Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • India China Talks: ভারত-চিন মিলিটারি পর্যায়ের বৈঠক, কী নিয়ে আলোচনা জানেন?

    India China Talks: ভারত-চিন মিলিটারি পর্যায়ের বৈঠক, কী নিয়ে আলোচনা জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সঙ্গে মুখোমুখি হতে চলেছেন চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। সপ্তাহখানেক পরে দক্ষিণ আফ্রিকায় হবে ব্রিকস নেতাদের সম্মেলন। এই সম্মেলনেই সামনাসামনি দেখা হবে দুই রাষ্ট্রনেতার (India China Talks)। ঠিক তার আগেই প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় উত্তেজনা কমাতে উদ্যোগী হল দুই দেশ।

    বৈঠকে দুই দেশ

    সোমবার হতে চলেছে ভারত এবং চিন দুই দেশের মিলিটারি পর্যায়ের ১৯তম বৈঠক। সরকারি সূত্রেই এ খবর জানা গিয়েছে। ভারতের তরফে যে প্রতিনিধি দল এই বৈঠকে অংশ নেবে, তাতে থাকবেন ১৪ জন। এর মধ্যে রয়েছেন কর্পস কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল রাশিম বালি। এর আগে দুই দেশের মিলিটারি পর্যায়ের বৈঠকটি হয়েছিল চলতি বছরের এপ্রিল মাসের ২৩ তারিখে, সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকের আগে। দুই দেশের মিলিটারি পর্যায়ে যে অবিশ্বাসের (India China Talks) বাতাবরণ তৈরি হয়েছে, তা দূর করতেই হয়েছিল ওই বৈঠক।

    বৈঠকের আলোচ্য সূচি

    সরকারি সূত্রে খবর, সোমবারের বৈঠকে দুই দেশের সেনাদের মধ্যে কীভাবে আস্থা ফেরানো যায়, কীভাবে সীমান্ত প্রোটোকল মেনে চলা যায়, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা এবং বাফার জোনে সংঘর্ষ এড়াতে দুই দেশের কী করণীয়, এসব নিয়েই আলোচনা হবে এদিনের বৈঠকে। মাস চারেক আগেই বৈঠক হয়েছিল ভারত ও চিনের বিদেশমন্ত্রীদের মধ্যে। তারও আগে বৈঠক হয়েছে জাতীয় নিরাপত্তা পরামর্শদাতাদের মধ্যে। তার পর হতে চলেছে সোমবারের বৈঠক।

    আরও পড়ুুন: যাদবপুরকাণ্ডে গ্রেফতার আরও ২, ধৃতদের মধ্যে স্বপ্নদীপের রুমমেটও

    চলতি বছরের সেপ্টেম্বরের ৯ ও ১০ তারিখে ভারতে আসার কথা চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের। জি-২০ বৈঠকে যোগ দিতেই তিনি আসবেন ভারতে। তার আগে সীমান্তের অচলাবস্থা কাটাতে চাইছে নয়াদিল্লি ও বেজিং (India China Talks)। জুলাই মাসে দিল্লিতে মুখোমুখি হয়েছিলেন ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা পরামর্শদাতা অজিত ডোভাল এবং চিনের বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ই। সেই বৈঠকে ডোভাল বলেছিলেন, নষ্ট হয়েছে দুই দেশের কৌশলগত বিশ্বাস, রাজনৈতিক সম্পর্ক। গত বছর ইন্দোনেশিয়ার বালিতে হয়েছিল জি-২০-র বৈঠক। সেই বৈঠকে মুখোমুখি হয়েছিলেন মোদি এবং জিনপিং। সীমান্তে অচলাবস্থা কাটাতে সেখানেও আলাদা করে বৈঠক করেছিলেন মোদি ও জিনপিং।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ

  • Criminal Laws: চাকরি, বিয়ের ভুয়ো প্রতিশ্রুতি দিয়ে সেক্স ‘অপরাধ’! নয়া বিলে প্রস্তাব কেন্দ্রের

    Criminal Laws: চাকরি, বিয়ের ভুয়ো প্রতিশ্রুতি দিয়ে সেক্স ‘অপরাধ’! নয়া বিলে প্রস্তাব কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিচয় লুকিয়ে কোনও মহিলাকে বিয়ে করলে বা চাকরির মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাস করলে তাকে ‘অপরাধ’ বলে গণ্য করা হবে। প্রস্তাবিত ভারতীয় ন্যায় সংহিতা (Bharatiya Nyaya Sanhita Bill) আইনে সেই সুপারিশই করা হয়েছে। যে প্রস্তাবিত আইন ঔপনিবেশিক আমলের ভারতীয় দণ্ডবিধির পরিবর্তে কার্যকর করা হবে বলে শুক্রবার সংসদে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

    কী বলা হয়েছে নয়া বিলে

     ১৮৬০-এর আইপিসি-র পরিবর্তে জায়গা করে নিতে পারে ‘ভারতীয় ন্যায় সংহিতা’ (BNS) বিল। শাহ বলেন, ‘মহিলাদের উপর অপরাধ সংক্রান্ত আইনে বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে। মহিলাদের বিরুদ্ধে অপরাধ এবং তাঁরা যেসব সামাজিক সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন, তা এই বিলে তুলে ধরা হয়েছে। এই প্রথম বিয়ে-চাকরি-প্রোমোশনের মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাস এবং মিথ্যা পরিচয় দিয়ে বিয়ে করলে তাকে অপরাধ বলে গণ্য করা হবে। ‘  ওই প্রস্তাবিত আইন অনুযায়ী, পরিচয় লুকিয়ে কোনও মহিলাকে বিয়ে করলে সেটাও অপরাধের আওতায় নিয়ে আসা হতে চলেছে। 

    আরও পড়ুন: “সারা দেশ দেখেছে রক্তের খেলা”! বাংলায় পঞ্চায়েত ভোটে হিংসা নিয়ে তৃণমূলকে আক্রমণ মোদির

    এমনিতে ভুয়ো প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাসের অভিযোগ নতুন নয়। পুলিশে একাধিক অভিযোগ দায়ের করা হয়। আদালতেও গড়ায় একাধিক মামলা। কিন্তু ভারতীয় দণ্ডবিধিতে সেই বিষয়টি নিয়ে নির্দিষ্ট কোনও ধারা নেই। প্রস্তাবিত আইনে সেই বিষয়টি নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। ওই বিলে বলা হয়েছে, ‘প্রতারণামূলক উপায় বা প্রতিশ্রুতি পূরণের কোনওরকম উদ্দেশ্য ছাড়াই কোনও মহিলাকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দেওয়া, তাঁর সঙ্গে সহবাস করা এবং যেরকম যৌনসম্পর্ক স্থাপনের বিষয়টি ধর্ষণের আওতায় আসে না, সেরকম ক্ষেত্রে (অপরাধীর) ১০ বছর পর্যন্ত জেল হতে পারে এবং জরিমানাও দিতে হবে।’প্রতারণামূলক উপায়’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে, সেটাও ওই প্রস্তাবিত আইনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। ওই প্রস্তাবিত আইন অনুযায়ী, ‘প্রতারণামূলক উপায়’-র আওতায় পদোন্নতি বা চাকরির ভুয়ো প্রতিশ্রুতি, প্ররোচনা বা ‘পরিচয় গোপন করে বিয়ের’ বিষয়গুলি রাখা হয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Delhi (Amendment) Bill: ‘দিল্লি অধ্যাদেশ বিল’ পরিণত হল আইনে, সই করলেন রাষ্ট্রপতি

    Delhi (Amendment) Bill: ‘দিল্লি অধ্যাদেশ বিল’ পরিণত হল আইনে, সই করলেন রাষ্ট্রপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বাদল অধিবেশনেই সংসদের দুই কক্ষে পাস হয়েছিল দিল্লি অধ্য়াদেশ বিল। এবার রাষ্ট্রপতির দ্রৌপদী মুর্মু সই করলেন ‘জাতীয় রাজধানী অঞ্চল দিল্লি (সংশোধনী) বিল ২০২৩’-এ (Delhi Amendment Bill)। রাষ্ট্রপতি এই বিলে সই করতেই তা আইনে পরিণত হল। এর ফলে দিল্লির আমলা নিয়োগ এবং বদলি সংক্রান্ত সব কিছু  সিদ্ধান্তই এবার নিতে পারবে কেন্দ্র। প্রসঙ্গত, দিল্লি বিলের (Delhi Amendment Bill) পাশাপাশি লোকসভা এবং রাজ্যসভায় পাস হওয়া ‘ব্যক্তিগত ডিজিটাল ডেটা সুরক্ষা বিল’,  ‘জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন সংশোধন বিল’, ‘জনবিশ্বাস বিল’ এই বিলগুলোতেও সই করেছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু।

    সুপ্রিম নির্দেশ

    প্রসঙ্গত, গত জুলাই মাসে সর্বোচ্চ আদালত জানিয়ে দিয়েছিল যে দিল্লি অর্ডিন্যান্সের সংবিধানিক বৈধতা খতিয়ে দেখা হবে। পাশাপাশি যাচাই করা হবে সংসদের অধিকারের সীমাও।  কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ইতিমধ্যে জানিয়েছেন দিল্লিতে সুষ্ঠু পরিষেবার স্বার্থে এই আইনের প্রয়োজন। প্রসঙ্গত, দিল্লির সম্পূর্ণ প্রশাসনিক ক্ষমতা এর ফলে কেন্দ্রের হাতেই থাকল বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এতদিন দিল্লির পুলিশ-প্রশাসন কেন্দ্র সরকারের হাতে ছিল। কেননা দিল্লি জাতীয় রাজধানী অঞ্চল (Delhi Amendment Bill)। কিন্তু দিল্লি বিল আইনে পরিণত হতেই অনেকটাই ক্ষমতা খর্ব হল আম আদমি পার্টি সরকারের, এমনটাই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    আরও পড়ুন: ‘অমৃত বাটিকা’য় থাকবে নেতাজির পৈত্রিক ভিটের মাটিও, কেন জানেন?

    বিলের ইতিবৃত্ত   

    গত ১ অগাস্ট লোকসভায় ‘জাতীয় রাজধানী অঞ্চল দিল্লি (সংশোধনী) বিল ২০২৩’ পেশ করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ধ্বনিভোটের মাধ্যমে এই বিল পাস হয় লোকসভায়। পরবর্তীকালে চলতি মাসের ৭ তারিখের রাজ্যসভাতেও আনা হয় দিল্লি অধ্যাদেশ বিল (Delhi Amendment Bill)। এখানেও বিলের পক্ষে ভোট পড়ে ১৩১টি এবং বিপক্ষে ভোট দেন ১০২ জন সাংসদ। দুই কক্ষে পাশ হয়ে যাওয়ার পর অপেক্ষা ছিল কেবল রাষ্ট্রপতি সইয়ের। এবার সেটাও হয়ে গেল। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

  • PM Modi: “সারা দেশ দেখেছে রক্তের খেলা”! বাংলায় পঞ্চায়েত ভোটে হিংসা নিয়ে তৃণমূলকে আক্রমণ মোদির

    PM Modi: “সারা দেশ দেখেছে রক্তের খেলা”! বাংলায় পঞ্চায়েত ভোটে হিংসা নিয়ে তৃণমূলকে আক্রমণ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত রাজ সম্মেলনের মঞ্চ থেকে তৃণমূল কংগ্রেসকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শনিবার এই সম্মেলনে মোদির মুখে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত শোনা গেল বাংলার শাসকদলের কড়া সমালোচনা। বাংলার পঞ্চায়েত ভোটে গত ৮ জুলাই শুধু খুনোখুনি, ভোটলুট এবং বিরোধীদের উপর অত্যাচার হয়েছে বলে অভিযোগ করলেন মোদি।

    বাংলার বিজেপি কর্মীদের কুর্নিশ

    শনিবার বিজেপির ‘পশ্চিমবঙ্গ ক্ষেত্রীয় পঞ্চায়েতিরাজ’ সম্মেলনের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। ভিডিয়ো কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে এই অনুষ্ঠানে অংশ নেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘যে ভাবে পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির কার্যকর্তারা ভারতমাতার জন্য, পশ্চিমবঙ্গের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য, পশ্চিমবঙ্গের ভাইবোনের জন্য সংঘর্ষ করছেন, তা এক প্রকার সাধনার সমান। নিজেদের তিল তিল করে নিংড়ে যে ভাবে পশ্চিমবঙ্গের পুরনো বৈভব ফেরানোর চেষ্টা করছেন, তা কুর্নিশযোগ্য।’’ ভার্চুয়াল মাধ্যমে এই সম্মেলনে যোগ দিয়ে রাজ্যের পঞ্চায়েত নির্বাচনে হিংসা (Poll Violence) নিয়ে সরব হলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। তিনি বলেন, “বাংলার পঞ্চায়েত নির্বাচনে খুনের খেলা খেলেছে তৃণমূল কংগ্রেস।” পঞ্চায়েত ও জেলা পরিষদের কর্মীদের ক্ষমতা ও কাজের এক্তিয়ার বোঝাতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি  বলেন, “জেলা পরিষদের অধ্যক্ষ রাজ্যের ক্য়াবিনেটের থেকেও বেশি ক্ষমতা রাখেন, অনেক কাজ করতে পারেন।”

    আরও পড়ুন: মধ্যপ্রদেশে মোদির বড় চমক, আজ সন্ত রবিদাসের ১০০ কোটির মন্দিরের শিলান্যাস

    ভোট প্রহসন তূণমূলের

    প্রধানমন্ত্রীর অভিযোগ, বাংলার পঞ্চায়েত ভোটে বিজেপিকে বাড়ি বাড়ি প্রচার করতেও দেওয়া হয়নি। হুমকি দেওয়া হয়েছে। ভয় দেখানো হয়েছে পঞ্চায়েত স্তরের বিজেপি নেতা-কর্মীদের। ভয়ে কেউ কেউ বাড়ি থেকে বেরোতে পারেননি। তিনি বলেন, ‘‘শুধু যে বিজেপি কার্যকর্তাদের ধমকেছে এমন নয়, ভোটারদেরও ভয় দেখিয়েছে। বিজেপি কর্মীদের যে সমর্থক এবং তাঁদের আত্মীয় আছেন, তাঁদেরও বাঁচা মুশকিল করে দেওয়া হয়েছে। আর তার পর ভোটের সময় ছাপ্পা দেওয়া হয়েছে। তখন তোলাবাজদের ফৌজ ছাপ্পাবাজের ফৌজ হয়ে যায়। সব গুন্ডাদের ভাড়া করা হয়, কী ভাবে এবং কোন কোন বুথ কে দখল করবেন তা ঠিক করে ফেলা হয়। তার পর ভোটের মেশিন নিয়ে পালানো… এবং এখানেই শেষ নয়। ভোটগণনার সময়েও বিজেপির কার্যকর্তাদের তুলে নিয়ে যাওয়া, তাঁদের গণনাকেন্দ্রের কাছে থাকতে না দেওয়া— এত জুলুমের পরেও পশ্চিমবঙ্গের জনগণ বিজেপিকে আশীর্বাদ করেছেন।’’ 

    শনিবারই জি২০-র দুর্নীতি বিরোধী মন্ত্রিসভার বৈঠকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে কড়া বার্তা দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘‘দুর্নীতি সম্পদের ব্যবহারকে প্রভাবিত করে। বাজারকে বিকৃত করে। পরিষেবা সরবরাহকে প্রভাবিত করে এবং শেষ পর্যন্ত মানুষের জীবনযাত্রার মানকে হ্রাস করে।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Himachal Pradesh Accident: হিমাচলে ভয়াবহ দুর্ঘটনা, রাস্তা ধসে গাড়ি পড়ল নদী-খাদে, ৬ পুলিশকর্মী সহ মৃত ৭

    Himachal Pradesh Accident: হিমাচলে ভয়াবহ দুর্ঘটনা, রাস্তা ধসে গাড়ি পড়ল নদী-খাদে, ৬ পুলিশকর্মী সহ মৃত ৭

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিমাচল প্রদেশে ফের এক মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় ৭ জনের প্রাণ গেল। মৃতদের মধ্যে ৬ জন পুলিশকর্মী। আরেকটি দুর্ঘটনায় তিন জন আহত হয়েছেন।

    কোথায় ঘটল দুর্ঘটনা ঘটনা?

    ব্যাপক বৃষ্টির জেরে হিমাচলে এখন প্রায়ই ধস নামছে। ভেঙে যাচ্ছে রাস্তা। স্তব্ধ হচ্ছে যানবাহন। তাতে একের পর এক প্রাণহানির ঘটনা ঘটে চলেছে।  যেমনটা ঘটল শুক্রবার (Himachal Pradesh Accident)। জানা গিয়েছে, চাম্বা জেলায় তিসা থেকে বৈরা যাওয়ার পথে তারওয়াইয়ের নিকটে একটি বোলেরো গাড়ি ১০০ মিটার খাদের নিচে শিউল নদীতে পড়ে যায়। গাড়িতে মোট যাত্রী ছিলেন ১১ জন। খাদে পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই মারা গেছেন গাড়ির চালক। সেই সঙ্গে মৃত্যু হয়েছে আরও গাড়িতে থাকা ৬ জন পুলিশ কর্মীর। এই ছয়জন পুলিশ কর্মীরা হলেন— রাকেশ গোরা, প্রবীণ টন্ডন, কমলজিৎ, সচীন, অভিষেক এবং লক্ষ কুমার। প্রত্যেকেই আইআরবিপি চাম্বা বর্ডারে কর্মরত ছিলেন। এই পথ দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ৩ জন। তাঁদের উদ্ধার করতে ঘটনা স্থলে পৌঁছে গেছে প্রশাসনের উদ্ধার বাহিনী।

    ঘটনা স্থলে পৌঁছায় প্রশাসন

    দুর্ঘটনার (Himachal Pradesh Accident) খবর পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে পৌঁছে যান প্রশাসনের কর্মকর্তারা। দ্রুত আহতদের উদ্ধার করে স্থানীয় নিকটবর্তী হাসপাতালে পাঠানো হয়। মৃতদেহগুলোকে দ্রুত উদ্ধার করার কাজ শুরু করা হয়। প্রশাসনের তরফ থেকে পুলিশকে এই ভয়াবহ দুর্ঘটনার কারণ জানার জন্য বিশেষ তদন্ত করতে বলা হয়েছে। খাদে পড়ে যাওয়া গড়িটিকে উদ্ধার কারার জন্য তোড়জোড় শুরু করেছে প্রশাসন। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনা স্থলে পৌঁছেছেন চুরাহ বিধানসভার বিধায়ক হংসরাজ। দুর্ঘটনা স্থলে পৌঁছে আহত এবং মৃত ব্যক্তিদের খোঁজ খবর নেন। সেই সঙ্গে নিহত ব্যক্তিদের পরিবারের সঙ্গে দ্রুত যোগাযোগ করা হবে বলে জানিয়েছেন। তিনি সেই সঙ্গে বলেন, অধিক বৃষ্টিপাতের কারণে জায়গায় জায়গায় ধস নামছে এবং বিপজ্জনক হয়ে পড়েছে রাস্তা।  

    ৩০ ফুট নিচে যাত্রীবাহী বাস

    অপর দিকে অত্যন্ত ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে শনিবার সকালে সলান জেলায় (Himachal Pradesh Accident) শিমলা-কালাক সড়ক ধসের কারণে যাত্রীবাহী বাস ৩০ ফুট বাস নিচে গিয়ে পড়েছে। ১৪ জন আহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। রাজ্যের রাজস্ব মন্ত্রী জগৎ সিংহ নেগি জানিয়েছেন, ধসের জন্য এই রাজ্যে প্রায় ২০০ রাস্তা বন্ধ হয়ে পড়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Upgraded MiG-29 Fighters: নজরে চিন-পাক সীমান্ত! শ্রীনগরে মোতায়েন ‘উন্নীত’ মিগ-২৯ যুদ্ধবিমান

    Upgraded MiG-29 Fighters: নজরে চিন-পাক সীমান্ত! শ্রীনগরে মোতায়েন ‘উন্নীত’ মিগ-২৯ যুদ্ধবিমান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘুম উড়লো চিন-পাকিস্তানের। কারণ, স্বাধীনতা দিবসের আগেই কাশ্মীরে ‘উন্নীত’ মিগ-২৯ যুদ্ধবিমান (Upgraded MiG-29 Fighters) মোতায়েন করলো ভারতীয় বায়ুসেনা (Indian Air Force)। শ্রীনগর বায়ুসেনা ঘাঁটিতে ইতিমধ্যেই মোতায়েন করা হয়েছে মিগ-২৯ যুদ্ধবিমানের একটি স্কোয়াড্রন। সেখান থেকেই চিন ও পাকিস্তান — দুদিকই সামলানো সম্ভব হবে। জানা যাচ্ছে, এই ঘাঁটি এমন জায়গায় অবস্থিত, যেখান থেকে একসঙ্গে পাকিস্তান লাগোয়া কাশ্মীর এবং উল্টোদিকে চিন লাগোয়া লাদাখ সীমান্তের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যাবে। 

    আরও পড়ুন: আগামী সপ্তাহে নৌসেনার স্টেলথ গাইডেড মিসাইল ফ্রিগেটের উদ্বোধন কলকাতায়

    সরে গেল মিগ-২১, এলো মিগ-২৯

    রুশ-নির্মিত মিগ-২৯ যুদ্ধবিমানের আধুনিকীকরণের কাজ দীর্ঘদিন ধরেই চলছিল। সম্প্রতি, তা শেষ হয়েছে। এবার সেই ‘উন্নীত’ মিগ-২৯ বিমানগুলোকে (Upgraded MiG-29 Fighters) চিন-পাকিস্তান সীমান্তে মোতায়েন করা হলো। ভারতীয় বায়ুসেনা সূত্রে খবর, এতদিন শ্রীনগরের বিমানঘাঁটিতে মোতায়েন থাকতো মিগ-২১ বাইসন যুদ্ধবিমান। ২০১৯ সালে বালাকোটে জঙ্গি ঘাঁটিতে হামলার সময় এই বিমানে করেই অভিযান চালিয়েছিলেন ভারতীয় বায়ুসেনার পাইলট অভিনন্দন বর্তমান। সেই সময় পাকিস্তানের এফ-১৬ যুদ্ধবিমানের সঙ্গে ডগফাইট (মাঝ-আকাশে দুই যুদ্ধবিমানের লড়াই) হয়েছিল অভিনন্দনের মিগ-২১ বিমানের। তাতে মিগ-২১ বিমানটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। অভিনন্দনকে আটক করা হয়েছিল। এর পর থেকেই, মিগ-২১ যুদ্ধবিমানগুলোকে সরিয়ে তার জায়গায় অন্য আরও শক্তিশালী বিমান মোতায়েন করার ভাবনাচিন্তা চলছিল। এবার তা রূপায়িত করা হলো। 

    শ্রীনগর কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ ও সুবিধাজনক

    জানা যাচ্ছে, শ্রীনগরে মোতায়েন বায়ুসেনার ‘ট্রাইডেন্ট স্কোয়াড্রন’-এর হাতে এতদিন ছিল বায়ুসেনার (Indian Air Force) বহু যুগের সঙ্গী মিগ-২১ বাইসন যুদ্ধবিমানের দায়িত্বভার। এবার তারাই এই উন্নীত ও আধুনিকীকরণ হওয়া মিগ-২৯ যুদ্ধবিমানের দায়িত্ব নেবে। ইতিমধ্যেই, ওই স্কোয়াড্রনের হাতে চলে এসেছে নতুন বিমানগুলো। এই যুদ্ধবিমানের পাইলট তথা ‘ট্রাইডেন্ট স্কোয়াড্রন’ (যার অর্থ ত্রিশূল)-এর স্কোয়াড্রন লিডার বিপুল শর্মা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন যে,  শ্রীনগর কাশ্মীর উপত্যকার কেন্দ্রে অবস্থিত। এর উচ্চতা সমতল ভূমি থেকে অনেক বেশি। মিগ-২৯ (Upgraded MiG-29 Fighters)  হাতে চলে আসার ফলে এখান থেকে পাকিস্তান ও চিন দুই সীমান্ত এলাকায় সহজে মোকাবিলা সম্ভব। আগে, এই যুদ্ধবিমানগুলো মোতায়েন ছিল জলন্ধর বায়ুসেনা ঘাঁটিতে। এবার তাদের মোতায়েন করা হলো শ্রীনগরে। যা, কৌশলগতভাবে আরও গুরুত্বপূর্ণ ও সুবিধাজনক।

    আরও শক্তিশালী হয়ে উঠেছে মিগ-২৯

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রের খবর, আধুনিকীকরণের পর মিগ-২৯ যুদ্ধবিমান (Upgraded MiG-29 Fighters) এখন আগের থেকে অনেক বেশি ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে। এই যুদ্ধবিমানটি এখন আরও বেশি ও বৈচিত্র্যপূর্ণ অস্ত্রবহনে সক্ষম। এটি এখন দূরপাল্লার এয়ার টু এয়ার (আকাশ থেকে আকাশ) এবং এয়ার টু গ্রাউন্ড (আকাশ থেকে ভূমি) ক্ষেপণাস্ত্রে সজ্জিত। এখন এতে রয়েছে বিভিআর মিসাইল, যা দৃষ্টিসীমার বাইরে থাকা কোনও লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম। এতে যুক্ত করা হয়েছে জ্যমার, যা শত্রু বিমানের যাবতীয় যোগাযোগ ব্যবস্থা অকেজো করে দিতে পারে। আধুনিকীকরণের পর একই সঙ্গে বিভিন্ন দিকে আক্রমণ শানাতে দক্ষ মিগ-২৯। রাতের অন্ধকারেও দুর্দান্তভাবে কাজ করতে সক্ষম এই যুদ্ধবিমানগুলো। পাশাপাশি, আধুনিকীকরণের পর যুদ্ধবিমানে মাঝ আকাশেই জ্বালানি ভরতে পারে। যার ফলে, এর কার্যকারিতা কয়েকগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Rajasthan: রাজস্থানে দলিত বৃদ্ধকে ‘জুতো চাটালেন’ কংগ্রেস বিধায়ক, ‘গায়ে প্রস্রাব’ পুলিশের!

    Rajasthan: রাজস্থানে দলিত বৃদ্ধকে ‘জুতো চাটালেন’ কংগ্রেস বিধায়ক, ‘গায়ে প্রস্রাব’ পুলিশের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেস শাসিত রাজস্থানে (Rajasthan) দলিত নির্যাতনের অভিযোগ। রাজস্থানে এক কংগ্রেস বিধায়ক সহ ডেপুটি পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠল এক দলিত বৃদ্ধকে প্রস্রাব খাওয়ানোর এবং তাঁকে দিয়ে জুতো চাটানোর। এই ঘটনা সামনে আসতেই দেশ জুড়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। আদালতের নির্দেশে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: মোদির ডিগ্রি নিয়ে ব্যঙ্গ, মানহানির মামলা থেকে অব্যহতি পেলেন না কেজরিওয়াল

    ঘটনার পূর্ণাঙ্গ বিবরণ

     জয়পুরের (Rajasthan) জমবারামগড়ের বাসিন্দা ৫১ বছরের এক ব্যক্তি অভিযোগ তুলেছেন  যে দেড় মাস আগে ৩০ জুন নিজের জমিতে কাজ করছিলেন তিনি এবং আরও কয়েকজন। সেই সময় কিছু পুলিশকর্মী এসে তাঁদের মারতে মারতে একটি ঘরে নিয়ে যায়। সেখানেই নাকি আগে থেকে বসেছিলেন ডেপুটি পুলিশ সুপার শিবকুমার ভরদ্বাজ। তিনিও ওই দলিত বৃদ্ধকে মারধর শুরু করেন। এরপর তাঁর গায়ে প্রস্রাব করে দেন। ওই দলিত বৃদ্ধের আরও অভিযোগ, জমবারামগড়ের কংগ্রেস বিধায়ক গোপাল মিনা কিছুক্ষণের মধ্যেই সেখানে হাজির হন এবং তিনিও তাঁকে পুলিশের সামনেই শাসাতে থাকেন। নিজের অভিযোগপত্রে ওই দলিত বৃদ্ধ আরও জানিয়েছেন, শুধু শাসানোই নয়, কংগ্রেস বিধায়ক তাঁকে জুতো চাটতে  বাধ্য করেন (Rajasthan)।

    আরও পড়ুন: গণপিটুনিতে মৃত্যুদণ্ড, গণধর্ষণে ২০ বছরের জেল, আইনের ভারতীয়করণে নয়া বিল পেশ শাহের

    প্রাণে মারার হুমকি

    বৃদ্ধের আরও দাবি, এই ঘটনার কথা কাউকে বললে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকিও দিতে থাকে পুলিশ এবং কংগ্রেস নেতা। পরবর্তীকালে পুলিশে অভিযোগ জানাতে গেলেও তা নিতে অস্বীকার করে প্রশাসন (Rajasthan)। ওই দলিত বৃদ্ধ তখন জেলার পুলিশ সুপার এবং ডিজির কাছে দ্বারস্থ হন। কিন্তু গোটা বিষয়টি জানানো হলেও কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলেই অভিযোগ ওই বৃদ্ধের।  শেষমেষ আদালতের দ্বারস্থ হন তিনি। গত ২৭ জুলাই আদালতের নির্দেশে এফআইআর দায়ের হয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: গণপিটুনিতে মৃত্যুদণ্ড, গণধর্ষণে ২০ বছরের জেল, আইনের ভারতীয়করণে নয়া বিল পেশ শাহের

    Amit Shah: গণপিটুনিতে মৃত্যুদণ্ড, গণধর্ষণে ২০ বছরের জেল, আইনের ভারতীয়করণে নয়া বিল পেশ শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থার ভারতীয়করণের লক্ষ্যে শুক্রবার লোকসভায় তিনটি বিল পেশ করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। এই বিল তিনটি হল, ‘দ্য ভারতীয় ন্যায় সংহিতা ২০২৩’, ‘দ্য ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা ২০২৩’ এবং ‘ভারতীয় সাক্ষ বিল ২০২৩’। ব্রিটিশ আমলে তৈরি ‘ইন্ডিয়ান পেনাল কোড (ভারতীয় দণ্ডবিধি)’, ‘কোড অফ ক্রিমিনাল প্রসিডিওর’ এবং ‘ইন্ডিয়ান এভিডেন্স অ্যাক্টে’র জায়গা দখল করতে চলেছে শাহের পেশ করা বিল তিনটি।

    নয়া বিল পেশে শাহের যুক্তি 

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “এই তিন আইন প্রত্যাহার করে নেওয়া হতে চলেছে। ব্রিটিশ প্রশাসনকে আরও শক্তিশালী করাই লক্ষ্য ছিল এই আইনগুলির। আইনগুলির লক্ষ্য ছিল শাস্তি দেওয়া, ন্যায় বিচার দান নয়। এর পরিবর্তে নতুন তিনটি আইন আনা হচ্ছে যা ভারতের নাগরিকদের অধিকার রক্ষা করতে চলেছে।” তিনি বলেন, “এই আইনগুলির লক্ষ্য শাস্তি দেওয়া হবে না। সাধারণ মানুষ যাতে ন্যায় পান, তাই আনা হচ্ছে আইনগুলি। অপরাধ যাতে থামানো সম্ভব হয়, সেই লক্ষ্যে শাস্তি দেওয়ার ব্যবস্থা থাকবে।”

    রাষ্ট্রদ্রোহ আইন বাতিল

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) জানান, রাষ্ট্রদ্রোহ আইন সম্পূর্ণভাবে বাতিল করা হচ্ছে। বর্তমানে রাষ্ট্রদ্রোহ আইনে অপরাধীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। কিছু ক্ষেত্রে জেল হয় তিন বছরেরও। নয়া প্রস্তাবে তিন বছরের জেলের সাজা হতে পারে। গণপিটুনিকে হত্যার পরিভাষার সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে। জাতি, ধর্ম, লিঙ্গ, জন্মস্থান, ভাষা, ব্যক্তিগত বিশ্বাস বা অন্য কোনও কারণে হত্যার ক্ষেত্রে শাস্তি হিসেবে অভিযুক্ত প্রত্যেককে মৃত্যুদণ্ড বা কারাদণ্ড দেওয়া হবে। ন্যূনতম সাজা সাত বছর জেল। সর্বোচ্চ মৃত্যুদণ্ড। জরিমানাও করা হবে।

    আরও পড়ুুন: এবার শিলিগুড়ির ২২ শিক্ষককে তলব, জিজ্ঞাসাবাদে কী জানতে চাইছে সিবিআই?

    যদি কোনও ব্যক্তি ঘৃণা ভাষণ কিংবা উসকানিমূলক ভাষণ দেন, তাহলে তাঁর তিন বছর জেল হবে। সঙ্গে রয়েছে জরিমানাও। যদি কোনও ধর্মীয় সমাবেশে কোনও অংশ বা শ্রেণির মানুষের বিরুদ্ধে উসকানিমূলক ভাষণ দেওয়া হয় তাহলে, অভিযুক্তের পাঁচ বছরের জেল হবে। শাহ জানান, ছোট কোনও অপরাধের জন্য কমিউনিটি সার্ভিস বা সেবার শাস্তি নিয়ে আসার চেষ্টা চলছে। গণধর্ষণের ক্ষেত্রে ২০ বছর পর্যন্ত জেল বা যাবজ্জীবন সাজার বিধান আনা হবে। নাবালিকা ধর্ষণের ক্ষেত্রে মৃত্যুদণ্ডের বিধান (Amit Shah) আনা হবে। নয়া বিলে মহিলা ও শিশুদের বিরুদ্ধে অপরাধকে সব চেয়ে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। নির্বাচনের সময় ভোটারদের ঘুষ দেওয়া হলে অপরাধীকে এক বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড দেওয়া হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sant Ravidas Temple: মধ্যপ্রদেশে মোদির বড় চমক, আজ সন্ত রবিদাসের ১০০ কোটির মন্দিরের শিলান্যাস

    Sant Ravidas Temple: মধ্যপ্রদেশে মোদির বড় চমক, আজ সন্ত রবিদাসের ১০০ কোটির মন্দিরের শিলান্যাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আগামী কাল, শনিবার সন্ত রবিদাসের ১০০ কোটি টাকার মন্দিরের (Sant Ravidas Temple) ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। মধ্যপ্রদেশের সাগর জেলার বুন্দেলখণ্ড এলাকায় প্রায় ২০ থেকে ২৫ শতাংশ মানুষ মুচি সম্প্রদায়ের মানুষ। এঁরা হলেন সন্ত রবিদাসের একনিষ্ঠ ভক্ত। অপর দিকে সমানেই মধ্যপ্রদেশে বিধানসভা নির্বাচন। তাই তার আগে তফশিলি সমাজের জন্য সন্ত গুরু রবিদাসের মন্দিরের স্থাপনা করে বড় চমক দিতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    কবে হবে মন্দিরের শিলান্যাস (Sant Ravidas Temple)?

    সূত্রে জানা গেছে, আগামী কাল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মধ্যপ্রদেশের সাগর জেলায় চতুর্দশ সন্ত সাধক রবিদাসের একটি ভব্য মন্দির নির্মাণের (Sant Ravidas Temple) শিলান্যাস করবেন। এর পাশাপাশি তিনি প্রকাশ্য সভা করবেন বলেও জানা গেছে। এই মন্দির নির্মাণে আনুমানিক খরচ হবে মোটামুটি ১০০ কোটি টাকা। ঠিক সামনেই মধ্যপ্রদেশ নির্বাচন। তাই এই সন্ত মহাপুরুষের মন্দির নির্মাণ করে সন্ত রবিদাসের ভক্তদের বিশেষ উপহার তুলে দিতে চাইছেন প্রধানমন্ত্রী, এমনটাই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

    মন্দির দেখতে কেমন হবে?

    সন্ত রবিদাসের মন্দিরটি (Sant Ravidas Temple) হবে নাগারা স্থাপত্যশৈলীর অনুকরণে, যার বিস্তৃতি প্রায় দশ হাজার বর্গ কিলোমিটার। এই মন্দিরের মধ্যে একটি বিশেষ প্রদর্শনীশালা থাকবে এবং বিভিন্ন রকম শিক্ষণীয় বিষয় রাখা থাকবে। বিশেষ করে সন্ত রবিদাসের জীবনী বিষয়ক নানান কথাচিত্র সঙ্কলিত থাকবে। এখনে বড় বড় চারটি ভবন থাকবে। যার মধ্যে একটিতে ‘নির্গুণ সম্প্রদায়ের’ দার্শনিক তত্ত্ব কথার সাহিত্যগ্রন্থ রাখা থাকবে। আরেকটিতে থাকবে ‘সঙ্গত হল’ যেখানে সমাবেশ বা সম্মেলন কক্ষ হবে। আর বাকি দুটি থাকবে মন্দিরে আগত ভক্তদের জন্য ‘ভক্ত নিবাস’ এবং বিশেষ জলাধার বা ‘জল কুণ্ড’। উল্লেখ্য, ভক্ত নিবাসে দেশ-বিদেশ থেকে সন্ত রবিদাসকে নিয়ে যাঁরা গবেষণা করতে চান, তাঁদের থাকার ব্যবস্থা থাকবে। প্রত্যেক ভবনেই থাকবে অত্যধুনিক আলো এবং সিসিটিভির ব্যবস্থা।

    উল্লেখ্য মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান কিছু দিন আগে ছাতনা জেলার মাহিরের পুণ্যভূমিতে প্রায় সাড়ে তিন কোটি টাকা খরচ করে সন্ত রবিদাসের একটি মন্দির নির্মাণ করেছিলেন। মধ্যপ্রদেশে প্রায় ১৬ শতাংশ মানুষ হলেন সন্ত রবিদাসের ভক্ত, যাঁরা প্রত্যেকেই পেশায় মুচি এবং তফশিলি সম্প্রদায়ভুক্ত। মধ্প্রদেশের মোট ২৩০ আসনের মধ্যে ৩৫ টি আসন হল এসসি সামজের জন্য সংরক্ষিত। তাই এই সামজের মানুষের জন্য বিশেষ উপহার হবে ভব্য মন্দিরটি।

    কে ছিলেন সন্ত রবিদাস?

    সন্ত রবিদাস (Sant Ravidas Temple) ছিলেন ভারতের মধ্যযুগের ভক্তিবাদী আন্দোলনের একজন অন্যতম প্রবক্তা। মূলত মধ্য ভারত, পশ্চিম ভারত এবং উত্তর ভারতে ভক্তিবাদী আন্দোলনের অন্যতম প্রচারক ছিলেন। মানুষের মধ্যে জাতপাত, বর্ণ বিদ্বেষকে দূরে রেখে ভক্তিবাদের প্রচার, প্রসার ঘটান তিনি। তাঁর সমসাময়িক ভক্তিবাদী সন্ত মহাপুরুষদের মধ্যে ভক্তিবাদে বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছিলেন দাদুর, নানক, কবীর, মীরা বাঈ, শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভু প্রমুখ। জগতের মুক্তির জন্য মুখে মুখে দোহা বা পদের মাধ্যম গানে রচনা করে গিয়েছেন সন্ত রবিদাস।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Mera Mati Mera Desh: ‘অমৃত বাটিকা’য় থাকবে নেতাজির পৈত্রিক ভিটের মাটিও, কেন জানেন?

    Mera Mati Mera Desh: ‘অমৃত বাটিকা’য় থাকবে নেতাজির পৈত্রিক ভিটের মাটিও, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নেতাজির পৈত্রিক ভিটের মাটি নিয়ে যাওয়া হচ্ছে দিল্লিতে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উদ্যোগে শুরু হয়েছে ‘আমার মাটি আমার দেশ’ (Mera Mati Mera Desh) নামের একটি প্রকল্প। এই প্রকল্পে দিল্লিতে তৈরি হচ্ছে ‘অমৃত বাটিকা’ নামে একটি উদ্যান। সেই উদ্যানেই রাখা হবে সুভাষের পৈত্রিক ভিটে দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুভাষগ্রামের কোদালিয়ার বাড়ির মাটি। বিজেপির তরফে দিল্লিতে পাঠানো হচ্ছে এই মাটি।

    ‘অমৃত বাটিকা’

    ‘অমৃত বাটিকা’য় রাখার জন্য দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে চলছে মাটি সংগ্রহের কাজ। স্বাধীনতা সংগ্রামীর পাশাপাশি দেশের জন্য যেসব সেনাকর্মী এবং পুলিশকর্মী শহিদ হয়েছেন, তাঁদের ভিটে থেকেই নিয়ে আসা হচ্ছে মাটি। এই মাটিই ঠাঁই পাবে ‘অমৃত বাটিকা’য়।

    ‘আমার মাটি আমার দেশ’

    বৃহস্পতিবার কোদালিয়ায় গিয়ে নেতাজির পৈত্রিক ভিটের মাটি সংগ্রহ করে আনেন বিজেপির যাদবপুর সাংগঠনিক জেলার নবনিযুক্ত সভাপতি মনোরঞ্জন জোরদার। তাঁর সঙ্গে ছিলেন দলীয় কর্মী-সমর্থকরা। মনোরঞ্জন বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির স্বপ্নের অভিযান ‘আমার মাটি আমার দেশ’ (Mera Mati Mera Desh)। রাজধানী দিল্লিতে তৈরি হচ্ছে ‘অমৃত বাটিকা’। সারা দেশজুড়ে চলছে মাটি সংগ্রহের কাজ। আমরা নেতাজির বাড়ি থেকে সংগ্রহ করা মাটি এ মাসের ২৮ তারিখের মধ্যে দিল্লিতে পৌঁছে দেব।”

    আরও পড়ুুন: বিএড নয়, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে সুযোগ কেবল ডিএড, ডিএলএড-দের, নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    স্বাধীনতার ‘অমৃত মহোৎসব’ (৭৫ বছর পূর্তি)উপলক্ষে ‘মেরি মাটি মেরা দেশ’ কর্মসূচির কথা ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী। এই কর্মসূচির মাধ্যমে শ্রদ্ধা জানানো হবে বীর সেনানিদের। ৩০ জুলাই এই প্রকল্পের কথা ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী। এই সব শহিদ বীর সেনানিদের পৈত্রিক ভিটের মাটি সংগ্রহ করা হবে ‘অমৃত কলস যাত্রা’ কর্মসূচির মাধ্যমে। মাটি ভরা হবে প্রায় সাড়ে সাত হাজার পাত্রে। দিল্লির ওয়ার মেমোরিয়ালের কাছে গড়ে তোলা হবে ‘অমৃত বাটিকা’ নামের এই উদ্যান। সেখানেই রাখা হবে সেই মাটি। মাটিতে বসানো হবে গাছের চারা। সেই গাছের চারাই ক্রমে পরিণত হবে মহীরুহে। যে মহীরুহ জানান দেবে, এক সময় (Mera Mati Mera Desh) এ দেশের মাটিই জীবন দিয়ে আগলে রেখেছিলেন এই সব শহিদরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

     

LinkedIn
Share