। সেটি হল, মোটা ধাতুর পাঁচ টাকার মুদ্রাগুলির (5 rupees coin) বাংলাদেশে যথেচ্ছ পরিমাণে চোরাচালান হচ্ছে। এতে ঘরোয়া বাজারে দেখা দিচ্ছে মুদ্রা সঙ্কট। এটি প্রতিহত করতে মোটা ধাতুর পাঁচ টাকার মুদ্রাগুলি বাতিল করা হতে পারে। যদিও পিতল এবং অন্যান্য সংকর ধাতুর তৈরি পাঁচ টাকার কয়েন এখনই বাতিল করার পরিকল্পনা নেই আরবিআইয়ের। পাতলা মুদ্রা দিয়ে ব্লেড তৈরি করা যায় না বলে সেগুলির চোরাচালানের প্রবণতা যথেষ্ট কম।

    কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের মুদ্রানীতি কমিটি এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে। কেন্দ্রের নির্দেশ অবশ্য মানতে হয় এই কমিটিকে। মোটা ধাতুর পাঁচ টাকার কয়েন পুরোপুরি বন্ধ করতে হলে সরকারের অনুমতি নিতে হবে আরবিআইকে। আগামী বছরের (পড়ুন ২০২৫) ফেব্রুয়ারিতে ফের বসবে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের মুদ্রানীতি কমিটির বৈঠক। সেখানে মোটা ধাতুর পাঁচ টাকার মুদ্রা (5 rupees coin) নিয়ে চূড়ান্ত কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় কি না, সেটাই এখন দেখার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mahakumbh 2025: ১২ বছর ধরে ১.২৫ লক্ষ রুদ্রাক্ষ ধারণ করে তপস্যা! সনাতন ধর্মের স্বার্থে সাধনা গীতানন্দ গিরির

    Mahakumbh 2025: ১২ বছর ধরে ১.২৫ লক্ষ রুদ্রাক্ষ ধারণ করে তপস্যা! সনাতন ধর্মের স্বার্থে সাধনা গীতানন্দ গিরির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৫ সালে পূর্ণ যোগের মহাকুম্ভ (Mahakumbh 2025) মেলায় স্বামী গীতানন্দ গিরি নিজে রুদ্রাক্ষ ধারণ করার ১২ বছর যাত্রা পূর্ণ করবেন। এই আধ্যাত্মিক উৎসর্গের কঠোর সাধনাকে দেশ-জাতি এবং সনাতন ধর্মের কল্যাণের জন্য দীর্ঘ একযুগ ধরে বহন করে চলেছেন তিনি। তাঁর মনের অভিপ্রায়কে একটি সংলাপে বিনিময় করেছেন। এই সাধু ‘রুদ্রাক্ষ ওয়ালে বাবা’ (Gitananda Giri) নামেও পরিচিত। তিনি একনিষ্ঠ শৈবভক্ত। তিনি ১.২৫ লক্ষ রুদ্রাক্ষের অঙ্গীকার দ্বারা চিহ্নিত। প্রয়াগরাজের অর্ধকুম্ভ থেকে যাত্রা শুরু করেছিলেন আবার পুনরায় প্রয়াগরাজের মহাপূর্ণ কুম্ভে যাত্রা সমাপ্ত করবেন।

    জাতি এবং সনাতন ধর্মের স্বার্থে তপস্যা (Mahakumbh 2025)

    একটি বেসরকারি সংবাদ মাধ্যমকে সাক্ষাৎকার দিয়ে গীতানন্দ গিরি (Gitananda Giri) বলেন, “এই তপস্যা আমি ১২ বছর ধরে করছি। রুদ্রাক্ষ ভগবানের অত্যন্ত প্রিয়, তাই একে আমি ধারণ করেছি। আমি এলাহাবাদের অর্ধকুম্ভ মেলা থেকে যাত্রা শুরু করেছি। এইবার আসন্ন পূর্ণ মহাকুম্ভে সম্পন্ন হবে। যখন শুরু করেছিলাম এই রুদ্রাক্ষের ওজন ছিল ১১ কেজি। এখন তার ওজন হয়েছে ৪৫ কেজি। আমি ১.২৫ লক্ষ রুদ্রাক্ষ ধারণ করার প্রতিশ্রুতি নিয়েছিলাম। মোট ৯২৫টি মালায় রুদ্রাক্ষ ধারণ করা হয়েছে। আমার সম্পূর্ণ তপস্যা জাতি এবং সনাতন ধর্মের স্বার্থে।”

    আরও পড়ুনঃ ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগান দেওয়া কীভাবে অপরাধ হতে পারে? প্রশ্ন তুলল সুপ্রিম কোর্ট

    শেষ মুহূর্তে মেলার প্রস্তুতি তুঙ্গে

    অপর দিকে মহাকুম্ভ মেলা (Mahakumbh 2025) প্রতি ১২ বছর অন্তর অন্তর হয়ে থাকে। ২০২৫ সালের ১৩ জানুয়ারি, মকর সংক্রান্তি থেকে শুরু হবে মেলা এবং চলবে ২৬ ফেব্রুয়ারি মহাশিবরাত্রি পর্যন্ত। এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ শাহী স্নানের তারিখগুলি হল— ১৩ জানুয়ারি-পৌষ পূর্ণিমা, ১৪ জানুয়ারি-মকর সংক্রান্তি, ২৯ জানুয়ারি-মৌনি অমাবস্যা, ৩ ফেব্রুয়ারি-বসন্ত পঞ্চমী, ১২ ফেব্রুয়ারি-মাঘী পূর্ণিমা এবং ২৬ ফেব্রুয়ারি-মহাশিবরাত্রি। উত্তরপ্রদেশ প্রশাসন ইতিমধ্যে ৪০ কোটি ভক্ত মেলায় সমাগম হবে বলে আগাম জানিয়েছে। কয়েকদিন আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রয়াগরাজে গিয়ে মেলার প্রস্তুতি দেখেছেন। সড়ক, রেল, গঙ্গার স্বচ্ছতা, পানীয় জল, খাবর এবং থাকার ব্যবস্থার বিষয়ে বিশেষ নিরীক্ষণ করেন তিনি। সেই সঙ্গে একাধিক প্রকল্পের ঘোষণা করছেন। শেষ মুহূর্তে মেলার প্রস্তুতি এখন তুঙ্গে।      

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • One Nation One Election: লোকসভায় পেশ হল ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ বিল, কবে থেকে ভোট একযোগে?

    One Nation One Election: লোকসভায় পেশ হল ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ বিল, কবে থেকে ভোট একযোগে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, মঙ্গলবার লোকসভায় পেশ হল এক দেশ, এক নির্বাচন (One Nation One Election) সংক্রান্ত বিল। বিলগুলি কবে আইনে পরিণত হবে, তা নিয়ে কৌতূহল দেশজুড়ে (Joint Polls)। সবারই প্রশ্ন, এই বিল আইনে পরিণত হলে কবে এক সঙ্গে হবে লোকসভা ও বিধানসভার নির্বাচন? জানা গিয়েছে, যদি কোনও পরিবর্তন বা সংশোধনী ছাড়াই বিলগুলি সংসদে পাশ হয়ে যায়, তাহলে ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ কার্যকর করা যেতে পারে ২০৩৪ সাল থেকে।

    মোদি সরকারের পদক্ষেপ (One Nation One Election)

    ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ কার্যকর করতে অনেক দিন ধরেই একটু একটু করে পদক্ষেপ করছে কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদির সরকার। এক দেশ এক নির্বাচন ব্যবস্থা এ দেশে চালু হলে, তা কতটা বাস্তবসম্মত হবে – সেই বিষয়টি খতিয়ে দেখতে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করা হয়। মার্চ মাসে সেই কমিটি রাষ্ট্রপতি ভবনে গিয়ে দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে একটি রিপোর্ট জমা দেয়। ওই কমিটির সুপারিশের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে বিলগুলি তৈরি করা হয়েছে।

    বিল পাশের পদ্ধতি

    বিলগুলি লোকসভায় পেশ হওয়ার পর এবার তা পাঠানো হবে সংসদীয় যৌথ কমিটিতে। সেই কমিটি বিবেচনা করে দেখবে বিলগুলি। বিলগুলিতে কোথাও সংশোধন, সংযোজন, বিয়োজনের প্রয়োজন রয়েছে কি না, তা বিবেচনা করে দেখবে সংসদীয় যৌথ কমিটি। এর পরে বিলগুলি নিয়ে ভোটাভুটি হবে লোকসভায়। পাশ হলে (One Nation One Election) রাজ্যসভায় পাঠানো হবে। সেখানে পাশ হলে, পাঠানো হবে রাষ্ট্রপতির কাছে।

    আরও পড়ুন: ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগান দেওয়া কীভাবে অপরাধ হতে পারে? প্রশ্ন তুলল সুপ্রিম কোর্ট

    এক দেশ এক ভোট বিষয়ক মোট দুটি বিল রয়েছে। সেগুলি হল – সংবিধান ১২৯তম সংশোধনী বিল এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল আইন (সংশোধনী) বিল। জানা গিয়েছে, বিলগুলিতে যে সংশোধনীর কথা বলা হয়েছে, তার মধ্যে একটি হল রাজ্য বিধানসভাগুলির মেয়াদ এবং লোকসভার মেয়াদকে একই সময়ের মধ্যে নিয়ে আসা। এই বিষয়গুলি ২০৩৪ সালের আগে কার্যকর হওয়ার সম্ভাবনা কমই। খসড়া বিলের প্রস্তাব অনুযায়ী, লোকসভা নির্বাচনের প্রথম অধিবেশনে রাষ্ট্রপতি এক দেশ,এক নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট করে বিজ্ঞপ্তি জারি করবেন (Joint Polls)। ২০২৯ সালে লোকসভা নির্বাচনের পর নয়া সরকার গঠন হলেই তা সম্ভব (One Nation One Election)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     
  • Jai Shri Ram: ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগান দেওয়া কীভাবে অপরাধ হতে পারে? প্রশ্ন তুলল সুপ্রিম কোর্ট

    Jai Shri Ram: ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগান দেওয়া কীভাবে অপরাধ হতে পারে? প্রশ্ন তুলল সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘জয় শ্রীরাম’ (Jai Shri Ram) স্লোগান দেওয়া অপরাধ কীভাবে? ১৬ ডিসেম্বর, সোমবার এক মামলার শুনানিতে প্রশ্ন তুলল সুপ্রিম কোর্ট। আদালতের পর্যবেক্ষণ, শুধুমাত্র কোনও ধর্মীয় শব্দ বা নাম বলাটা কোনও অপরাধ নয়।

    জয় শ্রীরাম স্লোগান (Jai Shri Ram)

    ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে কর্নাটকের এক মসজিদের ভিতরে ঢুকে জয় শ্রীরাম স্লোগান দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে। কর্নাটক হাইকোর্ট সেই ফৌজদারি কার্যধারা খারিজ করে দিয়েছিল। হাইকোর্টের সেই আদেশকে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে। সেই মামলার শুনানিতেই গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ বিচারপতি পঙ্কজ মিথাল ও বিচারপতি সন্দীপ মেহতার ডিভিশন বেঞ্চের। এদিন শুনানিতে বেঞ্চের প্রশ্ন, তারা একটি নির্দিষ্ট ধর্মীয় বাক্যাংশ বা একটি নাম ধরে স্লোগান দিয়েছিল। এটা কোন ধরনের অপরাধ? অভিযোগকারী হায়দার আলি সিএমের উদ্দেশে বেঞ্চের প্রশ্ন, ‘আপনি কীভাবে অভিযুক্তদের শনাক্ত করছেন? আপনি বলছেন, ওদের সবাইকে সিসিটিভি ক্যামেরায় দেখা গিয়েছে। যারা ভিতরে ঢুকেছিল, তাদের কে শনাক্ত করেছে?’

    কর্নাটক হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ

    গত ১৩ সেপ্টেম্বর অভিযুক্ত দুজনের বিরুদ্ধে ফৌজদারি কার্যধারা বাতিল করেছিল কর্নাটক হাইকোর্ট। হাইকোর্ট বলেছিল, কেউ জয় শ্রীরাম বলে স্লোগান দিলে, তা কীভাবে কোনও সম্প্রদায়ের ধর্মীয় অনুভূতিকে আঘাত করে, তা বোঝা যাচ্ছে না। হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ ছিল, এতে জনসাধারণ খেপে গিয়েছে বা সাম্প্রদায়িক উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে এমনও কেউ দাবি করেনি। তার ওপর অভিযোগকারী নিজেই জানিয়েছেন যে, তিনি অপরাধীদের দেখেননি। অভিযুক্তদের (Jai Shri Ram) বিরুদ্ধে এফআইআর বাতিল করে হাইকোর্ট বলেছিল, ‘যে অপরাধের অভিযোগ করা হয়েছে, তার কোনও প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তাই এই আবেদনকারীদের বিরুদ্ধে আরও আইনি কার্যক্রমের অনুমতি দিলে, আইনের অপব্যবহার করা হবে। তাতে ন্যায় বিচারের গর্ভপাত হবে।’

    আরও পড়ুন: মাওবাদী নির্মূল কবে? সময়সীমা বেঁধে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ

    সোমবারের (Jai Shri Ram) শুনানিতে আবেদনকারীর আইনজীবী দেবদত্ত কামাত জানান, তদন্ত শেষ হওয়ার আগেই হাইকোর্ট এই কার্যধারা বাতিল করেছে। অভিযুক্তদের চিহ্নিত করার দায় তিনি চাপিয়েছেন রাজ্য পুলিশের ঘাড়ে। আবেদনকারী রাজ্যের কাছে যে আবেদন করেছেন, তার একটি অনুলিপি চেয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: মাওবাদী নির্মূল কবে? সময়সীমা বেঁধে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ

    Amit Shah: মাওবাদী নির্মূল কবে? সময়সীমা বেঁধে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “২০২৬ সালের ৩১ মার্চের মধ্যে মাওবাদীদের (Naxalism) নির্মূল করা হবে।” সোমবার এ কথা জানালেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। মাওবাদীদের বিরুদ্ধে ছত্তিশগড় সরকারের পদক্ষেপের প্রশংসাও করেছেন তিনি। ছত্তিশগড় সফরের দ্বিতীয় দিনে জগদলপুরের অমরবটিকা এলাকায় মাওবাদী হামলায় নিহত নিরাপত্তা কর্মী ও সাধারণ মানুষের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করেন।

    কী বললেন শাহ (Amit Shah)

    শোকাহত পরিবারগুলোর প্রতি সমবেদনা জানিয়ে তিনি তাদের কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস দেন। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “স্বজন হারানোর যন্ত্রণা কখনওই কমানো সম্ভব নয়। তবে আমরা আপনার সঙ্গে দৃঢ়ভাবে আছি।” ছত্তিশগড়ে বিজেপির নেতৃত্বাধীন সরকারের শহিদদের স্মৃতি সংরক্ষণে প্রচেষ্টার প্রশংসা করে শাহ বলেন, “তাঁদের আত্মত্যাগ কখনওই ভোলা যাবে না।” তিনি বলেন, “গত এক বছরে বিপুল সংখ্যক মাওবাদী নিহত হয়েছে। ছত্তিশগড় সরকারের নেতৃত্বে নকশালদের বিরুদ্ধে একটি অত্যন্ত ভালো কৌশলের মাধ্যমে প্রশংসনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।”

    মাওবাদকে সম্পূর্ণরূপে নির্মূল করব

    এর পরেই তিনি বলেন, “আমরা ৩১ মার্চ, ২০২৬ সালের মধ্যে দেশ থেকে নকশালবাদের সম্পূর্ণ নির্মূল করব।” কেন্দ্রীয় মন্ত্রী (Amit Shah) বলেন, “তারপর আর কোনও পরিবারকে একই রকম শোক সহ্য করতে হবে না। আমরা মা দন্তেশ্বরীর পবিত্র ভূমি থেকে মাওবাদকে সম্পূর্ণরূপে নির্মূল করব।” সরকারের দৃষ্টিভঙ্গী তুলে ধরতে গিয়ে শাহ বলেন, “এটি তিনটি প্রধান কৌশলের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। এক, মাওবাদী বিদ্রোহীদের আত্মসমর্পণে উৎসাহিত করা। দুই, হিংসতায় জড়িতদের গ্রেফতার করা এবং তিন, যারা জীবনকে হুমকির মুখে ফেলছে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ করা।” তিনি বলেন, “যারা হিংসার পথ বেছে নেবে, তাদের নিজস্ব ভাষায় উত্তর দেওয়া হবে।”

    আরও পড়ুন: ‘প্যালেস্টাইন’ লেখা ব্যাগ কাঁধে সংসদে প্রিয়ঙ্কা, তোষণের রাজনীতি বলল বিজেপি

    রাজ্য সরকারের উদ্যোগের প্রশংসা করেন শাহ। রাজ্যে প্রতি সপ্তাহে একদিন পুলিশ আইজি-র কার্যালয়ে শহিদ পরিবারের অভিযোগ শোনার জন্য নির্ধারিত হয়েছে। তিনি প্রস্তাব দেন, এই উদ্যোগকে সম্প্রসারিত করে জেলা কালেক্টরদেরও অন্তর্ভুক্ত করা উচিত, যাতে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলির (Naxalism) জন্য একটি আরও সমন্বিত ও বিস্তৃত সহায়তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা যায় (Amit Shah)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share