Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Mayawati: ভোটের মধ্যেই ‘ভাইপো’কে দলীয় উত্তরসূরীর পদ থেকে সরালেন ‘পিসি’!

    Mayawati: ভোটের মধ্যেই ‘ভাইপো’কে দলীয় উত্তরসূরীর পদ থেকে সরালেন ‘পিসি’!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলার উলটপুরাণ উত্তরপ্রদেশে! এ রাজ্যে অভিজ্ঞতা না থাকা সত্ত্বেও ‘ভাইপো’কে উত্তরসূরি বানিয়ে ফেলেছেন ‘পিসিমণি’! যার জেরে তৃণমূল স্তর থেকে রাজনীতি করে আসা পোড়খাওয়া অনেক রাজনীতিকই দলের প্রতি বীতশ্রদ্ধ হয়ে ঘাসফুল শিবির ছেড়েছেন। কংগ্রেসের ডিএনএ থেকে জন্ম নেওয়া তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধেও উঠেছে ‘পরিবারতন্ত্রে’র অভিযোগ। বাংলার এই ছবিরই উল্টো চিত্র দেখা গেল উত্তরপ্রদেশে, মায়াবতীর (Mayawati) বহুজন সমাজবাদী পার্টিতে। সেখানেও অবশ্য পরিবারতন্ত্রই বহাল, তবে ভিন্ন রূপে।

    ভাইপোকে সরালেন মায়াবতী (Mayawati)

    ফেরা যাক খবরে। মঙ্গলবার বিএসপি সুপ্রিমো সাফ জানিয়েছেন, রাজনৈতিকভাবে পরিপক্ক না পর্যন্ত তিনি তাঁর উত্তরসূরি ও দলের জাতীয় সমন্বয়কারীর পদ থেকে ভাইপো আকাশ আনন্দকে সরিয়ে দিয়েছেন। এক্স হ্যান্ডেলে উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মায়াবতী লিখেছেন, “আকাশ আনন্দকে বিএসপির জাতীয় সমন্বয়কারী হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছিল এবং এই আন্দোলনকে গতি দেওয়ার জন্য তাঁকে তাঁর উত্তরসূরি ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু দল ও আন্দোলনের বৃহত্তর স্বার্থে পূর্ণ পরিপক্কতা অর্জন না করা পর্যন্ত তাঁকে এই গুরুত্বপূর্ণ দুটি দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে।” তিনি (Mayawati) বলেন, “তাঁর ভাই এবং আকাশের বাবা আনন্দ কুমার আগের মতোই তাঁর দায়িত্ব পালন করে যাবেন।”

    আকাশের রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা

    প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালে অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টির সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার পরে দলীয় সংগঠন ঢেলে সাজান মায়াবতী। সেই সময় আকাশকে বিএসপির জাতীয় সমন্বয়কারী ঘোষণা করা হয়। গত ডিসেম্বরে লখনউয়ে দলের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে মায়াবতীর উত্তরসূরি হিসেবে আকাশের নামও ঘোষণা করা হয়। যে রাজ্যগুলিতে সংগঠন দুর্বল ছিল সেখানে দলীয় কাজকর্ম পরিচালনার দায়িত্বও দেওয়া হয়েছিল আকাশকে। অথচ বছর ঊনত্রিশের আকাশের রাজনীতিতে অভিজ্ঞতা বছর সাতেকের। এর আগে দীর্ঘদিন বিদেশে ছিলেন তিনি। ২০১৭ সালে লন্ডনে পড়াশোনার পাট চুকিয়ে ভারতে ফিরেছিলেন আকাশ। তার পর থেকেই পিসিমণির দলের নেতা হয়ে উঠতে থাকেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠ মুইজ্জুর দল, তবুও ভারত-নির্ভর থাকতে হবে মলদ্বীপকে
    ঠিক যেমন বাংলায়। তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় উচ্চশিক্ষা গ্রহণ এবং এমবিএ পাশ করার পর কিছুদিন চাকরিও করেন। পরে ঢুকে পড়েন ‘পারিবারিক’ দলে। দ্রুত হয়ে ওঠেন তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ড। অভিষেক বেশি বয়সে রাজনীতিতে যোগ দিলেও, তাঁর পিসি তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (যাঁকে তিনি দিদি বলে ডাকেন) অবশ্য দাবি করেন, “অভিষেক দু’বছর বয়স থেকে রাজনীতি করে। আমায় যখন সিপিএম মেরেছিল, তখন বাড়িতে একা একা ঝান্ডা হাতে মিছিল করত, দিদিকে মারলে কেন সিপিএম জবাব দাও বলত।” রাজনৈতিক মহলের মতে, দলে যাতে তাঁর উত্তরসূরি হিসেবে অভিষেকের ‘অভিষেক’ নিয়ে কোনও প্রশ্ন না ওঠে, তাই আগাম গাওনা গেয়ে রেখেছিলেন (Mayawati) তৃণমূল নেত্রী।

    সত্য সেলুকস, কি বিচিত্র এই …!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Supreme Court Judgement: ‘অন্যান্য লিঙ্গের মানুষও গর্ভধারণ করতে পারেন’, সুপ্রিম কোর্টের ঐতিহাসিক রায়

    Supreme Court Judgement: ‘অন্যান্য লিঙ্গের মানুষও গর্ভধারণ করতে পারেন’, সুপ্রিম কোর্টের ঐতিহাসিক রায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অন্তঃসত্ত্বাকে তার লিঙ্গ পরিচয় দিয়ে সম্বোধিত করতে নারাজ দেশের সর্বোচ্চ আদালত সর্বোচ্চ আদালত (Supreme Court)। আদালতের মতে অন্তঃসত্ত্বা কেবলমাত্র লিঙ্গ পরিচয়ে মহিলারাই হতে পারেন এমন নয় বরং পুরুষ, মহিলা, রূপান্তরকামী বা অন্যান্য লিঙ্গের যে কেউই হতে পারেন। গত সপ্তাহে গর্ভপাতের একটি মামলার শুনানি শেষে রায়ের (Supreme Court Judgement) ফুটনোটে এমনটাই জানিয়েছেন দেশের প্রধান বিচারপতি (CJI of India) ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি মনোজ মিশ্র ও বিচারপতি জেবি পাদ্রিওয়ালার বেঞ্চ। এই মন্তব্যকে কার্যত ঐতিহাসিক বলে মনে করছেন লিঙ্গ সাম্য অধিকার রক্ষা আন্দোলনের কর্মীরা।

    সবোর্চ্চ আদালতের ঐতিহাসিক রায় (Supreme Court Judgement)

    প্রসঙ্গত দেশের সর্বোচ্চ আদালতে ১৪ বছরের এক কিশোরীর যৌন হেনস্থার ফলে অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার মামলার শুনানি চলছিল। এর আগে মামলাটি বম্বে হাইকোর্টে থাকাকালীন মেডিক্যাল বোর্ড জানিয়েছিল হাইকোর্টের অনুমতি থাকলে কিশোরীর গর্ভপাত করানো যেতে পারে। বম্বে হাইকোর্টে যখন  মামলাটি উঠে তখন কিশোরী ২৭ সপ্তাহের অন্তঃসত্ত্বা। ভারতের মেডিক্যাল টার্মিনেশন অফ প্রেগন্যান্সি আইনে প্রাণঘাতী ঝুঁকি না থাকলে ২০ সপ্তাহের মধ্যে গর্ভপাত আইনসিদ্ধ বলে স্বীকৃতি রয়েছে। তবে তার বেশি হয়ে গেলে বিচারবিভাগের হস্তক্ষেপের প্রয়োজন হয়।

    কিন্তু বম্বে হাইকোর্ট কিছু ডাক্তারি অভিমত দেখে গর্ভপাতের সম্মতি দিতে অস্বীকার করে। ফলে এই মামলা গড়ায় দেশের সর্বোচ্চ আদালতে। পুনরায় মেডিক্যাল বোর্ডকে পরীক্ষা করতে বলে সুপ্রিম কোর্ট। কিশোরীর শারীরিক অবস্থা খতিয়ে দেখে মেডিক্যাল বোর্ড জানায় ওই কিশোরী গর্ভপাতে সক্ষম। সুপ্রিম কোর্ট কাল বিলম্ব না করে গর্ভপাতের সম্মতি দেয় (Supreme Court Judgement)। ততদিনে কিশোরী রীতিমত ৩০ সপ্তাহের বেশি গর্ভবতী। তাঁর শারীরিক অবস্থা নিয়ে চিন্তায় ছিল পরিবার পরিজনেরা। আদালতকে পরিবারটি জানায় এই অবস্থায় সে গর্ভপাত করাতে চাইছে না। সে চায় সন্তানের জন্ম দিয়ে শিশুটিকে দত্তক নিতে। গর্ভজাত শিশুর সঙ্গে আবেগে জড়িয়ে পড়েছিল কিশোরী মা। বিষয়টি অত্যন্ত স্পর্শকাতর এবং কিশোরীর মানসিক অবস্থার সঙ্গে জড়িয়ে বিষয়টি বুঝতে পেরে সুপ্রিম কোর্ট সম্মতি প্রত্যাহার করে করে নেয়।

    আরও পড়ুন: এসএসসি দুর্নীতিতে সুপ্রিম কোর্টে প্রশ্নের মুখে রাজ্য, আপাতত চাকরি বাতিল নয়

    গর্ভবতীর ক্ষেত্রে লিঙ্গ বৈষম্যমূলক শব্দ ব্যবহার নয়

    এই মামলার শুনানিতে কিশোরীকে ‘ব্যক্তি’ বলে সম্বোধন করার পক্ষে সহমত হন বিচারকরা। রায়ের (Supreme Court Judgement)  ফুটনোটে তাঁরা লেখেন, “আমরা গর্ভবতী ‘ব্যক্তি’ শব্দ ব্যবহার করেছি এবং মহিলা লিঙ্গ পরিচিতির বাইরে নন-বাইনারি ব্যক্তি বা রূপান্তরকামী পুরুষ বা অন্য লিঙ্গ পরিচয় যে কেউই গর্ভবতী হতে পারেন বলে স্বীকৃতি দিয়েছি। প্রসঙ্গত এই মামলায় ২১ পাতার রায় দেন বিচারকরা। এই রায়কে ঐতিহাসিক বলে মনে করছেন আইনজ্ঞরা। কারণ গর্ভধারণের ক্ষেত্রে লিঙ্গ বৈষম্যমূলক শব্দ না ব্যবহার করার পক্ষেই রায় এসেছে দেশের সর্বোচ্চ আদালতের তরফে। এমনকি রায়ের ফুটনোটে বিচারপতিরা লিখেছেন যে, তাঁদের বিচার দেশের গণপরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সসদ্যদের (Founding Parents) মতামতকে প্রতিফলিত করে। তাঁরা এক্ষেত্রে ‘ফাউন্ডিং ফাদার্স’ শব্দটি ব্যবহার করেননি। যা যথেষ্ট ইঙ্গিত বহন করে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: তৃতীয় দফায় ভোটের হার ৬১.৪৫%, প্রথম সারিতে পশ্চিমবঙ্গ

    Lok Sabha Election 2024: তৃতীয় দফায় ভোটের হার ৬১.৪৫%, প্রথম সারিতে পশ্চিমবঙ্গ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বিঘ্নেই শেষ হয়েছে ভারতের লোকসভা ভোটের (Lok Sabha Election 2024) তৃতীয় ধাপ। ৭ মে মঙ্গলবার পশ্চিমবঙ্গসহ ভারতের ১০ রাজ্য ও একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল মিলিয়ে মোট ৯৩ আসনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। লোকসভা নির্বাচনের তৃতীয় পর্যায়ে (third phase of Lok Sabha polls) বিকেল ৫টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে ৬১.৪৫%। নির্বাচন কমিশনের (Election Commission) তরফে একটি বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, তৃতীয় দফার লোকসভা ভোটও শান্তিপূর্ণ হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে ভোটের সময় অশান্তির অভিযোগ ওঠানো হয়েছিল, কিন্তু সে রাজ্যেও নির্বিঘ্নেই মিটেছে তৃতীয় পর্ব।

    তৃতীয় দফায় যে ৯৩টি আসনে ভোট হচ্ছে, তার মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের ৪টির পাশাপাশি গুজরাতের ২৫, কর্নাটকের ১৪, মহারাষ্ট্রের ১১টি, উত্তরপ্রদেশের ১০টি, মধ্যপ্রদেশের ৯টি, ছত্তিশগড়ের ৭টি, বিহারের ৫টি, অসমের ৪টি, গোয়ার ২টি, দাদরা ও নগর হভেলীর ১টি এবং দমন ও দিউয়ের ১টি লোকসভা কেন্দ্র রয়েছে। 

    তৃতীয় দফায় ৬০ শতাংশের বেশি ভোট (Lok Sabha Election 2024) 

    লোকসভা নির্বাচনের তৃতীয় পর্বে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ৬১.৪৫% ভোট পড়েছে। বিকেল ৫টা পর্যন্ত বিহারে ৫৬.০১%, ছত্তিশগড়ে ৬৬.৮৭%, মহারাষ্ট্রে ৫৩.৪০%, অসমে ৭৫.২৬%, গোয়ায় ৭৪.২৭%, কর্নাটকে ৬৬.০৫%, মধ্যপ্রদেশে ৫৫.১৩%, উত্তরপ্রদেশে ৬২.২৮%, পশ্চিমবঙ্গে ৭৩.৯৩% এবং গুজরাটে ৫৫.২২% ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। 

    উল্লেখ্য বড় বড় রাজ্যগুলিতে যেখানে ভোটের (Lok Sabha Election 2024) হার অত্যধিক পরিমাণে কম, সেখানে কার্যত উলটো পথে হাঁটছে বাংলা। প্রথম তিন দফাতেই অসম ও গোয়ার পর বাংলায় ভোটের হার অন্য রাজ্যগুলির তুলনায় অনেকটাই এগিয়ে। পাশাপাশি মহিলা ভোটারের হারও পুরুষদের তুলনায় বেশি। 

    কোন দফায় কত ভোট পড়ল? 

    প্রসঙ্গত, নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে আপলোড করা তথ্য অনুযায়ী, ৬১.৪৫% ভোট পড়েছে তৃতীয় পর্বে। ২০১৯ সালে যে পরিসংখ্যান ছিল ৬৭.৩৩ শতাংশ। এবারের প্রথম দফার নির্বাচনে ১০২টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ (Lok Sabha Election 2024) হয়। ভোটের হার ছিল ৬৬.১৪%। আর দ্বিতীয় দফার নির্বাচনে ভোটের হার ছিল ৬৬.৭১%।

    আরও পড়ুন: নির্বিঘ্নেই সাঙ্গ তৃতীয় দফার ভোট, তৃণমূলের গা-জোয়ারি দেখল বাংলা

    সব মিলিয়ে ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটে (Lok Sabha Election 2024) ১১ কোটির বেশি ভোটার দেশের ১ হাজার ৩৫১ জন প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করেছে। এবার ভারতের ৫৪৩ আসনে নির্বাচন হবে সাত ধাপে। চলবে প্রায় দুই মাস ধরে। শুরু হয়েছে ১৯ এপ্রিল। শেষ হবে ১ জুন। ৪ জুন ভোটের ফল ঘোষণা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Elections 2024: নির্বিঘ্নেই সাঙ্গ তৃতীয় দফার ভোট, তৃণমূলের গা-জোয়ারি দেখল বাংলা

    Lok Sabha Elections 2024: নির্বিঘ্নেই সাঙ্গ তৃতীয় দফার ভোট, তৃণমূলের গা-জোয়ারি দেখল বাংলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোটামুটি নির্বিঘ্নেই শেষ হল তৃতীয় দফার নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। আজ, ৭ মে নির্বাচন হয়েছে দেশের ৯৩টি লোকসভা কেন্দ্রে। কমিশন সূত্রে খবর, বিকেল ৫টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে প্রায় ৬০.১৯ শতাংশ। মতদানের হারের নিরিখে এগিয়ে রয়েছে বিজেপি-শাসিত অসম। সব চেয়ে বেশি ভোট পড়েছে এই রাজ্যে। এখানে বিকেল ৫টি অবধি ভোট পড়েছে ৭৪.৮৬ শতাংশ।

    বাংলায় ভোটের হার (Lok Sabha Elections 2024)

    এদিন ভোট হয়েছে পশ্চিমবঙ্গের চারটি আসনেও (Lok Sabha Elections 2024)। কমিশন সূত্রে খবর, বিকেল ৫টা পর্যন্ত মালদহ উত্তরে ভোট পড়েছে ৭৩.৩০ শতাংশ। এই সময়ের মধ্যে মালদহ দক্ষিণে পোলিং হয়েছে ৭৩.৬৮ শতাংশ। জঙ্গিপুরে ভোট দানের হার ৭২.১৩ শতাংশ। মুর্শিদাবাদে ভোট পড়েছে ৭৬.৪৯ শতাংশ। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গের চার কেন্দ্রে সামগ্রিক ভোটদানের হার ৭৩.৯৩ শতাংশ। এদিন উপনির্বাচন হয়েছে ভগবানগোলা বিধানসভা কেন্দ্রেও। সেখানে ভোটদানের হার ৭৩.৬৮ শতাংশ।

    অভিযোগের পাহাড়

    এই দফায় বাংলার চার কেন্দ্র মিলিয়ে কমিশনের কাছে সব মিলিয়ে জমা পড়ছে ৪৩৩টি অভিযোগ। এর মধ্যে দলগতভাবে অভিযোগ জমা পড়েছে ২৫৩টি। সব চেয়ে বেশি অভিযোগ করেছে সিপিএম। তারা অভিযোগ করেছে ১৬৩টি। কংগ্রেসের অভিযোগের সংখ্যা ২৯টি, বিজেপির ২৭টি এবং তৃণমূলের ১৮টি। এই দফায়ও তৃণমূলের বিরুদ্ধে ভোটদানে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। মুর্শিদাবাদের হরিহরপাড়া নাজিরপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২৫৯ নম্বর বুথে এক ভোটারের ভোট দিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে রাজ্যের শাসক দলের বিরুদ্ধে। ভোটারদের ভোট দিতে বাধা দেওয়া হচ্ছিল বলেও অভিযোগ। বিষয়টি স্বীকারও করে নিয়েছেন ওই বুথের প্রিসাইডিং অফিসার সেলিম রেজা বিশ্বাস।

    আরও পড়ুুন: “গিয়ে দেখি, পুলিশের সামনেই ছাপ্পা মারছে তৃণমূল”, মুর্শিদাবাদে তিক্ত অভিজ্ঞতা ভোটারের!

    মালদহের চাঁচলে আবার বোমা মারার হুমকি দিয়ে তুলে দেওয়া বিজেপির সহায়তা বুথ। কাঠগড়ায় তৃণমূল। চাঁচল বিধানসভার মতিহারপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের ধুমসাডাঙি ২২১ নম্বর বুথের ঘটনা। বিজেপি কর্মী শঙ্কর দাসের অভিযোগ, স্থানীয় তৃণমূল নেতা বাবু সরকার দলবল নিয়ে এসে বোমা মারার হুমকি দিয়ে তাঁদের ক্যাম্প তুলে দেয়। মালদহ দক্ষিণের শামসেরগঞ্জের জোতশালীর ১২৫ ও ১২৬ নম্বর বুথে অশান্তি বাঁধানোর অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ভোট দিতে আসা কংগ্রেসের এক বৃদ্ধ সমর্থককে মেরে পা ভেঙে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। শামসেরগঞ্জেরই ২১৯ নম্বর বুথেও। হামলা হয়েছে কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। তিনটি ক্ষেত্রেই অভিযোগের আঙুল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দলের দিকে। যদিও সব অভিযোগই অস্বীকার করেছে তৃণমূল (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kulgam Encounter: এনকাউন্টারে খতম লস্কর-ই-তৈবার কমান্ডার, মাথার দাম কত ছিল জানেন?  

    Kulgam Encounter: এনকাউন্টারে খতম লস্কর-ই-তৈবার কমান্ডার, মাথার দাম কত ছিল জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খতম লস্কর-ই-তৈবার কমান্ডার। নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে এনকাউন্টারে যে দু’জন জঙ্গির মৃত্যু হয়েছে, তাদেরই একজন ছিল ওই জঙ্গি সংগঠনের সপিলন্টার গ্রুপ, ‘দ্য রেসিট্যান্স ফ্রন্টে’র কমান্ডার (Kulgam Encounter)। একাধিক নিরাপত্তারক্ষী ও নিরীহ নাগরিক খুনে অভিযুক্ত সে। জম্মু-কাশ্মীরের কুলগাম জেলায় নিরাপত্তা রক্ষীরা যে অভিযান চালাচ্ছে, তাতে এটি একটি বড়সড় সাফল্য বলেই দাবি সংশ্লিষ্ট মহলের।

    ‘এ’ ক্যাটেগরির পদে ছিল বসিত (Kulgam Encounter)

    নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে গুলি বিনিময়ের জেরে এদিন যে দুই জঙ্গি খতম হয়েছে, তাদের একজন বসিত দার। জানা গিয়েছে, বসিত ‘দ্য রেসিট্যান্স ফ্রন্টে’র ‘এ’ ক্যাটেগরির পদে ছিল। এদিন তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে কাশ্মীর পুলিশ আইজি ভিকে বিরধির তরফে (Kulgam Encounter)। গোয়েন্দা সূত্রে নিরাপত্তারক্ষীরা জানতে পারেন, রেডওয়ানি গ্রামে গা-ঢাকা দিয়ে রয়েছে কয়েকজন জঙ্গি। দ্রুত এলাকাটি ঘিরে ফেলে নিরাপত্তা বাহিনী। সোমবার রাতে শুরু হয় তল্লাশি অভিযান।

    জওয়ানদের লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি

    নিরাপত্তারক্ষীদের উপস্থিতি টের পেয়ে এলোপাথাড়ি গুলি ছুড়তে শুরু করে জঙ্গিরা। প্রতিরোধ গড়ে তোলে নিরাপত্তা বাহিনী। তার আগে অবশ্য লুকিয়ে থাকা জঙ্গিদের আত্মসমর্পণের সুযোগ দেওয়া হয়। তাতে কর্ণপাত না করেই গুলি চালিয়ে যেতে থাকে সন্ত্রাসবাদীরা। বিরধি বলেন, “ওদের আত্মসমর্পণের সুযোগ দেওয়া হয়েছিল। ওরা তা না করে জওয়ানদের লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে থাকে।” তিনি বলেন, “এই অভিযানে দুই জঙ্গি খতম হয়েছে। তাদের দেহ উদ্ধার হয়েছে। ওই এলাকায় আর কোনও জঙ্গি লুকিয়ে রয়েছে কিনা, তা জানতে চলছে তল্লাশি অভিযান।”

    আরও পড়ুুন: “আত্মনির্ভর হোন, সন্তানের ভবিষ্যতের কথা ভাবুন”, মুসলিমদের উদ্দেশে বললেন মোদি

    নিহত দারের বিরুদ্ধে ১৮টি মামলা রয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে। বিরধি বলেন, “পুলিশকর্মী খুনেও অভিযুক্ত ছিল সে। সাধারণ মানুষকেও খুন করেছে। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষের ওপর হামলার পরিকল্পনা করত সে। হামলাও চালাত।” সূত্রের খবর, ২০২২ সালেই এনআইএ দারের মাথার দাম ঘোষণা করেছিল ১০ লাখ টাকা (Kulgam Encounter)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rahul Gandhi: “কংগ্রেস ক্ষমতায় এলে বদলে দেবে রাম মন্দিরের রায়” দাবি আচার্যের

    Rahul Gandhi: “কংগ্রেস ক্ষমতায় এলে বদলে দেবে রাম মন্দিরের রায়” দাবি আচার্যের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরের (Ram mandir Ayodhya) রায় বদলে ফেলতে চান রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi), বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন আচার্য প্রমোদ কৃষ্ণণ। আচার্য প্রমোদ (Acharya Pramod Krishnam) আগে কংগ্রেসে ছিলেন। তাঁর দাবি তাঁর কাছে রাহুলের হাড়ির খবর আছে। বহিষ্কৃত এই কংগ্রেস (Congress) নেতার দাবি, “রাহুল গান্ধী সুপ্রিম কোর্টের রাম মন্দিরের রায় বাতিল করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন এবং তিনি একটি সুপার পাওয়ার কমিশন গঠনের মাধ্যমে রাম মন্দিরের রায় বদলে ফেলতে চান। ঠিক যেমন তাঁর পিতা শাহ বানো মামলার রায় বদলে দিয়েছিলেন।”

     রাম মন্দিরের রায়কে উল্টে দিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা

    সংবাদ সংস্থা এনআইয়ের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে আচার্য প্রমোদ কৃষ্ণণ বলেন, “কংগ্রেস কেন্দ্রে ক্ষমতায় এলে সুপ্রিম কোর্টের রাম মন্দিরের রায়কে বাতিল করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।” আচার্যের দাবি, “রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) এবং তাঁর আমেরিকায় বসবাসরত ঘনিষ্ঠ সহযোগীরা একটি বৈঠক করেছেন। সেখানে তারা সুপার পাওয়ার কমিশন গঠন করে অযোধ্যায় রাম মন্দিরের নির্মাণের রায়কে উল্টে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছেন।  ঠিক যেভাবে তার পিতা প্রয়াত রাজীব গান্ধি শাহবানো মামলার শীর্ষ আদালতের সিদ্ধান্তকে উল্টে দিয়েছিলেন, ঠিক তেমনই পরিকল্পনা করেছেন রাহুল। কংগ্রেস যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে রাম মন্দিরকে সুপার পাওয়ার কমিশন গঠনের মাধ্যমে প্রথমে অবৈধ ঘোষণা ও পরে ধ্বংস করার চিন্তাভাবনা শুরু করে দিয়েছে।”

    “ক্ষমতায় এলেই এক দেশ, এক নির্বাচন চালু করবে এনডিএ”, আশ্বাস রাজনাথের

    শাহ বানো মামলার প্রসঙ্গ 

    প্রসঙ্গত ১৯৮৫ সালে সুপ্রিম কোর্ট ইন্দোরের একজন মুসলিম মহিলা শাহবানোর পক্ষে রায় দিয়েছিল, যিনি বিবাহ বিচ্ছেদের পর তাঁর স্বামীর কাছ থেকে ভরণ-পোষণ চেয়েছিলেন। কিন্তু রাজীব গান্ধীর (Rajiv Gandhi) নেতৃত্বাধীন কংগ্রেস সরকার মুসলিম ভোট ব্যাংকের কথা মাথায় রেখে একটি আইনের মাধ্যমে সেই রায়কে বাতিল করে দেন। বিজেপি বরাবর কংগ্রেসের বিরুদ্ধে মুসলিম তোষণের অভিযোগ এনেছে। এদিন সাক্ষাৎকার পর্বে চলাকালীন রাধিকা খেড়ার কংগ্রেস থেকে পদত্যাগ করার সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে আচার্য প্রমোদ কৃষ্ণণ দাবি করেন, “৪ জুনের মধ্যে অনেক রাম ভক্ত, সনাতনী এবং দেশপ্রেমিক মানুষ কংগ্রেস ত্যাগ করবেন। কারণ তাঁরা ওই দলে থাকতে পারবেন না। এই মুহূর্তে একটি দীর্ঘতালিকা রয়েছে, যারা ৪ জুনের মধ্যে দল ছাড়তে প্রস্তুত। কারণ যারা দেশের কথা বলে তাঁরা কংগ্রেসে থাকতে পারবে না। যারা পাকিস্তানের গান গায়, তাঁরাই কংগ্রেসে থাকবে, এমন বিস্ফোরক মন্তব্য করেন আচার্য প্রমোদ কৃষ্ণণ। প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগেই রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi)  প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছিলেন ইমরান খানের সরকারের ক্যাবিনেটে থাকা পাকিস্তানি মন্ত্রী ফাওয়াদ চৌধুরী।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • SSC Scam: এসএসসি দুর্নীতিতে সুপ্রিম কোর্টে প্রশ্নের মুখে রাজ্য, আপাতত চাকরি বাতিল নয়

    SSC Scam: এসএসসি দুর্নীতিতে সুপ্রিম কোর্টে প্রশ্নের মুখে রাজ্য, আপাতত চাকরি বাতিল নয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতিতে (SSC Scam) ২৬ হাজার স্কুল শিক্ষকের চাকরি বাতিলের যে নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্ট গত ২২ এপ্রিল দিয়েছিল, তার উপরে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ জারি করল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)৷ সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চের পর্যবেক্ষণ, পুরো প্যানেল বাতিল করা শেষ পদক্ষেপ হওয়া উচিত। যোগ্য-অযোগ্য পৃথকীকরণ সম্ভব হলে, সেক্ষেত্রে শুধুমাত্র অযোগ্যদেরই চাকরি বাতিল হওয়া উচিত।  তবে এই নির্দেশ চূড়ান্ত নয়। এই স্থগিতাদেশ অন্তর্বর্তীকালীন। ১৬ জুলাই এই মামলার চূড়ান্ত  নির্দেশ ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছে শীর্ষ আদালত। এদিন এদিন শুনানি পর্বে বার বারই সুপ্রিম কোর্টের প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছে রাজ্য সরকার এবং এসএসসি-কে৷ প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ ক্ষোভের সঙ্গে মন্তব্য করে, ‘এমনিতেই সরকারি চাকরি খুব কম৷ তার উপরে সরকারি নিয়োগ প্রক্রিয়াতেও দুর্নীতি হলে মানুষের ভরসা উঠে যাবে৷ প্রচুর গরিব মানুষ সরকারি চাকরির দিকে তাকিয়ে থাকেন৷’

    সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণ

    এসএসসি মামলায় (SSC Scam) বড় সিদ্ধান্ত নিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চের পর্যবেক্ষণ,এসএসসি যদি যোগ্য অযোগ্যদের বিভাজন করতে পারে, তাহলে গোটা প্যানেল বাতিল ন্যায্য নয়৷ পাশাপাশি, প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষকের চাকরি বাতিল হলে তার অভিঘাত অনস্বীকার্য বলেও স্বীকার করেছে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ৷  তাই এখনই চাকরি বাতিল করা হচ্ছে না। আপাতত প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষকের চাকরি বহাল থাকছে৷ তবে বেশ কয়েকটি শর্ত দিয়েছে শীর্ষ আদালত৷ সুপ্রিম কোর্ট জানিয়ে দিয়েছে, যাঁদের চাকরি বাতিল হয়েছিল সেই শিক্ষকদের মুচলেকা দিয়ে জানাতে হবে ভবিষ্যতে অযোগ্য বলে প্রমাণিত হলে তাঁদের হাইকোর্টের নির্দেশ মোতাবেক ফেরত দিতে হবে৷ 

    প্রশ্নের মুখে রাজ্য

    মঙ্গলবার সকাল সাড়ে দশটা থেকে শুনানি শুরু হয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court)। বিকেল পর্যন্ত দীর্ঘ সময় ধরে চলে এসএসসি মামলার (SSC Scam) শুনানি পর্ব। রাজ্য সরকার, এসএসসি, মধ্য শিক্ষা পর্ষদ, চাকরিহারাদের আইনজীবী, বঞ্চিত চাকরিপ্রার্থীদের আইনজীবী সকলেই নিজেদের বক্তব্য আদালতে পেশ করেন। এদিন বারবার আদালতে প্রশ্নের মুখে পড়তে হয় এসএসসি ও রাজ্য সরকারকে। পৃথকীকরণ যেখানে সম্ভব সেখানে শুধু যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে। রাজ্য ও এসএসসি কেউ সেই পর্যায়ে নেই যে ভবিষ্যতের দুর্নীতি রুলড আউট করা যাবে? প্রশ্ন করে শীর্ষ আদালত। সুপ্রিম কোর্ট জানায় বহু মানুষ সরকারি চাকরির দিকে তাকিয়ে থাকে, সেখানে এই ধরনের দুর্নীতি কখনওই কাম্য নয়। 

    আরও পড়ুন: এক লহমায় পারদ নামল ৮ ডিগ্রি, আজও বৃষ্টির পূর্বাভাস কলকাতা-সহ জেলায় জেলায়

    পরবর্তী শুনানি

    শিক্ষক-শিক্ষাকর্মীদের বেতন ফেরতের নির্দেশের উপরও এদিন অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ জারি করে শীর্ষ আদালত (Supreme Court)। যার অর্থ অযোগ্য বলে চিহ্নিত চাকরি প্রাপকদেরও আপাতত ১২ শতাংশ সুদ সহ বেতনের টাকা ফেরত দিতে হবে না৷ এর পাশাপাশি সুপার নিউমেরারির তদন্তে মন্ত্রিসভার সদস্যদের বিরুদ্ধে এখনই সিবিআই কোনও কড়া পদক্ষেপ করতে পারবে না বলে জানিয়েছে শীর্ষ আদালত। যদিও সিবিআই তদন্ত চালিয়ে যেতে পারবে বলে জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। আগামী ১৬ জুলাই মামলার পরবর্তী শুনানি৷ ওই দিনই এই মামলার (SSC Scam) চূড়ান্ত রায়দান করবে শীর্ষ আদালত৷

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Arvind Kejriwal Bail: “জামিন হলেও মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব সামলাতে পারবেন না”, কেজরিওয়ালকে সুপ্রিম নির্দেশ

    Arvind Kejriwal Bail: “জামিন হলেও মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব সামলাতে পারবেন না”, কেজরিওয়ালকে সুপ্রিম নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও শিরোনামে আপ প্রধান। আবগারি মামলায় (Delhi Liquor Policy Case) ধৃত অরবিন্দ কেজরীওয়ালের জামিনের (Arvind Kejriwal Bail) আর্জি মঞ্জুর করল না দেশের শীর্ষ আদালত। নয় নয় করে টানা ৪৭ দিন ধরে আবগারি দুর্নীতি মামলায় জেলবন্দি দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। লোকসভা নির্বাচন চলাকালীন কেজরিওয়ালের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন নিয়ে শুনানি করলেও, মঙ্গলবার কোনও রায় দিল না শীর্ষ আদালত। বিচারপতি সঞ্জীব খান্না এবং বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের বেঞ্চ কেজরিওয়ালের জামিনের আর্জি মঞ্জুর করল না। 

    বিচারপতির মন্তব্য 

    এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের গ্রেফতাররি সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে আদালতে আবেদন করেছিলেন কেজরিওয়াল। ধৃত অরবিন্দ কেজরিওয়ালের সেই আবেদন মামলায় (Arvind Kejriwal Bail) ইডির কাছে এবার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন তুলল সুপ্রিম কোর্ট। আম আদমি পার্টির প্রধানের দায়ের করা মামলা কোনও সাধারণ মামলা নয়, মঙ্গলবার শুনানিতে এমনই মন্তব্য করল বিচারপতি সঞ্জীব খান্না এবং বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের বেঞ্চ। একই সঙ্গে বেঞ্চ ইডিকে বলে, “কারও জীবনের অধিকার থেকে আপনি বঞ্চিত করতে পারেন না।” শীর্ষ আদালত আরও বলে, কেজরিওয়াল এক জন মুখ্যমন্ত্রী। যদি কেজরিওয়ালের অন্তর্বর্তিকালীন জামিন মঞ্জুর করা হয়, তা হলেও তিনি কোনও সরকারি ফাইলে সই করতে পারবেন না।    

    কেজরিওয়ালের জামিনের বিরোধিতা ইডির (Arvind Kejriwal Bail) 

    এর আগে, গত সপ্তাহে কেজরিওয়ালের অন্তর্বর্তী জামিনের আবেদন মঞ্জুর করার ইঙ্গিত দিয়েছিল শীর্ষ আদালত। কিন্তু মঙ্গলবার শুাননি শুরু হলে ইডির সঙ্গে দীর্ঘ সওয়াল-জবাব চলে আদালতে। কেজরিওয়ালের জামিনের তীব্র বিরোধিতা করে ইডি। শেষ পর্যন্ত আদালত জানায়, বৃহস্পতিবার অথবা আগামী সপ্তাহে বিষয়টি নিয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হতে পারে, তাতে জামিন পেতেও পারেন কেজরিওয়াল, আবার নাও পেতে পারেন। জামিন পেলে কেজরিওয়ালকে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন থেকে বিরত থাকতে হবে, তিনি কোনও ফাইলে সই করতে পারবেন না বলেও জানায় শীর্ষ আদালত। 

    আরও পড়ুন: মালদা উত্তরে একী কাণ্ড! ভোট না দিয়ে বুথের বাইরে দিনভর অবস্থানে ভোটাররা

    উল্লেখ্য আগামী ৯ মে এই মামলা (Arvind Kejriwal Bail) নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে বলে জানানো হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টে শুনানি চলাকালীনই আবার এদিন ২০ মে পর্যন্ত কেজরিওয়ালের হেফাজতের মেয়াদ বাড়িয়েছে দিল্লির রাউস এভেনিউ কোর্ট।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: “প্রথম ১০০ দিনেই ধামাকা”! তৃতীয় বারের রোড ম্যাপ ঘোষণা মোদির

    Narendra Modi: “প্রথম ১০০ দিনেই ধামাকা”! তৃতীয় বারের রোড ম্যাপ ঘোষণা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৪ জুন জানা যাবে ভারতের মসনদে কে বসবে। যদিও এখন থেকেই আত্মবিশ্বাসী গেরুয়া শিবির। তৃতীয় বার ক্ষমতায় আসার ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi)। তাই আগামী ১০০ দিনের রোড ম্যাপ তৈরি করে ফেলেছেন তিনি। মোদি জানিয়েছেন তার তৃতীয় টার্মে প্রথম ১০০ দিনের রোড ম্যাপে রয়েছে একাধিক বড় ও দেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত।

    মোদির সাক্ষাৎকার

    একটি সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) বলেন, “আমি এখনই আগামী টার্মের প্রথম ১০০ দিনের কী কী কাজ করব তা ঠিক করে ফেলেছি। এর মধ্যে রয়েছে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ এবং বড় সিদ্ধান্ত। আমি চাই না দেশ সিদ্ধান্তহীনতার কাছে কারণে পিছিয়ে পড়ুক। অতীতের সরকারের সিদ্ধান্ত নিতে দোটানার ফলে  দেশের মানুষ অনেক ভুগেছে রাজনীতি। রাজনীতি রাজনীতির জায়গা থাকবে। কিন্তু দেশ যেন সব সময় এগিয়ে যায়।” ৪ জুনের জনের পর সরকার কী করবে তা এখন থেকেই ঠিক করা হয়ে গিয়েছে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    মোদির স্মৃতিচারণ (Narendra Modi)

    “আমি আগে পরিকল্পনা করি। তাঁর পর কাজ করতে পছন্দ করি। কোন কাজ কীভাবে করব তা আগে থেকে ভেবে নেওয়া আমার অভ্যাসে পরিণত হয়েছে গেছে। কাজ করার সময় ভাবনাচিন্তা আমার অভ্যাসে নেই। এটা ঈশ্বর প্রদত্ত আমার প্রবৃত্তি। যখন গুজরাটে মুখ্যমন্ত্রী ছিলাম তখনও এভাবেই কাজ করেছি। ২০১৪ তেও আমার কাছে পরিকল্পনা ছিল। ২০১৯ এও ছিল। আপনারা যদি আমার অতীতের সিদ্ধান্ত গুলি দেখেন তাহলে বুঝতে পারবেন। তিন তালাক তুলে দেওয়া হোক কিংবা ৩৭০ ধারা মুছে ফেলা। বড় বড় সমস্যা নিয়ে কাজ করা এবং সিদ্ধান্ত নেওয়া নিয়ে সমস্যার সমাধান করা এটাই আমার কর্মপদ্ধতি।” সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার চলাকালীন বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)।

    “আত্মনির্ভর হোন, সন্তানের ভবিষ্যতের কথা ভাবুন”, মুসলিমদের উদ্দেশে বললেন মোদি

    ১০০ দিনের রোড ম্যাপ

    পর পর দুবারের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) আরও জানান তিনি খুব ভেবে চিন্তে কিন্তু দ্রুত সিদ্ধান্ত নেন। ৪ জুনের পরও ১০০ দিনের পরিকল্পনা নিয়ে ইতিমধ্যেই তিনি তৈরি আছেন। কারণ তিনি চান না ভোটের কারণে সরকারের কাজকর্মে যেটুকু প্রতিবন্ধকতা এসেছে তা ৪ জুনের পর যেন না আসে। অতীতে জোট সরকারের সময় দেখা গেছে সংখ্যাগরিষ্ঠতা না থাকার ফলে সরকারের কাজ করতে সমস্যা হয়েছে। বহু সিদ্ধান্ত দেশের পক্ষে হলেও আটকেছে জোট রাজনীতির বেড়াজালে। বহু দেশের পক্ষে ভাল এমন সিদ্ধান্ত নিতেও সরকার পিছপা হয়েছে। অটল বিহারি বাজপেয়ীর সময় বিজেপি দেশের ও দশের কথা ভেবে বহু সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কিন্তু জোট সরকার থাকাকালীন তখনও বহু সিদ্ধান্ত সরকার নিতে পারেনি। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী স্বর্গীয় অটল বিহারী বাজপেয়ী জোট সরকারের প্রতিবন্ধকতার কথা তাঁর প্রধানমন্ত্রিত্ব বহুবার বলেছেন। তিনি সংসদে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, একদিন এমন সরকার আসবে যে রামমন্দির করবে। ৩৭০ (Article 370) ধারা তুলে দিতে ভয় পাবে না। সঙ্খ্যাগরিষ্ঠতা বেড়াজালে আটকে থাকার চিন্তা না করে দেশের পক্ষে কাজ করবে ওই সরকার। ঠিক সেই কাজ করে দেখিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)।

    অতীতের সরকার থেকে শিক্ষা

    ২০১৪ এবং ২০১৯ এ বিজেপি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার তৈরি করেছে। যার ফল পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কোনও সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে তাঁর সরকার পিছপা হয়নি। এর মাঝে রাজ্যসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা না থাকা সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং অমিত শাহের জুটি যেভাবে দেশের কথা ভেবে বহু বিল নিজের রাজনৈতিক দক্ষতায় পাস করিয়ে নিয়েছেন। তা যথেষ্ট বাহবা পাওয়ার যোগ্য। বিশেষ করে ৩৭০ ধারা বিলোপ রাজ্য সভায় প্রথমে এনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা ছাড়াই পাস করিয়ে নিয়ে কামাল করেছিলেন প্রধানমন্ত্রীর দোসর অমিত শাহ (Amit Shah) । যদিও তৃতীয়বার সরকারে এসে সমান নাগরিক সংহিতা লাগু (Uniform Civil Code) করার পরিকল্পনা রয়েছে কি না সেই বিষয়টি সতর্কভাবে এড়িয়ে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন সমান নাগরিক সংহিতা (UCC) বিজেপি কিংবা মোদি (Narendra Modi) কারও এজেন্ডায় নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Tata Electronics: বেঙ্গালুরু থেকে সেমিকন্ডাক্টর চিপের নমুনা রফতানি শুরু টাটা ইলেকট্রনিক্সের

    Tata Electronics: বেঙ্গালুরু থেকে সেমিকন্ডাক্টর চিপের নমুনা রফতানি শুরু টাটা ইলেকট্রনিক্সের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার স্বল্প বিনিয়োগে সেমিকন্ডাক্টর চিপ রফতানি শুরু হল ভারতেরই একটি শহর থেকে। বেঙ্গালুরুতে অবস্থিত টাটা ইলেকট্রনিক্স (Tata Electronics)-এর কারখানা থেকে বের হল এই সেমিকন্ডাক্টর চিপ। যা বিদেশে পাড়ি দিল। টাটা ইলেকট্রনিক্সের এই গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ সেমিকন্ডাক্টর চিপ উপাদানের জন্য ভারতের ক্ষমতাকে উন্নত করছে। এই সেমিকন্ডাক্টর চিপগুলি (semiconductor chip) টাটা ইলেকট্রনিক্সের গবেষণা ও উন্নয়ন কেন্দ্রে অবস্থিত একটি পাইলট উৎপাদন লাইনে প্যাকেজ করা হচ্ছে।   

    কোন কোন দেশে রফতানি হচ্ছে? 

    এই চিপগুলি জাপান, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সহ ইউরোপের মত নানান দেশে রফতানি করা হচ্ছে। মূলত এই সব দেশের টাটা ইলেকট্রনিক্সের কিছু অংশীদারের কাছে সেমিকন্ডাক্টর চিপগুলি পাঠানো হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। একই সঙ্গে বাইরের দেশে চিপ গুলি পাঠিয়ে টাটা ইলেকট্রনিক্সের (Tata Electronics)  গ্রাহকদের বেস সমপ্রসারিত করছে। তবে এই পণ্যগুলির মধ্যে কিছু এখনও পাইলট পরীক্ষা চলছে।

    ভারতে সেমিকন্ডাক্টর উৎপাদনে শীর্ষে টাটা 

    টাটা বর্তমানে ভারতে সেমিকন্ডাক্টর উৎপাদনে শীর্ষে রয়েছে। এই বছরের শুরুর দিকে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা তাইওয়ানের পাওয়ারচিপ সেমিকন্ডাক্টর ম্যানুফ্যাকচারিং কর্পোরেশন (PSMC)-এর সাথে অংশীদারিত্বে টাটা গ্রুপ (Tata Electronics) দ্বারা স্থাপন করা দেশের প্রথম সেমিকন্ডাক্টর ফ্যাবকে অনুমোদন করেছে ৷ বর্তমানে কোম্পানিটি ২৮এনএম (ন্যানোমিটার), ৪০এনএম, ৫৫এনএম, এবং ৬৫এনএম সহ বিভিন্ন আকারের সেমিকন্ডাক্টর চিপগুলির (semiconductor chip) জন্য ডিজাইন প্রস্তুতের শেষ পর্যায়ে রয়েছে। একটি সফল টেপ-আউট অর্জন করার আগে, উন্নয়নের বিভিন্ন রাউন্ড আছে। অতএব, এই পণ্যগুলির মধ্যে কিছু গবেষণা এবং উন্নয়নের উন্নত পর্যায়ে থাকবে। পরীক্ষা এবং আরও বর্ধিতকরণের জন্য প্রতিক্রিয়া সংগ্রহ করতে তাদের নির্দিষ্ট গ্রাহকদের কাছে পাঠানো হবে। ফলে বাণিজ্যিকভাবে এর উৎপাদন ২০২৭ সালের জন্য নির্ধারিত হয়েছে।  

    আরও পড়ুন:রবীন্দ্র জয়ন্তীর অনুষ্ঠানে থাকতে পারবেন না নেতা–মন্ত্রীরা‌! কড়া সিদ্ধান্ত কমিশনের

    উল্লেখ্য টাটা (Tata Electronics) সেমিকন্ডাক্টর অ্যাসেম্বলির কারখানায় দৈনিক ৪.৮ কোটি চিপ তৈরি হচ্ছে। ভবিষ্যতে নতুন ব্যবসায় টাটা সন্স বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগের পরিকল্পনা নিয়েছে। এ ক্ষেত্রে তাদের নজরে সেমিকন্ডাক্টর, প্রতিরক্ষা, বৈদ্যুতিক গাড়ি এবং এয়ার ইন্ডিয়া, অর্থাৎ বিমান পরিষেবাও রয়েছে। আগামী বছরগুলিতে এই চার ক্ষেত্রে সংস্থাটির মোট বিনিয়োগের অঙ্ক ১২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাপিয়ে যাবে বলেই অনুমান করা হচ্ছে। আর ২০২৭ সালের মধ্যে নতুন ব্যবসার বিস্তারে প্রায় ৯০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করা হবে বলেই প্রাথমিক অনুমান। এর সিংহভাগ সেমিকন্ডাক্টর এবং এয়ার ইন্ডিয়ার মতো যে ক্ষেত্রগুলিতে প্রচুর মূলধনের প্রয়োজন সেই খাতে ব্যয় করা হবে। যা এখন পর্যন্ত ঘরোয়া বাজারে সংস্থাটির সব থেকে বেশি বিনিয়োগ হতে চলেছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share