Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Suvendu Adhikari: উত্তরাখণ্ডে সুড়ঙ্গে আটকে বাংলার তিন সহ ৪০ শ্রমিক, খোঁজ নিলেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: উত্তরাখণ্ডে সুড়ঙ্গে আটকে বাংলার তিন সহ ৪০ শ্রমিক, খোঁজ নিলেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেক্স: নির্মীয়মাণ সুড়ঙ্গে ধসের জেরে আটকে রয়েছেন জনা চল্লিশেক শ্রমিক। সেই তালিকায় রয়েছেন বাংলার তিন শ্রমিকও। তাই শ্রমিকদের উদ্ধারকার্যের বিষয়ে খোঁজখবর নিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এ ব্যাপারে তিনি কথা বলেছেন উত্তরাখণ্ড সরকারের সঙ্গে।

    শুভেন্দুর বার্তা

    এক্স (সাবেক ট্যুইটার) হ্যান্ডেলে শুভেন্দু লিখেছেন, “আমি উত্তরাখণ্ড সরকারের সঙ্গে উদ্ধারকাজ নিয়ে কথা বলেছি। আমি জেনেছি, সেনা ও এনডিআরএফ দিন-রাত এক করে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে। আশা করছি, খুব তাড়াতাড়ি উদ্ধারকাজ সম্পন্ন হবে।” রবিবার রাতে উত্তরকাশীতে ব্রহ্মখাল-যমুনোত্রী জাতীয় সড়কের ওপর একটি নির্মীয়মান সুড়ঙ্গের মুখে ধস নামে। ওই সময় সুড়ঙ্গের ভেতরে ছিলেন জনা চল্লিশেক শ্রমিক। আটকে পড়েন তাঁরা। সোমবার সকাল থেকে শুরু হয় উদ্ধারকাজ। মঙ্গলবার বেলা ১০টা পর্যন্ত কারও খোঁজ মেলেনি বলেই খবর।

    পাইপের মাধ্যমে অক্সিজেন

    জানা গিয়েছে, সুড়ঙ্গের ভেতরে আটকে থাকা শ্রমিকদের পাইপের মাধ্যমে অক্সিজেন সরবরাহ করা হচ্ছে। শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “আটকে থাকা শ্রমিকদের খোঁজ মিলেছে। তাঁদের খাদ্য, জল ও অন্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী সরবরাহ করা হচ্ছে বলেই জানানো হয়েছে।” তিনি জানান, এ রাজ্যের যে তিন শ্রমিক ওই সুড়ঙ্গে আটকে রয়েছেন তাঁরা হলেন, জয়দেব প্রামাণিক, মণির তালুকদার ও সৌভিক পাখিরা। উদ্ধারকারী দলের তরফে এক আধিকারিক জানান, প্রায় ২১ মিটারের একটি স্ল্যাব সুড়ঙ্গের মুখ আটকে দিয়েছিল। সেটি সরানো হয়েছে। এ পর্যন্ত সুড়ঙ্গের ১৯ মিটার এলাকা পরিষ্কার করা হয়েছে।

    একটি ভিডিও ফুটেজে দেখা গিয়েছে, কংক্রিটের বড় বড় চাঁই স্তূপীকৃত হয়ে পড়ে রয়েছে সুড়ঙ্গে। সেগুলি সরিয়ে আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধার করার চেষ্টা করছেন উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা। বিপর্যয় মোকাবিলা দলের এক আধিকারিক বলেন, “সুড়ঙ্গে আটকে পড়া শ্রমিকদের নিরাপদ জায়গা বলতে রয়েছে প্রায় ৪০০ মিটার এলাকা। এখানেই তাঁরা হাঁটাচলা করতে পারবেন। পারবেন শ্বাস নিতেও।” প্রসঙ্গত, এই (Suvendu Adhikari) সুড়ঙ্গে যাঁরা আটকে রয়েছেন তাঁদের সিংহভাগই বিহার, ওড়িশা, ঝাড়খণ্ড, উত্তরপ্রদেশ, পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরাখণ্ড এবং হিমাচল প্রদেশের।

    আরও পড়ুুন: জয়নগরে তৃণমূল নেতা খুন গোষ্ঠী কোন্দলেই? ‘গণপিটুনি’তে মৃতের স্ত্রীর বয়ানে ঘুরে গেল ‘খেলা’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • JNU: জেএনইউ-তে বিকৃত করা হল ‘ওনাম উৎসব’, রাজা মহাবলিকে পরানো হল প্যালেস্তাইনের পতাকা

    JNU: জেএনইউ-তে বিকৃত করা হল ‘ওনাম উৎসব’, রাজা মহাবলিকে পরানো হল প্যালেস্তাইনের পতাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় সংস্কৃতিকে বিকৃত করার ফের একবার অভিযোগ উঠল জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের (JNU) বামপন্থী-ইসলামপন্থী ছাত্রদের বিরুদ্ধে। দক্ষিণ ভারতের অন্যতম বড় উৎসব হল ওনাম। ওনাম উৎসব পালন করা হয় ভগবান বিষ্ণুর বামন অবতার এবং রাজা মহাবলির পৃথিবীতে প্রত্যাবর্তন উদযাপনের জন্য। ধর্মীয় বিশ্বাস, তিরুভোনামের দিনে, অসুর রাজা মহাবলি তাঁর প্রজাদের সঙ্গে দেখা করতে প্রতিটি মালয়ালী পরিবারে যান। মনে করা হয় যে ওনামের দিনে যাঁরা ভগবান বিষ্ণুর পূজা করেন, তাঁদের জীবন সুখ, শান্তি, সমৃদ্ধিতে ভরে ওঠে।  ওনামের অসুররাজ মহাবলি কেরলের বড় অংশের মানুষের উপাস্য। সেই মহাবলিকেই বিকৃত করল বামপন্থী-ইসলামপন্থী ছাত্ররা। প্যালেস্তাইনের পতাকা পরিধান করে রয়েছেন মহাবলি এমন বেশে তাঁকে সাজিয়ে পোস্টার বানানো হল। এর পুরোটাই জেএনইউ-এর (JNU) বামপন্থী-ইসলামপন্থী ছাত্ররা হামাসের সমর্থনে করল। 

    জঙ্গি সংগঠনের সমর্থনে জেএনইউ-এর বামপন্থী-ইসলামপন্থী

    এতে পরিষ্কার যে বামপন্থী-ইসলামপন্থীরা সমগ্র সমাজের কথা একেবারেই ভাবে না। কারণ হামাস কোনও সামাজিক সংগঠন নয় অথবা মানবাধিকারের জন্যও লড়ে না, তা একটি কট্টর ইসলামিক সংগঠন। অর্থাৎ হিন্দুধর্মের পবিত্র উৎসব ওনামকে বিকৃত করে হামাসকে সমর্থন! দক্ষিণ ভারতের লাখ লাখ মানুষের ধর্মীয় বিশ্বাসে এভাবেই আঘাত হানল জেএনইউ-এর (JNU) বামপন্থী-ইসলামপন্থী ছাত্ররা। ওই পোস্টারে লেখা রয়েছে, ‘ওনাম অফ সলিডারিটি’। বামপন্থী-ইসলামপন্থী ছাত্রদের এমন হিন্দু ধর্মবিরোধী কাজের বিরুদ্ধে সরব হতে দেখা গিয়েছে ক্যাম্পাসে কেরলের ছাত্রদের একটি বড় অংশকে। ঠিক এই কারণেই উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে বামপন্থী-ইসলামপন্থী ছাত্রদের ওনাম উৎসবে অংশগ্রহণকারী ছাত্রদের সংখ্যাও। প্রতিবছর যেখানে উপস্থিতি থাকে ৭০০ এর অধিক ছাত্র-ছাত্রী। এবার সেখানে হাজির ছিলেন মাত্র ১৫০ জন। 

    সলিডারিটির নামে ভণ্ডামি

    অন্যদিকে ওনাম উৎসব পালিত হয় অগাস্ট-সেপ্টেম্বরে। বামপন্থী-ইসলামপন্থী ছাত্ররা সেটা টেনে নিয়ে এসেছে নভেম্বরের ৯ তারিখে। ওয়াকিবহাল মহল ইতিমধ্যে প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে, ইরাকের ইয়েজিদি সমাজ, হামাসের হানায় নিহত ১,৪০০ নিরীহ ইজরায়েলি মানুষের প্রতি সলিডারিটি কেন দেখায় না ক্যাম্পাসের বামপন্থী-ইসলামপন্থী ছাত্ররা। আসলে এর পিছনের উদ্দেশ্য হল ক্যাম্পাসের ভোট-ব্যাঙ্ককে বিভাজিত করা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Kisan Samman Nidhi: আপনার অ্যাকাউন্টে পড়বে ২ হাজার টাকা, কেন জানেন?

    PM Kisan Samman Nidhi: আপনার অ্যাকাউন্টে পড়বে ২ হাজার টাকা, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলছে দীপাবলির উৎসব। খুশিতে মাতোয়ারা দেশ। এহেন আবহে ফের এল খুশির খবর। এবার খবর দিল কেন্দ্র। জানাল, দু’ দিন পরেই দেশবাসী পাবেন দু’ হাজার করে টাকা। অবশ্য সবাই নয়, প্রধানমন্ত্রী কিষান সম্মান নিধির (PM Kisan Samman Nidhi) এই টাকা পাবেন কেবল দেশের কৃষকরা। কিষান সম্মান নিধি যোজনার ১৫তম কিস্তির টাকা দেওয়া হবে ১৫ নভেম্বর। ওই দিনই টাকা ঢুকে যাবে কৃষকদের অ্যাকাউন্টে। এর আগে দেওয়া হয়েছে ১৪ কিস্তির টাকা। ১৫ নভেম্বর বেলা ১১টায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কৃষকদের অ্যাকাউন্টে ১৫তম কিস্তির টাকা জমা দেওয়ার সূচনা করবেন।

    সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী

    ২০১৯ সালে প্রধানমন্ত্রী কিষান সম্মান নিধি যোজনা চালু করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই প্রকল্পে কেন্দ্র কৃষকদের বছরে ৬ হাজার করে টাকা দিচ্ছে। ইতিমধ্যেই দেওয়া হয়েছে ১৪ কিস্তির টাকা। ১৫তম কিস্তির টাকা মিলবে ১৫ নভেম্বর। দেশের ৮ কোটিরও বেশি কৃষক এই প্রকল্পের সুবিধা পাবেন। কৃষকরা পিএম কিষানের (PM Kisan Samman Nidhi) অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে সুবিধাভোগীর তালিকা পরীক্ষা করতে পারেন।

    কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রীর বার্তা 

    এক্স হ্যান্ডেলে কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী নরেন্দ্র তোমর লিখেছেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ১৫ নভেম্বর, ২০২৩-এ প্রধানমন্ত্রী কিষান সম্মান নিধির ১৫তম কিস্তি ডিবিটির মাধ্যমে দেশের যোগ্য কৃষকদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর করবেন। পিএম-কিষান প্রকল্পের অধীনে যোগ্য কৃষক পরিবারকে বছরে ৬ হাজার টাকার আর্থিক সুবিধা দেওয়া হয়, যা ২ হাজার টাকার তিনটি সমান কিস্তিতে দেয় সরকার।”

    কীভাবে দেখবেন টাকা পেয়েছেন কিনা-

    ১. অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ‘পিএমকিষান.গভ.ইন’ দেখুন

    ২. পৃষ্ঠার ডানদিকে ‘নো ইওর স্টেটাস’ ট্যাবে ক্লিক করুন।

    ৩. আপনার রেজিস্টার্ড নম্বর লিখুন ও ক্যাপচা কোড পূরণ করুন। ‘গেট ডাটা’ বিকল্পটি নির্বাচন করুন।

    ৪. এখানে আপনার সুবিধাভোগী স্ট্যাটাস স্ক্রিনে আসবে।

    সুবিধাভোগীর তালিকায় আপনার নাম দেখুন –

    ১. পিএম কিষান অফিসিয়াল ওয়েবসাইট www.pmkisan.gov.in দেখুন।

    ২. বেনিফিশিয়ারি লিস্ট ট্যাবে ক্লিক করুন।

    ৩. ড্রপ-ডাউন থেকে বিশদ বিকল্পটি নির্বাচন করুন, যেমন রাজ্য, জেলা, উপ-জেলা, ব্লক ও গ্রাম নির্বাচন করুন।

    ৪. রিপোর্ট পান ট্যাবে ক্লিক করুন।

    কীভাবে যোগদান করবেন –

    ১. Pmkisan.gov.in অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে কৃষকের কর্নারে যান।

    ২. New Farmer Registration-এ ক্লিক করুন ও আধার নম্বর লিখুন এবং ক্যাপচা পূরণ করুন।

    ৩. এখন বিস্তারিত লিখুন ও ইয়েস ক্লিক করুন।

    ৪. পিএম কিষান আবেদনপত্র ২০২৩-এ জিজ্ঞাসা করা তথ্য পূরণ করুন। এটি সংরক্ষণ করুন এবং ভবিষ্যতের রেফারেন্সের জন্য একটি প্রিন্ট আউট নিন (PM Kisan Samman Nidhi)।

    আরও পড়ুুন: ডাউনিং স্ট্রিটে দীপাবলির রোশনাই, সুনককে ক্রিকেট ব্যাট উপহার জয়শঙ্করের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের, এবং Google News পেজ।

  • Yogi Adityanath: ৫৪ দেশের ৮৮ জন কূটনীতিক হাজির ছিলেন অযোধ্যার দীপোৎসবে

    Yogi Adityanath: ৫৪ দেশের ৮৮ জন কূটনীতিক হাজির ছিলেন অযোধ্যার দীপোৎসবে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরেই ২২ লাখ প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মাধ্যমে দীপাবলি পালন হয় অযোধ্যায় (Yogi Adityanath)। এই বিপুল সংখ্যক প্রদীপ প্রজ্জলন নাম তুলেছে ‘গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড’-এ। অযোধ্যার দীপাবলিকে স্বর্গীয় এবং অবিস্মরণীয় আখ্যা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। জানা গিয়েছে রামনগরীর দীপাবলিতে হাজির ছিলেন ৫৪টি দেশের ৮৮ জন কূটনীতিক। এ কথা জানিয়েছেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ।

    পরিবার নিয়ে অযোধ্যায় আসুন, বললেন যোগী আদিত্যনাথ

    উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর মতে, ‘‘দীপাবলি হল একটি মাধ্যম, যেটির দ্বারা সমস্ত রকমের শুভ শক্তির সঙ্গে সংযোগ করা যায়। আমি প্রত্যেকজনকে দীপাবলির শুভেচ্ছা জানাচ্ছি এবং তাঁদের সমৃদ্ধি কামনা করছি।’’ এদিন অযোধ্যায় (Yogi Adityanath) দীপাবলিতে যাঁরা সামিল হয়েছিলেন তাঁদেরকে পরিবার সমেত রামনগরীতে আসার অনুরোধও করেন যোগী আদিত্যনাথ। তিনি বলেন, ‘‘পরিবার সমেত অযোধ্যায় আসুন, আপনাদের ভাল লাগবে।’’ যোগী আদিত্যনাথ অযোধ্যায় দীপাবলিতে সামিল হওয়ার আগে রবিবার সকালে হাজির ছিলেন হনুমানগড়ির মন্দিরে। সেখানেই ভগবান হনুমানের পুজো করেন তিনি। বর্তমানে যেখানে রামলালা বিরাজ করছে সেই স্থানও পরিদর্শন করেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী।

    বিদেশের শিল্পীরা মঞ্চস্থ করেন রামায়ণ

    জানা গিয়েছে, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, রাশিয়া এ সমস্ত দেশের শিল্পীরাও অযোধ্যার দীপোৎসবে (Yogi Adityanath) অংশগ্রহণ করেন। শ্রীলঙ্কার শিল্পীরা রামচন্দ্রের চরিত্রকে মঞ্চস্থ করেন। নেপালের জনকপুরের শিল্পীরা ভগবান রামচন্দ্রের জীবনের বিভিন্ন ঘটনাকে মঞ্চস্থ করেন। রাশিয়ান শিল্পীরাও এক অনবদ্য অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন। লেসার শো-এর মাধ্যমে ২০ মিনিটের রামায়ণও দেখানো হয়। এদিনের দীপোৎসবে যোগী আদিত্যনাথ ছাড়াও সামিল হয়েছিলেন গভর্নর আনন্দিবেন প্যাটেল। রামনগরীর অনুষ্ঠানে হেলিকপ্টার থেকে পুষ্প বৃষ্টিও দেখা যায়।

    ‘গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে’ স্থান পেয়েছে অযোধ্যার প্রদীপ প্রজ্জ্বলন

    তথ্য বলছে, ২০১৭ সালে অযোধ্যায় প্রজ্জ্বলিত হয়েছিল ৫১ হাজার প্রদীপ। ২০১৯ সালে প্রদীপের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৪ লাখ ১০ হাজার। ২০২০ সালে ৬ লাখ, ২০২১ সালে প্রদীপ প্রজ্জ্বলিত হয় ৯ লাখ, ২০২২ সালে ১৭ লাখ। চলতি বছরে ২২ লাখ প্রদীপ প্রজ্জ্বলন হল অযোধ্যায়। অযোধ্যার এই নয়া রেকর্ড স্থান পেয়েছে ‘গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে’।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের ,Twitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক সহ অসমে বিজেপিতে যোগ ১৫০ নেতা-কর্মীর

    BJP: তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক সহ অসমে বিজেপিতে যোগ ১৫০ নেতা-কর্মীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। এই নির্বাচনে বিজেপিকে (BJP) পরাস্ত করতে জোট বেঁধেছে বিজেপি-বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল। জোটের নাম হয়েছে ইন্ডিয়া। সেই জোটের আয়ু লোকসভা নির্বাচন পর্যন্ত কিনা, তা জানা যাবে উৎসবের মরশুম শেষ হলেই। তবে তার আগে বিরোধীদের জোটকে ঝটকা দিল অসম বিজেপি।

    বিজেপিতে যোগ

    বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ১৫০ সদস্য দলীয় পতাকা ছেড়ে যোগ দিলেন বিজেপিতে। এর মধ্যে রয়েছেন তৃণমূলের অসম রাজ্য সাধারণ সম্পাদকও। বেশ কয়েকজন কংগ্রেস নেতাও রয়েছেন এই দলবদলুদের দলে। শনিবার তাঁরা হাতে তুলে নেন বিজেপির ঝান্ডা। পদ্ম শিবিরে তাঁদের স্বাগত জানান অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। তিনি বলেন, “বিজেপিই (BJP) একমাত্র রাজনৈতিক দল, যারা দেশের স্বার্থে কাজ করে, পরিবারতন্ত্রের স্বার্থে নয়।”

    হিমন্তর বার্তা 

    এক্স হ্যান্ডেলে অসমের মুখ্যমন্ত্রী লিখেছেন, “আমি সব সময় বলেছি যে, যাঁরা ভারত এবং অসমের জন্য কাজ করতে চান, তাঁদের পরিবারতন্ত্র এবং পরিবারকেন্দ্রিক দলে জায়গা হবে না। কেবলমাত্র ভারতীয় জনতা পার্টিই দেশের স্বার্থে কাজ করতে পারে।” বিজেপিতে যোগ দেওয়া ওই ১৫০ জন তাঁর সঙ্গে দেখা করেছেন বলেও জানান হিমন্ত। তিনি বলেন, “ভারতী মায়ের সেবার লক্ষ্যে যাঁরা কাজ করবেন বলে আজ বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন, আমি তাঁদের স্বাগত জানাই।”

    তিনি লিখেছেন, “নাগাঁও জেলা কংগ্রেসের সভাপতি সুরেশ বোরা, অসম যুব কংগ্রেসের কার্যকরী সভাপতি পরিতোষ রায় এবং তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ শর্মা তাদের পদত্যাগের কথা জানিয়েছেন। তাঁরা একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এঁরা আজ বিজেপিতে যোগ দেবেন। ইন্ডি জোটের বিরুদ্ধে এঁরাও সুর চড়িয়েছেন।”

    আরও পড়ুুন: “লোকসভা নির্বাচন এলেই গুন্ডাদের জেলে ঢুকিয়ে দেবো”, চ্যালেঞ্জ সুকান্ত মজুমদারের

    পুরো ঘটনাটি দলের এক্স হ্যান্ডেলে শেয়ার করেছে বিজেপি (BJP)। দলের মুখপাত্র বলেন, “এদিন যাঁরা বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন, তাঁদের সিংহভাগই জেলা ও ব্লকস্তরের কর্মী। তাঁরা যে কোনও রাজনৈতিক দলের মেরুদণ্ড। আমরা তাঁদের বিজেপিতে (BJP) স্বাগত জানিয়েছি।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PAN Card: বাতিল সাড়ে ১১ কোটি প্যান কার্ড, এই তালিকায় আপনারটা নেই তো?

    PAN Card: বাতিল সাড়ে ১১ কোটি প্যান কার্ড, এই তালিকায় আপনারটা নেই তো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাতিল হয়ে গেল সাড়ে ১১ কোটি প্যান কার্ড (PAN Card)। সময়সীমা মেনে আধারের সঙ্গে সংযোগ না করায় বাতিল হয়ে গিয়েছে এই প্যান কার্ডগুলি। তথ্যের অধিকার আইনে করা এক প্রশ্নের উত্তরে এই তথ্য জানিয়েছে আয়কর বিভাগ।

    সময় সীমা শেষ

    প্যান-আধার লিঙ্ক করার জন্য আয়কর বিভাগ সময় দিয়েছিল ৩০ জুন পর্যন্ত। সেই সময়ই জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্যান-আধার লিঙ্ক করা না হলে প্যান কার্ড বাতিল হয়ে যাবে। নতুন করে প্যান কার্ড চালুর জন্য হাজার টাকা জরিমানা করা হবে বলেও জানিয়েছিল আয়কর দফতর। আয়কর আইনের ১৩৯এএ ধারায় প্যান-আধার লিঙ্ক বাধ্যতামূলক করা হয়। তার পরেও তা (PAN Card) না করায় বাতিল করা হয়েছে প্যান কার্ডগুলি।

    জরিমানা দশগুণ কেন?

    সম্প্রতি এ ব্যাপারে তথ্যের অধিকার আইনে জানতে চেয়েছিলেন মধ্যপ্রদেশের আরটিআই কর্মী চন্দ্রশেখর গৌড়। আয়কর দফতর তাঁকে জানিয়েছে, দেশে প্যান কার্ডের সংখ্যা ৭০.২৪ কোটি। এর মধ্যে প্যান-আধার লিঙ্ক না করায় বাতিল করা হয়েছে সাড়ে ১১ কোটি কার্ড। আয়কর দফতর জানিয়েছে, ২০১৭ সালের ১ জুলাই থেকে যেসব প্যান কার্ড করা হয়েছে, সেখানে শুরু থেকেই আধার নম্বর জানানো বাধ্যতামূলক ছিল। চলতি বছর ৩০ জুনের মধ্যে আধার যোগ হয়নি, এমন প্যান কার্ডগুলিই বাতিল করা হয়েছে। হাজার টাকা জরিমানার বিষয়ে গৌড়ের প্রশ্ন, “নতুন প্যান কার্ড করার ক্ষেত্রে জিএসটি বাদ দিয়ে খরচ হয় ৯১ টাকা। তাহলে প্যান কার্ড নতুন করে চালু করার জরিমানা দশগুণ কেন? যাঁদের প্যান কার্ড বাতিল হল, তাঁরা আয়কর রিটার্ন ফাইল করবেন কীভাবে?”

    আরও পড়ুুন: আলোর উৎসবে মাতলেন কমলা হ্যারিস, ‘ছাইয়াঁ ছাইয়াঁ’ গানে নাচলেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

    গৌড়ের মতে, সরকারের উচিত সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করে প্যান-আধার সংযোগের সময়সীমা অন্তত এক বছর বাড়ানো। প্রসঙ্গত, যাঁদের প্যান কার্ড বাতিল হল, তাঁরা আয়কর রিটার্ন ক্লেম করতে পারবেন না। শেয়ার বাজারে লগ্নি করতে গেলেও সমস্যায় পড়বেন। ব্যাঙ্কিং লেনদেনের ক্ষেত্রেও প্যান কার্ড (PAN Card) অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই সমস্যায় পড়বেন ব্যাঙ্কের উপভোক্তারাও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের ,   এবং Google News পেজ।

     

     

  • Rajasthan Assembly Polls 2023: রাজস্থানে দুয়ারে ভোটকেন্দ্র! এবার বুথ হল মাত্র একটি পরিবারের জন্য

    Rajasthan Assembly Polls 2023: রাজস্থানে দুয়ারে ভোটকেন্দ্র! এবার বুথ হল মাত্র একটি পরিবারের জন্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিবার মাত্র একটি। তবে গণতন্ত্রের উৎসবে (Rajasthan Assembly Polls 2023) তাঁরা যোগ দেবেন না, তা হয় নাকি! তাই এবার মাত্র একটি পরিবারের জন্য বুথ করেছে নির্বাচন কমিশন। রাজস্থানের ভারত-পাক সীমান্তবর্তী গ্রাম ‘বারমের কা পার’। বারমের জেলার এই গ্রামে পরিবার রয়েছে একটি। সদস্য সংখ্যা ৩৫। তাঁদের জন্যই এবার আস্ত একটি বুথ করছে নির্বাচন কমিশন।

    ভোট দিতে যেতে হত কুড়ি কিলোমিটার উজিয়ে! 

    এতদিন এই গ্রামের বাসিন্দাদের প্রায় কুড়ি কিলোমিটার উজিয়ে গিয়ে ভোট দিতে যেতে হত। ফলে বৃদ্ধ এবং অশক্তরা ভোট দিতেন না। তাঁদেরই ভোট কেন্দ্রে আনতে দুয়ারে বুথের ব্যবস্থা করেছে নির্বাচন কমিশন। রাজস্থানে নির্বাচন হবে ২৫ নভেম্বর। সেদিনই ভোটকেন্দ্রে যাবেন এই পরিবারের ৩৫জন সদস্যই। এর মধ্যে ১৮ জন পুরুষ, মহিলার সংখ্যা ১৭। ‘বারমের কা পারে’ যেমন একটি মাত্র পরিবারকে ভোটকেন্দ্রে নিয়ে আসতে তৈরি হয়েছে বুথ (Rajasthan Assembly Polls 2023), তেমনি মাত্র ১১৭ জন ভোটারের জন্যও বুথ তৈরি করেছে নির্বাচন কমিশন। রাজস্থানের সিরোহি জেলার শেরগাঁও গ্রামের বাসিন্দারা এবার ভোট দিতে পারবেন নিজের গ্রামেই।

    ভোটকেন্দ্র প্রায় ৫ হাজার ফুট উঁচুতেও!

    শেরগাঁও গ্রামটি আবু পিন্দওয়ারা বিধানসভা কেন্দ্রের মধ্যে পড়ে। এতদিন এই গ্রামের বাসিন্দাদের জঙ্গলের বুক ফুঁড়ে ভোট দিতে যেতে হত প্রায় ১৮ কিলোমিটার দূরের একটি কেন্দ্রে। এবার তাঁরাও ভোট দেবেন নিজের গাঁয়ে। মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক প্রবীণ গুপ্তা জানান, শেরগাঁও গ্রামটি ৪ হাজার ৯২১ ফুট উঁচুতে অবস্থিত। এই গ্রামের বাসিন্দাদের ভোট দিতে যেতে হত প্রত্যন্ত গ্রাম উতরাজে। প্রায় পাঁচ হাজার ফুট উঁচু থেকে নেমে অন্যত্র ভোট দিতে যাওয়াটা খুব কষ্টকর। তাই ভোটারদের সুবিধার জন্য শেরগাঁওয়ে একটি নতুন বুথ করা হল। এই গ্রামে ভোটার রয়েছেন ১১৭ জন।

    আরও পড়ুুন: জ্যোতিপ্রিয়র শাশুড়ি ও শ্যালক ছিলেন শেল কোম্পানির ডিরেক্টর, চাঞ্চল্যকর তথ্য ইডির হাতে

    দুয়ারে ভোট কেন্দ্র পেয়ে গ্রামবাসীরা খুশি হলেও, বিপাকে পড়বেন ভোটকর্মীরা। তবে তাঁদের জন্যও ব্যবস্থা করেছে কমিশন। প্রবীণ জানান, ভোটকর্মীদের ওই বুথে পাঠাতে বনকর্মীদের সাহায্য নেওয়া হচ্ছে। গভীর জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে প্রায় ১৮ কিলোমিটার হেঁটে বুথে গিয়ে পৌঁছবেন ভোটকর্মীরা (Rajasthan Assembly Polls 2023)।

    ভারত যে বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের দেশ!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

     

  • Karar Oi Louho Kapat: নজরুলের জনপ্রিয় গানের সুর বিকৃতি, রহমানের বিরুদ্ধে ক্ষোভ কবির জন্মভিটেয়ও

    Karar Oi Louho Kapat: নজরুলের জনপ্রিয় গানের সুর বিকৃতি, রহমানের বিরুদ্ধে ক্ষোভ কবির জন্মভিটেয়ও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমেই ক্ষোভ পুঞ্জীভূত হচ্ছে সঙ্গীত (Karar Oi Louho Kapat) পরিচালক এআর রহমানের বিরুদ্ধে। প্রথমে রহমানের সমালোচনায় মুখর হয়েছিলেন সঙ্গীত শিল্পীদের একটা বড় অংশ। এবার রহমানের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিলেন নজরুলের ইসলামের জন্মভিটা চুরুলিয়ার বাসিন্দারা। অবিলম্বে গানটি সরিয়ে নেওয়া না হলে আদালতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন কবি পরিবারের সদস্যরাও। তাঁদের দাবি, ‘কারার ওই লৌহ কপাট’ গানটির সুর বিকৃত করে বেআইনি কাজ করেছেন রহমান।

    চুরুলিয়াবাসীর ক্ষোভ 

    চুরুলিয়ায় জন্মেছিলেন কাজি নজরুল ইসলাম। তাঁর মৃত্যুর পর চুরুলিয়ায় গড়ে ওঠে নজরুল অ্যাকাডেমি ও নজরুল গবেষণাগার। এখানেই সংরক্ষিত রয়েছে কবি রচিত বহু গানের পাণ্ডুলিপি, তানপুরা, গ্রামোফোন সহ নানা স্মৃতি। এই অ্যাকাডেমির প্রতিষ্ঠাতা কবির ভ্রাতুষ্পুত্র কাজি রেজাউল করিম। তিনি বলেন, “প্রায় একশো বছর আগে লেখা যে গান শুনলে আজও গায়ে কাঁটা দেয় আপামর দেশবাসীর, যে গান শুনলে স্বাধীনতা সংগ্রামের দিনগুলি চোখের সামনে তরতাজা হয়ে ওঠে, সেই গানের সুরটাই বদলে দিয়েছেন এআর রহমান। এই ঘটনা দুঃখজনক। আগুন নিয়ে খেলা করছেন রহমান সাহেব।”

    প্রতিক্রিয়া কবির নাতনির

    নজরুল অ্যাকাডেমির সদস্য কবির নাতনি সোনালি কাজি। তিনি বলেন, “এই কাজটি করার আগে কারও সঙ্গে কথা বলেছিলেন উনি (রহমান)? অতীতে যখন মহম্মদ রফি ও অনুপ জলোটা কাজি নজরুল ইসলামের গান গেয়েছিলেন, তখনও মূল সুর পরিবর্তন হয়নি। তাই কোনও বিতর্ক হয়নি। আপামর বাঙালি সেই গান মেনে নিয়েছেন ও জনপ্রিয়তাও পেয়েছে। কিন্তু রহমান সাহেব যেটা (Karar Oi Louho Kapat) করেছেন, তা অনৈতিক ও বেআইনি। বহু দিন আগের একটা গান কোন অধিকারে উনি বদলে দিতে পারেন, এটাই আমাদের সব চেয়ে বড় প্রশ্ন।”

    আরও পড়ুুন: জ্যোতিপ্রিয়র শাশুড়ি ও শ্যালক ছিলেন শেল কোম্পানির ডিরেক্টর, চাঞ্চল্যকর তথ্য ইডির হাতে

    নজরুল বাংলাদেশের জাতীয় কবি। সে দেশের নজরুল ইনস্টিটিউট ট্রাস্টি বোর্ডের সভাপতি খায়রুল আনাম শাকিল বলেন, “ভারতের এক বিখ্যাত সুরকার খুবই দায়িত্বজ্ঞানহীনতার পরিচয় দিয়েছেন। এতে কাজি নজরুলের অসম্মান হয়েছে। গানটি যাতে প্রচার না পায়, তার ব্যবস্থা করা প্রয়োজন।” বাংলাদেশের নজরুল সঙ্গীত শিল্পী ও গবেষকরা জানান, বিদ্রোহী কবি কাজি নজরুল ইসলাম বাংলাদেশের পাশাপাশি ভারতেরও সম্পদ। তাই দুই দেশকে এক হয়ে শিল্প-সংস্কৃতির বিকৃতি রোধে কাজ করার উদ্যোগ নিতে হবে (Karar Oi Louho Kapat)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Uniform Civil Code: প্রতিশ্রুতি রাখছে বিজেপি সরকার, উত্তরাখণ্ডে চালু হচ্ছে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি!

    Uniform Civil Code: প্রতিশ্রুতি রাখছে বিজেপি সরকার, উত্তরাখণ্ডে চালু হচ্ছে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) চালু করতে চলেছেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির পুষ্কর সিং ধামী। বিধি চালু হলে উত্তরাখণ্ডই হবে দেশের প্রথম অঙ্গরাজ্য, যারা এই বিধি লাগু করবে। জানা গিয়েছে, বিশেষজ্ঞ কমিটির রিপোর্টের ভিত্তিতে তৈরি অভিন্ন দেওয়ানি বিধি সংক্রান্ত বিল পাশের লক্ষ্যে আগামী সপ্তাহেই বিধানসভার অধিবেশন ডাকছে উত্তরাখণ্ড সরকার।

    অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করার প্রতিশ্রুতি

    উত্তরাখণ্ড বিধানসভা নির্বাচনের আগে বিজেপি ক্ষমতায় এলে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করা হবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ধামী। গত বছরের ওই নির্বাচনে উত্তরাখণ্ডে জয়ী হয় বিজেপি। মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেন ধামী। তার পরেই শুরু হয় অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করার তৎপরতা। আইনি প্রক্রিয়া খতিয়ে দেখতে সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি রঞ্জনা প্রকাশ দেশাইয়ের নেতৃত্বে কমিটিও গড়েছিল উত্তরাখণ্ড সরকার। কমিটি (Uniform Civil Code) গঠিত হয় ২০২২ সালের ২৭ মে। এ পর্যন্ত তিনবার মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে ওই কমিটির। বিচারপতি দেশাই ছাড়াও কমিটিতে রয়েছেন দিল্লি হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি প্রমোদ কোহলি, সমাজকর্মী মনু গৌর, প্রাক্তন মুখ্য সচিব তথা আইএএস অফিসার শত্রুঘ্ন সিংহ এবং দুন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সুরেথা দাঙ্গওয়াল।

    অভিন্ন দেওয়ানি বিধির খসড়া

    জানা গিয়েছে, একটি অনলাইন পোর্টালের মাধ্যমে রাজ্যবাসীর মতামত জানতে চেয়েছিল ওই কমিটি। পরামর্শ পাঠিয়েছিলেন ২০ লাখ মানুষ। ইতিমধ্যেই অভিন্ন দেওয়ানি বিধির খসড়া তৈরি হয়ে গিয়েছে বলেও সূত্রের খবর। অভিন্ন দেওয়ানি বিধি নিয়ে গত মাসে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠক করেন ধামী। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন উত্তরাখণ্ড অভিন্ন দেওয়ানি কমিটির চেয়ারপার্সন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি রঞ্জনা দেশাই ও কমিটির অন্য সদস্যরা।

    আরও পড়ুুন: “যিনি শ্রীরামচন্দ্রকে ঘৃণা করেন তিনি হিন্দু নন”, বিস্ফোরক কংগ্রেস নেতা

    সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি বলবীর সিং চৌহানের নেতৃত্বাধীন ২১তম আইন কমিশনের সুপারিশ ছিল, অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালু করে বিবাহ, বিবাহ বিচ্ছেদ, উত্তরাধিকারের মতো পারিবারিক বিষয়ে হিন্দু, মুসলমান, শিখ, খ্রিস্টান, পার্সি, জৈন সকলের জন্য একই আইন চালু করার প্রয়োজন নেই। যদিও কেন্দ্র চাইছে, দেশজুড়ে চালু হোক অভিন্ন দেওয়ানি বিধি। কারণ তাতে এক সঙ্গে সমাধান হবে অনেক সমস্যার।

    প্রসঙ্গত, অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) লাগু হলে বাস্তবায়িত হবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এক দেশ, এক আইন নীতি। দেশে বিবাহ, বিবাহবিচ্ছেদ, সন্তান দত্তক নেওয়ার নিয়ম, উত্তরাধিকার ও সম্পত্তি সংক্রান্ত বিভিন্ন আইন রয়েছে ধর্ম ভেদে। অভিন্ন দেওয়ানি বিধি লাগু হলে দেশবাসীর জন্য একটিই আইন থাকবে, তা তিনি যে ধর্ম বা বর্ণেরই হোন না কেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Acharya Pramod Krishnam: “যিনি শ্রীরামচন্দ্রকে ঘৃণা করেন তিনি হিন্দু নন”, বিস্ফোরক কংগ্রেস নেতা

    Acharya Pramod Krishnam: “যিনি শ্রীরামচন্দ্রকে ঘৃণা করেন তিনি হিন্দু নন”, বিস্ফোরক কংগ্রেস নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যিনি শ্রীরামচন্দ্রকে ঘৃণা করেন তিনি হিন্দু হতে পারেন না।” কথাগুলি যিনি বললেন, তিনি কোনও ধর্মীয় নেতা নন, বিজেপির কোনও নেতাও নন। তিনি আদ্যন্ত কংগ্রেসি। কংগ্রেসের এই নেতার মুখে ‘বিজেপি-সুলভ’ কথা শুনে প্রমাদ গুণছেন কংগ্রেস নেতারা। তবে আচার্য প্রমোদ কৃষ্ণম (Acharya Pramod Krishnam) নামের ওই কংগ্রেস নেতার কথায় দল ছাড়ার ইঙ্গিতও মিলেছে।

    প্রমোদের তোপ

    নতুন বছরের ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হবে অযোধ্যার রামমন্দিরের। তার মাস তিনেক পরে রয়েছে লোকসভা নির্বাচন। তার আগে প্রমোদ কৃষ্ণমের এই কথায় ঘোর বিপাকে সোনিয়া গান্ধীর দল। প্রমোদ বলেন, “যিনি শ্রীরামচন্দ্রকে ঘৃণা করে তিনি হিন্দু হতে পারেন না। রাম মন্দির নির্মাণ স্থগিত করার চেষ্টার কথা সারা বিশ্ব জানে।” তিনি বলেন, “কে রামকে ঘৃণা করে আর কে দেবতার ভক্ত, আমি মনে করি না এটি একটি রহস্য। কংগ্রেস সদস্য হওয়ার অর্থ এই নয় যে সত্য বলা যাবে না। আমি অনুভব করেছি যে কিছু কংগ্রেস নেতা আছেন যাঁরা রাম ও রাম মন্দির উভয়কেই ঘৃণা করেন।” প্রমোদ কৃষ্ণম বলেন, “আমার চ্যালেঞ্জ হল তাঁরা কবে রাম লল্লা বিরাজমান দেখতে যাবেন? আচার্যজির প্রতি আমার সহানুভূতি, প্রভু শ্রীরামের পক্ষে কথা বলার জন্য কংগ্রেসিরা আমাকে গালি দেবেন।”

    কংগ্রেসকে নিশানা হিমন্তর

    প্রমোদ কৃষ্ণমের এই মন্তব্যের ভিডিও ক্লিপ শেয়ার করে কংগ্রেসকে তোপ দেগেছেন বিজেপি নেতা তথা অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা। প্রমোদ কৃষ্ণমকে গান্ধী পরিবারের ঘনিষ্ঠ দাবি করে হিমন্ত বলেন, “প্রবীণ কংগ্রেস নেতা (Acharya Pramod Krishnam) ও পরিবারের অনুগত আচার্য প্রমোদজি আমি যা বলছি, তা নিশ্চিত করেছেন – একটি নির্দিষ্ট ভোট ব্যাঙ্কের ভয়ে, কংগ্রেসের শ্রী রামচন্দ্রের প্রতি অ্যালার্জি রয়েছে।” তিনি বলেন, “প্রমাণ হল ভোটের আগে, আপনি তাদের নেতাদের ও তথাকথিত হনুমান ভক্তদের শ্রীরাম জন্মভূমি বাদে প্রতিটি মন্দিরে যেতে দেখতে পাবেন।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘হিন্দুদের জন্যই ভারতবর্ষে গণতন্ত্র রয়েছে’’, মত জাভেদ আখতারের

    সনাতন ধর্ম নিয়ে তামিলনাড়ুর ডিএমকে নেতা তথা মন্ত্রী উদয়নিধি স্ট্যালিনের বিতর্কিত মন্তব্যের কড়া সমালোচনাও করেন প্রমোদ। বিরূপ এই মন্তব্যের জন্য দয়ানিধি ও তাঁর দলকে ‘ইন্ডি’ জোট থেকে বের করে দেওয়ার পরামর্শও দেন। তিনি (Acharya Pramod Krishnam) বলেন, “যে বা যাঁরা সনাতন ধর্মের বিরোধিতা করেন, সে বা তাঁরা ভারত বিরোধী। সনাতন ধর্ম ছাড়া হিন্দুদের কল্পনা করা যায় না। হিন্দুধর্মের যারা সমালোচনা করে, তারা রাবণের বংশধর। তাদের ধ্বংসও নিশ্চিত।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share