Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Ram Mandir: পাঁচটি মণ্ডপ পেরিয়ে ভক্তরা যাবেন গর্ভগৃহে, রামমন্দির নির্মাণে খরচ কত জানেন?

    Ram Mandir: পাঁচটি মণ্ডপ পেরিয়ে ভক্তরা যাবেন গর্ভগৃহে, রামমন্দির নির্মাণে খরচ কত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যার রাম মন্দিরের উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে দেশজুড়ে রামভক্তদের (Ram Mandir) মধ্যে উন্মাদনা তুঙ্গে। আগামী বছরের ২২ জানুয়ারি রামমূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করবেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এ নিয়ে সাজো সাজো রব অযোধ্যায়।

    ২৩ জানুয়ারি সাধারণের জন্য খুলছে রাম মন্দিরের দ্বার

    জানা গিয়েছে, রামভক্তদের জন্য ২৩ জানুয়ারি থেকেই খুলে দেওয়া হচ্ছে মূল দ্বার। অযোধ্যার রাম মন্দিরে মোট পাঁচটি মণ্ডপ তৈরি হবে এবং সেগুলিকে পেরিয়েই ভক্তরা গর্ভগৃহে প্রবেশ করতে পারবেন। রাম মন্দির নির্মাণ কমিটির চেয়ারম্যান নৃপেন্দ্র মিশ্রের ভাষায়, ‘‘রামমন্দিরের অন্দরসজ্জা চোখ ধাঁধানো। পাঁচটি মণ্ডপ নির্মাণ করা হয়েছে রামলালার এই মন্দিরে। এই পাঁচ মণ্ডপ পেরিয়ে তারপর গর্ভগৃহে প্রবেশ করতে পারবেন রাম ভক্তরা (Ram Mandir)। এর জন্য মোট ৩৯০ ফুট হেঁটে অতিক্রম করতে হবে দর্শনার্থীদের। এছাড়াও রয়েছে পরকোটা বা পরিক্রমা মার্গ। এটিই সবচেয়ে সুন্দরভাবে এবং সবচেয়ে বেশি খরচ করে সাজিয়ে তোলা হয়েছে।’’

    রামমন্দির তৈরিতে খরচ ১৮০০ কোটি টাকা!

    রামমন্দির তৈরিতে খরচও নেহাত কম নয়। মন্দির তৈরি হচ্ছে সম্পূর্ণভাবে ভক্তদের দানের ওপরে। ‘রামজন্মভূমি (Ram Mandir) তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’- এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এখনও পর্যন্ত রামমন্দির তৈরির জন্য মোট বরাদ্দ করা হয়েছে ১,৮০০ কোটি টাকা। শুধুমাত্র মন্দিরের বহির্বিভাগে থাকা ৭৯৫ মিটার দৈর্ঘ্যের ‘পরকোটা’ তৈরি করতেই খরচ হচ্ছে প্রায় ৯৫০ কোটি টাকা। মন্দিরের অন্দরবিভাগ এবং গর্ভগৃহ নির্মাণে এখনও পর্যন্ত খরচ হয়েছে ৭০০ থেকে ৮০০ কোটি টাকা। জানা গিয়েছে, সম্পূর্ণভাবে রামমন্দির নির্মাণ হতে সময় লাগবে ২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত। মোট ৬০ থেকে ৭০ হাজার দর্শনার্থী একবারে রামমন্দিরের (Ram Mandir) দর্শন করতে পারবেন। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ রামমন্দির নির্মাণের পক্ষে রায় দেয়। এর পরবর্তীকালে ২০২০ সালের ৫ অগাস্ট রাম মন্দিরের ভূমি পূজন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Assembly Elections 2023: রাত পোহালেই বিধানসভা নির্বাচন মিজোরামে, কংগ্রেস কি মুছে যাবে?  

    Assembly Elections 2023: রাত পোহালেই বিধানসভা নির্বাচন মিজোরামে, কংগ্রেস কি মুছে যাবে?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই বিধানসভা নির্বাচন হবে উত্তর-পূর্বের পাহাড়ি রাজ্য মিজোরামে (Assembly Elections 2023)। সব মিলিয়ে প্রার্থী রয়েছেন ১৭৪জন। ভোটার ৮.৫২ লাখ। রাজ্যে ক্ষমতায় ফিরতে মরিয়া মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্ট। জোরামা পিপলস মুভমেন্ট, বিজেপি এবং কংগ্রেসও দখল করতে চাইছে মিজোরামের কুর্সি।

    ৩০টি বুথ ক্রিটিক্যাল

    চলতি বছর চার রাজ্যে হবে বিধানসভা নির্বাচন। এর মধ্যে যেমন ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ এবং রাজস্থান রয়েছে, তেমনি রয়েছে মিজোরামও। সব কটি রাজ্যের ফলই ঘোষণা করা হবে ৩ ডিসেম্বর। নির্বাচন নির্বিঘ্নে সাঙ্গ করতে মিজোরামে ৫০ কোম্পানি সিএপিএফ মোতায়েন করেছে নির্বাচন কমিশন। ৩০টি বুথকে ক্রিটিক্যাল পোলিং স্টেশন বলে চিহ্নিত করেছে তারা। সোমবার বিকেলের মধ্যেই ভোটের সরঞ্জাম নিয়ে ভোট কেন্দ্রের দিকে রওনা দিয়েছেন ভোটকর্মীরা।

    মণিপুরের নির্বাচনী ধারা

    মণিপুরের নির্বাচনী ধারা (Assembly Elections 2023) বলছে, প্রতি দুটো টার্ম অন্তর সরকার পরিবর্তন হয় মিজোরামে। সেই ধারা মেনেই ২০১৮ সালে পতন হয় সে রাজ্যের কংগ্রেস সরকারের। সেবার কুর্সি দখল করেছিল এমএনএফ। সেই একই ধারা বজায় থাকলে এবারও ক্ষমতায় ফেরার কথা তাদেরই। ৪০ আসন বিশিষ্ট মিজোরাম বিধানসভায় সেবার এমএনএফ পেয়েছিল ২৭টি। টানা এক দশক ক্ষমতায় থাকা কংগ্রেস পেয়েছিল মাত্র ৪টি আসন। ইন্দিরা গান্ধীর দেহরক্ষী দলের প্রাক্তন নেতা, প্রাক্তন আইপিএস লালডুহোমার সদ্য গঠিত জেডপিএম জিতেছিল ৮টি আসনে। নির্বাচন কমিশনের স্বীকৃতি না মেলায় সেবার অবশ্য ওই দলের প্রার্থীরা লড়েছিলেন নির্দল হয়ে।

    আরও পড়ুুন: বিহারের পশুখাদ্য কেলেঙ্কারির সঙ্গে এ রাজ্যের রেশন দুর্নীতির যোগ খুঁজে পেল ইডি!

    গত বিধানসভা নির্বাচনের মতো এবারও কংগ্রেস মিজোরামে সেভাবে ছাপ ফেলতে পারবে না বলেই রাজনৈতিক মহলের ধারণা। পাঁচ দফায় প্রায় ২৩ বছর মুখ্যমন্ত্রীর পদ অলঙ্কৃত করেছিলেন প্রবীণ নেতা লাল থানহাওলা। তাঁকে এবার টিকিট দেয়নি কংগ্রেস। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, মঙ্গলবারের নির্বাচনে তার একটা ভাল প্রভাব পড়তে পারে কংগ্রেসের ভোটব্যাঙ্কে।

    উত্তর-পূর্বে উন্নয়ন আর মাদক কারবার দমনের প্রসঙ্গই প্রচারে গিয়ে তুলে ধরেছেন বিজেপি নেতারা। মিজোরামে বিজেপির বিধায়ক ছিলেন মাত্র একজন। তিনি বুদ্ধধন চাকমা। ইতিমধ্যেই সক্রিয় রাজনীতি থেকে অবসর নেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন (Assembly Elections 2023) তিনি। মনে রাখতে হবে, কেন্দ্রে যখন যে দলের সরকার থাকে, সেই দলের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বজায় রেখে চলে উত্তর-পূর্বের সিংহভাগ রাজ্যই। গতবারের মতো এবারও তার বিপ্রতীপ ছবি দেখা যেতে পারে মিজোরামে। সাম্প্রতিক একাধিক সমীক্ষা থেকে দেখা যাচ্ছে, মিজোরামে এবার হ্যাং বিধানসভা হতে পারে। তবে ঠিক কী হবে, তা জানা যাবে (Assembly Elections 2023), ৩ ডিসেম্বর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Taj Mahal: তাজমহল কি শাহজাহান নির্মাণ করেননি? এএসআইকে তথ্য সন্ধানের নির্দেশ দিল্লি হাইকোর্টের

    Taj Mahal: তাজমহল কি শাহজাহান নির্মাণ করেননি? এএসআইকে তথ্য সন্ধানের নির্দেশ দিল্লি হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুঘল সম্রাট শাহজাহান তাজমহল (Taj Mahal) নির্মাণ করেননি। সেই সঙ্গে ইতিহাস বইতে থাকা এই ভুলকে সংশোধনের জন্য আবেদন করা হয়েছিল দিল্লি হাইকোর্টে। আর তাই শুক্রবারের শুনানিতে আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া (এএসআই) বা ভারতীয় প্রত্নতত্ত্ব বিভাগকে পর্যবেক্ষণ করতে নির্দেশ দেয় দিল্লি হাইকোর্ট। এই ঘটনায় রীতিমতো তীব্র আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে।

    মামলায় আবেদনকারীর বক্তব্য

    স্ত্রী মমতাজের স্মৃতির উদ্দেশে সম্রাট শাহজাহান যে তাজমহল (Taj Mahal) নির্মাণ করেছেন তা সত্য ইতিহাস নয়! এই মর্মে দিল্লি হাইকোর্টে মামলা করেন হিন্দু সেনা সংগঠনের সভাপতি সুরজিৎ সিং যাদব। তাঁর মূলত দাবি, রাজা মান সিংয়ের প্রাসাদকে সংস্করণ করেন মুঘল সম্রাট শাহজাহান। তাজমহল শাহজাহানের সৃষ্টি নয়। আর এই দাবিতে ইতিহাসের বইকে ঠিক করে ইতিহাসের প্রকৃত সত্যকে তুলে ধরার দাবি করেন তিনি।

    ‘তাজ মিউজিয়াম’ সম্পর্কে একটি বইয়ের কথা উল্লেখ বলে সুরজিৎ আরও বলেন, “মমতাজের মৃত্যুর সময় একটি ভালো প্রাসাদকে বেছে নেওয়া হয়েছিল। এই প্রাসাদটি হল সম্রাট মান সিংয়ের প্রাসাদ। রাজার এই প্রাসাদকে ভেঙে, সেই জায়গায় তাজমহল নির্মাণ করা হয়েছে। আর তাই মান সিং এবং তাজমহলের সময়কে বিশ্লেষণ করে তথ্য জ্ঞাপন করুক এএসআই।”

    কী বলল দিল্লি হাইকোর্ট?

    গত শুক্রবার দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি সতীশ চন্দ্র শর্মা এবং বিচারপতি তুষার রাও গেদেলার বেঞ্চে তাজমহল (Taj Mahal) নিয়ে এই আবেদনের শুনানি করেন। আদালত নির্দেশ দেন, “এই মামলার আগেও একপ্রকার আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু বিষয়টা এএসআইয়ের পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন।”

    আর কী দাবি?

    মামলার আবেদনকারী সুরজিৎ সিং যাদবের দাবি, তাজমহলের (Taj Mahal) নির্মাণ বিষয়ে এএসআই, জাতীয় তথ্য ভাণ্ডার থেকে অসত্য তথ্যকে যাতে সরিয়ে ফেলা হয়, তার জন্য কেন্দ্র এবং উত্তরপ্রদেশ সরকারকে নির্দেশ দিক আদালত। তাজমহলের সত্যকে তুলে ধরে আরও বলেন, “এএসআই ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে ১৬৪৮ সালে তাজমহল নির্মাণ হয়েছিল। তৈরি করতে সময় লেগেছিল ১৭ বছর। কিন্তু এই তথ্য পুরোপুরি ভুল। ১৬৩২ থকে ১৬৩৮ সালের মধ্যে সময়ে শাহজাহান, মানসিংয়ের প্রাসাদের সংস্করণ করেন। তাতে সময় লেগেছিল ১৭ বছর।” পৃথিবীর সপ্তম আশ্চর্য তাজমহল সম্পর্কে আসল সত্য প্রকাশিত হোক এই কথাই বলেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Armed Forces: মাতৃত্বকালীন ছুটি থেকে সন্তানের বড় হওয়া! মহিলা জওয়ানদের নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের

    Indian Armed Forces: মাতৃত্বকালীন ছুটি থেকে সন্তানের বড় হওয়া! মহিলা জওয়ানদের নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সেনাবাহিনীর (Indian Armed Forces) তিন শাখার মহিলা জওয়ানদের মাতৃত্বকালীন ছুটির বিষয়ে বড় সিদ্ধান্ত নিল মোদি সরকার। এবার থেকে মহিলা সেনা অফিসারদের মতো সমান হারে মাতৃত্বকালীন ছুটি পাবেন নারী বাহিনীর জওয়ান, নাবিক ও এয়ার ওয়ারিয়ার্সরা। সন্তান পালন ও দত্তক নেওয়ার ক্ষেত্রেও ছুটিতে থাকছে না আর কোনও বৈষম্য।

    সবাইকে এক সুবিধা

    রবিবার একটি বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, সকল মহিলা জওয়ান, নাবিক এবং বায়ুসেনা কর্মী  (Indian Armed Forces) এখন থেকে একই রকম সুবিধা পাবেন। বিবৃতি অনুসারে, সংশ্লিষ্ট মহিলার সেনা-র‌্যাঙ্কের উপর সুবিধা নির্ভর করবে না। সেনাবাহিনীতে নিচুতলার মহিলা জওয়ানেরাও ঊর্ধ্বতনদের মতোই সুবিধা পাবেন। এই প্রস্তাবে সম্মতি দিয়েছেন কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। এত দিন পর্যন্ত সেনাবাহিনীতে শুধু অফিসার পদেই মহিলাদের নিয়োগ করা হত। অগ্নিবীর প্রকল্পে তার থেকে নিচু পদেও নিয়োগ করা হচ্ছে। তার ফলে নিচু পদে কর্মরত মহিলাদেরও মাতৃত্বকালীন ছুটির প্রয়োজন হচ্ছে। সে কারণেই নতুন করে ভাবনাচিন্তা শুরু করেছিল কেন্দ্র।

    প্রস্তাবে শিলমোহর

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রের খবর, গত মাসেই এই ইস্যুতে তিন বাহিনীর সর্বাধিনায়ক সিডিএস জেনারেল অনিল চৌহান ও তিন বাহিনীর প্রধানদের সঙ্গে বৈঠক করেন রাজনাথ সিং। সেখানেই এব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় (Indian Armed Forces)। রবিবার সেই প্রস্তাবে শিলমোহর দেওয়া হয়েছে। এদিন মন্ত্রকের তরফে দেওয়া বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘ছুটির নিয়মে বদল হওয়ায় মহিলা ফৌজিরা পারিবারিক ও সামাজিক নানা সমস্যা সহজেই মোকাবিলা করতে পারবেন। সন্তান মানুষ করতে তাঁদের আর কোনও কষ্ট হবে না। পাশাপাশি, এর জেরে কাজের জায়গায় তাঁরা উন্নতি করতে পারবেন। পেশদার ও পারিবারিক জীবনের ক্ষেত্রে একটা ভারসাম্য থাকবে তাঁদের।’

    আরও পড়ুুন: সীমান্তে বিএসএফের তৎপরতা! পাচারের আগেই ১০ কোটি টাকার সোনার বিস্কুট বাজেয়াপ্ত

    কতদিনের ছুটি

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে জানা গিয়েছে, বাহিনীতে (Indian Armed Forces) কর্মরত সব মহিলারাই গোটা কর্মজীবনে সন্তান পালনের জন্য সর্বোচ্চ ৩৬০ দিনের ছুটি পাবেন। সন্তানের ১৮ বছর বয়স পর্যন্ত এই ছুটি পাবেন। যাঁদের সন্তান শারীরিক ভাবে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত অক্ষম, তাঁদের জন্য নিয়মে ছাড় রয়েছে। মহিলা জওয়ানেরা ১৮০ দিনের মাতৃত্বকালীন ছুটি পাবেন। সারা কর্মজীবনে দু’বার সন্তান ধারণ করলে বা দু’টি সন্তানের জন্য এই ছুটি পাবেন। এক বছরের কম বয়সি শিশু দত্তক নিলে, দত্তক নেওয়ার দিন থেকে ১৮০ দিন ছুটি মিলবে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Delhi AIIMS: শিশুর ফুসফুসে গেঁথে ছিল সূচ! শক্তিশালী চুম্বক দিয়ে বের করলেন দিল্লি এমসের ডাক্তাররা

    Delhi AIIMS: শিশুর ফুসফুসে গেঁথে ছিল সূচ! শক্তিশালী চুম্বক দিয়ে বের করলেন দিল্লি এমসের ডাক্তাররা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাশি সঙ্গে বের হচ্ছিল রক্ত। মাত্র সাত বছরের শিশুর এই সমস্যাকে ঘিরে পরিবারের লোকজন আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিলেন। চিকিৎসকের কাছে নিয়ে গেলে প্রথমে শিশুর বুকের এক্স-রে করা হয়। দেখা যায় ফুসফুসের বাঁ দিকে গেঁথে রয়েছে সূচ। এই ঘটনায় ডাক্তাররা রীতিমতো আশঙ্কা প্রকাশ করেন। শিশুর প্রাণ বাঁচাতে অস্ত্রোপচারের কথাও বলেন। কিন্তু অস্ত্রোপচার ভীষণ ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। চিকিৎসকরা শিশুর প্রাণ বাঁচালেন বিশেষ পদ্ধতি প্রয়োগ করে। চুম্বক দিকে বের করা হল ফুসফুসে গেঁথে থাকা সূচকে। এই বিরল চিকিৎসায় সাফল্যের ঘটনা ঘটেছে দিল্লির এমস (Delhi AIIMS) হাসপাতালে।

    কী বলল এমস (Delhi AIIMS)?

    দিল্লি এইমস (Delhi AIIMS) থেকে এই চিকিৎসা সম্পর্কে বলা হয়, “পেডিয়াট্রিক সার্জারি বিভাগের ডাক্তাররা চুম্বক দিয়ে শিশুর বুক থেকে সূচ বের করেছেন।” বিভাগের প্রফেসর ডাক্তার বিশেষ জৈন বলেন, “গত বুধবার ওই শিশুকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কাশির মধ্যে দিয়ে রক্ত বের হচ্ছিল শিশুর। পরীক্ষা করে দেখা যায় ৪ সেন্টিমিটার লম্বা এবং ১.৫  সেন্টিমিটার মোটা সূচ গেঁথে ছিল। জায়গাটা এমন ছিল যে অস্ত্রপচারের জন্য যন্ত্রপাতি ব্যবহার করার মতো পরিসর ছিল না। অবশেষে চুম্বক দিয়ে সূচ বের করা হয়েছে।”

    ডাক্তাররা আর কী বললেন?

    শিশুটির জীবন রক্ষা করতে চাঁদনি চক মার্কেট থেকে শক্তিশালী চুম্বক কিনে আনার পরামর্শ দেন ডাক্তার জৈন। আর তা দিয়েই সূচ বের করা হয়। এই বিভাগের এমসের (Delhi AIIMS) আরেক চিকিৎসক ডাক্তার দেবেন্দ্র কুমার যাদব বলেন, “শিশুর শারীরিক অবস্থার যাতে ক্ষতি না হয়, তার কথা ভেবে টেকনিক্যাল অফিসারদের সঙ্গে আলোচনা করেই এই বিশেষ অভিনব পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়েছে।”

    কীভাবে বের করা হল?

    এমস (Delhi AIIMS) সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রথমে শিশুর বুকে থাকা সূচের অবস্থানকে এন্ডোস্কোপির দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। এরপর খুব সাবধানে পাইপের মধ্যে যন্ত্র প্রবেশ করানো হয়। সুতো এবং রবার ব্যান্ড দিয়ে একটি শক্তিশালী চুম্বক আটকানো ছিল যন্ত্রে। আর তা দিয়েই বের করা হয়েছে সূচ। জানা গিয়েছে, এই ভাবে যদি বের করা না যেত, তাহলে বুক কেটে ওপেন হার্ট সার্জারি করতে হতো। আর তা আরও অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হতো।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “গরিবি বুঝতে আমায় বই পড়তে হয়নি”, মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেসকে আক্রমণ প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: “গরিবি বুঝতে আমায় বই পড়তে হয়নি”, মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেসকে আক্রমণ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “গরিবি বুঝতে আমায় বই পড়তে হয়নি।” রবিবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। আরও পাঁচ বছরের জন্য ৮০ কোটিরও বেশি দরিদ্রকে নিখরচায় রেশন সামগ্রী দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর এই সিদ্ধান্তকে কটাক্ষ করেছে কংগ্রেস। মধ্যপ্রদেশের জনসভায় গিয়ে তারও পাল্টা জবাব দিলেন তিনি।

    ‘গরিবি থেকে উঠে আসা একজন’

    ১৭ নভেম্বর মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার নির্বাচন। সেই উপলক্ষে সিওনি জেলায় জনসভার আয়োজন করেছিল বিজেপি। প্রধান বক্তা ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “আমি নিজে গরিবি থেকে উঠে আসা একজন। আমায় বই পড়ে বুঝতে হবে না যে দারিদ্র কী! আমি গরিবের কষ্ট অনুভব করতে পারি।” জনতার উদ্দেশে তিনি বলেন, “তাই আপনাদের ছেলে, ভাই একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে – আগামী ডিসেম্বর মাসে প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ অন্ন যোজনা শেষ হলে আরও পাঁচ বছরের জন্য এই প্রকল্প চালু করা হবে।”

    ‘গ্যারান্টি অফ মোদি’

    নিখরচায় রেশন প্রকল্পকে ‘গ্যারান্টি অফ মোদি’ তকমা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “এটাই বিজেপি। যারা প্রত্যেক গরিব, প্রান্তিক, দলিত ও উপজাতির জন্য। সবাইকে নিয়ে আমাদের পরিবার।” তিনি বলেন, “২০১৪ সালের আগে কংগ্রেস এখানে লক্ষ কোটি টাকার দুর্নীতি করেছে। এখন এখানে বিজেপি সরকার। আর কোনও দুর্নীতি নেই। আমরা যে টাকা গরিবদের অধিকারের জন্য বাঁচিয়েছি, সেটা এখন রেশনের মাধ্যমে দিচ্ছি। এটাই সব থেকে বড় পার্থক্য দুর্নীতিবাজ কংগ্রেস সরকার ও বিজেপি সরকারের মধ্যে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যেখানেই কংগ্রেস, সেখানেই পরিবারবাদ। পরিবারের ওপরে কিছু নেই। রাস্তা-গলি, সরকারি প্রকল্প থেকে সরকারি অফিস, সব কিছুর নাম হয় একটি পরিবারের নামে।”

    আরও পড়ুুন: ‘মহাদেব বেটিং অ্যাপ’ সহ বেআইনি ২২ অ্যাপকে নিষিদ্ধ করল কেন্দ্র, জানুন কারণ

    মধ্যপ্রদেশে যে ফের বিজেপি ক্ষমতায় আসছে, এদিন সে ব্যাপারেও আশাবাদী প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “বিজেপি আবার এখানে যে ক্ষমতায় আসবে, তার একটা শক্তিশালী সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। নির্বাচনের ফল এখন পরিষ্কার।” মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেসের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের প্রসঙ্গটিও তাঁর বক্তৃতায় টেনে এনেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “দু’জন বড় কংগ্রেসের নেতা মারামারি করছেন কার ছেলের হাতে পার্টির ক্ষমতা থাকবে মধ্যপ্রদেশে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Illegal Betting Apps: ‘মহাদেব বেটিং অ্যাপ’ সহ বেআইনি ২২ অ্যাপকে নিষিদ্ধ করল কেন্দ্র, জানুন কারণ

    Illegal Betting Apps: ‘মহাদেব বেটিং অ্যাপ’ সহ বেআইনি ২২ অ্যাপকে নিষিদ্ধ করল কেন্দ্র, জানুন কারণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবৈধ ২২টি বেটিং অ্যাপ (Illegal Betting Apps) ও ওয়েবসাইটকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করল কেন্দ্র। এর মধ্যে রয়েছে ‘মহাদেব বেটিং অ্যাপ’ও। রবিবার বিজ্ঞপ্তি জারি করে এই নিষেধাজ্ঞার কথা জানিয়ে দিল তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রক। ইডির সুপারিশেই যে এই অ্যাপ ও ওয়েবসাইটগুলি নিষিদ্ধ করা হয়েছে, তাও জানিয়ে দিয়েছে মন্ত্রক।

    তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রকের বিজ্ঞপ্তি

    জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে মন্ত্রক জানিয়েছে, “বেআইনি অ্যাপের বিরুদ্ধে বিভিন্ন জায়গায় ইডির তল্লাশি ও ছত্তিশগড়ে মহাদেব অ্যাপের বেআইনি কার্যকলাপ নজরে আসতেই এই সিদ্ধান্ত।” তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর বলেন, “তথ্য ও প্রযুক্তি আইনের ৬৯এ ধারায় ওই বেটিং অ্যাপগুলি বন্ধের সুপারিশ করতে পারত ছত্তিশগড় সরকার। কিন্তু তারা তা করেনি। অথচ গত দেড় বছর ধরে তারা এ নিয়ে তদন্ত করছে। ইডির সুপারিশের ভিত্তিতেই এই বেটিং অ্যাপগুলি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।”

    কংগ্রেসের বিরুদ্ধে অভিযোগ

    প্রসঙ্গত, এই ‘মহাদেব বেটিং অ্যাপ’ কেলেঙ্কারিতে (Illegal Betting Apps) জড়িয়েছে ছত্তিশগড়ের কংগ্রেস সরকারের নাম। ৩ নভেম্বর ভিলাই থেকে ইডি গ্রেফতার করে জনৈক অসীম দাসকে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থার অভিযোগ, কংগ্রেসের নির্বাচনী খরচ জোগাতে ওই ব্যক্তিকে সংযুক্ত আরব আমিরশাহি থেকে পাঠিয়েছিলেন ‘মহাদেব বেটিং অ্যাপে’র মালিকরা। ইডির আরও দাবি, ‘বঘেল’ নামে এক রাজনীতিককে দেওয়ার জন্যই অসীম নিয়ে এসেছিলেন ৫.৩৯ কোটি টাকা। এর পরেই বিজেপি নেতা অমিত মালব্য দাবি করেন, ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেলের জন্য ওই টাকা পাঠানো হয়েছিল। তাঁর দাবি, ‘মহাদেব বেটিং অ্যাপে’র মালিকরা এখনও পর্যন্ত বাঘেলকে ৫০৮ কোটি টাকা দিয়েছেন। শনিবার নির্বাচনী প্রচারে ছত্তিশগড় গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানে তিনিও আক্রমণ শানান সে রাজ্যের কংগ্রেস সরকারকে।

    আরও পড়ুুন: সীমান্তে বিএসএফের তৎপরতা! পাচারের আগেই ১০ কোটি টাকার সোনার বিস্কুট বাজেয়াপ্ত

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেস শাসিত ছত্তিশগড় সরকার আপনাদের লুট করার কোনও সুযোগ ছাড়ছে না। ওরা মহাদেবকেও ছাড়ল না। দু’ দিন আগে রায়পুরে বিরাট অভিযান চলে। বিশাল পরিমাণ নগদ উদ্ধার করা হয়েছে।” ফেব্রুয়ারি মাসে প্রায় ২০০ কোটি টাকা খরচ করে দুবাইয়ে বিয়ে করেছিলেন মহাদেব অ্যাপের প্রমোটার সৌরভ চন্দ্রাকর। তার পরেই টনক নড়ে ইডির। এই বেটিং অ্যাপ কেলেঙ্কারিতে (Illegal Betting Apps) নাম জড়ানোয় বলিউডের বেশ কয়েকজন তারকাকে জিজ্ঞাসাবাদও করে ইডি। তার প্রেক্ষিতে অক্টোবরে ৩৯টি জায়গায় তল্লাশি চালিয়ে ইডি বাজেয়াপ্ত করে সোনার পাত সহ ৪১৭ কোটি টাকার সামগ্রী।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: দোরগোড়ায় নির্বাচন, বামলেশ্বরী মন্দিরে পুজো দিয়ে দিগম্বর সন্ত দর্শন করলেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: দোরগোড়ায় নির্বাচন, বামলেশ্বরী মন্দিরে পুজো দিয়ে দিগম্বর সন্ত দর্শন করলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার প্রথম দফার নির্বাচন ছত্তিশগড় বিধানসভার। সেই উপলক্ষে রবিবার সে রাজ্যে প্রচারে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন প্রথমে ছত্তিশগড়ের রাজনন্দনগাঁও জেলার মা বামলেশ্বরী মন্দিরে পুজো দেন প্রধানমন্ত্রী। করেন প্রার্থনাও।

    মা বামলেশ্বরী মন্দির

    ছত্তিশগড়ের রাজনন্দনগাঁও জেলার এই মন্দিরটি জেলার অন্যতম দ্রষ্টব্য স্থান। ১৬০০ ফুট উচ্চতায় রয়েছে মায়ের মন্দির। যাঁরা ট্রেকিং পছন্দ করেন, তাঁরাও এখানে আসেন এক ঢিলে দুই পাখি মারতে। এদিন ভোরে মহারাষ্ট্রের গোন্ডিয়া বিমানবন্দরে পৌঁছে সেখান থেকে হেলিকপ্টারে ডোঙ্গারগড়ে পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী। সেখান থেকে গিয়ে পুজো দেন বামলেশ্বরী মন্দিরে।

    প্রথম দফার নির্বাচন

    প্রসঙ্গত, চলতি মাসে দেশের যে ক’টি রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা, তার মধ্যে একটি হল ছত্তিশগড়। এখানে প্রথম দফার নির্বাচন হওয়ার কথা ৭ নভেম্বর। এই আসনগুলির মধ্যে ১২টিই মাওবাদী উপদ্রুত এলাকায়। বাকি ৭০টি আসনে নির্বাচন হবে ১৭ নভেম্বর। নির্বাচন যখন দোরগোড়ায়, তার আগে শনিবার মাওবাদীদের হাতে খুন হন এক বিজেপি নেতা। এমতাবস্থায় এদিন প্রধানমন্ত্রী গেলেন দেব-দর্শনে।

    মায়ের মন্দির দর্শন শেষে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) যান দিগম্বর সন্ত দর্শনে। জৈনদের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ তীর্থস্থান ডোঙ্গারগড়ে যান তিনি। সেখানে দেখা করেন জৈন গুরু আচার্য শ্রী ১০৮ বিদ্যাসাগর মহারাজের সঙ্গে। পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করেন বর্ষীয়ান এই সাধুকে। মহারাজকে প্রণামের সেই ছবি পোস্টও করেন এক্স হ্যান্ডেলে।

    প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “ছত্তিশগড়ের ডোঙ্গারগড়ে চন্দ্রগিরি জৈন মন্দিরে আচার্য শ্রী ১০৮ বিদ্যাসাগর জি মহারাজ জির আশীর্বাদ পেয়ে নিজেকে ধন্য মনে করছি।” পুণ্য দর্শন সেরে প্রধানমন্ত্রী চলে যান এ রাজ্যেরই এক জনসভায় যোগ দিতে। প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালের বিধানসভা নির্বাচনে এ রাজ্যে ক্ষমতায় আসে কংগ্রেস। সোনিয়ার দলকে ছুড়ে ফেলে রাজ্যের কুর্সি দখল করতে চায় বিজেপি (PM Modi)।

    আরও পড়ুুন: “১৯ নভেম্বর এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে চড়বেন না”, হুমকি খালিস্তানপন্থী জঙ্গি পান্নুনের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Air Pollution: বিশ্বের সব চেয়ে দূষিত শহরের তালিকায় শীর্ষে দিল্লি, কলকাতা কত নম্বরে জানেন?

    Air Pollution: বিশ্বের সব চেয়ে দূষিত শহরের তালিকায় শীর্ষে দিল্লি, কলকাতা কত নম্বরে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বিচারে চলছে অরণ্য নিধন। তার জেরে নিত্য বিষিয়ে যাচ্ছে বায়ু (Air Pollution)। কলকারখানার বিষবাষ্পও মিশছে এর সঙ্গে। তাই বাতাস হচ্ছে ভারী। বাতাসে মিশে থাকা ক্ষতিকর রাসায়নিকের গভীর প্রভাব পড়ছে শরীরে। জানা গিয়েছে, বিশ্বের সব চেয়ে দূষিত শহরগুলি তালিকায় ঠাঁই হয়েছে দিল্লি, মুম্বই ও কলকাতার। রবিবার প্রকাশিত হয় বিশ্বের সব চেয়ে দূষিত শহরগুলির তালিকা। সেখানেই দেখা গিয়েছে, তালিকার শীর্ষে রয়েছে দিল্লি। তিন নম্বরে রয়েছে কলকাতা। আর ছ’ নম্বর জায়গা দখল করেছে বাণিজ্যনগরী মুম্বই।

    দূষিত শহরের তালিকা

    সুইস গ্রুপ আইকিউএয়ারের তরফে প্রকাশিত তথ্য থেকে জানা গিয়েছে, আজ, ৫ নভেম্বর বিশ্বের সব থেকে দূষিত (Air Pollution) শহর দিল্লি। এখানে বাতাসের একিউআই হল ৪৮৩। তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। তৃতীয় স্থানে রয়েছে কলকাতা। এখানে বাতাসের একিউআই ২০৬। ওই তালিকায় ঢাকা ও করাচির জায়গা হয়েছে যথাক্রমে চতুর্থ ও পঞ্চম স্থানে। ষষ্ঠ স্থানে ঠাঁই হয়েছে বাণিজ্য নগরী মুম্বইয়ের। এখানে বাতাসের একিউআই ১৬২। এর পরে রয়েছে চিনের বেশ কয়েকটি শহর ও কুয়েত সিটি।

    পঞ্চাশের গণ্ডি পার হলেই বিপদ!

    জানা গিয়েছে, একিউআই ০ থেকে ৫০ এর মধ্যে হলে, তা শরীরের কোনও ক্ষতি করে না। তবে পঞ্চাশের গণ্ডি পার হলেই বিপদ। ৪০০ থেকে ৫০০ হলে তো কথাই নেই। দিল্লির বাসিন্দাদের একটা বড় অংশের বক্তব্য, তাঁদের চোখ জ্বালা করছে, গলা চুলকোচ্ছে। কারও কারও আবার শ্বাস নিতেও কষ্ট হচ্ছে। ফি বার শীতের সময় দিল্লির বাতাসে বাড়ে একিউআইয়ের (Air Pollution) পরিমাণ। এর প্রধান কারণ হল, নগরায়ন। বাড়ছে দিল্লির পরিসর। পাল্লা দিয়ে বাড়ছে জনসংখ্যাও। গোদের ওপর বিষফোঁড়ার মতো রয়েছে পঞ্জাব এবং হরিয়ানা থেকে আসা ধোঁয়া। পঞ্জাব ও হরিয়ানায় ফসল কেটে নেওয়ার পর গাছের গোড়া  পোড়াতে জমিতে লাগানো হয় আগুন। একরের পর একর জমিতে লাগানো ওই আগুনের ধোঁয়া এসে মেশে দিল্লির বাতাসে। তাই বাতাসে বেড়ে যায় একিউআইয়ের পরিমাণ। যার জেরে বাতাস হয়ে ওঠে ভারী। ভোগান্তির শেষ থাকে না দিল্লিবাসীর।  

    আরও পড়ুুন: “মহাদেবের নামেও লুট করতে ছাড়ছে না কংগ্রেস”, ছত্তিশগড়ে তোপ মোদির

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

     

  • S Somanath Autobiography: দিনের আলো দেখছে না ‘নীলাভু কুদিচা সিমহাঙ্গলে’, জানুন নেপথ্যের কারণ

    S Somanath Autobiography: দিনের আলো দেখছে না ‘নীলাভু কুদিচা সিমহাঙ্গলে’, জানুন নেপথ্যের কারণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর আত্মজীবনীতে পূর্বতনের সমালোচনা করা হয়েছে বলে অভিযোগ। চন্দ্রযান ২-এর ব্যর্থতার কারণ বিশ্লেষণ করতে গিয়ে ভূতপূর্ব ইসরো কর্তা কে শিবনের কিছু নীতির সমালোচনা করা হয়েছে তাঁর আত্মজীবনী ‘নীলাভু কুদিচা সিমহাঙ্গলে’ (S Somanath Autobiography)। বাংলায় তর্জমা করলে দাঁড়ায়, ‘যে সিংহরা জ্যোৎস্না পান করেছিল’।

    ‘নীলাভু কুদিচা সিমহাঙ্গল’

    এই বিতর্কের মাঝে তাঁর আত্মজীবনী প্রকাশ করবেন না বলেই জানিয়ে দিলেন ইসরোর বর্তমান কর্তা এস সোমনাথ। শনিবার তিনি জানিয়ে দিয়েছেন, আপাতত দিনের আলো দেখছে না ‘নীলাভু কুদিচা সিমহাঙ্গল’। তাঁর আত্মজীবনীতে যে চন্দ্রযান ২ অভিযান নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে, তা স্বীকার করে নিয়েছেন সোমনাথ। সেই অভিযান কেন ব্যর্থ হয়েছিল, তাও তিনি লিখেছেন তাঁর আত্মজীবনীতে। যেহেতু আত্মজীবনীটিকে নিয়ে দানা বেঁধেছে বিতর্ক, তাই বইটি প্রকাশ না করার সিদ্ধান্তই নিয়েছেন ইসরোর চেয়ারম্যান।

    ‘চ্যালেঞ্জ প্রত্যেকের জীবনের অঙ্গ’

    সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে সোমনাথ (S Somanath Autobiography) বলেছিলেন, “আমার জীবনের কাহিনি বর্ণনা করা এই বইয়ের উদ্দেশ্য নয়। যাঁরা জীবনের চ্যালেঞ্জগুলিকে অতিক্রম করে স্বপ্ন ছুঁতে চান, তাঁদের অনুপ্রাণিত করাই এই বইয়ের একমাত্র উদ্দেশ্যে।” তবে শনিবার ফের সংবাদমাধ্যমকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে ইসরো কর্তা বলেন, “কোনও প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ পদে পৌঁছানোর রাস্তায় সকলকেই কিছু না কিছু চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। এই চ্যালেঞ্জ প্রত্যেকের জীবনের অঙ্গ। আমি নিজের জীবনের সব চ্যালেঞ্জগুলিই এই বইতে লিপিবদ্ধ করেছি। কাউকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করিনি। কোনও একজন ব্যক্তিকে আলাদা করে আক্রমণ করা আমার উদ্দেশ্যও ছিল না। আমি একটা নির্দিষ্ট দৃষ্টিভঙ্গীকে তুলে ধরতে চেয়েছিলাম মাত্র। কোনও নির্দিষ্ট ব্যক্তির বিষয়ে অভিযোগ তুলিনি।”

    আরও পড়ুুন: থানায় গিয়ে আইসিকে ‘উপহার’ দিলেন তৃণমূলের মন্ত্রী, জেলাজুড়ে শোরগোল

    প্রসঙ্গত, তৃতীয়বারের চেষ্টায় শেষমেশ সফল হয় ভারতের চন্দ্রযান মিশন। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পা রাখে ল্যান্ডর বিক্রম ও রোভার প্রজ্ঞান। চন্দ্রযান ৩-এর সাফল্য আসে তখন, যখন ইসরোর কর্তা সোমনাথ (S Somanath Autobiography)। মিশন চন্দ্রযান ২ যখন ব্যর্থ হয়, তখন ইসরোর চেয়ারম্যান পদে ছিলেন শিবন। সেই অভিযান ব্যর্থ হওয়ার কারণ প্রসঙ্গে সোমনাথ তাঁর আত্মজীবনীতে লিখেছেন, “তাড়াহুড়োর কারণেই ব্যর্থ হয়েছিল চন্দ্রযান ২ মিশন। চন্দ্রযান ২ উৎক্ষেপণের আগে যতবার পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজন ছিল, তা করা হয়নি। মিশন ব্যর্থ হওয়ার ঘোষণা করার সময় ব্যর্থতাগুলি, গাফিলতিগুলিও লুকিয়ে যাওয়া হয়েছিল।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share