Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Digital Currency: চালু  হয়ে গিয়েছে ডিজিটাল মুদ্রা, কোথায় কোথায় জানেন?

    Digital Currency: চালু  হয়ে গিয়েছে ডিজিটাল মুদ্রা, কোথায় কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার থেকে দেশে চালু হয়ে গিয়েছে ডিজিটাল মুদ্রা (Digital Currency)। ডিজিটাল মুদ্রা নিয়ে এটি রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার পাইলট প্রকল্প। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (RBI) এই ডিজিটাল মুদ্রার নাম দেওয়া হয়েছে সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক ডিজিটাল কারেন্সি (CBDC)। ভারতের (India) মোট চারটি শহরে চালু হয়েছে এই পাইলট প্রকল্প। এই শহরগুলি হল, মুম্বই, দিল্লি, বেঙ্গালুরু এবং ভুবনেশ্বর।

    সুবিধা মিলবে ব্যাঙ্কে…

    স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক, ইয়েস ব্যাঙ্ক এবং আইডিএফসি ফার্স্ট ব্যাঙ্কের মাধ্যমে এই চারটি শহরে হবে ডিজিটাল মুদ্রার লেনদেন। জানা গিয়েছে, ব্যাঙ্ক থেকে ডিজিটাল মুদ্রা কিনে ওয়ালেট থেকে ওয়ালেটে লেনদেন করা হবে। মনে রাখতে হবে, এই ডিজিটাল মুদ্রা পেটিএম এবং গুগল পে-র মতো মোবাইল ওয়ালেটগুলির সঙ্গে প্রতিযোগিতা করবে না। প্রসঙ্গত, আপাতত চারটি ব্যাঙ্ক এই পাইলট প্রকল্পে যোগ দিলেও, পরে ধাপে ধাপে ব্যাঙ্ক অফ বরোদা, ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক এবং কোটাক মাহিন্দ্রা ব্যাঙ্ক এই পাইলট প্রকল্পে যোগ দেবে।

    প্রসঙ্গত, এর আগে আরবিআইয়ের তরফে ডিজিটাল মুদ্রায় (Digital Currency) লেনদেনের কোনও ব্যবস্থা ছিল না। এর আগে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার তরফে ঘোষণা করা হয়েছিল, শুধু মাত্র নির্দিষ্ট কিছু গ্রাহক ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে ই-রুপি লেনদেন চালু হবে। সফল হলে পরবর্তী পদক্ষেপ স্থির করা হবে। জানা গিয়েছে, ক্রিপ্টোকারেন্সির মতোই ই রুপি একটি ডিজিটাল টোকেন। তবে ভারতে এই ডিজিটাল রুপিকে আইনি স্বীকৃতি দেওয়া হবে। নোট এবং খুচরো কয়েনের সমান দামেই চালু হবে ডিজিটাল রুপি।

    আরও পড়ুন: ভাঙড়ে বোমা কারখানার হদিশ, তৃণমূল না আইএসএফ কারা বানাত?

    জানা গিয়েছে, ডিজিটাল ওয়ালেটের মাধ্যমে গ্রাহকরা ডিজিটাল মুদ্রার লেনদেন করতে পারবেন। শুধু তাই নয়, জমা রাখা যাবে মোবাইলের ওয়ালেটেও। একজন অন্যজনকে এই ডিজিটাল টাকা পাঠাতে পারবেন। পাশাপাশি কেউ এভাবে কোনও ব্যবসায়ীকে টাকা পাঠাতে পারবেন। সেক্ষেত্রে কিউআর কোড স্ক্যান করতে হবে। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া জানিয়েছে, ব্যাঙ্কে নগদ টাকা জমা রাখলে যেমন সুদ পাওয়া যায়, এ ক্ষেত্রে তেমন কোনও সুদ মিলবে না। ব্যাঙ্কগুলি এই ডিজিটাল মুদ্রা (Digital Currency) আমানত রূপেও জমা রাখতে পারবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Allahabad High Court: কিউআর কোড স্ক্যান করে নেওয়া হচ্ছে ‘ঘুষ’! সাসপেন্ড হাইকোর্টের কর্মী

    Allahabad High Court: কিউআর কোড স্ক্যান করে নেওয়া হচ্ছে ‘ঘুষ’! সাসপেন্ড হাইকোর্টের কর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউপিআই কোড স্ক্যান করে টাকা দেওয়াটা এখন স্বাভাবিক হয়ে গিয়েছে, এমনটা বলা যেতেই পারে। তবে এবারে এই কিউআর কোড স্ক্যান করেই ‘বকশিস’ বা ‘ঘুষ’ নেওয়ার অভিযোগ উঠল এক আদালত কর্মীর বিরুদ্ধে। এককথায় বলতে গেলে ঘুষ নেওয়ার আধুনিক পদ্ধতি হল এটি। তবে এই খবর জানাজানি হতেই ওই কর্মীর বিরুদ্ধে বড় পদক্ষেপ নিলেন হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি। সাসপেন্ড করা হল তাঁকে।

    ঠিক কী ঘটেছে?

    সম্প্রতি, সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হচ্ছে একটি ছবি। সূত্রের খবর অনুযায়ী, ভাইরাল ছবিটি এলাহাবাদ হাইকোর্টের। আর এই ছবিতে দেখা যায়, আদালত কক্ষের ভেতরেই আদালত কর্মীর ইউনিফর্মের উপরে কোমরের দিকে সাঁটানো পেটিএম-এর কিউআর কোড। আর সেই কিউআর কোড স্ক্যান করে অনেক আইনজীবীকেও দেখা গেল টাকা দিতে। আর এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই ওই কর্মীকে গতকাল সাসপেন্ড করলেন প্রধান বিচারপতি রাজেশ বিন্দাল।

    আরও পড়ুন: ভাঙড়ে বোমা কারখানার হদিশ, তৃণমূল না আইএসএফ কারা বানাত?

    জানা গিয়েছে, এলাহাবাদ হাইকোর্টের এই কর্মচারীর নাম রাজেন্দ্র কুমার। কিউআর কোড স্ক্যান করে ঘুষ নেওয়ার ছবি ভাইরাল হতেই তুঙ্গে বিতর্ক। এরপর ভিডিও প্রকাশ্যে আসতেই সঙ্গে সঙ্গে পদক্ষেপ নেন হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি রাজেশ বিন্দাল। ওই কর্মচারীকে সাসপেনশনের নোটিশ দিয়েছেন তিনি। এছাড়াও অভিযুক্ত কর্মীকে জানানো হয়েছে, সাসপেন্ড অবস্থায় তাঁকে হাইকোর্টের অ্যাকাউন্স ডিপার্টমেন্টের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে। আবার পরবর্তী নির্দেশ না আসা পর্যন্ত প্রয়াগরাজ ছাড়তেও পারবেন না তিনি।

    এলাহাবাদ হাইকোর্ট সূত্রে জানা গিয়েছে, চলতি বছরের ২৯ নভেম্বর এই বিষয়টি প্রধান বিচারপতির নজরে এসেছিল। হাইকোর্টের বিচারপতি অজিত কুমার পুরো ঘটনার কথা জানিয়ে চিঠি লেখেন প্রধান বিচারপতি রাজেশ বিন্দালকে। এরপরেই গোটা বিষয়টি খতিয়ে দেখে ওই অভিযুক্ত কর্মীর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেন ও তাঁকে সাসপেন্ড করেন।

    সরকারি দফতরে ঘুষ দেওয়া-নেওয়া আটকাতে বিভিন্ন ব্যবস্থা নেওয়া হয়। কিন্তু তারপরেও ঘুষ আটকানো যায় না। নিত্যনতুন পদ্ধতিতে ঘুষ দেওয়া-নেওয়া চলতেই থাকে। এবার তারই প্রমাণ মিলল এই এলাহাবাদ হাইকোর্টে। তবে কেন তিনি অনলাইন ঘুষ নেওয়ার কথা ভাবলেন, এই নিয়েও জোর আলোচনা শুরু হয়েছে। অনেকে মনে করেছেন, নগদ টাকা ঘুষ হিসেবে নিলে সম্ভবত ধরা পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তাই হয়ত তিনি এই অভিনব পন্থায় ঘুষ নেওয়ার চেষ্টা করছিলেন। কিন্তু তাতেও লাভ হল না। শেষে বিচারপতির নজরে এসেই গেল তাঁর ‘বকশিস’ বা ‘ঘুষ’ নেওয়ার অভিনব পন্থা।

  • Gujarat Election: গুজরাটে ভোটদানের হার কম, ক্ষমতায় ফিরছে বিজেপি?  

    Gujarat Election: গুজরাটে ভোটদানের হার কম, ক্ষমতায় ফিরছে বিজেপি?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বিঘ্নেই শেষ হল গুজরাট বিধানসভার প্রথম দফার নির্বাচন (Gujarat Election)। রাজ্যে বিধানসভার আসন সংখ্যা ১৮২। প্রথম দফায় ভোট হয়েছে ৮৯ বিধানসভা কেন্দ্রে। দ্বিতীয় দফার ভোট হবে ৫ ডিসেম্বর। এদিন কচ্ছ-সৌরাষ্ট্র এবং দক্ষিণ গুজরাটের ১৯টি জেলার ৮৯ আসনে ভোট হয়েছে। ভাগ্য পরীক্ষা হবে ৭৮৮ জন প্রার্থীর। ফল প্রকাশ হবে ৮ ডিসেম্বর।

    ভোটের জটিল অঙ্ক…

    ভোটদানের হার ছিল ৬০.২৩ শতাংশ। ২০১৭ সালে ভোটদানের হার ছিল ৬৬.৭৫ শতাংশ। সাধারণত ভোটদানের হার কম হলে ফের ক্ষমতায় ফেরে শাসক দল। ভোটদানের হার বেশি হলে ধরে নেওয়া হয় শাসক দলকে ক্ষমতাচ্যুত করতেই বেশি সংখ্যক মানুষ নির্বাচন প্রক্রিয়ায় অংশ গ্রহণ করেছেন। তবে বহুবারই এর ব্যতিক্রম হতে দেখা গিয়েছে। অবশ্য এই ধারণা সত্য হলে, এবারও গুজরাটের ক্ষমতায় ফিরছে বিজেপি।

    প্রথম দফার নির্বাচনে (Gujarat Election) উল্লেখযোগ্য প্রার্থীরা হলেন ক্রিকেটার রবীন্দ্র জাদেজার স্ত্রী বিজেপির রিভাবা। প্রাক্তন বিরোধী দলনেতা কংগ্রেসের পরেশ ধনানি। আম আদমি পার্টির মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী তথা টিভি সঞ্চালক ইসুদান গঢ়বী। ভারতীয় ট্রাইবাল পার্টির নেতা তথা বিদায়ী বিধায়ক ছোটু বাসভ।

    আরও পড়ুন: গুজরাট বিধানসভার নির্বাচন আজ প্রথম দফার ভোটগ্রহণ, অ্যাডভান্টেজ কে?

    এদিন ভোট (Gujarat Election) হয়েছে সুরাটে। এলাকাটি ডায়মন্ড সিটি নামে পরিচিত। বিজেপির শক্ত ঘাঁটি। এদিন ভোট হয়েছে সেই মরবিতেও। ৩০ অক্টোবর ব্রিজ ভেঙে মৃত্যু হয়েছিল ১৩৫ জনের। ঘটনার জেরে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ে রাজ্যের শাসক দল বিজেপি। এই কেন্দ্রে বিজেপির তাস কান্তিলাল অম্রুতিয়। ব্রিজ দুর্ঘটনায় অনেকের প্রাণ বাঁচিয়েছিলেন তিনি। কংগ্রেসের প্রার্থী জয়ন্তীলাল প্যাটেল।

    গত বিধানসভা নির্বাচনে (Gujarat Election) এই ৮৯ আসনের মধ্যে গেরুয়া ঝুলিতে গিয়েছিল ৪৮টি। কংগ্রেস ও তার সহযোগীরা জয়ী হয়েছিল ৪০টি আসনে। পরে কয়েকজন কংগ্রেস বিধায়ক বিজেপিতে যোগ দেন। এবার নির্বাচন হচ্ছে ত্রিমুখী। কংগ্রেস এবং বিজেপির পাশাপাশি লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছে আম আদমি পার্টিও। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের এই দল এর আগে কুর্সি দখল করেছে পাঞ্জাবের। সুরাট সহ গুজরাটের কয়েকটি শহরের পুরভোটেও কংগ্রেসকে পিছনে ফেলে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে আপ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • DY Chandrachud: মহিলা বিচারপতিদের নিয়ে পৃথক ডিভিশন বেঞ্চ গঠন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির

    DY Chandrachud: মহিলা বিচারপতিদের নিয়ে পৃথক ডিভিশন বেঞ্চ গঠন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  সুপ্রিম কোর্টে ফের ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি। তৃতীয়বারের মতো দেশের শীর্ষ আদালতের ইতিহাসে বৃহস্পতিবার এমন একটি ডিভিশন বেঞ্চ বসল যেখানে সকলেই মহিলা বিচারপতি, অর্থাৎ সম্পূর্ণ মহিলা বেঞ্চ। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় বুধবার বিচারপতি হিমা কোহলি এবং বিচারপতি বেলা এম ত্রিবেদীর বেঞ্চ গঠন করেছেন। সুপ্রিম কোর্টে বর্তমানে মাত্র তিনজন মহিলা বিচারপতি রয়েছেন –বিচারপতি কোহলি, বিভি নাগরত্ন এবং বেলা এম ত্রিবেদী। বিচারপতি বিভি নাগরত্ন ২০২৭ সালে দেশের প্রথম মহিলা প্রধান বিচারপতি পদ অলংকৃত করবেন।

    আরও পড়ুন: “দেশের সমস্ত নাগরিকদের রক্ষা করব…”, প্রধান বিচারপতি পদে শপথ নিলেন ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়

    ইতিহাসে মহিলা বিচারপতিদের বেঞ্চ

    এই নিয়ে তিনবার সুপ্রিম কোর্টে মহিলা বিচারপতির ফুল বেঞ্চ (all women bench) বসল।  আদালত সূত্রের খবর, ২০১৩ সালে প্রথম সুপ্রিম কোর্টে মহিলা বিচারপতির বেঞ্চ বসে। বিচারপতি জ্ঞানসুধী মিশ্র এবং বিচারপতি রঞ্জনা প্রকাশ দেশাই তখন বেঞ্চের সদস্য ছিলেন। ২০১৮ সালের ৫ সেপ্টেম্বর বিচারপতি আর ভানুমতী এবং বিচারপতি ইন্দিরা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মহিলা বেঞ্চ বসেছিল। বৃহস্পতিবার বিচারপতি কোহলি এবং বিচারপতি ত্রিবেদির বেঞ্চে ৩২টি বিষয় রয়েছে। তার মধ্যে বিবাহ সংক্রান্ত দশটি এবং জামিন সংক্রান্ত দশটি মামলা আছে। বিচারপতি কোহলির মেয়াদ ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত, বিচারপতি ত্রিবেদী জুন, ২০২৫ পর্যন্ত পদে থাকবেন। সবকিছু ঠিক থাকলে বিচারপতি নাগরত্ন ২০২৭ সালে দেশের প্রথম মহিলা প্রধান বিচারপতি হতে চলেছেন।

    আরও পড়ুন: ‘গণতন্ত্রে কোনও প্রতিষ্ঠানই একশো শতাংশ ত্রুটিমুক্ত নয়’, বললেন প্রধান বিচারপতি

    ১৯৮৯ সালে প্রথমবারের মতো শীর্ষ আদালতে একজন মহিলা বিচারপতি নিয়োগ করা হয়েছিল। কেরালা হাইকোর্টের বিচারপতি হিসাবে অবসর নেওয়ার পর বিচারপতি এম ফাতিমা বিবি যখন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিসাবে নিযুক্ত হন। তাঁর পরে বিচারপতি সুজাতা মনোহর, বিচারপতি রুমা পাল, বিচারপতি জ্ঞান সুধা মিশ্র, বিচারপতি রঞ্জনা প্রকাশ দেশাই, বিচারপতি আর ভানুমতি, বিচারপতি ইন্দু মালহোত্রা, বিচারপতি ইন্দিরা ব্যানার্জি, বিচারপতি কোহলি, বিচারপতি নাগরত্ন এবং বিচারপতি ত্রিবেদী সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PFI: পিএফআই-এর ওপর নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্তই বহাল রাখল কর্নাটক হাইকোর্ট

    PFI: পিএফআই-এর ওপর নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্তই বহাল রাখল কর্নাটক হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কিছুদিন আগেই পপুলার ফ্রন্ট অব ইন্ডিয়াকে (PFI) ৫ বছরের জন্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে কেন্দ্র। কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তকেই বহাল রাখল কর্নাটক হাইকোর্ট। কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সম্প্রতি কর্নাটক হাইকোর্টে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন পিএফআই-এর কর্নাটক শাখার সভাপতি নাসির পাশা। বুধবার সেই আবেদন খারিজ করে দিল আদালত। বিচারপতি এম নাগাপ্রসন্নর বেঞ্চ জানিয়েছে, আবেদনকারীরা এমন কোনও তথ্যপ্রমাণ দাখিল করতে পারেননি, যাতে এই মামলাটি চলতে পারে।

    বুধবার আদালতে মামলার শুনানি চলাকালীন পিএফআই-এর (PFI) আইনজীবী দাবি করেন, এই গোষ্ঠীর উপর নিষেধাজ্ঞা চাপানোর সিদ্ধান্তের পক্ষে কোনও যুক্তি দিতে পারেনি কেন্দ্র। তাই এই নিষেধাজ্ঞা অন্যায্য। বিভিন্ন অপরাধের ঘটনার ভিত্তিতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, “সংবিধানের ১৯ নম্বর অনুচ্ছেদে সংখ্যালঘুদের যে মৌলিক অধিকার দেওয়া হয়েছে, এই নিষেধাজ্ঞা সেই অধিকারকে লঙ্ঘন করে। কিন্তু এই কোনও যুক্তিকেই মান্যতা দেয়নি উচ্চ আদালত।

    কী অভিযোগ এই সংগঠনের বিরুদ্ধে?

    গত সেপ্টেম্বর মাসে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপে যুক্ত থাকার অভিযোগে, সন্ত্রাসবিরোধী আইন ইউএপিএ-র আওতায় পিএফআই (PFI) গোষ্ঠীকে নিষিদ্ধ বলে ঘোষণা করেছে কেন্দ্র। তার আগে দেশজুড়ে পিএফআই-এর বিভিন্ন কার্যালয় এবং নসদস্যের বাড়িতে হানা দিয়েছিল রাজ্য পুলিশ, অপরাধ দমন শাখা এবং জাতীয় তদন্ত সংস্থার বিভিন্ন দল। প্রায় ৩০০ জনেরও বেশি পিএফআই সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছিল সেই সময়। তদন্তকারী সংস্থা দাবি করেছে, গোটা দেশের বিভিন্ন জায়গায় বেশ কিছু ,সন্ত্রাসবাদী কাজের সঙ্গে যুক্ত ছিল এই গোষ্ঠী। পিএফআই সদস্যদের বিরুদ্ধে ১৪০০টিরও বেশি ফৌজদারী মামলাও রয়েছে। এর মধ্যে বেশ কিছু মামলায় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের খুনের অভিযোগ রয়েছে এই সংগঠনের বিরুদ্ধে।

    আরও পড়ুন: তাপ বাড়ছে শহরের, ডিসেম্বরের শুরুতেও অধরাই শীত   

    গোয়েন্দাদের আরও দাবি, বিভিন্ন নিষিদ্ধ গোষ্ঠী এবং আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গেও যোগ ছিল পিএফআই (PFI) নেতাদের। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবি, স্টুডেন্টস ইসলামিক মুভমেন্ট অব ইন্ডিয়া বা সিমি, জামাত-উল-মুজাহিদীন বাংলাদেশ বা জেএমবি, এমনকী, ইসলামিক স্টেটের মতো জঙ্গিগোষ্ঠীর সঙ্গেও যোগ ছিল পিএফআই সদস্যদের। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, দেশ-বিদেশ থেকে হাওয়ালা এবং অনুদানের মাধ্যমে তহবিল সংগ্রহ করত পিএফআই।

    সেপ্টেম্বর মাসে নিষেধাজ্ঞা জারি করে একটি বিবৃতিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক বলেছিল, “বাইরে থেকে তহবিল এবং নীতিগত সমর্থনের জোরে, দেশের অভ্যন্তরীণ সুরক্ষার জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে এই সংগঠন (PFI)।” বিবৃতিতে আরও দাবি করা হয়, পিএফআই-এর অন্তত ২০ জন সদস্য ইসলামিক স্টেট জঙ্গি গোষ্ঠীতে যোগ দিয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক দাবি করে, এই গোষ্ঠী সমাজের একটি নির্দিষ্ট অংশকে চরমপন্থী করার গোপন পরিকল্পনা নিয়েছে। দেশের সংবিধানকেও অশ্রদ্ধা করে এই সংগঠন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।       

      
     

  • Delhi Murder: প্লাস্টিকে বাবার মাথা ভরে ঘুরে বেড়াচ্ছে ছেলে, দিল্লি হত্যার রোমহর্ষক ভিডিও প্রকাশ পুলিশের

    Delhi Murder: প্লাস্টিকে বাবার মাথা ভরে ঘুরে বেড়াচ্ছে ছেলে, দিল্লি হত্যার রোমহর্ষক ভিডিও প্রকাশ পুলিশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একের পর এক মর্মান্তিক ঘটনার সাক্ষ্মী হয়েছে রাজধানী দিল্লি। শ্রদ্ধা ওয়ালকার হত্যার পর আরও এক হত্যার ঘটনায় কেঁপে উঠেছিল শহর। দিল্লিতে সৎবাবাকে হত্যা (Delhi Murder) করে দেহ ১০ টুকরো করার অভিযোগে গত সোমবার গ্রেফতার হয়েছেন দীপক দাস ও তার মা পুনম দাস। এই সংক্রান্ত একটি ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ করেছে দিল্লি পুলিশ। 

    ভিডিওতে দেখা যায়, দিল্লির একটি মাঠে প্লাস্টিক ব্যাগ (Delhi Murder) নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন দীপক। কি‌ছুক্ষণ পর ব্যাগটি মাঠ থেকে তুলে নিয়ে আবার হাঁটতে শুরু করেন তিনি। সিসিটিভি ফুটেজে এই দৃশ্য দেখে সন্দেহ হয় পুলিশের। তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে, ওই মাঠের মধ্যে তার সৎবাবার কাটা মাথা পুঁতে দিতে গিয়েছিলেন দীপক। 

    আরও পড়ুন: ভুয়ো শিক্ষকদের তালিকা প্রকাশ এখনই নয়, কেন বললেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়?  

    জুন মাসে মায়ের কথায় সৎবাবা অঞ্জন দাসকে হত্যা (Delhi Murder) করেন দীপক। দিল্লির পাণ্ডব নগরের বাসিন্দা ছিলেন তারা। পুনমের দাবি, অঞ্জন তাঁকে না জানিয়েই তাঁর গয়না বিক্রি করে দিয়েছিলেন। গয়না বিক্রির টাকা অঞ্জন তাঁর প্রথম স্ত্রীকে পাঠাতেন। বিহারে আট ছেলে-মেয়ে নিয়ে সংসার ছিল অঞ্জনের প্রথম স্ত্রীর। সংসার চালানোর টাকা দিতে অঞ্জন গয়না বিক্রি করেছিলেন বলে অভিযোগ পুনমের। 

    কী ঘটেছে? 

    বিষয়টি জানতে পেরেই স্বামীর ওপর রেগে গিয়েছিলেন পুনম। ছেলে দীপকের সঙ্গে পরিকল্পনা করে অঞ্জনকে হত্যা করার পরিকল্পনা করেন। পুলিশ জানতে পারে,অঞ্জনের পানীয়তে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে দিয়েছিলেন অভিযুক্তরা। অঞ্জন অজ্ঞান হয়ে গেলে তার গলায় কুঠার দিয়ে কোপ মেরে হত্যা (Delhi Murder) করা হয়। সারা রাত ধরে মরদেহ থেকে রক্ত বের হয়ে যাওয়ার পর পরদিন সকালে ছুরি এবং অন্য একটি ধারালো অস্ত্র দিয়ে অঞ্জনের দেহ ১০ টুকরো করা হয়। তারপর সেসব পলিথিনের ব্যাগে ভরে ফ্রিজে রেখে দেন পুনম ও দীপক। পুলিশ জানিয়েছে, ধারালো অস্ত্রটির খোঁজ মিললেও হত্যায় ব্যবহৃত ছুরি এখনো পাওয়া যায়নি। দিল্লির বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে দেওয়া দেহের অংশের ছয়টি টুকরা খুঁজে পেয়েছে পুলিশ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

      
     

  • Rajasthan: গেহলট পাইলট ঐক্য ‘রাজনৈতিক বিরতি’, কটাক্ষ বিজেপির

    Rajasthan: গেহলট পাইলট ঐক্য ‘রাজনৈতিক বিরতি’, কটাক্ষ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপাতত ‘সন্ধি’র পথে রাজস্থান (Rajasthan) কংগ্রেসের (Congress) বিবদমান দুই গোষ্ঠী। মঙ্গলবার রাতে সংবাদ মাধ্যমের সামনে কংগ্রেস হাইকমান্ডের দূত কেসি বেণুগোপালকে মাঝখানে রেখে হাত ধরাধরি করে দাঁড়ান মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট (Ashok Gehlot) ও প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী শচিন পাইলট (Sachin Pilot)। এদিন দুজনেই সংবাদ মাধ্যমের সামনে বলেন, এখন রাহুল গান্ধীর ভারত জোড় যাত্রা সফল করাই আমাদের লক্ষ্য।

    ক্যামেরার সামনে…

    ওই রাতে সাংবাদিকদের সামনে হাজির হওয়ার আগে বেণুগোপাল অশোক গেহলট ও শচিন পাইলট দুই নেতাকে নিয়ে করেন রুদ্ধদ্বার বৈঠক। তার পরেই আসেন সংবাদ মাধ্যমের সামনে। এবং পরে হাসিমুখে ক্যামেরার সামনে ‘পোজ’ দেন তিনজনে। অশোক গেহলট এবং শচিন পাইলটের এই ঐক্য রাজনৈতিক বিরতি বলে কটাক্ষ করেছে রাজস্থান বিজেপি। পদ্ম শিবিরের মতে, দিন কয়েক পরেই কংগ্রেসের এই দুই নেতাকেই আবার একে অপরের বিরুদ্ধে বিবৃতি দিতে দেখা যাবে।

    দিন কয়েক আগে সংবাদ মাধ্যমে এক সাক্ষাৎকারে শচিন পাইলটকে গদ্দার বলে আক্রমণ শানিয়েছিলেন অশোক গেহলট। তার পরেই জল্পনা ছড়ায়, অশোককে সরিয়ে শচিনকে রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী করা হচ্ছে। এর পরেই আসরে নামেন কংগ্রেস হাইকমান্ড। ইতি পড়ে বিদ্রোহে।

    আরও পড়ুন: গুজরাতসহ গোটা দেশকে ধ্বংস করেছে কংগ্রেস, প্রচার মঞ্চ থেকে নরেন্দ্র মোদি

    রাজস্থান (Rajasthan) কংগ্রেসের এই দুই নেতার ‘সন্ধি’ কতদিন স্থায়ী হবে, তা নিয়ে সন্দিহান রাজ্যবাসীও। বিজেপি বিধায়ক তথা মুখপাত্র রামলাল শর্মা বলেন, রাজ্যবাসীকে এটা বোঝানোর চেষ্টা হয়েছে যে কংগ্রেসে সব কিছু ঠিকঠাক আছে। তবে আমি বিশ্বাস করি এটা একটা কিছু সময়ের জন্য রাজনৈতিক বিরতি মাত্র। তিনি বলেন, দিন কয়েক পরেই রাজ্যবাসী শুনতে পাবেন ‘নাকাড়া’, ‘নিকাম্মা’ এবং ‘গদ্দারে’র মতো শব্দ।   

    প্রসঙ্গত, কংগ্রেসের একটি সূত্রের খবর, শিয়রে গুজরাট নির্বাচন। চলছে রাহুল গান্ধীর ভারত জোড় যাত্রা কর্মসূচি। দিন কয়েকের মধ্যেই এই যাত্রা গিয়ে পৌঁছবে রাজস্থানে (Rajasthan)। সেখানে থাকবে ১৩ দিন। কংগ্রেসের ওই সূত্রের খবর, এই দুই কারণে আপাতত ধামাচাপা দিয়ে রাখা হচ্ছে বিদ্রোহ। তবে অশোকের বদলে রাজ্যের ব্যাটন যে এবার শচিনের হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে, তা এক প্রকার ঠিক হয়ে রয়েছে। তবে কবে তা রূপায়িত হবে, তা জানা যায়নি। যেমন জানা যায়নি শচিনকে মুখ্যমন্ত্রী করা হবে নাকি কেবলই প্রদেশ কংগ্রেসের দায়িত্ব দিয়ে মুখ বন্ধ করে রাখা হবে, তাও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • TATA Sons: এয়ার ইন্ডিয়ার সঙ্গে মিশে যাচ্ছে ভিস্তারা, জানিয়ে দিল টাটা সন্স

    TATA Sons: এয়ার ইন্ডিয়ার সঙ্গে মিশে যাচ্ছে ভিস্তারা, জানিয়ে দিল টাটা সন্স

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এয়ার ইন্ডিয়ায় (Air India) মিশে যাচ্ছে ভিস্তারা (Vistara)। অন্তত এমনই ঘোষণা করা হল টাটা সন্সের (TATA Sons) পক্ষ থেকে। এয়ার ইন্ডিয়াকে ঘুরে দাঁড় করাতে নানা পরিকল্পনা করছে টাটা। তারই একটি হল ভিস্তারার সঙ্গে এয়ার ইন্ডিয়াকে মিশিয়ে দেওয়া। এনিয়ে দীর্ঘদিন ধরে ভাবনাচিন্তা চলছিল। শেষমেশ তা রূপায়িত হতে চলেছে বলে ঘোষণাও করে দিল টাটা সন্স। এয়ার ইন্ডিয়ার ২১৮টি বিমান ভিস্তারার সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পর এটিই হবে শীর্ষ স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার। শুধু তাই নয়, টাটার তরফে বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, ভিস্তারার সঙ্গে এয়ার ইন্ডিয়া মিশে গেলে এটি হবে ভারতের বৃহত্তম আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার এবং দ্বিতীয় বৃহত্তম অভ্যন্তরীণ ক্যারিয়ার।

    এয়ার ইন্ডিয়া…

    জানা গিয়েছে, সব মিলিয়ে এয়ার ইন্ডিয়া বিনিয়োগ করবে ২ হাজার ৫৯ কোটি টাকা। বেশিরভাগ শেয়ার থাকবে এয়ার ইন্ডিয়ার হাতেই। ভিস্তারার শেয়ার থাকবে ২৫.১ শতাংশ। টাটা সন্সের (TATA Sons) চেয়ারম্যান এন চন্দ্রশেখরন এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, ভিস্তারা এবং এয়ার ইন্ডিয়ার একীকরণ এয়ার ইন্ডিয়াকে বিশ্বমানের উড়ান সংস্থা হিসেবে গড়ে তোলার জন্য আমাদের যাত্রায় একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। তিনি বলেন, আমরা এয়ার ইন্ডিয়াকে বদলাচ্ছি। আমরা একটি শক্তিশালী এয়ার ইন্ডিয়া তৈরি করার সুযোগ নিয়ে উচ্ছ্বসিত। এটি অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক রুটে পূর্ণ এবং কম খরচে পরিষেবা দেবে। তিনি বলেন, টাটা সন্স ভারতের অন্যতম প্রতিষ্ঠিত এবং সম্মানিত নাম। তিনি জানান, ২০১৩ সালে শুরু হয় ভিস্তারার যাত্রা। অল্প সময়ের মধ্যে অনেক প্রশংসা অর্জন করেছে এই উড়ান সংস্থা।

    আরও পড়ুন: দুর্নীতি নার্সিং নিয়োগেও! অভিযোগের তির মন্ত্রী অখিল গিরির ভাইঝির দিকে

    সিঙ্গাপুর আন্তর্জাতিক এয়ারলাইন্স জানিয়েছে, ভিস্তারার সঙ্গে এয়ার ইন্ডিয়ার একীকরণের চুক্তি অনুযায়ী এয়ার ইন্ডিয়ার ২৫.১ শতাংশের মালিকানা পাবে সিঙ্গাপুর আন্তর্জাতিক এয়ারলাইন্স। এছাড়া লেনদেনের অংশ হিসেবে এয়ার ইন্ডিয়াতে ভারতীয় মুদ্রায় দু হাজার কোটি টাকারও বেশি অর্থ বিনিয়োগ করবে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স। তারা জানায়, নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলি অনুমোদন পেয়ে গেলে ২০১৪ সালের মার্চ মাসের মধ্যেই দুই সংস্থার একীকরণ সম্পন্ন করার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে।

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবারই একীকরণের বিষয়টি বিবৃতি জারি করে জানিয়েছে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সও। তারা এও জানিয়েছে, এদিনই বোর্ডের তরফ থেকে এই প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Covid Vaccine: “কোভিড মৃত্যুর জন্যে দায়ী নয় সরকার”, সুপ্রিম কোর্টে জানাল কেন্দ্র

    Covid Vaccine: “কোভিড মৃত্যুর জন্যে দায়ী নয় সরকার”, সুপ্রিম কোর্টে জানাল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোভিডে মৃত্যুর দায় নিতে পারে না সরকার। সুপ্রিম কোর্টে এমনটাই জানাল কেন্দ্র। সুপ্রিম কোর্টকে এদিন কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে যে, কোভিডের ভ্যাকসিন (Covid Vaccine) নেওয়া নিয়ে কোনও আইনি বাধ্যবাধকতা নেই। শুধু তাই নয়, ভ্যাকসিন সংক্রান্ত কোনও মৃত্যু হলে তার জন্য দায়ী সরকার নয়। কেন্দ্র জানিয়েছে, সরকার শুধু জনস্বার্থে ভ্যাকসিন নিয়ে উৎসাহ প্রদান করছে।  

    প্রসঙ্গত, ভ্যাকসিনের (Covid Vaccine) পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় এক কিশোরীর মৃত্যুতে কেন্দ্র সরকারের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয় আদালতে। সেই মামলার নিরিখেই কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়, “যেকোনও মৃত্যুই মর্মান্তিক। তবে তাতে সরকারকে দোষী করা ঠিক নয়।” কেন্দ্রের তরফে দায়ের করা ২৩ নভেম্বরের হলফনামায় জানানো হয়, “যেখানে কেন্দ্রীয় সরকার ভ্যাকসিনেশনে উৎসাহ দিচ্ছে মাত্র। এটাও জানানো হচ্ছে যে, ভ্যাকসিন নেওয়া নিয়ে কোনও আইনি বাধ্যতা নেই।”

    আরও পড়ুন: পঞ্চায়েত ভোটে বিশেষ সুবিধা দেওয়া হচ্ছে, ব্লক প্রশাসনের বিরুদ্ধে আদালতের পথে শুভেন্দু

    প্রসঙ্গত, ভ্যাকসিন (Covid Vaccine) সংক্রান্ত মৃত্যু মামলায় গত ২৯ অগাস্ট কেন্দ্রকে একটি নোটিস পাঠায় শীর্ষ আদালত। এই মৃত্যুতে একটি নিরপেক্ষ কমিটি গড়ে তার দ্বারা তদন্তের কথা বলা হয়। নির্দিষ্ট সময়ে অটোপসির রিপোর্টও পেশ করতে বলে আদালত।

    কী বলেছে আদালত? 

    মামলায় কেন্দ্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়, ভ্যাকসিনের জেরে মৃত্যু হয় এক বালিকার। এই কেন্দ্রের তরফে মৃত্যুর পর ক্ষতিপূরণের দাবি করে মৃতের বাবা-মা। এছাড়াও ভ্যাকসিনের (Covid Vaccine) পার্শ্বপ্রক্রিয়ায় অসুস্থতা ঘিরে সরকারের গাইডলাইনও সামনে আনার দাবি করেছেন মামলাকারী। কেন্দ্র উত্তরে জানিয়েছে, AEFI- এর তথ্য অনুযায়ী, মেডিসিনের মতো সমস্ত ভ্যাকসিনেরও কিছু না কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক বলছে, ভ্যাকসিন নেওয়ার আগে গ্রহীতার কাছে এমন অপশনও রয়েছে যেখানে তিনি ভ্যাকসিন সম্পর্কে সম্পূর্ণ খোঁজ নিয়ে তারপরে তা গ্রহণ করার। এ বিষয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়ার কথাও বলে কেন্দ্র। কেন্দ্র বলে, “কোভিড ভ্যাকসিন নিয়ে সমস্ত তথ্য ‘পাবলিক ডোমেনে’ রয়েছে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

     

  • Delhi Murder: ‘ফাঁসি হলেও আফসোস নেই, জন্নতে…’, পলিগ্রাফ টেস্টে কী বলল আফতাব?

    Delhi Murder: ‘ফাঁসি হলেও আফসোস নেই, জন্নতে…’, পলিগ্রাফ টেস্টে কী বলল আফতাব?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রদ্ধা ওয়ালকর হত্যাকাণ্ডের তদন্তে নেমে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসছে পুলিশের হাতে (Delhi Murder)। শ্রদ্ধাকে নৃশংসভাবে খুনের দায়ে বর্তমানে জেলবন্দী আফতাব। এরমধ্যেই তার পলিগ্রাফ টেস্ট করা হয়েছে। প্রায় ৯ ঘণ্টা ধরে পলিগ্রাফ টেস্ট চলাকালীন তাকে প্রায় ৪০টির মত প্রশ্ন করা হয়। আর প্রশ্নের উত্তরে যা যা উত্তর দিয়েছে, তা জানলে আপনার গা শিউরে উঠবে। আফতাব জানিয়েছে, ফাঁসিতে টাঙানো হলেও নাকি তার কোনও আফসোস থাকবে না, বরং সে জন্নতের হুর পাবে। আরও এমন এমন দাবি করেছে, যা শুনলে আপনি চমকে উঠবেন।

    শ্রদ্ধাকে খুন করে ‘জন্নত হাসিল’

    পলিগ্রাফ টেস্ট চলাকালীন শ্রদ্ধাকে খুন করার (Delhi Murder) বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হলে সে বলেছে, ‘ফাঁসি হলেও আফসোস নেই, জন্নতে হুর পাব।’  সে আরও জানিয়েছে, শ্রদ্ধার খুনে তাকে ফাঁসির সাজা দিলেও তাতে সে দুঃখিত হবে না, বরং সে যখন জন্নতে প্রবেশ করবে, তখন তাকে নায়ক হিসাবে স্মরণ করা হবে।

    আরও পড়ুন: আফতাবের উপর হামলা! ধৃত ২ জনকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ

    পলিগ্রাফ টেস্ট আর কী কী বলল?

    আফতাব পুলিশের কাছে স্বীকার করেছে, সে শ্রদ্ধার সঙ্গে সম্পর্কে থাকাকালীন ২০টিরও বেশি হিন্দু মেয়ের সঙ্গে সম্পর্কে ছিল। হিন্দু মহিলাদের টার্গেট করতে এবং তাদের ফাঁদে ফেলার জন্য বাম্বল (Bumble) অ্যাপ ব্যবহার করত সে। শ্রদ্ধাকে খুনের পর আফতাব তার অ্যাপার্টমেন্টে একজন সাইকোলজিস্টকেও নিয়ে এসেছিল। তিনিও হিন্দু নারী ছিলেন। আফতাব আরও জানিয়েছে, তাঁকে একটি আংটিও দিয়েছিল, যেটি শ্রদ্ধারই ছিল (Delhi Murder)। আফতাব আরও বলেছে, শ্রদ্ধাকে খুন করে দেহ টুকরো টুকরো করতে তার একটুও খারাপ লাগেনি। তার পরিকল্পনা ছিল মুম্বইতেই শ্রদ্ধাকে খুন করে কেটে ফেলা (Delhi Murder)।

    এই নিয়ে মোট তিনবার পলিগ্রাফ টেস্ট করা হয়েছে আফতাবের। কিন্তু সূত্রের খবর অনুযায়ী জানা গিয়েছে, আরও একবার ধৃতের পলিগ্রাফ টেস্ট করাতে চায় তদন্তকারীরা। তদন্তকারীদের দাবি, পলিগ্রাফ টেস্টের সময় আফতাব এমন কিছু সত্যি সামনে এনেছে যা তদন্তের গতি বাড়িয়ে দিয়েছে। তার কাছ থেকে পাওয়া তথ্য অনেকটাই সাহায্য করছে। উল্লেখ্য, দিল্লির একটি আদালত পুলিশকে পাঁচ দিনের মধ্যে নারকো টেস্ট শেষ করার নির্দেশ দিয়েছে। ফলে এই পরীক্ষার পরে আর কী কী তথ্য বেরিয়ে আসে, তারই অপেক্ষায় দেশবাসী। 

LinkedIn
Share